শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

মুক্তাগাছায় হালিম সরকারের মাছের সাম্রাজ্য

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তাগাছায় হালিম সরকারের মাছের সাম্রাজ্য

‘ভাত-মাছ খেয়ে বাঁচে বাঙালি সকল

ধানে ভরা ভূমি তাই মাছ ভরা জল।’

কথাটি বলেছেন যুগসন্ধির কবি ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত। আদিকাল থেকেই বাঙালির রসনাবিলাসের অনুষঙ্গ মাছ। এই মাছের উৎস ছিল নদী-নালা, খাল-বিল। প্রাকৃতিক উৎসের মাছে বর্ধিত জনসংখ্যার পুষ্টি চাহিদা নিশ্চিত করা কঠিন হয়ে পড়েছিল। স্বাধীনতা-পরবর্তী কৃষকের গৃহস্থ বাড়ির পুকুরটিকে চাষের আওতায় আনতে বড় একটি ভূমিকা রাখে গণমাধ্যম। মনে পড়ে, মাটি ও মানুষ শুরুর সময় যখন কৃষককে বলতাম আপনার গৃহস্থবাড়ির পুকুরটিতে তো মাছ চাষ করতে পারেন। তখন কৃষক বিস্মিত চোখে তাকাত। বলত, ‘মাছের আবার চাষ কী! মাছ তো পাওয়া যায় নদী-নালা, খাল-বিলে।’ সেই সময় মানুষকে মাছ চাষে উদ্বুদ্ধ করতে টেলিভিশনের জন্য তৈরি করেছিলাম ‘হাকিম আলীর মৎস্য খামার’ নামে একটা ভিডিওচিত্র। সেই ভিডিওচিত্র দেখে অসংখ্য মানুষ চাষে উদ্যোগী হয়। তারই ধারাবাহিকতায় সারা দেশে দেখা যায় মাছ চাষের জোয়ার। তরুণদের হাতে রচিত হয় নতুন বিপ্লব। বিশেষ করে ময়মনসিংহে ছড়িয়ে পড়ে রুপালি মাছের অর্থনীতি। তাতে আসে সমৃদ্ধি। বিস্তৃত হয় বাণিজ্যের ধারা। মাছ উৎপাদনেও আসে খাতওয়ারি বিভাজন। মাছ চাষের পাশাপাশি মাছের ডিম সংগ্রহ, রেণু পোনা উৎপাদন, হ্যাচারি, মাছের খাদ্য উৎপাদন বিভিন্ন খাতে সাফল্যের নজির গড়তে থাকেন উদ্যোক্তারা।

পাঠক, আজ আপনাদের এমন একজনের কথা বলব যিনি মুক্তাগাছায় মাছ চাষের বিশাল সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন। উদ্যোক্তার নাম হালিম সরকার। মুক্তাগাছা-ফুলবাড়িয়া সড়কের পাশে হুনারবাড়ি নামক স্থানে চোখে পড়বে পুকুরের পর পুকুর। সেখানে একেকটি পুকুর মানেই একেকটি টাকার ব্যাংক। আর জীবন্ত মাছে ভরা কাঁচা টাকার ব্যাংককে ঘিরেই হালিম সরকারের রাত-দিন, ব্যবসা-বাণিজ্য, কাজের নেশা। হালিম সরকার মাছ চাষে দ্বিতীয় প্রজন্ম। মাছ চাষের শুরুটা হয়োছিল তার বাবা আহাম্মদ আলীর হাতে। গত শতাব্দীর নব্বই দশকের কথা। আহাম্মদ আলী ছিলেন চাতাল ব্যবসায়ী। কিন্তু ব্যবসায় লোকসান হয়। সংসারের ব্যয় নির্বাহ কঠিন হয়ে পড়েছিল। তখন মাছ চাষের জোয়ার এসেছে। তরুণ প্রজন্ম ঝাঁপিয়ে পড়ছে মাছ চাষে। মাছ মানেই লাভের টাকা। আহাম্মদ আলীও ছোট পুকুরে মাছ চাষ শুরু করলেন। বড় আকারে মাছ চাষের ইচ্ছা থাকলেও উপায় ছিল না। ছিল না নিজস্ব পুকুর। লিজ নেওয়ার মতো সংগতিও ছিল না। তিনি দেখলেন, যারা মাছ চাষ করেন তারা দূর-দূরান্ত থেকে মাছের পোনা সংগ্রহ করছেন। মাছের পোনার খুব চাহিদা। বগুড়া থেকে পোনা এনে পুকুরে নার্সিং করে সেই পোনা বিক্রি শুরু করলেন। কত মাছের কত রকম পোনা! হ্যাচারিগুলোতে যান আর অবাক হয়ে দেখেন। একটা ছোট পুকুরে ছোট ছোট আঙুলের সমান লাখ লাখ পোনা। আর সেই পোনা থেকেই আসছে লাখ লাখ টাকা। তিনি মাছ চাষের পাশাপাশি নিজস্ব একটা হ্যাচারি গড়ার স্বপ্ন যুক্ত করে নিলেন নিজের মনে। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে সময় লাগল। কিন্তু স্বপ্নকে তিনি বাঁচিয়ে রেখেছিলেন। ফলে ২০০০ সালের গোড়ার দিকে গড়ে তুললেন মাছের পোনা উৎপাদনের হ্যাচারি। এভাবেই শুরু হয় আহাম্মদ আলীর মাছের বাণিজ্য, স্বপ্নের বাস্তবায়ন। বৃদ্ধ আহাম্মদ আলী সেসব স্মৃতির কথা যখন বলছিলেন তার মুখমন্ডলে ছড়িয়ে পড়েছিল তৃপ্তির আভা। মুগ্ধ হয়ে শুনছিলাম তার কথা।  তার চার সন্তানের বড় ছেলে হালিম সরকার। বাবার কাছ থেকে মাছ চাষের হাতেখড়ি। বাবার মাছের বাণিজ্যকে ছড়িয়ে দিয়েছেন পুকুর থেকে পুকুরে। এসএসসি পাস করার পর আর কোনো কিছুর দিকে তাকাননি তিনি। শিক্ষা-দীক্ষা, অন্য ক্যারিয়ারের চিন্তা ফেলে দিয়ে পুরোদমে লেগে গেলেন মাছের পোনা উৎপাদন ও বিক্রির ব্যবসায়।

ব্যবসা করতে করতেই মাছের রেণু পোনা উৎপাদনের ওপর দেশ-বিদেশ থেকে নানান প্রশিক্ষণ নিয়েছেন হালিম সরকার। ধীরে ধীরে বড় করেছেন ব্যবসার পরিধি। বেড়েছে পুকুরের সংখ্যা। ২০০৭ সালে ৬ বিঘা জমি লিজ নিয়ে নিজস্ব হ্যাচারি গড়ে তোলেন। তার হ্যাচারিতে আবাদ হয় পাবদা, কই, শিং, মাগুরসহ বিভিন্ন প্রজাতির পোনা মাছ। প্রথম বছর তৈরি করেন ৫০ লাখ পোনা। আয় হয় ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা। তারপর ধীরে ধীরে বাড়াতে থাকেন পুকুরের সংখ্যা। এখন তিনি ১৫০ বিঘায় মাছ চাষ করেন।

পুকুর রয়েছে ১০৫টি। তার পোনা মাছ বিক্রি হচ্ছে দেশের বিভিন্ন জেলায়। প্রতিদিন বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এই হ্যাচারিতে পোনা কিনতে আসছেন চাষিরা। পাশাপাশি প্রতিদিন কই, শিং ও পাবদা মাছ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিক্রি করছেন। বছরে ৬ থেকে ৮ কোটি পোনা মাছ উৎপাদন করছেন। মাছ চাষে সফলতার কারণেই তিনি হয়েছেন সেরা মাছ চাষির একজন। ২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে পেয়েছেন সম্মানসূচক স্বর্ণপদক। এমন স্বপ্নবান মানুষগুলো স্বপ্ন বাস্তবায়নে পথে নেমে এগিয়ে নিয়েছেন দেশের অর্থনীতিকে। মৎস্য খাতে হয়েছে লাখো মানুষের কর্মসংস্থান। বর্তমানে দেশের মানুষের প্রাণিজ আমিষের চাহিদার প্রায় ৬০ শতাংশের জোগান আসছে এ মাছ থেকেই। মাথাপিছু প্রতিদিন ৬০ গ্রাম চাহিদার বিপরীতে মানুষ এখন ৬২ দশমিক ৫৮ গ্রাম মাছ গ্রহণ করছে। দেশের মোট জিডিপির ৩ দশমিক ৫৭ শতাংশ এবং কৃষিজ জিডিপির ২৬ দশমিক পাঁচ শূন্য শতাংশ এখন মৎস্য খাতের অবদান। বৈশ্বিক উষ্ণায়নসহ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে মাছ চাষেও।

বিদ্যুতের ঘাটতির একটা প্রভাব পড়ছে পোনা উৎপাদনে। ফলে বিগত কয়েক বছর ধরেই মাছ চাষে তেমন লাভ পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ তুলছেন খামারিরা। তবে হালিম সরকার বলছেন- আগের তুলনায় লাভ কম হলেও ব্যবসা একেবারে মন্দ নয়। লাভ না হলে মাছ চাষের পরিধি দিন দিন বৃদ্ধি পেত না। 

রুপালি মাছের আভায় সাফল্য ছড়িয়েছে উদ্যোক্তা থেকে উদ্যোক্তায়, বংশপরম্পরায়। এ বাণিজ্যের লাভের হিসেবে অন্য কোথাও ফিরে তাকাতে চান না তারা। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের সমৃদ্ধ করে এখান থেকেই বুঝে নিতে চান কর্মসংস্থানের হিসাবনিকাশ। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৭-০৮ অর্থবছরে উৎপাদিত মাছের চেয়ে ৮৫ শতাংশ বেশি মাছ উৎপাদন হচ্ছে এখন। তবে চাহিদার চেয়ে বেশি মাছ উৎপন্ন হলেও রপ্তানির হিসাবে বাংলাদেশ শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে নেই। ২ হাজার একুশ-বাইশ অর্থবছরে বাংলাদেশ ৭৪ হাজার মেট্রিক টন মাছ রপ্তানি করেছে, যার মূল্য ছিল ৫ হাজার কোটি টাকারও বেশি। তবে ২০২২-২৩ অর্থবছরে রপ্তানির পরিমাণ কিছুটা কমেছে। এ সময়ে মৎস্য ও মৎস্যজাত পণ্য রপ্তানি হয়েছে প্রায় ৭০ হাজার মেট্রিক টন এবং এই রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৪৭৯০ কোটি টাকা।

টিকে থাকতে হলে সময়ের সঙ্গে নিজেকে বদলে নিতে হয় প্রতিনিয়ত। সময় এসেছে হালিম সরকারের মতো উদ্যোক্তাদের গুড অ্যাকুয়াকালচার প্র্যাকটিসের আওতায় এনে রপ্তানিযোগ্য মাছের উৎপাদন বাড়ানোর। শুধু উৎপাদনে এগিয়ে না থেকে মাছের আন্তর্জাতিক বাজারে অংশগ্রহণে এগিয়ে যেতে হবে। আগামীর খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থাপনার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে হবে তাদের। তাহলেই টেকসই হবে দেশের কৃষিজ অর্থনীতি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

১ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

১৪ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে