শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

একটু যত্ন নিলে কার কী ক্ষতি!

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
একটু যত্ন নিলে কার কী ক্ষতি!

আনন্দ-বেদনা, হাসি-কান্না নিয়ে ক্ষণস্থায়ী মানবজীবন। একটা মানুষ কতটা সময় আর এই চরাচরে বিচরণ করে। কিন্তু তার মধ্যেই কত বেদনা, কত আনন্দ। আমরা এক মুহূর্ত আগেও বুঝতে পারি না একটু পর কী হবে। পরম আনন্দ এবং সুখ মুহূর্তে ভেঙে খানখান হয়ে যেতে পারে। কিন্তু সেসব আমরা অনেক সময় ভেবে দেখার চেষ্টা করি না। ’৭৫-এর ১৪ আগস্ট পর্যন্ত আমার জীবন ছিল আনন্দে ভরপুর। তার আগে আবার ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সূচনায় সে যে কী বিপদ শঙ্কা-চারদিকে শুধু অন্ধকার আর অন্ধকার। আল্লাহর দয়ায় একসময় সেই ঘুটঘুটে অন্ধকারেও আলো জে¦লেছিলাম। হাজারো লাখো মানুষের দোয়া ভালোবাসা ও সহযোগিতায় অসম্ভবকে সম্ভব করেছিলাম। পাকিস্তানি দানবীয় পশুশক্তিকে পরাজিত করে মানবতার সুবিশাল বৃক্ষ রোপণ করতে চেয়েছিলাম। মনে হয় সেটা আর হয়ে ওঠেনি। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট একেবারে অকল্পনীয়ভাবে নক্ষত্র পতনের মতো বঙ্গবন্ধু নিহত হলে আমার জীবন ওলটপালট এলোমেলো হয়ে যায়। শুধু আমার কেন, পুরো পরিবার দুর্দশায় পড়ে। আমি অনেক ভেবেছি, এসব নিয়ে লেখাপড়ারও চেষ্টা করেছি। কিন্তু আমার মনের ভিতর যেসব প্রশ্ন আলোড়ন তোলে তার উত্তর খুঁজে পাইনি। আর যে কখনো পাব তার তেমন আশাও করি না। আমরা গরিব-দুঃখী মানুষের দেশ বানাতে রক্তপাত করেছি, জীবন দিয়েছি। কিন্তু তা পারলাম কই? যাদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার লড়াই করেছি আজ তাদের হাতেই সবকিছু তুলে দিয়ে দর্শকের ভূমিকায় বসে আছি। বঙ্গবন্ধু নিহত হলে যেমন আঘাত পেয়েছিলাম, প্রথমে বাবা তারপর মা চলে যাওয়ায় তার চাইতে বেশি আঘাত পেয়েছিলাম কি না বলতে পারব না। তবে বঙ্গবন্ধু চলে যাওয়ার পর মা-বাবা ছিলেন, তাই হয়তো অতটা ভেঙে পড়িনি। কিন্তু মা-বাবা চলে গেলে বড় বেশি ভেঙে পড়েছিলাম। চারদিকে শুধু অন্ধকার আর অন্ধকার, আলোর কোনো নাম-নিশানা ছিল না। কিছুই ভালো লাগত না। পরিবার-পরিজন, দেশ, মানুষ, কাজকর্ম কোনো কিছুর প্রতি তেমন আগ্রহ ছিল না। ঠিক সে সময় আলোকবর্তিকার মতো জীবনের এক অনাবিল প্রশান্তি হয়ে দেবশিশু কুশি আমাদের বুকে আসে। কেমন যেন সব অন্ধকার মুহূর্তেই দূরীভূত হয়ে সবকিছু আলোকময় হয়ে ওঠে। যেদিকে তাকাই যা ভাবি সবই কেমন যেন কুশি কুশি আর কুশি মনে হয়। দিন চলতে থাকে ঘণ্টার মতো। মাস বছর কীভাবে কেটে যায়, বুঝতেই পারিনি। কুশি যখন আমাদের বুকে আসে তখন আমরা সংসদ ভবনের দক্ষিণে ন্যাম ভবনে থাকতাম। সেখানেই কেটেছে পাঁচ বছর। আমি দুবার ওকে কাঁদতে দেখেছি। একবার সংসদ ভবন থেকে বেরিয়ে ওকে কোলে নিতে চেয়েছিলাম। তাই দীর্ঘদিনের সহকর্মী ফরিদ নিয়ে এসেছিল। মানিক মিয়া এভিনিউর দক্ষিণ পাড় থেকে উত্তরে এলে মারাত্মক কান্না। ছুটে গিয়ে মায়ের কোলে দেওয়ার আগ পর্যন্ত কান্না থামেনি। আরেকবার কেন যেন হঠাৎই কেঁদেছিল রাষ্ট্রপতি ভবনে। তখন মাননীয় স্পিকার ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি। আমাকে সপরিবারে একবার সাক্ষাতের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। তেমন কাউকে নয়, কুশি, কুশির মা, ফরিদ এবং ওর ছেলে তনুকে নিয়ে গিয়েছিলাম। কেন যেন হঠাৎই একসময় রাষ্ট্রপতি ভবনেও আমার কুশি কান্না জুড়ে দিয়েছিল। সে কান্না মায়ের বুকে আসার পরও থামেনি, অনেক সময় ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কেঁদেছিল। আর ওকে তেমন কখনো কাঁদতে হয়নি। কাঁদবে কী করে, কাঁদারও তো একটা পরিবেশ লাগে। ও আমাদের বুকে বুকে কোলে কোলে চোখে চোখে বড় হয়েছে। এপাশ থেকে ওপাশ হলে আমরা বোঝবার চেষ্টা করেছি কেন পাশ ফিরল কোনো অসুবিধা হয়নি তো। মামণি আসার আগে আমার বাড়িতে তেমন শক্ত বাঁধন ছিল না। পিঠাপিঠি দুই ভাইবোনের মিল ছিল না। আমার স্ত্রীরও তেমন অনুভূতি ছিল না। মাকে পেয়ে আমরা সব পেয়েছি। ছোট্ট মামণিকে কোলে নিয়ে কতবার আল্লাহর কাছে কেঁদেছি, হে দয়াময় এই মানব শিশুকে যেন সামান্য একটু বড় করে যেতে পারি তুমি সে আয়ুটুকু আমায় দিও। আল্লাহর কী দয়া, আমার কুশিমণি আগামী ২৬ তারিখ ও লেভেল দেবে। যে কারণে রাত জেগে লেখাপড়া করে। কদিন আগে সে ভোটার হয়েছে। আল্লাহর কী দান যাকে একটু ঝরঝরে দেখে যেতে চেয়েছি তাকে আজ কত বড় দেখছি। এসবই আল্লাহর ইচ্ছা। আমার ভেঙে যাওয়া মন চিহ্নহীন জোড়া লাগিয়েছে কুশিমণি।

কিন্তু কেন যেন ইদানীং দেহমন কোনো কিছুতেই সায় দেয় না। বড় কষ্ট বড় অস্বস্তি বড় বেশি হতাশা। দেশের বিশৃঙ্খলা বড় বেশি ভাবিয়ে তুলে। মারামারি কাটাকাটি হানাহানির যেন শেষ নেই। একের পর এক আগুন, রেস্তোরাঁয়, গাড়ি-ঘোড়া, কল-কারখানায়। সেদিন দেখলাম শিশু হাসপাতালেও আগুন। কোথায় যাই? তারপরও সরকার বলছে সবকিছু ঠিকঠাক। এসব কি ঠিকঠাকের নমুনা? বাজারে কোনো কিছুতে হাত দেওয়া যায় না। গরিব মানুষের সে যে কী কষ্ট, কোনো প্রতিকার নেই। মানুষের জীবন একেবারে সহ্যের বাইরে চলে গেছে। রাষ্ট্র কীভাবে চলছে সে শুধু আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনই জানেন। যেহেতু প্রিয় বোন সরকারপ্রধান, সেহেতু তেমন কিছু বলতেও পারি না। আমি আমার জীবনে এরকম অস্বস্তিকর অবস্থায় কখনো পড়িনি। সর্বোপরি সড়ক দুর্ঘটনা আমাকে যারপরনাই ব্যথিত করে।

প্রতিদিন সড়ক দুর্ঘটনা হয়। কারও কোনো আকার-বিকার নেই। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের যাকে আমি খুবই ভালোবাসি, একজন প্রকৃত রাজনীতিক হিসেবেই একসময় মনে করতাম, তার বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন আমাকে খুবই আনন্দ দিত। ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু নির্মমভাবে নিহত হলে তার প্রতিবাদে প্রতিকারে এক কাপড়ে ঘর থেকে বেরিয়ে ছিলাম। সেই সময় ওবায়দুল কাদের ছাত্ররাজনীতির আকাশে এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতো উদিত হয়েছিলেন। হলে এদিক ওদিক অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে যখন চলতেন ফিরতেন ঘুরতেন তখন রাজা-বাদশা-সম্রাটের মতো তাকে হাজার ছাত্রছাত্রী কুর্নিশ করত, সালাম জানাত। আমি নির্বাসন থেকে এসব শুনে বেশ আলোড়িত হতাম। যে কারণে তাকে খুবই ভালোবাসতাম। ’৯০-এ দেশে ফেরার পর অনেক জায়গায় তাকে দেখেছি, সাধ্যমতো সহযোগিতা করেছি। আওয়ামী রাজনীতিতে তিনি আমাকে তেমন পছন্দ করতেন কি করতেন না, জানি না। কিন্তু আমি তাকে হৃদয় উজাড় করা ভালোবাসতাম। আওয়ামী লীগ ছাড়ার পরও ভালোবেসেছি। বোন শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলার পর দিল্লির এ্যাপোলো হসপিটালসে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি আমার দুই হাত চেপে ধরে বলেছিলেন, ‘কাদের ভাই, আমরা কি শেষ হয়ে যাব?’ সেই হৃদয়কাড়া আকুতি আজও আমাকে নাড়া দেয়, হৃদয়ে আলোড়ন তোলে। সেই মানুষ যখন তৃতীয়বারের মতো আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হলেন তখন আমি খুশি হয়েছিলাম। আমি আগে থেকেই জানতাম তিনি সাধারণ সম্পাদক হবেন, সম্মেলনের দিন সকালেই তা বলেছিলাম। তিনি সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন। তার ওপর আবার সড়ক পরিবহন মন্ত্রী। আমি ভেবেছিলাম সড়কে কিছুটা শৃঙ্খলা আসবে। কিন্তু তার সময়ের মতো সড়ক বিশৃঙ্খলা আর কারও আমলে হয়নি। ব্যথায় বুক ভেঙে যায়, কোনো প্রতিকার খুঁজে পাই না। সারা জীবন হতাশা আমাকে কখনো গ্রাস করতে পারেনি। এই শেষ বয়সে সেই হতাশা কেমন যেন একেবারে চেপে বসেছে। সে দিন ঝালকাঠির এক টোল প্লাজায় সিমেন্টভর্তি ট্রাক এক প্রাইভেট কারকে সজোরে আঘাত করে। যাতে প্রাইভেট কারসহ আরও দুটি থ্রি হুইলারের সবকজন জীবন হারায়। একটা জাতীয় পত্রিকায় বাবাকে জড়িয়ে ছোট্ট একটি বাচ্চা মনে হয় ঘুমিয়ে আছে। অন্য পত্রিকার ছবি বলে ছাপতে দিলাম না। কিন্তু অমন হৃদয়বিদারক ছবি ১৮ কোটি দেশবাসীর হৃদয় কাঁপিয়ে তুললেও সরকার এবং পরিবহন মন্ত্রীর হৃদয়ে নাড়া দিয়েছে কি না বলতে পারব না। পরিবহন শ্রমিক নেতারাই এখন দেশ চালায়, তারাই আইন বানায়। নেতাদের দুর্দান্ত প্রতাপ থাকলেও শ্রমিকদের কোনো মূল্য নেই, কোনো মর্যাদা নেই। যেটা পাকিস্তান আমলেও ছিল। সামান্য একটু যত্ন নিলে, সামান্য প্রশিক্ষণ দিলে, আরেকটু শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য সড়কে নজর রাখলে বারো আনা দুর্ঘটনা কয়েক মাসের মধ্যেই নিয়ন্ত্রণে আনা যেতে পারে। কিন্তু কারও কোনো আকার-বিকার নেই। বিশেষ করে পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের কী ভাবেন আমি ভেবে কূলকিনারা পাই না। তার যখন নতুন নতুন বিয়ে হয় তার স্ত্রীকে আমি ছোট বোনের মতোই মনে করতাম। তিনিও আমাকে অনেক সম্মান করেছেন, আদর-যত্ন করেছেন। তাই একজন পরিপক্ব রাজনীতিবিদ হিসেবে তার ইদানীং কথাবার্তা আমাকে অনুপ্রাণিত করে না, করতে পারে না। নিশ্চয়ই আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি বিরোধী দলের যুক্তিসংগত কঠোর সমালোচনা করতে পারেন। কিন্তু মন্ত্রী হিসেবে নয়। তিনি তো আওয়ামী লীগের মন্ত্রী নন, তিনি বাংলাদেশের মন্ত্রী, বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের মন্ত্রী, তিনি বিএনপিরও মন্ত্রী, আমার এবং আমার দলেরও মন্ত্রী। সে ভাবটা কেন যেন সরকারি দায়িত্ব পালনকারী নেতানেত্রীদের মধ্যে খুঁজে পাই না। খুঁজে পেলে একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমার চাইতে বেশি খুশি কেউ হতো না। কিন্তু কী করব, কিছুই করার নেই। রাস্তাঘাটে যারা গাড়ি-ঘোড়া চালান তাদের একটু প্রশিক্ষণ দিতে কোথায় কী কষ্ট এসবের কিছুই বুঝি না। সারা দেশে মহামারির চাইতেও সড়ক দুর্ঘটনায় বেশি মানুষ জীবন দিচ্ছে। অথচ তার প্রতিকারে আমরা কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছি না। রাস্তাঘাট উন্নত হওয়ায় গাড়ির গতি বৃদ্ধি পাওয়ায় দুর্গতি আরও বেড়েছে। এবারও ঈদযাত্রায় কত কথা বলা হলো। কিন্তু ছেলেমেয়ে নিয়ে আমার অসুস্থ স্ত্রী ২৮ রমজানের দিন ঢাকা থেকে ৬ ঘণ্টায় টাঙ্গাইল পৌঁছেছে। তারপরও কি বলব কোনো যানজট ছিল না? কিন্তু সামান্য একটু চেষ্টা করলে একটু যত্ন নিলে সবকিছুর সমাধান করা যেতে পারে। আমার মনে হয়, শুধু যতেœর অভাব, নজরদারির অভাব, শুধু চোখের অভাব। সব চোখ সবকিছু দেখে না। অনেকের অনেক কিছু চোখে পড়ে না। তাই যাদের চোখে পড়ে তাদের হাতে কর্তৃত্ব নেতৃত্ব দিলে সত্যিই সোনার দেশ হতে বেশি সময় অপেক্ষা করতে হতো না।

বেশ কিছুদিন পুলিশের সাবেক আইজি বেনজীর আহমেদকে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা। যার নামই বে-নজীর, তিনি তো কিছু কিছু নয়া নজির স্থাপন করবেনই। কিন্তু এত আলোচনার পরও সবাই কেমন যেন চোখ বন্ধ করে আছে। গোপালগঞ্জে বাড়ি তার জন্যই কি না তাও বলতে পারছি না। গোপালগঞ্জে বাড়ি হলে কি এসে যায়? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন হাসিনা কতবার কতভাবে বলেছেন, ‘দুর্নীতিবাজদের সঙ্গে কোনো আপস নেই। দুর্নীতিবাজ যেই হোক তাকে কোনোমতেই ছাড় দেওয়া হবে না। তাহলে বেনজীরকে নিয়ে এত কথার পরও সবাই চোখ বন্ধ করে আছে কেন? এসব দেশবাসীর বোধগম্য নয়? বলা হচ্ছে গোপালগঞ্জেই ১৪০০ একর নাকি ১৪০০ বিঘা জমি, গাজীপুরে জমি, ঢাকার নানা জায়গায় জমিজমা-বাড়িঘর। মেনে নিলাম তার নামে কিছুই নেই। তার সন্তান-সন্তুতি, স্ত্রীর নামে তো আছে। তারা পেলেন কী করে? শুধু সেটুকু পরিষ্কার হলেই তো হলো। যার দেশে তিন-চার হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি থাকে, তার বিদেশে কত কোটি থাকে? দুদক কেমন যেন আগেরকার দিনের কলুর বলদের মতো চোখে ঠুলি দিয়ে আছে। কবে তারা ঠুলি খুলবে কিছুই বোঝা যাচ্ছে না। সরকার বিষয়টা তলিয়ে দেখছে কি না বুঝতে পারছি না। পুলিশের সাবেক আইজির যদি দুই-চার হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি থাকে বা হয় তাহলে অন্যান্য কর্মকর্তাদের আনুপাতিক হারে যদি থাকে বা থাকতে হয় তাহলে কী অবস্থা হবে। আইজির যদি দুই-চার হাজার কোটি টাকা থাকে, তাহলে ওসির দুই-চার শ কোটি থাকলে বা হলে কিংবা কামালে তা ঠেকাবে কী করে? বিষয়টা বড় দুশ্চিন্তার ব্যাপার। এসবের সঠিক পদক্ষেপ না নিলে ভবিষ্যতে ভয়াবহ অন্ধকার। বেনজীর কার প্রিয় বা অপ্রিয় এটা বড় কথা না, বড় কথা সত্য অনুসন্ধান। সেটা বেনজীরের জন্যও ভালো। যারা রিপোর্ট করেছেন জাতীয় পত্রিকায় ছেপেছেন, রিপোর্ট সত্য হলে পত্রিকাকে পুরস্কার দেওয়া উচিত আর মিথ্যা হলে ভালো লোকের চরিত্রহননের জন্য শাস্তি হওয়া দরকার। তাই কারও মুখ চাওয়া-চাওয়ি করার, মুখ দেখার কোনো মানে হয় না। সত্য ন্যায় ও দেশের স্বার্থে বেনজীরের বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সঠিক সত্য দেশবাসীর সামনে তুলে ধরা উচিত। যত হেলাফেলা করা হবে, ততই জাতির অকল্যাণ ও অমঙ্গল হবে। তাই আশা করি, বিষয়টা হেলাফেলার চোখে দেখবেন না। জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হিসেবে বিবেচনা করা হবে- এটাই দেশবাসী আশা করে।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

এই মাত্র | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা