শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

সরকারের বিড়াল মারা বিএনপির নেক্সট ট্রেনের অপেক্ষা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারের বিড়াল মারা বিএনপির নেক্সট ট্রেনের অপেক্ষা

সম্পর্ক ও কর্ম নিয়ে প্রবাদ হলো, বিড়াল নাকি প্রথম রাতেই মারতে হয়। ডা. সামন্ত লাল তাই করলেন। চেয়ারে বসেই ব্যবস্থা নিলেন ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিরুদ্ধে। কিছুদিন আগে এই হাসপাতালে সুন্নতে খতনা করাতে নেওয়া হয়েছিল শিশু আয়ানকে। চিকিৎসকদের অবহেলায় মারা গেল শিশুটি। শিশুর বাবা-মায়ের আর্তনাদ ও কান্না মিডিয়াতে প্রকাশ হলো। কেউ তোয়াক্কা করল না।  সামন্ত লাল চেয়ারে বসেই বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিলেন। খোঁজ নিয়ে জানালেন এই হাসপাতালের নিবন্ধন নেই। তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিলেন। বন্ধের নির্দেশ দিলেন হাসপাতালটি। এমন তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা স্বস্তি এনেছে মানুষের মনে। আশা জাগিয়েছে আগামীতে চিকিৎসা খাতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে অনিয়ম-অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে। বাংলাদেশে চিকিৎসা নিয়ে নয়ছয় অনেক দিনের। দুর্নীতি-অনিয়মের শেষ নেই। ঢাকা শহর থেকে শুরু করে জেলা-উপজেলার আনাচেকানাচে অবৈধ হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ছড়াছড়ি। কোনো অনুমতি-অনুমোদনের বালাই নেই। ঢাকার বাইরে ভালোমানের হাসপাতাল নেই। সব সরকারি মেডিকেলে চিকিৎসার ঘাটতি। যিনি দায়িত্বে যান তিনি ব্যস্ত হন কেনাকাটা নিয়ে। এসব যন্ত্রপাতি কোনো কাজে লাগে না। অনেক সরকারি হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজে নতুন কেনা যন্ত্র পড়ে আছে। কেনার পর সেই যন্ত্র খোলাও হয় না। প্রশ্ন করলে বলা হয় টেকনিশিয়ান নেই। তাই পড়ে আছে। অনেক অঞ্চলে সরকারি টাকায় হাসপাতালের ভবন নির্মাণ হয়। পরে আর চালু হয় না। অরাজকতার চূড়ান্ত। সেদিন একজন বললেন, হাসপাতালে চিকিৎসা কেমন বুঝতে হলে রোগীদের ব্যবহারের বাথরুমগুলোর অবস্থা দেখুন। টের পাবেন কতটা ভয়াবহ চিত্র। সরকারি হাসপাতালগুলোতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নেই। বড় বড় কর্তা বসেন। তারা বাথরুমগুলোও পরিষ্কার করাতে পারেন না। বাকিটা নাই বললাম। ডা. সামন্ত লাল ব্যতিক্রম মানুষ। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আলাদা করে বার্ন ইউনিট তৈরি করতে গিয়ে নিজেও ভোগান্তিতে পড়েছিলেন। ফাইল ছুড়ে ফেলে দিয়েছিল আমলারা। চিকিৎসক হিসেবে এক ধরনের, কাজ করতে গিয়ে আরেক ধরনের অভিজ্ঞতা রয়েছে তার। তার হাতে গড়া শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে ছিমছাম সুন্দর পরিবেশ। দেখতে অনেকটা বেসরকারি নামি হাসপাতালের মতো। সৃষ্টিশীল এ মানুষটি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে আসার পর আশার আলো তৈরি হয়েছে। সবাই বিশ্বাস করেন এবার একটা কিছু হবে। চিকিৎসাসেবায় নয়ছয় চলবে না।

মানুষ বিশ্বাস আর আশা নিয়েই বেঁচে থাকে। পঞ্চমবারের মতো আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর আগের চেয়েও প্রত্যাশা বেড়েছে। চ্যালেঞ্জ অনেক। দেশ-বিদেশের ষড়যন্ত্র পরতে পরতে মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে হবে। ধরে রাখতে হবে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের সব বন্ধন। ঠিক রাখতে হবে অর্থনীতির স্বাভাবিক গতি উন্নয়ন ধারাবাহিকতা। গত ১৫ বছরের উন্নয়নের গল্প এবার শুনালে চলবে না। আগের চেয়ে চমকপূর্ণ অনেক কিছু আনতে হবে। উন্নয়নের গতি ধরে রাখতেই প্রয়োজন সর্বস্তরে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা। ফিরিয়ে আনতে হবে প্রতিষ্ঠানগুলোর শৃঙ্খলা। দুর্নীতিমুক্ত রাখতে হবে প্রশাসনকে। লাগাম টানতে হবে ব্যাংকিং খাতের। জবাবদিহিতা রাখতে হবে আর্থিক খাতের। মানুষ শান্তি চায়। স্থিতিশীলতা চায়। আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না থাকলে বিনিয়োগ আসবে না। ক্ষতিগ্রস্ত হবে সরকারি-বেসরকারি বিনিয়োগ। সাধারণ মানুষ দেশের বর্তমান উন্নয়নে খুশি। শেখ হাসিনা তাদের আস্থার ঠিকানা। সেই আস্থা ধরে রাখতে দরকার দ্রব্যমূল্যের লাগাম টানা। পণ্যের দাম নিয়ে তৈরি সব সিন্ডিকেট ভেঙে ফেলা। সামনে রমজান। সারা দুনিয়ায় বড়দিনসহ ধর্মীয় উৎসবে জিনিসপত্রের দাম কমে। আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে দেয় মুনাফা লুটতে। ডলার সংকটে আমদানি নিয়ে সমস্যা আছে। এ সংকট কাটাতে হবে। তারুণ্যকে বাঁচাতে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হবে। কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া চলবে না। বহির্বিশ্বের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে হবে। দূরত্ব কমাতে হবে পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে। সরকারে সবার কথা বলার দরকার নেই। নির্ধারিত মুখপাত্র থাকলে ভালো।

দেখতে দেখতে সময় চলে যায়। মানুষের মন ক্ষণে ক্ষণে বদল হয়। সামান্য স্বার্থের কারণে মানুষ মুহূর্তে বদলে যায়। সম্পর্কের বাঁধন হয়ে ওঠে মূল্যহীন। নবাব সিরাজউদ্দৌলার ভয়ে মুর্শিদাবাদে বাঘ আর মহিষ এক ঘাটে জল খেত। মাত্র এক বছর ক্ষমতায় ছিলেন তিনি। ভালো-মন্দ বোঝারও সুযোগ পাননি। রাষ্ট্রের হাল ঠিকভাবে ধরার আগেই ষড়যন্ত্রের কাছে পরাস্ত হয়েছিলেন। নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাস সিরাজের পতনের পর কেউ টুঁ শব্দ করেনি। আপনজনদের চেহারা মুহূর্তে বদলে গিয়েছিল। পতনের পর একদল মাঠে নামল সিরাজের বিরুদ্ধে নিন্দা জানাতে। আরেক দল গুণকীর্তন শুরু করল মীর জাফরের। এখনো আমরা ব্রিটিশ শাসনের প্রশংসা করি। নিজেদের স্বাধীনতা হারানোর কথা ভুলে যাই। অন্যায়, শাসন শোষণ আর বাংলার সম্পদ লুটের কথা মনে করি না। জগতে পরাজিত সৈনিকরা মূল্যহীন হয়। বীরের পূজা হয়। কাছের মানুষও পরাজিতের সঙ্গে থাকে না। এ সরকারকে পাঁচ বছর অতিক্রম করতে হবে। দেশ-বিদেশে অনেক ষড়যন্ত্র ছিল, আছে, থাকবে। এসব নিয়ে চিন্তায় ব্যস্ত থাকলে সরকার চালানো যাবে না। ভোটের আগে ক্ষমতাসীনরা জনগণের কাছে অনেক অঙ্গীকার করেছেন। সেই অঙ্গীকার এখন পূরণ করতে হবে। আগামী পাঁচ বছর মানুষ আওয়ামী লীগকে জনবান্ধব হিসেবে দেখতে চায়। জনগণের সুখ-দুঃখের সঙ্গী হিসেবে চায়। কোনো মন্ত্রী-এমপির বিরুদ্ধে দুর্নীতি-অনিয়মের অভিযোগ এলে ব্যবস্থা নিতে হবে। সামন্ত লাল যেভাবে কোনো কিছুর তোয়াক্কা না করেই যাত্রা শুরু করেছেন অন্যদেরও একই অবস্থান থাকতে হবে।

সরকারের পাশাপাশি নজর দিতে হবে দলের দিকে। অংশগ্রহণমূলক ভোট করতে গিয়ে এবার ভাই লড়েছে ভাইয়ের বিরুদ্ধে। সন্তান ভোট করেছে বাবার বিপক্ষে। শতাধিক আসনে আওয়ামী লীগ নিজেরাই লড়াই করেছিল। এ লড়াইয়ের প্রয়োজন ছিল বৃহত্তর রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে। অংশগ্রহণমূলক ভোটের দরকার ছিল। ভোট শেষ হয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, এখন কী সবাই এক হতে পারবে? উদারতা নিয়ে পরস্পর হাঁটতে পারবে হাতে রেখে হাত? সামনে এ পরীক্ষা হবে। স্বতন্ত্র বনাম নৌকার সমর্থকদের মনস্তাত্ত্বিক বিরোধ এখনো রয়েছে। সেই সংকট দূর হয়নি। বরং বেড়েছে। স্বতন্ত্র লীগ বনাম নৌকার আওয়ামী লীগের লড়াই হানাহানি সংঘাতে হচ্ছে খুনোখুনি। নৌকায় ভোট দেওয়ার অপরাধে মার খেয়েছে অনেক সমর্থক। আবার ঈগলের পক্ষ নিয়েও মামলা হামলায় পড়ছে। এ বিরোধ মোটেও আদর্শিক নয়। নিজেদের ক্ষমতা দেখানো, ব্যক্তিস্বার্থের। সংশ্লিষ্টদের ভুলে গেলে চলবে না সবাই একই আদর্শের অনুসারী। একই দলের মিছিল-সমাবেশে দুই দিন আগেও একসঙ্গে অংশ নিয়েছিল। নিজেদের ভিতরকার ঐক্য আবার ফিরিয়ে আনতে হবে। ভুলে যেতে হবে নির্বাচনকালীন বিভেদ। কীভাবে তা সম্ভব জানি না। বিশ্বাস আছে একজনই পারেন সবকিছু ঠিক করতে। তিনি আওয়ামী লীগ সভানেত্রী, বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা। নেতা-কর্মীদের শেষ আস্থার ঠিকানা। একমাত্র তিনিই পারছেন। তিনিই পারবেন। নেত্রীর এক নির্দেশে হতে পারে অনেক কিছু।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ টানা ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। বাংলার সাত শত বছরের ইতিহাসে যারা দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় ছিলেন শেখ হাসিনা তাদের একজন। এই দেশে কেউ কারও ভালো চায় না। বলা হয়, নরকে পৃথিবীর সব দেশের নাগরিকদের জন্য দারোয়ান রেখেছেন ঈশ্বর। বাংলাদেশের মানুষের জন্য প্রয়োজন হয় না। নরক ছেড়ে কেউ স্বর্গে যেতে চেষ্টা করলে নিজেরাই নিজেদের টেনে আটকে রাখে। সেই দেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় টানা থাকা কঠিনতম বিষয়। শেখ হাসিনা সেই কাঠিন্য জয় করেছেন। টানা চতুর্থবারের মতো ক্ষমতায় নিয়েছেন দলকে। পঞ্চমবারের মতো হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলার সাত শত বছরের ক্ষমতার ইতিহাসে অমরত্বের পথে হাঁটছেন তিনি। এত দীর্ঘসময় থাকার ভাগ্য খুব কম শাসকের হয়েছিল। সাত শত বছরে পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে এসে বাংলা দখল করেছিলেন। তারপর শাসন করেছিলেন। চৌদ্দ ও ষোলো শতকে কিছু শাসক ২০ থেকে ২৫ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। এর মধ্যে শায়েস্তা খান দুই দফায় (১৬৬৩-১৬৭৮, ১৬৮০-১৬৮৮) ২৩ বছর ছিলেন। সবচেয়ে বেশি ছিলেন সিকান্দর শাহ (১৩৫৮ থেকে ১৩৯০)।

আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশটা স্বাধীন করে মাত্র সাড়ে তিন বছর ক্ষমতায় ছিলেন। জিয়াউর রহমানের সরকার সামরিক শাসনের মধ্যে ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ ছিল মাত্র পাঁচ বছর। আর এরশাদ ছিলেন ৯ বছর। খালেদা জিয়া দুই মেয়াদে ছিলেন ১০ বছর। এ সরকারকে কারও নজর লাগা থেকে দূরে থাকতে হলে চলতে হবে সতর্কতার সঙ্গে। জনগণের কাছে করা অঙ্গীকারের শতভাগ পূরণ করতে হবে। ব্যক্তিবিশেষের কারণে কোনো কিছু ক্ষুণ্ণ হতে দেওয়া যাবে না। ২০১৪ আর ২০১৮ সালের সঙ্গে এবার তুলনা করলে হবে না। আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট ও মানুষের মনস্তাত্ত্বিক চিন্তার পরিবর্তন আছে। ঈগলের ডানার ঝাপটায়, ইসির কঠোরতায় নির্বাচনে সুষ্ঠু-স্বাভাবিক শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ছিল। মানুষ কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিয়েছে। আর ভোট দিয়েছিল বলেই ৬২ আসন নিয়ে বিজয়ী হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা এখন সংসদে।

স্বতন্ত্র প্রার্থীদের চেয়ে অনেক ভালো করত বিএনপি। পশ্চিমা বিশ্ব ও মিডিয়ার চোখ খোলা থাকায় এবার ভোট প্রদানের সুযোগ ছিল। বিশাল তারুণ্য তৈরি ছিল ভোট কেন্দ্রে যেতে। গত দুই বছর মামলা কাটিয়ে বিএনপি ছিল চাঙা সংগঠন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নিজের মতো করে সব গুছিয়েছিলেন। তিনি তৈরি ছিলেন। তারপরও বিএনপি পারল না কেন? বিভেদ, সিদ্ধান্তহীনতা, প্রধান নেতৃত্বশূন্যতা ও সংঘাতের পথ বিএনপিকে আপাতত শেষ করে দিয়েছে। ধ্বংসাত্মক পথে না গিয়ে ভোটে এলে বিএনপি ভালো করত। তিন শত আসনে ভোট করলে পরিস্থিতি ভিন্ন হতো। সাধারণ মানুষ তাদের প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে অনেক বেশি পছন্দ পেত। দেশ পেত শক্তিশালী বিরোধী দল। ভোট প্রতিটি নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার।  বিএনপি সেই অধিকার থেকে তার সমর্থকদের বঞ্চিত করেছে। এই দায় তাদের। অন্য কারও নয়। বোঝা উচিত ছিল এবার সবকিছুর ওপর আন্তর্জাতিক মহলের চোখ ছিল। দেশ-বিদেশের মিডিয়া ছিল সক্রিয়। বিবিসি, ভয়েস অব আমেরিকা, আলজাজিরাসহ বিদেশি মিডিয়া ও পর্যবেক্ষকদের সারা দেশে ঘুরতে দেখেছি। তাছাড়া যার হাতে মোবাইল তিনিই টেলিভিশন ক্যামেরার মালিক। কঠিন বাস্তবতায় এবারকার ভোট শতভাগ নিরপেক্ষ না করার সুযোগ ছিল না। নির্বাচন কমিশন ছিল কঠোর। তারা নৌকার এক প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল করেছিল। অনেককে করেছে জরিমানা। এবারকার ভোটের ট্রেন মিস করা বিএনপির ঠিক হয়নি। নিয়ম অনুযায়ী চলার পথে একবার ট্রেন মিস হলে অপেক্ষা করতে হয়। বিএনপিকে পরের ট্রেনের জন্য এখন অপেক্ষা করতে হবে স্টেশনে। কারণ সেই ট্রেন আসে পাঁচ বছর পরপর।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ
পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ

৫০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন
দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার
৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু
আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইয়াবাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় ইয়াবাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে শুরু চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন মৌসুম
আজ থেকে শুরু চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন মৌসুম

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা
৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬৬১
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬৬১

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা
ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার
পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা
তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ
রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ
নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি
বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত
পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা
র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু
সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন
নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ
তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম