শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৩

কার্বন নিঃসরণ কমাবে বায়োচার

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কার্বন নিঃসরণ কমাবে বায়োচার

প্রতিনিয়তই মানুষ টের পাচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব। চিরচেনা পৃথিবীর ঋতুবৈচিত্র্যে গ্রীষ্ম যেমন হয়ে উঠছে নিদারুণ উত্তাপের, বর্ষায়ও ঠিক মিলছে না কাক্সিক্ষত বৃষ্টি। আবার অসময়ের ভারী বৃষ্টিতে দুরূহ হয়ে উঠছে বানভাসি মানুষের জীবন। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে পৃথিবী আক্রান্ত হচ্ছে সাইক্লোন, বন্যা, খরা অথবা লবণাক্ততার মতো নানা দুর্যোগে। এ দুর্যোগের অন্যতম নিয়ামক গ্রিনহাউস গ্যাস।

গ্রিনহাউস গ্যাস তাপ ধরে রাখার কারণে পৃথিবীতে আসা সূর্যরশ্মি যে তাপ উৎপন্ন করে তা পৃথিবীর বাইরে যেতে পারে না। ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, বৈশ্বিক উষ্ণায়নের এই সমস্যা প্রতিরোধ করতেই কৃষিতে এক বৈপ্লবিক সংযোজন হতে পারে বায়োচার প্রযুক্তি। যেটি মাটির গুণগত মান ঠিক রেখে কৃষিকাজে ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য বজায় রাখার মাধ্যমে পৃথিবীর তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখতে ভূমিকা রাখতে পারে।

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষিতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. শামীম মিয়ার নেতৃত্বে একদল শিক্ষার্থী কাজ করছে বায়োচার নিয়ে। অধ্যাপক শামীম মিয়া দীর্ঘদিন ধরে বায়োচার নিয়ে গবেষণা করছেন। নেদারল্যান্ডসের ভাগিনিংগেন ইউনিভার্সিটিতে মাস্টার্স ও অস্ট্রেলিয়ার সিডনি ইউনিভার্সিটিতে পিএইচডি করার সময় থেকে বায়োচার নিয়ে গবেষণার কাজে যুক্ত তিনি। মাস ছয়েক আগে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বায়োচার নিয়ে তাদের গবেষণা কার্যক্রম দেখার সুযোগ হয়েছিল। সে সময় কৃষিতত্ত্ব বিভাগের ল্যাবরেটরিতে চলছিল বায়োচার নিয়ে বহুমুখী গবেষণা। অধ্যাপক শামীম বায়োচার বিষয়টি খুব সহজভাবে বোঝানোর চেষ্টা করলেন। তিনি বললেন, ‘গ্রিনহাউস গ্যাসের অন্যতম উপাদান কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাস। একসময় ধারণা করা হতো, বেশি গাছ লাগালে গাছ বায়ু থেকে কার্বন গ্রহণ করার ফলে বাতাসে কার্বনের পরিমাণ কমে যাবে। যুক্তরাষ্ট্রের কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা যায়, গাছ বায়ুমন্ডল থেকে যে কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে একটা নির্দিষ্ট সময় পর তার সমপরিমাণ কার্বন-ডাই-অক্সাইড বায়ুমন্ডলে ছেড়ে দেয়। অর্থাৎ শুধু গাছ লাগানোর মাধ্যমে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের সমাধান সম্ভব নয়। কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই গবেষণায় বিকল্প একটি প্রস্তাব করা হয়। এতে বলা হয়, গাছের মধ্যে থাকা বায়ুমন্ডলের কার্বনকে পাইরোলাইসিস প্রক্রিয়ায় রূপান্তরিত করে মাটিতে প্রয়োগ করা। পাইরোলাইসিস প্রক্রিয়ায় উৎপাদিত এই কার্বনকে বলা হয় বায়োচার।

অর্থাৎ বায়োচার হলো বিভিন্ন জৈব পদার্থ। যেমন- কাঠ, কাঠের গুঁড়া, জৈব আবর্জনা ইত্যাদিকে অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে তাপ প্রয়োগের মাধ্যমে উৎপাদিত এক ধরনের কয়লা। অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে তাপ প্রয়োগের ফলে জৈব পদার্থগুলো সরল অ্যারোমেটিক বেনজিনযুক্ত জৈব যৌগে পরিণত হয়। যেহেতু মাটির অণুজীবগুলো অ্যারোমেটিক বেনজিনযুক্ত জৈব যৌগগুলোকে সহজে ভাঙতে পারে না, তাই বায়োচার মাটিতে প্রয়োগ করলে এটি দীর্ঘ সময় প্রায় ১০০ বছর থেকে ১০০০ বছর পর্যন্ত মাটিতে থেকে যায়। এটি সাধারণত কার্বন স্থায়িত্বকরণ নামে পরিচিত। এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বায়ুমন্ডলের কার্বনকে দীর্ঘ সময়ের জন্য মাটিতে স্থায়ীকরণ করে জলবায়ু পরিবর্তন রোধ করা সম্ভব।’

মাটিতে বায়োচার প্রয়োগে তিন ধরনের উপকার পাওয়ার কথা বলছেন গবেষকরা। এক, মাটির গুণাগুণ বৃদ্ধির ফলে ফসলের উৎপাদন বাড়ে শতকরা ১০ থেকে ১৫ ভাগ। দুই, সারের অপচয় রোধ করা যায় শতকরা ৪০ থেকে ৬০ ভাগ, এতে উৎপাদন খরচ কমে। তিন, জলবায়ু পরিবর্তনের নিয়ামক গ্রিনহাউস গ্যাসের নিঃসরণ কমানো সম্ভব। বায়োচার লবণাক্ততার ওপর কতটুকু প্রভাব ফেলে তা নিয়ে গবেষণা করছেন কৃষিতত্ত্ব বিভাগের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান মিথু। কথা হলো তার সঙ্গে। তিনি দক্ষিণাঞ্চলের অন্যতম অর্থকরী ফসল মুগডাল লবণাক্ত মাটিতে চাষের ক্ষেত্রে বায়োচার কী রকম ভূমিকা রাখতে পারে তা ব্যাখ্যা করে দেখালেন। বিভিন্ন মাত্রার লবণযুক্ত মাটিতে বিভিন্ন মাত্রায় বায়োচার প্রয়োগ করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন। তিনি মুগডাল গাছ দেখিয়ে বললেন, ‘সাধারণত লবণাক্ততার পরিমাণ ৮ ডেসিএম বা তার বেশি হলে সে মাটিতে গাছ টিকে থাকে না। কিন্তু বায়োচার প্রয়োগ করার ফলে সেই লবণাক্ত মাটিতে দিব্যি মুগডালের গাছগুলো বেঁচে আছে।’ বোঝা গেল মাটিতে বায়োচার প্রয়োগের ফলে মাটির লবণাক্ততাও প্রশমিত হয়।

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে মালয়েশিয়ার একটি প্রকল্প নিয়ে কাজ করছিলেন গবেষক হাসিব মোহাম্মদ তুষার। তিনি বললেন, মালয়েশিয়ার মাটি মূলত অ্যাসিডিক। সেই মাটিতে বায়োচার প্রয়োগ করে কীভাবে ভালো ভুট্টা চাষ করা যায়, তা নিয়েই মূলত গবেষণা করছেন তিনি। তার গবেষণার তিনটি স্তরের দুটি সম্পন্ন হয়েছে সফলভাবেই।

কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এস এম মাহবুব আলম ১৩ ধরনের বায়োচার দেখালেন। তিনি বললেন, বায়োচারের সঙ্গে রাসায়নিক সারের মিশ্রণে স্বাভাবিকের তুলনায় সার কম প্রয়োগ করলেও ভালো ফলন পাওয়া সম্ভব।

বর্তমান বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে বিশ্বজুড়ে সার সংকট। গবেষকরা নানাভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছেন রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমিয়ে আনার পাশাপাশি এর অপচয় রোধ করতে। বায়োচারের মাধ্যমে সারের ব্যবহার মাত্রা কমিয়ে আনা গেলে বিষয়টি এদিক দিয়েও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। ল্যাবরেটরির একপাশে ইটভাটার কয়লা থেকে কম খরচে হিউমিক অ্যাসিড তৈরির কাজ করছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়টির দুই শিক্ষার্থী উত্তম বিশ্বাস আর সোনিয়া আক্তার। তারা জানালেন, বাজারে যে হিউমিক অ্যাসিড কিনতে সাড়ে ৩০০ টাকা খরচ হয়, তা তারা ১৫ টাকার কয়লা থেকে উৎপাদন করতে পারছেন। বায়োচার থেকে কীভাবে বায়ো ফার্টিলাইজার তৈরি করা যায় সে বিষয়ে কাজ করছিলেন আরও দুই শিক্ষার্থী শাহরিয়ার ও নিশাত। তাদের সঙ্গে কথা শেষে দেখতে গেলাম কীভাবে বায়োচার তৈরি করা হয়। বিশেষ ধরনের এক চুল্লিতে অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে পোড়ানো হচ্ছে জৈব বর্জ্য। এই পোড়ানো অবশিষ্টাংশই হবে বায়োচার।

এবার মাঠপর্যায়ে তাদের গবেষণার ফলাফল দেখার পালা। মাঠে ধানের প্লটে একেক মাত্রায় একেক বায়োচার ও সারের মিশ্রণ প্রয়োগ করা হয়েছে। অধ্যাপক শামীম মিয়া দেখালেন বায়োচার প্রয়োগে ফসল তুলনামূলক ভালো হয়েছে। তার গবেষণায় দেখা গেছে, সাধারণ ইউরিয়া সারের তুলনায় বায়োচার সমৃদ্ধ নাইট্রোজেন সার শতকরা ১৫-২০ ভাগ বেশি কার্যকর। আমাদের দেশে ফসলে যে নাইট্রোজেন সার প্রয়োগ করা হয় তার ৭০ ভাগই বায়ু ও পরিবেশের মাধ্যমে সিস্টেম লস হয়ে যায়। একই সঙ্গে সরকার প্রতি বছর ইউরিয়া সারে হাজার হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিচ্ছে। এক্ষেত্রে বায়োচার সমৃদ্ধ নাইট্রোজেন সার ব্যবহারে যেমন আমাদের অর্থনৈতিক চাপ কমানো সম্ভব, একই সঙ্গে আমদানিনির্ভরতাও অনেকাংশে হ্রাস করা যেতে পারে। আবার জৈব বর্জ্য থেকে এমন উপকারী কিছু পাওয়া গেলে তা হতে পারে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ভালো একটি উদ্যোগ। বিশেষ করে শহর-নগরে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে যথেষ্ট সমস্যার মুখোমুখি হতে হচ্ছে নগর কর্তৃপক্ষকে। পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় এ পদক্ষেপগুলো আমাদের এগিয়ে রাখবে- সে বিষয়ে সন্দেহ নেই। ফলে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায় থেকে এ গবেষণা উদ্যোগগুলোর বিকাশে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান
দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম
মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসনাতের ঘোষণার পর শাহবাগ অবরোধ
হাসনাতের ঘোষণার পর শাহবাগ অবরোধ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব
কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত
সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত
যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস
তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ
পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ
ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা