শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

অভিশপ্ত আগস্ট শেষের পথে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
অভিশপ্ত আগস্ট শেষের পথে

একসময় আগস্ট ছিল আমাদের জন্য এক গৌরবের মাস। আর ’৭৫-এর পর সেই আগস্ট হয়েছে এক অভিশপ্ত মাস। ঋতুতে মাসটা তেমন ভালো না। একটা ভ্যাপসা ভাব সব সময় লেগেই থাকে। তাছাড়া ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর শুধু আমি একা নই, বাবা-মা, ভাইবোন সবাই দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। জীবন নষ্ট হয়ে গেছে, লেখাপড়ার ক্ষতি হয়েছে, আর্থিকভাবে সবাই পঙ্গু হয়ে গেছে। কিন্তু তবু বেঁচে আছি। এখন যাওয়ার সময়। একটা সময় ছিল ছোট হোক বড় হোক পুরো পরিবার একজন আরেকজনের জন্য ভীষণভাবে ভাবত। মুক্তিযুদ্ধের সময় আজাদ-মুরাদ কলাগাছের ডাঁটি দিয়ে বন্দুক বানিয়ে রাস্তায় নিয়ে বসে থাকত। ১৬ আগস্ট গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর একসময় ভেবেছিলাম আমাদের পরিবার-পরিজন আর হয়তো অক্ষত থাকবে না।

বাবাসহ বাবুল-বেলালকে সঙ্গে নিয়েছিলাম। মার সঙ্গে রহিমা-শুশু-শাহানা-আজাদ-মুরাদ ছিল। আল্লাহর অপার মহিমায় মুক্তিযুদ্ধে আমাদের পরিবারের তেমন কারও জীবনহানি ঘটেনি। বড় চাচা আবদুল বারী সিদ্দিকীকে ময়মনসিংহ ছোট না বড় বাজারের কাছে গুলি করে ব্রহ্মপুত্রে ফেলে দিয়েছিল। আল্লাহর মেহেরবানিতে তারপরও তিনি বেঁচেছিলেন। আমাদের বাড়ি পুড়েছে, ঘর পুড়েছে। কিন্তু তবু আমরা বেঁচেছিলাম। কতবার কতভাবে ভেবেছি। আমরা কেউ কেউ ছাত্রলীগ করতাম, আমাদের অনেকের বাপ-চাচারা মুসলিম লীগ করতেন। বাবা আবদুল আলী সিদ্দিকী মাঝেমধ্যে আমাদের খুবই তিরস্কার করতেন। ওরকম অবস্থাতেও কোথাও যেন বলেছিলাম, আমাদের অনেকেই তো ছাত্রলীগ করেছে, বাপ-চাচারা মুসলিম লীগ। আনোয়ারুল আলম শহীদ মুক্তিযুদ্ধে বেশ নাম করেছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তাকে রক্ষীবাহিনীতে পাঠানো হয়েছিল। তার বাবা রহিম মৌলভী, তিনিও তো শান্তি কমিটির সদস্য ছিলেন। আলীমুজ্জামান রাজুর বাবাও ছিলেন শান্তি কমিটির সদস্য। তারা সত্যিই ভালো মানুষ ছিলেন। আসাদুজ্জামান খানের বাবা সামাদ মামা, অমন সোনার মানুষ আমাদের অঞ্চলে দ্বিতীয়টি ছিলেন না। কিন্তু তিনিও ভালো মানুষ হিসেবে শান্তি কমিটির সদস্য হয়েছিলেন। এরকম আরও অনেকেই। কিন্তু যেভাবেই হোক আমার বাপ-চাচারা রাজনৈতিকভাবে কখনো আমাদের মতের বাইরে যাননি। আমরা সব সময় ছিলাম একাট্টা। বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পর সেই দুঃসময়েও আমরা সবাই কাছাকাছি ছিলাম। পরিবারে ঝড় গেছে, তুফান গেছে, উত্থাল-পাথাল গেছে। কিন্তু আমরা খুব একটা ভেঙে পড়িনি। ’৭১-এ আজাদ-মুরাদ-বেলাল-বাবুল-মুন্নু প্রায় সবাই ছিল ছোট। কিন্তু ’৭৫-৯০ ওরা সবাই বড় হয়েছিল। দেশে ফিরে ’৯০-এর ১৮ ডিসেম্বর যখন টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলাম জীবনে প্রথম রাজনৈতিক পিতার কবর দেখতে, ফাতেহা পাঠ করতে তখন আজাদ, মুরাদ, মিরন, রানা, বাপ্পী, ফারুক, শাজাহান আরও অনেকেই ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। ৪০০-৫০০ নেতা-কর্মী গিয়েছিল আমার সঙ্গে। তাদের যাওয়া-আসা, থাকা-খাওয়া কিছুই ভাবতে হয়নি আমাকে। কেমন যেন মনে হচ্ছিল মায়ের কোলে কোলে চলে এলাম। তারা সবাই আজ কত বড়।

কেউ এমপি, কেউ মেয়র আরও কত কিছু। সেদিন গিয়েছিলাম টুঙ্গিপাড়া পিতার কবরে। ভীষণ যত্ন করেছে সবাই। আলভী মাজার ঝাড়পোঁছ করে, আক্কাস পিতার বাড়িতেই থাকে। টুঙ্গিপাড়া গেলে ওরা পাগল হয়ে যায়। বড় ভালোবাসে। সে জন্য ওদের আমারও ভালোবাসতে ইচ্ছে করে। ভালোবাসি, সম্মানও করি। সেদিনও গিয়েছিলাম বেশ কয়েকজন। অনেক দিন পর বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী সঙ্গে ছিলেন। আমার থেকে ৬-৭ বছরের বড়। কিন্তু মনে হয় শারীরিক দিক থেকে এখনো তিনি আমার থেকে ভালো আছেন। আমার এক প্রিয় ছেলে ফেরদৌসের গাড়িতে লতিফ ভাই টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলেন। মোটামুটি ভালো গাড়ি। পা রাখার বেশ জায়গা ছিল। তার ভালো লেগেছে। আগামীকাল ৩০ আগস্ট টাঙ্গাইল শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে পিতার জন্য শোকসভায় ফেরদৌসের গাড়িতেই লতিফ ভাই টাঙ্গাইল আসবেন। আবুল হাসান চৌধুরী কায়সারকে বলা হয়েছে। কায়সারও আসবেন। আবু সাঈদ চৌধুরীর ছেলে কায়সার এক অসাধারণ সোনার মানুষ। ওকে যখন যেখানে যে সভা সমাবেশে অংশ নিতে বলেছি সেখানেই বিনা উচ্চবাচ্যে অংশ নিয়েছেন। এমন মানুষের কথা ভাবতে ভালো লাগে। অনেক দিন মনটা খুবই আনচান করছিল। তাই ২৪ তারিখ টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলাম। ডিসি গোপালগঞ্জকে আমাদের জন্য কিছু সময় সার্কিট হাউস ব্যবহারের সুযোগ চেয়েছিলাম। তারা অসাধারণ ব্যবস্থা করেছিলেন। ’৯৩-৯৪-এর দিকে বিএনপি সরকার থাকার পরও গোপালগঞ্জ সার্কিট হাউসে যেমন আমাদের অসাধারণ সহযোগিতা করেছে ঠিক প্রায় সে রকমই। বেশ কয়েক বছর আগে শ্রমিক নেতা শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর তার গ্রামের বাড়ি বোয়ালমারীতে গণহত্যা দিবস উপলক্ষে গিয়েছিলাম। যাওয়ার পথে ফরিদপুর সার্কিট হাউসে উঠেছিলাম। সেখানে তখন এক মহিলা ডিসি ছিলেন। আমি যখন খাচ্ছিলাম তখন আমার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ছবিটবি তুলছিলেন, তদারকি করছিলেন। একসময় বলেছিলেন, আমি কী আপনার ভক্ত, আমার স্বামী আপনার আরও ভক্ত। কথাটি আমি আরও অনেকবার শুনেছি। কিন্তু ওরকম প্রাসঙ্গিক মনে হয়নি। সেই থেকে ভদ্র মহিলা উম্মে সালমা তানজিয়াকে মনে আছে। তিনি এখন ময়মনসিংহ ডিভিশনের ডিভিশনাল কমিশনার। তার স্বামী মো. মোখলেসুর রহমান। তার সঙ্গেও গোপালগঞ্জ সার্কিট হাউসে দেখা হয়েছিল। তিনি এখন শাহবাগে বিসিএস প্রশাসন একাডেমিতে আছেন। বড় ভালো মানুষ। স্বতঃসিদ্ধ স্বভাব তাই ডিভিশনাল কমিশনারকে আমার স্ত্রী নাসরীন সিদ্দিকী শাড়ি পাঠিয়ে ছিলেন। তার স্বামীর জন্য পাঞ্জাবি-পায়জামা। সেসব তাদের ভালো লেগেছে শুনে আমাদেরও ভালো লেগেছে। কোথা দিয়ে দিন চলে গেল বুঝতেই পারলাম না। আমাদের এক সহকর্মী বীর মুক্তিযোদ্ধা হাকিমপুরের ফিরোজ। তার ছেলে জোবায়ের হঠাৎই একদিন সিক্স-সেভেনের ছাত্র হিসেবে পাগলের মতো স্লোগান দিচ্ছিল। জোর করে বাড়ি নিয়ে গিয়েছিল। মাটিতে বসে খেয়েছিলাম। বড় ভালো লেগেছিল। সেই ছেলে এখন গোপালগঞ্জের এডিসি জেনারেল। ছেলেমেয়ে দুটো বউয়ের সঙ্গে আমেরিকায় থাকে। খুব সম্ভবত পিএইচডি করতে গেছে। এসবই সময়ের ব্যাপার। গোপালগঞ্জের দিকে গেলেই কেমন যেন সবকিছু এক অনাবিল ভালোবাসায় পর্যবসিত হয়। ’৯০-এর ১৮ ডিসেম্বর গোপালগঞ্জ শহীদ মিনারে হাজির হয়েছিলাম সে মনে হয় রাত ১২টার কম হবে না। তখন তেমন রাস্তাঘাট ছিল না। ঢাকা-মানিকগঞ্জ-আরিচা-ভাঙ্গা আরও কত জায়গা হয়ে গোপালগঞ্জ। সেখান থেকে টুঙ্গিপাড়া। এখন তো রাস্তা সবই পোস্তা করা। কিন্তু তখন তেমন পোস্তা করা রাস্তা ছিল না। সেই গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় গত ২৪ তারিখ পিতার কবর জিয়ারত করে জোহরের নামাজ আদায় করেছি। ছেলে দীপ বাইরে গেছে। ওর শরীরটা ভালো না। বড় মেয়ে কুঁড়ি খুবই অসুস্থ। সঙ্গে গিয়েছিল কুশি আর দীপ-কুঁড়ি-কুশির মা। সারা রাস্তা ওদের কোনো খারাপ লাগেনি। ফেরার পথে যাত্রাবাড়ীর দিক থেকে অনেক সময় লাগায় বেশ কিছুটা খারাপ লেগেছে। কিন্তু তবু সব জায়গা থেকে দলীয় নেতা-কর্মী যাদের আসার কথা ছিল তারা চমৎকারভাবে পিতার কবর জিয়ারত করে নিরাপদে ফিরেছে বলে আল্লাহ রব্বুল আলামিনের কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই।

সত্যিকার অর্থে আমাদের জীবনে বঙ্গবন্ধুর চেয়ে প্রভাব বিস্তার করা আর কেউ নেই। সত্যিই আমরা একজন এমন মহামানব পেয়েছিলাম যার কাছে পাওয়ার শেষ ছিল না, দেখার শেষ ছিল না। কোথা থেকে কোথায় এসেছিলাম। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যখন ছিল অনেকের কাছে অসম্ভব স্বপ্নের চেয়েও অনেক দূর, তখন আমরা অসাধ্য স্বপ্নকেও সাধ্যের মধ্যে এনেছিলাম, বাস্তবে রূপ দিয়েছিলাম। আজকাল যখন নানা দেশ নানাভাবে আমাদের ভয় দেখায় তখন আমার খুবই বিরক্ত লাগে। মুক্তিযুদ্ধে আমাদের সামর্থ্য এর চেয়ে অনেক কম ছিল। তবে সততা ছিল ইমান ছিল। যার জোরে সারা পৃথিবীর বিরোধিতা আমরা হারিয়ে দিয়েছিলাম। আজকে কেন পারব না? সঠিক নেতৃত্ব, ইমান ও দৃঢ়তা থাকলে বাঙালি পারে না এমন কোনো কাজ এমন কোনো অসম্ভব পৃথিবীতে নেই। বাঙালি জাতি অসম্ভবকে সম্ভব করার জন্যই এ পৃথিবীতে এসেছে। দুঃখ হয়, খারাপ লাগে আমরা সবাই প্রকৃত বাঙালি হতে পারলাম না। আমাদের মধ্যে অনেক জায়গাতেই গরল রয়ে গেছে। যে কারণে অনেক সময় অনেক সবলতা দুর্বলতায় স্থান নেয়। কেমন যেন আজও আমরা সবাই বাংলাদেশের স্বাধীনতা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি না। পৃথিবীর কোনো স্বাধীন দেশে স্বাধীনতার পর সপক্ষ-বিপক্ষ বলে কোনো পক্ষ থাকে না। সবাই জানপ্রাণ হৃদয় এমনকি সমস্ত অস্তিত্ব দিয়ে দেশের কল্যাণ, দেশের জন্য কাজ করে। শুধু বাংলাদেশ, যেখানে পক্ষ আছে বিপক্ষ আছে। জানি না এর শেষ কবে। তবে যত তাড়াতাড়ি এর শেষ হবে ততই মঙ্গল। আমরা অনেক কিছুকেই ব্যক্তি গোষ্ঠী দলের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে রেখেছি। দেশের পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কোনো ব্যক্তির নয়, দলের নয়, গোষ্ঠীর নয়। তিনি সমস্ত বাঙালি জাতির। গরিব-দুঃখী নির্যাতিত মেহনতি মানুষের। জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে আমরা দেশ স্বাধীন করেছিলাম। সে স্লোগানও আমরা সবার জন্য সার্বিক করে গড়ে তুলতে পারিনি। কেন যেন কেমন অন্যরকম হয়ে গেল। এটা অবশ্যই সত্যি, মুক্তিযুদ্ধের সময় একমাত্র জয় বাংলা-ই ছিল আমাদের স্লোগান। জিন্দাবাদ ছিল না। কিন্তু আজ অনেক ঘর জিন্দাবাদের ঘাঁটি। সত্যিই এসব বড় বেশি দুঃখ দেয়। আজ ২৯ আগস্ট। দুঃখ, বেদনা, অভিশাপের মাস শেষ হতে চলেছে। আগামীকাল শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে পিতাকে নিয়ে এক শোকসভার আয়োজন করা হয়েছে। অনেকেই আসবেন তাতে। আওয়ামী লীগ নেতাদের অনেকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। কেউ আসবেন কেউ আসবেন না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনা বাইরে ছিলেন। তাই যোগাযোগ এবং কথা হয়নি। আর আমার শরীরটা আজ প্রায় ১৫ দিন মোটেই ভালো না। ঠান্ডার দোষ সেই শিশুকাল থেকেই। মুক্তিযুদ্ধে সেটা আরও বেড়েছিল। এখন আবার একটু শক্তিশালী হয়ে ফণা তুলেছে। দেশ ভালো চলুক, মানুষ নিরাপদে থাকুক এমনটা সব সময়ই চাই। কিন্তু কেমন যেন এমন সব সময় হয় না। উল্টোটা হয় বেশি।

মাসখানিক যাবৎ ভাবছিলাম চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার ১৮ হাজার কোটি টাকা খরচ করে রেললাইন করা হয়েছে। গাড়ি চলার আগেই এক বন্যাতেই ভেঙেচুরে জেরবার। অথচ দেড় শ বছর আগে ব্রিটিশের করা লাইনে কিছুই হয়নি। পানি পার হওয়ার জন্য যেখানে ৭-৮টা শত মিটারের সেতু দেওয়ার কথা সেখানে একটা সেতু, ৩টা কালভার্ট দেওয়া হয়েছে। বন্যায় সব একদিনে উড়িয়ে নিয়ে গেছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার জমানায় দেশে কোনো উন্নতি হয়নি এটা কেউ বললে সেটা হবে কাকের মতো ঠোঁট মুছে চোখ বন্ধ করে না করা। নিশ্চয়ই বহু উন্নয়ন হয়েছে। কিন্তু সে উন্নয়ন কতটা টেকসই কতটা অর্থবহ এটাই ভাবার বিষয়। আসলে আমাদের দেশে খুব একটা বেশি মানুষ উপযুক্ত স্থানে নেই। যোগ্য মানুষ আছে, কিন্তু অযোগ্যদের দাপটই বেশি। প্রধানমন্ত্রী নেত্রী শেখ হাসিনাও যে বিব্রত নন এটা বুকে হাত দিয়ে বলা যায় না।

বর্তমান আওয়ামী লীগ নেতা ওবায়দুল কাদের যার অতীত এক উজ্জ্বলতম জ্যোতিষ্কের ন্যায়। বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পর তিনি একসময় দেশের ছাত্রছাত্রী-যুবসমাজের কাছে মুকুটহীন সম্রাটের মতো ছিলেন। কিন্তু কেন যেন ইদানীং তার কথাবার্তা বক্তৃতায় অতটা দম খুঁজে পাওয়া যায় না। সেদিন তিনি বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে একরাতে আওয়ামী লীগ নিশ্চিহ্ন করে ফেলবে। আমার কাছে কথাটা পছন্দ হয়নি। আমি নিজেও বলেছি, বিএনপি ক্ষমতায় এলে আওয়ামী লীগের ৫-১০ লাখ লোক নিহত হবে। আওয়ামী লীগের ৫-১০ লাখ নেতা-কর্মী নিহত হওয়া আর নিশ্চিহ্ন হওয়া এক কথা নয়। বঙ্গবন্ধুকে অমন নির্মমভাবে সপরিবারে হত্যা করে যেখানে নিশ্চিহ্ন করা যায়নি সেখানে এখন করা যাবে এটা ঠিক না। আঘাত আসবে, মাথা ফাটবে, হাত ভাঙবে, পা কাটবে। কিন্তু মানুষ রুখে দাঁড়ালে একসময় সব ঝড়-তুফান থেমে যাবে। পরম করুণাময় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, হে দয়াময় প্রভু তুমি বঙ্গবন্ধুকে তাঁর পরিবারসহ বেহেশতবাসী কর, বাংলাদেশকে হেফাজত কর- আমিন।

 

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

৩৯ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা