শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

কৃষিকে গৌরবান্বিত করার প্রয়াসে নিবেদিত যিনি

ড. আবদুুর রাজ্জাক
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষিকে গৌরবান্বিত করার প্রয়াসে নিবেদিত যিনি

শাইখ সিরাজ সম্পর্কে কিছু লিখতে গিয়ে আজ অনেক কথাই মনে পড়ছে। কোনটা রেখে কোনটা দিয়ে শুরু করব, এটা এক বড় মধুর দ্বন্দ্ব। বাংলাদেশের একজন অত্যন্ত সফল উন্নয়ন সাংবাদিক, কৃষি এবং গ্রামীণ জনপদের উন্নয়নে অসাধারণ ভূমিকা রেখে চলেছেন তিনি। এরই মধ্যে আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা আর সম্মানের জায়গায় আসন করে নিয়েছেন কৃষি উন্নয়ন কর্মী শাইখ সিরাজ। তার জন্মদিন উপলক্ষ করে লেখাটা। বিপুল এ পৃথিবী, বিশাল বড় এ পৃথিবীতে কিছু কিছু মানুষ তার নিজ কাজে অম্লান হয়ে থাকে, সমাজে আলাদাভাবে জায়গা করে নেয়। যেটি অনেক মানুষের জন্য, বিশেষ করে আগামী প্রজন্মের জন্য অনুসরণীয় হয়ে থাকে। আমি বলব যে শাইখ সিরাজ সাংবাদিক হিসেবে এমন অনন্য কাজ করেছেন, এমন সফলভাবে তিনি তার লক্ষ্যকে সামনে নিয়ে চলেছেন যার প্রশংসা না করে পারা যায় না। তার সঙ্গে আমার পরিচয় দীর্ঘ বছরের। আমি প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে আসি ২০০১ সালে, বিরোধী দলের এমপি তখন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলাম। তখন এত বেশি চ্যানেল ছিল না, সে সময় চ্যানেল আইয়ের অনেক অনুষ্ঠানে যেতাম। ওই সময়ে তার সঙ্গে আমার অনেক মতবিনিময় করার সুযোগ হয়েছে। তারও আগে আমি যখন সরকারি চাকরি করি একজন বিজ্ঞানী হিসেবে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলে। গাজীপুরে তখন কেবল ভুট্টার চাষ জনপ্রিয় হতে শুরু করেছে। ভুট্টার চাষকে সারা দেশে জনপ্রিয় করার জন্য শাইখ সিরাজ অনেক কাজ করেছেন। তখনই তার সঙ্গে আমি প্রথম কথা বলি, একজন বিজ্ঞানী হিসেবে। বিটিভিতে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে আমার বক্তব্য প্রচার হয়েছিল। তারপর তার সঙ্গে খুব বেশি যোগাযোগ ছিল না। ২০০৮ সালে আমি খাদ্য, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী ছিলাম। তখন থেকেই অনেক ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছি। তিনি একজন কঠোর পরিশ্রমী মানুষ, তার দায়িত্ব এবং কর্মে অত্যন্ত নিষ্ঠাবান, সৎ এবং প্রজ্ঞাবান মানুষ। একই সঙ্গে দূরদৃষ্টিসম্পন্ন এবং তার সবচেয়ে বড় গুণ, তিনি দারুণ ইনোভেটিভ। সব সময় নতুন নতুন চিন্তা-চেতনা নিয়ে কাজ করে চলেছেন। সেসব আইডিয়া অনুষ্ঠানে বাস্তবায়ন করে দেশের মানুষের সামনে তুলে ধরেছেন। যে বিশেষ কারণে তিনি আজ সবার কাছে শ্রদ্ধার পাত্র হয়েছেন, সবার কাছে সম্মান পাচ্ছেন তা হলো কৃষি উন্নয়নে তার অবদান। বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। আমরা জানি বাংলাদেশের ৬০ থেকে ৭০ ভাগ মানুষ কোনো না কোনোভাবে কৃষির সঙ্গে জড়িত। প্রায় ৩৮ ভাগ মানুষের জীবিকা আসে কৃষি থেকে। এটি আগে আরও অনেক বেশি ছিল। আস্তে আস্তে জিডিপিতে কৃষির অবদান কমছে। কিন্তু যে ৬০-৭০ ভাগ মানুষ গ্রামে বাস করে, কেউ হয়তো নিজে সরকারি চাকরি বা অন্য কোনো ব্যবসা-বাণিজ্য করে, তবে তারা সবাই কোনো না কোনোভাবে কৃষির সঙ্গে জড়িত। কাজেই বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কৃষির গুরুত্ব অপরিসীম। আর এটি চিন্তা করলে কৃষি খাতে উন্নয়নের জন্য শাইখ সিরাজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন। আমরা জানি, বাংলাদেশ আদি তথা সনাতন কৃষি পদ্ধতি থেকে সরে গিয়ে এখন আধুনিক যন্ত্রনির্ভর কৃষি ব্যবস্থাপনার দিকে ঝুঁকেছে। আজকে বিঘাপ্রতি ফসলের উৎপাদন বেড়েছে, আজকে নতুন নতুন ফসল এসেছে, নতুন নতুন প্রযুক্তি এসেছে। এখন বাংলাদেশের মানুষ চিন্তা করছে যে তারা আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করবে। তারা এরই মধ্যে রোবট ব্যবহার করে ফেলেছে। তবে এটা সত্য যে- জাপান, কোরিয়াসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশ, আমেরিকা, কানাডার কৃষির তুলনায় যান্ত্রিকীকরণে আমরা যোজন যোজন দূরে। বর্তমান সরকার কৃষির উন্নয়নের জন্য, যান্ত্রিকীকরণের জন্য উদ্যোগ নিয়েছে। এই যে আধুনিক কৃষি, নতুন নতুন উন্নত জাত, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির প্রক্রিয়া, সব খানে কাজ করছে সরকার। এমনকি ইদানীং শ্রমিকের ঘাটতির প্রেক্ষাপটে আমরা ধান কাটার মেশিন ব্যবহার শুরু করেছি। কৃষিতে আরও বেশি উৎপাদনশীলতা, আরও বেশি ফলন পাওয়াসহ সরকারি সব কর্মসূচিতে শাইখ সিরাজ নির্মোহভাবে মতামত দেন, আমাদের ভালো-মন্দ দিকগুলো প্রচার করেন। আমাদের বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে যেসব উদ্ভাবন করেন তা মাঠের কৃষকদের কাছে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে তিনি অসাধারণ ভূমিকা রাখছেন। এটার কোনো তুলনা হয় না। কারণ একটি প্রযুক্তি কৃষকের কাছে যেতে অনেক সময় লাগে। তা ছাড়া নতুন প্রযুক্তি কৃষক চট করে নিতেও চায় না অনেক সময়। নতুন ফসল ফলাতে ঝুঁকি মনে করে। এক্ষেত্রে শাইখ সিরাজের কৃষকের সঙ্গে যে বোঝাপড়া তা আমাদের দারুণ কাজে দেয়। আমি মনে করি, যে সরকারই আসুক না কেন কৃষির জন্য শাইখ সিরাজকে তাদের প্রয়োজন হবে।

টেলিভিশনে অনুষ্ঠান নির্মাণের পাশাপাশি তিনি পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি করেন। আমি যতদূর জানি তিনি বিভিন্ন সামাজিক কাজেও সময় দেন। আমি দেখেছি বহু ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার তারাও শাইখ সিরাজের অনুষ্ঠানগুলো দারুণ আগ্রহ নিয়ে দেখেন, কথা বলেন দীর্ঘদিন যাবৎ। তার আরেকটি কর্মসূচি কৃষি বাজেট, কৃষকের বাজেট। কৃষক কীভাবে সার, যন্ত্র, নীতি সহায়তা পেতে পারে সেটি তিনি কৃষককে জানান, সরকারকে জানান। ক্রপ ক্যালেন্ডার ধরে ধরে কোন ফসল কখন উৎপাদন করলে রপ্তানি বাড়বে, আমদানি কমবে এগুলোও তিনি জানান। কৃষকদের জন্য সরকারের কী নীতি-সহায়তা নিতে হবে সেটিও জানান এ আয়োজনের মধ্য দিয়ে। একটা কথা আছে, যার ঘা ব্যথাও তার। কৃষিকাজ করতে গিয়ে কী কী সমস্যা, ঋণের সমস্যা, প্রযুক্তির সমস্যা, কৃষির উপকরণ নিয়ে কৃষকের কী সমস্যা- সব তিনি তুলে ধরেন। আমিও অনেক প্রোগ্রামে গেছি, বলা যায় প্রায় প্রতি বছরই তার এ কর্মসূচিতে যাই। তিনি প্রকারান্তরে এ কর্মসূচির মাধ্যমে সরকারকে প্রভাবিত করেন সেটা হলো কৃষিতে ভালো কিছু করা। আমি মনে করি শাইখ সিরাজ সারা জাতির পক্ষে একটা রাজনৈতিক দল ও নেতার মতো কাজ করছেন। হৃদয়ে মাটি ও মানুষ এবং কৃষি বাজেট, কৃষকের বাজেট- এ দুটি অনুষ্ঠান আমি নিয়মিত দেখি, ভীষণভাবে উপকৃত হই। এ কর্মসূচিগুলো সবার কাছে জনপ্রিয়, সবার স্বার্থ সংরক্ষণ হয় এর মাধ্যমে।

আমি জানি কৃষিকাজ অত্যন্ত কঠিন। কাঠফাটা রোদ, বৃষ্টি উপেক্ষা করে কৃষক পরম মমতায় মাঠে সোনালি ফসল ফলান। ধান লাগানো, ধান কাটা, পাট লাগানো, আঁশ ছাড়ানো সবই কষ্টের। কৃষি এবং কৃষকের হাসি-কান্নার সবদিক শাইখ সিরাজ তুলে ধরেন। বলা যায়, তিনি এ কাজে নিজেকে উৎসর্গ করেছেন। অস্থির একটা সময় পার করছি আমরা। চারদিকে  এত সমস্যার মধ্যেও তিনি কৃষির উন্নতিতে কাজ করে চলেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও তিনি দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করেছেন বলা যায়। আর সে জন্যই শাইখ সিরাজ গণভবনের কৃষিকাজ দেখার সুযোগ পেয়েছেন, তার অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সারা দেশের মানুষ দেখেছে কৃষির প্রতি বঙ্গবন্ধুকন্যার কী অসীম মমতা। ‘গণভবনে আঙিনা কৃষি’ অনুষ্ঠানটি এক ধরনের কাব্যময় কর্মসূচি বলতে পারি। বাংলাদেশের ইতিহাসে এটি স্মরণীয় হয়ে থাকবে। শাইখ সিরাজ এটিকে যেভাবে উপস্থাপন করেছেন তা সত্যিই প্রশংসনীয়। কৃষিবান্ধব প্রধানমন্ত্রীর মমতা সারা দেশের কৃষককে দারুণভাবে উদ্বুদ্ধ করেছে নিঃসন্দেহে। পেশা হিসেবে কৃষিকে গৌরবান্বিত করার নিরন্তর প্রয়াসে শাইখ সিরাজ তার কাজ অব্যাহত রাখবেন সেই প্রত্যাশা।

    ♦  লেখক : কৃষিমন্ত্রী

 

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে