শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

দেশি-বিদেশি প্রাসাদ ষড়যন্ত্র ছিল বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দেশি-বিদেশি প্রাসাদ ষড়যন্ত্র ছিল বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ষড়যন্ত্র ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি তিনি ফেরার পরই শুরু হয়। সেদিন মোশতাক ঝরঝর করে কাঁদেন বঙ্গবন্ধুকে জড়িয়ে। মোশতাক চোখ মুছতে মুছতে বারবার বলছিলেন, ...ওরা চায়নি আপনি ফিরে আসুন। ওদের চক্রান্ত সফল হয়নি। আপনি ফিরেছেন, আমরা আপনাকে পেয়েছি। এই মোশতাক মাটিতে গড়িয়ে কান্নাকাটি করেছিলেন বঙ্গবন্ধুর পিতার মৃত্যুর পর। মাঝে মাঝে মোশতাক টিফিন ক্যারিয়ারে খাবার নিয়ে যেতেন গণভবনে। খুনি ডালিমও ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে যেতেন। বঙ্গবন্ধুর সাড়ে তিন বছর প্রাসাদ ষড়যন্ত্র ছিল ঘরে-বাইরে। সেনাবাহিনী ছিল চরম বিশৃঙ্খল ও গুজবের ফ্যাক্টরি। দেশি ও আন্তর্জাতিক চক্রের সঙ্গে মোশতাক, তাহের উদ্দিন ঠাকুরসহ মন্ত্রিপরিষদের অনেকেই জড়িয়ে ছিলেন। এতে তাল মেলায় কিছু মিডিয়া। ইত্তেফাকে বাসন্তীর জাল পরা ছবি প্রকাশের সময় তথ্য প্রতিমন্ত্রী ছিলেন তাহের উদ্দিন ঠাকুর। সেই ঠাকুর একদা ইত্তেফাকের চিফ রিপোর্টার ছিলেন। বঙ্গবন্ধু তাকে তুলে এনেছিলেন। এমপি-মন্ত্রী করেছিলেন। বাসন্তীর জাল পরা নাটকে জড়িত ইত্তেফাকের দুই সাংবাদিক ছিলেন তাহের ঠাকুরের কাছের লোক। কাকতালীয়ভাবে এ দুই সাংবাদিকের শেষ জীবন স্বাভাবিক ছিল না। রিপোর্টার শফিকুল কবীরের পুত্রবধূ, নাতি-নাতনি আত্মহত্যা করেন। মৃত্যুর আগে দেয়ালে তারা লিখে গেছেন শফিকুল কবীরের পুত্রের দ্বিতীয় বিয়ের পরের অনেক কাহিনি। শফিকুল কবীরের কাছে নাতি-নাতনি, পুত্রবধূ ঠাঁই পাননি। তার অনাদর-অবহেলা ও দায়িত্বহীনতার কথা তারা পৃথিবীকে জানিয়ে যান। পারিবারিক অভিযোগের তীরে বিদ্ধ ছিলেন শফিকুল কবীর। শেষ জীবনে তিনি জনসম্মুখে বের হতেন না। ক্যামেরাম্যান আফতাব আহমেদ খুনের শিকার হন। অর্থলোভে তাকে খুন করে নিজের ড্রাইভার ও কাজের লোকেরা।

বাসন্তীর ছবি ছিল বিশ্বে বঙ্গবন্ধুকে বিব্রত করার নিখুঁত ষড়যন্ত্র। এ ছবি শুধু ইত্তেফাক নয়, সারা দুনিয়ার প্রভাবশালী সব মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। পরিকল্পিতভাবে পাঠানো হয়েছিল আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে। দেশি মিডিয়ার ভূমিকা ছিল সরকারবিরোধী লিফলেট। মুক্তিযুদ্ধের সময় জেনারেল ওসমানীর সেনা এডিসি, বীর মুক্তিযোদ্ধা, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সংগঠক শেখ কামালের নামে বাংলাদেশ ব্যাংক ডাকাতির মিথ্যাচারের খবর প্রকাশিত হয় গণকণ্ঠে। সেদিন শেখ কামালের সঙ্গে ছিলেন আজকের বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। হলিডেতে বঙ্গবন্ধু সরকারকে উৎখাতের আহ্বান জানিয়ে লিখলেন সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জিয়াউদ্দিন। পরে এই জিয়াউদ্দিন সর্বহারা পার্টিতে যোগ দেন। সরকার উৎখাতের আহ্বান জানিয়ে লেখার পর জিয়াউদ্দিনকে শুধু ক্ষমা চাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। ক্ষমা না চাওয়ায় করা হয় চাকরিচ্যুত। কর্নেল তাহের জাসদের গণবাহিনীর লিফলেট বিতরণ করাতেন সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে। তিনি নিজেও ছিলেন জাসদের সশস্ত্র সংগঠন গণবাহিনীর সংগঠক। তার বাড়িতে নিয়মিত জাসদের রাজনৈতিক বৈঠক হতো। তাহেরের সব ভাই গণবাহিনীর সদস্য ছিলেন। তাদের বাড়ি ছিল সরকার উৎখাতের আলোচনার কারখানা।

বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকতে অবজারভার সম্পাদক ওবায়েদ উল হক গুণকীর্তনের কবিতা লিখে ঝুলিয়ে দিয়েছিলেন গণভবনের দেয়ালে। নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের পর তিনিও লিখলেন বঙ্গবন্ধু পরিবারের বিরুদ্ধে। মিডিয়া ছিল চীনা বাম ও পাকিস্তানপন্থিদের নিয়ন্ত্রণে। দলেবলে সাংবাদিক নেতা ও সম্পাদকরা সবাই বাকশালে যোগ দিলেও ১৫ আগস্টের আগে পরে সব পত্রিকায় ছিল বঙ্গবন্ধু সরকারের বিরুদ্ধে কুৎসার বেসাতি। নজিরবিহীন কাল্পনিক সংবাদ পরিবেশন করা হতো জাতির পিতার পরিবারের বিরুদ্ধে। বঙ্গবন্ধু ক্ষমতায় থাকতেই হলিডে সম্পাদক এনায়েতুল্লাহ খান পত্রিকায় সরকারের বিরুদ্ধে এক ধরনের যুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন। তিনি পুরস্কার পান জিয়ার আমলে। তাকে জিয়াউর রহমান উপদেষ্টা করেন। পরে তিনি রাষ্ট্রদূত হন। এরশাদ আমলেও ধারাবাহিকতা ছিল। হক কথাসহ আরও কয়েকটি কাগজ যা খুশি তা লিখত। গণকণ্ঠসহ সব পত্রিকা তখন সংবাদপত্রের নীতির বাইরে গিয়ে লিফলেটে রূপান্তরিত হয়েছিল। বাকশাল গঠনের পর কাল্পনিক প্রচারণা চলতে থাকল। বিপরীতে তথ্য মন্ত্রণালয় ছিল নীরব। সরকারের মুখপাত্ররা কোনো ধরনের মিথ্যাচারের জবাব দিতেন না ঠিকভাবে। তাহের উদ্দিন ঠাকুর ছিলেন তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে। ১৫ আগস্ট সকালে ডালিমের প্রথম ঘোষণার খসড়া তৈরি করেন তাহের ঠাকুর। ভোর থেকেই এই চক্রান্তকারী ছিলেন বেতার ভবনে।

অভ্যন্তরীণ প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কথা বঙ্গবন্ধু জানতেন। তবে তিনি বিশ্বাস করতেন না কেউ তাঁকে হত্যা করতে পারে। বঙ্গবন্ধু মনে করতেন বিরোধিতা করবে, কুৎসা রটাবে। জাসদ, সর্বহারা, হক-তোহারা থানা লুট করবে। নিরীহ মানুষকে খুন করবে। এর বাইরে ভয়াবহতা বঙ্গবন্ধু মাথায় নেননি। একবারও ভাবেননি তাঁর চারপাশের মানুষই প্রাসাদ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরীণ ঝামেলাগুলো বঙ্গবন্ধুর কানে আসত। লে. কর্নেল হামিদের বইতে এ নিয়ে কিছু তথ্য রয়েছে। লে. কর্নেল এম এ হামিদ তখন ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের স্টেশন কমান্ডার। তিনি ছিলেন জিয়াউর রহমান ও শফিউল্লাহর কোর্সমেট। ২৪ আগস্ট শফিউল্লাহকে সেনাবাহিনী থেকে সরিয়ে জিয়াউর রহমান দায়িত্ব নেন। এ দায়িত্ব পেতে জিয়াকে সহায়তা করেন খুনি রশীদ। জিয়া ক্ষমতা নেওয়ায় বিপাকে পড়েন জেনারেল শফিউল্লাহ, খালেদ মোশাররফ, শাফায়েত জামিল, নুরুজ্জামানসহ সব সিনিয়র। তাঁরা সবাই ছিলেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি অনুগত। সেনাবাহিনীতে মিথ ছিল- বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে বেশি কাছের কর্মকর্তা ছিলেন খালেদ মোশাররফ। সিজিএস হিসেবে তিনি ঘন ঘন যেতেন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে।

সে সময় আর্মিতে গুজব রটে লে. কর্নেল হামিদকে সরিয়ে দেওয়া হবে। বঙ্গবন্ধু তার ওপর চটে আছেন। কর্নেল খুরশিদের পরামর্শে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন কর্নেল হামিদ। বিনা বাধায় তিনি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পান। ইতিহাসের রাখাল রাজার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের দরজা ছিল খোলা। বঙ্গবন্ধু তার কাছে জানতে চেয়েছিলেন তিনি কেন এসেছেন? কী চান? হামিদ দেখলেন রাষ্ট্রপতি তাকে চেনেন না। যাকে চেনেন না তার ওপর চটবেন কেন? হামিদ বুঝতে পারেন গুজবের ওপর ভিত্তি করে তিনি এসেছেন। এ নিয়ে আলোচনা না করে হামিদ নিজের পরিচয় দিলেন। তারপর বললেন, এমনিতে দেখা করতে এসেছেন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে। কোনো কাজে নয়। নিজের বইতে হামিদ এ নিয়ে বিস্তারিত লিখেছেন। বিস্মিত হয়ে তাকালেন তাঁর কাছে কেউ কাজ ছাড়া এসেছেন শুনে। তারপর সারা দিনের ক্লান্ত শরীর এলিয়ে দিয়ে বঙ্গবন্ধু স্বভাবসুলভ চুরুট ধরালেন। বললেন, ‘কর্নেল সাহেব কী বলব আপনার আর্মির কথা। অফিসাররা শুধু আসে আর একে অন্যের বিরুদ্ধে কমপ্লেইন করে। অমুক এই করেছে, সেই করেছে। আমার প্রমোশন, পোস্টিং। বলুন তো কী হবে এসব আর্মি দিয়ে? অফিসাররা এভাবে কামড়াকামড়ি করলে, ডিসিপ্লিন না রাখলে এ আর্মি দিয়ে কী করব? আমি এদের ঠেলাঠেলি সামলাব না দেশ চালাব?’ কর্নেল হামিদ তার বইতে অফিসারদের ভিতরের রেষারেষির কথা বারবার উল্লেখ করেছেন। তুলে এনেছেন সেনাবাহিনীর ভিতরে কিছু কর্মকর্তার উচ্চাভিলাষ এবং বাইরে সামাজিক অনুষ্ঠানে বাড়াবাড়ির কথা। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার আগে খুনি অফিসারদের বিভিন্ন বৈঠক ও আলোচনার কথাও আছে বইতে। অ্যান্থনি মাসকারেনহাস আরও স্পষ্ট কথা লিখেছেন সেনাবাহিনীর বিশৃঙ্খল কর্মকাণ্ড নিয়ে।

খুনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক, সামরিক ব্যক্তিরা দীর্ঘদিন থেকে ষড়যন্ত্র চক্রান্তে জড়িয়ে ছিল। নিজেদের ভিতরে তারা তৎপর ছিলেন। কয়েক মাস জুড়েই চালিয়েছেন আলাপচারিতা। এ নিয়ে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল চরম। আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীরাও ঢাকায় তৎপর ছিলেন। কোনো বিষয়ে কারও কোনো খবর ছিল না। সবাই যেন জেগে ঘুমিয়ে ছিলেন। দায়িত্ব কেউ পালন করেননি সঠিকভাবে। ১৫ আগস্ট ভোরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বোস্টারকে শাহবাগ শেরাটন হোটেলের সামনে গাড়িতে দেখেন রক্ষীবাহিনীর দুই উপপরিচালক সরোয়ার মোল্লা ও আনোয়ারুল আলম শহীদ। তারা গিয়েছিলেন আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের তাগিদ দিয়ে সক্রিয় করতে। বোস্টারকে দেখে তাদের মনে তখনই প্রশ্ন জেগেছিল এত ভোরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত কেন ঘুরছেন ঢাকায়?

ফারুক, রশীদ, ডালিমরা জুন, জুলাই থেকে সক্রিয় ছিল। কুখ্যাত দুই খুনি প্রথম বেঙ্গল ল্যান্সার রেজিমেন্টের মেজর সৈয়দ ফারুক রহমান এবং টু ফিল্ড আর্টিলারি রেজিমেন্টের কমান্ডিং অফিসার মেজর খন্দকার আবদুর রশীদ ছিল ভায়রা ভাই। ফারুক যে ট্যাংকগুলো নিয়ে বেরিয়েছিল তাতে গোলা ছিল না। শুধু মেশিনগানের ওপর ভর করেই তারা অপারেশন শুরু করে। রক্ষীবাহিনী সামলানোর দায়িত্ব ছিল ফারুকের। তার ইউনিটের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল মোমেন ছিলেন পাকিস্তান প্রত্যাগত অফিসার। অনেকের মতো তিনিও বলেছেন, ১৫ আগস্টের আগের সাত দিন তিনি ছুটিতে ছিলেন। ১৫ আগস্ট সকালে তাকে সেনা সদরে দেখা যায়। ফারুক মুক্তিযোদ্ধা দাবি করলেও এ নিয়ে আর্মিতে বিতর্ক ছিল। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ফারুক আবুধাবি হয়ে ২১ নভেম্বর দিল্লি আসে। ফারুক মুক্তিযোদ্ধা কি না তা নিয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির দায়িত্বে ছিলেন কর্নেল হামিদ ও মইনুল হোসেন। তারা ফারুকের টিকিট পরীক্ষা করে ৮ ঘণ্টার ঘাটতি পান। বুঝতে পারেন ফারুক মুক্তিযোদ্ধা নয়। এ নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের সেনা বৈঠকে তারা বিষয়টি অবহিত করেন। সে সময় ফারুকের মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতির পক্ষে অবস্থান নেন খালেদ মোশাররফ। রশীদের পোস্টিং ছিল যশোরের আর্টিলারি স্কুলে। তাকে ঢাকায় আনে ফারুক। টু ফিল্ডে বদলি করতে সিজিএস সহায়তা করেন। (তথ্যসূত্র লে. কর্নেল হামিদ)।

হামিদ ১৫ আগস্ট নিয়ে লিখেছেন, ‘সঠিক অর্থে সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থান ছিল না। কিছু জুনিয়র অফিসারের নেতৃত্বে ওটা ছিল ঢাকায় অবস্থিত মাত্র দুটি ইউনিটের একটি আকস্মিক ঝটিকা অভিযান। ঢাকার বাইরের চট্টগ্রাম, যশোর, রংপুর, বগুড়াসহ দেশের অন্য ক্যান্টনমেন্টগুলো শান্ত। তারা কিছুই বুঝে উঠতে পারেনি।’ ১২ আগস্ট ছিল ফারুকের বিয়েবার্ষিকী। অফিসার মেসে আয়োজন করা হয় বিশাল পার্টির। জুনিয়র-সিনিয়রদের আমন্ত্রণ জানানো হয়। সেদিন ফারুক মুখ খুলল অফিসারদের সামনে। সবাই মিলে আলাপ করল উসকানিমূলক কিছু করার। এত লোকের অনুষ্ঠান, এত আলোচনা কেউ কিছু জানল না? সেদিন রশীদের সঙ্গে ফারুকের আরও কথা হয়। রশীদ নিজ থেকে ফারুককে জানায়, কিছু রাজনীতিবিদের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখেছে। খুনি মোশতাকের সঙ্গে রশীদ সাক্ষাৎ করে ২ আগস্ট। তারা বিস্তারিত আলাপ করে আগামসি লেনে মোশতাকের বাড়িতে বসে। এ ঘটনাও সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা সংস্থা জানল না? খুনিদের মূল টার্গেট ছিল ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ৬৭৭ নম্বর বাসা। ১৫ আগস্ট রাতে প্রথম ব্রিফে তারা বঙ্গবন্ধুকে বন্দি করে ক্যান্টনমেন্টে নিয়ে আসার কথা বলে। মধ্যরাতে সবাইকে ব্রিফ করা হয়। খুনিরা ক্যান্টনমেন্টে সন্ধ্যা থেকেই তৎপর ছিল। টু ফিল্ড থেকে কামানগুলো বের হয়ে কোথায় যাচ্ছিল? শুধু প্রশিক্ষণের জন্য নতুন এয়ারপোর্টে জড়ো হচ্ছিল? সে খবর কেন গোয়েন্দারা রাখল না? অথবা জানলেও কেন ব্যবস্থা নিল না? বেঙ্গল ল্যান্সারের ছিল ১৮টি কামান, ২৮টি ট্যাংক। সব অস্ত্র জড়ো হলো। ফারুক হেডকোয়ার্টার স্কোয়াড্রন অফিসে সব অফিসারকে ডাকল। তারা হাজির হলো। তারা ম্যাপ বের করল ঢাকার। কীভাবে কী করবে দীর্ঘক্ষণ সেসব নিয়ে আলোচনা করল। তার পরও কেউ কিছু না জানার গল্প নতুন প্রজন্ম শুনেই চলেছে!

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর আক্রমণের দায়িত্বে ছিল মেজর মহিউদ্দিন। তার গ্রুপ ছিল বাড়ির ভিতর ঘিরে মূল আক্রমণে। আর বাইরে থেকে প্রতিরোধ এলে সামলানোর দায়িত্বে মেজর নূর ও মেজর হুদা। মেজর ডালিমকে বলা হলো ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে যেতে। ডালিম তা এড়িয়ে আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বাসায় অপারেশনের দায়িত্ব চেয়ে নিল। এই ডালিম তার শাশুড়ির সঙ্গে স্ত্রীসহ ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে আসত। খেত বেগম মুজিবের রান্না। ডালিম ১৫ আগস্টের আগেই সেনা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের একজন। নাটক সাজিয়ে গাজী গোলাম মোস্তাফার বাড়িতে ট্রাক ভর্তি সেনা নিয়ে হামলা চালাল। এ নিয়ে কলকাতার কাগজে প্রকাশ হলো- ডালিমের স্ত্রীকে গাজীপুত্র এক বিয়ের অনুষ্ঠানে বিরক্ত করছিল। কারা সেই খবর পাঠিয়েছিল? বিয়ের অনুষ্ঠানে সামান্য ভুল বোঝাবুঝিকে ডালিম ক্যান্টনমেন্টে গিয়ে তালকে তিল বানাল। সে রাতে এমনভাবে সেনা নিয়ে বের হওয়ার পর শুধু চাকরিচ্যুতি কেন? সামরিক আদালতে বিচার কেন হলো না? ষড়যন্ত্রের জাল অনেকদিন থেকেই ছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যারা মেনে নিতে পারেনি তারাই সাড়ে তিন বছর অনেক কিছু করছিল নীরবে। বঙ্গবন্ধুর চারপাশে থাকা মানুষ সব দেখেও ছিল নির্বিকার। কারও কোনো দায়িত্বই ছিল না জাতির পিতাকে রক্ষার।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
তাইপেকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয় শিরোপা ঘরে তুললো ভারত
তাইপেকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয় শিরোপা ঘরে তুললো ভারত

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জি-২০ সম্মেলন বয়কট করায় ট্রাম্পের সমালোচনা
জি-২০ সম্মেলন বয়কট করায় ট্রাম্পের সমালোচনা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের সাথে নতুন ডিসির মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের সাথে নতুন ডিসির মতবিনিময়

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজ ঘর থেকে শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
নিজ ঘর থেকে শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাচাতো ভাইকে হত্যা, আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড
চাচাতো ভাইকে হত্যা, আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবা ও দুই মেয়ের পা-বিহীন জীবনসংগ্রাম
বাবা ও দুই মেয়ের পা-বিহীন জীবনসংগ্রাম

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ানের কাছে জাপানের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল চীন
তাইওয়ানের কাছে জাপানের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল চীন

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু
চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান
গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন
শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন

৪৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল
সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের
সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম
সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ