শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৩

বঙ্গবাজারে আগুন : কেঁচো খুঁড়তে সাপ

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবাজারে আগুন : কেঁচো খুঁড়তে সাপ

প্রবচন আছে, চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখানো। এবার চোখে আগুন দিয়ে দেখানোর মতো ঘটনা ঘটল রাজধানীতে। আতঙ্কগ্রস্ত অবস্থায় সবাই দেখল কতটা অনিরাপদ রাজধানী ঢাকা। মহানগরের অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বাঁশ-কাঠ-টিন দিয়ে তিনতলা স্থাপনায় চলছিল তৈরি পোশাকের হাজার কোটি টাকার বাণিজ্য। কেন্দ্রটি বঙ্গবাজার হিসেবেই পরিচিত। এ বঙ্গবাজারে ৪ এপ্রিল ভোরে অগ্নিকান্ডের সূচনা হয়। দেশের অন্যতম বড় কাপড়ের  মার্কেট বঙ্গবাজারে সকাল ৬টার দিকে আগুন দৃশ্যমান হওয়ার পর খবর পেয়ে সেখানে ফায়ার সার্ভিস পৌঁছে যায়। কিন্তু সর্বনাশ ঠেকানো যায়নি।  নিয়ন্ত্রণের ব্যর্থতায় অগ্নিকান্ড হয়ে যায় ভয়াবহ। যে আগুন পুরোপুরি নেভাতে সময় লেগেছে ৭৫ ঘণ্টা পর। তবে এ সাফল্য অর্জিত হয়েছে তিনতলা স্থাপনা ও সব মালামাল পুড়ে যাওয়ার পর। এ কাজে ডেডিকেটেড ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, দেশ রক্ষার সেনাবাহিনী ও বিমান বাহিনী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য পুলিশ-আনসারসহ আরও অনেক সংস্থা যৌথভাবে কাজ করেছে। এরপরও আগুনে বঙ্গবাজার মার্কেট, মহানগর মার্কেট, আদর্শ মার্কেট ও গুলিস্তান মার্কেট পুরোপুরি ভস্মীভূত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পাশের এনেক্সকো টাওয়ার এবং আরও কিছু ভবন। ঈদের আগে সব দোকানেই লাখ লাখ টাকার পোশাক তোলা হয়েছিল। পুড়ে গেছে সব। এ ঘটনায় প্রমাণিত হয়েছে, যে দেশ পদ্মা সেতুর স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারে সেই দেশের খোদ রাজধানীতে আগুন নিয়ন্ত্রণে কতটা মাজুল দশা বিরাজমান। এটি একটি বেদনার দিক। আরও বেশি হতাশার দিক হচ্ছে- বঙ্গবাজারের আগুনের ঘটনাকে কেন্দ্র করে কতিপয় রঙ্গের বিষয়। বঙ্গবাজারের আগুনের ঘটনাকে কেন্দ্র করে যেসব রঙ্গ হয়েছে তার মধ্যে প্রধান হচ্ছে- অগ্নিকান্ডের জন্য ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এবং সাবেক শাসক দল বিএনপি পরস্পরকে দায়ী করা। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ৭ এপ্রিল বলেছেন, ‘প্রকৃত নিরপেক্ষ তদন্ত যদি হয় তাহলে সম্ভাবনা আছে এটা বেরিয়ে আসার যে, এটা সম্পূর্ণভাবে আওয়ামী লীগের দ্বারাই হয়েছে।’ বঙ্গবাজারের অগ্নিকান্ড নিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুলের বক্তব্যকে দায়িত্বজ্ঞানহীন বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। এদিকে মির্জা ফখরুলের গায়েবি আওয়াজের আগে ৬ এপ্রিল ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বঙ্গবাজারসহ অগ্নিকান্ডের ঘটনা নাশকতা কি না, আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে এ ঘটনা ঘটাচ্ছে কি না তা আমরা খতিয়ে দেখছি এবং তা তদন্ত করা দরকার।’ সেতুমন্ত্রী ৮ এপ্রিল বলেছেন, ‘আগুন নিয়ে যে নাশকতা হচ্ছে তার সঙ্গে বিএনপি যুক্ত।’ বঙ্গবাজারের অগ্নিকান্ডের বিষয় নিয়ে প্রধান দুই দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের এই যে বক্তব্য তা কি মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছে? হয়নি। হওয়ার কোনো কারণও নেই। তবু আমাদের নেতারা এ ধরনের কথা অহরহ বলে থাকেন। মানুষ কোন কথা গ্রহণ করবে, কোনটা করবে না- তা আমাদের দেশের রাজনীতিকরা সম্ভবত এখন আর তেমন ভাবেন না। ফলে রাজনীতিকদের কথাবার্তা নিছক কথামালার পর্যায় ছাড়িয়ে এখন রংতামাশার পর্যায়ে নেমেছে বলে অনেকেই মনে করেন। এই হচ্ছে পরিস্থিতি নিম্নগতির নগ্নধারা। অথচ এক সময় রাজনীতিকদের কথা শোনার জন্য মানুষ উন্মুখ হয়ে থাকত। এ ধারায় অনেক ছাত্রনেতাও রাতারাতি জাতীয় নেতা হয়ে ওঠার উদাহরণ আছে। কিন্তু এখন সবকিছুই যেন চলছে উল্টো রথে। এ দশা কেবল রাজনীতিতে নয়, প্রায় সব ক্ষেত্রেই একই দৃশ্যপট নগ্নভাবে প্রকট। সব পেশায়। সব ক্ষেত্রে। ফলে যা ছিল নদী তা এখন অনেক ক্ষেত্রে খালের মতো অস্তিত্ব জানান দিচ্ছে কোনোরকম। অনেক নদী হয়ে গেছে পুকুর। কোনো কোনো নদী আবার পুকুরচুরির ধারায় অদৃশ্য। সবাই জানে, বাংলাদেশের প্রাণ হচ্ছে নদী। আর নদীর প্রাণ পানি। পানি না থাকলে নদী থাকে না। নদী না থাকলে বাংলাদেশ থাকবে না। নদী মানে বড় জলাধার। ছোট জলাধার না থাকলে কী দশা হয় তা তো বঙ্গবাজারের আগুনের ঘটনায় অকাট্যভাবে প্রমাণিত। কিন্তু শিক্ষা হয়নি। ফলে পানির প্রসঙ্গটি বেমালুম চেপে গিয়ে হেনতেন সাত-সতের বিষয় নিয়ে হা-হুতাশ করা হচ্ছে। চলছে নানা ধরনের বাগাড়ম্বর। কেউ আবার লাখ টাকার পোড়া লুঙ্গি কিনে নিজেকে জাহির করার চেষ্টা করছেন। রংতামাশা আর কাকে বলে! এ ব্যাপারে কোনোই সন্দেহ নেই, বঙ্গবাজারে আগুনের ঘটনায় বিপুলসংখ্যক মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এটি খুবই বেদনাদায়ক ঘটনা। এদের মধ্যে অনেকেই পুঁজি হারিয়েছেন। সঙ্গে এও মনে রাখতে হবে, ‘সবাই নিঃস্ব হয়ে পথে বসে গেছেন’ তা কিন্তু নয়। কিন্তু ‘সব শেষ হয়ে গেছে’- এ রকম একটি বিষয় বেশ প্রচারণা পাচ্ছে। এর নিচে চাপা পড়ে গেছে কয়েকটি প্রশ্ন। এক. রাষ্ট্রের নানান বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বাঁশ-কাঠ-টিনের তিনতলা কাঠামোতে হাজার কোটি টাকার ব্যবসা গড়ে ওঠার নেপথ্যের মোড়ল কারা? বারবার নোটিস দেওয়ার পরও কোন ক্ষমতার জোরে তা অবজ্ঞা করা হয়েছে? আদালতের নিষেধাজ্ঞার পর তা ভ্যাকেট করার জন্য দক্ষিণ ঢাকা সিটি করপোরেশন কতটা আন্তরিকভাবে চেষ্টা করেছে? কোন যুক্তিতে সরকারের পক্ষ থেকে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের অর্থ সাহায্য করা হবে? খতিয়ে দেখা প্রয়োজন, ফুটপাতের হকার পুনর্বাসন নামে বিভিন্ন সময়ে এ পর্যন্ত কাদের পুনর্বাসন করা হয়েছে। এর নেপথ্যে থেকে ফায়দা লুটেছেন কারা। আরও যদি সংক্ষেপ করে প্রশ্ন তোলা যায়- বঙ্গবাজারে আগুনে যে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তারা আসলে কারা। তাদের প্রাপ্তির নামে আসলে কাদের প্রাপ্তি ঘটেছে। আর সরকার যদি ক্ষতিপূরণ দেয় তাহলে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের দেওয়া উচিত। খামখেয়ালি করে বাঁশের ঘরে বসে আকাশছোঁয়া ব্যবসা পরিচালনাকারীদের নয়। একটু গভীরে গেলেই বোঝা যাবে বঙ্গবাজারে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তারা আসলে হারিয়েছেন এক সিজনের পুঁজি ও মুনাফা। সর্বস্ব হারাননি। আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের সহায়তার নামে সরকারের তহবিল থেকে আমজনতার টাকা দেওয়া হলে তা আসলে চলে যাবে নেপথ্যের রাঘববোয়ালদের পেটে। যে পেট আগেই ঢোল হয়ে আছে। তবু তারা হা করে থাকে। এদের অনেকেই টাকার কুমির হিসেবে পরিচিত।

এ কুমির চক্রের মুখোমুখি দাঁড়ালে সর্বনাশের সমূহ সম্ভাবনা। উদাহরণ, আজকের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেকের বাবা কর্নেল (অব.) আবদুল মালেক। তিনি এরশাদ সরকারের মন্ত্রী ছিলেন। স্বল্প মেয়াদে। তাও বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের। এর আগে ১৯৮৬-১৯৮৯ মেয়াদে ঢাকা সিটি করপোরেশনের মেয়র ছিলেন। সেসময় ঢাকা সিটি ছিল অবিভক্ত। তখনো ঢাকা ছিল মশক উপদ্রুত, এখনকার মতো। যেমন পাকিস্তান চিরকাল সেনা উপদ্রুত। মশার উপদ্রবে অতিষ্ঠ নগরবাসীর উদ্দেশে মেয়র কর্নেল মালেক যে কথা বলেছিলেন তা ছিল আজকের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেনের উচ্চারণের চেয়েও বেশি বালখিল্য। তিনি বলেছিলেন, এক কেজি মশা মারলে ১০০ টাকা দেওয়া হবে। তার এ বেফজুল রসিকতার উচ্চারণে বেশ বিরূপ প্রতিক্রিয়া হয়েছিল। সে সময় তিনি আরও বলেছিলেন, আর মার্কেট হবে না। বরং মাঠ ও পুকুর টিকিয়ে রাখতে হবে। বলাবাহুল্য, তিনি এক কেজি মশার বদলে যেমন ১০০ টাকা দেওয়ার সুযোগ পাননি, তেমনই মাঠ ও পুকুর টিকিয়ে রাখতে পারেননি। তিনি তো মেয়র পদই টেকাতে পারেননি শেষ পর্যন্ত। তাকে অপসারণ করে এ পদে দেওয়া হয় নাজিউর রহমান মঞ্জুরকে। মেয়র পদ থেকে সরিয়ে কর্নেল মালেককে করা হয় বস্ত্রমন্ত্রী। এরপর স্বল্প সময়ের ব্যবধানে পত্রপাঠ বিদায়। অনেকেই বলেন, হঠাৎ হঠাৎ মন্ত্রী বিদায় করা ছিল জেনারেল এরশাদের মোক্ষম কৌশল। তখনই বলা হয়েছে, সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে মার্কেট নির্মাণের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে কর্নেল মালেক নিজের পায়ে কুঠারাঘাত করেছেন। কারণ সরকারি ব্যবস্থাপনায় মার্কেট মানে হীরার ডিমপাড়া হাঁস এবং এ হাঁস জন্ম প্রক্রিয়া থেকেই ডিম পাড়ে!

এরশাদ আমলের এ ঘটনা উল্লেখ করার উদ্দেশ্য হচ্ছে- মার্কেট বাণিজ্যের গভীরতার দিকে নজরকাড়ার মৃদু প্রয়াস। বলাবাহুল্য, মার্কেট-বাণিজ্য বহুগুণ বড় হয়েছে। আর নেপথ্য প্রাপ্তি মুরগির সাইজ থেকে বড় হতে হতে হাতির সাইজ হয়ে গেছে। আর নেপথ্য খেলোয়াড়রা হয়ে গেছে দানব! ফলে বঙ্গবাজারে আগুনের পর যাদের আইনের আওতায় গ্রেফতার হয়ে জেলখানায় থাকার কথা তারা নানারকম দেনদরবার করছেন। হা-হুতাশও করছেন আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের জন্য। বঙ্গবাজারকেন্দ্রিক হরেকরকম সমিতির নামে নেতা পরিচয়ে ব্যক্তিদের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো প্রয়োজন। তাদের জবাবদিহি করতে হবে, সরকারের পুনঃ পুনঃ সতর্ক বার্তা এবং সিদ্ধান্ত কেন উপেক্ষা করেছেন। শুধু তাই নয়, জবাবদিহিতার মধ্যে আনা প্রয়োজন খোদ সিটি করপোরেশনকেও। ফায়ার ব্রিগেড তো তার দায়িত্ব লাগাতারভাবে পালন করে গেছে। একের পর এক চিঠি দিয়েছে। কিন্তু সিটি করপোরেশন কেন ভোমভোলানাথ হয়ে ঘুমিয়েছিল? বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, এখনো কিন্তু ঢাকা নগরবাসী আনিসুল হকের কথা স্মরণ করে।  বরিশালে যেমন স্মরণ করা হয় শওকত হোসেন হিরণকে। ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ব্যারিস্টার তাপস তো এদের চেয়ে অনেক বেশি ক্ষমতা ধারণ করেন যে কোনো মানদন্ডে। এরপরও একটি মার্কেট নিয়ে তার কেন লেজেগোবরে অবস্থা! মাননীয় মেয়র কি একটি বিনীত প্রশ্নের উত্তর দেবেন, আদালতের নিষেধাজ্ঞার পর তার লোকজন কি হাত-পা গুটিয়ে বসেছিলেন? নাকি নিষেধাজ্ঞা ভ্যাকেট করার কোনো চেষ্টা করেছে?  মাননীয় মেয়র এই একটি কাজ করলে হয়তো অনেক রহস্যের জট খুলবে। বেরিয়ে আসতে পারে আরও অনেক কিছু। প্রবচন আছে- কেচো খুঁড়তে সাপ!

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে