শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বের প্রস্তাব ফাঁদ না সুযোগ?

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বের প্রস্তাব ফাঁদ না সুযোগ?

ষোড়শ শতকের সাড়া জাগানো ইংরেজ লেখক, নাট্যকার, সভাসদ ও সংসদ সদস্য জন লিলি তার অমর সৃষ্টি ‘ইউফুয়েস : দি এনাটমি অব উইট’ নামক রোমান্টিক প্রেমের গ্রন্থে লিখেছিলেন- ‘প্রেম ও যুদ্ধের ক্ষেত্রে সবই বৈধ’। যুগের পর যুগ ধরে এ কথাটি এমনই প্রাসঙ্গিকতা লাভ করেছে জন লিলির কালজয়ী কথাটি আবারও সত্য প্রমাণ করল মিয়ানমার সামরিক জান্তা সরকার। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া রাজ্য রাখাইনে অনাদিকাল থেকে বসবাস করছিল রোহিঙ্গা মুসলমান জনগোষ্ঠী। সামরিক জান্তা বিগত কয়েক দশক ধরে তাদের বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে ঢোকা নাগরিক বলে অভিহিত করছিল। তারপর নিষ্ঠুরভাবে তাদের হত্যা, ঘরবাড়িতে আগুন, লুটপাট এবং রাখাইন ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বল প্রয়োগ করে। রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে দ্বিপক্ষীয়, আঞ্চলিক বা বিশ্ব সংস্থার আপ্রাণ চেষ্টা ও মানবিক আবেদন সত্ত্বেও মিয়ানমারের সামরিক জান্তার মন গলেনি। আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারের জন্য ডাকা হলেও মিয়ানমার দাম্ভিকতা ও একগুঁয়েমি দেখাতে থাকে। কোনো অবস্থায় এ রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের নাগরিক হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকার করা সেই সামরিক জান্তাদের কণ্ঠে আজ বাজছে নতুন সুর। মিয়ানমারের সেনাবাহিনীতে যোগদান, স্বল্পকালীন প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও সরকারবিরোধী বিভিন্ন গোষ্ঠী বিশেষত অতি সম্প্রতি রাখাইনে সরকারি বাহিনীকে ধরাশায়ী করা আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার শর্তে রোহিঙ্গা সামর্থ্যবান নারী-পুরুষদের সম্প্রতি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারে অং সান সুচির নেতৃত্বাধীন ‘ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি’ (এনএলডি) নির্বাচিত সরকারকে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতাচ্যুত করে সামরিক জান্তা। তখনই এই এনডিএল ‘ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট অব মিয়ানমার’ (সংক্ষেপে এনইউজি) নামে একটি প্রবাসী সরকার গঠন করে এবং পরবর্তীতে ওয়াশিংটনসহ বিভিন্ন স্থানে লিয়াজোঁ অফিস স্থাপন করে। তারা একদিকে বিভিন্ন দল, উপদল, আঞ্চলিক দল ও স্বাধীনতাকামী উপজাতীয় গোষ্ঠীর সদস্যদের নিয়ে পিপলস ডিফেন্স ফোর্স (সংক্ষেপে পিডিএফ) নামের একটি সামরিক শাখা প্রতিষ্ঠা করে। এই সশস্ত্র শাখায় স্বায়ত্তশাসন, আঞ্চলিক স্বাধীনতা ও সামরিক পাশ থেকে মুক্তিকামী হাজার হাজার ছাত্র-জনতা যোগ দেয় এবং মিয়ানমারের বিভিন্ন এলাকায় কার্যকরী প্রতিরোধ গড়ে তোলে। অন্যদিকে তারা নানা ধরনের কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে জাতিসংঘ ও আসিয়ানসহ বিভিন্ন বিশ্ব সংস্থার সমীহ আদায় করে। একই সঙ্গে আমেরিকা, ইংল্যান্ড, নরওয়ে, ফ্রান্স, চেক রিপাবলিক, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের মতো শক্তিশালী দেশসমূহের সঙ্গে এনইউজি উষ্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলে।

মিয়ানমারের অন্যতম ও নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে বাংলাদেশকে বিশেষ গুরুত্ব দেয় এনইউজি। সম্প্রতি রাজধানী ঢাকায় একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত এক ওয়েবিনারে যোগ দেন এনইউজির ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট দুয়া লাসি লার উপদেষ্টা ও মুখপাত্র কাইয়াও জো। তিনি ওয়েবিনারে স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে, ২০২১ সালে তাদের ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া জান্তা সরকারের পতন ঘটাতে পারলে তার সংগঠন রাখাইন থেকে উৎখাত হওয়া ও বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হওয়া রোহিঙ্গাদের পূর্ণ নাগরিকত্ব এবং অন্যান্য অধিকার ও সুবিধা দিয়ে মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেবে। তার এই বক্তব্য আশাপ্রদ হলেও তার মূল রাজনৈতিক শক্তি অং সান সুচির এনএলডি অতীতে রোহিঙ্গাদের গণহত্যা ও নিষ্ঠুরভাবে উৎখাতের সময় রহস্যজনকভাবে নীরব থাকায় রোহিঙ্গা বা বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ তাদের কাছ থেকে নিশ্চিত কিছু পাওয়ার প্রত্যাশা করতে পারছে না।

বিভিন্ন উৎস থেকে অস্ত্র, গোলাবারুদ, বেতার যন্ত্র এমনকি বিমান বিধ্বংসী দূরপাল্লার অস্ত্রে সুসজ্জিত হয়ে এনইউজির সামরিক শাখা পিডিএফ ২০২৩ সাল থেকেই মিয়ানমারের সামরিক জান্তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে তোলে এবং বিভিন্ন ঘাঁটি দখল করতে থাকে। পিডিএফের সাফল্য বিভিন্ন আঞ্চলিক সশস্ত্র গোষ্ঠীকে একই ছাতার নিচে সংঘবদ্ধ করে। এতে মিয়ানমার জান্তার ওপর সামরিক চাপ বাড়তে থাকে। ২০২৩ সালের শেষ দিকে মিয়ানমারের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকায় সামরিক জান্তাদের সামরিক ও বেসামরিক প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ ভেঙে পড়ে। এনইউজির প্রত্যক্ষ দিকনির্দেশনা এবং তাদের সামরিক শাখা পিডিএফের সাহসিকতা ও দক্ষতায় বিভিন্ন সেনাক্যাম্প ছেড়ে পালাতে কিংবা আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয় মিয়ানমারের সরকারি সেনারা।

একই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী রাজ্য মিয়ানমারের রাখাইনের নিয়ন্ত্রণে এগিয়ে আসে এই এলাকায় আগে থেকেই তৎপর সশস্ত্র আরাকান আর্মি। তারাও বিভিন্ন রাজ্যে শক্তিশালী অবস্থানে থাকা ও সাফল্য পাওয়া সশস্ত্র এবং বিচ্ছিন্ন দলগুলোর মতো অজানা উৎস থেকে সামরিক সহায়তা ও অন্যান্য সাহায্য লাভ করে এবং মরণকামড় বসায় বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তে থাকা সীমান্তরক্ষী বাহিনী তথা ‘বর্ডার গার্ড পুলিশ’ বা বিজিপির ওপর। আরাকান আর্মি তীব্র আক্রমণ চালিয়ে একের পর এক বিজেপি সীমান্তচৌকি বা ক্যাম্প দখল করতে থাকে। মিয়ানমারের সামরিক জান্তা জঙ্গি বিমান ও ফাইটার হেলিকপ্টার থেকে বোমা ও গুলিবর্ষণ করেও আরাকান আর্মির জয়রথ থামাতে ব্যর্থ হয়। এর ফলে প্রাণ বাঁচাতে ৩০০ জনের বেশি বিজেপি সদস্য অস্ত্র, গোলাবারুদ ও সামরিক পোশাক নিয়ে নিজ নিজ সীমান্তচৌকি বা ক্যাম্প ছেড়ে হাত উঁচিয়ে আত্মসমর্পণের ভঙ্গিতে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। পরে জাহাজযোগে সমুদ্রপথে তাদের ফেরত পাঠানো হয়।

এমন পরিস্থিতিতে মিয়ানমারে জান্তা সরকারের পক্ষ থেকে এক নাটকীয় ঘোষণা আসে গত ফেব্রুয়ারি মাসে। এ সময় মিয়ানমারের দক্ষিণ-পূর্ব দিকের প্রতিবেশী রাষ্ট্র থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দি ইরাবতি সূত্রে প্রকাশ, মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সামর্থ্যবান রোহিঙ্গা নারী-পুরুষদের সরকারি সেনাবাহিনীতে যোগদান, স্বল্পমেয়াদি প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও সরকারবিরোধী বিভিন্ন গোষ্ঠী বিশেষত রোহিঙ্গাদের আবাসস্থল রাখাইনে সরকারের বিরুদ্ধে তৎপর আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার বিনিময়ে মিয়ানমারের নাগরিকত্ব সূচক পরিচয়পত্র (সিটিজেনশিপ আইডেন্টিটি কার্ড), এক বস্তা চাল ও স্থানীয় মুদ্রায় দেড় লাখ কিয়াত (প্রায় ৪১ মার্কিন ডলার বা সাড়ে ৪ হাজার বাংলাদেশি টাকা) মাসিক বেতনভাতা লাভ করবে।

১১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমার জান্তা প্রাপ্তবয়স্ক (১৮-৩৫) নাগরিকদের সামরিক বাহিনীতে যোগদান এবং অন্তত দুই বছর কাজ করার জন্য বাধ্য করেছে। এ-সংক্রান্ত একটি অন্যায় ও মানবাধিকারবিরোধী আইন ২০১০ সালে পাস করা হলেও এতদিন তার প্রয়োগ ছিল না। কিন্তু ২০২১ সালে জান্তা সরকার বন্দুকের নলের মুখে ক্ষমতা গ্রহণের দুই বছরপূর্তিতে মিয়ানমারের বিভিন্ন রাজ্যে বিশেষত সীমান্তবর্তী রাজ্যসমূহে বিভিন্ন আঞ্চলিক গোষ্ঠী সরকারি বাহিনীকে তীব্র আক্রমণ শুরু করে এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে জান্তাদের পরাস্ত করে বা পিছু হটতে বাধ্য করে। বিবিসির সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে মিয়ানমারে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে কাজ করা ও ‘স্পেশাল অ্যাডভাইজরি কাউন্সিল’ নামে পরিচিত পাওয়া বিশেষজ্ঞ মহলের বরাতে উল্লেখ করেছে যে, দেশটির জান্তা সরকারের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রয়েছে মাত্র ১৭ শতাংশ ভূখন্ডের ওপর, ২৩ শতাংশ ভূখন্ড নিয়ে যুদ্ধ চলছে আর সরকারবিরোধীদের দখলে রয়েছে ৫২ শতাংশের মতো ভূখন্ড। বর্তমানে বিরোধীদের নিয়ন্ত্রণ আরও বেড়েছে।

মিয়ানমারের চিন, শাকাই ও ইয়াং প্রদেশ এবং উত্তরাঞ্চলের সান ও শিন রাজ্যের ৩৩টি শহরের দখল মধ্য জানুয়ারিতেই জান্তাদের হাতছাড়া হয়। বর্তমানে তা আরও বেড়েছে। পক্ষান্তরে সামরিক জান্তা বরাবর কেন্দ্রে বা রাজধানীতে থাকা জনগণের অন্ধ সমর্থন পেয়ে থাকলেও বর্তমানে তাতে ভাটা পড়েছে।

মিয়ানমারের পরীক্ষিত বন্ধু গণচীন একচেটিয়াভাবে কেন্দ্রের পক্ষে থাকলেও বর্তমানে সামরিক জান্তার পাশাপাশি তাদেরই বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত আঞ্চলিক দলগুলোকেও সামরিক সমর্থন দিচ্ছে ও কেন্দ্রকে নানাভাবে কোণঠাসা করতে বাধ্য করছে।

আঞ্চলিক দলগুলো জান্তার বিরুদ্ধে অতীতে ছোট ছোট অপারেশন করলেও বর্তমানে জোটবদ্ধ হয়ে বড় আকারের অপারেশনে লিপ্ত হয়েছে এবং ব্যাপক সাফল্য লাভ করছে। ২০২৩ সালের অক্টোবরের ২৭ তারিখে ‘অপারেশন ১০২৭’ সূচনা করে মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ)। এমন আরও কিছু জোটের মধ্যে রয়েছে বর্ডার গার্ড ফোর্সেস (বিজিএফ), থ্রি ব্রাদারহুড, পিপলস ডিফেন্স ফোর্স (পিডিএফ) প্রভৃতি। এসব ছোট, মাঝারি ও বড় আঞ্চলিক শক্তির সম্মিলিত আক্রমণ মিয়ানমারের ওপর প্রবল চাপ সৃষ্টি করেছে, যেমনটা অতীতে দেখা যায়নি। বর্তমানে রাখাইন ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের ওপর এবং মিয়ানমারের বিভিন্ন স্থানে বিশেষত ‘ইন্টারনালি ডিসপ্লেইশড ক্যাম্প’ নামে পরিচিত বাস্তুহারাদের শিবিরে থাকা রোহিঙ্গাদের ওপর সামরিক বাহিনীতে যোগ দিতে বাধ্য করছে সামরিক জান্তা। প্রতিনিয়ত তাদের তালিকা করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ৪০০ রোহিঙ্গা পুরুষকে ধরে নিয়ে সামরিক প্রশিক্ষণ ও বাকিদের তালিকা হালনাগাদ করা হচ্ছে। গৃহযুদ্ধে কেন্দ্রে ও বিভিন্ন রাজ্যে বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা রাস্তাঘাট বন্ধ থাকায় রাখাইনে ফেরার ক্ষেত্রে অসুবিধার সম্মুখীন হয়। কয়েক শ রাখাইন ছাত্রছাত্রী বিমানে রাখাইন ফিরলে বিমানবন্দর থেকেই তাদের আটক করে অজ্ঞাত স্থানে নেওয়া হয়। ধারণা করা যায় যে, তাদেরও হয় সামরিক বাহিনীতে যোগ দিতে বাধ্য করা হবে, না হয় তারা আরাকান আর্মিতে যোগদানের প্রচেষ্টায় বিমানবন্দরে এসেছিল, এই অজুহাতে বিচার করা হবে।

তবে লক্ষণীয় হলো যে, মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর প্রতি চরম অনাস্থা ও প্রকাশ্য বিরোধিতা শুরু হয়েছে সর্বস্তরের রোহিঙ্গাদের পক্ষ থেকে। তারা স্বাভাবিক জীবনযাপনে বাধাগ্রস্ত হলে সব দ্বিধাদ্বন্দ্ব ভুলে স্বেচ্ছায় আরাকান আর্মিতে যোগ দিতে চায়। আবার কেউ কেউ বলেছে প্রয়োজনে নিজের হাতের কবজি কেটে পঙ্গুত্ববরণ করব, তাও মিয়ানমার সেনাবাহিনীতে যোগ দেব না। জান্তাবিরোধী এমন দৃঢ়তা আগে কখনো দেখা যায়নি।

সার্বিক বিচারে রোহিঙ্গারা বর্তমানে নানাপক্ষীয় চাপের সম্মুখীন। বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ও মিয়ানমারের ভিতরে তথা বাস্তুহারা শিবিরে থাকা রোহিঙ্গারা তাদের চরম কাক্সিক্ষত নাগরিকত্বের লোভে মিয়ানমার সেনাবাহিনীতে যোগ দিলে তাদের মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হবে বলে মনে করেন ফ্রি রোহিঙ্গা কোয়ালিশনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা নে সান। তদুপরি সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়ে যারা নাগরিকত্ব পাবেন, তাদের পরিবারের বাকি সদস্যদের কী হবে, তা সুস্পষ্ট নয়। তাই রোহিঙ্গাদের জন্য এখন পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও অপেক্ষা করাই শ্রেয়। বাংলাদেশ নীতিগতভাবে এবং আন্তর্জাতিক আইনের কাঠামো অনুযায়ী আরাকান আর্মি বা অন্য কোনো বিদ্রোহী দলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন বা যোগাযোগ করতে পারে না। তবে বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তে থাকা মিয়ানমারের সরকারি সীমান্তরক্ষীদের আত্মসমর্পণ এবং ক্যাম্প ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ায় নতুন প্রেক্ষাপট সৃষ্টি হয়েছে। সেখানে এখন অবস্থান নিয়েছে আরাকান আর্মি। বর্তমান প্রেক্ষাপটে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বের দাবি জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক আদালতে আরও জোরালোভাবে প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

E-mail : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা