শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

দেশি-বিদেশি প্রাসাদ ষড়যন্ত্র ছিল বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দেশি-বিদেশি প্রাসাদ ষড়যন্ত্র ছিল বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ষড়যন্ত্র ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি তিনি ফেরার পরই শুরু হয়। সেদিন মোশতাক ঝরঝর করে কাঁদেন বঙ্গবন্ধুকে জড়িয়ে। মোশতাক চোখ মুছতে মুছতে বারবার বলছিলেন, ...ওরা চায়নি আপনি ফিরে আসুন। ওদের চক্রান্ত সফল হয়নি। আপনি ফিরেছেন, আমরা আপনাকে পেয়েছি। এই মোশতাক মাটিতে গড়িয়ে কান্নাকাটি করেছিলেন বঙ্গবন্ধুর পিতার মৃত্যুর পর। মাঝে মাঝে মোশতাক টিফিন ক্যারিয়ারে খাবার নিয়ে যেতেন গণভবনে। খুনি ডালিমও ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে যেতেন। বঙ্গবন্ধুর সাড়ে তিন বছর প্রাসাদ ষড়যন্ত্র ছিল ঘরে-বাইরে। সেনাবাহিনী ছিল চরম বিশৃঙ্খল ও গুজবের ফ্যাক্টরি। দেশি ও আন্তর্জাতিক চক্রের সঙ্গে মোশতাক, তাহের উদ্দিন ঠাকুরসহ মন্ত্রিপরিষদের অনেকেই জড়িয়ে ছিলেন। এতে তাল মেলায় কিছু মিডিয়া। ইত্তেফাকে বাসন্তীর জাল পরা ছবি প্রকাশের সময় তথ্য প্রতিমন্ত্রী ছিলেন তাহের উদ্দিন ঠাকুর। সেই ঠাকুর একদা ইত্তেফাকের চিফ রিপোর্টার ছিলেন। বঙ্গবন্ধু তাকে তুলে এনেছিলেন। এমপি-মন্ত্রী করেছিলেন। বাসন্তীর জাল পরা নাটকে জড়িত ইত্তেফাকের দুই সাংবাদিক ছিলেন তাহের ঠাকুরের কাছের লোক। কাকতালীয়ভাবে এ দুই সাংবাদিকের শেষ জীবন স্বাভাবিক ছিল না। রিপোর্টার শফিকুল কবীরের পুত্রবধূ, নাতি-নাতনি আত্মহত্যা করেন। মৃত্যুর আগে দেয়ালে তারা লিখে গেছেন শফিকুল কবীরের পুত্রের দ্বিতীয় বিয়ের পরের অনেক কাহিনি। শফিকুল কবীরের কাছে নাতি-নাতনি, পুত্রবধূ ঠাঁই পাননি। তার অনাদর-অবহেলা ও দায়িত্বহীনতার কথা তারা পৃথিবীকে জানিয়ে যান। পারিবারিক অভিযোগের তীরে বিদ্ধ ছিলেন শফিকুল কবীর। শেষ জীবনে তিনি জনসম্মুখে বের হতেন না। ক্যামেরাম্যান আফতাব আহমেদ খুনের শিকার হন। অর্থলোভে তাকে খুন করে নিজের ড্রাইভার ও কাজের লোকেরা।

বাসন্তীর ছবি ছিল বিশ্বে বঙ্গবন্ধুকে বিব্রত করার নিখুঁত ষড়যন্ত্র। এ ছবি শুধু ইত্তেফাক নয়, সারা দুনিয়ার প্রভাবশালী সব মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। পরিকল্পিতভাবে পাঠানো হয়েছিল আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে। দেশি মিডিয়ার ভূমিকা ছিল সরকারবিরোধী লিফলেট। মুক্তিযুদ্ধের সময় জেনারেল ওসমানীর সেনা এডিসি, বীর মুক্তিযোদ্ধা, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সংগঠক শেখ কামালের নামে বাংলাদেশ ব্যাংক ডাকাতির মিথ্যাচারের খবর প্রকাশিত হয় গণকণ্ঠে। সেদিন শেখ কামালের সঙ্গে ছিলেন আজকের বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। হলিডেতে বঙ্গবন্ধু সরকারকে উৎখাতের আহ্বান জানিয়ে লিখলেন সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জিয়াউদ্দিন। পরে এই জিয়াউদ্দিন সর্বহারা পার্টিতে যোগ দেন। সরকার উৎখাতের আহ্বান জানিয়ে লেখার পর জিয়াউদ্দিনকে শুধু ক্ষমা চাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। ক্ষমা না চাওয়ায় করা হয় চাকরিচ্যুত। কর্নেল তাহের জাসদের গণবাহিনীর লিফলেট বিতরণ করাতেন সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে। তিনি নিজেও ছিলেন জাসদের সশস্ত্র সংগঠন গণবাহিনীর সংগঠক। তার বাড়িতে নিয়মিত জাসদের রাজনৈতিক বৈঠক হতো। তাহেরের সব ভাই গণবাহিনীর সদস্য ছিলেন। তাদের বাড়ি ছিল সরকার উৎখাতের আলোচনার কারখানা।

বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকতে অবজারভার সম্পাদক ওবায়েদ উল হক গুণকীর্তনের কবিতা লিখে ঝুলিয়ে দিয়েছিলেন গণভবনের দেয়ালে। নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের পর তিনিও লিখলেন বঙ্গবন্ধু পরিবারের বিরুদ্ধে। মিডিয়া ছিল চীনা বাম ও পাকিস্তানপন্থিদের নিয়ন্ত্রণে। দলেবলে সাংবাদিক নেতা ও সম্পাদকরা সবাই বাকশালে যোগ দিলেও ১৫ আগস্টের আগে পরে সব পত্রিকায় ছিল বঙ্গবন্ধু সরকারের বিরুদ্ধে কুৎসার বেসাতি। নজিরবিহীন কাল্পনিক সংবাদ পরিবেশন করা হতো জাতির পিতার পরিবারের বিরুদ্ধে। বঙ্গবন্ধু ক্ষমতায় থাকতেই হলিডে সম্পাদক এনায়েতুল্লাহ খান পত্রিকায় সরকারের বিরুদ্ধে এক ধরনের যুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন। তিনি পুরস্কার পান জিয়ার আমলে। তাকে জিয়াউর রহমান উপদেষ্টা করেন। পরে তিনি রাষ্ট্রদূত হন। এরশাদ আমলেও ধারাবাহিকতা ছিল। হক কথাসহ আরও কয়েকটি কাগজ যা খুশি তা লিখত। গণকণ্ঠসহ সব পত্রিকা তখন সংবাদপত্রের নীতির বাইরে গিয়ে লিফলেটে রূপান্তরিত হয়েছিল। বাকশাল গঠনের পর কাল্পনিক প্রচারণা চলতে থাকল। বিপরীতে তথ্য মন্ত্রণালয় ছিল নীরব। সরকারের মুখপাত্ররা কোনো ধরনের মিথ্যাচারের জবাব দিতেন না ঠিকভাবে। তাহের উদ্দিন ঠাকুর ছিলেন তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে। ১৫ আগস্ট সকালে ডালিমের প্রথম ঘোষণার খসড়া তৈরি করেন তাহের ঠাকুর। ভোর থেকেই এই চক্রান্তকারী ছিলেন বেতার ভবনে।

অভ্যন্তরীণ প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কথা বঙ্গবন্ধু জানতেন। তবে তিনি বিশ্বাস করতেন না কেউ তাঁকে হত্যা করতে পারে। বঙ্গবন্ধু মনে করতেন বিরোধিতা করবে, কুৎসা রটাবে। জাসদ, সর্বহারা, হক-তোহারা থানা লুট করবে। নিরীহ মানুষকে খুন করবে। এর বাইরে ভয়াবহতা বঙ্গবন্ধু মাথায় নেননি। একবারও ভাবেননি তাঁর চারপাশের মানুষই প্রাসাদ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরীণ ঝামেলাগুলো বঙ্গবন্ধুর কানে আসত। লে. কর্নেল হামিদের বইতে এ নিয়ে কিছু তথ্য রয়েছে। লে. কর্নেল এম এ হামিদ তখন ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের স্টেশন কমান্ডার। তিনি ছিলেন জিয়াউর রহমান ও শফিউল্লাহর কোর্সমেট। ২৪ আগস্ট শফিউল্লাহকে সেনাবাহিনী থেকে সরিয়ে জিয়াউর রহমান দায়িত্ব নেন। এ দায়িত্ব পেতে জিয়াকে সহায়তা করেন খুনি রশীদ। জিয়া ক্ষমতা নেওয়ায় বিপাকে পড়েন জেনারেল শফিউল্লাহ, খালেদ মোশাররফ, শাফায়েত জামিল, নুরুজ্জামানসহ সব সিনিয়র। তাঁরা সবাই ছিলেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি অনুগত। সেনাবাহিনীতে মিথ ছিল- বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে বেশি কাছের কর্মকর্তা ছিলেন খালেদ মোশাররফ। সিজিএস হিসেবে তিনি ঘন ঘন যেতেন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে।

সে সময় আর্মিতে গুজব রটে লে. কর্নেল হামিদকে সরিয়ে দেওয়া হবে। বঙ্গবন্ধু তার ওপর চটে আছেন। কর্নেল খুরশিদের পরামর্শে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন কর্নেল হামিদ। বিনা বাধায় তিনি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পান। ইতিহাসের রাখাল রাজার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের দরজা ছিল খোলা। বঙ্গবন্ধু তার কাছে জানতে চেয়েছিলেন তিনি কেন এসেছেন? কী চান? হামিদ দেখলেন রাষ্ট্রপতি তাকে চেনেন না। যাকে চেনেন না তার ওপর চটবেন কেন? হামিদ বুঝতে পারেন গুজবের ওপর ভিত্তি করে তিনি এসেছেন। এ নিয়ে আলোচনা না করে হামিদ নিজের পরিচয় দিলেন। তারপর বললেন, এমনিতে দেখা করতে এসেছেন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে। কোনো কাজে নয়। নিজের বইতে হামিদ এ নিয়ে বিস্তারিত লিখেছেন। বিস্মিত হয়ে তাকালেন তাঁর কাছে কেউ কাজ ছাড়া এসেছেন শুনে। তারপর সারা দিনের ক্লান্ত শরীর এলিয়ে দিয়ে বঙ্গবন্ধু স্বভাবসুলভ চুরুট ধরালেন। বললেন, ‘কর্নেল সাহেব কী বলব আপনার আর্মির কথা। অফিসাররা শুধু আসে আর একে অন্যের বিরুদ্ধে কমপ্লেইন করে। অমুক এই করেছে, সেই করেছে। আমার প্রমোশন, পোস্টিং। বলুন তো কী হবে এসব আর্মি দিয়ে? অফিসাররা এভাবে কামড়াকামড়ি করলে, ডিসিপ্লিন না রাখলে এ আর্মি দিয়ে কী করব? আমি এদের ঠেলাঠেলি সামলাব না দেশ চালাব?’ কর্নেল হামিদ তার বইতে অফিসারদের ভিতরের রেষারেষির কথা বারবার উল্লেখ করেছেন। তুলে এনেছেন সেনাবাহিনীর ভিতরে কিছু কর্মকর্তার উচ্চাভিলাষ এবং বাইরে সামাজিক অনুষ্ঠানে বাড়াবাড়ির কথা। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার আগে খুনি অফিসারদের বিভিন্ন বৈঠক ও আলোচনার কথাও আছে বইতে। অ্যান্থনি মাসকারেনহাস আরও স্পষ্ট কথা লিখেছেন সেনাবাহিনীর বিশৃঙ্খল কর্মকাণ্ড নিয়ে।

খুনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক, সামরিক ব্যক্তিরা দীর্ঘদিন থেকে ষড়যন্ত্র চক্রান্তে জড়িয়ে ছিল। নিজেদের ভিতরে তারা তৎপর ছিলেন। কয়েক মাস জুড়েই চালিয়েছেন আলাপচারিতা। এ নিয়ে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল চরম। আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীরাও ঢাকায় তৎপর ছিলেন। কোনো বিষয়ে কারও কোনো খবর ছিল না। সবাই যেন জেগে ঘুমিয়ে ছিলেন। দায়িত্ব কেউ পালন করেননি সঠিকভাবে। ১৫ আগস্ট ভোরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বোস্টারকে শাহবাগ শেরাটন হোটেলের সামনে গাড়িতে দেখেন রক্ষীবাহিনীর দুই উপপরিচালক সরোয়ার মোল্লা ও আনোয়ারুল আলম শহীদ। তারা গিয়েছিলেন আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের তাগিদ দিয়ে সক্রিয় করতে। বোস্টারকে দেখে তাদের মনে তখনই প্রশ্ন জেগেছিল এত ভোরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত কেন ঘুরছেন ঢাকায়?

ফারুক, রশীদ, ডালিমরা জুন, জুলাই থেকে সক্রিয় ছিল। কুখ্যাত দুই খুনি প্রথম বেঙ্গল ল্যান্সার রেজিমেন্টের মেজর সৈয়দ ফারুক রহমান এবং টু ফিল্ড আর্টিলারি রেজিমেন্টের কমান্ডিং অফিসার মেজর খন্দকার আবদুর রশীদ ছিল ভায়রা ভাই। ফারুক যে ট্যাংকগুলো নিয়ে বেরিয়েছিল তাতে গোলা ছিল না। শুধু মেশিনগানের ওপর ভর করেই তারা অপারেশন শুরু করে। রক্ষীবাহিনী সামলানোর দায়িত্ব ছিল ফারুকের। তার ইউনিটের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল মোমেন ছিলেন পাকিস্তান প্রত্যাগত অফিসার। অনেকের মতো তিনিও বলেছেন, ১৫ আগস্টের আগের সাত দিন তিনি ছুটিতে ছিলেন। ১৫ আগস্ট সকালে তাকে সেনা সদরে দেখা যায়। ফারুক মুক্তিযোদ্ধা দাবি করলেও এ নিয়ে আর্মিতে বিতর্ক ছিল। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ফারুক আবুধাবি হয়ে ২১ নভেম্বর দিল্লি আসে। ফারুক মুক্তিযোদ্ধা কি না তা নিয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির দায়িত্বে ছিলেন কর্নেল হামিদ ও মইনুল হোসেন। তারা ফারুকের টিকিট পরীক্ষা করে ৮ ঘণ্টার ঘাটতি পান। বুঝতে পারেন ফারুক মুক্তিযোদ্ধা নয়। এ নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের সেনা বৈঠকে তারা বিষয়টি অবহিত করেন। সে সময় ফারুকের মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতির পক্ষে অবস্থান নেন খালেদ মোশাররফ। রশীদের পোস্টিং ছিল যশোরের আর্টিলারি স্কুলে। তাকে ঢাকায় আনে ফারুক। টু ফিল্ডে বদলি করতে সিজিএস সহায়তা করেন। (তথ্যসূত্র লে. কর্নেল হামিদ)।

হামিদ ১৫ আগস্ট নিয়ে লিখেছেন, ‘সঠিক অর্থে সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থান ছিল না। কিছু জুনিয়র অফিসারের নেতৃত্বে ওটা ছিল ঢাকায় অবস্থিত মাত্র দুটি ইউনিটের একটি আকস্মিক ঝটিকা অভিযান। ঢাকার বাইরের চট্টগ্রাম, যশোর, রংপুর, বগুড়াসহ দেশের অন্য ক্যান্টনমেন্টগুলো শান্ত। তারা কিছুই বুঝে উঠতে পারেনি।’ ১২ আগস্ট ছিল ফারুকের বিয়েবার্ষিকী। অফিসার মেসে আয়োজন করা হয় বিশাল পার্টির। জুনিয়র-সিনিয়রদের আমন্ত্রণ জানানো হয়। সেদিন ফারুক মুখ খুলল অফিসারদের সামনে। সবাই মিলে আলাপ করল উসকানিমূলক কিছু করার। এত লোকের অনুষ্ঠান, এত আলোচনা কেউ কিছু জানল না? সেদিন রশীদের সঙ্গে ফারুকের আরও কথা হয়। রশীদ নিজ থেকে ফারুককে জানায়, কিছু রাজনীতিবিদের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখেছে। খুনি মোশতাকের সঙ্গে রশীদ সাক্ষাৎ করে ২ আগস্ট। তারা বিস্তারিত আলাপ করে আগামসি লেনে মোশতাকের বাড়িতে বসে। এ ঘটনাও সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা সংস্থা জানল না? খুনিদের মূল টার্গেট ছিল ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ৬৭৭ নম্বর বাসা। ১৫ আগস্ট রাতে প্রথম ব্রিফে তারা বঙ্গবন্ধুকে বন্দি করে ক্যান্টনমেন্টে নিয়ে আসার কথা বলে। মধ্যরাতে সবাইকে ব্রিফ করা হয়। খুনিরা ক্যান্টনমেন্টে সন্ধ্যা থেকেই তৎপর ছিল। টু ফিল্ড থেকে কামানগুলো বের হয়ে কোথায় যাচ্ছিল? শুধু প্রশিক্ষণের জন্য নতুন এয়ারপোর্টে জড়ো হচ্ছিল? সে খবর কেন গোয়েন্দারা রাখল না? অথবা জানলেও কেন ব্যবস্থা নিল না? বেঙ্গল ল্যান্সারের ছিল ১৮টি কামান, ২৮টি ট্যাংক। সব অস্ত্র জড়ো হলো। ফারুক হেডকোয়ার্টার স্কোয়াড্রন অফিসে সব অফিসারকে ডাকল। তারা হাজির হলো। তারা ম্যাপ বের করল ঢাকার। কীভাবে কী করবে দীর্ঘক্ষণ সেসব নিয়ে আলোচনা করল। তার পরও কেউ কিছু না জানার গল্প নতুন প্রজন্ম শুনেই চলেছে!

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর আক্রমণের দায়িত্বে ছিল মেজর মহিউদ্দিন। তার গ্রুপ ছিল বাড়ির ভিতর ঘিরে মূল আক্রমণে। আর বাইরে থেকে প্রতিরোধ এলে সামলানোর দায়িত্বে মেজর নূর ও মেজর হুদা। মেজর ডালিমকে বলা হলো ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে যেতে। ডালিম তা এড়িয়ে আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বাসায় অপারেশনের দায়িত্ব চেয়ে নিল। এই ডালিম তার শাশুড়ির সঙ্গে স্ত্রীসহ ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে আসত। খেত বেগম মুজিবের রান্না। ডালিম ১৫ আগস্টের আগেই সেনা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের একজন। নাটক সাজিয়ে গাজী গোলাম মোস্তাফার বাড়িতে ট্রাক ভর্তি সেনা নিয়ে হামলা চালাল। এ নিয়ে কলকাতার কাগজে প্রকাশ হলো- ডালিমের স্ত্রীকে গাজীপুত্র এক বিয়ের অনুষ্ঠানে বিরক্ত করছিল। কারা সেই খবর পাঠিয়েছিল? বিয়ের অনুষ্ঠানে সামান্য ভুল বোঝাবুঝিকে ডালিম ক্যান্টনমেন্টে গিয়ে তালকে তিল বানাল। সে রাতে এমনভাবে সেনা নিয়ে বের হওয়ার পর শুধু চাকরিচ্যুতি কেন? সামরিক আদালতে বিচার কেন হলো না? ষড়যন্ত্রের জাল অনেকদিন থেকেই ছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যারা মেনে নিতে পারেনি তারাই সাড়ে তিন বছর অনেক কিছু করছিল নীরবে। বঙ্গবন্ধুর চারপাশে থাকা মানুষ সব দেখেও ছিল নির্বিকার। কারও কোনো দায়িত্বই ছিল না জাতির পিতাকে রক্ষার।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক