শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৩ মে, ২০২৩ আপডেট:

জাতিসংঘে গণহত্যার ছবি ও পাকিস্তানি মিথ্যাচার

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
জাতিসংঘে গণহত্যার ছবি ও পাকিস্তানি মিথ্যাচার

গত ৫ এপ্রিল দি নেশন নামক পাকিস্তানি একটি পত্রিকার সংবাদ আমার দৃষ্টিতে আসে। পাকিস্তানি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মহিলা কর্মকর্তার ছবিসহ খবরটিতে উল্লেখ করা হয়, জাতিসংঘে বাংলাদেশ দূতাবাস একপেশে, ইতিহাস বিকৃত করে, নিয়ম না মেনে, একটি চিত্রপ্রদর্শনীর আয়োজন করলে জাতিসংঘ সেটি বন্ধ করে দেয় এবং বিতর্কিত ছবিগুলো নামিয়ে ফেলে।  পত্রিকাটি আরও উল্লেখ করেছে, পাকিস্তান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশের প্রদর্শনীটি বন্ধ করার জন্য জাতিসংঘকে সাধুবাদ জানিয়েছে।

প্রকাশিত সংবাদটি দেখে অবাক এবং ক্ষিপ্ত হয়েছিলাম। কেননা এ বিষয়ে কোনো কিছুই আমাদের গণমাধ্যমে আসেনি। বাংলাদেশের একটি জাতীয় দৈনিকে একটি নিবন্ধে আমি বিষয়টি উল্লেখ করার পর সেটি আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নজর কাড়লে তারা এ মর্মে বিস্তারিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রদান করেন যে, পাকিস্তানি গণমাধ্যমের খবরটি মিথ্যাচারে ভরপুর। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় যে, জাতিসংঘের সমস্ত নিয়মকানুন মেনেই তিন দিনের জন্য চিত্র প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হয়েছিল, যা তিন দিন পূর্ণ হওয়ার পর স্বাভাবিক নিয়মেই বন্ধ হয়ে যায়। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, জাতিসংঘে ’৭১-এর গণহত্যার তথ্য সংবলিত চিত্র প্রদর্শনী এই প্রথম যার উদ্দেশ্য ’৭১-এ বাংলাদেশে সংঘটিত গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ের চেষ্টা। আরও জানানো হয়েছে, প্রদর্শনী উদ্বোধনকালে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন ছাড়া বেশকটি দেশের কূটনীতিক, বাংলাদেশের কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ সন্তান উপস্থিত ছিলেন। আমি জেনেছি শহীদ সন্তান তৌহিদ রেজা নূরও উপস্থিত ছিলেন।

এই প্রথমবার জাতিসংঘে এ ধরনের একটি চিত্র প্রদর্শনীর জন্য নিশ্চিতভাবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং জাতিসংঘে আমাদের মিশন প্রশংসার দাবিদার। তবে পাকিস্তান যে এ ব্যাপারে মিথ্যাচারের আশ্রয় নিয়েছে, সে খবরটি আগেই দেওয়া উচিত ছিল, যাতে দেশের মানুষ পাকিস্তানি গণমাধ্যমের শঠতা জানতে পারতেন। পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের গোটা পরিবারকে শৈশব থেকেই চিনি একই এলাকায় বেড়ে উঠেছি বলে। তার পরিবার যেমনই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের তার শ্বশুর লুৎফর মতিনও একজন কূটনীতিক মুক্তিযোদ্ধা, যিনি মুক্তিযুদ্ধকালে লন্ডনস্থ পাকিস্তান দূতাবাস থেকে বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরীর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন।

প্রায় একই সময়ে যখন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সাবেক সচিব, প্রয়াত মহিউদ্দিন আহমেদও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে একাত্মতা ঘোষণা করেছিলেন। দুজনের সঙ্গেই যুক্তরাজ্যে মুক্তিসংগ্রামে কাজ করার সুযোগ হয়েছিল, যা সব সময় মনের কোণে স্থায়ীভাবে অমøান হয়ে থাকবে। সে অর্থে সচিব মাসুদ বিন মোমেন যে আমাদের গণহত্যার জন্য বিশ্ব স্বীকৃতির চেষ্টা করবেন, সেটাই স্বাভাবিক। গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য প্রয়োজন হবে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের প্রস্তাব। আজ পর্যন্ত এ ব্যাপারে ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং ইউরোপের কটি দেশ অনেকটাই আগ্রহী রয়েছে। গত বছর সেপ্টেম্বরে ব্রাসেলসে ইউরোপীয় ইউনিয়নে স্বীকৃতির দাবি জানানোর জন্য ’৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সঙ্গে ব্রাসেলস ভ্রমণকালে জানার সুযোগ হয়েছিল যে, ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশ স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত। কিন্তু পাকিস্তান যে এখনো গণহত্যার সত্যতা মানতে রাজি নয়, তার উপর্যুপরি প্রমাণ প্রতিনিয়তই আসছে। গত মার্চ মাসে শ্রীলঙ্কায় পাকিস্তানি পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী হিনা রাব্বানি খাঁর কথায়ও এ ধরনের ইঙ্গিত রয়েছে। তিনি বলেছেন, ’৭১-এ যা ঘটেছে তার জন্য ক্ষমা চাওয়ার ব্যাপারে পাকিস্তানের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। পাকিস্তানি গণমাধ্যমে সর্বশেষ মিথ্যানির্ভর খবরটিতেও এর ইঙ্গিত রয়েছে। এ খবরের পেছনে যে পাকিস্তান সরকারের অন্তত পরোক্ষ ইন্ধন ছিল তার প্রমাণ মেলে উল্লিখিত পত্রিকায় পাকিস্তানি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দাবির উল্লেখ করা হলেও এবং তাদের মন্ত্রণালয়ের এক মহিলা কর্মকর্তার ছবি প্রকাশিত হলেও পাকিস্তান সরকারের নিশ্চুপতা থেকে। পত্রিকায় প্রকাশ করা হয়েছে যে, পাকিস্তান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাদের ভাষায় ‘বিতর্কিত ছবি’ নামিয়ে দেওয়ায় জাতিসংঘকে ধন্যবাদ জানিয়েছে। এ সংবাদটি শেষ হতে না হতেই এই মর্মে আরও একটি সংবাদ এসেছে, পাকিস্তানে মুক্তিযুদ্ধ এবং বন্ধবন্ধুকে বিকৃত করে একটি ‘প্রেমের ছবি’ নির্মাণ করা হয়েছে, যাতে বঙ্গবন্ধুর বক্তব্যকে ভ্রান্তভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। ইদানীং আরও একটি খবর মুক্তিযুদ্ধের চেতনাপন্থি সবার নিদ্রাভঙ্গ করেছে, যা হলো এই যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণহত্যা কেন্দ্রের প্রধানের পদ থেকে সম্প্রতি অব্যাহতি দেওয়া অধ্যাপক ইমতিয়াজের পুস্তক ‘হিস্টোরিসাইজিং ৭১ জেনোসাইড’ ছাপানোর জন্য সাবাহ খাট্টাক নামক ড. ইমতিয়াজের এক পাকিস্তানি বান্ধবী চাপ দিয়েছিলেন, যে কথা ড. ইমতিয়াজ তার বইতেই উল্লেখ করেছেন। ওই সাবাহ খাট্টাক পাকিস্তানের একটি ইনস্টিটিউটের প্রাক্তন পরিচালক বলেও ড. ইমতিয়াজ ব্যক্ত করেছেন। পরবর্তীকালে একটি অনলাইন পত্রিকার কাছে তিনি স্বীকার করেছেন যে, বইটি ছাপানোর জন্য তিনি পাকিস্তান থেকে টাকাও পেয়েছেন। বইটিতে শেখ মুজিব (তার ভাষায়) ৭ মার্চের ভাষণ ‘জয় পাকিস্তান’ বলে শেষ করেছিলেন। এ কথা বলা ছাড়াও এমন সব কথা রয়েছে যা আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে, যেমন ড. ইমতিয়াজ শহীদদের সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। লিখেছেন, বাঙালিরা সর্বোচ্চ ৫০ হাজার বিহারিকে হত্যা করেছে, যার বিচার হওয়া উচিত। লিখেছেন সংগ্রামটি বাংলাদেশের মুক্তির জন্য শুরু হলেও অবশেষে এটি একান্তই ভারত-পাকিস্তান বিষয়ে মোড় নিয়েছিল, লিখেছেন পাকিস্তানি সৈন্যরা শুধু ভারতীয় বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছে, লিখেছেন শেখ মুজিব (তার ভাষায়) কালক্ষেপণ করেছেন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকানোর জন্য, এই যুক্তি দিয়ে যে এ ব্যাপারে সময় নষ্ট করা ঠিক হবে না কেননা সাক্ষী-প্রমাণ নেই। লিখেছেন ৯ মাসে ৩০ লাখ হত্যার দাবি পরিসংখ্যানগত দুঃস্বপ্ন। তবে তার মন্তব্যের সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক উপাদানটি লক্ষ্য করা যায়, তার এই মর্মে লেখা থেকে যে বাংলাদেশে হত্যাযজ্ঞ কোনো ভাষাগত, গোষ্ঠীগত, জাতিগত কারণে হয়নি, হয়েছে নেহায়েতই রাজনৈতিক কারণে কেননা পাকিস্তানি এবং বাঙালিদের মধ্যে এসব নিয়ে কোনো দ্বন্দ্ব ছিল না। তার এ দাবির অর্থ ’৭১-এর হত্যাযজ্ঞ ১৯৪৮ সালের গণহত্যার সংজ্ঞাভুক্ত নয় কেননা কনভেনশনভুক্ত হতে হলে একটি মানব গোষ্ঠী কর্তৃক অন্য গোষ্ঠীর ওপর আক্রমণ চালাতে হয় জাতিগত, গোত্রগত, বর্ণগত বা ধর্মগত দ্বন্দ্বের কারণে। বিশ্ব সম্প্রদায় যদি জানতে পারেন যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণহত্যা স্ট্যাডিস কেন্দ্রের প্রধানই লিখেছেন, ’৭১-এর হত্যাযজ্ঞ গণহত্যা কনভেনশনভুক্ত নয়, তাহলে তা নিয়ে দুশ্চিন্তার কারণ রয়েছে বৈকি। ড. ইমতিয়াজকে কেন্দ্র থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে বটে, কিন্তু তার বই তো রয়ে গেল। তার লেখাসমূহ যে সঠিক নয় সে কথা ড. ইমতিয়াজ নিজে লিখিতভাবে উল্লেখ না করলে সমস্যা থেকেই যাবে।

এ বিষয়ে আমাদের একজন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত চিকিৎসা বিজ্ঞানী, বঙ্গবন্ধু চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ের যকৃৎ বিভাগের প্রধান, অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নিল একটি সংবাদ মাধ্যমে লিখেছেন, একটি বিদেশি দূতাবাসের এক অনুষ্ঠানে ড. ইমতিয়াজ গর্বভরে বলছিলেন, তার বইটির মতো কোনো বই আজ পর্যন্ত লেখা হয়নি এবং একজন মন্ত্রী তার বইটি বিভিন্ন দেশে পাঠিয়েছেন। অর্থাৎ এরই মধ্যে বইটি অনেক দেশেই পৌঁছেছে। সুতরাং একে লুকানোর সুযোগ নেই। অনেকেরই প্রশ্ন, বইটি যে সমস্যার সৃষ্টি করেছে, তা থেকে উত্তরণের পথ কী? এটি দুইভাবে হতে পারে। প্রথমত, এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকারের মতো লিখিতভাবে মিথ্যাচার স্বীকার করে ক্ষমা প্রার্থনা, দ্বিতীয়ত, বইটির আর একটি সংস্করণ বের করে তাতে লেখা যে, ২০০৯-এর সংস্করণে মিথ্যাচার ছিল। আরও উল্লেখযোগ্য যে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চ ভাষণকে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ বলে স্বীকৃতি দিয়েছে সে ভাষণকে যা শেষ হয় ‘জয় বাংলায়’ যেখানে ‘জয় পাকিস্তান’ বলে কিছু ছিল না। সে কারণেও ড. ইমতিয়াজের লিখিতভাবে উল্লেখ করতে হবে যে, তিনি মিথ্যাচারের ওপর ভর করেই বইটি লিখেছেন। এ ব্যাপারে তিনি নিজে অগ্রণী হয়ে এগোলে, ভালো কথা। অন্যথায় আইনি প্রয়োগের মাধ্যমে তাকে মিথ্যাচার স্বীকার করতে বাধ্য করতে হবে। মুন্সীগঞ্জের মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, সেদিন রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে কাছে যে লোকটি তার নিরাপত্তার জন্য দাঁড়িয়েছিলেন, তিনি অত্যন্ত স্পষ্ট ভাষায় উল্লেখ করেছেন যে, বঙ্গবন্ধু কখনো ‘জয় পাকিস্তান’ বলেননি, আর যারা বঙ্গবন্ধুর সেই ভাষণকে বিকৃত করার চেষ্টা করছে তারা মিথ্যাচারী, কুলাঙ্গার।  মঞ্চের খুব কাছেই ছিলেন ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী এবং তিনিও একই কথা বলেছেন। বঙ্গবন্ধুর খুব কাছেই ছিলেন এমন জীবিত জনদের মধ্যে রয়েছেন তোফায়েল আহমেদ, আমির হোসেন আমু প্রমুখ। তাদের ভাষ্য থেকেও জানা যাবে বঙ্গবন্ধু আসলে ‘জয় পাকিস্তান’ বলেছিলেন কি না?

ইতিহাসের এহেন বিকৃতি কোনো অবস্থায়ই ছাপার অক্ষরে প্রকাশিত থাকতে দেওয়া যায় না, কেননা আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া ছাড়াও এর ফলে প্রজন্মের পর প্রজন্মের মনে দ্বিধা এবং সংশয় দেখা দেবে।  তাই কালবিলম্ব না করে লিখিতভাবে ড. ইমতিয়াজকে মিথ্যা স্বীকার করে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। 

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে