শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

স্ত্রীকে নিয়ে লেখা

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
স্ত্রীকে নিয়ে লেখা

সরকারের আদেশটি কয়েক দিন আগে হলেও স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব হিসেবে কাজে যোগ দিতে আমার সপ্তাহ দেড়েক বিলম্ব হয়েছিল। তবে এমন বিলম্ব অপ্রত্যাশিত ছিল। আমি সেখানে যোগদান করি ৯ জুন ২০২০ খ্রি.। করোনা আক্রান্ত স্ত্রীকে বাসায় রেখে বেলা ১০টা ৩০ মিনিটের দিকে বাংলাদেশ সচিবালয়ের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে উপস্থিত হই। সেদিন বাসা থেকে বের হলে মাত্র কয়েক মিনিটে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে গাড়িটা থেমে যায়। দেখলাম, কয়েক শ মানুষ ব্যানার ফেস্টুন হাতে নিয়ে মানববন্ধনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। বিষয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ। ভাবছিলাম, কী অশুভ যাত্রা আমার! ঘরে স্ত্রী মৃত্যু শয্যায়। আর যেখানে যোগ দিতে চাচ্ছি সে মন্ত্রণালয়ের প্রধান কর্মাধ্যক্ষের পদত্যাগ চাচ্ছেন গণমানুষ। আমি অল্পক্ষণের মধ্যেই মন্ত্রণালয়ে পৌঁছে যাই। সামান্য আনুষ্ঠানিকতার পরে মন্ত্রী ও বিদায়ী সচিবের উপস্থিতি এবং অসংখ্য ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ক্যামেরার আলোয় ঝলসে উঠেছিল আমার দায়িত্ব গ্রহণ পর্বটি। অদৃশ্য করোনাভাইরাসের সংক্রমণ-শঙ্কা উপেক্ষা করেও দর্শনার্থীর ভিড় লেগেছিল। একজন সচিবের পরিবর্তন যেন মুহূর্তে জাতীয় ইস্যুতে পরিণত হয়েছিল।

করোনা পজিটিভ থাকার কারণে পূর্ববর্তী রাতে একটা পৃথক কক্ষে নিঃসঙ্গ ও বিচ্ছিন্ন ছিল জেবু। সকালে বাসা ছেড়ে আসার পূর্ব মুহূর্তে তার কাছে বলতে গেলাম। আমি যোগদান করতে সচিবালয়ে যাচ্ছি। আমি তাকে বিপন্ন ও বিষণœ দেখছিলাম। নির্ঘুম চোখে আমার দিকে তাকিয়ে মৃদুস্বরে বলেছিল, ‘সাবধানে থেক। যোগদান দেখতে আজ অনেক ধরনের লোকের সমাগম হবে।’ বারবার স্মরণ করিয়ে দিচ্ছিল, আমি যেন মাস্কটি ১ মিনিটের জন্যও খুলে না রাখি। সব সময় দর্শনার্থীদের থেকে খানিকটা দূরে থাকি। তার এমনই আশ্চর্য ধীশক্তি ছিল যে, অনেক কিছুই সে আগেই আঁচ করতে পারত। এদিকে সচিব পদে আমার যোগদান না দেখে সে হাসপাতালে ভর্তি হবে না। গোঁ-ধরে বাসায় বসে ছিল অন্তত দুটো দিন। এখন প্রায়শই ভাবী, আমাকে সরকারের সচিব হিসেবে দেখে যাওয়াই কী তার শেষ দায় ছিল?

২. স্বাস্থ্য সচিবের পদে যোগদান করার সময় আমার বয়স ৫৭ বছর, চাকরি ৩০ বছর এবং সংসার জীবন ৩১ বছরের। দীর্ঘ তিন দশকের একই সংসার তরীর ক্লান্তিহীন যাত্রী হিসেবে সুখ ও দুঃখের সারথি হয়ে, আমার অস্থির জীবনের সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ছিল সহধর্মিণী জেবু। কখনো এমনটা হওয়ার কথা ছিল না, কেননা সম্পর্কে আমরা ছিলাম একে অপরের ফুফাতো মামাতো ভাইবোন। তবুও বাস্তবে তা-ই হলো। সময়ের পরিক্রমায় আমি ঢাকার সচিবালয়ে এবং মাঠ প্রশাসনে ম্যাজিস্ট্রেট, ইউএনও, এডিসি, ডিসি, বিভাগীয় কমিশনারসহ অনেকগুলো উল্লেখযোগ্য গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছি। নব্বই দশকের গোড়া থেকে বিভিন্ন জেলা, উপজেলায় চাকরিকালীন আমার স্ত্রী কখনো সঙ্গে ছিলেন, কখনো সন্তানদের স্কুল-কলেজের কথা ভেবে ঢাকার সরকারি আবাসনের নিরানন্দ পরিবেশে সময় কাটিয়েছেন। দুর্গার দশ হাত দিয়ে সবকিছু সামলে নিয়েছে। সন্তানের মা এবং নিষ্ঠাবান টিউটর উভয় দায়িত্বই ছিল তার কাঁধের ওপর। আমার স্বভাবসুলভ নির্ভার উদাসীনতা তাকে আরও বেশি কর্তব্যবান করে তুলেছিল। একজন টিপিক্যাল বাঙালি রমণীর মতো তার কাছে নিজের সংসারটি ছিল আস্ত একটা পৃথিবী। এমনকি আমার আর্থিক টানাপোড়েনকেও সে হাসিমুখে আঁকড়ে ধরে নিরাপদ নিঃশব্দে বেঁচে থাকতে চেয়েছে। একজন সরকারি কর্মচারীর সন্তান হিসেবে তথা মধ্যবিত্তের নিত্যাকাক্সক্ষা-প্রবণ জীবনাচার বিষয়ে তার বোধ-বিবেচনা ছিল খুবই পরিশীলিত এবং অভিজাতপূর্ণ। তার বাহ্যিক আচরণ, মমতাভরা বাচনভঙ্গি, রুচিসম্মত পোশাক, সৌন্দর্যের প্রতিমা-প্রতীক এবং এক লাবণ্যময়ী বাঙালি নারীর অবয়ব তাকে সব সময় অন্যদের চেয়ে আলাদা করে রাখত। বিনয় এবং পরমতসহিষ্ণুতা সে অর্জন করেছিল তার পরিবারের পরিবেষ্টন থেকেই।

৩. আমার চাকরি আর জেবুর নিরন্তর ত্যাগ যেন সমান্তরাল এক পারিবারিক জীবনের অব্যক্ত কাহিনির মতন। টিকাটুলির হোটেল ইলিশিয়ামের দেড় রুমের কক্ষে দুই সন্তানের বেড়ে ওঠার কঠিন দিনগুলোতে সে প্রায়ই বলত, কম খাব, কম পরব, চাকরির কোনো টেনশন বা ঝামেলা সহ্য করতে পারব না। ভালো ইমেজ নিয়ে চাকরি কর। আর আমি তোমার সন্তানদের জন্য গৃহবধূর (house wife) তকমা পেতেও আগ্রহী। মধ্যবিত্তের ওঠা-নামার জীবনচক্রে আমার সংসারে বরাবরই ছিল অল্পে তুষ্ট পরিবেশ। হিসাবের আয় আর হিসাবের ব্যয় নিয়েই ছিল যাপিত সময়। মনে পড়ে, স্বাস্থ্য সচিবের পদে চাকরিরত অবস্থায় করোনায় আক্রান্ত হই এবং হাসপাতালের বিছানা থেকে বদলির আদেশ পেয়ে অশ্রুসজল হয়ে লিখেছিলাম, চাকরিকে কখনো না বলতে পারিনি। জীবন ভর আমার কাছে সরকারের দায়িত্ব পালনই সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পেয়েছে। নিজের এবং পরিবার সদস্যদের সাধ-আহলাদকে এতটাই উপেক্ষা করেছি যার নজির সমকালে সচরাচর মেলা ভার। সহকর্মীরা শুনলে বিস্মিত হতো, ৩১ বছরে আমি মাত্র ১৫ দিন অর্জিত ছুটি (Earned Leave) ভোগ করেছিলাম। আমার সমস্ত ছুটির খাতা পড়ে থাকল সরকারের নিরীক্ষালয়ে। আমার স্ত্রী বলত, চাকরিতে তোমার বন্ধুর সংখ্যা আমি আঙুলে দেখতে পাই। তবে শত্রুর সংখ্যা কিন্তু ক্যালকুলেটরের বিষয়। তাই প্রয়োজনে অবসরে গিয়ে বেড়াব, চাকরি ফেলে বাইরে লম্বা ছুটির প্রয়োজন নেই।

একটি ছোট্ট ঘটনা বলি, আমি তখন চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার। একবার চট্টগ্রাম থেকে সচিবালয়ের একটা সভায় যোগ দিতে ঢাকায় আসি। সভা শেষে বাসায় ফেরার পথে শাহবাগের পাঠক সমাবেশ কেন্দ্রে প্রবেশ করি। সেখানে সদ্য অবসরপ্রাপ্ত মুখ্য সচিব ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরীর সঙ্গে দেখা হলো। তিনি বললেন, কাল নাকি রাঙামাটিতে পার্বত্য শান্তি চুক্তির বিংশতম বর্ষপূর্তির জমকালো অনুষ্ঠান হচ্ছে, তুমি থাকবে না?

বললাম, এটা জুমে উদ্বোধন হবে, পার্বত্য জেলা পরিষদের আয়োজন। তবে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসককে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। তিনি আমার একজন প্রিয় কবি এবং শুভাকাক্সক্ষী বলেই হয়তো পুনরায় বললেন, তা-ও সেখানে তোমার উপস্থিতি মনে হয় ভালো হবে।

আমি তাৎক্ষণিক আজিমপুরের বাসায় ফিরে আসি এবং বিষয়টি জেবুকে বলি। সে আমাকে রাতেই চট্টগ্রামে ফিরে যেতে পরামর্শ দেয়। সেদিন সর্বশেষ ফ্লাইট নিয়ে আমি চট্টগ্রামে ফিরে আসি এবং সকালে রাঙামাটি স্টেডিয়ামের অনুষ্ঠানে অংশ নিই। এ কারণেই মনে হয়, সমগ্র চাকরি জীবনে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সামান্য একটু কারণ দর্শানোর ঘটনাও আমাকে মোকাবিলা করতে হয়নি।

৪. বিশ্বব্যাপী করোনার সর্বোচ্চ প্রাদুর্ভাবকালে স্বাস্থ্য সচিবের দায়িত্ব গ্রহণ করে অফিস থেকে সেদিন সূর্যাস্তের পরে বাসায় ফিরে আসি। জেবু এবার হাসপাতালে যাবে। তার অপেক্ষার প্রহর শেষ হয়েছে। জেনে গেছে যে, আমি স্বাস্থ্য সচিবের আসন অলংকৃত করেছি। তার শারীরিক অবস্থার ক্রমাবনতি চোখে পড়ার মতো। আমার ডাক্তার মেয়ে মৌরিন ও ডাক্তার ছেলে আদিত্য তাদের মাকে নিয়ে ঢাকার আনোয়ার খান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যাবে। হাসপাতালে ভর্তি, কেবিন সবকিছুর ব্যবস্থা আগেই করা হয়েছিল। আমি জেবুকে বললাম, আমাকে একটু পরে সিএমএসডিতে একটা জরুরি সভায় অংশ নিতে বলেছেন মুখ্য সচিব। তবে তুমি বললে আমিও তোমার সঙ্গে যেতে পারি। তাৎক্ষণিকভাবে সে বলল, না তোমার যাওয়া দরকার নেই, আমার বাচ্চারা ডাক্তার, তারাই যাক। মিটিং শেষে তুমি খোঁজ নিও। কিন্তু কী দুর্ভাগ্য আমার! বাসা থেকে এটাই ছিল তার অন্তিম যাত্রা এবং মনে হলো, শেষ দিনও সে আমার চাকরির দায়িত্বকে অধিকতর বড় বিবেচনা করে গেছে।

আমি যথাসময়ে সিএমএসডিতে উপস্থিত হলাম। পরিচালক স্নেহভাজন আবু হেনা মোরশেদ জামান, স্বাস্থ্যসেবার ডিজি ও সংশ্লিষ্ট অপরাপর কর্মকর্তা আমাকে গ্রহণ করে ওপরে সভাকক্ষে নিয়ে যান। তখন দেশের হাসপাতালগুলোতে প্রধান সমস্যা ছিল পিপিইর সংকট (personal protective equipment)। যদিও এতদিন অনেকে একে পিপিপি বলেই চালিয়ে যাচ্ছিলেন। হঠাৎ করে এগুলোর সরবরাহ প্রায় বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল। প্রথম সভায় এর একটি সাময়িক ব্যবস্থা করার সিদ্ধান্ত নিয়ে বাসায় ফিরে আসি। এদিকে বাচ্চাদেরও ধারণা ছিল তাদের মামণি দ্রুতই ফিরে আসবে।

৫. বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রত্বের পরে আমার এলোপাতাড়ি পড়াশোনা বা লেখালেখিতে ঝোঁক আসে মূলত ২০১০ সাল থেকে। আমি তখন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক। কিছু দিনের মধ্যেই সেখানকার তিনজন খ্যাতিমান বরেণ্য লেখকের বই আমার হাতে চলে আসে। এরা যথাক্রমে অদ্বৈত মল্লবর্মণ, মিন্নাত আলী এবং আল মাহমুদ। সেখান থেকেই ‘অন্তরালে দৃশ্যপট’ নামে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক আমার একখানা ছোট্ট গল্পের বই বের হয়। লেখাগুলো আগে কিছু অনুল্লেখযোগ্য ছোটখাটো সাপ্তাহিক ও মাসিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল। আর যত্ন করে পুস্তকে রূপদান করেছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রয়াত সাংবাদিক, বৃক্ষপ্রেমী ও শিক্ষাবিদ মুহম্মদ মুসা।

দৈনিকে ও সাহিত্যপত্রে লেখালেখি শুরু আরও পরে। ২০১২ সালের মার্চ মাসের শেষান্তে প্রখ্যাত সাংবাদিক ও গল্পকার মিনার মাহমুদ ঢাকা রিজেন্সি হোটেলে আত্মহত্যা করেছিলেন। এ মর্মান্তিক দুঃসংবাদটি আমাকে দারুণভাবে ব্যথিত করে তুলেছিল। মিনার মাহমুদ আমাদের সমকালীন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মহসীন হলের ছাত্র ছিলেন। টানা কয়েক বছর একই ফ্লোরে বাস করার কারণে তাঁর বোহেমিয়ান সময়কে খুব কাছে থেকে দেখেছিলাম। তখন তাঁকে নিয়ে ‘এ কী করলেন মিনার মাহমুদ’ শিরোনামে একটা লেখা তৈরি করে বাংলাদেশ প্রতিদিনের জনপ্রিয় সম্পাদক বন্ধুবরেষু নঈম নিজাম বরাবর প্রেরণ করি। লেখাটি যথারীতি প্রকাশিত হওয়ার সময় আমার স্ত্রী ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছিল। পত্রিকায় প্রকাশিত এ দীর্ঘ লেখা পাঠ করে সেদিন সে-ও নীরবে প্রশংসা করেছিল। বলা চলে তারপর থেকেই লেখাজোখার কারখানায় আমি খন্ডকালীন শ্রমিকের কাজ করতে শুরু করি। তাতে আমার স্ত্রীর মৌন সমর্থন এবং প্রেরণা ছিল। যা ছিল সহায়ক প্রশান্তির আরেক নাম। প্রথম দিকে পত্রিকায় লেখা উঠলে তাকেই পড়ে দেখতে বলতাম। কারণ আমার কঠোর সমালোচকও সে। আমি কোনো দিন তার মুখে প্রকাশ্যে আমার কোনো মহিমাকীর্তন শুনিনি। ভালোবাসা বোধকরি এমনই এর জন্য ভাষার ব্যবহার খুবই গৌণ। তাই আমার লেখায় আরও কী কী বিষয় কীভাবে আনা যেত তা সে অনায়াসে বলে দিতে পারত।

বলা বাহুল্য, এক যুগ আগে প্রকাশিত আমার প্রথম বই অন্তরালে দৃশ্যপটের উৎসর্গ পত্রে আজও ঝলমলে উৎকীর্ণ হয়ে আছে...

‘যার নিরন্তর তাগিদ ও প্রেরণায় লেখাগুলো বই হয়েছে-সহধর্মিণী কামরুন্নাহার জেবুকে।’

                লেখক : গল্পকার ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা