শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

মোদি ভারতকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
মোদি ভারতকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন

একদা অযোধ্যার রাজা দশরথের প্রথম স্ত্রী কৌশল্যার গর্ভে প্রথম পুত্র রাম জন্মেছিলেন। বহুদর্শী জ্যোতিবসু অযোধ্যার বাবরি মসজিদ ভাঙার পর সাংবাদিকদের প্রায়ই বলতেন, এ কোন রাম? আমাদেরও তো একজন রাম আছেন। সৎ মা কৈকেয়ী চেয়েছিলেন, রামকে ১৪ বছরের জন্য বনবাসে পাঠাতে। সেই দাবি মেনে নিয়েই পিতা তাকে বনবাসে যাওয়ার হুকুম দিয়েছিলেন। বনবাসে রামের সঙ্গে ছিলেন দশরথের তৃতীয় স্ত্রীর পুত্র লক্ষ্মণ।  পত্নী সীতাকে সঙ্গে নিয়েই তিনি বনবাসে যান। সীতাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন, লঙ্কার রাবণ।  এরপরে রামের সঙ্গে রাবনের যুদ্ধ হয়। এসব ঘটনাই আমাদের জানা।

রামায়ণকান্ড নিয়ে ভারতবর্ষকে হিন্দুত্ববাদের পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা সেই নয়-এর দশক থেকেই। ১৯৯৬ সালে অযোধ্যার বাবরি মসজিদ ভেঙে টুকরো টুকরো করে বিজেপির নেতা লালকৃষ্ণ আদভানি এবং তৎকালীন আরএসএস নেতা দেশজুড়ে হিন্দুত্ববাদের স্লোগান নিয়ে আসরে নেমে পড়েন। লালকৃষ্ণ আদভানি পারেননি। তার উত্তরসূরি বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং আরএসএস প্রধান মোহন ভগবত রামমন্দির তৈরি করেছেন। প্রায় ৩ হাজার কোটি সরকারি টাকা খরচ করে এই মন্দির বানানো হয়েছে। গত বছর ৩০ ডিসেম্বর মন্দিরের তদারকি করতে প্রধানমন্ত্রী সেখানে হাজির হয়েছিলেন। সারা দিন অযোধ্যায় ঘুরে তিনি এ বছরের এপ্রিলে লোকসভা নির্বাচনের প্রচারই করেছেন। উসকানি দিয়েছেন হিন্দু জাগরণের। একই সঙ্গে তিনি একটি সর্বভারতীয় ইংরেজি চ্যানেলে তার প্রথম সাক্ষাৎকারে বলেছেন, এ বছরে নির্বাচনে তার দলের প্রথম এবং প্রধান ইস্যু হলো হিন্দুত্ববাদ। ভারতবর্ষের ১৪০ কোটি মানুষের মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ মানুষ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের। মোদি ওই সাক্ষাৎকারে স্পষ্ট করে বুঝিয়ে দিয়েছেন, তার রাজত্ব মানেই রামরাজত্ব। রামরাজত্ব কী ছিল। তা তিনি খুলে বলেননি। বোধহয় তিনি তা জানেনও না।

রামকথা নিয়ে কয়েক বছর আগে একটি হিন্দি ধারাবাহিক হয়েছিল। সেই সময় মোদি ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী। তখন বিজেপির অটল বিহারি বাজপেয়ি ভারতের প্রধানমন্ত্রী। অটল বিহারি সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, মোদি রাজধর্ম পালন করছেন না। বাজপেয়িজি আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন মোদিকে ওই মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে সরাতে। কিন্তু আরএসএস এবং লালকৃষ্ণ আদভানি তাকে ক্ষমতায় রেখে দেন। আরএসএস স্কুলে ১১ ক্লাস পর্যন্ত পড়ার পর মোদি প্রচারক হিসেবে ভারত এবং আমেরিকা ঘুরে বেড়ান। কথা প্রসঙ্গে এক দিন আদভানি আমাকে বলেছিলেন, ১৪ বছর বয়সে তিনি করাচিতে আরএসএসের শাখা প্রচারক হন। মোদি সম্প্রতি অযোধ্যায় বলেছেন, তিনি যা বলেন, তাই করেন। আদভানি সেদিন কথা প্রসঙ্গে স্বীকারও করেছিলেন পশ্চিমবঙ্গ কংগ্রেস ভেঙে মমতা ব্যানার্জিকে তিনিই বিজেপির শরিক করেছিলেন। এজন্য অবশ্য অনেক...। তাহলে দেখা যাচ্ছে এ বছর ভারতের সংসদ নির্বাচনে একটিই স্লোগান- রাম... রাম... রাম।

এই রাম নাম নিয়ে মোদি আবার তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসতে চান। ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় তিনিই রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন। প্রশ্ন উঠেছে, তিনি তো একজন ক্ষত্রীয়। ব্রাহ্মণ নন। তাহলে তিনি কীভাবে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন। কার্যত গ্যাং অব থ্রি... মোদি, মোহন ভাগবত এবং অমিত শাহ এই তিনজনই এখন ভারতের ভাগ্য বিধাতা। শুধু রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, মোদির আমলে শিল্প হয়নি। কিন্তু নতুন শিল্প তিনি এনেছেন। সেটি হলো অসত্য, অসত্য, অসত্য... মিথ্যা...মিথ্যা...মিথ্যা।

এই মিথ্যা দিয়ে তিনি ভারতবর্ষ জয় করতে চাইছেন। সম্প্রতি তা অযোধ্যা সফরের সময় দেখা গেছে। শুধু সাধুসন্তরা তাকে ঘিরে রেখেছেন। সাধুসন্তরাই কি দেশ চালাবেন? সাম্প্রতিককালে প্রকাশিত জাতিসংঘ রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে ভারতে প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষ পেট ভরে খেতে পায় না। শিশুরা স্কুলে টিফিন পায় না। দেশের বর্তমান অবস্থার জন্য গ্যাং অব থ্রি অহরহ সারা দেশ ঘুরে বর্তমান অবস্থার জন্য জওহরলাল নেহরু ও কংগ্রেসকে দায়ী করছে। বিরোধীরা তা মানতে চাইছে না। তারা পাল্টা আক্রমণ করছে। মোদির দক্ষতার অভাব ওপেন সিক্রেট। স্বাধীনতার পর থেকে ভারতে যা কিছু হয়েছে তার সবই কংগ্রেস আমলে। ’৬৫-৭১ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে দুটি যুদ্ধে কংগ্রেস সরকার জয়ী হয়েছে। চাকরি দেওয়া থেকে শুরু করে এহেন প্রতিশ্রুতি নেই, যা মোদি দেননি। তার একটাও তিনি পালন করেননি। তার একমাত্র শত্রু কংগ্রেস। সব মিটিংই তিনি শুরুই করেন- ভারত মাতা কি জয় বলে। দ্বিতীয় লাইনটি বলেন, কংগ্রেসওয়ালো কো হাম খতম কর দেগা। সেই সঙ্গে বলেন, মোদি যা বলেন, তা করেন। যেমন অযোধ্যায় রামমন্দির করে দিয়েছি।

রামমন্দির তো আর ভোট দেবে না। তাহলে কি মোদি ধরেই নিয়েছেন স্বয়ং রাম এসে তাকে ভোটে জিতিয়ে দেবেন? এ প্রশ্ন শুধু বিরোধীরা নয়, তুলতে শুরু করেছেন ইতিহাসবিদরাও। জওহরলাল বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক ইতিহাসবিদ প্রশ্ন তুলেছেন-নরেন্দ্র মোদির শাসনামলে আমরা যাচ্ছি কোথায়? আমরা কি অষ্টপ্রহর রাম নাম ভজনা করব? নাকি দেশের নিরন্ন মানুষের পেটে ভাত জোগানোর ব্যবস্থা করব? এবারে মোদির রামমন্দির একমাত্র ইস্যু বলে বছরের শেষ দুই দিন কলকাতায় এসে কাটিয়ে গেছেন গ্যাং অব থ্রির অন্যতম সদস্য মোহন ভগবত।  তিনি একাধিক শিল্পপতির সঙ্গে গোপনে বৈঠক করেছেন। বৈঠক করেছেন ১০-১২ বছর আগে অবসর নেওয়া সিবিআই প্রধান উপেন বিশ্বাসের সঙ্গে। তিনি মমতার আমলে শুরু হওয়া ৮ হাজার আরএসএস স্কুলের কর্তাদের সঙ্গে নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করেন। এসব গোপন আলোচনায় উঠে এসেছে পশ্চিমবঙ্গ বিজেপি কোটি কোটি লিফলেট তৈরি করে বাড়ি বাড়ি রাম-মহিমা প্রচার করবে। অনেকেই মনে করছেন, তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসে ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র বানানোর উদ্যোগ নেবেন মোদি। এর আগের দুবার কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বিলোপ এবং রামমন্দির তৈরি করে ফেলেছেন। এবার ক্ষমতায় এলে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করে দেবেন। অনেকেই এ ব্যাপারে তাকে হিটলারের সঙ্গে তুলনা করছেন।  কারণ হিটলারও বিরোধীশূন্য করে একাধিক আইন প্রণয়ন করেছিলেন। কী হবে তা দেখার জন্য আমাদের ২২ তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

               

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা