শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

একটু যত্ন নিলে কার কী ক্ষতি!

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
একটু যত্ন নিলে কার কী ক্ষতি!

আনন্দ-বেদনা, হাসি-কান্না নিয়ে ক্ষণস্থায়ী মানবজীবন। একটা মানুষ কতটা সময় আর এই চরাচরে বিচরণ করে। কিন্তু তার মধ্যেই কত বেদনা, কত আনন্দ। আমরা এক মুহূর্ত আগেও বুঝতে পারি না একটু পর কী হবে। পরম আনন্দ এবং সুখ মুহূর্তে ভেঙে খানখান হয়ে যেতে পারে। কিন্তু সেসব আমরা অনেক সময় ভেবে দেখার চেষ্টা করি না। ’৭৫-এর ১৪ আগস্ট পর্যন্ত আমার জীবন ছিল আনন্দে ভরপুর। তার আগে আবার ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সূচনায় সে যে কী বিপদ শঙ্কা-চারদিকে শুধু অন্ধকার আর অন্ধকার। আল্লাহর দয়ায় একসময় সেই ঘুটঘুটে অন্ধকারেও আলো জে¦লেছিলাম। হাজারো লাখো মানুষের দোয়া ভালোবাসা ও সহযোগিতায় অসম্ভবকে সম্ভব করেছিলাম। পাকিস্তানি দানবীয় পশুশক্তিকে পরাজিত করে মানবতার সুবিশাল বৃক্ষ রোপণ করতে চেয়েছিলাম। মনে হয় সেটা আর হয়ে ওঠেনি। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট একেবারে অকল্পনীয়ভাবে নক্ষত্র পতনের মতো বঙ্গবন্ধু নিহত হলে আমার জীবন ওলটপালট এলোমেলো হয়ে যায়। শুধু আমার কেন, পুরো পরিবার দুর্দশায় পড়ে। আমি অনেক ভেবেছি, এসব নিয়ে লেখাপড়ারও চেষ্টা করেছি। কিন্তু আমার মনের ভিতর যেসব প্রশ্ন আলোড়ন তোলে তার উত্তর খুঁজে পাইনি। আর যে কখনো পাব তার তেমন আশাও করি না। আমরা গরিব-দুঃখী মানুষের দেশ বানাতে রক্তপাত করেছি, জীবন দিয়েছি। কিন্তু তা পারলাম কই? যাদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার লড়াই করেছি আজ তাদের হাতেই সবকিছু তুলে দিয়ে দর্শকের ভূমিকায় বসে আছি। বঙ্গবন্ধু নিহত হলে যেমন আঘাত পেয়েছিলাম, প্রথমে বাবা তারপর মা চলে যাওয়ায় তার চাইতে বেশি আঘাত পেয়েছিলাম কি না বলতে পারব না। তবে বঙ্গবন্ধু চলে যাওয়ার পর মা-বাবা ছিলেন, তাই হয়তো অতটা ভেঙে পড়িনি। কিন্তু মা-বাবা চলে গেলে বড় বেশি ভেঙে পড়েছিলাম। চারদিকে শুধু অন্ধকার আর অন্ধকার, আলোর কোনো নাম-নিশানা ছিল না। কিছুই ভালো লাগত না। পরিবার-পরিজন, দেশ, মানুষ, কাজকর্ম কোনো কিছুর প্রতি তেমন আগ্রহ ছিল না। ঠিক সে সময় আলোকবর্তিকার মতো জীবনের এক অনাবিল প্রশান্তি হয়ে দেবশিশু কুশি আমাদের বুকে আসে। কেমন যেন সব অন্ধকার মুহূর্তেই দূরীভূত হয়ে সবকিছু আলোকময় হয়ে ওঠে। যেদিকে তাকাই যা ভাবি সবই কেমন যেন কুশি কুশি আর কুশি মনে হয়। দিন চলতে থাকে ঘণ্টার মতো। মাস বছর কীভাবে কেটে যায়, বুঝতেই পারিনি। কুশি যখন আমাদের বুকে আসে তখন আমরা সংসদ ভবনের দক্ষিণে ন্যাম ভবনে থাকতাম। সেখানেই কেটেছে পাঁচ বছর। আমি দুবার ওকে কাঁদতে দেখেছি। একবার সংসদ ভবন থেকে বেরিয়ে ওকে কোলে নিতে চেয়েছিলাম। তাই দীর্ঘদিনের সহকর্মী ফরিদ নিয়ে এসেছিল। মানিক মিয়া এভিনিউর দক্ষিণ পাড় থেকে উত্তরে এলে মারাত্মক কান্না। ছুটে গিয়ে মায়ের কোলে দেওয়ার আগ পর্যন্ত কান্না থামেনি। আরেকবার কেন যেন হঠাৎই কেঁদেছিল রাষ্ট্রপতি ভবনে। তখন মাননীয় স্পিকার ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি। আমাকে সপরিবারে একবার সাক্ষাতের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। তেমন কাউকে নয়, কুশি, কুশির মা, ফরিদ এবং ওর ছেলে তনুকে নিয়ে গিয়েছিলাম। কেন যেন হঠাৎই একসময় রাষ্ট্রপতি ভবনেও আমার কুশি কান্না জুড়ে দিয়েছিল। সে কান্না মায়ের বুকে আসার পরও থামেনি, অনেক সময় ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কেঁদেছিল। আর ওকে তেমন কখনো কাঁদতে হয়নি। কাঁদবে কী করে, কাঁদারও তো একটা পরিবেশ লাগে। ও আমাদের বুকে বুকে কোলে কোলে চোখে চোখে বড় হয়েছে। এপাশ থেকে ওপাশ হলে আমরা বোঝবার চেষ্টা করেছি কেন পাশ ফিরল কোনো অসুবিধা হয়নি তো। মামণি আসার আগে আমার বাড়িতে তেমন শক্ত বাঁধন ছিল না। পিঠাপিঠি দুই ভাইবোনের মিল ছিল না। আমার স্ত্রীরও তেমন অনুভূতি ছিল না। মাকে পেয়ে আমরা সব পেয়েছি। ছোট্ট মামণিকে কোলে নিয়ে কতবার আল্লাহর কাছে কেঁদেছি, হে দয়াময় এই মানব শিশুকে যেন সামান্য একটু বড় করে যেতে পারি তুমি সে আয়ুটুকু আমায় দিও। আল্লাহর কী দয়া, আমার কুশিমণি আগামী ২৬ তারিখ ও লেভেল দেবে। যে কারণে রাত জেগে লেখাপড়া করে। কদিন আগে সে ভোটার হয়েছে। আল্লাহর কী দান যাকে একটু ঝরঝরে দেখে যেতে চেয়েছি তাকে আজ কত বড় দেখছি। এসবই আল্লাহর ইচ্ছা। আমার ভেঙে যাওয়া মন চিহ্নহীন জোড়া লাগিয়েছে কুশিমণি।

কিন্তু কেন যেন ইদানীং দেহমন কোনো কিছুতেই সায় দেয় না। বড় কষ্ট বড় অস্বস্তি বড় বেশি হতাশা। দেশের বিশৃঙ্খলা বড় বেশি ভাবিয়ে তুলে। মারামারি কাটাকাটি হানাহানির যেন শেষ নেই। একের পর এক আগুন, রেস্তোরাঁয়, গাড়ি-ঘোড়া, কল-কারখানায়। সেদিন দেখলাম শিশু হাসপাতালেও আগুন। কোথায় যাই? তারপরও সরকার বলছে সবকিছু ঠিকঠাক। এসব কি ঠিকঠাকের নমুনা? বাজারে কোনো কিছুতে হাত দেওয়া যায় না। গরিব মানুষের সে যে কী কষ্ট, কোনো প্রতিকার নেই। মানুষের জীবন একেবারে সহ্যের বাইরে চলে গেছে। রাষ্ট্র কীভাবে চলছে সে শুধু আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনই জানেন। যেহেতু প্রিয় বোন সরকারপ্রধান, সেহেতু তেমন কিছু বলতেও পারি না। আমি আমার জীবনে এরকম অস্বস্তিকর অবস্থায় কখনো পড়িনি। সর্বোপরি সড়ক দুর্ঘটনা আমাকে যারপরনাই ব্যথিত করে।

প্রতিদিন সড়ক দুর্ঘটনা হয়। কারও কোনো আকার-বিকার নেই। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের যাকে আমি খুবই ভালোবাসি, একজন প্রকৃত রাজনীতিক হিসেবেই একসময় মনে করতাম, তার বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন আমাকে খুবই আনন্দ দিত। ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু নির্মমভাবে নিহত হলে তার প্রতিবাদে প্রতিকারে এক কাপড়ে ঘর থেকে বেরিয়ে ছিলাম। সেই সময় ওবায়দুল কাদের ছাত্ররাজনীতির আকাশে এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতো উদিত হয়েছিলেন। হলে এদিক ওদিক অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে যখন চলতেন ফিরতেন ঘুরতেন তখন রাজা-বাদশা-সম্রাটের মতো তাকে হাজার ছাত্রছাত্রী কুর্নিশ করত, সালাম জানাত। আমি নির্বাসন থেকে এসব শুনে বেশ আলোড়িত হতাম। যে কারণে তাকে খুবই ভালোবাসতাম। ’৯০-এ দেশে ফেরার পর অনেক জায়গায় তাকে দেখেছি, সাধ্যমতো সহযোগিতা করেছি। আওয়ামী রাজনীতিতে তিনি আমাকে তেমন পছন্দ করতেন কি করতেন না, জানি না। কিন্তু আমি তাকে হৃদয় উজাড় করা ভালোবাসতাম। আওয়ামী লীগ ছাড়ার পরও ভালোবেসেছি। বোন শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলার পর দিল্লির এ্যাপোলো হসপিটালসে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি আমার দুই হাত চেপে ধরে বলেছিলেন, ‘কাদের ভাই, আমরা কি শেষ হয়ে যাব?’ সেই হৃদয়কাড়া আকুতি আজও আমাকে নাড়া দেয়, হৃদয়ে আলোড়ন তোলে। সেই মানুষ যখন তৃতীয়বারের মতো আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হলেন তখন আমি খুশি হয়েছিলাম। আমি আগে থেকেই জানতাম তিনি সাধারণ সম্পাদক হবেন, সম্মেলনের দিন সকালেই তা বলেছিলাম। তিনি সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন। তার ওপর আবার সড়ক পরিবহন মন্ত্রী। আমি ভেবেছিলাম সড়কে কিছুটা শৃঙ্খলা আসবে। কিন্তু তার সময়ের মতো সড়ক বিশৃঙ্খলা আর কারও আমলে হয়নি। ব্যথায় বুক ভেঙে যায়, কোনো প্রতিকার খুঁজে পাই না। সারা জীবন হতাশা আমাকে কখনো গ্রাস করতে পারেনি। এই শেষ বয়সে সেই হতাশা কেমন যেন একেবারে চেপে বসেছে। সে দিন ঝালকাঠির এক টোল প্লাজায় সিমেন্টভর্তি ট্রাক এক প্রাইভেট কারকে সজোরে আঘাত করে। যাতে প্রাইভেট কারসহ আরও দুটি থ্রি হুইলারের সবকজন জীবন হারায়। একটা জাতীয় পত্রিকায় বাবাকে জড়িয়ে ছোট্ট একটি বাচ্চা মনে হয় ঘুমিয়ে আছে। অন্য পত্রিকার ছবি বলে ছাপতে দিলাম না। কিন্তু অমন হৃদয়বিদারক ছবি ১৮ কোটি দেশবাসীর হৃদয় কাঁপিয়ে তুললেও সরকার এবং পরিবহন মন্ত্রীর হৃদয়ে নাড়া দিয়েছে কি না বলতে পারব না। পরিবহন শ্রমিক নেতারাই এখন দেশ চালায়, তারাই আইন বানায়। নেতাদের দুর্দান্ত প্রতাপ থাকলেও শ্রমিকদের কোনো মূল্য নেই, কোনো মর্যাদা নেই। যেটা পাকিস্তান আমলেও ছিল। সামান্য একটু যত্ন নিলে, সামান্য প্রশিক্ষণ দিলে, আরেকটু শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য সড়কে নজর রাখলে বারো আনা দুর্ঘটনা কয়েক মাসের মধ্যেই নিয়ন্ত্রণে আনা যেতে পারে। কিন্তু কারও কোনো আকার-বিকার নেই। বিশেষ করে পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের কী ভাবেন আমি ভেবে কূলকিনারা পাই না। তার যখন নতুন নতুন বিয়ে হয় তার স্ত্রীকে আমি ছোট বোনের মতোই মনে করতাম। তিনিও আমাকে অনেক সম্মান করেছেন, আদর-যত্ন করেছেন। তাই একজন পরিপক্ব রাজনীতিবিদ হিসেবে তার ইদানীং কথাবার্তা আমাকে অনুপ্রাণিত করে না, করতে পারে না। নিশ্চয়ই আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি বিরোধী দলের যুক্তিসংগত কঠোর সমালোচনা করতে পারেন। কিন্তু মন্ত্রী হিসেবে নয়। তিনি তো আওয়ামী লীগের মন্ত্রী নন, তিনি বাংলাদেশের মন্ত্রী, বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের মন্ত্রী, তিনি বিএনপিরও মন্ত্রী, আমার এবং আমার দলেরও মন্ত্রী। সে ভাবটা কেন যেন সরকারি দায়িত্ব পালনকারী নেতানেত্রীদের মধ্যে খুঁজে পাই না। খুঁজে পেলে একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমার চাইতে বেশি খুশি কেউ হতো না। কিন্তু কী করব, কিছুই করার নেই। রাস্তাঘাটে যারা গাড়ি-ঘোড়া চালান তাদের একটু প্রশিক্ষণ দিতে কোথায় কী কষ্ট এসবের কিছুই বুঝি না। সারা দেশে মহামারির চাইতেও সড়ক দুর্ঘটনায় বেশি মানুষ জীবন দিচ্ছে। অথচ তার প্রতিকারে আমরা কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছি না। রাস্তাঘাট উন্নত হওয়ায় গাড়ির গতি বৃদ্ধি পাওয়ায় দুর্গতি আরও বেড়েছে। এবারও ঈদযাত্রায় কত কথা বলা হলো। কিন্তু ছেলেমেয়ে নিয়ে আমার অসুস্থ স্ত্রী ২৮ রমজানের দিন ঢাকা থেকে ৬ ঘণ্টায় টাঙ্গাইল পৌঁছেছে। তারপরও কি বলব কোনো যানজট ছিল না? কিন্তু সামান্য একটু চেষ্টা করলে একটু যত্ন নিলে সবকিছুর সমাধান করা যেতে পারে। আমার মনে হয়, শুধু যতেœর অভাব, নজরদারির অভাব, শুধু চোখের অভাব। সব চোখ সবকিছু দেখে না। অনেকের অনেক কিছু চোখে পড়ে না। তাই যাদের চোখে পড়ে তাদের হাতে কর্তৃত্ব নেতৃত্ব দিলে সত্যিই সোনার দেশ হতে বেশি সময় অপেক্ষা করতে হতো না।

বেশ কিছুদিন পুলিশের সাবেক আইজি বেনজীর আহমেদকে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা। যার নামই বে-নজীর, তিনি তো কিছু কিছু নয়া নজির স্থাপন করবেনই। কিন্তু এত আলোচনার পরও সবাই কেমন যেন চোখ বন্ধ করে আছে। গোপালগঞ্জে বাড়ি তার জন্যই কি না তাও বলতে পারছি না। গোপালগঞ্জে বাড়ি হলে কি এসে যায়? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন হাসিনা কতবার কতভাবে বলেছেন, ‘দুর্নীতিবাজদের সঙ্গে কোনো আপস নেই। দুর্নীতিবাজ যেই হোক তাকে কোনোমতেই ছাড় দেওয়া হবে না। তাহলে বেনজীরকে নিয়ে এত কথার পরও সবাই চোখ বন্ধ করে আছে কেন? এসব দেশবাসীর বোধগম্য নয়? বলা হচ্ছে গোপালগঞ্জেই ১৪০০ একর নাকি ১৪০০ বিঘা জমি, গাজীপুরে জমি, ঢাকার নানা জায়গায় জমিজমা-বাড়িঘর। মেনে নিলাম তার নামে কিছুই নেই। তার সন্তান-সন্তুতি, স্ত্রীর নামে তো আছে। তারা পেলেন কী করে? শুধু সেটুকু পরিষ্কার হলেই তো হলো। যার দেশে তিন-চার হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি থাকে, তার বিদেশে কত কোটি থাকে? দুদক কেমন যেন আগেরকার দিনের কলুর বলদের মতো চোখে ঠুলি দিয়ে আছে। কবে তারা ঠুলি খুলবে কিছুই বোঝা যাচ্ছে না। সরকার বিষয়টা তলিয়ে দেখছে কি না বুঝতে পারছি না। পুলিশের সাবেক আইজির যদি দুই-চার হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি থাকে বা হয় তাহলে অন্যান্য কর্মকর্তাদের আনুপাতিক হারে যদি থাকে বা থাকতে হয় তাহলে কী অবস্থা হবে। আইজির যদি দুই-চার হাজার কোটি টাকা থাকে, তাহলে ওসির দুই-চার শ কোটি থাকলে বা হলে কিংবা কামালে তা ঠেকাবে কী করে? বিষয়টা বড় দুশ্চিন্তার ব্যাপার। এসবের সঠিক পদক্ষেপ না নিলে ভবিষ্যতে ভয়াবহ অন্ধকার। বেনজীর কার প্রিয় বা অপ্রিয় এটা বড় কথা না, বড় কথা সত্য অনুসন্ধান। সেটা বেনজীরের জন্যও ভালো। যারা রিপোর্ট করেছেন জাতীয় পত্রিকায় ছেপেছেন, রিপোর্ট সত্য হলে পত্রিকাকে পুরস্কার দেওয়া উচিত আর মিথ্যা হলে ভালো লোকের চরিত্রহননের জন্য শাস্তি হওয়া দরকার। তাই কারও মুখ চাওয়া-চাওয়ি করার, মুখ দেখার কোনো মানে হয় না। সত্য ন্যায় ও দেশের স্বার্থে বেনজীরের বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সঠিক সত্য দেশবাসীর সামনে তুলে ধরা উচিত। যত হেলাফেলা করা হবে, ততই জাতির অকল্যাণ ও অমঙ্গল হবে। তাই আশা করি, বিষয়টা হেলাফেলার চোখে দেখবেন না। জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হিসেবে বিবেচনা করা হবে- এটাই দেশবাসী আশা করে।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ কুকুরকে গুলি, কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
অন্ধ কুকুরকে গুলি, কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি
ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি
মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার
ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ
অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার
শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা
নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল
মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : মির্জা ফখরুল

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির
নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি
চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ
মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর
গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড
২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল
লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা