শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

চীনের চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষিযন্ত্র

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চীনের চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষিযন্ত্র

শিল্পবিপ্লবের ইতিহাসে তিনটি বিপ্লবের কথা বলা হয়। ১৭৬০ সালে বাষ্পীয় ইঞ্জিন আবিষ্কারের মাধ্যমে প্রথম শিল্পবিপ্লব সংঘটিত হয়েছিল। ১৮৭০ সালে বিদ্যুৎ আবিষ্কারের ফলে দ্বিতীয় শিল্পবিপ্লব সংঘটিত হয়। বিদ্যুতের উৎপাদন ও ব্যবহার মানুষকে এনে দেয় সহস্র বছরের গতি। ফলে উৎপাদন শিল্পে আসে আমূল পরিবর্তন। তৃতীয় শিল্পবিপ্লব সংঘটিত হয় ১৯৬০ সালে তথ্যপ্রযুক্তি উদ্ভবের ফলে। কম্পিউটার ও ইন্টারনেট প্রযুক্তি বিভিন্ন শিল্প খাতে আনে অভাবনীয় পরিবর্তন। শিল্পের বিকাশে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কৃষি। কিন্তু যন্ত্র কি কৃষিতেও বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনেনি? ইতিহাস বলে লাঙলই ছিল কৃষির প্রথম যন্ত্র। পরে ধীরে ধীরে আধুনিক থেকে আধুনিকতর হয়েছে কৃষিযন্ত্র। এখন উন্নত কৃষি মানেই যন্ত্রনির্ভর কৃষি। জমি তৈরি থেকে ফসল বপন, ফসল তোলা, সংরক্ষণ এমন কোনো ক্ষেত্র নেই যেখানে যন্ত্রের ব্যবহার নেই। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে যাচ্ছে কৃষি যান্ত্রিকীকরণের ধরন ও ধারণ। শুধু যন্ত্রই এখন শেষ কথা নয়, এ যন্ত্রের ব্যবহার স্বয়ংক্রিয় করে তোলাই বর্তমান সময়ের সবচেয়ে বড় বৈজ্ঞানিক প্রয়াস। গত অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে চীনের উহানে আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতির মেলায় চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষি যন্ত্রপাতি দেখে বিস্মিত হয়েছি। মেলার মূল কেন্দ্রে বিশেষ প্যাভিলিয়নে ছিল আগত দর্শনার্থীদের বিশেষ আকর্ষণ।

প্যাভিলিয়নের একেকটি স্টলে বিস্ময়কর সব যন্ত্রপাতি। দেখার চেয়েও বোঝার আছে অনেক কিছু। দর্শনার্থীরা মনোযোগ দিয়ে জানার চেষ্টা করছেন কোন যন্ত্রে কতটুকু সুবিধা। যেন বিকশিত সময়ের গল্প। যেখানে কল্পনাকে দেওয়া হয়েছে বাস্তবের রূপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারে যন্ত্রকে যন্ত্রের চেয়েও আধুনিক করার যে চেষ্টা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সূচনা করেছে, কৃষি কাজে সেসব যন্ত্রের ব্যবহার কেমন হতে পারে তার স্পষ্ট প্রতিচ্ছবি। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আর ইন্টারনেট অব থিংসের ব্যবহার যন্ত্রকে করেছে অটোমেটেড। কৃষিতে খরচের শতকরা ৫০ ভাগই চলে যায় শ্রমিক খাতে। তাই মানুষ ছাড়াই সব কাজ করার মতো সক্ষম করা হচ্ছে যন্ত্রকে। ২০১৯ সালে চীনের উয়েফাং-এ কৃষি যন্ত্রপাতি তৈরির খ্যাতনামা কোম্পানি লোভেলের মাঠ প্রদর্শনীতে অটোমেটেড অনেক যন্ত্র দেখেছিলাম। তবে এই সময়ে এসে যন্ত্রগুলো আরও বেশি নিখুঁত হয়েছে। যন্ত্র কত নির্ভুলভাবে আর কতটা সূক্ষ্ম থেকে সূক্ষ্মতর মাপে সারতে পারে নিজেদের কাজ সেই হিসাবের কথাই বলছিলেন বিক্রয় প্রতিনিধিরা।

লিয়ানশি অ্যাগ্রো টেকের বিক্রয় প্রতিনিধি শিন জিয়াং তাদের অটোমেটেড ট্রাক্টর দেখিয়ে বললেন, ‘দেখুন যন্ত্র চালাতে কৃষকের নানা সমস্যা থাকে। লাইন আঁকাবাঁকা হয়ে যায়। আবার আলাদা লোক নিতে হয়। সে কথা চিন্তা করেই অটোমেটেড যন্ত্র তৈরি করেছি। এতে যন্ত্র নিজেই নিজেকে চালাতে পারে। কোনো লাইনও আঁকাবাঁকা হয় না। সব প্রোগ্রাম করে দেওয়া আছে।’ হুদাই টেকের স্টলেও বেশ ভিড়। বিক্রয় প্রতিনিধি সিজার তাদের যন্ত্রগুলো দেখাচ্ছিলেন। তিনি বললেন, কৃষি কাজ করতে রোদ বৃষ্টিতে ভেজার কোনো প্রয়োজনই নেই আর। আপনি ঘরে রাখা এ চেয়ারটিতে বসে পড়ুন, আর এখান থেকেই সবকিছু কন্ট্রোল করতে পারবেন। এ মনিটরে সব দেখতে পাবেন। ভিন্ন ভিন্ন ভাষা ইনস্টল করা আছে। ইংলিশ, টার্কিশ, রাশান কিংবা স্প্যানিশ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার সব সহজ করে দিয়েছে।

একেক যন্ত্রের একেক ফিচার। সব ফিচারই কৃষিকে স্মার্ট করার। কৃষক যেখানেই থাকুন না কেন যন্ত্রই উৎপাদন থেকে শুরু করে ফসল উত্তোলন, সংরক্ষণ ও বাজারজাতকরণ সবই যন্ত্রের মাধ্যমে করা সম্ভব। এখানেই দেখতে পেলাম স্বয়ংক্রিয় সেচব্যবস্থাপনার একটি মডেল। চীনের বহুল পরিচিত হুইদা টেক কোম্পানি নির্মাণ করেছে। সেলস ডিরেক্টর ফেয়ে লিং যন্ত্রটির কার্যক্রম বিস্তারিত দেখালেন। বললেন, আমরা সেচ সমস্যার একটি সুন্দর সমাধান বের করেছি। আপনি যেখানেই থাকুন না কেন হাতের ফোনটি ব্যবহার করেই সেচ চালু অথবা বন্ধ করে দিতে পারবেন। এতে আপনার সময় বাঁচবে, অতিরিক্ত শ্রমিক লাগবে না, খরচ কমবে, পানিও বাঁচবে। আমরা দেখেছি ৩০% পানির অপচয় কমিয়ে আনা যায়। ফার্ম ছোট বা বড় যে আকারেরই হোক না কেন অটো স্মার্ট সেচব্যবস্থার জন্য আমরা প্রযুক্তি সহায়তা দিতে পারব। সবচেয়ে বড় কথা এটা সোলার এনার্জিতে চলবে, অন্য কোনো বিদ্যুৎ বা তারের জটিলতা নেই। কৃষিই আমাদের সভ্যতার সূচনাকারী। তারপর কৃষির ক্রমবিকাশে ধাপে ধাপে এগিয়েছি আমরা। কিন্তু বর্তমান সময়টি সংগত কারণেই আগের থেকে অনেক কঠিন। কারণ অধিক উৎপাদনের জন্য আমরা বহুভাবে নষ্ট করেছি প্রকৃতির স্বাভাবিক ভারসাম্য। ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের নানামুখী অভিঘাত প্রভাব ফেলছে কৃষি উৎপাদনে। গবেষকরা বলছেন, যে হারে পৃথিবীর জনসংখ্যা বাড়ছে, তাতে করে ২০৫০ সালের মধ্যে পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা গিয়ে দাঁড়াবে প্রায় ১ হাজার কোটিতে। এ বর্ধিত মানুষের পুষ্টিচাহিদা নিশ্চিত করতে কৃষি উৎপাদন বাড়াতে হবে বর্তমান সময় থেকে শতকরা ৭০ ভাগ বেশি। অন্যদিকে গ্রামকে ক্রমেই দখল করে নিচ্ছে শহর। তাই ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে কৃষি নিয়ে বিশেষভাবে ভাবছে বিশ্বের উন্নত দেশগুলো। প্রচলিত গ্রামীণ কৃষিকে আধুনিকায়নের পাশাপাশি নগর কৃষির প্রতিও জোর দিচ্ছে তারা। তারই একটি প্রতিফলন যেন দেখা মেলে মেলার একটি স্টলে। স্টল প্রতিনিধি ডামি মডেলটি দেখালেন। বললেন, এটা শুধু উপস্থাপনের জন্য তৈরি মডেল নয়। এটি পুরোপুরি বাস্তব। চীনের উত্তর-পশ্চিমের প্রদেশ শিনজিয়াংয়ে এমনটি আমরা করেছি। তার হুবহু উপস্থাপন এটি। আগামীর কৃষি অর্থনীতির গতিপথ ধরতে এভাবেই সাজাতে হবে। এশিয়ার অনেক দেশেই এমনটি করার সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ডের মতো দেশগুলোতে।

কৃষকের খণ্ড খণ্ড বাড়িগুলোকে না রেখে কৃষকের থাকার জন্য তৈরি করা হয়েছে বহুতল ভবন। আছে হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কমিউনিটি সেন্টারসহ সব সুবিধাদি। কৃষিখামারে আধুনিক স্মার্ট যন্ত্রপাতি। জমি তৈরি, সেচ, ফসল উৎপাদন থেকে শুরু করে উত্তোলন ও প্রক্রিয়াকরণ সবই হচ্ছে স্মার্ট প্রযুক্তির সাহায্যে। পাশের স্টলেই বিশাল এক ড্রোন। ড্রোনের সাহায্যে জমি নির্দিষ্ট করে দিয়ে ঘরে বসে থেকেই কৃষক জমিতে কীটনাশক ও সার প্রয়োগ করতে পারবেন। ২০১৭ সালে চীনের আন্তর্জাতিক মেলার এ রকম আয়োজনে মাঠে ড্রোনের ব্যবহার দেখেছিলাম। এ ড্রোনটি আকারে বড় আর ফিচারও অনেক বেশি।

প্রাকৃতিক পরিবেশ ঠিক রেখে যন্ত্রকে সচল রাখতে নবায়নযোগ্য সৌরশক্তির ব্যবহার বাড়ছে সারা পৃথিবীতেই। এখানে অন্যরকম সোলার প্যানেল চোখে পড়ল। এমনিতে সোলার প্যানেলের একদিকে আলো পড়ে, একদিকেই সৌরশক্তি বিদ্যুতে রূপান্তর হয়। এটি বিশেষায়িত একটি সৌরপ্যানেল। এর উভয় দিক কার্যকর। সকাল কিংবা বিকাল যে কোনো সময়ই সূর্যের আলোকে ব্যবহার করতে পারে। আর হরাইজন্টাল সৌর প্যানেলে জায়গা প্রয়োজন হয় অনেক বেশি, এভাবে ভার্টিক্যাল স্থাপন করা গেলে কম জায়গায় বেশি প্যানেল স্থাপন করা যাবে। সেন্টনেট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এ স্টলে ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির সিইও ইতালির নাগরিক জো ফাসানো। তিনি বললেন, ইতালিতে এ নিয়ে গবেষণা হয়েছে। এমনিতে প্রচলিত সৌরপ্যানেলে সকালে বিদ্যুৎ উৎপাদন বেশি হয়। কিন্তু বারোটার পর একেবারেই কমে যায়। আবার বিকেলে উৎপাদন বাড়ে। আর ভার্টিক্যাল সোলার প্যানেলে বিদ্যুৎ উৎপাদন সারা দিনই সুষম রেখায়। আর একটি বিষয়, সোলার প্যানেল সম্পূর্ণ জমিকে ঢেকে ফেলে না। ফলে জমিটাকে কৃষি কাজে ব্যবহার করা যায়। সোলার প্যানেলে একটি চ্যানেল আছে, যা বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করতে পারে। একেকটি ৬০০-৭০০ স্কয়ার মিটারের প্যানেল লম্বালম্বি বসানো হয়। স্ক্রিনে দেখানো একটি জমি দেখিয়ে বললেন, এখানে চারটি লাইন প্রত্যেকটি ২০ মিটার করে দৈর্ঘ্যে সোলার প্যানেল সাজানো আছে। আধাবেলাও যদি স্বাভাবিক বৃষ্টি হয় আপনি ১৫ টন পানি ধরে রাখতে পারবেন। সেই পানি সেচ কাজে ব্যবহার করা যায়। এ সিস্টেমটাও ইতালির। তবে চীনে ম্যানুফেকচার হয়। চীনের আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতিমেলা নানাভাবেই ভূমিকা রাখছে চীনের কৃষি যন্ত্রপাতির বিকাশে। চিংদাও-এ ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত প্রদর্শনী মেলায় কিশোর শিক্ষার্থীরা স্মার্ট কৃষির যে যন্ত্রের প্রটোটাইপ তৈরি করেছিল, এবার এ মেলায় সেই যন্ত্রের উপস্থিতি প্রমাণ করে চীন স্মার্ট কৃষিযন্ত্রকে কতটা গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে।

জলবায়ু পরিবর্তন এবং শ্রমিকের সংকট কৃষির এ বড় দুই চ্যালেঞ্জকে অতিক্রম করতে চীন স্মার্ট কৃষির যন্ত্র উদ্ভাবনে খুব মনোযোগী। তারা বলছে, স্মার্ট কৃষিই হবে আগামীর কৃষি অর্থনীতির মূল চালিকা। এ মেলায় চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের নানান কৃষিযন্ত্র আগামীর কৃষির একটি রূপরেখা এঁকে দেয়। কৃষিপ্রধান দেশ হিসেবে বিশ্ব বাজারে দাঁড়াতে হলে আমাদেরও হাঁটতে হবে স্মার্ট কৃষির পথে। এ সময়ে এসে প্রযুক্তি কৃষির বিকল্প নেই। আমার বিশ্বাস বাংলাদেশের সরকার ও বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান আমাদের কৃষি ও কৃষককে সে পথেই নিয়ে যেতে সহযোগিতা করবে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

৪০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা