শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

সংসদ নির্বাচন ও হরেক রকমের কথা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংসদ নির্বাচন ও হরেক রকমের কথা

এ লেখা শুরু করেছি ১২ নভেম্বর তারিখে। সামনে দেশের ১২তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন। বিভিন্ন কারণে ১২ পরিপূর্ণতার প্রতীক। ঘড়ির কাঁটায় ১২টি দাগ, ১২ মাসে বছর, রাশিচক্র অনুসারে পৃথিবীতে ১২ জাতের মানুষ, ভূ-কক্ষের দ্রাঘিমাকে ১২টি ভাগে ভাগ-এমন নানা কারণে অনেকে ১২-কে পূর্ণতার প্রতিচ্ছবি মনে করেন। বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক সংস্কৃতির প্রেক্ষাপটে ঠিক ১০০ বছর আগে অর্থাৎ ১২ নভেম্বর ১৯২৩ সালে জার্মানির মিউনিখ অঞ্চলের এক ঐতিহাসিক ঘটনা মনে পড়ল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ (১৯১৪ থেকে ১৯১৮) শেষে যুদ্ধফেরত জার্মান সৈনিক ইতিহাসখ্যাত হিটলার যোগ দেন জার্মান ওয়ার্কার্স পার্টিতে।  এ দল থেকেই পরে কুখ্যাত নাজি পার্টির জন্ম। ১৯২৩ সালের ৮ নভেম্বর সন্ধ্যা থেকে হিটলার তার দলবল নিয়ে মিউনিখের সরকারের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান ঘটানোর প্রচেষ্টা চালান। অসীম সাহসী ও বেপরোয়া হিটলার এ অভ্যুত্থানের সূত্রপাত ঘটান মাত্র ২০ জন সঙ্গীসাথী নিয়ে। পরে অন্য অনেকে তার সঙ্গে যোগ দেন। হিটলারের সাময়িক সাফল্য ও স্বভাবসুলভ উত্তেজনাকর বক্তব্য শুনে অনেকেই এগিয়ে আসেন আরও এক ধাপ। তবে সরকার অনুগত পুলিশ বাহিনী কঠোর অবস্থানে গেলে কমতে থাকে হিটলার সমর্থকদের সংখ্যা ও জমায়েত। ৯ নভেম্বর হিটলার ও তার একান্ত বিশ্বস্ত সামরিক শাখার প্রধান এফ ডব্লিউ লুদেনডর্ফ যখন সামনে এগোতে থাকেন, তখন তার সঙ্গে পান সর্বসাকুল্যে ২ হাজার কর্মী ও সমর্থক। স্টেট পুলিশ বিভাগের মিখাইল ভন গডিন নামের এক তরুণ অফিসার (সিনিয়র লেফটেন্যান্ট) মাত্র ১৩০ জন সরকারি সৈন্য নিয়ে রুখে দেন হিটলারের যাত্রা। উভয় পক্ষের মধ্যে প্রচ- গোলাগুলির পরিপ্রেক্ষিতে ১৬ জন হিটলার সমর্থক, চারজন পুলিশ অফিসার এবং একজন পথচারী প্রাণ হারান। এরপর দ্রুতই পটপরিবর্তন হতে থাকে এবং পরিস্থিতি হিটলারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। এক পর্যায়ে হিটলার পালিয়ে গেলে সেই ‘ব্যর্থ’ (?) অভ্যুত্থানের সমাপ্তি ঘটে। ১২ নভেম্বর ১৯২৩ তারিখে হিটলার সরকারি বাহিনীর হাতে বন্দি হন। বিচারক আদালতে হিটলারকে পাঁচ বছর জেল দিলেও ঘটনার বাঁক পরিবর্তিত হয়ে পরের বছরই (১৯২৪ সাল) জেল থেকে ছাড়া পান হিটলার। তারপর হিটলার ও নাজি পার্টির উত্থান, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, ইহুদি নিধন, হিটলারের আত্মহত্যা-সব মিলিয়ে এক মহাকাব্য। ইতিহাস পড়ে যারা মজা পান, তারা এমন ঘটনাবলির মধ্যে একবার ডুব দিলে সহজে আর উঠতে পারেন না। আমিও পারিনি। যখন বাস্তবে ফিরে এলাম তখন গভীর রাত, ঘুমাতে হলো।

পরদিন ১৩ নভেম্বর ২০২৩ তারিখ, সোমবার। ঘুম থেকে উঠে সকালে হাঁটতে বের হতেই দেখি বাসার বাইরের সুন্দর দেয়ালে বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (?) পোস্টারে ঠাসা। এক পীরসাহেবের হাস্যোজ্জ্বল নুরানি চেহারার ছবি, পাশে ঢাকা- ১৭ আসনে এ দলের মনোনীত প্রার্থীর প্রতীক ও ছবি এবং ভোট চেয়ে নানা কথাবার্তা। নির্বাচনি আচরণবিধির এমন লঙ্ঘন নির্বাচন কমিশনের প্রতি সংশ্লিষ্টদের অবজ্ঞার প্রতিচ্ছবি। আমাদের বাড়ির দেয়ালের হক একান্ত আমাদের। কোনো অনুমতি না নিয়ে দেয়াল দখল আর পীরসাহেবের হাস্যোজ্জ্বল ছবি অনেকেই দেখেছেন। অথচ একজন ধর্মীয় নেতা এভাবে আমাদের হক নষ্ট করলেন, দেয়ালের রং নষ্ট করলেন আর এসবের নেপথ্যে যে অনেকেরই বোবা কান্না, তা কেউ দেখেন না। বিদেশে দেখেছি ইচ্ছা করলেই ছাপাখানায় সবকিছু ছাপানো যায় না। স্থানীয় প্রশাসন (সিটি করপোরেশন বা পৌরসভা) থেকে কোথায় কীভাবে প্রচারপত্র ব্যবহার করা হবে তা জানিয়ে অনুমতি নিতে হয়। প্রচারপত্রে সেই অনুমতির একটি কোড নম্বরও দিতে হয়। সেই অনুমতি না দেখালে কোনো ছাপাখানা কোনো কিছুই ছাপাবে না। আমাদের দেশে বশীকরণে ক্যান্সার থেকে মুক্তি এমনটি ঢাকায় বসে মধ্যপ্রাচ্যের ‘কফিল’ (নিয়োগদাতা)-কে বশ করার পোস্ট বা প্রচারপত্র-সবই ছাপানো ও প্রচার করা যায়। বিদেশে গাড়ির সামান্য দুর্ঘটনাজনিত মেরামত বা ক্র্যাচ সারাতে গেলও ওয়ার্কশপে পুলিশের ছাড়পত্র দেখতে হয়। অন্যথা ঘটলেই বিরাট অঙ্কের জরিমানা। গোয়েন্দারা নজরে রাখেন এ বিষয়টি। ফলে সবাই বাধ্য হয়েই গাড়ি চালাতে সর্বোচ্চ সচেতনতা অবলম্বন করে শহরে। ঢাকা শহরে বিশ্রী দেয়াল ও চলতে ওঠা বাসগুলো দেখে সে কথা মনে পড়ে বারবার। ইদানীং অত্যাধুনিক মেট্রো ট্রেনেও বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপন লাগানোর অনুমতি পাওয়া যাচ্ছে। সামনে কী হবে এই মেট্রো ট্রেনের চেহারা?

ফিরে আসি ১৩ বিষয়ে। যারা ১২-কে পরিপূর্ণতার প্রতীক মনে করেন, তাদের কাছে ১৩ একান্ত অপাঙ্ক্তেয়। ১৩ অনেক দেশের অনেকের কাছে অনেক কারণে অলক্ষুণে বা আনলাকি সংখ্যা। জার্মান পুরাণ, বিভিন্ন ধর্মীয় গোঁড়ামি, কুসংস্কার প্রভৃতি ঘিরে আছে ১৩ সংখ্যাটিকে। এ সংক্রান্ত বহু তথ্য পাওয়া যায় ইন্টারনেটে। বিদেশে অনেকেই ১২ তলার ওপর বাড়ি করেন না, হোটেলে ১৩ নম্বর কক্ষ রাখেন না, বিমান সংস্থায় ১৩ নম্বর ফ্লাইট বা বিমান থাকে না, ইত্যাদি। এসবে বিশ্বাস না করলেও ১৩ তারিখ সকালে হেঁটে বাসায় ফিরে নিজেকে সত্যি সত্যি আনলাকি মনে হলো-যখন রান্নাঘর থেকে জানানো হলো যে, যথারীতি গ্যাস সংকট, চুলা টিম টিম করছে এবং নাশতা দেরি হবে। অগত্যা বিভিন্ন মাধ্যমের খবর সন্ধানে মনোনিবেশ করলাম। দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র টানেল উদ্বোধনের পর আগের দিন ১২ নভেম্বর নরসিংদীতে উদ্বোধন করা হয় দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ ইউরিয়া সার কারখানা। এই সার কারখানার ওপর প্রতিবেদনে পরিপূর্ণ বিভিন্ন মিডিয়া। ক্ষুধা যেমন পেটকে কষ্ট দেয়, তথ্যের চাহিদা তেমন বিবেককে কষ্ট দেয়। তাই জানার চেষ্টা করলাম দেশের বাকি সার কারখানার খবরাখবরে। সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি) ওয়েবসাইট অনুসারে বাংলাদেশে সরকারি সার কারখানা আছে ৭টি তথা লাকি সেভেন। এর মধ্যে চারটি ইউরিয়া সার কারখানা। তবে এ নিয়ে আনলাকি খবর দিয়েছে এ বছর ৭ সেপ্টেম্বরের একটি দৈনিক।

এ পত্রিকার মতে, বিসিআইসির ৪টি ইউরিয়া সার কারখানার ৩টিই বন্ধ। ‘গ্যাসের সংকট তৈরি হওয়ায় কয়েকটি সার কারখানা আপাতত বন্ধ রাখতে হচ্ছে মর্মে তথ্য দিয়েছেন খোদ বিসিআইসি চেয়ারম্যান।’ ইউরিয়া সার উৎপাদনের জন্য মূলত প্রয়োজন এই প্রাকৃতিক গ্যাস। তাই গ্যাস সংকটের সমাধান আর ১৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ব্যয় দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ ইউরিয়া সার কারখানা নির্মাণ একই সঙ্গে করে চলে কাক্সিক্ষত উন্নয়ন। গ্যাস না পেয়ে বাকি ইউরিয়া সার কারখানার মতো এ কারখানাও যদি অলস পড়ে থাকে, তবে কাক্সিক্ষত উন্নয়ন মুখ থুবড়ে পড়বে। তাই কেবল উন্নয়ন নয়, সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট বা টেকসই উন্নয়নই আজ সব সময়ের দাবি। ১৩ তারিখে মিরপুর ১৩ এলাকার এক বাসিন্দার ক্ষোভ প্রকাশ পায় আরেক মাধ্যমে। তার মতে, মিরপুরের মানুষ ১৩ বছর প্রসব বেদনা সহ্য করেছে মেট্রোলাইন নির্মাণের কারণে। এখন বেলা ১১টার পর কেন মেট্রোতে মতিঝিলে যাওয়া-আসা যাবে না? কেন সব স্টেশনে মেট্রো থামবে না? ‘শার্ট বানিয়ে দিলেন কিন্তু বোতাম দিলেন না’-এ কেমন কথা? এমন কথা শুনে কেউ হেসেছেন কি না জানি না, তবে অনেকেই কেঁদেছেন বাংলাদেশের শ্রম আইনের ১৩ নম্বর ধারার কারণে। বর্ধিত বেতনের দাবিতে শ্রমিক আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে বৃহত্তর ঢাকা ও ঢাকার আশপাশের ১৩০টি মতান্তরে ১১৩টি তৈরি পোশাক কারখানা বন্ধ করে দিয়েছেন কারখানার মালিকরা। এ ছাড়া তাদের আর কোনো উপায় ছিল না। শ্রম আইনের ১৩/১ ধারা বলে ‘কোনো প্রতিষ্ঠানের কোনো শাখা বা বিভাগে বেআইনি ধর্মঘটের কারণে মালিক ওই শাখা বা প্রতিষ্ঠান আংশিক বা সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিতে পারবেন এবং বন্ধের ক্ষেত্রে ধর্মঘটে অংশগ্রহণকারী শ্রমিকরা কোনো মজুরি পাবেন না।’ এ কথা সত্য, একসময় পোশাক শ্রমিকরা অবহেলিত ছিল। তবে বর্তমানে চা শ্রমিক, বিড়ি শ্রমিক, গ্রামীণ নারী শ্রমিকদের তুলনায় তারা অপেক্ষাকৃত ভালো বেতন ও অন্যান্য সুবিধা পাচ্ছেন। ধাপে ধাপে তাদের বেতন বেড়েছে। বর্তমানে একেবারে নতুন শ্রমিকদের বেতন সাড়ে ১২ হাজার টাকা করা হয়েছে। যোগদানের পর অভিজ্ঞতার সঙ্গে সঙ্গে এই বেতন বাড়তে থাকে। পক্ষান্তরে একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে লিফটে নামার সময় দুজন ছাত্রের কথা শুনছিলাম। গার্মেন্টস আন্দোলন প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তাদের একজন বললেন, নতুন পাস করা ডাক্তারদের ইন্টার্নি শেষে ১৬ থেকে ১৮ হাজার টাকায় বেসরকারি হাসপাতালে যোগদানের প্রস্তাব মেলে, যেখানে আয়া বা ড্রাইভারদের বেতনও ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা। অথচ বেসরকারি মেডিকেল কলেজে পড়তে তাদের গুনতে হয় কম বেশি ৩০ লাখ টাকা। তাহলে আমরা ছয় বছরে নতুন ডাক্তারদের কী শিখালাম যার শ্রমের মূল্য মাসে ১৬ থেকে ১৮ হাজার টাকা? একই চিত্র বিবিএ পাস চাকরি প্রার্থীদের ক্ষেত্রেও। শিক্ষানীতি নিয়ে ১৩ গুণ ৪ সমান ৫২ বছরে বহু আন্দোলন ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে। এখনো হচ্ছে। তবে সমাধান হয়নি অনেক কিছুর। সঠিক শিক্ষার অভাবই দেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক, ধর্মীয় এবং অন্য সব সমস্যার মূল কারণ কি না এ নিয়ে জমজমাট বিতর্ক হয়েছে-সমাধান হয়নি। লেখাটি শেষ করার মুহূর্তে এক বন্ধুর ফোন পেলাম। রাজনীতিতে নতুন লু হাওয়া প্রসঙ্গে তার যত জিজ্ঞাসা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি ও রাজপথের বিরোধী দল বিএনপিকে চিঠি দিয়েছেন।

দেশটির ঢাকাস্থ রাষ্ট্রদূত পিটার হাস জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। কূটনৈতিক শিষ্টাচারে এক দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দাফতরিক চিঠি অন্য দেশের আরেকটি রাজনৈতিক দলকে এভাবে হস্তান্তরের নজির আছে বলে আমার জানা নেই। দুর্ভাগ্য, এমনটাও দেখতে হলো আমাদের অদূরদর্শিতা, নমনীয়তা ও অমিলের কারণে। বর্তমান সমস্যার গোড়া সংবিধানের ১৩তম সংশোধনীতে। ১৯৯৬ সালের ২৭ মার্চ তারিখে ১৩তম সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য নিরপেক্ষ-নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার প্রবর্তন করা হয়। পরে ২০১১ সালের ৩০ জুন ১৫তম সংশোধনীর মাধ্যমে তা বাতিল করা হয়।

এখন রাজপথে আন্দোলনকারীদের মূল চাওয়া সেই ১৩তম সংশোধনীর পুনর্বহাল। সাতসমুদ্র তেরো নদী পাড়ি দেওয়া ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ আপাতদৃষ্টিতে এ দাবি মানবে না বলেই প্রকাশ্যে জানানো হয়েছে। তবে কি বিএনপি ১২ ঘাটের জল খেয়েই শান্ত হয়ে যাবে? নাকি দেশের ১৩তম প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল কোনো চমক দেখাবেন?

 

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা
ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি
প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা