শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

জীবনের পরীক্ষায় পাস-ফেল নেই!

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জীবনের পরীক্ষায় পাস-ফেল নেই!

১. পৃথিবীটা একটা বিরাট খেলার মঞ্চ। খুব অদ্ভুত একটা বিষয় হলো- সবাই ভাবছে সে-ই বুঝি সবচেয়ে বড় খেলোয়াড় অথচ নির্মম বাস্তবতা হলো সেও হয়তো কারও খেলার পুতুল। কে কাকে নিয়ে খেলছে, খেলার ছক কে কীভাবে কষছে, সেটা বোঝাই খুব কঠিন। কারণ সব খেলাই তো আর দৃশ্যমান নয়, দৃশ্যের বাইরে অদৃশ্যমান খেলাই তো এখন অনেক বেশি।

যারা চিৎকার করে বলছে, আমরা স্বাধীন, কারও দাস নই, তারাই হয়তো দাসত্বের শৃঙ্খল পরে বসে আছে। কেউ সেটা না জেনে বলছে, কেউ জেনে বলছে। কেউ কেউ তাদের অগোচরে অন্যের খেলনা হয়ে দাস বনে যায়, কেউ কেউ তার লোভ আর নিজের স্বার্থের কারণে অন্যের খেলনা হয়ে দাসত্ব মেনে নেয়। প্রশ্ন হতেই পারে, সবাই কি তবে মানুষ থেকে খেলনা হয়ে গেল, খেলার পুতুলের ভাগ্য বরণ করতে বাধ্য হলো? হয়তো এখন এটাই সত্য, যেখানে মানুষ নিজের বিবেকের চেয়ে নিজেকে বিক্রি করতে বেশি গৌরববোধ করছে। মনে পড়ছে, ছোটবেলা মেলায় গিয়ে পুতুল নাচের কথা। খুব অবাক হতাম, নিষ্প্রাণ পুতুলগুলো কীভাবে নাচছে, কীভাবে খেলছে দেখে। এখন বুঝি তাদের নাচের পেছনে ছিল সাদা রঙের সুতা, সেই সুতাকে তখন দেখতে পাইনি। এখন সুতাকে দেখি, কিন্তু সুতাও তো অসহায় ছিল, কারণ সুতার পেছনে ছিল মানুষের অদৃশ্য আঙুল, আঙুলের খেলা। এখন সব বুঝি, কিন্তু যে মানুষটার হাতে সুতা ছিল, তাকে কখনো দেখিনি। পুতুলগুলো দেখেছিলাম, যারা খেলনা ছিল, সেই মানুষটাকে দেখিনি যে খেলোয়াড় ছিল।

এখন আরও বুঝি, সেই খেলা পুতুলনাচের গন্ডি পেরিয়ে মানুষের ভিতর প্রবেশ করেছে। সেই সুতাটা হাত বদল হতে হতে ঠিক কোথায় গিয়ে পৌঁছেছে, বয়স বাড়লেও সে খেলার কৌশলগুলো বোঝার মতো এতটা জ্ঞান হয়তো আমার হয়নি। জানি না, আমিও কি কারও খেলার পুতুল হয়ে গেছে কি না? হয়তো এমন জিজ্ঞাসাটা সব মানুষের, কিন্তু প্রশ্ন যতই সহজ হোক, এর উত্তর কি ততটাই সহজ?

সাইক্লোনের মধ্যে পড়েছে মানুষ, আবর্তিত হচ্ছে চারপাশে, নিজের ভিতরে নিজে খন্ডিত-বিখন্ডিত হচ্ছে, কিন্তু নিজের আসল মুখটা চেনানোর সাহস হচ্ছে না কারও। কারণ মানুষ এখন সাহসী হওয়ার চেয়ে কাপুরুষ হতেই বেশি নিরাপদ বোধ করে। হয়তো এটাই সময়ের খেলা, রংবেরঙের আয়নাবাজি মেলা। যেখানে অখন্ডিত আয়না নেই, খন্ডিত আয়না, টুকরো টুকরো কাচ, কাচের ভিতর অনেকগুলো মুখ, কাচের টুকরোর ওপর দিয়ে হেঁটেচলা খালি পায়ের মানুষ, অনেকগুলো রক্তপাত! কে খেলোয়াড়, কে খেলনা, কাচের ভিতরের মুখগুলো নাকি খালি পায়ে চলা রক্তাক্ত মানুষগুলো! -খুব কঠিন এক গোলকধাঁধা, অসমাপ্ত উপসংহারের মতো।

খুব ছোট ছিলাম, যখন মেলায় যেতাম মা-বাবার দুই পাশের দুই হাতে বন্দি আমি, যেন হারিয়ে না যাই, না ঠিক পরাধীন না, তবে ভালোবাসা, মায়া-মমতা কখনো কখনো মানুষকে পরাধীন করে ফেলে। ভালোবাসি বললেই ভালোবাসা হয় না, ভালোবাসা কখনো কখনো কারও কারও খেলার একটা কৌশল হয়। আনুগত্য ভালো, তবে অতি আনুগত্য মানুষকে খেলনা বানিয়ে দেয়, কারণ মানুষ যেটাকে সহজ করে ভাবছে, যে খেলছে তার কাছে সহজ করে দেখানোটাই একটা খেলা।

এখন আর ঘুড়ি উড়াই না, কারণ ঘুড়ির ভিতরে মানুষ দেখি, যে সুতোয় বন্দি, সুতোর ভিতরে মানুষ দেখি, যে নাটাইয়ে বন্দি, নাটাইয়ের দুই পাশে হাত দেখি, যে মানুষের হাতে বন্দি অথচ সেই নাটাই ধরা মানুষটাকে দেখি না। এমন অনেক কিছুই দেখি না, কারণ সবটাই যে এখন চেনা-অচেনার দুঃসহ খেলা। এ খেলাটাই বুঝি এখন জীবন, যদিও জীবন খুব কঠিন একটা বিষয়, এর পরীক্ষাটাও কঠিন, কারণ জীবনের পরীক্ষায় পাস-ফেল নেই।

২. পৃথিবী কত বদলে যাবে, কত মানুষ রং পাল্টাবে, হয়তো তাকিয়ে তাকিয়ে অবাক বিস্ময়ে দেখতে হবে, কিছুই বলা যাবে না। কারণ সবাই যে সুবিধাবাদিতার স্রোতে গা ভাসিয়েছে, ভাসতে ভাসতে এতটাই নিজেকে বদলে নিয়েছে যে, এখন তাদের চিনতে গেলেও নিজেকে অচেনা মনে হয়।

যারা ভাসতে পারেনি, নিজেকে ভাসাতে পারেনি, তাদের হয়তো আর খুঁজেও পাওয়া যাবে না। কিন্তু পুরো সমাজ যদি এমনটাই হয়ে যায়, সুবিধাবাদিতাকে তার অধিকার বলে মনে করে, তবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য শঙ্কিত হতে হয়।

ক্ষমতার চারপাশে এখন কত মানুষ, কত তাদের রংবেরঙের খেলা অথচ এ মুখগুলোতে সেই মানুষগুলো নেই, মুখোশ আছে, যে মুখোশে সেই মানুষগুলো নেই, মানুষের মতো বন্দি সুবিধাবাদী কতগুলো মুখ আছে। ক্ষমতাও খুব অন্ধ, তারা আনুগত্যের নামে সুবিধাবাদিতাকেই চিনে, সুবিধাবাদিতাকে বুকে টেনে নেয় অথচ স্বার্থহীন ভালোবাসা ও সততাকে ছুড়ে ফেলে আস্তাকুঁড়ে, কারণ তাদের ভিতরেও যে সুবিধাবাদিতা রোগের মতো বাসা বেঁধেছে। চারপাশে মানুষ কমছে, সুবিধাবাদীর সংখ্যা বাড়ছে। কেউ ক্ষমতার লোভে অন্ধ, কেউ ক্ষমতার মধু নিতে মগ্ন। ক্ষমতাই যেন সব। চারপাশে এখন তাকালেই দেখি সুবিধাবাদীর দল, যারা নিজেরটাই বেশি  বোঝে, এ সুবিধাবাদীদের লালন করে যারা ভাবছে তারা সুরক্ষিত, তারা ভাবতে পারছে না এ সুবিধাবাদীরা কত দ্রুত তাদের রূপ পাল্টে ফেলতে পারে। পথে পথে অনেক জ্ঞানী-গুণী মানুষ, কার সময় আছে তাদের দিকে তাকানোর, মাটির কাছাকাছি অসংখ্য সাধারণ মানুষ, অসাধারণ তাদের চিন্তাশক্তি, বিস্ময়কর তাদের মনের সৌন্দর্য, কিছুই হয়তো নেই তাদের, তবে যে সারল্য, আন্তরিকতা, ভালোবাসা তাদের আছে সেটা কারও চেয়ে কোনো অংশেই কম নয়, অথচ তাদেরওবা মূল্য কতটুকু। সবটাই যে সুবিধাবাদীদের দখলে।

সুবিধাবাদী একটা সমাজ তৈরি হচ্ছে, সুবিধাবাদী একটা প্রজন্ম তৈরি হচ্ছে, সুবিধাবাদিতার জাঁতাকলে পিষ্ট হয়ে মরছে মেধা, চিন্তা, মননশীলতা ও স্বকীয়তা। এসবে কার কী আসে-যায়, সবাই যে স্বপ্নে বিভোর। স্বপ্নটা সর্বজনীন নয়, আত্মকেন্দ্রিক, ধ্বংসাত্মক।

খুব অদ্ভুত মানুষ, কেবল নিজের স্বার্থের কারণে তার প্রিয় সন্তানদের জন্য এমন একটা সমাজ রেখে যাচ্ছে, যেখানে হয়তো তাদের সন্তানদের সুবিধাবাদিতা একদিন গ্রাস করবে। মানুষ কেবল বর্তমান নিয়েই ভাবে, অথচ বর্তমানের সঙ্গে ভবিষ্যতের যে একটা নিবিড় সম্পর্ক থাকে, সেটা নিয়ে ভাবে না। এভাবেই হয়তো মানুষ তার বর্তমানকে সুরক্ষিত করতে গিয়ে তাদের ভবিষ্যৎকে ধ্বংস করে, অথচ এ বর্তমানও তো খুব ভঙ্গুর। আর ভবিষ্যৎ সেটা দেখা যায় না, তবে বোঝা যায় সেটা হয়তো হবে আরও ভঙ্গুর, অনেকটা উইপোকার গড়া মাটির ঢিপির মতো, যা হালকা ধাক্কা দেওয়ার আগেই ধসে পড়বে।

৩. সাহসী হও, চিৎকার করে তোমার চারপাশের মানুষকে জানিয়ে দাও, তোমার ভিতরে কোনো লোভ নেই, চাওয়া- পাওয়ার কিছু নেই। তোমার ভিতরে চাওয়া-পাওয়া থাকলে মানুষ তোমাকে চাওয়া-পাওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল্যাকমেল করবে, তোমার ভিতরের স্বাধীন চিন্তার মানুষটাকেই পরাধীন করে ফেলবে। সিদ্ধান্ত তোমার, সোনার খাঁচায় বন্দি পাখি হবে, নাকি খোলা আকাশে ডানা মেলতে মেলতে নিজের ইচ্ছামতো উড়েচলা পাখি হবে? মনে রেখ, প্রতিদিন কাপুরুষ হয়ে মরার চেয়ে সর্বস্বান্ত হওয়া অনেক গর্বের, অনেক আনন্দের।

আবার বলছি, বারবার বলছি, যদি কাপুরুষ না হয়ে সাহসী হতে চাও, তবে নিজের ভিতরের সব লোভ-লালসা, চাওয়া-পাওয়াকে জয় করতে শেখ, নিজের ভিতরের সেই মানুষটাকে চিনতে শেখ, যে মানুষটা তুমি নিজে, অন্য কেউ নয়, তখন দেখবে যারা তোমাকে নিয়ে এতদিন খেলায় মেতেছিল, তোমার লোভের ফায়দা নিয়ে তোমাকে রাজনীতির পণ্য বানিয়েছিল, তাদের মুখগুলো কেমন করে ফ্যাকাশে হয়ে যায়। হয়তো লোভ আর চাওয়া-পাওয়াকে ত্যাগ করতে গিয়ে তোমাকে সব হারাতে হবে, হয়তো তুমি মঞ্চের অনেক পেছনে চলে যাবে কিংবা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে, কিন্তু সব হারিয়েও নিজের ভিতরে এমন একটা মানুষ পাবে, যে মানুষটা সিংহের মতো বেঁচে থাকবে আমৃত্যু। পরাধীনতায় হয়তো ভোগবাদী সুখ থাকে, কিন্তু স্বাধীনচেতা মনটাই মরে যায়। এমন সুখের পরাধীনতা ধুঁকে ধুঁকে মৃত্যুর চেয়েও ভয়ংকর। বিজয়ের কৃত্রিম হাসি মুখে ধরে রেখে বড় বড় মানুষ হওয়ার চেয়ে সূর্যের কঠিন উত্তাপে পুড়তে পুড়তে পিচঢালা রাস্তায় খালি পায়ে চলা সাধারণ মানুষ হওয়া অনেক সুখের। যে সুখে আনন্দ আছে, সেটা সুখ নয়, সেটা নিজেকে বিক্রি করা গোলামের মতো, সাহেবও নয়, বিবিও নয়, যে সুখে দুঃখ আছে, পরাজয় আছে, লড়াই আছে, পথে পথে কাঁটা বিছানো আছে, সেই সুখে নিজেকে বিকিয়ে না দিয়ে পরম তৃপ্তি আছে। স্বার্থবাদী তত্ত্বের ভারে আক্রান্ত এ দুনিয়া এসব নিয়ে কি আর এখন ভাবে। কারণ ভাবনাতেই যে মরিচা পড়েছে, সেই মরিচা সারানোর মানুষ কি আর আছে। মানুষ, হায়রে মানুষ, রঙের মানুষ, এত চেনা, তবু কত অচেনা, এত কাছে, অথচ যোজন যোজন দূরে।

৪. খুব চেনা চেনা মানুষ অথচ কতটা অচেনা। এরাই একদিন তোমাকে হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা বানিয়ে তোমার পেছনে অন্ধের মতো ছুটেছিল। তুমি হয়তো ভেবেছিলে, তুমি হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা হয়ে গেছ। নারে বোকা, এমনটা নয়, তোমাকে তারা হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা বানিয়ে তোমার বাঁশিটা কেড়ে নিয়ে নিজেরাই কীভাবে হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা হতে পারে, সেজন্য তোমাকে বোকা বানিয়েছিল। তুমি যেটা সত্য ভেবেছিলে সেটা মিথ্যা ছিল, তুমি যাদের তোমার প্রতি বিশ্বাসভাজন ভেবেছিলে, তারা বিশ্বাসঘাতক ছিল।

মনে রেখ, মানুষ যেটা তোমাকে দেখানোর চেষ্টা করে সেটা তার অভিনয়, মানুষ সব পারে, মানুষের মতো এত দ্রুত পরিবর্তনশীল প্রাণী বুঝি পৃথিবীতে আর দ্বিতীয়টি নেই। তোমাকে যে আলো দিয়ে পথ দেখাচ্ছে বলে মনে করছ, সেটা তোমার জন্য নয়, বরং সেই আলো তার নিজের পথ চিনে নেওয়ার জন্য। পৃথিবীতে প্রায় সব মানুষই স্বার্থপর, সবটাই স্বার্থকেন্দ্রিক। তুমি হয়তো ভেবেছিলে তারা যেভাবে তোমাকে আগলে রেখেছে তাদের ভিতরে কোনো স্বার্থ নেই। এটা তোমার ভুল ধারণা, তারা তোমাকে আগলে রাখেনি বরং তোমাকে আগলে রাখার নামে তোমাকেই কীভাবে খেয়ে ফেলা যায় তেমনটাই তাদের ভিতরে কাজ করেছিল।

হাত বাড়ালেই মানুষ বন্ধু হয় না, পাশে থাকলেই মানুষ আপনজন হয় না, শত্রুরাও পাশে থাকে, বন্ধু হয়, বিশ্বাসঘাতকরাও আপনজন হয়, আত্মার পরম আত্মীয় হয়। পৃথিবীর ইতিহাসের দিকে তাকাও, চোখ খুলে যাবে, মানুষকে আমরা যেভাবে দেখি, মানুষ আমাদের যেভাবে দেখানোর চেষ্টা করে, সবটাই মনে হয় সত্য, কিন্তু প্রায় সবটাই মিথ্যা।

তোমার প্রতি না ছিল তাদের আবেগ, না ছিল তাদের অনুভূতি, না ছিল তাদের আনুগত্য, অথচ এগুলোই তারা তোমাকে দেখিয়েছিল, যেটি ছিল অনেক বড় ফাঁদ। বড়শির মাথায় লোভনীয় খাবার আটকে মাছদের বোকা বানানোর কৌশল তো তুমি জান, তুমিও তাদের কাছে তেমন একটা মাছ ছিলে। যে ভেবেছিল অনেক বড় করে, কিন্তু বড় ভাবনাটাই নিমিষে বিধ্বস্ত হয়েছিল। সত্য সত্যই, সত্যকে প্রমাণ করা যায় না, অথচ মিথ্যাকে কত সহজে সত্য বলে প্রমাণ করা যায়।

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা