শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ মে, ২০২৩ আপডেট:

অতীত নিয়ে আলোচনা করে কী হবে সমরেশদা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
অতীত নিয়ে আলোচনা করে কী হবে সমরেশদা

ঈদের দুই দিন আগে শেষ অফিস ছিল আমাদের। সহকর্মী শামছুল হক রাসেল ছুটে এলো রুমে। বলল, দাদা কথা বলবেন। ফোনটা ধরতেই ভরাট গলায় বললেন, ২ মে ঢাকা আসছি। ঢাকা ক্লাব গেস্টহাউসে বলে রাখুন। জবাবে বললাম কোনো সমস্যা নেই। ঢাকা ক্লাবে আমারও বলার দরকার নেই। রাসেলকে বলা আছে। আপনি যখনই আসবেন রাসেল সব ঠিক করে রাখবে।  কয় তারিখ আসবেন? তিনি বললেন, অনেক দিন আসা হয় না। ২ মে ঢাকা আসবই। হঠাৎ মনে হলো দেশের বাইরে থাকব। দাদা ঢাকা এলে দেখা হবে না এটা কেমন হয়? তাই বললাম, দাদা ৮ তারিখ আসুন না। ২৫ এপ্রিল দেশের বাইরে যাব। ৮ মে ফিরব। আমার জন্য সুবিধা হয়। তিনি বললেন, ঠিক আছে ২ তারিখ এলে ১২ মে পর্যন্ত থাকব। এবার বললাম, তাহলে ঠিক আছে। আপনার সঙ্গে ৯ তারিখ দেখা হবে। ঈদের পর অফিস খুলল। তিনি জানালেন ঢাকা আসার তারিখ পরিবর্তন করেছেন। ৮ মে আসবেন। খুশি হলাম। বললাম, আরও বেশি ভালো হলো।

২৫ এপ্রিল চলে গেলাম দেশের বাইরে। সেখানে থাকতে খবর পেলাম সমরেশদা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। হাসপাতাল থেকেই চিকিৎসকদের অধীনে ফুরফুরে মেজাজে আছেন। তিনি ধারণা করছেন সুস্থ হয়ে উঠবেন। তাই ঢাকা সফর বাতিল করেননি। করোনাকাল থেকে আটকে আছেন কলকাতায়। তাই ঢাকা তাঁকে টানছে। এতদিন আসতে পারেননি চিকিৎসকের নিষেধাজ্ঞায়। অনেক দিন থেকে শরীরটা ভালো যাচ্ছিল না বিখ্যাত লেখক সমরেশ মজুমদারের। উত্তরাধিকার, কালবেলা, কালপুরুষ, সাতকাহনসহ বিখ্যাত সব বইয়ের লেখক। আমাকেও একটি বই উৎসর্গ করেছেন। নাম ‘অনুপ্রবেশ’। সমরেশদার সঙ্গে সম্পর্কটা অনেক দিনের। কখন কীভাবে আমরা ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠেছিলাম বলা মুশকিল। তবে বলতে পারি তিনি আমাকে পছন্দ করতেন। ঢাকা এলে ছুটে আসতেন বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিসে। নিয়মিত লিখতেন আমার সম্পাদিত কাগজে। ঢাকা শহরে তাঁর মতো অতিথিকে বারবার রাখার সৌভাগ্য হয়েছিল আমার। তিনি মিশে গিয়েছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিন পরিবারে। পত্রিকাটিকে তিনি নিজের করে নিয়েছিলেন।

পাঁচ-ছয় বছর আগের কথা। একবার ছিলাম আমেরিকায়। ঢাকার দুপুর, ওখানে মধ্যরাতে তিনি ফোন করলেন। বললেন, আমি আপনার অফিসে। বললাম, দাদা আমি তো আমেরিকায়। জবাবে বললেন, জানি। তুমি নেই। তোমার অফিস আছে। ভাবলাম, অফিসে ঘুরে যাই। এখন সবার সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছি। বসেছি, তোমার রুমে। মনটা ভরে গেল প্রবাসে বসে। ধন্যবাদ দিতেই তিনি বললেন, তোমার সঙ্গে তো ধন্যবাদের সম্পর্ক না।

দাদা এমনই ছিলেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনে নিয়মিত লিখেছেন। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী, ঈদ সংখ্যায় তাঁর লেখা না থাকলে চলতই না। একবার ঢাকা এলেন কারও একটা অনুষ্ঠানে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সেøাগান কী হবে সেই ভাবনায় খুব চিন্তিত ছিলাম। তিনি আমার টেবিলের সামনে বসা। একটা কাগজ হাতে নিলেন। বললেন, কততম প্রতিষ্ঠবার্ষিকী? বললাম, সাত। তিনি হাতে লিখলেন, সাতে সমুদ্র। তারপর বললেন, সমুদ্রের মতো গর্জন তুলে মাত্র সাত বছরে পত্রিকাটি বিশালত্ব নিয়েছে। দেশের শীর্ষ দৈনিক হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। এবার সেøাগান হোক- ‘সাতে সমুদ্র’। আরেকবার তাঁকে ফোন করলাম কলকাতায়। বললাম, দাদা পত্রিকার এবারকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আপনাকে সংবর্ধনা দেব। তিনি হাসলেন। বললেন, আমি তো এই পত্রিকার সদস্য। বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সংবর্ধনা দিলেও আসব। না দিলেও আসব। তিনি এলেন।

আরেকবার সমরেশ মজুমদার আমার রুমে বসে জম্পেশ আড্ডা দিচ্ছেন। আড্ডার টেবিলে সেদিন ইমদাদুল হক মিলনও ছিলেন। তিনি ঢাকার একটি বড় কাগজের নাম নিয়ে বললেন, তারা আমার কাছে লেখা চেয়েছে। তাদের প্রশ্ন করলাম, তোমাদের কাগজের সম্পাদক হিসেবে কি নঈম নিজাম যোগ দিয়েছে? জবাবে তারা প্রশ্নবোধক চোখ নিয়ে তাকিয়ে থতমত খেল। তারপর বলল, দাদা এ কথা কেন বলছেন? জবাবে তাদের তিনি বললেন, আমি তো নঈমের জন্য ঢাকার কাগজে লিখি। তাকে ছাড়া অন্য পত্রিকায় লেখা দিই না। দিলেও তাকে জানিয়ে রাখি। সঙ্গে সঙ্গে বললাম, দাদা আমি কিন্তু কাউকে লেখা দিতে বারণ করিনি। লেখকের যেখানে মন চাইবে লিখবে। তিনি বললেন, তুমি বারণ করনি ঠিকই। তবে সবার জন্য লিখতে ভালো লাগে না। বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে লেখালেখিতে এসেছি। বন্ধুদের জন্যই লিখি। ঢাকার পত্রিকায় লেখা শুধু তোমার। ইমদাদুল হক মিলন পাশ থেকে বললেন, আমি লেখা চাইলে তুমি দেবে না? জবাবে সমরেশ মজুমদার বললেন, না, তুমি চাইলেও দেব না। বিস্ময় নিয়ে তাকালেন ইমদাদুল হক মিলন। এতদিনের ঘনিষ্ঠতার পরও এই জবাব তিনি হয়তো আশা করেননি।

সমরেশ মজুমদার এমনই ছিলেন। সোজাসাপ্টা কথা বলতেন। তিন দশক থেকে তাঁর সঙ্গে চলেছি। ঘুরেছি নিউইয়র্কের হাডসন নদীর তীর থেকে নরসিংদীর মেঘনার বুকে। তাঁর মাঝে কোনো দিন পরিবর্তন দেখিনি। সব সময় একরকম ছিলেন। নরসিংদীর প্রবীণ রাজনীতিক রাজু ভাইয়ের সঙ্গে একদা গভীর বন্ধুত্ব ছিল। ২০০৮ সালে রাজু ভাই মন্ত্রী হওয়ার পর সমরেশদা ঢাকা এলে আর রাজু ভাইকে খবর দিতে চাইতেন না। অনেক সময় বলতাম, রাজু ভাইকে খবর দিই? জবাবে বলতেন, রাজু এখন মন্ত্রী। ক্ষমতা থেকে দূরে থাকি। ক্ষমতার কাছে যেতে হয় না। মনে পড়ছে, ২০০৭ সালে রাজু ভাই ও ভাবি আমাদের নিয়ে গেলেন নরসিংদীর রায়পুরার আদিয়াবাদে। তখন দেশে ওয়ান-ইলেভেন টাইম। রাজনীতির হইচই নেই। রাজু ভাইয়ের আদিয়াবাদ কলেজের একটি অনুষ্ঠানে সমরেশদা অংশ নিলেন। সঙ্গে আমি ও ফরিদা ইয়াসমিন, ম. হামিদ ও ফাল্গুনী হামিদ। রাজু ভাইয়ের গ্রামের বাড়িতে আড্ডা দিয়ে দুপুরে ফিরলাম শহরে। একটি বাড়িতে খেলাম আমরা। তারপর মেঘনায় নৌকায় ঘুরে বেড়ালাম। সন্ধ্যার পর ফিরলাম ঢাকায়। সেই রাজু ভাই থেকে সমরেশদা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলেন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রীকে পছন্দ করতেন সমরেশ মজুমদার। বলতেন, তোমাদের প্রধানমন্ত্রী অনেক বই পড়েন। ১৯৯৪ অথবা ’৯৫ সালের কথা। সমরেশ মজুমদার ঢাকায় এলেন। শেখ হাসিনা নিমন্ত্রণ জানালেন তাঁকে। তিনি গেলেন। কথায় কথায় সমরেশ মজুমদার জানলেন শেখ হাসিনা তাঁর লেখা উত্তরাধিকার, কালবেলা, কালপুরুষ, গর্ভধারিণী, সাতকাহনসহ অনেক বই পড়েছেন। শুধু পড়েননি, চরিত্রগুলোও শেখ হাসিনার মুখস্থ।

খাবার টেবিলে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীকে সমরেশ মজুমদার বললেন, আমি আনন্দিত বাংলাদেশের আগামী দিনের প্রধানমন্ত্রী আমার লেখা পড়েন। শেখ হাসিনা তখন সাতকাহনের দীপাবলী চরিত্রের শুরু ও সমাপনী নিয়ে কথা বললেন। সমরেশদা বললেন, আগামী দিনের প্রধানমন্ত্রীর সামনে আছি। আপনি ক্ষমতায় এলে লেখক সমরেশ মজুমদার যা চাইবে আশা করি তা পাবে। সমরেশ মজুমদারের দুষ্টামির জবাবে শেখ হাসিনা বললেন, লেখক যা চাইবে তাই দেব। সমরেশ মজুমদার বললেন, এভাবে বললে হবে না। সাদা কাগজে লিখে দিন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী কাগজ-কলম নিলেন। বললেন, এবার বলুন কী লিখতে হবে? সমরেশ মজুমদার বললেন, এবার লিখুন আমি ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশে প্রবেশে লেখক সমরেশ মজুমদারের ভিসা লাগবে না। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী মজা করে লেখাটি লিখলেন। সমরেশ মজুমদার সেই কাগজটি সঙ্গে নিলেন। তারপর অনেক দিন যত্ন করে তা রেখে দিলেন। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এলো আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনা হলেন নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী। সেই কাগজটি সঙ্গে নিয়ে ঢাকা এলেন সমরেশ মজুমদার।

বিমানবন্দরে সমরেশ মজুমদার পাসপোর্ট না দিয়ে কাগজটি এগিয়ে দিলেন। ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা লেখক সমরেশ মজুমদারকে চেনেন। ঘেমে উঠলেন তিনি। ছুটে এলেন বড় কর্মকর্তা। কাগজটি হাতে নিয়ে হাসলেন। বললেন, দাদা আমিও আপনার ভক্ত। বেড়ে উঠেছি অনিমেষ হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে। হয়েছি পুলিশ অফিসার। বাইরে আপনাকে যাঁরা নিতে এসেছেন তাঁরা অপেক্ষা করছেন। সমরেশদা এবার পাসপোর্ট এগিয়ে দিলেন। অনেক বছর তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর লেখাটি সংরক্ষণ করে রেখেছিলেন। জানি না তাঁর মেয়ের কাছে এখন এই কাগজটি আছে কি না। সমরেশদা এ নিয়ে অনেক গল্প করতেন। হুমায়ূন আহমেদের চিকিৎসার সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইতিবাচক অবস্থানের প্রশংসা করে বলেছিলেন, তোমরা সৌভাগ্যবান। খোদ প্রধানমন্ত্রী একজন অসুস্থ লেখকের পাশে দাঁড়িয়েছেন। আমেরিকার মতো দেশে চিকিৎসার জন্য অবস্থান করতে পারেন সেই ব্যবস্থা নিয়েছেন। এ যুগে এমন প্রধানমন্ত্রী পাওয়া কঠিন।

সমরেশ মজুমদার সোজাসাপ্টা কথা বলতেন। তিনি প্যাঁচানো ছিলেন না। যা ভালো মনে করতেন বলতেন। তাঁর মুখে অন্য কারও বদনাম শুনিনি। কাউকে ঈর্ষা করতে দেখিনি। মজা করে গল্প জমাতেন। মিশে যেতেন সবার সঙ্গে। ঢাকা ক্লাবের সাধারণ স্টাফরা তাঁকে পছন্দ করতেন। তারা জানতেন সকালে তিনি কী খাবেন। রুম থেকে নেমে ব্রেকফাস্ট টেবিলে তিনি দেখতেন খাবার তৈরি। চারপাশ জয় করে মহারাজার মতো চলতেন একজন সমরেশ মজুমদার। সবাইকে আপন করে নিতেন মুহূর্তে। ছোট বড় কোনো ব্যাপার ছিল না। আমাদের অফিসের ড্রাইভাররা তাঁকে নামাতে-ওঠাতে গেলে তাদের সঙ্গেও কথা বলতেন। কোনো ভণিতা ছিল না। সাতপাঁচ ছিল না। বিশালত্ব দেখাতেন না। করতেন না নিজেকে জাহির। শুধু শরীর নয়, মনের দিক থেকেও ছিলেন বিশাল হৃদয়ের অধিকারী। তাঁর একটা দর্শন ছিল। তিনি মানুষের কথা বলতেন। মানুষের কথা ভাবতেন। তাঁর লেখনীতে সমাজের বৈষম্যের কথা উঠে আসত। নকশাল আন্দোলনের যুগটা ছিল। কট্টর ধারার আদর্শকে বেছে নিয়ে ক্ষয়ে যাওয়া তারুণ্য তুলে এনেছেন।

লেখালেখি তিনি আয়োজন করে শুরু করেননি। জীবনের প্রথম লেখার জন্য ১৫ টাকা বিল পেয়েছিলেন। বন্ধুরা হইচই করে কফি হাউসে গেলেন। সেই টাকা বন্ধুরা খরচ করলেন। সবাই বললেন, তুই আবার লিখ। লিখলে টাকা পাবি। আমরা সবাই কফি খাব। তিনি বন্ধুদের খুশি করতে আবার লিখলেন। বন্ধুরাসহ আবার হলো আড্ডা। বিল পেয়েছিলেন সে সময় ৫০ টাকা। খরচ করলেন ২৫ টাকা। দুষ্টামি করে বলতেন, কফির খরচ মেটাতে আমার লেখালেখি শুরু। তারপর লিখে গেছেন। প্রথম উপন্যাস ‘দৌড়’ প্রকাশিত হয় দেশ পত্রিকায়। তারপর আর থেমে থাকতে হয়নি। সমরেশ মজুমদারের একটা উপন্যাসের নাম ‘এখনো সময় আছে’। এ উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র একজন লেখকের। এই লেখক সমুদ্রের ধারে একটি বাংলো কিনে একাকী জীবনে চলে গেলেন একদিন। চারপাশে ছিল সুনসান নীরবতা। কোনো হোটেল ও আবাসিক ব্যবস্থা ছিল না। এক রাতে একটি মেয়ে লেখকের বাংলোয় এসে আশ্রয় চাইল। লেখক তার নাম জানতে চাইলেন। মেয়েটি বলল, ‘আমি এখন যে নামই বলব আপনি তা বিশ্বাস করবেন। আপনার তা না মেনে কোনো উপায় নেই। ঠিকানা জানতে চাইলে বলল, আমাকে থাকতে দিন। আমার অতীত কেন টানছেন?’ এই দুনিয়াতে আমরা অহেতুক অতীত বর্তমানকে টেনে আনি। ক্ষণস্থায়ী দুনিয়াতে অতি অল্প সময়ের জন্য মানুষের আগমন।  প্রকৃতির প্রয়োজনে মানুষ তার মতো করে একটা জীবন পায়। তারপর সবকিছু শেষ হয়ে যায়। সমরেশ মজুমদার শেষবারের মতো বলেছিলেন, ঢাকা আসবেন। আসতে পারেননি।  তার আগেই চলে গেছেন। একজন মানুষ আমাদের মাঝে ছিলেন। এখন নেই। এখন সবকিছু শুধুই স্মৃতি।

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক

এই মাত্র | বাণিজ্য

‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা
ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা