শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

এখন মানুষ চিনি, চিনেও না চেনার ভান করি

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
এখন মানুষ চিনি, চিনেও না চেনার ভান করি

১. ছোটবেলায় একটা গল্প প্রায় শুনতাম। ঠিক জানি না গল্পটার উৎপত্তিস্থল কোথায়, কিন্তু গল্পটা তো ছিল, এর চেয়ে আর বড় সত্য কী হতে পারে? তখন গল্পটাকে কমেডি মনে হতো, জীবনের অনেকটা সময় পেরিয়ে এসে বুঝেছি ছোটবেলার ভাবনাগুলো বড় হতে হতে কেমন করে যেন বদলে যায়। হয়তো এটাই জীবনের ধর্ম, ছোট থাকলে যেমন ইচ্ছা তেমন করে ভাবা যায়, বড় হলে জীবনের ঘাত-প্রতিঘাতের সঙ্গে লড়তে লড়তে ভাবনাগুলো বাস্তবতার নিরিখে দেখতে হয়।  যে গল্পটা এক দিন আমার কাছে কমেডি ছিল, সেই গল্পটাই আজকে আমার কাছে ট্র্যাজেডি। ঠিক ট্র্যাজেডি বলাটা ঠিক হবে কি না, জানি না, তবে এতটুকু বুঝি ওই গল্পটাকে ছোটবেলায় যত হালকাভাবে নিয়েছি, সেটা ততটা হালকা ছিল না, বরং অনেক ভারী ছিল। গল্পটার ভিতরের এমন একটা সিরিয়াস বিষয় লুকিয়ে ছিল, যেটা ছোটবেলার দুরন্ত মন বুঝতে পারেনি। এখন তো জীবনকে অনেক চিনেছি, সোনায় মোড়ানো রাস্তা তো জীবন নয়, বরং জীবনে চলতে চলতে বুঝেছি জীবনের পথে পথে রয়েছে চোরাবালি।  একটু অসাবধান হলেই, সেই চোরাবালি তার ভিতরে আমাকে টেনে নিয়ে নিঃশেষ করে দেবে। সময় কত মানুষ দেখাল, তাদের নিজের মুখটার চেয়ে তাদের সময় আর পরিস্থিতির সঙ্গে সঙ্গে বদলে যাওয়া মুখগুলোই বেশি দেখেছি। এখনো দেখছি। নাটক, সিনেমা এখন আর পর্দায় বসে দেখতে হয় না, বরং প্রতিদিনের মানুষ দেখলে এগুলোর চেয়ে অনেক বেশি দেখা হয়ে যায়।

সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখা ছেড়েছি সেই কবে। যতটুকু মনে পড়ছে, সালটা বোধ হয় ১৯৮৮। এসএসসি পরীক্ষা শেষ করেই পরিবারের সঙ্গে সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমাটা দেখা। সিনেমার নামটা এখনো মনে আছে, সেটা ছিল ‘সহযাত্রী’। সিনেমা হলের নামটাও মনে আছে, সেটা ছিল চৌরঙ্গী। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, চৌরঙ্গী ১৯৬২ সালে শংকর রচিত একটি বিখ্যাত উপন্যাস, যার প্রেক্ষাপট পঞ্চাশ দশকের কলকাতার চৌরঙ্গী অঞ্চল। ষাটের দশকের শেষদিকে চৌরঙ্গী উপন্যাসের গল্পকে উপজীব্য করে চৌরঙ্গী চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছিল। চৌরঙ্গী উপন্যাসে ভদ্র পোশাকের আড়ালে মানুষের নোংরা চরিত্রগুলো উন্মোচিত করা হয়েছিল, যেখানে মানুষ ছিল, মনুষ্যত্বের মৃত্যু ঘটেছিল। কী লাভ, সেই মানুষদের নিয়ে যাদের মুখটা মানুষের মতো, অথচ মানুষের ভিতরে যে মানুষটা থাকা দরকার সেই মানুষটাই নেই। মানুষ বলে, সময় যত বাড়ছে মানুষের সংখ্যা তত বাড়ছে। আমি ঠিক উল্টো করে বলি, সময় যত বাড়ছে, মানুষ তত কমছে। সংখ্যা দিয়ে মানুষ বিচার করা যায় না, মানুষের ভিতরে মনুষ্যত্ব আছে কি নেই, সেটি দিয়েই মানুষের সংখ্যাকে বিচার করা উচিত।

চৌরঙ্গী উপন্যাসের এক জায়গায় বলা হয়েছে, “পৃথিবীর এই সরাইখানায় আমরা সবাই কিছুক্ষণের জন্য আশ্রয় নিয়েছি। আমাদের মধ্যে কেউ কেউ ব্রেকফাস্ট খেয়েই বিদায় নেবে, কয়েকজন লাঞ্চ শেষ হওয়া মাত্রই বেরিয়ে পড়বে। প্রদোষের অন্ধকার পেরিয়ে, রাত্রে যখন আমরা ডিনার টেবিলে এসে জড়ো হব, তখন অনেক পরিচিতজনকেই আর খুঁজে পাওয়া যাবে না; আমাদের মধ্যে অতি সামান্য কয়েকজনই সেখানে হাজির থাকবে। কিন্তু দুঃখ করো না, যে যত আগে যাবে তাকে তত কম বিল দিতে হবে।”

খুব অদ্ভুত এক দর্শন, মনে হবে খুব সহজ কথা, অথচ সহজ কথা যে কতটা গভীর হতে পারে, উপন্যাসের কালো হরফে লেখা শব্দগুলো বিশ্লেষণ করলেই তা অনুধাবন করা সম্ভব। এই পৃথিবীতে মানুষ খুব ক্ষণস্থায়ী জীবন নিয়ে আসে, অথচ মানুষ যতক্ষণ বেঁচে থাকে ততক্ষণ মনে করে, মৃত্যু বুঝি তাকে কখনো স্পর্শ করতে পারবে না। জীবন-মৃত্যু কখনো বয়সকে মানে না, বরং কখন কাকে হারিয়ে যেতে হবে কেউ জানে না, খুব অনিশ্চিত সবকিছু। হয়তো একটু আগে, একটু পরে। তবে দুঃখ করেইবা লাভ কী? সব গল্পের যে শেষ থাকতে নেই। সমরেশ মজুমদারের চিন্তার সঙ্গে শংকরের চিন্তার মিলটা বুঝি এখানেই, ঠিক এমন করে ‘মৃত্যু কি সহজ, কী নিঃশব্দে আসে অথচ মানুষ চিরকালই জীবন নিয়ে গর্ব করে যায়।’ হয়তো সবটাই বুঝে মানুষ, যখন সবকিছু শেষ হয়ে যায়।

আমি পুরনো মানুষ, জানি আমার এই মূল্যবোধের কপচানো বুলির এই সমাজে বিন্দুমাত্র মূল্য নেই। তারপরও মূল্যহীন হতে ভালো লাগে, কারণ মূল্যহীন সেটাই হয় যেটা টাকার অঙ্কে কেনা যায় না। নিজেকে নিয়ে গর্ব করছি না, বরং এই সমাজের মতো করে নিজেকে ভাবতে পারছি না বলে নিজেকে ধিক্কার জানাচ্ছি, মাথানত করে লজ্জিত হচ্ছি, কিন্তু নিজের ভিতরের মানুষটা এতোই বেয়ারা যে, তাকে বুঝাতেই পারছি না, মানুষ এখন সবকিছু উল্টো করেই ভাবে। মানুষ এক কান দিয়ে ঢুকাবে, আর আরেক কান দিয়ে বের করে দিবে। তারপর কোনো একটা মজার বিশেষণ দিয়ে আমাকে হাস্যরসের উপাদান বানাবে। সেটার স্ক্রিন শট নিয়ে অন্যদের মেসেঞ্জারে ছড়িয়ে দিয়ে সুখের ঢেঁকুর তুলবে। এই তো আমাদের সমাজ, যেখানে ভদ্রতার আড়ালে নোংরামিটাই বেশি চলে। কারণ এই স্ক্রিন শটটা যাদের বিশ্বাস করে একজন দিয়েছিল, তাদের মধ্যে অনেকেই সেটা আবার স্ক্রিন শট হিসেবে আমার মেসেঞ্জারে পাঠিয়ে দিবে। পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরে, এটা এখন মুখস্ত, আর মুখস্ত করতে ধৈর্যে কুলায় না, আসলে আমার এমন চোর-ডাকাত-পুলিশের খেলা আর ভালো লাগে না। এখন তো আর ছোট নেই, বয়সটা যে পঞ্চাশ পেরিয়েছে। এখনো সেই মানুষগুলোই আছে, কেবল বদলে গেছে সময়, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে রূপান্তর ঘটেছে তাদের গল্পেরও, যদিও গল্পের মূল বিষয়গুলো প্রায় একই রকম। চৌরঙ্গী একটা নাম, অথচ তার কত রূপান্তর, ঠিক যেন মানুষের মতো, যেখানে সবাই খুব চেনা চেনা, তারপরও কত অচেনা।

তখন সিনেমা দেখার জন্য উপচে পড়া মানুষ ছিল, সিনেমা হল ছিল। এখন সেগুলো আইসিইউতে পড়ে থাকা রোগীর মতো সংকটজনক অবস্থাতেও নেই। সব সময়ের গল্প। সময় গল্প বানায়, সময় সেই গল্পকে পেছনে ফেলে ইতিহাস বানিয়ে দেয়। কারণ গল্পটা আছে, গল্পের সেই মানুষটাই নেই। এত কিছু বললাম, অথচ ছোটবেলার সেই গল্পটাই বলা হলো না। অনেক কিছুর ভিড়ে জীবনটা যেমন হারিয়ে যায়, সেই গল্পগুলোও হয়তো তেমন করে অনেক কিছুর ভিড়ে হারিয়ে যায়। গল্পটা আরেক দিনের জন্য রেখে দিলাম। একটা অতৃপ্তি থেকে গেল, অপূর্ণতা থেকে গেল। থাকলে থাকুক, অপূর্ণতা না থাকলে যে জীবনের কোনো অর্থই থাকে না। আর আমার মতো ছা-পোষা মানুষের পূর্ণতা আর অপূর্ণতাইবা কী, যে মানুষটা নিজে যতটা দেখেনি, নির্মম বাস্তবতা তার চেয়ে বেশি তাকে দেখিয়েছে। এখন মানুষ চিনি, চিনেও না চেনার ভান করি। কারণ সত্যটা বলতে গেলে যে তাদের মিথ্যার আগুনে পুড়ে মরতে হবে।

২. যে গল্পটা শুনে ছোটবেলায় হেসেছিলাম, সময়কে টানতে টানতে যখন বয়সের ছাপ মুখে পড়েছে, তখন সেই গল্পটা আর হাসির কারণ হয়ে উঠছে না বরং সেটা হাসির বদলে একটা ভাবনার জায়গা তৈরি করছে। আসলে সবটাই বুঝি বয়সের দোষ, বড় হলে ছোটবেলার সরল অঙ্কের মতো ভাবা যায় না, একটা চিন্তার প্রাচীর দাঁড়িয়ে যায়। সেই প্রাচীরটা নিজের চিন্তাশক্তির ওপর মাথা তুলে দাঁড়ালে সেটা যতটা না গর্বের, সেই প্রাচীরটা যদি অন্যের চিন্তার দাসত্বকে শিকার করে নিয়ে মাথানত করার মতো লজ্জা হয়ে দাঁড়ায়, সেটা ততটাই অপমানের। ছোটবেলায় না বুঝে হেসেছি, সেটা মানা যায়, বড় হয়ে যদি না বোঝার ভান করি, তবে সেটা নিজের কাছে নিজের পরাজয় মেনে নেওয়া হয়।

আচ্ছা গল্পটা বলা দরকার। কারণ গল্পের পেছনের গল্প করতে করতে গল্পটাই হারিয়ে যায়, আর একবার হারিয়ে গেলে তা আবার নতুন করে খুঁজে পাওয়া কঠিন। এই যে জীবন, এই যে জীবনের টেনে চলা বোঝা, সবকিছুর অলিতে-গলিতে কত গল্প ছিল, সবটাই এখন হারিয়ে গেছে।

কারণ জীবনকে যতই টানছি, জীবনের নতুন নতুন গল্প ততই তৈরি হচ্ছে। এত ছোট একটা জীবন, দুই পয়সাও হয়তো মূল্য নেই তার, অথচ জীবনের প্রতি ক্ষণে ক্ষণে জন্ম নিচ্ছে এক একটা গল্প।

গল্পটা অনেকটা এমন : দুই গ্রামের মধ্যে সব সময় ‘প্রতিযোগিতা’, ‘প্রতিযোগিতা’ একটা পরিস্থিতি। কে কাকে ছাড়িয়ে যাবে, এ নিয়ে তাদের মধ্যে এক ধরনের মনস্তাত্ত্বিক লড়াই চলতেই থাকত। এই প্রতিযোগিতা ও লড়াইগুলো অনেকটা দুই গ্রামের লোকদের প্রেস্টিজ বা মানসম্মানের পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল। এ দুই গ্রামের মধ্যে এক গ্রামে হঠাৎ করে এক পন্ডিত ব্যক্তি এসে বসবাস করা শুরু করল, যদিও তখন গ্রামের মানুষের মধ্যে শিক্ষার আলো পৌঁছেনি। পন্ডিত লোকটির পান্ডিত্য ও জ্ঞানের সুনাম চারপাশে ছড়িয়ে পড়ল। ফলে ওই গ্রামের মানুষেরা প্রচার করতে লাগল জ্ঞান-গরিমা ও পান্ডিত্যে তারা তাদের পাশের গ্রামকে ছাড়িয়ে গেছে। এতে পাশের গ্রামের মানইজ্জত গেল গেল অবস্থা, কিন্তু এই অপমান তো আর মেনে নেওয়া যায় না। তারা ঠিক করল, বড় শহর থেকে বড় পন্ডিত ভাড়া করে এনে পাশের গ্রামের পন্ডিতের সঙ্গে প্রতিযোগিতার আয়োজন করবে। যেমন চিন্তা, তেমন কাজ। বড় শহর থেকে বড়মাপের পন্ডিত ব্যক্তিকে ভাড়া করে এনে তারা পাশের গ্রামের লোকদের পন্ডিতে-পন্ডিতে লড়াইয়ে অবতীর্ণ হওয়ার প্রস্তাব দিল। প্রস্তাব পেয়ে ফিরিয়ে দেওয়া মানে নিজেদের হার মেনে নেওয়া এমন ভাবনা থাকে পাশের গ্রামের লোকরা পান্ডিত্য জাহিরের প্রতিযোগিতা আয়োজনে না করতে পারল না, বরং রাজি হয়ে গেল।

দুই পক্ষই ভাবল, পান্ডিত্যের এই লড়াইয়ে তারাই জিতবে, কারণ নিজেদের পন্ডিত ব্যক্তিদের ওপর তাদের অগাধ বিশ্বাস ছিল, যদিও তাদের কেউই নিজেরা শিক্ষিত ছিল না। যাই হোক, সময় গড়িয়ে প্রতিযোগিতার দিন এলো। দুই গ্রামের লোক ঢাকঢোলসহ বিরাট এক মাঠে উপস্থিত হলো। এরপর শুরু হলো রুদ্ধশ্বাস পান্ডিত্যের লড়াই। লড়াই চলছে তো চলছেই, কেউ কারও চেয়ে কম নয়। সকালে শুরু হওয়া প্রতিযোগিতা গড়াতে গড়াতে দুপুর পেরিয়ে গেল। কিন্তু কেউ কাউকে হারাতেই পারছে না। এমন টান টান উত্তেজনায় মানুষ ভুলেই গেল, তাদের ক্ষুধা নিবারণের কথা। সবাই উন্মুখ হয়ে বসে আছে, তাদের নিজেদের জয় দেখবে বলে। প্রশ্নের পর প্রশ্ন, উত্তরের পর উত্তর, এ যেন অস্ত্র-মারণাস্ত্রের প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকে পিছে ফেলে পান্ডিত্যের তৃতীয় মহাযুদ্ধ।

যাই হোক, এবার শহর থেকে ভাড়া করে আনা পন্ডিত একটু ভেবে দেখল, তারা কেউ কারও চেয়ে কম নয়। কাজেই এখন আর জ্ঞান দিয়ে কাজ হবে না, কূটনীতি-রাজনীতির কৌশল প্রয়োগ করতে হবে। তা না হলে এই লড়াই থামানো যাবে না। যেমন ভাবনা, তেমন কাজ। বড় শহর থেকে ভাড়া করা পন্ডিত এবার অপর পন্ডিতকে প্রশ্ন করল, “আচ্ছা, বলুন তো, I don't know - এর বাংলা অর্থ কি?” অপর পন্ডিত খুব সহজ সরলভাবে উত্তর দিল, “আমি জানি না”। এই উত্তর দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেই পন্ডিতের গ্রামের লোকদের মুখ পরাজয়ের শঙ্কায় শুকিয়ে আসল, লজ্জায়-অপমানে তারা লাল হয়ে গেল, নিজেরা নিজেদের মাথার চুল ক্ষোভে-দুঃখে ছিঁড়তে লাগল। আর অন্য গ্রামের লোকজন তখন ঢাকঢোল পিটিয়ে ভাড়া করা পন্ডিতকে মাথায় তুলে বিজয় উৎসব শুরু করে দিল।

“আমি জানি না” পন্ডিত ব্যক্তি যে সঠিক উত্তর দিয়েছে, সে জনে জনে সেই গ্রামের লোকদের বোঝাতে লাগল। কিন্তু কিছুতেই তারা পন্ডিত ব্যক্তিটির কথা মেনে নিতে পারল না, বরং উল্টো তাকে গালমন্দ করতে লাগল, তাদের গ্রাম ছেড়ে চলে যেতে বলল। পন্ডিত ব্যক্তিটি বুঝতে পারলেন, সত্য বলতে গিয়ে তিনি সর্বনাশ করে ফেলেছেন, কারণ যাদের মধ্যে তিনি বাস করছিলেন তাদের কেউই শিক্ষিত ছিল না। তারা তার সত্যটা উপলব্ধি করার মতো এত বড় ক্ষমতা রাখে না। সে যে সত্য, সেই সত্য উত্তর “আমি জানি না”, এর মাধ্যমেই মিথ্যা হয়ে গেছে। যাদের ভিতরে জ্ঞান নেই, তারা সত্যকে বোঝার চেয়ে, বেশি বুঝেছে তাদের পন্ডিত কিছুই জানে না।

আমাদের সমাজটাও এখন অনেকটা এমন হয়ে গেছে। চারপাশে এত শিক্ষিত মানুষ, এত জ্ঞানী মানুষ, অথচ প্রায় কারও ভিতরেই শিক্ষা নেই, জ্ঞান নেই। কেমন যেন সব বদলে যাচ্ছে। সত্যকে সত্য বলে মানতে সবাই নারাজ, বরং মিথ্যাকে সত্য বলে প্রচার করতেই বেশি আগ্রহী। সেই দুই গ্রামের লোকদের ভিতরে শিক্ষা ছিল না, জ্ঞান ছিল না, তারা ভুল বুঝতেই পারে, আর এখন চারপাশে এত জ্ঞানী মানুষ, এত শিক্ষিত মানুষ, অথচ কারও ভিতরেই প্রকৃত জ্ঞান নেই, শিক্ষা নেই।  সবকিছুই ঠুনকো, ভঙ্গুর, ফাঁপা বেলুনের মতো। একটু টোকা দিলেই যেন তাসের ঘরের মতো ধস নামবে। আসলে জ্ঞান আর শিক্ষা এখন আর বিবেক দিয়ে চলে না, স্বার্থ দিয়ে চলে, জ্ঞান আর শিক্ষা এখন মানুষ বিক্রি করে, নিজেদের ভিতরে এগুলোকে ধারণ করে না। সব আছে, অথচ শিক্ষার ভিতরের শিক্ষাটাই নেই, জ্ঞানটাই নেই, মানুষটাই নেই।

লেখক : শিক্ষাবিদ, কলামিস্ট ও লেখক; ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা