শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বের প্রস্তাব ফাঁদ না সুযোগ?

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বের প্রস্তাব ফাঁদ না সুযোগ?

ষোড়শ শতকের সাড়া জাগানো ইংরেজ লেখক, নাট্যকার, সভাসদ ও সংসদ সদস্য জন লিলি তার অমর সৃষ্টি ‘ইউফুয়েস : দি এনাটমি অব উইট’ নামক রোমান্টিক প্রেমের গ্রন্থে লিখেছিলেন- ‘প্রেম ও যুদ্ধের ক্ষেত্রে সবই বৈধ’। যুগের পর যুগ ধরে এ কথাটি এমনই প্রাসঙ্গিকতা লাভ করেছে জন লিলির কালজয়ী কথাটি আবারও সত্য প্রমাণ করল মিয়ানমার সামরিক জান্তা সরকার। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া রাজ্য রাখাইনে অনাদিকাল থেকে বসবাস করছিল রোহিঙ্গা মুসলমান জনগোষ্ঠী। সামরিক জান্তা বিগত কয়েক দশক ধরে তাদের বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে ঢোকা নাগরিক বলে অভিহিত করছিল। তারপর নিষ্ঠুরভাবে তাদের হত্যা, ঘরবাড়িতে আগুন, লুটপাট এবং রাখাইন ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বল প্রয়োগ করে। রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে দ্বিপক্ষীয়, আঞ্চলিক বা বিশ্ব সংস্থার আপ্রাণ চেষ্টা ও মানবিক আবেদন সত্ত্বেও মিয়ানমারের সামরিক জান্তার মন গলেনি। আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারের জন্য ডাকা হলেও মিয়ানমার দাম্ভিকতা ও একগুঁয়েমি দেখাতে থাকে। কোনো অবস্থায় এ রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের নাগরিক হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকার করা সেই সামরিক জান্তাদের কণ্ঠে আজ বাজছে নতুন সুর। মিয়ানমারের সেনাবাহিনীতে যোগদান, স্বল্পকালীন প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও সরকারবিরোধী বিভিন্ন গোষ্ঠী বিশেষত অতি সম্প্রতি রাখাইনে সরকারি বাহিনীকে ধরাশায়ী করা আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার শর্তে রোহিঙ্গা সামর্থ্যবান নারী-পুরুষদের সম্প্রতি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারে অং সান সুচির নেতৃত্বাধীন ‘ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি’ (এনএলডি) নির্বাচিত সরকারকে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতাচ্যুত করে সামরিক জান্তা। তখনই এই এনডিএল ‘ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট অব মিয়ানমার’ (সংক্ষেপে এনইউজি) নামে একটি প্রবাসী সরকার গঠন করে এবং পরবর্তীতে ওয়াশিংটনসহ বিভিন্ন স্থানে লিয়াজোঁ অফিস স্থাপন করে। তারা একদিকে বিভিন্ন দল, উপদল, আঞ্চলিক দল ও স্বাধীনতাকামী উপজাতীয় গোষ্ঠীর সদস্যদের নিয়ে পিপলস ডিফেন্স ফোর্স (সংক্ষেপে পিডিএফ) নামের একটি সামরিক শাখা প্রতিষ্ঠা করে। এই সশস্ত্র শাখায় স্বায়ত্তশাসন, আঞ্চলিক স্বাধীনতা ও সামরিক পাশ থেকে মুক্তিকামী হাজার হাজার ছাত্র-জনতা যোগ দেয় এবং মিয়ানমারের বিভিন্ন এলাকায় কার্যকরী প্রতিরোধ গড়ে তোলে। অন্যদিকে তারা নানা ধরনের কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে জাতিসংঘ ও আসিয়ানসহ বিভিন্ন বিশ্ব সংস্থার সমীহ আদায় করে। একই সঙ্গে আমেরিকা, ইংল্যান্ড, নরওয়ে, ফ্রান্স, চেক রিপাবলিক, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের মতো শক্তিশালী দেশসমূহের সঙ্গে এনইউজি উষ্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলে।

মিয়ানমারের অন্যতম ও নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে বাংলাদেশকে বিশেষ গুরুত্ব দেয় এনইউজি। সম্প্রতি রাজধানী ঢাকায় একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত এক ওয়েবিনারে যোগ দেন এনইউজির ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট দুয়া লাসি লার উপদেষ্টা ও মুখপাত্র কাইয়াও জো। তিনি ওয়েবিনারে স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে, ২০২১ সালে তাদের ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া জান্তা সরকারের পতন ঘটাতে পারলে তার সংগঠন রাখাইন থেকে উৎখাত হওয়া ও বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হওয়া রোহিঙ্গাদের পূর্ণ নাগরিকত্ব এবং অন্যান্য অধিকার ও সুবিধা দিয়ে মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেবে। তার এই বক্তব্য আশাপ্রদ হলেও তার মূল রাজনৈতিক শক্তি অং সান সুচির এনএলডি অতীতে রোহিঙ্গাদের গণহত্যা ও নিষ্ঠুরভাবে উৎখাতের সময় রহস্যজনকভাবে নীরব থাকায় রোহিঙ্গা বা বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ তাদের কাছ থেকে নিশ্চিত কিছু পাওয়ার প্রত্যাশা করতে পারছে না।

বিভিন্ন উৎস থেকে অস্ত্র, গোলাবারুদ, বেতার যন্ত্র এমনকি বিমান বিধ্বংসী দূরপাল্লার অস্ত্রে সুসজ্জিত হয়ে এনইউজির সামরিক শাখা পিডিএফ ২০২৩ সাল থেকেই মিয়ানমারের সামরিক জান্তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে তোলে এবং বিভিন্ন ঘাঁটি দখল করতে থাকে। পিডিএফের সাফল্য বিভিন্ন আঞ্চলিক সশস্ত্র গোষ্ঠীকে একই ছাতার নিচে সংঘবদ্ধ করে। এতে মিয়ানমার জান্তার ওপর সামরিক চাপ বাড়তে থাকে। ২০২৩ সালের শেষ দিকে মিয়ানমারের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকায় সামরিক জান্তাদের সামরিক ও বেসামরিক প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ ভেঙে পড়ে। এনইউজির প্রত্যক্ষ দিকনির্দেশনা এবং তাদের সামরিক শাখা পিডিএফের সাহসিকতা ও দক্ষতায় বিভিন্ন সেনাক্যাম্প ছেড়ে পালাতে কিংবা আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয় মিয়ানমারের সরকারি সেনারা।

একই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী রাজ্য মিয়ানমারের রাখাইনের নিয়ন্ত্রণে এগিয়ে আসে এই এলাকায় আগে থেকেই তৎপর সশস্ত্র আরাকান আর্মি। তারাও বিভিন্ন রাজ্যে শক্তিশালী অবস্থানে থাকা ও সাফল্য পাওয়া সশস্ত্র এবং বিচ্ছিন্ন দলগুলোর মতো অজানা উৎস থেকে সামরিক সহায়তা ও অন্যান্য সাহায্য লাভ করে এবং মরণকামড় বসায় বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তে থাকা সীমান্তরক্ষী বাহিনী তথা ‘বর্ডার গার্ড পুলিশ’ বা বিজিপির ওপর। আরাকান আর্মি তীব্র আক্রমণ চালিয়ে একের পর এক বিজেপি সীমান্তচৌকি বা ক্যাম্প দখল করতে থাকে। মিয়ানমারের সামরিক জান্তা জঙ্গি বিমান ও ফাইটার হেলিকপ্টার থেকে বোমা ও গুলিবর্ষণ করেও আরাকান আর্মির জয়রথ থামাতে ব্যর্থ হয়। এর ফলে প্রাণ বাঁচাতে ৩০০ জনের বেশি বিজেপি সদস্য অস্ত্র, গোলাবারুদ ও সামরিক পোশাক নিয়ে নিজ নিজ সীমান্তচৌকি বা ক্যাম্প ছেড়ে হাত উঁচিয়ে আত্মসমর্পণের ভঙ্গিতে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। পরে জাহাজযোগে সমুদ্রপথে তাদের ফেরত পাঠানো হয়।

এমন পরিস্থিতিতে মিয়ানমারে জান্তা সরকারের পক্ষ থেকে এক নাটকীয় ঘোষণা আসে গত ফেব্রুয়ারি মাসে। এ সময় মিয়ানমারের দক্ষিণ-পূর্ব দিকের প্রতিবেশী রাষ্ট্র থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দি ইরাবতি সূত্রে প্রকাশ, মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সামর্থ্যবান রোহিঙ্গা নারী-পুরুষদের সরকারি সেনাবাহিনীতে যোগদান, স্বল্পমেয়াদি প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও সরকারবিরোধী বিভিন্ন গোষ্ঠী বিশেষত রোহিঙ্গাদের আবাসস্থল রাখাইনে সরকারের বিরুদ্ধে তৎপর আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার বিনিময়ে মিয়ানমারের নাগরিকত্ব সূচক পরিচয়পত্র (সিটিজেনশিপ আইডেন্টিটি কার্ড), এক বস্তা চাল ও স্থানীয় মুদ্রায় দেড় লাখ কিয়াত (প্রায় ৪১ মার্কিন ডলার বা সাড়ে ৪ হাজার বাংলাদেশি টাকা) মাসিক বেতনভাতা লাভ করবে।

১১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমার জান্তা প্রাপ্তবয়স্ক (১৮-৩৫) নাগরিকদের সামরিক বাহিনীতে যোগদান এবং অন্তত দুই বছর কাজ করার জন্য বাধ্য করেছে। এ-সংক্রান্ত একটি অন্যায় ও মানবাধিকারবিরোধী আইন ২০১০ সালে পাস করা হলেও এতদিন তার প্রয়োগ ছিল না। কিন্তু ২০২১ সালে জান্তা সরকার বন্দুকের নলের মুখে ক্ষমতা গ্রহণের দুই বছরপূর্তিতে মিয়ানমারের বিভিন্ন রাজ্যে বিশেষত সীমান্তবর্তী রাজ্যসমূহে বিভিন্ন আঞ্চলিক গোষ্ঠী সরকারি বাহিনীকে তীব্র আক্রমণ শুরু করে এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে জান্তাদের পরাস্ত করে বা পিছু হটতে বাধ্য করে। বিবিসির সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে মিয়ানমারে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে কাজ করা ও ‘স্পেশাল অ্যাডভাইজরি কাউন্সিল’ নামে পরিচিত পাওয়া বিশেষজ্ঞ মহলের বরাতে উল্লেখ করেছে যে, দেশটির জান্তা সরকারের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রয়েছে মাত্র ১৭ শতাংশ ভূখন্ডের ওপর, ২৩ শতাংশ ভূখন্ড নিয়ে যুদ্ধ চলছে আর সরকারবিরোধীদের দখলে রয়েছে ৫২ শতাংশের মতো ভূখন্ড। বর্তমানে বিরোধীদের নিয়ন্ত্রণ আরও বেড়েছে।

মিয়ানমারের চিন, শাকাই ও ইয়াং প্রদেশ এবং উত্তরাঞ্চলের সান ও শিন রাজ্যের ৩৩টি শহরের দখল মধ্য জানুয়ারিতেই জান্তাদের হাতছাড়া হয়। বর্তমানে তা আরও বেড়েছে। পক্ষান্তরে সামরিক জান্তা বরাবর কেন্দ্রে বা রাজধানীতে থাকা জনগণের অন্ধ সমর্থন পেয়ে থাকলেও বর্তমানে তাতে ভাটা পড়েছে।

মিয়ানমারের পরীক্ষিত বন্ধু গণচীন একচেটিয়াভাবে কেন্দ্রের পক্ষে থাকলেও বর্তমানে সামরিক জান্তার পাশাপাশি তাদেরই বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত আঞ্চলিক দলগুলোকেও সামরিক সমর্থন দিচ্ছে ও কেন্দ্রকে নানাভাবে কোণঠাসা করতে বাধ্য করছে।

আঞ্চলিক দলগুলো জান্তার বিরুদ্ধে অতীতে ছোট ছোট অপারেশন করলেও বর্তমানে জোটবদ্ধ হয়ে বড় আকারের অপারেশনে লিপ্ত হয়েছে এবং ব্যাপক সাফল্য লাভ করছে। ২০২৩ সালের অক্টোবরের ২৭ তারিখে ‘অপারেশন ১০২৭’ সূচনা করে মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ)। এমন আরও কিছু জোটের মধ্যে রয়েছে বর্ডার গার্ড ফোর্সেস (বিজিএফ), থ্রি ব্রাদারহুড, পিপলস ডিফেন্স ফোর্স (পিডিএফ) প্রভৃতি। এসব ছোট, মাঝারি ও বড় আঞ্চলিক শক্তির সম্মিলিত আক্রমণ মিয়ানমারের ওপর প্রবল চাপ সৃষ্টি করেছে, যেমনটা অতীতে দেখা যায়নি। বর্তমানে রাখাইন ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের ওপর এবং মিয়ানমারের বিভিন্ন স্থানে বিশেষত ‘ইন্টারনালি ডিসপ্লেইশড ক্যাম্প’ নামে পরিচিত বাস্তুহারাদের শিবিরে থাকা রোহিঙ্গাদের ওপর সামরিক বাহিনীতে যোগ দিতে বাধ্য করছে সামরিক জান্তা। প্রতিনিয়ত তাদের তালিকা করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ৪০০ রোহিঙ্গা পুরুষকে ধরে নিয়ে সামরিক প্রশিক্ষণ ও বাকিদের তালিকা হালনাগাদ করা হচ্ছে। গৃহযুদ্ধে কেন্দ্রে ও বিভিন্ন রাজ্যে বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা রাস্তাঘাট বন্ধ থাকায় রাখাইনে ফেরার ক্ষেত্রে অসুবিধার সম্মুখীন হয়। কয়েক শ রাখাইন ছাত্রছাত্রী বিমানে রাখাইন ফিরলে বিমানবন্দর থেকেই তাদের আটক করে অজ্ঞাত স্থানে নেওয়া হয়। ধারণা করা যায় যে, তাদেরও হয় সামরিক বাহিনীতে যোগ দিতে বাধ্য করা হবে, না হয় তারা আরাকান আর্মিতে যোগদানের প্রচেষ্টায় বিমানবন্দরে এসেছিল, এই অজুহাতে বিচার করা হবে।

তবে লক্ষণীয় হলো যে, মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর প্রতি চরম অনাস্থা ও প্রকাশ্য বিরোধিতা শুরু হয়েছে সর্বস্তরের রোহিঙ্গাদের পক্ষ থেকে। তারা স্বাভাবিক জীবনযাপনে বাধাগ্রস্ত হলে সব দ্বিধাদ্বন্দ্ব ভুলে স্বেচ্ছায় আরাকান আর্মিতে যোগ দিতে চায়। আবার কেউ কেউ বলেছে প্রয়োজনে নিজের হাতের কবজি কেটে পঙ্গুত্ববরণ করব, তাও মিয়ানমার সেনাবাহিনীতে যোগ দেব না। জান্তাবিরোধী এমন দৃঢ়তা আগে কখনো দেখা যায়নি।

সার্বিক বিচারে রোহিঙ্গারা বর্তমানে নানাপক্ষীয় চাপের সম্মুখীন। বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ও মিয়ানমারের ভিতরে তথা বাস্তুহারা শিবিরে থাকা রোহিঙ্গারা তাদের চরম কাক্সিক্ষত নাগরিকত্বের লোভে মিয়ানমার সেনাবাহিনীতে যোগ দিলে তাদের মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হবে বলে মনে করেন ফ্রি রোহিঙ্গা কোয়ালিশনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা নে সান। তদুপরি সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়ে যারা নাগরিকত্ব পাবেন, তাদের পরিবারের বাকি সদস্যদের কী হবে, তা সুস্পষ্ট নয়। তাই রোহিঙ্গাদের জন্য এখন পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও অপেক্ষা করাই শ্রেয়। বাংলাদেশ নীতিগতভাবে এবং আন্তর্জাতিক আইনের কাঠামো অনুযায়ী আরাকান আর্মি বা অন্য কোনো বিদ্রোহী দলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন বা যোগাযোগ করতে পারে না। তবে বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তে থাকা মিয়ানমারের সরকারি সীমান্তরক্ষীদের আত্মসমর্পণ এবং ক্যাম্প ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ায় নতুন প্রেক্ষাপট সৃষ্টি হয়েছে। সেখানে এখন অবস্থান নিয়েছে আরাকান আর্মি। বর্তমান প্রেক্ষাপটে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বের দাবি জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক আদালতে আরও জোরালোভাবে প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

E-mail : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চিকিৎসা ব্যয়
চিকিৎসা ব্যয়
বিক্ষোভ অবরোধ
বিক্ষোভ অবরোধ
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
সর্বশেষ খবর
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচিত্র বৈশাখ
বিচিত্র বৈশাখ

ডাংগুলি

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ