শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

সরকারের বিড়াল মারা বিএনপির নেক্সট ট্রেনের অপেক্ষা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারের বিড়াল মারা বিএনপির নেক্সট ট্রেনের অপেক্ষা

সম্পর্ক ও কর্ম নিয়ে প্রবাদ হলো, বিড়াল নাকি প্রথম রাতেই মারতে হয়। ডা. সামন্ত লাল তাই করলেন। চেয়ারে বসেই ব্যবস্থা নিলেন ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিরুদ্ধে। কিছুদিন আগে এই হাসপাতালে সুন্নতে খতনা করাতে নেওয়া হয়েছিল শিশু আয়ানকে। চিকিৎসকদের অবহেলায় মারা গেল শিশুটি। শিশুর বাবা-মায়ের আর্তনাদ ও কান্না মিডিয়াতে প্রকাশ হলো। কেউ তোয়াক্কা করল না।  সামন্ত লাল চেয়ারে বসেই বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিলেন। খোঁজ নিয়ে জানালেন এই হাসপাতালের নিবন্ধন নেই। তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিলেন। বন্ধের নির্দেশ দিলেন হাসপাতালটি। এমন তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা স্বস্তি এনেছে মানুষের মনে। আশা জাগিয়েছে আগামীতে চিকিৎসা খাতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে অনিয়ম-অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে। বাংলাদেশে চিকিৎসা নিয়ে নয়ছয় অনেক দিনের। দুর্নীতি-অনিয়মের শেষ নেই। ঢাকা শহর থেকে শুরু করে জেলা-উপজেলার আনাচেকানাচে অবৈধ হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ছড়াছড়ি। কোনো অনুমতি-অনুমোদনের বালাই নেই। ঢাকার বাইরে ভালোমানের হাসপাতাল নেই। সব সরকারি মেডিকেলে চিকিৎসার ঘাটতি। যিনি দায়িত্বে যান তিনি ব্যস্ত হন কেনাকাটা নিয়ে। এসব যন্ত্রপাতি কোনো কাজে লাগে না। অনেক সরকারি হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজে নতুন কেনা যন্ত্র পড়ে আছে। কেনার পর সেই যন্ত্র খোলাও হয় না। প্রশ্ন করলে বলা হয় টেকনিশিয়ান নেই। তাই পড়ে আছে। অনেক অঞ্চলে সরকারি টাকায় হাসপাতালের ভবন নির্মাণ হয়। পরে আর চালু হয় না। অরাজকতার চূড়ান্ত। সেদিন একজন বললেন, হাসপাতালে চিকিৎসা কেমন বুঝতে হলে রোগীদের ব্যবহারের বাথরুমগুলোর অবস্থা দেখুন। টের পাবেন কতটা ভয়াবহ চিত্র। সরকারি হাসপাতালগুলোতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নেই। বড় বড় কর্তা বসেন। তারা বাথরুমগুলোও পরিষ্কার করাতে পারেন না। বাকিটা নাই বললাম। ডা. সামন্ত লাল ব্যতিক্রম মানুষ। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আলাদা করে বার্ন ইউনিট তৈরি করতে গিয়ে নিজেও ভোগান্তিতে পড়েছিলেন। ফাইল ছুড়ে ফেলে দিয়েছিল আমলারা। চিকিৎসক হিসেবে এক ধরনের, কাজ করতে গিয়ে আরেক ধরনের অভিজ্ঞতা রয়েছে তার। তার হাতে গড়া শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে ছিমছাম সুন্দর পরিবেশ। দেখতে অনেকটা বেসরকারি নামি হাসপাতালের মতো। সৃষ্টিশীল এ মানুষটি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে আসার পর আশার আলো তৈরি হয়েছে। সবাই বিশ্বাস করেন এবার একটা কিছু হবে। চিকিৎসাসেবায় নয়ছয় চলবে না।

মানুষ বিশ্বাস আর আশা নিয়েই বেঁচে থাকে। পঞ্চমবারের মতো আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর আগের চেয়েও প্রত্যাশা বেড়েছে। চ্যালেঞ্জ অনেক। দেশ-বিদেশের ষড়যন্ত্র পরতে পরতে মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে হবে। ধরে রাখতে হবে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের সব বন্ধন। ঠিক রাখতে হবে অর্থনীতির স্বাভাবিক গতি উন্নয়ন ধারাবাহিকতা। গত ১৫ বছরের উন্নয়নের গল্প এবার শুনালে চলবে না। আগের চেয়ে চমকপূর্ণ অনেক কিছু আনতে হবে। উন্নয়নের গতি ধরে রাখতেই প্রয়োজন সর্বস্তরে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা। ফিরিয়ে আনতে হবে প্রতিষ্ঠানগুলোর শৃঙ্খলা। দুর্নীতিমুক্ত রাখতে হবে প্রশাসনকে। লাগাম টানতে হবে ব্যাংকিং খাতের। জবাবদিহিতা রাখতে হবে আর্থিক খাতের। মানুষ শান্তি চায়। স্থিতিশীলতা চায়। আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না থাকলে বিনিয়োগ আসবে না। ক্ষতিগ্রস্ত হবে সরকারি-বেসরকারি বিনিয়োগ। সাধারণ মানুষ দেশের বর্তমান উন্নয়নে খুশি। শেখ হাসিনা তাদের আস্থার ঠিকানা। সেই আস্থা ধরে রাখতে দরকার দ্রব্যমূল্যের লাগাম টানা। পণ্যের দাম নিয়ে তৈরি সব সিন্ডিকেট ভেঙে ফেলা। সামনে রমজান। সারা দুনিয়ায় বড়দিনসহ ধর্মীয় উৎসবে জিনিসপত্রের দাম কমে। আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে দেয় মুনাফা লুটতে। ডলার সংকটে আমদানি নিয়ে সমস্যা আছে। এ সংকট কাটাতে হবে। তারুণ্যকে বাঁচাতে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হবে। কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া চলবে না। বহির্বিশ্বের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে হবে। দূরত্ব কমাতে হবে পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে। সরকারে সবার কথা বলার দরকার নেই। নির্ধারিত মুখপাত্র থাকলে ভালো।

দেখতে দেখতে সময় চলে যায়। মানুষের মন ক্ষণে ক্ষণে বদল হয়। সামান্য স্বার্থের কারণে মানুষ মুহূর্তে বদলে যায়। সম্পর্কের বাঁধন হয়ে ওঠে মূল্যহীন। নবাব সিরাজউদ্দৌলার ভয়ে মুর্শিদাবাদে বাঘ আর মহিষ এক ঘাটে জল খেত। মাত্র এক বছর ক্ষমতায় ছিলেন তিনি। ভালো-মন্দ বোঝারও সুযোগ পাননি। রাষ্ট্রের হাল ঠিকভাবে ধরার আগেই ষড়যন্ত্রের কাছে পরাস্ত হয়েছিলেন। নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাস সিরাজের পতনের পর কেউ টুঁ শব্দ করেনি। আপনজনদের চেহারা মুহূর্তে বদলে গিয়েছিল। পতনের পর একদল মাঠে নামল সিরাজের বিরুদ্ধে নিন্দা জানাতে। আরেক দল গুণকীর্তন শুরু করল মীর জাফরের। এখনো আমরা ব্রিটিশ শাসনের প্রশংসা করি। নিজেদের স্বাধীনতা হারানোর কথা ভুলে যাই। অন্যায়, শাসন শোষণ আর বাংলার সম্পদ লুটের কথা মনে করি না। জগতে পরাজিত সৈনিকরা মূল্যহীন হয়। বীরের পূজা হয়। কাছের মানুষও পরাজিতের সঙ্গে থাকে না। এ সরকারকে পাঁচ বছর অতিক্রম করতে হবে। দেশ-বিদেশে অনেক ষড়যন্ত্র ছিল, আছে, থাকবে। এসব নিয়ে চিন্তায় ব্যস্ত থাকলে সরকার চালানো যাবে না। ভোটের আগে ক্ষমতাসীনরা জনগণের কাছে অনেক অঙ্গীকার করেছেন। সেই অঙ্গীকার এখন পূরণ করতে হবে। আগামী পাঁচ বছর মানুষ আওয়ামী লীগকে জনবান্ধব হিসেবে দেখতে চায়। জনগণের সুখ-দুঃখের সঙ্গী হিসেবে চায়। কোনো মন্ত্রী-এমপির বিরুদ্ধে দুর্নীতি-অনিয়মের অভিযোগ এলে ব্যবস্থা নিতে হবে। সামন্ত লাল যেভাবে কোনো কিছুর তোয়াক্কা না করেই যাত্রা শুরু করেছেন অন্যদেরও একই অবস্থান থাকতে হবে।

সরকারের পাশাপাশি নজর দিতে হবে দলের দিকে। অংশগ্রহণমূলক ভোট করতে গিয়ে এবার ভাই লড়েছে ভাইয়ের বিরুদ্ধে। সন্তান ভোট করেছে বাবার বিপক্ষে। শতাধিক আসনে আওয়ামী লীগ নিজেরাই লড়াই করেছিল। এ লড়াইয়ের প্রয়োজন ছিল বৃহত্তর রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে। অংশগ্রহণমূলক ভোটের দরকার ছিল। ভোট শেষ হয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, এখন কী সবাই এক হতে পারবে? উদারতা নিয়ে পরস্পর হাঁটতে পারবে হাতে রেখে হাত? সামনে এ পরীক্ষা হবে। স্বতন্ত্র বনাম নৌকার সমর্থকদের মনস্তাত্ত্বিক বিরোধ এখনো রয়েছে। সেই সংকট দূর হয়নি। বরং বেড়েছে। স্বতন্ত্র লীগ বনাম নৌকার আওয়ামী লীগের লড়াই হানাহানি সংঘাতে হচ্ছে খুনোখুনি। নৌকায় ভোট দেওয়ার অপরাধে মার খেয়েছে অনেক সমর্থক। আবার ঈগলের পক্ষ নিয়েও মামলা হামলায় পড়ছে। এ বিরোধ মোটেও আদর্শিক নয়। নিজেদের ক্ষমতা দেখানো, ব্যক্তিস্বার্থের। সংশ্লিষ্টদের ভুলে গেলে চলবে না সবাই একই আদর্শের অনুসারী। একই দলের মিছিল-সমাবেশে দুই দিন আগেও একসঙ্গে অংশ নিয়েছিল। নিজেদের ভিতরকার ঐক্য আবার ফিরিয়ে আনতে হবে। ভুলে যেতে হবে নির্বাচনকালীন বিভেদ। কীভাবে তা সম্ভব জানি না। বিশ্বাস আছে একজনই পারেন সবকিছু ঠিক করতে। তিনি আওয়ামী লীগ সভানেত্রী, বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা। নেতা-কর্মীদের শেষ আস্থার ঠিকানা। একমাত্র তিনিই পারছেন। তিনিই পারবেন। নেত্রীর এক নির্দেশে হতে পারে অনেক কিছু।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ টানা ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। বাংলার সাত শত বছরের ইতিহাসে যারা দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় ছিলেন শেখ হাসিনা তাদের একজন। এই দেশে কেউ কারও ভালো চায় না। বলা হয়, নরকে পৃথিবীর সব দেশের নাগরিকদের জন্য দারোয়ান রেখেছেন ঈশ্বর। বাংলাদেশের মানুষের জন্য প্রয়োজন হয় না। নরক ছেড়ে কেউ স্বর্গে যেতে চেষ্টা করলে নিজেরাই নিজেদের টেনে আটকে রাখে। সেই দেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় টানা থাকা কঠিনতম বিষয়। শেখ হাসিনা সেই কাঠিন্য জয় করেছেন। টানা চতুর্থবারের মতো ক্ষমতায় নিয়েছেন দলকে। পঞ্চমবারের মতো হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলার সাত শত বছরের ক্ষমতার ইতিহাসে অমরত্বের পথে হাঁটছেন তিনি। এত দীর্ঘসময় থাকার ভাগ্য খুব কম শাসকের হয়েছিল। সাত শত বছরে পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে এসে বাংলা দখল করেছিলেন। তারপর শাসন করেছিলেন। চৌদ্দ ও ষোলো শতকে কিছু শাসক ২০ থেকে ২৫ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। এর মধ্যে শায়েস্তা খান দুই দফায় (১৬৬৩-১৬৭৮, ১৬৮০-১৬৮৮) ২৩ বছর ছিলেন। সবচেয়ে বেশি ছিলেন সিকান্দর শাহ (১৩৫৮ থেকে ১৩৯০)।

আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশটা স্বাধীন করে মাত্র সাড়ে তিন বছর ক্ষমতায় ছিলেন। জিয়াউর রহমানের সরকার সামরিক শাসনের মধ্যে ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ ছিল মাত্র পাঁচ বছর। আর এরশাদ ছিলেন ৯ বছর। খালেদা জিয়া দুই মেয়াদে ছিলেন ১০ বছর। এ সরকারকে কারও নজর লাগা থেকে দূরে থাকতে হলে চলতে হবে সতর্কতার সঙ্গে। জনগণের কাছে করা অঙ্গীকারের শতভাগ পূরণ করতে হবে। ব্যক্তিবিশেষের কারণে কোনো কিছু ক্ষুণ্ণ হতে দেওয়া যাবে না। ২০১৪ আর ২০১৮ সালের সঙ্গে এবার তুলনা করলে হবে না। আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট ও মানুষের মনস্তাত্ত্বিক চিন্তার পরিবর্তন আছে। ঈগলের ডানার ঝাপটায়, ইসির কঠোরতায় নির্বাচনে সুষ্ঠু-স্বাভাবিক শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ছিল। মানুষ কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিয়েছে। আর ভোট দিয়েছিল বলেই ৬২ আসন নিয়ে বিজয়ী হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা এখন সংসদে।

স্বতন্ত্র প্রার্থীদের চেয়ে অনেক ভালো করত বিএনপি। পশ্চিমা বিশ্ব ও মিডিয়ার চোখ খোলা থাকায় এবার ভোট প্রদানের সুযোগ ছিল। বিশাল তারুণ্য তৈরি ছিল ভোট কেন্দ্রে যেতে। গত দুই বছর মামলা কাটিয়ে বিএনপি ছিল চাঙা সংগঠন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নিজের মতো করে সব গুছিয়েছিলেন। তিনি তৈরি ছিলেন। তারপরও বিএনপি পারল না কেন? বিভেদ, সিদ্ধান্তহীনতা, প্রধান নেতৃত্বশূন্যতা ও সংঘাতের পথ বিএনপিকে আপাতত শেষ করে দিয়েছে। ধ্বংসাত্মক পথে না গিয়ে ভোটে এলে বিএনপি ভালো করত। তিন শত আসনে ভোট করলে পরিস্থিতি ভিন্ন হতো। সাধারণ মানুষ তাদের প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে অনেক বেশি পছন্দ পেত। দেশ পেত শক্তিশালী বিরোধী দল। ভোট প্রতিটি নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার।  বিএনপি সেই অধিকার থেকে তার সমর্থকদের বঞ্চিত করেছে। এই দায় তাদের। অন্য কারও নয়। বোঝা উচিত ছিল এবার সবকিছুর ওপর আন্তর্জাতিক মহলের চোখ ছিল। দেশ-বিদেশের মিডিয়া ছিল সক্রিয়। বিবিসি, ভয়েস অব আমেরিকা, আলজাজিরাসহ বিদেশি মিডিয়া ও পর্যবেক্ষকদের সারা দেশে ঘুরতে দেখেছি। তাছাড়া যার হাতে মোবাইল তিনিই টেলিভিশন ক্যামেরার মালিক। কঠিন বাস্তবতায় এবারকার ভোট শতভাগ নিরপেক্ষ না করার সুযোগ ছিল না। নির্বাচন কমিশন ছিল কঠোর। তারা নৌকার এক প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল করেছিল। অনেককে করেছে জরিমানা। এবারকার ভোটের ট্রেন মিস করা বিএনপির ঠিক হয়নি। নিয়ম অনুযায়ী চলার পথে একবার ট্রেন মিস হলে অপেক্ষা করতে হয়। বিএনপিকে পরের ট্রেনের জন্য এখন অপেক্ষা করতে হবে স্টেশনে। কারণ সেই ট্রেন আসে পাঁচ বছর পরপর।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম