শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

এখন মানুষ চিনি, চিনেও না চেনার ভান করি

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
এখন মানুষ চিনি, চিনেও না চেনার ভান করি

১. ছোটবেলায় একটা গল্প প্রায় শুনতাম। ঠিক জানি না গল্পটার উৎপত্তিস্থল কোথায়, কিন্তু গল্পটা তো ছিল, এর চেয়ে আর বড় সত্য কী হতে পারে? তখন গল্পটাকে কমেডি মনে হতো, জীবনের অনেকটা সময় পেরিয়ে এসে বুঝেছি ছোটবেলার ভাবনাগুলো বড় হতে হতে কেমন করে যেন বদলে যায়। হয়তো এটাই জীবনের ধর্ম, ছোট থাকলে যেমন ইচ্ছা তেমন করে ভাবা যায়, বড় হলে জীবনের ঘাত-প্রতিঘাতের সঙ্গে লড়তে লড়তে ভাবনাগুলো বাস্তবতার নিরিখে দেখতে হয়।  যে গল্পটা এক দিন আমার কাছে কমেডি ছিল, সেই গল্পটাই আজকে আমার কাছে ট্র্যাজেডি। ঠিক ট্র্যাজেডি বলাটা ঠিক হবে কি না, জানি না, তবে এতটুকু বুঝি ওই গল্পটাকে ছোটবেলায় যত হালকাভাবে নিয়েছি, সেটা ততটা হালকা ছিল না, বরং অনেক ভারী ছিল। গল্পটার ভিতরের এমন একটা সিরিয়াস বিষয় লুকিয়ে ছিল, যেটা ছোটবেলার দুরন্ত মন বুঝতে পারেনি। এখন তো জীবনকে অনেক চিনেছি, সোনায় মোড়ানো রাস্তা তো জীবন নয়, বরং জীবনে চলতে চলতে বুঝেছি জীবনের পথে পথে রয়েছে চোরাবালি।  একটু অসাবধান হলেই, সেই চোরাবালি তার ভিতরে আমাকে টেনে নিয়ে নিঃশেষ করে দেবে। সময় কত মানুষ দেখাল, তাদের নিজের মুখটার চেয়ে তাদের সময় আর পরিস্থিতির সঙ্গে সঙ্গে বদলে যাওয়া মুখগুলোই বেশি দেখেছি। এখনো দেখছি। নাটক, সিনেমা এখন আর পর্দায় বসে দেখতে হয় না, বরং প্রতিদিনের মানুষ দেখলে এগুলোর চেয়ে অনেক বেশি দেখা হয়ে যায়।

সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখা ছেড়েছি সেই কবে। যতটুকু মনে পড়ছে, সালটা বোধ হয় ১৯৮৮। এসএসসি পরীক্ষা শেষ করেই পরিবারের সঙ্গে সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমাটা দেখা। সিনেমার নামটা এখনো মনে আছে, সেটা ছিল ‘সহযাত্রী’। সিনেমা হলের নামটাও মনে আছে, সেটা ছিল চৌরঙ্গী। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, চৌরঙ্গী ১৯৬২ সালে শংকর রচিত একটি বিখ্যাত উপন্যাস, যার প্রেক্ষাপট পঞ্চাশ দশকের কলকাতার চৌরঙ্গী অঞ্চল। ষাটের দশকের শেষদিকে চৌরঙ্গী উপন্যাসের গল্পকে উপজীব্য করে চৌরঙ্গী চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছিল। চৌরঙ্গী উপন্যাসে ভদ্র পোশাকের আড়ালে মানুষের নোংরা চরিত্রগুলো উন্মোচিত করা হয়েছিল, যেখানে মানুষ ছিল, মনুষ্যত্বের মৃত্যু ঘটেছিল। কী লাভ, সেই মানুষদের নিয়ে যাদের মুখটা মানুষের মতো, অথচ মানুষের ভিতরে যে মানুষটা থাকা দরকার সেই মানুষটাই নেই। মানুষ বলে, সময় যত বাড়ছে মানুষের সংখ্যা তত বাড়ছে। আমি ঠিক উল্টো করে বলি, সময় যত বাড়ছে, মানুষ তত কমছে। সংখ্যা দিয়ে মানুষ বিচার করা যায় না, মানুষের ভিতরে মনুষ্যত্ব আছে কি নেই, সেটি দিয়েই মানুষের সংখ্যাকে বিচার করা উচিত।

চৌরঙ্গী উপন্যাসের এক জায়গায় বলা হয়েছে, “পৃথিবীর এই সরাইখানায় আমরা সবাই কিছুক্ষণের জন্য আশ্রয় নিয়েছি। আমাদের মধ্যে কেউ কেউ ব্রেকফাস্ট খেয়েই বিদায় নেবে, কয়েকজন লাঞ্চ শেষ হওয়া মাত্রই বেরিয়ে পড়বে। প্রদোষের অন্ধকার পেরিয়ে, রাত্রে যখন আমরা ডিনার টেবিলে এসে জড়ো হব, তখন অনেক পরিচিতজনকেই আর খুঁজে পাওয়া যাবে না; আমাদের মধ্যে অতি সামান্য কয়েকজনই সেখানে হাজির থাকবে। কিন্তু দুঃখ করো না, যে যত আগে যাবে তাকে তত কম বিল দিতে হবে।”

খুব অদ্ভুত এক দর্শন, মনে হবে খুব সহজ কথা, অথচ সহজ কথা যে কতটা গভীর হতে পারে, উপন্যাসের কালো হরফে লেখা শব্দগুলো বিশ্লেষণ করলেই তা অনুধাবন করা সম্ভব। এই পৃথিবীতে মানুষ খুব ক্ষণস্থায়ী জীবন নিয়ে আসে, অথচ মানুষ যতক্ষণ বেঁচে থাকে ততক্ষণ মনে করে, মৃত্যু বুঝি তাকে কখনো স্পর্শ করতে পারবে না। জীবন-মৃত্যু কখনো বয়সকে মানে না, বরং কখন কাকে হারিয়ে যেতে হবে কেউ জানে না, খুব অনিশ্চিত সবকিছু। হয়তো একটু আগে, একটু পরে। তবে দুঃখ করেইবা লাভ কী? সব গল্পের যে শেষ থাকতে নেই। সমরেশ মজুমদারের চিন্তার সঙ্গে শংকরের চিন্তার মিলটা বুঝি এখানেই, ঠিক এমন করে ‘মৃত্যু কি সহজ, কী নিঃশব্দে আসে অথচ মানুষ চিরকালই জীবন নিয়ে গর্ব করে যায়।’ হয়তো সবটাই বুঝে মানুষ, যখন সবকিছু শেষ হয়ে যায়।

আমি পুরনো মানুষ, জানি আমার এই মূল্যবোধের কপচানো বুলির এই সমাজে বিন্দুমাত্র মূল্য নেই। তারপরও মূল্যহীন হতে ভালো লাগে, কারণ মূল্যহীন সেটাই হয় যেটা টাকার অঙ্কে কেনা যায় না। নিজেকে নিয়ে গর্ব করছি না, বরং এই সমাজের মতো করে নিজেকে ভাবতে পারছি না বলে নিজেকে ধিক্কার জানাচ্ছি, মাথানত করে লজ্জিত হচ্ছি, কিন্তু নিজের ভিতরের মানুষটা এতোই বেয়ারা যে, তাকে বুঝাতেই পারছি না, মানুষ এখন সবকিছু উল্টো করেই ভাবে। মানুষ এক কান দিয়ে ঢুকাবে, আর আরেক কান দিয়ে বের করে দিবে। তারপর কোনো একটা মজার বিশেষণ দিয়ে আমাকে হাস্যরসের উপাদান বানাবে। সেটার স্ক্রিন শট নিয়ে অন্যদের মেসেঞ্জারে ছড়িয়ে দিয়ে সুখের ঢেঁকুর তুলবে। এই তো আমাদের সমাজ, যেখানে ভদ্রতার আড়ালে নোংরামিটাই বেশি চলে। কারণ এই স্ক্রিন শটটা যাদের বিশ্বাস করে একজন দিয়েছিল, তাদের মধ্যে অনেকেই সেটা আবার স্ক্রিন শট হিসেবে আমার মেসেঞ্জারে পাঠিয়ে দিবে। পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরে, এটা এখন মুখস্ত, আর মুখস্ত করতে ধৈর্যে কুলায় না, আসলে আমার এমন চোর-ডাকাত-পুলিশের খেলা আর ভালো লাগে না। এখন তো আর ছোট নেই, বয়সটা যে পঞ্চাশ পেরিয়েছে। এখনো সেই মানুষগুলোই আছে, কেবল বদলে গেছে সময়, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে রূপান্তর ঘটেছে তাদের গল্পেরও, যদিও গল্পের মূল বিষয়গুলো প্রায় একই রকম। চৌরঙ্গী একটা নাম, অথচ তার কত রূপান্তর, ঠিক যেন মানুষের মতো, যেখানে সবাই খুব চেনা চেনা, তারপরও কত অচেনা।

তখন সিনেমা দেখার জন্য উপচে পড়া মানুষ ছিল, সিনেমা হল ছিল। এখন সেগুলো আইসিইউতে পড়ে থাকা রোগীর মতো সংকটজনক অবস্থাতেও নেই। সব সময়ের গল্প। সময় গল্প বানায়, সময় সেই গল্পকে পেছনে ফেলে ইতিহাস বানিয়ে দেয়। কারণ গল্পটা আছে, গল্পের সেই মানুষটাই নেই। এত কিছু বললাম, অথচ ছোটবেলার সেই গল্পটাই বলা হলো না। অনেক কিছুর ভিড়ে জীবনটা যেমন হারিয়ে যায়, সেই গল্পগুলোও হয়তো তেমন করে অনেক কিছুর ভিড়ে হারিয়ে যায়। গল্পটা আরেক দিনের জন্য রেখে দিলাম। একটা অতৃপ্তি থেকে গেল, অপূর্ণতা থেকে গেল। থাকলে থাকুক, অপূর্ণতা না থাকলে যে জীবনের কোনো অর্থই থাকে না। আর আমার মতো ছা-পোষা মানুষের পূর্ণতা আর অপূর্ণতাইবা কী, যে মানুষটা নিজে যতটা দেখেনি, নির্মম বাস্তবতা তার চেয়ে বেশি তাকে দেখিয়েছে। এখন মানুষ চিনি, চিনেও না চেনার ভান করি। কারণ সত্যটা বলতে গেলে যে তাদের মিথ্যার আগুনে পুড়ে মরতে হবে।

২. যে গল্পটা শুনে ছোটবেলায় হেসেছিলাম, সময়কে টানতে টানতে যখন বয়সের ছাপ মুখে পড়েছে, তখন সেই গল্পটা আর হাসির কারণ হয়ে উঠছে না বরং সেটা হাসির বদলে একটা ভাবনার জায়গা তৈরি করছে। আসলে সবটাই বুঝি বয়সের দোষ, বড় হলে ছোটবেলার সরল অঙ্কের মতো ভাবা যায় না, একটা চিন্তার প্রাচীর দাঁড়িয়ে যায়। সেই প্রাচীরটা নিজের চিন্তাশক্তির ওপর মাথা তুলে দাঁড়ালে সেটা যতটা না গর্বের, সেই প্রাচীরটা যদি অন্যের চিন্তার দাসত্বকে শিকার করে নিয়ে মাথানত করার মতো লজ্জা হয়ে দাঁড়ায়, সেটা ততটাই অপমানের। ছোটবেলায় না বুঝে হেসেছি, সেটা মানা যায়, বড় হয়ে যদি না বোঝার ভান করি, তবে সেটা নিজের কাছে নিজের পরাজয় মেনে নেওয়া হয়।

আচ্ছা গল্পটা বলা দরকার। কারণ গল্পের পেছনের গল্প করতে করতে গল্পটাই হারিয়ে যায়, আর একবার হারিয়ে গেলে তা আবার নতুন করে খুঁজে পাওয়া কঠিন। এই যে জীবন, এই যে জীবনের টেনে চলা বোঝা, সবকিছুর অলিতে-গলিতে কত গল্প ছিল, সবটাই এখন হারিয়ে গেছে।

কারণ জীবনকে যতই টানছি, জীবনের নতুন নতুন গল্প ততই তৈরি হচ্ছে। এত ছোট একটা জীবন, দুই পয়সাও হয়তো মূল্য নেই তার, অথচ জীবনের প্রতি ক্ষণে ক্ষণে জন্ম নিচ্ছে এক একটা গল্প।

গল্পটা অনেকটা এমন : দুই গ্রামের মধ্যে সব সময় ‘প্রতিযোগিতা’, ‘প্রতিযোগিতা’ একটা পরিস্থিতি। কে কাকে ছাড়িয়ে যাবে, এ নিয়ে তাদের মধ্যে এক ধরনের মনস্তাত্ত্বিক লড়াই চলতেই থাকত। এই প্রতিযোগিতা ও লড়াইগুলো অনেকটা দুই গ্রামের লোকদের প্রেস্টিজ বা মানসম্মানের পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল। এ দুই গ্রামের মধ্যে এক গ্রামে হঠাৎ করে এক পন্ডিত ব্যক্তি এসে বসবাস করা শুরু করল, যদিও তখন গ্রামের মানুষের মধ্যে শিক্ষার আলো পৌঁছেনি। পন্ডিত লোকটির পান্ডিত্য ও জ্ঞানের সুনাম চারপাশে ছড়িয়ে পড়ল। ফলে ওই গ্রামের মানুষেরা প্রচার করতে লাগল জ্ঞান-গরিমা ও পান্ডিত্যে তারা তাদের পাশের গ্রামকে ছাড়িয়ে গেছে। এতে পাশের গ্রামের মানইজ্জত গেল গেল অবস্থা, কিন্তু এই অপমান তো আর মেনে নেওয়া যায় না। তারা ঠিক করল, বড় শহর থেকে বড় পন্ডিত ভাড়া করে এনে পাশের গ্রামের পন্ডিতের সঙ্গে প্রতিযোগিতার আয়োজন করবে। যেমন চিন্তা, তেমন কাজ। বড় শহর থেকে বড়মাপের পন্ডিত ব্যক্তিকে ভাড়া করে এনে তারা পাশের গ্রামের লোকদের পন্ডিতে-পন্ডিতে লড়াইয়ে অবতীর্ণ হওয়ার প্রস্তাব দিল। প্রস্তাব পেয়ে ফিরিয়ে দেওয়া মানে নিজেদের হার মেনে নেওয়া এমন ভাবনা থাকে পাশের গ্রামের লোকরা পান্ডিত্য জাহিরের প্রতিযোগিতা আয়োজনে না করতে পারল না, বরং রাজি হয়ে গেল।

দুই পক্ষই ভাবল, পান্ডিত্যের এই লড়াইয়ে তারাই জিতবে, কারণ নিজেদের পন্ডিত ব্যক্তিদের ওপর তাদের অগাধ বিশ্বাস ছিল, যদিও তাদের কেউই নিজেরা শিক্ষিত ছিল না। যাই হোক, সময় গড়িয়ে প্রতিযোগিতার দিন এলো। দুই গ্রামের লোক ঢাকঢোলসহ বিরাট এক মাঠে উপস্থিত হলো। এরপর শুরু হলো রুদ্ধশ্বাস পান্ডিত্যের লড়াই। লড়াই চলছে তো চলছেই, কেউ কারও চেয়ে কম নয়। সকালে শুরু হওয়া প্রতিযোগিতা গড়াতে গড়াতে দুপুর পেরিয়ে গেল। কিন্তু কেউ কাউকে হারাতেই পারছে না। এমন টান টান উত্তেজনায় মানুষ ভুলেই গেল, তাদের ক্ষুধা নিবারণের কথা। সবাই উন্মুখ হয়ে বসে আছে, তাদের নিজেদের জয় দেখবে বলে। প্রশ্নের পর প্রশ্ন, উত্তরের পর উত্তর, এ যেন অস্ত্র-মারণাস্ত্রের প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকে পিছে ফেলে পান্ডিত্যের তৃতীয় মহাযুদ্ধ।

যাই হোক, এবার শহর থেকে ভাড়া করে আনা পন্ডিত একটু ভেবে দেখল, তারা কেউ কারও চেয়ে কম নয়। কাজেই এখন আর জ্ঞান দিয়ে কাজ হবে না, কূটনীতি-রাজনীতির কৌশল প্রয়োগ করতে হবে। তা না হলে এই লড়াই থামানো যাবে না। যেমন ভাবনা, তেমন কাজ। বড় শহর থেকে ভাড়া করা পন্ডিত এবার অপর পন্ডিতকে প্রশ্ন করল, “আচ্ছা, বলুন তো, I don't know - এর বাংলা অর্থ কি?” অপর পন্ডিত খুব সহজ সরলভাবে উত্তর দিল, “আমি জানি না”। এই উত্তর দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেই পন্ডিতের গ্রামের লোকদের মুখ পরাজয়ের শঙ্কায় শুকিয়ে আসল, লজ্জায়-অপমানে তারা লাল হয়ে গেল, নিজেরা নিজেদের মাথার চুল ক্ষোভে-দুঃখে ছিঁড়তে লাগল। আর অন্য গ্রামের লোকজন তখন ঢাকঢোল পিটিয়ে ভাড়া করা পন্ডিতকে মাথায় তুলে বিজয় উৎসব শুরু করে দিল।

“আমি জানি না” পন্ডিত ব্যক্তি যে সঠিক উত্তর দিয়েছে, সে জনে জনে সেই গ্রামের লোকদের বোঝাতে লাগল। কিন্তু কিছুতেই তারা পন্ডিত ব্যক্তিটির কথা মেনে নিতে পারল না, বরং উল্টো তাকে গালমন্দ করতে লাগল, তাদের গ্রাম ছেড়ে চলে যেতে বলল। পন্ডিত ব্যক্তিটি বুঝতে পারলেন, সত্য বলতে গিয়ে তিনি সর্বনাশ করে ফেলেছেন, কারণ যাদের মধ্যে তিনি বাস করছিলেন তাদের কেউই শিক্ষিত ছিল না। তারা তার সত্যটা উপলব্ধি করার মতো এত বড় ক্ষমতা রাখে না। সে যে সত্য, সেই সত্য উত্তর “আমি জানি না”, এর মাধ্যমেই মিথ্যা হয়ে গেছে। যাদের ভিতরে জ্ঞান নেই, তারা সত্যকে বোঝার চেয়ে, বেশি বুঝেছে তাদের পন্ডিত কিছুই জানে না।

আমাদের সমাজটাও এখন অনেকটা এমন হয়ে গেছে। চারপাশে এত শিক্ষিত মানুষ, এত জ্ঞানী মানুষ, অথচ প্রায় কারও ভিতরেই শিক্ষা নেই, জ্ঞান নেই। কেমন যেন সব বদলে যাচ্ছে। সত্যকে সত্য বলে মানতে সবাই নারাজ, বরং মিথ্যাকে সত্য বলে প্রচার করতেই বেশি আগ্রহী। সেই দুই গ্রামের লোকদের ভিতরে শিক্ষা ছিল না, জ্ঞান ছিল না, তারা ভুল বুঝতেই পারে, আর এখন চারপাশে এত জ্ঞানী মানুষ, এত শিক্ষিত মানুষ, অথচ কারও ভিতরেই প্রকৃত জ্ঞান নেই, শিক্ষা নেই।  সবকিছুই ঠুনকো, ভঙ্গুর, ফাঁপা বেলুনের মতো। একটু টোকা দিলেই যেন তাসের ঘরের মতো ধস নামবে। আসলে জ্ঞান আর শিক্ষা এখন আর বিবেক দিয়ে চলে না, স্বার্থ দিয়ে চলে, জ্ঞান আর শিক্ষা এখন মানুষ বিক্রি করে, নিজেদের ভিতরে এগুলোকে ধারণ করে না। সব আছে, অথচ শিক্ষার ভিতরের শিক্ষাটাই নেই, জ্ঞানটাই নেই, মানুষটাই নেই।

লেখক : শিক্ষাবিদ, কলামিস্ট ও লেখক; ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

এই মাত্র | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা