শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০২৪ আপডেট:

টাকার অবমূল্যায়ন : অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দৃষ্টিতে

জুলিয়া আলম
প্রিন্ট ভার্সন
টাকার অবমূল্যায়ন :  অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দৃষ্টিতে

আধুনিক অর্থনীতিতে কোনো দেশের মুদ্রা, বৈদেশিক বাণিজ্যের মূল্য পরিশোধে সে দেশের মুদ্রার শক্তি, সে দেশে অভ্যন্তরীণ ভোগ ও উৎপাদনের ব্যয় মেটানোর জন্য জোগাড় করা অর্থের মূল্যের মতো বিষয়গুলো অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এ বিষয়গুলোর প্রয়োজন ও কার্যকারিতা সমাজে আর্থিক ব্যবস্থার প্রচলনের প্রথম থেকেই ছিল, তবে আধুনিক সমাজে অর্থনীতির বহুমুখী আন্তসংযোগ এবং আন্তরাষ্ট্রীয় বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় এখন এগুলো অনেকটা অনিবার্য। উপরোক্ত ভূমিকার প্রেক্ষাপট হলো টাকার মূল্য এবং সুদের হার। বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও সরকার এ দুটি বিষয়ে অনেকটা সহসা, সাহসী এবং দুঃসাহসিক সাম্প্রতিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত ৮ মে বিকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে সুদহার নির্ধারণ বাজারভিত্তিক করে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। এর থেকেও বেশি এবং সর্বজনীন অর্থনৈতিক প্রভাবক আরেকটি সিদ্ধান্ত হলো এক দিনেই টাকার বড় ধরনের অবমূল্যায়ন। প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির গবেষক রিচার্ড এন কুপার বলেছিলেন, রাজনৈতিক অর্থনীতির দৃষ্টিকোণে মুদ্রার অবমূল্যায়ন হলো সরকারের সবচেয়ে ড্রামাটিক ও ট্রমাটিক সিদ্ধান্ত। বাংলাদেশ সরকারের ৮ মের সিদ্ধান্ত তাই মনে হয়েছে। একই দিনে ডলারের দাম ৭ টাকা বৃদ্ধি করে বৈদেশিক মুদ্রার অধিক উন্মুক্ত বাজার পদ্ধতিও চালু করা হয়। আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনেকটা ফিক্সড রেটে ডলারের রেট বেঁধে দিত কিন্তু ৮ মে থেকে ক্রলিং পেগ মিড রেঞ্জ বা সিপিএমআর পদ্ধতি চালু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। সরল করে বলতে গেলে এটি একটি মধ্যবর্তী দর। মানে আগে বেঁধে দেওয়া ১১০ টাকার দরের বেশিতে ডলার কিনলেই বাংলাদেশ ব্যাংক কোনো ব্যাংক ও বৈদেশিক মুদ্রার ডিলারকে শাস্তি দিতে পারত। এখন কেউ যদি ১১৮ বা ১১৯ টাকায়ও কেনে সে শাস্তি পাবে না।

টাকা নিয়ে সিদ্ধান্তটি সাধারণ কোনো দাফতরিক বিজ্ঞপ্তি হিসেবে দেখা যাবে না। এটি অর্থনীতি, রাজনৈতিক অর্থনীতি এবং একটি রাজনৈতিক দলের নীতি দর্শনের নিরিখে খুবই গভীর বিচার-বিশ্লেষণের দাবি রাখে। মাত্র দুই মাস আগেও বাংলাদেশ ব্যাংকের দাফতরিক নোটিসে ডলারের বিপরীতে টাকার দাম ২৫ পয়সা বা ৫০ পয়সা বাড়িয়ে সরকারের আর্থিক বিভাগ জনগণকে  বোঝাতে চেয়েছিল যে, টাকা আবার শক্তিশালী হয়েছে। সেই কাগুজে শক্তিবর্ধন বার্তা জনগণের কাছে দ্রুত ও ব্যাপকভাবে প্রচার করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকারের প্রচার বিভাগগুলো কত হন্তদন্ত ছিল তা আর্থিক খাত নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা। কিন্তু সে শক্তি যে আসলে অসার ছিল তা কেন্দ্রীয় ব্যাংকই নিজে প্রমাণ করল এক দিনে টাকার দাম সাড়ে ৬ শতাংশ কমিয়ে।

মুদ্রার অবমূল্যায়ন যৌক্তিক এবং বহুমুখী দৃষ্টিকোণে মূল্যায়ন করতে গেলে শুধু অর্থনৈতিক নয়, সরকারের রাজনৈতিক নীতি দর্শনেরও অনেক নাজুক, অদূরদর্শী এবং আত্মসমর্পণের দিকই স্পষ্ট হয়ে ওঠে। সমালোচকরা শুধু আইএমএফের নীতি ও নির্দেশনার কাছে সরকারের আত্মসমর্পণের কথাটাই বলছেন। এটি অবশ্যই একটি উল্লেখযোগ্য দিক। কিন্তু এটিই শেষ নয়, আরও অনেক মাত্রায় বিশ্লেষণ করতে হবে। অর্থনীতি সংশ্লিষ্ট সরকারের রাজনৈতিক নীতি দর্শনে বাস্তবায়ন ও অর্জনকে দেখতে হবে আওয়ামী লীগের অতীত দর্শন বিশ্লেষণ করে। কৃষক, শ্রমিক ও মেহনতি মানুষের স্বপ্নপূরণে বঙ্গবন্ধুর প্রতিশ্রুতিতে উদ্দীপ্ত হয়ে এক মহান মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে যে দেশের জন্ম সে দেশের মুদ্রার শক্তি আসলেই কতটা শক্তিশালী? মুদ্রার শক্তিকে অর্থনীতির নানা সূচকের শক্তির সঙ্গে তুলনা করে আমরা তা বিচার করতে চাই। টাকার অবমূল্যায়ন হলে রপ্তানি আয় বাড়বে আর প্রবাসী আয় বাড়বে এই দুই ন্যারেটিভকে প্রচারকরা বেছে নেন। ডোনাল্ড ট্রাম্প একবার বলেছিলেন, বেইজিং ইচ্ছাকৃতভাবে চীনা মুদ্রার দাম কমিয়ে দেয়, যাতে একই পরিমাণ ডলারে আগের চেয়ে বেশি পণ্য দিয়ে বিদেশি ক্রেতাদের ব্যাপকভাবে আকৃষ্ট করা যায়। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে সেটিও ঘটছে না কারণ গত দুই বছরে টাকার ব্যাপক অবমূল্যায়নের সঙ্গে তুলনামূলক হারে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় বাড়েনি। টাকার অবমূল্যায়নের আরেকটি বড় উদ্দেশ্য হিসেবে বলা হয় বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বৃদ্ধি। সেটিই কি হয়েছে? ২০২১-এর আগস্টে রিজার্ভ উঠেছিল রেকর্ড ৪৮ বিলিয়ন ডলারে। পরের বছর থেকে টাকার অবমূল্যায়ন শুরু হয়। কিন্তু তাতে রিজার্ভের ক্ষয় কি রোধ করা গেছে? না। ২০২২-এর আগস্ট মাসে রিজার্ভ নামে ৩৯ বিলিয়নে, ২০২৩-এর আগস্টে ২৯ বিলিয়নে। আর সর্বশেষ ২০২৪-এর মের ১০ তারিখে রিজার্ভ বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেকী হিসেবে ২৪ বিলিয়ন ডলারের মতো আইএমএফের হিসাবে ১৮ বিলিয়ন আর নিরপেক্ষ অর্থনীতিবিদদের চুলচেরা হিসাবে নিট ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ নাকি ১৩ বিলিয়নে নেমেছিল।

তারপরও অবমূল্যায়ন অর্থনীতির জন্য ভালো এমন প্রচার করে সরকারের চোখে ছানি দেবেন ন্যারেটিভসের প্রযোজক ও পরিচালকরা এটি অস্বাভাবিক কিছু নয়। রাষ্ট্র ও সমাজের হাজার বছরের ইতিহাসে তাই হয়েছে। কিন্তু এই ন্যারেটিভ সেবন করে ভুল ওষুধ না হলেও ভুল ডোজের ওষুধ খেয়ে রাজনীতিকরা ভুগছেন যদিও তারা বেশির ভাগই ভোগান্তির আগে টেরও পাননি। ন্যারেটিভওয়ালার তাদের দৃষ্টিতে ছানি দিয়ে রেখেছেন কিংবা ন্যারেটিভ-আফিম সেবন করিয়ে অনুভূতিহীন করে রেখেছিলেন। একটি দেশের মুদ্রার শক্তি হারানোর সহজ সরল অর্থ হলো সে দেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়া। এটি সীমিত আয়ের মানুষের ক্ষেত্রে কঠিন সত্য যদিও অসীম আয়ের মানুষের জন্য কোমল সত্য। ডলার টাকার বিনিময় হারের তথ্যভান্ডার ঘেঁটে যা পাওয়া যায় তাতে দেখা যায় ২০২২-এর মে মাসের ৮ তারিখের তুলনায় ২০২৩-এর ৮ মে পর্যন্ত টাকার অবমূল্যায়ন হয়েছে ২৫ দশমিক ২০ শতাংশ আর ২০২৩-এর ৮ মে থেকে চলতি বছরের ৮ মে পর্যন্ত আরও ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ অবমূল্যায়ন হয়েছে টাকার। সব মিলে দুই বছরের মধ্যে অবমূল্যায়ন ৩৭ দশমিক ৩১ শতাংশ। গত দুই বছরে টাকার উচ্চহারে অবমূল্যায়ন মূল্যস্ফীতিতে সরাসরি এবং সবচেয়ে বড় অবদান রেখেছে। ধরে নিলাম টাকার আর কোনো অবমূল্যায়ন যদি না-ও হয় সর্বশেষ অবমূল্যায়নটিও আরও এক বছর ধরে মূল্যস্ফীতি বাড়াতে থাকবে। এটিই অর্থনীতির বেঞ্চমার্ক ইফেক্ট। বাণিজ্যমন্ত্রী যতই বলুন না কেন ডলারের দাম বৃদ্ধিতে পণ্যমূল্যে প্রভাব ফেলবে না, সেটি পড়বেই। কারণ এটিই আধুনিক ও বিশ্বায়িত অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় মূল্যস্ফীতির জটিল সমীকরণ। জর্জ বার্নার্ড শ একবার বলেছিলেন, দেশের মুদ্রার মান কমে যাওয়ার যত ভালো দিকই দেখাক সরকার আপনি বুঝে নেবেন এটি মূল্যস্ফীতি বাড়ানোরই আয়োজন মাত্র।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা