শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ আগস্ট, ২০২৩

সমুদ্রকন্যা মালদ্বীপে কৃষিচেষ্টা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
সমুদ্রকন্যা মালদ্বীপে কৃষিচেষ্টা

যতদূর চোখ যায় নীল জলরাশি। সমুদ্র যেন সীমান্তে মিশেছে নীল আকাশের সঙ্গে। বলছি মালদ্বীপের কথা। গত নভেম্বরে ভারত মহাসাগরের বুকে জেগে থাকা দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপের কিছু কৃষি কার্যক্রম দেখে আসার সুযোগ হয়। আমরা একটা বড় স্পিডবোটে মালদ্বীপের দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপশহর আড্ডুর হিথাদু থেকে ১৭ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত মিদু ও হুলুমিদু দ্বীপে যাচ্ছিলাম। হিথাদু থেকে মিদু পর্যন্ত প্রতি ঘণ্টায় ঘণ্টায় স্পিডবোট যায়। ধারক দল ছাড়াও সঙ্গে ছিলেন মালদ্বীপ প্রবাসী ব্যবসায়ী ও শিক্ষা উদ্যোক্তা আহমেদ মোত্তাকী এবং বাংলাদেশ থেকে আসা দুই কৃষিবিদ ড. মাহফুজ ও সাইফুর রহমান।

বিশাল সমুদ্র, তীরহীন। মনে মনে ভয় করছিল উত্তাল হয়ে উঠে কি না! তবে আশ্বস্ত হলাম জেনে যে, বিষুব অঞ্চলে অবস্থিত বলে ভারত মহাসাগরের দিকে সমুদ্রের জলরাশি স্থির ও শান্ত। মিনিট পনেরোর মাঝে আমরা পৌঁছে গেলাম মিদুতে। মিদু থেকে গাড়ি করে মিনিট দুয়েকের পথ হুলুমিদু। পুরো দ্বীপটিতে বাড়িঘর বেশ সাজানো-গোছানো। তবে গরম ছিল প্রচ-। প্রখর সূর্যের তাপ।

সমুদ্রের মাছ আর পর্যটনই মালদ্বীপের অর্থনীতির মূল খাত। কিন্তু করোনা-পরবর্তী পৃথিবী বুঝতে শুরু করেছে যে কোনো সংকটে টিকে থাকতে নিজেদের খাদ্য নিজেদেরই উৎপাদন করতে হবে। তাই মালদ্বীপের মতো সমুদ্র উত্থিত লবণাক্ত বালুমাটির দেশও ঝুঁকেছে কৃষির দিকে। কৃষি নিয়ে নানামুখী কার্যক্রম তারা গ্রহণ করেছে। কৃষি উদ্যোক্তাদেরও উৎসাহিত করছে নানাভাবে। হুলুমিদুতে নীল সমুদ্রের তীরে দুই কক্ষের গ্রিন হাউস। সেখানে অন্যরকম এক কৃষির আয়োজন। চলছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির চাষাবাদ। অটোপট সিস্টেমে গড়ে তোলা খামারটি দেখভাল করছেন মালদ্বীপের দুই উদ্যোক্তা। তাদের একজন হাসান শাহিদ। অন্য জনের নাম রামজি। তিনি আরেক শহরে ব্যস্ত থাকায় আমাদের কথা হয় হাসান শাহিদের সঙ্গে। হাসান শাহিদ জানালেন তাদের এই কার্যক্রমটিতে তথ্য, কৌশল ও কারিগরি সহযোগিতা দিচ্ছে স্থানীয় একটি এনজিও, মালদ্বীপের মৎস্য ও কৃষি মন্ত্রণালয় এবং জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা। নেটহাউসে ঢোকার আগে হাসান শাহিদ ব্যাখ্যা করলেন কীভাবে কাজ করে অটোপট সিস্টেম।

অটোপট সিস্টেম মূলত মাটিহীন চাষ ব্যবস্থা। হাইড্রোপনিক পদ্ধতির আধুনিক রূপ। আরও সাশ্রয়ী ও নিরাপদ। এতে কোনো বিদ্যুৎ খরচ নেই। বড় একটি ট্যাংকে রাখা হয় গাছের প্রয়োজনীয় পুষ্টিকণা মিশ্রিত সেচের পানি। ট্যাংকটির সঙ্গে পাইপ দিয়ে যুক্ত রাখা হয় বিশেষ পাত্র। যে পাত্রে গাছের চারা প্রয়োজনীয় পানি গ্রহণ করে বেড়ে ওঠে। গাছের যতটুকু সেচ প্রয়োজন ততটুকু পানিই পাইপ থেকে পাত্রটির মধ্যবর্তী একটি জায়গায় এসে জমা হয়। তখন একটি বাল্ব পানির প্রবেশপথ বন্ধ করে দেয়। জমা পানিটুকু গাছ গ্রহণ করে নিলে পুনরায় বাল্বটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে অর্থাৎ আপনাআপনি খুলে যায়, আবারও সেচের পানি জমা হয় এবং যতক্ষণ পর্যন্ত এই পানি গাছ শোষণ না করবে ততক্ষণ পর্যন্ত পানি আসার পথটি বন্ধ থাকে। এতে পানির রিইসাইকেল হয় না। ফলে একটা গাছের সংস্পর্শ লাগা পানি অন্য গাছে যায় না। প্রতিটি গাছ একই পাইপে কিন্তু আলাদা আলাদা যুক্ত থাকে। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে কোনো একটি গাছ রোগাক্রান্ত হলে, সেটি অন্য গাছকে সংক্রমিত করতে পারে না।

নেটহাউসে শতভাগ জৈব নিরাপত্তার কথা ভাবতে হচ্ছে, তাই প্রবেশের আগে আমরা জুতা খুলে নিলাম। হাসান শাহিদ তার অটোপট প্রযুক্তির খামার ঘুরিয়ে দেখালেন। এখানে একুশ দিন বয়সের শসাগাছগুলো ইতোমধ্যে ফুল-ফলে ভরে উঠেছে।

শাহিদ একটা অটোপট খুলে দেখিয়ে বললেন, ‘দেখুন। গাছের শেকড়গুলো। কোনো মাটি বা কোকোপিট নেই। এটাকে বলে মিডিয়ালেস।’ জানতে চাইলাম, নিশ্চয়ই এই সেচের পানিতে সার বা পুষ্টিকণা মিশিয়ে দিয়েছেন? শাহিদ নিশ্চিত করলেন, সেচের পানির সঙ্গেই গাছের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টিকণা মিশিয়ে দিচ্ছেন। অপচয় হচ্ছে না বলে পরিমাণে খুব কম লাগে।

মনে পড়ে হাইড্রোপনিক চাষাবাদ প্রথম দেখেছিলাম জাপানের পাসোনা টুতে। গত বছর নেদারল্যান্ডসের ওয়ার্ল্ড হর্টিসেন্টার দেখেছিলাম হাইড্রোপনিক পদ্ধতিতে গ্রিন হাউসে টমেটো চাষ। কাতারের স্ট্রবেরি চাষের চিত্রও আমি তুলে ধরেছি। আমাদের দেশে প্যারামাউন্ট গ্রুপের হাইড্রোপনিক পদ্ধতিতে তরমুজ চাষ দেখেছি। দেখেছি ত্রিশালের সেনবাড়ীতে সৌরভ গ্রুপের হাইড্রোপনিক চাষাবাদ। তবে অটোপট সিস্টেম সেগুলোর চেয়ে অনেকটা আলাদা। এই অটোপট সিস্টেমের একেকটি বক্সে দুটি করে গাছ লাগানো আছে। প্রতিটি বক্সের জন্য খরচ পড়েছে ৩৫ থেকে ৪০ মার্কিন ডলার। অর্থাৎ প্রায় ৪ হাজার টাকার মতো। উদ্যোক্তা বলছেন, প্রাথমিকভাবে বিনিয়োগ বেশি হলেও দীর্ঘস্থায়ী এ সিস্টেমে উৎপাদন খরচ কমে যায় অনেকখানি।

শাহিদ জানালেন, প্রতিটি গাছ থেকে এক ফলনে ৪ কেজি করে শসা পাওয়া যায়। ফলন তুলতে সময় লাগে ৭০ দিন। দুটি গ্রিন হাউসে মোট ৫ হাজার বর্গফুট জায়গায় গাছ আছে প্রতি গ্রিন হাউসে ৫০০টি করে মোট ১০০০টি। প্রতিটি গাছ থেকে ৭০ দিনে ৪ কেজি করে শসা পাওয়া যায়। মোট ৪০০০ কেজি। প্রযুক্তির কৃষিমানেই সরল অঙ্কের কৃষি। এখানে উৎপাদন খরচ থেকে মোট উৎপাদন সবই হিসাব করা।

শাহিদের কাছে জানতে চাইলাম, আপনার কি মনে হয় না এটা খুব ব্যয়বহুল? তিনি বললেন, ‘না’। যেখানে ফসলই ফলত না, সেখানে চাষাবাদ হচ্ছে, এটা বড় কথা। সিস্টেম স্থাপনটা ব্যয়বহুল হলেও উৎপাদন খরচ কিন্তু একেবারে কম। তারপর এখানে সবকিছুরই ব্যবহার সীমিত। সেচ কম লাগছে, সার কম লাগছে, এমনকি জমিও কম লাগছে। দেখুন এখানে আড়াই হাজার বর্গফুট জায়গায়, ঊর্ধ্বমুখী ফসল চাষ হচ্ছে। ৫০০ শসার গাছ আছে। ফলে উৎপাদন খরচ কম। প্রাথমিক বিনিয়োগটা হয়তো বেশি। কিন্তু স্থায়ী পদ্ধতি হওয়ায় পরবর্তীতে কিন্তু খরচ নেই বললেই চলে।’ মালদ্বীপে লাখ লাখ পর্যটকের ভিড় তাদের খাবার চাহিদায় থাকে তাজা শসা থেকে শুরু করে নানারকম সবজি। ফলে খুব সহজেই উৎপাদিত ফসল বিক্রি হয়ে যাচ্ছে রিসোর্টগুলোতে।

শাহিদ খুব আনন্দিত এই প্রযুক্তি পেয়ে। আগামী মৌসুমে তারা আরও ৬ হাজার গাছ লাগানোর পরিকল্পনা নিয়েছে। ছয়টি গ্রিন হাউসে ফসল ফলানো হবে। ইতোমধ্যে তারা হিসাব করে ফেলেছে প্রতি সপ্তাহে দুই টন করে শসা পাবে সেখান থেকে। আর পুরোটাই থাকছে অর্গানিক। যা ইউরোপ আমেরিকার পর্যটকদের কাছে খুব চাহিদাপূর্ণ। প্রিয় পাঠক, পথ পথিক তৈরি করে না। পথিকই খুঁজে নেয় পথের সন্ধান। প্রযুক্তির কল্যাণে এখন সমুদ্রের বুকে নুড়ি-পাথর আর বালুকাময় তটেও চলছে কৃষির সফল চেষ্টা। আজকের দিনে নিজের খাদ্য নিজে উৎপাদনের তাগিদ অনুভব করছে প্রতিটি বিশ্ব নাগরিক। আমরা চাই জলবায়ু পরিবর্তনের আগ্রাসন থেকে শুরু করে যাবতীয় দুর্যোগ ও সংকটে অনিশ্চয়তায় খাদ্যের সুনিশ্চিত জোগান। এক্ষেত্রে অটোপট সিস্টেম নগরকৃষি তথা ছাদকৃষিরও অনুষঙ্গ হয়ে উঠতে পারে। পাশাপাশি খাদ্য নিরাপত্তায় ও নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনে আমাদের দেশীয় প্রেক্ষাপটে এ প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে হতে পারে গবেষণাও। 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে