শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

স্ত্রীকে নিয়ে লেখা

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
স্ত্রীকে নিয়ে লেখা

সরকারের আদেশটি কয়েক দিন আগে হলেও স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব হিসেবে কাজে যোগ দিতে আমার সপ্তাহ দেড়েক বিলম্ব হয়েছিল। তবে এমন বিলম্ব অপ্রত্যাশিত ছিল। আমি সেখানে যোগদান করি ৯ জুন ২০২০ খ্রি.। করোনা আক্রান্ত স্ত্রীকে বাসায় রেখে বেলা ১০টা ৩০ মিনিটের দিকে বাংলাদেশ সচিবালয়ের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে উপস্থিত হই। সেদিন বাসা থেকে বের হলে মাত্র কয়েক মিনিটে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে গাড়িটা থেমে যায়। দেখলাম, কয়েক শ মানুষ ব্যানার ফেস্টুন হাতে নিয়ে মানববন্ধনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। বিষয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ। ভাবছিলাম, কী অশুভ যাত্রা আমার! ঘরে স্ত্রী মৃত্যু শয্যায়। আর যেখানে যোগ দিতে চাচ্ছি সে মন্ত্রণালয়ের প্রধান কর্মাধ্যক্ষের পদত্যাগ চাচ্ছেন গণমানুষ। আমি অল্পক্ষণের মধ্যেই মন্ত্রণালয়ে পৌঁছে যাই। সামান্য আনুষ্ঠানিকতার পরে মন্ত্রী ও বিদায়ী সচিবের উপস্থিতি এবং অসংখ্য ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ক্যামেরার আলোয় ঝলসে উঠেছিল আমার দায়িত্ব গ্রহণ পর্বটি। অদৃশ্য করোনাভাইরাসের সংক্রমণ-শঙ্কা উপেক্ষা করেও দর্শনার্থীর ভিড় লেগেছিল। একজন সচিবের পরিবর্তন যেন মুহূর্তে জাতীয় ইস্যুতে পরিণত হয়েছিল।

করোনা পজিটিভ থাকার কারণে পূর্ববর্তী রাতে একটা পৃথক কক্ষে নিঃসঙ্গ ও বিচ্ছিন্ন ছিল জেবু। সকালে বাসা ছেড়ে আসার পূর্ব মুহূর্তে তার কাছে বলতে গেলাম। আমি যোগদান করতে সচিবালয়ে যাচ্ছি। আমি তাকে বিপন্ন ও বিষণœ দেখছিলাম। নির্ঘুম চোখে আমার দিকে তাকিয়ে মৃদুস্বরে বলেছিল, ‘সাবধানে থেক। যোগদান দেখতে আজ অনেক ধরনের লোকের সমাগম হবে।’ বারবার স্মরণ করিয়ে দিচ্ছিল, আমি যেন মাস্কটি ১ মিনিটের জন্যও খুলে না রাখি। সব সময় দর্শনার্থীদের থেকে খানিকটা দূরে থাকি। তার এমনই আশ্চর্য ধীশক্তি ছিল যে, অনেক কিছুই সে আগেই আঁচ করতে পারত। এদিকে সচিব পদে আমার যোগদান না দেখে সে হাসপাতালে ভর্তি হবে না। গোঁ-ধরে বাসায় বসে ছিল অন্তত দুটো দিন। এখন প্রায়শই ভাবী, আমাকে সরকারের সচিব হিসেবে দেখে যাওয়াই কী তার শেষ দায় ছিল?

২. স্বাস্থ্য সচিবের পদে যোগদান করার সময় আমার বয়স ৫৭ বছর, চাকরি ৩০ বছর এবং সংসার জীবন ৩১ বছরের। দীর্ঘ তিন দশকের একই সংসার তরীর ক্লান্তিহীন যাত্রী হিসেবে সুখ ও দুঃখের সারথি হয়ে, আমার অস্থির জীবনের সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ছিল সহধর্মিণী জেবু। কখনো এমনটা হওয়ার কথা ছিল না, কেননা সম্পর্কে আমরা ছিলাম একে অপরের ফুফাতো মামাতো ভাইবোন। তবুও বাস্তবে তা-ই হলো। সময়ের পরিক্রমায় আমি ঢাকার সচিবালয়ে এবং মাঠ প্রশাসনে ম্যাজিস্ট্রেট, ইউএনও, এডিসি, ডিসি, বিভাগীয় কমিশনারসহ অনেকগুলো উল্লেখযোগ্য গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছি। নব্বই দশকের গোড়া থেকে বিভিন্ন জেলা, উপজেলায় চাকরিকালীন আমার স্ত্রী কখনো সঙ্গে ছিলেন, কখনো সন্তানদের স্কুল-কলেজের কথা ভেবে ঢাকার সরকারি আবাসনের নিরানন্দ পরিবেশে সময় কাটিয়েছেন। দুর্গার দশ হাত দিয়ে সবকিছু সামলে নিয়েছে। সন্তানের মা এবং নিষ্ঠাবান টিউটর উভয় দায়িত্বই ছিল তার কাঁধের ওপর। আমার স্বভাবসুলভ নির্ভার উদাসীনতা তাকে আরও বেশি কর্তব্যবান করে তুলেছিল। একজন টিপিক্যাল বাঙালি রমণীর মতো তার কাছে নিজের সংসারটি ছিল আস্ত একটা পৃথিবী। এমনকি আমার আর্থিক টানাপোড়েনকেও সে হাসিমুখে আঁকড়ে ধরে নিরাপদ নিঃশব্দে বেঁচে থাকতে চেয়েছে। একজন সরকারি কর্মচারীর সন্তান হিসেবে তথা মধ্যবিত্তের নিত্যাকাক্সক্ষা-প্রবণ জীবনাচার বিষয়ে তার বোধ-বিবেচনা ছিল খুবই পরিশীলিত এবং অভিজাতপূর্ণ। তার বাহ্যিক আচরণ, মমতাভরা বাচনভঙ্গি, রুচিসম্মত পোশাক, সৌন্দর্যের প্রতিমা-প্রতীক এবং এক লাবণ্যময়ী বাঙালি নারীর অবয়ব তাকে সব সময় অন্যদের চেয়ে আলাদা করে রাখত। বিনয় এবং পরমতসহিষ্ণুতা সে অর্জন করেছিল তার পরিবারের পরিবেষ্টন থেকেই।

৩. আমার চাকরি আর জেবুর নিরন্তর ত্যাগ যেন সমান্তরাল এক পারিবারিক জীবনের অব্যক্ত কাহিনির মতন। টিকাটুলির হোটেল ইলিশিয়ামের দেড় রুমের কক্ষে দুই সন্তানের বেড়ে ওঠার কঠিন দিনগুলোতে সে প্রায়ই বলত, কম খাব, কম পরব, চাকরির কোনো টেনশন বা ঝামেলা সহ্য করতে পারব না। ভালো ইমেজ নিয়ে চাকরি কর। আর আমি তোমার সন্তানদের জন্য গৃহবধূর (house wife) তকমা পেতেও আগ্রহী। মধ্যবিত্তের ওঠা-নামার জীবনচক্রে আমার সংসারে বরাবরই ছিল অল্পে তুষ্ট পরিবেশ। হিসাবের আয় আর হিসাবের ব্যয় নিয়েই ছিল যাপিত সময়। মনে পড়ে, স্বাস্থ্য সচিবের পদে চাকরিরত অবস্থায় করোনায় আক্রান্ত হই এবং হাসপাতালের বিছানা থেকে বদলির আদেশ পেয়ে অশ্রুসজল হয়ে লিখেছিলাম, চাকরিকে কখনো না বলতে পারিনি। জীবন ভর আমার কাছে সরকারের দায়িত্ব পালনই সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পেয়েছে। নিজের এবং পরিবার সদস্যদের সাধ-আহলাদকে এতটাই উপেক্ষা করেছি যার নজির সমকালে সচরাচর মেলা ভার। সহকর্মীরা শুনলে বিস্মিত হতো, ৩১ বছরে আমি মাত্র ১৫ দিন অর্জিত ছুটি (Earned Leave) ভোগ করেছিলাম। আমার সমস্ত ছুটির খাতা পড়ে থাকল সরকারের নিরীক্ষালয়ে। আমার স্ত্রী বলত, চাকরিতে তোমার বন্ধুর সংখ্যা আমি আঙুলে দেখতে পাই। তবে শত্রুর সংখ্যা কিন্তু ক্যালকুলেটরের বিষয়। তাই প্রয়োজনে অবসরে গিয়ে বেড়াব, চাকরি ফেলে বাইরে লম্বা ছুটির প্রয়োজন নেই।

একটি ছোট্ট ঘটনা বলি, আমি তখন চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার। একবার চট্টগ্রাম থেকে সচিবালয়ের একটা সভায় যোগ দিতে ঢাকায় আসি। সভা শেষে বাসায় ফেরার পথে শাহবাগের পাঠক সমাবেশ কেন্দ্রে প্রবেশ করি। সেখানে সদ্য অবসরপ্রাপ্ত মুখ্য সচিব ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরীর সঙ্গে দেখা হলো। তিনি বললেন, কাল নাকি রাঙামাটিতে পার্বত্য শান্তি চুক্তির বিংশতম বর্ষপূর্তির জমকালো অনুষ্ঠান হচ্ছে, তুমি থাকবে না?

বললাম, এটা জুমে উদ্বোধন হবে, পার্বত্য জেলা পরিষদের আয়োজন। তবে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসককে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। তিনি আমার একজন প্রিয় কবি এবং শুভাকাক্সক্ষী বলেই হয়তো পুনরায় বললেন, তা-ও সেখানে তোমার উপস্থিতি মনে হয় ভালো হবে।

আমি তাৎক্ষণিক আজিমপুরের বাসায় ফিরে আসি এবং বিষয়টি জেবুকে বলি। সে আমাকে রাতেই চট্টগ্রামে ফিরে যেতে পরামর্শ দেয়। সেদিন সর্বশেষ ফ্লাইট নিয়ে আমি চট্টগ্রামে ফিরে আসি এবং সকালে রাঙামাটি স্টেডিয়ামের অনুষ্ঠানে অংশ নিই। এ কারণেই মনে হয়, সমগ্র চাকরি জীবনে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সামান্য একটু কারণ দর্শানোর ঘটনাও আমাকে মোকাবিলা করতে হয়নি।

৪. বিশ্বব্যাপী করোনার সর্বোচ্চ প্রাদুর্ভাবকালে স্বাস্থ্য সচিবের দায়িত্ব গ্রহণ করে অফিস থেকে সেদিন সূর্যাস্তের পরে বাসায় ফিরে আসি। জেবু এবার হাসপাতালে যাবে। তার অপেক্ষার প্রহর শেষ হয়েছে। জেনে গেছে যে, আমি স্বাস্থ্য সচিবের আসন অলংকৃত করেছি। তার শারীরিক অবস্থার ক্রমাবনতি চোখে পড়ার মতো। আমার ডাক্তার মেয়ে মৌরিন ও ডাক্তার ছেলে আদিত্য তাদের মাকে নিয়ে ঢাকার আনোয়ার খান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যাবে। হাসপাতালে ভর্তি, কেবিন সবকিছুর ব্যবস্থা আগেই করা হয়েছিল। আমি জেবুকে বললাম, আমাকে একটু পরে সিএমএসডিতে একটা জরুরি সভায় অংশ নিতে বলেছেন মুখ্য সচিব। তবে তুমি বললে আমিও তোমার সঙ্গে যেতে পারি। তাৎক্ষণিকভাবে সে বলল, না তোমার যাওয়া দরকার নেই, আমার বাচ্চারা ডাক্তার, তারাই যাক। মিটিং শেষে তুমি খোঁজ নিও। কিন্তু কী দুর্ভাগ্য আমার! বাসা থেকে এটাই ছিল তার অন্তিম যাত্রা এবং মনে হলো, শেষ দিনও সে আমার চাকরির দায়িত্বকে অধিকতর বড় বিবেচনা করে গেছে।

আমি যথাসময়ে সিএমএসডিতে উপস্থিত হলাম। পরিচালক স্নেহভাজন আবু হেনা মোরশেদ জামান, স্বাস্থ্যসেবার ডিজি ও সংশ্লিষ্ট অপরাপর কর্মকর্তা আমাকে গ্রহণ করে ওপরে সভাকক্ষে নিয়ে যান। তখন দেশের হাসপাতালগুলোতে প্রধান সমস্যা ছিল পিপিইর সংকট (personal protective equipment)। যদিও এতদিন অনেকে একে পিপিপি বলেই চালিয়ে যাচ্ছিলেন। হঠাৎ করে এগুলোর সরবরাহ প্রায় বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল। প্রথম সভায় এর একটি সাময়িক ব্যবস্থা করার সিদ্ধান্ত নিয়ে বাসায় ফিরে আসি। এদিকে বাচ্চাদেরও ধারণা ছিল তাদের মামণি দ্রুতই ফিরে আসবে।

৫. বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রত্বের পরে আমার এলোপাতাড়ি পড়াশোনা বা লেখালেখিতে ঝোঁক আসে মূলত ২০১০ সাল থেকে। আমি তখন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক। কিছু দিনের মধ্যেই সেখানকার তিনজন খ্যাতিমান বরেণ্য লেখকের বই আমার হাতে চলে আসে। এরা যথাক্রমে অদ্বৈত মল্লবর্মণ, মিন্নাত আলী এবং আল মাহমুদ। সেখান থেকেই ‘অন্তরালে দৃশ্যপট’ নামে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক আমার একখানা ছোট্ট গল্পের বই বের হয়। লেখাগুলো আগে কিছু অনুল্লেখযোগ্য ছোটখাটো সাপ্তাহিক ও মাসিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল। আর যত্ন করে পুস্তকে রূপদান করেছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রয়াত সাংবাদিক, বৃক্ষপ্রেমী ও শিক্ষাবিদ মুহম্মদ মুসা।

দৈনিকে ও সাহিত্যপত্রে লেখালেখি শুরু আরও পরে। ২০১২ সালের মার্চ মাসের শেষান্তে প্রখ্যাত সাংবাদিক ও গল্পকার মিনার মাহমুদ ঢাকা রিজেন্সি হোটেলে আত্মহত্যা করেছিলেন। এ মর্মান্তিক দুঃসংবাদটি আমাকে দারুণভাবে ব্যথিত করে তুলেছিল। মিনার মাহমুদ আমাদের সমকালীন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মহসীন হলের ছাত্র ছিলেন। টানা কয়েক বছর একই ফ্লোরে বাস করার কারণে তাঁর বোহেমিয়ান সময়কে খুব কাছে থেকে দেখেছিলাম। তখন তাঁকে নিয়ে ‘এ কী করলেন মিনার মাহমুদ’ শিরোনামে একটা লেখা তৈরি করে বাংলাদেশ প্রতিদিনের জনপ্রিয় সম্পাদক বন্ধুবরেষু নঈম নিজাম বরাবর প্রেরণ করি। লেখাটি যথারীতি প্রকাশিত হওয়ার সময় আমার স্ত্রী ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছিল। পত্রিকায় প্রকাশিত এ দীর্ঘ লেখা পাঠ করে সেদিন সে-ও নীরবে প্রশংসা করেছিল। বলা চলে তারপর থেকেই লেখাজোখার কারখানায় আমি খন্ডকালীন শ্রমিকের কাজ করতে শুরু করি। তাতে আমার স্ত্রীর মৌন সমর্থন এবং প্রেরণা ছিল। যা ছিল সহায়ক প্রশান্তির আরেক নাম। প্রথম দিকে পত্রিকায় লেখা উঠলে তাকেই পড়ে দেখতে বলতাম। কারণ আমার কঠোর সমালোচকও সে। আমি কোনো দিন তার মুখে প্রকাশ্যে আমার কোনো মহিমাকীর্তন শুনিনি। ভালোবাসা বোধকরি এমনই এর জন্য ভাষার ব্যবহার খুবই গৌণ। তাই আমার লেখায় আরও কী কী বিষয় কীভাবে আনা যেত তা সে অনায়াসে বলে দিতে পারত।

বলা বাহুল্য, এক যুগ আগে প্রকাশিত আমার প্রথম বই অন্তরালে দৃশ্যপটের উৎসর্গ পত্রে আজও ঝলমলে উৎকীর্ণ হয়ে আছে...

‘যার নিরন্তর তাগিদ ও প্রেরণায় লেখাগুলো বই হয়েছে-সহধর্মিণী কামরুন্নাহার জেবুকে।’

                লেখক : গল্পকার ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

এই মাত্র | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে