শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

সবার সুখে হাসব আমি কাঁদব সবার দুঃখে

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
প্রিন্ট ভার্সন
সবার সুখে হাসব আমি কাঁদব সবার দুঃখে

সে অনেক দিন আগের ঘটনা। বনি ইসরাইলেরও আগের যুগের। সে সময় ছিল জাদুর প্রভাব। এখন যেমন আধুনিক প্রযুক্তির বলে মৃতপ্রায় ব্যক্তিকে সুস্থ করা যায়, তখন জাদু বা আধ্যাত্মিক ক্ষমতার বলে মৃত মানুষকেও সারিয়ে তোলা যেত। মাত্র দুই হাজার বছর আগেও হজরত ঈসা (আ.) আল্লাহ প্রদত্ত ক্ষমতায় মৃতকে জীবিত করতে পারতেন। তো ওই সময় এক মস্তবড় বুজুর্গ ব্যক্তি ছিলেন। যার বুজুর্গির কথা ছড়িয়ে পড়েছিল চারদিকে। ওই বুজুর্গের কাছে একবার এক বিধবা এসে খুব কান্না জুড়ে দিলেন। বিধবা বললেন, ‘হে মানবদরদি আল্লাহর ওলি! আমার একমাত্র পুত্র সন্তান মারা গেছে। দয়া করে আপনি তাকে জীবিত করে দিন।’ জবাবে বুজুর্গ বললেন, ‘ওগো মা! আপনার সন্তানকে জীবিত করতে হলে আমার ওমুক গাছের পাতা প্রয়োজন।’ বিধবার চোখে-মুখে আনন্দ ফুটে উঠল। তিনি বললেন, ‘মহমতি! ওই গাছ তো প্রতি বাড়িতেই রয়েছে।’ বুজুর্গ বললেন, ‘যে বাড়িতে কোনো দুঃখ-শোক নেই এমন বাড়ির আঙিনায় জন্ম নেওয়া গাছের পাতা লাগবে আমার।’ বৃদ্ধা সঙ্গে সঙ্গে বেরিয়ে পড়লেন। পাশের বাড়ি থেকে শুরু করলেন কাক্সিক্ষত গাছ খোঁজা। গিয়ে শোনেন একটু আগেই নতুন বিয়ে করা দম্পতি দুর্ঘটনায় মারা গেছেন। বাড়িতে শোকের ছায়া। চলে গেলেন অন্য বাড়ি। সেখানে গিয়ে  শোনেন দুরারোগ্যে ব্যাধিতে ভুগছে বাড়ির কর্তা। ডাক্তার বলে দিয়েছেন বেশি দিন বাঁচবে না। এ শোকে বাড়ির সবাই নাওয়া-খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। এভাবে পাশের গ্রাম, শহর, নগর সব তন্ন তন্ন করে খুঁজেও দুঃখ নেই, শোক নেই এমন বাড়ি খুঁজে পেলেন না। যেখানে যান সেখানেই কোনো না কোনো দুঃখের দেখা পেয়েছেন। অন্যের দুঃখ শুনতে শুনতে নিজের ছেলে হারানোর দুঃখ ভুলে গেছেন বিধবা। এটাই চেয়েছিলেন বুজুর্গ। মৃতকে বাঁচানো নয় বরং সবার শোকের মাঝে ডুব দিয়ে নিজের শোক ভুলে যাও। এটাই ছিল তার শিক্ষা। তাই বিধবা মাকে তিনি অন্যের শোক নিয়ে খোঁজখবর করার দায়িত্ব দিয়েছেন। সোনা খাঁটি হয় আগুনে পুড়ে, মানুষের আত্মাও পরিষ্কার হয় দুঃখের আগুনে। দুঃখের মাহাত্ম্য এখানেই। তবে দুঃখ দুই রকমের হয়। একরকম দুঃখ নিজের দুঃখ। আরেকটা হলো অন্যের দুঃখ নিজের করে নেওয়া। বুজুর্গের কাছে বিধবা প্রথম এসেছিলেন নিজের দুঃখ নিয়ে। তিনি তাকে পাঠিয়েছেন অন্যের দুঃখে দুঃখী হতে। নিজের স্বার্থ হানি হলে, সম্পদ খোয়া গেলে, প্রিয়জন হারিয়ে গেলে মানুষের মনে যে দুঃখবোধ হয় সেটা আত্মাকে আরও নিচে নামিয়ে দেয়। আর অন্যের অভাব দেখে, দুর্দশা দেখে হৃদয়ে যে বেদনা জেগে ওঠে, এর ফলে আত্মায় নূর জন্মে। পয়গম্বরগণ এমন দুঃখেই কাতর ছিলেন। বিশ্বমানবের কষ্টকে অন্তর দিয়ে অনুভব করেছিলেন। দুঃখের মাহাত্ম্য নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এক জায়গায় লিখেছেন- ‘অন্যের দুঃখে দুঃখী হওয়াই আসল দুঃখ। এ দুঃখের মাঝে এক ধরনের গোপন আনন্দ লুকিয়ে থাকে। অন্যের দুঃখকে নিজের করে নেওয়ার আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। এ সাধনার মাধ্যমেই মানুষ দেবতার স্তরে উঠে যায়। এ বেদনার গভীর আন্তরিকতাতেই ত্যাগের নির্বিকার প্রশান্তি এই চির ব্যথার বনেই আনন্দ-স্পর্শমণি খুঁজে পাওয়া যায়।’ দশটি টাকা হারিয়ে গেলে, প্রিয়জন মারা গেলে, ব্যবসায় লস খেলে শোকের শেষ থাকে না। সমাজের বেশির ভাগ মানুষই এ প্রকৃতির। কিন্তু বিশেষ আরেক প্রকৃতির মানুষও সমাজে দেখা যায়। পথশিশুদের জন্য তাদের মন পোড়ে। রাস্তার কুকুরের জন্য মন কাঁদে। বস্তিবাসীর দুর্দশা দেখে হৃদয় জ্বলে। এতিম ছেলেমেয়ে দেখলে চোখ ভিজে যায়। নিজের কষ্ট তাদের কাছে কষ্ট না, মানুষের কষ্টই বড়। এ শ্রেণির মানুষ কম হলেও এরাই সমাজ-সভ্যতার আত্মা।

আমরা যদি রসুলের (সা.) জীবন বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব তিনি কখনোই নিজের কথা ভাবেননি। নবুওয়ত প্রকাশের আগে এবং পরে সবসময় তিনি অন্যের ব্যথায় ব্যথিত ছিলেন। চরম ভোগবাদী সমাজকে ত্যাগের সমাজে বদলে দিয়েছেন। যেখানে মানুষ একটি যবের দানাও ছাড়তে চাইত না, সেখানে তিনি জমি, বাড়ি এমনকি স্ত্রীও ভাগ করে দেওয়ার দৃষ্টান্ত তৈরি করেছেন। হ্যাঁ! হিজরতের দিকেই ইশারা করছি। ইয়ারমুকের যুদ্ধে ঘটনা আমাদের সবার জানা। মুজাহিদদের কাফেলা থেকে এক মুমূর্ষু যোদ্ধা পানি বলে চিৎকার করে উঠেছেন, সঙ্গে সঙ্গে মুখ থেকে পানির গ্লাস নামিয়ে ফেললেন আরেক মুমূর্ষু মুজাহিদ। বললেন, আমার চেয়ে ওই ভাইয়ের পানির প্রয়োজন বেশি। এভাবে সাতজন ব্যক্তি পানি বলে চিৎকার করে উঠেছে এবং সাতজনই অন্যজনের জন্য পানি পান না করে দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছেন। অন্যের ব্যথাকে নিজের করে নেওয়ার শিক্ষা এমনই ছিল।

হায়! কোথায় আজ সেই ইসলাম। কোথায় আজ দরদি মুসলমান। চারদিকে শুধু আমাকে দাও, আমি খাই, আমি পাই অবস্থা। আমার ভাইয়ের প্রয়োজন আছে এমনটা কাউকে বলতে শুনি না। লোভাতুর এ মানুষগুলো জানে না, লোভ তাদের আত্মাকে কতটা কালো করে ফেলেছে। কত নিচে নামিয়ে দিয়েছে তাদের আধ্যাত্মিক জীবন। আসুন! আজ আবার নতুন করে আমরা আনসার-মুহাজিরদের আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করি। সবার সুখে সুখী হওয়ার, সবার দুঃখে দুঃখী হওয়ার ব্রত নেই। আল্লাহ আমাদের কবুল করুন। আমিন।

লেখক : চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মুফাসসির সোসাইটি, পীর সাহেব, আউলিয়ানগর

www.selimazadi.com

এই বিভাগের আরও খবর
বজ্রপাত থেকে রক্ষা পেতে...
বজ্রপাত থেকে রক্ষা পেতে...
অনন্য সুন্দরবন
অনন্য সুন্দরবন
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
হজযাত্রী আল্লাহর প্রতিনিধি
হজযাত্রী আল্লাহর প্রতিনিধি
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
দলগুলোর সংযত আচরণ প্রয়োজন
দলগুলোর সংযত আচরণ প্রয়োজন
ডেঙ্গুর আগ্রাসন
ডেঙ্গুর আগ্রাসন
সংকটে রেমিট্যান্সযোদ্ধারা
সংকটে রেমিট্যান্সযোদ্ধারা
বই পড়া কি ভুলে যাচ্ছি
বই পড়া কি ভুলে যাচ্ছি
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
হজে যেতে না পারায় মন খারাপ নয়
হজে যেতে না পারায় মন খারাপ নয়
কৃষি উদ্যোগে বেকারত্বের সমাধান
কৃষি উদ্যোগে বেকারত্বের সমাধান
সর্বশেষ খবর
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ বছর ধরে অচল শাকসু, সচল ফি!
২৭ বছর ধরে অচল শাকসু, সচল ফি!

১৪ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় বর্বরতা নিয়ে ‘দ্বিচারিতার’ নিন্দা মালয়েশিয়ার
গাজায় বর্বরতা নিয়ে ‘দ্বিচারিতার’ নিন্দা মালয়েশিয়ার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বনানীতে ট্রাকচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বনানীতে ট্রাকচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ বন্যা, ৫ জনের মৃত্যু
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ বন্যা, ৫ জনের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলাসবহুল ও রঙিন জীবনযাপনের জন্যই খবরের শিরোনামে বেশি উঠে এসেছেন যে রাজা
বিলাসবহুল ও রঙিন জীবনযাপনের জন্যই খবরের শিরোনামে বেশি উঠে এসেছেন যে রাজা

৩৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পেট্রলপাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদের কর্মবিরতি
পেট্রলপাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদের কর্মবিরতি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৬
ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে ঝড়-বৃষ্টিতে ১৩ জনের মৃত্যু, আহত ৯২
পাকিস্তানে ঝড়-বৃষ্টিতে ১৩ জনের মৃত্যু, আহত ৯২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট দলে কেন জায়গা পেলেন না শামি?
টেস্ট দলে কেন জায়গা পেলেন না শামি?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শোয়েব বশিরের ঘূর্ণিতে চার দিনের টেস্ট তিন দিনেই জিতল ইংল্যান্ড
শোয়েব বশিরের ঘূর্ণিতে চার দিনের টেস্ট তিন দিনেই জিতল ইংল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩ উইকেট নিয়ে আইপিএলের শেষটা রাঙালেন মুস্তাফিজ
৩ উইকেট নিয়ে আইপিএলের শেষটা রাঙালেন মুস্তাফিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলা চলছেই; প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৯০০
ইসরায়েলি হামলা চলছেই; প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৯০০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৩২ মণ ‘ঠান্ডাভোলা’ মাতাবে কোরবানির হাট
সাড়ে ৩২ মণ ‘ঠান্ডাভোলা’ মাতাবে কোরবানির হাট

২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

বাণিজ্যযুদ্ধ ফের তীব্র হওয়ার শঙ্কা
বাণিজ্যযুদ্ধ ফের তীব্র হওয়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৮ লক্ষাধিক মুসল্লি
হজ করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৮ লক্ষাধিক মুসল্লি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈদ যাত্রা: ট্রেনের ৪ জুনের টিকিট মিলছে আজ
ঈদ যাত্রা: ট্রেনের ৪ জুনের টিকিট মিলছে আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝড়ের আশঙ্কা, ১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
ঝড়ের আশঙ্কা, ১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি খাত ক্রমাগত প্রতিকূল অবস্থায় পড়ছে
বেসরকারি খাত ক্রমাগত প্রতিকূল অবস্থায় পড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে
কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আল্লাহর ভয়ে ক্ষমতা ছাড়তে চেয়েছেন যিনি
আল্লাহর ভয়ে ক্ষমতা ছাড়তে চেয়েছেন যিনি

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যারা আল্লাহর বন্ধু ও শয়তানের শত্রু
যারা আল্লাহর বন্ধু ও শয়তানের শত্রু

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সারজিস আলমকে আইনজীবীর লিগ্যাল নোটিশ
সারজিস আলমকে আইনজীবীর লিগ্যাল নোটিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছেন মুকুল দেব, বলিউডে শোকের ছায়া
মারা গেছেন মুকুল দেব, বলিউডে শোকের ছায়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি
উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি
মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর
ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত
নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি
কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন
১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় নির্বাচন চান রাজনৈতিক নেতারা
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় নির্বাচন চান রাজনৈতিক নেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনসহ তিন ইস্যুতে রোডম্যাপের আহ্বান এনসিপির
নির্বাচনসহ তিন ইস্যুতে রোডম্যাপের আহ্বান এনসিপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ যোগ করার পন্থা
শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ যোগ করার পন্থা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ
দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ে স্থায়ী না হওয়ায় ক্ষোভে ঘটককে হত্যা!
বিয়ে স্থায়ী না হওয়ায় ক্ষোভে ঘটককে হত্যা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ
হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কাশ্মীর আন্তর্জাতিক ইস্যু, একতরফা সিদ্ধান্তের অধিকার নেই ভারতের: পাকিস্তান সেনাবাহিনী
কাশ্মীর আন্তর্জাতিক ইস্যু, একতরফা সিদ্ধান্তের অধিকার নেই ভারতের: পাকিস্তান সেনাবাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানে ‘বাঙালি বিলাস’, প্রকাশের ঘণ্টা পেরোতেই সরানো হলো ট্রেলার
কানে ‘বাঙালি বিলাস’, প্রকাশের ঘণ্টা পেরোতেই সরানো হলো ট্রেলার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের
পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম
আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘সততা ও সুশাসনের এমন দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই যা অনুকরণীয় হবে’
‌‘সততা ও সুশাসনের এমন দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই যা অনুকরণীয় হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভা শেষে উপদেষ্টাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
একনেক সভা শেষে উপদেষ্টাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা
হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার এগিয়ে নিতে বৃহত্তর ঐক্যের আহ্বান উপদেষ্টা পরিষদের
নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার এগিয়ে নিতে বৃহত্তর ঐক্যের আহ্বান উপদেষ্টা পরিষদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক
আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি স্থগিত
সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’
মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর
বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. মইনুলের তিন বাড়ি অস্ট্রেলিয়ায়
ড. মইনুলের তিন বাড়ি অস্ট্রেলিয়ায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে
নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ
বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস
পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি
চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল
তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত
আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার
শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে
এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ
সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ

নগর জীবন

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে
তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে

নগর জীবন

শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে
শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো
নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে
শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য
ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি
ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি

মাঠে ময়দানে

আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ
আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি
হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট

সম্পাদকীয়

দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ
দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস
আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী
জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা
ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

দখল-দূষণে সংকটে নদী
দখল-দূষণে সংকটে নদী

দেশগ্রাম

১৭ বছর পর বিএনপির সম্মেলন
১৭ বছর পর বিএনপির সম্মেলন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও সংস্কার নিয়ে রোডম্যাপ দাবি
নির্বাচন ও সংস্কার নিয়ে রোডম্যাপ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা