শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ মে, ২০২৪ আপডেট:

বসন্তসুখে দুঃখবোধ কেন?

অধ্যাপক জীবেন রায়
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বসন্তসুখে দুঃখবোধ কেন?

বাংলাদেশের অজপাড়াগাঁয়ে বাবা-মায়ের সপ্তম এবং সর্বশেষ সন্তান হিসেবে জন্মগ্রহণ করেছি আমি। গ্রামীণ সামাজিক অবস্থায় আমাদের মধ্যবিত্ত বলা যেত তখন। খাওয়া-পরার অভাব ছিল না, তবে শৌখিনতা ছিল না বলেই চলে। একটি কলের গান কিংবা রেডিও এসব ছিল না। জমিদারি ব্যবস্থা তখন উঠে গেছে। বাবাও তার ছোটখাটো চাকরি থেকে অবসর প্রাপ্ত। কাজেই রোজগার ছিল না বলেই চলে। প্রতিটি পয়সা হিসাব করে সংসার চালাত আমাদের বুড়ো বাবা। অন্যান্য বড় ভাইবোন তখন কলকাতা, শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়িতে বসবাস করত। ব্রিটিশ আমলের কথা তো।

অবশ্য আমার জন্ম পূর্ব পাকিস্তানে। কিন্তু কখনো দুঃখবোধ ছিল না। বলা চলে বসন্তসুখেই বড় হয়ে উঠেছি। অষ্টম শ্রেণিতে স্কলারশিপের বদৌলতে গ্রামের স্কুল ছেড়ে দিয়ে কিশোরগঞ্জ শহরে পৌঁছে গেলাম। দুই বছর পড়াশোনার পর মনে হলো বসন্তে সুখ স্থায়ী হয়ে গেল। এক লাফে ঢাকা শহরে। আহা রে, ১৯৬৯ সালে ঢাকা শহরের লোকসংখা ছিল মাত্র কয়েক লাখ। আর এখন প্রায় আড়াই কোটি। প্রথম দিকে তাঁতীবাজার থেকে বাসে নটর ডেম কলেজে পড়তে যেতাম। মধুমিতা সিনেমা হলে নেমে সিনেমা দেখতাম। পরের বছর ছিলাম সদরঘাটে ব্যাপ্টিস্ট মিশন হোস্টেলে থেকে বাসে করেই যেতাম কলেজে। তারপরও আমার জন্য আনন্দধারা বহিত ভুবনে।

পরবর্তীকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, কানাডা, হাওয়াই, ঢাকা, সাভার, অস্ট্রেলিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র। কত বসন্তই না পেরিয়ে এসেছি, বলা চলে সেই বসন্তসুখেই। তাহলে দুঃখবোধ কোথায় এবং কেন?

দুঃখে আছি আর দুঃখবোধ এক কথা নয়। আমার এখনো মনে আছে, ১৯৭৯ সালে কানাডা যাওয়ার প্রাক্কালে তপনদাদের বাসা থেকে তখনকার সময়ের কত গান ক্যাসেটে রেকর্ড করে নিয়ে গিয়েছিলাম। মূলত হেমন্ত, সতীনাথ, জগন্ময় মিত্র, সন্ধ্যা।

অবাক হলেও সত্যি, আমি এত গান ভালোবাসি কিন্তু একটি গানেরও একটা লাইনও সুরে গাইতে পারি না। অথচ আমার হাত অর্টিস্টিক। হঠাৎ করেই আবিষ্কার করলাম, আমি আঁকতে পারি। পেন্সিল পোর্টেট করতাম। এমনকি কানাডা থাকাকালে কিছু ডলারও কামিয়েছি। এরপর রং নিয়েও অনেক কিছু এঁকেছি। তারপর আসি লেখালেখির কথায়। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে লেখা ছাপানোর একটা দারুণ নেশা ছিল, ঠিক যেমন ড্রিং করার মতোই।

একদিন আমার অত্যন্ত কাছের বন্ধু হুমায়ূন ভাইকে একটা গল্প লিখে দেখালাম। হুমায়ূন ভাই তখন নন্দিত নরক এবং শঙ্খনীল কারাগার লিখে বাংলাদেশের বাজার মাত করে ফেলেছে। বলল, ‘জীবেন, বালিশের নিচে রেখে দাও কিছুকাল, তারপর আবার লিখ।’ বন্ধুর কথায় দুঃখবোধ তখনো হয়নি, তবে কিছুটা দমে গেলাম।

সে সব সময়কাল পার হয়ে ২০০১ সালে ঢাকা থেকে যুক্তরাষ্ট্রে একাডেমিক জবের জন্য একটা ফোন ইন্টারভিউ দিলাম। বাংলাদেশে তখন রাত ১২টা-১টা আর যুক্তরাষ্ট্রে দিন দুপুর। আমি নিজেই অবাক। একটি মাত্র ফোন ইন্টারভিউর মাধ্যমে চাকরি। তাও আবার যুক্তরাষ্ট্রে। আমার ছোটবেলাকার স্বপ্নের দেশ। সহযোগী অধ্যাপকের চাকরিটা নিয়ে পাঁচজনের পুরো পরিবারসহ সেই যে পাড়ি জমালাম, শিকড়ে বাঁধা পড়ে গেলাম। তা ধিং তা ধিং করে করে জীবনের কান্নিতে এসে পড়লাম।

সেই যে মধ্যবিত্ত হয়ে গ্রামীণ মধ্যবিত্তের ঘরে জন্মেছিলাম, এখনো সেরকম মধ্যবিত্তেই আছি। তবে শহরের মাপকাঠিতে। তারপরও ব্র্যান্ডেট নতুন গাড়ি কখনোই চালায়নি। আমারই মতো জীর্ণশীর্ণ গাড়ি আমার। সৌভাগ্যের কথা আমার বৌয়েরও তেমন কোনো চাহিদা নেই। তবে হয়তো তার দুঃখবোধ থাকতে পারে। কিন্তু দুঃখবোধের মানুষ তো আমি নই।

তাহলে বসন্তসুখে কি সেই দুঃখবোধ?

বন্ধু হুমায়ূন আহমেদ হলে এখানেই থেমে পাঠকদের আরও ৫০ পৃষ্ঠা টেনে নিয়ে যেত। তারপর ক্রমশ প্রকাশ করত। সবাইতো হুমায়ূন আহমেদ হতে পারবে না। কলম ধরলেই যার লেখা আসে।

১৯৮০ সালের সামারে ১০০ ডলার দিয়ে গ্রেহাউন্ড বাসের একটা টিকিট কেটে নর্থ আমেরিকা, কানাডা- যুক্তরাষ্ট্র ট্যুরে বেরিয়ে পড়লাম। প্রথম স্টপেজ ছিল হুমায়ূন ভাইয়ের বাসায়। নর্থ ডোটার ফারগো শহরে। ৩-৪ দিন থাকলাম। ভাবি ও হুমায়ূন ভাইয়ের আন্তরিকতা ভুলবার নয়। তারপর প্রায় এক দশক চলে যায়। তখন আমরা এবং হুমায়ূন ভাইয়েরা ঢাকায়। আমাদের প্রথম মেয়ে একটা ক্লিনিকে জন্মেছিল। দুই দিন পর হুমায়ূন ভাই তিনটা বই নিয়ে আমার স্ত্রীকে উপহার দিয়ে গেল। সত্যিকথা বলতে কি হুমায়ূন ভাইয়ের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা এক কথায় দারুণ ছিল। এমনকি তার পরিবারের সঙ্গে পর্যন্ত- তার মা, বোন এবং ভাই। শুধু জাফর ইকবালের সঙ্গে মুখোমুখি পরিচয় হয়নি। যা হোক কোনো এক সময় হুমায়ূন ভাইকে নিয়ে লিখব।

এখনো তো বলাই হয়নি কি সে দুঃখবোধ? যখন যা যতটুকু, ঠিক ততটুকু করেছি- এ যাবৎ কাল। টিচিং জবে যখন আছি তখন প্রমোশন তো দরকার। অন্তত ২/৩টা রিসার্চ পাবলিকেশন এবং অন্যান্য। আরও জানলাম, একটা টেক্সস্ট বই লিখলে প্রায় ১০টা পাবলিকেশনের সমান। কী আর করা, লিখেই ফেললাম একটা টেক্সস্ট বই। অতএব কোনো কিছুতেই মন খারাপের মতো তেমন বড় কিছু ঘটেনি।

আগেই বলেছি, এক লাইন গান গাইতে না পারলেও গান শুনতে তো ভালোবাসি। কানাডায় পিএইচডি করতে আসার আগে সেসব পুরনো দিনের গান ক্যাসেটে করে নিয়ে এসেছিলাম। এখানে একটা কথা আমি স্বীকার করতে চাই। তা হলো কানাডায় পিএইচডি করার সময় মনে হয়েছিল, আহা, আমার যদি বউ থাকত, সেও দেখতে পেত এসব উন্নত দেশগুলো।

বিয়ে করার যে চেষ্টা করিনি, তেমনটা নয়। কেননা, আমার অনেক শুভার্থী ছিল। তারা অনেক চেষ্টা করেছে। এমনকি আমি নিজেও অ্যাডভার্টাইজমেন্ট করেছি। কিন্তু ফলপ্রসূ হয়নি। নাহ সেজন্য আমার তেমন একটা দুঃখবোধ নেই। কিন্তু আমি তো এখনো সেই দুঃখ-দুঃখ গানগুলো শুনি। সতীনাথ ও জগন্ময় মিত্র আমার প্রিয়। এই লেখাটা লিখতে গিয়ে আমি সতীনাথের,

“যে পথে নিলে বিদায়,

আজও সেথায় বিরহ আমায় মিছে পথ চাওয়ায়”

কিংবা জগন্ময় মিত্রের এক ও অদ্বিতীয়, ‘চিঠির গানটা’।

আমার বড় মেয়ে প্রায়শ বলে গাড়িতে উঠলেই সেই দুঃখের গানের ক্যাসেট। শুধু কি বাংলা দুঃখী গান। আপনারা যুক্তরাজ্যের বিখ্যাত গায়িকা এডেলির নাম শুনেছেন নিশ্চয়ই। তার সবচাইতে দুঃখী গান হলো ‘ইজি অন মি’- সেটাও আমার প্রিয়। তবে খুশির গান যে পছন্দ করি না অথবা শুনি না তেমন নয়। যেমন অনেক আগে ভাইরাল হওয়া ফেরেল উইলিয়ামস-এর একটি গান, ‘বিকজ ইউ আর হ্যাপি’ বারবার শুনতে পারি।

এই যে বসন্তসুখে দুঃখবোধ, তা নিয়ে সায়েন্স বা গবেষণা কী বলে?

ড. সাচ (Sach) গ্রুপ এ বিষয়ে প্রচুর গবেষণা করেছে। তাদের মতে যেসব মানুষের ভিতরে সহমর্মিতা বেশি তারাই হয়তো দুঃখবোধের গান বেশি পছন্দ করেন। অন্য গবেষকদের মতেও দুঃখবোধের গান আমাদের মস্তিষ্কের যে অংশ আমাদের কল্পনাকে পরিচালনা করে এবং আমাদের আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করে, সেই অংশকে উজ্জীবিত করে। সুতরাং আপনার, আমার, অনেকেরই ভালো লাগে দুঃখের গান।

লেখক : বিজ্ঞান ও গণিত বিভাগ, মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান, কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৪০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন