শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

’৭৫-এর ১৫ আগস্ট ও ইন্দিরা গান্ধী

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
’৭৫-এর ১৫ আগস্ট ও ইন্দিরা গান্ধী

ভারতীয় সময় তখন সকাল ৯টা ৩০। প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী দিল্লির লালকেল্লা থেকে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছিলেন। তিনি দেখতে পান তৎকালীন বিদেশ সচিব জগৎ মেহতা এবং  RAW-এর প্রধান রামনাথ কাউর লালকেল্লার ভিতরে ঢুকেছেন।  ইন্দিরা গান্ধী তার বক্তৃতা সংক্ষিপ্ত করে লিফটে উঠলেন। নামতেই দেখেন নিচে দুজন দাঁড়িয়ে আছেন। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, কী সংবাদ? তারা ইন্দিরাজির হাতে একটি কাগজ ধরিয়ে দিলেন। আর মুখে বললেন, বঙ্গবন্ধুর ওপর বড় ধরনের হামলা হয়েছে। দুই অফিসারকে গাড়িতে তুলে তিনি চলে গেলেন ২ নম্বর সফদরজং রোডে তাঁর বাসভবনে। ৩২ নম্বর ধানমন্ডি রোডে যোগাযোগের চেষ্টা করলেন তাঁর হটলাইন থেকে। পারলেন না। ঘুট করে একটা শব্দ তুলে লাইন কেটে গেল। ইন্দিরা গান্ধী সঙ্গে সঙ্গে উপস্থিত ওই দুই অফিসারকে ফোনটা দিয়ে বললেন, দেখ তো কী হলো। তারা পরীক্ষা করে দেখে বললেন, ম্যাডাম হটলাইনের সংযোগ কেটে গেছে। এরপর তিনি নির্দেশ দেন, ঢাকার হাইকমিশনের সঙ্গে কথা বল। ঢাকায়ও সেদিন ছিল ভারতের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে হাইকমিশন দফতর ছুটি। রাষ্ট্রদূত সমর সেন নিজেও ছুটিতে কলকাতায় এসেছিলেন।

এ কথা আমি শুনেছি স্বয়ং ইন্দিরা গান্ধীর কাছে। ১৯৭৭ সালে ইন্দরা গান্ধী ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর তার সরকারি বাড়ি বদলিয়ে তিনি চলে আসেন উইলিংডন ক্রিসেন্ট রোডের একটি ছোট বাড়িতে। তখনো তিনি লোকসভার সদস্য। একদিন সকালের বিমানে দিল্লি যাচ্ছিলাম। বিমানে দেখা হলো সে সময়ের পশ্চিমবঙ্গের সেচ ও বিদ্যুৎমন্ত্রী বরকত গণি খান চৌধুরীর সঙ্গে। তাকে জিজ্ঞেস করলাম হঠাৎ দিল্লি যাচ্ছেন? গতকাল বিধান সভায় তো কিছুই বললেন না। তিনি জবাব দিলেন আমাকে ইন্দিরা গান্ধী জরুরি তলব করেছেন। আমি জিজ্ঞেস করলাম আপনি কি সোজাসুজি ম্যাডামের বাড়ি যাবেন? তিনি বললেন, হ্যাঁ তাই যাব। আমি এরপর অনুরোধ করি আমাকে নিয়ে যাবেন? তিনি বললেন, আপনি কেন যাবেন? আমি জবাব দিলাম আপনি আমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট করিয়ে দেবেন। আমার সঙ্গে পরিচয় করানোর সময় ইন্দরা গান্ধী বরকত সাহেবকে বলেন, আমি ওকে চিনি। ও কী চায়? বরকত বলেন, ও আপনার সঙ্গে কথা বলে একটি দীর্ঘ সাক্ষাৎকার নেবে। আপনি কীভাবে দেশ চালিয়েছেন, বাংলাদেশ ইস্যু কীভাবে দেখেছেন- এসব ব্যাপারে জানতে চায়। ইন্দিরা গান্ধী বলেন, কিন্তু তাকে কথা দিতে হবে এখন কিছু লিখতে পারবে না। সঙ্গে সঙ্গে তাঁর বহু পুরনো সচিব ধাওয়ানকে ডাকলেন। তাকে নির্দেশ দিয়ে বললেন, এ কয়েকদিন আমার এখানে আসবে। বিকাল ৪টার সময় তুমি অন্য কাউকে সময় দেবে না। সেই সাক্ষাতে আমার প্রশ্ন ছিল- আপনি লন্ডনে তারাপদ বসুর বাড়িতে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করেছিলেন। আপনার প্রথম প্রতিক্রিয়া কী হয়েছিল।

সরাসরি উত্তর না দিয়ে ইন্দিরা গান্ধী আমাকে পাল্টা প্রশ্ন করেন- তোমরা ক’ ভাই? আমি বললাম, আমার আরও তিন ভাই আছে। আমরা মোট চার ভাই। উনি উত্তর না দিয়ে দ্রুত ওয়াশরুমে চলে গেলেন। আমি স্পষ্ট বুঝতে পারলাম আবেগ আড়াল করতেই তিনি দ্রুত ওয়াশরুমে চলে গেলেন। সেখান থেকে বেরিয়ে নিজের আঁচল দিয়ে মুখ মুছতে মুছতে বলেন, আমার এক ভাই। মুজিব। এর আগেও হেনরি কিসিঞ্জার ভুট্টো বাহিনী দু-তিনবার চেষ্টা করেছিল। আমি তাকে বারবার সতর্ক করেছিলাম। কিন্তু সে আমার কোনো কথাই শোনেনি। বারবারই আমাকে বলতেন- দেশের লোকরাই তো আমাকে জাতির পিতা বানিয়েছে। আমাকে এরা কেউ মারবে না। কিন্তু আমি তাকে বারবারই সতর্ক থাকার কথা বলেছি। আমি তাকে প্রশ্ন করলাম, ১৫ তারিখে আপনি মুজিবকে কী বলতে গেছিলেন। সে সময় আপনার ফোন লাইন কেটে যায়? তিনি আমাকে বলেন, সে কথা এখন লিখো না। সাহস সঞ্চয় করে বলেই ফেললাম। আপনার কাছে এ সংক্রান্ত কোনো কাগজপত্র আছে? তিনি আড়চোখে আমাকে দেখে বললেন, তুমি মোরারজি ভাইকে চেন? আমি কোনো কাগজপত্র রাখিনি। মোরারজি ভাইয়ের কাছে যাও, তার টেবিলেই যা কিছু কাগজপত্র থাকার সেগুলো আছে। বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের সময় হেনরি কিসিঞ্জার বলেছিলেন, একজন মহিলার কাছে আমেরিকার বিদেশনীতি পর্যুদস্ত হলো। আমরা ওকে উচিত শিক্ষাই দেব। আমি প্রতিদিনই তাঁর বাড়িতে যাওয়ার সময় প্রশ্ন কী করব ভাবতে ভাবতে যেতাম। প্রশ্ন করে ছিলাম আপনি কি বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে ফোন করেছিলেন? তিনি বলেন হ্যাঁ তবে ফোনের লাইন কেটে দেওয়া হয়। তারপর থেকে আমরা আর ধানমন্ডিতে যোগাযোগ করতে পারিনি। মানুষ হিসেবে বঙ্গবন্ধুকে আপনার কেমন মনে হয়েছিল? জবাবে ইন্দিরা বলেন, গুরুদেবভক্ত। তাই দেশের নামও তিনি সোনার বাংলা রেখেছিলেন। একটু মুচকি হেসে বলেন, আমিও গুরুদেবের ছায়ায় ছিলাম। সেকথা তোমরা জান। শেখ মুজিবুর রহমান সারা জীবন অন্যায়ের প্রতিবাদ করে গেছেন। শোষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। একজন মানুষকে সবচেয়ে সুন্দর মনে হয় যখন তিনি স্বদেশ, স্বজাতির জন্য লড়াই করেন। আপামর জনসাধারণের স্বাধীনতার জন্য, মুক্তির জন্য সংগ্রাম করেন। এ শুধু একজন মানুষের সৌন্দর্য নয়। সমগ্র মানবতার সৌন্দর্য। কারণ একজন মানুষের মধ্য দিয়েই কখনো কখনো সমগ্র মানবতার প্রতিচ্ছবি ফুটে ওঠে। একজনই তখন হয়ে ওঠেন সামাগ্রিক ব্যক্তিত্বের প্রতিনিধি। রবীন্দ্রনাথের সেই প্রত্যাশিত, প্রতীক্ষিত নেতাই ছিলেন বঙ্গবন্ধু। পুরো স্বদেশকে তিনি অন্তর দিয়ে উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন। তার কথায়, চিন্তায়, কর্মে পুরো দেশের বাস্তবতার প্রতিফলন দেখেছিল বাংলাদেশের মানুষ। পুরো দেশের মানুষ তার মধ্যে দেশের নায়ক ও নেতাকে খুঁজে পায়। এ স্বাধীনতা আনার জন্য বঙ্গবন্ধু সঙ্গে পেয়েছিলেন এমন এক গুণীজনকে যিনি রবীন্দ্রনাথের স্নেহছায়ায় শিক্ষা এবং আদর্শ লাভ করেছিলেন। তিনি হলেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয়, এ দুজনের মৃত্যু যেন একই সূত্রে গাঁথা। এ দুজনের মৃত্যুর নেপথ্যে কাজ করেছে আমেরিকা ও পাকিস্তান। বাংলাদেশের এক কোটি মানুষকে ইন্দিরা গান্ধী যখন আশ্রয় দিয়েছিলেন, তখন পাকিস্তানি সেনারা পূর্ব বাংলার ৩০ লাখ মানুষকে হত্যা করে। আর বিশ্ব স্তম্ভিত হয়ে ১৯৭১ সালে দেখেছিল সেই নিপীড়ন, অত্যাচার, ধর্ষণ ও নানা অসামাজিক কাজ। পাকিস্তান জন্মলগ্ন থেকেই বাঙালিদের দাবিয়ে রাখার জন্য নানা ষড়যন্ত্র করেছে। মুসলিম লিগের ছাত্রনেতা হিসেবে টুঙ্গিপাড়ার মুজিবুর রহমান মুসলিম ছাত্রদের নিয়ে অবিভক্ত বাংলায় নানা সংগঠন গড়ে তুলেছিলেন। ১৪ আগস্টে তিনি বলেছিলেন, আমার এবং আমার সরকারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র চলছে। ১৫ আগস্ট ভারতের স্বাধীনতা দিবস। আর ওই দিনই বাংলাদেশে সপরিবারে মুজিব হত্যা। কিসিঞ্জার তার কথা রেখেছে। ৩২ নম্বর ধানমন্ডিতে সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার দিন গোটা এলাকা অন্ধকার করে দেওয়া হয়েছিল। কেটে দেওয়া হয়েছিল টেলিফোন লাইনও। বঙ্গবন্ধু এবং ইন্দিরা গান্ধি দুজনকেই নিজ নিজ বাড়িতে হত্যা করা হয়েছে। ইন্দিরা গান্ধী হত্যার কিছুদিন আগে তার ছোট ছেলে সঞ্জয় গান্ধীকে হত্যা করার নেপথ্যেও দিল্লির মার্কিন দূতাবাসের হাত ছিল। বড় ছেলে রাজীব গান্ধী যখন দেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, তাকে দিল্লি থেকে ২ হাজার মাইল দূরে দক্ষিণ ভারতের জনসভায় বক্তৃতা করার সময় মানববোমা দিয়ে হত্যা করা হয়। এটাই ছিল কিসিঞ্জার সাহেবের বদলা। তাকে যে হত্যা করা হতে পারে সে কথা চার দিন আগে ওড়িশার এক জনসভায় বলেছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। পরদিন তিনি কলকাতার রাজভবনে এক সাংবাদিক বৈঠক করেন। সেখানে আমি প্রশ্ন করেছিলাম- আপনি ভুবনেশ্বরে বলেছেন, আপনাকে হত্যা করা হতে পারে। হু ইজ ইউর কিলার? আমাকে উপস্থিত কংগ্রেস নেতারা থামানোর চেষ্টা করছিলেন। কিন্তু আমি থামিনি। ওনার মিডিয়া অ্যাডভাইজার আমাকে এসে বলেন, তোমাকে উনি ঘরে ডাকছেন। যাও। আমি ঢুকে দেখি উনি চা বানাচ্ছেন। আমাকে দেখে চিৎকার করে বললেন, তুমি জান না, আমাকে কারা মারতে চায়?

বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রের নায়ক জিয়া ও খন্দকার মোশতাক। বরাবরই আমেরিকানদের সঙ্গে তারা যোগাযোগ রেখে চলেছেন। আমরা কলকাতায় দেখেছি। খন্দকার মোশতাক কোনোদিনই মুজিবনগর সচিবালয়ে যাননি। বেশির ভাগ সময় কাটাতেন হোচিমিন সরনিতে আমেরিকান উপদূতাবাসে। এমনকি খন্দকার মোশতাক, তাহের উদ্দিন ঠাকুর, মাহাবুব আলম চাষী আরও দু-তিনজনকে নিয়ে আমেরিকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছিলেন। তখনকার ভারতের গোয়েন্দারা দমদম বিমানবন্দরে তাকে আটকে দেয়। জাতিসংঘে গিয়ে খন্দকার যে ভাষণটি দিতেন সেটি লিখে দিয়েছিলেন ভুট্টো। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর বদলা নেওয়ার জন্য খুব বেশি লোক বাংলাদেশের রাস্তায় নামেনি। নেমেছিলেন মুক্তিযুদ্ধের একজন প্রথম সারির যোদ্ধা কাদের সিদ্দিকী। ১৫ আগস্ট বাঙালির কাঁদার সময় নয়। বিশ্ব মোড়লরা একটুও বদলায়নি। আমরা যতদূর খবর পাচ্ছি, আসন্ন বাংলাদেশের নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি দেশ উঠেপড়ে লেগেছে।  তারা বঙ্গবন্ধু হত্যাকারী জিয়াউর রহমানের তৈরি করা দল বিএনপি এবং তাদের দোসর জামায়াতের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। তাদেরই সমর্থন করছে বিশ্ব মোড়ল একটি দেশ। এতকিছু সত্ত্বেও আগস্টে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ আবারও তুলে ধরার দায়িত্ব বর্তেছে বাংলাদেশের মানুষ এবং আওয়ামী লীগের ওপর।

                লেখক : ভারতীয় সিনিয়র সাংবাদিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক

এই মাত্র | বাণিজ্য

‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা
ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা