শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

মুক্তাগাছায় হালিম সরকারের মাছের সাম্রাজ্য

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তাগাছায় হালিম সরকারের মাছের সাম্রাজ্য

‘ভাত-মাছ খেয়ে বাঁচে বাঙালি সকল

ধানে ভরা ভূমি তাই মাছ ভরা জল।’

কথাটি বলেছেন যুগসন্ধির কবি ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত। আদিকাল থেকেই বাঙালির রসনাবিলাসের অনুষঙ্গ মাছ। এই মাছের উৎস ছিল নদী-নালা, খাল-বিল। প্রাকৃতিক উৎসের মাছে বর্ধিত জনসংখ্যার পুষ্টি চাহিদা নিশ্চিত করা কঠিন হয়ে পড়েছিল। স্বাধীনতা-পরবর্তী কৃষকের গৃহস্থ বাড়ির পুকুরটিকে চাষের আওতায় আনতে বড় একটি ভূমিকা রাখে গণমাধ্যম। মনে পড়ে, মাটি ও মানুষ শুরুর সময় যখন কৃষককে বলতাম আপনার গৃহস্থবাড়ির পুকুরটিতে তো মাছ চাষ করতে পারেন। তখন কৃষক বিস্মিত চোখে তাকাত। বলত, ‘মাছের আবার চাষ কী! মাছ তো পাওয়া যায় নদী-নালা, খাল-বিলে।’ সেই সময় মানুষকে মাছ চাষে উদ্বুদ্ধ করতে টেলিভিশনের জন্য তৈরি করেছিলাম ‘হাকিম আলীর মৎস্য খামার’ নামে একটা ভিডিওচিত্র। সেই ভিডিওচিত্র দেখে অসংখ্য মানুষ চাষে উদ্যোগী হয়। তারই ধারাবাহিকতায় সারা দেশে দেখা যায় মাছ চাষের জোয়ার। তরুণদের হাতে রচিত হয় নতুন বিপ্লব। বিশেষ করে ময়মনসিংহে ছড়িয়ে পড়ে রুপালি মাছের অর্থনীতি। তাতে আসে সমৃদ্ধি। বিস্তৃত হয় বাণিজ্যের ধারা। মাছ উৎপাদনেও আসে খাতওয়ারি বিভাজন। মাছ চাষের পাশাপাশি মাছের ডিম সংগ্রহ, রেণু পোনা উৎপাদন, হ্যাচারি, মাছের খাদ্য উৎপাদন বিভিন্ন খাতে সাফল্যের নজির গড়তে থাকেন উদ্যোক্তারা।

পাঠক, আজ আপনাদের এমন একজনের কথা বলব যিনি মুক্তাগাছায় মাছ চাষের বিশাল সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন। উদ্যোক্তার নাম হালিম সরকার। মুক্তাগাছা-ফুলবাড়িয়া সড়কের পাশে হুনারবাড়ি নামক স্থানে চোখে পড়বে পুকুরের পর পুকুর। সেখানে একেকটি পুকুর মানেই একেকটি টাকার ব্যাংক। আর জীবন্ত মাছে ভরা কাঁচা টাকার ব্যাংককে ঘিরেই হালিম সরকারের রাত-দিন, ব্যবসা-বাণিজ্য, কাজের নেশা। হালিম সরকার মাছ চাষে দ্বিতীয় প্রজন্ম। মাছ চাষের শুরুটা হয়োছিল তার বাবা আহাম্মদ আলীর হাতে। গত শতাব্দীর নব্বই দশকের কথা। আহাম্মদ আলী ছিলেন চাতাল ব্যবসায়ী। কিন্তু ব্যবসায় লোকসান হয়। সংসারের ব্যয় নির্বাহ কঠিন হয়ে পড়েছিল। তখন মাছ চাষের জোয়ার এসেছে। তরুণ প্রজন্ম ঝাঁপিয়ে পড়ছে মাছ চাষে। মাছ মানেই লাভের টাকা। আহাম্মদ আলীও ছোট পুকুরে মাছ চাষ শুরু করলেন। বড় আকারে মাছ চাষের ইচ্ছা থাকলেও উপায় ছিল না। ছিল না নিজস্ব পুকুর। লিজ নেওয়ার মতো সংগতিও ছিল না। তিনি দেখলেন, যারা মাছ চাষ করেন তারা দূর-দূরান্ত থেকে মাছের পোনা সংগ্রহ করছেন। মাছের পোনার খুব চাহিদা। বগুড়া থেকে পোনা এনে পুকুরে নার্সিং করে সেই পোনা বিক্রি শুরু করলেন। কত মাছের কত রকম পোনা! হ্যাচারিগুলোতে যান আর অবাক হয়ে দেখেন। একটা ছোট পুকুরে ছোট ছোট আঙুলের সমান লাখ লাখ পোনা। আর সেই পোনা থেকেই আসছে লাখ লাখ টাকা। তিনি মাছ চাষের পাশাপাশি নিজস্ব একটা হ্যাচারি গড়ার স্বপ্ন যুক্ত করে নিলেন নিজের মনে। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে সময় লাগল। কিন্তু স্বপ্নকে তিনি বাঁচিয়ে রেখেছিলেন। ফলে ২০০০ সালের গোড়ার দিকে গড়ে তুললেন মাছের পোনা উৎপাদনের হ্যাচারি। এভাবেই শুরু হয় আহাম্মদ আলীর মাছের বাণিজ্য, স্বপ্নের বাস্তবায়ন। বৃদ্ধ আহাম্মদ আলী সেসব স্মৃতির কথা যখন বলছিলেন তার মুখমন্ডলে ছড়িয়ে পড়েছিল তৃপ্তির আভা। মুগ্ধ হয়ে শুনছিলাম তার কথা।  তার চার সন্তানের বড় ছেলে হালিম সরকার। বাবার কাছ থেকে মাছ চাষের হাতেখড়ি। বাবার মাছের বাণিজ্যকে ছড়িয়ে দিয়েছেন পুকুর থেকে পুকুরে। এসএসসি পাস করার পর আর কোনো কিছুর দিকে তাকাননি তিনি। শিক্ষা-দীক্ষা, অন্য ক্যারিয়ারের চিন্তা ফেলে দিয়ে পুরোদমে লেগে গেলেন মাছের পোনা উৎপাদন ও বিক্রির ব্যবসায়।

ব্যবসা করতে করতেই মাছের রেণু পোনা উৎপাদনের ওপর দেশ-বিদেশ থেকে নানান প্রশিক্ষণ নিয়েছেন হালিম সরকার। ধীরে ধীরে বড় করেছেন ব্যবসার পরিধি। বেড়েছে পুকুরের সংখ্যা। ২০০৭ সালে ৬ বিঘা জমি লিজ নিয়ে নিজস্ব হ্যাচারি গড়ে তোলেন। তার হ্যাচারিতে আবাদ হয় পাবদা, কই, শিং, মাগুরসহ বিভিন্ন প্রজাতির পোনা মাছ। প্রথম বছর তৈরি করেন ৫০ লাখ পোনা। আয় হয় ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা। তারপর ধীরে ধীরে বাড়াতে থাকেন পুকুরের সংখ্যা। এখন তিনি ১৫০ বিঘায় মাছ চাষ করেন।

পুকুর রয়েছে ১০৫টি। তার পোনা মাছ বিক্রি হচ্ছে দেশের বিভিন্ন জেলায়। প্রতিদিন বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এই হ্যাচারিতে পোনা কিনতে আসছেন চাষিরা। পাশাপাশি প্রতিদিন কই, শিং ও পাবদা মাছ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিক্রি করছেন। বছরে ৬ থেকে ৮ কোটি পোনা মাছ উৎপাদন করছেন। মাছ চাষে সফলতার কারণেই তিনি হয়েছেন সেরা মাছ চাষির একজন। ২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে পেয়েছেন সম্মানসূচক স্বর্ণপদক। এমন স্বপ্নবান মানুষগুলো স্বপ্ন বাস্তবায়নে পথে নেমে এগিয়ে নিয়েছেন দেশের অর্থনীতিকে। মৎস্য খাতে হয়েছে লাখো মানুষের কর্মসংস্থান। বর্তমানে দেশের মানুষের প্রাণিজ আমিষের চাহিদার প্রায় ৬০ শতাংশের জোগান আসছে এ মাছ থেকেই। মাথাপিছু প্রতিদিন ৬০ গ্রাম চাহিদার বিপরীতে মানুষ এখন ৬২ দশমিক ৫৮ গ্রাম মাছ গ্রহণ করছে। দেশের মোট জিডিপির ৩ দশমিক ৫৭ শতাংশ এবং কৃষিজ জিডিপির ২৬ দশমিক পাঁচ শূন্য শতাংশ এখন মৎস্য খাতের অবদান। বৈশ্বিক উষ্ণায়নসহ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে মাছ চাষেও।

বিদ্যুতের ঘাটতির একটা প্রভাব পড়ছে পোনা উৎপাদনে। ফলে বিগত কয়েক বছর ধরেই মাছ চাষে তেমন লাভ পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ তুলছেন খামারিরা। তবে হালিম সরকার বলছেন- আগের তুলনায় লাভ কম হলেও ব্যবসা একেবারে মন্দ নয়। লাভ না হলে মাছ চাষের পরিধি দিন দিন বৃদ্ধি পেত না। 

রুপালি মাছের আভায় সাফল্য ছড়িয়েছে উদ্যোক্তা থেকে উদ্যোক্তায়, বংশপরম্পরায়। এ বাণিজ্যের লাভের হিসেবে অন্য কোথাও ফিরে তাকাতে চান না তারা। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের সমৃদ্ধ করে এখান থেকেই বুঝে নিতে চান কর্মসংস্থানের হিসাবনিকাশ। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৭-০৮ অর্থবছরে উৎপাদিত মাছের চেয়ে ৮৫ শতাংশ বেশি মাছ উৎপাদন হচ্ছে এখন। তবে চাহিদার চেয়ে বেশি মাছ উৎপন্ন হলেও রপ্তানির হিসাবে বাংলাদেশ শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে নেই। ২ হাজার একুশ-বাইশ অর্থবছরে বাংলাদেশ ৭৪ হাজার মেট্রিক টন মাছ রপ্তানি করেছে, যার মূল্য ছিল ৫ হাজার কোটি টাকারও বেশি। তবে ২০২২-২৩ অর্থবছরে রপ্তানির পরিমাণ কিছুটা কমেছে। এ সময়ে মৎস্য ও মৎস্যজাত পণ্য রপ্তানি হয়েছে প্রায় ৭০ হাজার মেট্রিক টন এবং এই রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৪৭৯০ কোটি টাকা।

টিকে থাকতে হলে সময়ের সঙ্গে নিজেকে বদলে নিতে হয় প্রতিনিয়ত। সময় এসেছে হালিম সরকারের মতো উদ্যোক্তাদের গুড অ্যাকুয়াকালচার প্র্যাকটিসের আওতায় এনে রপ্তানিযোগ্য মাছের উৎপাদন বাড়ানোর। শুধু উৎপাদনে এগিয়ে না থেকে মাছের আন্তর্জাতিক বাজারে অংশগ্রহণে এগিয়ে যেতে হবে। আগামীর খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থাপনার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে হবে তাদের। তাহলেই টেকসই হবে দেশের কৃষিজ অর্থনীতি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০
ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের
হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি
শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

১৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু
ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প
মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!
পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬
ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?
বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা
সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত
সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান
ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে
দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭
মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা
যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের
‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’
বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা