শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

জীবনের পরীক্ষায় পাস-ফেল নেই!

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জীবনের পরীক্ষায় পাস-ফেল নেই!

১. পৃথিবীটা একটা বিরাট খেলার মঞ্চ। খুব অদ্ভুত একটা বিষয় হলো- সবাই ভাবছে সে-ই বুঝি সবচেয়ে বড় খেলোয়াড় অথচ নির্মম বাস্তবতা হলো সেও হয়তো কারও খেলার পুতুল। কে কাকে নিয়ে খেলছে, খেলার ছক কে কীভাবে কষছে, সেটা বোঝাই খুব কঠিন। কারণ সব খেলাই তো আর দৃশ্যমান নয়, দৃশ্যের বাইরে অদৃশ্যমান খেলাই তো এখন অনেক বেশি।

যারা চিৎকার করে বলছে, আমরা স্বাধীন, কারও দাস নই, তারাই হয়তো দাসত্বের শৃঙ্খল পরে বসে আছে। কেউ সেটা না জেনে বলছে, কেউ জেনে বলছে। কেউ কেউ তাদের অগোচরে অন্যের খেলনা হয়ে দাস বনে যায়, কেউ কেউ তার লোভ আর নিজের স্বার্থের কারণে অন্যের খেলনা হয়ে দাসত্ব মেনে নেয়। প্রশ্ন হতেই পারে, সবাই কি তবে মানুষ থেকে খেলনা হয়ে গেল, খেলার পুতুলের ভাগ্য বরণ করতে বাধ্য হলো? হয়তো এখন এটাই সত্য, যেখানে মানুষ নিজের বিবেকের চেয়ে নিজেকে বিক্রি করতে বেশি গৌরববোধ করছে। মনে পড়ছে, ছোটবেলা মেলায় গিয়ে পুতুল নাচের কথা। খুব অবাক হতাম, নিষ্প্রাণ পুতুলগুলো কীভাবে নাচছে, কীভাবে খেলছে দেখে। এখন বুঝি তাদের নাচের পেছনে ছিল সাদা রঙের সুতা, সেই সুতাকে তখন দেখতে পাইনি। এখন সুতাকে দেখি, কিন্তু সুতাও তো অসহায় ছিল, কারণ সুতার পেছনে ছিল মানুষের অদৃশ্য আঙুল, আঙুলের খেলা। এখন সব বুঝি, কিন্তু যে মানুষটার হাতে সুতা ছিল, তাকে কখনো দেখিনি। পুতুলগুলো দেখেছিলাম, যারা খেলনা ছিল, সেই মানুষটাকে দেখিনি যে খেলোয়াড় ছিল।

এখন আরও বুঝি, সেই খেলা পুতুলনাচের গন্ডি পেরিয়ে মানুষের ভিতর প্রবেশ করেছে। সেই সুতাটা হাত বদল হতে হতে ঠিক কোথায় গিয়ে পৌঁছেছে, বয়স বাড়লেও সে খেলার কৌশলগুলো বোঝার মতো এতটা জ্ঞান হয়তো আমার হয়নি। জানি না, আমিও কি কারও খেলার পুতুল হয়ে গেছে কি না? হয়তো এমন জিজ্ঞাসাটা সব মানুষের, কিন্তু প্রশ্ন যতই সহজ হোক, এর উত্তর কি ততটাই সহজ?

সাইক্লোনের মধ্যে পড়েছে মানুষ, আবর্তিত হচ্ছে চারপাশে, নিজের ভিতরে নিজে খন্ডিত-বিখন্ডিত হচ্ছে, কিন্তু নিজের আসল মুখটা চেনানোর সাহস হচ্ছে না কারও। কারণ মানুষ এখন সাহসী হওয়ার চেয়ে কাপুরুষ হতেই বেশি নিরাপদ বোধ করে। হয়তো এটাই সময়ের খেলা, রংবেরঙের আয়নাবাজি মেলা। যেখানে অখন্ডিত আয়না নেই, খন্ডিত আয়না, টুকরো টুকরো কাচ, কাচের ভিতর অনেকগুলো মুখ, কাচের টুকরোর ওপর দিয়ে হেঁটেচলা খালি পায়ের মানুষ, অনেকগুলো রক্তপাত! কে খেলোয়াড়, কে খেলনা, কাচের ভিতরের মুখগুলো নাকি খালি পায়ে চলা রক্তাক্ত মানুষগুলো! -খুব কঠিন এক গোলকধাঁধা, অসমাপ্ত উপসংহারের মতো।

খুব ছোট ছিলাম, যখন মেলায় যেতাম মা-বাবার দুই পাশের দুই হাতে বন্দি আমি, যেন হারিয়ে না যাই, না ঠিক পরাধীন না, তবে ভালোবাসা, মায়া-মমতা কখনো কখনো মানুষকে পরাধীন করে ফেলে। ভালোবাসি বললেই ভালোবাসা হয় না, ভালোবাসা কখনো কখনো কারও কারও খেলার একটা কৌশল হয়। আনুগত্য ভালো, তবে অতি আনুগত্য মানুষকে খেলনা বানিয়ে দেয়, কারণ মানুষ যেটাকে সহজ করে ভাবছে, যে খেলছে তার কাছে সহজ করে দেখানোটাই একটা খেলা।

এখন আর ঘুড়ি উড়াই না, কারণ ঘুড়ির ভিতরে মানুষ দেখি, যে সুতোয় বন্দি, সুতোর ভিতরে মানুষ দেখি, যে নাটাইয়ে বন্দি, নাটাইয়ের দুই পাশে হাত দেখি, যে মানুষের হাতে বন্দি অথচ সেই নাটাই ধরা মানুষটাকে দেখি না। এমন অনেক কিছুই দেখি না, কারণ সবটাই যে এখন চেনা-অচেনার দুঃসহ খেলা। এ খেলাটাই বুঝি এখন জীবন, যদিও জীবন খুব কঠিন একটা বিষয়, এর পরীক্ষাটাও কঠিন, কারণ জীবনের পরীক্ষায় পাস-ফেল নেই।

২. পৃথিবী কত বদলে যাবে, কত মানুষ রং পাল্টাবে, হয়তো তাকিয়ে তাকিয়ে অবাক বিস্ময়ে দেখতে হবে, কিছুই বলা যাবে না। কারণ সবাই যে সুবিধাবাদিতার স্রোতে গা ভাসিয়েছে, ভাসতে ভাসতে এতটাই নিজেকে বদলে নিয়েছে যে, এখন তাদের চিনতে গেলেও নিজেকে অচেনা মনে হয়।

যারা ভাসতে পারেনি, নিজেকে ভাসাতে পারেনি, তাদের হয়তো আর খুঁজেও পাওয়া যাবে না। কিন্তু পুরো সমাজ যদি এমনটাই হয়ে যায়, সুবিধাবাদিতাকে তার অধিকার বলে মনে করে, তবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য শঙ্কিত হতে হয়।

ক্ষমতার চারপাশে এখন কত মানুষ, কত তাদের রংবেরঙের খেলা অথচ এ মুখগুলোতে সেই মানুষগুলো নেই, মুখোশ আছে, যে মুখোশে সেই মানুষগুলো নেই, মানুষের মতো বন্দি সুবিধাবাদী কতগুলো মুখ আছে। ক্ষমতাও খুব অন্ধ, তারা আনুগত্যের নামে সুবিধাবাদিতাকেই চিনে, সুবিধাবাদিতাকে বুকে টেনে নেয় অথচ স্বার্থহীন ভালোবাসা ও সততাকে ছুড়ে ফেলে আস্তাকুঁড়ে, কারণ তাদের ভিতরেও যে সুবিধাবাদিতা রোগের মতো বাসা বেঁধেছে। চারপাশে মানুষ কমছে, সুবিধাবাদীর সংখ্যা বাড়ছে। কেউ ক্ষমতার লোভে অন্ধ, কেউ ক্ষমতার মধু নিতে মগ্ন। ক্ষমতাই যেন সব। চারপাশে এখন তাকালেই দেখি সুবিধাবাদীর দল, যারা নিজেরটাই বেশি  বোঝে, এ সুবিধাবাদীদের লালন করে যারা ভাবছে তারা সুরক্ষিত, তারা ভাবতে পারছে না এ সুবিধাবাদীরা কত দ্রুত তাদের রূপ পাল্টে ফেলতে পারে। পথে পথে অনেক জ্ঞানী-গুণী মানুষ, কার সময় আছে তাদের দিকে তাকানোর, মাটির কাছাকাছি অসংখ্য সাধারণ মানুষ, অসাধারণ তাদের চিন্তাশক্তি, বিস্ময়কর তাদের মনের সৌন্দর্য, কিছুই হয়তো নেই তাদের, তবে যে সারল্য, আন্তরিকতা, ভালোবাসা তাদের আছে সেটা কারও চেয়ে কোনো অংশেই কম নয়, অথচ তাদেরওবা মূল্য কতটুকু। সবটাই যে সুবিধাবাদীদের দখলে।

সুবিধাবাদী একটা সমাজ তৈরি হচ্ছে, সুবিধাবাদী একটা প্রজন্ম তৈরি হচ্ছে, সুবিধাবাদিতার জাঁতাকলে পিষ্ট হয়ে মরছে মেধা, চিন্তা, মননশীলতা ও স্বকীয়তা। এসবে কার কী আসে-যায়, সবাই যে স্বপ্নে বিভোর। স্বপ্নটা সর্বজনীন নয়, আত্মকেন্দ্রিক, ধ্বংসাত্মক।

খুব অদ্ভুত মানুষ, কেবল নিজের স্বার্থের কারণে তার প্রিয় সন্তানদের জন্য এমন একটা সমাজ রেখে যাচ্ছে, যেখানে হয়তো তাদের সন্তানদের সুবিধাবাদিতা একদিন গ্রাস করবে। মানুষ কেবল বর্তমান নিয়েই ভাবে, অথচ বর্তমানের সঙ্গে ভবিষ্যতের যে একটা নিবিড় সম্পর্ক থাকে, সেটা নিয়ে ভাবে না। এভাবেই হয়তো মানুষ তার বর্তমানকে সুরক্ষিত করতে গিয়ে তাদের ভবিষ্যৎকে ধ্বংস করে, অথচ এ বর্তমানও তো খুব ভঙ্গুর। আর ভবিষ্যৎ সেটা দেখা যায় না, তবে বোঝা যায় সেটা হয়তো হবে আরও ভঙ্গুর, অনেকটা উইপোকার গড়া মাটির ঢিপির মতো, যা হালকা ধাক্কা দেওয়ার আগেই ধসে পড়বে।

৩. সাহসী হও, চিৎকার করে তোমার চারপাশের মানুষকে জানিয়ে দাও, তোমার ভিতরে কোনো লোভ নেই, চাওয়া- পাওয়ার কিছু নেই। তোমার ভিতরে চাওয়া-পাওয়া থাকলে মানুষ তোমাকে চাওয়া-পাওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল্যাকমেল করবে, তোমার ভিতরের স্বাধীন চিন্তার মানুষটাকেই পরাধীন করে ফেলবে। সিদ্ধান্ত তোমার, সোনার খাঁচায় বন্দি পাখি হবে, নাকি খোলা আকাশে ডানা মেলতে মেলতে নিজের ইচ্ছামতো উড়েচলা পাখি হবে? মনে রেখ, প্রতিদিন কাপুরুষ হয়ে মরার চেয়ে সর্বস্বান্ত হওয়া অনেক গর্বের, অনেক আনন্দের।

আবার বলছি, বারবার বলছি, যদি কাপুরুষ না হয়ে সাহসী হতে চাও, তবে নিজের ভিতরের সব লোভ-লালসা, চাওয়া-পাওয়াকে জয় করতে শেখ, নিজের ভিতরের সেই মানুষটাকে চিনতে শেখ, যে মানুষটা তুমি নিজে, অন্য কেউ নয়, তখন দেখবে যারা তোমাকে নিয়ে এতদিন খেলায় মেতেছিল, তোমার লোভের ফায়দা নিয়ে তোমাকে রাজনীতির পণ্য বানিয়েছিল, তাদের মুখগুলো কেমন করে ফ্যাকাশে হয়ে যায়। হয়তো লোভ আর চাওয়া-পাওয়াকে ত্যাগ করতে গিয়ে তোমাকে সব হারাতে হবে, হয়তো তুমি মঞ্চের অনেক পেছনে চলে যাবে কিংবা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে, কিন্তু সব হারিয়েও নিজের ভিতরে এমন একটা মানুষ পাবে, যে মানুষটা সিংহের মতো বেঁচে থাকবে আমৃত্যু। পরাধীনতায় হয়তো ভোগবাদী সুখ থাকে, কিন্তু স্বাধীনচেতা মনটাই মরে যায়। এমন সুখের পরাধীনতা ধুঁকে ধুঁকে মৃত্যুর চেয়েও ভয়ংকর। বিজয়ের কৃত্রিম হাসি মুখে ধরে রেখে বড় বড় মানুষ হওয়ার চেয়ে সূর্যের কঠিন উত্তাপে পুড়তে পুড়তে পিচঢালা রাস্তায় খালি পায়ে চলা সাধারণ মানুষ হওয়া অনেক সুখের। যে সুখে আনন্দ আছে, সেটা সুখ নয়, সেটা নিজেকে বিক্রি করা গোলামের মতো, সাহেবও নয়, বিবিও নয়, যে সুখে দুঃখ আছে, পরাজয় আছে, লড়াই আছে, পথে পথে কাঁটা বিছানো আছে, সেই সুখে নিজেকে বিকিয়ে না দিয়ে পরম তৃপ্তি আছে। স্বার্থবাদী তত্ত্বের ভারে আক্রান্ত এ দুনিয়া এসব নিয়ে কি আর এখন ভাবে। কারণ ভাবনাতেই যে মরিচা পড়েছে, সেই মরিচা সারানোর মানুষ কি আর আছে। মানুষ, হায়রে মানুষ, রঙের মানুষ, এত চেনা, তবু কত অচেনা, এত কাছে, অথচ যোজন যোজন দূরে।

৪. খুব চেনা চেনা মানুষ অথচ কতটা অচেনা। এরাই একদিন তোমাকে হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা বানিয়ে তোমার পেছনে অন্ধের মতো ছুটেছিল। তুমি হয়তো ভেবেছিলে, তুমি হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা হয়ে গেছ। নারে বোকা, এমনটা নয়, তোমাকে তারা হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা বানিয়ে তোমার বাঁশিটা কেড়ে নিয়ে নিজেরাই কীভাবে হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা হতে পারে, সেজন্য তোমাকে বোকা বানিয়েছিল। তুমি যেটা সত্য ভেবেছিলে সেটা মিথ্যা ছিল, তুমি যাদের তোমার প্রতি বিশ্বাসভাজন ভেবেছিলে, তারা বিশ্বাসঘাতক ছিল।

মনে রেখ, মানুষ যেটা তোমাকে দেখানোর চেষ্টা করে সেটা তার অভিনয়, মানুষ সব পারে, মানুষের মতো এত দ্রুত পরিবর্তনশীল প্রাণী বুঝি পৃথিবীতে আর দ্বিতীয়টি নেই। তোমাকে যে আলো দিয়ে পথ দেখাচ্ছে বলে মনে করছ, সেটা তোমার জন্য নয়, বরং সেই আলো তার নিজের পথ চিনে নেওয়ার জন্য। পৃথিবীতে প্রায় সব মানুষই স্বার্থপর, সবটাই স্বার্থকেন্দ্রিক। তুমি হয়তো ভেবেছিলে তারা যেভাবে তোমাকে আগলে রেখেছে তাদের ভিতরে কোনো স্বার্থ নেই। এটা তোমার ভুল ধারণা, তারা তোমাকে আগলে রাখেনি বরং তোমাকে আগলে রাখার নামে তোমাকেই কীভাবে খেয়ে ফেলা যায় তেমনটাই তাদের ভিতরে কাজ করেছিল।

হাত বাড়ালেই মানুষ বন্ধু হয় না, পাশে থাকলেই মানুষ আপনজন হয় না, শত্রুরাও পাশে থাকে, বন্ধু হয়, বিশ্বাসঘাতকরাও আপনজন হয়, আত্মার পরম আত্মীয় হয়। পৃথিবীর ইতিহাসের দিকে তাকাও, চোখ খুলে যাবে, মানুষকে আমরা যেভাবে দেখি, মানুষ আমাদের যেভাবে দেখানোর চেষ্টা করে, সবটাই মনে হয় সত্য, কিন্তু প্রায় সবটাই মিথ্যা।

তোমার প্রতি না ছিল তাদের আবেগ, না ছিল তাদের অনুভূতি, না ছিল তাদের আনুগত্য, অথচ এগুলোই তারা তোমাকে দেখিয়েছিল, যেটি ছিল অনেক বড় ফাঁদ। বড়শির মাথায় লোভনীয় খাবার আটকে মাছদের বোকা বানানোর কৌশল তো তুমি জান, তুমিও তাদের কাছে তেমন একটা মাছ ছিলে। যে ভেবেছিল অনেক বড় করে, কিন্তু বড় ভাবনাটাই নিমিষে বিধ্বস্ত হয়েছিল। সত্য সত্যই, সত্যকে প্রমাণ করা যায় না, অথচ মিথ্যাকে কত সহজে সত্য বলে প্রমাণ করা যায়।

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম