শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

জীবনের পরীক্ষায় পাস-ফেল নেই!

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জীবনের পরীক্ষায় পাস-ফেল নেই!

১. পৃথিবীটা একটা বিরাট খেলার মঞ্চ। খুব অদ্ভুত একটা বিষয় হলো- সবাই ভাবছে সে-ই বুঝি সবচেয়ে বড় খেলোয়াড় অথচ নির্মম বাস্তবতা হলো সেও হয়তো কারও খেলার পুতুল। কে কাকে নিয়ে খেলছে, খেলার ছক কে কীভাবে কষছে, সেটা বোঝাই খুব কঠিন। কারণ সব খেলাই তো আর দৃশ্যমান নয়, দৃশ্যের বাইরে অদৃশ্যমান খেলাই তো এখন অনেক বেশি।

যারা চিৎকার করে বলছে, আমরা স্বাধীন, কারও দাস নই, তারাই হয়তো দাসত্বের শৃঙ্খল পরে বসে আছে। কেউ সেটা না জেনে বলছে, কেউ জেনে বলছে। কেউ কেউ তাদের অগোচরে অন্যের খেলনা হয়ে দাস বনে যায়, কেউ কেউ তার লোভ আর নিজের স্বার্থের কারণে অন্যের খেলনা হয়ে দাসত্ব মেনে নেয়। প্রশ্ন হতেই পারে, সবাই কি তবে মানুষ থেকে খেলনা হয়ে গেল, খেলার পুতুলের ভাগ্য বরণ করতে বাধ্য হলো? হয়তো এখন এটাই সত্য, যেখানে মানুষ নিজের বিবেকের চেয়ে নিজেকে বিক্রি করতে বেশি গৌরববোধ করছে। মনে পড়ছে, ছোটবেলা মেলায় গিয়ে পুতুল নাচের কথা। খুব অবাক হতাম, নিষ্প্রাণ পুতুলগুলো কীভাবে নাচছে, কীভাবে খেলছে দেখে। এখন বুঝি তাদের নাচের পেছনে ছিল সাদা রঙের সুতা, সেই সুতাকে তখন দেখতে পাইনি। এখন সুতাকে দেখি, কিন্তু সুতাও তো অসহায় ছিল, কারণ সুতার পেছনে ছিল মানুষের অদৃশ্য আঙুল, আঙুলের খেলা। এখন সব বুঝি, কিন্তু যে মানুষটার হাতে সুতা ছিল, তাকে কখনো দেখিনি। পুতুলগুলো দেখেছিলাম, যারা খেলনা ছিল, সেই মানুষটাকে দেখিনি যে খেলোয়াড় ছিল।

এখন আরও বুঝি, সেই খেলা পুতুলনাচের গন্ডি পেরিয়ে মানুষের ভিতর প্রবেশ করেছে। সেই সুতাটা হাত বদল হতে হতে ঠিক কোথায় গিয়ে পৌঁছেছে, বয়স বাড়লেও সে খেলার কৌশলগুলো বোঝার মতো এতটা জ্ঞান হয়তো আমার হয়নি। জানি না, আমিও কি কারও খেলার পুতুল হয়ে গেছে কি না? হয়তো এমন জিজ্ঞাসাটা সব মানুষের, কিন্তু প্রশ্ন যতই সহজ হোক, এর উত্তর কি ততটাই সহজ?

সাইক্লোনের মধ্যে পড়েছে মানুষ, আবর্তিত হচ্ছে চারপাশে, নিজের ভিতরে নিজে খন্ডিত-বিখন্ডিত হচ্ছে, কিন্তু নিজের আসল মুখটা চেনানোর সাহস হচ্ছে না কারও। কারণ মানুষ এখন সাহসী হওয়ার চেয়ে কাপুরুষ হতেই বেশি নিরাপদ বোধ করে। হয়তো এটাই সময়ের খেলা, রংবেরঙের আয়নাবাজি মেলা। যেখানে অখন্ডিত আয়না নেই, খন্ডিত আয়না, টুকরো টুকরো কাচ, কাচের ভিতর অনেকগুলো মুখ, কাচের টুকরোর ওপর দিয়ে হেঁটেচলা খালি পায়ের মানুষ, অনেকগুলো রক্তপাত! কে খেলোয়াড়, কে খেলনা, কাচের ভিতরের মুখগুলো নাকি খালি পায়ে চলা রক্তাক্ত মানুষগুলো! -খুব কঠিন এক গোলকধাঁধা, অসমাপ্ত উপসংহারের মতো।

খুব ছোট ছিলাম, যখন মেলায় যেতাম মা-বাবার দুই পাশের দুই হাতে বন্দি আমি, যেন হারিয়ে না যাই, না ঠিক পরাধীন না, তবে ভালোবাসা, মায়া-মমতা কখনো কখনো মানুষকে পরাধীন করে ফেলে। ভালোবাসি বললেই ভালোবাসা হয় না, ভালোবাসা কখনো কখনো কারও কারও খেলার একটা কৌশল হয়। আনুগত্য ভালো, তবে অতি আনুগত্য মানুষকে খেলনা বানিয়ে দেয়, কারণ মানুষ যেটাকে সহজ করে ভাবছে, যে খেলছে তার কাছে সহজ করে দেখানোটাই একটা খেলা।

এখন আর ঘুড়ি উড়াই না, কারণ ঘুড়ির ভিতরে মানুষ দেখি, যে সুতোয় বন্দি, সুতোর ভিতরে মানুষ দেখি, যে নাটাইয়ে বন্দি, নাটাইয়ের দুই পাশে হাত দেখি, যে মানুষের হাতে বন্দি অথচ সেই নাটাই ধরা মানুষটাকে দেখি না। এমন অনেক কিছুই দেখি না, কারণ সবটাই যে এখন চেনা-অচেনার দুঃসহ খেলা। এ খেলাটাই বুঝি এখন জীবন, যদিও জীবন খুব কঠিন একটা বিষয়, এর পরীক্ষাটাও কঠিন, কারণ জীবনের পরীক্ষায় পাস-ফেল নেই।

২. পৃথিবী কত বদলে যাবে, কত মানুষ রং পাল্টাবে, হয়তো তাকিয়ে তাকিয়ে অবাক বিস্ময়ে দেখতে হবে, কিছুই বলা যাবে না। কারণ সবাই যে সুবিধাবাদিতার স্রোতে গা ভাসিয়েছে, ভাসতে ভাসতে এতটাই নিজেকে বদলে নিয়েছে যে, এখন তাদের চিনতে গেলেও নিজেকে অচেনা মনে হয়।

যারা ভাসতে পারেনি, নিজেকে ভাসাতে পারেনি, তাদের হয়তো আর খুঁজেও পাওয়া যাবে না। কিন্তু পুরো সমাজ যদি এমনটাই হয়ে যায়, সুবিধাবাদিতাকে তার অধিকার বলে মনে করে, তবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য শঙ্কিত হতে হয়।

ক্ষমতার চারপাশে এখন কত মানুষ, কত তাদের রংবেরঙের খেলা অথচ এ মুখগুলোতে সেই মানুষগুলো নেই, মুখোশ আছে, যে মুখোশে সেই মানুষগুলো নেই, মানুষের মতো বন্দি সুবিধাবাদী কতগুলো মুখ আছে। ক্ষমতাও খুব অন্ধ, তারা আনুগত্যের নামে সুবিধাবাদিতাকেই চিনে, সুবিধাবাদিতাকে বুকে টেনে নেয় অথচ স্বার্থহীন ভালোবাসা ও সততাকে ছুড়ে ফেলে আস্তাকুঁড়ে, কারণ তাদের ভিতরেও যে সুবিধাবাদিতা রোগের মতো বাসা বেঁধেছে। চারপাশে মানুষ কমছে, সুবিধাবাদীর সংখ্যা বাড়ছে। কেউ ক্ষমতার লোভে অন্ধ, কেউ ক্ষমতার মধু নিতে মগ্ন। ক্ষমতাই যেন সব। চারপাশে এখন তাকালেই দেখি সুবিধাবাদীর দল, যারা নিজেরটাই বেশি  বোঝে, এ সুবিধাবাদীদের লালন করে যারা ভাবছে তারা সুরক্ষিত, তারা ভাবতে পারছে না এ সুবিধাবাদীরা কত দ্রুত তাদের রূপ পাল্টে ফেলতে পারে। পথে পথে অনেক জ্ঞানী-গুণী মানুষ, কার সময় আছে তাদের দিকে তাকানোর, মাটির কাছাকাছি অসংখ্য সাধারণ মানুষ, অসাধারণ তাদের চিন্তাশক্তি, বিস্ময়কর তাদের মনের সৌন্দর্য, কিছুই হয়তো নেই তাদের, তবে যে সারল্য, আন্তরিকতা, ভালোবাসা তাদের আছে সেটা কারও চেয়ে কোনো অংশেই কম নয়, অথচ তাদেরওবা মূল্য কতটুকু। সবটাই যে সুবিধাবাদীদের দখলে।

সুবিধাবাদী একটা সমাজ তৈরি হচ্ছে, সুবিধাবাদী একটা প্রজন্ম তৈরি হচ্ছে, সুবিধাবাদিতার জাঁতাকলে পিষ্ট হয়ে মরছে মেধা, চিন্তা, মননশীলতা ও স্বকীয়তা। এসবে কার কী আসে-যায়, সবাই যে স্বপ্নে বিভোর। স্বপ্নটা সর্বজনীন নয়, আত্মকেন্দ্রিক, ধ্বংসাত্মক।

খুব অদ্ভুত মানুষ, কেবল নিজের স্বার্থের কারণে তার প্রিয় সন্তানদের জন্য এমন একটা সমাজ রেখে যাচ্ছে, যেখানে হয়তো তাদের সন্তানদের সুবিধাবাদিতা একদিন গ্রাস করবে। মানুষ কেবল বর্তমান নিয়েই ভাবে, অথচ বর্তমানের সঙ্গে ভবিষ্যতের যে একটা নিবিড় সম্পর্ক থাকে, সেটা নিয়ে ভাবে না। এভাবেই হয়তো মানুষ তার বর্তমানকে সুরক্ষিত করতে গিয়ে তাদের ভবিষ্যৎকে ধ্বংস করে, অথচ এ বর্তমানও তো খুব ভঙ্গুর। আর ভবিষ্যৎ সেটা দেখা যায় না, তবে বোঝা যায় সেটা হয়তো হবে আরও ভঙ্গুর, অনেকটা উইপোকার গড়া মাটির ঢিপির মতো, যা হালকা ধাক্কা দেওয়ার আগেই ধসে পড়বে।

৩. সাহসী হও, চিৎকার করে তোমার চারপাশের মানুষকে জানিয়ে দাও, তোমার ভিতরে কোনো লোভ নেই, চাওয়া- পাওয়ার কিছু নেই। তোমার ভিতরে চাওয়া-পাওয়া থাকলে মানুষ তোমাকে চাওয়া-পাওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল্যাকমেল করবে, তোমার ভিতরের স্বাধীন চিন্তার মানুষটাকেই পরাধীন করে ফেলবে। সিদ্ধান্ত তোমার, সোনার খাঁচায় বন্দি পাখি হবে, নাকি খোলা আকাশে ডানা মেলতে মেলতে নিজের ইচ্ছামতো উড়েচলা পাখি হবে? মনে রেখ, প্রতিদিন কাপুরুষ হয়ে মরার চেয়ে সর্বস্বান্ত হওয়া অনেক গর্বের, অনেক আনন্দের।

আবার বলছি, বারবার বলছি, যদি কাপুরুষ না হয়ে সাহসী হতে চাও, তবে নিজের ভিতরের সব লোভ-লালসা, চাওয়া-পাওয়াকে জয় করতে শেখ, নিজের ভিতরের সেই মানুষটাকে চিনতে শেখ, যে মানুষটা তুমি নিজে, অন্য কেউ নয়, তখন দেখবে যারা তোমাকে নিয়ে এতদিন খেলায় মেতেছিল, তোমার লোভের ফায়দা নিয়ে তোমাকে রাজনীতির পণ্য বানিয়েছিল, তাদের মুখগুলো কেমন করে ফ্যাকাশে হয়ে যায়। হয়তো লোভ আর চাওয়া-পাওয়াকে ত্যাগ করতে গিয়ে তোমাকে সব হারাতে হবে, হয়তো তুমি মঞ্চের অনেক পেছনে চলে যাবে কিংবা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে, কিন্তু সব হারিয়েও নিজের ভিতরে এমন একটা মানুষ পাবে, যে মানুষটা সিংহের মতো বেঁচে থাকবে আমৃত্যু। পরাধীনতায় হয়তো ভোগবাদী সুখ থাকে, কিন্তু স্বাধীনচেতা মনটাই মরে যায়। এমন সুখের পরাধীনতা ধুঁকে ধুঁকে মৃত্যুর চেয়েও ভয়ংকর। বিজয়ের কৃত্রিম হাসি মুখে ধরে রেখে বড় বড় মানুষ হওয়ার চেয়ে সূর্যের কঠিন উত্তাপে পুড়তে পুড়তে পিচঢালা রাস্তায় খালি পায়ে চলা সাধারণ মানুষ হওয়া অনেক সুখের। যে সুখে আনন্দ আছে, সেটা সুখ নয়, সেটা নিজেকে বিক্রি করা গোলামের মতো, সাহেবও নয়, বিবিও নয়, যে সুখে দুঃখ আছে, পরাজয় আছে, লড়াই আছে, পথে পথে কাঁটা বিছানো আছে, সেই সুখে নিজেকে বিকিয়ে না দিয়ে পরম তৃপ্তি আছে। স্বার্থবাদী তত্ত্বের ভারে আক্রান্ত এ দুনিয়া এসব নিয়ে কি আর এখন ভাবে। কারণ ভাবনাতেই যে মরিচা পড়েছে, সেই মরিচা সারানোর মানুষ কি আর আছে। মানুষ, হায়রে মানুষ, রঙের মানুষ, এত চেনা, তবু কত অচেনা, এত কাছে, অথচ যোজন যোজন দূরে।

৪. খুব চেনা চেনা মানুষ অথচ কতটা অচেনা। এরাই একদিন তোমাকে হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা বানিয়ে তোমার পেছনে অন্ধের মতো ছুটেছিল। তুমি হয়তো ভেবেছিলে, তুমি হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা হয়ে গেছ। নারে বোকা, এমনটা নয়, তোমাকে তারা হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা বানিয়ে তোমার বাঁশিটা কেড়ে নিয়ে নিজেরাই কীভাবে হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা হতে পারে, সেজন্য তোমাকে বোকা বানিয়েছিল। তুমি যেটা সত্য ভেবেছিলে সেটা মিথ্যা ছিল, তুমি যাদের তোমার প্রতি বিশ্বাসভাজন ভেবেছিলে, তারা বিশ্বাসঘাতক ছিল।

মনে রেখ, মানুষ যেটা তোমাকে দেখানোর চেষ্টা করে সেটা তার অভিনয়, মানুষ সব পারে, মানুষের মতো এত দ্রুত পরিবর্তনশীল প্রাণী বুঝি পৃথিবীতে আর দ্বিতীয়টি নেই। তোমাকে যে আলো দিয়ে পথ দেখাচ্ছে বলে মনে করছ, সেটা তোমার জন্য নয়, বরং সেই আলো তার নিজের পথ চিনে নেওয়ার জন্য। পৃথিবীতে প্রায় সব মানুষই স্বার্থপর, সবটাই স্বার্থকেন্দ্রিক। তুমি হয়তো ভেবেছিলে তারা যেভাবে তোমাকে আগলে রেখেছে তাদের ভিতরে কোনো স্বার্থ নেই। এটা তোমার ভুল ধারণা, তারা তোমাকে আগলে রাখেনি বরং তোমাকে আগলে রাখার নামে তোমাকেই কীভাবে খেয়ে ফেলা যায় তেমনটাই তাদের ভিতরে কাজ করেছিল।

হাত বাড়ালেই মানুষ বন্ধু হয় না, পাশে থাকলেই মানুষ আপনজন হয় না, শত্রুরাও পাশে থাকে, বন্ধু হয়, বিশ্বাসঘাতকরাও আপনজন হয়, আত্মার পরম আত্মীয় হয়। পৃথিবীর ইতিহাসের দিকে তাকাও, চোখ খুলে যাবে, মানুষকে আমরা যেভাবে দেখি, মানুষ আমাদের যেভাবে দেখানোর চেষ্টা করে, সবটাই মনে হয় সত্য, কিন্তু প্রায় সবটাই মিথ্যা।

তোমার প্রতি না ছিল তাদের আবেগ, না ছিল তাদের অনুভূতি, না ছিল তাদের আনুগত্য, অথচ এগুলোই তারা তোমাকে দেখিয়েছিল, যেটি ছিল অনেক বড় ফাঁদ। বড়শির মাথায় লোভনীয় খাবার আটকে মাছদের বোকা বানানোর কৌশল তো তুমি জান, তুমিও তাদের কাছে তেমন একটা মাছ ছিলে। যে ভেবেছিল অনেক বড় করে, কিন্তু বড় ভাবনাটাই নিমিষে বিধ্বস্ত হয়েছিল। সত্য সত্যই, সত্যকে প্রমাণ করা যায় না, অথচ মিথ্যাকে কত সহজে সত্য বলে প্রমাণ করা যায়।

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা