শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০২৪

হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
প্রিন্ট ভার্সন
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি

আজ ১৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী এবং জাতীয় শিশু দিবস। মুক্তিযুদ্ধের এই মহানায়ক ১৯২০ সালের এই দিনে ফরিদপুর জেলার তৎকালীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। শিশুকালে ‘খোকা’ নামে পরিচিত সেই শিশুটি পরবর্তী সময়ে হয়ে ওঠেন নির্যাতিত-নিপীড়িত বাঙালি জাতির মুক্তির দিশারি। গভীর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, আত্মত্যাগ ও জনগণের প্রতি অসাধারণ মমত্ববোধের কারণেই পরিণত বয়সে হয়ে ওঠেন বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা। জাতি যথাযোগ্য মর্যাদা ও উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে আজ দিবসটি উদ্যাপন করবে।

মানবিক গুণাবলির অধিকারী কিশোর শেখ মুজিবুর রহমান অল্প বয়সেই সক্রিয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। গোপালগঞ্জের মিশন স্কুুলে অষ্টম শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে তৎকালীন ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে যোগদানের কারণে প্রথমবার কারাবরণ করেন। ম্যাট্রিক পরীক্ষার পর পরই কিশোর মুজিব কলকাতায় যান। কলকাতার ইসলামিয়া কলেজের ছাত্র থাকা অবস্থায় তাঁর রাজনৈতিক জীবনের বড় পরিবর্তনগুলো শুরু হয়। তিনি পাকিস্তান আন্দোলনে সক্রিয় হন এবং হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, আবুল হাশিমের মতো নেতাদের সান্নিধ্যে আসেন। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্র সৃষ্টি হলে শেখ মুজিবও ঢাকায় চলে আসেন। নতুন রাজনৈতিক চিন্তাচেতনা নিয়ে ১৯৪৮ সালে ছাত্রলীগ গঠন করেন। ১৯৪৯ সালে নবগঠিত পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন। বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবি নিয়ে গড়ে ওঠা আন্দোলনে অংশ নেওয়ার মাধ্যমেই শেখ মুজিবের রাজনৈতিক তৎপরতার সূচনা হয়। ১৯৪৮ থেকে ১৯৫২-এর মহান ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৮-এর সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন, ১৯৬২-এর শিক্ষা আন্দোলন ও ১৯৬৬-এর ঐতিহাসিক ছয় দফাভিত্তিক আন্দোলনের মাধ্যমে তিনি হয়ে ওঠেন বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা।

১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ছাত্র জনতা তাঁকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি দেয়। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বাঙালিরা বঙ্গবন্ধুর ছয় দফার পক্ষে অকুণ্ঠ সমর্থন জানায়। কিন্তু পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা হস্তান্তর না করে বাঙালিদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু করে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণে স্বাধীনতার ডাক দেন। ২৫ মার্চ পাকিস্তানি বাহিনী পরিকল্পিত গণহত্যা শুরু করলে ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। তাঁর ডাকে সাড়া দিয়ে দেশের আপামর জনগণ প্রায় ৯ মাস যুদ্ধ করে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ অর্জন করে।

আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি ধারাবাহিক ইতিহাস রয়েছে। মূলত রাষ্ট্রভাষা বাংলা ও ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু। পাকিস্তান সরকার কর্তৃক উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে ১৯৫২ সালে যুব সম্প্রদায়, বিশেষত ছাত্ররা এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় তরুণ, উদীয়মান নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে। বাঙালি জনগণ এ সিদ্ধান্তকে তাদের সংস্কৃতির বিরুদ্ধে একটি ধ্বংসাত্মক ষড়যন্ত্র হিসেবে চিহ্নিত করে। ভাষা আন্দোলনের পর বঙ্গবন্ধুর ছয় দফা ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতার অন্যতম ভিত্তি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ‘১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি লাহোর সম্মেলনে ছয় দফা দাবি উত্থাপনের চেষ্টা করেন। কিন্তু তাঁকে তা করতে বাধা দেওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু ১৯৬৬ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় ফিরে আসেন এবং বিমানবন্দরেই সাংবাদিকদের কাছে সংক্ষেপে ছয় দফা দাবি তুলে ধরেন। ছয় দফা দাবিতে পাকিস্তানের প্রতিটি প্রদেশকে স্বায়ত্তশাসন দেওয়ার প্রস্তাব রাখা হয়। আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটি ও দলের জাতীয় সম্মেলনে ছয় দফা গৃহীত হয়েছিল। পরে দেশব্যাপী ছয় দফা দাবি প্রচারের পদক্ষেপ নেন এবং একের পর এক জনসভা করতে থাকেন। (শেখ হাসিনা, ২৬ আগস্ট ২০২০) আসলে ছয় দফা প্রস্তাবের ফলে পাকিস্তানি শাসকের ভিত কেঁপে ওঠে। ১৯৬৬ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির সভায় ছয় দফা প্রস্তাব এবং দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আন্দোলনের কর্মসূচি গৃহীত হয়।

স্বাধীনতার প্রথম লক্ষ্য ছিল পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক শাসনের শৃঙ্খলমুক্তি। একাত্তরের ১৬ ডিসেম্ব^র পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে সেটি অর্জিত হয়। দ্বিতীয় লক্ষ্য ছিল একটি গণতান্ত্রিক, ন্যায়ভিত্তিক ও অসাম্প্রদায়িক দেশ গঠন; যেখানে দেশের প্রতিটি মানুষের মৌলিক চাহিদা ও নাগরিক অধিকার নিশ্চিত হবে। স্বাধীনতার পাঁচ দশক পর আত্মজিজ্ঞাসা করলে দেখব-স্বাধীনতার অনেক লক্ষ্য ও আকাক্সক্ষা পূরণে নিবেদিতভাবে কাজ করছেন মানবতাবাদী দার্শনিক মাতৃসমা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতির পিতার সার্থক উত্তরসূরি হিসেবে স্বাধীনতার মহান স্থপতির স্বপ্ন পূরণে তিনি দেশের সম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধির জন্য নিরলস পরিশ্রম করছেন। অস্বীকার করার উপায় নেই, খাদ্য উৎপাদন, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবাসহ নানা ক্ষেত্রে দেশ অনেক এগিয়েছে। আর্থ-সামাজিক কাঠামো ও যোগাযোগব্যবস্থার প্রভূত উন্নতি হয়েছে। বহুমুখী যমুনা সেতুর পর আমরা পদ্মা সেতু নির্মাণ করেছি। মেট্রোরেল চালু হয়েছে। দেশে অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি মানুষের জীবনমানের উন্নতি হয়েছে। প্রতিটি মানুষের মৌলিক চাহিদা তথা খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের সুযোগ লাভ করেছে। স্বাস্থ্য পরিস্থিতির উন্নতি ঘটেছে, শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হার উল্লেখযোগ্যভাবে কমে এসেছে। অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে নারীর অংশগ্রহণ বেড়েছে, মানবসম্পদ উন্নয়নের অনেক সূচকে আমাদের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি ঘটেছে। বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের যোগ্যতা অর্জন করেছে। দুঃখজনক হলেও সত্য, স্বাধীনতার পরও স্বাধীনতাবিরোধীদের ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি। সেই ষড়যন্ত্রেরই অংশ হিসেবে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয় এবং দেশ চলে যায় স্বাধীনতাবিরোধীদের কবজায়। রাজাকার-আলবদরসহ ঘাতকরা ফিরে আসে রাষ্ট্রক্ষমতায়। চলতে থাকে দেশকে পুনরায় পাকিস্তানি ভাবধারায় ফিরিয়ে নেওয়ার অপচেষ্টা। একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার চলমান। অপরাধের দায়ে ইতোমধ্যে কয়েকজনের মৃত্যুদন্ড কার্যকরও করা হয়েছে। চূড়ান্ত রায়ের অপেক্ষায় আছে আরও কয়েকজনের বিচারকাজ। মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সংগঠন হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বিচারও শুরু হয়েছে। এই বিচার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই জাতি হিসেবে আমরা কিছুটা হলেও কলঙ্কমুক্ত হব।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা
গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

টানা বর্ষণে আগাম শীতকালীন সবজি ক্ষতির আশঙ্কা
টানা বর্ষণে আগাম শীতকালীন সবজি ক্ষতির আশঙ্কা

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

পিঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি
পিঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি

দেশগ্রাম

অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫

দেশগ্রাম

আন্দোলনে হামলা, গ্রেপ্তার নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা
আন্দোলনে হামলা, গ্রেপ্তার নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ট্রাম্পের
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের আচরণ ‘আগ্রাসন’ : মাদুরো
যুক্তরাষ্ট্রের আচরণ ‘আগ্রাসন’ : মাদুরো

পূর্ব-পশ্চিম