শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

অনুভূতির রাজনীতি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
অনুভূতির রাজনীতি

দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষ সামনে এগোয়, কারণ আপোস করতে করতে, পেছোতে পেছোতে পেছোনোর আর জায়গা থাকে না। দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষ কোনো কিছুর আর পরোয়া করে না, যা হয় হোক, সব প্রতিবন্ধকতা ভেঙেচুরে হলেও সামনে এগোয়। নববর্ষের বাংলাদেশকে দেখে তেমনই মনে হলো আমার।

বাঙালি সংস্কৃতি চর্চা করলে যাদের অনুভূতিতে আঘাত লাগে, তারা বাংলা নববর্ষ উদযাপনের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিল। তাদের হুংকারে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল। সাম্প্রদায়িকতা, ধর্মান্ধতা, পরাধীনতা, ভিন্ন সংস্কৃতির আস্ফালন এবং আগ্রাসন মানুষকে গ্রাস করে ফেলেছিল। বাঙালি সত্যি সত্যিই অস্তিত্বের সংকটে পড়েছিল। পহেলা বৈশাখের ভোরের স্নিগ্ধ আলো তাদের ঘুম ভাঙালো। নিজের ভাষা আর সংস্কৃতির প্রতি ভালোবাসা তারা নিশ্চিতই অনুভব করলো। সারা দেশে সারা দিন তারা জাঁকজমক করে পালন করলো বাংলা নববর্ষের উৎসব। মঙ্গল শোভাযাত্রা শুধু ঢাকায় নয়, দেশের বিভিন্ন শহরেও বেরিয়েছে। রমনার বটমূলে ছায়ানটের গান আগের মতোই অসাধারণ। কিশোরগঞ্জের মিঠামইনে ১৪ কিলোমিটার রাস্তায় আলপনা এঁকেছেন ৬৫০ জন শিল্পী। নড়াইলের মেয়েরা নববর্ষের সাজে সেজে সাইকেল চালিয়ে বাংলার ঐতিহ্যকে বহন করে অনেকটা পথ নিয়ে গিয়েছে। ময়মনসিংহের লোকেরা “অসাম্প্রদায়িক শোষণমুক্ত স্বদেশ চাই, অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে জেগে ওঠো বাংলাদেশ” লেখা ব্যানার নিয়ে রাস্তায় মঙ্গল শোভাযাত্রা করেছে। শুধু দেশেই নয়, দেশের বাইরে, যেখানেই বাঙালি আছে, সেখানেই নববর্ষ পালিত হয়েছে। নিউইয়র্কের টাইম স্কয়ারে মহীতোষ তালুকদার তাপসের পরিচালনায় গত বছরের মতো এ বছরও ঘটা করে নববর্ষ উদযাপন করা হলো। এ বছরের উৎসব গত বছরের চেয়ে ঢের বড় ছিল। ঢের জমকালো ছিল। সামাজিক মাধ্যমের কল্যাণে সারা দেশের উৎসব দেখার সুযোগ হয়েছে। ঠিক এভাবেই বাঙালিকে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হবে বাঙালি হিসেবে টিকে থাকতে চাইলে। আমি এবারের নববর্ষের উৎসবকে উৎসবের চেয়ে বেশি আন্দোলন হিসেবে দেখছি। বাঙালির অস্তিত্ব বিপন্ন করার যে অশুভ শক্তিটি ক্রমশ দানবে পরিণত হচ্ছে, সেটির বিরুদ্ধে এবারের নববর্ষের উৎসব ছিল একটি ছোটখাটো সাংস্কৃতিক আন্দোলন। এই সাংস্কৃতিক আন্দোলনকে আরও বিশাল করতে হবে, আরও বিস্তৃত, আরও ব্যাপক, যেন সাম্প্রদায়িক অপশক্তি গর্তে লুকোতে বাধ্য হয়। তবে সাংস্কৃতিক আন্দোলন, সেটি যতই সফল হোক, যথেষ্ট নয় দেশকে প্রগতিশীলতার পথে চালিত করার জন্য। সামাজিক আন্দোলন অচিরে শুরু করতে হবে। সমাজকে সভ্য করতে হবে। সমতার সমাজ তৈরি করতে হবে, যে সমাজে নারী পুরুষে কোনো ভেদাভেদ নেই। যে সমাজে হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান, ধার্মিক এবং অধার্মিক, সমকামী, রূপান্তরকামী এবং বিষমকামী, ধনী এবং দরিদ্র একই রকম অধিকার এবং স্বাধীনতা ভোগ করবে। সামাজিক বিপ্লব জরুরি, একই সঙ্গে রাষ্ট্রের আধুনিক হওয়া জরুরি। সব রকম ধর্মান্ধতা, সাম্প্রদায়িকতা, অসমতা থেকে রাষ্ট্রকে দূরে সরতে হবে। সব রকম বৈষম্য আর পক্ষপাত থেকে রাষ্ট্রকে মুক্ত হতে হবে।

ট্রান্সজেন্ডার বিষয় নিয়ে ‘রূপান্তর’ নামে একটি নাটকে একটি প্রযুক্তি পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের স্মার্ট ফ্রিজের বিজ্ঞাপন প্রচারিত হওয়ায় বিজ্ঞাপনী সংস্থাকে আইনি নোটিস পাঠিয়েছে তারা। শুধু তা-ই নয়, বিজ্ঞাপনী সংস্থার সঙ্গে সব ধরনের বিজ্ঞাপনী চুক্তিও বাতিল করেছে। সাফ সাফ বলে দিয়েছে, দেশের মানুষের ধর্মীয় ও সামাজিক অনুভূতিতে আঘাত করে এমন কোনো কর্মকান্ড তারা কখনো সমর্থন করে না এবং এসব কর্মকান্ডে কখনো যুক্তও থাকে না। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, তাদের আদর্শ ও নীতিমালার পরিপন্থী ছিল ‘রূপান্তর’ নাটকটি। ফেসবুক-ইউটিউবসহ সব মাধ্যম থেকে তাই নাটকটি প্রত্যাহার করা হয়েছে।

আইনি নোটিসে বলা হয়, বিজ্ঞাপনী সংস্থার স্বত্বাধিকারীর প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে নির্মিত ছ’টি নাটকে ফ্রিজের বিজ্ঞাপন প্রচার করতে সম্মত হয় তারা। শর্ত ছিল নাটকগুলোতে দেশের আইন, নীতি, নৈতিকতা বা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগে-এরকম কোনো বিষয় অন্তর্ভুক্ত হবে না। তবে ‘রূপান্তর’ নাটকটি যেহেতু মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়েছে, সেহেতু প্রযুক্তি পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি বিজ্ঞাপন উঠিয়ে নিয়েছে। এবং সঙ্গত কারণেই রূপান্তর নাটকটি প্রচার করাও সম্ভব হচ্ছে না।

রূপান্তরকামীদের মানবাধিকার নিয়ে কথা বললে কাদের অনুভূতিতে আঘাত লাগে? সংকীর্ণ একটি গোষ্ঠীর। এই গোষ্ঠী এমন ভয়াবহ হয়ে উঠেছে যে এদের অনুভূতি বুঝে সরকারকে, সমাজকে, সমাজের প্রতিটি মানুষকে, এমনকী প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানগুলোকেও চলতে হয়। এরা বহুকাল অনুভূতির রাজনীতি করছে এবং এই রাজনীতিতে তাদের কোনো প্রতিপক্ষ নেই। এরা অনুভূতির দোহাই দিয়ে যত অনাচার মন চায়, তত অনাচারই করছে। অনাচার করতে করতে দেশ কিন্তু এক সময় নরকে পরিণত হবে। দেশ নরক হলে তাদের কোনো অসুবিধে নেই। কারণ সভ্য মানুষের জন্য যা নরক, তা তাদের জন্য স্বর্গ।

রূপান্তরকামীদের অধিকার আজ সমস্ত সভ্য দেশে স্বীকৃত। এই দেশকে সভ্য হতে দিতে চাইছে না এই সংকীর্ণ বিবর্তনবিরোধী প্রগতিবিরোধী লোকেরা। মানুষ যদি এদের ভয়ে গর্তে লুকোচ্ছে, আর যাদের সামর্থ্য আছে, তারা দেশ ত্যাগ করছে। শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ এত বিপুল পরিমাণে দেশ ছাড়ছে যে আশঙ্কা হয়, হয়তো আর কিছুকাল পর দেশে সংকীর্ণ ছাড়া উদার, এবং যুক্তিবুদ্ধিসম্পন্ন কোনো মানুষ বাস করবে না। দেশ ওদেরই হবে, যারা দেশবিরোধী।

সালমান খান বুঝে হোক, না-বুঝে হোক, একদিন এক কৃষ্ণসার হরিণকে গুলি করে মেরেছিলেন। এটি আর কাউকে না হোক, ভীষণ ক্ষুব্ধ করেছে বিষ্ণোই সম্প্রদায়কে। এই সম্প্রদায় কৃষ্ণসার হরিণকে পুজো করে। বিষ্ণোইরা হিন্দু ধর্ম থেকে বের হওয়া একটি গোষ্ঠী বা উপজাতি। ভারতীয় উপমহাদেশে এরকম অসংখ্য জাতি এবং উপজাতি আছে যারা বিভিন্ন পশু বা পাখিকে পবিত্র বলে বিশ্বাস করে। সেই সব পশু পাখিকে হত্যা করার অধিকার কারও নেই। কুকুর বেড়াল, হাতি গরু, বাঘ সিংহ, সাপ খোপ- এসবকেও পবিত্র বলে মানার লোক আছে, এসবকে পুজো করার লোক আছে। হিন্দুরা গরুকে পবিত্র বলে, মা বলে মানে। গরুকে হত্যা করলে কট্টর হিন্দুরা মানুষ খুন করতেও দ্বিধা করে না। সালমান খানের ওপর যে রাগ ছিল বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের লোকদের, সে রাগ এখনো কমেনি, তাই বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের গ্যাং স্টার লরেন্স বিষ্ণোই জেলে বসেই লোক পাঠিয়ে সালমান খানকে হত্যা করার চেষ্টা করেছে। গুলিতে সালমান খান মারা যাননি, বরং যারা গুলি করেছে, তারা ধরা পড়েছে। এই ভায়োলেন্সের পেছনেও আছে অনুভূতি। অনুভূতিতে আঘাত লাগলে একেক জন উন্মাদ হয়ে ওঠে।

প্রতিনিয়ত আমার অনুভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হচ্ছে। আমার চারপাশের মানুষেরা কেউই আমার আদর্শ আর বিশ্বাসের ধারে কাছে নেই। তাদের সঙ্গে না যায় কথা বলা, না যায় পথ চলা। কিন্তু আমি অভিযোগ করি না যে আমার চারপাশের মানুষ আমার অনুভূতিতে আঘাত দিচ্ছে। আমি জানি এই পৃথিবীতে নানা মতের এবং নানা বিশ্বাসের মানুষ বাস করে, সবার মত এবং বিশ্বাস এক নয়, সুতরাং অনুভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হওয়া স্বাভাবিক। যেহেতু আমি প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষ, অনুভূতির মায়ায় আমি কেঁদে বুক ভাসাই না, আমি রাগ করি না, আমি অভিযোগ করি না। কারণ আমি ভিন্নমতের সঙ্গে চলতে শিখেছি। ঠিক একই রকম আমার মতের বিরুদ্ধের মানুষগুলো যদি প্রাপ্তবয়স্ক হতো, তাহলে কোনো অসুবিধে ছিল না, তারা আমাকে নিশ্চয়ই জোর করতো না তাদের মতের সঙ্গে একমত হতে। অন্যের কথায় বা কাজে যারা অনুভূতিতে আঘাত পেয়েছে বলে দেশজুড়ে তুলকালাম কান্ড ঘটায়, তারা নিশ্চয়ই আজও অপ্রাপ্তবয়স্ক। এই অপ্রাপ্তবয়স্কদের প্রাপ্ত বয়স্ক করে তোলার ভার শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষকেই নিতে হবে।

ইসরায়েল গাজায় আক্রমণ করছে, ইরান সে কারণে ইসরায়েলের ওপর হামলা চালিয়েছে, ইসরায়েলের ওপর ইরান কেন হামলা চালালো, সে কারণে ইসরায়েল এখন ইরানকে দেখে নেবে। পারমাণবিক বোমা, আমরা অনুমান করছি, দুই দেশেই আছে। পরস্পরের প্রতি তাদের এই রাগ, এই ক্রোধ কোথায় গিয়ে ঠেকবে? এরা কি এখন অবুঝের মতো বোমা ছোড়াছুড়ি করবে? কারণ তাদের অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে? এত যে শান্তির জন্য প্রার্থনা হয়, তারপরও যুদ্ধ বন্ধ হয় না পৃথিবীতে। যুদ্ধ লেগেই থাকে। তুচ্ছ কারণে যুদ্ধ। হিংসে, দ্বেষ, ঘৃণা, দম্ভ প্রকাশ করতে যুদ্ধ। পৃথিবী, আমার মনে হয় না, প্রাকৃতিক কোনো কারণে ধ্বংস হবে। একে ধ্বংস মানুষই করবে। পারমাণবিক বোমাই যথেষ্ট একে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার জন্য। এ সময় আমি বিশ্ব রাজনীতি নিয়ে গুরুগম্ভীর আলোচনা করবো না। আমি শুধু নিজের একটি সহজ সরল কবিতা বলবো। কবিতার নাম যুদ্ধ।

ওদের অস্ত্র আছে, তাই যুদ্ধে নেমেছে।

ওরা ধ্বংস ভালোবাসে, তাই যুদ্ধে নেমেছে।

তুমি আমি চলো চুম্বন করি ঠোঁটে,

চলো মধ্যম আঙুল দেখাই যুদ্ধবাজদের।

চুম্বনে সিক্ত হয়ে চলো তুমি আমি এক একটি দেশ হয়ে উঠি,

তোমার নাম আজ থেকে রাশিয়া, আমি ইউক্রেন।

তুমি যদি কিউবা, এল সালভাদর, নিকারাগুয়া,

তুমি যদি পানামা,

তুমি যদি ইরাক, আফগানিস্তান,

আমি আমেরিকা।

তুমি আজ ইসরায়েল, আমি ইরান, আমি ফিলিস্তিন,

আমি ভারত, তুমি চীন।

চলো চুম্বন করি, আর মধ্যম আঙুল তুলে ধরি নৃশংসতা আর ধ্বংসস্তূপের দিকে।

যত অস্ত্র আছে জগতে, যত পারমাণবিক বোমা, সব জড়ো করে

একটি গভীর চুম্বনের সামনে কেউ দাঁড় করাতে পারবে না,

হেরে যাবে।

কোনো ভয়াবহ মারণাস্ত্রও একটি সাদামাটা চুম্বনের চেয়ে শক্তিশালী নয়।

চলো চুম্বন করি,

চলো পরস্পরকে স্পর্শ করি ভালোবেসে।

সন্তান জন্ম নিক আমাদের। সে সন্তানের নাম দেবো : পৃথিবী।

 

                 লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

৩৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে