শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ জুলাই, ২০২৩

শিক্ষার মান রক্ষায় আসল শিক্ষক চাই

খায়রুল কবির খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষার মান রক্ষায় আসল শিক্ষক চাই

ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমল থেকেই এ দেশে সমাজ নেতারা, রাজনীতিবিদরা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে নিজেদের জাতে তুলেছেন। ধান্দাবাজি করেছেন, অর্থ-বাণিজ্যের জগতের টাউটরা স্কুল, কলেজ বা মাদরাসা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সরকারি অনুদানের অর্থাংশ বিশেষ লুটেপুটে খেয়ে ফেলেন, সেগুলোর অংশবিশেষ দ্বারা ‘আধা-খেচড়া’ মার্কা বিদ্যালয় তৈরি হয়,  আবার এখানকার অনুদানের টাকা ফাঁকতালে ‘আপন-পকেটে’ ঢোকানোর অপচেষ্টা চালাতেও ছাড়েন না।

বস্তুত স্কুল বা মাদরাসা যা-ই প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ চলুক না কেন এর পেছনের লোকদের মাতুব্বরির একটাই লক্ষ্য, সমাজে নেতাগিরি করার সুযোগটা যাতে পাকাপোক্ত হয়, সেটা তার নামে ‘চিরস্থায়ী’ বন্দোবস্তের একটা ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। মানব সভ্যতার বিকাশের লক্ষ্যে আধুনিক মানব সমাজ নিজেদের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে তৎপরতা চালান শিক্ষাব্যবস্থার ক্রমোন্নতির মাধ্যমে এবং সব কর্মকান্ডের আগে। কারণ, এটা তো অতি সহজবোধ্য ব্যাপার, মানুষ দুবেলা দুই মুঠো খেতে পারার সামর্থ্য অর্জনের পরই আসে তার বস্ত্রের চাহিদা মেটানোর কথা এবং তার পরই চলে আসে শিক্ষার বিষয়টি। কারণ শিক্ষা না হলে গণমানুষের উপার্জনের দুয়ারটি খোলা মুশকিল হবে, খুবই সহজ কথা। আর যত ধরনের উন্নতির কথা বলুন না কেন, শিক্ষার সম্প্রসারণ ছাড়া কোনো কিছুর উন্নতি করা সম্ভব নয়। শিল্প-কারখানা পরিচালনায় চাই শিক্ষিত জনসংখ্যা। উন্নত কৃষি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ব্যাপকভাবে খাদ্যশস্য উৎপাদন এবং উদ্বৃত্ত খাদ্যশস্য রপ্তানি দ্বারা রাষ্ট্রের সম্পদ বাড়ানো, সব কিছুর মূলেই থাকবে শিক্ষা আর উপযুক্ত শিক্ষক।

এখন যত দিন যাচ্ছে ততই শিক্ষার মান বাড়ানোর বিষয়টি সর্বাগ্রে গুরুত্ব পাচ্ছে। এখন এ শিক্ষার মানের জন্য এক নম্বরে জরুরি হচ্ছে, সর্বোচ্চ মানের শিক্ষক তৈরি করা, শিক্ষা ক্ষেত্রে প্রথমে ‘শিক্ষার্থী’, তারপরই ‘শিক্ষক’। শিক্ষা কার্যক্রমের সাফল্যের প্রধান উপাদানই হচ্ছে শিক্ষক। শিক্ষার কাজ বাস্তবায়নে যে বিপুল অঙ্কের অর্থের বিনিয়োগ দরকার তার প্রধান অংশই যাচ্ছে শিক্ষক ভরণপোষণ খাতে। শিক্ষার্থীর জন্য শিক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়ন খাতে প্রথম ও সর্বোচ্চ বিনিয়োগই করতে হবে ‘শিক্ষক’ খাতে। কারণ, সবকিছুর মূলেই তো শিক্ষক, যেহেতু কাজটি হচ্ছে শিক্ষার। যিনি মূল ভূমিকাটি পালন করেন শিক্ষার কাজে, সার্বিক তৎপরতায়, তার জন্য অর্থ বিনিয়োগটা হতে হবে সর্বোচ্চ মানের। শিক্ষক কাজ করবেন, তাকে তো সবার আগে নিজে খেয়েপরে, নিজ পরিবার-পরিজনকে খাইয়ে-পরিয়ে বাঁচিয়ে রেখে নিজের পেশাদার কাজটি টিকিয়ে রাখতে হবে।

আধুনিক বিজ্ঞানমনস্ক এবং প্রকৃত মেধাবী প্রতিটি মানুষই জানেন, বোঝেন, মেধাবী মানুষ তৈরি হয় সুস্বাস্থ্যের অধিকারী, মানুষের মাঝখান থেকে যারা অপরিসীম নিষ্ঠায় লেখাপড়া চর্চা করেন, শিক্ষা-দীক্ষার বিষয়গুলো নিয়ে অবিরাম অনুশীলন ও গবেষণা করে যান এবং এসব জ্ঞান-সাধকের পেছনে রাষ্ট্রের অর্থ ব্যয় হবে, সুষ্ঠু পরিকল্পনা ব্যবহৃত হবে। সে পরিবেশ-পরিস্থিতি আমাদের রাষ্ট্রে কি আদৌ আছে? আমাদের দেশে আমলাতন্ত্র সবকিছু ধসিয়ে দিচ্ছে প্রতিদিন, দেশের জেলায় জেলায় শিক্ষক প্রশিক্ষণের নানা রকম কলেজ ও ইনস্টিটিউট পরিচালনার প্রবল কাজকর্ম চলে। তবে এসব মাধ্যমেই সেসবের অদক্ষ ও নিষ্ঠাহীন কর্মকান্ড শিক্ষক তৈরির সার্বিক প্রকল্পের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। শিক্ষক প্রশিক্ষণের বিদ্যালয়গুলো অবশ্যই কাজ করবে, তবে আসল কাজটি হচ্ছে মূলধারার মেধাবী মানুষগুলোকে শিক্ষক বানানোর আদর্শ মানসিকতায় গড়ে তোলা-সেই আত্মত্যাগ, সেই দেশপ্রেম, সেই মানবপ্রেমের শিক্ষা-দীক্ষায় উদ্বুদ্ধ করা। একদিকে শিক্ষক হওয়ার মতো মেধাবী মানুষগুলোর শিক্ষা-দীক্ষা চর্চা ও অনুশীলনের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় কর্মপরিকল্পনা অবিরাম বাস্তবায়ন করে যাওয়া, পাশাপাশি আদর্শ শিক্ষক হতে পারেন এমন ব্যক্তিত্ব খুঁজে খুঁজে বের করে আনা এবং তাদের শিক্ষকতার পেশায় ঢোকানো ও ধরে রাখা। শিক্ষক, মানে আদর্শ শিক্ষক কেমন হতে পারেন তার একটা উদাহরণ দেওয়া যাক। ১৯৬৯ সালের একটা সময়, বিকালের দিকে, আনুমানিক ৪-৫টা হবে। ঢাকা কলেজের এইচএসসি (মানবিক) ক্লাসের দুই সহপাঠী-বন্ধু গেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এলাকায়। হঠাৎ তারা তিনতলার কেবিন ব্লক এলাকায় সন্ধান পেলেন-৯ নম্বর প্রেসিডেন্ট কেবিনে চিকিৎসাধীন ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ স্যার। ওরা দুই বন্ধু বললেন, স্যারকে যখন একটু দেখার সুযোগ পাচ্ছি, এ সুযোগ তো হেলায় হারানো যায় না। দুজনই কৈশোর উত্তীর্ণ তরুণ, কেবল এইচএসসি শিক্ষার্থী, ভয়ে বুক দুরুদুরু। তারপরও সাহস করে ৯ নম্বর কেবিনের সামনে গিয়ে দাঁড়ালেন।

ভিতরে তখন শহীদুল্লাহ স্যার বিছানায় শরীরী-যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন, অস্থিরভাবে তাঁর শরীর কাঁপছিল, নার্স অস্থির হয়ে পড়ছিলেন তাঁর অবস্থা দেখে। প্রধান দরজাটির কাচের ভিতর দিয়ে তা দেখা যাচ্ছিল। শহীদুল্লাহ স্যার ভিতর থেকে ইশারায় ভিতরে ডাকলেন, নার্সের সহযোগিতায়। ছাত্রদ্বয় ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে ভিতরে ঢুকে সালাম দিয়ে কাছে যাওয়ার চেষ্টা করলেন। কয়েক মিনিটের দর্শন-‘স্যার, আপনি কেমন আছেন’। তারপর শহীদুল্লাহ স্যার একটু জবাব দেওয়ার চেষ্টা করলেন, তাঁর কণ্ঠস্বর প্রায়-অস্পষ্ট, অবোধ্য, কয়েক মিনিটের মধ্যেই তিনি ইঙ্গিতে তাঁর শরীরী যন্ত্রণায় আর সময় দিতে অপারগতা প্রকাশ করে, তাঁকে দেখে চলে যেতে অনুরোধ করলেন ছাত্রদ্বয়কে। ছাত্রদ্বয় তো মহাখুশি, শহীদুল্লাহ স্যারকে দেখার সুযোগ পেয়ে, তবে তাঁর রোগ-ভোগের কষ্ট দেখে খানিকটা বেদনাহত। ছাত্রদ্বয়ের একজন আমার বড়-ভাইয়ের ঘনিষ্ঠ-বন্ধু তাঁর কাছ থেকেই এ ঘটনাটি জেনেছি। বাংলা ভাষার একজন অসামান্য পন্ডিত-ব্যক্তিত্ব ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কী অসাধারণ মানবিক-হৃদয়ের মানুষ এবং মহানুভব শিক্ষক ছিলেন ওই ঘটনাটিই প্রমাণ দেয়।  আমরা ফিরে আসছি মূল আলোচনায়। শিক্ষক সমাজে এখন যে অশিক্ষা-কুশিক্ষার বিস্তার আর দুর্নীতি অদক্ষতা, মানবিকতাহীন অনাচার এসব থেকে মুক্ত হওয়ার লড়াই চালাতে হবে আমাদের।

আমরা আমাদের রাষ্ট্রের সংস্কৃতিতে, সমাজে শিক্ষাজীবনে ভালো-মানের শিক্ষক তৈরি করব অবিরাম।

সেটা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের প্রশিক্ষণে যেমন সম্প্রসারিত করবে, পাশাপাশি মানবিক গুণাবলির শিক্ষিত মেধাবী মানুষগুলোকে জড়ো করে অধিকতর সুযোগের পরিবেশ সৃষ্টি করে যেতে হবে।  উভয় ক্ষেত্রেই আমাদের যথার্থ মেধা ও মনন চর্চা, অনুশীলন করে যেতে হবে সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে, আপসহীনতার সঙ্গে। কারণ, শিক্ষক হতে হলে যেসব গুণাবলির অধিকারী হওয়া দরকার তা আমাদের গড়পড়তা সাধারণ শিক্ষিত মানুষের ৯৯ শতাংশের মধ্যেই থাকে না। সেই কারণেই ভালো শিক্ষকের এত অভাব এ দেশে এবং একই সঙ্গে সারা-দুনিয়ায়।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য এবং সাবেক ডাকসু সাধারণ সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে