শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

রাজনীতিবিমুখ প্রজন্ম : দায় কার

মেজর জিল্লুর রহমান (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিবিমুখ প্রজন্ম : দায় কার

একটা জেনারেশনকে রাজনীতিবিমুখ আর স্বার্থপর করে গড়ে তুলে জাতির যে সর্বনাশ করছি- তার দায় কে নেবে। ছাত্র-সমাজের মধ্যে রাজনীতিবোধ জন্মাতে না দিয়ে আমরা একটি স্বার্থপর আত্মকেন্দ্রিক প্রজন্ম তৈরি করছি। আপনার চারপাশে তাকিয়ে দেখুন আত্মকেন্দ্রিক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার মহাপ্রতিযোগিতায় নিমগ্ন অভিভাবকরাও। কে কার আগে ভোগবিলাসের জীবন ভাসাতে পারবে, শুধু নয়নভরে তা-ই দেখবেন। সর্বনাশা পরিণতি ভেবে অশ্রু ফেলে হতাশায় ভুগবেন। এ প্রজন্মকে নিছক ক্যারিয়ার সচেতন করতে গিয়ে তাদের সমাজ-সচেতনতায় ব্যাপক ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। সাম্প্রতিককালের ঘটনাগুলো ছাত্রছাত্রীদের মনে কোনো প্রভাব ফেলে না। ফলে এ প্রজন্ম সুস্থ-সচেতন চিন্তা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এদের মনে দয়ামায়া সহানুভূতির ইন্দ্রিয় ম্রিয়মান। স্বার্থের বণ্টনে তারা নিজের ভাইবোনকেও সহ্য করতে পারে না।

আমাদের যৌথ পরিবারে অনেক ভাইবোন একসঙ্গে চলেছি। খেলনা ভাগ করে খেলেছি, অল্প খাবার অনেক ভাইবোন ভাগ করে খেয়েছি। একজন খেতে গেলে অন্যজনের কথা ভেবেছি। এখনকার জেনারেশন ভাগ দেওয়া সহ্য করতে পারে না। আপনজনের সঙ্গে তুচ্ছ স্বার্থ নিয়ে হিংস্র হয়ে ওঠে। সচ্ছল পরিবারে প্রবণতা বেশি। বাবার মৃত্যুর পর সম্পত্তি নিয়ে মামলা-মোকদ্দমা লেগেই আছে, মুখ দেখাদেখি বন্ধ। আমার মা এখনকার মায়েদের মতো উচ্চশিক্ষিত নন। সন্ধ্যায় চেরাগ হারিকেনের পাশে মাদুরের ওপর বসে শিক্ষা দিতেন মারামারি করবা না সন্ধ্যার আগে ঘরে ফিরবা। কারও গাছের ফল পাড়বা না। মুরুব্বিদের মান্য করবা। দুঃখী মানুষের পাশে দাঁড়াবা। যা খাবা বাড়ির সবাই মিলে খাবা। কাজের লোক, মৌলভী সাহেব, জাইগির, ভাইবোন সবাই একই খাবার খেতাম।

বাড়িতে মেহমানের আগমন হলে রীতিমতো আনন্দের উৎসব হতো। পুকুরে জাল ফেলে বড় রুই-কাতলা, পাঙ্গাশ মাছ ধরা হতো। দড়া জাল দিয়ে মাছধরা সে এক মহা ফুর্তির কর্ম। মাছ লাফিয়ে শূন্যে লেজ আঁকাবাঁকা করে পানিতে আছাড় খেয়ে পড়ত, সঙ্গে সবাই শিহরিত হয়ে কণ্ঠে আওয়াজ তুলত উপ! ওই যে! আরও কত আনন্দ প্রকাশের অভিব্যক্তি। মোরগ ধরা হতো। বড় কুটুম হলে খাসি জবাই হতো। প্রতিবেশীরা মিলে রান্নার আয়োজন করত। কেউ মাছ কাটে, কেউ গোস্ত কাটে, কেউ মসলা বাটে, কেউ পুকুরের ঘাটে বড় হাঁড়ি-কড়াই ছাই দিয়ে বালু দিয়ে ঘষে মেজে পরিষ্কার করত। সেই সময়ের হরেক রকমের পিঠা তৈরির দৃশ্য আজও চোখে ভাসে।

দেখতাম মা-চাচিরা সংসারের কাজে হাড়ভাঙা খাটুনির পর নিজে সবার পরে খাবার খেতেন। সেই মা-চাচিরা তরকারির তলানিতে পানি আর মসলার উচ্ছিষ্ট লবণ মিশ্রিত জমা গাদ দিয়ে খেতেন। কড়াইতে ভাত ঘষে মেখে তাই দিয়ে তৃপ্তির সঙ্গে খেতেন। এমন করেই তাদের ত্যাগের উপমা দেখে আগের জেনারেশন ত্যাগ শিখেছে। আমার গ্রামের মা তিনি মানবপ্রেম, ত্যাগের মহিমা শিক্ষা দিয়েছেন আমাদের। এখনকার শিক্ষিত পরিপাটি মায়েরা বেশির ভাগ গৃহকর্মী ড্রাইভারকে দেখি তলানির ছিটেফোঁটা খেতে দেন। নিজেরা খাওয়ার পর তরকারি সরসটুকু বাটিতে বেড়ে ফ্রিজে মজুত করেন। আর এ খাবার যারা কুটাবাটা রান্নাবান্না করে দিল তাদের জন্য হোমিওপেথির ডোজের মতো শুকনা জীর্ণ ক্ষুদ্র তরকারি বেড়ে দেয়। আমার সামনে অনেকে এমন কার্পণ্যের লজ্জাকর বেইনসাফি বণ্টন করেছে। তা দেখে আমি দগ্ধ হয়ে প্রতিবাদ করেছি। ঠাঁটবাট সর্বস্ব এরা শুদ্ধ কথা বলে, এরা শিক্ষিত বলে জোর দাবি করে। শুধু সনদধারী শিক্ষিত। কারও সঙ্গে আত্মার সম্পর্ক নেই। এই ধারা স্বাধীনতার পর থেকে আধুনিকতার হাত ধরে চলতে শুরু করে এখন সামাজিক ব্যাধিতে রূপ নিয়েছে। এক ভদ্রলোক আমাকে অভিযোগ করলেন তিনি ৩০০ কিলোমিটার সারা রাত জেগে দুটি ফেরি পার হয়ে ঢাকায় বড় ভাইয়ের কোয়ার্টারে আসেন ভোরে। উনার ভাবি দরজা খুললেন না। অনেক মিনতি করলেন তিনি ক্লান্ত প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়ার প্রয়োজন, কিছুতেই দরজা খুললেন না। এমন জননীরা নিজের অজান্তে সন্তানদেরও আপনজন থেকে দূরত্বে রেখে তাদের স্বার্থপর করে গড়ছেন। তার সঙ্গে রাজনীতিবিমুখ জেনারেশন তৈরি হচ্ছে, বাঙালির ত্যাগের আতিথেয়তার ঐতিহ্য কোথায় যাবে। সমাজ এই স্বার্থপরতার অভিশাপ বহন করতে পারবে না, হুড়মুড় করে ভেঙে পড়বে সমাজব্যবস্থা। হলে মেসে যারা থাকে আদের মধ্যে সহমর্মিতা সহানুভূতির উজ্জ্বল চর্চা দেখা যায়। একজনের পিতার পাঠানো টাকা আসতে দেরি হলে অন্যজন আনন্দে হাত বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু নিজের বাড়ি যাদের আছে তারা সব রক্ষণশীল। কারও বেকায়দায় পাশে দাঁড়াতে শিক্ষা তারা পায়নি। রাজনীতি যারা করে তাদের মধ্যে শত ময়লা থাকলেও সোনার মতো চকচক করে অপরের বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়ার মহৎ গুণ। এ কালের রাজনীতিও ধান্দানীতি দখল করে জাতির অপূরণীয় ক্ষতি করছে। আগে মেধাবীরা ছাত্ররাজনীতি করত। স্বভাব-চরিত্র দরদের আলাপ পরোপকার করা। অন্যের বিপদে ঝাঁপিয়া পড়া তারা বীরের কাজ মনে করত। অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে তারা গর্জে উঠত। ছাত্রসমাজ জনতাকে সংগঠিত করে রাজপথে নামত। তারা অসহায়ের পাশে দাঁড়াতে উদগ্রীব ছিল।

ছাত্রনেতারা ছাত্রজীবন থেকে ধীরে ধীরে জাতীয় পর্যায়ের রাজনীতিতে ভূমিকা রাখতেন। এখন স্মার্টফোনে যুবসমাজ নিজেকে লুকিয়ে রাখে। এদের একমাত্র স্বপ্ন এ দেশ কখন ছাড়বে। পিতা-মাতাও প্রস্তুত থাকে সন্তানকে বিদেশে বিড়াল ফেলার মতো করে ফেলতে বুকে আশা নিয়ে ভালো থাকবে বড় রোজগার করবে। দেশে নোংরা, রাজনীতি, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, অবিচার বাসা বাধায় এই জেনারেশনকে দেশ ছেড়ে নিরাপদ ভবিষ্যৎ তালাশ করতে ভূতুড়ে পরিবেশ থেকে বাঁচতে বাধ্য করছে। কোনো অভিভাবক তার সন্তান রাজনীতিতে জড়াক তা কোনোভাবে চান না। মূল কারণ গোড়ায় গলদ। রাজনীতির সেই সোনালি দিন আর জবরদস্তির এই দিন। রাজনীতিকদের ভাবতে হবে কেন শান্তিপ্রিয় মানুষ আজ এই মহান পেশা ঘৃণা করে। এ অবস্থা জাতির জন্য অশনিসংকেত। সব মেধা যদি বিদেশে পাড়ি জমায় দেশ চালাবে কারা, দেশের হবেটা কী।

রাজনীতি যারা করে তাদের মধ্যে দেশপ্রেম, মানবপ্রেম ত্যাগ-তিতিক্ষা সহজাত চরিত্র। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত তাদের বারান্দায় মানুষ এসে খায়, সাহায্য পায়। তাতে তারা আনন্দিত হতো। ভাসানী কাগমারীর সম্মেলনে ডাক দিলেন, গামছার এক মুঠ ডাল আর এক খুচি চাল নিয়ে হাজির অনুসারীরা। পাতলা ডাল রেঁধে নৌকায় ঢালা ছিল। এখান থেকে নিয়ে খাওয়া এই হলো রাজনীতি। ভাসানীর অনেক সম্পদ ছিল, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মানুষের কল্যাণে উজাড় করেন মজলুম নেতা। সম্পদ বলতে কিছুই ছিল না। শেষ বয়সে ভক্ত-অনুসারীরা বাজার করে দিয়ে আসতেন তাই খেতেন। ২০ বছর পুরাতন এক কাঁথার নিচে ঘুমাতেন। সেই কাঁথায় ছেলেদের নাতিদের পেশাব পায়খানার গুমোট গন্ধে নাক জ্বলে উঠত। কেউ হুজুরের সঙ্গে দেখা করতে গেলে বলতেন আয় আমার কাঁথার নিচে। একবার ’৭৪ সালে আ স ম রব ভোররাতে তাঁর আস্তানায় হাজির হন। তিনি বলেন, আয় কাঁথার নিচে ওই বিখ্যাত কাঁথার গন্ধে রব সাহেবের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। এই ছিল জনগণের ব্যথায় ব্যথিত নেতা।

নেতৃত্ব যারা দেন ছাত্রজীবন থেকে তারা পরোপকারী হয়ে ওঠেন। যে কোনো ঝুঁকি নিতে পারেন নিরীহ মানুষের জন্য। ভোগবিলাস তাঁদের আকর্ষণ করে না দেশপ্রেম, মানবপ্রেম তাঁদের ব্রত।

বিগত দুই যুগে শিক্ষা নিয়ে শুধু লাবরেটরি গবেষণা চলল। অথর্ব আদাড়ে মালের দলীয় যোগ্যতায় চাকরির উৎসব দেখেছি। স্কুল পাশে ভালো শতাংশ পাস না করলে এমপিও পাবে না এমন নীতিতে শিক্ষকরা নকল করতে সাহায্য করেছেন। শিক্ষামন্ত্রীও ফল ভালো দেখানো ও প্রকাশের যে তুঘলকি কারবার করেন হাস্যকর মনে হয়। নিজের সফলতা দেখাতে উদগ্রীব হয়ে জাতির সর্বনাশ করছেন। আবার ঢাকঢোল বাজিয়ে ফরমায়েশি ফলাফল ঘোষণা দিচ্ছেন। মোদ্দা কথায় জাতিকে জানান দেওয়া অনেক বেশি পাস করেছে মানে সরকারের বড় অর্জন হয়েছে। এমন ছেলেমানুষি দুনিয়ায় দেখা যায় না। শহরের কিছু স্কুল ছাড়া কোথাও ছাত্রদের লেখাপড়া নেই; হাজিরা নেই, শুধু স্মার্টফোনে আসক্ত হয়ে তাই নিয়ে শিক্ষার্থীরা দিন কাটায়। একটা অকর্ম জাতি হতে বেশি বাকি নেই আমাদের।

আমার এক পরিচিতজন তার ভাইপোকে আমার কাছে এনে আবদার করে পুলিশের কনস্টেবল পদে কাল ভর্তি পরীক্ষা একটু বলে দিলে যদি চাকরি হয়। বেশ উঁচু ভালো ফিগার, তাকে প্রশ্ন করলাম- আমি খাইতেছি ইংরেজি বলো। উত্তর দিতে গিয়ে চোখ উল্টে মূর্ছা যাচ্ছিল। বলল, আমি ইংরেজি পারি না, এসব পড়ায়নি। যাও সোজা বাড়ি যাও পিয়নের যোগ্যতাও তোমার নেই। এই হলো বিএ পড়ুয়া ছাত্রের দশা।

আমার এক অফিসার বন্ধু তার ছেলের চাকরির জন্য আমার পরিচিত এক কোম্পানিতে সুপারিশ করতে অনুরোধ করেন। আমি তাকে তার ছেলেকে কিছু লেখাপড়া শেখাতে বললাম। অফিসের পত্র-চালাচালি যোগাযোগের স্কিল অফিসের কিছু বিশেষ ভাষা শেখাতে। চিঠি ড্রাফট করা শেখা। বললাম আজকাল সব অফিসে অবসরপ্রাপ্ত অফিসাররা আছেন। ইন্টারভিউ হবে বাস্তবে গেলে সাদা কাগজ ধরিয়ে দিয়ে বলবে বায়ারের কাছে লিখ নির্ধারিত তারিখে শিপমেন্ট সম্ভব হবে না গ্যাস-বিদ্যুৎ বিভ্রাটের জন্য। ব্যাংকে লিখ আমার কোম্পানির শ্রমিক আন্দোলনের কারণে উৎপাদন দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল। বিশাল লোকসানে পড়েছি। রপ্তানি করতে না পারায় খেলাপি হয়েছি, আমাদের পুনরায় রি-শিডিউল করে ব্যবসা চালাতে সহযোগিতা করুন। এমন অনেক চিঠি বাক্যালাপ। আমাকে বলল ও পারবে। তখন ভাবলাম হায়রে ভ্রান্তির পিতৃ উষ্ণ স্নেহ সন্তান মানুষ করতেও ভ্রান্ত আশায় বুক বাঁধতে দুঃসাহস দেয়। সে যে স্কুল কলেজে পড়েছে তার মান আমরা বুঝি। তার ভালো করার কোনো শিক্ষা পাওয়ার সুযোগ হয়নি। আমি বুঝলেও তার পিতা বুঝতে পারল না। ঠিক তাই হলো চাকরির সাক্ষাতের ফল। নিশ্চয় বড়ই করুণ।

দেশে ভালো পদের চাকরির জন্য বিদেশ থেকে হায়ার করে জনবল আনতে হচ্ছে। শুধু কেরানি পয়দার কারখানা তাও বিদ্যায় কুলায় না। বিদ্যায় সবল কষ্টসহিষ্ণু হলে তারা বিশ্বজয় করে দেখাতে পারবে। জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে ভাবার কারও সময় নেই, শুধু ক্ষমতা জিন্দেগি ভর কী করে থাকা যাবে সেই পাঁয়তারা।

ছাত্রছাত্রীদের মনে রাজনীতির আদর্শবোধ জন্মাতে না দিয়ে আমরা একটা প্রজন্ম তৈরি করছি। আত্মকেন্দ্রিকতার নিবিড় চাষ তাদের মনের ওপর করছে মা-বাবা পরিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তারা নিজের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য ছাড়া আর কিছু মগজে নিতে পারে না। শুধু কখন বিদেশ পাড়ি দেবে। কোনো এক বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ার ছুতো ধরে আসল উদ্দেশ্য বিদেশে স্থায়ীভাবে পাকাপোক্তভাবে থাকার বন্দোবস্ত। অভিভাবকরা জানেন শিক্ষা বলতে কিছু আর বাকি নেই এখানে। যেখানে ড. সলিমুল্লাহ খান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ক্লাস টেনের বাংলা ইংরেজি ট্রান্সলেশন করতে ফেল মারবে।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা