শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

অনুভূতির রাজনীতি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
অনুভূতির রাজনীতি

দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষ সামনে এগোয়, কারণ আপোস করতে করতে, পেছোতে পেছোতে পেছোনোর আর জায়গা থাকে না। দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষ কোনো কিছুর আর পরোয়া করে না, যা হয় হোক, সব প্রতিবন্ধকতা ভেঙেচুরে হলেও সামনে এগোয়। নববর্ষের বাংলাদেশকে দেখে তেমনই মনে হলো আমার।

বাঙালি সংস্কৃতি চর্চা করলে যাদের অনুভূতিতে আঘাত লাগে, তারা বাংলা নববর্ষ উদযাপনের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিল। তাদের হুংকারে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল। সাম্প্রদায়িকতা, ধর্মান্ধতা, পরাধীনতা, ভিন্ন সংস্কৃতির আস্ফালন এবং আগ্রাসন মানুষকে গ্রাস করে ফেলেছিল। বাঙালি সত্যি সত্যিই অস্তিত্বের সংকটে পড়েছিল। পহেলা বৈশাখের ভোরের স্নিগ্ধ আলো তাদের ঘুম ভাঙালো। নিজের ভাষা আর সংস্কৃতির প্রতি ভালোবাসা তারা নিশ্চিতই অনুভব করলো। সারা দেশে সারা দিন তারা জাঁকজমক করে পালন করলো বাংলা নববর্ষের উৎসব। মঙ্গল শোভাযাত্রা শুধু ঢাকায় নয়, দেশের বিভিন্ন শহরেও বেরিয়েছে। রমনার বটমূলে ছায়ানটের গান আগের মতোই অসাধারণ। কিশোরগঞ্জের মিঠামইনে ১৪ কিলোমিটার রাস্তায় আলপনা এঁকেছেন ৬৫০ জন শিল্পী। নড়াইলের মেয়েরা নববর্ষের সাজে সেজে সাইকেল চালিয়ে বাংলার ঐতিহ্যকে বহন করে অনেকটা পথ নিয়ে গিয়েছে। ময়মনসিংহের লোকেরা “অসাম্প্রদায়িক শোষণমুক্ত স্বদেশ চাই, অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে জেগে ওঠো বাংলাদেশ” লেখা ব্যানার নিয়ে রাস্তায় মঙ্গল শোভাযাত্রা করেছে। শুধু দেশেই নয়, দেশের বাইরে, যেখানেই বাঙালি আছে, সেখানেই নববর্ষ পালিত হয়েছে। নিউইয়র্কের টাইম স্কয়ারে মহীতোষ তালুকদার তাপসের পরিচালনায় গত বছরের মতো এ বছরও ঘটা করে নববর্ষ উদযাপন করা হলো। এ বছরের উৎসব গত বছরের চেয়ে ঢের বড় ছিল। ঢের জমকালো ছিল। সামাজিক মাধ্যমের কল্যাণে সারা দেশের উৎসব দেখার সুযোগ হয়েছে। ঠিক এভাবেই বাঙালিকে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হবে বাঙালি হিসেবে টিকে থাকতে চাইলে। আমি এবারের নববর্ষের উৎসবকে উৎসবের চেয়ে বেশি আন্দোলন হিসেবে দেখছি। বাঙালির অস্তিত্ব বিপন্ন করার যে অশুভ শক্তিটি ক্রমশ দানবে পরিণত হচ্ছে, সেটির বিরুদ্ধে এবারের নববর্ষের উৎসব ছিল একটি ছোটখাটো সাংস্কৃতিক আন্দোলন। এই সাংস্কৃতিক আন্দোলনকে আরও বিশাল করতে হবে, আরও বিস্তৃত, আরও ব্যাপক, যেন সাম্প্রদায়িক অপশক্তি গর্তে লুকোতে বাধ্য হয়। তবে সাংস্কৃতিক আন্দোলন, সেটি যতই সফল হোক, যথেষ্ট নয় দেশকে প্রগতিশীলতার পথে চালিত করার জন্য। সামাজিক আন্দোলন অচিরে শুরু করতে হবে। সমাজকে সভ্য করতে হবে। সমতার সমাজ তৈরি করতে হবে, যে সমাজে নারী পুরুষে কোনো ভেদাভেদ নেই। যে সমাজে হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান, ধার্মিক এবং অধার্মিক, সমকামী, রূপান্তরকামী এবং বিষমকামী, ধনী এবং দরিদ্র একই রকম অধিকার এবং স্বাধীনতা ভোগ করবে। সামাজিক বিপ্লব জরুরি, একই সঙ্গে রাষ্ট্রের আধুনিক হওয়া জরুরি। সব রকম ধর্মান্ধতা, সাম্প্রদায়িকতা, অসমতা থেকে রাষ্ট্রকে দূরে সরতে হবে। সব রকম বৈষম্য আর পক্ষপাত থেকে রাষ্ট্রকে মুক্ত হতে হবে।

ট্রান্সজেন্ডার বিষয় নিয়ে ‘রূপান্তর’ নামে একটি নাটকে একটি প্রযুক্তি পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের স্মার্ট ফ্রিজের বিজ্ঞাপন প্রচারিত হওয়ায় বিজ্ঞাপনী সংস্থাকে আইনি নোটিস পাঠিয়েছে তারা। শুধু তা-ই নয়, বিজ্ঞাপনী সংস্থার সঙ্গে সব ধরনের বিজ্ঞাপনী চুক্তিও বাতিল করেছে। সাফ সাফ বলে দিয়েছে, দেশের মানুষের ধর্মীয় ও সামাজিক অনুভূতিতে আঘাত করে এমন কোনো কর্মকান্ড তারা কখনো সমর্থন করে না এবং এসব কর্মকান্ডে কখনো যুক্তও থাকে না। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, তাদের আদর্শ ও নীতিমালার পরিপন্থী ছিল ‘রূপান্তর’ নাটকটি। ফেসবুক-ইউটিউবসহ সব মাধ্যম থেকে তাই নাটকটি প্রত্যাহার করা হয়েছে।

আইনি নোটিসে বলা হয়, বিজ্ঞাপনী সংস্থার স্বত্বাধিকারীর প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে নির্মিত ছ’টি নাটকে ফ্রিজের বিজ্ঞাপন প্রচার করতে সম্মত হয় তারা। শর্ত ছিল নাটকগুলোতে দেশের আইন, নীতি, নৈতিকতা বা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগে-এরকম কোনো বিষয় অন্তর্ভুক্ত হবে না। তবে ‘রূপান্তর’ নাটকটি যেহেতু মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়েছে, সেহেতু প্রযুক্তি পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি বিজ্ঞাপন উঠিয়ে নিয়েছে। এবং সঙ্গত কারণেই রূপান্তর নাটকটি প্রচার করাও সম্ভব হচ্ছে না।

রূপান্তরকামীদের মানবাধিকার নিয়ে কথা বললে কাদের অনুভূতিতে আঘাত লাগে? সংকীর্ণ একটি গোষ্ঠীর। এই গোষ্ঠী এমন ভয়াবহ হয়ে উঠেছে যে এদের অনুভূতি বুঝে সরকারকে, সমাজকে, সমাজের প্রতিটি মানুষকে, এমনকী প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানগুলোকেও চলতে হয়। এরা বহুকাল অনুভূতির রাজনীতি করছে এবং এই রাজনীতিতে তাদের কোনো প্রতিপক্ষ নেই। এরা অনুভূতির দোহাই দিয়ে যত অনাচার মন চায়, তত অনাচারই করছে। অনাচার করতে করতে দেশ কিন্তু এক সময় নরকে পরিণত হবে। দেশ নরক হলে তাদের কোনো অসুবিধে নেই। কারণ সভ্য মানুষের জন্য যা নরক, তা তাদের জন্য স্বর্গ।

রূপান্তরকামীদের অধিকার আজ সমস্ত সভ্য দেশে স্বীকৃত। এই দেশকে সভ্য হতে দিতে চাইছে না এই সংকীর্ণ বিবর্তনবিরোধী প্রগতিবিরোধী লোকেরা। মানুষ যদি এদের ভয়ে গর্তে লুকোচ্ছে, আর যাদের সামর্থ্য আছে, তারা দেশ ত্যাগ করছে। শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ এত বিপুল পরিমাণে দেশ ছাড়ছে যে আশঙ্কা হয়, হয়তো আর কিছুকাল পর দেশে সংকীর্ণ ছাড়া উদার, এবং যুক্তিবুদ্ধিসম্পন্ন কোনো মানুষ বাস করবে না। দেশ ওদেরই হবে, যারা দেশবিরোধী।

সালমান খান বুঝে হোক, না-বুঝে হোক, একদিন এক কৃষ্ণসার হরিণকে গুলি করে মেরেছিলেন। এটি আর কাউকে না হোক, ভীষণ ক্ষুব্ধ করেছে বিষ্ণোই সম্প্রদায়কে। এই সম্প্রদায় কৃষ্ণসার হরিণকে পুজো করে। বিষ্ণোইরা হিন্দু ধর্ম থেকে বের হওয়া একটি গোষ্ঠী বা উপজাতি। ভারতীয় উপমহাদেশে এরকম অসংখ্য জাতি এবং উপজাতি আছে যারা বিভিন্ন পশু বা পাখিকে পবিত্র বলে বিশ্বাস করে। সেই সব পশু পাখিকে হত্যা করার অধিকার কারও নেই। কুকুর বেড়াল, হাতি গরু, বাঘ সিংহ, সাপ খোপ- এসবকেও পবিত্র বলে মানার লোক আছে, এসবকে পুজো করার লোক আছে। হিন্দুরা গরুকে পবিত্র বলে, মা বলে মানে। গরুকে হত্যা করলে কট্টর হিন্দুরা মানুষ খুন করতেও দ্বিধা করে না। সালমান খানের ওপর যে রাগ ছিল বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের লোকদের, সে রাগ এখনো কমেনি, তাই বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের গ্যাং স্টার লরেন্স বিষ্ণোই জেলে বসেই লোক পাঠিয়ে সালমান খানকে হত্যা করার চেষ্টা করেছে। গুলিতে সালমান খান মারা যাননি, বরং যারা গুলি করেছে, তারা ধরা পড়েছে। এই ভায়োলেন্সের পেছনেও আছে অনুভূতি। অনুভূতিতে আঘাত লাগলে একেক জন উন্মাদ হয়ে ওঠে।

প্রতিনিয়ত আমার অনুভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হচ্ছে। আমার চারপাশের মানুষেরা কেউই আমার আদর্শ আর বিশ্বাসের ধারে কাছে নেই। তাদের সঙ্গে না যায় কথা বলা, না যায় পথ চলা। কিন্তু আমি অভিযোগ করি না যে আমার চারপাশের মানুষ আমার অনুভূতিতে আঘাত দিচ্ছে। আমি জানি এই পৃথিবীতে নানা মতের এবং নানা বিশ্বাসের মানুষ বাস করে, সবার মত এবং বিশ্বাস এক নয়, সুতরাং অনুভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হওয়া স্বাভাবিক। যেহেতু আমি প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষ, অনুভূতির মায়ায় আমি কেঁদে বুক ভাসাই না, আমি রাগ করি না, আমি অভিযোগ করি না। কারণ আমি ভিন্নমতের সঙ্গে চলতে শিখেছি। ঠিক একই রকম আমার মতের বিরুদ্ধের মানুষগুলো যদি প্রাপ্তবয়স্ক হতো, তাহলে কোনো অসুবিধে ছিল না, তারা আমাকে নিশ্চয়ই জোর করতো না তাদের মতের সঙ্গে একমত হতে। অন্যের কথায় বা কাজে যারা অনুভূতিতে আঘাত পেয়েছে বলে দেশজুড়ে তুলকালাম কান্ড ঘটায়, তারা নিশ্চয়ই আজও অপ্রাপ্তবয়স্ক। এই অপ্রাপ্তবয়স্কদের প্রাপ্ত বয়স্ক করে তোলার ভার শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষকেই নিতে হবে।

ইসরায়েল গাজায় আক্রমণ করছে, ইরান সে কারণে ইসরায়েলের ওপর হামলা চালিয়েছে, ইসরায়েলের ওপর ইরান কেন হামলা চালালো, সে কারণে ইসরায়েল এখন ইরানকে দেখে নেবে। পারমাণবিক বোমা, আমরা অনুমান করছি, দুই দেশেই আছে। পরস্পরের প্রতি তাদের এই রাগ, এই ক্রোধ কোথায় গিয়ে ঠেকবে? এরা কি এখন অবুঝের মতো বোমা ছোড়াছুড়ি করবে? কারণ তাদের অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে? এত যে শান্তির জন্য প্রার্থনা হয়, তারপরও যুদ্ধ বন্ধ হয় না পৃথিবীতে। যুদ্ধ লেগেই থাকে। তুচ্ছ কারণে যুদ্ধ। হিংসে, দ্বেষ, ঘৃণা, দম্ভ প্রকাশ করতে যুদ্ধ। পৃথিবী, আমার মনে হয় না, প্রাকৃতিক কোনো কারণে ধ্বংস হবে। একে ধ্বংস মানুষই করবে। পারমাণবিক বোমাই যথেষ্ট একে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার জন্য। এ সময় আমি বিশ্ব রাজনীতি নিয়ে গুরুগম্ভীর আলোচনা করবো না। আমি শুধু নিজের একটি সহজ সরল কবিতা বলবো। কবিতার নাম যুদ্ধ।

ওদের অস্ত্র আছে, তাই যুদ্ধে নেমেছে।

ওরা ধ্বংস ভালোবাসে, তাই যুদ্ধে নেমেছে।

তুমি আমি চলো চুম্বন করি ঠোঁটে,

চলো মধ্যম আঙুল দেখাই যুদ্ধবাজদের।

চুম্বনে সিক্ত হয়ে চলো তুমি আমি এক একটি দেশ হয়ে উঠি,

তোমার নাম আজ থেকে রাশিয়া, আমি ইউক্রেন।

তুমি যদি কিউবা, এল সালভাদর, নিকারাগুয়া,

তুমি যদি পানামা,

তুমি যদি ইরাক, আফগানিস্তান,

আমি আমেরিকা।

তুমি আজ ইসরায়েল, আমি ইরান, আমি ফিলিস্তিন,

আমি ভারত, তুমি চীন।

চলো চুম্বন করি, আর মধ্যম আঙুল তুলে ধরি নৃশংসতা আর ধ্বংসস্তূপের দিকে।

যত অস্ত্র আছে জগতে, যত পারমাণবিক বোমা, সব জড়ো করে

একটি গভীর চুম্বনের সামনে কেউ দাঁড় করাতে পারবে না,

হেরে যাবে।

কোনো ভয়াবহ মারণাস্ত্রও একটি সাদামাটা চুম্বনের চেয়ে শক্তিশালী নয়।

চলো চুম্বন করি,

চলো পরস্পরকে স্পর্শ করি ভালোবেসে।

সন্তান জন্ম নিক আমাদের। সে সন্তানের নাম দেবো : পৃথিবী।

 

                 লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা