শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

দেশি-বিদেশি প্রাসাদ ষড়যন্ত্র ছিল বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দেশি-বিদেশি প্রাসাদ ষড়যন্ত্র ছিল বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ষড়যন্ত্র ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি তিনি ফেরার পরই শুরু হয়। সেদিন মোশতাক ঝরঝর করে কাঁদেন বঙ্গবন্ধুকে জড়িয়ে। মোশতাক চোখ মুছতে মুছতে বারবার বলছিলেন, ...ওরা চায়নি আপনি ফিরে আসুন। ওদের চক্রান্ত সফল হয়নি। আপনি ফিরেছেন, আমরা আপনাকে পেয়েছি। এই মোশতাক মাটিতে গড়িয়ে কান্নাকাটি করেছিলেন বঙ্গবন্ধুর পিতার মৃত্যুর পর। মাঝে মাঝে মোশতাক টিফিন ক্যারিয়ারে খাবার নিয়ে যেতেন গণভবনে। খুনি ডালিমও ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে যেতেন। বঙ্গবন্ধুর সাড়ে তিন বছর প্রাসাদ ষড়যন্ত্র ছিল ঘরে-বাইরে। সেনাবাহিনী ছিল চরম বিশৃঙ্খল ও গুজবের ফ্যাক্টরি। দেশি ও আন্তর্জাতিক চক্রের সঙ্গে মোশতাক, তাহের উদ্দিন ঠাকুরসহ মন্ত্রিপরিষদের অনেকেই জড়িয়ে ছিলেন। এতে তাল মেলায় কিছু মিডিয়া। ইত্তেফাকে বাসন্তীর জাল পরা ছবি প্রকাশের সময় তথ্য প্রতিমন্ত্রী ছিলেন তাহের উদ্দিন ঠাকুর। সেই ঠাকুর একদা ইত্তেফাকের চিফ রিপোর্টার ছিলেন। বঙ্গবন্ধু তাকে তুলে এনেছিলেন। এমপি-মন্ত্রী করেছিলেন। বাসন্তীর জাল পরা নাটকে জড়িত ইত্তেফাকের দুই সাংবাদিক ছিলেন তাহের ঠাকুরের কাছের লোক। কাকতালীয়ভাবে এ দুই সাংবাদিকের শেষ জীবন স্বাভাবিক ছিল না। রিপোর্টার শফিকুল কবীরের পুত্রবধূ, নাতি-নাতনি আত্মহত্যা করেন। মৃত্যুর আগে দেয়ালে তারা লিখে গেছেন শফিকুল কবীরের পুত্রের দ্বিতীয় বিয়ের পরের অনেক কাহিনি। শফিকুল কবীরের কাছে নাতি-নাতনি, পুত্রবধূ ঠাঁই পাননি। তার অনাদর-অবহেলা ও দায়িত্বহীনতার কথা তারা পৃথিবীকে জানিয়ে যান। পারিবারিক অভিযোগের তীরে বিদ্ধ ছিলেন শফিকুল কবীর। শেষ জীবনে তিনি জনসম্মুখে বের হতেন না। ক্যামেরাম্যান আফতাব আহমেদ খুনের শিকার হন। অর্থলোভে তাকে খুন করে নিজের ড্রাইভার ও কাজের লোকেরা।

বাসন্তীর ছবি ছিল বিশ্বে বঙ্গবন্ধুকে বিব্রত করার নিখুঁত ষড়যন্ত্র। এ ছবি শুধু ইত্তেফাক নয়, সারা দুনিয়ার প্রভাবশালী সব মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। পরিকল্পিতভাবে পাঠানো হয়েছিল আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে। দেশি মিডিয়ার ভূমিকা ছিল সরকারবিরোধী লিফলেট। মুক্তিযুদ্ধের সময় জেনারেল ওসমানীর সেনা এডিসি, বীর মুক্তিযোদ্ধা, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সংগঠক শেখ কামালের নামে বাংলাদেশ ব্যাংক ডাকাতির মিথ্যাচারের খবর প্রকাশিত হয় গণকণ্ঠে। সেদিন শেখ কামালের সঙ্গে ছিলেন আজকের বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। হলিডেতে বঙ্গবন্ধু সরকারকে উৎখাতের আহ্বান জানিয়ে লিখলেন সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জিয়াউদ্দিন। পরে এই জিয়াউদ্দিন সর্বহারা পার্টিতে যোগ দেন। সরকার উৎখাতের আহ্বান জানিয়ে লেখার পর জিয়াউদ্দিনকে শুধু ক্ষমা চাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। ক্ষমা না চাওয়ায় করা হয় চাকরিচ্যুত। কর্নেল তাহের জাসদের গণবাহিনীর লিফলেট বিতরণ করাতেন সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে। তিনি নিজেও ছিলেন জাসদের সশস্ত্র সংগঠন গণবাহিনীর সংগঠক। তার বাড়িতে নিয়মিত জাসদের রাজনৈতিক বৈঠক হতো। তাহেরের সব ভাই গণবাহিনীর সদস্য ছিলেন। তাদের বাড়ি ছিল সরকার উৎখাতের আলোচনার কারখানা।

বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকতে অবজারভার সম্পাদক ওবায়েদ উল হক গুণকীর্তনের কবিতা লিখে ঝুলিয়ে দিয়েছিলেন গণভবনের দেয়ালে। নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের পর তিনিও লিখলেন বঙ্গবন্ধু পরিবারের বিরুদ্ধে। মিডিয়া ছিল চীনা বাম ও পাকিস্তানপন্থিদের নিয়ন্ত্রণে। দলেবলে সাংবাদিক নেতা ও সম্পাদকরা সবাই বাকশালে যোগ দিলেও ১৫ আগস্টের আগে পরে সব পত্রিকায় ছিল বঙ্গবন্ধু সরকারের বিরুদ্ধে কুৎসার বেসাতি। নজিরবিহীন কাল্পনিক সংবাদ পরিবেশন করা হতো জাতির পিতার পরিবারের বিরুদ্ধে। বঙ্গবন্ধু ক্ষমতায় থাকতেই হলিডে সম্পাদক এনায়েতুল্লাহ খান পত্রিকায় সরকারের বিরুদ্ধে এক ধরনের যুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন। তিনি পুরস্কার পান জিয়ার আমলে। তাকে জিয়াউর রহমান উপদেষ্টা করেন। পরে তিনি রাষ্ট্রদূত হন। এরশাদ আমলেও ধারাবাহিকতা ছিল। হক কথাসহ আরও কয়েকটি কাগজ যা খুশি তা লিখত। গণকণ্ঠসহ সব পত্রিকা তখন সংবাদপত্রের নীতির বাইরে গিয়ে লিফলেটে রূপান্তরিত হয়েছিল। বাকশাল গঠনের পর কাল্পনিক প্রচারণা চলতে থাকল। বিপরীতে তথ্য মন্ত্রণালয় ছিল নীরব। সরকারের মুখপাত্ররা কোনো ধরনের মিথ্যাচারের জবাব দিতেন না ঠিকভাবে। তাহের উদ্দিন ঠাকুর ছিলেন তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে। ১৫ আগস্ট সকালে ডালিমের প্রথম ঘোষণার খসড়া তৈরি করেন তাহের ঠাকুর। ভোর থেকেই এই চক্রান্তকারী ছিলেন বেতার ভবনে।

অভ্যন্তরীণ প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কথা বঙ্গবন্ধু জানতেন। তবে তিনি বিশ্বাস করতেন না কেউ তাঁকে হত্যা করতে পারে। বঙ্গবন্ধু মনে করতেন বিরোধিতা করবে, কুৎসা রটাবে। জাসদ, সর্বহারা, হক-তোহারা থানা লুট করবে। নিরীহ মানুষকে খুন করবে। এর বাইরে ভয়াবহতা বঙ্গবন্ধু মাথায় নেননি। একবারও ভাবেননি তাঁর চারপাশের মানুষই প্রাসাদ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরীণ ঝামেলাগুলো বঙ্গবন্ধুর কানে আসত। লে. কর্নেল হামিদের বইতে এ নিয়ে কিছু তথ্য রয়েছে। লে. কর্নেল এম এ হামিদ তখন ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের স্টেশন কমান্ডার। তিনি ছিলেন জিয়াউর রহমান ও শফিউল্লাহর কোর্সমেট। ২৪ আগস্ট শফিউল্লাহকে সেনাবাহিনী থেকে সরিয়ে জিয়াউর রহমান দায়িত্ব নেন। এ দায়িত্ব পেতে জিয়াকে সহায়তা করেন খুনি রশীদ। জিয়া ক্ষমতা নেওয়ায় বিপাকে পড়েন জেনারেল শফিউল্লাহ, খালেদ মোশাররফ, শাফায়েত জামিল, নুরুজ্জামানসহ সব সিনিয়র। তাঁরা সবাই ছিলেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি অনুগত। সেনাবাহিনীতে মিথ ছিল- বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে বেশি কাছের কর্মকর্তা ছিলেন খালেদ মোশাররফ। সিজিএস হিসেবে তিনি ঘন ঘন যেতেন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে।

সে সময় আর্মিতে গুজব রটে লে. কর্নেল হামিদকে সরিয়ে দেওয়া হবে। বঙ্গবন্ধু তার ওপর চটে আছেন। কর্নেল খুরশিদের পরামর্শে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন কর্নেল হামিদ। বিনা বাধায় তিনি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পান। ইতিহাসের রাখাল রাজার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের দরজা ছিল খোলা। বঙ্গবন্ধু তার কাছে জানতে চেয়েছিলেন তিনি কেন এসেছেন? কী চান? হামিদ দেখলেন রাষ্ট্রপতি তাকে চেনেন না। যাকে চেনেন না তার ওপর চটবেন কেন? হামিদ বুঝতে পারেন গুজবের ওপর ভিত্তি করে তিনি এসেছেন। এ নিয়ে আলোচনা না করে হামিদ নিজের পরিচয় দিলেন। তারপর বললেন, এমনিতে দেখা করতে এসেছেন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে। কোনো কাজে নয়। নিজের বইতে হামিদ এ নিয়ে বিস্তারিত লিখেছেন। বিস্মিত হয়ে তাকালেন তাঁর কাছে কেউ কাজ ছাড়া এসেছেন শুনে। তারপর সারা দিনের ক্লান্ত শরীর এলিয়ে দিয়ে বঙ্গবন্ধু স্বভাবসুলভ চুরুট ধরালেন। বললেন, ‘কর্নেল সাহেব কী বলব আপনার আর্মির কথা। অফিসাররা শুধু আসে আর একে অন্যের বিরুদ্ধে কমপ্লেইন করে। অমুক এই করেছে, সেই করেছে। আমার প্রমোশন, পোস্টিং। বলুন তো কী হবে এসব আর্মি দিয়ে? অফিসাররা এভাবে কামড়াকামড়ি করলে, ডিসিপ্লিন না রাখলে এ আর্মি দিয়ে কী করব? আমি এদের ঠেলাঠেলি সামলাব না দেশ চালাব?’ কর্নেল হামিদ তার বইতে অফিসারদের ভিতরের রেষারেষির কথা বারবার উল্লেখ করেছেন। তুলে এনেছেন সেনাবাহিনীর ভিতরে কিছু কর্মকর্তার উচ্চাভিলাষ এবং বাইরে সামাজিক অনুষ্ঠানে বাড়াবাড়ির কথা। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার আগে খুনি অফিসারদের বিভিন্ন বৈঠক ও আলোচনার কথাও আছে বইতে। অ্যান্থনি মাসকারেনহাস আরও স্পষ্ট কথা লিখেছেন সেনাবাহিনীর বিশৃঙ্খল কর্মকাণ্ড নিয়ে।

খুনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক, সামরিক ব্যক্তিরা দীর্ঘদিন থেকে ষড়যন্ত্র চক্রান্তে জড়িয়ে ছিল। নিজেদের ভিতরে তারা তৎপর ছিলেন। কয়েক মাস জুড়েই চালিয়েছেন আলাপচারিতা। এ নিয়ে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল চরম। আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীরাও ঢাকায় তৎপর ছিলেন। কোনো বিষয়ে কারও কোনো খবর ছিল না। সবাই যেন জেগে ঘুমিয়ে ছিলেন। দায়িত্ব কেউ পালন করেননি সঠিকভাবে। ১৫ আগস্ট ভোরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বোস্টারকে শাহবাগ শেরাটন হোটেলের সামনে গাড়িতে দেখেন রক্ষীবাহিনীর দুই উপপরিচালক সরোয়ার মোল্লা ও আনোয়ারুল আলম শহীদ। তারা গিয়েছিলেন আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের তাগিদ দিয়ে সক্রিয় করতে। বোস্টারকে দেখে তাদের মনে তখনই প্রশ্ন জেগেছিল এত ভোরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত কেন ঘুরছেন ঢাকায়?

ফারুক, রশীদ, ডালিমরা জুন, জুলাই থেকে সক্রিয় ছিল। কুখ্যাত দুই খুনি প্রথম বেঙ্গল ল্যান্সার রেজিমেন্টের মেজর সৈয়দ ফারুক রহমান এবং টু ফিল্ড আর্টিলারি রেজিমেন্টের কমান্ডিং অফিসার মেজর খন্দকার আবদুর রশীদ ছিল ভায়রা ভাই। ফারুক যে ট্যাংকগুলো নিয়ে বেরিয়েছিল তাতে গোলা ছিল না। শুধু মেশিনগানের ওপর ভর করেই তারা অপারেশন শুরু করে। রক্ষীবাহিনী সামলানোর দায়িত্ব ছিল ফারুকের। তার ইউনিটের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল মোমেন ছিলেন পাকিস্তান প্রত্যাগত অফিসার। অনেকের মতো তিনিও বলেছেন, ১৫ আগস্টের আগের সাত দিন তিনি ছুটিতে ছিলেন। ১৫ আগস্ট সকালে তাকে সেনা সদরে দেখা যায়। ফারুক মুক্তিযোদ্ধা দাবি করলেও এ নিয়ে আর্মিতে বিতর্ক ছিল। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ফারুক আবুধাবি হয়ে ২১ নভেম্বর দিল্লি আসে। ফারুক মুক্তিযোদ্ধা কি না তা নিয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির দায়িত্বে ছিলেন কর্নেল হামিদ ও মইনুল হোসেন। তারা ফারুকের টিকিট পরীক্ষা করে ৮ ঘণ্টার ঘাটতি পান। বুঝতে পারেন ফারুক মুক্তিযোদ্ধা নয়। এ নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের সেনা বৈঠকে তারা বিষয়টি অবহিত করেন। সে সময় ফারুকের মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতির পক্ষে অবস্থান নেন খালেদ মোশাররফ। রশীদের পোস্টিং ছিল যশোরের আর্টিলারি স্কুলে। তাকে ঢাকায় আনে ফারুক। টু ফিল্ডে বদলি করতে সিজিএস সহায়তা করেন। (তথ্যসূত্র লে. কর্নেল হামিদ)।

হামিদ ১৫ আগস্ট নিয়ে লিখেছেন, ‘সঠিক অর্থে সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থান ছিল না। কিছু জুনিয়র অফিসারের নেতৃত্বে ওটা ছিল ঢাকায় অবস্থিত মাত্র দুটি ইউনিটের একটি আকস্মিক ঝটিকা অভিযান। ঢাকার বাইরের চট্টগ্রাম, যশোর, রংপুর, বগুড়াসহ দেশের অন্য ক্যান্টনমেন্টগুলো শান্ত। তারা কিছুই বুঝে উঠতে পারেনি।’ ১২ আগস্ট ছিল ফারুকের বিয়েবার্ষিকী। অফিসার মেসে আয়োজন করা হয় বিশাল পার্টির। জুনিয়র-সিনিয়রদের আমন্ত্রণ জানানো হয়। সেদিন ফারুক মুখ খুলল অফিসারদের সামনে। সবাই মিলে আলাপ করল উসকানিমূলক কিছু করার। এত লোকের অনুষ্ঠান, এত আলোচনা কেউ কিছু জানল না? সেদিন রশীদের সঙ্গে ফারুকের আরও কথা হয়। রশীদ নিজ থেকে ফারুককে জানায়, কিছু রাজনীতিবিদের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখেছে। খুনি মোশতাকের সঙ্গে রশীদ সাক্ষাৎ করে ২ আগস্ট। তারা বিস্তারিত আলাপ করে আগামসি লেনে মোশতাকের বাড়িতে বসে। এ ঘটনাও সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা সংস্থা জানল না? খুনিদের মূল টার্গেট ছিল ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ৬৭৭ নম্বর বাসা। ১৫ আগস্ট রাতে প্রথম ব্রিফে তারা বঙ্গবন্ধুকে বন্দি করে ক্যান্টনমেন্টে নিয়ে আসার কথা বলে। মধ্যরাতে সবাইকে ব্রিফ করা হয়। খুনিরা ক্যান্টনমেন্টে সন্ধ্যা থেকেই তৎপর ছিল। টু ফিল্ড থেকে কামানগুলো বের হয়ে কোথায় যাচ্ছিল? শুধু প্রশিক্ষণের জন্য নতুন এয়ারপোর্টে জড়ো হচ্ছিল? সে খবর কেন গোয়েন্দারা রাখল না? অথবা জানলেও কেন ব্যবস্থা নিল না? বেঙ্গল ল্যান্সারের ছিল ১৮টি কামান, ২৮টি ট্যাংক। সব অস্ত্র জড়ো হলো। ফারুক হেডকোয়ার্টার স্কোয়াড্রন অফিসে সব অফিসারকে ডাকল। তারা হাজির হলো। তারা ম্যাপ বের করল ঢাকার। কীভাবে কী করবে দীর্ঘক্ষণ সেসব নিয়ে আলোচনা করল। তার পরও কেউ কিছু না জানার গল্প নতুন প্রজন্ম শুনেই চলেছে!

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর আক্রমণের দায়িত্বে ছিল মেজর মহিউদ্দিন। তার গ্রুপ ছিল বাড়ির ভিতর ঘিরে মূল আক্রমণে। আর বাইরে থেকে প্রতিরোধ এলে সামলানোর দায়িত্বে মেজর নূর ও মেজর হুদা। মেজর ডালিমকে বলা হলো ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে যেতে। ডালিম তা এড়িয়ে আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বাসায় অপারেশনের দায়িত্ব চেয়ে নিল। এই ডালিম তার শাশুড়ির সঙ্গে স্ত্রীসহ ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে আসত। খেত বেগম মুজিবের রান্না। ডালিম ১৫ আগস্টের আগেই সেনা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের একজন। নাটক সাজিয়ে গাজী গোলাম মোস্তাফার বাড়িতে ট্রাক ভর্তি সেনা নিয়ে হামলা চালাল। এ নিয়ে কলকাতার কাগজে প্রকাশ হলো- ডালিমের স্ত্রীকে গাজীপুত্র এক বিয়ের অনুষ্ঠানে বিরক্ত করছিল। কারা সেই খবর পাঠিয়েছিল? বিয়ের অনুষ্ঠানে সামান্য ভুল বোঝাবুঝিকে ডালিম ক্যান্টনমেন্টে গিয়ে তালকে তিল বানাল। সে রাতে এমনভাবে সেনা নিয়ে বের হওয়ার পর শুধু চাকরিচ্যুতি কেন? সামরিক আদালতে বিচার কেন হলো না? ষড়যন্ত্রের জাল অনেকদিন থেকেই ছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যারা মেনে নিতে পারেনি তারাই সাড়ে তিন বছর অনেক কিছু করছিল নীরবে। বঙ্গবন্ধুর চারপাশে থাকা মানুষ সব দেখেও ছিল নির্বিকার। কারও কোনো দায়িত্বই ছিল না জাতির পিতাকে রক্ষার।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

স্টার্কের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং
স্টার্কের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে