শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

এখন মানুষ চিনি, চিনেও না চেনার ভান করি

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
এখন মানুষ চিনি, চিনেও না চেনার ভান করি

১. ছোটবেলায় একটা গল্প প্রায় শুনতাম। ঠিক জানি না গল্পটার উৎপত্তিস্থল কোথায়, কিন্তু গল্পটা তো ছিল, এর চেয়ে আর বড় সত্য কী হতে পারে? তখন গল্পটাকে কমেডি মনে হতো, জীবনের অনেকটা সময় পেরিয়ে এসে বুঝেছি ছোটবেলার ভাবনাগুলো বড় হতে হতে কেমন করে যেন বদলে যায়। হয়তো এটাই জীবনের ধর্ম, ছোট থাকলে যেমন ইচ্ছা তেমন করে ভাবা যায়, বড় হলে জীবনের ঘাত-প্রতিঘাতের সঙ্গে লড়তে লড়তে ভাবনাগুলো বাস্তবতার নিরিখে দেখতে হয়।  যে গল্পটা এক দিন আমার কাছে কমেডি ছিল, সেই গল্পটাই আজকে আমার কাছে ট্র্যাজেডি। ঠিক ট্র্যাজেডি বলাটা ঠিক হবে কি না, জানি না, তবে এতটুকু বুঝি ওই গল্পটাকে ছোটবেলায় যত হালকাভাবে নিয়েছি, সেটা ততটা হালকা ছিল না, বরং অনেক ভারী ছিল। গল্পটার ভিতরের এমন একটা সিরিয়াস বিষয় লুকিয়ে ছিল, যেটা ছোটবেলার দুরন্ত মন বুঝতে পারেনি। এখন তো জীবনকে অনেক চিনেছি, সোনায় মোড়ানো রাস্তা তো জীবন নয়, বরং জীবনে চলতে চলতে বুঝেছি জীবনের পথে পথে রয়েছে চোরাবালি।  একটু অসাবধান হলেই, সেই চোরাবালি তার ভিতরে আমাকে টেনে নিয়ে নিঃশেষ করে দেবে। সময় কত মানুষ দেখাল, তাদের নিজের মুখটার চেয়ে তাদের সময় আর পরিস্থিতির সঙ্গে সঙ্গে বদলে যাওয়া মুখগুলোই বেশি দেখেছি। এখনো দেখছি। নাটক, সিনেমা এখন আর পর্দায় বসে দেখতে হয় না, বরং প্রতিদিনের মানুষ দেখলে এগুলোর চেয়ে অনেক বেশি দেখা হয়ে যায়।

সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখা ছেড়েছি সেই কবে। যতটুকু মনে পড়ছে, সালটা বোধ হয় ১৯৮৮। এসএসসি পরীক্ষা শেষ করেই পরিবারের সঙ্গে সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমাটা দেখা। সিনেমার নামটা এখনো মনে আছে, সেটা ছিল ‘সহযাত্রী’। সিনেমা হলের নামটাও মনে আছে, সেটা ছিল চৌরঙ্গী। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, চৌরঙ্গী ১৯৬২ সালে শংকর রচিত একটি বিখ্যাত উপন্যাস, যার প্রেক্ষাপট পঞ্চাশ দশকের কলকাতার চৌরঙ্গী অঞ্চল। ষাটের দশকের শেষদিকে চৌরঙ্গী উপন্যাসের গল্পকে উপজীব্য করে চৌরঙ্গী চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছিল। চৌরঙ্গী উপন্যাসে ভদ্র পোশাকের আড়ালে মানুষের নোংরা চরিত্রগুলো উন্মোচিত করা হয়েছিল, যেখানে মানুষ ছিল, মনুষ্যত্বের মৃত্যু ঘটেছিল। কী লাভ, সেই মানুষদের নিয়ে যাদের মুখটা মানুষের মতো, অথচ মানুষের ভিতরে যে মানুষটা থাকা দরকার সেই মানুষটাই নেই। মানুষ বলে, সময় যত বাড়ছে মানুষের সংখ্যা তত বাড়ছে। আমি ঠিক উল্টো করে বলি, সময় যত বাড়ছে, মানুষ তত কমছে। সংখ্যা দিয়ে মানুষ বিচার করা যায় না, মানুষের ভিতরে মনুষ্যত্ব আছে কি নেই, সেটি দিয়েই মানুষের সংখ্যাকে বিচার করা উচিত।

চৌরঙ্গী উপন্যাসের এক জায়গায় বলা হয়েছে, “পৃথিবীর এই সরাইখানায় আমরা সবাই কিছুক্ষণের জন্য আশ্রয় নিয়েছি। আমাদের মধ্যে কেউ কেউ ব্রেকফাস্ট খেয়েই বিদায় নেবে, কয়েকজন লাঞ্চ শেষ হওয়া মাত্রই বেরিয়ে পড়বে। প্রদোষের অন্ধকার পেরিয়ে, রাত্রে যখন আমরা ডিনার টেবিলে এসে জড়ো হব, তখন অনেক পরিচিতজনকেই আর খুঁজে পাওয়া যাবে না; আমাদের মধ্যে অতি সামান্য কয়েকজনই সেখানে হাজির থাকবে। কিন্তু দুঃখ করো না, যে যত আগে যাবে তাকে তত কম বিল দিতে হবে।”

খুব অদ্ভুত এক দর্শন, মনে হবে খুব সহজ কথা, অথচ সহজ কথা যে কতটা গভীর হতে পারে, উপন্যাসের কালো হরফে লেখা শব্দগুলো বিশ্লেষণ করলেই তা অনুধাবন করা সম্ভব। এই পৃথিবীতে মানুষ খুব ক্ষণস্থায়ী জীবন নিয়ে আসে, অথচ মানুষ যতক্ষণ বেঁচে থাকে ততক্ষণ মনে করে, মৃত্যু বুঝি তাকে কখনো স্পর্শ করতে পারবে না। জীবন-মৃত্যু কখনো বয়সকে মানে না, বরং কখন কাকে হারিয়ে যেতে হবে কেউ জানে না, খুব অনিশ্চিত সবকিছু। হয়তো একটু আগে, একটু পরে। তবে দুঃখ করেইবা লাভ কী? সব গল্পের যে শেষ থাকতে নেই। সমরেশ মজুমদারের চিন্তার সঙ্গে শংকরের চিন্তার মিলটা বুঝি এখানেই, ঠিক এমন করে ‘মৃত্যু কি সহজ, কী নিঃশব্দে আসে অথচ মানুষ চিরকালই জীবন নিয়ে গর্ব করে যায়।’ হয়তো সবটাই বুঝে মানুষ, যখন সবকিছু শেষ হয়ে যায়।

আমি পুরনো মানুষ, জানি আমার এই মূল্যবোধের কপচানো বুলির এই সমাজে বিন্দুমাত্র মূল্য নেই। তারপরও মূল্যহীন হতে ভালো লাগে, কারণ মূল্যহীন সেটাই হয় যেটা টাকার অঙ্কে কেনা যায় না। নিজেকে নিয়ে গর্ব করছি না, বরং এই সমাজের মতো করে নিজেকে ভাবতে পারছি না বলে নিজেকে ধিক্কার জানাচ্ছি, মাথানত করে লজ্জিত হচ্ছি, কিন্তু নিজের ভিতরের মানুষটা এতোই বেয়ারা যে, তাকে বুঝাতেই পারছি না, মানুষ এখন সবকিছু উল্টো করেই ভাবে। মানুষ এক কান দিয়ে ঢুকাবে, আর আরেক কান দিয়ে বের করে দিবে। তারপর কোনো একটা মজার বিশেষণ দিয়ে আমাকে হাস্যরসের উপাদান বানাবে। সেটার স্ক্রিন শট নিয়ে অন্যদের মেসেঞ্জারে ছড়িয়ে দিয়ে সুখের ঢেঁকুর তুলবে। এই তো আমাদের সমাজ, যেখানে ভদ্রতার আড়ালে নোংরামিটাই বেশি চলে। কারণ এই স্ক্রিন শটটা যাদের বিশ্বাস করে একজন দিয়েছিল, তাদের মধ্যে অনেকেই সেটা আবার স্ক্রিন শট হিসেবে আমার মেসেঞ্জারে পাঠিয়ে দিবে। পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরে, এটা এখন মুখস্ত, আর মুখস্ত করতে ধৈর্যে কুলায় না, আসলে আমার এমন চোর-ডাকাত-পুলিশের খেলা আর ভালো লাগে না। এখন তো আর ছোট নেই, বয়সটা যে পঞ্চাশ পেরিয়েছে। এখনো সেই মানুষগুলোই আছে, কেবল বদলে গেছে সময়, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে রূপান্তর ঘটেছে তাদের গল্পেরও, যদিও গল্পের মূল বিষয়গুলো প্রায় একই রকম। চৌরঙ্গী একটা নাম, অথচ তার কত রূপান্তর, ঠিক যেন মানুষের মতো, যেখানে সবাই খুব চেনা চেনা, তারপরও কত অচেনা।

তখন সিনেমা দেখার জন্য উপচে পড়া মানুষ ছিল, সিনেমা হল ছিল। এখন সেগুলো আইসিইউতে পড়ে থাকা রোগীর মতো সংকটজনক অবস্থাতেও নেই। সব সময়ের গল্প। সময় গল্প বানায়, সময় সেই গল্পকে পেছনে ফেলে ইতিহাস বানিয়ে দেয়। কারণ গল্পটা আছে, গল্পের সেই মানুষটাই নেই। এত কিছু বললাম, অথচ ছোটবেলার সেই গল্পটাই বলা হলো না। অনেক কিছুর ভিড়ে জীবনটা যেমন হারিয়ে যায়, সেই গল্পগুলোও হয়তো তেমন করে অনেক কিছুর ভিড়ে হারিয়ে যায়। গল্পটা আরেক দিনের জন্য রেখে দিলাম। একটা অতৃপ্তি থেকে গেল, অপূর্ণতা থেকে গেল। থাকলে থাকুক, অপূর্ণতা না থাকলে যে জীবনের কোনো অর্থই থাকে না। আর আমার মতো ছা-পোষা মানুষের পূর্ণতা আর অপূর্ণতাইবা কী, যে মানুষটা নিজে যতটা দেখেনি, নির্মম বাস্তবতা তার চেয়ে বেশি তাকে দেখিয়েছে। এখন মানুষ চিনি, চিনেও না চেনার ভান করি। কারণ সত্যটা বলতে গেলে যে তাদের মিথ্যার আগুনে পুড়ে মরতে হবে।

২. যে গল্পটা শুনে ছোটবেলায় হেসেছিলাম, সময়কে টানতে টানতে যখন বয়সের ছাপ মুখে পড়েছে, তখন সেই গল্পটা আর হাসির কারণ হয়ে উঠছে না বরং সেটা হাসির বদলে একটা ভাবনার জায়গা তৈরি করছে। আসলে সবটাই বুঝি বয়সের দোষ, বড় হলে ছোটবেলার সরল অঙ্কের মতো ভাবা যায় না, একটা চিন্তার প্রাচীর দাঁড়িয়ে যায়। সেই প্রাচীরটা নিজের চিন্তাশক্তির ওপর মাথা তুলে দাঁড়ালে সেটা যতটা না গর্বের, সেই প্রাচীরটা যদি অন্যের চিন্তার দাসত্বকে শিকার করে নিয়ে মাথানত করার মতো লজ্জা হয়ে দাঁড়ায়, সেটা ততটাই অপমানের। ছোটবেলায় না বুঝে হেসেছি, সেটা মানা যায়, বড় হয়ে যদি না বোঝার ভান করি, তবে সেটা নিজের কাছে নিজের পরাজয় মেনে নেওয়া হয়।

আচ্ছা গল্পটা বলা দরকার। কারণ গল্পের পেছনের গল্প করতে করতে গল্পটাই হারিয়ে যায়, আর একবার হারিয়ে গেলে তা আবার নতুন করে খুঁজে পাওয়া কঠিন। এই যে জীবন, এই যে জীবনের টেনে চলা বোঝা, সবকিছুর অলিতে-গলিতে কত গল্প ছিল, সবটাই এখন হারিয়ে গেছে।

কারণ জীবনকে যতই টানছি, জীবনের নতুন নতুন গল্প ততই তৈরি হচ্ছে। এত ছোট একটা জীবন, দুই পয়সাও হয়তো মূল্য নেই তার, অথচ জীবনের প্রতি ক্ষণে ক্ষণে জন্ম নিচ্ছে এক একটা গল্প।

গল্পটা অনেকটা এমন : দুই গ্রামের মধ্যে সব সময় ‘প্রতিযোগিতা’, ‘প্রতিযোগিতা’ একটা পরিস্থিতি। কে কাকে ছাড়িয়ে যাবে, এ নিয়ে তাদের মধ্যে এক ধরনের মনস্তাত্ত্বিক লড়াই চলতেই থাকত। এই প্রতিযোগিতা ও লড়াইগুলো অনেকটা দুই গ্রামের লোকদের প্রেস্টিজ বা মানসম্মানের পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল। এ দুই গ্রামের মধ্যে এক গ্রামে হঠাৎ করে এক পন্ডিত ব্যক্তি এসে বসবাস করা শুরু করল, যদিও তখন গ্রামের মানুষের মধ্যে শিক্ষার আলো পৌঁছেনি। পন্ডিত লোকটির পান্ডিত্য ও জ্ঞানের সুনাম চারপাশে ছড়িয়ে পড়ল। ফলে ওই গ্রামের মানুষেরা প্রচার করতে লাগল জ্ঞান-গরিমা ও পান্ডিত্যে তারা তাদের পাশের গ্রামকে ছাড়িয়ে গেছে। এতে পাশের গ্রামের মানইজ্জত গেল গেল অবস্থা, কিন্তু এই অপমান তো আর মেনে নেওয়া যায় না। তারা ঠিক করল, বড় শহর থেকে বড় পন্ডিত ভাড়া করে এনে পাশের গ্রামের পন্ডিতের সঙ্গে প্রতিযোগিতার আয়োজন করবে। যেমন চিন্তা, তেমন কাজ। বড় শহর থেকে বড়মাপের পন্ডিত ব্যক্তিকে ভাড়া করে এনে তারা পাশের গ্রামের লোকদের পন্ডিতে-পন্ডিতে লড়াইয়ে অবতীর্ণ হওয়ার প্রস্তাব দিল। প্রস্তাব পেয়ে ফিরিয়ে দেওয়া মানে নিজেদের হার মেনে নেওয়া এমন ভাবনা থাকে পাশের গ্রামের লোকরা পান্ডিত্য জাহিরের প্রতিযোগিতা আয়োজনে না করতে পারল না, বরং রাজি হয়ে গেল।

দুই পক্ষই ভাবল, পান্ডিত্যের এই লড়াইয়ে তারাই জিতবে, কারণ নিজেদের পন্ডিত ব্যক্তিদের ওপর তাদের অগাধ বিশ্বাস ছিল, যদিও তাদের কেউই নিজেরা শিক্ষিত ছিল না। যাই হোক, সময় গড়িয়ে প্রতিযোগিতার দিন এলো। দুই গ্রামের লোক ঢাকঢোলসহ বিরাট এক মাঠে উপস্থিত হলো। এরপর শুরু হলো রুদ্ধশ্বাস পান্ডিত্যের লড়াই। লড়াই চলছে তো চলছেই, কেউ কারও চেয়ে কম নয়। সকালে শুরু হওয়া প্রতিযোগিতা গড়াতে গড়াতে দুপুর পেরিয়ে গেল। কিন্তু কেউ কাউকে হারাতেই পারছে না। এমন টান টান উত্তেজনায় মানুষ ভুলেই গেল, তাদের ক্ষুধা নিবারণের কথা। সবাই উন্মুখ হয়ে বসে আছে, তাদের নিজেদের জয় দেখবে বলে। প্রশ্নের পর প্রশ্ন, উত্তরের পর উত্তর, এ যেন অস্ত্র-মারণাস্ত্রের প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকে পিছে ফেলে পান্ডিত্যের তৃতীয় মহাযুদ্ধ।

যাই হোক, এবার শহর থেকে ভাড়া করে আনা পন্ডিত একটু ভেবে দেখল, তারা কেউ কারও চেয়ে কম নয়। কাজেই এখন আর জ্ঞান দিয়ে কাজ হবে না, কূটনীতি-রাজনীতির কৌশল প্রয়োগ করতে হবে। তা না হলে এই লড়াই থামানো যাবে না। যেমন ভাবনা, তেমন কাজ। বড় শহর থেকে ভাড়া করা পন্ডিত এবার অপর পন্ডিতকে প্রশ্ন করল, “আচ্ছা, বলুন তো, I don't know - এর বাংলা অর্থ কি?” অপর পন্ডিত খুব সহজ সরলভাবে উত্তর দিল, “আমি জানি না”। এই উত্তর দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেই পন্ডিতের গ্রামের লোকদের মুখ পরাজয়ের শঙ্কায় শুকিয়ে আসল, লজ্জায়-অপমানে তারা লাল হয়ে গেল, নিজেরা নিজেদের মাথার চুল ক্ষোভে-দুঃখে ছিঁড়তে লাগল। আর অন্য গ্রামের লোকজন তখন ঢাকঢোল পিটিয়ে ভাড়া করা পন্ডিতকে মাথায় তুলে বিজয় উৎসব শুরু করে দিল।

“আমি জানি না” পন্ডিত ব্যক্তি যে সঠিক উত্তর দিয়েছে, সে জনে জনে সেই গ্রামের লোকদের বোঝাতে লাগল। কিন্তু কিছুতেই তারা পন্ডিত ব্যক্তিটির কথা মেনে নিতে পারল না, বরং উল্টো তাকে গালমন্দ করতে লাগল, তাদের গ্রাম ছেড়ে চলে যেতে বলল। পন্ডিত ব্যক্তিটি বুঝতে পারলেন, সত্য বলতে গিয়ে তিনি সর্বনাশ করে ফেলেছেন, কারণ যাদের মধ্যে তিনি বাস করছিলেন তাদের কেউই শিক্ষিত ছিল না। তারা তার সত্যটা উপলব্ধি করার মতো এত বড় ক্ষমতা রাখে না। সে যে সত্য, সেই সত্য উত্তর “আমি জানি না”, এর মাধ্যমেই মিথ্যা হয়ে গেছে। যাদের ভিতরে জ্ঞান নেই, তারা সত্যকে বোঝার চেয়ে, বেশি বুঝেছে তাদের পন্ডিত কিছুই জানে না।

আমাদের সমাজটাও এখন অনেকটা এমন হয়ে গেছে। চারপাশে এত শিক্ষিত মানুষ, এত জ্ঞানী মানুষ, অথচ প্রায় কারও ভিতরেই শিক্ষা নেই, জ্ঞান নেই। কেমন যেন সব বদলে যাচ্ছে। সত্যকে সত্য বলে মানতে সবাই নারাজ, বরং মিথ্যাকে সত্য বলে প্রচার করতেই বেশি আগ্রহী। সেই দুই গ্রামের লোকদের ভিতরে শিক্ষা ছিল না, জ্ঞান ছিল না, তারা ভুল বুঝতেই পারে, আর এখন চারপাশে এত জ্ঞানী মানুষ, এত শিক্ষিত মানুষ, অথচ কারও ভিতরেই প্রকৃত জ্ঞান নেই, শিক্ষা নেই।  সবকিছুই ঠুনকো, ভঙ্গুর, ফাঁপা বেলুনের মতো। একটু টোকা দিলেই যেন তাসের ঘরের মতো ধস নামবে। আসলে জ্ঞান আর শিক্ষা এখন আর বিবেক দিয়ে চলে না, স্বার্থ দিয়ে চলে, জ্ঞান আর শিক্ষা এখন মানুষ বিক্রি করে, নিজেদের ভিতরে এগুলোকে ধারণ করে না। সব আছে, অথচ শিক্ষার ভিতরের শিক্ষাটাই নেই, জ্ঞানটাই নেই, মানুষটাই নেই।

লেখক : শিক্ষাবিদ, কলামিস্ট ও লেখক; ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
সর্বশেষ খবর
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি

৬ মিনিট আগে | পরবাস

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | পরবাস

অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি
অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের
এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা
আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা
এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?
চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনায় নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
দুর্ঘটনায় নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল
ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের  সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর
সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম
পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ
ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ২৫
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ২৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
মঙ্গলবার যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জের পদ্মাপাড়ে লোকালয়ে কুমির, আতঙ্কে গ্রামবাসী
মুন্সীগঞ্জের পদ্মাপাড়ে লোকালয়ে কুমির, আতঙ্কে গ্রামবাসী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন
কুমিল্লায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যু, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যু, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী হওয়ার ইঙ্গিত দিলেন কমলা হ্যারিস
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী হওয়ার ইঙ্গিত দিলেন কমলা হ্যারিস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ ঘণ্টা পর মতিঝিলে-শাহবাগ অংশে চালু মেট্রোরেল
৭ ঘণ্টা পর মতিঝিলে-শাহবাগ অংশে চালু মেট্রোরেল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক