শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

কক্সবাজার থেকে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর জরুরি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
কক্সবাজার থেকে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর জরুরি

৪ ফেব্রুয়ারি থেকে বাংলাদেশের সীমান্ত ঘেঁষে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে আরাকান আর্মি নামের সশস্ত্র বিদ্রোহী সংগঠন ও তাদের সহযোগী আরও দু-একটি সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সম্মিলিত আক্রমণের সম্মুখীন হয়েছে মিয়ানমারের জান্তা সরকারের নিরাপত্তা বাহিনী। আন্তর্জাতিক মিডিয়ার জন্য অবাধ প্রবেশাধিকার না থাকায় মিয়ানমারের ভিতরে কী ঘটছে তার সঠিক তথ্য পাওয়া কঠিন। তবে যতটুকু খবর বাইরে আসছে তাতে বোঝা যায় রাখাইন রাজ্যের বেশকিছু সরকারি নিরাপত্তা ফাঁড়ি এবং ছোট ছোট কয়েকটি শহর বিদ্রোহী আরাকান আর্মি দখলে নিয়েছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্তে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কয়েকটি বর্ডার আউট পোস্টও দখল করে নিয়েছে আরাকান আর্মি। এসব পোস্টে কর্তব্যরত মিয়ানমার সরকারের নিরাপত্তা বাহিনীর তিন শরও বেশি সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছেন।

তাদের সবাইকে নিরস্ত্র করে বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী নিরাপদ আশ্রয় প্রদান করে। দ্বিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে আশ্রয় নেওয়া নিরাপত্তা বাহিনীর সব সদস্যকে মিয়ানমার সরকারের কাছে হস্তান্তর করেছে। বিদ্রোহী আরাকান আর্মি কর্তৃক মিয়ানমারের সীমান্ত ফাঁড়িতে আক্রমণের পেছনে দুটি কারণ থাকতে পারে। প্রথমত, ফাঁড়িগুলো বিচ্ছিন্নভাবে অবস্থিত হওয়ায় দখলে নেওয়া সহজ আর দ্বিতীয় লক্ষ্য হতে পারে পাল্টা মিয়ানমার সেনাবাহিনী সীমান্ত এলাকায় দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইল, গোলন্দাজ কামান বা বিমান বাহিনী ব্যবহার করলে সেগুলোর গোলা এসে বাংলাদেশের ভিতরে পড়লে মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের যদি সংঘর্ষ বেঁধে যায় তাহলে তার মধ্য দিয়ে অভ্যন্তরীণ যুদ্ধক্ষেত্রে সুবিধা পাবে আরাকান আর্মি। সুতরাং সীমান্ত ঘেঁষে মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ যুদ্ধ এবং তার জের ধরে বাংলাদেশের মানুষের হতাহত হওয়া এবং নিরাপত্তাহীনতার যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তার জন্য বিদ্রোহী আরাকান আর্মিই সম্পূর্ণ দায়ী। এটা বিদ্রোহী রাখাইন আর্মির গভীর এক দুরভিসন্ধি। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ যুদ্ধে তারা বাংলাদেশকে টেনে নিতে চাচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় থাকলে আরাকান আর্মি সীমান্তের কাছে না এসে তাদের অপারেশনগুলো আরও ভিতরের দিকে রাখতে পারত। সুতরাং আরাকান আর্মির দুরভিসন্ধিটি বাংলাদেশকে অনুধাবন করতে হবে। মিয়ানমার এক অদ্ভুত ও অস্বাভাবিক দেশ। এটা আমাদের মনে রাখতে হবে। ১৯৬২ সাল থেকে সামরিক বাহিনী দেশ শাসন করছে। তাতে বৃহৎ এক সামরিক বাহিনী তৈরি হয়েছে এবং উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা একেকজন বিশাল ধন-সম্পদের মালিক হয়েছেন। কিন্তু দেশের বৃহত্তর মানুষ শতকরা প্রায় ৫০-৬০ ভাগ দারিদ্র্যসীমার নিচে পড়ে আছে। অথচ খনিজ দ্রব্যসহ প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর এক দেশ মিয়ানমার। রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে। স্বাধীনতার অব্যবহিত পর ৫০ দশকের শুরু থেকেই সামরিক বাহিনী ও সংখ্যাগরিষ্ঠ বার্মিজ জাতি-গোষ্ঠীর একচ্ছত্র কর্তৃত্ববাদের বিরুদ্ধে চীন, লাওস, থাইল্যান্ড, ভারত ও বাংলাদেশের সীমান্ত ঘেঁষে বিক্ষুব্ধ বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মধ্য থেকে তৈরি হয় বহু নাম ও পরিচয়ের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী। সেই থেকে মিয়ানমার সামরিক বাহিনী নিজ দেশের মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। যুদ্ধের তীব্রতা কখনো বেড়েছে আবার কখনো কমেছে। আবার কয়েকটি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সঙ্গে সামরিক বাহিনীর একাধিকবার আপস-রফা হলেও তা স্থায়ী হয়নি। বিভিন্ন অঞ্চলের বিদ্রোহী পক্ষগুলো নিজেদের মধ্যে এক প্রকার জোটবদ্ধ হওয়ার চেষ্টাও বিগত সময়ে করেছে। কিন্তু জাতিগত ও আঞ্চলিক স্বার্থের ভিন্নতা এতই বেশি যে, সেই ঐক্যচেষ্টা কখনোই ফলপ্রসূ হয়নি। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অবস্থা ও সংঘাত-সংঘর্ষের লিগেসির বিষয়টি আবার উল্লেখ করলাম এ কারণে যে, সম্প্রতি রাখাইন রাজ্যে যা ঘটছে তা নতুন কিছু নয় এবং এর কোনো সহজ সমাধানও নেই। উপরন্তু এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে ঘিরে বৈশ্বিক পরাশক্তিগুলোর ভূরাজনৈতিক দ্বন্দ্ব মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংকট সমাধানের পথকে আরও জটিল করে ফেলেছে। ২০২১ সালের পর থেকে জান্তাবিরোধী আন্দোলন ও সশস্ত্র বিদ্রোহের বেলায় নতুন কিছু মাত্রা যোগ হয়েছে। প্রথমত, সংখ্যাগরিষ্ঠ বার্মিজ জাতি-গোষ্ঠীর সমর্থনপুষ্ট অং সান সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসি (এনএলডি) জান্তাবিরোধী প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করে যা সারা বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হয়। আন্তর্জাতিক চাপের সম্মুখীন হয় সামরিক বাহিনী। মিয়ানমারের ইতিহাসে এবারই প্রথম যে, জান্তা সরকারের বিপরীতে ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্মেন্ট নামে প্রবাসে একটি সরকার গঠিত হয়, যার প্রতি পশ্চিমা বিশ্ব সমর্থন প্রদান করে। তারপর বিভিন্ন জাতিভিত্তিক আঞ্চলিক সশস্ত্র সংগঠনগুলো পুনরায় একটা জোটবদ্ধতা তৈরি এবং নিজেদের মধ্যে সংযোগ ও সমন্বয়ের মাধ্যমে একসঙ্গে জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে সামরিক অপারেশন চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়, যদিও তাতে বড় ধরনের কোনো সাফল্য তারা পায়নি। কিন্তু তার মধ্য দিয়ে জান্তা সরকার রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও সামরিক ক্ষেত্রে বাড়তি চাপের সম্মুখীন হয়। তাই সম্প্রতি আরাকান আর্মির সামরিক তৎপরতা ও কিছু সাফল্যের কারণে আলোচনা হচ্ছে আগামীতে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে কী ঘটতে চলেছে। জান্তা সরকারের কি পতন ঘটবে নাকি অন্য কিছু। মোটাদাগে তিন-চারটি বিকল্প আছে। প্রথমেই মনে রাখা প্রয়োজন একটি প্রতিষ্ঠিত এবং সবদিক থেকে শক্তিশালী রাষ্ট্রীয় সামরিক বাহিনীকে পরাজিত করতে হলে যে রকম রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক সমর্থন এবং সামরিক সক্ষমতা থাকা দরকার তার কিছুই আরাকান আর্মি অথবা অন্য কোনো সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীর নেই। সে রকম সক্ষমতা অচিরেই তারা অর্জন করবে এমন সম্ভাবনাও নেই। সশস্ত্র বিদ্রোহীদের সামরিক তৎপরতা বৃদ্ধির সঙ্গে একই সময়ে প্রকাশ্যে রাজধানীসহ দেশব্যাপী সরকারবিরোধী গণজাগরণ সৃষ্টি হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা সামরিক জান্তার জন্য কঠিন হয়ে যেত। কিন্তু তার জন্য যে রকম ক্যারিশম্যাটিক জাতীয় নেতার প্রয়োজন হয় সেটা এখন নেই। অং সান সু চি ২০১৬-২০২০ মেয়াদে নামকাওয়াস্তে ক্ষমতায় বসে সামরিক বাহিনীর লেজুড়বৃত্তি করায় সব ক্যারিশমা হারিয়ে এখন জেলে আছেন। তবে সবচেয়ে বড় সম্ভাবনার যে দিকটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে তা হলো সেনাবাহিনীর ভিতর থেকে বর্তমান জান্তাপ্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের বিরুদ্ধে একটি নতুন সামরিক অভ্যুত্থান হতে পারে। কিন্তু তাতে মিয়ানমারের রাজনৈতিক পরিস্থিতির বড় কোনো পরিবর্তন হবে না। কারণ, সেটি হবে নতুন বোতলে পুরনো মদের মতো অবস্থা। আরেকটি বিকল্প হতে পারে বিদ্রোহী সংগঠনগুলোর সঙ্গে একটা আপস-রফা। কিন্তু বেশ কয়েকটি বড় সশস্ত্র বিদ্রোহী গ্রুপ রয়েছে বিধায় শুধু আরাকান আর্মিকে বড় ধনের ছাড় দেওয়া জান্তা সরকারের জন্য সম্ভব হবে না। তা ছাড়া জাতিগত বিভেদ ও সমস্যার রকমফেরের মধ্যে পার্থক্য এত বেশি যে, কমন একটা ফরম্যাট ও রাজনৈতিক বিন্যাস বের করা স্বাধীনতার পর পর পঞ্চাশের দশকে যতটা সহজ ছিল, এত বছরের দারুণ তিক্ততায় তা এখন অনেক বড় কঠিন কাজ হয়ে গেছে। কেউ কেউ মনে করছেন, রাখাইন রাজ্যের ভিতরে যেহেতু চীন ও ভারতের বড় বিনিয়োগ রয়েছে, তাই এ দুই দেশের মধ্যস্থতায় একটা স্থিতিশীল পরিস্থিতি ফিরে আসতে পারে। কিন্তু এ পথেও দুটি বড় বাধা আছে। প্রথমত, সবকিছুতে চীন-ভারত একমত হবে না। দ্বিতীয়ত, চীনের মধ্যস্থতায় সমস্যার সমাধান হোক তা পশ্চিমা বিশ্ব কিছুতেই চাইবে না। অন্যদিকে গেরিলা যুদ্ধ ব্যবস্থার এমনই বাস্তবতা যে, রাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী সামরিক অপারেশনের মাধ্যমে সশস্ত্র বিদ্রোহীদের সম্পূর্ণ পরাজিত ও নিশ্চিহ্ন করে ফেলবে তার সম্ভাবনাও খুবই কম, যদিও শ্রীলঙ্কার আর্মি সে দেশের তামিল বিদ্রোহীদের সম্পূর্ণ পরাজিত করতে সক্ষম হয়েছে।

তবে শ্রীলঙ্কা ও মিয়ানমারের ভৌগোলিক অবস্থানের মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। তা ছাড়া শ্রীলঙ্কা সামরিক পন্থায় আপাত সমস্যার সমাধান করলেও তার জের ধরে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে যে রকম মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার অভিযোগ উঠেছে এবং তার সূত্রে যে সংকট তৈরি হয়েছে তার ধাক্কা এখনো শ্রীলঙ্কা কাটিয়ে উঠতে পারছে না। সুতরাং উল্লিখিত বাস্তবতায় রাখাইন রাজ্যে অদূর ভবিষ্যতে অথবা আদৌ কোনো দিন শান্তি ফিরে আসবে কি না তা এখন বিলিয়ন ডলার প্রশ্ন। তাই কক্সবাজারে অবস্থিত ১২ লাখ উদ্বাস্তু রোহিঙ্গা নিজ দেশ মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ফিরে যাওয়ার সম্ভাবনা একদম ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হয়ে গেল। তাই ১২ লাখ রোহিঙ্গা মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী কক্সবাজারে অবস্থানের কারণে বাংলাদেশের জন্য ইতোমধ্যে কী কী সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে এবং আগমীতে কী ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে সেগুলো মূল্যায়নপূর্বক দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। যাতে রোহিঙ্গাদের মধ্য থেকে উদ্ভূত সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর দ্বারা আমাদের ভৌগোলিক অখন্ডতার বিরুদ্ধে বড় ধরনের হুমকি তৈরি না হয়। আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) এবং রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) নাম এখন সবাই জানেন। এ দুটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর অপতৎপরতা ইতোমধ্যে উখিয়া-টেকনাফে জননিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২০১৬ সালের ১২ মে রাতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আনসার ক্যাম্পের ওপর রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা আক্রমণ চালায়। তাতে ১১টি রাইফেল ও ৫৯০ রাউন্ড গুলি লুট হয় এবং আনসার কমান্ডার আলী হোসেন নিহত হন। পরবর্তীতে ওই আক্রমণে নেতৃত্বদানকারী গ্রেফতার হন, যার নাম ওমর ফারুক। তিনি পাকিস্তানি  নাগরিক ও পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার সদস্য। আরসাপ্রধান আতাউল্লাহ জন্মসূত্রে পাকিস্তানের নাগরিক। কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফ উপজেলায় স্থানীয় মানুষের চেয়ে রোহিঙ্গা জনসংখ্যা এখনই দ্বিগুণেরও বেশি, ভবিষ্যতে এ অনুপাত আরও বাড়বে। সুতরাং আরাকান, কক্সবাজার ও বৃহত্তর চট্টগ্রামের যে ঐতিহাসিক যোগসূত্র রয়েছে, সেটি এবং আরাকানের সীমান্তবর্তী হওয়ায় কক্সবাজারের ভূখন্ডগত নিরাপত্তা এ রোহিঙ্গাদের দ্বারা হুমকির মধ্যে পড়বে, যার চক্রান্ত ও আলামত ইতোমধ্যে দেখা গেছে। বছর দেড়-দুই আগে একটা ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে দেখা গিয়েছিল। কারা এটা তৈরি করেছে তার পরিচয় ভিডিওতে পাওয়া যায়নি। তবে স্ক্রিনের ডানদিকে ওপরের কর্নারে লেখা ছিল কক্স টিভি। দেখা যায়, বেশকিছু রোহিঙ্গা এক জায়গায় জড়ো হয়েছে, যার বেশির ভাগ নারী, যাদের সঙ্গে একজন রিপোর্টার কথা বলছেন। রিপোর্টারের চেহারা একবারও পর্দায় দেখা যায়নি। বোঝা যায় রিপোর্টার পূর্বপরিকল্পিত লিডিং প্রশ্ন মুখে তুলে দিচ্ছেন এবং তার উত্তর দিচ্ছেন জড়ো হওয়া রোহিঙ্গারা। আপনারা নাগরিক অধিকার চান? হ্যাঁ, আমরা নাগরিক অধিকার চাই, উত্তর দিলেন একজন বোরকা পরা রোহিঙ্গা নারী। রিপোর্টার বলছেন, আপনারা শুদ্ধ ভাষায় বলুন। আবার প্রশ্ন, আপনারা বার্মা যাবেন না? না, আমরা বার্মা চিনি না, এখানে আমাদের জন্ম, এখানেই আমরা স্বাধীনতা চাই। একসঙ্গে সবাই বলছেন, রিফিউজি জীবন চাই না, বার্মা চিনি না। কারা এটা ধারণ করেছে তা জানা না গেলেও বোঝা যায় অত্যন্ত সুচিন্তিতভাবে এটা করা হয়েছে। সুতরাং আলামত ভালো না। রাষ্ট্রের নিরাপত্তার স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে। ১২ লাখ রোহিঙ্গা যদি আরও ৮-১০ বছর কক্সবাজারে অবস্থান করে তাহলে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর আরও বিস্তার ঘটবে। তারা কক্সবাজারকে একটা যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত করবে। তাই এদের কক্সবাজারে সংঘবদ্ধভাবে রাখা আর ঠিক হবে না। কক্সবাজার থেকে সরিয়ে দেশের ভিতরে উপযুক্ত নিরাপত্তা জায়গায় স্থানান্তর এখন জরুরি হয়ে পড়েছে।

♦ লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা