শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

এখন মানুষ চিনি, চিনেও না চেনার ভান করি

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
এখন মানুষ চিনি, চিনেও না চেনার ভান করি

১. ছোটবেলায় একটা গল্প প্রায় শুনতাম। ঠিক জানি না গল্পটার উৎপত্তিস্থল কোথায়, কিন্তু গল্পটা তো ছিল, এর চেয়ে আর বড় সত্য কী হতে পারে? তখন গল্পটাকে কমেডি মনে হতো, জীবনের অনেকটা সময় পেরিয়ে এসে বুঝেছি ছোটবেলার ভাবনাগুলো বড় হতে হতে কেমন করে যেন বদলে যায়। হয়তো এটাই জীবনের ধর্ম, ছোট থাকলে যেমন ইচ্ছা তেমন করে ভাবা যায়, বড় হলে জীবনের ঘাত-প্রতিঘাতের সঙ্গে লড়তে লড়তে ভাবনাগুলো বাস্তবতার নিরিখে দেখতে হয়।  যে গল্পটা এক দিন আমার কাছে কমেডি ছিল, সেই গল্পটাই আজকে আমার কাছে ট্র্যাজেডি। ঠিক ট্র্যাজেডি বলাটা ঠিক হবে কি না, জানি না, তবে এতটুকু বুঝি ওই গল্পটাকে ছোটবেলায় যত হালকাভাবে নিয়েছি, সেটা ততটা হালকা ছিল না, বরং অনেক ভারী ছিল। গল্পটার ভিতরের এমন একটা সিরিয়াস বিষয় লুকিয়ে ছিল, যেটা ছোটবেলার দুরন্ত মন বুঝতে পারেনি। এখন তো জীবনকে অনেক চিনেছি, সোনায় মোড়ানো রাস্তা তো জীবন নয়, বরং জীবনে চলতে চলতে বুঝেছি জীবনের পথে পথে রয়েছে চোরাবালি।  একটু অসাবধান হলেই, সেই চোরাবালি তার ভিতরে আমাকে টেনে নিয়ে নিঃশেষ করে দেবে। সময় কত মানুষ দেখাল, তাদের নিজের মুখটার চেয়ে তাদের সময় আর পরিস্থিতির সঙ্গে সঙ্গে বদলে যাওয়া মুখগুলোই বেশি দেখেছি। এখনো দেখছি। নাটক, সিনেমা এখন আর পর্দায় বসে দেখতে হয় না, বরং প্রতিদিনের মানুষ দেখলে এগুলোর চেয়ে অনেক বেশি দেখা হয়ে যায়।

সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখা ছেড়েছি সেই কবে। যতটুকু মনে পড়ছে, সালটা বোধ হয় ১৯৮৮। এসএসসি পরীক্ষা শেষ করেই পরিবারের সঙ্গে সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমাটা দেখা। সিনেমার নামটা এখনো মনে আছে, সেটা ছিল ‘সহযাত্রী’। সিনেমা হলের নামটাও মনে আছে, সেটা ছিল চৌরঙ্গী। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, চৌরঙ্গী ১৯৬২ সালে শংকর রচিত একটি বিখ্যাত উপন্যাস, যার প্রেক্ষাপট পঞ্চাশ দশকের কলকাতার চৌরঙ্গী অঞ্চল। ষাটের দশকের শেষদিকে চৌরঙ্গী উপন্যাসের গল্পকে উপজীব্য করে চৌরঙ্গী চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছিল। চৌরঙ্গী উপন্যাসে ভদ্র পোশাকের আড়ালে মানুষের নোংরা চরিত্রগুলো উন্মোচিত করা হয়েছিল, যেখানে মানুষ ছিল, মনুষ্যত্বের মৃত্যু ঘটেছিল। কী লাভ, সেই মানুষদের নিয়ে যাদের মুখটা মানুষের মতো, অথচ মানুষের ভিতরে যে মানুষটা থাকা দরকার সেই মানুষটাই নেই। মানুষ বলে, সময় যত বাড়ছে মানুষের সংখ্যা তত বাড়ছে। আমি ঠিক উল্টো করে বলি, সময় যত বাড়ছে, মানুষ তত কমছে। সংখ্যা দিয়ে মানুষ বিচার করা যায় না, মানুষের ভিতরে মনুষ্যত্ব আছে কি নেই, সেটি দিয়েই মানুষের সংখ্যাকে বিচার করা উচিত।

চৌরঙ্গী উপন্যাসের এক জায়গায় বলা হয়েছে, “পৃথিবীর এই সরাইখানায় আমরা সবাই কিছুক্ষণের জন্য আশ্রয় নিয়েছি। আমাদের মধ্যে কেউ কেউ ব্রেকফাস্ট খেয়েই বিদায় নেবে, কয়েকজন লাঞ্চ শেষ হওয়া মাত্রই বেরিয়ে পড়বে। প্রদোষের অন্ধকার পেরিয়ে, রাত্রে যখন আমরা ডিনার টেবিলে এসে জড়ো হব, তখন অনেক পরিচিতজনকেই আর খুঁজে পাওয়া যাবে না; আমাদের মধ্যে অতি সামান্য কয়েকজনই সেখানে হাজির থাকবে। কিন্তু দুঃখ করো না, যে যত আগে যাবে তাকে তত কম বিল দিতে হবে।”

খুব অদ্ভুত এক দর্শন, মনে হবে খুব সহজ কথা, অথচ সহজ কথা যে কতটা গভীর হতে পারে, উপন্যাসের কালো হরফে লেখা শব্দগুলো বিশ্লেষণ করলেই তা অনুধাবন করা সম্ভব। এই পৃথিবীতে মানুষ খুব ক্ষণস্থায়ী জীবন নিয়ে আসে, অথচ মানুষ যতক্ষণ বেঁচে থাকে ততক্ষণ মনে করে, মৃত্যু বুঝি তাকে কখনো স্পর্শ করতে পারবে না। জীবন-মৃত্যু কখনো বয়সকে মানে না, বরং কখন কাকে হারিয়ে যেতে হবে কেউ জানে না, খুব অনিশ্চিত সবকিছু। হয়তো একটু আগে, একটু পরে। তবে দুঃখ করেইবা লাভ কী? সব গল্পের যে শেষ থাকতে নেই। সমরেশ মজুমদারের চিন্তার সঙ্গে শংকরের চিন্তার মিলটা বুঝি এখানেই, ঠিক এমন করে ‘মৃত্যু কি সহজ, কী নিঃশব্দে আসে অথচ মানুষ চিরকালই জীবন নিয়ে গর্ব করে যায়।’ হয়তো সবটাই বুঝে মানুষ, যখন সবকিছু শেষ হয়ে যায়।

আমি পুরনো মানুষ, জানি আমার এই মূল্যবোধের কপচানো বুলির এই সমাজে বিন্দুমাত্র মূল্য নেই। তারপরও মূল্যহীন হতে ভালো লাগে, কারণ মূল্যহীন সেটাই হয় যেটা টাকার অঙ্কে কেনা যায় না। নিজেকে নিয়ে গর্ব করছি না, বরং এই সমাজের মতো করে নিজেকে ভাবতে পারছি না বলে নিজেকে ধিক্কার জানাচ্ছি, মাথানত করে লজ্জিত হচ্ছি, কিন্তু নিজের ভিতরের মানুষটা এতোই বেয়ারা যে, তাকে বুঝাতেই পারছি না, মানুষ এখন সবকিছু উল্টো করেই ভাবে। মানুষ এক কান দিয়ে ঢুকাবে, আর আরেক কান দিয়ে বের করে দিবে। তারপর কোনো একটা মজার বিশেষণ দিয়ে আমাকে হাস্যরসের উপাদান বানাবে। সেটার স্ক্রিন শট নিয়ে অন্যদের মেসেঞ্জারে ছড়িয়ে দিয়ে সুখের ঢেঁকুর তুলবে। এই তো আমাদের সমাজ, যেখানে ভদ্রতার আড়ালে নোংরামিটাই বেশি চলে। কারণ এই স্ক্রিন শটটা যাদের বিশ্বাস করে একজন দিয়েছিল, তাদের মধ্যে অনেকেই সেটা আবার স্ক্রিন শট হিসেবে আমার মেসেঞ্জারে পাঠিয়ে দিবে। পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরে, এটা এখন মুখস্ত, আর মুখস্ত করতে ধৈর্যে কুলায় না, আসলে আমার এমন চোর-ডাকাত-পুলিশের খেলা আর ভালো লাগে না। এখন তো আর ছোট নেই, বয়সটা যে পঞ্চাশ পেরিয়েছে। এখনো সেই মানুষগুলোই আছে, কেবল বদলে গেছে সময়, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে রূপান্তর ঘটেছে তাদের গল্পেরও, যদিও গল্পের মূল বিষয়গুলো প্রায় একই রকম। চৌরঙ্গী একটা নাম, অথচ তার কত রূপান্তর, ঠিক যেন মানুষের মতো, যেখানে সবাই খুব চেনা চেনা, তারপরও কত অচেনা।

তখন সিনেমা দেখার জন্য উপচে পড়া মানুষ ছিল, সিনেমা হল ছিল। এখন সেগুলো আইসিইউতে পড়ে থাকা রোগীর মতো সংকটজনক অবস্থাতেও নেই। সব সময়ের গল্প। সময় গল্প বানায়, সময় সেই গল্পকে পেছনে ফেলে ইতিহাস বানিয়ে দেয়। কারণ গল্পটা আছে, গল্পের সেই মানুষটাই নেই। এত কিছু বললাম, অথচ ছোটবেলার সেই গল্পটাই বলা হলো না। অনেক কিছুর ভিড়ে জীবনটা যেমন হারিয়ে যায়, সেই গল্পগুলোও হয়তো তেমন করে অনেক কিছুর ভিড়ে হারিয়ে যায়। গল্পটা আরেক দিনের জন্য রেখে দিলাম। একটা অতৃপ্তি থেকে গেল, অপূর্ণতা থেকে গেল। থাকলে থাকুক, অপূর্ণতা না থাকলে যে জীবনের কোনো অর্থই থাকে না। আর আমার মতো ছা-পোষা মানুষের পূর্ণতা আর অপূর্ণতাইবা কী, যে মানুষটা নিজে যতটা দেখেনি, নির্মম বাস্তবতা তার চেয়ে বেশি তাকে দেখিয়েছে। এখন মানুষ চিনি, চিনেও না চেনার ভান করি। কারণ সত্যটা বলতে গেলে যে তাদের মিথ্যার আগুনে পুড়ে মরতে হবে।

২. যে গল্পটা শুনে ছোটবেলায় হেসেছিলাম, সময়কে টানতে টানতে যখন বয়সের ছাপ মুখে পড়েছে, তখন সেই গল্পটা আর হাসির কারণ হয়ে উঠছে না বরং সেটা হাসির বদলে একটা ভাবনার জায়গা তৈরি করছে। আসলে সবটাই বুঝি বয়সের দোষ, বড় হলে ছোটবেলার সরল অঙ্কের মতো ভাবা যায় না, একটা চিন্তার প্রাচীর দাঁড়িয়ে যায়। সেই প্রাচীরটা নিজের চিন্তাশক্তির ওপর মাথা তুলে দাঁড়ালে সেটা যতটা না গর্বের, সেই প্রাচীরটা যদি অন্যের চিন্তার দাসত্বকে শিকার করে নিয়ে মাথানত করার মতো লজ্জা হয়ে দাঁড়ায়, সেটা ততটাই অপমানের। ছোটবেলায় না বুঝে হেসেছি, সেটা মানা যায়, বড় হয়ে যদি না বোঝার ভান করি, তবে সেটা নিজের কাছে নিজের পরাজয় মেনে নেওয়া হয়।

আচ্ছা গল্পটা বলা দরকার। কারণ গল্পের পেছনের গল্প করতে করতে গল্পটাই হারিয়ে যায়, আর একবার হারিয়ে গেলে তা আবার নতুন করে খুঁজে পাওয়া কঠিন। এই যে জীবন, এই যে জীবনের টেনে চলা বোঝা, সবকিছুর অলিতে-গলিতে কত গল্প ছিল, সবটাই এখন হারিয়ে গেছে।

কারণ জীবনকে যতই টানছি, জীবনের নতুন নতুন গল্প ততই তৈরি হচ্ছে। এত ছোট একটা জীবন, দুই পয়সাও হয়তো মূল্য নেই তার, অথচ জীবনের প্রতি ক্ষণে ক্ষণে জন্ম নিচ্ছে এক একটা গল্প।

গল্পটা অনেকটা এমন : দুই গ্রামের মধ্যে সব সময় ‘প্রতিযোগিতা’, ‘প্রতিযোগিতা’ একটা পরিস্থিতি। কে কাকে ছাড়িয়ে যাবে, এ নিয়ে তাদের মধ্যে এক ধরনের মনস্তাত্ত্বিক লড়াই চলতেই থাকত। এই প্রতিযোগিতা ও লড়াইগুলো অনেকটা দুই গ্রামের লোকদের প্রেস্টিজ বা মানসম্মানের পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল। এ দুই গ্রামের মধ্যে এক গ্রামে হঠাৎ করে এক পন্ডিত ব্যক্তি এসে বসবাস করা শুরু করল, যদিও তখন গ্রামের মানুষের মধ্যে শিক্ষার আলো পৌঁছেনি। পন্ডিত লোকটির পান্ডিত্য ও জ্ঞানের সুনাম চারপাশে ছড়িয়ে পড়ল। ফলে ওই গ্রামের মানুষেরা প্রচার করতে লাগল জ্ঞান-গরিমা ও পান্ডিত্যে তারা তাদের পাশের গ্রামকে ছাড়িয়ে গেছে। এতে পাশের গ্রামের মানইজ্জত গেল গেল অবস্থা, কিন্তু এই অপমান তো আর মেনে নেওয়া যায় না। তারা ঠিক করল, বড় শহর থেকে বড় পন্ডিত ভাড়া করে এনে পাশের গ্রামের পন্ডিতের সঙ্গে প্রতিযোগিতার আয়োজন করবে। যেমন চিন্তা, তেমন কাজ। বড় শহর থেকে বড়মাপের পন্ডিত ব্যক্তিকে ভাড়া করে এনে তারা পাশের গ্রামের লোকদের পন্ডিতে-পন্ডিতে লড়াইয়ে অবতীর্ণ হওয়ার প্রস্তাব দিল। প্রস্তাব পেয়ে ফিরিয়ে দেওয়া মানে নিজেদের হার মেনে নেওয়া এমন ভাবনা থাকে পাশের গ্রামের লোকরা পান্ডিত্য জাহিরের প্রতিযোগিতা আয়োজনে না করতে পারল না, বরং রাজি হয়ে গেল।

দুই পক্ষই ভাবল, পান্ডিত্যের এই লড়াইয়ে তারাই জিতবে, কারণ নিজেদের পন্ডিত ব্যক্তিদের ওপর তাদের অগাধ বিশ্বাস ছিল, যদিও তাদের কেউই নিজেরা শিক্ষিত ছিল না। যাই হোক, সময় গড়িয়ে প্রতিযোগিতার দিন এলো। দুই গ্রামের লোক ঢাকঢোলসহ বিরাট এক মাঠে উপস্থিত হলো। এরপর শুরু হলো রুদ্ধশ্বাস পান্ডিত্যের লড়াই। লড়াই চলছে তো চলছেই, কেউ কারও চেয়ে কম নয়। সকালে শুরু হওয়া প্রতিযোগিতা গড়াতে গড়াতে দুপুর পেরিয়ে গেল। কিন্তু কেউ কাউকে হারাতেই পারছে না। এমন টান টান উত্তেজনায় মানুষ ভুলেই গেল, তাদের ক্ষুধা নিবারণের কথা। সবাই উন্মুখ হয়ে বসে আছে, তাদের নিজেদের জয় দেখবে বলে। প্রশ্নের পর প্রশ্ন, উত্তরের পর উত্তর, এ যেন অস্ত্র-মারণাস্ত্রের প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকে পিছে ফেলে পান্ডিত্যের তৃতীয় মহাযুদ্ধ।

যাই হোক, এবার শহর থেকে ভাড়া করে আনা পন্ডিত একটু ভেবে দেখল, তারা কেউ কারও চেয়ে কম নয়। কাজেই এখন আর জ্ঞান দিয়ে কাজ হবে না, কূটনীতি-রাজনীতির কৌশল প্রয়োগ করতে হবে। তা না হলে এই লড়াই থামানো যাবে না। যেমন ভাবনা, তেমন কাজ। বড় শহর থেকে ভাড়া করা পন্ডিত এবার অপর পন্ডিতকে প্রশ্ন করল, “আচ্ছা, বলুন তো, I don't know - এর বাংলা অর্থ কি?” অপর পন্ডিত খুব সহজ সরলভাবে উত্তর দিল, “আমি জানি না”। এই উত্তর দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেই পন্ডিতের গ্রামের লোকদের মুখ পরাজয়ের শঙ্কায় শুকিয়ে আসল, লজ্জায়-অপমানে তারা লাল হয়ে গেল, নিজেরা নিজেদের মাথার চুল ক্ষোভে-দুঃখে ছিঁড়তে লাগল। আর অন্য গ্রামের লোকজন তখন ঢাকঢোল পিটিয়ে ভাড়া করা পন্ডিতকে মাথায় তুলে বিজয় উৎসব শুরু করে দিল।

“আমি জানি না” পন্ডিত ব্যক্তি যে সঠিক উত্তর দিয়েছে, সে জনে জনে সেই গ্রামের লোকদের বোঝাতে লাগল। কিন্তু কিছুতেই তারা পন্ডিত ব্যক্তিটির কথা মেনে নিতে পারল না, বরং উল্টো তাকে গালমন্দ করতে লাগল, তাদের গ্রাম ছেড়ে চলে যেতে বলল। পন্ডিত ব্যক্তিটি বুঝতে পারলেন, সত্য বলতে গিয়ে তিনি সর্বনাশ করে ফেলেছেন, কারণ যাদের মধ্যে তিনি বাস করছিলেন তাদের কেউই শিক্ষিত ছিল না। তারা তার সত্যটা উপলব্ধি করার মতো এত বড় ক্ষমতা রাখে না। সে যে সত্য, সেই সত্য উত্তর “আমি জানি না”, এর মাধ্যমেই মিথ্যা হয়ে গেছে। যাদের ভিতরে জ্ঞান নেই, তারা সত্যকে বোঝার চেয়ে, বেশি বুঝেছে তাদের পন্ডিত কিছুই জানে না।

আমাদের সমাজটাও এখন অনেকটা এমন হয়ে গেছে। চারপাশে এত শিক্ষিত মানুষ, এত জ্ঞানী মানুষ, অথচ প্রায় কারও ভিতরেই শিক্ষা নেই, জ্ঞান নেই। কেমন যেন সব বদলে যাচ্ছে। সত্যকে সত্য বলে মানতে সবাই নারাজ, বরং মিথ্যাকে সত্য বলে প্রচার করতেই বেশি আগ্রহী। সেই দুই গ্রামের লোকদের ভিতরে শিক্ষা ছিল না, জ্ঞান ছিল না, তারা ভুল বুঝতেই পারে, আর এখন চারপাশে এত জ্ঞানী মানুষ, এত শিক্ষিত মানুষ, অথচ কারও ভিতরেই প্রকৃত জ্ঞান নেই, শিক্ষা নেই।  সবকিছুই ঠুনকো, ভঙ্গুর, ফাঁপা বেলুনের মতো। একটু টোকা দিলেই যেন তাসের ঘরের মতো ধস নামবে। আসলে জ্ঞান আর শিক্ষা এখন আর বিবেক দিয়ে চলে না, স্বার্থ দিয়ে চলে, জ্ঞান আর শিক্ষা এখন মানুষ বিক্রি করে, নিজেদের ভিতরে এগুলোকে ধারণ করে না। সব আছে, অথচ শিক্ষার ভিতরের শিক্ষাটাই নেই, জ্ঞানটাই নেই, মানুষটাই নেই।

লেখক : শিক্ষাবিদ, কলামিস্ট ও লেখক; ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম