শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

স্ত্রীকে নিয়ে লেখা

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
স্ত্রীকে নিয়ে লেখা

সরকারের আদেশটি কয়েক দিন আগে হলেও স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব হিসেবে কাজে যোগ দিতে আমার সপ্তাহ দেড়েক বিলম্ব হয়েছিল। তবে এমন বিলম্ব অপ্রত্যাশিত ছিল। আমি সেখানে যোগদান করি ৯ জুন ২০২০ খ্রি.। করোনা আক্রান্ত স্ত্রীকে বাসায় রেখে বেলা ১০টা ৩০ মিনিটের দিকে বাংলাদেশ সচিবালয়ের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে উপস্থিত হই। সেদিন বাসা থেকে বের হলে মাত্র কয়েক মিনিটে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে গাড়িটা থেমে যায়। দেখলাম, কয়েক শ মানুষ ব্যানার ফেস্টুন হাতে নিয়ে মানববন্ধনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। বিষয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ। ভাবছিলাম, কী অশুভ যাত্রা আমার! ঘরে স্ত্রী মৃত্যু শয্যায়। আর যেখানে যোগ দিতে চাচ্ছি সে মন্ত্রণালয়ের প্রধান কর্মাধ্যক্ষের পদত্যাগ চাচ্ছেন গণমানুষ। আমি অল্পক্ষণের মধ্যেই মন্ত্রণালয়ে পৌঁছে যাই। সামান্য আনুষ্ঠানিকতার পরে মন্ত্রী ও বিদায়ী সচিবের উপস্থিতি এবং অসংখ্য ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ক্যামেরার আলোয় ঝলসে উঠেছিল আমার দায়িত্ব গ্রহণ পর্বটি। অদৃশ্য করোনাভাইরাসের সংক্রমণ-শঙ্কা উপেক্ষা করেও দর্শনার্থীর ভিড় লেগেছিল। একজন সচিবের পরিবর্তন যেন মুহূর্তে জাতীয় ইস্যুতে পরিণত হয়েছিল।

করোনা পজিটিভ থাকার কারণে পূর্ববর্তী রাতে একটা পৃথক কক্ষে নিঃসঙ্গ ও বিচ্ছিন্ন ছিল জেবু। সকালে বাসা ছেড়ে আসার পূর্ব মুহূর্তে তার কাছে বলতে গেলাম। আমি যোগদান করতে সচিবালয়ে যাচ্ছি। আমি তাকে বিপন্ন ও বিষণœ দেখছিলাম। নির্ঘুম চোখে আমার দিকে তাকিয়ে মৃদুস্বরে বলেছিল, ‘সাবধানে থেক। যোগদান দেখতে আজ অনেক ধরনের লোকের সমাগম হবে।’ বারবার স্মরণ করিয়ে দিচ্ছিল, আমি যেন মাস্কটি ১ মিনিটের জন্যও খুলে না রাখি। সব সময় দর্শনার্থীদের থেকে খানিকটা দূরে থাকি। তার এমনই আশ্চর্য ধীশক্তি ছিল যে, অনেক কিছুই সে আগেই আঁচ করতে পারত। এদিকে সচিব পদে আমার যোগদান না দেখে সে হাসপাতালে ভর্তি হবে না। গোঁ-ধরে বাসায় বসে ছিল অন্তত দুটো দিন। এখন প্রায়শই ভাবী, আমাকে সরকারের সচিব হিসেবে দেখে যাওয়াই কী তার শেষ দায় ছিল?

২. স্বাস্থ্য সচিবের পদে যোগদান করার সময় আমার বয়স ৫৭ বছর, চাকরি ৩০ বছর এবং সংসার জীবন ৩১ বছরের। দীর্ঘ তিন দশকের একই সংসার তরীর ক্লান্তিহীন যাত্রী হিসেবে সুখ ও দুঃখের সারথি হয়ে, আমার অস্থির জীবনের সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ছিল সহধর্মিণী জেবু। কখনো এমনটা হওয়ার কথা ছিল না, কেননা সম্পর্কে আমরা ছিলাম একে অপরের ফুফাতো মামাতো ভাইবোন। তবুও বাস্তবে তা-ই হলো। সময়ের পরিক্রমায় আমি ঢাকার সচিবালয়ে এবং মাঠ প্রশাসনে ম্যাজিস্ট্রেট, ইউএনও, এডিসি, ডিসি, বিভাগীয় কমিশনারসহ অনেকগুলো উল্লেখযোগ্য গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছি। নব্বই দশকের গোড়া থেকে বিভিন্ন জেলা, উপজেলায় চাকরিকালীন আমার স্ত্রী কখনো সঙ্গে ছিলেন, কখনো সন্তানদের স্কুল-কলেজের কথা ভেবে ঢাকার সরকারি আবাসনের নিরানন্দ পরিবেশে সময় কাটিয়েছেন। দুর্গার দশ হাত দিয়ে সবকিছু সামলে নিয়েছে। সন্তানের মা এবং নিষ্ঠাবান টিউটর উভয় দায়িত্বই ছিল তার কাঁধের ওপর। আমার স্বভাবসুলভ নির্ভার উদাসীনতা তাকে আরও বেশি কর্তব্যবান করে তুলেছিল। একজন টিপিক্যাল বাঙালি রমণীর মতো তার কাছে নিজের সংসারটি ছিল আস্ত একটা পৃথিবী। এমনকি আমার আর্থিক টানাপোড়েনকেও সে হাসিমুখে আঁকড়ে ধরে নিরাপদ নিঃশব্দে বেঁচে থাকতে চেয়েছে। একজন সরকারি কর্মচারীর সন্তান হিসেবে তথা মধ্যবিত্তের নিত্যাকাক্সক্ষা-প্রবণ জীবনাচার বিষয়ে তার বোধ-বিবেচনা ছিল খুবই পরিশীলিত এবং অভিজাতপূর্ণ। তার বাহ্যিক আচরণ, মমতাভরা বাচনভঙ্গি, রুচিসম্মত পোশাক, সৌন্দর্যের প্রতিমা-প্রতীক এবং এক লাবণ্যময়ী বাঙালি নারীর অবয়ব তাকে সব সময় অন্যদের চেয়ে আলাদা করে রাখত। বিনয় এবং পরমতসহিষ্ণুতা সে অর্জন করেছিল তার পরিবারের পরিবেষ্টন থেকেই।

৩. আমার চাকরি আর জেবুর নিরন্তর ত্যাগ যেন সমান্তরাল এক পারিবারিক জীবনের অব্যক্ত কাহিনির মতন। টিকাটুলির হোটেল ইলিশিয়ামের দেড় রুমের কক্ষে দুই সন্তানের বেড়ে ওঠার কঠিন দিনগুলোতে সে প্রায়ই বলত, কম খাব, কম পরব, চাকরির কোনো টেনশন বা ঝামেলা সহ্য করতে পারব না। ভালো ইমেজ নিয়ে চাকরি কর। আর আমি তোমার সন্তানদের জন্য গৃহবধূর (house wife) তকমা পেতেও আগ্রহী। মধ্যবিত্তের ওঠা-নামার জীবনচক্রে আমার সংসারে বরাবরই ছিল অল্পে তুষ্ট পরিবেশ। হিসাবের আয় আর হিসাবের ব্যয় নিয়েই ছিল যাপিত সময়। মনে পড়ে, স্বাস্থ্য সচিবের পদে চাকরিরত অবস্থায় করোনায় আক্রান্ত হই এবং হাসপাতালের বিছানা থেকে বদলির আদেশ পেয়ে অশ্রুসজল হয়ে লিখেছিলাম, চাকরিকে কখনো না বলতে পারিনি। জীবন ভর আমার কাছে সরকারের দায়িত্ব পালনই সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পেয়েছে। নিজের এবং পরিবার সদস্যদের সাধ-আহলাদকে এতটাই উপেক্ষা করেছি যার নজির সমকালে সচরাচর মেলা ভার। সহকর্মীরা শুনলে বিস্মিত হতো, ৩১ বছরে আমি মাত্র ১৫ দিন অর্জিত ছুটি (Earned Leave) ভোগ করেছিলাম। আমার সমস্ত ছুটির খাতা পড়ে থাকল সরকারের নিরীক্ষালয়ে। আমার স্ত্রী বলত, চাকরিতে তোমার বন্ধুর সংখ্যা আমি আঙুলে দেখতে পাই। তবে শত্রুর সংখ্যা কিন্তু ক্যালকুলেটরের বিষয়। তাই প্রয়োজনে অবসরে গিয়ে বেড়াব, চাকরি ফেলে বাইরে লম্বা ছুটির প্রয়োজন নেই।

একটি ছোট্ট ঘটনা বলি, আমি তখন চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার। একবার চট্টগ্রাম থেকে সচিবালয়ের একটা সভায় যোগ দিতে ঢাকায় আসি। সভা শেষে বাসায় ফেরার পথে শাহবাগের পাঠক সমাবেশ কেন্দ্রে প্রবেশ করি। সেখানে সদ্য অবসরপ্রাপ্ত মুখ্য সচিব ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরীর সঙ্গে দেখা হলো। তিনি বললেন, কাল নাকি রাঙামাটিতে পার্বত্য শান্তি চুক্তির বিংশতম বর্ষপূর্তির জমকালো অনুষ্ঠান হচ্ছে, তুমি থাকবে না?

বললাম, এটা জুমে উদ্বোধন হবে, পার্বত্য জেলা পরিষদের আয়োজন। তবে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসককে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। তিনি আমার একজন প্রিয় কবি এবং শুভাকাক্সক্ষী বলেই হয়তো পুনরায় বললেন, তা-ও সেখানে তোমার উপস্থিতি মনে হয় ভালো হবে।

আমি তাৎক্ষণিক আজিমপুরের বাসায় ফিরে আসি এবং বিষয়টি জেবুকে বলি। সে আমাকে রাতেই চট্টগ্রামে ফিরে যেতে পরামর্শ দেয়। সেদিন সর্বশেষ ফ্লাইট নিয়ে আমি চট্টগ্রামে ফিরে আসি এবং সকালে রাঙামাটি স্টেডিয়ামের অনুষ্ঠানে অংশ নিই। এ কারণেই মনে হয়, সমগ্র চাকরি জীবনে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সামান্য একটু কারণ দর্শানোর ঘটনাও আমাকে মোকাবিলা করতে হয়নি।

৪. বিশ্বব্যাপী করোনার সর্বোচ্চ প্রাদুর্ভাবকালে স্বাস্থ্য সচিবের দায়িত্ব গ্রহণ করে অফিস থেকে সেদিন সূর্যাস্তের পরে বাসায় ফিরে আসি। জেবু এবার হাসপাতালে যাবে। তার অপেক্ষার প্রহর শেষ হয়েছে। জেনে গেছে যে, আমি স্বাস্থ্য সচিবের আসন অলংকৃত করেছি। তার শারীরিক অবস্থার ক্রমাবনতি চোখে পড়ার মতো। আমার ডাক্তার মেয়ে মৌরিন ও ডাক্তার ছেলে আদিত্য তাদের মাকে নিয়ে ঢাকার আনোয়ার খান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যাবে। হাসপাতালে ভর্তি, কেবিন সবকিছুর ব্যবস্থা আগেই করা হয়েছিল। আমি জেবুকে বললাম, আমাকে একটু পরে সিএমএসডিতে একটা জরুরি সভায় অংশ নিতে বলেছেন মুখ্য সচিব। তবে তুমি বললে আমিও তোমার সঙ্গে যেতে পারি। তাৎক্ষণিকভাবে সে বলল, না তোমার যাওয়া দরকার নেই, আমার বাচ্চারা ডাক্তার, তারাই যাক। মিটিং শেষে তুমি খোঁজ নিও। কিন্তু কী দুর্ভাগ্য আমার! বাসা থেকে এটাই ছিল তার অন্তিম যাত্রা এবং মনে হলো, শেষ দিনও সে আমার চাকরির দায়িত্বকে অধিকতর বড় বিবেচনা করে গেছে।

আমি যথাসময়ে সিএমএসডিতে উপস্থিত হলাম। পরিচালক স্নেহভাজন আবু হেনা মোরশেদ জামান, স্বাস্থ্যসেবার ডিজি ও সংশ্লিষ্ট অপরাপর কর্মকর্তা আমাকে গ্রহণ করে ওপরে সভাকক্ষে নিয়ে যান। তখন দেশের হাসপাতালগুলোতে প্রধান সমস্যা ছিল পিপিইর সংকট (personal protective equipment)। যদিও এতদিন অনেকে একে পিপিপি বলেই চালিয়ে যাচ্ছিলেন। হঠাৎ করে এগুলোর সরবরাহ প্রায় বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল। প্রথম সভায় এর একটি সাময়িক ব্যবস্থা করার সিদ্ধান্ত নিয়ে বাসায় ফিরে আসি। এদিকে বাচ্চাদেরও ধারণা ছিল তাদের মামণি দ্রুতই ফিরে আসবে।

৫. বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রত্বের পরে আমার এলোপাতাড়ি পড়াশোনা বা লেখালেখিতে ঝোঁক আসে মূলত ২০১০ সাল থেকে। আমি তখন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক। কিছু দিনের মধ্যেই সেখানকার তিনজন খ্যাতিমান বরেণ্য লেখকের বই আমার হাতে চলে আসে। এরা যথাক্রমে অদ্বৈত মল্লবর্মণ, মিন্নাত আলী এবং আল মাহমুদ। সেখান থেকেই ‘অন্তরালে দৃশ্যপট’ নামে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক আমার একখানা ছোট্ট গল্পের বই বের হয়। লেখাগুলো আগে কিছু অনুল্লেখযোগ্য ছোটখাটো সাপ্তাহিক ও মাসিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল। আর যত্ন করে পুস্তকে রূপদান করেছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রয়াত সাংবাদিক, বৃক্ষপ্রেমী ও শিক্ষাবিদ মুহম্মদ মুসা।

দৈনিকে ও সাহিত্যপত্রে লেখালেখি শুরু আরও পরে। ২০১২ সালের মার্চ মাসের শেষান্তে প্রখ্যাত সাংবাদিক ও গল্পকার মিনার মাহমুদ ঢাকা রিজেন্সি হোটেলে আত্মহত্যা করেছিলেন। এ মর্মান্তিক দুঃসংবাদটি আমাকে দারুণভাবে ব্যথিত করে তুলেছিল। মিনার মাহমুদ আমাদের সমকালীন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মহসীন হলের ছাত্র ছিলেন। টানা কয়েক বছর একই ফ্লোরে বাস করার কারণে তাঁর বোহেমিয়ান সময়কে খুব কাছে থেকে দেখেছিলাম। তখন তাঁকে নিয়ে ‘এ কী করলেন মিনার মাহমুদ’ শিরোনামে একটা লেখা তৈরি করে বাংলাদেশ প্রতিদিনের জনপ্রিয় সম্পাদক বন্ধুবরেষু নঈম নিজাম বরাবর প্রেরণ করি। লেখাটি যথারীতি প্রকাশিত হওয়ার সময় আমার স্ত্রী ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছিল। পত্রিকায় প্রকাশিত এ দীর্ঘ লেখা পাঠ করে সেদিন সে-ও নীরবে প্রশংসা করেছিল। বলা চলে তারপর থেকেই লেখাজোখার কারখানায় আমি খন্ডকালীন শ্রমিকের কাজ করতে শুরু করি। তাতে আমার স্ত্রীর মৌন সমর্থন এবং প্রেরণা ছিল। যা ছিল সহায়ক প্রশান্তির আরেক নাম। প্রথম দিকে পত্রিকায় লেখা উঠলে তাকেই পড়ে দেখতে বলতাম। কারণ আমার কঠোর সমালোচকও সে। আমি কোনো দিন তার মুখে প্রকাশ্যে আমার কোনো মহিমাকীর্তন শুনিনি। ভালোবাসা বোধকরি এমনই এর জন্য ভাষার ব্যবহার খুবই গৌণ। তাই আমার লেখায় আরও কী কী বিষয় কীভাবে আনা যেত তা সে অনায়াসে বলে দিতে পারত।

বলা বাহুল্য, এক যুগ আগে প্রকাশিত আমার প্রথম বই অন্তরালে দৃশ্যপটের উৎসর্গ পত্রে আজও ঝলমলে উৎকীর্ণ হয়ে আছে...

‘যার নিরন্তর তাগিদ ও প্রেরণায় লেখাগুলো বই হয়েছে-সহধর্মিণী কামরুন্নাহার জেবুকে।’

                লেখক : গল্পকার ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
এআইইউবিতে ‌‘দ্যা আইডিয়াস চ্যালেঞ্জ’ অনুষ্ঠিত
এআইইউবিতে ‌‘দ্যা আইডিয়াস চ্যালেঞ্জ’ অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় ধানক্ষেত থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় ধানক্ষেত থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোর সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্নের ঘোষণা পেরুর
মেক্সিকোর সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্নের ঘোষণা পেরুর

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনিতে প্রবাসী সাংবাদিকতায় অবদানে সম্মাননা পেলেন নাইম আবদুল্লাহ
সিডনিতে প্রবাসী সাংবাদিকতায় অবদানে সম্মাননা পেলেন নাইম আবদুল্লাহ

৬ মিনিট আগে | পরবাস

বগুড়ায় ১৩ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় ১৩ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৭ বছর পর ফয়সালাবাদে ফিরছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
১৭ বছর পর ফয়সালাবাদে ফিরছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২৯ মিনিট আগে | টক শো

কবি মজেল উদ্দীনরে পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
কবি মজেল উদ্দীনরে পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আবু সাঈদ হত্যা : সাক্ষী না আসায় সাক্ষ্যগ্রহণ আবারও পেছাল
আবু সাঈদ হত্যা : সাক্ষী না আসায় সাক্ষ্যগ্রহণ আবারও পেছাল

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-সৌদি যুবরাজ বৈঠক ১৮ নভেম্বর
ট্রাম্প-সৌদি যুবরাজ বৈঠক ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে মিশরীয় রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে মিশরীয় রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য ৪৮ হাজার পুলিশ সদস্যের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন
নির্বাচনের জন্য ৪৮ হাজার পুলিশ সদস্যের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ক্যালগেরি'র বাংলা স্কুলে শিশুদের জন্য বিশেষ আয়োজন
ক্যালগেরি'র বাংলা স্কুলে শিশুদের জন্য বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানী থেকে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানী থেকে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তানজানিয়ায় বেআইনি হত্যা ও দমন-পীড়ন চলছে: অ্যামনেস্টি
তানজানিয়ায় বেআইনি হত্যা ও দমন-পীড়ন চলছে: অ্যামনেস্টি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোতে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ১৩
মেক্সিকোতে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ১৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার প্রতি ১০ টাকা খরচ করতে পারবেন প্রার্থী
ভোটার প্রতি ১০ টাকা খরচ করতে পারবেন প্রার্থী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাইফার্ট ছিটকে যাওয়ায় সুযোগ পেলেন মিচেল
সাইফার্ট ছিটকে যাওয়ায় সুযোগ পেলেন মিচেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগর জাহানের নতুন ধারাবাহিক ‘বিদেশ ফেরত’
সাগর জাহানের নতুন ধারাবাহিক ‘বিদেশ ফেরত’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর শাহজাহানপুরে বাস চাপায় নারী নিহত
রাজধানীর শাহজাহানপুরে বাস চাপায় নারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?
সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম