শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

কক্সবাজার থেকে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর জরুরি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
কক্সবাজার থেকে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর জরুরি

৪ ফেব্রুয়ারি থেকে বাংলাদেশের সীমান্ত ঘেঁষে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে আরাকান আর্মি নামের সশস্ত্র বিদ্রোহী সংগঠন ও তাদের সহযোগী আরও দু-একটি সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সম্মিলিত আক্রমণের সম্মুখীন হয়েছে মিয়ানমারের জান্তা সরকারের নিরাপত্তা বাহিনী। আন্তর্জাতিক মিডিয়ার জন্য অবাধ প্রবেশাধিকার না থাকায় মিয়ানমারের ভিতরে কী ঘটছে তার সঠিক তথ্য পাওয়া কঠিন। তবে যতটুকু খবর বাইরে আসছে তাতে বোঝা যায় রাখাইন রাজ্যের বেশকিছু সরকারি নিরাপত্তা ফাঁড়ি এবং ছোট ছোট কয়েকটি শহর বিদ্রোহী আরাকান আর্মি দখলে নিয়েছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্তে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কয়েকটি বর্ডার আউট পোস্টও দখল করে নিয়েছে আরাকান আর্মি। এসব পোস্টে কর্তব্যরত মিয়ানমার সরকারের নিরাপত্তা বাহিনীর তিন শরও বেশি সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছেন।

তাদের সবাইকে নিরস্ত্র করে বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী নিরাপদ আশ্রয় প্রদান করে। দ্বিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে আশ্রয় নেওয়া নিরাপত্তা বাহিনীর সব সদস্যকে মিয়ানমার সরকারের কাছে হস্তান্তর করেছে। বিদ্রোহী আরাকান আর্মি কর্তৃক মিয়ানমারের সীমান্ত ফাঁড়িতে আক্রমণের পেছনে দুটি কারণ থাকতে পারে। প্রথমত, ফাঁড়িগুলো বিচ্ছিন্নভাবে অবস্থিত হওয়ায় দখলে নেওয়া সহজ আর দ্বিতীয় লক্ষ্য হতে পারে পাল্টা মিয়ানমার সেনাবাহিনী সীমান্ত এলাকায় দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইল, গোলন্দাজ কামান বা বিমান বাহিনী ব্যবহার করলে সেগুলোর গোলা এসে বাংলাদেশের ভিতরে পড়লে মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের যদি সংঘর্ষ বেঁধে যায় তাহলে তার মধ্য দিয়ে অভ্যন্তরীণ যুদ্ধক্ষেত্রে সুবিধা পাবে আরাকান আর্মি। সুতরাং সীমান্ত ঘেঁষে মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ যুদ্ধ এবং তার জের ধরে বাংলাদেশের মানুষের হতাহত হওয়া এবং নিরাপত্তাহীনতার যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তার জন্য বিদ্রোহী আরাকান আর্মিই সম্পূর্ণ দায়ী। এটা বিদ্রোহী রাখাইন আর্মির গভীর এক দুরভিসন্ধি। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ যুদ্ধে তারা বাংলাদেশকে টেনে নিতে চাচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় থাকলে আরাকান আর্মি সীমান্তের কাছে না এসে তাদের অপারেশনগুলো আরও ভিতরের দিকে রাখতে পারত। সুতরাং আরাকান আর্মির দুরভিসন্ধিটি বাংলাদেশকে অনুধাবন করতে হবে। মিয়ানমার এক অদ্ভুত ও অস্বাভাবিক দেশ। এটা আমাদের মনে রাখতে হবে। ১৯৬২ সাল থেকে সামরিক বাহিনী দেশ শাসন করছে। তাতে বৃহৎ এক সামরিক বাহিনী তৈরি হয়েছে এবং উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা একেকজন বিশাল ধন-সম্পদের মালিক হয়েছেন। কিন্তু দেশের বৃহত্তর মানুষ শতকরা প্রায় ৫০-৬০ ভাগ দারিদ্র্যসীমার নিচে পড়ে আছে। অথচ খনিজ দ্রব্যসহ প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর এক দেশ মিয়ানমার। রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে। স্বাধীনতার অব্যবহিত পর ৫০ দশকের শুরু থেকেই সামরিক বাহিনী ও সংখ্যাগরিষ্ঠ বার্মিজ জাতি-গোষ্ঠীর একচ্ছত্র কর্তৃত্ববাদের বিরুদ্ধে চীন, লাওস, থাইল্যান্ড, ভারত ও বাংলাদেশের সীমান্ত ঘেঁষে বিক্ষুব্ধ বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মধ্য থেকে তৈরি হয় বহু নাম ও পরিচয়ের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী। সেই থেকে মিয়ানমার সামরিক বাহিনী নিজ দেশের মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। যুদ্ধের তীব্রতা কখনো বেড়েছে আবার কখনো কমেছে। আবার কয়েকটি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সঙ্গে সামরিক বাহিনীর একাধিকবার আপস-রফা হলেও তা স্থায়ী হয়নি। বিভিন্ন অঞ্চলের বিদ্রোহী পক্ষগুলো নিজেদের মধ্যে এক প্রকার জোটবদ্ধ হওয়ার চেষ্টাও বিগত সময়ে করেছে। কিন্তু জাতিগত ও আঞ্চলিক স্বার্থের ভিন্নতা এতই বেশি যে, সেই ঐক্যচেষ্টা কখনোই ফলপ্রসূ হয়নি। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অবস্থা ও সংঘাত-সংঘর্ষের লিগেসির বিষয়টি আবার উল্লেখ করলাম এ কারণে যে, সম্প্রতি রাখাইন রাজ্যে যা ঘটছে তা নতুন কিছু নয় এবং এর কোনো সহজ সমাধানও নেই। উপরন্তু এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে ঘিরে বৈশ্বিক পরাশক্তিগুলোর ভূরাজনৈতিক দ্বন্দ্ব মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংকট সমাধানের পথকে আরও জটিল করে ফেলেছে। ২০২১ সালের পর থেকে জান্তাবিরোধী আন্দোলন ও সশস্ত্র বিদ্রোহের বেলায় নতুন কিছু মাত্রা যোগ হয়েছে। প্রথমত, সংখ্যাগরিষ্ঠ বার্মিজ জাতি-গোষ্ঠীর সমর্থনপুষ্ট অং সান সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসি (এনএলডি) জান্তাবিরোধী প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করে যা সারা বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হয়। আন্তর্জাতিক চাপের সম্মুখীন হয় সামরিক বাহিনী। মিয়ানমারের ইতিহাসে এবারই প্রথম যে, জান্তা সরকারের বিপরীতে ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্মেন্ট নামে প্রবাসে একটি সরকার গঠিত হয়, যার প্রতি পশ্চিমা বিশ্ব সমর্থন প্রদান করে। তারপর বিভিন্ন জাতিভিত্তিক আঞ্চলিক সশস্ত্র সংগঠনগুলো পুনরায় একটা জোটবদ্ধতা তৈরি এবং নিজেদের মধ্যে সংযোগ ও সমন্বয়ের মাধ্যমে একসঙ্গে জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে সামরিক অপারেশন চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়, যদিও তাতে বড় ধরনের কোনো সাফল্য তারা পায়নি। কিন্তু তার মধ্য দিয়ে জান্তা সরকার রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও সামরিক ক্ষেত্রে বাড়তি চাপের সম্মুখীন হয়। তাই সম্প্রতি আরাকান আর্মির সামরিক তৎপরতা ও কিছু সাফল্যের কারণে আলোচনা হচ্ছে আগামীতে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে কী ঘটতে চলেছে। জান্তা সরকারের কি পতন ঘটবে নাকি অন্য কিছু। মোটাদাগে তিন-চারটি বিকল্প আছে। প্রথমেই মনে রাখা প্রয়োজন একটি প্রতিষ্ঠিত এবং সবদিক থেকে শক্তিশালী রাষ্ট্রীয় সামরিক বাহিনীকে পরাজিত করতে হলে যে রকম রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক সমর্থন এবং সামরিক সক্ষমতা থাকা দরকার তার কিছুই আরাকান আর্মি অথবা অন্য কোনো সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীর নেই। সে রকম সক্ষমতা অচিরেই তারা অর্জন করবে এমন সম্ভাবনাও নেই। সশস্ত্র বিদ্রোহীদের সামরিক তৎপরতা বৃদ্ধির সঙ্গে একই সময়ে প্রকাশ্যে রাজধানীসহ দেশব্যাপী সরকারবিরোধী গণজাগরণ সৃষ্টি হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা সামরিক জান্তার জন্য কঠিন হয়ে যেত। কিন্তু তার জন্য যে রকম ক্যারিশম্যাটিক জাতীয় নেতার প্রয়োজন হয় সেটা এখন নেই। অং সান সু চি ২০১৬-২০২০ মেয়াদে নামকাওয়াস্তে ক্ষমতায় বসে সামরিক বাহিনীর লেজুড়বৃত্তি করায় সব ক্যারিশমা হারিয়ে এখন জেলে আছেন। তবে সবচেয়ে বড় সম্ভাবনার যে দিকটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে তা হলো সেনাবাহিনীর ভিতর থেকে বর্তমান জান্তাপ্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের বিরুদ্ধে একটি নতুন সামরিক অভ্যুত্থান হতে পারে। কিন্তু তাতে মিয়ানমারের রাজনৈতিক পরিস্থিতির বড় কোনো পরিবর্তন হবে না। কারণ, সেটি হবে নতুন বোতলে পুরনো মদের মতো অবস্থা। আরেকটি বিকল্প হতে পারে বিদ্রোহী সংগঠনগুলোর সঙ্গে একটা আপস-রফা। কিন্তু বেশ কয়েকটি বড় সশস্ত্র বিদ্রোহী গ্রুপ রয়েছে বিধায় শুধু আরাকান আর্মিকে বড় ধনের ছাড় দেওয়া জান্তা সরকারের জন্য সম্ভব হবে না। তা ছাড়া জাতিগত বিভেদ ও সমস্যার রকমফেরের মধ্যে পার্থক্য এত বেশি যে, কমন একটা ফরম্যাট ও রাজনৈতিক বিন্যাস বের করা স্বাধীনতার পর পর পঞ্চাশের দশকে যতটা সহজ ছিল, এত বছরের দারুণ তিক্ততায় তা এখন অনেক বড় কঠিন কাজ হয়ে গেছে। কেউ কেউ মনে করছেন, রাখাইন রাজ্যের ভিতরে যেহেতু চীন ও ভারতের বড় বিনিয়োগ রয়েছে, তাই এ দুই দেশের মধ্যস্থতায় একটা স্থিতিশীল পরিস্থিতি ফিরে আসতে পারে। কিন্তু এ পথেও দুটি বড় বাধা আছে। প্রথমত, সবকিছুতে চীন-ভারত একমত হবে না। দ্বিতীয়ত, চীনের মধ্যস্থতায় সমস্যার সমাধান হোক তা পশ্চিমা বিশ্ব কিছুতেই চাইবে না। অন্যদিকে গেরিলা যুদ্ধ ব্যবস্থার এমনই বাস্তবতা যে, রাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী সামরিক অপারেশনের মাধ্যমে সশস্ত্র বিদ্রোহীদের সম্পূর্ণ পরাজিত ও নিশ্চিহ্ন করে ফেলবে তার সম্ভাবনাও খুবই কম, যদিও শ্রীলঙ্কার আর্মি সে দেশের তামিল বিদ্রোহীদের সম্পূর্ণ পরাজিত করতে সক্ষম হয়েছে।

তবে শ্রীলঙ্কা ও মিয়ানমারের ভৌগোলিক অবস্থানের মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। তা ছাড়া শ্রীলঙ্কা সামরিক পন্থায় আপাত সমস্যার সমাধান করলেও তার জের ধরে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে যে রকম মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার অভিযোগ উঠেছে এবং তার সূত্রে যে সংকট তৈরি হয়েছে তার ধাক্কা এখনো শ্রীলঙ্কা কাটিয়ে উঠতে পারছে না। সুতরাং উল্লিখিত বাস্তবতায় রাখাইন রাজ্যে অদূর ভবিষ্যতে অথবা আদৌ কোনো দিন শান্তি ফিরে আসবে কি না তা এখন বিলিয়ন ডলার প্রশ্ন। তাই কক্সবাজারে অবস্থিত ১২ লাখ উদ্বাস্তু রোহিঙ্গা নিজ দেশ মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ফিরে যাওয়ার সম্ভাবনা একদম ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হয়ে গেল। তাই ১২ লাখ রোহিঙ্গা মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী কক্সবাজারে অবস্থানের কারণে বাংলাদেশের জন্য ইতোমধ্যে কী কী সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে এবং আগমীতে কী ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে সেগুলো মূল্যায়নপূর্বক দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। যাতে রোহিঙ্গাদের মধ্য থেকে উদ্ভূত সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর দ্বারা আমাদের ভৌগোলিক অখন্ডতার বিরুদ্ধে বড় ধরনের হুমকি তৈরি না হয়। আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) এবং রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) নাম এখন সবাই জানেন। এ দুটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর অপতৎপরতা ইতোমধ্যে উখিয়া-টেকনাফে জননিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২০১৬ সালের ১২ মে রাতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আনসার ক্যাম্পের ওপর রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা আক্রমণ চালায়। তাতে ১১টি রাইফেল ও ৫৯০ রাউন্ড গুলি লুট হয় এবং আনসার কমান্ডার আলী হোসেন নিহত হন। পরবর্তীতে ওই আক্রমণে নেতৃত্বদানকারী গ্রেফতার হন, যার নাম ওমর ফারুক। তিনি পাকিস্তানি  নাগরিক ও পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার সদস্য। আরসাপ্রধান আতাউল্লাহ জন্মসূত্রে পাকিস্তানের নাগরিক। কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফ উপজেলায় স্থানীয় মানুষের চেয়ে রোহিঙ্গা জনসংখ্যা এখনই দ্বিগুণেরও বেশি, ভবিষ্যতে এ অনুপাত আরও বাড়বে। সুতরাং আরাকান, কক্সবাজার ও বৃহত্তর চট্টগ্রামের যে ঐতিহাসিক যোগসূত্র রয়েছে, সেটি এবং আরাকানের সীমান্তবর্তী হওয়ায় কক্সবাজারের ভূখন্ডগত নিরাপত্তা এ রোহিঙ্গাদের দ্বারা হুমকির মধ্যে পড়বে, যার চক্রান্ত ও আলামত ইতোমধ্যে দেখা গেছে। বছর দেড়-দুই আগে একটা ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে দেখা গিয়েছিল। কারা এটা তৈরি করেছে তার পরিচয় ভিডিওতে পাওয়া যায়নি। তবে স্ক্রিনের ডানদিকে ওপরের কর্নারে লেখা ছিল কক্স টিভি। দেখা যায়, বেশকিছু রোহিঙ্গা এক জায়গায় জড়ো হয়েছে, যার বেশির ভাগ নারী, যাদের সঙ্গে একজন রিপোর্টার কথা বলছেন। রিপোর্টারের চেহারা একবারও পর্দায় দেখা যায়নি। বোঝা যায় রিপোর্টার পূর্বপরিকল্পিত লিডিং প্রশ্ন মুখে তুলে দিচ্ছেন এবং তার উত্তর দিচ্ছেন জড়ো হওয়া রোহিঙ্গারা। আপনারা নাগরিক অধিকার চান? হ্যাঁ, আমরা নাগরিক অধিকার চাই, উত্তর দিলেন একজন বোরকা পরা রোহিঙ্গা নারী। রিপোর্টার বলছেন, আপনারা শুদ্ধ ভাষায় বলুন। আবার প্রশ্ন, আপনারা বার্মা যাবেন না? না, আমরা বার্মা চিনি না, এখানে আমাদের জন্ম, এখানেই আমরা স্বাধীনতা চাই। একসঙ্গে সবাই বলছেন, রিফিউজি জীবন চাই না, বার্মা চিনি না। কারা এটা ধারণ করেছে তা জানা না গেলেও বোঝা যায় অত্যন্ত সুচিন্তিতভাবে এটা করা হয়েছে। সুতরাং আলামত ভালো না। রাষ্ট্রের নিরাপত্তার স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে। ১২ লাখ রোহিঙ্গা যদি আরও ৮-১০ বছর কক্সবাজারে অবস্থান করে তাহলে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর আরও বিস্তার ঘটবে। তারা কক্সবাজারকে একটা যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত করবে। তাই এদের কক্সবাজারে সংঘবদ্ধভাবে রাখা আর ঠিক হবে না। কক্সবাজার থেকে সরিয়ে দেশের ভিতরে উপযুক্ত নিরাপত্তা জায়গায় স্থানান্তর এখন জরুরি হয়ে পড়েছে।

♦ লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম