শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

একটু যত্ন নিলে কার কী ক্ষতি!

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
একটু যত্ন নিলে কার কী ক্ষতি!

আনন্দ-বেদনা, হাসি-কান্না নিয়ে ক্ষণস্থায়ী মানবজীবন। একটা মানুষ কতটা সময় আর এই চরাচরে বিচরণ করে। কিন্তু তার মধ্যেই কত বেদনা, কত আনন্দ। আমরা এক মুহূর্ত আগেও বুঝতে পারি না একটু পর কী হবে। পরম আনন্দ এবং সুখ মুহূর্তে ভেঙে খানখান হয়ে যেতে পারে। কিন্তু সেসব আমরা অনেক সময় ভেবে দেখার চেষ্টা করি না। ’৭৫-এর ১৪ আগস্ট পর্যন্ত আমার জীবন ছিল আনন্দে ভরপুর। তার আগে আবার ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সূচনায় সে যে কী বিপদ শঙ্কা-চারদিকে শুধু অন্ধকার আর অন্ধকার। আল্লাহর দয়ায় একসময় সেই ঘুটঘুটে অন্ধকারেও আলো জে¦লেছিলাম। হাজারো লাখো মানুষের দোয়া ভালোবাসা ও সহযোগিতায় অসম্ভবকে সম্ভব করেছিলাম। পাকিস্তানি দানবীয় পশুশক্তিকে পরাজিত করে মানবতার সুবিশাল বৃক্ষ রোপণ করতে চেয়েছিলাম। মনে হয় সেটা আর হয়ে ওঠেনি। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট একেবারে অকল্পনীয়ভাবে নক্ষত্র পতনের মতো বঙ্গবন্ধু নিহত হলে আমার জীবন ওলটপালট এলোমেলো হয়ে যায়। শুধু আমার কেন, পুরো পরিবার দুর্দশায় পড়ে। আমি অনেক ভেবেছি, এসব নিয়ে লেখাপড়ারও চেষ্টা করেছি। কিন্তু আমার মনের ভিতর যেসব প্রশ্ন আলোড়ন তোলে তার উত্তর খুঁজে পাইনি। আর যে কখনো পাব তার তেমন আশাও করি না। আমরা গরিব-দুঃখী মানুষের দেশ বানাতে রক্তপাত করেছি, জীবন দিয়েছি। কিন্তু তা পারলাম কই? যাদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার লড়াই করেছি আজ তাদের হাতেই সবকিছু তুলে দিয়ে দর্শকের ভূমিকায় বসে আছি। বঙ্গবন্ধু নিহত হলে যেমন আঘাত পেয়েছিলাম, প্রথমে বাবা তারপর মা চলে যাওয়ায় তার চাইতে বেশি আঘাত পেয়েছিলাম কি না বলতে পারব না। তবে বঙ্গবন্ধু চলে যাওয়ার পর মা-বাবা ছিলেন, তাই হয়তো অতটা ভেঙে পড়িনি। কিন্তু মা-বাবা চলে গেলে বড় বেশি ভেঙে পড়েছিলাম। চারদিকে শুধু অন্ধকার আর অন্ধকার, আলোর কোনো নাম-নিশানা ছিল না। কিছুই ভালো লাগত না। পরিবার-পরিজন, দেশ, মানুষ, কাজকর্ম কোনো কিছুর প্রতি তেমন আগ্রহ ছিল না। ঠিক সে সময় আলোকবর্তিকার মতো জীবনের এক অনাবিল প্রশান্তি হয়ে দেবশিশু কুশি আমাদের বুকে আসে। কেমন যেন সব অন্ধকার মুহূর্তেই দূরীভূত হয়ে সবকিছু আলোকময় হয়ে ওঠে। যেদিকে তাকাই যা ভাবি সবই কেমন যেন কুশি কুশি আর কুশি মনে হয়। দিন চলতে থাকে ঘণ্টার মতো। মাস বছর কীভাবে কেটে যায়, বুঝতেই পারিনি। কুশি যখন আমাদের বুকে আসে তখন আমরা সংসদ ভবনের দক্ষিণে ন্যাম ভবনে থাকতাম। সেখানেই কেটেছে পাঁচ বছর। আমি দুবার ওকে কাঁদতে দেখেছি। একবার সংসদ ভবন থেকে বেরিয়ে ওকে কোলে নিতে চেয়েছিলাম। তাই দীর্ঘদিনের সহকর্মী ফরিদ নিয়ে এসেছিল। মানিক মিয়া এভিনিউর দক্ষিণ পাড় থেকে উত্তরে এলে মারাত্মক কান্না। ছুটে গিয়ে মায়ের কোলে দেওয়ার আগ পর্যন্ত কান্না থামেনি। আরেকবার কেন যেন হঠাৎই কেঁদেছিল রাষ্ট্রপতি ভবনে। তখন মাননীয় স্পিকার ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি। আমাকে সপরিবারে একবার সাক্ষাতের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। তেমন কাউকে নয়, কুশি, কুশির মা, ফরিদ এবং ওর ছেলে তনুকে নিয়ে গিয়েছিলাম। কেন যেন হঠাৎই একসময় রাষ্ট্রপতি ভবনেও আমার কুশি কান্না জুড়ে দিয়েছিল। সে কান্না মায়ের বুকে আসার পরও থামেনি, অনেক সময় ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কেঁদেছিল। আর ওকে তেমন কখনো কাঁদতে হয়নি। কাঁদবে কী করে, কাঁদারও তো একটা পরিবেশ লাগে। ও আমাদের বুকে বুকে কোলে কোলে চোখে চোখে বড় হয়েছে। এপাশ থেকে ওপাশ হলে আমরা বোঝবার চেষ্টা করেছি কেন পাশ ফিরল কোনো অসুবিধা হয়নি তো। মামণি আসার আগে আমার বাড়িতে তেমন শক্ত বাঁধন ছিল না। পিঠাপিঠি দুই ভাইবোনের মিল ছিল না। আমার স্ত্রীরও তেমন অনুভূতি ছিল না। মাকে পেয়ে আমরা সব পেয়েছি। ছোট্ট মামণিকে কোলে নিয়ে কতবার আল্লাহর কাছে কেঁদেছি, হে দয়াময় এই মানব শিশুকে যেন সামান্য একটু বড় করে যেতে পারি তুমি সে আয়ুটুকু আমায় দিও। আল্লাহর কী দয়া, আমার কুশিমণি আগামী ২৬ তারিখ ও লেভেল দেবে। যে কারণে রাত জেগে লেখাপড়া করে। কদিন আগে সে ভোটার হয়েছে। আল্লাহর কী দান যাকে একটু ঝরঝরে দেখে যেতে চেয়েছি তাকে আজ কত বড় দেখছি। এসবই আল্লাহর ইচ্ছা। আমার ভেঙে যাওয়া মন চিহ্নহীন জোড়া লাগিয়েছে কুশিমণি।

কিন্তু কেন যেন ইদানীং দেহমন কোনো কিছুতেই সায় দেয় না। বড় কষ্ট বড় অস্বস্তি বড় বেশি হতাশা। দেশের বিশৃঙ্খলা বড় বেশি ভাবিয়ে তুলে। মারামারি কাটাকাটি হানাহানির যেন শেষ নেই। একের পর এক আগুন, রেস্তোরাঁয়, গাড়ি-ঘোড়া, কল-কারখানায়। সেদিন দেখলাম শিশু হাসপাতালেও আগুন। কোথায় যাই? তারপরও সরকার বলছে সবকিছু ঠিকঠাক। এসব কি ঠিকঠাকের নমুনা? বাজারে কোনো কিছুতে হাত দেওয়া যায় না। গরিব মানুষের সে যে কী কষ্ট, কোনো প্রতিকার নেই। মানুষের জীবন একেবারে সহ্যের বাইরে চলে গেছে। রাষ্ট্র কীভাবে চলছে সে শুধু আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনই জানেন। যেহেতু প্রিয় বোন সরকারপ্রধান, সেহেতু তেমন কিছু বলতেও পারি না। আমি আমার জীবনে এরকম অস্বস্তিকর অবস্থায় কখনো পড়িনি। সর্বোপরি সড়ক দুর্ঘটনা আমাকে যারপরনাই ব্যথিত করে।

প্রতিদিন সড়ক দুর্ঘটনা হয়। কারও কোনো আকার-বিকার নেই। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের যাকে আমি খুবই ভালোবাসি, একজন প্রকৃত রাজনীতিক হিসেবেই একসময় মনে করতাম, তার বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন আমাকে খুবই আনন্দ দিত। ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু নির্মমভাবে নিহত হলে তার প্রতিবাদে প্রতিকারে এক কাপড়ে ঘর থেকে বেরিয়ে ছিলাম। সেই সময় ওবায়দুল কাদের ছাত্ররাজনীতির আকাশে এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতো উদিত হয়েছিলেন। হলে এদিক ওদিক অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে যখন চলতেন ফিরতেন ঘুরতেন তখন রাজা-বাদশা-সম্রাটের মতো তাকে হাজার ছাত্রছাত্রী কুর্নিশ করত, সালাম জানাত। আমি নির্বাসন থেকে এসব শুনে বেশ আলোড়িত হতাম। যে কারণে তাকে খুবই ভালোবাসতাম। ’৯০-এ দেশে ফেরার পর অনেক জায়গায় তাকে দেখেছি, সাধ্যমতো সহযোগিতা করেছি। আওয়ামী রাজনীতিতে তিনি আমাকে তেমন পছন্দ করতেন কি করতেন না, জানি না। কিন্তু আমি তাকে হৃদয় উজাড় করা ভালোবাসতাম। আওয়ামী লীগ ছাড়ার পরও ভালোবেসেছি। বোন শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলার পর দিল্লির এ্যাপোলো হসপিটালসে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি আমার দুই হাত চেপে ধরে বলেছিলেন, ‘কাদের ভাই, আমরা কি শেষ হয়ে যাব?’ সেই হৃদয়কাড়া আকুতি আজও আমাকে নাড়া দেয়, হৃদয়ে আলোড়ন তোলে। সেই মানুষ যখন তৃতীয়বারের মতো আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হলেন তখন আমি খুশি হয়েছিলাম। আমি আগে থেকেই জানতাম তিনি সাধারণ সম্পাদক হবেন, সম্মেলনের দিন সকালেই তা বলেছিলাম। তিনি সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন। তার ওপর আবার সড়ক পরিবহন মন্ত্রী। আমি ভেবেছিলাম সড়কে কিছুটা শৃঙ্খলা আসবে। কিন্তু তার সময়ের মতো সড়ক বিশৃঙ্খলা আর কারও আমলে হয়নি। ব্যথায় বুক ভেঙে যায়, কোনো প্রতিকার খুঁজে পাই না। সারা জীবন হতাশা আমাকে কখনো গ্রাস করতে পারেনি। এই শেষ বয়সে সেই হতাশা কেমন যেন একেবারে চেপে বসেছে। সে দিন ঝালকাঠির এক টোল প্লাজায় সিমেন্টভর্তি ট্রাক এক প্রাইভেট কারকে সজোরে আঘাত করে। যাতে প্রাইভেট কারসহ আরও দুটি থ্রি হুইলারের সবকজন জীবন হারায়। একটা জাতীয় পত্রিকায় বাবাকে জড়িয়ে ছোট্ট একটি বাচ্চা মনে হয় ঘুমিয়ে আছে। অন্য পত্রিকার ছবি বলে ছাপতে দিলাম না। কিন্তু অমন হৃদয়বিদারক ছবি ১৮ কোটি দেশবাসীর হৃদয় কাঁপিয়ে তুললেও সরকার এবং পরিবহন মন্ত্রীর হৃদয়ে নাড়া দিয়েছে কি না বলতে পারব না। পরিবহন শ্রমিক নেতারাই এখন দেশ চালায়, তারাই আইন বানায়। নেতাদের দুর্দান্ত প্রতাপ থাকলেও শ্রমিকদের কোনো মূল্য নেই, কোনো মর্যাদা নেই। যেটা পাকিস্তান আমলেও ছিল। সামান্য একটু যত্ন নিলে, সামান্য প্রশিক্ষণ দিলে, আরেকটু শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য সড়কে নজর রাখলে বারো আনা দুর্ঘটনা কয়েক মাসের মধ্যেই নিয়ন্ত্রণে আনা যেতে পারে। কিন্তু কারও কোনো আকার-বিকার নেই। বিশেষ করে পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের কী ভাবেন আমি ভেবে কূলকিনারা পাই না। তার যখন নতুন নতুন বিয়ে হয় তার স্ত্রীকে আমি ছোট বোনের মতোই মনে করতাম। তিনিও আমাকে অনেক সম্মান করেছেন, আদর-যত্ন করেছেন। তাই একজন পরিপক্ব রাজনীতিবিদ হিসেবে তার ইদানীং কথাবার্তা আমাকে অনুপ্রাণিত করে না, করতে পারে না। নিশ্চয়ই আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি বিরোধী দলের যুক্তিসংগত কঠোর সমালোচনা করতে পারেন। কিন্তু মন্ত্রী হিসেবে নয়। তিনি তো আওয়ামী লীগের মন্ত্রী নন, তিনি বাংলাদেশের মন্ত্রী, বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের মন্ত্রী, তিনি বিএনপিরও মন্ত্রী, আমার এবং আমার দলেরও মন্ত্রী। সে ভাবটা কেন যেন সরকারি দায়িত্ব পালনকারী নেতানেত্রীদের মধ্যে খুঁজে পাই না। খুঁজে পেলে একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমার চাইতে বেশি খুশি কেউ হতো না। কিন্তু কী করব, কিছুই করার নেই। রাস্তাঘাটে যারা গাড়ি-ঘোড়া চালান তাদের একটু প্রশিক্ষণ দিতে কোথায় কী কষ্ট এসবের কিছুই বুঝি না। সারা দেশে মহামারির চাইতেও সড়ক দুর্ঘটনায় বেশি মানুষ জীবন দিচ্ছে। অথচ তার প্রতিকারে আমরা কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছি না। রাস্তাঘাট উন্নত হওয়ায় গাড়ির গতি বৃদ্ধি পাওয়ায় দুর্গতি আরও বেড়েছে। এবারও ঈদযাত্রায় কত কথা বলা হলো। কিন্তু ছেলেমেয়ে নিয়ে আমার অসুস্থ স্ত্রী ২৮ রমজানের দিন ঢাকা থেকে ৬ ঘণ্টায় টাঙ্গাইল পৌঁছেছে। তারপরও কি বলব কোনো যানজট ছিল না? কিন্তু সামান্য একটু চেষ্টা করলে একটু যত্ন নিলে সবকিছুর সমাধান করা যেতে পারে। আমার মনে হয়, শুধু যতেœর অভাব, নজরদারির অভাব, শুধু চোখের অভাব। সব চোখ সবকিছু দেখে না। অনেকের অনেক কিছু চোখে পড়ে না। তাই যাদের চোখে পড়ে তাদের হাতে কর্তৃত্ব নেতৃত্ব দিলে সত্যিই সোনার দেশ হতে বেশি সময় অপেক্ষা করতে হতো না।

বেশ কিছুদিন পুলিশের সাবেক আইজি বেনজীর আহমেদকে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা। যার নামই বে-নজীর, তিনি তো কিছু কিছু নয়া নজির স্থাপন করবেনই। কিন্তু এত আলোচনার পরও সবাই কেমন যেন চোখ বন্ধ করে আছে। গোপালগঞ্জে বাড়ি তার জন্যই কি না তাও বলতে পারছি না। গোপালগঞ্জে বাড়ি হলে কি এসে যায়? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন হাসিনা কতবার কতভাবে বলেছেন, ‘দুর্নীতিবাজদের সঙ্গে কোনো আপস নেই। দুর্নীতিবাজ যেই হোক তাকে কোনোমতেই ছাড় দেওয়া হবে না। তাহলে বেনজীরকে নিয়ে এত কথার পরও সবাই চোখ বন্ধ করে আছে কেন? এসব দেশবাসীর বোধগম্য নয়? বলা হচ্ছে গোপালগঞ্জেই ১৪০০ একর নাকি ১৪০০ বিঘা জমি, গাজীপুরে জমি, ঢাকার নানা জায়গায় জমিজমা-বাড়িঘর। মেনে নিলাম তার নামে কিছুই নেই। তার সন্তান-সন্তুতি, স্ত্রীর নামে তো আছে। তারা পেলেন কী করে? শুধু সেটুকু পরিষ্কার হলেই তো হলো। যার দেশে তিন-চার হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি থাকে, তার বিদেশে কত কোটি থাকে? দুদক কেমন যেন আগেরকার দিনের কলুর বলদের মতো চোখে ঠুলি দিয়ে আছে। কবে তারা ঠুলি খুলবে কিছুই বোঝা যাচ্ছে না। সরকার বিষয়টা তলিয়ে দেখছে কি না বুঝতে পারছি না। পুলিশের সাবেক আইজির যদি দুই-চার হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি থাকে বা হয় তাহলে অন্যান্য কর্মকর্তাদের আনুপাতিক হারে যদি থাকে বা থাকতে হয় তাহলে কী অবস্থা হবে। আইজির যদি দুই-চার হাজার কোটি টাকা থাকে, তাহলে ওসির দুই-চার শ কোটি থাকলে বা হলে কিংবা কামালে তা ঠেকাবে কী করে? বিষয়টা বড় দুশ্চিন্তার ব্যাপার। এসবের সঠিক পদক্ষেপ না নিলে ভবিষ্যতে ভয়াবহ অন্ধকার। বেনজীর কার প্রিয় বা অপ্রিয় এটা বড় কথা না, বড় কথা সত্য অনুসন্ধান। সেটা বেনজীরের জন্যও ভালো। যারা রিপোর্ট করেছেন জাতীয় পত্রিকায় ছেপেছেন, রিপোর্ট সত্য হলে পত্রিকাকে পুরস্কার দেওয়া উচিত আর মিথ্যা হলে ভালো লোকের চরিত্রহননের জন্য শাস্তি হওয়া দরকার। তাই কারও মুখ চাওয়া-চাওয়ি করার, মুখ দেখার কোনো মানে হয় না। সত্য ন্যায় ও দেশের স্বার্থে বেনজীরের বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সঠিক সত্য দেশবাসীর সামনে তুলে ধরা উচিত। যত হেলাফেলা করা হবে, ততই জাতির অকল্যাণ ও অমঙ্গল হবে। তাই আশা করি, বিষয়টা হেলাফেলার চোখে দেখবেন না। জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হিসেবে বিবেচনা করা হবে- এটাই দেশবাসী আশা করে।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
বাহরাইনের বিপক্ষে গোল প্রয়াত ভাইকে উৎসর্গ করে যা বললেন ঋতুপর্ণা
বাহরাইনের বিপক্ষে গোল প্রয়াত ভাইকে উৎসর্গ করে যা বললেন ঋতুপর্ণা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইতালির উপকূলে নৌকাডুবি, ৮৭ জনকে জীবিত উদ্ধার
ইতালির উপকূলে নৌকাডুবি, ৮৭ জনকে জীবিত উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬২ হাজার ২৭২ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬২ হাজার ২৭২ হাজি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ দেশের সব ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
আজ দেশের সব ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজরের পুষ্টিগুণ
গাজরের পুষ্টিগুণ

৩৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিটিভির পর্দায় মাসজুড়ে ‘৩৬ জুলাই
বিটিভির পর্দায় মাসজুড়ে ‘৩৬ জুলাই

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নরসিংদীতে ডিস ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
নরসিংদীতে ডিস ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বস্ত্র ও পোশাক খাতের জন্য স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় চায় বিজিএমইএ
বস্ত্র ও পোশাক খাতের জন্য স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় চায় বিজিএমইএ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সব বাধা অতিক্রম করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হবে : রিজভী
সব বাধা অতিক্রম করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের অস্ত্র অপরাধীদের হাতে
পুলিশের অস্ত্র অপরাধীদের হাতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জুনে বেড়েছে ধর্ষণ-গণপিটুনিতে হত্যা
জুনে বেড়েছে ধর্ষণ-গণপিটুনিতে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনি
আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম
ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা