শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৩

লেবাস পরা ওরা কারা?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
লেবাস পরা ওরা কারা?

গতকাল ছিল ৬ ডিসেম্বর। এ দিনটি আমাদের ইতিহাসে একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ দিন। ১৯৭১ সালের সেই দিনটিতেই ভারত এবং ভুটান স্বাধীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করেছিল। সেই স্বীকৃতি ’৭১ সালে যে কত প্রয়োজনীয় ছিল, তা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। সেই স্বীকৃতির কারণে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা লাভ করে। পাকিস্তান কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধুর মুক্তিতেও সেই স্বীকৃতি বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

আমাদের স্বাধীনতায় ভারতের অবদানের জন্য সেই দেশটির প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা কখনো ম্লান হবে না। সেদিন ভারত এগিয়ে না এলে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ কোথায় গিয়ে ঠেকত, আন্দাজ করা সহজ নয়। সে কথা স্বয়ং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবও পাকিস্তানি কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে বাংলাদেশের পথে দিল্লিতে সংক্ষিপ্ত যাত্রা বিরতি করে সেখানে জনসমুদ্রের কাছে কৃতজ্ঞতা ভরে উল্লেখ করেছিলেন। পরবর্তীতেও বহুবার তিনি ভারতের প্রতি কৃতজ্ঞতার কথা বলেছেন। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক যে রক্ত দিয়ে লেখা, সে কথা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীরা সব সময়ই বলে থাকেন। কিন্তু যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে মেনে নিতে পারেনি তাদের মনে ভারত বিদ্বেষ প্লেগ রোগের মতোই বিরাজমান। মুক্তিযুদ্ধকালেও বেশ কিছু লোক স্বাধীনতাবিরোধী ছিল। তাদের মধ্যে যারা এখনো জীবিত আছে এবং তাদের বংশধররা এখনো এ জন্য ভারতকে সহ্য করতে পারছে না। শুধু একটি কারণেই যে, ভারত আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধে মুখ্য সহায়ক হিসেবে অবদান রেখেছিল। পাকিস্তান ভেঙে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদ্বয় তারা আজও মেনে নিতে পারছে না। তাই ভারত বিরোধিতা। তাদের বুকে তখন রক্তক্ষরণ হয়েছিল।

কদিন আগে অস্ট্রেলিয়ার কাছে বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলায় ভারত পরাজিত হলে, আমার মন যেমন খারাপ হয়েছিল, আশা করেছিলাম তেমনি অনুভূতি হবে সব বাংলাদেশির। কিছু লোক, যারা স্বাধীন বাংলাদেশকেই মানে না, ভারতের পরাজয়ে তারাই উল্লসিত হয়েছিল। শুধু তাই নয়, এসব পাকিস্তানপ্রেমী এমনকি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তান বিজয়ী হলেও আনন্দিত হয়, কারণ তাদের আনুগত্য পাকিস্তানের দিকে। ভারত অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে যাওয়ায় সংখ্যাধিক্য বাংলাদেশি ব্যথিত হলেও মোট জনসংখ্যার একটি ক্ষুদ্র অংশ ভারতের পরাজয়ে উৎফুল্ল হয়েছিল। এই জনসংখ্যাকে মজ্জাগত ভারতবিরোধী হিসেবে চিহ্নিত করতে ভুল হয় না। এরা প্রত্যক্ষভাবে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করে পাকিস্তানি সৈন্যদের সঙ্গে মিলিত হয়ে বাঙালিদের ওপর গণহত্যা চালিয়েছে বা গণহত্যায় সমর্থন দিয়েছে। এরা যে শুধু জামায়াতে ইসলামেরই লোক তা নয়, এদের সঙ্গে মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলাম, কট্টর চীনপন্থিও ছিল। শুধু শাহ আজিজই নয়, যাদু মিঞা, সলেমান, ডা. মালেক, সবুর খান, ফজলুল কাদের চৌধুরী, তার ছেলে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী, মোহন মিয়া, কর্নেল মোস্তাফিজ, বিচারপতি সাত্তার, আবদুর রহমান বিশ্বাস, হামিদুল হক চৌধুরী, মার্শাল তোয়াবসহ অনেকেই স্বাধীনতাযুদ্ধ রুখে দেওয়ার জন্য সবই করেছিলেন। তালিকা খুব ছোট নয়। পর্দার আড়ালে থেকে যারা পাকিস্তান রক্ষা করতে সচেষ্ট ছিল, তাদের সংখ্যাও কম ছিল না। অনেকে ছদ্মবেশে আওয়ামী লীগ নেতা সেজে গোপনে পাকিস্তান রক্ষায় ব্যস্ত ছিলেন। খোন্দকার মোশতাক, জহুরুল কাইউম গং যে কলকাতায় বসেই পাকিস্তান রক্ষার জন্য কলকাতার মার্কিন কনস্যুলেট অফিসের প্রধান জোসেফ ফারল্যান্ডের সঙ্গে গোপন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছিল, সে কথা খোদ হেনরি কিসিঞ্জারই তার পুস্তকে উল্লেখ করেছেন।

সেই ’৭১-এর পরাজিত অপশক্তি দল বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জিয়াকে ত্রাণকর্তা হিসেবে পেয়ে তার ছত্রছায়ায় একত্রিত হয়েছিল পাকিস্তানের সঙ্গে একত্রিত হওয়ার মিশন নিয়ে। যার প্রমাণ বঙ্গবন্ধু হত্যার কয়েক মিনিটের মধ্যেই পাওয়া যায় খুনি ডালিমের বেতার ঘোষণা থেকে যখন সে বলেছিল বাংলাদেশ এখন ইসলামিক প্রজাতন্ত্র। পাকিস্তানও একই সুরে একই কথা প্রচার করেছিল।

জিয়া, এরশাদ এবং পরবর্তীতে খালেদার নেতৃত্বে সেই পাকিস্তান জিন্দাবাদের অপশক্তি একটানা ২১ বছর বন্দুকের জোরে দেশের কর্তৃত্বে থেকে সেই স্বাধীনতা বিরোধীদের লালন করে আর্থিক, সামাজিক এবং রাজনৈতিকভাবে প্রতিষ্ঠা করায় এদের উত্তরসূরিরা এমনি শক্তি পেতে থাকে যে, পাকিস্তান প্রীতির কথা তারা রাখঢাক না রেখেই বলতে থাকে। ঢাকার পাকিস্তান দূতাবাস তাদের অর্থ প্রদানসহ সব সহায়তা প্রদান করতে থাকে, যা করতে গিয়ে তাদের দুজন কূটনীতিক হাতেনাতে ধরা পড়লে তাদের বহিষ্কার করা হয়। শুধু যে ধর্মান্ধ দলগুলোই পাকিস্তান ফিরে যাওয়ার পক্ষে কাজ করছে তা নয়, মূলত বিএনপির শীর্ষ নেতারাও একই ধারণার লোক। এদের বড় অংশ রাজাকারদের বংশধর, যে কথা প্রমাণিত।

২০০১ সালের ডিসেম্বর মাসে পাকিস্তান ক্রিকেট দলের সদস্যরা আমাদের আইন ভঙ্গ করে মিরপুর স্টেডিয়ামে পাকিস্তানি পতাকা উত্তোলন করলে তার প্রতিবাদে ভেঙে পড়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধপন্থি বিশাল জনতা। কিন্তু তখন পবিত্র সংসদে দাঁড়িয়ে এক বিএনপি সদস্য নির্লজ্জের মতো পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সমর্থন করে তার এবং তার দলের পাকিস্তানের প্রতি প্রকাশ্য আনুগত্য প্রমাণ করেছে। অস্ট্রেলিয়ার কাছে ভারত হেরে যাওয়ার পর যারা মূলত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আনন্দ করেছে, তাদের সংখ্যা খুবই নগণ্য। তাই তাদের উদাহরণ হিসেবে সামনে রেখে এটা বলার কোনো সুযোগ নেই যে, বাংলাদেশের মানুষ ভারতের পরাজয়ে খুশি হয়েছে। অধ্যাপক মুনতাসীর মামুনের ভাষায় বাংলাদেশে বেশ কিছু বাংলাভাষী পাকিস্তানি বসবাস করে। এসব বাংলাভাষী পাকিস্তানিই ভারত হেরে যাওয়ায় আনন্দিত হয়েছে। বাংলাদেশের প্রকৃত বাঙালিরা খুশি হয়নি। কয়েকটি চিহ্নিত ইউটিউবার আছে ভারত বিদ্বেষ ছড়ানোই যাদের একমাত্র কাজ। এদের মধ্যে পাকিস্তানি কয়েকটি ইউটিউব চ্যানেলও রয়েছে। এরা যে পাকিস্তানের আইএসআইর অর্থপ্রাপ্ত, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এদের সঙ্গে রয়েছে কিছু ওয়াজ ব্যবসায়ী যারা আজও বাংলাদেশকে মানতে পারছে না। অনুপাতে এরা গোটা জনসংখ্যার ১০-১৫%-এর বেশি নয়। ১৯৭১ সালেও স্বাধীনতার বিপক্ষে লোকের আনুপাতিক হার একই ছিল। বিভিন্ন অপরাধ করে দেশ থেকে পালিয়ে গিয়ে বিদেশে বসেও ইউটিউবের মাধ্যমে ভারতবিদ্বেষ এবং সাম্প্রদায়িকতা ছড়াচ্ছে কয়েকজন ফেরারি আসামি। এদের আর্থিক সহায়তা দেওয়ার জন্য গৌরী সেনদের অভাব নেই। তারা পাকিস্তানি প্রভুদের নির্দেশ পালন করছে। উদ্দেশ্য একটাই, বাংলাদেশের মানুষের মন থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নস্যাৎ করে পাকিস্তানে ফিরে যাওয়ার পথ তৈরি করা, যেটি ’৭৫ সালে জিয়া-মোশতাক করতে চেয়েছিলেন। তাদের প্রকাশ্য উসকানিতে পূজার সময় কিছু দুর্বৃত্ত পূজামণ্ডপ আক্রমণ করে মূর্তি ভাঙচুর করছে, নির্বাচনকালে হিন্দু-বৌদ্ধ ধর্মের লোকদের ওপর আক্রমণ চালাচ্ছে। তবে তারা আপামর জনসাধারণের মধ্যে কোনো প্রভাব সৃষ্টি করতে পারেনি। নিশ্চিতভাবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোকের অনুপাত অনেক বেশি। পশ্চিম বাংলায়ও কিছু সামাজিক মাধ্যম ভুল করে বলে বেড়াচ্ছে বাংলাদেশের লোক ভারত হেরে যাওয়ায় খুশি হয়েছে। তারা বাংলাভাষী পাকিস্তানিদের সামাজিক মাধ্যমে প্রচারণা থেকেই এ ধরনের কথা বলছেন। বিষয়টি গভীরভাবে দেখলে তাদের বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় যে, বাংলাদেশিরা ভারতবিদ্বেষী নয়, ভারতের পরাজয়ে তারা উৎফুল্ল হয়নি, হয়েছে সে সব বাঙালি যাদের আনুগত্য পাকিস্তানের প্রতি, যারা সংখ্যায় নগণ্য।

অনেক ভারতবিদ্বেষী ঘাপটি মেরে আওয়ামী লীগের মুখোশ ধারণ করে তাদের অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। কয়েক মাস আগে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ল’ অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সের এক আলোচনাসভায় মাসুম বিল্লা নামক জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের এক অধ্যাপক ’৭১-এ ভারতীয় সৈন্যদের দখলদার বাহিনী বলার মতো ধৃষ্টতা দেখিয়েছিলেন। কড়া প্রতিবাদের মুখে মাসুম বিল্লার সেই উক্তি এক্সপাঞ্জ করা হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধকালে পূর্ব বাংলায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীতে কর্মরত এক কর্মকর্তা, যাকে পরবর্তীকালে খালেদা জিয়া জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সদস্য পদে অধিষ্ঠিত করেছিলেন, তার পুত্র, যিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের একজন অধ্যাপক, তিনি সুযোগ পেলেই টকশোতে ভারতবিদ্বেষী কথা বলতে থাকেন। তাছাড়া একটি বিদেশি পত্রিকায় তিনি এই মর্মে লিখেছিলেন যে, বর্তমান সরকার ভারতকে খুশি করার জন্য আলেমদের গ্রেফতার করছে। এ অধ্যাপককে প্রায়ই আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুষ্ঠানসমূহে দেখা যায়। যতটুকু জানতে পেরেছি তা হলো, এই যে ভারতে তার প্রবেশের ওপর সে দেশের সরকার নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর মৃত্যুর পর এক বিরাটসংখ্যক ছাত্রলীগ সদস্য কর্তৃক সাঈদীর প্রশংসার ঘটনা প্রমাণ করে যে, গোপনে কত মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী লোক আওয়ামী লীগে ঢুকে পড়েছে। যারা ধর্মান্ধ দলগুলো বা বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত তাদের চিনতে অসুবিধা হয় না। কিন্তু যারা আওয়ামী লীগের লেবাস পরে তাদের গোপন এজেন্ডা কার্যকর করতে এগিয়ে যাচ্ছে, তাদের চেনা কঠিন। এসব ঘাপটি মেরে থাকা লোকদের মুখোশ উন্মোচন করার জন্য প্রয়োজন গণসচেতনতা। যারা মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাস করে তাদের অন্যতম গুরু দায়িত্ব হচ্ছে গণসচেতনতা প্রসারের জন্য অক্লান্তভাবে কাজ করে যাওয়া যাতে পাকিস্তানপ্রেমীদের স্বপ্ন কখনো সফল না হয়।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে