শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

ধাপ্পাবাজির রাজনৈতিক দফা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ধাপ্পাবাজির রাজনৈতিক দফা

বাইডিফল্ট বা একাত্তরে স্বাধীনতার বিপক্ষে অবস্থান করে যারা ভুল করেছেন, তাদের প্রায় একচেটিয়া সমর্থনে বিএনপি আজ বাংলাদেশের বড় রাজনৈতিক দল, যদিও রাজনৈতিক এবং অন্যান্য বহুবিধ কারণে সামান্য কিছু মুক্তিযোদ্ধাও সেখানে আছেন। সত্তরের নির্বাচনে ভোট প্রদানের যে রেকর্ড তাতে দেখা যায় স্বাধীনতার ম্যাগনাকার্টা ছয় দফার ওপর জনম্যান্ডেটের যে আহ্বান ছিল তার প্রতি বিশাল, প্রায় শতকরা ৭৫ ভাগ মানুষ সমর্থন দিলেও ২৫ ভাগ মানুষ দেয়নি। উল্লিখিত ২৫ ভাগ মানুষ দ্বিজাতিতত্ত্বের অন্ধ অনুসারী। তাদের এবং তদীয় উত্তরসূরিদের দৃষ্টিভঙ্গি তখন যেমন ছিল এখনো তেমনই আছে। রাষ্ট্র ও মানুষের উন্নতি নয়, রাজনৈতিক ইসলামের ধর্মীয় অপব্যাখ্যায় আবিষ্ট এই পক্ষ অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রব্যবস্থার আদর্শে অটল আওয়ামী লীগের ঘোর বিরোধী। এই ২৫ ভাগের বদ্ধমূল ধারণা ছিল ইসলাম আর পাকিস্তান এক এবং অভিন্ন। পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান একাত্তরের মার্চে মদের গ্লাস হাতে নিয়ে বলেছিলেন, আসুন শেখ মুজিব আমরা ইসলাম রক্ষায় একসঙ্গে কাজ করি (হুসেন হাক্কানি পাকিস্তান বিটুইন মস্ক অ্যান্ড মিলিটারি, পৃ-৭৫)। এহেন বকধার্মিক পাকিস্তানি শাসকদের এদেশীয় সহযোগীরা শুধু রাজনৈতিক সমর্থন নয়, তাদের গণহত্যা ও ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধের সহযোগী হয়েছে, সমর্থন দিয়েছে। উল্লিখিত ওই ২৫ ভাগ বাংলাদেশি ও তাদের উত্তরসূরিরা স্বাধীনতার ৫২ বছরের মাথায় এসেও একাত্তরের ওই অবস্থানেই অটল আছে, যাদের সংখ্যা এখন হবে প্রায় আনুমানিক ৪ থেকে সাড়ে ৪ কোটি। এর মধ্য থেকে সামান্য কিছু সুবিধাবাদী জেলা-উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে আওয়ামী লীগে প্রবেশ করেছে অসৎ উদ্দেশ্যে। বাকিরা সবাই প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে বহু রাজনৈতিক দলের নামে বিএনপির প্রবল সমর্থক আর আওয়ামী লীগের ঘোর বিরোধী। এ কারণে রাজনীতিতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষের মেরুকরণ দেখা যায়। উল্লিখিত ২৫ ভাগ ছাড়াও অন্যান্য যেমন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী ও সামাজিক সাংস্কৃতিক অঙ্গনের একটি অংশ বহু রকমের প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির মেরুকরণে আওয়ামী লীগবিরোধী হলেও ওই শতকরা ২৫ ভাগের বৃহৎ অংশ যদি একাত্তরের ভুল উপলব্ধি করে আওয়ামী লীগের পক্ষে না এলেও মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক দর্শনে বিশ্বাসী রাজনৈতিক দলে থাকত তাহলে বাংলাদেশের রাজনৈতিক চিত্র আজ ভিন্ন হতো। পৃথিবীতে যত দেশে স্বাধীনতার জন্য দখলদারির বিরুদ্ধে যুদ্ধ হয়েছে তার সর্বত্রই মানুষের একটা অংশ, এমনকি কোথাও কোথাও শতকরা ৪০ ভাগ পর্যন্ত দখলদার বাহিনীকে সহযোগিতা করেছে। কিন্তু দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দেখা গেছে, ৫-৭ বছরের মধ্যে দখলদার বাহিনীর সহযোগীরা শতকরা প্রায় ৯০ ভাগ  পেছনের ভুল শুধরে বৃহত্তর বিজয়ী জনমানুষের সঙ্গে এক হয়ে গেছে। বাকি সামান্য অংশ রাষ্ট্র ও রাজনীতিতে কোনো পার্থক্য সৃষ্টি করতে পারেনি। কিন্তু স্বাধীনতার মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার কারণে ওই প্রক্রিয়াটি বাংলাদেশে সম্পন্ন হতে পারেনি। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হয়ে পাকিস্তানি পন্থার রাজনীতি নিয়ে যখন হাজির হলেন এবং মুক্তিযুদ্ধের ফসল বাহাত্তরের সংবিধানকে সামরিক আদেশ দ্বারা তছনছ করলেন তখন একাত্তরের ওই স্বাধীনতাবিরোধীরা বুঝে গেল তাদের ত্রাণকর্তা হাজির হয়েছেন। আবার প্রাণ ফিরে পেয়ে বিপুল উল্লাসে তাদের বড় অংশ সরাসরি জিয়াউর রহমানের রাজনীতিতে যোগ দিলেন, সঙ্গে সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রী হলেন। বাকি একাংশ কৌশলের অংশ হিসেবে জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পরিচয়ে প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে  জিয়াউর রহমানের পেছনে কাতারবন্দি হলেন। এই যারা একাত্তরে স্বাধীনতাবিরোধী ছিলেন, শুধু তাদের উত্তরসূরিদের কথাই যদি ধরি তাহলেও তারা এখন জনসংখ্যার প্রায় ৪ কোটি থেকে সাড়ে ৪ কোটি হবে। সুতরাং শক্তি প্রদর্শন, রাস্তা দখলের রাজনীতি ও যে কোনো সমাবেশে ২-৪ লাখ মানুষ জড়ো করা বিএনপির জন্য মোটেও কঠিন কাজ নয়।

তার মানে এই নয়, দেশের বৃহত্তর মানুষ বিএনপি যা বলছে সেটিকে সমর্থন দিচ্ছে। সবার কাছে গ্রহণযোগ্য একটা দালিলিক পরিসংখ্যান উল্লেখ করি। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বিএনপি জয়ী হলেও আওয়ামী লীগ পপুলার ভোট বেশি পায় প্রায় শতকরা তিন ভাগ (আওয়ামী লীগ ৩৩.৬৭% এবং বিএনপি ৩০.৮১%)। ১৯৯৬ সালে বিএনপির চেয়ে শতকরা প্রায় ৪ ভাগ ভোট বেশি পেয়ে আওয়ামী লীগ জয়ী হয় (আওয়ামী লীগ ৩৭.৪৪ এবং বিএনপি ৩৩.৬১)। ২০০১ সালে মাত্র শতকরা দশমিক ছয়ভাগ ভোট বেশি পেয়ে বিএনপি জয়ী হয় (আওয়ামী লীগ ৪০.২১% এবং বিএনপি ৪০.৮৬%) অথচ ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ জয়ী হয় শতকরা প্রায় ১২ ভাগ ভোট বেশি পেয়ে (আওয়ামী লীগ ৪৮.০৬% এবং বিএনপি ৩২.৪৫%)। সুতরাং বিএনপির রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে দেশের বৃহত্তর মানুষ আছে সে কথা বলার মতো নির্ভরযোগ্য তথ্যসমৃদ্ধ কোনো যুক্তি নেই। সুতরাং পপুলার বা জনভোটে পরাজিত হওয়ার শঙ্কায় বিএনপি সুষ্ঠু নির্বাচন নয়, সবসময় ভিন্নপথ বের করার চেষ্টা করেছে। তার সূত্রেই ১৯৯৬ সালের উপনির্বাচনে ভয়ানক কারচুপি আর ২০০৬ সালে এসে নিজেদের পছন্দের ও অনুগত ব্যক্তিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান করার জন্য বক্রপথ অবলম্বন করেছে। কিন্তু তাতে সফল হয়নি। দেশের স্বার্থে নয়, আওয়ামী লীগ ঠেকাতে বিএনপি যা কিছু করতে পারে, যার উদাহরণ ২০০৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন নিয়ে অসৎ ও সংবিধানবিরোধী কর্ম এবং তার সূত্রেই বিরাজনীতিকরণের কথিত নিরপেক্ষ সরকারের আগমন  এবং ওই একই কারণে আওয়ামী লীগের ওপর ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড আক্রমণ। এসবের পরিণতিতেই ২০০৮ সালের সর্বোত্তম নির্বাচনে বিএনপি মাত্র ৩০টি   আসন পায়। দেশে দেশে সামরিক শাসকদের তৈরি রাজনৈতিক দলের বিলুপ্তি ঘটেছে। কিন্তু বিএনপি বেঁচে আছে কেবল একাত্তরের ওই স্বাধীনতাবিরোধী ও তাদের উত্তরসূরিদের বদান্যতায়, যাদের সংখ্যা এখন এমন একটা জায়গায় দাঁড়িয়েছে যে, সেটিকে কেউ অগ্রাহ্য করতে পারছে না। এটাই বিএনপির বড় রাজনৈতিক সম্বল, আর কোনো সম্বল নেই। জিয়াউর রহমানসহ বিগত সময়ে ক্ষমতার দুই মেয়াদে বিএনপির বৈদেশিক রাষ্ট্রনীতির কারণে ক্রস বর্ডার টেররিজম রোধ ও বৃহত্তর স্থিতিশীলতা রক্ষায় বিএনপির  প্রতি আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক বৃহৎ শক্তিসমূহের কোনো আস্থা নেই। একমাত্র পাকিস্তান ছাড়া বিএনপির আর কোনো মিত্র নেই। সুতরাং নিজেদের স্থবির চিন্তা, সহিংস রাজনীতি, সন্ত্রাসী রাষ্ট্র পাকিস্তানের সঙ্গে গাঁটছড়া এবং বিগত ১৪ বছরে একের পর এক রাজনৈতিক ব্লান্ডারের কারণেই ঘরে-বাইরে বিএনপি আজ কোণঠাসা। এর জন্য প্রতিপক্ষকে দোষারোপ করে লাভ হবে না। হরতালের রাজনীতি যেমন সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যাত হয়েছে, তেমনি আগামী দিনে সহিংস রাজনীতি যারাই করবে তারাই মানুষের কাছ থেকে প্রত্যাখ্যাত হবে। ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত সর্বোত্তম নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সংসদে সব রকম পদ্ধতি অনুসরণ করেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল হয়েছে বিধায় আন্দোলনের মাধ্যমে সেটিকে বিএনপি ফেরত আনবে, সে রকম বাস্তবতা এখন আর নেই। নিজের দোষে ডুবন্তপ্রায় বিএনপিকে উদ্ধার করার জন্য ভূ-তল, আকাশ অথবা সাগর-মহাসাগর পাড়ি  দিয়ে কেউ আসবে না, সম্প্রতি এ বিষয়টি বোধহয় স্পষ্ট হয়ে গেছে। মানুষের মনমানসিকতাসহ সবকিছু বিগত দুই দশক ধরে সুপারসনিক গতিতে বদলাচ্ছে। সুতরাং ১৯৯৬ এবং ২০০৬ সালে যা ঘটেছে সে রকম পরিস্থিতি বাংলাদেশে এখন আর নেই। তরুণ প্রজন্ম চোখ খুললেই দেখতে পাচ্ছে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এবং কর্ণফুলীর তলদেশে প্রশস্ত টানেল, যা একসময়ে মানুষ ভাবতেও পারেনি। আজ তেঁতুলিয়া আর সন্দ্বীপে বসে ইন্টারনেটের অবাধ সুবাদে তরুণ প্রজন্ম ঘরে বসে হাজার হাজার ডলার আয় করছে। তাই বিএনপি এখন কী করবে, সেটা এক কঠিন প্রশ্ন তাদের জন্য। তাই একেক সময় একেক রকমের রাজনৈতিক দফা নিয়ে হাজির হচ্ছে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনীর পোশাক পরে ১৯ দফার রাজনৈতিক কর্মসূচি ঘোষণা করলেন। বর্তমান বিএনপির সবকিছুর মডেল ও আদর্শ জিয়াউর রহমান হওয়া সত্ত্বে তার প্রণীত ১৯ দফার কী হলো, অথবা সেগুলোর মাধ্যমে মানুষের কী উপকার বা কী সমৃদ্ধি ঘটেছে তার কথা বিএনপি একটিবারও মুখে আনে না। এখন এই সময়ে এসে বিএনপি আবার দফার ধাপ্পাবাজি নিয়ে মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টায় নেমেছে। বিএনপি যে অবাস্তব কথাবার্তা বলে তার উদাহরণ গত বছরের শেষ দিকে তারা ঘোষণা দিল ১০ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ সরকারের পতন এবং পরের দিন থেকে দেশ চালাবেন বেগম খালেদা জিয়া। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অশ্বডিম্বের ১০ দফা ঘোষণা দিয়ে সুবোধ বালকের মতো ঘরে ফিরে গেল। কিছু দিন পর হয়তো মনে হলো ১০ দফা কম হয়ে যায়। তাই ঘোষণা করল ২৭ দফা। এই কদিন আগে বলল, সব দফা বাতিল,  এবার এক দফা। এটা বলে শেষ না করতে পরের দিন বলল ৩১ দফা। তাতে বোঝা যায় একাত্তরে স্বাধীনতা যুদ্ধকে যারা দুই কুকুরের লড়াই বলেছিলেন সেই অতি বাম গোষ্ঠী, অতি ডান স্বাধীনতাবিরোধীদের নিয়ে মিলেমিশে জগাখিচুড়ি অবস্থায় বিএনপি কী করবে সেটাই ঠিক করতে পারছে না। তাদের এসব দফা যে ধাপ্পাবাজি ছাড়া আর কিছুই নয়, তার একটা ব্যাখ্যা দিই। ২৭ দফার মধ্যে বলা হয়েছে, সংবিধান থেকে বিতর্কিত ও অগণতান্ত্রিক সব ধারা বাতিল করা হবে। তাদের রাজনৈতিক সততার বহিঃপ্রকাশ ঘটত যদি বলত বর্তমান সংবিধানের কোনো কোনো অনুচ্ছেদ-উপ-অনুচ্ছেদ দল হিসেবে বিএনপির কাছে বিতর্কিত ও অগণতান্ত্রিক মনে হয়। সংবিধানের কিছু কিছু ধারা তাদের কাছে নিশ্চয়ই অগণতান্ত্রিক ও বিতর্কিত মনে হয়েছে, তা না হলে তো এ কথা উল্লেখ করার প্রয়োজন ছিল না। তাহলে সেই ধারাগুলোর নম্বর বলতে অসুবিধা কোথায়। স্বচ্ছতা না থাকার কারণেই বোঝা যায় দফাটফা কিছু না, মানুষকে বিভ্রান্ত করার উদ্দেশ্যে এগুলো ধাপ্পাবাজি ছাড়া আর কিছু না। দফার রাজনীতির সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষ খুবই সুপরিচিত এবং সজাগ। সবাই জানে দফার রাজনীতিতে একমাত্র ছয় দফা ছাড়া আর কোনো দফায় এ দেশের মানুষের কোনো উপকার হয়নি। কারণ, বস্তা বস্তা দফা দিয়ে, ক্ষমতায় গিয়ে দফাবাজিরা সবকিছু ভুলে যায়। সুতরাং ধাপ্পাবাজির দফার রাজনীতেতে এখন আর কোনো কাজ হবে না। এসবের প্রতি মানুষের বিশ্বাস নেই।

 

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

২১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা