শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বের প্রস্তাব ফাঁদ না সুযোগ?

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বের প্রস্তাব ফাঁদ না সুযোগ?

ষোড়শ শতকের সাড়া জাগানো ইংরেজ লেখক, নাট্যকার, সভাসদ ও সংসদ সদস্য জন লিলি তার অমর সৃষ্টি ‘ইউফুয়েস : দি এনাটমি অব উইট’ নামক রোমান্টিক প্রেমের গ্রন্থে লিখেছিলেন- ‘প্রেম ও যুদ্ধের ক্ষেত্রে সবই বৈধ’। যুগের পর যুগ ধরে এ কথাটি এমনই প্রাসঙ্গিকতা লাভ করেছে জন লিলির কালজয়ী কথাটি আবারও সত্য প্রমাণ করল মিয়ানমার সামরিক জান্তা সরকার। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া রাজ্য রাখাইনে অনাদিকাল থেকে বসবাস করছিল রোহিঙ্গা মুসলমান জনগোষ্ঠী। সামরিক জান্তা বিগত কয়েক দশক ধরে তাদের বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে ঢোকা নাগরিক বলে অভিহিত করছিল। তারপর নিষ্ঠুরভাবে তাদের হত্যা, ঘরবাড়িতে আগুন, লুটপাট এবং রাখাইন ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বল প্রয়োগ করে। রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে দ্বিপক্ষীয়, আঞ্চলিক বা বিশ্ব সংস্থার আপ্রাণ চেষ্টা ও মানবিক আবেদন সত্ত্বেও মিয়ানমারের সামরিক জান্তার মন গলেনি। আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারের জন্য ডাকা হলেও মিয়ানমার দাম্ভিকতা ও একগুঁয়েমি দেখাতে থাকে। কোনো অবস্থায় এ রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের নাগরিক হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকার করা সেই সামরিক জান্তাদের কণ্ঠে আজ বাজছে নতুন সুর। মিয়ানমারের সেনাবাহিনীতে যোগদান, স্বল্পকালীন প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও সরকারবিরোধী বিভিন্ন গোষ্ঠী বিশেষত অতি সম্প্রতি রাখাইনে সরকারি বাহিনীকে ধরাশায়ী করা আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার শর্তে রোহিঙ্গা সামর্থ্যবান নারী-পুরুষদের সম্প্রতি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারে অং সান সুচির নেতৃত্বাধীন ‘ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি’ (এনএলডি) নির্বাচিত সরকারকে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতাচ্যুত করে সামরিক জান্তা। তখনই এই এনডিএল ‘ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট অব মিয়ানমার’ (সংক্ষেপে এনইউজি) নামে একটি প্রবাসী সরকার গঠন করে এবং পরবর্তীতে ওয়াশিংটনসহ বিভিন্ন স্থানে লিয়াজোঁ অফিস স্থাপন করে। তারা একদিকে বিভিন্ন দল, উপদল, আঞ্চলিক দল ও স্বাধীনতাকামী উপজাতীয় গোষ্ঠীর সদস্যদের নিয়ে পিপলস ডিফেন্স ফোর্স (সংক্ষেপে পিডিএফ) নামের একটি সামরিক শাখা প্রতিষ্ঠা করে। এই সশস্ত্র শাখায় স্বায়ত্তশাসন, আঞ্চলিক স্বাধীনতা ও সামরিক পাশ থেকে মুক্তিকামী হাজার হাজার ছাত্র-জনতা যোগ দেয় এবং মিয়ানমারের বিভিন্ন এলাকায় কার্যকরী প্রতিরোধ গড়ে তোলে। অন্যদিকে তারা নানা ধরনের কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে জাতিসংঘ ও আসিয়ানসহ বিভিন্ন বিশ্ব সংস্থার সমীহ আদায় করে। একই সঙ্গে আমেরিকা, ইংল্যান্ড, নরওয়ে, ফ্রান্স, চেক রিপাবলিক, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের মতো শক্তিশালী দেশসমূহের সঙ্গে এনইউজি উষ্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলে।

মিয়ানমারের অন্যতম ও নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে বাংলাদেশকে বিশেষ গুরুত্ব দেয় এনইউজি। সম্প্রতি রাজধানী ঢাকায় একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত এক ওয়েবিনারে যোগ দেন এনইউজির ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট দুয়া লাসি লার উপদেষ্টা ও মুখপাত্র কাইয়াও জো। তিনি ওয়েবিনারে স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে, ২০২১ সালে তাদের ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া জান্তা সরকারের পতন ঘটাতে পারলে তার সংগঠন রাখাইন থেকে উৎখাত হওয়া ও বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হওয়া রোহিঙ্গাদের পূর্ণ নাগরিকত্ব এবং অন্যান্য অধিকার ও সুবিধা দিয়ে মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেবে। তার এই বক্তব্য আশাপ্রদ হলেও তার মূল রাজনৈতিক শক্তি অং সান সুচির এনএলডি অতীতে রোহিঙ্গাদের গণহত্যা ও নিষ্ঠুরভাবে উৎখাতের সময় রহস্যজনকভাবে নীরব থাকায় রোহিঙ্গা বা বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ তাদের কাছ থেকে নিশ্চিত কিছু পাওয়ার প্রত্যাশা করতে পারছে না।

বিভিন্ন উৎস থেকে অস্ত্র, গোলাবারুদ, বেতার যন্ত্র এমনকি বিমান বিধ্বংসী দূরপাল্লার অস্ত্রে সুসজ্জিত হয়ে এনইউজির সামরিক শাখা পিডিএফ ২০২৩ সাল থেকেই মিয়ানমারের সামরিক জান্তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে তোলে এবং বিভিন্ন ঘাঁটি দখল করতে থাকে। পিডিএফের সাফল্য বিভিন্ন আঞ্চলিক সশস্ত্র গোষ্ঠীকে একই ছাতার নিচে সংঘবদ্ধ করে। এতে মিয়ানমার জান্তার ওপর সামরিক চাপ বাড়তে থাকে। ২০২৩ সালের শেষ দিকে মিয়ানমারের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকায় সামরিক জান্তাদের সামরিক ও বেসামরিক প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ ভেঙে পড়ে। এনইউজির প্রত্যক্ষ দিকনির্দেশনা এবং তাদের সামরিক শাখা পিডিএফের সাহসিকতা ও দক্ষতায় বিভিন্ন সেনাক্যাম্প ছেড়ে পালাতে কিংবা আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয় মিয়ানমারের সরকারি সেনারা।

একই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী রাজ্য মিয়ানমারের রাখাইনের নিয়ন্ত্রণে এগিয়ে আসে এই এলাকায় আগে থেকেই তৎপর সশস্ত্র আরাকান আর্মি। তারাও বিভিন্ন রাজ্যে শক্তিশালী অবস্থানে থাকা ও সাফল্য পাওয়া সশস্ত্র এবং বিচ্ছিন্ন দলগুলোর মতো অজানা উৎস থেকে সামরিক সহায়তা ও অন্যান্য সাহায্য লাভ করে এবং মরণকামড় বসায় বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তে থাকা সীমান্তরক্ষী বাহিনী তথা ‘বর্ডার গার্ড পুলিশ’ বা বিজিপির ওপর। আরাকান আর্মি তীব্র আক্রমণ চালিয়ে একের পর এক বিজেপি সীমান্তচৌকি বা ক্যাম্প দখল করতে থাকে। মিয়ানমারের সামরিক জান্তা জঙ্গি বিমান ও ফাইটার হেলিকপ্টার থেকে বোমা ও গুলিবর্ষণ করেও আরাকান আর্মির জয়রথ থামাতে ব্যর্থ হয়। এর ফলে প্রাণ বাঁচাতে ৩০০ জনের বেশি বিজেপি সদস্য অস্ত্র, গোলাবারুদ ও সামরিক পোশাক নিয়ে নিজ নিজ সীমান্তচৌকি বা ক্যাম্প ছেড়ে হাত উঁচিয়ে আত্মসমর্পণের ভঙ্গিতে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। পরে জাহাজযোগে সমুদ্রপথে তাদের ফেরত পাঠানো হয়।

এমন পরিস্থিতিতে মিয়ানমারে জান্তা সরকারের পক্ষ থেকে এক নাটকীয় ঘোষণা আসে গত ফেব্রুয়ারি মাসে। এ সময় মিয়ানমারের দক্ষিণ-পূর্ব দিকের প্রতিবেশী রাষ্ট্র থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দি ইরাবতি সূত্রে প্রকাশ, মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সামর্থ্যবান রোহিঙ্গা নারী-পুরুষদের সরকারি সেনাবাহিনীতে যোগদান, স্বল্পমেয়াদি প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও সরকারবিরোধী বিভিন্ন গোষ্ঠী বিশেষত রোহিঙ্গাদের আবাসস্থল রাখাইনে সরকারের বিরুদ্ধে তৎপর আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার বিনিময়ে মিয়ানমারের নাগরিকত্ব সূচক পরিচয়পত্র (সিটিজেনশিপ আইডেন্টিটি কার্ড), এক বস্তা চাল ও স্থানীয় মুদ্রায় দেড় লাখ কিয়াত (প্রায় ৪১ মার্কিন ডলার বা সাড়ে ৪ হাজার বাংলাদেশি টাকা) মাসিক বেতনভাতা লাভ করবে।

১১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমার জান্তা প্রাপ্তবয়স্ক (১৮-৩৫) নাগরিকদের সামরিক বাহিনীতে যোগদান এবং অন্তত দুই বছর কাজ করার জন্য বাধ্য করেছে। এ-সংক্রান্ত একটি অন্যায় ও মানবাধিকারবিরোধী আইন ২০১০ সালে পাস করা হলেও এতদিন তার প্রয়োগ ছিল না। কিন্তু ২০২১ সালে জান্তা সরকার বন্দুকের নলের মুখে ক্ষমতা গ্রহণের দুই বছরপূর্তিতে মিয়ানমারের বিভিন্ন রাজ্যে বিশেষত সীমান্তবর্তী রাজ্যসমূহে বিভিন্ন আঞ্চলিক গোষ্ঠী সরকারি বাহিনীকে তীব্র আক্রমণ শুরু করে এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে জান্তাদের পরাস্ত করে বা পিছু হটতে বাধ্য করে। বিবিসির সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে মিয়ানমারে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে কাজ করা ও ‘স্পেশাল অ্যাডভাইজরি কাউন্সিল’ নামে পরিচিত পাওয়া বিশেষজ্ঞ মহলের বরাতে উল্লেখ করেছে যে, দেশটির জান্তা সরকারের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রয়েছে মাত্র ১৭ শতাংশ ভূখন্ডের ওপর, ২৩ শতাংশ ভূখন্ড নিয়ে যুদ্ধ চলছে আর সরকারবিরোধীদের দখলে রয়েছে ৫২ শতাংশের মতো ভূখন্ড। বর্তমানে বিরোধীদের নিয়ন্ত্রণ আরও বেড়েছে।

মিয়ানমারের চিন, শাকাই ও ইয়াং প্রদেশ এবং উত্তরাঞ্চলের সান ও শিন রাজ্যের ৩৩টি শহরের দখল মধ্য জানুয়ারিতেই জান্তাদের হাতছাড়া হয়। বর্তমানে তা আরও বেড়েছে। পক্ষান্তরে সামরিক জান্তা বরাবর কেন্দ্রে বা রাজধানীতে থাকা জনগণের অন্ধ সমর্থন পেয়ে থাকলেও বর্তমানে তাতে ভাটা পড়েছে।

মিয়ানমারের পরীক্ষিত বন্ধু গণচীন একচেটিয়াভাবে কেন্দ্রের পক্ষে থাকলেও বর্তমানে সামরিক জান্তার পাশাপাশি তাদেরই বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত আঞ্চলিক দলগুলোকেও সামরিক সমর্থন দিচ্ছে ও কেন্দ্রকে নানাভাবে কোণঠাসা করতে বাধ্য করছে।

আঞ্চলিক দলগুলো জান্তার বিরুদ্ধে অতীতে ছোট ছোট অপারেশন করলেও বর্তমানে জোটবদ্ধ হয়ে বড় আকারের অপারেশনে লিপ্ত হয়েছে এবং ব্যাপক সাফল্য লাভ করছে। ২০২৩ সালের অক্টোবরের ২৭ তারিখে ‘অপারেশন ১০২৭’ সূচনা করে মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ)। এমন আরও কিছু জোটের মধ্যে রয়েছে বর্ডার গার্ড ফোর্সেস (বিজিএফ), থ্রি ব্রাদারহুড, পিপলস ডিফেন্স ফোর্স (পিডিএফ) প্রভৃতি। এসব ছোট, মাঝারি ও বড় আঞ্চলিক শক্তির সম্মিলিত আক্রমণ মিয়ানমারের ওপর প্রবল চাপ সৃষ্টি করেছে, যেমনটা অতীতে দেখা যায়নি। বর্তমানে রাখাইন ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের ওপর এবং মিয়ানমারের বিভিন্ন স্থানে বিশেষত ‘ইন্টারনালি ডিসপ্লেইশড ক্যাম্প’ নামে পরিচিত বাস্তুহারাদের শিবিরে থাকা রোহিঙ্গাদের ওপর সামরিক বাহিনীতে যোগ দিতে বাধ্য করছে সামরিক জান্তা। প্রতিনিয়ত তাদের তালিকা করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ৪০০ রোহিঙ্গা পুরুষকে ধরে নিয়ে সামরিক প্রশিক্ষণ ও বাকিদের তালিকা হালনাগাদ করা হচ্ছে। গৃহযুদ্ধে কেন্দ্রে ও বিভিন্ন রাজ্যে বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা রাস্তাঘাট বন্ধ থাকায় রাখাইনে ফেরার ক্ষেত্রে অসুবিধার সম্মুখীন হয়। কয়েক শ রাখাইন ছাত্রছাত্রী বিমানে রাখাইন ফিরলে বিমানবন্দর থেকেই তাদের আটক করে অজ্ঞাত স্থানে নেওয়া হয়। ধারণা করা যায় যে, তাদেরও হয় সামরিক বাহিনীতে যোগ দিতে বাধ্য করা হবে, না হয় তারা আরাকান আর্মিতে যোগদানের প্রচেষ্টায় বিমানবন্দরে এসেছিল, এই অজুহাতে বিচার করা হবে।

তবে লক্ষণীয় হলো যে, মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর প্রতি চরম অনাস্থা ও প্রকাশ্য বিরোধিতা শুরু হয়েছে সর্বস্তরের রোহিঙ্গাদের পক্ষ থেকে। তারা স্বাভাবিক জীবনযাপনে বাধাগ্রস্ত হলে সব দ্বিধাদ্বন্দ্ব ভুলে স্বেচ্ছায় আরাকান আর্মিতে যোগ দিতে চায়। আবার কেউ কেউ বলেছে প্রয়োজনে নিজের হাতের কবজি কেটে পঙ্গুত্ববরণ করব, তাও মিয়ানমার সেনাবাহিনীতে যোগ দেব না। জান্তাবিরোধী এমন দৃঢ়তা আগে কখনো দেখা যায়নি।

সার্বিক বিচারে রোহিঙ্গারা বর্তমানে নানাপক্ষীয় চাপের সম্মুখীন। বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ও মিয়ানমারের ভিতরে তথা বাস্তুহারা শিবিরে থাকা রোহিঙ্গারা তাদের চরম কাক্সিক্ষত নাগরিকত্বের লোভে মিয়ানমার সেনাবাহিনীতে যোগ দিলে তাদের মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হবে বলে মনে করেন ফ্রি রোহিঙ্গা কোয়ালিশনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা নে সান। তদুপরি সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়ে যারা নাগরিকত্ব পাবেন, তাদের পরিবারের বাকি সদস্যদের কী হবে, তা সুস্পষ্ট নয়। তাই রোহিঙ্গাদের জন্য এখন পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও অপেক্ষা করাই শ্রেয়। বাংলাদেশ নীতিগতভাবে এবং আন্তর্জাতিক আইনের কাঠামো অনুযায়ী আরাকান আর্মি বা অন্য কোনো বিদ্রোহী দলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন বা যোগাযোগ করতে পারে না। তবে বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তে থাকা মিয়ানমারের সরকারি সীমান্তরক্ষীদের আত্মসমর্পণ এবং ক্যাম্প ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ায় নতুন প্রেক্ষাপট সৃষ্টি হয়েছে। সেখানে এখন অবস্থান নিয়েছে আরাকান আর্মি। বর্তমান প্রেক্ষাপটে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বের দাবি জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক আদালতে আরও জোরালোভাবে প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

E-mail : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
সর্বশেষ খবর
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন
বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, শীর্ষে লাহোর
আজ বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, শীর্ষে লাহোর

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব
ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঋণখেলাপির ভুল তালিকা : নিরপরাধদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, প্রকৃতরা ধরাছোঁয়ার বাইরে
ঋণখেলাপির ভুল তালিকা : নিরপরাধদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, প্রকৃতরা ধরাছোঁয়ার বাইরে

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত

৫৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন