শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

ধাপ্পাবাজির রাজনৈতিক দফা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ধাপ্পাবাজির রাজনৈতিক দফা

বাইডিফল্ট বা একাত্তরে স্বাধীনতার বিপক্ষে অবস্থান করে যারা ভুল করেছেন, তাদের প্রায় একচেটিয়া সমর্থনে বিএনপি আজ বাংলাদেশের বড় রাজনৈতিক দল, যদিও রাজনৈতিক এবং অন্যান্য বহুবিধ কারণে সামান্য কিছু মুক্তিযোদ্ধাও সেখানে আছেন। সত্তরের নির্বাচনে ভোট প্রদানের যে রেকর্ড তাতে দেখা যায় স্বাধীনতার ম্যাগনাকার্টা ছয় দফার ওপর জনম্যান্ডেটের যে আহ্বান ছিল তার প্রতি বিশাল, প্রায় শতকরা ৭৫ ভাগ মানুষ সমর্থন দিলেও ২৫ ভাগ মানুষ দেয়নি। উল্লিখিত ২৫ ভাগ মানুষ দ্বিজাতিতত্ত্বের অন্ধ অনুসারী। তাদের এবং তদীয় উত্তরসূরিদের দৃষ্টিভঙ্গি তখন যেমন ছিল এখনো তেমনই আছে। রাষ্ট্র ও মানুষের উন্নতি নয়, রাজনৈতিক ইসলামের ধর্মীয় অপব্যাখ্যায় আবিষ্ট এই পক্ষ অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রব্যবস্থার আদর্শে অটল আওয়ামী লীগের ঘোর বিরোধী। এই ২৫ ভাগের বদ্ধমূল ধারণা ছিল ইসলাম আর পাকিস্তান এক এবং অভিন্ন। পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান একাত্তরের মার্চে মদের গ্লাস হাতে নিয়ে বলেছিলেন, আসুন শেখ মুজিব আমরা ইসলাম রক্ষায় একসঙ্গে কাজ করি (হুসেন হাক্কানি পাকিস্তান বিটুইন মস্ক অ্যান্ড মিলিটারি, পৃ-৭৫)। এহেন বকধার্মিক পাকিস্তানি শাসকদের এদেশীয় সহযোগীরা শুধু রাজনৈতিক সমর্থন নয়, তাদের গণহত্যা ও ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধের সহযোগী হয়েছে, সমর্থন দিয়েছে। উল্লিখিত ওই ২৫ ভাগ বাংলাদেশি ও তাদের উত্তরসূরিরা স্বাধীনতার ৫২ বছরের মাথায় এসেও একাত্তরের ওই অবস্থানেই অটল আছে, যাদের সংখ্যা এখন হবে প্রায় আনুমানিক ৪ থেকে সাড়ে ৪ কোটি। এর মধ্য থেকে সামান্য কিছু সুবিধাবাদী জেলা-উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে আওয়ামী লীগে প্রবেশ করেছে অসৎ উদ্দেশ্যে। বাকিরা সবাই প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে বহু রাজনৈতিক দলের নামে বিএনপির প্রবল সমর্থক আর আওয়ামী লীগের ঘোর বিরোধী। এ কারণে রাজনীতিতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষের মেরুকরণ দেখা যায়। উল্লিখিত ২৫ ভাগ ছাড়াও অন্যান্য যেমন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী ও সামাজিক সাংস্কৃতিক অঙ্গনের একটি অংশ বহু রকমের প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির মেরুকরণে আওয়ামী লীগবিরোধী হলেও ওই শতকরা ২৫ ভাগের বৃহৎ অংশ যদি একাত্তরের ভুল উপলব্ধি করে আওয়ামী লীগের পক্ষে না এলেও মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক দর্শনে বিশ্বাসী রাজনৈতিক দলে থাকত তাহলে বাংলাদেশের রাজনৈতিক চিত্র আজ ভিন্ন হতো। পৃথিবীতে যত দেশে স্বাধীনতার জন্য দখলদারির বিরুদ্ধে যুদ্ধ হয়েছে তার সর্বত্রই মানুষের একটা অংশ, এমনকি কোথাও কোথাও শতকরা ৪০ ভাগ পর্যন্ত দখলদার বাহিনীকে সহযোগিতা করেছে। কিন্তু দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দেখা গেছে, ৫-৭ বছরের মধ্যে দখলদার বাহিনীর সহযোগীরা শতকরা প্রায় ৯০ ভাগ  পেছনের ভুল শুধরে বৃহত্তর বিজয়ী জনমানুষের সঙ্গে এক হয়ে গেছে। বাকি সামান্য অংশ রাষ্ট্র ও রাজনীতিতে কোনো পার্থক্য সৃষ্টি করতে পারেনি। কিন্তু স্বাধীনতার মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার কারণে ওই প্রক্রিয়াটি বাংলাদেশে সম্পন্ন হতে পারেনি। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হয়ে পাকিস্তানি পন্থার রাজনীতি নিয়ে যখন হাজির হলেন এবং মুক্তিযুদ্ধের ফসল বাহাত্তরের সংবিধানকে সামরিক আদেশ দ্বারা তছনছ করলেন তখন একাত্তরের ওই স্বাধীনতাবিরোধীরা বুঝে গেল তাদের ত্রাণকর্তা হাজির হয়েছেন। আবার প্রাণ ফিরে পেয়ে বিপুল উল্লাসে তাদের বড় অংশ সরাসরি জিয়াউর রহমানের রাজনীতিতে যোগ দিলেন, সঙ্গে সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রী হলেন। বাকি একাংশ কৌশলের অংশ হিসেবে জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পরিচয়ে প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে  জিয়াউর রহমানের পেছনে কাতারবন্দি হলেন। এই যারা একাত্তরে স্বাধীনতাবিরোধী ছিলেন, শুধু তাদের উত্তরসূরিদের কথাই যদি ধরি তাহলেও তারা এখন জনসংখ্যার প্রায় ৪ কোটি থেকে সাড়ে ৪ কোটি হবে। সুতরাং শক্তি প্রদর্শন, রাস্তা দখলের রাজনীতি ও যে কোনো সমাবেশে ২-৪ লাখ মানুষ জড়ো করা বিএনপির জন্য মোটেও কঠিন কাজ নয়।

তার মানে এই নয়, দেশের বৃহত্তর মানুষ বিএনপি যা বলছে সেটিকে সমর্থন দিচ্ছে। সবার কাছে গ্রহণযোগ্য একটা দালিলিক পরিসংখ্যান উল্লেখ করি। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বিএনপি জয়ী হলেও আওয়ামী লীগ পপুলার ভোট বেশি পায় প্রায় শতকরা তিন ভাগ (আওয়ামী লীগ ৩৩.৬৭% এবং বিএনপি ৩০.৮১%)। ১৯৯৬ সালে বিএনপির চেয়ে শতকরা প্রায় ৪ ভাগ ভোট বেশি পেয়ে আওয়ামী লীগ জয়ী হয় (আওয়ামী লীগ ৩৭.৪৪ এবং বিএনপি ৩৩.৬১)। ২০০১ সালে মাত্র শতকরা দশমিক ছয়ভাগ ভোট বেশি পেয়ে বিএনপি জয়ী হয় (আওয়ামী লীগ ৪০.২১% এবং বিএনপি ৪০.৮৬%) অথচ ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ জয়ী হয় শতকরা প্রায় ১২ ভাগ ভোট বেশি পেয়ে (আওয়ামী লীগ ৪৮.০৬% এবং বিএনপি ৩২.৪৫%)। সুতরাং বিএনপির রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে দেশের বৃহত্তর মানুষ আছে সে কথা বলার মতো নির্ভরযোগ্য তথ্যসমৃদ্ধ কোনো যুক্তি নেই। সুতরাং পপুলার বা জনভোটে পরাজিত হওয়ার শঙ্কায় বিএনপি সুষ্ঠু নির্বাচন নয়, সবসময় ভিন্নপথ বের করার চেষ্টা করেছে। তার সূত্রেই ১৯৯৬ সালের উপনির্বাচনে ভয়ানক কারচুপি আর ২০০৬ সালে এসে নিজেদের পছন্দের ও অনুগত ব্যক্তিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান করার জন্য বক্রপথ অবলম্বন করেছে। কিন্তু তাতে সফল হয়নি। দেশের স্বার্থে নয়, আওয়ামী লীগ ঠেকাতে বিএনপি যা কিছু করতে পারে, যার উদাহরণ ২০০৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন নিয়ে অসৎ ও সংবিধানবিরোধী কর্ম এবং তার সূত্রেই বিরাজনীতিকরণের কথিত নিরপেক্ষ সরকারের আগমন  এবং ওই একই কারণে আওয়ামী লীগের ওপর ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড আক্রমণ। এসবের পরিণতিতেই ২০০৮ সালের সর্বোত্তম নির্বাচনে বিএনপি মাত্র ৩০টি   আসন পায়। দেশে দেশে সামরিক শাসকদের তৈরি রাজনৈতিক দলের বিলুপ্তি ঘটেছে। কিন্তু বিএনপি বেঁচে আছে কেবল একাত্তরের ওই স্বাধীনতাবিরোধী ও তাদের উত্তরসূরিদের বদান্যতায়, যাদের সংখ্যা এখন এমন একটা জায়গায় দাঁড়িয়েছে যে, সেটিকে কেউ অগ্রাহ্য করতে পারছে না। এটাই বিএনপির বড় রাজনৈতিক সম্বল, আর কোনো সম্বল নেই। জিয়াউর রহমানসহ বিগত সময়ে ক্ষমতার দুই মেয়াদে বিএনপির বৈদেশিক রাষ্ট্রনীতির কারণে ক্রস বর্ডার টেররিজম রোধ ও বৃহত্তর স্থিতিশীলতা রক্ষায় বিএনপির  প্রতি আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক বৃহৎ শক্তিসমূহের কোনো আস্থা নেই। একমাত্র পাকিস্তান ছাড়া বিএনপির আর কোনো মিত্র নেই। সুতরাং নিজেদের স্থবির চিন্তা, সহিংস রাজনীতি, সন্ত্রাসী রাষ্ট্র পাকিস্তানের সঙ্গে গাঁটছড়া এবং বিগত ১৪ বছরে একের পর এক রাজনৈতিক ব্লান্ডারের কারণেই ঘরে-বাইরে বিএনপি আজ কোণঠাসা। এর জন্য প্রতিপক্ষকে দোষারোপ করে লাভ হবে না। হরতালের রাজনীতি যেমন সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যাত হয়েছে, তেমনি আগামী দিনে সহিংস রাজনীতি যারাই করবে তারাই মানুষের কাছ থেকে প্রত্যাখ্যাত হবে। ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত সর্বোত্তম নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সংসদে সব রকম পদ্ধতি অনুসরণ করেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল হয়েছে বিধায় আন্দোলনের মাধ্যমে সেটিকে বিএনপি ফেরত আনবে, সে রকম বাস্তবতা এখন আর নেই। নিজের দোষে ডুবন্তপ্রায় বিএনপিকে উদ্ধার করার জন্য ভূ-তল, আকাশ অথবা সাগর-মহাসাগর পাড়ি  দিয়ে কেউ আসবে না, সম্প্রতি এ বিষয়টি বোধহয় স্পষ্ট হয়ে গেছে। মানুষের মনমানসিকতাসহ সবকিছু বিগত দুই দশক ধরে সুপারসনিক গতিতে বদলাচ্ছে। সুতরাং ১৯৯৬ এবং ২০০৬ সালে যা ঘটেছে সে রকম পরিস্থিতি বাংলাদেশে এখন আর নেই। তরুণ প্রজন্ম চোখ খুললেই দেখতে পাচ্ছে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এবং কর্ণফুলীর তলদেশে প্রশস্ত টানেল, যা একসময়ে মানুষ ভাবতেও পারেনি। আজ তেঁতুলিয়া আর সন্দ্বীপে বসে ইন্টারনেটের অবাধ সুবাদে তরুণ প্রজন্ম ঘরে বসে হাজার হাজার ডলার আয় করছে। তাই বিএনপি এখন কী করবে, সেটা এক কঠিন প্রশ্ন তাদের জন্য। তাই একেক সময় একেক রকমের রাজনৈতিক দফা নিয়ে হাজির হচ্ছে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনীর পোশাক পরে ১৯ দফার রাজনৈতিক কর্মসূচি ঘোষণা করলেন। বর্তমান বিএনপির সবকিছুর মডেল ও আদর্শ জিয়াউর রহমান হওয়া সত্ত্বে তার প্রণীত ১৯ দফার কী হলো, অথবা সেগুলোর মাধ্যমে মানুষের কী উপকার বা কী সমৃদ্ধি ঘটেছে তার কথা বিএনপি একটিবারও মুখে আনে না। এখন এই সময়ে এসে বিএনপি আবার দফার ধাপ্পাবাজি নিয়ে মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টায় নেমেছে। বিএনপি যে অবাস্তব কথাবার্তা বলে তার উদাহরণ গত বছরের শেষ দিকে তারা ঘোষণা দিল ১০ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ সরকারের পতন এবং পরের দিন থেকে দেশ চালাবেন বেগম খালেদা জিয়া। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অশ্বডিম্বের ১০ দফা ঘোষণা দিয়ে সুবোধ বালকের মতো ঘরে ফিরে গেল। কিছু দিন পর হয়তো মনে হলো ১০ দফা কম হয়ে যায়। তাই ঘোষণা করল ২৭ দফা। এই কদিন আগে বলল, সব দফা বাতিল,  এবার এক দফা। এটা বলে শেষ না করতে পরের দিন বলল ৩১ দফা। তাতে বোঝা যায় একাত্তরে স্বাধীনতা যুদ্ধকে যারা দুই কুকুরের লড়াই বলেছিলেন সেই অতি বাম গোষ্ঠী, অতি ডান স্বাধীনতাবিরোধীদের নিয়ে মিলেমিশে জগাখিচুড়ি অবস্থায় বিএনপি কী করবে সেটাই ঠিক করতে পারছে না। তাদের এসব দফা যে ধাপ্পাবাজি ছাড়া আর কিছুই নয়, তার একটা ব্যাখ্যা দিই। ২৭ দফার মধ্যে বলা হয়েছে, সংবিধান থেকে বিতর্কিত ও অগণতান্ত্রিক সব ধারা বাতিল করা হবে। তাদের রাজনৈতিক সততার বহিঃপ্রকাশ ঘটত যদি বলত বর্তমান সংবিধানের কোনো কোনো অনুচ্ছেদ-উপ-অনুচ্ছেদ দল হিসেবে বিএনপির কাছে বিতর্কিত ও অগণতান্ত্রিক মনে হয়। সংবিধানের কিছু কিছু ধারা তাদের কাছে নিশ্চয়ই অগণতান্ত্রিক ও বিতর্কিত মনে হয়েছে, তা না হলে তো এ কথা উল্লেখ করার প্রয়োজন ছিল না। তাহলে সেই ধারাগুলোর নম্বর বলতে অসুবিধা কোথায়। স্বচ্ছতা না থাকার কারণেই বোঝা যায় দফাটফা কিছু না, মানুষকে বিভ্রান্ত করার উদ্দেশ্যে এগুলো ধাপ্পাবাজি ছাড়া আর কিছু না। দফার রাজনীতির সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষ খুবই সুপরিচিত এবং সজাগ। সবাই জানে দফার রাজনীতিতে একমাত্র ছয় দফা ছাড়া আর কোনো দফায় এ দেশের মানুষের কোনো উপকার হয়নি। কারণ, বস্তা বস্তা দফা দিয়ে, ক্ষমতায় গিয়ে দফাবাজিরা সবকিছু ভুলে যায়। সুতরাং ধাপ্পাবাজির দফার রাজনীতেতে এখন আর কোনো কাজ হবে না। এসবের প্রতি মানুষের বিশ্বাস নেই।

 

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

১৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের
ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন
বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, আটক চার
পঞ্চগড়ে ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, আটক চার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন