শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

অনুভূতির রাজনীতি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
অনুভূতির রাজনীতি

দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষ সামনে এগোয়, কারণ আপোস করতে করতে, পেছোতে পেছোতে পেছোনোর আর জায়গা থাকে না। দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষ কোনো কিছুর আর পরোয়া করে না, যা হয় হোক, সব প্রতিবন্ধকতা ভেঙেচুরে হলেও সামনে এগোয়। নববর্ষের বাংলাদেশকে দেখে তেমনই মনে হলো আমার।

বাঙালি সংস্কৃতি চর্চা করলে যাদের অনুভূতিতে আঘাত লাগে, তারা বাংলা নববর্ষ উদযাপনের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিল। তাদের হুংকারে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল। সাম্প্রদায়িকতা, ধর্মান্ধতা, পরাধীনতা, ভিন্ন সংস্কৃতির আস্ফালন এবং আগ্রাসন মানুষকে গ্রাস করে ফেলেছিল। বাঙালি সত্যি সত্যিই অস্তিত্বের সংকটে পড়েছিল। পহেলা বৈশাখের ভোরের স্নিগ্ধ আলো তাদের ঘুম ভাঙালো। নিজের ভাষা আর সংস্কৃতির প্রতি ভালোবাসা তারা নিশ্চিতই অনুভব করলো। সারা দেশে সারা দিন তারা জাঁকজমক করে পালন করলো বাংলা নববর্ষের উৎসব। মঙ্গল শোভাযাত্রা শুধু ঢাকায় নয়, দেশের বিভিন্ন শহরেও বেরিয়েছে। রমনার বটমূলে ছায়ানটের গান আগের মতোই অসাধারণ। কিশোরগঞ্জের মিঠামইনে ১৪ কিলোমিটার রাস্তায় আলপনা এঁকেছেন ৬৫০ জন শিল্পী। নড়াইলের মেয়েরা নববর্ষের সাজে সেজে সাইকেল চালিয়ে বাংলার ঐতিহ্যকে বহন করে অনেকটা পথ নিয়ে গিয়েছে। ময়মনসিংহের লোকেরা “অসাম্প্রদায়িক শোষণমুক্ত স্বদেশ চাই, অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে জেগে ওঠো বাংলাদেশ” লেখা ব্যানার নিয়ে রাস্তায় মঙ্গল শোভাযাত্রা করেছে। শুধু দেশেই নয়, দেশের বাইরে, যেখানেই বাঙালি আছে, সেখানেই নববর্ষ পালিত হয়েছে। নিউইয়র্কের টাইম স্কয়ারে মহীতোষ তালুকদার তাপসের পরিচালনায় গত বছরের মতো এ বছরও ঘটা করে নববর্ষ উদযাপন করা হলো। এ বছরের উৎসব গত বছরের চেয়ে ঢের বড় ছিল। ঢের জমকালো ছিল। সামাজিক মাধ্যমের কল্যাণে সারা দেশের উৎসব দেখার সুযোগ হয়েছে। ঠিক এভাবেই বাঙালিকে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হবে বাঙালি হিসেবে টিকে থাকতে চাইলে। আমি এবারের নববর্ষের উৎসবকে উৎসবের চেয়ে বেশি আন্দোলন হিসেবে দেখছি। বাঙালির অস্তিত্ব বিপন্ন করার যে অশুভ শক্তিটি ক্রমশ দানবে পরিণত হচ্ছে, সেটির বিরুদ্ধে এবারের নববর্ষের উৎসব ছিল একটি ছোটখাটো সাংস্কৃতিক আন্দোলন। এই সাংস্কৃতিক আন্দোলনকে আরও বিশাল করতে হবে, আরও বিস্তৃত, আরও ব্যাপক, যেন সাম্প্রদায়িক অপশক্তি গর্তে লুকোতে বাধ্য হয়। তবে সাংস্কৃতিক আন্দোলন, সেটি যতই সফল হোক, যথেষ্ট নয় দেশকে প্রগতিশীলতার পথে চালিত করার জন্য। সামাজিক আন্দোলন অচিরে শুরু করতে হবে। সমাজকে সভ্য করতে হবে। সমতার সমাজ তৈরি করতে হবে, যে সমাজে নারী পুরুষে কোনো ভেদাভেদ নেই। যে সমাজে হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান, ধার্মিক এবং অধার্মিক, সমকামী, রূপান্তরকামী এবং বিষমকামী, ধনী এবং দরিদ্র একই রকম অধিকার এবং স্বাধীনতা ভোগ করবে। সামাজিক বিপ্লব জরুরি, একই সঙ্গে রাষ্ট্রের আধুনিক হওয়া জরুরি। সব রকম ধর্মান্ধতা, সাম্প্রদায়িকতা, অসমতা থেকে রাষ্ট্রকে দূরে সরতে হবে। সব রকম বৈষম্য আর পক্ষপাত থেকে রাষ্ট্রকে মুক্ত হতে হবে।

ট্রান্সজেন্ডার বিষয় নিয়ে ‘রূপান্তর’ নামে একটি নাটকে একটি প্রযুক্তি পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের স্মার্ট ফ্রিজের বিজ্ঞাপন প্রচারিত হওয়ায় বিজ্ঞাপনী সংস্থাকে আইনি নোটিস পাঠিয়েছে তারা। শুধু তা-ই নয়, বিজ্ঞাপনী সংস্থার সঙ্গে সব ধরনের বিজ্ঞাপনী চুক্তিও বাতিল করেছে। সাফ সাফ বলে দিয়েছে, দেশের মানুষের ধর্মীয় ও সামাজিক অনুভূতিতে আঘাত করে এমন কোনো কর্মকান্ড তারা কখনো সমর্থন করে না এবং এসব কর্মকান্ডে কখনো যুক্তও থাকে না। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, তাদের আদর্শ ও নীতিমালার পরিপন্থী ছিল ‘রূপান্তর’ নাটকটি। ফেসবুক-ইউটিউবসহ সব মাধ্যম থেকে তাই নাটকটি প্রত্যাহার করা হয়েছে।

আইনি নোটিসে বলা হয়, বিজ্ঞাপনী সংস্থার স্বত্বাধিকারীর প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে নির্মিত ছ’টি নাটকে ফ্রিজের বিজ্ঞাপন প্রচার করতে সম্মত হয় তারা। শর্ত ছিল নাটকগুলোতে দেশের আইন, নীতি, নৈতিকতা বা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগে-এরকম কোনো বিষয় অন্তর্ভুক্ত হবে না। তবে ‘রূপান্তর’ নাটকটি যেহেতু মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়েছে, সেহেতু প্রযুক্তি পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি বিজ্ঞাপন উঠিয়ে নিয়েছে। এবং সঙ্গত কারণেই রূপান্তর নাটকটি প্রচার করাও সম্ভব হচ্ছে না।

রূপান্তরকামীদের মানবাধিকার নিয়ে কথা বললে কাদের অনুভূতিতে আঘাত লাগে? সংকীর্ণ একটি গোষ্ঠীর। এই গোষ্ঠী এমন ভয়াবহ হয়ে উঠেছে যে এদের অনুভূতি বুঝে সরকারকে, সমাজকে, সমাজের প্রতিটি মানুষকে, এমনকী প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানগুলোকেও চলতে হয়। এরা বহুকাল অনুভূতির রাজনীতি করছে এবং এই রাজনীতিতে তাদের কোনো প্রতিপক্ষ নেই। এরা অনুভূতির দোহাই দিয়ে যত অনাচার মন চায়, তত অনাচারই করছে। অনাচার করতে করতে দেশ কিন্তু এক সময় নরকে পরিণত হবে। দেশ নরক হলে তাদের কোনো অসুবিধে নেই। কারণ সভ্য মানুষের জন্য যা নরক, তা তাদের জন্য স্বর্গ।

রূপান্তরকামীদের অধিকার আজ সমস্ত সভ্য দেশে স্বীকৃত। এই দেশকে সভ্য হতে দিতে চাইছে না এই সংকীর্ণ বিবর্তনবিরোধী প্রগতিবিরোধী লোকেরা। মানুষ যদি এদের ভয়ে গর্তে লুকোচ্ছে, আর যাদের সামর্থ্য আছে, তারা দেশ ত্যাগ করছে। শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ এত বিপুল পরিমাণে দেশ ছাড়ছে যে আশঙ্কা হয়, হয়তো আর কিছুকাল পর দেশে সংকীর্ণ ছাড়া উদার, এবং যুক্তিবুদ্ধিসম্পন্ন কোনো মানুষ বাস করবে না। দেশ ওদেরই হবে, যারা দেশবিরোধী।

সালমান খান বুঝে হোক, না-বুঝে হোক, একদিন এক কৃষ্ণসার হরিণকে গুলি করে মেরেছিলেন। এটি আর কাউকে না হোক, ভীষণ ক্ষুব্ধ করেছে বিষ্ণোই সম্প্রদায়কে। এই সম্প্রদায় কৃষ্ণসার হরিণকে পুজো করে। বিষ্ণোইরা হিন্দু ধর্ম থেকে বের হওয়া একটি গোষ্ঠী বা উপজাতি। ভারতীয় উপমহাদেশে এরকম অসংখ্য জাতি এবং উপজাতি আছে যারা বিভিন্ন পশু বা পাখিকে পবিত্র বলে বিশ্বাস করে। সেই সব পশু পাখিকে হত্যা করার অধিকার কারও নেই। কুকুর বেড়াল, হাতি গরু, বাঘ সিংহ, সাপ খোপ- এসবকেও পবিত্র বলে মানার লোক আছে, এসবকে পুজো করার লোক আছে। হিন্দুরা গরুকে পবিত্র বলে, মা বলে মানে। গরুকে হত্যা করলে কট্টর হিন্দুরা মানুষ খুন করতেও দ্বিধা করে না। সালমান খানের ওপর যে রাগ ছিল বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের লোকদের, সে রাগ এখনো কমেনি, তাই বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের গ্যাং স্টার লরেন্স বিষ্ণোই জেলে বসেই লোক পাঠিয়ে সালমান খানকে হত্যা করার চেষ্টা করেছে। গুলিতে সালমান খান মারা যাননি, বরং যারা গুলি করেছে, তারা ধরা পড়েছে। এই ভায়োলেন্সের পেছনেও আছে অনুভূতি। অনুভূতিতে আঘাত লাগলে একেক জন উন্মাদ হয়ে ওঠে।

প্রতিনিয়ত আমার অনুভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হচ্ছে। আমার চারপাশের মানুষেরা কেউই আমার আদর্শ আর বিশ্বাসের ধারে কাছে নেই। তাদের সঙ্গে না যায় কথা বলা, না যায় পথ চলা। কিন্তু আমি অভিযোগ করি না যে আমার চারপাশের মানুষ আমার অনুভূতিতে আঘাত দিচ্ছে। আমি জানি এই পৃথিবীতে নানা মতের এবং নানা বিশ্বাসের মানুষ বাস করে, সবার মত এবং বিশ্বাস এক নয়, সুতরাং অনুভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হওয়া স্বাভাবিক। যেহেতু আমি প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষ, অনুভূতির মায়ায় আমি কেঁদে বুক ভাসাই না, আমি রাগ করি না, আমি অভিযোগ করি না। কারণ আমি ভিন্নমতের সঙ্গে চলতে শিখেছি। ঠিক একই রকম আমার মতের বিরুদ্ধের মানুষগুলো যদি প্রাপ্তবয়স্ক হতো, তাহলে কোনো অসুবিধে ছিল না, তারা আমাকে নিশ্চয়ই জোর করতো না তাদের মতের সঙ্গে একমত হতে। অন্যের কথায় বা কাজে যারা অনুভূতিতে আঘাত পেয়েছে বলে দেশজুড়ে তুলকালাম কান্ড ঘটায়, তারা নিশ্চয়ই আজও অপ্রাপ্তবয়স্ক। এই অপ্রাপ্তবয়স্কদের প্রাপ্ত বয়স্ক করে তোলার ভার শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষকেই নিতে হবে।

ইসরায়েল গাজায় আক্রমণ করছে, ইরান সে কারণে ইসরায়েলের ওপর হামলা চালিয়েছে, ইসরায়েলের ওপর ইরান কেন হামলা চালালো, সে কারণে ইসরায়েল এখন ইরানকে দেখে নেবে। পারমাণবিক বোমা, আমরা অনুমান করছি, দুই দেশেই আছে। পরস্পরের প্রতি তাদের এই রাগ, এই ক্রোধ কোথায় গিয়ে ঠেকবে? এরা কি এখন অবুঝের মতো বোমা ছোড়াছুড়ি করবে? কারণ তাদের অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে? এত যে শান্তির জন্য প্রার্থনা হয়, তারপরও যুদ্ধ বন্ধ হয় না পৃথিবীতে। যুদ্ধ লেগেই থাকে। তুচ্ছ কারণে যুদ্ধ। হিংসে, দ্বেষ, ঘৃণা, দম্ভ প্রকাশ করতে যুদ্ধ। পৃথিবী, আমার মনে হয় না, প্রাকৃতিক কোনো কারণে ধ্বংস হবে। একে ধ্বংস মানুষই করবে। পারমাণবিক বোমাই যথেষ্ট একে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার জন্য। এ সময় আমি বিশ্ব রাজনীতি নিয়ে গুরুগম্ভীর আলোচনা করবো না। আমি শুধু নিজের একটি সহজ সরল কবিতা বলবো। কবিতার নাম যুদ্ধ।

ওদের অস্ত্র আছে, তাই যুদ্ধে নেমেছে।

ওরা ধ্বংস ভালোবাসে, তাই যুদ্ধে নেমেছে।

তুমি আমি চলো চুম্বন করি ঠোঁটে,

চলো মধ্যম আঙুল দেখাই যুদ্ধবাজদের।

চুম্বনে সিক্ত হয়ে চলো তুমি আমি এক একটি দেশ হয়ে উঠি,

তোমার নাম আজ থেকে রাশিয়া, আমি ইউক্রেন।

তুমি যদি কিউবা, এল সালভাদর, নিকারাগুয়া,

তুমি যদি পানামা,

তুমি যদি ইরাক, আফগানিস্তান,

আমি আমেরিকা।

তুমি আজ ইসরায়েল, আমি ইরান, আমি ফিলিস্তিন,

আমি ভারত, তুমি চীন।

চলো চুম্বন করি, আর মধ্যম আঙুল তুলে ধরি নৃশংসতা আর ধ্বংসস্তূপের দিকে।

যত অস্ত্র আছে জগতে, যত পারমাণবিক বোমা, সব জড়ো করে

একটি গভীর চুম্বনের সামনে কেউ দাঁড় করাতে পারবে না,

হেরে যাবে।

কোনো ভয়াবহ মারণাস্ত্রও একটি সাদামাটা চুম্বনের চেয়ে শক্তিশালী নয়।

চলো চুম্বন করি,

চলো পরস্পরকে স্পর্শ করি ভালোবেসে।

সন্তান জন্ম নিক আমাদের। সে সন্তানের নাম দেবো : পৃথিবী।

 

                 লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৪৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ
সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন