শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

অভিশপ্ত আগস্ট শেষের পথে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
অভিশপ্ত আগস্ট শেষের পথে

একসময় আগস্ট ছিল আমাদের জন্য এক গৌরবের মাস। আর ’৭৫-এর পর সেই আগস্ট হয়েছে এক অভিশপ্ত মাস। ঋতুতে মাসটা তেমন ভালো না। একটা ভ্যাপসা ভাব সব সময় লেগেই থাকে। তাছাড়া ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর শুধু আমি একা নই, বাবা-মা, ভাইবোন সবাই দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। জীবন নষ্ট হয়ে গেছে, লেখাপড়ার ক্ষতি হয়েছে, আর্থিকভাবে সবাই পঙ্গু হয়ে গেছে। কিন্তু তবু বেঁচে আছি। এখন যাওয়ার সময়। একটা সময় ছিল ছোট হোক বড় হোক পুরো পরিবার একজন আরেকজনের জন্য ভীষণভাবে ভাবত। মুক্তিযুদ্ধের সময় আজাদ-মুরাদ কলাগাছের ডাঁটি দিয়ে বন্দুক বানিয়ে রাস্তায় নিয়ে বসে থাকত। ১৬ আগস্ট গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর একসময় ভেবেছিলাম আমাদের পরিবার-পরিজন আর হয়তো অক্ষত থাকবে না।

বাবাসহ বাবুল-বেলালকে সঙ্গে নিয়েছিলাম। মার সঙ্গে রহিমা-শুশু-শাহানা-আজাদ-মুরাদ ছিল। আল্লাহর অপার মহিমায় মুক্তিযুদ্ধে আমাদের পরিবারের তেমন কারও জীবনহানি ঘটেনি। বড় চাচা আবদুল বারী সিদ্দিকীকে ময়মনসিংহ ছোট না বড় বাজারের কাছে গুলি করে ব্রহ্মপুত্রে ফেলে দিয়েছিল। আল্লাহর মেহেরবানিতে তারপরও তিনি বেঁচেছিলেন। আমাদের বাড়ি পুড়েছে, ঘর পুড়েছে। কিন্তু তবু আমরা বেঁচেছিলাম। কতবার কতভাবে ভেবেছি। আমরা কেউ কেউ ছাত্রলীগ করতাম, আমাদের অনেকের বাপ-চাচারা মুসলিম লীগ করতেন। বাবা আবদুল আলী সিদ্দিকী মাঝেমধ্যে আমাদের খুবই তিরস্কার করতেন। ওরকম অবস্থাতেও কোথাও যেন বলেছিলাম, আমাদের অনেকেই তো ছাত্রলীগ করেছে, বাপ-চাচারা মুসলিম লীগ। আনোয়ারুল আলম শহীদ মুক্তিযুদ্ধে বেশ নাম করেছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তাকে রক্ষীবাহিনীতে পাঠানো হয়েছিল। তার বাবা রহিম মৌলভী, তিনিও তো শান্তি কমিটির সদস্য ছিলেন। আলীমুজ্জামান রাজুর বাবাও ছিলেন শান্তি কমিটির সদস্য। তারা সত্যিই ভালো মানুষ ছিলেন। আসাদুজ্জামান খানের বাবা সামাদ মামা, অমন সোনার মানুষ আমাদের অঞ্চলে দ্বিতীয়টি ছিলেন না। কিন্তু তিনিও ভালো মানুষ হিসেবে শান্তি কমিটির সদস্য হয়েছিলেন। এরকম আরও অনেকেই। কিন্তু যেভাবেই হোক আমার বাপ-চাচারা রাজনৈতিকভাবে কখনো আমাদের মতের বাইরে যাননি। আমরা সব সময় ছিলাম একাট্টা। বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পর সেই দুঃসময়েও আমরা সবাই কাছাকাছি ছিলাম। পরিবারে ঝড় গেছে, তুফান গেছে, উত্থাল-পাথাল গেছে। কিন্তু আমরা খুব একটা ভেঙে পড়িনি। ’৭১-এ আজাদ-মুরাদ-বেলাল-বাবুল-মুন্নু প্রায় সবাই ছিল ছোট। কিন্তু ’৭৫-৯০ ওরা সবাই বড় হয়েছিল। দেশে ফিরে ’৯০-এর ১৮ ডিসেম্বর যখন টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলাম জীবনে প্রথম রাজনৈতিক পিতার কবর দেখতে, ফাতেহা পাঠ করতে তখন আজাদ, মুরাদ, মিরন, রানা, বাপ্পী, ফারুক, শাজাহান আরও অনেকেই ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। ৪০০-৫০০ নেতা-কর্মী গিয়েছিল আমার সঙ্গে। তাদের যাওয়া-আসা, থাকা-খাওয়া কিছুই ভাবতে হয়নি আমাকে। কেমন যেন মনে হচ্ছিল মায়ের কোলে কোলে চলে এলাম। তারা সবাই আজ কত বড়।

কেউ এমপি, কেউ মেয়র আরও কত কিছু। সেদিন গিয়েছিলাম টুঙ্গিপাড়া পিতার কবরে। ভীষণ যত্ন করেছে সবাই। আলভী মাজার ঝাড়পোঁছ করে, আক্কাস পিতার বাড়িতেই থাকে। টুঙ্গিপাড়া গেলে ওরা পাগল হয়ে যায়। বড় ভালোবাসে। সে জন্য ওদের আমারও ভালোবাসতে ইচ্ছে করে। ভালোবাসি, সম্মানও করি। সেদিনও গিয়েছিলাম বেশ কয়েকজন। অনেক দিন পর বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী সঙ্গে ছিলেন। আমার থেকে ৬-৭ বছরের বড়। কিন্তু মনে হয় শারীরিক দিক থেকে এখনো তিনি আমার থেকে ভালো আছেন। আমার এক প্রিয় ছেলে ফেরদৌসের গাড়িতে লতিফ ভাই টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলেন। মোটামুটি ভালো গাড়ি। পা রাখার বেশ জায়গা ছিল। তার ভালো লেগেছে। আগামীকাল ৩০ আগস্ট টাঙ্গাইল শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে পিতার জন্য শোকসভায় ফেরদৌসের গাড়িতেই লতিফ ভাই টাঙ্গাইল আসবেন। আবুল হাসান চৌধুরী কায়সারকে বলা হয়েছে। কায়সারও আসবেন। আবু সাঈদ চৌধুরীর ছেলে কায়সার এক অসাধারণ সোনার মানুষ। ওকে যখন যেখানে যে সভা সমাবেশে অংশ নিতে বলেছি সেখানেই বিনা উচ্চবাচ্যে অংশ নিয়েছেন। এমন মানুষের কথা ভাবতে ভালো লাগে। অনেক দিন মনটা খুবই আনচান করছিল। তাই ২৪ তারিখ টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলাম। ডিসি গোপালগঞ্জকে আমাদের জন্য কিছু সময় সার্কিট হাউস ব্যবহারের সুযোগ চেয়েছিলাম। তারা অসাধারণ ব্যবস্থা করেছিলেন। ’৯৩-৯৪-এর দিকে বিএনপি সরকার থাকার পরও গোপালগঞ্জ সার্কিট হাউসে যেমন আমাদের অসাধারণ সহযোগিতা করেছে ঠিক প্রায় সে রকমই। বেশ কয়েক বছর আগে শ্রমিক নেতা শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর তার গ্রামের বাড়ি বোয়ালমারীতে গণহত্যা দিবস উপলক্ষে গিয়েছিলাম। যাওয়ার পথে ফরিদপুর সার্কিট হাউসে উঠেছিলাম। সেখানে তখন এক মহিলা ডিসি ছিলেন। আমি যখন খাচ্ছিলাম তখন আমার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ছবিটবি তুলছিলেন, তদারকি করছিলেন। একসময় বলেছিলেন, আমি কী আপনার ভক্ত, আমার স্বামী আপনার আরও ভক্ত। কথাটি আমি আরও অনেকবার শুনেছি। কিন্তু ওরকম প্রাসঙ্গিক মনে হয়নি। সেই থেকে ভদ্র মহিলা উম্মে সালমা তানজিয়াকে মনে আছে। তিনি এখন ময়মনসিংহ ডিভিশনের ডিভিশনাল কমিশনার। তার স্বামী মো. মোখলেসুর রহমান। তার সঙ্গেও গোপালগঞ্জ সার্কিট হাউসে দেখা হয়েছিল। তিনি এখন শাহবাগে বিসিএস প্রশাসন একাডেমিতে আছেন। বড় ভালো মানুষ। স্বতঃসিদ্ধ স্বভাব তাই ডিভিশনাল কমিশনারকে আমার স্ত্রী নাসরীন সিদ্দিকী শাড়ি পাঠিয়ে ছিলেন। তার স্বামীর জন্য পাঞ্জাবি-পায়জামা। সেসব তাদের ভালো লেগেছে শুনে আমাদেরও ভালো লেগেছে। কোথা দিয়ে দিন চলে গেল বুঝতেই পারলাম না। আমাদের এক সহকর্মী বীর মুক্তিযোদ্ধা হাকিমপুরের ফিরোজ। তার ছেলে জোবায়ের হঠাৎই একদিন সিক্স-সেভেনের ছাত্র হিসেবে পাগলের মতো স্লোগান দিচ্ছিল। জোর করে বাড়ি নিয়ে গিয়েছিল। মাটিতে বসে খেয়েছিলাম। বড় ভালো লেগেছিল। সেই ছেলে এখন গোপালগঞ্জের এডিসি জেনারেল। ছেলেমেয়ে দুটো বউয়ের সঙ্গে আমেরিকায় থাকে। খুব সম্ভবত পিএইচডি করতে গেছে। এসবই সময়ের ব্যাপার। গোপালগঞ্জের দিকে গেলেই কেমন যেন সবকিছু এক অনাবিল ভালোবাসায় পর্যবসিত হয়। ’৯০-এর ১৮ ডিসেম্বর গোপালগঞ্জ শহীদ মিনারে হাজির হয়েছিলাম সে মনে হয় রাত ১২টার কম হবে না। তখন তেমন রাস্তাঘাট ছিল না। ঢাকা-মানিকগঞ্জ-আরিচা-ভাঙ্গা আরও কত জায়গা হয়ে গোপালগঞ্জ। সেখান থেকে টুঙ্গিপাড়া। এখন তো রাস্তা সবই পোস্তা করা। কিন্তু তখন তেমন পোস্তা করা রাস্তা ছিল না। সেই গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় গত ২৪ তারিখ পিতার কবর জিয়ারত করে জোহরের নামাজ আদায় করেছি। ছেলে দীপ বাইরে গেছে। ওর শরীরটা ভালো না। বড় মেয়ে কুঁড়ি খুবই অসুস্থ। সঙ্গে গিয়েছিল কুশি আর দীপ-কুঁড়ি-কুশির মা। সারা রাস্তা ওদের কোনো খারাপ লাগেনি। ফেরার পথে যাত্রাবাড়ীর দিক থেকে অনেক সময় লাগায় বেশ কিছুটা খারাপ লেগেছে। কিন্তু তবু সব জায়গা থেকে দলীয় নেতা-কর্মী যাদের আসার কথা ছিল তারা চমৎকারভাবে পিতার কবর জিয়ারত করে নিরাপদে ফিরেছে বলে আল্লাহ রব্বুল আলামিনের কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই।

সত্যিকার অর্থে আমাদের জীবনে বঙ্গবন্ধুর চেয়ে প্রভাব বিস্তার করা আর কেউ নেই। সত্যিই আমরা একজন এমন মহামানব পেয়েছিলাম যার কাছে পাওয়ার শেষ ছিল না, দেখার শেষ ছিল না। কোথা থেকে কোথায় এসেছিলাম। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যখন ছিল অনেকের কাছে অসম্ভব স্বপ্নের চেয়েও অনেক দূর, তখন আমরা অসাধ্য স্বপ্নকেও সাধ্যের মধ্যে এনেছিলাম, বাস্তবে রূপ দিয়েছিলাম। আজকাল যখন নানা দেশ নানাভাবে আমাদের ভয় দেখায় তখন আমার খুবই বিরক্ত লাগে। মুক্তিযুদ্ধে আমাদের সামর্থ্য এর চেয়ে অনেক কম ছিল। তবে সততা ছিল ইমান ছিল। যার জোরে সারা পৃথিবীর বিরোধিতা আমরা হারিয়ে দিয়েছিলাম। আজকে কেন পারব না? সঠিক নেতৃত্ব, ইমান ও দৃঢ়তা থাকলে বাঙালি পারে না এমন কোনো কাজ এমন কোনো অসম্ভব পৃথিবীতে নেই। বাঙালি জাতি অসম্ভবকে সম্ভব করার জন্যই এ পৃথিবীতে এসেছে। দুঃখ হয়, খারাপ লাগে আমরা সবাই প্রকৃত বাঙালি হতে পারলাম না। আমাদের মধ্যে অনেক জায়গাতেই গরল রয়ে গেছে। যে কারণে অনেক সময় অনেক সবলতা দুর্বলতায় স্থান নেয়। কেমন যেন আজও আমরা সবাই বাংলাদেশের স্বাধীনতা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি না। পৃথিবীর কোনো স্বাধীন দেশে স্বাধীনতার পর সপক্ষ-বিপক্ষ বলে কোনো পক্ষ থাকে না। সবাই জানপ্রাণ হৃদয় এমনকি সমস্ত অস্তিত্ব দিয়ে দেশের কল্যাণ, দেশের জন্য কাজ করে। শুধু বাংলাদেশ, যেখানে পক্ষ আছে বিপক্ষ আছে। জানি না এর শেষ কবে। তবে যত তাড়াতাড়ি এর শেষ হবে ততই মঙ্গল। আমরা অনেক কিছুকেই ব্যক্তি গোষ্ঠী দলের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে রেখেছি। দেশের পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কোনো ব্যক্তির নয়, দলের নয়, গোষ্ঠীর নয়। তিনি সমস্ত বাঙালি জাতির। গরিব-দুঃখী নির্যাতিত মেহনতি মানুষের। জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে আমরা দেশ স্বাধীন করেছিলাম। সে স্লোগানও আমরা সবার জন্য সার্বিক করে গড়ে তুলতে পারিনি। কেন যেন কেমন অন্যরকম হয়ে গেল। এটা অবশ্যই সত্যি, মুক্তিযুদ্ধের সময় একমাত্র জয় বাংলা-ই ছিল আমাদের স্লোগান। জিন্দাবাদ ছিল না। কিন্তু আজ অনেক ঘর জিন্দাবাদের ঘাঁটি। সত্যিই এসব বড় বেশি দুঃখ দেয়। আজ ২৯ আগস্ট। দুঃখ, বেদনা, অভিশাপের মাস শেষ হতে চলেছে। আগামীকাল শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে পিতাকে নিয়ে এক শোকসভার আয়োজন করা হয়েছে। অনেকেই আসবেন তাতে। আওয়ামী লীগ নেতাদের অনেকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। কেউ আসবেন কেউ আসবেন না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনা বাইরে ছিলেন। তাই যোগাযোগ এবং কথা হয়নি। আর আমার শরীরটা আজ প্রায় ১৫ দিন মোটেই ভালো না। ঠান্ডার দোষ সেই শিশুকাল থেকেই। মুক্তিযুদ্ধে সেটা আরও বেড়েছিল। এখন আবার একটু শক্তিশালী হয়ে ফণা তুলেছে। দেশ ভালো চলুক, মানুষ নিরাপদে থাকুক এমনটা সব সময়ই চাই। কিন্তু কেমন যেন এমন সব সময় হয় না। উল্টোটা হয় বেশি।

মাসখানিক যাবৎ ভাবছিলাম চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার ১৮ হাজার কোটি টাকা খরচ করে রেললাইন করা হয়েছে। গাড়ি চলার আগেই এক বন্যাতেই ভেঙেচুরে জেরবার। অথচ দেড় শ বছর আগে ব্রিটিশের করা লাইনে কিছুই হয়নি। পানি পার হওয়ার জন্য যেখানে ৭-৮টা শত মিটারের সেতু দেওয়ার কথা সেখানে একটা সেতু, ৩টা কালভার্ট দেওয়া হয়েছে। বন্যায় সব একদিনে উড়িয়ে নিয়ে গেছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার জমানায় দেশে কোনো উন্নতি হয়নি এটা কেউ বললে সেটা হবে কাকের মতো ঠোঁট মুছে চোখ বন্ধ করে না করা। নিশ্চয়ই বহু উন্নয়ন হয়েছে। কিন্তু সে উন্নয়ন কতটা টেকসই কতটা অর্থবহ এটাই ভাবার বিষয়। আসলে আমাদের দেশে খুব একটা বেশি মানুষ উপযুক্ত স্থানে নেই। যোগ্য মানুষ আছে, কিন্তু অযোগ্যদের দাপটই বেশি। প্রধানমন্ত্রী নেত্রী শেখ হাসিনাও যে বিব্রত নন এটা বুকে হাত দিয়ে বলা যায় না।

বর্তমান আওয়ামী লীগ নেতা ওবায়দুল কাদের যার অতীত এক উজ্জ্বলতম জ্যোতিষ্কের ন্যায়। বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পর তিনি একসময় দেশের ছাত্রছাত্রী-যুবসমাজের কাছে মুকুটহীন সম্রাটের মতো ছিলেন। কিন্তু কেন যেন ইদানীং তার কথাবার্তা বক্তৃতায় অতটা দম খুঁজে পাওয়া যায় না। সেদিন তিনি বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে একরাতে আওয়ামী লীগ নিশ্চিহ্ন করে ফেলবে। আমার কাছে কথাটা পছন্দ হয়নি। আমি নিজেও বলেছি, বিএনপি ক্ষমতায় এলে আওয়ামী লীগের ৫-১০ লাখ লোক নিহত হবে। আওয়ামী লীগের ৫-১০ লাখ নেতা-কর্মী নিহত হওয়া আর নিশ্চিহ্ন হওয়া এক কথা নয়। বঙ্গবন্ধুকে অমন নির্মমভাবে সপরিবারে হত্যা করে যেখানে নিশ্চিহ্ন করা যায়নি সেখানে এখন করা যাবে এটা ঠিক না। আঘাত আসবে, মাথা ফাটবে, হাত ভাঙবে, পা কাটবে। কিন্তু মানুষ রুখে দাঁড়ালে একসময় সব ঝড়-তুফান থেমে যাবে। পরম করুণাময় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, হে দয়াময় প্রভু তুমি বঙ্গবন্ধুকে তাঁর পরিবারসহ বেহেশতবাসী কর, বাংলাদেশকে হেফাজত কর- আমিন।

 

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা