শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ মে, ২০২৪ আপডেট:

বসন্তসুখে দুঃখবোধ কেন?

অধ্যাপক জীবেন রায়
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বসন্তসুখে দুঃখবোধ কেন?

বাংলাদেশের অজপাড়াগাঁয়ে বাবা-মায়ের সপ্তম এবং সর্বশেষ সন্তান হিসেবে জন্মগ্রহণ করেছি আমি। গ্রামীণ সামাজিক অবস্থায় আমাদের মধ্যবিত্ত বলা যেত তখন। খাওয়া-পরার অভাব ছিল না, তবে শৌখিনতা ছিল না বলেই চলে। একটি কলের গান কিংবা রেডিও এসব ছিল না। জমিদারি ব্যবস্থা তখন উঠে গেছে। বাবাও তার ছোটখাটো চাকরি থেকে অবসর প্রাপ্ত। কাজেই রোজগার ছিল না বলেই চলে। প্রতিটি পয়সা হিসাব করে সংসার চালাত আমাদের বুড়ো বাবা। অন্যান্য বড় ভাইবোন তখন কলকাতা, শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়িতে বসবাস করত। ব্রিটিশ আমলের কথা তো।

অবশ্য আমার জন্ম পূর্ব পাকিস্তানে। কিন্তু কখনো দুঃখবোধ ছিল না। বলা চলে বসন্তসুখেই বড় হয়ে উঠেছি। অষ্টম শ্রেণিতে স্কলারশিপের বদৌলতে গ্রামের স্কুল ছেড়ে দিয়ে কিশোরগঞ্জ শহরে পৌঁছে গেলাম। দুই বছর পড়াশোনার পর মনে হলো বসন্তে সুখ স্থায়ী হয়ে গেল। এক লাফে ঢাকা শহরে। আহা রে, ১৯৬৯ সালে ঢাকা শহরের লোকসংখা ছিল মাত্র কয়েক লাখ। আর এখন প্রায় আড়াই কোটি। প্রথম দিকে তাঁতীবাজার থেকে বাসে নটর ডেম কলেজে পড়তে যেতাম। মধুমিতা সিনেমা হলে নেমে সিনেমা দেখতাম। পরের বছর ছিলাম সদরঘাটে ব্যাপ্টিস্ট মিশন হোস্টেলে থেকে বাসে করেই যেতাম কলেজে। তারপরও আমার জন্য আনন্দধারা বহিত ভুবনে।

পরবর্তীকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, কানাডা, হাওয়াই, ঢাকা, সাভার, অস্ট্রেলিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র। কত বসন্তই না পেরিয়ে এসেছি, বলা চলে সেই বসন্তসুখেই। তাহলে দুঃখবোধ কোথায় এবং কেন?

দুঃখে আছি আর দুঃখবোধ এক কথা নয়। আমার এখনো মনে আছে, ১৯৭৯ সালে কানাডা যাওয়ার প্রাক্কালে তপনদাদের বাসা থেকে তখনকার সময়ের কত গান ক্যাসেটে রেকর্ড করে নিয়ে গিয়েছিলাম। মূলত হেমন্ত, সতীনাথ, জগন্ময় মিত্র, সন্ধ্যা।

অবাক হলেও সত্যি, আমি এত গান ভালোবাসি কিন্তু একটি গানেরও একটা লাইনও সুরে গাইতে পারি না। অথচ আমার হাত অর্টিস্টিক। হঠাৎ করেই আবিষ্কার করলাম, আমি আঁকতে পারি। পেন্সিল পোর্টেট করতাম। এমনকি কানাডা থাকাকালে কিছু ডলারও কামিয়েছি। এরপর রং নিয়েও অনেক কিছু এঁকেছি। তারপর আসি লেখালেখির কথায়। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে লেখা ছাপানোর একটা দারুণ নেশা ছিল, ঠিক যেমন ড্রিং করার মতোই।

একদিন আমার অত্যন্ত কাছের বন্ধু হুমায়ূন ভাইকে একটা গল্প লিখে দেখালাম। হুমায়ূন ভাই তখন নন্দিত নরক এবং শঙ্খনীল কারাগার লিখে বাংলাদেশের বাজার মাত করে ফেলেছে। বলল, ‘জীবেন, বালিশের নিচে রেখে দাও কিছুকাল, তারপর আবার লিখ।’ বন্ধুর কথায় দুঃখবোধ তখনো হয়নি, তবে কিছুটা দমে গেলাম।

সে সব সময়কাল পার হয়ে ২০০১ সালে ঢাকা থেকে যুক্তরাষ্ট্রে একাডেমিক জবের জন্য একটা ফোন ইন্টারভিউ দিলাম। বাংলাদেশে তখন রাত ১২টা-১টা আর যুক্তরাষ্ট্রে দিন দুপুর। আমি নিজেই অবাক। একটি মাত্র ফোন ইন্টারভিউর মাধ্যমে চাকরি। তাও আবার যুক্তরাষ্ট্রে। আমার ছোটবেলাকার স্বপ্নের দেশ। সহযোগী অধ্যাপকের চাকরিটা নিয়ে পাঁচজনের পুরো পরিবারসহ সেই যে পাড়ি জমালাম, শিকড়ে বাঁধা পড়ে গেলাম। তা ধিং তা ধিং করে করে জীবনের কান্নিতে এসে পড়লাম।

সেই যে মধ্যবিত্ত হয়ে গ্রামীণ মধ্যবিত্তের ঘরে জন্মেছিলাম, এখনো সেরকম মধ্যবিত্তেই আছি। তবে শহরের মাপকাঠিতে। তারপরও ব্র্যান্ডেট নতুন গাড়ি কখনোই চালায়নি। আমারই মতো জীর্ণশীর্ণ গাড়ি আমার। সৌভাগ্যের কথা আমার বৌয়েরও তেমন কোনো চাহিদা নেই। তবে হয়তো তার দুঃখবোধ থাকতে পারে। কিন্তু দুঃখবোধের মানুষ তো আমি নই।

তাহলে বসন্তসুখে কি সেই দুঃখবোধ?

বন্ধু হুমায়ূন আহমেদ হলে এখানেই থেমে পাঠকদের আরও ৫০ পৃষ্ঠা টেনে নিয়ে যেত। তারপর ক্রমশ প্রকাশ করত। সবাইতো হুমায়ূন আহমেদ হতে পারবে না। কলম ধরলেই যার লেখা আসে।

১৯৮০ সালের সামারে ১০০ ডলার দিয়ে গ্রেহাউন্ড বাসের একটা টিকিট কেটে নর্থ আমেরিকা, কানাডা- যুক্তরাষ্ট্র ট্যুরে বেরিয়ে পড়লাম। প্রথম স্টপেজ ছিল হুমায়ূন ভাইয়ের বাসায়। নর্থ ডোটার ফারগো শহরে। ৩-৪ দিন থাকলাম। ভাবি ও হুমায়ূন ভাইয়ের আন্তরিকতা ভুলবার নয়। তারপর প্রায় এক দশক চলে যায়। তখন আমরা এবং হুমায়ূন ভাইয়েরা ঢাকায়। আমাদের প্রথম মেয়ে একটা ক্লিনিকে জন্মেছিল। দুই দিন পর হুমায়ূন ভাই তিনটা বই নিয়ে আমার স্ত্রীকে উপহার দিয়ে গেল। সত্যিকথা বলতে কি হুমায়ূন ভাইয়ের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা এক কথায় দারুণ ছিল। এমনকি তার পরিবারের সঙ্গে পর্যন্ত- তার মা, বোন এবং ভাই। শুধু জাফর ইকবালের সঙ্গে মুখোমুখি পরিচয় হয়নি। যা হোক কোনো এক সময় হুমায়ূন ভাইকে নিয়ে লিখব।

এখনো তো বলাই হয়নি কি সে দুঃখবোধ? যখন যা যতটুকু, ঠিক ততটুকু করেছি- এ যাবৎ কাল। টিচিং জবে যখন আছি তখন প্রমোশন তো দরকার। অন্তত ২/৩টা রিসার্চ পাবলিকেশন এবং অন্যান্য। আরও জানলাম, একটা টেক্সস্ট বই লিখলে প্রায় ১০টা পাবলিকেশনের সমান। কী আর করা, লিখেই ফেললাম একটা টেক্সস্ট বই। অতএব কোনো কিছুতেই মন খারাপের মতো তেমন বড় কিছু ঘটেনি।

আগেই বলেছি, এক লাইন গান গাইতে না পারলেও গান শুনতে তো ভালোবাসি। কানাডায় পিএইচডি করতে আসার আগে সেসব পুরনো দিনের গান ক্যাসেটে করে নিয়ে এসেছিলাম। এখানে একটা কথা আমি স্বীকার করতে চাই। তা হলো কানাডায় পিএইচডি করার সময় মনে হয়েছিল, আহা, আমার যদি বউ থাকত, সেও দেখতে পেত এসব উন্নত দেশগুলো।

বিয়ে করার যে চেষ্টা করিনি, তেমনটা নয়। কেননা, আমার অনেক শুভার্থী ছিল। তারা অনেক চেষ্টা করেছে। এমনকি আমি নিজেও অ্যাডভার্টাইজমেন্ট করেছি। কিন্তু ফলপ্রসূ হয়নি। নাহ সেজন্য আমার তেমন একটা দুঃখবোধ নেই। কিন্তু আমি তো এখনো সেই দুঃখ-দুঃখ গানগুলো শুনি। সতীনাথ ও জগন্ময় মিত্র আমার প্রিয়। এই লেখাটা লিখতে গিয়ে আমি সতীনাথের,

“যে পথে নিলে বিদায়,

আজও সেথায় বিরহ আমায় মিছে পথ চাওয়ায়”

কিংবা জগন্ময় মিত্রের এক ও অদ্বিতীয়, ‘চিঠির গানটা’।

আমার বড় মেয়ে প্রায়শ বলে গাড়িতে উঠলেই সেই দুঃখের গানের ক্যাসেট। শুধু কি বাংলা দুঃখী গান। আপনারা যুক্তরাজ্যের বিখ্যাত গায়িকা এডেলির নাম শুনেছেন নিশ্চয়ই। তার সবচাইতে দুঃখী গান হলো ‘ইজি অন মি’- সেটাও আমার প্রিয়। তবে খুশির গান যে পছন্দ করি না অথবা শুনি না তেমন নয়। যেমন অনেক আগে ভাইরাল হওয়া ফেরেল উইলিয়ামস-এর একটি গান, ‘বিকজ ইউ আর হ্যাপি’ বারবার শুনতে পারি।

এই যে বসন্তসুখে দুঃখবোধ, তা নিয়ে সায়েন্স বা গবেষণা কী বলে?

ড. সাচ (Sach) গ্রুপ এ বিষয়ে প্রচুর গবেষণা করেছে। তাদের মতে যেসব মানুষের ভিতরে সহমর্মিতা বেশি তারাই হয়তো দুঃখবোধের গান বেশি পছন্দ করেন। অন্য গবেষকদের মতেও দুঃখবোধের গান আমাদের মস্তিষ্কের যে অংশ আমাদের কল্পনাকে পরিচালনা করে এবং আমাদের আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করে, সেই অংশকে উজ্জীবিত করে। সুতরাং আপনার, আমার, অনেকেরই ভালো লাগে দুঃখের গান।

লেখক : বিজ্ঞান ও গণিত বিভাগ, মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান, কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
সর্বশেষ খবর
টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা উইলিয়ামসনের
টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা উইলিয়ামসনের

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় গরু চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ৩
গাইবান্ধায় গরু চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ৩

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘তালেবান সরকারকে না জানিয়েই দুই আফগানের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে ইরান’
‘তালেবান সরকারকে না জানিয়েই দুই আফগানের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে ইরান’

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে দ্বার খুললো বিশ্বের বৃহত্তম প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরের
মিশরে দ্বার খুললো বিশ্বের বৃহত্তম প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে আবারও জাহাজে মার্কিন হামলা, নিহত ৩
ক্যারিবীয় সাগরে আবারও জাহাজে মার্কিন হামলা, নিহত ৩

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-নাসরকে দারুণ জয় এনে দিলেন রোনালদো
আল-নাসরকে দারুণ জয় এনে দিলেন রোনালদো

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভালুকের আক্রমণ ঠেকাতে মাঠে নামছে সেনাবাহিনী
জাপানে ভালুকের আক্রমণ ঠেকাতে মাঠে নামছে সেনাবাহিনী

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

৫৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৬ষ্ঠ দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৬ষ্ঠ দিনের শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা বৃষ্টির সতর্কবার্তা, নভেম্বরে এই বৃষ্টি ফসলের জন্য কতটা ক্ষতির?
টানা বৃষ্টির সতর্কবার্তা, নভেম্বরে এই বৃষ্টি ফসলের জন্য কতটা ক্ষতির?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিলামে উঠছে সবচেয়ে দামি টয়লেট ‘আমেরিকা’
নিলামে উঠছে সবচেয়ে দামি টয়লেট ‘আমেরিকা’

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির গোলের পরও জিততে পারল না মায়ামি
মেসির গোলের পরও জিততে পারল না মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এমবাপের জোড়া গোলে রিয়ালের বড় জয়
এমবাপের জোড়া গোলে রিয়ালের বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে সশস্ত্র হামলা, নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে সশস্ত্র হামলা, নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনার চতুর্থ দফা আয়োজনে প্রস্তুত তুরস্ক’
‘ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনার চতুর্থ দফা আয়োজনে প্রস্তুত তুরস্ক’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তুরস্ক থেকে সিরিয়ায় ফিরেছেন সাড়ে পাঁচ লাখ শরণার্থী
তুরস্ক থেকে সিরিয়ায় ফিরেছেন সাড়ে পাঁচ লাখ শরণার্থী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আহত দুজন
মোহাম্মদপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আহত দুজন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে ট্রেনে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত ৯
যুক্তরাজ্যে ট্রেনে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি
বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা