শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

অভিশপ্ত আগস্ট শেষের পথে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
অভিশপ্ত আগস্ট শেষের পথে

একসময় আগস্ট ছিল আমাদের জন্য এক গৌরবের মাস। আর ’৭৫-এর পর সেই আগস্ট হয়েছে এক অভিশপ্ত মাস। ঋতুতে মাসটা তেমন ভালো না। একটা ভ্যাপসা ভাব সব সময় লেগেই থাকে। তাছাড়া ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর শুধু আমি একা নই, বাবা-মা, ভাইবোন সবাই দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। জীবন নষ্ট হয়ে গেছে, লেখাপড়ার ক্ষতি হয়েছে, আর্থিকভাবে সবাই পঙ্গু হয়ে গেছে। কিন্তু তবু বেঁচে আছি। এখন যাওয়ার সময়। একটা সময় ছিল ছোট হোক বড় হোক পুরো পরিবার একজন আরেকজনের জন্য ভীষণভাবে ভাবত। মুক্তিযুদ্ধের সময় আজাদ-মুরাদ কলাগাছের ডাঁটি দিয়ে বন্দুক বানিয়ে রাস্তায় নিয়ে বসে থাকত। ১৬ আগস্ট গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর একসময় ভেবেছিলাম আমাদের পরিবার-পরিজন আর হয়তো অক্ষত থাকবে না।

বাবাসহ বাবুল-বেলালকে সঙ্গে নিয়েছিলাম। মার সঙ্গে রহিমা-শুশু-শাহানা-আজাদ-মুরাদ ছিল। আল্লাহর অপার মহিমায় মুক্তিযুদ্ধে আমাদের পরিবারের তেমন কারও জীবনহানি ঘটেনি। বড় চাচা আবদুল বারী সিদ্দিকীকে ময়মনসিংহ ছোট না বড় বাজারের কাছে গুলি করে ব্রহ্মপুত্রে ফেলে দিয়েছিল। আল্লাহর মেহেরবানিতে তারপরও তিনি বেঁচেছিলেন। আমাদের বাড়ি পুড়েছে, ঘর পুড়েছে। কিন্তু তবু আমরা বেঁচেছিলাম। কতবার কতভাবে ভেবেছি। আমরা কেউ কেউ ছাত্রলীগ করতাম, আমাদের অনেকের বাপ-চাচারা মুসলিম লীগ করতেন। বাবা আবদুল আলী সিদ্দিকী মাঝেমধ্যে আমাদের খুবই তিরস্কার করতেন। ওরকম অবস্থাতেও কোথাও যেন বলেছিলাম, আমাদের অনেকেই তো ছাত্রলীগ করেছে, বাপ-চাচারা মুসলিম লীগ। আনোয়ারুল আলম শহীদ মুক্তিযুদ্ধে বেশ নাম করেছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তাকে রক্ষীবাহিনীতে পাঠানো হয়েছিল। তার বাবা রহিম মৌলভী, তিনিও তো শান্তি কমিটির সদস্য ছিলেন। আলীমুজ্জামান রাজুর বাবাও ছিলেন শান্তি কমিটির সদস্য। তারা সত্যিই ভালো মানুষ ছিলেন। আসাদুজ্জামান খানের বাবা সামাদ মামা, অমন সোনার মানুষ আমাদের অঞ্চলে দ্বিতীয়টি ছিলেন না। কিন্তু তিনিও ভালো মানুষ হিসেবে শান্তি কমিটির সদস্য হয়েছিলেন। এরকম আরও অনেকেই। কিন্তু যেভাবেই হোক আমার বাপ-চাচারা রাজনৈতিকভাবে কখনো আমাদের মতের বাইরে যাননি। আমরা সব সময় ছিলাম একাট্টা। বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পর সেই দুঃসময়েও আমরা সবাই কাছাকাছি ছিলাম। পরিবারে ঝড় গেছে, তুফান গেছে, উত্থাল-পাথাল গেছে। কিন্তু আমরা খুব একটা ভেঙে পড়িনি। ’৭১-এ আজাদ-মুরাদ-বেলাল-বাবুল-মুন্নু প্রায় সবাই ছিল ছোট। কিন্তু ’৭৫-৯০ ওরা সবাই বড় হয়েছিল। দেশে ফিরে ’৯০-এর ১৮ ডিসেম্বর যখন টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলাম জীবনে প্রথম রাজনৈতিক পিতার কবর দেখতে, ফাতেহা পাঠ করতে তখন আজাদ, মুরাদ, মিরন, রানা, বাপ্পী, ফারুক, শাজাহান আরও অনেকেই ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। ৪০০-৫০০ নেতা-কর্মী গিয়েছিল আমার সঙ্গে। তাদের যাওয়া-আসা, থাকা-খাওয়া কিছুই ভাবতে হয়নি আমাকে। কেমন যেন মনে হচ্ছিল মায়ের কোলে কোলে চলে এলাম। তারা সবাই আজ কত বড়।

কেউ এমপি, কেউ মেয়র আরও কত কিছু। সেদিন গিয়েছিলাম টুঙ্গিপাড়া পিতার কবরে। ভীষণ যত্ন করেছে সবাই। আলভী মাজার ঝাড়পোঁছ করে, আক্কাস পিতার বাড়িতেই থাকে। টুঙ্গিপাড়া গেলে ওরা পাগল হয়ে যায়। বড় ভালোবাসে। সে জন্য ওদের আমারও ভালোবাসতে ইচ্ছে করে। ভালোবাসি, সম্মানও করি। সেদিনও গিয়েছিলাম বেশ কয়েকজন। অনেক দিন পর বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী সঙ্গে ছিলেন। আমার থেকে ৬-৭ বছরের বড়। কিন্তু মনে হয় শারীরিক দিক থেকে এখনো তিনি আমার থেকে ভালো আছেন। আমার এক প্রিয় ছেলে ফেরদৌসের গাড়িতে লতিফ ভাই টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলেন। মোটামুটি ভালো গাড়ি। পা রাখার বেশ জায়গা ছিল। তার ভালো লেগেছে। আগামীকাল ৩০ আগস্ট টাঙ্গাইল শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে পিতার জন্য শোকসভায় ফেরদৌসের গাড়িতেই লতিফ ভাই টাঙ্গাইল আসবেন। আবুল হাসান চৌধুরী কায়সারকে বলা হয়েছে। কায়সারও আসবেন। আবু সাঈদ চৌধুরীর ছেলে কায়সার এক অসাধারণ সোনার মানুষ। ওকে যখন যেখানে যে সভা সমাবেশে অংশ নিতে বলেছি সেখানেই বিনা উচ্চবাচ্যে অংশ নিয়েছেন। এমন মানুষের কথা ভাবতে ভালো লাগে। অনেক দিন মনটা খুবই আনচান করছিল। তাই ২৪ তারিখ টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলাম। ডিসি গোপালগঞ্জকে আমাদের জন্য কিছু সময় সার্কিট হাউস ব্যবহারের সুযোগ চেয়েছিলাম। তারা অসাধারণ ব্যবস্থা করেছিলেন। ’৯৩-৯৪-এর দিকে বিএনপি সরকার থাকার পরও গোপালগঞ্জ সার্কিট হাউসে যেমন আমাদের অসাধারণ সহযোগিতা করেছে ঠিক প্রায় সে রকমই। বেশ কয়েক বছর আগে শ্রমিক নেতা শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর তার গ্রামের বাড়ি বোয়ালমারীতে গণহত্যা দিবস উপলক্ষে গিয়েছিলাম। যাওয়ার পথে ফরিদপুর সার্কিট হাউসে উঠেছিলাম। সেখানে তখন এক মহিলা ডিসি ছিলেন। আমি যখন খাচ্ছিলাম তখন আমার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ছবিটবি তুলছিলেন, তদারকি করছিলেন। একসময় বলেছিলেন, আমি কী আপনার ভক্ত, আমার স্বামী আপনার আরও ভক্ত। কথাটি আমি আরও অনেকবার শুনেছি। কিন্তু ওরকম প্রাসঙ্গিক মনে হয়নি। সেই থেকে ভদ্র মহিলা উম্মে সালমা তানজিয়াকে মনে আছে। তিনি এখন ময়মনসিংহ ডিভিশনের ডিভিশনাল কমিশনার। তার স্বামী মো. মোখলেসুর রহমান। তার সঙ্গেও গোপালগঞ্জ সার্কিট হাউসে দেখা হয়েছিল। তিনি এখন শাহবাগে বিসিএস প্রশাসন একাডেমিতে আছেন। বড় ভালো মানুষ। স্বতঃসিদ্ধ স্বভাব তাই ডিভিশনাল কমিশনারকে আমার স্ত্রী নাসরীন সিদ্দিকী শাড়ি পাঠিয়ে ছিলেন। তার স্বামীর জন্য পাঞ্জাবি-পায়জামা। সেসব তাদের ভালো লেগেছে শুনে আমাদেরও ভালো লেগেছে। কোথা দিয়ে দিন চলে গেল বুঝতেই পারলাম না। আমাদের এক সহকর্মী বীর মুক্তিযোদ্ধা হাকিমপুরের ফিরোজ। তার ছেলে জোবায়ের হঠাৎই একদিন সিক্স-সেভেনের ছাত্র হিসেবে পাগলের মতো স্লোগান দিচ্ছিল। জোর করে বাড়ি নিয়ে গিয়েছিল। মাটিতে বসে খেয়েছিলাম। বড় ভালো লেগেছিল। সেই ছেলে এখন গোপালগঞ্জের এডিসি জেনারেল। ছেলেমেয়ে দুটো বউয়ের সঙ্গে আমেরিকায় থাকে। খুব সম্ভবত পিএইচডি করতে গেছে। এসবই সময়ের ব্যাপার। গোপালগঞ্জের দিকে গেলেই কেমন যেন সবকিছু এক অনাবিল ভালোবাসায় পর্যবসিত হয়। ’৯০-এর ১৮ ডিসেম্বর গোপালগঞ্জ শহীদ মিনারে হাজির হয়েছিলাম সে মনে হয় রাত ১২টার কম হবে না। তখন তেমন রাস্তাঘাট ছিল না। ঢাকা-মানিকগঞ্জ-আরিচা-ভাঙ্গা আরও কত জায়গা হয়ে গোপালগঞ্জ। সেখান থেকে টুঙ্গিপাড়া। এখন তো রাস্তা সবই পোস্তা করা। কিন্তু তখন তেমন পোস্তা করা রাস্তা ছিল না। সেই গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় গত ২৪ তারিখ পিতার কবর জিয়ারত করে জোহরের নামাজ আদায় করেছি। ছেলে দীপ বাইরে গেছে। ওর শরীরটা ভালো না। বড় মেয়ে কুঁড়ি খুবই অসুস্থ। সঙ্গে গিয়েছিল কুশি আর দীপ-কুঁড়ি-কুশির মা। সারা রাস্তা ওদের কোনো খারাপ লাগেনি। ফেরার পথে যাত্রাবাড়ীর দিক থেকে অনেক সময় লাগায় বেশ কিছুটা খারাপ লেগেছে। কিন্তু তবু সব জায়গা থেকে দলীয় নেতা-কর্মী যাদের আসার কথা ছিল তারা চমৎকারভাবে পিতার কবর জিয়ারত করে নিরাপদে ফিরেছে বলে আল্লাহ রব্বুল আলামিনের কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই।

সত্যিকার অর্থে আমাদের জীবনে বঙ্গবন্ধুর চেয়ে প্রভাব বিস্তার করা আর কেউ নেই। সত্যিই আমরা একজন এমন মহামানব পেয়েছিলাম যার কাছে পাওয়ার শেষ ছিল না, দেখার শেষ ছিল না। কোথা থেকে কোথায় এসেছিলাম। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যখন ছিল অনেকের কাছে অসম্ভব স্বপ্নের চেয়েও অনেক দূর, তখন আমরা অসাধ্য স্বপ্নকেও সাধ্যের মধ্যে এনেছিলাম, বাস্তবে রূপ দিয়েছিলাম। আজকাল যখন নানা দেশ নানাভাবে আমাদের ভয় দেখায় তখন আমার খুবই বিরক্ত লাগে। মুক্তিযুদ্ধে আমাদের সামর্থ্য এর চেয়ে অনেক কম ছিল। তবে সততা ছিল ইমান ছিল। যার জোরে সারা পৃথিবীর বিরোধিতা আমরা হারিয়ে দিয়েছিলাম। আজকে কেন পারব না? সঠিক নেতৃত্ব, ইমান ও দৃঢ়তা থাকলে বাঙালি পারে না এমন কোনো কাজ এমন কোনো অসম্ভব পৃথিবীতে নেই। বাঙালি জাতি অসম্ভবকে সম্ভব করার জন্যই এ পৃথিবীতে এসেছে। দুঃখ হয়, খারাপ লাগে আমরা সবাই প্রকৃত বাঙালি হতে পারলাম না। আমাদের মধ্যে অনেক জায়গাতেই গরল রয়ে গেছে। যে কারণে অনেক সময় অনেক সবলতা দুর্বলতায় স্থান নেয়। কেমন যেন আজও আমরা সবাই বাংলাদেশের স্বাধীনতা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি না। পৃথিবীর কোনো স্বাধীন দেশে স্বাধীনতার পর সপক্ষ-বিপক্ষ বলে কোনো পক্ষ থাকে না। সবাই জানপ্রাণ হৃদয় এমনকি সমস্ত অস্তিত্ব দিয়ে দেশের কল্যাণ, দেশের জন্য কাজ করে। শুধু বাংলাদেশ, যেখানে পক্ষ আছে বিপক্ষ আছে। জানি না এর শেষ কবে। তবে যত তাড়াতাড়ি এর শেষ হবে ততই মঙ্গল। আমরা অনেক কিছুকেই ব্যক্তি গোষ্ঠী দলের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে রেখেছি। দেশের পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কোনো ব্যক্তির নয়, দলের নয়, গোষ্ঠীর নয়। তিনি সমস্ত বাঙালি জাতির। গরিব-দুঃখী নির্যাতিত মেহনতি মানুষের। জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে আমরা দেশ স্বাধীন করেছিলাম। সে স্লোগানও আমরা সবার জন্য সার্বিক করে গড়ে তুলতে পারিনি। কেন যেন কেমন অন্যরকম হয়ে গেল। এটা অবশ্যই সত্যি, মুক্তিযুদ্ধের সময় একমাত্র জয় বাংলা-ই ছিল আমাদের স্লোগান। জিন্দাবাদ ছিল না। কিন্তু আজ অনেক ঘর জিন্দাবাদের ঘাঁটি। সত্যিই এসব বড় বেশি দুঃখ দেয়। আজ ২৯ আগস্ট। দুঃখ, বেদনা, অভিশাপের মাস শেষ হতে চলেছে। আগামীকাল শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে পিতাকে নিয়ে এক শোকসভার আয়োজন করা হয়েছে। অনেকেই আসবেন তাতে। আওয়ামী লীগ নেতাদের অনেকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। কেউ আসবেন কেউ আসবেন না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনা বাইরে ছিলেন। তাই যোগাযোগ এবং কথা হয়নি। আর আমার শরীরটা আজ প্রায় ১৫ দিন মোটেই ভালো না। ঠান্ডার দোষ সেই শিশুকাল থেকেই। মুক্তিযুদ্ধে সেটা আরও বেড়েছিল। এখন আবার একটু শক্তিশালী হয়ে ফণা তুলেছে। দেশ ভালো চলুক, মানুষ নিরাপদে থাকুক এমনটা সব সময়ই চাই। কিন্তু কেমন যেন এমন সব সময় হয় না। উল্টোটা হয় বেশি।

মাসখানিক যাবৎ ভাবছিলাম চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার ১৮ হাজার কোটি টাকা খরচ করে রেললাইন করা হয়েছে। গাড়ি চলার আগেই এক বন্যাতেই ভেঙেচুরে জেরবার। অথচ দেড় শ বছর আগে ব্রিটিশের করা লাইনে কিছুই হয়নি। পানি পার হওয়ার জন্য যেখানে ৭-৮টা শত মিটারের সেতু দেওয়ার কথা সেখানে একটা সেতু, ৩টা কালভার্ট দেওয়া হয়েছে। বন্যায় সব একদিনে উড়িয়ে নিয়ে গেছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার জমানায় দেশে কোনো উন্নতি হয়নি এটা কেউ বললে সেটা হবে কাকের মতো ঠোঁট মুছে চোখ বন্ধ করে না করা। নিশ্চয়ই বহু উন্নয়ন হয়েছে। কিন্তু সে উন্নয়ন কতটা টেকসই কতটা অর্থবহ এটাই ভাবার বিষয়। আসলে আমাদের দেশে খুব একটা বেশি মানুষ উপযুক্ত স্থানে নেই। যোগ্য মানুষ আছে, কিন্তু অযোগ্যদের দাপটই বেশি। প্রধানমন্ত্রী নেত্রী শেখ হাসিনাও যে বিব্রত নন এটা বুকে হাত দিয়ে বলা যায় না।

বর্তমান আওয়ামী লীগ নেতা ওবায়দুল কাদের যার অতীত এক উজ্জ্বলতম জ্যোতিষ্কের ন্যায়। বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পর তিনি একসময় দেশের ছাত্রছাত্রী-যুবসমাজের কাছে মুকুটহীন সম্রাটের মতো ছিলেন। কিন্তু কেন যেন ইদানীং তার কথাবার্তা বক্তৃতায় অতটা দম খুঁজে পাওয়া যায় না। সেদিন তিনি বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে একরাতে আওয়ামী লীগ নিশ্চিহ্ন করে ফেলবে। আমার কাছে কথাটা পছন্দ হয়নি। আমি নিজেও বলেছি, বিএনপি ক্ষমতায় এলে আওয়ামী লীগের ৫-১০ লাখ লোক নিহত হবে। আওয়ামী লীগের ৫-১০ লাখ নেতা-কর্মী নিহত হওয়া আর নিশ্চিহ্ন হওয়া এক কথা নয়। বঙ্গবন্ধুকে অমন নির্মমভাবে সপরিবারে হত্যা করে যেখানে নিশ্চিহ্ন করা যায়নি সেখানে এখন করা যাবে এটা ঠিক না। আঘাত আসবে, মাথা ফাটবে, হাত ভাঙবে, পা কাটবে। কিন্তু মানুষ রুখে দাঁড়ালে একসময় সব ঝড়-তুফান থেমে যাবে। পরম করুণাময় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, হে দয়াময় প্রভু তুমি বঙ্গবন্ধুকে তাঁর পরিবারসহ বেহেশতবাসী কর, বাংলাদেশকে হেফাজত কর- আমিন।

 

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা