শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

অভিশপ্ত আগস্ট শেষের পথে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
অভিশপ্ত আগস্ট শেষের পথে

একসময় আগস্ট ছিল আমাদের জন্য এক গৌরবের মাস। আর ’৭৫-এর পর সেই আগস্ট হয়েছে এক অভিশপ্ত মাস। ঋতুতে মাসটা তেমন ভালো না। একটা ভ্যাপসা ভাব সব সময় লেগেই থাকে। তাছাড়া ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর শুধু আমি একা নই, বাবা-মা, ভাইবোন সবাই দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। জীবন নষ্ট হয়ে গেছে, লেখাপড়ার ক্ষতি হয়েছে, আর্থিকভাবে সবাই পঙ্গু হয়ে গেছে। কিন্তু তবু বেঁচে আছি। এখন যাওয়ার সময়। একটা সময় ছিল ছোট হোক বড় হোক পুরো পরিবার একজন আরেকজনের জন্য ভীষণভাবে ভাবত। মুক্তিযুদ্ধের সময় আজাদ-মুরাদ কলাগাছের ডাঁটি দিয়ে বন্দুক বানিয়ে রাস্তায় নিয়ে বসে থাকত। ১৬ আগস্ট গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর একসময় ভেবেছিলাম আমাদের পরিবার-পরিজন আর হয়তো অক্ষত থাকবে না।

বাবাসহ বাবুল-বেলালকে সঙ্গে নিয়েছিলাম। মার সঙ্গে রহিমা-শুশু-শাহানা-আজাদ-মুরাদ ছিল। আল্লাহর অপার মহিমায় মুক্তিযুদ্ধে আমাদের পরিবারের তেমন কারও জীবনহানি ঘটেনি। বড় চাচা আবদুল বারী সিদ্দিকীকে ময়মনসিংহ ছোট না বড় বাজারের কাছে গুলি করে ব্রহ্মপুত্রে ফেলে দিয়েছিল। আল্লাহর মেহেরবানিতে তারপরও তিনি বেঁচেছিলেন। আমাদের বাড়ি পুড়েছে, ঘর পুড়েছে। কিন্তু তবু আমরা বেঁচেছিলাম। কতবার কতভাবে ভেবেছি। আমরা কেউ কেউ ছাত্রলীগ করতাম, আমাদের অনেকের বাপ-চাচারা মুসলিম লীগ করতেন। বাবা আবদুল আলী সিদ্দিকী মাঝেমধ্যে আমাদের খুবই তিরস্কার করতেন। ওরকম অবস্থাতেও কোথাও যেন বলেছিলাম, আমাদের অনেকেই তো ছাত্রলীগ করেছে, বাপ-চাচারা মুসলিম লীগ। আনোয়ারুল আলম শহীদ মুক্তিযুদ্ধে বেশ নাম করেছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তাকে রক্ষীবাহিনীতে পাঠানো হয়েছিল। তার বাবা রহিম মৌলভী, তিনিও তো শান্তি কমিটির সদস্য ছিলেন। আলীমুজ্জামান রাজুর বাবাও ছিলেন শান্তি কমিটির সদস্য। তারা সত্যিই ভালো মানুষ ছিলেন। আসাদুজ্জামান খানের বাবা সামাদ মামা, অমন সোনার মানুষ আমাদের অঞ্চলে দ্বিতীয়টি ছিলেন না। কিন্তু তিনিও ভালো মানুষ হিসেবে শান্তি কমিটির সদস্য হয়েছিলেন। এরকম আরও অনেকেই। কিন্তু যেভাবেই হোক আমার বাপ-চাচারা রাজনৈতিকভাবে কখনো আমাদের মতের বাইরে যাননি। আমরা সব সময় ছিলাম একাট্টা। বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পর সেই দুঃসময়েও আমরা সবাই কাছাকাছি ছিলাম। পরিবারে ঝড় গেছে, তুফান গেছে, উত্থাল-পাথাল গেছে। কিন্তু আমরা খুব একটা ভেঙে পড়িনি। ’৭১-এ আজাদ-মুরাদ-বেলাল-বাবুল-মুন্নু প্রায় সবাই ছিল ছোট। কিন্তু ’৭৫-৯০ ওরা সবাই বড় হয়েছিল। দেশে ফিরে ’৯০-এর ১৮ ডিসেম্বর যখন টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলাম জীবনে প্রথম রাজনৈতিক পিতার কবর দেখতে, ফাতেহা পাঠ করতে তখন আজাদ, মুরাদ, মিরন, রানা, বাপ্পী, ফারুক, শাজাহান আরও অনেকেই ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। ৪০০-৫০০ নেতা-কর্মী গিয়েছিল আমার সঙ্গে। তাদের যাওয়া-আসা, থাকা-খাওয়া কিছুই ভাবতে হয়নি আমাকে। কেমন যেন মনে হচ্ছিল মায়ের কোলে কোলে চলে এলাম। তারা সবাই আজ কত বড়।

কেউ এমপি, কেউ মেয়র আরও কত কিছু। সেদিন গিয়েছিলাম টুঙ্গিপাড়া পিতার কবরে। ভীষণ যত্ন করেছে সবাই। আলভী মাজার ঝাড়পোঁছ করে, আক্কাস পিতার বাড়িতেই থাকে। টুঙ্গিপাড়া গেলে ওরা পাগল হয়ে যায়। বড় ভালোবাসে। সে জন্য ওদের আমারও ভালোবাসতে ইচ্ছে করে। ভালোবাসি, সম্মানও করি। সেদিনও গিয়েছিলাম বেশ কয়েকজন। অনেক দিন পর বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী সঙ্গে ছিলেন। আমার থেকে ৬-৭ বছরের বড়। কিন্তু মনে হয় শারীরিক দিক থেকে এখনো তিনি আমার থেকে ভালো আছেন। আমার এক প্রিয় ছেলে ফেরদৌসের গাড়িতে লতিফ ভাই টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলেন। মোটামুটি ভালো গাড়ি। পা রাখার বেশ জায়গা ছিল। তার ভালো লেগেছে। আগামীকাল ৩০ আগস্ট টাঙ্গাইল শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে পিতার জন্য শোকসভায় ফেরদৌসের গাড়িতেই লতিফ ভাই টাঙ্গাইল আসবেন। আবুল হাসান চৌধুরী কায়সারকে বলা হয়েছে। কায়সারও আসবেন। আবু সাঈদ চৌধুরীর ছেলে কায়সার এক অসাধারণ সোনার মানুষ। ওকে যখন যেখানে যে সভা সমাবেশে অংশ নিতে বলেছি সেখানেই বিনা উচ্চবাচ্যে অংশ নিয়েছেন। এমন মানুষের কথা ভাবতে ভালো লাগে। অনেক দিন মনটা খুবই আনচান করছিল। তাই ২৪ তারিখ টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলাম। ডিসি গোপালগঞ্জকে আমাদের জন্য কিছু সময় সার্কিট হাউস ব্যবহারের সুযোগ চেয়েছিলাম। তারা অসাধারণ ব্যবস্থা করেছিলেন। ’৯৩-৯৪-এর দিকে বিএনপি সরকার থাকার পরও গোপালগঞ্জ সার্কিট হাউসে যেমন আমাদের অসাধারণ সহযোগিতা করেছে ঠিক প্রায় সে রকমই। বেশ কয়েক বছর আগে শ্রমিক নেতা শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর তার গ্রামের বাড়ি বোয়ালমারীতে গণহত্যা দিবস উপলক্ষে গিয়েছিলাম। যাওয়ার পথে ফরিদপুর সার্কিট হাউসে উঠেছিলাম। সেখানে তখন এক মহিলা ডিসি ছিলেন। আমি যখন খাচ্ছিলাম তখন আমার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ছবিটবি তুলছিলেন, তদারকি করছিলেন। একসময় বলেছিলেন, আমি কী আপনার ভক্ত, আমার স্বামী আপনার আরও ভক্ত। কথাটি আমি আরও অনেকবার শুনেছি। কিন্তু ওরকম প্রাসঙ্গিক মনে হয়নি। সেই থেকে ভদ্র মহিলা উম্মে সালমা তানজিয়াকে মনে আছে। তিনি এখন ময়মনসিংহ ডিভিশনের ডিভিশনাল কমিশনার। তার স্বামী মো. মোখলেসুর রহমান। তার সঙ্গেও গোপালগঞ্জ সার্কিট হাউসে দেখা হয়েছিল। তিনি এখন শাহবাগে বিসিএস প্রশাসন একাডেমিতে আছেন। বড় ভালো মানুষ। স্বতঃসিদ্ধ স্বভাব তাই ডিভিশনাল কমিশনারকে আমার স্ত্রী নাসরীন সিদ্দিকী শাড়ি পাঠিয়ে ছিলেন। তার স্বামীর জন্য পাঞ্জাবি-পায়জামা। সেসব তাদের ভালো লেগেছে শুনে আমাদেরও ভালো লেগেছে। কোথা দিয়ে দিন চলে গেল বুঝতেই পারলাম না। আমাদের এক সহকর্মী বীর মুক্তিযোদ্ধা হাকিমপুরের ফিরোজ। তার ছেলে জোবায়ের হঠাৎই একদিন সিক্স-সেভেনের ছাত্র হিসেবে পাগলের মতো স্লোগান দিচ্ছিল। জোর করে বাড়ি নিয়ে গিয়েছিল। মাটিতে বসে খেয়েছিলাম। বড় ভালো লেগেছিল। সেই ছেলে এখন গোপালগঞ্জের এডিসি জেনারেল। ছেলেমেয়ে দুটো বউয়ের সঙ্গে আমেরিকায় থাকে। খুব সম্ভবত পিএইচডি করতে গেছে। এসবই সময়ের ব্যাপার। গোপালগঞ্জের দিকে গেলেই কেমন যেন সবকিছু এক অনাবিল ভালোবাসায় পর্যবসিত হয়। ’৯০-এর ১৮ ডিসেম্বর গোপালগঞ্জ শহীদ মিনারে হাজির হয়েছিলাম সে মনে হয় রাত ১২টার কম হবে না। তখন তেমন রাস্তাঘাট ছিল না। ঢাকা-মানিকগঞ্জ-আরিচা-ভাঙ্গা আরও কত জায়গা হয়ে গোপালগঞ্জ। সেখান থেকে টুঙ্গিপাড়া। এখন তো রাস্তা সবই পোস্তা করা। কিন্তু তখন তেমন পোস্তা করা রাস্তা ছিল না। সেই গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় গত ২৪ তারিখ পিতার কবর জিয়ারত করে জোহরের নামাজ আদায় করেছি। ছেলে দীপ বাইরে গেছে। ওর শরীরটা ভালো না। বড় মেয়ে কুঁড়ি খুবই অসুস্থ। সঙ্গে গিয়েছিল কুশি আর দীপ-কুঁড়ি-কুশির মা। সারা রাস্তা ওদের কোনো খারাপ লাগেনি। ফেরার পথে যাত্রাবাড়ীর দিক থেকে অনেক সময় লাগায় বেশ কিছুটা খারাপ লেগেছে। কিন্তু তবু সব জায়গা থেকে দলীয় নেতা-কর্মী যাদের আসার কথা ছিল তারা চমৎকারভাবে পিতার কবর জিয়ারত করে নিরাপদে ফিরেছে বলে আল্লাহ রব্বুল আলামিনের কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই।

সত্যিকার অর্থে আমাদের জীবনে বঙ্গবন্ধুর চেয়ে প্রভাব বিস্তার করা আর কেউ নেই। সত্যিই আমরা একজন এমন মহামানব পেয়েছিলাম যার কাছে পাওয়ার শেষ ছিল না, দেখার শেষ ছিল না। কোথা থেকে কোথায় এসেছিলাম। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যখন ছিল অনেকের কাছে অসম্ভব স্বপ্নের চেয়েও অনেক দূর, তখন আমরা অসাধ্য স্বপ্নকেও সাধ্যের মধ্যে এনেছিলাম, বাস্তবে রূপ দিয়েছিলাম। আজকাল যখন নানা দেশ নানাভাবে আমাদের ভয় দেখায় তখন আমার খুবই বিরক্ত লাগে। মুক্তিযুদ্ধে আমাদের সামর্থ্য এর চেয়ে অনেক কম ছিল। তবে সততা ছিল ইমান ছিল। যার জোরে সারা পৃথিবীর বিরোধিতা আমরা হারিয়ে দিয়েছিলাম। আজকে কেন পারব না? সঠিক নেতৃত্ব, ইমান ও দৃঢ়তা থাকলে বাঙালি পারে না এমন কোনো কাজ এমন কোনো অসম্ভব পৃথিবীতে নেই। বাঙালি জাতি অসম্ভবকে সম্ভব করার জন্যই এ পৃথিবীতে এসেছে। দুঃখ হয়, খারাপ লাগে আমরা সবাই প্রকৃত বাঙালি হতে পারলাম না। আমাদের মধ্যে অনেক জায়গাতেই গরল রয়ে গেছে। যে কারণে অনেক সময় অনেক সবলতা দুর্বলতায় স্থান নেয়। কেমন যেন আজও আমরা সবাই বাংলাদেশের স্বাধীনতা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি না। পৃথিবীর কোনো স্বাধীন দেশে স্বাধীনতার পর সপক্ষ-বিপক্ষ বলে কোনো পক্ষ থাকে না। সবাই জানপ্রাণ হৃদয় এমনকি সমস্ত অস্তিত্ব দিয়ে দেশের কল্যাণ, দেশের জন্য কাজ করে। শুধু বাংলাদেশ, যেখানে পক্ষ আছে বিপক্ষ আছে। জানি না এর শেষ কবে। তবে যত তাড়াতাড়ি এর শেষ হবে ততই মঙ্গল। আমরা অনেক কিছুকেই ব্যক্তি গোষ্ঠী দলের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে রেখেছি। দেশের পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কোনো ব্যক্তির নয়, দলের নয়, গোষ্ঠীর নয়। তিনি সমস্ত বাঙালি জাতির। গরিব-দুঃখী নির্যাতিত মেহনতি মানুষের। জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে আমরা দেশ স্বাধীন করেছিলাম। সে স্লোগানও আমরা সবার জন্য সার্বিক করে গড়ে তুলতে পারিনি। কেন যেন কেমন অন্যরকম হয়ে গেল। এটা অবশ্যই সত্যি, মুক্তিযুদ্ধের সময় একমাত্র জয় বাংলা-ই ছিল আমাদের স্লোগান। জিন্দাবাদ ছিল না। কিন্তু আজ অনেক ঘর জিন্দাবাদের ঘাঁটি। সত্যিই এসব বড় বেশি দুঃখ দেয়। আজ ২৯ আগস্ট। দুঃখ, বেদনা, অভিশাপের মাস শেষ হতে চলেছে। আগামীকাল শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে পিতাকে নিয়ে এক শোকসভার আয়োজন করা হয়েছে। অনেকেই আসবেন তাতে। আওয়ামী লীগ নেতাদের অনেকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। কেউ আসবেন কেউ আসবেন না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনা বাইরে ছিলেন। তাই যোগাযোগ এবং কথা হয়নি। আর আমার শরীরটা আজ প্রায় ১৫ দিন মোটেই ভালো না। ঠান্ডার দোষ সেই শিশুকাল থেকেই। মুক্তিযুদ্ধে সেটা আরও বেড়েছিল। এখন আবার একটু শক্তিশালী হয়ে ফণা তুলেছে। দেশ ভালো চলুক, মানুষ নিরাপদে থাকুক এমনটা সব সময়ই চাই। কিন্তু কেমন যেন এমন সব সময় হয় না। উল্টোটা হয় বেশি।

মাসখানিক যাবৎ ভাবছিলাম চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার ১৮ হাজার কোটি টাকা খরচ করে রেললাইন করা হয়েছে। গাড়ি চলার আগেই এক বন্যাতেই ভেঙেচুরে জেরবার। অথচ দেড় শ বছর আগে ব্রিটিশের করা লাইনে কিছুই হয়নি। পানি পার হওয়ার জন্য যেখানে ৭-৮টা শত মিটারের সেতু দেওয়ার কথা সেখানে একটা সেতু, ৩টা কালভার্ট দেওয়া হয়েছে। বন্যায় সব একদিনে উড়িয়ে নিয়ে গেছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার জমানায় দেশে কোনো উন্নতি হয়নি এটা কেউ বললে সেটা হবে কাকের মতো ঠোঁট মুছে চোখ বন্ধ করে না করা। নিশ্চয়ই বহু উন্নয়ন হয়েছে। কিন্তু সে উন্নয়ন কতটা টেকসই কতটা অর্থবহ এটাই ভাবার বিষয়। আসলে আমাদের দেশে খুব একটা বেশি মানুষ উপযুক্ত স্থানে নেই। যোগ্য মানুষ আছে, কিন্তু অযোগ্যদের দাপটই বেশি। প্রধানমন্ত্রী নেত্রী শেখ হাসিনাও যে বিব্রত নন এটা বুকে হাত দিয়ে বলা যায় না।

বর্তমান আওয়ামী লীগ নেতা ওবায়দুল কাদের যার অতীত এক উজ্জ্বলতম জ্যোতিষ্কের ন্যায়। বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পর তিনি একসময় দেশের ছাত্রছাত্রী-যুবসমাজের কাছে মুকুটহীন সম্রাটের মতো ছিলেন। কিন্তু কেন যেন ইদানীং তার কথাবার্তা বক্তৃতায় অতটা দম খুঁজে পাওয়া যায় না। সেদিন তিনি বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে একরাতে আওয়ামী লীগ নিশ্চিহ্ন করে ফেলবে। আমার কাছে কথাটা পছন্দ হয়নি। আমি নিজেও বলেছি, বিএনপি ক্ষমতায় এলে আওয়ামী লীগের ৫-১০ লাখ লোক নিহত হবে। আওয়ামী লীগের ৫-১০ লাখ নেতা-কর্মী নিহত হওয়া আর নিশ্চিহ্ন হওয়া এক কথা নয়। বঙ্গবন্ধুকে অমন নির্মমভাবে সপরিবারে হত্যা করে যেখানে নিশ্চিহ্ন করা যায়নি সেখানে এখন করা যাবে এটা ঠিক না। আঘাত আসবে, মাথা ফাটবে, হাত ভাঙবে, পা কাটবে। কিন্তু মানুষ রুখে দাঁড়ালে একসময় সব ঝড়-তুফান থেমে যাবে। পরম করুণাময় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, হে দয়াময় প্রভু তুমি বঙ্গবন্ধুকে তাঁর পরিবারসহ বেহেশতবাসী কর, বাংলাদেশকে হেফাজত কর- আমিন।

 

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা