শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০২৪ আপডেট:

টাকার অবমূল্যায়ন : অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দৃষ্টিতে

জুলিয়া আলম
প্রিন্ট ভার্সন
টাকার অবমূল্যায়ন :  অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দৃষ্টিতে

আধুনিক অর্থনীতিতে কোনো দেশের মুদ্রা, বৈদেশিক বাণিজ্যের মূল্য পরিশোধে সে দেশের মুদ্রার শক্তি, সে দেশে অভ্যন্তরীণ ভোগ ও উৎপাদনের ব্যয় মেটানোর জন্য জোগাড় করা অর্থের মূল্যের মতো বিষয়গুলো অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এ বিষয়গুলোর প্রয়োজন ও কার্যকারিতা সমাজে আর্থিক ব্যবস্থার প্রচলনের প্রথম থেকেই ছিল, তবে আধুনিক সমাজে অর্থনীতির বহুমুখী আন্তসংযোগ এবং আন্তরাষ্ট্রীয় বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় এখন এগুলো অনেকটা অনিবার্য। উপরোক্ত ভূমিকার প্রেক্ষাপট হলো টাকার মূল্য এবং সুদের হার। বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও সরকার এ দুটি বিষয়ে অনেকটা সহসা, সাহসী এবং দুঃসাহসিক সাম্প্রতিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত ৮ মে বিকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে সুদহার নির্ধারণ বাজারভিত্তিক করে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। এর থেকেও বেশি এবং সর্বজনীন অর্থনৈতিক প্রভাবক আরেকটি সিদ্ধান্ত হলো এক দিনেই টাকার বড় ধরনের অবমূল্যায়ন। প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির গবেষক রিচার্ড এন কুপার বলেছিলেন, রাজনৈতিক অর্থনীতির দৃষ্টিকোণে মুদ্রার অবমূল্যায়ন হলো সরকারের সবচেয়ে ড্রামাটিক ও ট্রমাটিক সিদ্ধান্ত। বাংলাদেশ সরকারের ৮ মের সিদ্ধান্ত তাই মনে হয়েছে। একই দিনে ডলারের দাম ৭ টাকা বৃদ্ধি করে বৈদেশিক মুদ্রার অধিক উন্মুক্ত বাজার পদ্ধতিও চালু করা হয়। আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনেকটা ফিক্সড রেটে ডলারের রেট বেঁধে দিত কিন্তু ৮ মে থেকে ক্রলিং পেগ মিড রেঞ্জ বা সিপিএমআর পদ্ধতি চালু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। সরল করে বলতে গেলে এটি একটি মধ্যবর্তী দর। মানে আগে বেঁধে দেওয়া ১১০ টাকার দরের বেশিতে ডলার কিনলেই বাংলাদেশ ব্যাংক কোনো ব্যাংক ও বৈদেশিক মুদ্রার ডিলারকে শাস্তি দিতে পারত। এখন কেউ যদি ১১৮ বা ১১৯ টাকায়ও কেনে সে শাস্তি পাবে না।

টাকা নিয়ে সিদ্ধান্তটি সাধারণ কোনো দাফতরিক বিজ্ঞপ্তি হিসেবে দেখা যাবে না। এটি অর্থনীতি, রাজনৈতিক অর্থনীতি এবং একটি রাজনৈতিক দলের নীতি দর্শনের নিরিখে খুবই গভীর বিচার-বিশ্লেষণের দাবি রাখে। মাত্র দুই মাস আগেও বাংলাদেশ ব্যাংকের দাফতরিক নোটিসে ডলারের বিপরীতে টাকার দাম ২৫ পয়সা বা ৫০ পয়সা বাড়িয়ে সরকারের আর্থিক বিভাগ জনগণকে  বোঝাতে চেয়েছিল যে, টাকা আবার শক্তিশালী হয়েছে। সেই কাগুজে শক্তিবর্ধন বার্তা জনগণের কাছে দ্রুত ও ব্যাপকভাবে প্রচার করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকারের প্রচার বিভাগগুলো কত হন্তদন্ত ছিল তা আর্থিক খাত নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা। কিন্তু সে শক্তি যে আসলে অসার ছিল তা কেন্দ্রীয় ব্যাংকই নিজে প্রমাণ করল এক দিনে টাকার দাম সাড়ে ৬ শতাংশ কমিয়ে।

মুদ্রার অবমূল্যায়ন যৌক্তিক এবং বহুমুখী দৃষ্টিকোণে মূল্যায়ন করতে গেলে শুধু অর্থনৈতিক নয়, সরকারের রাজনৈতিক নীতি দর্শনেরও অনেক নাজুক, অদূরদর্শী এবং আত্মসমর্পণের দিকই স্পষ্ট হয়ে ওঠে। সমালোচকরা শুধু আইএমএফের নীতি ও নির্দেশনার কাছে সরকারের আত্মসমর্পণের কথাটাই বলছেন। এটি অবশ্যই একটি উল্লেখযোগ্য দিক। কিন্তু এটিই শেষ নয়, আরও অনেক মাত্রায় বিশ্লেষণ করতে হবে। অর্থনীতি সংশ্লিষ্ট সরকারের রাজনৈতিক নীতি দর্শনে বাস্তবায়ন ও অর্জনকে দেখতে হবে আওয়ামী লীগের অতীত দর্শন বিশ্লেষণ করে। কৃষক, শ্রমিক ও মেহনতি মানুষের স্বপ্নপূরণে বঙ্গবন্ধুর প্রতিশ্রুতিতে উদ্দীপ্ত হয়ে এক মহান মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে যে দেশের জন্ম সে দেশের মুদ্রার শক্তি আসলেই কতটা শক্তিশালী? মুদ্রার শক্তিকে অর্থনীতির নানা সূচকের শক্তির সঙ্গে তুলনা করে আমরা তা বিচার করতে চাই। টাকার অবমূল্যায়ন হলে রপ্তানি আয় বাড়বে আর প্রবাসী আয় বাড়বে এই দুই ন্যারেটিভকে প্রচারকরা বেছে নেন। ডোনাল্ড ট্রাম্প একবার বলেছিলেন, বেইজিং ইচ্ছাকৃতভাবে চীনা মুদ্রার দাম কমিয়ে দেয়, যাতে একই পরিমাণ ডলারে আগের চেয়ে বেশি পণ্য দিয়ে বিদেশি ক্রেতাদের ব্যাপকভাবে আকৃষ্ট করা যায়। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে সেটিও ঘটছে না কারণ গত দুই বছরে টাকার ব্যাপক অবমূল্যায়নের সঙ্গে তুলনামূলক হারে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় বাড়েনি। টাকার অবমূল্যায়নের আরেকটি বড় উদ্দেশ্য হিসেবে বলা হয় বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বৃদ্ধি। সেটিই কি হয়েছে? ২০২১-এর আগস্টে রিজার্ভ উঠেছিল রেকর্ড ৪৮ বিলিয়ন ডলারে। পরের বছর থেকে টাকার অবমূল্যায়ন শুরু হয়। কিন্তু তাতে রিজার্ভের ক্ষয় কি রোধ করা গেছে? না। ২০২২-এর আগস্ট মাসে রিজার্ভ নামে ৩৯ বিলিয়নে, ২০২৩-এর আগস্টে ২৯ বিলিয়নে। আর সর্বশেষ ২০২৪-এর মের ১০ তারিখে রিজার্ভ বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেকী হিসেবে ২৪ বিলিয়ন ডলারের মতো আইএমএফের হিসাবে ১৮ বিলিয়ন আর নিরপেক্ষ অর্থনীতিবিদদের চুলচেরা হিসাবে নিট ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ নাকি ১৩ বিলিয়নে নেমেছিল।

তারপরও অবমূল্যায়ন অর্থনীতির জন্য ভালো এমন প্রচার করে সরকারের চোখে ছানি দেবেন ন্যারেটিভসের প্রযোজক ও পরিচালকরা এটি অস্বাভাবিক কিছু নয়। রাষ্ট্র ও সমাজের হাজার বছরের ইতিহাসে তাই হয়েছে। কিন্তু এই ন্যারেটিভ সেবন করে ভুল ওষুধ না হলেও ভুল ডোজের ওষুধ খেয়ে রাজনীতিকরা ভুগছেন যদিও তারা বেশির ভাগই ভোগান্তির আগে টেরও পাননি। ন্যারেটিভওয়ালার তাদের দৃষ্টিতে ছানি দিয়ে রেখেছেন কিংবা ন্যারেটিভ-আফিম সেবন করিয়ে অনুভূতিহীন করে রেখেছিলেন। একটি দেশের মুদ্রার শক্তি হারানোর সহজ সরল অর্থ হলো সে দেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়া। এটি সীমিত আয়ের মানুষের ক্ষেত্রে কঠিন সত্য যদিও অসীম আয়ের মানুষের জন্য কোমল সত্য। ডলার টাকার বিনিময় হারের তথ্যভান্ডার ঘেঁটে যা পাওয়া যায় তাতে দেখা যায় ২০২২-এর মে মাসের ৮ তারিখের তুলনায় ২০২৩-এর ৮ মে পর্যন্ত টাকার অবমূল্যায়ন হয়েছে ২৫ দশমিক ২০ শতাংশ আর ২০২৩-এর ৮ মে থেকে চলতি বছরের ৮ মে পর্যন্ত আরও ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ অবমূল্যায়ন হয়েছে টাকার। সব মিলে দুই বছরের মধ্যে অবমূল্যায়ন ৩৭ দশমিক ৩১ শতাংশ। গত দুই বছরে টাকার উচ্চহারে অবমূল্যায়ন মূল্যস্ফীতিতে সরাসরি এবং সবচেয়ে বড় অবদান রেখেছে। ধরে নিলাম টাকার আর কোনো অবমূল্যায়ন যদি না-ও হয় সর্বশেষ অবমূল্যায়নটিও আরও এক বছর ধরে মূল্যস্ফীতি বাড়াতে থাকবে। এটিই অর্থনীতির বেঞ্চমার্ক ইফেক্ট। বাণিজ্যমন্ত্রী যতই বলুন না কেন ডলারের দাম বৃদ্ধিতে পণ্যমূল্যে প্রভাব ফেলবে না, সেটি পড়বেই। কারণ এটিই আধুনিক ও বিশ্বায়িত অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় মূল্যস্ফীতির জটিল সমীকরণ। জর্জ বার্নার্ড শ একবার বলেছিলেন, দেশের মুদ্রার মান কমে যাওয়ার যত ভালো দিকই দেখাক সরকার আপনি বুঝে নেবেন এটি মূল্যস্ফীতি বাড়ানোরই আয়োজন মাত্র।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন