শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

গুনাহমুক্ত জীবন কেন প্রয়োজন

আল্লামা মাহ্মূদুল হাসান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গুনাহমুক্ত জীবন কেন প্রয়োজন

বুজুর্গানের দীনের জীবনী পাঠ করলে মানুষের মনে নেক আমল করার আগ্রহ সৃষ্টি হয়। আলহামদুলিল্লাহ, দীন সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই জানি। প্রয়োজন হলো জানাগুলোর ওপর আমল করা। আমল ছাড়া আল্লাহর প্রিয় বান্দা হওয়া আদৌ সম্ভব নয়। আল্লাহকে রাজি-খুশি করার নিয়তে তাঁর সব আদেশ-নিষেধ যথাযথভাবে পালন করলে মানুষ আল্লাহর ওলি হয়ে যাবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। এখন আমাদের চিন্তা করতে হবে যে, আমরা যা জানি তা আমল করি কি না। আমরা জানি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া ফরজ এবং জামাত সহকারে তা আদায় করা সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ। বহু আলেম এমনকি ইমাম আহমদ বিন হাম্বল (রহ.) ফরজ নামাজের জন্য জামাতকে ফরজ বলেছেন। তাঁদের মতে, একাকী পড়লে ফরজ নামাজ আদায় হবে না। তবে হাদিসের আলোকে হানাফি মাজহাব হলো- ফরজ নামাজের জন্য জামাত সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ। বিশেষ ওজর বা কারণ ছাড়া জামাত তরক করা জায়েজ নেই। বিশেষ কারণ কি তা আপনারা বাংলা ‘বেহেশতি জেওর’, ‘আহকামে জিন্দেগি’ ইত্যাদি কিতাব পড়ে জেনে নিতে পারেন। মোটকথা এতটুকু তো আমরা সবাই জানি যে, নামাজ পড়া এবং তা জামাত সহকারে পড়া শরিয়তের অতি গুরুত্বপূর্ণ বিধান। কিন্তু যদি আমরা নিজেই নিজের বিগত এক সপ্তাহের রিপোর্ট নিই তাহলে দেখা যাবে যে,  অনেকেই একাধিক নামাজের জামাত তরক করেছি।

গুনাহ  এবং তওবা : বান্দা থেকে গুনাহ সংঘটিত হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। গুনাহ হবে বলেই তো কোরআন-হাদিসে বারবার তওবার কথা বলা হয়েছে। কোনো বান্দা যদি আসমান-জমিন সমান গুনাহ নিয়েও খাঁটি মনে তওবা করে তাহলেও আল্লাহ তাকে ক্ষমা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তবে তওবা করলেই মাফ পাওয়া যায় এ কথা ভেবে কেউ যদি নির্দ্বিধায় বেপরোয়াভাবে গুনাহ করতে থাকে তাহলে সে বড়ই নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দেবে। কারণ তওবা করার জন্যও তো আল্লাহর তৌফিক দরকার। যদি মৃত্যুর আগে তওবার তৌফিক না হয়? আবার মৃত্যু কখন এসে মোলাকাত করবে তাও তো জানা নেই। এসব বিষয় ভাবলে কোনো বান্দা স্বেচ্ছায় গুনাহ করতে পারে না। তবে হ্যাঁ, অনিচ্ছায়, শয়তানের প্ররোচনায় গুনাহ হয়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে তওবা করে নেওয়া কর্তব্য।

নামাজের গুরুত্ব ও উপকারিতা : যাই হোক নামাজের গুরুত্বের কথা বলছিলাম। হাদিস থেকে বোঝা যায় যে, হাশরের ময়দানে বান্দার নামাজের হিসাব যদি কোনো প্রকার সমস্যা না থাকে তাহলে আল্লাহপাক অন্য হিসাব দেখা ছাড়াই তার জন্য জান্নাতের ফয়সালা করে দেবেন। ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের প্রথমটি হলো- ইমান। দ্বিতীয় স্তম্ভ হলো- নামাজ। এ নামাজ যদি কেউ ঠিকমতো আদায় না করে তাহলে তার অন্যান্য আমল আল্লাহর দরবারে গুরুত্ব পাবে না। প্রত্যেক আকেল, বালেগ ও সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন ব্যক্তির ওপর পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ফরজ, এটা আমরা সবাই জানি। নামাজের মাধ্যমে জীবনকে পাপমুক্ত রাখা সম্ভব হয়। এ ব্যাপারে আল্লাহপাক পবিত্র কোরআনে ঘোষণা দিয়েছেন যে, ‘নিশ্চয়ই নামাজ (মানুষকে) অশ্লীল ও পাপকাজ থেকে বিরত রাখে।’ নামাজ পড়লে সবচেয়ে বড় লাভ হলো- নামাজ মানুষের মন-মেজাজকে দীনমুখী করে দেয়, গুনাহর আসক্তি নিঃশেষ হয়ে যায়, পাপের প্রতি মোহ শেষ হতে থাকে। তবে নামাজি ব্যক্তির দ্বারাও গুনাহ সংঘটিত হওয়া অস্বাভাবিক নয়। একমাত্র নবীগণই সম্পূর্ণ গুনাহমুক্ত। আল্লাহপাক কেবল নবীদেরই মাছুম তথা গুনাহমুক্ত জীবন দান করেছিলেন। নবী ছাড়া অন্য বান্দাদের তিনি বলে দিয়েছেন যে, ইচ্ছাকৃত গুনাহ করবে না, তবে ইচ্ছার বাইরে হয়ে গেলে খাঁটি মনে তওবা করতে থাক। 

আল্লাহর ক্ষমার দ্বার অবারিত : দুনিয়াতে অধীনস্থ কেউ অন্যায় করলে মালিক একবার-দুবার মাফ করে, তিনবারের মাথায় আর মাফ করে না। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা ও প্রতিপালক রহমানুর রহিম আল্লাহ ক্ষমার দরজা কখনো বন্ধ করেন না।

আল্লাহতায়ালা বলেছেন, বান্দা যদি গুনাহ করে কাউকে না জানিয়ে নির্জনে বসে অনুতপ্ত ও লজ্জিত হয়ে আমার কাছে তওবা করে তাহলে আমি তার আমলনামা থেকে সব গুনাহ মিটিয়ে দেব। এরপর যদি করে তাহলে একটি গুনাহ লেখা হবে, দুবার করলে দুটি গুনাহ লেখা হবে।

অতঃপর আবার খাঁটি মনে তওবা করলে সব গুনাহ মিটিয়ে দেওয়া হবে। বস্তুত গুনাহ না করার দৃঢ় ইচ্ছা করে খাঁটি মনে তওবা করার পরও যদি অনিচ্ছায় শতবার, হাজারবার গুনাহ হয়ে যায় তাহলেও আল্লাহ ক্ষমা করেন। তবে বান্দার কর্তব্য হলো সব ধরনের গুনাহ থেকে যথাসাধ্য বিরত থাকা।

মানুষের স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি : আল্লাহ মানুষকে স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি দান করেছেন। সে এই ইচ্ছাশক্তি দ্বারা ভালো বা মন্দ যে কোনো পথ অবলম্বন করবে। উভয় পথের পরিণতিও আল্লাহপাক বান্দাকে যথাযথভাবে জানিয়েছেন। এরপরও আমরা নিজেই নিজের প্রতি জুলুম করে নিজের বরবাদি ডেকে আনছি। বেপরোয়ভাবে আল্লাহর নাফরমানি করে যাচ্ছি। জিনা-ব্যভিচার, বেপর্দেগি-অশ্লীলতা সমাজে ভরে গেছে। মাহরাম আত্মীয়দের মধ্যেও ব্যভিচারের মতো পাপ সংঘটিত হচ্ছে। আগে শুনতাম এগুলো পাশ্চাত্যের দেশগুলোতে হয়। সেসব দেশে ভাইবোনের মাঝেও নাকি ব্যভিচার হয়। এখন মুসলমানের দেশেও এমন ঘটনা শোনা যায়। শরিয়তের নির্দেশ হলো- যুবতী মেয়ে পিতা বা ভাইয়ের সঙ্গে বা কাছাকাছি শয়ন করবে না। প্রত্যেকেই পৃথক পৃথক রুমে অবস্থান করবে। ইসলামের যুক্তিযুক্ত ও কল্যাণধর্মী বিধি-বিধান না মানার কারণেই সমাজের আজ এ লজ্জাজনক অবস্থা। ইসলামে পর্দার বিধান আমরা সবাই জানি যে, ইসলামে পর্দার বিধান রাখা হয়েছে। যা প্রতিটি মুসলিমের জন্য ফরজ তথা অবশ্য পালনীয়। মানুষ পর্দার ব্যাপক উপকার সম্পর্কে জানুক বা না জানুক এটা আল্লাহর হুকুম তাই পালন করতে হবে। আমার আপনার জ্ঞানের চেয়ে আল্লাহ ও তাঁর রসুলের জ্ঞান অনেক অনেক বেশি। পর্দাকে যিনি ফরজ করেছেন তিনি হলেন মানুষের স্রষ্টা আর যিনি এ বিষয় উম্মতকে অবগত করেছেন তিনি হলেন নবীদের সরদার মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। অথচ মুসলিম নামধারী কথিত বুদ্ধিজীবীরা বলে থাকে যে, মৌলভী সাহেবরা ফতোয়া দিয়ে মহিলাদের ঘরের কোণে আবদ্ধ করে রেখেছে। বস্তুত মায়ের জাতিরা যদি বাস্তবেই মৌলভীদের ফতোয়া মতে অবস্থান করত তাহলে আজ তারা বিশ্বময় পণ্যের ন্যায় বিক্রি হতো না। পর্দার বিধি-বিধান না মানার কারণেই এ মায়ের জাতি ধর্ষিত হচ্ছে, নির্মমভাবে নিহত হচ্ছে। পত্রিকা খুললেই এরকম ঘটনা প্রতিদিনই পাওয়া যায়। স্বামী ও চার-পাঁচজন সন্তান ফেলে রেখে অন্যের হাত ধরে স্ত্রী চলে গেছে এমন ঘটনার অভাব নেই। বাপ-মা অফিসে চলে যায় আর তাদের যুবতী মেয়ে বয়ফ্রেন্ডকে নিয়ে বাসায় ফুর্তিতে মত্ত হয়। এগুলো অবাস্তব কিছুই বলছি না। সমাজের চিত্র আজ এমনই। চেহারার নয়, প্রয়োজন অন্তরের সংস্কার যারা সমাজ সংস্কারের কথা বলছে তাদের আমি বলেছিলাম যে, শুধু চেহারার সংস্কার করলে কোনো লাভ হবে না, অন্তরের সংস্কার করতে হবে। নেতার পরিবর্তনের দ্বারা সমাজে শান্তি আসবে না, বরং চরিত্রের পরিবর্তন করতে হবে।  এর জন্য প্রয়োজন সঠিক দীনি শিক্ষা অর্জন করা। ইসলামী শিক্ষা ছাড়া জেনারেল শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের চরিত্রের সংশোধন যে সম্ভব নয় তা বলাই বাহুল্য। যদি সম্ভব হতো তাহলে পশ্চিমারা করতে পারত। তারা তাদের পার্লামেন্টে ফ্রি-সেক্সের আইন অনুমোদন করেছে। আমাদের দেশেও এগুলো তারা রপ্তানি করছে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে এ বিষয়ে সতর্ক থাকার তৌফিক দান করুন।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক

এই মাত্র | বাণিজ্য

‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা
ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা