শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০২৪ আপডেট:

টাকার অবমূল্যায়ন : অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দৃষ্টিতে

জুলিয়া আলম
প্রিন্ট ভার্সন
টাকার অবমূল্যায়ন :  অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দৃষ্টিতে

আধুনিক অর্থনীতিতে কোনো দেশের মুদ্রা, বৈদেশিক বাণিজ্যের মূল্য পরিশোধে সে দেশের মুদ্রার শক্তি, সে দেশে অভ্যন্তরীণ ভোগ ও উৎপাদনের ব্যয় মেটানোর জন্য জোগাড় করা অর্থের মূল্যের মতো বিষয়গুলো অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এ বিষয়গুলোর প্রয়োজন ও কার্যকারিতা সমাজে আর্থিক ব্যবস্থার প্রচলনের প্রথম থেকেই ছিল, তবে আধুনিক সমাজে অর্থনীতির বহুমুখী আন্তসংযোগ এবং আন্তরাষ্ট্রীয় বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় এখন এগুলো অনেকটা অনিবার্য। উপরোক্ত ভূমিকার প্রেক্ষাপট হলো টাকার মূল্য এবং সুদের হার। বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও সরকার এ দুটি বিষয়ে অনেকটা সহসা, সাহসী এবং দুঃসাহসিক সাম্প্রতিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত ৮ মে বিকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে সুদহার নির্ধারণ বাজারভিত্তিক করে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। এর থেকেও বেশি এবং সর্বজনীন অর্থনৈতিক প্রভাবক আরেকটি সিদ্ধান্ত হলো এক দিনেই টাকার বড় ধরনের অবমূল্যায়ন। প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির গবেষক রিচার্ড এন কুপার বলেছিলেন, রাজনৈতিক অর্থনীতির দৃষ্টিকোণে মুদ্রার অবমূল্যায়ন হলো সরকারের সবচেয়ে ড্রামাটিক ও ট্রমাটিক সিদ্ধান্ত। বাংলাদেশ সরকারের ৮ মের সিদ্ধান্ত তাই মনে হয়েছে। একই দিনে ডলারের দাম ৭ টাকা বৃদ্ধি করে বৈদেশিক মুদ্রার অধিক উন্মুক্ত বাজার পদ্ধতিও চালু করা হয়। আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনেকটা ফিক্সড রেটে ডলারের রেট বেঁধে দিত কিন্তু ৮ মে থেকে ক্রলিং পেগ মিড রেঞ্জ বা সিপিএমআর পদ্ধতি চালু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। সরল করে বলতে গেলে এটি একটি মধ্যবর্তী দর। মানে আগে বেঁধে দেওয়া ১১০ টাকার দরের বেশিতে ডলার কিনলেই বাংলাদেশ ব্যাংক কোনো ব্যাংক ও বৈদেশিক মুদ্রার ডিলারকে শাস্তি দিতে পারত। এখন কেউ যদি ১১৮ বা ১১৯ টাকায়ও কেনে সে শাস্তি পাবে না।

টাকা নিয়ে সিদ্ধান্তটি সাধারণ কোনো দাফতরিক বিজ্ঞপ্তি হিসেবে দেখা যাবে না। এটি অর্থনীতি, রাজনৈতিক অর্থনীতি এবং একটি রাজনৈতিক দলের নীতি দর্শনের নিরিখে খুবই গভীর বিচার-বিশ্লেষণের দাবি রাখে। মাত্র দুই মাস আগেও বাংলাদেশ ব্যাংকের দাফতরিক নোটিসে ডলারের বিপরীতে টাকার দাম ২৫ পয়সা বা ৫০ পয়সা বাড়িয়ে সরকারের আর্থিক বিভাগ জনগণকে  বোঝাতে চেয়েছিল যে, টাকা আবার শক্তিশালী হয়েছে। সেই কাগুজে শক্তিবর্ধন বার্তা জনগণের কাছে দ্রুত ও ব্যাপকভাবে প্রচার করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকারের প্রচার বিভাগগুলো কত হন্তদন্ত ছিল তা আর্থিক খাত নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা। কিন্তু সে শক্তি যে আসলে অসার ছিল তা কেন্দ্রীয় ব্যাংকই নিজে প্রমাণ করল এক দিনে টাকার দাম সাড়ে ৬ শতাংশ কমিয়ে।

মুদ্রার অবমূল্যায়ন যৌক্তিক এবং বহুমুখী দৃষ্টিকোণে মূল্যায়ন করতে গেলে শুধু অর্থনৈতিক নয়, সরকারের রাজনৈতিক নীতি দর্শনেরও অনেক নাজুক, অদূরদর্শী এবং আত্মসমর্পণের দিকই স্পষ্ট হয়ে ওঠে। সমালোচকরা শুধু আইএমএফের নীতি ও নির্দেশনার কাছে সরকারের আত্মসমর্পণের কথাটাই বলছেন। এটি অবশ্যই একটি উল্লেখযোগ্য দিক। কিন্তু এটিই শেষ নয়, আরও অনেক মাত্রায় বিশ্লেষণ করতে হবে। অর্থনীতি সংশ্লিষ্ট সরকারের রাজনৈতিক নীতি দর্শনে বাস্তবায়ন ও অর্জনকে দেখতে হবে আওয়ামী লীগের অতীত দর্শন বিশ্লেষণ করে। কৃষক, শ্রমিক ও মেহনতি মানুষের স্বপ্নপূরণে বঙ্গবন্ধুর প্রতিশ্রুতিতে উদ্দীপ্ত হয়ে এক মহান মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে যে দেশের জন্ম সে দেশের মুদ্রার শক্তি আসলেই কতটা শক্তিশালী? মুদ্রার শক্তিকে অর্থনীতির নানা সূচকের শক্তির সঙ্গে তুলনা করে আমরা তা বিচার করতে চাই। টাকার অবমূল্যায়ন হলে রপ্তানি আয় বাড়বে আর প্রবাসী আয় বাড়বে এই দুই ন্যারেটিভকে প্রচারকরা বেছে নেন। ডোনাল্ড ট্রাম্প একবার বলেছিলেন, বেইজিং ইচ্ছাকৃতভাবে চীনা মুদ্রার দাম কমিয়ে দেয়, যাতে একই পরিমাণ ডলারে আগের চেয়ে বেশি পণ্য দিয়ে বিদেশি ক্রেতাদের ব্যাপকভাবে আকৃষ্ট করা যায়। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে সেটিও ঘটছে না কারণ গত দুই বছরে টাকার ব্যাপক অবমূল্যায়নের সঙ্গে তুলনামূলক হারে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় বাড়েনি। টাকার অবমূল্যায়নের আরেকটি বড় উদ্দেশ্য হিসেবে বলা হয় বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বৃদ্ধি। সেটিই কি হয়েছে? ২০২১-এর আগস্টে রিজার্ভ উঠেছিল রেকর্ড ৪৮ বিলিয়ন ডলারে। পরের বছর থেকে টাকার অবমূল্যায়ন শুরু হয়। কিন্তু তাতে রিজার্ভের ক্ষয় কি রোধ করা গেছে? না। ২০২২-এর আগস্ট মাসে রিজার্ভ নামে ৩৯ বিলিয়নে, ২০২৩-এর আগস্টে ২৯ বিলিয়নে। আর সর্বশেষ ২০২৪-এর মের ১০ তারিখে রিজার্ভ বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেকী হিসেবে ২৪ বিলিয়ন ডলারের মতো আইএমএফের হিসাবে ১৮ বিলিয়ন আর নিরপেক্ষ অর্থনীতিবিদদের চুলচেরা হিসাবে নিট ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ নাকি ১৩ বিলিয়নে নেমেছিল।

তারপরও অবমূল্যায়ন অর্থনীতির জন্য ভালো এমন প্রচার করে সরকারের চোখে ছানি দেবেন ন্যারেটিভসের প্রযোজক ও পরিচালকরা এটি অস্বাভাবিক কিছু নয়। রাষ্ট্র ও সমাজের হাজার বছরের ইতিহাসে তাই হয়েছে। কিন্তু এই ন্যারেটিভ সেবন করে ভুল ওষুধ না হলেও ভুল ডোজের ওষুধ খেয়ে রাজনীতিকরা ভুগছেন যদিও তারা বেশির ভাগই ভোগান্তির আগে টেরও পাননি। ন্যারেটিভওয়ালার তাদের দৃষ্টিতে ছানি দিয়ে রেখেছেন কিংবা ন্যারেটিভ-আফিম সেবন করিয়ে অনুভূতিহীন করে রেখেছিলেন। একটি দেশের মুদ্রার শক্তি হারানোর সহজ সরল অর্থ হলো সে দেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়া। এটি সীমিত আয়ের মানুষের ক্ষেত্রে কঠিন সত্য যদিও অসীম আয়ের মানুষের জন্য কোমল সত্য। ডলার টাকার বিনিময় হারের তথ্যভান্ডার ঘেঁটে যা পাওয়া যায় তাতে দেখা যায় ২০২২-এর মে মাসের ৮ তারিখের তুলনায় ২০২৩-এর ৮ মে পর্যন্ত টাকার অবমূল্যায়ন হয়েছে ২৫ দশমিক ২০ শতাংশ আর ২০২৩-এর ৮ মে থেকে চলতি বছরের ৮ মে পর্যন্ত আরও ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ অবমূল্যায়ন হয়েছে টাকার। সব মিলে দুই বছরের মধ্যে অবমূল্যায়ন ৩৭ দশমিক ৩১ শতাংশ। গত দুই বছরে টাকার উচ্চহারে অবমূল্যায়ন মূল্যস্ফীতিতে সরাসরি এবং সবচেয়ে বড় অবদান রেখেছে। ধরে নিলাম টাকার আর কোনো অবমূল্যায়ন যদি না-ও হয় সর্বশেষ অবমূল্যায়নটিও আরও এক বছর ধরে মূল্যস্ফীতি বাড়াতে থাকবে। এটিই অর্থনীতির বেঞ্চমার্ক ইফেক্ট। বাণিজ্যমন্ত্রী যতই বলুন না কেন ডলারের দাম বৃদ্ধিতে পণ্যমূল্যে প্রভাব ফেলবে না, সেটি পড়বেই। কারণ এটিই আধুনিক ও বিশ্বায়িত অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় মূল্যস্ফীতির জটিল সমীকরণ। জর্জ বার্নার্ড শ একবার বলেছিলেন, দেশের মুদ্রার মান কমে যাওয়ার যত ভালো দিকই দেখাক সরকার আপনি বুঝে নেবেন এটি মূল্যস্ফীতি বাড়ানোরই আয়োজন মাত্র।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ