শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

কক্সবাজার থেকে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর জরুরি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
কক্সবাজার থেকে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর জরুরি

৪ ফেব্রুয়ারি থেকে বাংলাদেশের সীমান্ত ঘেঁষে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে আরাকান আর্মি নামের সশস্ত্র বিদ্রোহী সংগঠন ও তাদের সহযোগী আরও দু-একটি সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সম্মিলিত আক্রমণের সম্মুখীন হয়েছে মিয়ানমারের জান্তা সরকারের নিরাপত্তা বাহিনী। আন্তর্জাতিক মিডিয়ার জন্য অবাধ প্রবেশাধিকার না থাকায় মিয়ানমারের ভিতরে কী ঘটছে তার সঠিক তথ্য পাওয়া কঠিন। তবে যতটুকু খবর বাইরে আসছে তাতে বোঝা যায় রাখাইন রাজ্যের বেশকিছু সরকারি নিরাপত্তা ফাঁড়ি এবং ছোট ছোট কয়েকটি শহর বিদ্রোহী আরাকান আর্মি দখলে নিয়েছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্তে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কয়েকটি বর্ডার আউট পোস্টও দখল করে নিয়েছে আরাকান আর্মি। এসব পোস্টে কর্তব্যরত মিয়ানমার সরকারের নিরাপত্তা বাহিনীর তিন শরও বেশি সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছেন।

তাদের সবাইকে নিরস্ত্র করে বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী নিরাপদ আশ্রয় প্রদান করে। দ্বিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে আশ্রয় নেওয়া নিরাপত্তা বাহিনীর সব সদস্যকে মিয়ানমার সরকারের কাছে হস্তান্তর করেছে। বিদ্রোহী আরাকান আর্মি কর্তৃক মিয়ানমারের সীমান্ত ফাঁড়িতে আক্রমণের পেছনে দুটি কারণ থাকতে পারে। প্রথমত, ফাঁড়িগুলো বিচ্ছিন্নভাবে অবস্থিত হওয়ায় দখলে নেওয়া সহজ আর দ্বিতীয় লক্ষ্য হতে পারে পাল্টা মিয়ানমার সেনাবাহিনী সীমান্ত এলাকায় দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইল, গোলন্দাজ কামান বা বিমান বাহিনী ব্যবহার করলে সেগুলোর গোলা এসে বাংলাদেশের ভিতরে পড়লে মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের যদি সংঘর্ষ বেঁধে যায় তাহলে তার মধ্য দিয়ে অভ্যন্তরীণ যুদ্ধক্ষেত্রে সুবিধা পাবে আরাকান আর্মি। সুতরাং সীমান্ত ঘেঁষে মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ যুদ্ধ এবং তার জের ধরে বাংলাদেশের মানুষের হতাহত হওয়া এবং নিরাপত্তাহীনতার যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তার জন্য বিদ্রোহী আরাকান আর্মিই সম্পূর্ণ দায়ী। এটা বিদ্রোহী রাখাইন আর্মির গভীর এক দুরভিসন্ধি। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ যুদ্ধে তারা বাংলাদেশকে টেনে নিতে চাচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় থাকলে আরাকান আর্মি সীমান্তের কাছে না এসে তাদের অপারেশনগুলো আরও ভিতরের দিকে রাখতে পারত। সুতরাং আরাকান আর্মির দুরভিসন্ধিটি বাংলাদেশকে অনুধাবন করতে হবে। মিয়ানমার এক অদ্ভুত ও অস্বাভাবিক দেশ। এটা আমাদের মনে রাখতে হবে। ১৯৬২ সাল থেকে সামরিক বাহিনী দেশ শাসন করছে। তাতে বৃহৎ এক সামরিক বাহিনী তৈরি হয়েছে এবং উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা একেকজন বিশাল ধন-সম্পদের মালিক হয়েছেন। কিন্তু দেশের বৃহত্তর মানুষ শতকরা প্রায় ৫০-৬০ ভাগ দারিদ্র্যসীমার নিচে পড়ে আছে। অথচ খনিজ দ্রব্যসহ প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর এক দেশ মিয়ানমার। রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে। স্বাধীনতার অব্যবহিত পর ৫০ দশকের শুরু থেকেই সামরিক বাহিনী ও সংখ্যাগরিষ্ঠ বার্মিজ জাতি-গোষ্ঠীর একচ্ছত্র কর্তৃত্ববাদের বিরুদ্ধে চীন, লাওস, থাইল্যান্ড, ভারত ও বাংলাদেশের সীমান্ত ঘেঁষে বিক্ষুব্ধ বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মধ্য থেকে তৈরি হয় বহু নাম ও পরিচয়ের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী। সেই থেকে মিয়ানমার সামরিক বাহিনী নিজ দেশের মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। যুদ্ধের তীব্রতা কখনো বেড়েছে আবার কখনো কমেছে। আবার কয়েকটি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সঙ্গে সামরিক বাহিনীর একাধিকবার আপস-রফা হলেও তা স্থায়ী হয়নি। বিভিন্ন অঞ্চলের বিদ্রোহী পক্ষগুলো নিজেদের মধ্যে এক প্রকার জোটবদ্ধ হওয়ার চেষ্টাও বিগত সময়ে করেছে। কিন্তু জাতিগত ও আঞ্চলিক স্বার্থের ভিন্নতা এতই বেশি যে, সেই ঐক্যচেষ্টা কখনোই ফলপ্রসূ হয়নি। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অবস্থা ও সংঘাত-সংঘর্ষের লিগেসির বিষয়টি আবার উল্লেখ করলাম এ কারণে যে, সম্প্রতি রাখাইন রাজ্যে যা ঘটছে তা নতুন কিছু নয় এবং এর কোনো সহজ সমাধানও নেই। উপরন্তু এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে ঘিরে বৈশ্বিক পরাশক্তিগুলোর ভূরাজনৈতিক দ্বন্দ্ব মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংকট সমাধানের পথকে আরও জটিল করে ফেলেছে। ২০২১ সালের পর থেকে জান্তাবিরোধী আন্দোলন ও সশস্ত্র বিদ্রোহের বেলায় নতুন কিছু মাত্রা যোগ হয়েছে। প্রথমত, সংখ্যাগরিষ্ঠ বার্মিজ জাতি-গোষ্ঠীর সমর্থনপুষ্ট অং সান সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসি (এনএলডি) জান্তাবিরোধী প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করে যা সারা বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হয়। আন্তর্জাতিক চাপের সম্মুখীন হয় সামরিক বাহিনী। মিয়ানমারের ইতিহাসে এবারই প্রথম যে, জান্তা সরকারের বিপরীতে ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্মেন্ট নামে প্রবাসে একটি সরকার গঠিত হয়, যার প্রতি পশ্চিমা বিশ্ব সমর্থন প্রদান করে। তারপর বিভিন্ন জাতিভিত্তিক আঞ্চলিক সশস্ত্র সংগঠনগুলো পুনরায় একটা জোটবদ্ধতা তৈরি এবং নিজেদের মধ্যে সংযোগ ও সমন্বয়ের মাধ্যমে একসঙ্গে জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে সামরিক অপারেশন চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়, যদিও তাতে বড় ধরনের কোনো সাফল্য তারা পায়নি। কিন্তু তার মধ্য দিয়ে জান্তা সরকার রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও সামরিক ক্ষেত্রে বাড়তি চাপের সম্মুখীন হয়। তাই সম্প্রতি আরাকান আর্মির সামরিক তৎপরতা ও কিছু সাফল্যের কারণে আলোচনা হচ্ছে আগামীতে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে কী ঘটতে চলেছে। জান্তা সরকারের কি পতন ঘটবে নাকি অন্য কিছু। মোটাদাগে তিন-চারটি বিকল্প আছে। প্রথমেই মনে রাখা প্রয়োজন একটি প্রতিষ্ঠিত এবং সবদিক থেকে শক্তিশালী রাষ্ট্রীয় সামরিক বাহিনীকে পরাজিত করতে হলে যে রকম রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক সমর্থন এবং সামরিক সক্ষমতা থাকা দরকার তার কিছুই আরাকান আর্মি অথবা অন্য কোনো সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীর নেই। সে রকম সক্ষমতা অচিরেই তারা অর্জন করবে এমন সম্ভাবনাও নেই। সশস্ত্র বিদ্রোহীদের সামরিক তৎপরতা বৃদ্ধির সঙ্গে একই সময়ে প্রকাশ্যে রাজধানীসহ দেশব্যাপী সরকারবিরোধী গণজাগরণ সৃষ্টি হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা সামরিক জান্তার জন্য কঠিন হয়ে যেত। কিন্তু তার জন্য যে রকম ক্যারিশম্যাটিক জাতীয় নেতার প্রয়োজন হয় সেটা এখন নেই। অং সান সু চি ২০১৬-২০২০ মেয়াদে নামকাওয়াস্তে ক্ষমতায় বসে সামরিক বাহিনীর লেজুড়বৃত্তি করায় সব ক্যারিশমা হারিয়ে এখন জেলে আছেন। তবে সবচেয়ে বড় সম্ভাবনার যে দিকটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে তা হলো সেনাবাহিনীর ভিতর থেকে বর্তমান জান্তাপ্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের বিরুদ্ধে একটি নতুন সামরিক অভ্যুত্থান হতে পারে। কিন্তু তাতে মিয়ানমারের রাজনৈতিক পরিস্থিতির বড় কোনো পরিবর্তন হবে না। কারণ, সেটি হবে নতুন বোতলে পুরনো মদের মতো অবস্থা। আরেকটি বিকল্প হতে পারে বিদ্রোহী সংগঠনগুলোর সঙ্গে একটা আপস-রফা। কিন্তু বেশ কয়েকটি বড় সশস্ত্র বিদ্রোহী গ্রুপ রয়েছে বিধায় শুধু আরাকান আর্মিকে বড় ধনের ছাড় দেওয়া জান্তা সরকারের জন্য সম্ভব হবে না। তা ছাড়া জাতিগত বিভেদ ও সমস্যার রকমফেরের মধ্যে পার্থক্য এত বেশি যে, কমন একটা ফরম্যাট ও রাজনৈতিক বিন্যাস বের করা স্বাধীনতার পর পর পঞ্চাশের দশকে যতটা সহজ ছিল, এত বছরের দারুণ তিক্ততায় তা এখন অনেক বড় কঠিন কাজ হয়ে গেছে। কেউ কেউ মনে করছেন, রাখাইন রাজ্যের ভিতরে যেহেতু চীন ও ভারতের বড় বিনিয়োগ রয়েছে, তাই এ দুই দেশের মধ্যস্থতায় একটা স্থিতিশীল পরিস্থিতি ফিরে আসতে পারে। কিন্তু এ পথেও দুটি বড় বাধা আছে। প্রথমত, সবকিছুতে চীন-ভারত একমত হবে না। দ্বিতীয়ত, চীনের মধ্যস্থতায় সমস্যার সমাধান হোক তা পশ্চিমা বিশ্ব কিছুতেই চাইবে না। অন্যদিকে গেরিলা যুদ্ধ ব্যবস্থার এমনই বাস্তবতা যে, রাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী সামরিক অপারেশনের মাধ্যমে সশস্ত্র বিদ্রোহীদের সম্পূর্ণ পরাজিত ও নিশ্চিহ্ন করে ফেলবে তার সম্ভাবনাও খুবই কম, যদিও শ্রীলঙ্কার আর্মি সে দেশের তামিল বিদ্রোহীদের সম্পূর্ণ পরাজিত করতে সক্ষম হয়েছে।

তবে শ্রীলঙ্কা ও মিয়ানমারের ভৌগোলিক অবস্থানের মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। তা ছাড়া শ্রীলঙ্কা সামরিক পন্থায় আপাত সমস্যার সমাধান করলেও তার জের ধরে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে যে রকম মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার অভিযোগ উঠেছে এবং তার সূত্রে যে সংকট তৈরি হয়েছে তার ধাক্কা এখনো শ্রীলঙ্কা কাটিয়ে উঠতে পারছে না। সুতরাং উল্লিখিত বাস্তবতায় রাখাইন রাজ্যে অদূর ভবিষ্যতে অথবা আদৌ কোনো দিন শান্তি ফিরে আসবে কি না তা এখন বিলিয়ন ডলার প্রশ্ন। তাই কক্সবাজারে অবস্থিত ১২ লাখ উদ্বাস্তু রোহিঙ্গা নিজ দেশ মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ফিরে যাওয়ার সম্ভাবনা একদম ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হয়ে গেল। তাই ১২ লাখ রোহিঙ্গা মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী কক্সবাজারে অবস্থানের কারণে বাংলাদেশের জন্য ইতোমধ্যে কী কী সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে এবং আগমীতে কী ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে সেগুলো মূল্যায়নপূর্বক দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। যাতে রোহিঙ্গাদের মধ্য থেকে উদ্ভূত সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর দ্বারা আমাদের ভৌগোলিক অখন্ডতার বিরুদ্ধে বড় ধরনের হুমকি তৈরি না হয়। আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) এবং রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) নাম এখন সবাই জানেন। এ দুটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর অপতৎপরতা ইতোমধ্যে উখিয়া-টেকনাফে জননিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২০১৬ সালের ১২ মে রাতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আনসার ক্যাম্পের ওপর রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা আক্রমণ চালায়। তাতে ১১টি রাইফেল ও ৫৯০ রাউন্ড গুলি লুট হয় এবং আনসার কমান্ডার আলী হোসেন নিহত হন। পরবর্তীতে ওই আক্রমণে নেতৃত্বদানকারী গ্রেফতার হন, যার নাম ওমর ফারুক। তিনি পাকিস্তানি  নাগরিক ও পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার সদস্য। আরসাপ্রধান আতাউল্লাহ জন্মসূত্রে পাকিস্তানের নাগরিক। কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফ উপজেলায় স্থানীয় মানুষের চেয়ে রোহিঙ্গা জনসংখ্যা এখনই দ্বিগুণেরও বেশি, ভবিষ্যতে এ অনুপাত আরও বাড়বে। সুতরাং আরাকান, কক্সবাজার ও বৃহত্তর চট্টগ্রামের যে ঐতিহাসিক যোগসূত্র রয়েছে, সেটি এবং আরাকানের সীমান্তবর্তী হওয়ায় কক্সবাজারের ভূখন্ডগত নিরাপত্তা এ রোহিঙ্গাদের দ্বারা হুমকির মধ্যে পড়বে, যার চক্রান্ত ও আলামত ইতোমধ্যে দেখা গেছে। বছর দেড়-দুই আগে একটা ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে দেখা গিয়েছিল। কারা এটা তৈরি করেছে তার পরিচয় ভিডিওতে পাওয়া যায়নি। তবে স্ক্রিনের ডানদিকে ওপরের কর্নারে লেখা ছিল কক্স টিভি। দেখা যায়, বেশকিছু রোহিঙ্গা এক জায়গায় জড়ো হয়েছে, যার বেশির ভাগ নারী, যাদের সঙ্গে একজন রিপোর্টার কথা বলছেন। রিপোর্টারের চেহারা একবারও পর্দায় দেখা যায়নি। বোঝা যায় রিপোর্টার পূর্বপরিকল্পিত লিডিং প্রশ্ন মুখে তুলে দিচ্ছেন এবং তার উত্তর দিচ্ছেন জড়ো হওয়া রোহিঙ্গারা। আপনারা নাগরিক অধিকার চান? হ্যাঁ, আমরা নাগরিক অধিকার চাই, উত্তর দিলেন একজন বোরকা পরা রোহিঙ্গা নারী। রিপোর্টার বলছেন, আপনারা শুদ্ধ ভাষায় বলুন। আবার প্রশ্ন, আপনারা বার্মা যাবেন না? না, আমরা বার্মা চিনি না, এখানে আমাদের জন্ম, এখানেই আমরা স্বাধীনতা চাই। একসঙ্গে সবাই বলছেন, রিফিউজি জীবন চাই না, বার্মা চিনি না। কারা এটা ধারণ করেছে তা জানা না গেলেও বোঝা যায় অত্যন্ত সুচিন্তিতভাবে এটা করা হয়েছে। সুতরাং আলামত ভালো না। রাষ্ট্রের নিরাপত্তার স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে। ১২ লাখ রোহিঙ্গা যদি আরও ৮-১০ বছর কক্সবাজারে অবস্থান করে তাহলে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর আরও বিস্তার ঘটবে। তারা কক্সবাজারকে একটা যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত করবে। তাই এদের কক্সবাজারে সংঘবদ্ধভাবে রাখা আর ঠিক হবে না। কক্সবাজার থেকে সরিয়ে দেশের ভিতরে উপযুক্ত নিরাপত্তা জায়গায় স্থানান্তর এখন জরুরি হয়ে পড়েছে।

♦ লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৪৮ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

৫৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা