শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বের প্রস্তাব ফাঁদ না সুযোগ?

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বের প্রস্তাব ফাঁদ না সুযোগ?

ষোড়শ শতকের সাড়া জাগানো ইংরেজ লেখক, নাট্যকার, সভাসদ ও সংসদ সদস্য জন লিলি তার অমর সৃষ্টি ‘ইউফুয়েস : দি এনাটমি অব উইট’ নামক রোমান্টিক প্রেমের গ্রন্থে লিখেছিলেন- ‘প্রেম ও যুদ্ধের ক্ষেত্রে সবই বৈধ’। যুগের পর যুগ ধরে এ কথাটি এমনই প্রাসঙ্গিকতা লাভ করেছে জন লিলির কালজয়ী কথাটি আবারও সত্য প্রমাণ করল মিয়ানমার সামরিক জান্তা সরকার। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া রাজ্য রাখাইনে অনাদিকাল থেকে বসবাস করছিল রোহিঙ্গা মুসলমান জনগোষ্ঠী। সামরিক জান্তা বিগত কয়েক দশক ধরে তাদের বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে ঢোকা নাগরিক বলে অভিহিত করছিল। তারপর নিষ্ঠুরভাবে তাদের হত্যা, ঘরবাড়িতে আগুন, লুটপাট এবং রাখাইন ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বল প্রয়োগ করে। রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে দ্বিপক্ষীয়, আঞ্চলিক বা বিশ্ব সংস্থার আপ্রাণ চেষ্টা ও মানবিক আবেদন সত্ত্বেও মিয়ানমারের সামরিক জান্তার মন গলেনি। আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারের জন্য ডাকা হলেও মিয়ানমার দাম্ভিকতা ও একগুঁয়েমি দেখাতে থাকে। কোনো অবস্থায় এ রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের নাগরিক হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকার করা সেই সামরিক জান্তাদের কণ্ঠে আজ বাজছে নতুন সুর। মিয়ানমারের সেনাবাহিনীতে যোগদান, স্বল্পকালীন প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও সরকারবিরোধী বিভিন্ন গোষ্ঠী বিশেষত অতি সম্প্রতি রাখাইনে সরকারি বাহিনীকে ধরাশায়ী করা আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার শর্তে রোহিঙ্গা সামর্থ্যবান নারী-পুরুষদের সম্প্রতি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারে অং সান সুচির নেতৃত্বাধীন ‘ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি’ (এনএলডি) নির্বাচিত সরকারকে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতাচ্যুত করে সামরিক জান্তা। তখনই এই এনডিএল ‘ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট অব মিয়ানমার’ (সংক্ষেপে এনইউজি) নামে একটি প্রবাসী সরকার গঠন করে এবং পরবর্তীতে ওয়াশিংটনসহ বিভিন্ন স্থানে লিয়াজোঁ অফিস স্থাপন করে। তারা একদিকে বিভিন্ন দল, উপদল, আঞ্চলিক দল ও স্বাধীনতাকামী উপজাতীয় গোষ্ঠীর সদস্যদের নিয়ে পিপলস ডিফেন্স ফোর্স (সংক্ষেপে পিডিএফ) নামের একটি সামরিক শাখা প্রতিষ্ঠা করে। এই সশস্ত্র শাখায় স্বায়ত্তশাসন, আঞ্চলিক স্বাধীনতা ও সামরিক পাশ থেকে মুক্তিকামী হাজার হাজার ছাত্র-জনতা যোগ দেয় এবং মিয়ানমারের বিভিন্ন এলাকায় কার্যকরী প্রতিরোধ গড়ে তোলে। অন্যদিকে তারা নানা ধরনের কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে জাতিসংঘ ও আসিয়ানসহ বিভিন্ন বিশ্ব সংস্থার সমীহ আদায় করে। একই সঙ্গে আমেরিকা, ইংল্যান্ড, নরওয়ে, ফ্রান্স, চেক রিপাবলিক, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের মতো শক্তিশালী দেশসমূহের সঙ্গে এনইউজি উষ্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলে।

মিয়ানমারের অন্যতম ও নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে বাংলাদেশকে বিশেষ গুরুত্ব দেয় এনইউজি। সম্প্রতি রাজধানী ঢাকায় একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত এক ওয়েবিনারে যোগ দেন এনইউজির ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট দুয়া লাসি লার উপদেষ্টা ও মুখপাত্র কাইয়াও জো। তিনি ওয়েবিনারে স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে, ২০২১ সালে তাদের ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া জান্তা সরকারের পতন ঘটাতে পারলে তার সংগঠন রাখাইন থেকে উৎখাত হওয়া ও বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হওয়া রোহিঙ্গাদের পূর্ণ নাগরিকত্ব এবং অন্যান্য অধিকার ও সুবিধা দিয়ে মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেবে। তার এই বক্তব্য আশাপ্রদ হলেও তার মূল রাজনৈতিক শক্তি অং সান সুচির এনএলডি অতীতে রোহিঙ্গাদের গণহত্যা ও নিষ্ঠুরভাবে উৎখাতের সময় রহস্যজনকভাবে নীরব থাকায় রোহিঙ্গা বা বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ তাদের কাছ থেকে নিশ্চিত কিছু পাওয়ার প্রত্যাশা করতে পারছে না।

বিভিন্ন উৎস থেকে অস্ত্র, গোলাবারুদ, বেতার যন্ত্র এমনকি বিমান বিধ্বংসী দূরপাল্লার অস্ত্রে সুসজ্জিত হয়ে এনইউজির সামরিক শাখা পিডিএফ ২০২৩ সাল থেকেই মিয়ানমারের সামরিক জান্তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে তোলে এবং বিভিন্ন ঘাঁটি দখল করতে থাকে। পিডিএফের সাফল্য বিভিন্ন আঞ্চলিক সশস্ত্র গোষ্ঠীকে একই ছাতার নিচে সংঘবদ্ধ করে। এতে মিয়ানমার জান্তার ওপর সামরিক চাপ বাড়তে থাকে। ২০২৩ সালের শেষ দিকে মিয়ানমারের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকায় সামরিক জান্তাদের সামরিক ও বেসামরিক প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ ভেঙে পড়ে। এনইউজির প্রত্যক্ষ দিকনির্দেশনা এবং তাদের সামরিক শাখা পিডিএফের সাহসিকতা ও দক্ষতায় বিভিন্ন সেনাক্যাম্প ছেড়ে পালাতে কিংবা আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয় মিয়ানমারের সরকারি সেনারা।

একই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী রাজ্য মিয়ানমারের রাখাইনের নিয়ন্ত্রণে এগিয়ে আসে এই এলাকায় আগে থেকেই তৎপর সশস্ত্র আরাকান আর্মি। তারাও বিভিন্ন রাজ্যে শক্তিশালী অবস্থানে থাকা ও সাফল্য পাওয়া সশস্ত্র এবং বিচ্ছিন্ন দলগুলোর মতো অজানা উৎস থেকে সামরিক সহায়তা ও অন্যান্য সাহায্য লাভ করে এবং মরণকামড় বসায় বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তে থাকা সীমান্তরক্ষী বাহিনী তথা ‘বর্ডার গার্ড পুলিশ’ বা বিজিপির ওপর। আরাকান আর্মি তীব্র আক্রমণ চালিয়ে একের পর এক বিজেপি সীমান্তচৌকি বা ক্যাম্প দখল করতে থাকে। মিয়ানমারের সামরিক জান্তা জঙ্গি বিমান ও ফাইটার হেলিকপ্টার থেকে বোমা ও গুলিবর্ষণ করেও আরাকান আর্মির জয়রথ থামাতে ব্যর্থ হয়। এর ফলে প্রাণ বাঁচাতে ৩০০ জনের বেশি বিজেপি সদস্য অস্ত্র, গোলাবারুদ ও সামরিক পোশাক নিয়ে নিজ নিজ সীমান্তচৌকি বা ক্যাম্প ছেড়ে হাত উঁচিয়ে আত্মসমর্পণের ভঙ্গিতে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। পরে জাহাজযোগে সমুদ্রপথে তাদের ফেরত পাঠানো হয়।

এমন পরিস্থিতিতে মিয়ানমারে জান্তা সরকারের পক্ষ থেকে এক নাটকীয় ঘোষণা আসে গত ফেব্রুয়ারি মাসে। এ সময় মিয়ানমারের দক্ষিণ-পূর্ব দিকের প্রতিবেশী রাষ্ট্র থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দি ইরাবতি সূত্রে প্রকাশ, মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সামর্থ্যবান রোহিঙ্গা নারী-পুরুষদের সরকারি সেনাবাহিনীতে যোগদান, স্বল্পমেয়াদি প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও সরকারবিরোধী বিভিন্ন গোষ্ঠী বিশেষত রোহিঙ্গাদের আবাসস্থল রাখাইনে সরকারের বিরুদ্ধে তৎপর আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার বিনিময়ে মিয়ানমারের নাগরিকত্ব সূচক পরিচয়পত্র (সিটিজেনশিপ আইডেন্টিটি কার্ড), এক বস্তা চাল ও স্থানীয় মুদ্রায় দেড় লাখ কিয়াত (প্রায় ৪১ মার্কিন ডলার বা সাড়ে ৪ হাজার বাংলাদেশি টাকা) মাসিক বেতনভাতা লাভ করবে।

১১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমার জান্তা প্রাপ্তবয়স্ক (১৮-৩৫) নাগরিকদের সামরিক বাহিনীতে যোগদান এবং অন্তত দুই বছর কাজ করার জন্য বাধ্য করেছে। এ-সংক্রান্ত একটি অন্যায় ও মানবাধিকারবিরোধী আইন ২০১০ সালে পাস করা হলেও এতদিন তার প্রয়োগ ছিল না। কিন্তু ২০২১ সালে জান্তা সরকার বন্দুকের নলের মুখে ক্ষমতা গ্রহণের দুই বছরপূর্তিতে মিয়ানমারের বিভিন্ন রাজ্যে বিশেষত সীমান্তবর্তী রাজ্যসমূহে বিভিন্ন আঞ্চলিক গোষ্ঠী সরকারি বাহিনীকে তীব্র আক্রমণ শুরু করে এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে জান্তাদের পরাস্ত করে বা পিছু হটতে বাধ্য করে। বিবিসির সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে মিয়ানমারে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে কাজ করা ও ‘স্পেশাল অ্যাডভাইজরি কাউন্সিল’ নামে পরিচিত পাওয়া বিশেষজ্ঞ মহলের বরাতে উল্লেখ করেছে যে, দেশটির জান্তা সরকারের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রয়েছে মাত্র ১৭ শতাংশ ভূখন্ডের ওপর, ২৩ শতাংশ ভূখন্ড নিয়ে যুদ্ধ চলছে আর সরকারবিরোধীদের দখলে রয়েছে ৫২ শতাংশের মতো ভূখন্ড। বর্তমানে বিরোধীদের নিয়ন্ত্রণ আরও বেড়েছে।

মিয়ানমারের চিন, শাকাই ও ইয়াং প্রদেশ এবং উত্তরাঞ্চলের সান ও শিন রাজ্যের ৩৩টি শহরের দখল মধ্য জানুয়ারিতেই জান্তাদের হাতছাড়া হয়। বর্তমানে তা আরও বেড়েছে। পক্ষান্তরে সামরিক জান্তা বরাবর কেন্দ্রে বা রাজধানীতে থাকা জনগণের অন্ধ সমর্থন পেয়ে থাকলেও বর্তমানে তাতে ভাটা পড়েছে।

মিয়ানমারের পরীক্ষিত বন্ধু গণচীন একচেটিয়াভাবে কেন্দ্রের পক্ষে থাকলেও বর্তমানে সামরিক জান্তার পাশাপাশি তাদেরই বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত আঞ্চলিক দলগুলোকেও সামরিক সমর্থন দিচ্ছে ও কেন্দ্রকে নানাভাবে কোণঠাসা করতে বাধ্য করছে।

আঞ্চলিক দলগুলো জান্তার বিরুদ্ধে অতীতে ছোট ছোট অপারেশন করলেও বর্তমানে জোটবদ্ধ হয়ে বড় আকারের অপারেশনে লিপ্ত হয়েছে এবং ব্যাপক সাফল্য লাভ করছে। ২০২৩ সালের অক্টোবরের ২৭ তারিখে ‘অপারেশন ১০২৭’ সূচনা করে মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ)। এমন আরও কিছু জোটের মধ্যে রয়েছে বর্ডার গার্ড ফোর্সেস (বিজিএফ), থ্রি ব্রাদারহুড, পিপলস ডিফেন্স ফোর্স (পিডিএফ) প্রভৃতি। এসব ছোট, মাঝারি ও বড় আঞ্চলিক শক্তির সম্মিলিত আক্রমণ মিয়ানমারের ওপর প্রবল চাপ সৃষ্টি করেছে, যেমনটা অতীতে দেখা যায়নি। বর্তমানে রাখাইন ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের ওপর এবং মিয়ানমারের বিভিন্ন স্থানে বিশেষত ‘ইন্টারনালি ডিসপ্লেইশড ক্যাম্প’ নামে পরিচিত বাস্তুহারাদের শিবিরে থাকা রোহিঙ্গাদের ওপর সামরিক বাহিনীতে যোগ দিতে বাধ্য করছে সামরিক জান্তা। প্রতিনিয়ত তাদের তালিকা করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ৪০০ রোহিঙ্গা পুরুষকে ধরে নিয়ে সামরিক প্রশিক্ষণ ও বাকিদের তালিকা হালনাগাদ করা হচ্ছে। গৃহযুদ্ধে কেন্দ্রে ও বিভিন্ন রাজ্যে বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা রাস্তাঘাট বন্ধ থাকায় রাখাইনে ফেরার ক্ষেত্রে অসুবিধার সম্মুখীন হয়। কয়েক শ রাখাইন ছাত্রছাত্রী বিমানে রাখাইন ফিরলে বিমানবন্দর থেকেই তাদের আটক করে অজ্ঞাত স্থানে নেওয়া হয়। ধারণা করা যায় যে, তাদেরও হয় সামরিক বাহিনীতে যোগ দিতে বাধ্য করা হবে, না হয় তারা আরাকান আর্মিতে যোগদানের প্রচেষ্টায় বিমানবন্দরে এসেছিল, এই অজুহাতে বিচার করা হবে।

তবে লক্ষণীয় হলো যে, মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর প্রতি চরম অনাস্থা ও প্রকাশ্য বিরোধিতা শুরু হয়েছে সর্বস্তরের রোহিঙ্গাদের পক্ষ থেকে। তারা স্বাভাবিক জীবনযাপনে বাধাগ্রস্ত হলে সব দ্বিধাদ্বন্দ্ব ভুলে স্বেচ্ছায় আরাকান আর্মিতে যোগ দিতে চায়। আবার কেউ কেউ বলেছে প্রয়োজনে নিজের হাতের কবজি কেটে পঙ্গুত্ববরণ করব, তাও মিয়ানমার সেনাবাহিনীতে যোগ দেব না। জান্তাবিরোধী এমন দৃঢ়তা আগে কখনো দেখা যায়নি।

সার্বিক বিচারে রোহিঙ্গারা বর্তমানে নানাপক্ষীয় চাপের সম্মুখীন। বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ও মিয়ানমারের ভিতরে তথা বাস্তুহারা শিবিরে থাকা রোহিঙ্গারা তাদের চরম কাক্সিক্ষত নাগরিকত্বের লোভে মিয়ানমার সেনাবাহিনীতে যোগ দিলে তাদের মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হবে বলে মনে করেন ফ্রি রোহিঙ্গা কোয়ালিশনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা নে সান। তদুপরি সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়ে যারা নাগরিকত্ব পাবেন, তাদের পরিবারের বাকি সদস্যদের কী হবে, তা সুস্পষ্ট নয়। তাই রোহিঙ্গাদের জন্য এখন পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও অপেক্ষা করাই শ্রেয়। বাংলাদেশ নীতিগতভাবে এবং আন্তর্জাতিক আইনের কাঠামো অনুযায়ী আরাকান আর্মি বা অন্য কোনো বিদ্রোহী দলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন বা যোগাযোগ করতে পারে না। তবে বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তে থাকা মিয়ানমারের সরকারি সীমান্তরক্ষীদের আত্মসমর্পণ এবং ক্যাম্প ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ায় নতুন প্রেক্ষাপট সৃষ্টি হয়েছে। সেখানে এখন অবস্থান নিয়েছে আরাকান আর্মি। বর্তমান প্রেক্ষাপটে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বের দাবি জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক আদালতে আরও জোরালোভাবে প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

E-mail : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম