শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

একটু যত্ন নিলে কার কী ক্ষতি!

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
একটু যত্ন নিলে কার কী ক্ষতি!

আনন্দ-বেদনা, হাসি-কান্না নিয়ে ক্ষণস্থায়ী মানবজীবন। একটা মানুষ কতটা সময় আর এই চরাচরে বিচরণ করে। কিন্তু তার মধ্যেই কত বেদনা, কত আনন্দ। আমরা এক মুহূর্ত আগেও বুঝতে পারি না একটু পর কী হবে। পরম আনন্দ এবং সুখ মুহূর্তে ভেঙে খানখান হয়ে যেতে পারে। কিন্তু সেসব আমরা অনেক সময় ভেবে দেখার চেষ্টা করি না। ’৭৫-এর ১৪ আগস্ট পর্যন্ত আমার জীবন ছিল আনন্দে ভরপুর। তার আগে আবার ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সূচনায় সে যে কী বিপদ শঙ্কা-চারদিকে শুধু অন্ধকার আর অন্ধকার। আল্লাহর দয়ায় একসময় সেই ঘুটঘুটে অন্ধকারেও আলো জে¦লেছিলাম। হাজারো লাখো মানুষের দোয়া ভালোবাসা ও সহযোগিতায় অসম্ভবকে সম্ভব করেছিলাম। পাকিস্তানি দানবীয় পশুশক্তিকে পরাজিত করে মানবতার সুবিশাল বৃক্ষ রোপণ করতে চেয়েছিলাম। মনে হয় সেটা আর হয়ে ওঠেনি। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট একেবারে অকল্পনীয়ভাবে নক্ষত্র পতনের মতো বঙ্গবন্ধু নিহত হলে আমার জীবন ওলটপালট এলোমেলো হয়ে যায়। শুধু আমার কেন, পুরো পরিবার দুর্দশায় পড়ে। আমি অনেক ভেবেছি, এসব নিয়ে লেখাপড়ারও চেষ্টা করেছি। কিন্তু আমার মনের ভিতর যেসব প্রশ্ন আলোড়ন তোলে তার উত্তর খুঁজে পাইনি। আর যে কখনো পাব তার তেমন আশাও করি না। আমরা গরিব-দুঃখী মানুষের দেশ বানাতে রক্তপাত করেছি, জীবন দিয়েছি। কিন্তু তা পারলাম কই? যাদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার লড়াই করেছি আজ তাদের হাতেই সবকিছু তুলে দিয়ে দর্শকের ভূমিকায় বসে আছি। বঙ্গবন্ধু নিহত হলে যেমন আঘাত পেয়েছিলাম, প্রথমে বাবা তারপর মা চলে যাওয়ায় তার চাইতে বেশি আঘাত পেয়েছিলাম কি না বলতে পারব না। তবে বঙ্গবন্ধু চলে যাওয়ার পর মা-বাবা ছিলেন, তাই হয়তো অতটা ভেঙে পড়িনি। কিন্তু মা-বাবা চলে গেলে বড় বেশি ভেঙে পড়েছিলাম। চারদিকে শুধু অন্ধকার আর অন্ধকার, আলোর কোনো নাম-নিশানা ছিল না। কিছুই ভালো লাগত না। পরিবার-পরিজন, দেশ, মানুষ, কাজকর্ম কোনো কিছুর প্রতি তেমন আগ্রহ ছিল না। ঠিক সে সময় আলোকবর্তিকার মতো জীবনের এক অনাবিল প্রশান্তি হয়ে দেবশিশু কুশি আমাদের বুকে আসে। কেমন যেন সব অন্ধকার মুহূর্তেই দূরীভূত হয়ে সবকিছু আলোকময় হয়ে ওঠে। যেদিকে তাকাই যা ভাবি সবই কেমন যেন কুশি কুশি আর কুশি মনে হয়। দিন চলতে থাকে ঘণ্টার মতো। মাস বছর কীভাবে কেটে যায়, বুঝতেই পারিনি। কুশি যখন আমাদের বুকে আসে তখন আমরা সংসদ ভবনের দক্ষিণে ন্যাম ভবনে থাকতাম। সেখানেই কেটেছে পাঁচ বছর। আমি দুবার ওকে কাঁদতে দেখেছি। একবার সংসদ ভবন থেকে বেরিয়ে ওকে কোলে নিতে চেয়েছিলাম। তাই দীর্ঘদিনের সহকর্মী ফরিদ নিয়ে এসেছিল। মানিক মিয়া এভিনিউর দক্ষিণ পাড় থেকে উত্তরে এলে মারাত্মক কান্না। ছুটে গিয়ে মায়ের কোলে দেওয়ার আগ পর্যন্ত কান্না থামেনি। আরেকবার কেন যেন হঠাৎই কেঁদেছিল রাষ্ট্রপতি ভবনে। তখন মাননীয় স্পিকার ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি। আমাকে সপরিবারে একবার সাক্ষাতের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। তেমন কাউকে নয়, কুশি, কুশির মা, ফরিদ এবং ওর ছেলে তনুকে নিয়ে গিয়েছিলাম। কেন যেন হঠাৎই একসময় রাষ্ট্রপতি ভবনেও আমার কুশি কান্না জুড়ে দিয়েছিল। সে কান্না মায়ের বুকে আসার পরও থামেনি, অনেক সময় ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কেঁদেছিল। আর ওকে তেমন কখনো কাঁদতে হয়নি। কাঁদবে কী করে, কাঁদারও তো একটা পরিবেশ লাগে। ও আমাদের বুকে বুকে কোলে কোলে চোখে চোখে বড় হয়েছে। এপাশ থেকে ওপাশ হলে আমরা বোঝবার চেষ্টা করেছি কেন পাশ ফিরল কোনো অসুবিধা হয়নি তো। মামণি আসার আগে আমার বাড়িতে তেমন শক্ত বাঁধন ছিল না। পিঠাপিঠি দুই ভাইবোনের মিল ছিল না। আমার স্ত্রীরও তেমন অনুভূতি ছিল না। মাকে পেয়ে আমরা সব পেয়েছি। ছোট্ট মামণিকে কোলে নিয়ে কতবার আল্লাহর কাছে কেঁদেছি, হে দয়াময় এই মানব শিশুকে যেন সামান্য একটু বড় করে যেতে পারি তুমি সে আয়ুটুকু আমায় দিও। আল্লাহর কী দয়া, আমার কুশিমণি আগামী ২৬ তারিখ ও লেভেল দেবে। যে কারণে রাত জেগে লেখাপড়া করে। কদিন আগে সে ভোটার হয়েছে। আল্লাহর কী দান যাকে একটু ঝরঝরে দেখে যেতে চেয়েছি তাকে আজ কত বড় দেখছি। এসবই আল্লাহর ইচ্ছা। আমার ভেঙে যাওয়া মন চিহ্নহীন জোড়া লাগিয়েছে কুশিমণি।

কিন্তু কেন যেন ইদানীং দেহমন কোনো কিছুতেই সায় দেয় না। বড় কষ্ট বড় অস্বস্তি বড় বেশি হতাশা। দেশের বিশৃঙ্খলা বড় বেশি ভাবিয়ে তুলে। মারামারি কাটাকাটি হানাহানির যেন শেষ নেই। একের পর এক আগুন, রেস্তোরাঁয়, গাড়ি-ঘোড়া, কল-কারখানায়। সেদিন দেখলাম শিশু হাসপাতালেও আগুন। কোথায় যাই? তারপরও সরকার বলছে সবকিছু ঠিকঠাক। এসব কি ঠিকঠাকের নমুনা? বাজারে কোনো কিছুতে হাত দেওয়া যায় না। গরিব মানুষের সে যে কী কষ্ট, কোনো প্রতিকার নেই। মানুষের জীবন একেবারে সহ্যের বাইরে চলে গেছে। রাষ্ট্র কীভাবে চলছে সে শুধু আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনই জানেন। যেহেতু প্রিয় বোন সরকারপ্রধান, সেহেতু তেমন কিছু বলতেও পারি না। আমি আমার জীবনে এরকম অস্বস্তিকর অবস্থায় কখনো পড়িনি। সর্বোপরি সড়ক দুর্ঘটনা আমাকে যারপরনাই ব্যথিত করে।

প্রতিদিন সড়ক দুর্ঘটনা হয়। কারও কোনো আকার-বিকার নেই। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের যাকে আমি খুবই ভালোবাসি, একজন প্রকৃত রাজনীতিক হিসেবেই একসময় মনে করতাম, তার বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন আমাকে খুবই আনন্দ দিত। ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু নির্মমভাবে নিহত হলে তার প্রতিবাদে প্রতিকারে এক কাপড়ে ঘর থেকে বেরিয়ে ছিলাম। সেই সময় ওবায়দুল কাদের ছাত্ররাজনীতির আকাশে এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতো উদিত হয়েছিলেন। হলে এদিক ওদিক অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে যখন চলতেন ফিরতেন ঘুরতেন তখন রাজা-বাদশা-সম্রাটের মতো তাকে হাজার ছাত্রছাত্রী কুর্নিশ করত, সালাম জানাত। আমি নির্বাসন থেকে এসব শুনে বেশ আলোড়িত হতাম। যে কারণে তাকে খুবই ভালোবাসতাম। ’৯০-এ দেশে ফেরার পর অনেক জায়গায় তাকে দেখেছি, সাধ্যমতো সহযোগিতা করেছি। আওয়ামী রাজনীতিতে তিনি আমাকে তেমন পছন্দ করতেন কি করতেন না, জানি না। কিন্তু আমি তাকে হৃদয় উজাড় করা ভালোবাসতাম। আওয়ামী লীগ ছাড়ার পরও ভালোবেসেছি। বোন শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলার পর দিল্লির এ্যাপোলো হসপিটালসে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি আমার দুই হাত চেপে ধরে বলেছিলেন, ‘কাদের ভাই, আমরা কি শেষ হয়ে যাব?’ সেই হৃদয়কাড়া আকুতি আজও আমাকে নাড়া দেয়, হৃদয়ে আলোড়ন তোলে। সেই মানুষ যখন তৃতীয়বারের মতো আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হলেন তখন আমি খুশি হয়েছিলাম। আমি আগে থেকেই জানতাম তিনি সাধারণ সম্পাদক হবেন, সম্মেলনের দিন সকালেই তা বলেছিলাম। তিনি সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন। তার ওপর আবার সড়ক পরিবহন মন্ত্রী। আমি ভেবেছিলাম সড়কে কিছুটা শৃঙ্খলা আসবে। কিন্তু তার সময়ের মতো সড়ক বিশৃঙ্খলা আর কারও আমলে হয়নি। ব্যথায় বুক ভেঙে যায়, কোনো প্রতিকার খুঁজে পাই না। সারা জীবন হতাশা আমাকে কখনো গ্রাস করতে পারেনি। এই শেষ বয়সে সেই হতাশা কেমন যেন একেবারে চেপে বসেছে। সে দিন ঝালকাঠির এক টোল প্লাজায় সিমেন্টভর্তি ট্রাক এক প্রাইভেট কারকে সজোরে আঘাত করে। যাতে প্রাইভেট কারসহ আরও দুটি থ্রি হুইলারের সবকজন জীবন হারায়। একটা জাতীয় পত্রিকায় বাবাকে জড়িয়ে ছোট্ট একটি বাচ্চা মনে হয় ঘুমিয়ে আছে। অন্য পত্রিকার ছবি বলে ছাপতে দিলাম না। কিন্তু অমন হৃদয়বিদারক ছবি ১৮ কোটি দেশবাসীর হৃদয় কাঁপিয়ে তুললেও সরকার এবং পরিবহন মন্ত্রীর হৃদয়ে নাড়া দিয়েছে কি না বলতে পারব না। পরিবহন শ্রমিক নেতারাই এখন দেশ চালায়, তারাই আইন বানায়। নেতাদের দুর্দান্ত প্রতাপ থাকলেও শ্রমিকদের কোনো মূল্য নেই, কোনো মর্যাদা নেই। যেটা পাকিস্তান আমলেও ছিল। সামান্য একটু যত্ন নিলে, সামান্য প্রশিক্ষণ দিলে, আরেকটু শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য সড়কে নজর রাখলে বারো আনা দুর্ঘটনা কয়েক মাসের মধ্যেই নিয়ন্ত্রণে আনা যেতে পারে। কিন্তু কারও কোনো আকার-বিকার নেই। বিশেষ করে পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের কী ভাবেন আমি ভেবে কূলকিনারা পাই না। তার যখন নতুন নতুন বিয়ে হয় তার স্ত্রীকে আমি ছোট বোনের মতোই মনে করতাম। তিনিও আমাকে অনেক সম্মান করেছেন, আদর-যত্ন করেছেন। তাই একজন পরিপক্ব রাজনীতিবিদ হিসেবে তার ইদানীং কথাবার্তা আমাকে অনুপ্রাণিত করে না, করতে পারে না। নিশ্চয়ই আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি বিরোধী দলের যুক্তিসংগত কঠোর সমালোচনা করতে পারেন। কিন্তু মন্ত্রী হিসেবে নয়। তিনি তো আওয়ামী লীগের মন্ত্রী নন, তিনি বাংলাদেশের মন্ত্রী, বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের মন্ত্রী, তিনি বিএনপিরও মন্ত্রী, আমার এবং আমার দলেরও মন্ত্রী। সে ভাবটা কেন যেন সরকারি দায়িত্ব পালনকারী নেতানেত্রীদের মধ্যে খুঁজে পাই না। খুঁজে পেলে একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমার চাইতে বেশি খুশি কেউ হতো না। কিন্তু কী করব, কিছুই করার নেই। রাস্তাঘাটে যারা গাড়ি-ঘোড়া চালান তাদের একটু প্রশিক্ষণ দিতে কোথায় কী কষ্ট এসবের কিছুই বুঝি না। সারা দেশে মহামারির চাইতেও সড়ক দুর্ঘটনায় বেশি মানুষ জীবন দিচ্ছে। অথচ তার প্রতিকারে আমরা কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছি না। রাস্তাঘাট উন্নত হওয়ায় গাড়ির গতি বৃদ্ধি পাওয়ায় দুর্গতি আরও বেড়েছে। এবারও ঈদযাত্রায় কত কথা বলা হলো। কিন্তু ছেলেমেয়ে নিয়ে আমার অসুস্থ স্ত্রী ২৮ রমজানের দিন ঢাকা থেকে ৬ ঘণ্টায় টাঙ্গাইল পৌঁছেছে। তারপরও কি বলব কোনো যানজট ছিল না? কিন্তু সামান্য একটু চেষ্টা করলে একটু যত্ন নিলে সবকিছুর সমাধান করা যেতে পারে। আমার মনে হয়, শুধু যতেœর অভাব, নজরদারির অভাব, শুধু চোখের অভাব। সব চোখ সবকিছু দেখে না। অনেকের অনেক কিছু চোখে পড়ে না। তাই যাদের চোখে পড়ে তাদের হাতে কর্তৃত্ব নেতৃত্ব দিলে সত্যিই সোনার দেশ হতে বেশি সময় অপেক্ষা করতে হতো না।

বেশ কিছুদিন পুলিশের সাবেক আইজি বেনজীর আহমেদকে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা। যার নামই বে-নজীর, তিনি তো কিছু কিছু নয়া নজির স্থাপন করবেনই। কিন্তু এত আলোচনার পরও সবাই কেমন যেন চোখ বন্ধ করে আছে। গোপালগঞ্জে বাড়ি তার জন্যই কি না তাও বলতে পারছি না। গোপালগঞ্জে বাড়ি হলে কি এসে যায়? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন হাসিনা কতবার কতভাবে বলেছেন, ‘দুর্নীতিবাজদের সঙ্গে কোনো আপস নেই। দুর্নীতিবাজ যেই হোক তাকে কোনোমতেই ছাড় দেওয়া হবে না। তাহলে বেনজীরকে নিয়ে এত কথার পরও সবাই চোখ বন্ধ করে আছে কেন? এসব দেশবাসীর বোধগম্য নয়? বলা হচ্ছে গোপালগঞ্জেই ১৪০০ একর নাকি ১৪০০ বিঘা জমি, গাজীপুরে জমি, ঢাকার নানা জায়গায় জমিজমা-বাড়িঘর। মেনে নিলাম তার নামে কিছুই নেই। তার সন্তান-সন্তুতি, স্ত্রীর নামে তো আছে। তারা পেলেন কী করে? শুধু সেটুকু পরিষ্কার হলেই তো হলো। যার দেশে তিন-চার হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি থাকে, তার বিদেশে কত কোটি থাকে? দুদক কেমন যেন আগেরকার দিনের কলুর বলদের মতো চোখে ঠুলি দিয়ে আছে। কবে তারা ঠুলি খুলবে কিছুই বোঝা যাচ্ছে না। সরকার বিষয়টা তলিয়ে দেখছে কি না বুঝতে পারছি না। পুলিশের সাবেক আইজির যদি দুই-চার হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি থাকে বা হয় তাহলে অন্যান্য কর্মকর্তাদের আনুপাতিক হারে যদি থাকে বা থাকতে হয় তাহলে কী অবস্থা হবে। আইজির যদি দুই-চার হাজার কোটি টাকা থাকে, তাহলে ওসির দুই-চার শ কোটি থাকলে বা হলে কিংবা কামালে তা ঠেকাবে কী করে? বিষয়টা বড় দুশ্চিন্তার ব্যাপার। এসবের সঠিক পদক্ষেপ না নিলে ভবিষ্যতে ভয়াবহ অন্ধকার। বেনজীর কার প্রিয় বা অপ্রিয় এটা বড় কথা না, বড় কথা সত্য অনুসন্ধান। সেটা বেনজীরের জন্যও ভালো। যারা রিপোর্ট করেছেন জাতীয় পত্রিকায় ছেপেছেন, রিপোর্ট সত্য হলে পত্রিকাকে পুরস্কার দেওয়া উচিত আর মিথ্যা হলে ভালো লোকের চরিত্রহননের জন্য শাস্তি হওয়া দরকার। তাই কারও মুখ চাওয়া-চাওয়ি করার, মুখ দেখার কোনো মানে হয় না। সত্য ন্যায় ও দেশের স্বার্থে বেনজীরের বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সঠিক সত্য দেশবাসীর সামনে তুলে ধরা উচিত। যত হেলাফেলা করা হবে, ততই জাতির অকল্যাণ ও অমঙ্গল হবে। তাই আশা করি, বিষয়টা হেলাফেলার চোখে দেখবেন না। জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হিসেবে বিবেচনা করা হবে- এটাই দেশবাসী আশা করে।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

এই মাত্র | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা