শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

ধাপ্পাবাজির রাজনৈতিক দফা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ধাপ্পাবাজির রাজনৈতিক দফা

বাইডিফল্ট বা একাত্তরে স্বাধীনতার বিপক্ষে অবস্থান করে যারা ভুল করেছেন, তাদের প্রায় একচেটিয়া সমর্থনে বিএনপি আজ বাংলাদেশের বড় রাজনৈতিক দল, যদিও রাজনৈতিক এবং অন্যান্য বহুবিধ কারণে সামান্য কিছু মুক্তিযোদ্ধাও সেখানে আছেন। সত্তরের নির্বাচনে ভোট প্রদানের যে রেকর্ড তাতে দেখা যায় স্বাধীনতার ম্যাগনাকার্টা ছয় দফার ওপর জনম্যান্ডেটের যে আহ্বান ছিল তার প্রতি বিশাল, প্রায় শতকরা ৭৫ ভাগ মানুষ সমর্থন দিলেও ২৫ ভাগ মানুষ দেয়নি। উল্লিখিত ২৫ ভাগ মানুষ দ্বিজাতিতত্ত্বের অন্ধ অনুসারী। তাদের এবং তদীয় উত্তরসূরিদের দৃষ্টিভঙ্গি তখন যেমন ছিল এখনো তেমনই আছে। রাষ্ট্র ও মানুষের উন্নতি নয়, রাজনৈতিক ইসলামের ধর্মীয় অপব্যাখ্যায় আবিষ্ট এই পক্ষ অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রব্যবস্থার আদর্শে অটল আওয়ামী লীগের ঘোর বিরোধী। এই ২৫ ভাগের বদ্ধমূল ধারণা ছিল ইসলাম আর পাকিস্তান এক এবং অভিন্ন। পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান একাত্তরের মার্চে মদের গ্লাস হাতে নিয়ে বলেছিলেন, আসুন শেখ মুজিব আমরা ইসলাম রক্ষায় একসঙ্গে কাজ করি (হুসেন হাক্কানি পাকিস্তান বিটুইন মস্ক অ্যান্ড মিলিটারি, পৃ-৭৫)। এহেন বকধার্মিক পাকিস্তানি শাসকদের এদেশীয় সহযোগীরা শুধু রাজনৈতিক সমর্থন নয়, তাদের গণহত্যা ও ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধের সহযোগী হয়েছে, সমর্থন দিয়েছে। উল্লিখিত ওই ২৫ ভাগ বাংলাদেশি ও তাদের উত্তরসূরিরা স্বাধীনতার ৫২ বছরের মাথায় এসেও একাত্তরের ওই অবস্থানেই অটল আছে, যাদের সংখ্যা এখন হবে প্রায় আনুমানিক ৪ থেকে সাড়ে ৪ কোটি। এর মধ্য থেকে সামান্য কিছু সুবিধাবাদী জেলা-উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে আওয়ামী লীগে প্রবেশ করেছে অসৎ উদ্দেশ্যে। বাকিরা সবাই প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে বহু রাজনৈতিক দলের নামে বিএনপির প্রবল সমর্থক আর আওয়ামী লীগের ঘোর বিরোধী। এ কারণে রাজনীতিতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষের মেরুকরণ দেখা যায়। উল্লিখিত ২৫ ভাগ ছাড়াও অন্যান্য যেমন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী ও সামাজিক সাংস্কৃতিক অঙ্গনের একটি অংশ বহু রকমের প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির মেরুকরণে আওয়ামী লীগবিরোধী হলেও ওই শতকরা ২৫ ভাগের বৃহৎ অংশ যদি একাত্তরের ভুল উপলব্ধি করে আওয়ামী লীগের পক্ষে না এলেও মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক দর্শনে বিশ্বাসী রাজনৈতিক দলে থাকত তাহলে বাংলাদেশের রাজনৈতিক চিত্র আজ ভিন্ন হতো। পৃথিবীতে যত দেশে স্বাধীনতার জন্য দখলদারির বিরুদ্ধে যুদ্ধ হয়েছে তার সর্বত্রই মানুষের একটা অংশ, এমনকি কোথাও কোথাও শতকরা ৪০ ভাগ পর্যন্ত দখলদার বাহিনীকে সহযোগিতা করেছে। কিন্তু দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দেখা গেছে, ৫-৭ বছরের মধ্যে দখলদার বাহিনীর সহযোগীরা শতকরা প্রায় ৯০ ভাগ  পেছনের ভুল শুধরে বৃহত্তর বিজয়ী জনমানুষের সঙ্গে এক হয়ে গেছে। বাকি সামান্য অংশ রাষ্ট্র ও রাজনীতিতে কোনো পার্থক্য সৃষ্টি করতে পারেনি। কিন্তু স্বাধীনতার মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার কারণে ওই প্রক্রিয়াটি বাংলাদেশে সম্পন্ন হতে পারেনি। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হয়ে পাকিস্তানি পন্থার রাজনীতি নিয়ে যখন হাজির হলেন এবং মুক্তিযুদ্ধের ফসল বাহাত্তরের সংবিধানকে সামরিক আদেশ দ্বারা তছনছ করলেন তখন একাত্তরের ওই স্বাধীনতাবিরোধীরা বুঝে গেল তাদের ত্রাণকর্তা হাজির হয়েছেন। আবার প্রাণ ফিরে পেয়ে বিপুল উল্লাসে তাদের বড় অংশ সরাসরি জিয়াউর রহমানের রাজনীতিতে যোগ দিলেন, সঙ্গে সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রী হলেন। বাকি একাংশ কৌশলের অংশ হিসেবে জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পরিচয়ে প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে  জিয়াউর রহমানের পেছনে কাতারবন্দি হলেন। এই যারা একাত্তরে স্বাধীনতাবিরোধী ছিলেন, শুধু তাদের উত্তরসূরিদের কথাই যদি ধরি তাহলেও তারা এখন জনসংখ্যার প্রায় ৪ কোটি থেকে সাড়ে ৪ কোটি হবে। সুতরাং শক্তি প্রদর্শন, রাস্তা দখলের রাজনীতি ও যে কোনো সমাবেশে ২-৪ লাখ মানুষ জড়ো করা বিএনপির জন্য মোটেও কঠিন কাজ নয়।

তার মানে এই নয়, দেশের বৃহত্তর মানুষ বিএনপি যা বলছে সেটিকে সমর্থন দিচ্ছে। সবার কাছে গ্রহণযোগ্য একটা দালিলিক পরিসংখ্যান উল্লেখ করি। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বিএনপি জয়ী হলেও আওয়ামী লীগ পপুলার ভোট বেশি পায় প্রায় শতকরা তিন ভাগ (আওয়ামী লীগ ৩৩.৬৭% এবং বিএনপি ৩০.৮১%)। ১৯৯৬ সালে বিএনপির চেয়ে শতকরা প্রায় ৪ ভাগ ভোট বেশি পেয়ে আওয়ামী লীগ জয়ী হয় (আওয়ামী লীগ ৩৭.৪৪ এবং বিএনপি ৩৩.৬১)। ২০০১ সালে মাত্র শতকরা দশমিক ছয়ভাগ ভোট বেশি পেয়ে বিএনপি জয়ী হয় (আওয়ামী লীগ ৪০.২১% এবং বিএনপি ৪০.৮৬%) অথচ ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ জয়ী হয় শতকরা প্রায় ১২ ভাগ ভোট বেশি পেয়ে (আওয়ামী লীগ ৪৮.০৬% এবং বিএনপি ৩২.৪৫%)। সুতরাং বিএনপির রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে দেশের বৃহত্তর মানুষ আছে সে কথা বলার মতো নির্ভরযোগ্য তথ্যসমৃদ্ধ কোনো যুক্তি নেই। সুতরাং পপুলার বা জনভোটে পরাজিত হওয়ার শঙ্কায় বিএনপি সুষ্ঠু নির্বাচন নয়, সবসময় ভিন্নপথ বের করার চেষ্টা করেছে। তার সূত্রেই ১৯৯৬ সালের উপনির্বাচনে ভয়ানক কারচুপি আর ২০০৬ সালে এসে নিজেদের পছন্দের ও অনুগত ব্যক্তিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান করার জন্য বক্রপথ অবলম্বন করেছে। কিন্তু তাতে সফল হয়নি। দেশের স্বার্থে নয়, আওয়ামী লীগ ঠেকাতে বিএনপি যা কিছু করতে পারে, যার উদাহরণ ২০০৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন নিয়ে অসৎ ও সংবিধানবিরোধী কর্ম এবং তার সূত্রেই বিরাজনীতিকরণের কথিত নিরপেক্ষ সরকারের আগমন  এবং ওই একই কারণে আওয়ামী লীগের ওপর ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড আক্রমণ। এসবের পরিণতিতেই ২০০৮ সালের সর্বোত্তম নির্বাচনে বিএনপি মাত্র ৩০টি   আসন পায়। দেশে দেশে সামরিক শাসকদের তৈরি রাজনৈতিক দলের বিলুপ্তি ঘটেছে। কিন্তু বিএনপি বেঁচে আছে কেবল একাত্তরের ওই স্বাধীনতাবিরোধী ও তাদের উত্তরসূরিদের বদান্যতায়, যাদের সংখ্যা এখন এমন একটা জায়গায় দাঁড়িয়েছে যে, সেটিকে কেউ অগ্রাহ্য করতে পারছে না। এটাই বিএনপির বড় রাজনৈতিক সম্বল, আর কোনো সম্বল নেই। জিয়াউর রহমানসহ বিগত সময়ে ক্ষমতার দুই মেয়াদে বিএনপির বৈদেশিক রাষ্ট্রনীতির কারণে ক্রস বর্ডার টেররিজম রোধ ও বৃহত্তর স্থিতিশীলতা রক্ষায় বিএনপির  প্রতি আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক বৃহৎ শক্তিসমূহের কোনো আস্থা নেই। একমাত্র পাকিস্তান ছাড়া বিএনপির আর কোনো মিত্র নেই। সুতরাং নিজেদের স্থবির চিন্তা, সহিংস রাজনীতি, সন্ত্রাসী রাষ্ট্র পাকিস্তানের সঙ্গে গাঁটছড়া এবং বিগত ১৪ বছরে একের পর এক রাজনৈতিক ব্লান্ডারের কারণেই ঘরে-বাইরে বিএনপি আজ কোণঠাসা। এর জন্য প্রতিপক্ষকে দোষারোপ করে লাভ হবে না। হরতালের রাজনীতি যেমন সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যাত হয়েছে, তেমনি আগামী দিনে সহিংস রাজনীতি যারাই করবে তারাই মানুষের কাছ থেকে প্রত্যাখ্যাত হবে। ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত সর্বোত্তম নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সংসদে সব রকম পদ্ধতি অনুসরণ করেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল হয়েছে বিধায় আন্দোলনের মাধ্যমে সেটিকে বিএনপি ফেরত আনবে, সে রকম বাস্তবতা এখন আর নেই। নিজের দোষে ডুবন্তপ্রায় বিএনপিকে উদ্ধার করার জন্য ভূ-তল, আকাশ অথবা সাগর-মহাসাগর পাড়ি  দিয়ে কেউ আসবে না, সম্প্রতি এ বিষয়টি বোধহয় স্পষ্ট হয়ে গেছে। মানুষের মনমানসিকতাসহ সবকিছু বিগত দুই দশক ধরে সুপারসনিক গতিতে বদলাচ্ছে। সুতরাং ১৯৯৬ এবং ২০০৬ সালে যা ঘটেছে সে রকম পরিস্থিতি বাংলাদেশে এখন আর নেই। তরুণ প্রজন্ম চোখ খুললেই দেখতে পাচ্ছে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এবং কর্ণফুলীর তলদেশে প্রশস্ত টানেল, যা একসময়ে মানুষ ভাবতেও পারেনি। আজ তেঁতুলিয়া আর সন্দ্বীপে বসে ইন্টারনেটের অবাধ সুবাদে তরুণ প্রজন্ম ঘরে বসে হাজার হাজার ডলার আয় করছে। তাই বিএনপি এখন কী করবে, সেটা এক কঠিন প্রশ্ন তাদের জন্য। তাই একেক সময় একেক রকমের রাজনৈতিক দফা নিয়ে হাজির হচ্ছে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনীর পোশাক পরে ১৯ দফার রাজনৈতিক কর্মসূচি ঘোষণা করলেন। বর্তমান বিএনপির সবকিছুর মডেল ও আদর্শ জিয়াউর রহমান হওয়া সত্ত্বে তার প্রণীত ১৯ দফার কী হলো, অথবা সেগুলোর মাধ্যমে মানুষের কী উপকার বা কী সমৃদ্ধি ঘটেছে তার কথা বিএনপি একটিবারও মুখে আনে না। এখন এই সময়ে এসে বিএনপি আবার দফার ধাপ্পাবাজি নিয়ে মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টায় নেমেছে। বিএনপি যে অবাস্তব কথাবার্তা বলে তার উদাহরণ গত বছরের শেষ দিকে তারা ঘোষণা দিল ১০ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ সরকারের পতন এবং পরের দিন থেকে দেশ চালাবেন বেগম খালেদা জিয়া। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অশ্বডিম্বের ১০ দফা ঘোষণা দিয়ে সুবোধ বালকের মতো ঘরে ফিরে গেল। কিছু দিন পর হয়তো মনে হলো ১০ দফা কম হয়ে যায়। তাই ঘোষণা করল ২৭ দফা। এই কদিন আগে বলল, সব দফা বাতিল,  এবার এক দফা। এটা বলে শেষ না করতে পরের দিন বলল ৩১ দফা। তাতে বোঝা যায় একাত্তরে স্বাধীনতা যুদ্ধকে যারা দুই কুকুরের লড়াই বলেছিলেন সেই অতি বাম গোষ্ঠী, অতি ডান স্বাধীনতাবিরোধীদের নিয়ে মিলেমিশে জগাখিচুড়ি অবস্থায় বিএনপি কী করবে সেটাই ঠিক করতে পারছে না। তাদের এসব দফা যে ধাপ্পাবাজি ছাড়া আর কিছুই নয়, তার একটা ব্যাখ্যা দিই। ২৭ দফার মধ্যে বলা হয়েছে, সংবিধান থেকে বিতর্কিত ও অগণতান্ত্রিক সব ধারা বাতিল করা হবে। তাদের রাজনৈতিক সততার বহিঃপ্রকাশ ঘটত যদি বলত বর্তমান সংবিধানের কোনো কোনো অনুচ্ছেদ-উপ-অনুচ্ছেদ দল হিসেবে বিএনপির কাছে বিতর্কিত ও অগণতান্ত্রিক মনে হয়। সংবিধানের কিছু কিছু ধারা তাদের কাছে নিশ্চয়ই অগণতান্ত্রিক ও বিতর্কিত মনে হয়েছে, তা না হলে তো এ কথা উল্লেখ করার প্রয়োজন ছিল না। তাহলে সেই ধারাগুলোর নম্বর বলতে অসুবিধা কোথায়। স্বচ্ছতা না থাকার কারণেই বোঝা যায় দফাটফা কিছু না, মানুষকে বিভ্রান্ত করার উদ্দেশ্যে এগুলো ধাপ্পাবাজি ছাড়া আর কিছু না। দফার রাজনীতির সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষ খুবই সুপরিচিত এবং সজাগ। সবাই জানে দফার রাজনীতিতে একমাত্র ছয় দফা ছাড়া আর কোনো দফায় এ দেশের মানুষের কোনো উপকার হয়নি। কারণ, বস্তা বস্তা দফা দিয়ে, ক্ষমতায় গিয়ে দফাবাজিরা সবকিছু ভুলে যায়। সুতরাং ধাপ্পাবাজির দফার রাজনীতেতে এখন আর কোনো কাজ হবে না। এসবের প্রতি মানুষের বিশ্বাস নেই।

 

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম