শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

কক্সবাজার থেকে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর জরুরি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
কক্সবাজার থেকে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর জরুরি

৪ ফেব্রুয়ারি থেকে বাংলাদেশের সীমান্ত ঘেঁষে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে আরাকান আর্মি নামের সশস্ত্র বিদ্রোহী সংগঠন ও তাদের সহযোগী আরও দু-একটি সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সম্মিলিত আক্রমণের সম্মুখীন হয়েছে মিয়ানমারের জান্তা সরকারের নিরাপত্তা বাহিনী। আন্তর্জাতিক মিডিয়ার জন্য অবাধ প্রবেশাধিকার না থাকায় মিয়ানমারের ভিতরে কী ঘটছে তার সঠিক তথ্য পাওয়া কঠিন। তবে যতটুকু খবর বাইরে আসছে তাতে বোঝা যায় রাখাইন রাজ্যের বেশকিছু সরকারি নিরাপত্তা ফাঁড়ি এবং ছোট ছোট কয়েকটি শহর বিদ্রোহী আরাকান আর্মি দখলে নিয়েছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্তে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কয়েকটি বর্ডার আউট পোস্টও দখল করে নিয়েছে আরাকান আর্মি। এসব পোস্টে কর্তব্যরত মিয়ানমার সরকারের নিরাপত্তা বাহিনীর তিন শরও বেশি সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছেন।

তাদের সবাইকে নিরস্ত্র করে বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী নিরাপদ আশ্রয় প্রদান করে। দ্বিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে আশ্রয় নেওয়া নিরাপত্তা বাহিনীর সব সদস্যকে মিয়ানমার সরকারের কাছে হস্তান্তর করেছে। বিদ্রোহী আরাকান আর্মি কর্তৃক মিয়ানমারের সীমান্ত ফাঁড়িতে আক্রমণের পেছনে দুটি কারণ থাকতে পারে। প্রথমত, ফাঁড়িগুলো বিচ্ছিন্নভাবে অবস্থিত হওয়ায় দখলে নেওয়া সহজ আর দ্বিতীয় লক্ষ্য হতে পারে পাল্টা মিয়ানমার সেনাবাহিনী সীমান্ত এলাকায় দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইল, গোলন্দাজ কামান বা বিমান বাহিনী ব্যবহার করলে সেগুলোর গোলা এসে বাংলাদেশের ভিতরে পড়লে মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের যদি সংঘর্ষ বেঁধে যায় তাহলে তার মধ্য দিয়ে অভ্যন্তরীণ যুদ্ধক্ষেত্রে সুবিধা পাবে আরাকান আর্মি। সুতরাং সীমান্ত ঘেঁষে মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ যুদ্ধ এবং তার জের ধরে বাংলাদেশের মানুষের হতাহত হওয়া এবং নিরাপত্তাহীনতার যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তার জন্য বিদ্রোহী আরাকান আর্মিই সম্পূর্ণ দায়ী। এটা বিদ্রোহী রাখাইন আর্মির গভীর এক দুরভিসন্ধি। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ যুদ্ধে তারা বাংলাদেশকে টেনে নিতে চাচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় থাকলে আরাকান আর্মি সীমান্তের কাছে না এসে তাদের অপারেশনগুলো আরও ভিতরের দিকে রাখতে পারত। সুতরাং আরাকান আর্মির দুরভিসন্ধিটি বাংলাদেশকে অনুধাবন করতে হবে। মিয়ানমার এক অদ্ভুত ও অস্বাভাবিক দেশ। এটা আমাদের মনে রাখতে হবে। ১৯৬২ সাল থেকে সামরিক বাহিনী দেশ শাসন করছে। তাতে বৃহৎ এক সামরিক বাহিনী তৈরি হয়েছে এবং উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা একেকজন বিশাল ধন-সম্পদের মালিক হয়েছেন। কিন্তু দেশের বৃহত্তর মানুষ শতকরা প্রায় ৫০-৬০ ভাগ দারিদ্র্যসীমার নিচে পড়ে আছে। অথচ খনিজ দ্রব্যসহ প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর এক দেশ মিয়ানমার। রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে। স্বাধীনতার অব্যবহিত পর ৫০ দশকের শুরু থেকেই সামরিক বাহিনী ও সংখ্যাগরিষ্ঠ বার্মিজ জাতি-গোষ্ঠীর একচ্ছত্র কর্তৃত্ববাদের বিরুদ্ধে চীন, লাওস, থাইল্যান্ড, ভারত ও বাংলাদেশের সীমান্ত ঘেঁষে বিক্ষুব্ধ বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মধ্য থেকে তৈরি হয় বহু নাম ও পরিচয়ের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী। সেই থেকে মিয়ানমার সামরিক বাহিনী নিজ দেশের মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। যুদ্ধের তীব্রতা কখনো বেড়েছে আবার কখনো কমেছে। আবার কয়েকটি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সঙ্গে সামরিক বাহিনীর একাধিকবার আপস-রফা হলেও তা স্থায়ী হয়নি। বিভিন্ন অঞ্চলের বিদ্রোহী পক্ষগুলো নিজেদের মধ্যে এক প্রকার জোটবদ্ধ হওয়ার চেষ্টাও বিগত সময়ে করেছে। কিন্তু জাতিগত ও আঞ্চলিক স্বার্থের ভিন্নতা এতই বেশি যে, সেই ঐক্যচেষ্টা কখনোই ফলপ্রসূ হয়নি। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অবস্থা ও সংঘাত-সংঘর্ষের লিগেসির বিষয়টি আবার উল্লেখ করলাম এ কারণে যে, সম্প্রতি রাখাইন রাজ্যে যা ঘটছে তা নতুন কিছু নয় এবং এর কোনো সহজ সমাধানও নেই। উপরন্তু এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে ঘিরে বৈশ্বিক পরাশক্তিগুলোর ভূরাজনৈতিক দ্বন্দ্ব মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংকট সমাধানের পথকে আরও জটিল করে ফেলেছে। ২০২১ সালের পর থেকে জান্তাবিরোধী আন্দোলন ও সশস্ত্র বিদ্রোহের বেলায় নতুন কিছু মাত্রা যোগ হয়েছে। প্রথমত, সংখ্যাগরিষ্ঠ বার্মিজ জাতি-গোষ্ঠীর সমর্থনপুষ্ট অং সান সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসি (এনএলডি) জান্তাবিরোধী প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করে যা সারা বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হয়। আন্তর্জাতিক চাপের সম্মুখীন হয় সামরিক বাহিনী। মিয়ানমারের ইতিহাসে এবারই প্রথম যে, জান্তা সরকারের বিপরীতে ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্মেন্ট নামে প্রবাসে একটি সরকার গঠিত হয়, যার প্রতি পশ্চিমা বিশ্ব সমর্থন প্রদান করে। তারপর বিভিন্ন জাতিভিত্তিক আঞ্চলিক সশস্ত্র সংগঠনগুলো পুনরায় একটা জোটবদ্ধতা তৈরি এবং নিজেদের মধ্যে সংযোগ ও সমন্বয়ের মাধ্যমে একসঙ্গে জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে সামরিক অপারেশন চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়, যদিও তাতে বড় ধরনের কোনো সাফল্য তারা পায়নি। কিন্তু তার মধ্য দিয়ে জান্তা সরকার রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও সামরিক ক্ষেত্রে বাড়তি চাপের সম্মুখীন হয়। তাই সম্প্রতি আরাকান আর্মির সামরিক তৎপরতা ও কিছু সাফল্যের কারণে আলোচনা হচ্ছে আগামীতে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে কী ঘটতে চলেছে। জান্তা সরকারের কি পতন ঘটবে নাকি অন্য কিছু। মোটাদাগে তিন-চারটি বিকল্প আছে। প্রথমেই মনে রাখা প্রয়োজন একটি প্রতিষ্ঠিত এবং সবদিক থেকে শক্তিশালী রাষ্ট্রীয় সামরিক বাহিনীকে পরাজিত করতে হলে যে রকম রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক সমর্থন এবং সামরিক সক্ষমতা থাকা দরকার তার কিছুই আরাকান আর্মি অথবা অন্য কোনো সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীর নেই। সে রকম সক্ষমতা অচিরেই তারা অর্জন করবে এমন সম্ভাবনাও নেই। সশস্ত্র বিদ্রোহীদের সামরিক তৎপরতা বৃদ্ধির সঙ্গে একই সময়ে প্রকাশ্যে রাজধানীসহ দেশব্যাপী সরকারবিরোধী গণজাগরণ সৃষ্টি হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা সামরিক জান্তার জন্য কঠিন হয়ে যেত। কিন্তু তার জন্য যে রকম ক্যারিশম্যাটিক জাতীয় নেতার প্রয়োজন হয় সেটা এখন নেই। অং সান সু চি ২০১৬-২০২০ মেয়াদে নামকাওয়াস্তে ক্ষমতায় বসে সামরিক বাহিনীর লেজুড়বৃত্তি করায় সব ক্যারিশমা হারিয়ে এখন জেলে আছেন। তবে সবচেয়ে বড় সম্ভাবনার যে দিকটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে তা হলো সেনাবাহিনীর ভিতর থেকে বর্তমান জান্তাপ্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের বিরুদ্ধে একটি নতুন সামরিক অভ্যুত্থান হতে পারে। কিন্তু তাতে মিয়ানমারের রাজনৈতিক পরিস্থিতির বড় কোনো পরিবর্তন হবে না। কারণ, সেটি হবে নতুন বোতলে পুরনো মদের মতো অবস্থা। আরেকটি বিকল্প হতে পারে বিদ্রোহী সংগঠনগুলোর সঙ্গে একটা আপস-রফা। কিন্তু বেশ কয়েকটি বড় সশস্ত্র বিদ্রোহী গ্রুপ রয়েছে বিধায় শুধু আরাকান আর্মিকে বড় ধনের ছাড় দেওয়া জান্তা সরকারের জন্য সম্ভব হবে না। তা ছাড়া জাতিগত বিভেদ ও সমস্যার রকমফেরের মধ্যে পার্থক্য এত বেশি যে, কমন একটা ফরম্যাট ও রাজনৈতিক বিন্যাস বের করা স্বাধীনতার পর পর পঞ্চাশের দশকে যতটা সহজ ছিল, এত বছরের দারুণ তিক্ততায় তা এখন অনেক বড় কঠিন কাজ হয়ে গেছে। কেউ কেউ মনে করছেন, রাখাইন রাজ্যের ভিতরে যেহেতু চীন ও ভারতের বড় বিনিয়োগ রয়েছে, তাই এ দুই দেশের মধ্যস্থতায় একটা স্থিতিশীল পরিস্থিতি ফিরে আসতে পারে। কিন্তু এ পথেও দুটি বড় বাধা আছে। প্রথমত, সবকিছুতে চীন-ভারত একমত হবে না। দ্বিতীয়ত, চীনের মধ্যস্থতায় সমস্যার সমাধান হোক তা পশ্চিমা বিশ্ব কিছুতেই চাইবে না। অন্যদিকে গেরিলা যুদ্ধ ব্যবস্থার এমনই বাস্তবতা যে, রাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী সামরিক অপারেশনের মাধ্যমে সশস্ত্র বিদ্রোহীদের সম্পূর্ণ পরাজিত ও নিশ্চিহ্ন করে ফেলবে তার সম্ভাবনাও খুবই কম, যদিও শ্রীলঙ্কার আর্মি সে দেশের তামিল বিদ্রোহীদের সম্পূর্ণ পরাজিত করতে সক্ষম হয়েছে।

তবে শ্রীলঙ্কা ও মিয়ানমারের ভৌগোলিক অবস্থানের মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। তা ছাড়া শ্রীলঙ্কা সামরিক পন্থায় আপাত সমস্যার সমাধান করলেও তার জের ধরে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে যে রকম মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার অভিযোগ উঠেছে এবং তার সূত্রে যে সংকট তৈরি হয়েছে তার ধাক্কা এখনো শ্রীলঙ্কা কাটিয়ে উঠতে পারছে না। সুতরাং উল্লিখিত বাস্তবতায় রাখাইন রাজ্যে অদূর ভবিষ্যতে অথবা আদৌ কোনো দিন শান্তি ফিরে আসবে কি না তা এখন বিলিয়ন ডলার প্রশ্ন। তাই কক্সবাজারে অবস্থিত ১২ লাখ উদ্বাস্তু রোহিঙ্গা নিজ দেশ মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ফিরে যাওয়ার সম্ভাবনা একদম ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হয়ে গেল। তাই ১২ লাখ রোহিঙ্গা মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী কক্সবাজারে অবস্থানের কারণে বাংলাদেশের জন্য ইতোমধ্যে কী কী সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে এবং আগমীতে কী ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে সেগুলো মূল্যায়নপূর্বক দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। যাতে রোহিঙ্গাদের মধ্য থেকে উদ্ভূত সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর দ্বারা আমাদের ভৌগোলিক অখন্ডতার বিরুদ্ধে বড় ধরনের হুমকি তৈরি না হয়। আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) এবং রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) নাম এখন সবাই জানেন। এ দুটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর অপতৎপরতা ইতোমধ্যে উখিয়া-টেকনাফে জননিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২০১৬ সালের ১২ মে রাতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আনসার ক্যাম্পের ওপর রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা আক্রমণ চালায়। তাতে ১১টি রাইফেল ও ৫৯০ রাউন্ড গুলি লুট হয় এবং আনসার কমান্ডার আলী হোসেন নিহত হন। পরবর্তীতে ওই আক্রমণে নেতৃত্বদানকারী গ্রেফতার হন, যার নাম ওমর ফারুক। তিনি পাকিস্তানি  নাগরিক ও পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার সদস্য। আরসাপ্রধান আতাউল্লাহ জন্মসূত্রে পাকিস্তানের নাগরিক। কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফ উপজেলায় স্থানীয় মানুষের চেয়ে রোহিঙ্গা জনসংখ্যা এখনই দ্বিগুণেরও বেশি, ভবিষ্যতে এ অনুপাত আরও বাড়বে। সুতরাং আরাকান, কক্সবাজার ও বৃহত্তর চট্টগ্রামের যে ঐতিহাসিক যোগসূত্র রয়েছে, সেটি এবং আরাকানের সীমান্তবর্তী হওয়ায় কক্সবাজারের ভূখন্ডগত নিরাপত্তা এ রোহিঙ্গাদের দ্বারা হুমকির মধ্যে পড়বে, যার চক্রান্ত ও আলামত ইতোমধ্যে দেখা গেছে। বছর দেড়-দুই আগে একটা ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে দেখা গিয়েছিল। কারা এটা তৈরি করেছে তার পরিচয় ভিডিওতে পাওয়া যায়নি। তবে স্ক্রিনের ডানদিকে ওপরের কর্নারে লেখা ছিল কক্স টিভি। দেখা যায়, বেশকিছু রোহিঙ্গা এক জায়গায় জড়ো হয়েছে, যার বেশির ভাগ নারী, যাদের সঙ্গে একজন রিপোর্টার কথা বলছেন। রিপোর্টারের চেহারা একবারও পর্দায় দেখা যায়নি। বোঝা যায় রিপোর্টার পূর্বপরিকল্পিত লিডিং প্রশ্ন মুখে তুলে দিচ্ছেন এবং তার উত্তর দিচ্ছেন জড়ো হওয়া রোহিঙ্গারা। আপনারা নাগরিক অধিকার চান? হ্যাঁ, আমরা নাগরিক অধিকার চাই, উত্তর দিলেন একজন বোরকা পরা রোহিঙ্গা নারী। রিপোর্টার বলছেন, আপনারা শুদ্ধ ভাষায় বলুন। আবার প্রশ্ন, আপনারা বার্মা যাবেন না? না, আমরা বার্মা চিনি না, এখানে আমাদের জন্ম, এখানেই আমরা স্বাধীনতা চাই। একসঙ্গে সবাই বলছেন, রিফিউজি জীবন চাই না, বার্মা চিনি না। কারা এটা ধারণ করেছে তা জানা না গেলেও বোঝা যায় অত্যন্ত সুচিন্তিতভাবে এটা করা হয়েছে। সুতরাং আলামত ভালো না। রাষ্ট্রের নিরাপত্তার স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে। ১২ লাখ রোহিঙ্গা যদি আরও ৮-১০ বছর কক্সবাজারে অবস্থান করে তাহলে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর আরও বিস্তার ঘটবে। তারা কক্সবাজারকে একটা যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত করবে। তাই এদের কক্সবাজারে সংঘবদ্ধভাবে রাখা আর ঠিক হবে না। কক্সবাজার থেকে সরিয়ে দেশের ভিতরে উপযুক্ত নিরাপত্তা জায়গায় স্থানান্তর এখন জরুরি হয়ে পড়েছে।

♦ লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক