শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি ভাবতে হবে নিরাপদ খাদ্যের কথা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি ভাবতে হবে নিরাপদ খাদ্যের কথা

ঊর্ধ্বমুখী জনসংখ্যার খাদ্য নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেই আমাদের ভাবতে হয়েছে অধিক উৎপাদনশীলতার কথা। নতুন জাত আবিষ্কার করতে গিয়ে, পোকার আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষা করতে গিয়ে কিংবা দীর্ঘদিন খাদ্য সংরক্ষণ করতে গিয়ে আমাদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হয়েছে। এতে খাদ্য অখাদ্য হয়ে যায়নি। অসৎ মানুষ খাদ্যকে অনিরাপদ করে তুলেছে। অসৎ বাণিজ্যিক উদ্দেশ্য থেকে খাদ্যকে বিষাক্ত করে তোলা হয়েছে। আর এ কাজে কেউ যুক্ত হয়েছে জেনে, আর অনেকেই যুক্ত হয়েছে না জেনে।

আপনি যে কোনো গ্রামে ফসলের মাঠে কৃষকের কাছে জানতে চান, ‘পোকা দমনের জন্য ফসলে কী দিয়েছেন?’ সে উত্তরে বলবে, ‘ওষুধ দিয়েছি।’ ‘ওষুধ’- সে তো নিরাময় দেয়। কৃষক জানে ওষুধে ক্ষতি নেই। কৃষক যখন ফসলের কীটের আক্রমণে দিশাহারা তখন তাকে পরামর্শ দেওয়ার জন্য কেউ ছিল না। না সরকারি লোক, না উন্নয়ন সংস্থার কেউ। তার কাছে গিয়েছে কীটনাশক কোম্পানির বিক্রেতা, যে কৃষকের হাতে কীটনাশক ধরিয়ে দিয়ে ইচ্ছামতো ব্যবহার করতে বলেছে। যত বেশি ব্যবহার হবে তত বেশি লাভ কীটনাশক বিক্রেতার। অথচ কৃষক শুধু চেয়েছে তার ফসল ভালো  হোক। আমি গ্রামের মাঠে দেখেছি, কৃষক খেতে কীটনাশক প্রয়োগের সময় গ্লাভস-মাস্ক ব্যবহার করে না। এমনকি কাঁধের গামছাটা দিয়েও নাক-মুখটা ঢেকে নেয় না। কারণ সে এ বিষয়টা সম্পর্কে জানে না। অথচ আমাদের নিজেদের স্বার্থেই প্রয়োজন ছিল কৃষককে সচেতন করা। আমরা কি সেটা করেছি?

‘কৃষি’র মতো গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্যাপারের প্রতি আমাদের ব্যাপক উদাসীনতা। আমরা উন্নয়নের কথা ভাবতে গিয়ে ভেবেছি রাস্তাঘাট, কলকারখানাসহ বিশাল সব স্থাপনার কথা। কিন্তু আমরা ভুলে গেছি খাবারটা নিরাপদ না হলে, কোনো অর্জনই টিকবে না। খাদ্য ঠিক রাখে মানুষের স্বাস্থ্য, মানুষের স্বাস্থ্য ঠিক না থাকলে উন্নয়ন টিকবে কী করে! এ ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংকের একটা গবেষণার কথা উল্লেখ করা যেতে পারে। বিশ্বব্যাংকের ‘দ্য সেফ ফুড ইমপারেটিভ’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন পড়েছিলাম। বিশ্বব্যাংক বেশ কয়েকটি দেশের মানুষের খাদ্যাভ্যাস নিয়ে গবেষণা করেছে। সে গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে, যেসব দেশের মানুষ নিরাপদ খাদ্য গ্রহণের বিষয়ে অসচেতন তাদের উৎপাদনশীলতা তুলনামূলকভাবে কম। উন্নত দেশগুলোর মানুষ তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর মানুষের চেয়ে কম খাদ্য গ্রহণ করে। তার পরও তাদের গড় উৎপাদনশীলতা বেশি। আর এর প্রভাব পড়ছে আমাদের অর্থনীতিতে। ফলে অর্থনৈতিকভাবে আমাদের যতটা এগিয়ে যাওয়া উচিত ছিল তা পারছি না। বিশ্বব্যাংকের ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ আছে- অনিরাপদ খাদ্য গ্রহণের ফলে বাংলাদেশের মানুষ প্রতিনিয়তই উৎপাদনশীলতা হারাচ্ছে। প্রতিবছর বাংলাদেশের মানুষ যে উৎপাদনশীলতা হারাচ্ছে তাকে আর্থিকভাবে হিসাব করলে পরিমাণ দাঁড়ায় দেড় বিলিয়ন মার্কিন ডলার। টাকার অংকে ১২ হাজার কোটি টাকা। তার মানে শুধু নিরাপদ খাদ্য খেলেই বাংলাদেশের মানুষ জিডিপিতে আরও ১২ হাজার কোটি টাকা যোগ করতে পারত। সাধারণ মানুষ কি ‘নিরাপদ খাদ্য’-এর ব্যাপারে সচেতন? না, মোটেও না। দেশের বিভিন্ন জেলায় বিভিন্ন গ্রামে আমার ছুটে যেতে হয়। প্রতিনিয়তই অনেক মানুষের সঙ্গে আমার কথা বলতে হয়। আমি অনেকের কাছে জানতে চেয়েছি, ‘আপনারা যা খাচ্ছেন, তা নিরাপদ কি না ভেবেছেন?’ এ ব্যাপারটা নিয়ে তাদের ভাবনা নেই। তারা জানে না অনিরাপদ খাদ্য গ্রহণের কারণে নানা ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ছে, ফলে তাদের আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে। অতি সম্প্রতি কক্সবাজারের শুঁটকিপল্লীতে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। খোলা আকাশের নিচে লাখ লাখ মাছ রোদে শুকানো হচ্ছে। শুঁটকি উৎপাদনকারীদের কাছে জানতে চেয়েছিলাম, ‘এখনতো মাছের শুঁটকি উৎপাদনে নানা প্রযুক্তি আছে, যাতে মাছের শুঁটকিটা নিরাপদ থাকে। আপনারা সেগুলো কেন ব্যবহার করেন না?’

উত্তরে বলল, ‘ওগুলোতে আমাদের পোষাবে না। যে পরিমাণ শুঁটকি আমরা উৎপাদন করি, তাতে ওসব মেশিন-টেশিনে হবে না।’ আসলে তাদের বাণিজ্য ঠিকঠাক চলছে। মানুষের হাতে যা তুলে দিচ্ছে, মানুষ তা দেদার কিনে নিচ্ছে। সাধারণ মানুষ যদি সচেতন হতো, অনিরাপদ শুঁটকি না কিনত ঠিকই তারা নিরাপদ শুঁটকি উৎপাদনে মনোযোগী হতো। তবে আশার কথা হচ্ছে, নিরাপদ খাদ্যের কথা ভাবছে অনেক তরুণ। তারা বিষ বা রাসায়নিক প্রয়োগ না করে প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনে উদ্যোগী হচ্ছেন। ঢাকার মিরপুরে পারভীন আক্তার নামের এক উদ্যোক্তার ঘরের ভিতর সবজি উৎপাদনের একটা প্রকল্প দেখার সুযোগ হয়েছিল। একটি পরিত্যক্ত বাড়ি ভাড়া নিয়ে চার তরুণ উদ্যোক্তা সেখানে গড়ে তুলেছে ভার্টিক্যাল ফার্ম। ঘরের ভিতর হাইড্রোপনিক সিস্টেমে ভার্টিক্যাল ফার্মিংয়ে উৎপাদন হচ্ছে লেটুস, বক চয়, বেসিল, সেলারি, ক্যাপসিকাম ও চেরি টমেটোসহ বেশ কয়েক রকমের সালাদ ও সবজি ফসল। এ আয়োজন উন্নত বিশ্বের সর্বাধুনিক কৃষি আয়োজনগুলোর মতোই। পরিমিত আলো ও তাপের জন্য ব্যবহার হচ্ছে বিশেষায়িত এলইডি আলো। চার উদ্যোক্তার অন্যতম পারভীন আক্তার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করা এ উদ্যোক্তা কাজ করেছেন দেশি-বিদেশি নানান গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে। এমনকি শৈশব থেকে বেড়েও উঠেছেন শহরে। কিন্তু টেলিভিশনের কৃষিবিষয়ক অনুষ্ঠানে দেখা আধুনিক স্মার্ট প্রযুক্তির কৃষি অনুশীলন তাকে দারুণভাবে মোহিত করে। তার চিন্তায় আগামীর কৃষি বাণিজ্যের একটা রূপ বাস্তবিক ও প্রায়োগিকভাবেই প্রতীয়মান হয়। এ প্রসঙ্গে কালিয়াকৈরের ইমরুল হাসানের কথাও বলতে চাই। তিনি ২০০৩ সালে বুয়েট থেকে পাস করে দীর্ঘদিন দেশে-বিদেশে টেলিকম ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সুনামের সঙ্গে কাজ করেছেন। কর্মসূত্রে যুক্তরাজ্য, মিসর, ফিলিপাইন, আরব আমিরাতে অবস্থান করার পর ২০১৪ সালের শেষদিকে দেশে ফেরেন। তথ্যপ্রযুক্তি, পর্যটন ও কৃষিভিত্তিক বিভিন্ন উদ্যোগে সম্পৃক্ত হন। তথ্যপ্রযুক্তি খাতে একাধিক উদ্যোগ ব্যর্থ হওয়ার পর ২০২০ সালে শুরু করলেন মুরগির খামার। তাঁর খামারের বিশেষত্ব হচ্ছে তিনি কোনো ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ করবেন না। শতভাগ অর্গানিক উপায়ে লালন-পালনের উদ্যোগ নিয়েছেন। পারভীন বা ইমরুলের মতো অনেক তরুণই এগিয়ে আসছেন। ‘গুড অ্যাগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিস’ অনুসরণ করছে তারা। ফলে ফসলের বিশুদ্ধতা নিয়ে কোনো প্রশ্নই থাকছে না।

বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন মতে, স্বল্পোন্নত এবং নিম্ন আয়ের দেশগুলোর সাধারণ মানুষ অনিরাপদ খাদ্য খাওয়ার কারণে প্রতি বছর যে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে তার আর্থিক পরিমাণ ১১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। খাদ্য গ্রহণে সচেতন হলে এ পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি কমিয়ে আনা সম্ভব। ‘নিরাপদ খাদ্য আইন-২০১৩’ শীর্ষক আমাদের একটি আইন রয়েছে। ২০১৫ সাল থেকে সেই আইন কার্যকর করা হয়। এ আইন অনুযায়ী খাদ্যে ভেজাল করলে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়ার ও ২০ লাখ টাকা জরিমানার বিধান রয়েছে। নিরাপদ খাদ্যের মান নিশ্চিত করতে ‘ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা’ ও ‘বিশুদ্ধ খাদ্য আদালত’ গঠনের কথাও উল্লেখ আছে। সাধারণত রমজানের আগে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হতে দেখি। হোটেলগুলোকে কিছু জরিমানা করা হয়। গত বছর খাদ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল সারা দেশে ৭১টি ‘বিশুদ্ধ খাদ্য আদালত’ গঠন করা হয়েছে। তাদের কার্যক্রম কতদূর এগুলো জানি না। কথা হচ্ছে, খাবারে বিষপ্রয়োগের মাধ্যমে ধীরে ধীরে কোটি কোটি মানুষকে নীরবে হত্যা করা হচ্ছে, এর জন্য সামান্য জরিমানা করা হচ্ছে। অথচ এর জন্য প্রয়োজন আরও কঠোর আইন এবং আইনের যথার্থ প্রয়োগ। যদিও প্রচলিত আইনটি যথাযথ প্রয়োগ হচ্ছে না।

বছর দশেক আগেও উত্তরবঙ্গের বিভীষিকার নাম ছিল ‘মঙ্গা’। আমরা আজ ওই দুঃসময় অতিক্রম করে এসেছি। বলা চলে দেশ খাদ্যে এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ। করোনাকালে আমরা দেখেছি অনেক উন্নত বিশ্বকে খাদ্য ঘাটতির মুখোমুখি হতে হয়েছে। আল্লাহর অশেষ মেহেরবানিতে আমাদের সেসব কোনো সমস্যার মোকাবিলা করতে হয়নি। মনে পড়ছে বছর চারেক আগে কুড়িগ্রামের এক কৃষককে তাদের খাবার ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন করেছিলাম। তিনি বলেছিলেন, ‘আগে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন ছিল কী খাব আর এখন প্রশ্ন হচ্ছে কী দিয়ে খাব।’ ঠিক এমনভাবেই পাল্টেছে সব। আমরা খাদ্য নিরাপত্তার প্রশ্ন উতরে গেছি। এখন বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘নিরাপদ খাদ্য’। আমি আমার জায়গা থেকে চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান ও পত্রিকার কলামে মানুষকে নিরাপদ খাদ্যের বিষয়ে সচেতন করার প্রয়াস চালিয়ে আসছি। নিরাপদ খাদ্যের প্রশ্নে সবাই সরব হতে হবে।  মাদক যতটা ভয়ানক, তার চেয়েও বেশি ভয়ানক খাবারের বিষ। মাদক রোধে আমরা যতটা সোচ্চার তার এক দশমাংশও সচেতন নয় অনিরাপদ খাদ্যের বিষয়ে। এ বিষয়ে জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে। গড়ে তুলতে হবে সামাজিক আন্দোলন। মানুষকে সচেতন করা ছাড়া কোনো সামাজিক আন্দোলনই সফল হয় না। এ ক্ষেত্রে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে কঠোর আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগের মাধ্যমে। ঠিক তেমনি ভূমিকা আছে গণমাধ্যমসহ সব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা