শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

দেশি-বিদেশি প্রাসাদ ষড়যন্ত্র ছিল বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দেশি-বিদেশি প্রাসাদ ষড়যন্ত্র ছিল বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ষড়যন্ত্র ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি তিনি ফেরার পরই শুরু হয়। সেদিন মোশতাক ঝরঝর করে কাঁদেন বঙ্গবন্ধুকে জড়িয়ে। মোশতাক চোখ মুছতে মুছতে বারবার বলছিলেন, ...ওরা চায়নি আপনি ফিরে আসুন। ওদের চক্রান্ত সফল হয়নি। আপনি ফিরেছেন, আমরা আপনাকে পেয়েছি। এই মোশতাক মাটিতে গড়িয়ে কান্নাকাটি করেছিলেন বঙ্গবন্ধুর পিতার মৃত্যুর পর। মাঝে মাঝে মোশতাক টিফিন ক্যারিয়ারে খাবার নিয়ে যেতেন গণভবনে। খুনি ডালিমও ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে যেতেন। বঙ্গবন্ধুর সাড়ে তিন বছর প্রাসাদ ষড়যন্ত্র ছিল ঘরে-বাইরে। সেনাবাহিনী ছিল চরম বিশৃঙ্খল ও গুজবের ফ্যাক্টরি। দেশি ও আন্তর্জাতিক চক্রের সঙ্গে মোশতাক, তাহের উদ্দিন ঠাকুরসহ মন্ত্রিপরিষদের অনেকেই জড়িয়ে ছিলেন। এতে তাল মেলায় কিছু মিডিয়া। ইত্তেফাকে বাসন্তীর জাল পরা ছবি প্রকাশের সময় তথ্য প্রতিমন্ত্রী ছিলেন তাহের উদ্দিন ঠাকুর। সেই ঠাকুর একদা ইত্তেফাকের চিফ রিপোর্টার ছিলেন। বঙ্গবন্ধু তাকে তুলে এনেছিলেন। এমপি-মন্ত্রী করেছিলেন। বাসন্তীর জাল পরা নাটকে জড়িত ইত্তেফাকের দুই সাংবাদিক ছিলেন তাহের ঠাকুরের কাছের লোক। কাকতালীয়ভাবে এ দুই সাংবাদিকের শেষ জীবন স্বাভাবিক ছিল না। রিপোর্টার শফিকুল কবীরের পুত্রবধূ, নাতি-নাতনি আত্মহত্যা করেন। মৃত্যুর আগে দেয়ালে তারা লিখে গেছেন শফিকুল কবীরের পুত্রের দ্বিতীয় বিয়ের পরের অনেক কাহিনি। শফিকুল কবীরের কাছে নাতি-নাতনি, পুত্রবধূ ঠাঁই পাননি। তার অনাদর-অবহেলা ও দায়িত্বহীনতার কথা তারা পৃথিবীকে জানিয়ে যান। পারিবারিক অভিযোগের তীরে বিদ্ধ ছিলেন শফিকুল কবীর। শেষ জীবনে তিনি জনসম্মুখে বের হতেন না। ক্যামেরাম্যান আফতাব আহমেদ খুনের শিকার হন। অর্থলোভে তাকে খুন করে নিজের ড্রাইভার ও কাজের লোকেরা।

বাসন্তীর ছবি ছিল বিশ্বে বঙ্গবন্ধুকে বিব্রত করার নিখুঁত ষড়যন্ত্র। এ ছবি শুধু ইত্তেফাক নয়, সারা দুনিয়ার প্রভাবশালী সব মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। পরিকল্পিতভাবে পাঠানো হয়েছিল আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে। দেশি মিডিয়ার ভূমিকা ছিল সরকারবিরোধী লিফলেট। মুক্তিযুদ্ধের সময় জেনারেল ওসমানীর সেনা এডিসি, বীর মুক্তিযোদ্ধা, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সংগঠক শেখ কামালের নামে বাংলাদেশ ব্যাংক ডাকাতির মিথ্যাচারের খবর প্রকাশিত হয় গণকণ্ঠে। সেদিন শেখ কামালের সঙ্গে ছিলেন আজকের বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। হলিডেতে বঙ্গবন্ধু সরকারকে উৎখাতের আহ্বান জানিয়ে লিখলেন সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জিয়াউদ্দিন। পরে এই জিয়াউদ্দিন সর্বহারা পার্টিতে যোগ দেন। সরকার উৎখাতের আহ্বান জানিয়ে লেখার পর জিয়াউদ্দিনকে শুধু ক্ষমা চাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। ক্ষমা না চাওয়ায় করা হয় চাকরিচ্যুত। কর্নেল তাহের জাসদের গণবাহিনীর লিফলেট বিতরণ করাতেন সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে। তিনি নিজেও ছিলেন জাসদের সশস্ত্র সংগঠন গণবাহিনীর সংগঠক। তার বাড়িতে নিয়মিত জাসদের রাজনৈতিক বৈঠক হতো। তাহেরের সব ভাই গণবাহিনীর সদস্য ছিলেন। তাদের বাড়ি ছিল সরকার উৎখাতের আলোচনার কারখানা।

বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকতে অবজারভার সম্পাদক ওবায়েদ উল হক গুণকীর্তনের কবিতা লিখে ঝুলিয়ে দিয়েছিলেন গণভবনের দেয়ালে। নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের পর তিনিও লিখলেন বঙ্গবন্ধু পরিবারের বিরুদ্ধে। মিডিয়া ছিল চীনা বাম ও পাকিস্তানপন্থিদের নিয়ন্ত্রণে। দলেবলে সাংবাদিক নেতা ও সম্পাদকরা সবাই বাকশালে যোগ দিলেও ১৫ আগস্টের আগে পরে সব পত্রিকায় ছিল বঙ্গবন্ধু সরকারের বিরুদ্ধে কুৎসার বেসাতি। নজিরবিহীন কাল্পনিক সংবাদ পরিবেশন করা হতো জাতির পিতার পরিবারের বিরুদ্ধে। বঙ্গবন্ধু ক্ষমতায় থাকতেই হলিডে সম্পাদক এনায়েতুল্লাহ খান পত্রিকায় সরকারের বিরুদ্ধে এক ধরনের যুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন। তিনি পুরস্কার পান জিয়ার আমলে। তাকে জিয়াউর রহমান উপদেষ্টা করেন। পরে তিনি রাষ্ট্রদূত হন। এরশাদ আমলেও ধারাবাহিকতা ছিল। হক কথাসহ আরও কয়েকটি কাগজ যা খুশি তা লিখত। গণকণ্ঠসহ সব পত্রিকা তখন সংবাদপত্রের নীতির বাইরে গিয়ে লিফলেটে রূপান্তরিত হয়েছিল। বাকশাল গঠনের পর কাল্পনিক প্রচারণা চলতে থাকল। বিপরীতে তথ্য মন্ত্রণালয় ছিল নীরব। সরকারের মুখপাত্ররা কোনো ধরনের মিথ্যাচারের জবাব দিতেন না ঠিকভাবে। তাহের উদ্দিন ঠাকুর ছিলেন তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে। ১৫ আগস্ট সকালে ডালিমের প্রথম ঘোষণার খসড়া তৈরি করেন তাহের ঠাকুর। ভোর থেকেই এই চক্রান্তকারী ছিলেন বেতার ভবনে।

অভ্যন্তরীণ প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কথা বঙ্গবন্ধু জানতেন। তবে তিনি বিশ্বাস করতেন না কেউ তাঁকে হত্যা করতে পারে। বঙ্গবন্ধু মনে করতেন বিরোধিতা করবে, কুৎসা রটাবে। জাসদ, সর্বহারা, হক-তোহারা থানা লুট করবে। নিরীহ মানুষকে খুন করবে। এর বাইরে ভয়াবহতা বঙ্গবন্ধু মাথায় নেননি। একবারও ভাবেননি তাঁর চারপাশের মানুষই প্রাসাদ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরীণ ঝামেলাগুলো বঙ্গবন্ধুর কানে আসত। লে. কর্নেল হামিদের বইতে এ নিয়ে কিছু তথ্য রয়েছে। লে. কর্নেল এম এ হামিদ তখন ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের স্টেশন কমান্ডার। তিনি ছিলেন জিয়াউর রহমান ও শফিউল্লাহর কোর্সমেট। ২৪ আগস্ট শফিউল্লাহকে সেনাবাহিনী থেকে সরিয়ে জিয়াউর রহমান দায়িত্ব নেন। এ দায়িত্ব পেতে জিয়াকে সহায়তা করেন খুনি রশীদ। জিয়া ক্ষমতা নেওয়ায় বিপাকে পড়েন জেনারেল শফিউল্লাহ, খালেদ মোশাররফ, শাফায়েত জামিল, নুরুজ্জামানসহ সব সিনিয়র। তাঁরা সবাই ছিলেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি অনুগত। সেনাবাহিনীতে মিথ ছিল- বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে বেশি কাছের কর্মকর্তা ছিলেন খালেদ মোশাররফ। সিজিএস হিসেবে তিনি ঘন ঘন যেতেন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে।

সে সময় আর্মিতে গুজব রটে লে. কর্নেল হামিদকে সরিয়ে দেওয়া হবে। বঙ্গবন্ধু তার ওপর চটে আছেন। কর্নেল খুরশিদের পরামর্শে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন কর্নেল হামিদ। বিনা বাধায় তিনি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পান। ইতিহাসের রাখাল রাজার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের দরজা ছিল খোলা। বঙ্গবন্ধু তার কাছে জানতে চেয়েছিলেন তিনি কেন এসেছেন? কী চান? হামিদ দেখলেন রাষ্ট্রপতি তাকে চেনেন না। যাকে চেনেন না তার ওপর চটবেন কেন? হামিদ বুঝতে পারেন গুজবের ওপর ভিত্তি করে তিনি এসেছেন। এ নিয়ে আলোচনা না করে হামিদ নিজের পরিচয় দিলেন। তারপর বললেন, এমনিতে দেখা করতে এসেছেন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে। কোনো কাজে নয়। নিজের বইতে হামিদ এ নিয়ে বিস্তারিত লিখেছেন। বিস্মিত হয়ে তাকালেন তাঁর কাছে কেউ কাজ ছাড়া এসেছেন শুনে। তারপর সারা দিনের ক্লান্ত শরীর এলিয়ে দিয়ে বঙ্গবন্ধু স্বভাবসুলভ চুরুট ধরালেন। বললেন, ‘কর্নেল সাহেব কী বলব আপনার আর্মির কথা। অফিসাররা শুধু আসে আর একে অন্যের বিরুদ্ধে কমপ্লেইন করে। অমুক এই করেছে, সেই করেছে। আমার প্রমোশন, পোস্টিং। বলুন তো কী হবে এসব আর্মি দিয়ে? অফিসাররা এভাবে কামড়াকামড়ি করলে, ডিসিপ্লিন না রাখলে এ আর্মি দিয়ে কী করব? আমি এদের ঠেলাঠেলি সামলাব না দেশ চালাব?’ কর্নেল হামিদ তার বইতে অফিসারদের ভিতরের রেষারেষির কথা বারবার উল্লেখ করেছেন। তুলে এনেছেন সেনাবাহিনীর ভিতরে কিছু কর্মকর্তার উচ্চাভিলাষ এবং বাইরে সামাজিক অনুষ্ঠানে বাড়াবাড়ির কথা। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার আগে খুনি অফিসারদের বিভিন্ন বৈঠক ও আলোচনার কথাও আছে বইতে। অ্যান্থনি মাসকারেনহাস আরও স্পষ্ট কথা লিখেছেন সেনাবাহিনীর বিশৃঙ্খল কর্মকাণ্ড নিয়ে।

খুনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক, সামরিক ব্যক্তিরা দীর্ঘদিন থেকে ষড়যন্ত্র চক্রান্তে জড়িয়ে ছিল। নিজেদের ভিতরে তারা তৎপর ছিলেন। কয়েক মাস জুড়েই চালিয়েছেন আলাপচারিতা। এ নিয়ে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল চরম। আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীরাও ঢাকায় তৎপর ছিলেন। কোনো বিষয়ে কারও কোনো খবর ছিল না। সবাই যেন জেগে ঘুমিয়ে ছিলেন। দায়িত্ব কেউ পালন করেননি সঠিকভাবে। ১৫ আগস্ট ভোরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বোস্টারকে শাহবাগ শেরাটন হোটেলের সামনে গাড়িতে দেখেন রক্ষীবাহিনীর দুই উপপরিচালক সরোয়ার মোল্লা ও আনোয়ারুল আলম শহীদ। তারা গিয়েছিলেন আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের তাগিদ দিয়ে সক্রিয় করতে। বোস্টারকে দেখে তাদের মনে তখনই প্রশ্ন জেগেছিল এত ভোরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত কেন ঘুরছেন ঢাকায়?

ফারুক, রশীদ, ডালিমরা জুন, জুলাই থেকে সক্রিয় ছিল। কুখ্যাত দুই খুনি প্রথম বেঙ্গল ল্যান্সার রেজিমেন্টের মেজর সৈয়দ ফারুক রহমান এবং টু ফিল্ড আর্টিলারি রেজিমেন্টের কমান্ডিং অফিসার মেজর খন্দকার আবদুর রশীদ ছিল ভায়রা ভাই। ফারুক যে ট্যাংকগুলো নিয়ে বেরিয়েছিল তাতে গোলা ছিল না। শুধু মেশিনগানের ওপর ভর করেই তারা অপারেশন শুরু করে। রক্ষীবাহিনী সামলানোর দায়িত্ব ছিল ফারুকের। তার ইউনিটের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল মোমেন ছিলেন পাকিস্তান প্রত্যাগত অফিসার। অনেকের মতো তিনিও বলেছেন, ১৫ আগস্টের আগের সাত দিন তিনি ছুটিতে ছিলেন। ১৫ আগস্ট সকালে তাকে সেনা সদরে দেখা যায়। ফারুক মুক্তিযোদ্ধা দাবি করলেও এ নিয়ে আর্মিতে বিতর্ক ছিল। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ফারুক আবুধাবি হয়ে ২১ নভেম্বর দিল্লি আসে। ফারুক মুক্তিযোদ্ধা কি না তা নিয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির দায়িত্বে ছিলেন কর্নেল হামিদ ও মইনুল হোসেন। তারা ফারুকের টিকিট পরীক্ষা করে ৮ ঘণ্টার ঘাটতি পান। বুঝতে পারেন ফারুক মুক্তিযোদ্ধা নয়। এ নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের সেনা বৈঠকে তারা বিষয়টি অবহিত করেন। সে সময় ফারুকের মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতির পক্ষে অবস্থান নেন খালেদ মোশাররফ। রশীদের পোস্টিং ছিল যশোরের আর্টিলারি স্কুলে। তাকে ঢাকায় আনে ফারুক। টু ফিল্ডে বদলি করতে সিজিএস সহায়তা করেন। (তথ্যসূত্র লে. কর্নেল হামিদ)।

হামিদ ১৫ আগস্ট নিয়ে লিখেছেন, ‘সঠিক অর্থে সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থান ছিল না। কিছু জুনিয়র অফিসারের নেতৃত্বে ওটা ছিল ঢাকায় অবস্থিত মাত্র দুটি ইউনিটের একটি আকস্মিক ঝটিকা অভিযান। ঢাকার বাইরের চট্টগ্রাম, যশোর, রংপুর, বগুড়াসহ দেশের অন্য ক্যান্টনমেন্টগুলো শান্ত। তারা কিছুই বুঝে উঠতে পারেনি।’ ১২ আগস্ট ছিল ফারুকের বিয়েবার্ষিকী। অফিসার মেসে আয়োজন করা হয় বিশাল পার্টির। জুনিয়র-সিনিয়রদের আমন্ত্রণ জানানো হয়। সেদিন ফারুক মুখ খুলল অফিসারদের সামনে। সবাই মিলে আলাপ করল উসকানিমূলক কিছু করার। এত লোকের অনুষ্ঠান, এত আলোচনা কেউ কিছু জানল না? সেদিন রশীদের সঙ্গে ফারুকের আরও কথা হয়। রশীদ নিজ থেকে ফারুককে জানায়, কিছু রাজনীতিবিদের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখেছে। খুনি মোশতাকের সঙ্গে রশীদ সাক্ষাৎ করে ২ আগস্ট। তারা বিস্তারিত আলাপ করে আগামসি লেনে মোশতাকের বাড়িতে বসে। এ ঘটনাও সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা সংস্থা জানল না? খুনিদের মূল টার্গেট ছিল ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ৬৭৭ নম্বর বাসা। ১৫ আগস্ট রাতে প্রথম ব্রিফে তারা বঙ্গবন্ধুকে বন্দি করে ক্যান্টনমেন্টে নিয়ে আসার কথা বলে। মধ্যরাতে সবাইকে ব্রিফ করা হয়। খুনিরা ক্যান্টনমেন্টে সন্ধ্যা থেকেই তৎপর ছিল। টু ফিল্ড থেকে কামানগুলো বের হয়ে কোথায় যাচ্ছিল? শুধু প্রশিক্ষণের জন্য নতুন এয়ারপোর্টে জড়ো হচ্ছিল? সে খবর কেন গোয়েন্দারা রাখল না? অথবা জানলেও কেন ব্যবস্থা নিল না? বেঙ্গল ল্যান্সারের ছিল ১৮টি কামান, ২৮টি ট্যাংক। সব অস্ত্র জড়ো হলো। ফারুক হেডকোয়ার্টার স্কোয়াড্রন অফিসে সব অফিসারকে ডাকল। তারা হাজির হলো। তারা ম্যাপ বের করল ঢাকার। কীভাবে কী করবে দীর্ঘক্ষণ সেসব নিয়ে আলোচনা করল। তার পরও কেউ কিছু না জানার গল্প নতুন প্রজন্ম শুনেই চলেছে!

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর আক্রমণের দায়িত্বে ছিল মেজর মহিউদ্দিন। তার গ্রুপ ছিল বাড়ির ভিতর ঘিরে মূল আক্রমণে। আর বাইরে থেকে প্রতিরোধ এলে সামলানোর দায়িত্বে মেজর নূর ও মেজর হুদা। মেজর ডালিমকে বলা হলো ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে যেতে। ডালিম তা এড়িয়ে আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বাসায় অপারেশনের দায়িত্ব চেয়ে নিল। এই ডালিম তার শাশুড়ির সঙ্গে স্ত্রীসহ ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে আসত। খেত বেগম মুজিবের রান্না। ডালিম ১৫ আগস্টের আগেই সেনা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের একজন। নাটক সাজিয়ে গাজী গোলাম মোস্তাফার বাড়িতে ট্রাক ভর্তি সেনা নিয়ে হামলা চালাল। এ নিয়ে কলকাতার কাগজে প্রকাশ হলো- ডালিমের স্ত্রীকে গাজীপুত্র এক বিয়ের অনুষ্ঠানে বিরক্ত করছিল। কারা সেই খবর পাঠিয়েছিল? বিয়ের অনুষ্ঠানে সামান্য ভুল বোঝাবুঝিকে ডালিম ক্যান্টনমেন্টে গিয়ে তালকে তিল বানাল। সে রাতে এমনভাবে সেনা নিয়ে বের হওয়ার পর শুধু চাকরিচ্যুতি কেন? সামরিক আদালতে বিচার কেন হলো না? ষড়যন্ত্রের জাল অনেকদিন থেকেই ছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যারা মেনে নিতে পারেনি তারাই সাড়ে তিন বছর অনেক কিছু করছিল নীরবে। বঙ্গবন্ধুর চারপাশে থাকা মানুষ সব দেখেও ছিল নির্বিকার। কারও কোনো দায়িত্বই ছিল না জাতির পিতাকে রক্ষার।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

এই মাত্র | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৪৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা