শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

চীনের চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষিযন্ত্র

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চীনের চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষিযন্ত্র

শিল্পবিপ্লবের ইতিহাসে তিনটি বিপ্লবের কথা বলা হয়। ১৭৬০ সালে বাষ্পীয় ইঞ্জিন আবিষ্কারের মাধ্যমে প্রথম শিল্পবিপ্লব সংঘটিত হয়েছিল। ১৮৭০ সালে বিদ্যুৎ আবিষ্কারের ফলে দ্বিতীয় শিল্পবিপ্লব সংঘটিত হয়। বিদ্যুতের উৎপাদন ও ব্যবহার মানুষকে এনে দেয় সহস্র বছরের গতি। ফলে উৎপাদন শিল্পে আসে আমূল পরিবর্তন। তৃতীয় শিল্পবিপ্লব সংঘটিত হয় ১৯৬০ সালে তথ্যপ্রযুক্তি উদ্ভবের ফলে। কম্পিউটার ও ইন্টারনেট প্রযুক্তি বিভিন্ন শিল্প খাতে আনে অভাবনীয় পরিবর্তন। শিল্পের বিকাশে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কৃষি। কিন্তু যন্ত্র কি কৃষিতেও বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনেনি? ইতিহাস বলে লাঙলই ছিল কৃষির প্রথম যন্ত্র। পরে ধীরে ধীরে আধুনিক থেকে আধুনিকতর হয়েছে কৃষিযন্ত্র। এখন উন্নত কৃষি মানেই যন্ত্রনির্ভর কৃষি। জমি তৈরি থেকে ফসল বপন, ফসল তোলা, সংরক্ষণ এমন কোনো ক্ষেত্র নেই যেখানে যন্ত্রের ব্যবহার নেই। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে যাচ্ছে কৃষি যান্ত্রিকীকরণের ধরন ও ধারণ। শুধু যন্ত্রই এখন শেষ কথা নয়, এ যন্ত্রের ব্যবহার স্বয়ংক্রিয় করে তোলাই বর্তমান সময়ের সবচেয়ে বড় বৈজ্ঞানিক প্রয়াস। গত অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে চীনের উহানে আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতির মেলায় চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষি যন্ত্রপাতি দেখে বিস্মিত হয়েছি। মেলার মূল কেন্দ্রে বিশেষ প্যাভিলিয়নে ছিল আগত দর্শনার্থীদের বিশেষ আকর্ষণ।

প্যাভিলিয়নের একেকটি স্টলে বিস্ময়কর সব যন্ত্রপাতি। দেখার চেয়েও বোঝার আছে অনেক কিছু। দর্শনার্থীরা মনোযোগ দিয়ে জানার চেষ্টা করছেন কোন যন্ত্রে কতটুকু সুবিধা। যেন বিকশিত সময়ের গল্প। যেখানে কল্পনাকে দেওয়া হয়েছে বাস্তবের রূপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারে যন্ত্রকে যন্ত্রের চেয়েও আধুনিক করার যে চেষ্টা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সূচনা করেছে, কৃষি কাজে সেসব যন্ত্রের ব্যবহার কেমন হতে পারে তার স্পষ্ট প্রতিচ্ছবি। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আর ইন্টারনেট অব থিংসের ব্যবহার যন্ত্রকে করেছে অটোমেটেড। কৃষিতে খরচের শতকরা ৫০ ভাগই চলে যায় শ্রমিক খাতে। তাই মানুষ ছাড়াই সব কাজ করার মতো সক্ষম করা হচ্ছে যন্ত্রকে। ২০১৯ সালে চীনের উয়েফাং-এ কৃষি যন্ত্রপাতি তৈরির খ্যাতনামা কোম্পানি লোভেলের মাঠ প্রদর্শনীতে অটোমেটেড অনেক যন্ত্র দেখেছিলাম। তবে এই সময়ে এসে যন্ত্রগুলো আরও বেশি নিখুঁত হয়েছে। যন্ত্র কত নির্ভুলভাবে আর কতটা সূক্ষ্ম থেকে সূক্ষ্মতর মাপে সারতে পারে নিজেদের কাজ সেই হিসাবের কথাই বলছিলেন বিক্রয় প্রতিনিধিরা।

লিয়ানশি অ্যাগ্রো টেকের বিক্রয় প্রতিনিধি শিন জিয়াং তাদের অটোমেটেড ট্রাক্টর দেখিয়ে বললেন, ‘দেখুন যন্ত্র চালাতে কৃষকের নানা সমস্যা থাকে। লাইন আঁকাবাঁকা হয়ে যায়। আবার আলাদা লোক নিতে হয়। সে কথা চিন্তা করেই অটোমেটেড যন্ত্র তৈরি করেছি। এতে যন্ত্র নিজেই নিজেকে চালাতে পারে। কোনো লাইনও আঁকাবাঁকা হয় না। সব প্রোগ্রাম করে দেওয়া আছে।’ হুদাই টেকের স্টলেও বেশ ভিড়। বিক্রয় প্রতিনিধি সিজার তাদের যন্ত্রগুলো দেখাচ্ছিলেন। তিনি বললেন, কৃষি কাজ করতে রোদ বৃষ্টিতে ভেজার কোনো প্রয়োজনই নেই আর। আপনি ঘরে রাখা এ চেয়ারটিতে বসে পড়ুন, আর এখান থেকেই সবকিছু কন্ট্রোল করতে পারবেন। এ মনিটরে সব দেখতে পাবেন। ভিন্ন ভিন্ন ভাষা ইনস্টল করা আছে। ইংলিশ, টার্কিশ, রাশান কিংবা স্প্যানিশ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার সব সহজ করে দিয়েছে।

একেক যন্ত্রের একেক ফিচার। সব ফিচারই কৃষিকে স্মার্ট করার। কৃষক যেখানেই থাকুন না কেন যন্ত্রই উৎপাদন থেকে শুরু করে ফসল উত্তোলন, সংরক্ষণ ও বাজারজাতকরণ সবই যন্ত্রের মাধ্যমে করা সম্ভব। এখানেই দেখতে পেলাম স্বয়ংক্রিয় সেচব্যবস্থাপনার একটি মডেল। চীনের বহুল পরিচিত হুইদা টেক কোম্পানি নির্মাণ করেছে। সেলস ডিরেক্টর ফেয়ে লিং যন্ত্রটির কার্যক্রম বিস্তারিত দেখালেন। বললেন, আমরা সেচ সমস্যার একটি সুন্দর সমাধান বের করেছি। আপনি যেখানেই থাকুন না কেন হাতের ফোনটি ব্যবহার করেই সেচ চালু অথবা বন্ধ করে দিতে পারবেন। এতে আপনার সময় বাঁচবে, অতিরিক্ত শ্রমিক লাগবে না, খরচ কমবে, পানিও বাঁচবে। আমরা দেখেছি ৩০% পানির অপচয় কমিয়ে আনা যায়। ফার্ম ছোট বা বড় যে আকারেরই হোক না কেন অটো স্মার্ট সেচব্যবস্থার জন্য আমরা প্রযুক্তি সহায়তা দিতে পারব। সবচেয়ে বড় কথা এটা সোলার এনার্জিতে চলবে, অন্য কোনো বিদ্যুৎ বা তারের জটিলতা নেই। কৃষিই আমাদের সভ্যতার সূচনাকারী। তারপর কৃষির ক্রমবিকাশে ধাপে ধাপে এগিয়েছি আমরা। কিন্তু বর্তমান সময়টি সংগত কারণেই আগের থেকে অনেক কঠিন। কারণ অধিক উৎপাদনের জন্য আমরা বহুভাবে নষ্ট করেছি প্রকৃতির স্বাভাবিক ভারসাম্য। ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের নানামুখী অভিঘাত প্রভাব ফেলছে কৃষি উৎপাদনে। গবেষকরা বলছেন, যে হারে পৃথিবীর জনসংখ্যা বাড়ছে, তাতে করে ২০৫০ সালের মধ্যে পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা গিয়ে দাঁড়াবে প্রায় ১ হাজার কোটিতে। এ বর্ধিত মানুষের পুষ্টিচাহিদা নিশ্চিত করতে কৃষি উৎপাদন বাড়াতে হবে বর্তমান সময় থেকে শতকরা ৭০ ভাগ বেশি। অন্যদিকে গ্রামকে ক্রমেই দখল করে নিচ্ছে শহর। তাই ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে কৃষি নিয়ে বিশেষভাবে ভাবছে বিশ্বের উন্নত দেশগুলো। প্রচলিত গ্রামীণ কৃষিকে আধুনিকায়নের পাশাপাশি নগর কৃষির প্রতিও জোর দিচ্ছে তারা। তারই একটি প্রতিফলন যেন দেখা মেলে মেলার একটি স্টলে। স্টল প্রতিনিধি ডামি মডেলটি দেখালেন। বললেন, এটা শুধু উপস্থাপনের জন্য তৈরি মডেল নয়। এটি পুরোপুরি বাস্তব। চীনের উত্তর-পশ্চিমের প্রদেশ শিনজিয়াংয়ে এমনটি আমরা করেছি। তার হুবহু উপস্থাপন এটি। আগামীর কৃষি অর্থনীতির গতিপথ ধরতে এভাবেই সাজাতে হবে। এশিয়ার অনেক দেশেই এমনটি করার সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ডের মতো দেশগুলোতে।

কৃষকের খণ্ড খণ্ড বাড়িগুলোকে না রেখে কৃষকের থাকার জন্য তৈরি করা হয়েছে বহুতল ভবন। আছে হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কমিউনিটি সেন্টারসহ সব সুবিধাদি। কৃষিখামারে আধুনিক স্মার্ট যন্ত্রপাতি। জমি তৈরি, সেচ, ফসল উৎপাদন থেকে শুরু করে উত্তোলন ও প্রক্রিয়াকরণ সবই হচ্ছে স্মার্ট প্রযুক্তির সাহায্যে। পাশের স্টলেই বিশাল এক ড্রোন। ড্রোনের সাহায্যে জমি নির্দিষ্ট করে দিয়ে ঘরে বসে থেকেই কৃষক জমিতে কীটনাশক ও সার প্রয়োগ করতে পারবেন। ২০১৭ সালে চীনের আন্তর্জাতিক মেলার এ রকম আয়োজনে মাঠে ড্রোনের ব্যবহার দেখেছিলাম। এ ড্রোনটি আকারে বড় আর ফিচারও অনেক বেশি।

প্রাকৃতিক পরিবেশ ঠিক রেখে যন্ত্রকে সচল রাখতে নবায়নযোগ্য সৌরশক্তির ব্যবহার বাড়ছে সারা পৃথিবীতেই। এখানে অন্যরকম সোলার প্যানেল চোখে পড়ল। এমনিতে সোলার প্যানেলের একদিকে আলো পড়ে, একদিকেই সৌরশক্তি বিদ্যুতে রূপান্তর হয়। এটি বিশেষায়িত একটি সৌরপ্যানেল। এর উভয় দিক কার্যকর। সকাল কিংবা বিকাল যে কোনো সময়ই সূর্যের আলোকে ব্যবহার করতে পারে। আর হরাইজন্টাল সৌর প্যানেলে জায়গা প্রয়োজন হয় অনেক বেশি, এভাবে ভার্টিক্যাল স্থাপন করা গেলে কম জায়গায় বেশি প্যানেল স্থাপন করা যাবে। সেন্টনেট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এ স্টলে ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির সিইও ইতালির নাগরিক জো ফাসানো। তিনি বললেন, ইতালিতে এ নিয়ে গবেষণা হয়েছে। এমনিতে প্রচলিত সৌরপ্যানেলে সকালে বিদ্যুৎ উৎপাদন বেশি হয়। কিন্তু বারোটার পর একেবারেই কমে যায়। আবার বিকেলে উৎপাদন বাড়ে। আর ভার্টিক্যাল সোলার প্যানেলে বিদ্যুৎ উৎপাদন সারা দিনই সুষম রেখায়। আর একটি বিষয়, সোলার প্যানেল সম্পূর্ণ জমিকে ঢেকে ফেলে না। ফলে জমিটাকে কৃষি কাজে ব্যবহার করা যায়। সোলার প্যানেলে একটি চ্যানেল আছে, যা বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করতে পারে। একেকটি ৬০০-৭০০ স্কয়ার মিটারের প্যানেল লম্বালম্বি বসানো হয়। স্ক্রিনে দেখানো একটি জমি দেখিয়ে বললেন, এখানে চারটি লাইন প্রত্যেকটি ২০ মিটার করে দৈর্ঘ্যে সোলার প্যানেল সাজানো আছে। আধাবেলাও যদি স্বাভাবিক বৃষ্টি হয় আপনি ১৫ টন পানি ধরে রাখতে পারবেন। সেই পানি সেচ কাজে ব্যবহার করা যায়। এ সিস্টেমটাও ইতালির। তবে চীনে ম্যানুফেকচার হয়। চীনের আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতিমেলা নানাভাবেই ভূমিকা রাখছে চীনের কৃষি যন্ত্রপাতির বিকাশে। চিংদাও-এ ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত প্রদর্শনী মেলায় কিশোর শিক্ষার্থীরা স্মার্ট কৃষির যে যন্ত্রের প্রটোটাইপ তৈরি করেছিল, এবার এ মেলায় সেই যন্ত্রের উপস্থিতি প্রমাণ করে চীন স্মার্ট কৃষিযন্ত্রকে কতটা গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে।

জলবায়ু পরিবর্তন এবং শ্রমিকের সংকট কৃষির এ বড় দুই চ্যালেঞ্জকে অতিক্রম করতে চীন স্মার্ট কৃষির যন্ত্র উদ্ভাবনে খুব মনোযোগী। তারা বলছে, স্মার্ট কৃষিই হবে আগামীর কৃষি অর্থনীতির মূল চালিকা। এ মেলায় চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের নানান কৃষিযন্ত্র আগামীর কৃষির একটি রূপরেখা এঁকে দেয়। কৃষিপ্রধান দেশ হিসেবে বিশ্ব বাজারে দাঁড়াতে হলে আমাদেরও হাঁটতে হবে স্মার্ট কৃষির পথে। এ সময়ে এসে প্রযুক্তি কৃষির বিকল্প নেই। আমার বিশ্বাস বাংলাদেশের সরকার ও বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান আমাদের কৃষি ও কৃষককে সে পথেই নিয়ে যেতে সহযোগিতা করবে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

৫৬ সেকেন্ড আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৩৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম