শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

শেখ হাসিনা কি সামাল দিতে পারবেন?

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনা কি সামাল দিতে পারবেন?

সেমিনারে পরিচয় হয় কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাইকেল এস স্ট্যাকলারের সঙ্গে। তিনি বক্তৃতা করার সময় বাংলাদেশের এগিয়ে চলার প্রশংসা করছিলেন বারবার। বাংলাদেশের উন্নয়ন নিয়ে আয়োজিত সেমিনার শেষে তাঁর সঙ্গে কথা হয়। তাঁকে প্রশ্ন করেছিলাম তুমি বাংলাদেশ নিয়ে এত জানো কীভাবে? তিনি বললেন, বছরখানেক আগে বাংলাদেশে এসেছিলেন। তাঁর গবেষণার একটি বিষয় বাংলাদেশ কীভাবে এত দ্রুত বিশাল সাফল্য অর্জন করল। তিনি বাংলাদেশের এ সাফল্য তাঁর ছাত্রছাত্রীদের কাছে তুলে ধরেন। সেমিনারে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর ভার্চুয়াল বক্তৃতা প্রচার করা হয়। ছাত্রছাত্রীরা তা মন দিয়ে শোনেন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ড. আতিউর রহমান। বক্তব্য দেন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক ও মেইনস্ট্রিম রাজনীতিবিদরা। সেমিনার শেষে কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ছাত্রছাত্রীরা বিস্ময় প্রকাশ করলেন বাংলাদেশের পরমাণু যুগে প্রবেশ নিয়ে। তারা বললেন, বাংলাদেশে এত কাজ হয়েছে? এই এগিয়ে চলা আমাদের গর্বিত করছে।

উপমহাদেশের প্রবীণ সাংবাদিক-রাজনীতিবিদ এম জে আকবর পরপর দুবার ঢাকা এসেছিলেন। তাঁকে পদ্মা সেতু দেখাতে নিয়ে গিয়েছিলাম। ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু অতিক্রম করে ভাঙ্গা পর্যন্ত গিয়ে ফিরে এসেছিলাম। আমাদের সঙ্গে ছিলেন পুলিশ কমিশনার হাবিবুর রহমান। তিনি তখন ট্যুরিস্ট পুলিশের প্রধান ছিলেন। এম জে আকবরের মতো বিশাল মাপের একজন মানুষ পদ্মা সেতু দেখতে যাবেন শুনে তিনিও আমাদের সঙ্গে শরিক হন। ঢাকা থেকে ফ্লাইওভারে ওঠার পর থেকে আকবর চারদিকে তাকিয়ে বিস্ময় জানালেন। প্রশংসা করলেন। তারপর বললেন, বাংলাদেশ খুব দ্রুত এগিয়েছে। ভূরাজনীতিগত অবস্থান ও উন্নয়নের কারণে চোখে পড়েছে বিশ্বের। দিল্লি ফেরার পথে বিমানবন্দর যেতে তিনি এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে চড়লেন। তারপর নামলেন। এত অল্প সময়ে বিমানবন্দর যেতে পেরে ভারতীয় এই বিখ্যাত লেখক বাংলাদেশ নিয়ে লেখেন। ইংরেজিতে লেখা কলামটি প্রকাশ হয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। বাংলায় অনুবাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশ করলাম আমরা। তিনি বিজয় সরণি থেকে ৯ মিনিটে বিমানবন্দরে প্রবেশের অভিজ্ঞতার কথা লেখেন এবং বাংলাদেশের সমৃদ্ধি ও উন্নয়ন চমকের জন্য প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।

এম জে আকবরের মতো সাংবাদিকের চোখে বাংলাদেশের এগিয়ে চলার প্রশংসা থাকলেও এখন অনেকেই তা মানতে পারছেন না। দেশবিদেশে বাংলাদেশ নিয়ে এখন অনেক আলোচনা হচ্ছে। নানা অসিলা দেখিয়ে ভিতরে ভিতরে চলছে বিভিন্নমুখী ষড়যন্ত্র। অনেকেই আজকাল দেখা হলে প্রশ্ন করছেন- দেশি ও আন্তর্জাতিক প্রাসাদ ষড়যন্ত্র কি ক্ষতি করতে পারবে আওয়ামী লীগের? শেখ হাসিনা কি সামাল দিতে পারবেন সবকিছু? নির্বাচনকালীন সরকার কি হবে? কারা বসবে নির্বাচনের সময়? সংবিধান ও বাস্তবতা ধরে রাখতে সরকার কী করবে? আবার অনেকের মনে প্রশ্ন- চাপের কাছে শেখ হাসিনা নতি স্বীকার করবেন কি? কোনো প্রশ্নই উড়িয়ে দিই না। শুনি সবকিছু। অনেক কারণেই মানুষের মনে প্রশ্ন আসতে পারে। তার পরও অনেক সময় স্থূলভাবে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। সেদিন এক বন্ধু বললেন, আজকাল সামাজিক মাধ্যম দেখলে মনে হয় দেশে সরকার বলে কিছু নেই। কারও কারও কথায় মনে হয়, ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ নয়, অন্য কেউ অবস্থান করছে। গুজব এখন গজবে পরিণত হয়েছে। পরিকল্পিতভাবে গুজব ছড়ানো হচ্ছে- অক্টোবরে অনেক কিছু ঘটবে। সব হয়ে যাবে তছনছ। এ নিয়ে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি যা বলছে, সামাজিক মাধ্যম বলছে হাজার গুণ বেশি। কেউ বলছে না, অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহ শেষ হলো ঝামেলা ছাড়া। ২১ দিন পর আরেকটি মাস শুরু হবে। তখন হয়তো গুজব সৃষ্টিকারীরা প্রকাশ করবে নতুন তত্ত্ব। আগামী নির্বাচনের জন্য আগামী এক মাস অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচন কমিশন ভোটের তফসিল ঘোষণা করবে নভেম্বরে। তার আগে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঐতিহ্য অনুযায়ী সার্বিক পরিস্থিতিতে কিছুটা উত্তাপ থাকবে। বিএনপি চেষ্টা করবে তার সব শক্তি প্রদর্শনের। অন্যদিকে সরকারি দলও বসে থাকবে না। সরকারি দল তার গোছানো মাঠ দখলে রাখার চেষ্টা করবে। এ পরিবেশেই আসবে তফসিল। ভোটমুখী জনতা বসে থাকবে না। তারা চলে যাবে মাঠে-ময়দানে। ভোটের কোনো বিকল্প নেই। আর বাংলাদেশের গণতন্ত্র ওয়েস্টমিনস্টার ধাঁচের। সংসদীয় পদ্ধতিতে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া এখানে শুধু ভোটের মাধ্যমে হয়। অন্য কোনোভাবে নয়। রাজনীতি করবেন রাজনীতিবিদরা। যদিও বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর বারবার হত্যা, ক্যু, ষড়যন্ত্রের ক্ষমতায়নের একটা যুগ ছিল। সেই যুগের অবসান হয়েছে। মানুষ কোনো অবৈধ দখলদারকে দেখতে চায় না। অস্থিতিশীলতা কারও কাম্য নয়। ইতিবাচক রাজনৈতিক ধারা, সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন চায় সবাই। এ চাওয়া কোনো বিদেশি দেশের কেন হবে? বাংলাদেশের সব দলের আস্থা অবশ্যই জনগণের ওপর থাকতে হবে।

বাংলাদেশের ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নাম। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু মাত্র সাড়ে তিন বছর ক্ষমতায় ছিলেন। তারপর এ পর্যন্ত দলটি চারবার ক্ষমতা পেয়েছে। ১৯৯৬ এবং ২০০৮ সালের ভোট ছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। সেই ভোটে আওয়ামী লীগ জয়ী হয়ে ক্ষমতায় আর সংসদে বিরোধী দল হিসেবে ছিল বিএনপি। ২০১৪ সালে বিএনপি ভোটে যায়নি। সংবিধানের ধারাবাহিকতার জন্য আওয়ামী লীগকে ভোট করতে হয়েছিল। আর ২০১৮ সালে আগুনসন্ত্রাসের মামলা-মোকদ্দমায় বিএনপি কাবু ছিল। বিপরীতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ছিল চাঙা। সেই ভোটে প্রশাসনিক কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা না ঘটলে বিএনপি আরও কিছু আসন পেয়ে বিরোধী দল হতে পারত। মির্জা ফখরুল হতে পারতেন বিরোধী দলের নেতা। ক্ষমতায় আওয়ামী লীগই আসত যে কোনো ধরনের ভোটে। আওয়ামী লীগ সাংগঠনিকভাবে তখন গোছানো ছিল। সমালোচনা হয়তো আছে, তার পরও ভুলে গেলে হবে না, আওয়ামী লীগ একটি গণমুখী রাজনৈতিক দল। এ দলের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। দলটি তার ঐতিহ্য ধরে রেখেই এখন ক্ষমতায়।

ভোট আর আওয়ামী লীগ দুটি যমজ শব্দ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বয়স এখন ৭৭ বছর। ছাত্ররাজনীতির মাঠ থেকে যাত্রা করেছিলেন। অভিজ্ঞতার আলোকে তিনি দীর্ঘ সময় রাজনীতি ও ক্ষমতার সঙ্গে সম্পৃক্ত। ১৯৮১ সালে দলের দায়িত্ব নিয়েছেন। টানা সাফল্য নিয়ে দায়িত্ব পালন করছেন। শেখ হাসিনা বিশ্বের কাছে এখন একজন প্রবীণ নেত্রী। তিনি বাংলাদেশকে আলোচনায় নিয়েছেন, নতুন উচ্চতা দিয়েছেন বিশ্বে। একটা সময় আওয়ামী লীগের জন্য তাঁকে দরকার ছিল। আজ তাঁকে বাংলাদেশের প্রয়োজন উন্নয়নের ধারাবাহিকতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধরে রাখতে। কাছ থেকে শেখ হাসিনাকে দেখেছি। তাঁর সবচেয়ে বড় শক্তি কঠিন মানসিক মনোবল। দেশে ফেরার পর বারবার হামলার মুখোমুখি হয়েছেন। ২১ আগস্ট তাঁকে হত্যার চেষ্টা হয়েছে। খুনিদের কবল থেকে আল্লাহ তাঁকে বারবার রক্ষা করছেন। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাবা-মা, ভাই-ভাবি, আত্মীয়-পরিজন হারিয়ে দৃঢ়তা নিয়ে তিনি আজকের অবস্থানে টিকে আছেন। রাজনীতি করছেন। ১৯৮১ সাল থেকে কোনো হুমকি ও কঠিন পরিস্থিতি এখন পর্যন্ত তাঁকে কাবু করতে পারেনি। শেখ হাসিনাকে নিয়ে আসমানি চিন্তা করে লাভ নেই। কোনো ষড়যন্ত্রে তিনি টলবেন না। ভোট ও ভাতের অধিকার আন্দোলন তিনি করেছেন। জয়ীও হয়েছেন। তাঁকে আন্দোলনের ভয় দেখিয়েও লাভ নেই। কোনো অগণতান্ত্রিক, অসাংবিধানিক কিছুর কাছে তিনি মাথা নোয়াবেন না। দেশের স্বার্থে গ্রাহ্য করবেন না কোনো চাপ। বঙ্গবন্ধুর মেয়ে বাবার ধাঁচ পেয়েছেন। সহ্যক্ষমতা অনেক। সময়মতো রুখে দাঁড়াতে জানেন। আন্দোলন করা ও বন্ধ দুটোই জানেন। মানুষ বিশ্বাস করে বাংলাদেশকে তিনি কখনো তুলে দেবেন না কারও হাতে। তিনিই সরাসরি রাজনীতিতে এসে বন্ধ করেছেন হত্যা, ক্যু, ষড়যন্ত্রের রাজনীতি। তাঁর নেত্বত্বে হবে আগামী নির্বাচনী সরকার। তফসিল ঘোষণার পর তিনি ভোট করিয়ে নেবেন। তার পরের বাংলাদেশ দেখতে হলে অপেক্ষা করতে হবে। আস্থা রাখতে হবে বঙ্গবন্ধুর মেয়ের প্রতি। ঠুনকোভাবে কোনো কিছু না দেখে কঠিন বাস্তবতা মানতে হবে।

বাঙালি ঈর্ষাপরায়ণ জাতি। মিথ ও ফ্যান্টাসিতে ভোগে বেশির ভাগ মানুষ। এখানে কাজ করলে সমস্যা। কাজ না করাদের মানুষ বেশি ভালো জানে। এখন অনেকে ‘ধরি মাছ না ছুঁই পানি’। অনেকে থাকেন হলুদের মতো সব তরকারিতে। অভিজ্ঞতায় দেখেছি, বঙ্গবন্ধু, মোশতাক, জিয়া, এরশাদ, খালেদা জিয়া সবার সঙ্গে কাজ করা সাংবাদিককে সবাই সম্মান দেন সর্বজনশ্রদ্ধেয় হিসেবে। বাস্তবে কাজ করলে ভুল হবে। কাজ না করলে কিছুই হয় না। বরং কিছু লোক প্রচার করে তথাকথিত সততার গল্পে। বাস্তবে বেলা শেষে রাজনীতিবিদরাই দেশের জন্য কাজ করেন। সারাটা দিন ব্যয় করেন মানুষের কল্যাণে। খারাপ বা ভালো যা-ই লাগুক না কেন এ মুহূর্তের সত্য ঘটনা বাংলাদেশ এখন পারমাণবিক ক্লাবের ৩৩তম সদস্য। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাধারী স্যাটেলাইট আকাশে উড়ছে। পদ্মা সেতু এখন আর কোনো স্বপ্ন নয়। কর্ণফুলীতে টানেল দেশের উন্নয়নে এনে দিয়েছে নতুন মর্যাদা। বিধবা, বয়স্ক, মুক্তিযোদ্ধাসহ ২৫ রকমের ভাতার সামাজিক সুরক্ষায় সুফল পাচ্ছে মানুষ। গৃহহীন মানুষের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে ঘর। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা পেয়েছেন ৫৬০টি মডেল মসজিদ। শুধু সমালোচনা করলে তো হবে না। কঠিন বাস্তবতা দেখতে হবে। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদের কবর হয়েছে। সন্ত্রাস বন্ধ না করতে পারলে এতদিনে এ দেশ আফগানিস্তান হতো। কভিড ও ইউক্রেন যুদ্ধের পর সারা বিশ্ব ক্ষতির মুখে পড়লেও বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়িয়েছে।। এই ঘুরে দাঁড়ানোকে অস্বীকার কীভাবে করবে সবাই?

হাঁটলে চললে চোখ বন্ধ রাখা যায় না। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে থেকে পূর্বাচল ৩০০ ফুট সড়কে নামার পরই মনটা ভরে যায়। চোখে পড়ে থার্ড টার্মিনাল। এ বদলে যাওয়াকে অস্বীকার করে অক্টোবর নিয়ে গুজব ছড়িয়ে লাভ নেই। অক্টোবরের পরের মাস নভেম্বর। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হবে। বাংলাদেশ আরেকটি ভোটের দিকে এগিয়ে যাবে। সরকার বদল করতে সন্ত্রাস নয়, ভোটে আসতে হবে। ১৯৭০ সালে পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত লড়াই হিসেবে বঙ্গবন্ধু ভোটকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছিলেন। সেই ভোটে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে ভূমিকা রাখে। বর্তমান বাস্তবতায় অস্থিতিশীলতার দিকে না গিয়ে গণতান্ত্রিক রীতিনীতি অনুযায়ী সবারই ভোটে আসা উচিত। সব দল ভোটে এলে গণতন্ত্র নতুন মাত্রা পাবে। আগামীর বাংলাদেশ আরও বিশালত্ব অর্জন করবে। ভূরাজনৈতিক ও কূটনৈতিক অবস্থানে বাংলাদেশ নিয়ে সারা দুনিয়ার এখনকার আলোচনা ইতিবাচকভাবেই দেখতে হবে। বাংলাদেশ এখন একটা ঈর্ষণীয় অবস্থান সৃষ্টি করেছে। আর করছে বলেই সবাই গুরুত্ব দিচ্ছে। এ অবস্থান ধরে রাখতে হবে দেশের স্বার্থে। সামাজিক মাধ্যমের গুজব নিয়ে আলোচনা করে লাভ নেই। গুজবে সরকার বদল হলে এতদিনে আওয়ামী লীগের ক্ষমতার বাইরে থাকার কথা ২০০ বার। তাই গুজবে কান নয়। বাস্তবতা মেনে সব দলের উচিত ভোটে যাওয়া। অংশগ্রহণমূলক ভোট জানান দেবে কার জনপ্রিয়তা কতটুকু।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা
ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি
প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি