শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

এখন মানুষ চিনি, চিনেও না চেনার ভান করি

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
এখন মানুষ চিনি, চিনেও না চেনার ভান করি

১. ছোটবেলায় একটা গল্প প্রায় শুনতাম। ঠিক জানি না গল্পটার উৎপত্তিস্থল কোথায়, কিন্তু গল্পটা তো ছিল, এর চেয়ে আর বড় সত্য কী হতে পারে? তখন গল্পটাকে কমেডি মনে হতো, জীবনের অনেকটা সময় পেরিয়ে এসে বুঝেছি ছোটবেলার ভাবনাগুলো বড় হতে হতে কেমন করে যেন বদলে যায়। হয়তো এটাই জীবনের ধর্ম, ছোট থাকলে যেমন ইচ্ছা তেমন করে ভাবা যায়, বড় হলে জীবনের ঘাত-প্রতিঘাতের সঙ্গে লড়তে লড়তে ভাবনাগুলো বাস্তবতার নিরিখে দেখতে হয়।  যে গল্পটা এক দিন আমার কাছে কমেডি ছিল, সেই গল্পটাই আজকে আমার কাছে ট্র্যাজেডি। ঠিক ট্র্যাজেডি বলাটা ঠিক হবে কি না, জানি না, তবে এতটুকু বুঝি ওই গল্পটাকে ছোটবেলায় যত হালকাভাবে নিয়েছি, সেটা ততটা হালকা ছিল না, বরং অনেক ভারী ছিল। গল্পটার ভিতরের এমন একটা সিরিয়াস বিষয় লুকিয়ে ছিল, যেটা ছোটবেলার দুরন্ত মন বুঝতে পারেনি। এখন তো জীবনকে অনেক চিনেছি, সোনায় মোড়ানো রাস্তা তো জীবন নয়, বরং জীবনে চলতে চলতে বুঝেছি জীবনের পথে পথে রয়েছে চোরাবালি।  একটু অসাবধান হলেই, সেই চোরাবালি তার ভিতরে আমাকে টেনে নিয়ে নিঃশেষ করে দেবে। সময় কত মানুষ দেখাল, তাদের নিজের মুখটার চেয়ে তাদের সময় আর পরিস্থিতির সঙ্গে সঙ্গে বদলে যাওয়া মুখগুলোই বেশি দেখেছি। এখনো দেখছি। নাটক, সিনেমা এখন আর পর্দায় বসে দেখতে হয় না, বরং প্রতিদিনের মানুষ দেখলে এগুলোর চেয়ে অনেক বেশি দেখা হয়ে যায়।

সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখা ছেড়েছি সেই কবে। যতটুকু মনে পড়ছে, সালটা বোধ হয় ১৯৮৮। এসএসসি পরীক্ষা শেষ করেই পরিবারের সঙ্গে সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমাটা দেখা। সিনেমার নামটা এখনো মনে আছে, সেটা ছিল ‘সহযাত্রী’। সিনেমা হলের নামটাও মনে আছে, সেটা ছিল চৌরঙ্গী। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, চৌরঙ্গী ১৯৬২ সালে শংকর রচিত একটি বিখ্যাত উপন্যাস, যার প্রেক্ষাপট পঞ্চাশ দশকের কলকাতার চৌরঙ্গী অঞ্চল। ষাটের দশকের শেষদিকে চৌরঙ্গী উপন্যাসের গল্পকে উপজীব্য করে চৌরঙ্গী চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছিল। চৌরঙ্গী উপন্যাসে ভদ্র পোশাকের আড়ালে মানুষের নোংরা চরিত্রগুলো উন্মোচিত করা হয়েছিল, যেখানে মানুষ ছিল, মনুষ্যত্বের মৃত্যু ঘটেছিল। কী লাভ, সেই মানুষদের নিয়ে যাদের মুখটা মানুষের মতো, অথচ মানুষের ভিতরে যে মানুষটা থাকা দরকার সেই মানুষটাই নেই। মানুষ বলে, সময় যত বাড়ছে মানুষের সংখ্যা তত বাড়ছে। আমি ঠিক উল্টো করে বলি, সময় যত বাড়ছে, মানুষ তত কমছে। সংখ্যা দিয়ে মানুষ বিচার করা যায় না, মানুষের ভিতরে মনুষ্যত্ব আছে কি নেই, সেটি দিয়েই মানুষের সংখ্যাকে বিচার করা উচিত।

চৌরঙ্গী উপন্যাসের এক জায়গায় বলা হয়েছে, “পৃথিবীর এই সরাইখানায় আমরা সবাই কিছুক্ষণের জন্য আশ্রয় নিয়েছি। আমাদের মধ্যে কেউ কেউ ব্রেকফাস্ট খেয়েই বিদায় নেবে, কয়েকজন লাঞ্চ শেষ হওয়া মাত্রই বেরিয়ে পড়বে। প্রদোষের অন্ধকার পেরিয়ে, রাত্রে যখন আমরা ডিনার টেবিলে এসে জড়ো হব, তখন অনেক পরিচিতজনকেই আর খুঁজে পাওয়া যাবে না; আমাদের মধ্যে অতি সামান্য কয়েকজনই সেখানে হাজির থাকবে। কিন্তু দুঃখ করো না, যে যত আগে যাবে তাকে তত কম বিল দিতে হবে।”

খুব অদ্ভুত এক দর্শন, মনে হবে খুব সহজ কথা, অথচ সহজ কথা যে কতটা গভীর হতে পারে, উপন্যাসের কালো হরফে লেখা শব্দগুলো বিশ্লেষণ করলেই তা অনুধাবন করা সম্ভব। এই পৃথিবীতে মানুষ খুব ক্ষণস্থায়ী জীবন নিয়ে আসে, অথচ মানুষ যতক্ষণ বেঁচে থাকে ততক্ষণ মনে করে, মৃত্যু বুঝি তাকে কখনো স্পর্শ করতে পারবে না। জীবন-মৃত্যু কখনো বয়সকে মানে না, বরং কখন কাকে হারিয়ে যেতে হবে কেউ জানে না, খুব অনিশ্চিত সবকিছু। হয়তো একটু আগে, একটু পরে। তবে দুঃখ করেইবা লাভ কী? সব গল্পের যে শেষ থাকতে নেই। সমরেশ মজুমদারের চিন্তার সঙ্গে শংকরের চিন্তার মিলটা বুঝি এখানেই, ঠিক এমন করে ‘মৃত্যু কি সহজ, কী নিঃশব্দে আসে অথচ মানুষ চিরকালই জীবন নিয়ে গর্ব করে যায়।’ হয়তো সবটাই বুঝে মানুষ, যখন সবকিছু শেষ হয়ে যায়।

আমি পুরনো মানুষ, জানি আমার এই মূল্যবোধের কপচানো বুলির এই সমাজে বিন্দুমাত্র মূল্য নেই। তারপরও মূল্যহীন হতে ভালো লাগে, কারণ মূল্যহীন সেটাই হয় যেটা টাকার অঙ্কে কেনা যায় না। নিজেকে নিয়ে গর্ব করছি না, বরং এই সমাজের মতো করে নিজেকে ভাবতে পারছি না বলে নিজেকে ধিক্কার জানাচ্ছি, মাথানত করে লজ্জিত হচ্ছি, কিন্তু নিজের ভিতরের মানুষটা এতোই বেয়ারা যে, তাকে বুঝাতেই পারছি না, মানুষ এখন সবকিছু উল্টো করেই ভাবে। মানুষ এক কান দিয়ে ঢুকাবে, আর আরেক কান দিয়ে বের করে দিবে। তারপর কোনো একটা মজার বিশেষণ দিয়ে আমাকে হাস্যরসের উপাদান বানাবে। সেটার স্ক্রিন শট নিয়ে অন্যদের মেসেঞ্জারে ছড়িয়ে দিয়ে সুখের ঢেঁকুর তুলবে। এই তো আমাদের সমাজ, যেখানে ভদ্রতার আড়ালে নোংরামিটাই বেশি চলে। কারণ এই স্ক্রিন শটটা যাদের বিশ্বাস করে একজন দিয়েছিল, তাদের মধ্যে অনেকেই সেটা আবার স্ক্রিন শট হিসেবে আমার মেসেঞ্জারে পাঠিয়ে দিবে। পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরে, এটা এখন মুখস্ত, আর মুখস্ত করতে ধৈর্যে কুলায় না, আসলে আমার এমন চোর-ডাকাত-পুলিশের খেলা আর ভালো লাগে না। এখন তো আর ছোট নেই, বয়সটা যে পঞ্চাশ পেরিয়েছে। এখনো সেই মানুষগুলোই আছে, কেবল বদলে গেছে সময়, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে রূপান্তর ঘটেছে তাদের গল্পেরও, যদিও গল্পের মূল বিষয়গুলো প্রায় একই রকম। চৌরঙ্গী একটা নাম, অথচ তার কত রূপান্তর, ঠিক যেন মানুষের মতো, যেখানে সবাই খুব চেনা চেনা, তারপরও কত অচেনা।

তখন সিনেমা দেখার জন্য উপচে পড়া মানুষ ছিল, সিনেমা হল ছিল। এখন সেগুলো আইসিইউতে পড়ে থাকা রোগীর মতো সংকটজনক অবস্থাতেও নেই। সব সময়ের গল্প। সময় গল্প বানায়, সময় সেই গল্পকে পেছনে ফেলে ইতিহাস বানিয়ে দেয়। কারণ গল্পটা আছে, গল্পের সেই মানুষটাই নেই। এত কিছু বললাম, অথচ ছোটবেলার সেই গল্পটাই বলা হলো না। অনেক কিছুর ভিড়ে জীবনটা যেমন হারিয়ে যায়, সেই গল্পগুলোও হয়তো তেমন করে অনেক কিছুর ভিড়ে হারিয়ে যায়। গল্পটা আরেক দিনের জন্য রেখে দিলাম। একটা অতৃপ্তি থেকে গেল, অপূর্ণতা থেকে গেল। থাকলে থাকুক, অপূর্ণতা না থাকলে যে জীবনের কোনো অর্থই থাকে না। আর আমার মতো ছা-পোষা মানুষের পূর্ণতা আর অপূর্ণতাইবা কী, যে মানুষটা নিজে যতটা দেখেনি, নির্মম বাস্তবতা তার চেয়ে বেশি তাকে দেখিয়েছে। এখন মানুষ চিনি, চিনেও না চেনার ভান করি। কারণ সত্যটা বলতে গেলে যে তাদের মিথ্যার আগুনে পুড়ে মরতে হবে।

২. যে গল্পটা শুনে ছোটবেলায় হেসেছিলাম, সময়কে টানতে টানতে যখন বয়সের ছাপ মুখে পড়েছে, তখন সেই গল্পটা আর হাসির কারণ হয়ে উঠছে না বরং সেটা হাসির বদলে একটা ভাবনার জায়গা তৈরি করছে। আসলে সবটাই বুঝি বয়সের দোষ, বড় হলে ছোটবেলার সরল অঙ্কের মতো ভাবা যায় না, একটা চিন্তার প্রাচীর দাঁড়িয়ে যায়। সেই প্রাচীরটা নিজের চিন্তাশক্তির ওপর মাথা তুলে দাঁড়ালে সেটা যতটা না গর্বের, সেই প্রাচীরটা যদি অন্যের চিন্তার দাসত্বকে শিকার করে নিয়ে মাথানত করার মতো লজ্জা হয়ে দাঁড়ায়, সেটা ততটাই অপমানের। ছোটবেলায় না বুঝে হেসেছি, সেটা মানা যায়, বড় হয়ে যদি না বোঝার ভান করি, তবে সেটা নিজের কাছে নিজের পরাজয় মেনে নেওয়া হয়।

আচ্ছা গল্পটা বলা দরকার। কারণ গল্পের পেছনের গল্প করতে করতে গল্পটাই হারিয়ে যায়, আর একবার হারিয়ে গেলে তা আবার নতুন করে খুঁজে পাওয়া কঠিন। এই যে জীবন, এই যে জীবনের টেনে চলা বোঝা, সবকিছুর অলিতে-গলিতে কত গল্প ছিল, সবটাই এখন হারিয়ে গেছে।

কারণ জীবনকে যতই টানছি, জীবনের নতুন নতুন গল্প ততই তৈরি হচ্ছে। এত ছোট একটা জীবন, দুই পয়সাও হয়তো মূল্য নেই তার, অথচ জীবনের প্রতি ক্ষণে ক্ষণে জন্ম নিচ্ছে এক একটা গল্প।

গল্পটা অনেকটা এমন : দুই গ্রামের মধ্যে সব সময় ‘প্রতিযোগিতা’, ‘প্রতিযোগিতা’ একটা পরিস্থিতি। কে কাকে ছাড়িয়ে যাবে, এ নিয়ে তাদের মধ্যে এক ধরনের মনস্তাত্ত্বিক লড়াই চলতেই থাকত। এই প্রতিযোগিতা ও লড়াইগুলো অনেকটা দুই গ্রামের লোকদের প্রেস্টিজ বা মানসম্মানের পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল। এ দুই গ্রামের মধ্যে এক গ্রামে হঠাৎ করে এক পন্ডিত ব্যক্তি এসে বসবাস করা শুরু করল, যদিও তখন গ্রামের মানুষের মধ্যে শিক্ষার আলো পৌঁছেনি। পন্ডিত লোকটির পান্ডিত্য ও জ্ঞানের সুনাম চারপাশে ছড়িয়ে পড়ল। ফলে ওই গ্রামের মানুষেরা প্রচার করতে লাগল জ্ঞান-গরিমা ও পান্ডিত্যে তারা তাদের পাশের গ্রামকে ছাড়িয়ে গেছে। এতে পাশের গ্রামের মানইজ্জত গেল গেল অবস্থা, কিন্তু এই অপমান তো আর মেনে নেওয়া যায় না। তারা ঠিক করল, বড় শহর থেকে বড় পন্ডিত ভাড়া করে এনে পাশের গ্রামের পন্ডিতের সঙ্গে প্রতিযোগিতার আয়োজন করবে। যেমন চিন্তা, তেমন কাজ। বড় শহর থেকে বড়মাপের পন্ডিত ব্যক্তিকে ভাড়া করে এনে তারা পাশের গ্রামের লোকদের পন্ডিতে-পন্ডিতে লড়াইয়ে অবতীর্ণ হওয়ার প্রস্তাব দিল। প্রস্তাব পেয়ে ফিরিয়ে দেওয়া মানে নিজেদের হার মেনে নেওয়া এমন ভাবনা থাকে পাশের গ্রামের লোকরা পান্ডিত্য জাহিরের প্রতিযোগিতা আয়োজনে না করতে পারল না, বরং রাজি হয়ে গেল।

দুই পক্ষই ভাবল, পান্ডিত্যের এই লড়াইয়ে তারাই জিতবে, কারণ নিজেদের পন্ডিত ব্যক্তিদের ওপর তাদের অগাধ বিশ্বাস ছিল, যদিও তাদের কেউই নিজেরা শিক্ষিত ছিল না। যাই হোক, সময় গড়িয়ে প্রতিযোগিতার দিন এলো। দুই গ্রামের লোক ঢাকঢোলসহ বিরাট এক মাঠে উপস্থিত হলো। এরপর শুরু হলো রুদ্ধশ্বাস পান্ডিত্যের লড়াই। লড়াই চলছে তো চলছেই, কেউ কারও চেয়ে কম নয়। সকালে শুরু হওয়া প্রতিযোগিতা গড়াতে গড়াতে দুপুর পেরিয়ে গেল। কিন্তু কেউ কাউকে হারাতেই পারছে না। এমন টান টান উত্তেজনায় মানুষ ভুলেই গেল, তাদের ক্ষুধা নিবারণের কথা। সবাই উন্মুখ হয়ে বসে আছে, তাদের নিজেদের জয় দেখবে বলে। প্রশ্নের পর প্রশ্ন, উত্তরের পর উত্তর, এ যেন অস্ত্র-মারণাস্ত্রের প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকে পিছে ফেলে পান্ডিত্যের তৃতীয় মহাযুদ্ধ।

যাই হোক, এবার শহর থেকে ভাড়া করে আনা পন্ডিত একটু ভেবে দেখল, তারা কেউ কারও চেয়ে কম নয়। কাজেই এখন আর জ্ঞান দিয়ে কাজ হবে না, কূটনীতি-রাজনীতির কৌশল প্রয়োগ করতে হবে। তা না হলে এই লড়াই থামানো যাবে না। যেমন ভাবনা, তেমন কাজ। বড় শহর থেকে ভাড়া করা পন্ডিত এবার অপর পন্ডিতকে প্রশ্ন করল, “আচ্ছা, বলুন তো, I don't know - এর বাংলা অর্থ কি?” অপর পন্ডিত খুব সহজ সরলভাবে উত্তর দিল, “আমি জানি না”। এই উত্তর দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেই পন্ডিতের গ্রামের লোকদের মুখ পরাজয়ের শঙ্কায় শুকিয়ে আসল, লজ্জায়-অপমানে তারা লাল হয়ে গেল, নিজেরা নিজেদের মাথার চুল ক্ষোভে-দুঃখে ছিঁড়তে লাগল। আর অন্য গ্রামের লোকজন তখন ঢাকঢোল পিটিয়ে ভাড়া করা পন্ডিতকে মাথায় তুলে বিজয় উৎসব শুরু করে দিল।

“আমি জানি না” পন্ডিত ব্যক্তি যে সঠিক উত্তর দিয়েছে, সে জনে জনে সেই গ্রামের লোকদের বোঝাতে লাগল। কিন্তু কিছুতেই তারা পন্ডিত ব্যক্তিটির কথা মেনে নিতে পারল না, বরং উল্টো তাকে গালমন্দ করতে লাগল, তাদের গ্রাম ছেড়ে চলে যেতে বলল। পন্ডিত ব্যক্তিটি বুঝতে পারলেন, সত্য বলতে গিয়ে তিনি সর্বনাশ করে ফেলেছেন, কারণ যাদের মধ্যে তিনি বাস করছিলেন তাদের কেউই শিক্ষিত ছিল না। তারা তার সত্যটা উপলব্ধি করার মতো এত বড় ক্ষমতা রাখে না। সে যে সত্য, সেই সত্য উত্তর “আমি জানি না”, এর মাধ্যমেই মিথ্যা হয়ে গেছে। যাদের ভিতরে জ্ঞান নেই, তারা সত্যকে বোঝার চেয়ে, বেশি বুঝেছে তাদের পন্ডিত কিছুই জানে না।

আমাদের সমাজটাও এখন অনেকটা এমন হয়ে গেছে। চারপাশে এত শিক্ষিত মানুষ, এত জ্ঞানী মানুষ, অথচ প্রায় কারও ভিতরেই শিক্ষা নেই, জ্ঞান নেই। কেমন যেন সব বদলে যাচ্ছে। সত্যকে সত্য বলে মানতে সবাই নারাজ, বরং মিথ্যাকে সত্য বলে প্রচার করতেই বেশি আগ্রহী। সেই দুই গ্রামের লোকদের ভিতরে শিক্ষা ছিল না, জ্ঞান ছিল না, তারা ভুল বুঝতেই পারে, আর এখন চারপাশে এত জ্ঞানী মানুষ, এত শিক্ষিত মানুষ, অথচ কারও ভিতরেই প্রকৃত জ্ঞান নেই, শিক্ষা নেই।  সবকিছুই ঠুনকো, ভঙ্গুর, ফাঁপা বেলুনের মতো। একটু টোকা দিলেই যেন তাসের ঘরের মতো ধস নামবে। আসলে জ্ঞান আর শিক্ষা এখন আর বিবেক দিয়ে চলে না, স্বার্থ দিয়ে চলে, জ্ঞান আর শিক্ষা এখন মানুষ বিক্রি করে, নিজেদের ভিতরে এগুলোকে ধারণ করে না। সব আছে, অথচ শিক্ষার ভিতরের শিক্ষাটাই নেই, জ্ঞানটাই নেই, মানুষটাই নেই।

লেখক : শিক্ষাবিদ, কলামিস্ট ও লেখক; ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
সর্বশেষ খবর
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম