শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

ডেঙ্গুর ডিগবাজি

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
ডেঙ্গুর ডিগবাজি

ডেনমার্কের রাজধানী কোপেনহেগেন থেকে সমুদ্রপথে ১১ তলা জাহাজে চড়ে নরওয়ের রাজধানী অসলো যাচ্ছি। ১৯ ঘণ্টার জলপথ পাড়ি দেওয়ার সময় জাহাজ ‘পার্ল সিওয়েজ’ এর কেবিনে কাচের দেয়ালে একটা ছোট দাগ, মনে হলো পাতলা প্রকৃতির মশা বসে আছে। দেশ থেকে হাজার হাজার মাইল দূরে হলেও আমার মাথায় ও মনে ডেঙ্গুর ভয় ও ভাবনা বিশেষভাবে কার্যকর। ভাবলাম এটা সে নয়তো। দেশে মশারির গায়ে এভাবে ঘাতকটি বসে আছে মনে করে সব সময় মারার চেষ্টা করি। আমি কাচের গায়ে অনেকটা সতর্কতার সঙ্গে (দেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোকেরা যেভাবে গায়েবি আসামির জন্য সতর্কতা অবলম্বন করে) চাপ দিলাম। না এটি এডিস মশাদের কেউ নয়। এটা এমনিতে একটি কালো দাগ। ভাবলাম এ নর্থ সির সমুদ্রপথে (আটলান্টিক মহাসাগরের শরিক, এক সময় যার নাম ছিল জার্মান সাগর) যেখানে উপমহাদেশীয় মশা-মাছির কোনো আস্তানা তো দূরের কথা, কোনো ভাবশিষ্যেরও থাকার কথা না। তবু এ অতি ক্ষুদ্র এডিস মশা বা অণুবীক্ষণ যন্ত্রে যাকে দেখতে হয় সেই করোনাভাইরাসের কথা এখানে এভাবে মাথায় আসে কেন। আসে এ কারণে একটি ক্ষুদ্র মশা কিংবা ভাইরাস ব্যক্তি-পরিবার-সমাজের সারা জীবনের কান্নার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে, জাতীয় অর্থনীতিতে অসতর্ক অস্বচ্ছ ব্যয়ের বহর বেড়ে গেলেও স্থায়ী নিয়ন্ত্রণের কোনো সদুত্তর মেলে না। আসলে মানুষ যে পরিবেশে যে ধারণা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করে, বড় হয় তার চিন্তা-চেতনার মধ্যে তা সারাক্ষণ একটা ব্যাখ্যা দাঁড় করানোর মতো বাতচিৎ করতে থাকে। আশির দশকে আমি যখন অক্সফোর্ডে বিশেষ বিদ্যার্জনে গেছি সেখানে শিক্ষক ক্লাসে আমাদের কয়েকটা ছবি দেখিয়ে তার ব্যাখ্যা করার জন্য মনসচক্রবালের ব্যাপ্তি সম্পর্কে পরীক্ষা নিচ্ছিলেন। একটা ছবিতে ছিল এক ভদ্রলোক টিভির সেটের পাশে দাঁড়িয়ে আছে। তাকে কিছুটা বেজার মনে হচ্ছিল। আফ্রিকার ঘানা থেকে আসা সহপাঠী তার মতো করে ব্যাখ্যা দিলেন টিভিটা নষ্ট হয়ে গেছে তাই বিরক্ত বদনে লোকটা দাঁড়িয়ে আছে। মোজাম্বিকের বন্ধু বললেন লোকটি শিক্ষক, ছাত্রদের বোঝাতে চাচ্ছেন কিন্তু কীভাবে এটাকে ব্যবহার করতে হয় তা এখনো রপ্ত করতে পারেননি। এশিয়ার বাংলাদেশের আমি বললাম, কারেন্ট চলে যাওয়ায় টিভি অনুষ্ঠান দেখা যাচ্ছে না তাই লোকটা বেজার। আমাদের প্রশিক্ষক বললেন, যার যার ব্যাকগ্রাউন্ডে যে নলেজ আছে তা তাকে সেভাবে ব্যাখ্যা করার উপায় করে দিয়েছে। বাংলাদেশে হঠাৎ করে বিদ্যুৎ চলে যাওয়া একটি নিত্যনৈমত্তিক ব্যাপার এবং (সেই আশির দশকে, একমাত্র টিভি চ্যানেলে) প্রিয় একটি নাটক দেখায় বিঘ্ন ঘটায় এমন বিরক্তভাব। ছবি দেখে আমার অভিজ্ঞতার যে ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়েছি অন্য দেশের পরিস্থিতি ও পরিবেশ থেকে আসা অন্য সহপাঠীদের ব্যাখ্যার সঙ্গে একই কারণে তা মেলেনি। বাংলাদেশে ডেঙ্গুর কথা আমার প্রথম চিন্তায় আসে যখন আমাদের নিরীক্ষা ও হিসাব বিভাগের পার্বত্য চট্টগ্রাম অফিসের এক চাকমা সহকর্মী পাহাড়ি মশার কামড়ে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়ে মারা যান। সেই সময় ডেঙ্গুর ভয়াবহতার কথা কানে আসে। সে তো গেল শতাব্দীর আশির দশকের কথা। এরপর সেই ডেঙ্গু পাহাড়, জঙ্গল, নদী, চিনকির আস্তানা, ইলিয়টগঞ্জ, দাউদকান্দি পেরিয়ে ধোলাইখাল ছাড়িয়ে ঢাকা শহরে এখন তার বাহাদুরী দেখে কে? ২০১৫ সালের পর থেকে বর্ষাকাল এলে মেয়র মহোদয়ের সংবাদ সম্মেলন, ওষুধ ছিটানো, লার্ভা ধ্বংসের ফটোসেশন কতকিছু দেখা ও শোনার অভিজ্ঞতা হচ্ছে ঢাকা মহানগরীর। সেদিন পত্রিকায় দেখলাম কবিগুরু রবিঠাকুরের পরিবার কলকাতা শহর ছেড়ে পালিয়েছিলেন এ ডেঙ্গুর ভয়ে। আসলে তখন কি একই সিমটমসম্পন্ন ব্যাধির নাম ডেঙ্গু ছিল? মনে হয় না। কেননা মশাবাহিত ম্যালেরিয়া, কালাজ্বর, ডেঙ্গু- এদের নামপত্তন সিএস, আরএস, বিএস খতিয়ান অনুযায়ী বারবার শ্রেণি পরিবর্তনের শিকার হয়েছে। বাংলাদেশের ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন ব্রিটিশ বা পাকিস্তানের পূর্বতন নিবর্তন নিপীড়ন আইনের উত্তরসূরি, ইতোমধ্যে তাকে কখনো ডিজিটাল এখন সাইবার বিশেষ আইন বলার চেষ্টা হচ্ছে। নতুন বোতলে পুরনো মদ ঢালার রীতি ও রেওয়াজ এ উপমহাদেশে আছে, থাকবে।

২০১৭ সালে ডেঙ্গুর সঙ্গে তার খালাতো বোন চিকনগুনিয়া এক তালে একসঙ্গে অনেক কিছু দেখিয়েছিল। আমি সে সময় চিকনগুনিয়াকে নিয়ে একটা লেখা লিখেছিলাম বলে সে আমার ও আমার স্ত্রীর ওপর রাগ ঝেড়েছিল। কী কষ্ট পেয়েছিলাম সে বছর ওই অবস্থায় হজে গিয়ে আপাতত রেহাই পেয়েছিলাম। ২০১৮-২০১৯ সালে চিকনগুনিয়ার সঙ্গে সঙ্গে ডেঙ্গু মোটামুটি ভালোই চালাচ্ছিল। বর্ষাকাল এলেই আতঙ্কগ্রস্ত। বসন্ত, হাম, চিকনগুনিয়া একবার হলে আর হবে না এ জাতীয় একটা ইনডেমনিটি পাওয়া যায়। কিন্তু ডেঙ্গুর সেরকম সার্টিফিকেট দেওয়ার এখতিয়ার নেই, এমনকি তাদের বড় খালার বড় সন্তান করোনারও সে ধরনের প্রতিশ্রুতি সনদ দেওয়ার উদাহরণ নেই, তাই যদি হতো তাহলে বুস্টারসহ চারবার টিকা নিয়েও করোনার তিন-চারবার আক্রমণ ঠেকানো যেত। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনে প্রথম তশরিফ আনে মহামারি করোনা। তার কাছে গ্রীষ্মকাল, বর্ষাকাল কিছু না। সে এলো দুনিয়াজুড়ে মূর্তিমান আতঙ্ক নিয়ে। শীতকালে চীনে তার যাত্রা শুরু। ডোনাল্ড ট্রাম্প সাহেবের সেবার ভোটের বছর। তিনি ফতোয়া দিলেন এপ্রিল-মে মাসে গরম শুরু হলে করোনা পালানোর পথ পাবে না। কিন্তু করোনা ট্রাম্প সাহেবের কথা রাখলেন না। তিনি রাখলেন ‘শি’ এর কথা। গোটা মার্কিন মুল্লুকে মূর্তিমান বিধ্বংসী আঘাত। অর্থনীতি জীবন-জীবিকায় আঘাত এলো গোটা ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য পেরিয়ে ভারত এবং হতভাগ্য আর প্রায় সব দেশে। বাংলাদেশে ডেঙ্গু ২০২০-২১-২২ এ তেমন পাত্তা পায়নি তাদের কাজিন করোনার কাছে। ডেঙ্গুকে কেউ শিরোনামে আনতে দেয়নি। তাই আইইডিসিআর সংবাদ সম্মেলনে করোনার তখন মোক্ষম উপস্থিতি। অবশেষে ২০২২ এর শেষে দেশি-বিদেশি হস্তক্ষেপে করোনার দিন ঘনিয়ে আসে। কিন্তু গত দেড়-দুই বছরে আবার ডেঙ্গুর পোয়াবারো। ডেঙ্গু এখন যা আমি এ ইউরোপ থেকে জানতে পারছি ভয়াবহ চিন্তার কথা, যা আমাদের আর্থসামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনীতিতেও ডেঙ্গুর ডিগবাজি খাওয়ার প্রবণতা। এখন সনাতন লক্ষণ ও আবহমান চিকিৎসায় স্থিতিশীলতা নেই। কে জানে করোনার কাছ থেকে সে বিশেষ তালিম নিয়েছে কি না? কে জানে মানুষের মনে ভয় ঢোকানোর ক্ষেত্রে ইন্ধন পাওয়ার জন্য সে বিদেশি লবিস্ট নিয়োগ করেছে কি না? বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান পুরোহিত (ডিজি) সেদিন বলেছেন, বাংলদেশে ডেঙ্গু মহামারি আকার ধারণ করেছে। এটি সিঙ্গাপুরের (ভেজাল) কীট বিক্রির পরোক্ষ উপলক্ষ তৈরির নীলনকশার খসড়া কি না। কে জানে দেশের মানুষের বিদ্যমান সমস্যাগুলো থেকে মতি-গতি অন্যদিকে ঘোরানোর জন্য কোনো চিন্তা চৌবাচ্চার পরামর্শ সে পাচ্ছে কি না?

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধানের কথা শুনে ডেঙ্গু শিবিরে আত্মবিশ্বাস আত্মতৃপ্তি আর আত্মগৌরব প্রকাশের নমুনা দেখতে কারও বাকি নেই। ডেঙ্গুদের হেড কোয়ার্টার থেকে এটাও বলা হয়েছে- যাক আমাদের সমস্যা ও সম্ভাবনার বিশ্ব স্বীকৃতি মিলছে। করোনার মতো বারবার ভোল পাল্টানো, ডেঙ্গুর ডিগবাজি খাওয়াতে এর কর্মতৎপরতা বৃদ্ধির এ প্রেরণা, ওষুধ সংগ্রহ ছিটানো ব্যবসার কাজে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে। নিজেদের সমস্যায় বাইরের লোকেদের নাক গলানো দৌড়াদৌড়ি ছোটাছুটি দেনদরবার ব্যবসা-পাতির কারণ সৃষ্টি যেখানে নৈমিত্তিক সেখানে ডেঙ্গুকে নোবেল না হোক অন্তত বুকার না হোক দেশীয় ভেজাল পদক পর্যন্ত তো জুটতে পারে।

কিন্তু এটা কোনো অবস্থাতেই তাদের কাছে হই হুল্লোড়ের সংঘাত সংক্ষুব্ধকরণের বিষয় নয়, যারা ডেঙ্গুতে মারা গেছেন (যাদের সংখ্যা রেকর্ড ছাড়িয়েছে), যাচ্ছেন, বেঁচে থাকতে যারা অসম্ভব ব্যথা-বেদনায় কাতর হচ্ছেন, যে পরিবার চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সে ব্যক্তি বা পরিবার ডেঙ্গুর বিস্তারকে, তার ডিগবাজি খাওয়াকে হালকাভাবে দেখা মেনে নিতে পারে না। করোনার সময় যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন তারা তো স্বাস্থ্য দফতরের দুর্নীতির ফাইল মামলার আর্জি পর্যন্ত গড়ানো দেখতে পারেনি। ক্ষতিগ্রস্তরা এখনো প্রশ্ন করতে পারেননি কেন এডিস মশা নির্মূল করার পথে না গিয়ে তাকে কেন্দ্র করে দেশের রাজনীতি, ওষুধ বিক্রি, স্বাস্থ্যসেবা খাতের তেলেসমাতি, অপারগতা, অদক্ষতা আর নেতৃত্বে অদূরদর্শিতার কারণ ব্যাখ্যা চাইতে পারবেন না। যারা মারা যাচ্ছেন তারা এবং যারা আক্রান্ত হয়ে অশেষ কষ্ট পাচ্ছেন তারা ডেঙ্গু শেষ হলে অকৃতজ্ঞ জাতি সাফল্যের হাসি হাসবে কি না?  করোনা মোকাবিলার মতো ডেঙ্গু নির্মূল নিয়ন্ত্রণে জিপিএ ফাইভ পাওয়ার আনন্দে প্রচারে প্রগলভ হবে কি না তা তো দেখার বিষয়। উল্টো করে বলা যায়, ডেঙ্গু ডিগবাজি দেওয়ায় উদ্বুদ্ধ হয়েছে আশকারা পেয়েছে দেশের স্বাস্থ্য খাতের রাজনীতি, সিন্ডিকেটেড অর্থনীতি, দুর্নীতি ও স্বার্থান্ধ ব্যবসা-বাণিজ্য বোধ থেকে।

                লেখক : সরকারের সাবেক সচিব ও এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক

এই মাত্র | বাণিজ্য

‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা
ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা