শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

স্ত্রীকে নিয়ে লেখা

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
স্ত্রীকে নিয়ে লেখা

সরকারের আদেশটি কয়েক দিন আগে হলেও স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব হিসেবে কাজে যোগ দিতে আমার সপ্তাহ দেড়েক বিলম্ব হয়েছিল। তবে এমন বিলম্ব অপ্রত্যাশিত ছিল। আমি সেখানে যোগদান করি ৯ জুন ২০২০ খ্রি.। করোনা আক্রান্ত স্ত্রীকে বাসায় রেখে বেলা ১০টা ৩০ মিনিটের দিকে বাংলাদেশ সচিবালয়ের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে উপস্থিত হই। সেদিন বাসা থেকে বের হলে মাত্র কয়েক মিনিটে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে গাড়িটা থেমে যায়। দেখলাম, কয়েক শ মানুষ ব্যানার ফেস্টুন হাতে নিয়ে মানববন্ধনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। বিষয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ। ভাবছিলাম, কী অশুভ যাত্রা আমার! ঘরে স্ত্রী মৃত্যু শয্যায়। আর যেখানে যোগ দিতে চাচ্ছি সে মন্ত্রণালয়ের প্রধান কর্মাধ্যক্ষের পদত্যাগ চাচ্ছেন গণমানুষ। আমি অল্পক্ষণের মধ্যেই মন্ত্রণালয়ে পৌঁছে যাই। সামান্য আনুষ্ঠানিকতার পরে মন্ত্রী ও বিদায়ী সচিবের উপস্থিতি এবং অসংখ্য ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ক্যামেরার আলোয় ঝলসে উঠেছিল আমার দায়িত্ব গ্রহণ পর্বটি। অদৃশ্য করোনাভাইরাসের সংক্রমণ-শঙ্কা উপেক্ষা করেও দর্শনার্থীর ভিড় লেগেছিল। একজন সচিবের পরিবর্তন যেন মুহূর্তে জাতীয় ইস্যুতে পরিণত হয়েছিল।

করোনা পজিটিভ থাকার কারণে পূর্ববর্তী রাতে একটা পৃথক কক্ষে নিঃসঙ্গ ও বিচ্ছিন্ন ছিল জেবু। সকালে বাসা ছেড়ে আসার পূর্ব মুহূর্তে তার কাছে বলতে গেলাম। আমি যোগদান করতে সচিবালয়ে যাচ্ছি। আমি তাকে বিপন্ন ও বিষণœ দেখছিলাম। নির্ঘুম চোখে আমার দিকে তাকিয়ে মৃদুস্বরে বলেছিল, ‘সাবধানে থেক। যোগদান দেখতে আজ অনেক ধরনের লোকের সমাগম হবে।’ বারবার স্মরণ করিয়ে দিচ্ছিল, আমি যেন মাস্কটি ১ মিনিটের জন্যও খুলে না রাখি। সব সময় দর্শনার্থীদের থেকে খানিকটা দূরে থাকি। তার এমনই আশ্চর্য ধীশক্তি ছিল যে, অনেক কিছুই সে আগেই আঁচ করতে পারত। এদিকে সচিব পদে আমার যোগদান না দেখে সে হাসপাতালে ভর্তি হবে না। গোঁ-ধরে বাসায় বসে ছিল অন্তত দুটো দিন। এখন প্রায়শই ভাবী, আমাকে সরকারের সচিব হিসেবে দেখে যাওয়াই কী তার শেষ দায় ছিল?

২. স্বাস্থ্য সচিবের পদে যোগদান করার সময় আমার বয়স ৫৭ বছর, চাকরি ৩০ বছর এবং সংসার জীবন ৩১ বছরের। দীর্ঘ তিন দশকের একই সংসার তরীর ক্লান্তিহীন যাত্রী হিসেবে সুখ ও দুঃখের সারথি হয়ে, আমার অস্থির জীবনের সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ছিল সহধর্মিণী জেবু। কখনো এমনটা হওয়ার কথা ছিল না, কেননা সম্পর্কে আমরা ছিলাম একে অপরের ফুফাতো মামাতো ভাইবোন। তবুও বাস্তবে তা-ই হলো। সময়ের পরিক্রমায় আমি ঢাকার সচিবালয়ে এবং মাঠ প্রশাসনে ম্যাজিস্ট্রেট, ইউএনও, এডিসি, ডিসি, বিভাগীয় কমিশনারসহ অনেকগুলো উল্লেখযোগ্য গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছি। নব্বই দশকের গোড়া থেকে বিভিন্ন জেলা, উপজেলায় চাকরিকালীন আমার স্ত্রী কখনো সঙ্গে ছিলেন, কখনো সন্তানদের স্কুল-কলেজের কথা ভেবে ঢাকার সরকারি আবাসনের নিরানন্দ পরিবেশে সময় কাটিয়েছেন। দুর্গার দশ হাত দিয়ে সবকিছু সামলে নিয়েছে। সন্তানের মা এবং নিষ্ঠাবান টিউটর উভয় দায়িত্বই ছিল তার কাঁধের ওপর। আমার স্বভাবসুলভ নির্ভার উদাসীনতা তাকে আরও বেশি কর্তব্যবান করে তুলেছিল। একজন টিপিক্যাল বাঙালি রমণীর মতো তার কাছে নিজের সংসারটি ছিল আস্ত একটা পৃথিবী। এমনকি আমার আর্থিক টানাপোড়েনকেও সে হাসিমুখে আঁকড়ে ধরে নিরাপদ নিঃশব্দে বেঁচে থাকতে চেয়েছে। একজন সরকারি কর্মচারীর সন্তান হিসেবে তথা মধ্যবিত্তের নিত্যাকাক্সক্ষা-প্রবণ জীবনাচার বিষয়ে তার বোধ-বিবেচনা ছিল খুবই পরিশীলিত এবং অভিজাতপূর্ণ। তার বাহ্যিক আচরণ, মমতাভরা বাচনভঙ্গি, রুচিসম্মত পোশাক, সৌন্দর্যের প্রতিমা-প্রতীক এবং এক লাবণ্যময়ী বাঙালি নারীর অবয়ব তাকে সব সময় অন্যদের চেয়ে আলাদা করে রাখত। বিনয় এবং পরমতসহিষ্ণুতা সে অর্জন করেছিল তার পরিবারের পরিবেষ্টন থেকেই।

৩. আমার চাকরি আর জেবুর নিরন্তর ত্যাগ যেন সমান্তরাল এক পারিবারিক জীবনের অব্যক্ত কাহিনির মতন। টিকাটুলির হোটেল ইলিশিয়ামের দেড় রুমের কক্ষে দুই সন্তানের বেড়ে ওঠার কঠিন দিনগুলোতে সে প্রায়ই বলত, কম খাব, কম পরব, চাকরির কোনো টেনশন বা ঝামেলা সহ্য করতে পারব না। ভালো ইমেজ নিয়ে চাকরি কর। আর আমি তোমার সন্তানদের জন্য গৃহবধূর (house wife) তকমা পেতেও আগ্রহী। মধ্যবিত্তের ওঠা-নামার জীবনচক্রে আমার সংসারে বরাবরই ছিল অল্পে তুষ্ট পরিবেশ। হিসাবের আয় আর হিসাবের ব্যয় নিয়েই ছিল যাপিত সময়। মনে পড়ে, স্বাস্থ্য সচিবের পদে চাকরিরত অবস্থায় করোনায় আক্রান্ত হই এবং হাসপাতালের বিছানা থেকে বদলির আদেশ পেয়ে অশ্রুসজল হয়ে লিখেছিলাম, চাকরিকে কখনো না বলতে পারিনি। জীবন ভর আমার কাছে সরকারের দায়িত্ব পালনই সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পেয়েছে। নিজের এবং পরিবার সদস্যদের সাধ-আহলাদকে এতটাই উপেক্ষা করেছি যার নজির সমকালে সচরাচর মেলা ভার। সহকর্মীরা শুনলে বিস্মিত হতো, ৩১ বছরে আমি মাত্র ১৫ দিন অর্জিত ছুটি (Earned Leave) ভোগ করেছিলাম। আমার সমস্ত ছুটির খাতা পড়ে থাকল সরকারের নিরীক্ষালয়ে। আমার স্ত্রী বলত, চাকরিতে তোমার বন্ধুর সংখ্যা আমি আঙুলে দেখতে পাই। তবে শত্রুর সংখ্যা কিন্তু ক্যালকুলেটরের বিষয়। তাই প্রয়োজনে অবসরে গিয়ে বেড়াব, চাকরি ফেলে বাইরে লম্বা ছুটির প্রয়োজন নেই।

একটি ছোট্ট ঘটনা বলি, আমি তখন চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার। একবার চট্টগ্রাম থেকে সচিবালয়ের একটা সভায় যোগ দিতে ঢাকায় আসি। সভা শেষে বাসায় ফেরার পথে শাহবাগের পাঠক সমাবেশ কেন্দ্রে প্রবেশ করি। সেখানে সদ্য অবসরপ্রাপ্ত মুখ্য সচিব ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরীর সঙ্গে দেখা হলো। তিনি বললেন, কাল নাকি রাঙামাটিতে পার্বত্য শান্তি চুক্তির বিংশতম বর্ষপূর্তির জমকালো অনুষ্ঠান হচ্ছে, তুমি থাকবে না?

বললাম, এটা জুমে উদ্বোধন হবে, পার্বত্য জেলা পরিষদের আয়োজন। তবে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসককে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। তিনি আমার একজন প্রিয় কবি এবং শুভাকাক্সক্ষী বলেই হয়তো পুনরায় বললেন, তা-ও সেখানে তোমার উপস্থিতি মনে হয় ভালো হবে।

আমি তাৎক্ষণিক আজিমপুরের বাসায় ফিরে আসি এবং বিষয়টি জেবুকে বলি। সে আমাকে রাতেই চট্টগ্রামে ফিরে যেতে পরামর্শ দেয়। সেদিন সর্বশেষ ফ্লাইট নিয়ে আমি চট্টগ্রামে ফিরে আসি এবং সকালে রাঙামাটি স্টেডিয়ামের অনুষ্ঠানে অংশ নিই। এ কারণেই মনে হয়, সমগ্র চাকরি জীবনে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সামান্য একটু কারণ দর্শানোর ঘটনাও আমাকে মোকাবিলা করতে হয়নি।

৪. বিশ্বব্যাপী করোনার সর্বোচ্চ প্রাদুর্ভাবকালে স্বাস্থ্য সচিবের দায়িত্ব গ্রহণ করে অফিস থেকে সেদিন সূর্যাস্তের পরে বাসায় ফিরে আসি। জেবু এবার হাসপাতালে যাবে। তার অপেক্ষার প্রহর শেষ হয়েছে। জেনে গেছে যে, আমি স্বাস্থ্য সচিবের আসন অলংকৃত করেছি। তার শারীরিক অবস্থার ক্রমাবনতি চোখে পড়ার মতো। আমার ডাক্তার মেয়ে মৌরিন ও ডাক্তার ছেলে আদিত্য তাদের মাকে নিয়ে ঢাকার আনোয়ার খান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যাবে। হাসপাতালে ভর্তি, কেবিন সবকিছুর ব্যবস্থা আগেই করা হয়েছিল। আমি জেবুকে বললাম, আমাকে একটু পরে সিএমএসডিতে একটা জরুরি সভায় অংশ নিতে বলেছেন মুখ্য সচিব। তবে তুমি বললে আমিও তোমার সঙ্গে যেতে পারি। তাৎক্ষণিকভাবে সে বলল, না তোমার যাওয়া দরকার নেই, আমার বাচ্চারা ডাক্তার, তারাই যাক। মিটিং শেষে তুমি খোঁজ নিও। কিন্তু কী দুর্ভাগ্য আমার! বাসা থেকে এটাই ছিল তার অন্তিম যাত্রা এবং মনে হলো, শেষ দিনও সে আমার চাকরির দায়িত্বকে অধিকতর বড় বিবেচনা করে গেছে।

আমি যথাসময়ে সিএমএসডিতে উপস্থিত হলাম। পরিচালক স্নেহভাজন আবু হেনা মোরশেদ জামান, স্বাস্থ্যসেবার ডিজি ও সংশ্লিষ্ট অপরাপর কর্মকর্তা আমাকে গ্রহণ করে ওপরে সভাকক্ষে নিয়ে যান। তখন দেশের হাসপাতালগুলোতে প্রধান সমস্যা ছিল পিপিইর সংকট (personal protective equipment)। যদিও এতদিন অনেকে একে পিপিপি বলেই চালিয়ে যাচ্ছিলেন। হঠাৎ করে এগুলোর সরবরাহ প্রায় বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল। প্রথম সভায় এর একটি সাময়িক ব্যবস্থা করার সিদ্ধান্ত নিয়ে বাসায় ফিরে আসি। এদিকে বাচ্চাদেরও ধারণা ছিল তাদের মামণি দ্রুতই ফিরে আসবে।

৫. বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রত্বের পরে আমার এলোপাতাড়ি পড়াশোনা বা লেখালেখিতে ঝোঁক আসে মূলত ২০১০ সাল থেকে। আমি তখন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক। কিছু দিনের মধ্যেই সেখানকার তিনজন খ্যাতিমান বরেণ্য লেখকের বই আমার হাতে চলে আসে। এরা যথাক্রমে অদ্বৈত মল্লবর্মণ, মিন্নাত আলী এবং আল মাহমুদ। সেখান থেকেই ‘অন্তরালে দৃশ্যপট’ নামে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক আমার একখানা ছোট্ট গল্পের বই বের হয়। লেখাগুলো আগে কিছু অনুল্লেখযোগ্য ছোটখাটো সাপ্তাহিক ও মাসিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল। আর যত্ন করে পুস্তকে রূপদান করেছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রয়াত সাংবাদিক, বৃক্ষপ্রেমী ও শিক্ষাবিদ মুহম্মদ মুসা।

দৈনিকে ও সাহিত্যপত্রে লেখালেখি শুরু আরও পরে। ২০১২ সালের মার্চ মাসের শেষান্তে প্রখ্যাত সাংবাদিক ও গল্পকার মিনার মাহমুদ ঢাকা রিজেন্সি হোটেলে আত্মহত্যা করেছিলেন। এ মর্মান্তিক দুঃসংবাদটি আমাকে দারুণভাবে ব্যথিত করে তুলেছিল। মিনার মাহমুদ আমাদের সমকালীন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মহসীন হলের ছাত্র ছিলেন। টানা কয়েক বছর একই ফ্লোরে বাস করার কারণে তাঁর বোহেমিয়ান সময়কে খুব কাছে থেকে দেখেছিলাম। তখন তাঁকে নিয়ে ‘এ কী করলেন মিনার মাহমুদ’ শিরোনামে একটা লেখা তৈরি করে বাংলাদেশ প্রতিদিনের জনপ্রিয় সম্পাদক বন্ধুবরেষু নঈম নিজাম বরাবর প্রেরণ করি। লেখাটি যথারীতি প্রকাশিত হওয়ার সময় আমার স্ত্রী ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছিল। পত্রিকায় প্রকাশিত এ দীর্ঘ লেখা পাঠ করে সেদিন সে-ও নীরবে প্রশংসা করেছিল। বলা চলে তারপর থেকেই লেখাজোখার কারখানায় আমি খন্ডকালীন শ্রমিকের কাজ করতে শুরু করি। তাতে আমার স্ত্রীর মৌন সমর্থন এবং প্রেরণা ছিল। যা ছিল সহায়ক প্রশান্তির আরেক নাম। প্রথম দিকে পত্রিকায় লেখা উঠলে তাকেই পড়ে দেখতে বলতাম। কারণ আমার কঠোর সমালোচকও সে। আমি কোনো দিন তার মুখে প্রকাশ্যে আমার কোনো মহিমাকীর্তন শুনিনি। ভালোবাসা বোধকরি এমনই এর জন্য ভাষার ব্যবহার খুবই গৌণ। তাই আমার লেখায় আরও কী কী বিষয় কীভাবে আনা যেত তা সে অনায়াসে বলে দিতে পারত।

বলা বাহুল্য, এক যুগ আগে প্রকাশিত আমার প্রথম বই অন্তরালে দৃশ্যপটের উৎসর্গ পত্রে আজও ঝলমলে উৎকীর্ণ হয়ে আছে...

‘যার নিরন্তর তাগিদ ও প্রেরণায় লেখাগুলো বই হয়েছে-সহধর্মিণী কামরুন্নাহার জেবুকে।’

                লেখক : গল্পকার ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম