শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ মে, ২০২৪ আপডেট:

বসন্তসুখে দুঃখবোধ কেন?

অধ্যাপক জীবেন রায়
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বসন্তসুখে দুঃখবোধ কেন?

বাংলাদেশের অজপাড়াগাঁয়ে বাবা-মায়ের সপ্তম এবং সর্বশেষ সন্তান হিসেবে জন্মগ্রহণ করেছি আমি। গ্রামীণ সামাজিক অবস্থায় আমাদের মধ্যবিত্ত বলা যেত তখন। খাওয়া-পরার অভাব ছিল না, তবে শৌখিনতা ছিল না বলেই চলে। একটি কলের গান কিংবা রেডিও এসব ছিল না। জমিদারি ব্যবস্থা তখন উঠে গেছে। বাবাও তার ছোটখাটো চাকরি থেকে অবসর প্রাপ্ত। কাজেই রোজগার ছিল না বলেই চলে। প্রতিটি পয়সা হিসাব করে সংসার চালাত আমাদের বুড়ো বাবা। অন্যান্য বড় ভাইবোন তখন কলকাতা, শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়িতে বসবাস করত। ব্রিটিশ আমলের কথা তো।

অবশ্য আমার জন্ম পূর্ব পাকিস্তানে। কিন্তু কখনো দুঃখবোধ ছিল না। বলা চলে বসন্তসুখেই বড় হয়ে উঠেছি। অষ্টম শ্রেণিতে স্কলারশিপের বদৌলতে গ্রামের স্কুল ছেড়ে দিয়ে কিশোরগঞ্জ শহরে পৌঁছে গেলাম। দুই বছর পড়াশোনার পর মনে হলো বসন্তে সুখ স্থায়ী হয়ে গেল। এক লাফে ঢাকা শহরে। আহা রে, ১৯৬৯ সালে ঢাকা শহরের লোকসংখা ছিল মাত্র কয়েক লাখ। আর এখন প্রায় আড়াই কোটি। প্রথম দিকে তাঁতীবাজার থেকে বাসে নটর ডেম কলেজে পড়তে যেতাম। মধুমিতা সিনেমা হলে নেমে সিনেমা দেখতাম। পরের বছর ছিলাম সদরঘাটে ব্যাপ্টিস্ট মিশন হোস্টেলে থেকে বাসে করেই যেতাম কলেজে। তারপরও আমার জন্য আনন্দধারা বহিত ভুবনে।

পরবর্তীকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, কানাডা, হাওয়াই, ঢাকা, সাভার, অস্ট্রেলিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র। কত বসন্তই না পেরিয়ে এসেছি, বলা চলে সেই বসন্তসুখেই। তাহলে দুঃখবোধ কোথায় এবং কেন?

দুঃখে আছি আর দুঃখবোধ এক কথা নয়। আমার এখনো মনে আছে, ১৯৭৯ সালে কানাডা যাওয়ার প্রাক্কালে তপনদাদের বাসা থেকে তখনকার সময়ের কত গান ক্যাসেটে রেকর্ড করে নিয়ে গিয়েছিলাম। মূলত হেমন্ত, সতীনাথ, জগন্ময় মিত্র, সন্ধ্যা।

অবাক হলেও সত্যি, আমি এত গান ভালোবাসি কিন্তু একটি গানেরও একটা লাইনও সুরে গাইতে পারি না। অথচ আমার হাত অর্টিস্টিক। হঠাৎ করেই আবিষ্কার করলাম, আমি আঁকতে পারি। পেন্সিল পোর্টেট করতাম। এমনকি কানাডা থাকাকালে কিছু ডলারও কামিয়েছি। এরপর রং নিয়েও অনেক কিছু এঁকেছি। তারপর আসি লেখালেখির কথায়। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে লেখা ছাপানোর একটা দারুণ নেশা ছিল, ঠিক যেমন ড্রিং করার মতোই।

একদিন আমার অত্যন্ত কাছের বন্ধু হুমায়ূন ভাইকে একটা গল্প লিখে দেখালাম। হুমায়ূন ভাই তখন নন্দিত নরক এবং শঙ্খনীল কারাগার লিখে বাংলাদেশের বাজার মাত করে ফেলেছে। বলল, ‘জীবেন, বালিশের নিচে রেখে দাও কিছুকাল, তারপর আবার লিখ।’ বন্ধুর কথায় দুঃখবোধ তখনো হয়নি, তবে কিছুটা দমে গেলাম।

সে সব সময়কাল পার হয়ে ২০০১ সালে ঢাকা থেকে যুক্তরাষ্ট্রে একাডেমিক জবের জন্য একটা ফোন ইন্টারভিউ দিলাম। বাংলাদেশে তখন রাত ১২টা-১টা আর যুক্তরাষ্ট্রে দিন দুপুর। আমি নিজেই অবাক। একটি মাত্র ফোন ইন্টারভিউর মাধ্যমে চাকরি। তাও আবার যুক্তরাষ্ট্রে। আমার ছোটবেলাকার স্বপ্নের দেশ। সহযোগী অধ্যাপকের চাকরিটা নিয়ে পাঁচজনের পুরো পরিবারসহ সেই যে পাড়ি জমালাম, শিকড়ে বাঁধা পড়ে গেলাম। তা ধিং তা ধিং করে করে জীবনের কান্নিতে এসে পড়লাম।

সেই যে মধ্যবিত্ত হয়ে গ্রামীণ মধ্যবিত্তের ঘরে জন্মেছিলাম, এখনো সেরকম মধ্যবিত্তেই আছি। তবে শহরের মাপকাঠিতে। তারপরও ব্র্যান্ডেট নতুন গাড়ি কখনোই চালায়নি। আমারই মতো জীর্ণশীর্ণ গাড়ি আমার। সৌভাগ্যের কথা আমার বৌয়েরও তেমন কোনো চাহিদা নেই। তবে হয়তো তার দুঃখবোধ থাকতে পারে। কিন্তু দুঃখবোধের মানুষ তো আমি নই।

তাহলে বসন্তসুখে কি সেই দুঃখবোধ?

বন্ধু হুমায়ূন আহমেদ হলে এখানেই থেমে পাঠকদের আরও ৫০ পৃষ্ঠা টেনে নিয়ে যেত। তারপর ক্রমশ প্রকাশ করত। সবাইতো হুমায়ূন আহমেদ হতে পারবে না। কলম ধরলেই যার লেখা আসে।

১৯৮০ সালের সামারে ১০০ ডলার দিয়ে গ্রেহাউন্ড বাসের একটা টিকিট কেটে নর্থ আমেরিকা, কানাডা- যুক্তরাষ্ট্র ট্যুরে বেরিয়ে পড়লাম। প্রথম স্টপেজ ছিল হুমায়ূন ভাইয়ের বাসায়। নর্থ ডোটার ফারগো শহরে। ৩-৪ দিন থাকলাম। ভাবি ও হুমায়ূন ভাইয়ের আন্তরিকতা ভুলবার নয়। তারপর প্রায় এক দশক চলে যায়। তখন আমরা এবং হুমায়ূন ভাইয়েরা ঢাকায়। আমাদের প্রথম মেয়ে একটা ক্লিনিকে জন্মেছিল। দুই দিন পর হুমায়ূন ভাই তিনটা বই নিয়ে আমার স্ত্রীকে উপহার দিয়ে গেল। সত্যিকথা বলতে কি হুমায়ূন ভাইয়ের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা এক কথায় দারুণ ছিল। এমনকি তার পরিবারের সঙ্গে পর্যন্ত- তার মা, বোন এবং ভাই। শুধু জাফর ইকবালের সঙ্গে মুখোমুখি পরিচয় হয়নি। যা হোক কোনো এক সময় হুমায়ূন ভাইকে নিয়ে লিখব।

এখনো তো বলাই হয়নি কি সে দুঃখবোধ? যখন যা যতটুকু, ঠিক ততটুকু করেছি- এ যাবৎ কাল। টিচিং জবে যখন আছি তখন প্রমোশন তো দরকার। অন্তত ২/৩টা রিসার্চ পাবলিকেশন এবং অন্যান্য। আরও জানলাম, একটা টেক্সস্ট বই লিখলে প্রায় ১০টা পাবলিকেশনের সমান। কী আর করা, লিখেই ফেললাম একটা টেক্সস্ট বই। অতএব কোনো কিছুতেই মন খারাপের মতো তেমন বড় কিছু ঘটেনি।

আগেই বলেছি, এক লাইন গান গাইতে না পারলেও গান শুনতে তো ভালোবাসি। কানাডায় পিএইচডি করতে আসার আগে সেসব পুরনো দিনের গান ক্যাসেটে করে নিয়ে এসেছিলাম। এখানে একটা কথা আমি স্বীকার করতে চাই। তা হলো কানাডায় পিএইচডি করার সময় মনে হয়েছিল, আহা, আমার যদি বউ থাকত, সেও দেখতে পেত এসব উন্নত দেশগুলো।

বিয়ে করার যে চেষ্টা করিনি, তেমনটা নয়। কেননা, আমার অনেক শুভার্থী ছিল। তারা অনেক চেষ্টা করেছে। এমনকি আমি নিজেও অ্যাডভার্টাইজমেন্ট করেছি। কিন্তু ফলপ্রসূ হয়নি। নাহ সেজন্য আমার তেমন একটা দুঃখবোধ নেই। কিন্তু আমি তো এখনো সেই দুঃখ-দুঃখ গানগুলো শুনি। সতীনাথ ও জগন্ময় মিত্র আমার প্রিয়। এই লেখাটা লিখতে গিয়ে আমি সতীনাথের,

“যে পথে নিলে বিদায়,

আজও সেথায় বিরহ আমায় মিছে পথ চাওয়ায়”

কিংবা জগন্ময় মিত্রের এক ও অদ্বিতীয়, ‘চিঠির গানটা’।

আমার বড় মেয়ে প্রায়শ বলে গাড়িতে উঠলেই সেই দুঃখের গানের ক্যাসেট। শুধু কি বাংলা দুঃখী গান। আপনারা যুক্তরাজ্যের বিখ্যাত গায়িকা এডেলির নাম শুনেছেন নিশ্চয়ই। তার সবচাইতে দুঃখী গান হলো ‘ইজি অন মি’- সেটাও আমার প্রিয়। তবে খুশির গান যে পছন্দ করি না অথবা শুনি না তেমন নয়। যেমন অনেক আগে ভাইরাল হওয়া ফেরেল উইলিয়ামস-এর একটি গান, ‘বিকজ ইউ আর হ্যাপি’ বারবার শুনতে পারি।

এই যে বসন্তসুখে দুঃখবোধ, তা নিয়ে সায়েন্স বা গবেষণা কী বলে?

ড. সাচ (Sach) গ্রুপ এ বিষয়ে প্রচুর গবেষণা করেছে। তাদের মতে যেসব মানুষের ভিতরে সহমর্মিতা বেশি তারাই হয়তো দুঃখবোধের গান বেশি পছন্দ করেন। অন্য গবেষকদের মতেও দুঃখবোধের গান আমাদের মস্তিষ্কের যে অংশ আমাদের কল্পনাকে পরিচালনা করে এবং আমাদের আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করে, সেই অংশকে উজ্জীবিত করে। সুতরাং আপনার, আমার, অনেকেরই ভালো লাগে দুঃখের গান।

লেখক : বিজ্ঞান ও গণিত বিভাগ, মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান, কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত
‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা
পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা

৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে'
'ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে'

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ
গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি
বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর
জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা

৫৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’
‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ
গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ
আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি
সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স
এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা