শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

মুক্তাগাছায় হালিম সরকারের মাছের সাম্রাজ্য

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তাগাছায় হালিম সরকারের মাছের সাম্রাজ্য

‘ভাত-মাছ খেয়ে বাঁচে বাঙালি সকল

ধানে ভরা ভূমি তাই মাছ ভরা জল।’

কথাটি বলেছেন যুগসন্ধির কবি ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত। আদিকাল থেকেই বাঙালির রসনাবিলাসের অনুষঙ্গ মাছ। এই মাছের উৎস ছিল নদী-নালা, খাল-বিল। প্রাকৃতিক উৎসের মাছে বর্ধিত জনসংখ্যার পুষ্টি চাহিদা নিশ্চিত করা কঠিন হয়ে পড়েছিল। স্বাধীনতা-পরবর্তী কৃষকের গৃহস্থ বাড়ির পুকুরটিকে চাষের আওতায় আনতে বড় একটি ভূমিকা রাখে গণমাধ্যম। মনে পড়ে, মাটি ও মানুষ শুরুর সময় যখন কৃষককে বলতাম আপনার গৃহস্থবাড়ির পুকুরটিতে তো মাছ চাষ করতে পারেন। তখন কৃষক বিস্মিত চোখে তাকাত। বলত, ‘মাছের আবার চাষ কী! মাছ তো পাওয়া যায় নদী-নালা, খাল-বিলে।’ সেই সময় মানুষকে মাছ চাষে উদ্বুদ্ধ করতে টেলিভিশনের জন্য তৈরি করেছিলাম ‘হাকিম আলীর মৎস্য খামার’ নামে একটা ভিডিওচিত্র। সেই ভিডিওচিত্র দেখে অসংখ্য মানুষ চাষে উদ্যোগী হয়। তারই ধারাবাহিকতায় সারা দেশে দেখা যায় মাছ চাষের জোয়ার। তরুণদের হাতে রচিত হয় নতুন বিপ্লব। বিশেষ করে ময়মনসিংহে ছড়িয়ে পড়ে রুপালি মাছের অর্থনীতি। তাতে আসে সমৃদ্ধি। বিস্তৃত হয় বাণিজ্যের ধারা। মাছ উৎপাদনেও আসে খাতওয়ারি বিভাজন। মাছ চাষের পাশাপাশি মাছের ডিম সংগ্রহ, রেণু পোনা উৎপাদন, হ্যাচারি, মাছের খাদ্য উৎপাদন বিভিন্ন খাতে সাফল্যের নজির গড়তে থাকেন উদ্যোক্তারা।

পাঠক, আজ আপনাদের এমন একজনের কথা বলব যিনি মুক্তাগাছায় মাছ চাষের বিশাল সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন। উদ্যোক্তার নাম হালিম সরকার। মুক্তাগাছা-ফুলবাড়িয়া সড়কের পাশে হুনারবাড়ি নামক স্থানে চোখে পড়বে পুকুরের পর পুকুর। সেখানে একেকটি পুকুর মানেই একেকটি টাকার ব্যাংক। আর জীবন্ত মাছে ভরা কাঁচা টাকার ব্যাংককে ঘিরেই হালিম সরকারের রাত-দিন, ব্যবসা-বাণিজ্য, কাজের নেশা। হালিম সরকার মাছ চাষে দ্বিতীয় প্রজন্ম। মাছ চাষের শুরুটা হয়োছিল তার বাবা আহাম্মদ আলীর হাতে। গত শতাব্দীর নব্বই দশকের কথা। আহাম্মদ আলী ছিলেন চাতাল ব্যবসায়ী। কিন্তু ব্যবসায় লোকসান হয়। সংসারের ব্যয় নির্বাহ কঠিন হয়ে পড়েছিল। তখন মাছ চাষের জোয়ার এসেছে। তরুণ প্রজন্ম ঝাঁপিয়ে পড়ছে মাছ চাষে। মাছ মানেই লাভের টাকা। আহাম্মদ আলীও ছোট পুকুরে মাছ চাষ শুরু করলেন। বড় আকারে মাছ চাষের ইচ্ছা থাকলেও উপায় ছিল না। ছিল না নিজস্ব পুকুর। লিজ নেওয়ার মতো সংগতিও ছিল না। তিনি দেখলেন, যারা মাছ চাষ করেন তারা দূর-দূরান্ত থেকে মাছের পোনা সংগ্রহ করছেন। মাছের পোনার খুব চাহিদা। বগুড়া থেকে পোনা এনে পুকুরে নার্সিং করে সেই পোনা বিক্রি শুরু করলেন। কত মাছের কত রকম পোনা! হ্যাচারিগুলোতে যান আর অবাক হয়ে দেখেন। একটা ছোট পুকুরে ছোট ছোট আঙুলের সমান লাখ লাখ পোনা। আর সেই পোনা থেকেই আসছে লাখ লাখ টাকা। তিনি মাছ চাষের পাশাপাশি নিজস্ব একটা হ্যাচারি গড়ার স্বপ্ন যুক্ত করে নিলেন নিজের মনে। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে সময় লাগল। কিন্তু স্বপ্নকে তিনি বাঁচিয়ে রেখেছিলেন। ফলে ২০০০ সালের গোড়ার দিকে গড়ে তুললেন মাছের পোনা উৎপাদনের হ্যাচারি। এভাবেই শুরু হয় আহাম্মদ আলীর মাছের বাণিজ্য, স্বপ্নের বাস্তবায়ন। বৃদ্ধ আহাম্মদ আলী সেসব স্মৃতির কথা যখন বলছিলেন তার মুখমন্ডলে ছড়িয়ে পড়েছিল তৃপ্তির আভা। মুগ্ধ হয়ে শুনছিলাম তার কথা।  তার চার সন্তানের বড় ছেলে হালিম সরকার। বাবার কাছ থেকে মাছ চাষের হাতেখড়ি। বাবার মাছের বাণিজ্যকে ছড়িয়ে দিয়েছেন পুকুর থেকে পুকুরে। এসএসসি পাস করার পর আর কোনো কিছুর দিকে তাকাননি তিনি। শিক্ষা-দীক্ষা, অন্য ক্যারিয়ারের চিন্তা ফেলে দিয়ে পুরোদমে লেগে গেলেন মাছের পোনা উৎপাদন ও বিক্রির ব্যবসায়।

ব্যবসা করতে করতেই মাছের রেণু পোনা উৎপাদনের ওপর দেশ-বিদেশ থেকে নানান প্রশিক্ষণ নিয়েছেন হালিম সরকার। ধীরে ধীরে বড় করেছেন ব্যবসার পরিধি। বেড়েছে পুকুরের সংখ্যা। ২০০৭ সালে ৬ বিঘা জমি লিজ নিয়ে নিজস্ব হ্যাচারি গড়ে তোলেন। তার হ্যাচারিতে আবাদ হয় পাবদা, কই, শিং, মাগুরসহ বিভিন্ন প্রজাতির পোনা মাছ। প্রথম বছর তৈরি করেন ৫০ লাখ পোনা। আয় হয় ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা। তারপর ধীরে ধীরে বাড়াতে থাকেন পুকুরের সংখ্যা। এখন তিনি ১৫০ বিঘায় মাছ চাষ করেন।

পুকুর রয়েছে ১০৫টি। তার পোনা মাছ বিক্রি হচ্ছে দেশের বিভিন্ন জেলায়। প্রতিদিন বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এই হ্যাচারিতে পোনা কিনতে আসছেন চাষিরা। পাশাপাশি প্রতিদিন কই, শিং ও পাবদা মাছ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিক্রি করছেন। বছরে ৬ থেকে ৮ কোটি পোনা মাছ উৎপাদন করছেন। মাছ চাষে সফলতার কারণেই তিনি হয়েছেন সেরা মাছ চাষির একজন। ২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে পেয়েছেন সম্মানসূচক স্বর্ণপদক। এমন স্বপ্নবান মানুষগুলো স্বপ্ন বাস্তবায়নে পথে নেমে এগিয়ে নিয়েছেন দেশের অর্থনীতিকে। মৎস্য খাতে হয়েছে লাখো মানুষের কর্মসংস্থান। বর্তমানে দেশের মানুষের প্রাণিজ আমিষের চাহিদার প্রায় ৬০ শতাংশের জোগান আসছে এ মাছ থেকেই। মাথাপিছু প্রতিদিন ৬০ গ্রাম চাহিদার বিপরীতে মানুষ এখন ৬২ দশমিক ৫৮ গ্রাম মাছ গ্রহণ করছে। দেশের মোট জিডিপির ৩ দশমিক ৫৭ শতাংশ এবং কৃষিজ জিডিপির ২৬ দশমিক পাঁচ শূন্য শতাংশ এখন মৎস্য খাতের অবদান। বৈশ্বিক উষ্ণায়নসহ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে মাছ চাষেও।

বিদ্যুতের ঘাটতির একটা প্রভাব পড়ছে পোনা উৎপাদনে। ফলে বিগত কয়েক বছর ধরেই মাছ চাষে তেমন লাভ পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ তুলছেন খামারিরা। তবে হালিম সরকার বলছেন- আগের তুলনায় লাভ কম হলেও ব্যবসা একেবারে মন্দ নয়। লাভ না হলে মাছ চাষের পরিধি দিন দিন বৃদ্ধি পেত না। 

রুপালি মাছের আভায় সাফল্য ছড়িয়েছে উদ্যোক্তা থেকে উদ্যোক্তায়, বংশপরম্পরায়। এ বাণিজ্যের লাভের হিসেবে অন্য কোথাও ফিরে তাকাতে চান না তারা। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের সমৃদ্ধ করে এখান থেকেই বুঝে নিতে চান কর্মসংস্থানের হিসাবনিকাশ। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৭-০৮ অর্থবছরে উৎপাদিত মাছের চেয়ে ৮৫ শতাংশ বেশি মাছ উৎপাদন হচ্ছে এখন। তবে চাহিদার চেয়ে বেশি মাছ উৎপন্ন হলেও রপ্তানির হিসাবে বাংলাদেশ শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে নেই। ২ হাজার একুশ-বাইশ অর্থবছরে বাংলাদেশ ৭৪ হাজার মেট্রিক টন মাছ রপ্তানি করেছে, যার মূল্য ছিল ৫ হাজার কোটি টাকারও বেশি। তবে ২০২২-২৩ অর্থবছরে রপ্তানির পরিমাণ কিছুটা কমেছে। এ সময়ে মৎস্য ও মৎস্যজাত পণ্য রপ্তানি হয়েছে প্রায় ৭০ হাজার মেট্রিক টন এবং এই রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৪৭৯০ কোটি টাকা।

টিকে থাকতে হলে সময়ের সঙ্গে নিজেকে বদলে নিতে হয় প্রতিনিয়ত। সময় এসেছে হালিম সরকারের মতো উদ্যোক্তাদের গুড অ্যাকুয়াকালচার প্র্যাকটিসের আওতায় এনে রপ্তানিযোগ্য মাছের উৎপাদন বাড়ানোর। শুধু উৎপাদনে এগিয়ে না থেকে মাছের আন্তর্জাতিক বাজারে অংশগ্রহণে এগিয়ে যেতে হবে। আগামীর খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থাপনার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে হবে তাদের। তাহলেই টেকসই হবে দেশের কৃষিজ অর্থনীতি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে