শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

সত্য খুঁজে পাওয়া এত সহজ নয়

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
সত্য খুঁজে পাওয়া এত সহজ নয়

এক. পৃথিবীতে কিছু কিছু সত্য আছে, খুব অদ্ভুত সেগুলোর প্রকৃতি। হয়তো সেই সত্যগুলো মেনে নিতে মন চায় না। খুব কষ্ট হয়, বুকটা মোচড় দিয়ে ওঠে, তারপরও মেনে নিতে হয়। মাঝে মাঝে মনে হয়, আহা, সত্যটা যদি মিথ্যা হয়ে যেত, যেটা ঘটে গেছে সেটা যদি না ঘটত, হয়তো সেটাই ভালো হতো। কিন্তু সময়কে পেছনে টেনে সত্যকে বদলাতে না পারার মতো সত্য তো আর কিছু নেই। সত্য ঘটে গেলে মিথ্যা হয়ে যায় না, মিথ্যা বদলে গিয়ে হয়তো কখনো কখনো সত্য হয়ে যায়।  যদিও সময়টা এখন সত্য-মিথ্যার মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছে। সাধারণ মানুষ কতটুকু সত্য জানতে পারে পৃথিবীর। যেভাবে সত্যকে দেখানো হয়, মানুষ সেভাবেই দেখে। হয়তো সেখানে সত্য অসহায় হয়ে যায়, মিথ্যা হয়ে যায়, মিথ্যা দাপট দেখাতে দেখাতে সত্য হয়ে যায়। মানুষ মিথ্যাকে সত্যের মতো দেখে, সত্যকে মিথ্যার মতো দেখে। খুব সহজ সরল হয় সাধারণ মানুষ, সেই সরলতাকে পুঁজি করে পর্দার অন্তরালে থাকা শক্তিধরেরা তাদের মতো করে সত্য বানায়, মিথ্যা বানায়। শক্তির ওপর শক্তি থাকে, কখনো সেগুলো দৃশ্যমান সূর্যের আলোর মতো হয় না, বরং অন্ধকারে কালো বিড়ালকে খোঁজার মতো একটা অস্থির অবস্থা হয়। সত্যকে খুঁজতে খুঁজতে মানুষ সত্যের ভিতরে সত্য কি কখনো খুঁজে পায়। সত্য খুঁজে পাওয়া এত সহজ নয়, মানুষ হয়তো কোনো একটা জায়গা পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। কিন্তু সেটা কতটা সত্য তা কখনো বিচার করতে পারে না। নিজের মতো করে জানা সহজ, দেখা সহজ, বিচার করা খুব কঠিন।

খুব অদ্ভুত মানুষের মনস্তত্ত্ব। মানুষ সারা জীবন সত্য সত্য বলে চিৎকার করলেও মিথ্যা মানুষকে প্রলুব্ধ করে, মিথ্যা মানুষকে তার দিকে টানে। যখন পরীক্ষার সময় আসে তখন মিথ্যার পক্ষে মানুষের সংখ্যা বাড়তে থাকে, সত্যের পক্ষে মানুষের সংখ্যা ক্রমাগত কমতে কমতে ক্ষয়িষ্ণু হতে থাকে। মিথ্যার দল সব সময় ভারী ও শক্তিশালী হয়, সত্যের দল হালকা ও দুর্বল হয়। মানুষ তারপরও বিশ্বাস করে সত্য একদিন না একদিন জিতবেই, তবে সেটা ঘড়ির কাঁটাকে মানে না, ক্যালেন্ডারের তারিখকে মানে না। সেই সময়টা কখন আসবে কেউ জানে না। হয়তো সময়ের পর সময় গড়িয়ে যাবে, সভ্যতার পর সভ্যতা পেরিয়ে যাবে, মহাকাল মহাকালকে ছাড়িয়ে যাবে, তারপর হয়তো কোনো একদিন আসবে। কাউকে বলে-কয়ে আসবে না, নিজের মতো করে আসবে। তখন হয়তো মানুষ জানতেও পারবে না মিথ্যার কাছে একদিন দাঁড়াতে না পারা এ সত্যটার জন্ম হয়েছিল অনেক বছর আগেই। যার হাত ধরে সত্যের জন্ম হয়েছিল তার কথাও হয়তো কেউ জানবে না কোনো দিন। কিন্তু একজন তো ছিল, যে সে সময়টাতে একা হয়ে পড়েছিল, আঘাতে ক্ষতবিক্ষত হয়েছিল, পৃথিবীতে সত্যের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে মরণপণ লড়াই করেছিল। কেউ হয়তো মনেও করবে না তাকে, কিন্তু সে তো একদিন ছিল। যে সত্যের জন্য লড়ে সে তার নিজের নাম ছড়ানোর জন্য লড়ে না, ত্যাগের জন্য লড়ে, ইতিহাসের পাতায় নাম লেখানোর জন্য লড়ে না, ইতিহাস গড়ার জন্য লড়ে। সত্য খুব কঠিন, সত্যের কাছে আপন-পর বলে কিছু নেই। মিথ্যা যখন চিৎকার করে হাসে, সত্য তখন লুকিয়ে লুকিয়ে কাঁদে। এই জমে থাকা কান্না সত্যকে কঠিন বানায়। মানুষ কখনো কখনো সত্য মিথ্যার সঙ্গে, মিথ্যা সত্যের সঙ্গে মেশাতে গিয়ে অর্ধ সত্য, অর্ধ মিথ্যার জন্ম দেয়। সত্য ভালো, মিথ্যা মন্দ, অর্ধ সত্য, অর্ধ মিথ্যা খুব ভয়ংকর।

সত্য কখনো কখনো বিশ্বাসকে আঘাত করে, বিশ্বাসকে ভেঙে দেয়। বিশ্বাস একটা নদীর মতো, কখনো ভাঙে, কখনো গড়ে। সত্য সেই ভাঙা-গড়ার খেলা দেখতে দেখতে কখনো কখনো বোবা হয়ে যায়, তবে সত্যকে মরতে দেয় না। একটা কাচের আয়না ভেঙে গেল, কাচের টুকরোগুলো খন্ডিত সত্য নাকি খন্ডিত মিথ্যা কেউ জানে না, জানবে না কোনো দিন।

দুই. আকাশটাকে মাঝে মাঝে ছাতা মনে হয়। মাথার ওপর আকাশের ছাতা, ভাবতেই একটা অন্যরকম অনুভূতির জন্ম হয়। আকাশের ছাতাটা অদ্ভুত, সেটা মানুষকে বৃষ্টিতে ভেজাতে ভালোবাসে। অথচ মানুষ বৃষ্টিকে ঠেকাতে কাপড়ের ছাতার নিচে আশ্রয় নেয়। মানুষের বানানো ছাতা বৃষ্টিকে প্রতিরোধ করতে লড়াই করে, আকাশ যখন ছাতা হয় বৃষ্টি তখন মানুষের সারা শরীর পানিতে ভিজিয়ে দিয়ে যায়। এক ধরনের অসহায় আত্মসমর্পণের মতো। এমন আত্মসমর্পণে লজ্জা থাকে না বরং নিজের ভিতরের অণুু-পরমাণুগুলো উপলব্ধি করার আত্মসম্মান থাকে।

বৃষ্টিতে ভেজার মধ্যে একটা অন্যরকম আনন্দ আছে। অনুভূতি আছে। আবেগ আছে। নিজেকে লুকিয়ে নিজেকে খোঁজার এক ধরনের তাড়না আছে। অনেকটা কৌতুক অভিনেতা চার্লি চ্যাপলিনের মতো। যেমন তিনি বলেছেন, আমি বৃষ্টিতে হাঁটতে ভালোবাসি, কারণ তখন কেউ আমার কান্না দেখতে পায় না। আকাশের ছাতা আমাদের কষ্ট লুকাতে দেয়, কাঁদতেও দেয়। খুব কঠিন বাস্তবতার ভিতর দিয়ে আমাদের নিয়ে যেতে যেতে নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করার সুযোগ তৈরি করে দেয়।

যাদের ইট, পাথর, কংক্রিটের মতো শক্ত ছাদ নেই, তাদের কাছে আকাশ একটা মাথা গোঁজার ছাদের মতো। ইট, পাথর, কংক্রিটের ছাদের একটা সীমারেখা আছে, আকাশ যাদের মাথার ওপরের ছাদ, সেই ছাদের কোনো সীমারেখা নেই। সে ছাদের নিচে বসবাস করে রাতদিনকে প্রাণভরে উপভোগ করা যায়। দিনে সূর্যের তাপে পোড়া যায়, রাতের তারা ঝুলানো চাঁদের আকাশ দেখতে দেখতে দুঃখ ভুলে সুখের স্বপ্নে গড়াগড়ি খেতে খেতে ঘুমানো যায়। হয়তো সেই স্বপ্ন সফল হবে না কোনো দিন, ব্যর্থও হবে না। ভেঙে যাবে হয়তো কোনো দিন, ধ্বংস হবে না। অদ্ভুত এক জীবনের খেলা হবে সেটা, যেখানে জয়-পরাজয় থাকবে না। আকাশের মতো উদার একটা মন থাকবে, মনের ভিতর চিন্তা থাকবে, চিন্তার ভিতর মহাজীবন থাকবে, মহাজীবনের ভিতর মানুষ থাকবে।

যেদিন ঝড় ওঠে, পাগল হয় বাতাস, বৃষ্টিরা প্রচক, মানুষ খুঁজে আকাশকে, লড়াইটাও হয় লড়াইয়ের মতো। সুকান্তের হে মহাজীবন তারপরও মনে করিয়ে দেয় কঠিন বাস্তবতাকে এভাবেই ‘প্রয়োজন নেই কবিতার স্নিগ্ধতা- কবিতা তোমায় দিলাম আজকে ছুটি, ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়ঃ পূর্ণিমা-চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি।’ আকাশের নিচে সোনার পালঙ্ক নেই, ফোমের বিছানা নেই, মাটির বিছানা আছে, কাদামাটির মমতা আছে। মাটির বিছানায় বিশ্বাস থাকে, মন থাকে, সোনার পালঙ্কে বিশ্বাসঘাতকতা থাকে, অভিনয় থাকে। চারপাশে সেখানে দেয়াল থাকে না, এসির বাতাস থাকে না, দিগন্ত রেখায় ঘেঁষা প্রকৃতি থাকে, প্রকৃতির বাতাস থাকে। নিঃশ্বাস নেওয়া যায় প্রাণভরে।

জীবনের আনন্দকে ভোগবাদিতা গলা টিপে হত্যা করে, সব হারিয়ে যাদের ঠাঁই হয় আকাশের নিচে, প্রকৃতির বুকে, মাটির কাছে, তাদের প্রতিদিন নতুন করে জন্ম হয় সবার অজ্ঞাতেই।

তিন. হয়তো মানুষের জীবনে অনেক দুঃখ থাকে, কষ্ট থাকে, না বলা অনেক কথা থাকে, জীবনে হেরে যাওয়ার গল্প থাকে, আঘাত থাকে, স্বপ্নগুলো চোখের সামনে ভেঙে পড়ার দুঃস্বপ্ন থাকে, নীরবে নিভৃতে পৃথিবীর আনন্দযজ্ঞ থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার ট্র্যাজেডি থাকে। তারপরও জীবনকে এগিয়ে নিতে হয়, জীবন খাতায় থেমে যাওয়া কলমটাকে আবার সচল করে একটু একটু করে লিখতে লিখতে ভেঙে যাওয়া স্বপ্নটাকে আরও অনেক বড় করে দেখার মতো দৃষ্টিভঙ্গি গড়তে হয়। থেমে যাওয়া মানে জীবন নয়, সমস্যার সমাধান নয়। থেমে যাওয়া মানে নিজেকে নতুন করে চেনা, নিজের ভিতর থেকে যে মানুষটা একদিন হোঁচট খেয়ে মাটিতে পরে গিয়েছিল সেই মানুষটা যাতে সেই মাটিকে আঁকড়ে ধরে আবার নতুন করে দাঁড়াতে পারে, সেই সাহসের জন্ম দেওয়া। জীবন যখন বিশ্বাসের পতন দেখে তখন কাঁদো কাঁদো যে মুখটা সবার থেকে প্রত্যাখ্যাত হয়ে আকাশটাকে মেঘে ঢেকে যেতে দেখেছিল, থেমে যাওয়া সে মানুষটার ভিতর আত্মবিশ্বাসের জন্ম দেওয়া যেন সেখানে থেকে কালো মেঘ সরাতে সরাতে সূর্যের মতো করে সে মানুষটা আবার নতুন করে জ্বলে উঠতে পারে।

সব সময় মনে রাখতে হবে, যেখানে মানুষকে থেমে যেতে হয়, সেখান থেকেই শুরু হতে পারে নতুন করে যাত্রার প্রস্তুতি। সেই যাত্রা কোনো ভ্রমণ নয়, সে যাত্রা এমন এক মহাযাত্রা হবে যা জীবনকে জয় করতে করতে মৃত্যুঞ্জয়ী মানুষের জন্ম দেবে, মানুষের ভিতরের সব গ্লানি মুছে দিয়ে মানুষকে সব প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি জোগাবে। মানুষের জীবনে যত কাঁটা বিছানো থাকবে ততই জীবন অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হবে, হয়তো সে অভিজ্ঞতা সুখকর হবে না, তারপরও সেখান থেকে মানুষ যে বার্তা পাবে, সেই বার্তাই মানুষকে চিনিয়ে দেবে অন্ধকারের ভিতরে ডুবতে ডুবতে এক টুকরো আলোর জন্য কতটা লড়াই করতে হয়, লড়াই করে নিজেকে জয় করতে হয়। নিজের সঙ্গে নিজে লড়তে পারলেই জীবনের অলিগলিতে পা ফেলে ফেলে জীবনের অগণিত পথ খোলা যায়। তখন জীবনের ভিতর মানুষ ঢুকে জীবনের নতুন থিওরির জন্ম দেয়, সে থিওরি বইয়ের পাতায় মলাটবন্দি থাকে না বরং পরাধীনতা ভেঙে পৃথিবীকেই বই বানিয়ে ফেলে।

মানুষ যখন পৃথিবী হয়ে উঠতে পারে তখন মানুষকে পৃথিবীর আর কেউ পরাভূত করতে পারে না। মানুষকে ধ্বংস করা যায়, পরাভূত করা যায় না-এই সত্যটা তখন সবার পেছনে দাঁড়িয়ে চিৎকার করে বলতে হয় না, বরং সেটা পেছন থেকে ফুলের সুবাস ছড়াতে ছড়াতে সামনে দাঁড়ানো সব মানুষকে বুঝিয়ে দেয়, কেউ একজন পেছনে দাঁড়িয়ে আছে, যে জীবনকে বদলে দেওয়ার সাহস দেখাতে পারে। সে মানুষটা কোনো অসাধারণ বা বিখ্যাত মানুষ নয়, আপনার আমার মতো খেটে খাওয়া সাধারণ একজন মানুষ।

চার. আমি যতই মানুষকে বিশ্বাস করেছি, ততই ঠকেছি। ঠকছি জেনেও বিশ্বাস করে যাচ্ছি, কারণ তারা এখন আমার কাছে মানুষ নয়, অভিনেতা। যদিও আমি বুঝতে পারছি তারা আমাকে ঠকাচ্ছে, তারপরও মুখে হাসিটা ধরে রেখে আমাকেও অভিনয় করে দেখাতে হচ্ছে তাদের কাছে যে, আমি ঠকছি সেটা আমি বুঝতেই পারিনি। সে অর্থে আমিও তো অভিনেতা।

পৃথিবীটা বুঝি এমনই কেউ অভিনয় করে মানুষকে কাঁদায়, কেউ অভিনয় করে নিজের কান্নাকে লুকায়। কেউ সত্যের জন্য অভিনয় করে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে, কেউ মিথ্যার জন্য অভিনয় করে সত্যের মৃত্যু ঘটায়। কেউ সংসারের সুখের জন্য নিজের সবটুকু তিলে তিলে ক্ষয় করে তার চেয়ে সুখী পৃথিবীতে আর কেউ নেই, এমন অভিনয় করে যায়, কেউ সংসারের সবাইকে বঞ্চিত করে তার চেয়ে স্বার্থহীন মানুষ পৃথিবীতে আর কেউ নেই, এমন অভিনয় করে যায়।

কারও কারও অভিনয় মানুষকে খড়কুটোর মতো ভাসিয়ে দেয়, কারও কারও অভিনয় মানুষকে খড়কুটো আঁকড়ে ধরে বাঁচতে শেখায়। কারও কারও অভিনয় মানুষের স্বপ্নকে ভেঙে চুরমার করে দেয়, কারও কারও অভিনয় মানুষকে স্বপ্ন গড়ার পথ তৈরি করে দেয়। পৃথিবীর সবাই অভিনেতা, তবে সব অভিনেতার মধ্যে মানুষ থাকে না, কারও কারোর মধ্যে মানুষ থাকে। তবে সেটা চেনা খুব কঠিন, কারণ নিজের ছায়াকেও যে এখন আর চেনা যায় না।

মার্ক রাফালোর বলতেন, ‘আমি অভিনেতা হয়েছি আর অভিনয় করতে গিয়ে আমি আর আমি হতে পারিনি।’ খুব কঠিন একটা দর্শনের কথা। বাস্তবতা থেকে বেরিয়ে এসে যে যার মতো অভিনয় করতে গিয়ে হয়তো একদিন আমার আমিটাকেই আর চিনতে পারে না। নিজের দিকে তখন তাকাতে গেলে মনে হয় আমি কি সেই আমি, যে একদিন আমার ভিতরে আমি হয়েই বেঁচে ছিল! একদিন সেই আমি অন্ধকারে ছিল বলে চেনা যেত, যখন আলো এসে অন্ধকারকে গ্রাস করেছে তখন সেই অন্ধকার আলোর ভিতরে হারিয়ে গেছে।

কখনো কখনো অন্ধকার আলোর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ, কারণ অন্ধকারে হারিয়ে গেলে নিজেকে চেনা যায়, আলো থাকলে হারিয়ে যাওয়া আমার আমিকে আর কখনো খুঁজে পাওয়া যায় না। অস্কার ওয়াইল্ড একটু অন্যভাবে বলেছেন, আমি অভিনয়কে ভালোবাসি।  কেননা এটা জীবনের চেয়েও কিছুটা বেশিই সত্যি।

খুব অদ্ভুত একটা ভাবনা, যেখানে অভিনেতা কখনো মানুষ, কখনো অভিনেতাই। তবে যে অভিনয় মানুষের মঙ্গল বয়ে আনে, সে অভিনয় মিথ্যা বলে মনে হলেও সে অভিনয় জীবনের চেয়েও কিছুটা বেশিই সত্য অথচ যে অভিনয় মানুষের অমঙ্গল বয়ে আনে, সে অভিনয় সত্য বলে মনে হলেও সে অভিনয়ে জীবনের চেয়েও সত্য বলে কিছু নেই, বরং সেখানে স্ক্রিপ্টে লেখা হিপোক্রেটদের নাটক আছে, নিজেদের স্বার্থের মতো করে সাজানো সর্বনাশা মঞ্চ আছে, মানুষের বদলে ঝুলন্ত মুখোশ আছে।

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা
ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি
প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা