শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

স্ত্রীকে নিয়ে লেখা

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
স্ত্রীকে নিয়ে লেখা

সরকারের আদেশটি কয়েক দিন আগে হলেও স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব হিসেবে কাজে যোগ দিতে আমার সপ্তাহ দেড়েক বিলম্ব হয়েছিল। তবে এমন বিলম্ব অপ্রত্যাশিত ছিল। আমি সেখানে যোগদান করি ৯ জুন ২০২০ খ্রি.। করোনা আক্রান্ত স্ত্রীকে বাসায় রেখে বেলা ১০টা ৩০ মিনিটের দিকে বাংলাদেশ সচিবালয়ের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে উপস্থিত হই। সেদিন বাসা থেকে বের হলে মাত্র কয়েক মিনিটে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে গাড়িটা থেমে যায়। দেখলাম, কয়েক শ মানুষ ব্যানার ফেস্টুন হাতে নিয়ে মানববন্ধনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। বিষয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ। ভাবছিলাম, কী অশুভ যাত্রা আমার! ঘরে স্ত্রী মৃত্যু শয্যায়। আর যেখানে যোগ দিতে চাচ্ছি সে মন্ত্রণালয়ের প্রধান কর্মাধ্যক্ষের পদত্যাগ চাচ্ছেন গণমানুষ। আমি অল্পক্ষণের মধ্যেই মন্ত্রণালয়ে পৌঁছে যাই। সামান্য আনুষ্ঠানিকতার পরে মন্ত্রী ও বিদায়ী সচিবের উপস্থিতি এবং অসংখ্য ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ক্যামেরার আলোয় ঝলসে উঠেছিল আমার দায়িত্ব গ্রহণ পর্বটি। অদৃশ্য করোনাভাইরাসের সংক্রমণ-শঙ্কা উপেক্ষা করেও দর্শনার্থীর ভিড় লেগেছিল। একজন সচিবের পরিবর্তন যেন মুহূর্তে জাতীয় ইস্যুতে পরিণত হয়েছিল।

করোনা পজিটিভ থাকার কারণে পূর্ববর্তী রাতে একটা পৃথক কক্ষে নিঃসঙ্গ ও বিচ্ছিন্ন ছিল জেবু। সকালে বাসা ছেড়ে আসার পূর্ব মুহূর্তে তার কাছে বলতে গেলাম। আমি যোগদান করতে সচিবালয়ে যাচ্ছি। আমি তাকে বিপন্ন ও বিষণœ দেখছিলাম। নির্ঘুম চোখে আমার দিকে তাকিয়ে মৃদুস্বরে বলেছিল, ‘সাবধানে থেক। যোগদান দেখতে আজ অনেক ধরনের লোকের সমাগম হবে।’ বারবার স্মরণ করিয়ে দিচ্ছিল, আমি যেন মাস্কটি ১ মিনিটের জন্যও খুলে না রাখি। সব সময় দর্শনার্থীদের থেকে খানিকটা দূরে থাকি। তার এমনই আশ্চর্য ধীশক্তি ছিল যে, অনেক কিছুই সে আগেই আঁচ করতে পারত। এদিকে সচিব পদে আমার যোগদান না দেখে সে হাসপাতালে ভর্তি হবে না। গোঁ-ধরে বাসায় বসে ছিল অন্তত দুটো দিন। এখন প্রায়শই ভাবী, আমাকে সরকারের সচিব হিসেবে দেখে যাওয়াই কী তার শেষ দায় ছিল?

২. স্বাস্থ্য সচিবের পদে যোগদান করার সময় আমার বয়স ৫৭ বছর, চাকরি ৩০ বছর এবং সংসার জীবন ৩১ বছরের। দীর্ঘ তিন দশকের একই সংসার তরীর ক্লান্তিহীন যাত্রী হিসেবে সুখ ও দুঃখের সারথি হয়ে, আমার অস্থির জীবনের সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ছিল সহধর্মিণী জেবু। কখনো এমনটা হওয়ার কথা ছিল না, কেননা সম্পর্কে আমরা ছিলাম একে অপরের ফুফাতো মামাতো ভাইবোন। তবুও বাস্তবে তা-ই হলো। সময়ের পরিক্রমায় আমি ঢাকার সচিবালয়ে এবং মাঠ প্রশাসনে ম্যাজিস্ট্রেট, ইউএনও, এডিসি, ডিসি, বিভাগীয় কমিশনারসহ অনেকগুলো উল্লেখযোগ্য গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছি। নব্বই দশকের গোড়া থেকে বিভিন্ন জেলা, উপজেলায় চাকরিকালীন আমার স্ত্রী কখনো সঙ্গে ছিলেন, কখনো সন্তানদের স্কুল-কলেজের কথা ভেবে ঢাকার সরকারি আবাসনের নিরানন্দ পরিবেশে সময় কাটিয়েছেন। দুর্গার দশ হাত দিয়ে সবকিছু সামলে নিয়েছে। সন্তানের মা এবং নিষ্ঠাবান টিউটর উভয় দায়িত্বই ছিল তার কাঁধের ওপর। আমার স্বভাবসুলভ নির্ভার উদাসীনতা তাকে আরও বেশি কর্তব্যবান করে তুলেছিল। একজন টিপিক্যাল বাঙালি রমণীর মতো তার কাছে নিজের সংসারটি ছিল আস্ত একটা পৃথিবী। এমনকি আমার আর্থিক টানাপোড়েনকেও সে হাসিমুখে আঁকড়ে ধরে নিরাপদ নিঃশব্দে বেঁচে থাকতে চেয়েছে। একজন সরকারি কর্মচারীর সন্তান হিসেবে তথা মধ্যবিত্তের নিত্যাকাক্সক্ষা-প্রবণ জীবনাচার বিষয়ে তার বোধ-বিবেচনা ছিল খুবই পরিশীলিত এবং অভিজাতপূর্ণ। তার বাহ্যিক আচরণ, মমতাভরা বাচনভঙ্গি, রুচিসম্মত পোশাক, সৌন্দর্যের প্রতিমা-প্রতীক এবং এক লাবণ্যময়ী বাঙালি নারীর অবয়ব তাকে সব সময় অন্যদের চেয়ে আলাদা করে রাখত। বিনয় এবং পরমতসহিষ্ণুতা সে অর্জন করেছিল তার পরিবারের পরিবেষ্টন থেকেই।

৩. আমার চাকরি আর জেবুর নিরন্তর ত্যাগ যেন সমান্তরাল এক পারিবারিক জীবনের অব্যক্ত কাহিনির মতন। টিকাটুলির হোটেল ইলিশিয়ামের দেড় রুমের কক্ষে দুই সন্তানের বেড়ে ওঠার কঠিন দিনগুলোতে সে প্রায়ই বলত, কম খাব, কম পরব, চাকরির কোনো টেনশন বা ঝামেলা সহ্য করতে পারব না। ভালো ইমেজ নিয়ে চাকরি কর। আর আমি তোমার সন্তানদের জন্য গৃহবধূর (house wife) তকমা পেতেও আগ্রহী। মধ্যবিত্তের ওঠা-নামার জীবনচক্রে আমার সংসারে বরাবরই ছিল অল্পে তুষ্ট পরিবেশ। হিসাবের আয় আর হিসাবের ব্যয় নিয়েই ছিল যাপিত সময়। মনে পড়ে, স্বাস্থ্য সচিবের পদে চাকরিরত অবস্থায় করোনায় আক্রান্ত হই এবং হাসপাতালের বিছানা থেকে বদলির আদেশ পেয়ে অশ্রুসজল হয়ে লিখেছিলাম, চাকরিকে কখনো না বলতে পারিনি। জীবন ভর আমার কাছে সরকারের দায়িত্ব পালনই সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পেয়েছে। নিজের এবং পরিবার সদস্যদের সাধ-আহলাদকে এতটাই উপেক্ষা করেছি যার নজির সমকালে সচরাচর মেলা ভার। সহকর্মীরা শুনলে বিস্মিত হতো, ৩১ বছরে আমি মাত্র ১৫ দিন অর্জিত ছুটি (Earned Leave) ভোগ করেছিলাম। আমার সমস্ত ছুটির খাতা পড়ে থাকল সরকারের নিরীক্ষালয়ে। আমার স্ত্রী বলত, চাকরিতে তোমার বন্ধুর সংখ্যা আমি আঙুলে দেখতে পাই। তবে শত্রুর সংখ্যা কিন্তু ক্যালকুলেটরের বিষয়। তাই প্রয়োজনে অবসরে গিয়ে বেড়াব, চাকরি ফেলে বাইরে লম্বা ছুটির প্রয়োজন নেই।

একটি ছোট্ট ঘটনা বলি, আমি তখন চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার। একবার চট্টগ্রাম থেকে সচিবালয়ের একটা সভায় যোগ দিতে ঢাকায় আসি। সভা শেষে বাসায় ফেরার পথে শাহবাগের পাঠক সমাবেশ কেন্দ্রে প্রবেশ করি। সেখানে সদ্য অবসরপ্রাপ্ত মুখ্য সচিব ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরীর সঙ্গে দেখা হলো। তিনি বললেন, কাল নাকি রাঙামাটিতে পার্বত্য শান্তি চুক্তির বিংশতম বর্ষপূর্তির জমকালো অনুষ্ঠান হচ্ছে, তুমি থাকবে না?

বললাম, এটা জুমে উদ্বোধন হবে, পার্বত্য জেলা পরিষদের আয়োজন। তবে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসককে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। তিনি আমার একজন প্রিয় কবি এবং শুভাকাক্সক্ষী বলেই হয়তো পুনরায় বললেন, তা-ও সেখানে তোমার উপস্থিতি মনে হয় ভালো হবে।

আমি তাৎক্ষণিক আজিমপুরের বাসায় ফিরে আসি এবং বিষয়টি জেবুকে বলি। সে আমাকে রাতেই চট্টগ্রামে ফিরে যেতে পরামর্শ দেয়। সেদিন সর্বশেষ ফ্লাইট নিয়ে আমি চট্টগ্রামে ফিরে আসি এবং সকালে রাঙামাটি স্টেডিয়ামের অনুষ্ঠানে অংশ নিই। এ কারণেই মনে হয়, সমগ্র চাকরি জীবনে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সামান্য একটু কারণ দর্শানোর ঘটনাও আমাকে মোকাবিলা করতে হয়নি।

৪. বিশ্বব্যাপী করোনার সর্বোচ্চ প্রাদুর্ভাবকালে স্বাস্থ্য সচিবের দায়িত্ব গ্রহণ করে অফিস থেকে সেদিন সূর্যাস্তের পরে বাসায় ফিরে আসি। জেবু এবার হাসপাতালে যাবে। তার অপেক্ষার প্রহর শেষ হয়েছে। জেনে গেছে যে, আমি স্বাস্থ্য সচিবের আসন অলংকৃত করেছি। তার শারীরিক অবস্থার ক্রমাবনতি চোখে পড়ার মতো। আমার ডাক্তার মেয়ে মৌরিন ও ডাক্তার ছেলে আদিত্য তাদের মাকে নিয়ে ঢাকার আনোয়ার খান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যাবে। হাসপাতালে ভর্তি, কেবিন সবকিছুর ব্যবস্থা আগেই করা হয়েছিল। আমি জেবুকে বললাম, আমাকে একটু পরে সিএমএসডিতে একটা জরুরি সভায় অংশ নিতে বলেছেন মুখ্য সচিব। তবে তুমি বললে আমিও তোমার সঙ্গে যেতে পারি। তাৎক্ষণিকভাবে সে বলল, না তোমার যাওয়া দরকার নেই, আমার বাচ্চারা ডাক্তার, তারাই যাক। মিটিং শেষে তুমি খোঁজ নিও। কিন্তু কী দুর্ভাগ্য আমার! বাসা থেকে এটাই ছিল তার অন্তিম যাত্রা এবং মনে হলো, শেষ দিনও সে আমার চাকরির দায়িত্বকে অধিকতর বড় বিবেচনা করে গেছে।

আমি যথাসময়ে সিএমএসডিতে উপস্থিত হলাম। পরিচালক স্নেহভাজন আবু হেনা মোরশেদ জামান, স্বাস্থ্যসেবার ডিজি ও সংশ্লিষ্ট অপরাপর কর্মকর্তা আমাকে গ্রহণ করে ওপরে সভাকক্ষে নিয়ে যান। তখন দেশের হাসপাতালগুলোতে প্রধান সমস্যা ছিল পিপিইর সংকট (personal protective equipment)। যদিও এতদিন অনেকে একে পিপিপি বলেই চালিয়ে যাচ্ছিলেন। হঠাৎ করে এগুলোর সরবরাহ প্রায় বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল। প্রথম সভায় এর একটি সাময়িক ব্যবস্থা করার সিদ্ধান্ত নিয়ে বাসায় ফিরে আসি। এদিকে বাচ্চাদেরও ধারণা ছিল তাদের মামণি দ্রুতই ফিরে আসবে।

৫. বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রত্বের পরে আমার এলোপাতাড়ি পড়াশোনা বা লেখালেখিতে ঝোঁক আসে মূলত ২০১০ সাল থেকে। আমি তখন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক। কিছু দিনের মধ্যেই সেখানকার তিনজন খ্যাতিমান বরেণ্য লেখকের বই আমার হাতে চলে আসে। এরা যথাক্রমে অদ্বৈত মল্লবর্মণ, মিন্নাত আলী এবং আল মাহমুদ। সেখান থেকেই ‘অন্তরালে দৃশ্যপট’ নামে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক আমার একখানা ছোট্ট গল্পের বই বের হয়। লেখাগুলো আগে কিছু অনুল্লেখযোগ্য ছোটখাটো সাপ্তাহিক ও মাসিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল। আর যত্ন করে পুস্তকে রূপদান করেছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রয়াত সাংবাদিক, বৃক্ষপ্রেমী ও শিক্ষাবিদ মুহম্মদ মুসা।

দৈনিকে ও সাহিত্যপত্রে লেখালেখি শুরু আরও পরে। ২০১২ সালের মার্চ মাসের শেষান্তে প্রখ্যাত সাংবাদিক ও গল্পকার মিনার মাহমুদ ঢাকা রিজেন্সি হোটেলে আত্মহত্যা করেছিলেন। এ মর্মান্তিক দুঃসংবাদটি আমাকে দারুণভাবে ব্যথিত করে তুলেছিল। মিনার মাহমুদ আমাদের সমকালীন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মহসীন হলের ছাত্র ছিলেন। টানা কয়েক বছর একই ফ্লোরে বাস করার কারণে তাঁর বোহেমিয়ান সময়কে খুব কাছে থেকে দেখেছিলাম। তখন তাঁকে নিয়ে ‘এ কী করলেন মিনার মাহমুদ’ শিরোনামে একটা লেখা তৈরি করে বাংলাদেশ প্রতিদিনের জনপ্রিয় সম্পাদক বন্ধুবরেষু নঈম নিজাম বরাবর প্রেরণ করি। লেখাটি যথারীতি প্রকাশিত হওয়ার সময় আমার স্ত্রী ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছিল। পত্রিকায় প্রকাশিত এ দীর্ঘ লেখা পাঠ করে সেদিন সে-ও নীরবে প্রশংসা করেছিল। বলা চলে তারপর থেকেই লেখাজোখার কারখানায় আমি খন্ডকালীন শ্রমিকের কাজ করতে শুরু করি। তাতে আমার স্ত্রীর মৌন সমর্থন এবং প্রেরণা ছিল। যা ছিল সহায়ক প্রশান্তির আরেক নাম। প্রথম দিকে পত্রিকায় লেখা উঠলে তাকেই পড়ে দেখতে বলতাম। কারণ আমার কঠোর সমালোচকও সে। আমি কোনো দিন তার মুখে প্রকাশ্যে আমার কোনো মহিমাকীর্তন শুনিনি। ভালোবাসা বোধকরি এমনই এর জন্য ভাষার ব্যবহার খুবই গৌণ। তাই আমার লেখায় আরও কী কী বিষয় কীভাবে আনা যেত তা সে অনায়াসে বলে দিতে পারত।

বলা বাহুল্য, এক যুগ আগে প্রকাশিত আমার প্রথম বই অন্তরালে দৃশ্যপটের উৎসর্গ পত্রে আজও ঝলমলে উৎকীর্ণ হয়ে আছে...

‘যার নিরন্তর তাগিদ ও প্রেরণায় লেখাগুলো বই হয়েছে-সহধর্মিণী কামরুন্নাহার জেবুকে।’

                লেখক : গল্পকার ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক