শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৩

নির্বাচনী রোল মডেল ও আমরা

অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনী রোল মডেল ও আমরা

১. রাজনৈতিক দল এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পরস্পরের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। রাজনৈতিক দলকে গণতন্ত্রের ভিত্তিরূপে গণ্য করা হয়। রাজনৈতিক দল গণতান্ত্রিক পদ্ধতির অন্যতম, বলতে গেলে প্রধানতম দিক। বহুদলীয় রাষ্ট্রব্যবস্থায় সম অধিকারের পারস্পরিক স্বীকৃতি, মর্যাদা ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক যার ভিত্তি আস্থা ও বিশ্বাস। রাষ্ট্রশক্তি প্রয়োগকারী ক্ষমতার মূর্ত প্রতীক রূপে যখন ব্যবহৃত হতে থাকে, তখন রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনা ও দলীয় ব্যবস্থাপনা তাকে রশি টেনে ধরবে। তা না হলে জনগণের অভিপ্রায় গণতন্ত্র, ভোটাধিকার, মৌলিক ও মানবিক অধিকার বিপন্ন হয়ে পড়ে। বাংলাদেশ সংবিধানে জনগণের মালিকানা প্রতিষ্ঠার পরম অভিব্যক্তিরূপে জনগণের ইচ্ছাই চূড়ান্ত। এ ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটে গণতান্ত্রিক ধারায় সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে। রাষ্ট্রতত্ত্বে গণসমর্থন লাভের জন্য রাজনৈতিক দলগুলো বিভিন্ন উপায়ে মতাদর্শ ও নির্বাচনকালীন প্রতিশ্র“তি প্রদান করে। প্রতিশ্র“তিগুলো সার্বিক ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত এবং তৃণমূল পর্যন্ত প্রয়োগ হচ্ছে কি না তা দেখভাল করার দায়দায়িত্ব রাজনৈতিক দলের। দলকে জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হয়। কারণ রাজনৈতিক দলগুলো জনমত গঠন করে, ভোট সংগ্রহ করে। সেই ভোটের মাধ্যমে সংখ্যাগরিষ্ঠ দল সরকার গঠন করে। রাষ্ট্রতত্ত্বের এ ধারণায় দার্শনিক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা সংসদীয় গণতন্ত্রে রাজনৈতিক দল ও সরকারকে দুটি পৃথক সত্তায় বিভাজিত করেছেন।

২. পৃথিবীর যেসব দেশে সংসদীয় গণতন্ত্র চালু আছে, অধিকাংশ দেশে দল ও সরকারের প্রধান এক ব্যক্তি হন না। বাংলাদেশেও এর উদাহরণ রয়েছে। ১৯৭৪ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দলের সভাপতির পদ ত্যাগ করে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের সভাপতি হয়েছিলেন এ এইচ এম কামারুজ্জামান। বর্তমানে ভারতের বিজেপির সভাপতি জগৎ প্রকাশ নাড্ডা, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সরকার ও দলের প্রধান একই ব্যক্তি হলে কে কার কাছে জবাবদিহি করবে? এক ব্যক্তির হাতে দল ও সরকার প্রধানের দায়িত্ব থাকলে ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত হয়, রাষ্ট্র কর্তৃত্ববাদী শাসনের দিকে ধাবিত হয়। গণতন্ত্র মুমূর্ষু হয়ে পড়ে। আইনের শাসন থাকে না, শাসন করার জন্য আইন তৈরি হয়। সাংবিধানিক সংস্থাগুলো অকার্যকর করে রাখা হয়। দুর্নীতি ও দুঃশাসনের রাজত্ব কায়েম হয়।

৩. সংসদীয় শাসন-পদ্ধতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হলো সুষ্ঠু নির্বাচন। জনগণ পার্লামেন্টের ক্ষমতার মূল উৎস। ব্রিটেনে ১৯৫৭ সালের অ্যাক্ট মোতাবেক সরকারি, বেসরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা বা সরকারি অর্থে লগ্নিকৃত সংস্থার সভ্য এবং কমন্স সভায় ইংল্যান্ডের লর্ড উপাধিধারী ব্যক্তি নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেন না। ব্রিটেনে গণতন্ত্র শুধু সংখ্যাগরিষ্ঠের শাসন নয়; দলীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতায়ই আইন ও নীতি প্রণীত হয় না, বরং আইনে জনমতের প্রতিফলন ঘটানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা হয় নানারকম প্রতিষ্ঠিত ও প্রথাগত সৃজনশীল উপায়ে।

৪. ব্রিটেনে নির্বাচন ঘোষিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হাউস অব কমন্স ভেঙে যায়। সংসদ সদস্য পদ বিলুপ্ত হয়। প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীরা তখন জনপ্রতিনিধি নন, বিধায় তারা ক্ষমতায় থাকেন না। প্রাপ্ত সব সুযোগসুবিধা পরিত্যাগ করতে হয়। এমনকি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সহকর্মীদের নিয়ে অনুষ্ঠান করলে আইন ভঙ্গ হয়। আইন ভঙ্গের জন্য প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনকে পুলিশ জরিমানা করেছিল। যুক্তরাজ্যের ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট কিংবা চেকারসে প্রধানমন্ত্রীর বাগানবাড়িতে দলীয় সভা, পার্লামেন্টারি বোর্ড, কিংবা কোনো কমিটির সভা, ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে অসদাচরণ হিসেবে বিবেচ্য। টনি ব্লেয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে একটি মাত্র অ্যাটাচি ব্যাগ হাতে নিয়ে ভাড়া করা ট্যাক্সিতে স্বগৃহে গমন করেন তার দৃষ্টান্ত আছে। করদাতার অর্থ বা রাষ্ট্রীয় সম্পদ কোনো দল বা ব্যক্তির রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহারের কোনো অবকাশ নেই।

৫. ব্রিটেনে নির্বাচন তফসিল ঘোষিত হওয়ার আগেই আমলাদের দ্রুততম সময়ে বিরোধী দলগুলোর চাহিদামতো তথ্য সরবরাহ বাধ্যতামূলক। সরকারি কর্মচারীরা জনগণের সেবক। যারা মেধা ও দক্ষতার ভিত্তিতে নিয়োগ পান, তাদের হাত-পা আইনকানুনে বাঁধা। দক্ষতা, যোগ্যতা ও নিরপেক্ষতায় তারা মর্যাদাবান।

৬. নির্বাচনবিষয়ক আইন, বিধিবিধান আলোচনা ও সমঝোতার ভিত্তিতে তৈরি হয়, একতরফাভাবে নয়। সব দলের মধ্যে সংলাপ ও সমঝোতার ভিত্তিতেই পার্লামেন্টে সিদ্ধান্ত নিয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। যুক্তরাজ্যের সংবিধানের ২০ (৭) অনুযায়ী নির্বাচনকালীন রাজনৈতিক সরকারের তত্ত্বাবধায়ক চরিত্রের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে বিরোধীদের প্রতি শ্রদ্ধা, সম অধিকারের স্বীকৃতি, সংযত আচরণ এবং প্রশাসন ও নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের নিরপেক্ষ ভূমিকা। প্রশাসনের নিরপেক্ষতার নীতি রাষ্ট্রের সব ক্ষেত্রে পালনীয়। ৩১(৫) অনুচ্ছেদে পার্লামেন্টের সময়সীমা পাঁচ বছর বেঁধে দেওয়া আছে। ৩২(৩) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, পার্লামেন্টে নির্বাচিত সদস্যসংখ্যা ৬৫১, যারা সর্বজনীন ভোটাধিকারের মাধ্যমে নির্বাচিত হন। ৩৩ অনুচ্ছেদ রাজনৈতিক দল নিবন্ধিত হতে হবে এমন কথা বলে না। নির্বাচনে দলীয় প্রভাব খাটানো বা নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার কোনো অবকাশ এতে নেই। বেসরকারি বা বাণিজ্যিক রেডিও-টিভিকেও সব দলের প্রতি সমসুযোগ প্রদানের বাধ্যবাধকতা আরোপিত থাকে। এসব কারণে ব্রিটেন সংসদীয় গণতন্ত্র ও নির্বাচনের রোল মডেল।

৭. বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ব্রিটেনের এসব আইন, নিয়মনীতি, ঐতিহ্য ও প্রথা কোনটা কতটুকু বাস্তবায়িত হয়? বাংলাদেশে সংসদ বহাল থাকে। প্রধানমন্ত্রী স্বপদে থাকেন। সরকারি বাড়ি, গাড়িসহ সব সুযোগসুবিধা পেয়ে থাকেন। রাষ্ট্রযন্ত্রের সর্বস্তরে দলীয়করণের প্রতিযোগিতা আমাদের এমন অবস্থায় নিয়ে গেছে যে সততা, নিষ্ঠা, দক্ষতা ও নিরপেক্ষতা সব বিলীন হয়ে গেছে।

৮. বাংলাদেশের আইন, বিধিবিধান মোতাবেক জানমাল-দেহ ও জনজীবনের নিরাপত্তাবিধানের দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো মূলত রাষ্ট্রের। রাষ্ট্রের পক্ষে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে পুলিশ, বিডিআর, র‌্যাব, আনসার বাহিনী এবং বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকে এসব দায়িত্ব পালনের জন্য রাষ্ট্র থেকে বেতন-ভাতা, সুযোগসুবিধা দেওয়া হয়। সংবিধান অনুযায়ী তারা জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করবেন। একই সঙ্গে তারা শান্তিপূর্ণ সমাবেশ, জনসভা, শোভাযাত্রায় যোগদান করা এবং রাজনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনার ক্ষেত্রে সম অধিকার নিশ্চিত করবেন। এর বিপরীতে পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সরাসরি প্রশ্রয়ে ক্ষমতাসীন দল শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ ও মিছিলে হামলা করেছে। পুলিশ নির্বাক। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী শপথ ভঙ্গ করে দন্ডনীয় অপরাধ করে চলেছে বলে প্রতীয়মান। জাতিসংঘের তরফ থেকে পুলিশের প্রতি ‘অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ না করার’ আহ্বান জানানো কি গৌরবের, না লজ্জার?

৯. প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সরকারপ্রধান। তিনি রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে বেতন-ভাতা, সুযোগসুবিধা পান। ২ আগস্ট রংপুরে তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে গেলেন। মন্ত্রী, আমলা, যানবাহনসহ। কয়েকটি প্রকল্প উদ্বোধন করলেন। এটা তিনি করতেই পারেন। জনসভায় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সরাসরি আওয়ামী লীগের নৌকা মার্কার জন্য ভোটপ্রার্থনা, জনগণকে ভোট দেওয়ার জন্য শপথ করালেন। প্রধানমন্ত্রীর পদে বসে জনগণের ট্যাক্সের টাকায় একটি দলের পক্ষে এ ধরনের নির্বাচনী প্রচার করতে পারেন কি?

১০. খসড়া সংবিধান রচনার সময় মুক্তিযুদ্ধের উন্মাদনায় জাতির ঐক্যবদ্ধ অঙ্গীকার ও মহৎ দর্শনগুলো আমরা লিপিবদ্ধ করেছিলাম। আজ সেসব দর্শন ও মূল্যবোধ নিখোঁজ। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো এমনকি স্বাধীন নির্বাচন কমিশনকে আমরা অন্ধ, বধির ও ক্ষমতাহীন করে রেখেছি। দেশের বিরাজমান সংকট সমাধানের দায় ও দায়িত্ব প্রধানত সরকারের। পারস্পরিক আস্থা ও বিশ্বাসের পরিবেশ তৈরি করার দায়িত্ব ক্ষমতাসীন দল ও সরকারের। সব দল ও জোটের সঙ্গে সংলাপ ও সমঝোতার ভিত্তিতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠান দেশবাসীর পরম আকাক্সক্ষা।

লেখক : ১৯৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য ও সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা
ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি
প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা