শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

চীনের চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষিযন্ত্র

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চীনের চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষিযন্ত্র

শিল্পবিপ্লবের ইতিহাসে তিনটি বিপ্লবের কথা বলা হয়। ১৭৬০ সালে বাষ্পীয় ইঞ্জিন আবিষ্কারের মাধ্যমে প্রথম শিল্পবিপ্লব সংঘটিত হয়েছিল। ১৮৭০ সালে বিদ্যুৎ আবিষ্কারের ফলে দ্বিতীয় শিল্পবিপ্লব সংঘটিত হয়। বিদ্যুতের উৎপাদন ও ব্যবহার মানুষকে এনে দেয় সহস্র বছরের গতি। ফলে উৎপাদন শিল্পে আসে আমূল পরিবর্তন। তৃতীয় শিল্পবিপ্লব সংঘটিত হয় ১৯৬০ সালে তথ্যপ্রযুক্তি উদ্ভবের ফলে। কম্পিউটার ও ইন্টারনেট প্রযুক্তি বিভিন্ন শিল্প খাতে আনে অভাবনীয় পরিবর্তন। শিল্পের বিকাশে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কৃষি। কিন্তু যন্ত্র কি কৃষিতেও বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনেনি? ইতিহাস বলে লাঙলই ছিল কৃষির প্রথম যন্ত্র। পরে ধীরে ধীরে আধুনিক থেকে আধুনিকতর হয়েছে কৃষিযন্ত্র। এখন উন্নত কৃষি মানেই যন্ত্রনির্ভর কৃষি। জমি তৈরি থেকে ফসল বপন, ফসল তোলা, সংরক্ষণ এমন কোনো ক্ষেত্র নেই যেখানে যন্ত্রের ব্যবহার নেই। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে যাচ্ছে কৃষি যান্ত্রিকীকরণের ধরন ও ধারণ। শুধু যন্ত্রই এখন শেষ কথা নয়, এ যন্ত্রের ব্যবহার স্বয়ংক্রিয় করে তোলাই বর্তমান সময়ের সবচেয়ে বড় বৈজ্ঞানিক প্রয়াস। গত অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে চীনের উহানে আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতির মেলায় চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষি যন্ত্রপাতি দেখে বিস্মিত হয়েছি। মেলার মূল কেন্দ্রে বিশেষ প্যাভিলিয়নে ছিল আগত দর্শনার্থীদের বিশেষ আকর্ষণ।

প্যাভিলিয়নের একেকটি স্টলে বিস্ময়কর সব যন্ত্রপাতি। দেখার চেয়েও বোঝার আছে অনেক কিছু। দর্শনার্থীরা মনোযোগ দিয়ে জানার চেষ্টা করছেন কোন যন্ত্রে কতটুকু সুবিধা। যেন বিকশিত সময়ের গল্প। যেখানে কল্পনাকে দেওয়া হয়েছে বাস্তবের রূপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারে যন্ত্রকে যন্ত্রের চেয়েও আধুনিক করার যে চেষ্টা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সূচনা করেছে, কৃষি কাজে সেসব যন্ত্রের ব্যবহার কেমন হতে পারে তার স্পষ্ট প্রতিচ্ছবি। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আর ইন্টারনেট অব থিংসের ব্যবহার যন্ত্রকে করেছে অটোমেটেড। কৃষিতে খরচের শতকরা ৫০ ভাগই চলে যায় শ্রমিক খাতে। তাই মানুষ ছাড়াই সব কাজ করার মতো সক্ষম করা হচ্ছে যন্ত্রকে। ২০১৯ সালে চীনের উয়েফাং-এ কৃষি যন্ত্রপাতি তৈরির খ্যাতনামা কোম্পানি লোভেলের মাঠ প্রদর্শনীতে অটোমেটেড অনেক যন্ত্র দেখেছিলাম। তবে এই সময়ে এসে যন্ত্রগুলো আরও বেশি নিখুঁত হয়েছে। যন্ত্র কত নির্ভুলভাবে আর কতটা সূক্ষ্ম থেকে সূক্ষ্মতর মাপে সারতে পারে নিজেদের কাজ সেই হিসাবের কথাই বলছিলেন বিক্রয় প্রতিনিধিরা।

লিয়ানশি অ্যাগ্রো টেকের বিক্রয় প্রতিনিধি শিন জিয়াং তাদের অটোমেটেড ট্রাক্টর দেখিয়ে বললেন, ‘দেখুন যন্ত্র চালাতে কৃষকের নানা সমস্যা থাকে। লাইন আঁকাবাঁকা হয়ে যায়। আবার আলাদা লোক নিতে হয়। সে কথা চিন্তা করেই অটোমেটেড যন্ত্র তৈরি করেছি। এতে যন্ত্র নিজেই নিজেকে চালাতে পারে। কোনো লাইনও আঁকাবাঁকা হয় না। সব প্রোগ্রাম করে দেওয়া আছে।’ হুদাই টেকের স্টলেও বেশ ভিড়। বিক্রয় প্রতিনিধি সিজার তাদের যন্ত্রগুলো দেখাচ্ছিলেন। তিনি বললেন, কৃষি কাজ করতে রোদ বৃষ্টিতে ভেজার কোনো প্রয়োজনই নেই আর। আপনি ঘরে রাখা এ চেয়ারটিতে বসে পড়ুন, আর এখান থেকেই সবকিছু কন্ট্রোল করতে পারবেন। এ মনিটরে সব দেখতে পাবেন। ভিন্ন ভিন্ন ভাষা ইনস্টল করা আছে। ইংলিশ, টার্কিশ, রাশান কিংবা স্প্যানিশ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার সব সহজ করে দিয়েছে।

একেক যন্ত্রের একেক ফিচার। সব ফিচারই কৃষিকে স্মার্ট করার। কৃষক যেখানেই থাকুন না কেন যন্ত্রই উৎপাদন থেকে শুরু করে ফসল উত্তোলন, সংরক্ষণ ও বাজারজাতকরণ সবই যন্ত্রের মাধ্যমে করা সম্ভব। এখানেই দেখতে পেলাম স্বয়ংক্রিয় সেচব্যবস্থাপনার একটি মডেল। চীনের বহুল পরিচিত হুইদা টেক কোম্পানি নির্মাণ করেছে। সেলস ডিরেক্টর ফেয়ে লিং যন্ত্রটির কার্যক্রম বিস্তারিত দেখালেন। বললেন, আমরা সেচ সমস্যার একটি সুন্দর সমাধান বের করেছি। আপনি যেখানেই থাকুন না কেন হাতের ফোনটি ব্যবহার করেই সেচ চালু অথবা বন্ধ করে দিতে পারবেন। এতে আপনার সময় বাঁচবে, অতিরিক্ত শ্রমিক লাগবে না, খরচ কমবে, পানিও বাঁচবে। আমরা দেখেছি ৩০% পানির অপচয় কমিয়ে আনা যায়। ফার্ম ছোট বা বড় যে আকারেরই হোক না কেন অটো স্মার্ট সেচব্যবস্থার জন্য আমরা প্রযুক্তি সহায়তা দিতে পারব। সবচেয়ে বড় কথা এটা সোলার এনার্জিতে চলবে, অন্য কোনো বিদ্যুৎ বা তারের জটিলতা নেই। কৃষিই আমাদের সভ্যতার সূচনাকারী। তারপর কৃষির ক্রমবিকাশে ধাপে ধাপে এগিয়েছি আমরা। কিন্তু বর্তমান সময়টি সংগত কারণেই আগের থেকে অনেক কঠিন। কারণ অধিক উৎপাদনের জন্য আমরা বহুভাবে নষ্ট করেছি প্রকৃতির স্বাভাবিক ভারসাম্য। ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের নানামুখী অভিঘাত প্রভাব ফেলছে কৃষি উৎপাদনে। গবেষকরা বলছেন, যে হারে পৃথিবীর জনসংখ্যা বাড়ছে, তাতে করে ২০৫০ সালের মধ্যে পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা গিয়ে দাঁড়াবে প্রায় ১ হাজার কোটিতে। এ বর্ধিত মানুষের পুষ্টিচাহিদা নিশ্চিত করতে কৃষি উৎপাদন বাড়াতে হবে বর্তমান সময় থেকে শতকরা ৭০ ভাগ বেশি। অন্যদিকে গ্রামকে ক্রমেই দখল করে নিচ্ছে শহর। তাই ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে কৃষি নিয়ে বিশেষভাবে ভাবছে বিশ্বের উন্নত দেশগুলো। প্রচলিত গ্রামীণ কৃষিকে আধুনিকায়নের পাশাপাশি নগর কৃষির প্রতিও জোর দিচ্ছে তারা। তারই একটি প্রতিফলন যেন দেখা মেলে মেলার একটি স্টলে। স্টল প্রতিনিধি ডামি মডেলটি দেখালেন। বললেন, এটা শুধু উপস্থাপনের জন্য তৈরি মডেল নয়। এটি পুরোপুরি বাস্তব। চীনের উত্তর-পশ্চিমের প্রদেশ শিনজিয়াংয়ে এমনটি আমরা করেছি। তার হুবহু উপস্থাপন এটি। আগামীর কৃষি অর্থনীতির গতিপথ ধরতে এভাবেই সাজাতে হবে। এশিয়ার অনেক দেশেই এমনটি করার সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ডের মতো দেশগুলোতে।

কৃষকের খণ্ড খণ্ড বাড়িগুলোকে না রেখে কৃষকের থাকার জন্য তৈরি করা হয়েছে বহুতল ভবন। আছে হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কমিউনিটি সেন্টারসহ সব সুবিধাদি। কৃষিখামারে আধুনিক স্মার্ট যন্ত্রপাতি। জমি তৈরি, সেচ, ফসল উৎপাদন থেকে শুরু করে উত্তোলন ও প্রক্রিয়াকরণ সবই হচ্ছে স্মার্ট প্রযুক্তির সাহায্যে। পাশের স্টলেই বিশাল এক ড্রোন। ড্রোনের সাহায্যে জমি নির্দিষ্ট করে দিয়ে ঘরে বসে থেকেই কৃষক জমিতে কীটনাশক ও সার প্রয়োগ করতে পারবেন। ২০১৭ সালে চীনের আন্তর্জাতিক মেলার এ রকম আয়োজনে মাঠে ড্রোনের ব্যবহার দেখেছিলাম। এ ড্রোনটি আকারে বড় আর ফিচারও অনেক বেশি।

প্রাকৃতিক পরিবেশ ঠিক রেখে যন্ত্রকে সচল রাখতে নবায়নযোগ্য সৌরশক্তির ব্যবহার বাড়ছে সারা পৃথিবীতেই। এখানে অন্যরকম সোলার প্যানেল চোখে পড়ল। এমনিতে সোলার প্যানেলের একদিকে আলো পড়ে, একদিকেই সৌরশক্তি বিদ্যুতে রূপান্তর হয়। এটি বিশেষায়িত একটি সৌরপ্যানেল। এর উভয় দিক কার্যকর। সকাল কিংবা বিকাল যে কোনো সময়ই সূর্যের আলোকে ব্যবহার করতে পারে। আর হরাইজন্টাল সৌর প্যানেলে জায়গা প্রয়োজন হয় অনেক বেশি, এভাবে ভার্টিক্যাল স্থাপন করা গেলে কম জায়গায় বেশি প্যানেল স্থাপন করা যাবে। সেন্টনেট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এ স্টলে ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির সিইও ইতালির নাগরিক জো ফাসানো। তিনি বললেন, ইতালিতে এ নিয়ে গবেষণা হয়েছে। এমনিতে প্রচলিত সৌরপ্যানেলে সকালে বিদ্যুৎ উৎপাদন বেশি হয়। কিন্তু বারোটার পর একেবারেই কমে যায়। আবার বিকেলে উৎপাদন বাড়ে। আর ভার্টিক্যাল সোলার প্যানেলে বিদ্যুৎ উৎপাদন সারা দিনই সুষম রেখায়। আর একটি বিষয়, সোলার প্যানেল সম্পূর্ণ জমিকে ঢেকে ফেলে না। ফলে জমিটাকে কৃষি কাজে ব্যবহার করা যায়। সোলার প্যানেলে একটি চ্যানেল আছে, যা বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করতে পারে। একেকটি ৬০০-৭০০ স্কয়ার মিটারের প্যানেল লম্বালম্বি বসানো হয়। স্ক্রিনে দেখানো একটি জমি দেখিয়ে বললেন, এখানে চারটি লাইন প্রত্যেকটি ২০ মিটার করে দৈর্ঘ্যে সোলার প্যানেল সাজানো আছে। আধাবেলাও যদি স্বাভাবিক বৃষ্টি হয় আপনি ১৫ টন পানি ধরে রাখতে পারবেন। সেই পানি সেচ কাজে ব্যবহার করা যায়। এ সিস্টেমটাও ইতালির। তবে চীনে ম্যানুফেকচার হয়। চীনের আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতিমেলা নানাভাবেই ভূমিকা রাখছে চীনের কৃষি যন্ত্রপাতির বিকাশে। চিংদাও-এ ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত প্রদর্শনী মেলায় কিশোর শিক্ষার্থীরা স্মার্ট কৃষির যে যন্ত্রের প্রটোটাইপ তৈরি করেছিল, এবার এ মেলায় সেই যন্ত্রের উপস্থিতি প্রমাণ করে চীন স্মার্ট কৃষিযন্ত্রকে কতটা গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে।

জলবায়ু পরিবর্তন এবং শ্রমিকের সংকট কৃষির এ বড় দুই চ্যালেঞ্জকে অতিক্রম করতে চীন স্মার্ট কৃষির যন্ত্র উদ্ভাবনে খুব মনোযোগী। তারা বলছে, স্মার্ট কৃষিই হবে আগামীর কৃষি অর্থনীতির মূল চালিকা। এ মেলায় চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের নানান কৃষিযন্ত্র আগামীর কৃষির একটি রূপরেখা এঁকে দেয়। কৃষিপ্রধান দেশ হিসেবে বিশ্ব বাজারে দাঁড়াতে হলে আমাদেরও হাঁটতে হবে স্মার্ট কৃষির পথে। এ সময়ে এসে প্রযুক্তি কৃষির বিকল্প নেই। আমার বিশ্বাস বাংলাদেশের সরকার ও বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান আমাদের কৃষি ও কৃষককে সে পথেই নিয়ে যেতে সহযোগিতা করবে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা