শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

কক্সবাজার থেকে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর জরুরি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
কক্সবাজার থেকে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর জরুরি

৪ ফেব্রুয়ারি থেকে বাংলাদেশের সীমান্ত ঘেঁষে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে আরাকান আর্মি নামের সশস্ত্র বিদ্রোহী সংগঠন ও তাদের সহযোগী আরও দু-একটি সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সম্মিলিত আক্রমণের সম্মুখীন হয়েছে মিয়ানমারের জান্তা সরকারের নিরাপত্তা বাহিনী। আন্তর্জাতিক মিডিয়ার জন্য অবাধ প্রবেশাধিকার না থাকায় মিয়ানমারের ভিতরে কী ঘটছে তার সঠিক তথ্য পাওয়া কঠিন। তবে যতটুকু খবর বাইরে আসছে তাতে বোঝা যায় রাখাইন রাজ্যের বেশকিছু সরকারি নিরাপত্তা ফাঁড়ি এবং ছোট ছোট কয়েকটি শহর বিদ্রোহী আরাকান আর্মি দখলে নিয়েছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্তে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কয়েকটি বর্ডার আউট পোস্টও দখল করে নিয়েছে আরাকান আর্মি। এসব পোস্টে কর্তব্যরত মিয়ানমার সরকারের নিরাপত্তা বাহিনীর তিন শরও বেশি সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছেন।

তাদের সবাইকে নিরস্ত্র করে বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী নিরাপদ আশ্রয় প্রদান করে। দ্বিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে আশ্রয় নেওয়া নিরাপত্তা বাহিনীর সব সদস্যকে মিয়ানমার সরকারের কাছে হস্তান্তর করেছে। বিদ্রোহী আরাকান আর্মি কর্তৃক মিয়ানমারের সীমান্ত ফাঁড়িতে আক্রমণের পেছনে দুটি কারণ থাকতে পারে। প্রথমত, ফাঁড়িগুলো বিচ্ছিন্নভাবে অবস্থিত হওয়ায় দখলে নেওয়া সহজ আর দ্বিতীয় লক্ষ্য হতে পারে পাল্টা মিয়ানমার সেনাবাহিনী সীমান্ত এলাকায় দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইল, গোলন্দাজ কামান বা বিমান বাহিনী ব্যবহার করলে সেগুলোর গোলা এসে বাংলাদেশের ভিতরে পড়লে মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের যদি সংঘর্ষ বেঁধে যায় তাহলে তার মধ্য দিয়ে অভ্যন্তরীণ যুদ্ধক্ষেত্রে সুবিধা পাবে আরাকান আর্মি। সুতরাং সীমান্ত ঘেঁষে মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ যুদ্ধ এবং তার জের ধরে বাংলাদেশের মানুষের হতাহত হওয়া এবং নিরাপত্তাহীনতার যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তার জন্য বিদ্রোহী আরাকান আর্মিই সম্পূর্ণ দায়ী। এটা বিদ্রোহী রাখাইন আর্মির গভীর এক দুরভিসন্ধি। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ যুদ্ধে তারা বাংলাদেশকে টেনে নিতে চাচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় থাকলে আরাকান আর্মি সীমান্তের কাছে না এসে তাদের অপারেশনগুলো আরও ভিতরের দিকে রাখতে পারত। সুতরাং আরাকান আর্মির দুরভিসন্ধিটি বাংলাদেশকে অনুধাবন করতে হবে। মিয়ানমার এক অদ্ভুত ও অস্বাভাবিক দেশ। এটা আমাদের মনে রাখতে হবে। ১৯৬২ সাল থেকে সামরিক বাহিনী দেশ শাসন করছে। তাতে বৃহৎ এক সামরিক বাহিনী তৈরি হয়েছে এবং উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা একেকজন বিশাল ধন-সম্পদের মালিক হয়েছেন। কিন্তু দেশের বৃহত্তর মানুষ শতকরা প্রায় ৫০-৬০ ভাগ দারিদ্র্যসীমার নিচে পড়ে আছে। অথচ খনিজ দ্রব্যসহ প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর এক দেশ মিয়ানমার। রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে। স্বাধীনতার অব্যবহিত পর ৫০ দশকের শুরু থেকেই সামরিক বাহিনী ও সংখ্যাগরিষ্ঠ বার্মিজ জাতি-গোষ্ঠীর একচ্ছত্র কর্তৃত্ববাদের বিরুদ্ধে চীন, লাওস, থাইল্যান্ড, ভারত ও বাংলাদেশের সীমান্ত ঘেঁষে বিক্ষুব্ধ বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মধ্য থেকে তৈরি হয় বহু নাম ও পরিচয়ের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী। সেই থেকে মিয়ানমার সামরিক বাহিনী নিজ দেশের মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। যুদ্ধের তীব্রতা কখনো বেড়েছে আবার কখনো কমেছে। আবার কয়েকটি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সঙ্গে সামরিক বাহিনীর একাধিকবার আপস-রফা হলেও তা স্থায়ী হয়নি। বিভিন্ন অঞ্চলের বিদ্রোহী পক্ষগুলো নিজেদের মধ্যে এক প্রকার জোটবদ্ধ হওয়ার চেষ্টাও বিগত সময়ে করেছে। কিন্তু জাতিগত ও আঞ্চলিক স্বার্থের ভিন্নতা এতই বেশি যে, সেই ঐক্যচেষ্টা কখনোই ফলপ্রসূ হয়নি। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অবস্থা ও সংঘাত-সংঘর্ষের লিগেসির বিষয়টি আবার উল্লেখ করলাম এ কারণে যে, সম্প্রতি রাখাইন রাজ্যে যা ঘটছে তা নতুন কিছু নয় এবং এর কোনো সহজ সমাধানও নেই। উপরন্তু এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে ঘিরে বৈশ্বিক পরাশক্তিগুলোর ভূরাজনৈতিক দ্বন্দ্ব মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংকট সমাধানের পথকে আরও জটিল করে ফেলেছে। ২০২১ সালের পর থেকে জান্তাবিরোধী আন্দোলন ও সশস্ত্র বিদ্রোহের বেলায় নতুন কিছু মাত্রা যোগ হয়েছে। প্রথমত, সংখ্যাগরিষ্ঠ বার্মিজ জাতি-গোষ্ঠীর সমর্থনপুষ্ট অং সান সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসি (এনএলডি) জান্তাবিরোধী প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করে যা সারা বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হয়। আন্তর্জাতিক চাপের সম্মুখীন হয় সামরিক বাহিনী। মিয়ানমারের ইতিহাসে এবারই প্রথম যে, জান্তা সরকারের বিপরীতে ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্মেন্ট নামে প্রবাসে একটি সরকার গঠিত হয়, যার প্রতি পশ্চিমা বিশ্ব সমর্থন প্রদান করে। তারপর বিভিন্ন জাতিভিত্তিক আঞ্চলিক সশস্ত্র সংগঠনগুলো পুনরায় একটা জোটবদ্ধতা তৈরি এবং নিজেদের মধ্যে সংযোগ ও সমন্বয়ের মাধ্যমে একসঙ্গে জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে সামরিক অপারেশন চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়, যদিও তাতে বড় ধরনের কোনো সাফল্য তারা পায়নি। কিন্তু তার মধ্য দিয়ে জান্তা সরকার রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও সামরিক ক্ষেত্রে বাড়তি চাপের সম্মুখীন হয়। তাই সম্প্রতি আরাকান আর্মির সামরিক তৎপরতা ও কিছু সাফল্যের কারণে আলোচনা হচ্ছে আগামীতে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে কী ঘটতে চলেছে। জান্তা সরকারের কি পতন ঘটবে নাকি অন্য কিছু। মোটাদাগে তিন-চারটি বিকল্প আছে। প্রথমেই মনে রাখা প্রয়োজন একটি প্রতিষ্ঠিত এবং সবদিক থেকে শক্তিশালী রাষ্ট্রীয় সামরিক বাহিনীকে পরাজিত করতে হলে যে রকম রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক সমর্থন এবং সামরিক সক্ষমতা থাকা দরকার তার কিছুই আরাকান আর্মি অথবা অন্য কোনো সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীর নেই। সে রকম সক্ষমতা অচিরেই তারা অর্জন করবে এমন সম্ভাবনাও নেই। সশস্ত্র বিদ্রোহীদের সামরিক তৎপরতা বৃদ্ধির সঙ্গে একই সময়ে প্রকাশ্যে রাজধানীসহ দেশব্যাপী সরকারবিরোধী গণজাগরণ সৃষ্টি হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা সামরিক জান্তার জন্য কঠিন হয়ে যেত। কিন্তু তার জন্য যে রকম ক্যারিশম্যাটিক জাতীয় নেতার প্রয়োজন হয় সেটা এখন নেই। অং সান সু চি ২০১৬-২০২০ মেয়াদে নামকাওয়াস্তে ক্ষমতায় বসে সামরিক বাহিনীর লেজুড়বৃত্তি করায় সব ক্যারিশমা হারিয়ে এখন জেলে আছেন। তবে সবচেয়ে বড় সম্ভাবনার যে দিকটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে তা হলো সেনাবাহিনীর ভিতর থেকে বর্তমান জান্তাপ্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের বিরুদ্ধে একটি নতুন সামরিক অভ্যুত্থান হতে পারে। কিন্তু তাতে মিয়ানমারের রাজনৈতিক পরিস্থিতির বড় কোনো পরিবর্তন হবে না। কারণ, সেটি হবে নতুন বোতলে পুরনো মদের মতো অবস্থা। আরেকটি বিকল্প হতে পারে বিদ্রোহী সংগঠনগুলোর সঙ্গে একটা আপস-রফা। কিন্তু বেশ কয়েকটি বড় সশস্ত্র বিদ্রোহী গ্রুপ রয়েছে বিধায় শুধু আরাকান আর্মিকে বড় ধনের ছাড় দেওয়া জান্তা সরকারের জন্য সম্ভব হবে না। তা ছাড়া জাতিগত বিভেদ ও সমস্যার রকমফেরের মধ্যে পার্থক্য এত বেশি যে, কমন একটা ফরম্যাট ও রাজনৈতিক বিন্যাস বের করা স্বাধীনতার পর পর পঞ্চাশের দশকে যতটা সহজ ছিল, এত বছরের দারুণ তিক্ততায় তা এখন অনেক বড় কঠিন কাজ হয়ে গেছে। কেউ কেউ মনে করছেন, রাখাইন রাজ্যের ভিতরে যেহেতু চীন ও ভারতের বড় বিনিয়োগ রয়েছে, তাই এ দুই দেশের মধ্যস্থতায় একটা স্থিতিশীল পরিস্থিতি ফিরে আসতে পারে। কিন্তু এ পথেও দুটি বড় বাধা আছে। প্রথমত, সবকিছুতে চীন-ভারত একমত হবে না। দ্বিতীয়ত, চীনের মধ্যস্থতায় সমস্যার সমাধান হোক তা পশ্চিমা বিশ্ব কিছুতেই চাইবে না। অন্যদিকে গেরিলা যুদ্ধ ব্যবস্থার এমনই বাস্তবতা যে, রাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী সামরিক অপারেশনের মাধ্যমে সশস্ত্র বিদ্রোহীদের সম্পূর্ণ পরাজিত ও নিশ্চিহ্ন করে ফেলবে তার সম্ভাবনাও খুবই কম, যদিও শ্রীলঙ্কার আর্মি সে দেশের তামিল বিদ্রোহীদের সম্পূর্ণ পরাজিত করতে সক্ষম হয়েছে।

তবে শ্রীলঙ্কা ও মিয়ানমারের ভৌগোলিক অবস্থানের মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। তা ছাড়া শ্রীলঙ্কা সামরিক পন্থায় আপাত সমস্যার সমাধান করলেও তার জের ধরে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে যে রকম মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার অভিযোগ উঠেছে এবং তার সূত্রে যে সংকট তৈরি হয়েছে তার ধাক্কা এখনো শ্রীলঙ্কা কাটিয়ে উঠতে পারছে না। সুতরাং উল্লিখিত বাস্তবতায় রাখাইন রাজ্যে অদূর ভবিষ্যতে অথবা আদৌ কোনো দিন শান্তি ফিরে আসবে কি না তা এখন বিলিয়ন ডলার প্রশ্ন। তাই কক্সবাজারে অবস্থিত ১২ লাখ উদ্বাস্তু রোহিঙ্গা নিজ দেশ মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ফিরে যাওয়ার সম্ভাবনা একদম ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হয়ে গেল। তাই ১২ লাখ রোহিঙ্গা মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী কক্সবাজারে অবস্থানের কারণে বাংলাদেশের জন্য ইতোমধ্যে কী কী সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে এবং আগমীতে কী ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে সেগুলো মূল্যায়নপূর্বক দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। যাতে রোহিঙ্গাদের মধ্য থেকে উদ্ভূত সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর দ্বারা আমাদের ভৌগোলিক অখন্ডতার বিরুদ্ধে বড় ধরনের হুমকি তৈরি না হয়। আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) এবং রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) নাম এখন সবাই জানেন। এ দুটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর অপতৎপরতা ইতোমধ্যে উখিয়া-টেকনাফে জননিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২০১৬ সালের ১২ মে রাতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আনসার ক্যাম্পের ওপর রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা আক্রমণ চালায়। তাতে ১১টি রাইফেল ও ৫৯০ রাউন্ড গুলি লুট হয় এবং আনসার কমান্ডার আলী হোসেন নিহত হন। পরবর্তীতে ওই আক্রমণে নেতৃত্বদানকারী গ্রেফতার হন, যার নাম ওমর ফারুক। তিনি পাকিস্তানি  নাগরিক ও পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার সদস্য। আরসাপ্রধান আতাউল্লাহ জন্মসূত্রে পাকিস্তানের নাগরিক। কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফ উপজেলায় স্থানীয় মানুষের চেয়ে রোহিঙ্গা জনসংখ্যা এখনই দ্বিগুণেরও বেশি, ভবিষ্যতে এ অনুপাত আরও বাড়বে। সুতরাং আরাকান, কক্সবাজার ও বৃহত্তর চট্টগ্রামের যে ঐতিহাসিক যোগসূত্র রয়েছে, সেটি এবং আরাকানের সীমান্তবর্তী হওয়ায় কক্সবাজারের ভূখন্ডগত নিরাপত্তা এ রোহিঙ্গাদের দ্বারা হুমকির মধ্যে পড়বে, যার চক্রান্ত ও আলামত ইতোমধ্যে দেখা গেছে। বছর দেড়-দুই আগে একটা ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে দেখা গিয়েছিল। কারা এটা তৈরি করেছে তার পরিচয় ভিডিওতে পাওয়া যায়নি। তবে স্ক্রিনের ডানদিকে ওপরের কর্নারে লেখা ছিল কক্স টিভি। দেখা যায়, বেশকিছু রোহিঙ্গা এক জায়গায় জড়ো হয়েছে, যার বেশির ভাগ নারী, যাদের সঙ্গে একজন রিপোর্টার কথা বলছেন। রিপোর্টারের চেহারা একবারও পর্দায় দেখা যায়নি। বোঝা যায় রিপোর্টার পূর্বপরিকল্পিত লিডিং প্রশ্ন মুখে তুলে দিচ্ছেন এবং তার উত্তর দিচ্ছেন জড়ো হওয়া রোহিঙ্গারা। আপনারা নাগরিক অধিকার চান? হ্যাঁ, আমরা নাগরিক অধিকার চাই, উত্তর দিলেন একজন বোরকা পরা রোহিঙ্গা নারী। রিপোর্টার বলছেন, আপনারা শুদ্ধ ভাষায় বলুন। আবার প্রশ্ন, আপনারা বার্মা যাবেন না? না, আমরা বার্মা চিনি না, এখানে আমাদের জন্ম, এখানেই আমরা স্বাধীনতা চাই। একসঙ্গে সবাই বলছেন, রিফিউজি জীবন চাই না, বার্মা চিনি না। কারা এটা ধারণ করেছে তা জানা না গেলেও বোঝা যায় অত্যন্ত সুচিন্তিতভাবে এটা করা হয়েছে। সুতরাং আলামত ভালো না। রাষ্ট্রের নিরাপত্তার স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে। ১২ লাখ রোহিঙ্গা যদি আরও ৮-১০ বছর কক্সবাজারে অবস্থান করে তাহলে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর আরও বিস্তার ঘটবে। তারা কক্সবাজারকে একটা যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত করবে। তাই এদের কক্সবাজারে সংঘবদ্ধভাবে রাখা আর ঠিক হবে না। কক্সবাজার থেকে সরিয়ে দেশের ভিতরে উপযুক্ত নিরাপত্তা জায়গায় স্থানান্তর এখন জরুরি হয়ে পড়েছে।

♦ লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় প্রিজন ট্রাকের ধাক্কায় ঠেলাগাড়ি শ্রমিকের মৃত্যু
ঢাকায় প্রিজন ট্রাকের ধাক্কায় ঠেলাগাড়ি শ্রমিকের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৮৬৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৮৬৭ মামলা

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ জুট অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন
বাংলাদেশ জুট অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্যার্থীর ছদ্মবেশে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের চেষ্টা, আটক ৭
পুণ্যার্থীর ছদ্মবেশে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের চেষ্টা, আটক ৭

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লোকবলের স্বল্পতা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা: ডিএনসিসি প্রশাসক
লোকবলের স্বল্পতা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা: ডিএনসিসি প্রশাসক

১৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

'গাড়ি চালানো শেখার আগে, হর্ন দেওয়া শিখতে হবে'
'গাড়ি চালানো শেখার আগে, হর্ন দেওয়া শিখতে হবে'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে হাম রোগী, যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক
বিমানবন্দরে হাম রোগী, যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সীতাকুণ্ডে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু
সীতাকুণ্ডে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একদল সংস্কার ভেস্তে দিচ্ছে, আরেক দল নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে : নাহিদ
একদল সংস্কার ভেস্তে দিচ্ছে, আরেক দল নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে : নাহিদ

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভিন্নমত পোষণের প্রস্তাব বাদ দিলে নির্বাচিত সরকার অকার্যকর হয়ে পড়বে
ভিন্নমত পোষণের প্রস্তাব বাদ দিলে নির্বাচিত সরকার অকার্যকর হয়ে পড়বে

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ৬
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ৬

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বালিয়াকান্দি থানার সাবেক ওসিকে গ্রেফতারের দাবিতে স্মারকলিপি
বালিয়াকান্দি থানার সাবেক ওসিকে গ্রেফতারের দাবিতে স্মারকলিপি

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতের সাবেক ক্রিকেটারের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতের সাবেক ক্রিকেটারের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘গ্লোবাল মিডিয়া অ্যান্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘গ্লোবাল মিডিয়া অ্যান্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাতভর রুশ হামলায় ইউক্রেনে বিদ্যুৎবিহীন ৬০ হাজার মানুষ
রাতভর রুশ হামলায় ইউক্রেনে বিদ্যুৎবিহীন ৬০ হাজার মানুষ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের যমুনা অভিমুখী লংমার্চে পুলিশের বাধা
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের যমুনা অভিমুখী লংমার্চে পুলিশের বাধা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এভারেস্টে টানা তুষারপাত, আটকা পড়েছেন শতাধিক পর্যটক
এভারেস্টে টানা তুষারপাত, আটকা পড়েছেন শতাধিক পর্যটক

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রক্রিয়া চলছে : মির্জা ফখরুল
দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রক্রিয়া চলছে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যা, স্বামী-শাশুড়ি পলাতক
মাদারীপুরে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যা, স্বামী-শাশুড়ি পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাড়ে ৪ হাজার হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত
বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাড়ে ৪ হাজার হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোডের কিছু নির্ভরযোগ্য অ্যাপ
ফেসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোডের কিছু নির্ভরযোগ্য অ্যাপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যারিবীয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের’ নিন্দা রাশিয়ার
ক্যারিবীয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের’ নিন্দা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্যাম্পেইন শুরু
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্যাম্পেইন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জ্বালানি ও জনবল সংকটে বন্ধ কুতুবদিয়ার ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স
জ্বালানি ও জনবল সংকটে বন্ধ কুতুবদিয়ার ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা