শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

অভিশপ্ত আগস্ট শেষের পথে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
অভিশপ্ত আগস্ট শেষের পথে

একসময় আগস্ট ছিল আমাদের জন্য এক গৌরবের মাস। আর ’৭৫-এর পর সেই আগস্ট হয়েছে এক অভিশপ্ত মাস। ঋতুতে মাসটা তেমন ভালো না। একটা ভ্যাপসা ভাব সব সময় লেগেই থাকে। তাছাড়া ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর শুধু আমি একা নই, বাবা-মা, ভাইবোন সবাই দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। জীবন নষ্ট হয়ে গেছে, লেখাপড়ার ক্ষতি হয়েছে, আর্থিকভাবে সবাই পঙ্গু হয়ে গেছে। কিন্তু তবু বেঁচে আছি। এখন যাওয়ার সময়। একটা সময় ছিল ছোট হোক বড় হোক পুরো পরিবার একজন আরেকজনের জন্য ভীষণভাবে ভাবত। মুক্তিযুদ্ধের সময় আজাদ-মুরাদ কলাগাছের ডাঁটি দিয়ে বন্দুক বানিয়ে রাস্তায় নিয়ে বসে থাকত। ১৬ আগস্ট গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর একসময় ভেবেছিলাম আমাদের পরিবার-পরিজন আর হয়তো অক্ষত থাকবে না।

বাবাসহ বাবুল-বেলালকে সঙ্গে নিয়েছিলাম। মার সঙ্গে রহিমা-শুশু-শাহানা-আজাদ-মুরাদ ছিল। আল্লাহর অপার মহিমায় মুক্তিযুদ্ধে আমাদের পরিবারের তেমন কারও জীবনহানি ঘটেনি। বড় চাচা আবদুল বারী সিদ্দিকীকে ময়মনসিংহ ছোট না বড় বাজারের কাছে গুলি করে ব্রহ্মপুত্রে ফেলে দিয়েছিল। আল্লাহর মেহেরবানিতে তারপরও তিনি বেঁচেছিলেন। আমাদের বাড়ি পুড়েছে, ঘর পুড়েছে। কিন্তু তবু আমরা বেঁচেছিলাম। কতবার কতভাবে ভেবেছি। আমরা কেউ কেউ ছাত্রলীগ করতাম, আমাদের অনেকের বাপ-চাচারা মুসলিম লীগ করতেন। বাবা আবদুল আলী সিদ্দিকী মাঝেমধ্যে আমাদের খুবই তিরস্কার করতেন। ওরকম অবস্থাতেও কোথাও যেন বলেছিলাম, আমাদের অনেকেই তো ছাত্রলীগ করেছে, বাপ-চাচারা মুসলিম লীগ। আনোয়ারুল আলম শহীদ মুক্তিযুদ্ধে বেশ নাম করেছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তাকে রক্ষীবাহিনীতে পাঠানো হয়েছিল। তার বাবা রহিম মৌলভী, তিনিও তো শান্তি কমিটির সদস্য ছিলেন। আলীমুজ্জামান রাজুর বাবাও ছিলেন শান্তি কমিটির সদস্য। তারা সত্যিই ভালো মানুষ ছিলেন। আসাদুজ্জামান খানের বাবা সামাদ মামা, অমন সোনার মানুষ আমাদের অঞ্চলে দ্বিতীয়টি ছিলেন না। কিন্তু তিনিও ভালো মানুষ হিসেবে শান্তি কমিটির সদস্য হয়েছিলেন। এরকম আরও অনেকেই। কিন্তু যেভাবেই হোক আমার বাপ-চাচারা রাজনৈতিকভাবে কখনো আমাদের মতের বাইরে যাননি। আমরা সব সময় ছিলাম একাট্টা। বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পর সেই দুঃসময়েও আমরা সবাই কাছাকাছি ছিলাম। পরিবারে ঝড় গেছে, তুফান গেছে, উত্থাল-পাথাল গেছে। কিন্তু আমরা খুব একটা ভেঙে পড়িনি। ’৭১-এ আজাদ-মুরাদ-বেলাল-বাবুল-মুন্নু প্রায় সবাই ছিল ছোট। কিন্তু ’৭৫-৯০ ওরা সবাই বড় হয়েছিল। দেশে ফিরে ’৯০-এর ১৮ ডিসেম্বর যখন টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলাম জীবনে প্রথম রাজনৈতিক পিতার কবর দেখতে, ফাতেহা পাঠ করতে তখন আজাদ, মুরাদ, মিরন, রানা, বাপ্পী, ফারুক, শাজাহান আরও অনেকেই ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। ৪০০-৫০০ নেতা-কর্মী গিয়েছিল আমার সঙ্গে। তাদের যাওয়া-আসা, থাকা-খাওয়া কিছুই ভাবতে হয়নি আমাকে। কেমন যেন মনে হচ্ছিল মায়ের কোলে কোলে চলে এলাম। তারা সবাই আজ কত বড়।

কেউ এমপি, কেউ মেয়র আরও কত কিছু। সেদিন গিয়েছিলাম টুঙ্গিপাড়া পিতার কবরে। ভীষণ যত্ন করেছে সবাই। আলভী মাজার ঝাড়পোঁছ করে, আক্কাস পিতার বাড়িতেই থাকে। টুঙ্গিপাড়া গেলে ওরা পাগল হয়ে যায়। বড় ভালোবাসে। সে জন্য ওদের আমারও ভালোবাসতে ইচ্ছে করে। ভালোবাসি, সম্মানও করি। সেদিনও গিয়েছিলাম বেশ কয়েকজন। অনেক দিন পর বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী সঙ্গে ছিলেন। আমার থেকে ৬-৭ বছরের বড়। কিন্তু মনে হয় শারীরিক দিক থেকে এখনো তিনি আমার থেকে ভালো আছেন। আমার এক প্রিয় ছেলে ফেরদৌসের গাড়িতে লতিফ ভাই টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলেন। মোটামুটি ভালো গাড়ি। পা রাখার বেশ জায়গা ছিল। তার ভালো লেগেছে। আগামীকাল ৩০ আগস্ট টাঙ্গাইল শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে পিতার জন্য শোকসভায় ফেরদৌসের গাড়িতেই লতিফ ভাই টাঙ্গাইল আসবেন। আবুল হাসান চৌধুরী কায়সারকে বলা হয়েছে। কায়সারও আসবেন। আবু সাঈদ চৌধুরীর ছেলে কায়সার এক অসাধারণ সোনার মানুষ। ওকে যখন যেখানে যে সভা সমাবেশে অংশ নিতে বলেছি সেখানেই বিনা উচ্চবাচ্যে অংশ নিয়েছেন। এমন মানুষের কথা ভাবতে ভালো লাগে। অনেক দিন মনটা খুবই আনচান করছিল। তাই ২৪ তারিখ টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলাম। ডিসি গোপালগঞ্জকে আমাদের জন্য কিছু সময় সার্কিট হাউস ব্যবহারের সুযোগ চেয়েছিলাম। তারা অসাধারণ ব্যবস্থা করেছিলেন। ’৯৩-৯৪-এর দিকে বিএনপি সরকার থাকার পরও গোপালগঞ্জ সার্কিট হাউসে যেমন আমাদের অসাধারণ সহযোগিতা করেছে ঠিক প্রায় সে রকমই। বেশ কয়েক বছর আগে শ্রমিক নেতা শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর তার গ্রামের বাড়ি বোয়ালমারীতে গণহত্যা দিবস উপলক্ষে গিয়েছিলাম। যাওয়ার পথে ফরিদপুর সার্কিট হাউসে উঠেছিলাম। সেখানে তখন এক মহিলা ডিসি ছিলেন। আমি যখন খাচ্ছিলাম তখন আমার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ছবিটবি তুলছিলেন, তদারকি করছিলেন। একসময় বলেছিলেন, আমি কী আপনার ভক্ত, আমার স্বামী আপনার আরও ভক্ত। কথাটি আমি আরও অনেকবার শুনেছি। কিন্তু ওরকম প্রাসঙ্গিক মনে হয়নি। সেই থেকে ভদ্র মহিলা উম্মে সালমা তানজিয়াকে মনে আছে। তিনি এখন ময়মনসিংহ ডিভিশনের ডিভিশনাল কমিশনার। তার স্বামী মো. মোখলেসুর রহমান। তার সঙ্গেও গোপালগঞ্জ সার্কিট হাউসে দেখা হয়েছিল। তিনি এখন শাহবাগে বিসিএস প্রশাসন একাডেমিতে আছেন। বড় ভালো মানুষ। স্বতঃসিদ্ধ স্বভাব তাই ডিভিশনাল কমিশনারকে আমার স্ত্রী নাসরীন সিদ্দিকী শাড়ি পাঠিয়ে ছিলেন। তার স্বামীর জন্য পাঞ্জাবি-পায়জামা। সেসব তাদের ভালো লেগেছে শুনে আমাদেরও ভালো লেগেছে। কোথা দিয়ে দিন চলে গেল বুঝতেই পারলাম না। আমাদের এক সহকর্মী বীর মুক্তিযোদ্ধা হাকিমপুরের ফিরোজ। তার ছেলে জোবায়ের হঠাৎই একদিন সিক্স-সেভেনের ছাত্র হিসেবে পাগলের মতো স্লোগান দিচ্ছিল। জোর করে বাড়ি নিয়ে গিয়েছিল। মাটিতে বসে খেয়েছিলাম। বড় ভালো লেগেছিল। সেই ছেলে এখন গোপালগঞ্জের এডিসি জেনারেল। ছেলেমেয়ে দুটো বউয়ের সঙ্গে আমেরিকায় থাকে। খুব সম্ভবত পিএইচডি করতে গেছে। এসবই সময়ের ব্যাপার। গোপালগঞ্জের দিকে গেলেই কেমন যেন সবকিছু এক অনাবিল ভালোবাসায় পর্যবসিত হয়। ’৯০-এর ১৮ ডিসেম্বর গোপালগঞ্জ শহীদ মিনারে হাজির হয়েছিলাম সে মনে হয় রাত ১২টার কম হবে না। তখন তেমন রাস্তাঘাট ছিল না। ঢাকা-মানিকগঞ্জ-আরিচা-ভাঙ্গা আরও কত জায়গা হয়ে গোপালগঞ্জ। সেখান থেকে টুঙ্গিপাড়া। এখন তো রাস্তা সবই পোস্তা করা। কিন্তু তখন তেমন পোস্তা করা রাস্তা ছিল না। সেই গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় গত ২৪ তারিখ পিতার কবর জিয়ারত করে জোহরের নামাজ আদায় করেছি। ছেলে দীপ বাইরে গেছে। ওর শরীরটা ভালো না। বড় মেয়ে কুঁড়ি খুবই অসুস্থ। সঙ্গে গিয়েছিল কুশি আর দীপ-কুঁড়ি-কুশির মা। সারা রাস্তা ওদের কোনো খারাপ লাগেনি। ফেরার পথে যাত্রাবাড়ীর দিক থেকে অনেক সময় লাগায় বেশ কিছুটা খারাপ লেগেছে। কিন্তু তবু সব জায়গা থেকে দলীয় নেতা-কর্মী যাদের আসার কথা ছিল তারা চমৎকারভাবে পিতার কবর জিয়ারত করে নিরাপদে ফিরেছে বলে আল্লাহ রব্বুল আলামিনের কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই।

সত্যিকার অর্থে আমাদের জীবনে বঙ্গবন্ধুর চেয়ে প্রভাব বিস্তার করা আর কেউ নেই। সত্যিই আমরা একজন এমন মহামানব পেয়েছিলাম যার কাছে পাওয়ার শেষ ছিল না, দেখার শেষ ছিল না। কোথা থেকে কোথায় এসেছিলাম। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যখন ছিল অনেকের কাছে অসম্ভব স্বপ্নের চেয়েও অনেক দূর, তখন আমরা অসাধ্য স্বপ্নকেও সাধ্যের মধ্যে এনেছিলাম, বাস্তবে রূপ দিয়েছিলাম। আজকাল যখন নানা দেশ নানাভাবে আমাদের ভয় দেখায় তখন আমার খুবই বিরক্ত লাগে। মুক্তিযুদ্ধে আমাদের সামর্থ্য এর চেয়ে অনেক কম ছিল। তবে সততা ছিল ইমান ছিল। যার জোরে সারা পৃথিবীর বিরোধিতা আমরা হারিয়ে দিয়েছিলাম। আজকে কেন পারব না? সঠিক নেতৃত্ব, ইমান ও দৃঢ়তা থাকলে বাঙালি পারে না এমন কোনো কাজ এমন কোনো অসম্ভব পৃথিবীতে নেই। বাঙালি জাতি অসম্ভবকে সম্ভব করার জন্যই এ পৃথিবীতে এসেছে। দুঃখ হয়, খারাপ লাগে আমরা সবাই প্রকৃত বাঙালি হতে পারলাম না। আমাদের মধ্যে অনেক জায়গাতেই গরল রয়ে গেছে। যে কারণে অনেক সময় অনেক সবলতা দুর্বলতায় স্থান নেয়। কেমন যেন আজও আমরা সবাই বাংলাদেশের স্বাধীনতা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি না। পৃথিবীর কোনো স্বাধীন দেশে স্বাধীনতার পর সপক্ষ-বিপক্ষ বলে কোনো পক্ষ থাকে না। সবাই জানপ্রাণ হৃদয় এমনকি সমস্ত অস্তিত্ব দিয়ে দেশের কল্যাণ, দেশের জন্য কাজ করে। শুধু বাংলাদেশ, যেখানে পক্ষ আছে বিপক্ষ আছে। জানি না এর শেষ কবে। তবে যত তাড়াতাড়ি এর শেষ হবে ততই মঙ্গল। আমরা অনেক কিছুকেই ব্যক্তি গোষ্ঠী দলের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে রেখেছি। দেশের পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কোনো ব্যক্তির নয়, দলের নয়, গোষ্ঠীর নয়। তিনি সমস্ত বাঙালি জাতির। গরিব-দুঃখী নির্যাতিত মেহনতি মানুষের। জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে আমরা দেশ স্বাধীন করেছিলাম। সে স্লোগানও আমরা সবার জন্য সার্বিক করে গড়ে তুলতে পারিনি। কেন যেন কেমন অন্যরকম হয়ে গেল। এটা অবশ্যই সত্যি, মুক্তিযুদ্ধের সময় একমাত্র জয় বাংলা-ই ছিল আমাদের স্লোগান। জিন্দাবাদ ছিল না। কিন্তু আজ অনেক ঘর জিন্দাবাদের ঘাঁটি। সত্যিই এসব বড় বেশি দুঃখ দেয়। আজ ২৯ আগস্ট। দুঃখ, বেদনা, অভিশাপের মাস শেষ হতে চলেছে। আগামীকাল শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে পিতাকে নিয়ে এক শোকসভার আয়োজন করা হয়েছে। অনেকেই আসবেন তাতে। আওয়ামী লীগ নেতাদের অনেকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। কেউ আসবেন কেউ আসবেন না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনা বাইরে ছিলেন। তাই যোগাযোগ এবং কথা হয়নি। আর আমার শরীরটা আজ প্রায় ১৫ দিন মোটেই ভালো না। ঠান্ডার দোষ সেই শিশুকাল থেকেই। মুক্তিযুদ্ধে সেটা আরও বেড়েছিল। এখন আবার একটু শক্তিশালী হয়ে ফণা তুলেছে। দেশ ভালো চলুক, মানুষ নিরাপদে থাকুক এমনটা সব সময়ই চাই। কিন্তু কেমন যেন এমন সব সময় হয় না। উল্টোটা হয় বেশি।

মাসখানিক যাবৎ ভাবছিলাম চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার ১৮ হাজার কোটি টাকা খরচ করে রেললাইন করা হয়েছে। গাড়ি চলার আগেই এক বন্যাতেই ভেঙেচুরে জেরবার। অথচ দেড় শ বছর আগে ব্রিটিশের করা লাইনে কিছুই হয়নি। পানি পার হওয়ার জন্য যেখানে ৭-৮টা শত মিটারের সেতু দেওয়ার কথা সেখানে একটা সেতু, ৩টা কালভার্ট দেওয়া হয়েছে। বন্যায় সব একদিনে উড়িয়ে নিয়ে গেছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার জমানায় দেশে কোনো উন্নতি হয়নি এটা কেউ বললে সেটা হবে কাকের মতো ঠোঁট মুছে চোখ বন্ধ করে না করা। নিশ্চয়ই বহু উন্নয়ন হয়েছে। কিন্তু সে উন্নয়ন কতটা টেকসই কতটা অর্থবহ এটাই ভাবার বিষয়। আসলে আমাদের দেশে খুব একটা বেশি মানুষ উপযুক্ত স্থানে নেই। যোগ্য মানুষ আছে, কিন্তু অযোগ্যদের দাপটই বেশি। প্রধানমন্ত্রী নেত্রী শেখ হাসিনাও যে বিব্রত নন এটা বুকে হাত দিয়ে বলা যায় না।

বর্তমান আওয়ামী লীগ নেতা ওবায়দুল কাদের যার অতীত এক উজ্জ্বলতম জ্যোতিষ্কের ন্যায়। বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পর তিনি একসময় দেশের ছাত্রছাত্রী-যুবসমাজের কাছে মুকুটহীন সম্রাটের মতো ছিলেন। কিন্তু কেন যেন ইদানীং তার কথাবার্তা বক্তৃতায় অতটা দম খুঁজে পাওয়া যায় না। সেদিন তিনি বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে একরাতে আওয়ামী লীগ নিশ্চিহ্ন করে ফেলবে। আমার কাছে কথাটা পছন্দ হয়নি। আমি নিজেও বলেছি, বিএনপি ক্ষমতায় এলে আওয়ামী লীগের ৫-১০ লাখ লোক নিহত হবে। আওয়ামী লীগের ৫-১০ লাখ নেতা-কর্মী নিহত হওয়া আর নিশ্চিহ্ন হওয়া এক কথা নয়। বঙ্গবন্ধুকে অমন নির্মমভাবে সপরিবারে হত্যা করে যেখানে নিশ্চিহ্ন করা যায়নি সেখানে এখন করা যাবে এটা ঠিক না। আঘাত আসবে, মাথা ফাটবে, হাত ভাঙবে, পা কাটবে। কিন্তু মানুষ রুখে দাঁড়ালে একসময় সব ঝড়-তুফান থেমে যাবে। পরম করুণাময় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, হে দয়াময় প্রভু তুমি বঙ্গবন্ধুকে তাঁর পরিবারসহ বেহেশতবাসী কর, বাংলাদেশকে হেফাজত কর- আমিন।

 

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের
আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র
নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন
সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই
রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ
নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা
লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন
মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধানে ১০০ নতুন কূপ খনন কার্যক্রম জোরদার করছে পেট্রোবাংলা
গ্যাস অনুসন্ধানে ১০০ নতুন কূপ খনন কার্যক্রম জোরদার করছে পেট্রোবাংলা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন