শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ মে, ২০২৪ আপডেট:

বসন্তসুখে দুঃখবোধ কেন?

অধ্যাপক জীবেন রায়
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বসন্তসুখে দুঃখবোধ কেন?

বাংলাদেশের অজপাড়াগাঁয়ে বাবা-মায়ের সপ্তম এবং সর্বশেষ সন্তান হিসেবে জন্মগ্রহণ করেছি আমি। গ্রামীণ সামাজিক অবস্থায় আমাদের মধ্যবিত্ত বলা যেত তখন। খাওয়া-পরার অভাব ছিল না, তবে শৌখিনতা ছিল না বলেই চলে। একটি কলের গান কিংবা রেডিও এসব ছিল না। জমিদারি ব্যবস্থা তখন উঠে গেছে। বাবাও তার ছোটখাটো চাকরি থেকে অবসর প্রাপ্ত। কাজেই রোজগার ছিল না বলেই চলে। প্রতিটি পয়সা হিসাব করে সংসার চালাত আমাদের বুড়ো বাবা। অন্যান্য বড় ভাইবোন তখন কলকাতা, শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়িতে বসবাস করত। ব্রিটিশ আমলের কথা তো।

অবশ্য আমার জন্ম পূর্ব পাকিস্তানে। কিন্তু কখনো দুঃখবোধ ছিল না। বলা চলে বসন্তসুখেই বড় হয়ে উঠেছি। অষ্টম শ্রেণিতে স্কলারশিপের বদৌলতে গ্রামের স্কুল ছেড়ে দিয়ে কিশোরগঞ্জ শহরে পৌঁছে গেলাম। দুই বছর পড়াশোনার পর মনে হলো বসন্তে সুখ স্থায়ী হয়ে গেল। এক লাফে ঢাকা শহরে। আহা রে, ১৯৬৯ সালে ঢাকা শহরের লোকসংখা ছিল মাত্র কয়েক লাখ। আর এখন প্রায় আড়াই কোটি। প্রথম দিকে তাঁতীবাজার থেকে বাসে নটর ডেম কলেজে পড়তে যেতাম। মধুমিতা সিনেমা হলে নেমে সিনেমা দেখতাম। পরের বছর ছিলাম সদরঘাটে ব্যাপ্টিস্ট মিশন হোস্টেলে থেকে বাসে করেই যেতাম কলেজে। তারপরও আমার জন্য আনন্দধারা বহিত ভুবনে।

পরবর্তীকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, কানাডা, হাওয়াই, ঢাকা, সাভার, অস্ট্রেলিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র। কত বসন্তই না পেরিয়ে এসেছি, বলা চলে সেই বসন্তসুখেই। তাহলে দুঃখবোধ কোথায় এবং কেন?

দুঃখে আছি আর দুঃখবোধ এক কথা নয়। আমার এখনো মনে আছে, ১৯৭৯ সালে কানাডা যাওয়ার প্রাক্কালে তপনদাদের বাসা থেকে তখনকার সময়ের কত গান ক্যাসেটে রেকর্ড করে নিয়ে গিয়েছিলাম। মূলত হেমন্ত, সতীনাথ, জগন্ময় মিত্র, সন্ধ্যা।

অবাক হলেও সত্যি, আমি এত গান ভালোবাসি কিন্তু একটি গানেরও একটা লাইনও সুরে গাইতে পারি না। অথচ আমার হাত অর্টিস্টিক। হঠাৎ করেই আবিষ্কার করলাম, আমি আঁকতে পারি। পেন্সিল পোর্টেট করতাম। এমনকি কানাডা থাকাকালে কিছু ডলারও কামিয়েছি। এরপর রং নিয়েও অনেক কিছু এঁকেছি। তারপর আসি লেখালেখির কথায়। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে লেখা ছাপানোর একটা দারুণ নেশা ছিল, ঠিক যেমন ড্রিং করার মতোই।

একদিন আমার অত্যন্ত কাছের বন্ধু হুমায়ূন ভাইকে একটা গল্প লিখে দেখালাম। হুমায়ূন ভাই তখন নন্দিত নরক এবং শঙ্খনীল কারাগার লিখে বাংলাদেশের বাজার মাত করে ফেলেছে। বলল, ‘জীবেন, বালিশের নিচে রেখে দাও কিছুকাল, তারপর আবার লিখ।’ বন্ধুর কথায় দুঃখবোধ তখনো হয়নি, তবে কিছুটা দমে গেলাম।

সে সব সময়কাল পার হয়ে ২০০১ সালে ঢাকা থেকে যুক্তরাষ্ট্রে একাডেমিক জবের জন্য একটা ফোন ইন্টারভিউ দিলাম। বাংলাদেশে তখন রাত ১২টা-১টা আর যুক্তরাষ্ট্রে দিন দুপুর। আমি নিজেই অবাক। একটি মাত্র ফোন ইন্টারভিউর মাধ্যমে চাকরি। তাও আবার যুক্তরাষ্ট্রে। আমার ছোটবেলাকার স্বপ্নের দেশ। সহযোগী অধ্যাপকের চাকরিটা নিয়ে পাঁচজনের পুরো পরিবারসহ সেই যে পাড়ি জমালাম, শিকড়ে বাঁধা পড়ে গেলাম। তা ধিং তা ধিং করে করে জীবনের কান্নিতে এসে পড়লাম।

সেই যে মধ্যবিত্ত হয়ে গ্রামীণ মধ্যবিত্তের ঘরে জন্মেছিলাম, এখনো সেরকম মধ্যবিত্তেই আছি। তবে শহরের মাপকাঠিতে। তারপরও ব্র্যান্ডেট নতুন গাড়ি কখনোই চালায়নি। আমারই মতো জীর্ণশীর্ণ গাড়ি আমার। সৌভাগ্যের কথা আমার বৌয়েরও তেমন কোনো চাহিদা নেই। তবে হয়তো তার দুঃখবোধ থাকতে পারে। কিন্তু দুঃখবোধের মানুষ তো আমি নই।

তাহলে বসন্তসুখে কি সেই দুঃখবোধ?

বন্ধু হুমায়ূন আহমেদ হলে এখানেই থেমে পাঠকদের আরও ৫০ পৃষ্ঠা টেনে নিয়ে যেত। তারপর ক্রমশ প্রকাশ করত। সবাইতো হুমায়ূন আহমেদ হতে পারবে না। কলম ধরলেই যার লেখা আসে।

১৯৮০ সালের সামারে ১০০ ডলার দিয়ে গ্রেহাউন্ড বাসের একটা টিকিট কেটে নর্থ আমেরিকা, কানাডা- যুক্তরাষ্ট্র ট্যুরে বেরিয়ে পড়লাম। প্রথম স্টপেজ ছিল হুমায়ূন ভাইয়ের বাসায়। নর্থ ডোটার ফারগো শহরে। ৩-৪ দিন থাকলাম। ভাবি ও হুমায়ূন ভাইয়ের আন্তরিকতা ভুলবার নয়। তারপর প্রায় এক দশক চলে যায়। তখন আমরা এবং হুমায়ূন ভাইয়েরা ঢাকায়। আমাদের প্রথম মেয়ে একটা ক্লিনিকে জন্মেছিল। দুই দিন পর হুমায়ূন ভাই তিনটা বই নিয়ে আমার স্ত্রীকে উপহার দিয়ে গেল। সত্যিকথা বলতে কি হুমায়ূন ভাইয়ের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা এক কথায় দারুণ ছিল। এমনকি তার পরিবারের সঙ্গে পর্যন্ত- তার মা, বোন এবং ভাই। শুধু জাফর ইকবালের সঙ্গে মুখোমুখি পরিচয় হয়নি। যা হোক কোনো এক সময় হুমায়ূন ভাইকে নিয়ে লিখব।

এখনো তো বলাই হয়নি কি সে দুঃখবোধ? যখন যা যতটুকু, ঠিক ততটুকু করেছি- এ যাবৎ কাল। টিচিং জবে যখন আছি তখন প্রমোশন তো দরকার। অন্তত ২/৩টা রিসার্চ পাবলিকেশন এবং অন্যান্য। আরও জানলাম, একটা টেক্সস্ট বই লিখলে প্রায় ১০টা পাবলিকেশনের সমান। কী আর করা, লিখেই ফেললাম একটা টেক্সস্ট বই। অতএব কোনো কিছুতেই মন খারাপের মতো তেমন বড় কিছু ঘটেনি।

আগেই বলেছি, এক লাইন গান গাইতে না পারলেও গান শুনতে তো ভালোবাসি। কানাডায় পিএইচডি করতে আসার আগে সেসব পুরনো দিনের গান ক্যাসেটে করে নিয়ে এসেছিলাম। এখানে একটা কথা আমি স্বীকার করতে চাই। তা হলো কানাডায় পিএইচডি করার সময় মনে হয়েছিল, আহা, আমার যদি বউ থাকত, সেও দেখতে পেত এসব উন্নত দেশগুলো।

বিয়ে করার যে চেষ্টা করিনি, তেমনটা নয়। কেননা, আমার অনেক শুভার্থী ছিল। তারা অনেক চেষ্টা করেছে। এমনকি আমি নিজেও অ্যাডভার্টাইজমেন্ট করেছি। কিন্তু ফলপ্রসূ হয়নি। নাহ সেজন্য আমার তেমন একটা দুঃখবোধ নেই। কিন্তু আমি তো এখনো সেই দুঃখ-দুঃখ গানগুলো শুনি। সতীনাথ ও জগন্ময় মিত্র আমার প্রিয়। এই লেখাটা লিখতে গিয়ে আমি সতীনাথের,

“যে পথে নিলে বিদায়,

আজও সেথায় বিরহ আমায় মিছে পথ চাওয়ায়”

কিংবা জগন্ময় মিত্রের এক ও অদ্বিতীয়, ‘চিঠির গানটা’।

আমার বড় মেয়ে প্রায়শ বলে গাড়িতে উঠলেই সেই দুঃখের গানের ক্যাসেট। শুধু কি বাংলা দুঃখী গান। আপনারা যুক্তরাজ্যের বিখ্যাত গায়িকা এডেলির নাম শুনেছেন নিশ্চয়ই। তার সবচাইতে দুঃখী গান হলো ‘ইজি অন মি’- সেটাও আমার প্রিয়। তবে খুশির গান যে পছন্দ করি না অথবা শুনি না তেমন নয়। যেমন অনেক আগে ভাইরাল হওয়া ফেরেল উইলিয়ামস-এর একটি গান, ‘বিকজ ইউ আর হ্যাপি’ বারবার শুনতে পারি।

এই যে বসন্তসুখে দুঃখবোধ, তা নিয়ে সায়েন্স বা গবেষণা কী বলে?

ড. সাচ (Sach) গ্রুপ এ বিষয়ে প্রচুর গবেষণা করেছে। তাদের মতে যেসব মানুষের ভিতরে সহমর্মিতা বেশি তারাই হয়তো দুঃখবোধের গান বেশি পছন্দ করেন। অন্য গবেষকদের মতেও দুঃখবোধের গান আমাদের মস্তিষ্কের যে অংশ আমাদের কল্পনাকে পরিচালনা করে এবং আমাদের আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করে, সেই অংশকে উজ্জীবিত করে। সুতরাং আপনার, আমার, অনেকেরই ভালো লাগে দুঃখের গান।

লেখক : বিজ্ঞান ও গণিত বিভাগ, মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান, কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা