শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

দেশি-বিদেশি প্রাসাদ ষড়যন্ত্র ছিল বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দেশি-বিদেশি প্রাসাদ ষড়যন্ত্র ছিল বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ষড়যন্ত্র ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি তিনি ফেরার পরই শুরু হয়। সেদিন মোশতাক ঝরঝর করে কাঁদেন বঙ্গবন্ধুকে জড়িয়ে। মোশতাক চোখ মুছতে মুছতে বারবার বলছিলেন, ...ওরা চায়নি আপনি ফিরে আসুন। ওদের চক্রান্ত সফল হয়নি। আপনি ফিরেছেন, আমরা আপনাকে পেয়েছি। এই মোশতাক মাটিতে গড়িয়ে কান্নাকাটি করেছিলেন বঙ্গবন্ধুর পিতার মৃত্যুর পর। মাঝে মাঝে মোশতাক টিফিন ক্যারিয়ারে খাবার নিয়ে যেতেন গণভবনে। খুনি ডালিমও ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে যেতেন। বঙ্গবন্ধুর সাড়ে তিন বছর প্রাসাদ ষড়যন্ত্র ছিল ঘরে-বাইরে। সেনাবাহিনী ছিল চরম বিশৃঙ্খল ও গুজবের ফ্যাক্টরি। দেশি ও আন্তর্জাতিক চক্রের সঙ্গে মোশতাক, তাহের উদ্দিন ঠাকুরসহ মন্ত্রিপরিষদের অনেকেই জড়িয়ে ছিলেন। এতে তাল মেলায় কিছু মিডিয়া। ইত্তেফাকে বাসন্তীর জাল পরা ছবি প্রকাশের সময় তথ্য প্রতিমন্ত্রী ছিলেন তাহের উদ্দিন ঠাকুর। সেই ঠাকুর একদা ইত্তেফাকের চিফ রিপোর্টার ছিলেন। বঙ্গবন্ধু তাকে তুলে এনেছিলেন। এমপি-মন্ত্রী করেছিলেন। বাসন্তীর জাল পরা নাটকে জড়িত ইত্তেফাকের দুই সাংবাদিক ছিলেন তাহের ঠাকুরের কাছের লোক। কাকতালীয়ভাবে এ দুই সাংবাদিকের শেষ জীবন স্বাভাবিক ছিল না। রিপোর্টার শফিকুল কবীরের পুত্রবধূ, নাতি-নাতনি আত্মহত্যা করেন। মৃত্যুর আগে দেয়ালে তারা লিখে গেছেন শফিকুল কবীরের পুত্রের দ্বিতীয় বিয়ের পরের অনেক কাহিনি। শফিকুল কবীরের কাছে নাতি-নাতনি, পুত্রবধূ ঠাঁই পাননি। তার অনাদর-অবহেলা ও দায়িত্বহীনতার কথা তারা পৃথিবীকে জানিয়ে যান। পারিবারিক অভিযোগের তীরে বিদ্ধ ছিলেন শফিকুল কবীর। শেষ জীবনে তিনি জনসম্মুখে বের হতেন না। ক্যামেরাম্যান আফতাব আহমেদ খুনের শিকার হন। অর্থলোভে তাকে খুন করে নিজের ড্রাইভার ও কাজের লোকেরা।

বাসন্তীর ছবি ছিল বিশ্বে বঙ্গবন্ধুকে বিব্রত করার নিখুঁত ষড়যন্ত্র। এ ছবি শুধু ইত্তেফাক নয়, সারা দুনিয়ার প্রভাবশালী সব মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। পরিকল্পিতভাবে পাঠানো হয়েছিল আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে। দেশি মিডিয়ার ভূমিকা ছিল সরকারবিরোধী লিফলেট। মুক্তিযুদ্ধের সময় জেনারেল ওসমানীর সেনা এডিসি, বীর মুক্তিযোদ্ধা, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সংগঠক শেখ কামালের নামে বাংলাদেশ ব্যাংক ডাকাতির মিথ্যাচারের খবর প্রকাশিত হয় গণকণ্ঠে। সেদিন শেখ কামালের সঙ্গে ছিলেন আজকের বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। হলিডেতে বঙ্গবন্ধু সরকারকে উৎখাতের আহ্বান জানিয়ে লিখলেন সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জিয়াউদ্দিন। পরে এই জিয়াউদ্দিন সর্বহারা পার্টিতে যোগ দেন। সরকার উৎখাতের আহ্বান জানিয়ে লেখার পর জিয়াউদ্দিনকে শুধু ক্ষমা চাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। ক্ষমা না চাওয়ায় করা হয় চাকরিচ্যুত। কর্নেল তাহের জাসদের গণবাহিনীর লিফলেট বিতরণ করাতেন সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে। তিনি নিজেও ছিলেন জাসদের সশস্ত্র সংগঠন গণবাহিনীর সংগঠক। তার বাড়িতে নিয়মিত জাসদের রাজনৈতিক বৈঠক হতো। তাহেরের সব ভাই গণবাহিনীর সদস্য ছিলেন। তাদের বাড়ি ছিল সরকার উৎখাতের আলোচনার কারখানা।

বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকতে অবজারভার সম্পাদক ওবায়েদ উল হক গুণকীর্তনের কবিতা লিখে ঝুলিয়ে দিয়েছিলেন গণভবনের দেয়ালে। নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের পর তিনিও লিখলেন বঙ্গবন্ধু পরিবারের বিরুদ্ধে। মিডিয়া ছিল চীনা বাম ও পাকিস্তানপন্থিদের নিয়ন্ত্রণে। দলেবলে সাংবাদিক নেতা ও সম্পাদকরা সবাই বাকশালে যোগ দিলেও ১৫ আগস্টের আগে পরে সব পত্রিকায় ছিল বঙ্গবন্ধু সরকারের বিরুদ্ধে কুৎসার বেসাতি। নজিরবিহীন কাল্পনিক সংবাদ পরিবেশন করা হতো জাতির পিতার পরিবারের বিরুদ্ধে। বঙ্গবন্ধু ক্ষমতায় থাকতেই হলিডে সম্পাদক এনায়েতুল্লাহ খান পত্রিকায় সরকারের বিরুদ্ধে এক ধরনের যুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন। তিনি পুরস্কার পান জিয়ার আমলে। তাকে জিয়াউর রহমান উপদেষ্টা করেন। পরে তিনি রাষ্ট্রদূত হন। এরশাদ আমলেও ধারাবাহিকতা ছিল। হক কথাসহ আরও কয়েকটি কাগজ যা খুশি তা লিখত। গণকণ্ঠসহ সব পত্রিকা তখন সংবাদপত্রের নীতির বাইরে গিয়ে লিফলেটে রূপান্তরিত হয়েছিল। বাকশাল গঠনের পর কাল্পনিক প্রচারণা চলতে থাকল। বিপরীতে তথ্য মন্ত্রণালয় ছিল নীরব। সরকারের মুখপাত্ররা কোনো ধরনের মিথ্যাচারের জবাব দিতেন না ঠিকভাবে। তাহের উদ্দিন ঠাকুর ছিলেন তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে। ১৫ আগস্ট সকালে ডালিমের প্রথম ঘোষণার খসড়া তৈরি করেন তাহের ঠাকুর। ভোর থেকেই এই চক্রান্তকারী ছিলেন বেতার ভবনে।

অভ্যন্তরীণ প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কথা বঙ্গবন্ধু জানতেন। তবে তিনি বিশ্বাস করতেন না কেউ তাঁকে হত্যা করতে পারে। বঙ্গবন্ধু মনে করতেন বিরোধিতা করবে, কুৎসা রটাবে। জাসদ, সর্বহারা, হক-তোহারা থানা লুট করবে। নিরীহ মানুষকে খুন করবে। এর বাইরে ভয়াবহতা বঙ্গবন্ধু মাথায় নেননি। একবারও ভাবেননি তাঁর চারপাশের মানুষই প্রাসাদ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরীণ ঝামেলাগুলো বঙ্গবন্ধুর কানে আসত। লে. কর্নেল হামিদের বইতে এ নিয়ে কিছু তথ্য রয়েছে। লে. কর্নেল এম এ হামিদ তখন ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের স্টেশন কমান্ডার। তিনি ছিলেন জিয়াউর রহমান ও শফিউল্লাহর কোর্সমেট। ২৪ আগস্ট শফিউল্লাহকে সেনাবাহিনী থেকে সরিয়ে জিয়াউর রহমান দায়িত্ব নেন। এ দায়িত্ব পেতে জিয়াকে সহায়তা করেন খুনি রশীদ। জিয়া ক্ষমতা নেওয়ায় বিপাকে পড়েন জেনারেল শফিউল্লাহ, খালেদ মোশাররফ, শাফায়েত জামিল, নুরুজ্জামানসহ সব সিনিয়র। তাঁরা সবাই ছিলেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি অনুগত। সেনাবাহিনীতে মিথ ছিল- বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে বেশি কাছের কর্মকর্তা ছিলেন খালেদ মোশাররফ। সিজিএস হিসেবে তিনি ঘন ঘন যেতেন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে।

সে সময় আর্মিতে গুজব রটে লে. কর্নেল হামিদকে সরিয়ে দেওয়া হবে। বঙ্গবন্ধু তার ওপর চটে আছেন। কর্নেল খুরশিদের পরামর্শে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন কর্নেল হামিদ। বিনা বাধায় তিনি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পান। ইতিহাসের রাখাল রাজার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের দরজা ছিল খোলা। বঙ্গবন্ধু তার কাছে জানতে চেয়েছিলেন তিনি কেন এসেছেন? কী চান? হামিদ দেখলেন রাষ্ট্রপতি তাকে চেনেন না। যাকে চেনেন না তার ওপর চটবেন কেন? হামিদ বুঝতে পারেন গুজবের ওপর ভিত্তি করে তিনি এসেছেন। এ নিয়ে আলোচনা না করে হামিদ নিজের পরিচয় দিলেন। তারপর বললেন, এমনিতে দেখা করতে এসেছেন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে। কোনো কাজে নয়। নিজের বইতে হামিদ এ নিয়ে বিস্তারিত লিখেছেন। বিস্মিত হয়ে তাকালেন তাঁর কাছে কেউ কাজ ছাড়া এসেছেন শুনে। তারপর সারা দিনের ক্লান্ত শরীর এলিয়ে দিয়ে বঙ্গবন্ধু স্বভাবসুলভ চুরুট ধরালেন। বললেন, ‘কর্নেল সাহেব কী বলব আপনার আর্মির কথা। অফিসাররা শুধু আসে আর একে অন্যের বিরুদ্ধে কমপ্লেইন করে। অমুক এই করেছে, সেই করেছে। আমার প্রমোশন, পোস্টিং। বলুন তো কী হবে এসব আর্মি দিয়ে? অফিসাররা এভাবে কামড়াকামড়ি করলে, ডিসিপ্লিন না রাখলে এ আর্মি দিয়ে কী করব? আমি এদের ঠেলাঠেলি সামলাব না দেশ চালাব?’ কর্নেল হামিদ তার বইতে অফিসারদের ভিতরের রেষারেষির কথা বারবার উল্লেখ করেছেন। তুলে এনেছেন সেনাবাহিনীর ভিতরে কিছু কর্মকর্তার উচ্চাভিলাষ এবং বাইরে সামাজিক অনুষ্ঠানে বাড়াবাড়ির কথা। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার আগে খুনি অফিসারদের বিভিন্ন বৈঠক ও আলোচনার কথাও আছে বইতে। অ্যান্থনি মাসকারেনহাস আরও স্পষ্ট কথা লিখেছেন সেনাবাহিনীর বিশৃঙ্খল কর্মকাণ্ড নিয়ে।

খুনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক, সামরিক ব্যক্তিরা দীর্ঘদিন থেকে ষড়যন্ত্র চক্রান্তে জড়িয়ে ছিল। নিজেদের ভিতরে তারা তৎপর ছিলেন। কয়েক মাস জুড়েই চালিয়েছেন আলাপচারিতা। এ নিয়ে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল চরম। আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীরাও ঢাকায় তৎপর ছিলেন। কোনো বিষয়ে কারও কোনো খবর ছিল না। সবাই যেন জেগে ঘুমিয়ে ছিলেন। দায়িত্ব কেউ পালন করেননি সঠিকভাবে। ১৫ আগস্ট ভোরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বোস্টারকে শাহবাগ শেরাটন হোটেলের সামনে গাড়িতে দেখেন রক্ষীবাহিনীর দুই উপপরিচালক সরোয়ার মোল্লা ও আনোয়ারুল আলম শহীদ। তারা গিয়েছিলেন আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের তাগিদ দিয়ে সক্রিয় করতে। বোস্টারকে দেখে তাদের মনে তখনই প্রশ্ন জেগেছিল এত ভোরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত কেন ঘুরছেন ঢাকায়?

ফারুক, রশীদ, ডালিমরা জুন, জুলাই থেকে সক্রিয় ছিল। কুখ্যাত দুই খুনি প্রথম বেঙ্গল ল্যান্সার রেজিমেন্টের মেজর সৈয়দ ফারুক রহমান এবং টু ফিল্ড আর্টিলারি রেজিমেন্টের কমান্ডিং অফিসার মেজর খন্দকার আবদুর রশীদ ছিল ভায়রা ভাই। ফারুক যে ট্যাংকগুলো নিয়ে বেরিয়েছিল তাতে গোলা ছিল না। শুধু মেশিনগানের ওপর ভর করেই তারা অপারেশন শুরু করে। রক্ষীবাহিনী সামলানোর দায়িত্ব ছিল ফারুকের। তার ইউনিটের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল মোমেন ছিলেন পাকিস্তান প্রত্যাগত অফিসার। অনেকের মতো তিনিও বলেছেন, ১৫ আগস্টের আগের সাত দিন তিনি ছুটিতে ছিলেন। ১৫ আগস্ট সকালে তাকে সেনা সদরে দেখা যায়। ফারুক মুক্তিযোদ্ধা দাবি করলেও এ নিয়ে আর্মিতে বিতর্ক ছিল। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ফারুক আবুধাবি হয়ে ২১ নভেম্বর দিল্লি আসে। ফারুক মুক্তিযোদ্ধা কি না তা নিয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির দায়িত্বে ছিলেন কর্নেল হামিদ ও মইনুল হোসেন। তারা ফারুকের টিকিট পরীক্ষা করে ৮ ঘণ্টার ঘাটতি পান। বুঝতে পারেন ফারুক মুক্তিযোদ্ধা নয়। এ নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের সেনা বৈঠকে তারা বিষয়টি অবহিত করেন। সে সময় ফারুকের মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতির পক্ষে অবস্থান নেন খালেদ মোশাররফ। রশীদের পোস্টিং ছিল যশোরের আর্টিলারি স্কুলে। তাকে ঢাকায় আনে ফারুক। টু ফিল্ডে বদলি করতে সিজিএস সহায়তা করেন। (তথ্যসূত্র লে. কর্নেল হামিদ)।

হামিদ ১৫ আগস্ট নিয়ে লিখেছেন, ‘সঠিক অর্থে সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থান ছিল না। কিছু জুনিয়র অফিসারের নেতৃত্বে ওটা ছিল ঢাকায় অবস্থিত মাত্র দুটি ইউনিটের একটি আকস্মিক ঝটিকা অভিযান। ঢাকার বাইরের চট্টগ্রাম, যশোর, রংপুর, বগুড়াসহ দেশের অন্য ক্যান্টনমেন্টগুলো শান্ত। তারা কিছুই বুঝে উঠতে পারেনি।’ ১২ আগস্ট ছিল ফারুকের বিয়েবার্ষিকী। অফিসার মেসে আয়োজন করা হয় বিশাল পার্টির। জুনিয়র-সিনিয়রদের আমন্ত্রণ জানানো হয়। সেদিন ফারুক মুখ খুলল অফিসারদের সামনে। সবাই মিলে আলাপ করল উসকানিমূলক কিছু করার। এত লোকের অনুষ্ঠান, এত আলোচনা কেউ কিছু জানল না? সেদিন রশীদের সঙ্গে ফারুকের আরও কথা হয়। রশীদ নিজ থেকে ফারুককে জানায়, কিছু রাজনীতিবিদের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখেছে। খুনি মোশতাকের সঙ্গে রশীদ সাক্ষাৎ করে ২ আগস্ট। তারা বিস্তারিত আলাপ করে আগামসি লেনে মোশতাকের বাড়িতে বসে। এ ঘটনাও সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা সংস্থা জানল না? খুনিদের মূল টার্গেট ছিল ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ৬৭৭ নম্বর বাসা। ১৫ আগস্ট রাতে প্রথম ব্রিফে তারা বঙ্গবন্ধুকে বন্দি করে ক্যান্টনমেন্টে নিয়ে আসার কথা বলে। মধ্যরাতে সবাইকে ব্রিফ করা হয়। খুনিরা ক্যান্টনমেন্টে সন্ধ্যা থেকেই তৎপর ছিল। টু ফিল্ড থেকে কামানগুলো বের হয়ে কোথায় যাচ্ছিল? শুধু প্রশিক্ষণের জন্য নতুন এয়ারপোর্টে জড়ো হচ্ছিল? সে খবর কেন গোয়েন্দারা রাখল না? অথবা জানলেও কেন ব্যবস্থা নিল না? বেঙ্গল ল্যান্সারের ছিল ১৮টি কামান, ২৮টি ট্যাংক। সব অস্ত্র জড়ো হলো। ফারুক হেডকোয়ার্টার স্কোয়াড্রন অফিসে সব অফিসারকে ডাকল। তারা হাজির হলো। তারা ম্যাপ বের করল ঢাকার। কীভাবে কী করবে দীর্ঘক্ষণ সেসব নিয়ে আলোচনা করল। তার পরও কেউ কিছু না জানার গল্প নতুন প্রজন্ম শুনেই চলেছে!

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর আক্রমণের দায়িত্বে ছিল মেজর মহিউদ্দিন। তার গ্রুপ ছিল বাড়ির ভিতর ঘিরে মূল আক্রমণে। আর বাইরে থেকে প্রতিরোধ এলে সামলানোর দায়িত্বে মেজর নূর ও মেজর হুদা। মেজর ডালিমকে বলা হলো ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে যেতে। ডালিম তা এড়িয়ে আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বাসায় অপারেশনের দায়িত্ব চেয়ে নিল। এই ডালিম তার শাশুড়ির সঙ্গে স্ত্রীসহ ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে আসত। খেত বেগম মুজিবের রান্না। ডালিম ১৫ আগস্টের আগেই সেনা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের একজন। নাটক সাজিয়ে গাজী গোলাম মোস্তাফার বাড়িতে ট্রাক ভর্তি সেনা নিয়ে হামলা চালাল। এ নিয়ে কলকাতার কাগজে প্রকাশ হলো- ডালিমের স্ত্রীকে গাজীপুত্র এক বিয়ের অনুষ্ঠানে বিরক্ত করছিল। কারা সেই খবর পাঠিয়েছিল? বিয়ের অনুষ্ঠানে সামান্য ভুল বোঝাবুঝিকে ডালিম ক্যান্টনমেন্টে গিয়ে তালকে তিল বানাল। সে রাতে এমনভাবে সেনা নিয়ে বের হওয়ার পর শুধু চাকরিচ্যুতি কেন? সামরিক আদালতে বিচার কেন হলো না? ষড়যন্ত্রের জাল অনেকদিন থেকেই ছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যারা মেনে নিতে পারেনি তারাই সাড়ে তিন বছর অনেক কিছু করছিল নীরবে। বঙ্গবন্ধুর চারপাশে থাকা মানুষ সব দেখেও ছিল নির্বিকার। কারও কোনো দায়িত্বই ছিল না জাতির পিতাকে রক্ষার।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

৪৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে