শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

অনুভূতির রাজনীতি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
অনুভূতির রাজনীতি

দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষ সামনে এগোয়, কারণ আপোস করতে করতে, পেছোতে পেছোতে পেছোনোর আর জায়গা থাকে না। দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষ কোনো কিছুর আর পরোয়া করে না, যা হয় হোক, সব প্রতিবন্ধকতা ভেঙেচুরে হলেও সামনে এগোয়। নববর্ষের বাংলাদেশকে দেখে তেমনই মনে হলো আমার।

বাঙালি সংস্কৃতি চর্চা করলে যাদের অনুভূতিতে আঘাত লাগে, তারা বাংলা নববর্ষ উদযাপনের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিল। তাদের হুংকারে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল। সাম্প্রদায়িকতা, ধর্মান্ধতা, পরাধীনতা, ভিন্ন সংস্কৃতির আস্ফালন এবং আগ্রাসন মানুষকে গ্রাস করে ফেলেছিল। বাঙালি সত্যি সত্যিই অস্তিত্বের সংকটে পড়েছিল। পহেলা বৈশাখের ভোরের স্নিগ্ধ আলো তাদের ঘুম ভাঙালো। নিজের ভাষা আর সংস্কৃতির প্রতি ভালোবাসা তারা নিশ্চিতই অনুভব করলো। সারা দেশে সারা দিন তারা জাঁকজমক করে পালন করলো বাংলা নববর্ষের উৎসব। মঙ্গল শোভাযাত্রা শুধু ঢাকায় নয়, দেশের বিভিন্ন শহরেও বেরিয়েছে। রমনার বটমূলে ছায়ানটের গান আগের মতোই অসাধারণ। কিশোরগঞ্জের মিঠামইনে ১৪ কিলোমিটার রাস্তায় আলপনা এঁকেছেন ৬৫০ জন শিল্পী। নড়াইলের মেয়েরা নববর্ষের সাজে সেজে সাইকেল চালিয়ে বাংলার ঐতিহ্যকে বহন করে অনেকটা পথ নিয়ে গিয়েছে। ময়মনসিংহের লোকেরা “অসাম্প্রদায়িক শোষণমুক্ত স্বদেশ চাই, অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে জেগে ওঠো বাংলাদেশ” লেখা ব্যানার নিয়ে রাস্তায় মঙ্গল শোভাযাত্রা করেছে। শুধু দেশেই নয়, দেশের বাইরে, যেখানেই বাঙালি আছে, সেখানেই নববর্ষ পালিত হয়েছে। নিউইয়র্কের টাইম স্কয়ারে মহীতোষ তালুকদার তাপসের পরিচালনায় গত বছরের মতো এ বছরও ঘটা করে নববর্ষ উদযাপন করা হলো। এ বছরের উৎসব গত বছরের চেয়ে ঢের বড় ছিল। ঢের জমকালো ছিল। সামাজিক মাধ্যমের কল্যাণে সারা দেশের উৎসব দেখার সুযোগ হয়েছে। ঠিক এভাবেই বাঙালিকে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হবে বাঙালি হিসেবে টিকে থাকতে চাইলে। আমি এবারের নববর্ষের উৎসবকে উৎসবের চেয়ে বেশি আন্দোলন হিসেবে দেখছি। বাঙালির অস্তিত্ব বিপন্ন করার যে অশুভ শক্তিটি ক্রমশ দানবে পরিণত হচ্ছে, সেটির বিরুদ্ধে এবারের নববর্ষের উৎসব ছিল একটি ছোটখাটো সাংস্কৃতিক আন্দোলন। এই সাংস্কৃতিক আন্দোলনকে আরও বিশাল করতে হবে, আরও বিস্তৃত, আরও ব্যাপক, যেন সাম্প্রদায়িক অপশক্তি গর্তে লুকোতে বাধ্য হয়। তবে সাংস্কৃতিক আন্দোলন, সেটি যতই সফল হোক, যথেষ্ট নয় দেশকে প্রগতিশীলতার পথে চালিত করার জন্য। সামাজিক আন্দোলন অচিরে শুরু করতে হবে। সমাজকে সভ্য করতে হবে। সমতার সমাজ তৈরি করতে হবে, যে সমাজে নারী পুরুষে কোনো ভেদাভেদ নেই। যে সমাজে হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান, ধার্মিক এবং অধার্মিক, সমকামী, রূপান্তরকামী এবং বিষমকামী, ধনী এবং দরিদ্র একই রকম অধিকার এবং স্বাধীনতা ভোগ করবে। সামাজিক বিপ্লব জরুরি, একই সঙ্গে রাষ্ট্রের আধুনিক হওয়া জরুরি। সব রকম ধর্মান্ধতা, সাম্প্রদায়িকতা, অসমতা থেকে রাষ্ট্রকে দূরে সরতে হবে। সব রকম বৈষম্য আর পক্ষপাত থেকে রাষ্ট্রকে মুক্ত হতে হবে।

ট্রান্সজেন্ডার বিষয় নিয়ে ‘রূপান্তর’ নামে একটি নাটকে একটি প্রযুক্তি পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের স্মার্ট ফ্রিজের বিজ্ঞাপন প্রচারিত হওয়ায় বিজ্ঞাপনী সংস্থাকে আইনি নোটিস পাঠিয়েছে তারা। শুধু তা-ই নয়, বিজ্ঞাপনী সংস্থার সঙ্গে সব ধরনের বিজ্ঞাপনী চুক্তিও বাতিল করেছে। সাফ সাফ বলে দিয়েছে, দেশের মানুষের ধর্মীয় ও সামাজিক অনুভূতিতে আঘাত করে এমন কোনো কর্মকান্ড তারা কখনো সমর্থন করে না এবং এসব কর্মকান্ডে কখনো যুক্তও থাকে না। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, তাদের আদর্শ ও নীতিমালার পরিপন্থী ছিল ‘রূপান্তর’ নাটকটি। ফেসবুক-ইউটিউবসহ সব মাধ্যম থেকে তাই নাটকটি প্রত্যাহার করা হয়েছে।

আইনি নোটিসে বলা হয়, বিজ্ঞাপনী সংস্থার স্বত্বাধিকারীর প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে নির্মিত ছ’টি নাটকে ফ্রিজের বিজ্ঞাপন প্রচার করতে সম্মত হয় তারা। শর্ত ছিল নাটকগুলোতে দেশের আইন, নীতি, নৈতিকতা বা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগে-এরকম কোনো বিষয় অন্তর্ভুক্ত হবে না। তবে ‘রূপান্তর’ নাটকটি যেহেতু মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়েছে, সেহেতু প্রযুক্তি পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি বিজ্ঞাপন উঠিয়ে নিয়েছে। এবং সঙ্গত কারণেই রূপান্তর নাটকটি প্রচার করাও সম্ভব হচ্ছে না।

রূপান্তরকামীদের মানবাধিকার নিয়ে কথা বললে কাদের অনুভূতিতে আঘাত লাগে? সংকীর্ণ একটি গোষ্ঠীর। এই গোষ্ঠী এমন ভয়াবহ হয়ে উঠেছে যে এদের অনুভূতি বুঝে সরকারকে, সমাজকে, সমাজের প্রতিটি মানুষকে, এমনকী প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানগুলোকেও চলতে হয়। এরা বহুকাল অনুভূতির রাজনীতি করছে এবং এই রাজনীতিতে তাদের কোনো প্রতিপক্ষ নেই। এরা অনুভূতির দোহাই দিয়ে যত অনাচার মন চায়, তত অনাচারই করছে। অনাচার করতে করতে দেশ কিন্তু এক সময় নরকে পরিণত হবে। দেশ নরক হলে তাদের কোনো অসুবিধে নেই। কারণ সভ্য মানুষের জন্য যা নরক, তা তাদের জন্য স্বর্গ।

রূপান্তরকামীদের অধিকার আজ সমস্ত সভ্য দেশে স্বীকৃত। এই দেশকে সভ্য হতে দিতে চাইছে না এই সংকীর্ণ বিবর্তনবিরোধী প্রগতিবিরোধী লোকেরা। মানুষ যদি এদের ভয়ে গর্তে লুকোচ্ছে, আর যাদের সামর্থ্য আছে, তারা দেশ ত্যাগ করছে। শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ এত বিপুল পরিমাণে দেশ ছাড়ছে যে আশঙ্কা হয়, হয়তো আর কিছুকাল পর দেশে সংকীর্ণ ছাড়া উদার, এবং যুক্তিবুদ্ধিসম্পন্ন কোনো মানুষ বাস করবে না। দেশ ওদেরই হবে, যারা দেশবিরোধী।

সালমান খান বুঝে হোক, না-বুঝে হোক, একদিন এক কৃষ্ণসার হরিণকে গুলি করে মেরেছিলেন। এটি আর কাউকে না হোক, ভীষণ ক্ষুব্ধ করেছে বিষ্ণোই সম্প্রদায়কে। এই সম্প্রদায় কৃষ্ণসার হরিণকে পুজো করে। বিষ্ণোইরা হিন্দু ধর্ম থেকে বের হওয়া একটি গোষ্ঠী বা উপজাতি। ভারতীয় উপমহাদেশে এরকম অসংখ্য জাতি এবং উপজাতি আছে যারা বিভিন্ন পশু বা পাখিকে পবিত্র বলে বিশ্বাস করে। সেই সব পশু পাখিকে হত্যা করার অধিকার কারও নেই। কুকুর বেড়াল, হাতি গরু, বাঘ সিংহ, সাপ খোপ- এসবকেও পবিত্র বলে মানার লোক আছে, এসবকে পুজো করার লোক আছে। হিন্দুরা গরুকে পবিত্র বলে, মা বলে মানে। গরুকে হত্যা করলে কট্টর হিন্দুরা মানুষ খুন করতেও দ্বিধা করে না। সালমান খানের ওপর যে রাগ ছিল বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের লোকদের, সে রাগ এখনো কমেনি, তাই বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের গ্যাং স্টার লরেন্স বিষ্ণোই জেলে বসেই লোক পাঠিয়ে সালমান খানকে হত্যা করার চেষ্টা করেছে। গুলিতে সালমান খান মারা যাননি, বরং যারা গুলি করেছে, তারা ধরা পড়েছে। এই ভায়োলেন্সের পেছনেও আছে অনুভূতি। অনুভূতিতে আঘাত লাগলে একেক জন উন্মাদ হয়ে ওঠে।

প্রতিনিয়ত আমার অনুভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হচ্ছে। আমার চারপাশের মানুষেরা কেউই আমার আদর্শ আর বিশ্বাসের ধারে কাছে নেই। তাদের সঙ্গে না যায় কথা বলা, না যায় পথ চলা। কিন্তু আমি অভিযোগ করি না যে আমার চারপাশের মানুষ আমার অনুভূতিতে আঘাত দিচ্ছে। আমি জানি এই পৃথিবীতে নানা মতের এবং নানা বিশ্বাসের মানুষ বাস করে, সবার মত এবং বিশ্বাস এক নয়, সুতরাং অনুভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হওয়া স্বাভাবিক। যেহেতু আমি প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষ, অনুভূতির মায়ায় আমি কেঁদে বুক ভাসাই না, আমি রাগ করি না, আমি অভিযোগ করি না। কারণ আমি ভিন্নমতের সঙ্গে চলতে শিখেছি। ঠিক একই রকম আমার মতের বিরুদ্ধের মানুষগুলো যদি প্রাপ্তবয়স্ক হতো, তাহলে কোনো অসুবিধে ছিল না, তারা আমাকে নিশ্চয়ই জোর করতো না তাদের মতের সঙ্গে একমত হতে। অন্যের কথায় বা কাজে যারা অনুভূতিতে আঘাত পেয়েছে বলে দেশজুড়ে তুলকালাম কান্ড ঘটায়, তারা নিশ্চয়ই আজও অপ্রাপ্তবয়স্ক। এই অপ্রাপ্তবয়স্কদের প্রাপ্ত বয়স্ক করে তোলার ভার শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষকেই নিতে হবে।

ইসরায়েল গাজায় আক্রমণ করছে, ইরান সে কারণে ইসরায়েলের ওপর হামলা চালিয়েছে, ইসরায়েলের ওপর ইরান কেন হামলা চালালো, সে কারণে ইসরায়েল এখন ইরানকে দেখে নেবে। পারমাণবিক বোমা, আমরা অনুমান করছি, দুই দেশেই আছে। পরস্পরের প্রতি তাদের এই রাগ, এই ক্রোধ কোথায় গিয়ে ঠেকবে? এরা কি এখন অবুঝের মতো বোমা ছোড়াছুড়ি করবে? কারণ তাদের অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে? এত যে শান্তির জন্য প্রার্থনা হয়, তারপরও যুদ্ধ বন্ধ হয় না পৃথিবীতে। যুদ্ধ লেগেই থাকে। তুচ্ছ কারণে যুদ্ধ। হিংসে, দ্বেষ, ঘৃণা, দম্ভ প্রকাশ করতে যুদ্ধ। পৃথিবী, আমার মনে হয় না, প্রাকৃতিক কোনো কারণে ধ্বংস হবে। একে ধ্বংস মানুষই করবে। পারমাণবিক বোমাই যথেষ্ট একে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার জন্য। এ সময় আমি বিশ্ব রাজনীতি নিয়ে গুরুগম্ভীর আলোচনা করবো না। আমি শুধু নিজের একটি সহজ সরল কবিতা বলবো। কবিতার নাম যুদ্ধ।

ওদের অস্ত্র আছে, তাই যুদ্ধে নেমেছে।

ওরা ধ্বংস ভালোবাসে, তাই যুদ্ধে নেমেছে।

তুমি আমি চলো চুম্বন করি ঠোঁটে,

চলো মধ্যম আঙুল দেখাই যুদ্ধবাজদের।

চুম্বনে সিক্ত হয়ে চলো তুমি আমি এক একটি দেশ হয়ে উঠি,

তোমার নাম আজ থেকে রাশিয়া, আমি ইউক্রেন।

তুমি যদি কিউবা, এল সালভাদর, নিকারাগুয়া,

তুমি যদি পানামা,

তুমি যদি ইরাক, আফগানিস্তান,

আমি আমেরিকা।

তুমি আজ ইসরায়েল, আমি ইরান, আমি ফিলিস্তিন,

আমি ভারত, তুমি চীন।

চলো চুম্বন করি, আর মধ্যম আঙুল তুলে ধরি নৃশংসতা আর ধ্বংসস্তূপের দিকে।

যত অস্ত্র আছে জগতে, যত পারমাণবিক বোমা, সব জড়ো করে

একটি গভীর চুম্বনের সামনে কেউ দাঁড় করাতে পারবে না,

হেরে যাবে।

কোনো ভয়াবহ মারণাস্ত্রও একটি সাদামাটা চুম্বনের চেয়ে শক্তিশালী নয়।

চলো চুম্বন করি,

চলো পরস্পরকে স্পর্শ করি ভালোবেসে।

সন্তান জন্ম নিক আমাদের। সে সন্তানের নাম দেবো : পৃথিবী।

 

                 লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষা খাতে তুরস্কের সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষা খাতে তুরস্কের সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দক্ষিণ এশিয়ার টেকসই ভবিষ্যতের জন্য আঞ্চলিক ঐক্যের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
দক্ষিণ এশিয়ার টেকসই ভবিষ্যতের জন্য আঞ্চলিক ঐক্যের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৫৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যোগ্য শিক্ষক নিয়োগ হলে যোগ্য গ্র্যাজুয়েট তৈরি হবে: চবি উপাচার্য
যোগ্য শিক্ষক নিয়োগ হলে যোগ্য গ্র্যাজুয়েট তৈরি হবে: চবি উপাচার্য

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ট্রাক চাপায় তিন যাত্রী নিহত
নোয়াখালীতে ট্রাক চাপায় তিন যাত্রী নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে ফেরাতে না পেরে প্রেমিককে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে ফেরাতে না পেরে প্রেমিককে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার মামলায় একজনের ১৭ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার মামলায় একজনের ১৭ বছর কারাদণ্ড

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩
হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই

২৭ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ৮ ডিসেম্বর
রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ৮ ডিসেম্বর

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কারমাইকেল কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাঠচক্র অনুষ্ঠিত
কারমাইকেল কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাঠচক্র অনুষ্ঠিত

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে ৫টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা
জামালপুরে ৫টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মিষ্টি বিতরণ ও আনন্দ মিছিল থেকে বিরত থাকার নির্দেশ সেলিমুজ্জামানের
মিষ্টি বিতরণ ও আনন্দ মিছিল থেকে বিরত থাকার নির্দেশ সেলিমুজ্জামানের

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যশোরে তরিকুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
যশোরে তরিকুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ
‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাত আরও ছড়িয়ে পড়ছে, তীব্র মানবিক সংকটে সুদান
সংঘাত আরও ছড়িয়ে পড়ছে, তীব্র মানবিক সংকটে সুদান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেসরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থীরা বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে
বেসরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থীরা বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে ব্যবসায়ীদের হয়রানি বন্ধে মানববন্ধন
রাজবাড়ীতে ব্যবসায়ীদের হয়রানি বন্ধে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএসইউ ও আইএনটিআই ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত
আইএসইউ ও আইএনটিআই ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে বাসচাপায় অটোরিকশার চালক ও যাত্রী নিহত
টাঙ্গাইলে বাসচাপায় অটোরিকশার চালক ও যাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা কাল
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা কাল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার
কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালনের নতুন তালিকা প্রকাশ
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালনের নতুন তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফকিরহাটে অসহায় পরিবারকে খাদ্যসামগ্রী উপহার দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
ফকিরহাটে অসহায় পরিবারকে খাদ্যসামগ্রী উপহার দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম