শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

ধাপ্পাবাজির রাজনৈতিক দফা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ধাপ্পাবাজির রাজনৈতিক দফা

বাইডিফল্ট বা একাত্তরে স্বাধীনতার বিপক্ষে অবস্থান করে যারা ভুল করেছেন, তাদের প্রায় একচেটিয়া সমর্থনে বিএনপি আজ বাংলাদেশের বড় রাজনৈতিক দল, যদিও রাজনৈতিক এবং অন্যান্য বহুবিধ কারণে সামান্য কিছু মুক্তিযোদ্ধাও সেখানে আছেন। সত্তরের নির্বাচনে ভোট প্রদানের যে রেকর্ড তাতে দেখা যায় স্বাধীনতার ম্যাগনাকার্টা ছয় দফার ওপর জনম্যান্ডেটের যে আহ্বান ছিল তার প্রতি বিশাল, প্রায় শতকরা ৭৫ ভাগ মানুষ সমর্থন দিলেও ২৫ ভাগ মানুষ দেয়নি। উল্লিখিত ২৫ ভাগ মানুষ দ্বিজাতিতত্ত্বের অন্ধ অনুসারী। তাদের এবং তদীয় উত্তরসূরিদের দৃষ্টিভঙ্গি তখন যেমন ছিল এখনো তেমনই আছে। রাষ্ট্র ও মানুষের উন্নতি নয়, রাজনৈতিক ইসলামের ধর্মীয় অপব্যাখ্যায় আবিষ্ট এই পক্ষ অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রব্যবস্থার আদর্শে অটল আওয়ামী লীগের ঘোর বিরোধী। এই ২৫ ভাগের বদ্ধমূল ধারণা ছিল ইসলাম আর পাকিস্তান এক এবং অভিন্ন। পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান একাত্তরের মার্চে মদের গ্লাস হাতে নিয়ে বলেছিলেন, আসুন শেখ মুজিব আমরা ইসলাম রক্ষায় একসঙ্গে কাজ করি (হুসেন হাক্কানি পাকিস্তান বিটুইন মস্ক অ্যান্ড মিলিটারি, পৃ-৭৫)। এহেন বকধার্মিক পাকিস্তানি শাসকদের এদেশীয় সহযোগীরা শুধু রাজনৈতিক সমর্থন নয়, তাদের গণহত্যা ও ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধের সহযোগী হয়েছে, সমর্থন দিয়েছে। উল্লিখিত ওই ২৫ ভাগ বাংলাদেশি ও তাদের উত্তরসূরিরা স্বাধীনতার ৫২ বছরের মাথায় এসেও একাত্তরের ওই অবস্থানেই অটল আছে, যাদের সংখ্যা এখন হবে প্রায় আনুমানিক ৪ থেকে সাড়ে ৪ কোটি। এর মধ্য থেকে সামান্য কিছু সুবিধাবাদী জেলা-উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে আওয়ামী লীগে প্রবেশ করেছে অসৎ উদ্দেশ্যে। বাকিরা সবাই প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে বহু রাজনৈতিক দলের নামে বিএনপির প্রবল সমর্থক আর আওয়ামী লীগের ঘোর বিরোধী। এ কারণে রাজনীতিতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষের মেরুকরণ দেখা যায়। উল্লিখিত ২৫ ভাগ ছাড়াও অন্যান্য যেমন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী ও সামাজিক সাংস্কৃতিক অঙ্গনের একটি অংশ বহু রকমের প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির মেরুকরণে আওয়ামী লীগবিরোধী হলেও ওই শতকরা ২৫ ভাগের বৃহৎ অংশ যদি একাত্তরের ভুল উপলব্ধি করে আওয়ামী লীগের পক্ষে না এলেও মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক দর্শনে বিশ্বাসী রাজনৈতিক দলে থাকত তাহলে বাংলাদেশের রাজনৈতিক চিত্র আজ ভিন্ন হতো। পৃথিবীতে যত দেশে স্বাধীনতার জন্য দখলদারির বিরুদ্ধে যুদ্ধ হয়েছে তার সর্বত্রই মানুষের একটা অংশ, এমনকি কোথাও কোথাও শতকরা ৪০ ভাগ পর্যন্ত দখলদার বাহিনীকে সহযোগিতা করেছে। কিন্তু দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দেখা গেছে, ৫-৭ বছরের মধ্যে দখলদার বাহিনীর সহযোগীরা শতকরা প্রায় ৯০ ভাগ  পেছনের ভুল শুধরে বৃহত্তর বিজয়ী জনমানুষের সঙ্গে এক হয়ে গেছে। বাকি সামান্য অংশ রাষ্ট্র ও রাজনীতিতে কোনো পার্থক্য সৃষ্টি করতে পারেনি। কিন্তু স্বাধীনতার মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার কারণে ওই প্রক্রিয়াটি বাংলাদেশে সম্পন্ন হতে পারেনি। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হয়ে পাকিস্তানি পন্থার রাজনীতি নিয়ে যখন হাজির হলেন এবং মুক্তিযুদ্ধের ফসল বাহাত্তরের সংবিধানকে সামরিক আদেশ দ্বারা তছনছ করলেন তখন একাত্তরের ওই স্বাধীনতাবিরোধীরা বুঝে গেল তাদের ত্রাণকর্তা হাজির হয়েছেন। আবার প্রাণ ফিরে পেয়ে বিপুল উল্লাসে তাদের বড় অংশ সরাসরি জিয়াউর রহমানের রাজনীতিতে যোগ দিলেন, সঙ্গে সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রী হলেন। বাকি একাংশ কৌশলের অংশ হিসেবে জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পরিচয়ে প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে  জিয়াউর রহমানের পেছনে কাতারবন্দি হলেন। এই যারা একাত্তরে স্বাধীনতাবিরোধী ছিলেন, শুধু তাদের উত্তরসূরিদের কথাই যদি ধরি তাহলেও তারা এখন জনসংখ্যার প্রায় ৪ কোটি থেকে সাড়ে ৪ কোটি হবে। সুতরাং শক্তি প্রদর্শন, রাস্তা দখলের রাজনীতি ও যে কোনো সমাবেশে ২-৪ লাখ মানুষ জড়ো করা বিএনপির জন্য মোটেও কঠিন কাজ নয়।

তার মানে এই নয়, দেশের বৃহত্তর মানুষ বিএনপি যা বলছে সেটিকে সমর্থন দিচ্ছে। সবার কাছে গ্রহণযোগ্য একটা দালিলিক পরিসংখ্যান উল্লেখ করি। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বিএনপি জয়ী হলেও আওয়ামী লীগ পপুলার ভোট বেশি পায় প্রায় শতকরা তিন ভাগ (আওয়ামী লীগ ৩৩.৬৭% এবং বিএনপি ৩০.৮১%)। ১৯৯৬ সালে বিএনপির চেয়ে শতকরা প্রায় ৪ ভাগ ভোট বেশি পেয়ে আওয়ামী লীগ জয়ী হয় (আওয়ামী লীগ ৩৭.৪৪ এবং বিএনপি ৩৩.৬১)। ২০০১ সালে মাত্র শতকরা দশমিক ছয়ভাগ ভোট বেশি পেয়ে বিএনপি জয়ী হয় (আওয়ামী লীগ ৪০.২১% এবং বিএনপি ৪০.৮৬%) অথচ ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ জয়ী হয় শতকরা প্রায় ১২ ভাগ ভোট বেশি পেয়ে (আওয়ামী লীগ ৪৮.০৬% এবং বিএনপি ৩২.৪৫%)। সুতরাং বিএনপির রাজনৈতিক অবস্থানের সঙ্গে দেশের বৃহত্তর মানুষ আছে সে কথা বলার মতো নির্ভরযোগ্য তথ্যসমৃদ্ধ কোনো যুক্তি নেই। সুতরাং পপুলার বা জনভোটে পরাজিত হওয়ার শঙ্কায় বিএনপি সুষ্ঠু নির্বাচন নয়, সবসময় ভিন্নপথ বের করার চেষ্টা করেছে। তার সূত্রেই ১৯৯৬ সালের উপনির্বাচনে ভয়ানক কারচুপি আর ২০০৬ সালে এসে নিজেদের পছন্দের ও অনুগত ব্যক্তিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান করার জন্য বক্রপথ অবলম্বন করেছে। কিন্তু তাতে সফল হয়নি। দেশের স্বার্থে নয়, আওয়ামী লীগ ঠেকাতে বিএনপি যা কিছু করতে পারে, যার উদাহরণ ২০০৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন নিয়ে অসৎ ও সংবিধানবিরোধী কর্ম এবং তার সূত্রেই বিরাজনীতিকরণের কথিত নিরপেক্ষ সরকারের আগমন  এবং ওই একই কারণে আওয়ামী লীগের ওপর ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড আক্রমণ। এসবের পরিণতিতেই ২০০৮ সালের সর্বোত্তম নির্বাচনে বিএনপি মাত্র ৩০টি   আসন পায়। দেশে দেশে সামরিক শাসকদের তৈরি রাজনৈতিক দলের বিলুপ্তি ঘটেছে। কিন্তু বিএনপি বেঁচে আছে কেবল একাত্তরের ওই স্বাধীনতাবিরোধী ও তাদের উত্তরসূরিদের বদান্যতায়, যাদের সংখ্যা এখন এমন একটা জায়গায় দাঁড়িয়েছে যে, সেটিকে কেউ অগ্রাহ্য করতে পারছে না। এটাই বিএনপির বড় রাজনৈতিক সম্বল, আর কোনো সম্বল নেই। জিয়াউর রহমানসহ বিগত সময়ে ক্ষমতার দুই মেয়াদে বিএনপির বৈদেশিক রাষ্ট্রনীতির কারণে ক্রস বর্ডার টেররিজম রোধ ও বৃহত্তর স্থিতিশীলতা রক্ষায় বিএনপির  প্রতি আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক বৃহৎ শক্তিসমূহের কোনো আস্থা নেই। একমাত্র পাকিস্তান ছাড়া বিএনপির আর কোনো মিত্র নেই। সুতরাং নিজেদের স্থবির চিন্তা, সহিংস রাজনীতি, সন্ত্রাসী রাষ্ট্র পাকিস্তানের সঙ্গে গাঁটছড়া এবং বিগত ১৪ বছরে একের পর এক রাজনৈতিক ব্লান্ডারের কারণেই ঘরে-বাইরে বিএনপি আজ কোণঠাসা। এর জন্য প্রতিপক্ষকে দোষারোপ করে লাভ হবে না। হরতালের রাজনীতি যেমন সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যাত হয়েছে, তেমনি আগামী দিনে সহিংস রাজনীতি যারাই করবে তারাই মানুষের কাছ থেকে প্রত্যাখ্যাত হবে। ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত সর্বোত্তম নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সংসদে সব রকম পদ্ধতি অনুসরণ করেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল হয়েছে বিধায় আন্দোলনের মাধ্যমে সেটিকে বিএনপি ফেরত আনবে, সে রকম বাস্তবতা এখন আর নেই। নিজের দোষে ডুবন্তপ্রায় বিএনপিকে উদ্ধার করার জন্য ভূ-তল, আকাশ অথবা সাগর-মহাসাগর পাড়ি  দিয়ে কেউ আসবে না, সম্প্রতি এ বিষয়টি বোধহয় স্পষ্ট হয়ে গেছে। মানুষের মনমানসিকতাসহ সবকিছু বিগত দুই দশক ধরে সুপারসনিক গতিতে বদলাচ্ছে। সুতরাং ১৯৯৬ এবং ২০০৬ সালে যা ঘটেছে সে রকম পরিস্থিতি বাংলাদেশে এখন আর নেই। তরুণ প্রজন্ম চোখ খুললেই দেখতে পাচ্ছে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এবং কর্ণফুলীর তলদেশে প্রশস্ত টানেল, যা একসময়ে মানুষ ভাবতেও পারেনি। আজ তেঁতুলিয়া আর সন্দ্বীপে বসে ইন্টারনেটের অবাধ সুবাদে তরুণ প্রজন্ম ঘরে বসে হাজার হাজার ডলার আয় করছে। তাই বিএনপি এখন কী করবে, সেটা এক কঠিন প্রশ্ন তাদের জন্য। তাই একেক সময় একেক রকমের রাজনৈতিক দফা নিয়ে হাজির হচ্ছে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনীর পোশাক পরে ১৯ দফার রাজনৈতিক কর্মসূচি ঘোষণা করলেন। বর্তমান বিএনপির সবকিছুর মডেল ও আদর্শ জিয়াউর রহমান হওয়া সত্ত্বে তার প্রণীত ১৯ দফার কী হলো, অথবা সেগুলোর মাধ্যমে মানুষের কী উপকার বা কী সমৃদ্ধি ঘটেছে তার কথা বিএনপি একটিবারও মুখে আনে না। এখন এই সময়ে এসে বিএনপি আবার দফার ধাপ্পাবাজি নিয়ে মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টায় নেমেছে। বিএনপি যে অবাস্তব কথাবার্তা বলে তার উদাহরণ গত বছরের শেষ দিকে তারা ঘোষণা দিল ১০ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ সরকারের পতন এবং পরের দিন থেকে দেশ চালাবেন বেগম খালেদা জিয়া। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অশ্বডিম্বের ১০ দফা ঘোষণা দিয়ে সুবোধ বালকের মতো ঘরে ফিরে গেল। কিছু দিন পর হয়তো মনে হলো ১০ দফা কম হয়ে যায়। তাই ঘোষণা করল ২৭ দফা। এই কদিন আগে বলল, সব দফা বাতিল,  এবার এক দফা। এটা বলে শেষ না করতে পরের দিন বলল ৩১ দফা। তাতে বোঝা যায় একাত্তরে স্বাধীনতা যুদ্ধকে যারা দুই কুকুরের লড়াই বলেছিলেন সেই অতি বাম গোষ্ঠী, অতি ডান স্বাধীনতাবিরোধীদের নিয়ে মিলেমিশে জগাখিচুড়ি অবস্থায় বিএনপি কী করবে সেটাই ঠিক করতে পারছে না। তাদের এসব দফা যে ধাপ্পাবাজি ছাড়া আর কিছুই নয়, তার একটা ব্যাখ্যা দিই। ২৭ দফার মধ্যে বলা হয়েছে, সংবিধান থেকে বিতর্কিত ও অগণতান্ত্রিক সব ধারা বাতিল করা হবে। তাদের রাজনৈতিক সততার বহিঃপ্রকাশ ঘটত যদি বলত বর্তমান সংবিধানের কোনো কোনো অনুচ্ছেদ-উপ-অনুচ্ছেদ দল হিসেবে বিএনপির কাছে বিতর্কিত ও অগণতান্ত্রিক মনে হয়। সংবিধানের কিছু কিছু ধারা তাদের কাছে নিশ্চয়ই অগণতান্ত্রিক ও বিতর্কিত মনে হয়েছে, তা না হলে তো এ কথা উল্লেখ করার প্রয়োজন ছিল না। তাহলে সেই ধারাগুলোর নম্বর বলতে অসুবিধা কোথায়। স্বচ্ছতা না থাকার কারণেই বোঝা যায় দফাটফা কিছু না, মানুষকে বিভ্রান্ত করার উদ্দেশ্যে এগুলো ধাপ্পাবাজি ছাড়া আর কিছু না। দফার রাজনীতির সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষ খুবই সুপরিচিত এবং সজাগ। সবাই জানে দফার রাজনীতিতে একমাত্র ছয় দফা ছাড়া আর কোনো দফায় এ দেশের মানুষের কোনো উপকার হয়নি। কারণ, বস্তা বস্তা দফা দিয়ে, ক্ষমতায় গিয়ে দফাবাজিরা সবকিছু ভুলে যায়। সুতরাং ধাপ্পাবাজির দফার রাজনীতেতে এখন আর কোনো কাজ হবে না। এসবের প্রতি মানুষের বিশ্বাস নেই।

 

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত
বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল
শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ
ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স
গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২

২৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি
বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক
নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু
ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার
সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি
জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি
একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা
টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ
আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু
বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা
গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ
সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১
পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি
কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা