শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বের প্রস্তাব ফাঁদ না সুযোগ?

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বের প্রস্তাব ফাঁদ না সুযোগ?

ষোড়শ শতকের সাড়া জাগানো ইংরেজ লেখক, নাট্যকার, সভাসদ ও সংসদ সদস্য জন লিলি তার অমর সৃষ্টি ‘ইউফুয়েস : দি এনাটমি অব উইট’ নামক রোমান্টিক প্রেমের গ্রন্থে লিখেছিলেন- ‘প্রেম ও যুদ্ধের ক্ষেত্রে সবই বৈধ’। যুগের পর যুগ ধরে এ কথাটি এমনই প্রাসঙ্গিকতা লাভ করেছে জন লিলির কালজয়ী কথাটি আবারও সত্য প্রমাণ করল মিয়ানমার সামরিক জান্তা সরকার। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া রাজ্য রাখাইনে অনাদিকাল থেকে বসবাস করছিল রোহিঙ্গা মুসলমান জনগোষ্ঠী। সামরিক জান্তা বিগত কয়েক দশক ধরে তাদের বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে ঢোকা নাগরিক বলে অভিহিত করছিল। তারপর নিষ্ঠুরভাবে তাদের হত্যা, ঘরবাড়িতে আগুন, লুটপাট এবং রাখাইন ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বল প্রয়োগ করে। রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে দ্বিপক্ষীয়, আঞ্চলিক বা বিশ্ব সংস্থার আপ্রাণ চেষ্টা ও মানবিক আবেদন সত্ত্বেও মিয়ানমারের সামরিক জান্তার মন গলেনি। আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারের জন্য ডাকা হলেও মিয়ানমার দাম্ভিকতা ও একগুঁয়েমি দেখাতে থাকে। কোনো অবস্থায় এ রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের নাগরিক হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকার করা সেই সামরিক জান্তাদের কণ্ঠে আজ বাজছে নতুন সুর। মিয়ানমারের সেনাবাহিনীতে যোগদান, স্বল্পকালীন প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও সরকারবিরোধী বিভিন্ন গোষ্ঠী বিশেষত অতি সম্প্রতি রাখাইনে সরকারি বাহিনীকে ধরাশায়ী করা আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার শর্তে রোহিঙ্গা সামর্থ্যবান নারী-পুরুষদের সম্প্রতি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারে অং সান সুচির নেতৃত্বাধীন ‘ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি’ (এনএলডি) নির্বাচিত সরকারকে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতাচ্যুত করে সামরিক জান্তা। তখনই এই এনডিএল ‘ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট অব মিয়ানমার’ (সংক্ষেপে এনইউজি) নামে একটি প্রবাসী সরকার গঠন করে এবং পরবর্তীতে ওয়াশিংটনসহ বিভিন্ন স্থানে লিয়াজোঁ অফিস স্থাপন করে। তারা একদিকে বিভিন্ন দল, উপদল, আঞ্চলিক দল ও স্বাধীনতাকামী উপজাতীয় গোষ্ঠীর সদস্যদের নিয়ে পিপলস ডিফেন্স ফোর্স (সংক্ষেপে পিডিএফ) নামের একটি সামরিক শাখা প্রতিষ্ঠা করে। এই সশস্ত্র শাখায় স্বায়ত্তশাসন, আঞ্চলিক স্বাধীনতা ও সামরিক পাশ থেকে মুক্তিকামী হাজার হাজার ছাত্র-জনতা যোগ দেয় এবং মিয়ানমারের বিভিন্ন এলাকায় কার্যকরী প্রতিরোধ গড়ে তোলে। অন্যদিকে তারা নানা ধরনের কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে জাতিসংঘ ও আসিয়ানসহ বিভিন্ন বিশ্ব সংস্থার সমীহ আদায় করে। একই সঙ্গে আমেরিকা, ইংল্যান্ড, নরওয়ে, ফ্রান্স, চেক রিপাবলিক, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের মতো শক্তিশালী দেশসমূহের সঙ্গে এনইউজি উষ্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলে।

মিয়ানমারের অন্যতম ও নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে বাংলাদেশকে বিশেষ গুরুত্ব দেয় এনইউজি। সম্প্রতি রাজধানী ঢাকায় একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত এক ওয়েবিনারে যোগ দেন এনইউজির ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট দুয়া লাসি লার উপদেষ্টা ও মুখপাত্র কাইয়াও জো। তিনি ওয়েবিনারে স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে, ২০২১ সালে তাদের ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া জান্তা সরকারের পতন ঘটাতে পারলে তার সংগঠন রাখাইন থেকে উৎখাত হওয়া ও বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হওয়া রোহিঙ্গাদের পূর্ণ নাগরিকত্ব এবং অন্যান্য অধিকার ও সুবিধা দিয়ে মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেবে। তার এই বক্তব্য আশাপ্রদ হলেও তার মূল রাজনৈতিক শক্তি অং সান সুচির এনএলডি অতীতে রোহিঙ্গাদের গণহত্যা ও নিষ্ঠুরভাবে উৎখাতের সময় রহস্যজনকভাবে নীরব থাকায় রোহিঙ্গা বা বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ তাদের কাছ থেকে নিশ্চিত কিছু পাওয়ার প্রত্যাশা করতে পারছে না।

বিভিন্ন উৎস থেকে অস্ত্র, গোলাবারুদ, বেতার যন্ত্র এমনকি বিমান বিধ্বংসী দূরপাল্লার অস্ত্রে সুসজ্জিত হয়ে এনইউজির সামরিক শাখা পিডিএফ ২০২৩ সাল থেকেই মিয়ানমারের সামরিক জান্তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে তোলে এবং বিভিন্ন ঘাঁটি দখল করতে থাকে। পিডিএফের সাফল্য বিভিন্ন আঞ্চলিক সশস্ত্র গোষ্ঠীকে একই ছাতার নিচে সংঘবদ্ধ করে। এতে মিয়ানমার জান্তার ওপর সামরিক চাপ বাড়তে থাকে। ২০২৩ সালের শেষ দিকে মিয়ানমারের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকায় সামরিক জান্তাদের সামরিক ও বেসামরিক প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ ভেঙে পড়ে। এনইউজির প্রত্যক্ষ দিকনির্দেশনা এবং তাদের সামরিক শাখা পিডিএফের সাহসিকতা ও দক্ষতায় বিভিন্ন সেনাক্যাম্প ছেড়ে পালাতে কিংবা আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয় মিয়ানমারের সরকারি সেনারা।

একই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী রাজ্য মিয়ানমারের রাখাইনের নিয়ন্ত্রণে এগিয়ে আসে এই এলাকায় আগে থেকেই তৎপর সশস্ত্র আরাকান আর্মি। তারাও বিভিন্ন রাজ্যে শক্তিশালী অবস্থানে থাকা ও সাফল্য পাওয়া সশস্ত্র এবং বিচ্ছিন্ন দলগুলোর মতো অজানা উৎস থেকে সামরিক সহায়তা ও অন্যান্য সাহায্য লাভ করে এবং মরণকামড় বসায় বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তে থাকা সীমান্তরক্ষী বাহিনী তথা ‘বর্ডার গার্ড পুলিশ’ বা বিজিপির ওপর। আরাকান আর্মি তীব্র আক্রমণ চালিয়ে একের পর এক বিজেপি সীমান্তচৌকি বা ক্যাম্প দখল করতে থাকে। মিয়ানমারের সামরিক জান্তা জঙ্গি বিমান ও ফাইটার হেলিকপ্টার থেকে বোমা ও গুলিবর্ষণ করেও আরাকান আর্মির জয়রথ থামাতে ব্যর্থ হয়। এর ফলে প্রাণ বাঁচাতে ৩০০ জনের বেশি বিজেপি সদস্য অস্ত্র, গোলাবারুদ ও সামরিক পোশাক নিয়ে নিজ নিজ সীমান্তচৌকি বা ক্যাম্প ছেড়ে হাত উঁচিয়ে আত্মসমর্পণের ভঙ্গিতে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। পরে জাহাজযোগে সমুদ্রপথে তাদের ফেরত পাঠানো হয়।

এমন পরিস্থিতিতে মিয়ানমারে জান্তা সরকারের পক্ষ থেকে এক নাটকীয় ঘোষণা আসে গত ফেব্রুয়ারি মাসে। এ সময় মিয়ানমারের দক্ষিণ-পূর্ব দিকের প্রতিবেশী রাষ্ট্র থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দি ইরাবতি সূত্রে প্রকাশ, মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সামর্থ্যবান রোহিঙ্গা নারী-পুরুষদের সরকারি সেনাবাহিনীতে যোগদান, স্বল্পমেয়াদি প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও সরকারবিরোধী বিভিন্ন গোষ্ঠী বিশেষত রোহিঙ্গাদের আবাসস্থল রাখাইনে সরকারের বিরুদ্ধে তৎপর আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার বিনিময়ে মিয়ানমারের নাগরিকত্ব সূচক পরিচয়পত্র (সিটিজেনশিপ আইডেন্টিটি কার্ড), এক বস্তা চাল ও স্থানীয় মুদ্রায় দেড় লাখ কিয়াত (প্রায় ৪১ মার্কিন ডলার বা সাড়ে ৪ হাজার বাংলাদেশি টাকা) মাসিক বেতনভাতা লাভ করবে।

১১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমার জান্তা প্রাপ্তবয়স্ক (১৮-৩৫) নাগরিকদের সামরিক বাহিনীতে যোগদান এবং অন্তত দুই বছর কাজ করার জন্য বাধ্য করেছে। এ-সংক্রান্ত একটি অন্যায় ও মানবাধিকারবিরোধী আইন ২০১০ সালে পাস করা হলেও এতদিন তার প্রয়োগ ছিল না। কিন্তু ২০২১ সালে জান্তা সরকার বন্দুকের নলের মুখে ক্ষমতা গ্রহণের দুই বছরপূর্তিতে মিয়ানমারের বিভিন্ন রাজ্যে বিশেষত সীমান্তবর্তী রাজ্যসমূহে বিভিন্ন আঞ্চলিক গোষ্ঠী সরকারি বাহিনীকে তীব্র আক্রমণ শুরু করে এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে জান্তাদের পরাস্ত করে বা পিছু হটতে বাধ্য করে। বিবিসির সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে মিয়ানমারে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে কাজ করা ও ‘স্পেশাল অ্যাডভাইজরি কাউন্সিল’ নামে পরিচিত পাওয়া বিশেষজ্ঞ মহলের বরাতে উল্লেখ করেছে যে, দেশটির জান্তা সরকারের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রয়েছে মাত্র ১৭ শতাংশ ভূখন্ডের ওপর, ২৩ শতাংশ ভূখন্ড নিয়ে যুদ্ধ চলছে আর সরকারবিরোধীদের দখলে রয়েছে ৫২ শতাংশের মতো ভূখন্ড। বর্তমানে বিরোধীদের নিয়ন্ত্রণ আরও বেড়েছে।

মিয়ানমারের চিন, শাকাই ও ইয়াং প্রদেশ এবং উত্তরাঞ্চলের সান ও শিন রাজ্যের ৩৩টি শহরের দখল মধ্য জানুয়ারিতেই জান্তাদের হাতছাড়া হয়। বর্তমানে তা আরও বেড়েছে। পক্ষান্তরে সামরিক জান্তা বরাবর কেন্দ্রে বা রাজধানীতে থাকা জনগণের অন্ধ সমর্থন পেয়ে থাকলেও বর্তমানে তাতে ভাটা পড়েছে।

মিয়ানমারের পরীক্ষিত বন্ধু গণচীন একচেটিয়াভাবে কেন্দ্রের পক্ষে থাকলেও বর্তমানে সামরিক জান্তার পাশাপাশি তাদেরই বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত আঞ্চলিক দলগুলোকেও সামরিক সমর্থন দিচ্ছে ও কেন্দ্রকে নানাভাবে কোণঠাসা করতে বাধ্য করছে।

আঞ্চলিক দলগুলো জান্তার বিরুদ্ধে অতীতে ছোট ছোট অপারেশন করলেও বর্তমানে জোটবদ্ধ হয়ে বড় আকারের অপারেশনে লিপ্ত হয়েছে এবং ব্যাপক সাফল্য লাভ করছে। ২০২৩ সালের অক্টোবরের ২৭ তারিখে ‘অপারেশন ১০২৭’ সূচনা করে মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ)। এমন আরও কিছু জোটের মধ্যে রয়েছে বর্ডার গার্ড ফোর্সেস (বিজিএফ), থ্রি ব্রাদারহুড, পিপলস ডিফেন্স ফোর্স (পিডিএফ) প্রভৃতি। এসব ছোট, মাঝারি ও বড় আঞ্চলিক শক্তির সম্মিলিত আক্রমণ মিয়ানমারের ওপর প্রবল চাপ সৃষ্টি করেছে, যেমনটা অতীতে দেখা যায়নি। বর্তমানে রাখাইন ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের ওপর এবং মিয়ানমারের বিভিন্ন স্থানে বিশেষত ‘ইন্টারনালি ডিসপ্লেইশড ক্যাম্প’ নামে পরিচিত বাস্তুহারাদের শিবিরে থাকা রোহিঙ্গাদের ওপর সামরিক বাহিনীতে যোগ দিতে বাধ্য করছে সামরিক জান্তা। প্রতিনিয়ত তাদের তালিকা করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ৪০০ রোহিঙ্গা পুরুষকে ধরে নিয়ে সামরিক প্রশিক্ষণ ও বাকিদের তালিকা হালনাগাদ করা হচ্ছে। গৃহযুদ্ধে কেন্দ্রে ও বিভিন্ন রাজ্যে বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা রাস্তাঘাট বন্ধ থাকায় রাখাইনে ফেরার ক্ষেত্রে অসুবিধার সম্মুখীন হয়। কয়েক শ রাখাইন ছাত্রছাত্রী বিমানে রাখাইন ফিরলে বিমানবন্দর থেকেই তাদের আটক করে অজ্ঞাত স্থানে নেওয়া হয়। ধারণা করা যায় যে, তাদেরও হয় সামরিক বাহিনীতে যোগ দিতে বাধ্য করা হবে, না হয় তারা আরাকান আর্মিতে যোগদানের প্রচেষ্টায় বিমানবন্দরে এসেছিল, এই অজুহাতে বিচার করা হবে।

তবে লক্ষণীয় হলো যে, মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর প্রতি চরম অনাস্থা ও প্রকাশ্য বিরোধিতা শুরু হয়েছে সর্বস্তরের রোহিঙ্গাদের পক্ষ থেকে। তারা স্বাভাবিক জীবনযাপনে বাধাগ্রস্ত হলে সব দ্বিধাদ্বন্দ্ব ভুলে স্বেচ্ছায় আরাকান আর্মিতে যোগ দিতে চায়। আবার কেউ কেউ বলেছে প্রয়োজনে নিজের হাতের কবজি কেটে পঙ্গুত্ববরণ করব, তাও মিয়ানমার সেনাবাহিনীতে যোগ দেব না। জান্তাবিরোধী এমন দৃঢ়তা আগে কখনো দেখা যায়নি।

সার্বিক বিচারে রোহিঙ্গারা বর্তমানে নানাপক্ষীয় চাপের সম্মুখীন। বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ও মিয়ানমারের ভিতরে তথা বাস্তুহারা শিবিরে থাকা রোহিঙ্গারা তাদের চরম কাক্সিক্ষত নাগরিকত্বের লোভে মিয়ানমার সেনাবাহিনীতে যোগ দিলে তাদের মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হবে বলে মনে করেন ফ্রি রোহিঙ্গা কোয়ালিশনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা নে সান। তদুপরি সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়ে যারা নাগরিকত্ব পাবেন, তাদের পরিবারের বাকি সদস্যদের কী হবে, তা সুস্পষ্ট নয়। তাই রোহিঙ্গাদের জন্য এখন পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও অপেক্ষা করাই শ্রেয়। বাংলাদেশ নীতিগতভাবে এবং আন্তর্জাতিক আইনের কাঠামো অনুযায়ী আরাকান আর্মি বা অন্য কোনো বিদ্রোহী দলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন বা যোগাযোগ করতে পারে না। তবে বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তে থাকা মিয়ানমারের সরকারি সীমান্তরক্ষীদের আত্মসমর্পণ এবং ক্যাম্প ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ায় নতুন প্রেক্ষাপট সৃষ্টি হয়েছে। সেখানে এখন অবস্থান নিয়েছে আরাকান আর্মি। বর্তমান প্রেক্ষাপটে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বের দাবি জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক আদালতে আরও জোরালোভাবে প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

E-mail : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন
পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী

৩২ মিনিট আগে | পরবাস

ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড
ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাস্তা অবরোধ বরদাশত করা হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাস্তা অবরোধ বরদাশত করা হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার
জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার
মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন
ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের
সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি
রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি
নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা
কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত
জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা
টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি
বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার
২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা