শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

কম্বোডিয়ায় মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও ইতিহাসের আয়না

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
কম্বোডিয়ায় মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও ইতিহাসের আয়না

২৩ জুলাই ২০২৩ তারিখে ইন্দোচীন উপদ্বীপ অঞ্চল তথা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম আকর্ষণীয় দেশ কম্বোডিয়ার জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়ে গেল। তবে সমালোচকদের দৃষ্টিতে নির্বাচনের আবরণে এটি ছিল ‘রাজ্যাভিষেক’। কারণ নির্বাচনে বিগত ৩৮ বছর ধরে ক্ষমতার কেন্দ্রে থাকা কম্বোডিয়ান পিপলস পার্টি (সিপিপি) ১২৫টি আসনের মধ্যে ১২০টিতে অনায়াসে ও প্রত্যাশিতভাবেই জয়ী হয়। বাকি পাঁচটিতে জয়ী হয় ফানসিপিক (সংক্ষিপ্ত নাম)। নির্বাচনে জয়ী হওয়ার নেপথ্যে উচ্চারিত হয় সিপিপি নেতা হুন সেনের নাম, যিনি ১৯৯৭ সালে ষড়যন্ত্র ও অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটে ক্ষমতায় আসেন। ষড়যন্ত্র ও অভ্যুত্থানের সময় সিপিপি এবং ফানসিপিকের অনুগত সৈন্যদের মাঝে সংঘাত হয়। তখন সিপিপির পক্ষে থাকা সৈন্যদের সঙ্গে ফানসিপিকের সৈন্যরা কুলিয়ে উঠতে না পারায় পরাজয় মেনে পিছু হটে। আর পরাজয়ের গ্লানি নিয়ে ফানসিপিকের নেতা ও রাজপুত্র রানারিধ বিদেশে পাড়ি জমান।  ইন্দোনেশিয়া ও সিঙ্গাপুর ঘুরে ২০২১ সালে চিকিৎসারত অবস্থায় ফ্রান্সে তার মৃত্যু ঘটে।

হুন সেনের বিরুদ্ধে অন্যতম অভিযোগ, তিনি বিচার বিভাগের ওপর প্রভাব খাটিয়ে কম্বোডিয়ায় অন্যতম রাজনৈতিক শক্তি ‘কম্বোডিয়া ন্যাশনাল রেসকিউ পার্টি’কে ২০১৮ সালে নিষিদ্ধ করেন এবং বলা চলে একদলীয় শাসন চালু করেন। নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী ১৮টি দলের মধ্যে একমাত্র ‘ক্যান্ডেল লাইট পার্টি’ কিছুটা হলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সক্ষম ছিল। কিন্তু নিবন্ধনসংক্রান্ত ত্রুটি দেখিয়ে এ দলটিকে নির্বাচনে অংশ নিতে দেওয়া হয়নি। ফলে মোটামুটি ফাঁকা মাঠেই গোল দিয়েছেন হুন সেন ও তার দল সিপিপি। তবে মূল বিরোধী দলকে নির্বাচনে অংশগ্রহণে বাধা প্রদান, সংবিধানের চেতনাকে ক্ষুণ্ণ করা, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ, গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজকে হুমকি প্রদান ও হয়রানি করা, সর্বোপরি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে ব্যর্থ হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নির্বাচনের একদিন পর অর্থাৎ ২৪ জুলাই ২০২৩ তারিখে কম্বোডিয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। সেই সঙ্গে কিছু বৈদেশিক সহায়তা কর্মসূচিও স্থগিত ঘোষণা করে। ২৩ জুলাই রবিবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পৃথিবীর বহু দেশের কর্মকর্তারা সাপ্তাহিক ছুটি উপভোগ করছিলেন বলেই ধারণা করা যায়। তাই বলা চলে মার্কিন এ সিদ্ধান্ত আগেই নেওয়া ছিল এবং এর ঘোষণাটুকু বাকি ছিল, যা পরদিন ২৪ জুলাই দেওয়া হয়। মার্কিন নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার দুই দিন পরই প্রায় ৩৮ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা হুন সেন গণমাধ্যমকে জানান, আগস্ট মাসে ছেলে হুন মানেতের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে পদত্যাগ করবেন তিনি। তবে তিনি দলীয় পদের শীর্ষে থাকার ফলে বস্তুত তার হাতেই ক্ষমতা থাকবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

কম্বোডিয়ায় মার্কিন নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি নির্বাচনের পাঁচ দিন আগে অর্থাৎ ১৮ জুলাই ২০২৩ তারিখেই অনুমান করে ভয়েস অব আমেরিকা। এই বার্তা সংস্থার মতে, মার্কিন আইনপ্রণেতাদের (সিনেটর) একটি অংশ কম্বোডিয়ার কর্তৃত্ববাদী সরকারপ্রধানের বিরুদ্ধে জনগণের রাজনৈতিক অধিকার হরণের পাশাপাশি চীনের সঙ্গে অতিমাত্রায় সখ্যের বিষয়টিও তুলে ধরে। ফ্লোরিডা থেকে নির্বাচিত রিপাবলিকান সিনেটর মার্কো রুবিও এবং নিউজার্সি থেকে নির্বাচিত ডেমোক্র্যাট সিনেটর ক্রিস স্মিথ প্রকাশ্যে বলেন যে, তারা মনে করেন কম্বোডিয়া চীনের দিকে অতিমাত্রায় ঝুঁকে পড়েছে। তাই ১৮ জুলাইয়ের নিষেধাজ্ঞা তাদের ওপরও বর্তাবে যারা এমন অবকাঠামো নির্মাণের সঙ্গে জড়িত, যেসব অবকাঠামো পরবর্তীতে চীনের সেনাবাহিনী ও তাদের সহযোগীদের কাজে লাগবে। (সূত্র : ভয়েস অব আমেরিকা)। উল্লেখ্য, কম্বোডিয়ায় থাইল্যান্ড উপসাগরের তীর ঘেঁষে চীন ‘রিম নেভাল বেইজ’ নামক নৌ স্থাপনা ও অন্যান্য অবকাঠামো গড়ে তোলে। এই স্থাপনা নির্মাণে জড়িত কিছু সামরিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে আমেরিকা তাদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। সিনেটর রুবিও মনে করেন, কম্বোডিয়ায় দীর্ঘদিন কর্তৃত্ববাদী শাসন থাকার কারণেই চীনের মতো সর্বগ্রাসী দেশ সেদেশে এভাবে প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হয়েছে। অপর সিনেটর স্মিথের মতো আমেরিকার এমন আইনি পদক্ষেপ একদিকে কম্বোডিয়ার রাজনৈতিক সংঘাত ও মতভেদ প্রশমিত করবে, অন্যদিকে এর ফলে চীন তথা চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের দখলদারিত্ব ও বিশ্ব শাসনের মনোভাবকে দমন করবে। কম্বোডিয়ায় আমেরিকার উৎপাত এটাই প্রথম নয়। ষাট ও সত্তর দশকে ভিয়েতনাম যুদ্ধের নামে ভিয়েতনাম ও পার্শ্ববর্তী কম্বোডিয়া ও লাউসের ওপর ব্যাপক বোমাবর্ষণ করে আমেরিকা। নাপাম বোমা নিক্ষেপ করে আগুন ধরিয়ে দেয় গ্রাম, গঞ্জ ও জনপদে। শুধু কম্বোডিয়াতেই ভিয়েতনামি গেরিলাদের গোপন ক্যাম্প ধ্বংসের নামে ১৯৭০ সালের এপ্রিলে তথা এক মাসে আমেরিকার বি ফিফটি টু বোমারু বিমানগুলো ৩৬৩০টি ফ্লাইট পরিচালনা করে ১ লাখ ১০ হাজার টন বোমা নিক্ষেপ করে। (সূত্র : দি হিস্ট্রি)।

এতে গ্রামের পর গ্রাম ধ্বংস হয় ও বহু নিরীহ কম্বোডিয়ানের করুণ মৃত্যু ঘটে। কম্বোডিয়ার মার্কিনিদের এই ধ্বংসযজ্ঞ প্রেসিডেন্ট নিক্সন ও তাঁর প্রশাসন সংসদে ও জনসম্মুখে প্রকাশ হতে দেননি। কারণ দাফতরিকভাবে কম্বোডিয়া ছিল নিরপেক্ষ দেশ। তৎকালীন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার তাঁর ‘এন্ডিং দি ভিয়েতনাম ওয়ার’ বইতে লিখেছেন, ১৯৬৯ থেকে ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত সময় কম্বোডিয়ায় মার্কিনিদের বোমাবর্ষণের ফলে ৫০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছিল বলে তাঁকে জানিয়েছিলেন তাঁর অফিসের কর্মকর্তারা। ওয়ার্ল্ড পিস ফাউন্ডেশনের গবেষণায় এ সংখ্যা আড়াই লাখ বলে প্রমাণিত হয়। দুঃখের বিষয় তখন কম্বোডিয়ায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের কোনো প্রশ্ন ওঠেনি। আজ কম্বোডিয়ার প্রেক্ষাপটে সেই মানবাধিকারের প্রশ্নটিও বড় হয়ে উঠেছে আমেরিকার কাছে। সাধু! সাধু! সাধু!

কম্বোডিয়া নিয়ে বহু বাংলাদেশির নানা রকম স্মৃতি রয়েছে। ১৯৯২ সালের এপ্রিলে ৮৫০ জন বাংলাদেশি সেনাসদস্য জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী হিসেবে কম্বোডিয়ায় যোগ দেয় এবং ১৯৯৩ সালের আগস্ট পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করে। দীর্ঘদিনের সংঘাত ও রাজনৈতিক বিভক্তি মেটাতে ১৯৯৩ সালের ২৩ ও ২৮ মে জাতিসংঘের অধীনে কম্বোডিয়ায় সাধারণ নির্বাচন হয়। অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করে এ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে অনন্য সাফল্য দেখিয়েছিল বাংলাদেশি সেনারা। জাতিসংঘসহ বিশ্বের বহু নামিদামি পত্র-পত্রিকা ও জার্নাল বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ছিল তখন। ৩০ বছর আগের সেই স্মৃতি মনে পড়ে গেল আজ আমেরিকার মাটিতে বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন জাতিসংঘের অধীনে করার প্রশ্ন ওঠার পরিপ্রেক্ষিতে! বাংলাদেশে একটি নির্বাচন অচিরেই হবে। আমার ধারণামতে, নির্বাচনটি হবে ২০২৪ সালে। কারণ আওয়ামী লীগ ১৯৭০, ১৯৯৬, ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ অর্থাৎ শেষে জোড় সংখ্যা থাকা বছরগুলোতে নির্বাচনে জয়লাভ করেছিল। আর হেরেছিল ১৯৯১ ও ২০০১ সালে, অর্থাৎ যেসব বছরের শেষে বিজোড় সংখ্যা ছিল। তবে নির্বাচনে কারা কীভাবে অংশগ্রহণ করবে, এটিই বড় প্রশ্ন। হয়তো নির্বাচনে সব দলই অংশগ্রহণ করবে কিংবা আওয়ামী লীগসহ ১৪ দল ও অন্যান্য কিছু দলের খন্ডিত অংশগ্রহণ করবে। কিন্তু কম্বোডিয়ার সাম্প্রতিক ঘটনাবলির আলোকে প্রশ্ন হলো-তারপর?

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে