শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০২৪ আপডেট:

টাকার অবমূল্যায়ন : অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দৃষ্টিতে

জুলিয়া আলম
প্রিন্ট ভার্সন
টাকার অবমূল্যায়ন :  অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দৃষ্টিতে

আধুনিক অর্থনীতিতে কোনো দেশের মুদ্রা, বৈদেশিক বাণিজ্যের মূল্য পরিশোধে সে দেশের মুদ্রার শক্তি, সে দেশে অভ্যন্তরীণ ভোগ ও উৎপাদনের ব্যয় মেটানোর জন্য জোগাড় করা অর্থের মূল্যের মতো বিষয়গুলো অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এ বিষয়গুলোর প্রয়োজন ও কার্যকারিতা সমাজে আর্থিক ব্যবস্থার প্রচলনের প্রথম থেকেই ছিল, তবে আধুনিক সমাজে অর্থনীতির বহুমুখী আন্তসংযোগ এবং আন্তরাষ্ট্রীয় বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় এখন এগুলো অনেকটা অনিবার্য। উপরোক্ত ভূমিকার প্রেক্ষাপট হলো টাকার মূল্য এবং সুদের হার। বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও সরকার এ দুটি বিষয়ে অনেকটা সহসা, সাহসী এবং দুঃসাহসিক সাম্প্রতিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত ৮ মে বিকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে সুদহার নির্ধারণ বাজারভিত্তিক করে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। এর থেকেও বেশি এবং সর্বজনীন অর্থনৈতিক প্রভাবক আরেকটি সিদ্ধান্ত হলো এক দিনেই টাকার বড় ধরনের অবমূল্যায়ন। প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির গবেষক রিচার্ড এন কুপার বলেছিলেন, রাজনৈতিক অর্থনীতির দৃষ্টিকোণে মুদ্রার অবমূল্যায়ন হলো সরকারের সবচেয়ে ড্রামাটিক ও ট্রমাটিক সিদ্ধান্ত। বাংলাদেশ সরকারের ৮ মের সিদ্ধান্ত তাই মনে হয়েছে। একই দিনে ডলারের দাম ৭ টাকা বৃদ্ধি করে বৈদেশিক মুদ্রার অধিক উন্মুক্ত বাজার পদ্ধতিও চালু করা হয়। আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনেকটা ফিক্সড রেটে ডলারের রেট বেঁধে দিত কিন্তু ৮ মে থেকে ক্রলিং পেগ মিড রেঞ্জ বা সিপিএমআর পদ্ধতি চালু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। সরল করে বলতে গেলে এটি একটি মধ্যবর্তী দর। মানে আগে বেঁধে দেওয়া ১১০ টাকার দরের বেশিতে ডলার কিনলেই বাংলাদেশ ব্যাংক কোনো ব্যাংক ও বৈদেশিক মুদ্রার ডিলারকে শাস্তি দিতে পারত। এখন কেউ যদি ১১৮ বা ১১৯ টাকায়ও কেনে সে শাস্তি পাবে না।

টাকা নিয়ে সিদ্ধান্তটি সাধারণ কোনো দাফতরিক বিজ্ঞপ্তি হিসেবে দেখা যাবে না। এটি অর্থনীতি, রাজনৈতিক অর্থনীতি এবং একটি রাজনৈতিক দলের নীতি দর্শনের নিরিখে খুবই গভীর বিচার-বিশ্লেষণের দাবি রাখে। মাত্র দুই মাস আগেও বাংলাদেশ ব্যাংকের দাফতরিক নোটিসে ডলারের বিপরীতে টাকার দাম ২৫ পয়সা বা ৫০ পয়সা বাড়িয়ে সরকারের আর্থিক বিভাগ জনগণকে  বোঝাতে চেয়েছিল যে, টাকা আবার শক্তিশালী হয়েছে। সেই কাগুজে শক্তিবর্ধন বার্তা জনগণের কাছে দ্রুত ও ব্যাপকভাবে প্রচার করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকারের প্রচার বিভাগগুলো কত হন্তদন্ত ছিল তা আর্থিক খাত নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা। কিন্তু সে শক্তি যে আসলে অসার ছিল তা কেন্দ্রীয় ব্যাংকই নিজে প্রমাণ করল এক দিনে টাকার দাম সাড়ে ৬ শতাংশ কমিয়ে।

মুদ্রার অবমূল্যায়ন যৌক্তিক এবং বহুমুখী দৃষ্টিকোণে মূল্যায়ন করতে গেলে শুধু অর্থনৈতিক নয়, সরকারের রাজনৈতিক নীতি দর্শনেরও অনেক নাজুক, অদূরদর্শী এবং আত্মসমর্পণের দিকই স্পষ্ট হয়ে ওঠে। সমালোচকরা শুধু আইএমএফের নীতি ও নির্দেশনার কাছে সরকারের আত্মসমর্পণের কথাটাই বলছেন। এটি অবশ্যই একটি উল্লেখযোগ্য দিক। কিন্তু এটিই শেষ নয়, আরও অনেক মাত্রায় বিশ্লেষণ করতে হবে। অর্থনীতি সংশ্লিষ্ট সরকারের রাজনৈতিক নীতি দর্শনে বাস্তবায়ন ও অর্জনকে দেখতে হবে আওয়ামী লীগের অতীত দর্শন বিশ্লেষণ করে। কৃষক, শ্রমিক ও মেহনতি মানুষের স্বপ্নপূরণে বঙ্গবন্ধুর প্রতিশ্রুতিতে উদ্দীপ্ত হয়ে এক মহান মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে যে দেশের জন্ম সে দেশের মুদ্রার শক্তি আসলেই কতটা শক্তিশালী? মুদ্রার শক্তিকে অর্থনীতির নানা সূচকের শক্তির সঙ্গে তুলনা করে আমরা তা বিচার করতে চাই। টাকার অবমূল্যায়ন হলে রপ্তানি আয় বাড়বে আর প্রবাসী আয় বাড়বে এই দুই ন্যারেটিভকে প্রচারকরা বেছে নেন। ডোনাল্ড ট্রাম্প একবার বলেছিলেন, বেইজিং ইচ্ছাকৃতভাবে চীনা মুদ্রার দাম কমিয়ে দেয়, যাতে একই পরিমাণ ডলারে আগের চেয়ে বেশি পণ্য দিয়ে বিদেশি ক্রেতাদের ব্যাপকভাবে আকৃষ্ট করা যায়। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে সেটিও ঘটছে না কারণ গত দুই বছরে টাকার ব্যাপক অবমূল্যায়নের সঙ্গে তুলনামূলক হারে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় বাড়েনি। টাকার অবমূল্যায়নের আরেকটি বড় উদ্দেশ্য হিসেবে বলা হয় বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বৃদ্ধি। সেটিই কি হয়েছে? ২০২১-এর আগস্টে রিজার্ভ উঠেছিল রেকর্ড ৪৮ বিলিয়ন ডলারে। পরের বছর থেকে টাকার অবমূল্যায়ন শুরু হয়। কিন্তু তাতে রিজার্ভের ক্ষয় কি রোধ করা গেছে? না। ২০২২-এর আগস্ট মাসে রিজার্ভ নামে ৩৯ বিলিয়নে, ২০২৩-এর আগস্টে ২৯ বিলিয়নে। আর সর্বশেষ ২০২৪-এর মের ১০ তারিখে রিজার্ভ বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেকী হিসেবে ২৪ বিলিয়ন ডলারের মতো আইএমএফের হিসাবে ১৮ বিলিয়ন আর নিরপেক্ষ অর্থনীতিবিদদের চুলচেরা হিসাবে নিট ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ নাকি ১৩ বিলিয়নে নেমেছিল।

তারপরও অবমূল্যায়ন অর্থনীতির জন্য ভালো এমন প্রচার করে সরকারের চোখে ছানি দেবেন ন্যারেটিভসের প্রযোজক ও পরিচালকরা এটি অস্বাভাবিক কিছু নয়। রাষ্ট্র ও সমাজের হাজার বছরের ইতিহাসে তাই হয়েছে। কিন্তু এই ন্যারেটিভ সেবন করে ভুল ওষুধ না হলেও ভুল ডোজের ওষুধ খেয়ে রাজনীতিকরা ভুগছেন যদিও তারা বেশির ভাগই ভোগান্তির আগে টেরও পাননি। ন্যারেটিভওয়ালার তাদের দৃষ্টিতে ছানি দিয়ে রেখেছেন কিংবা ন্যারেটিভ-আফিম সেবন করিয়ে অনুভূতিহীন করে রেখেছিলেন। একটি দেশের মুদ্রার শক্তি হারানোর সহজ সরল অর্থ হলো সে দেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়া। এটি সীমিত আয়ের মানুষের ক্ষেত্রে কঠিন সত্য যদিও অসীম আয়ের মানুষের জন্য কোমল সত্য। ডলার টাকার বিনিময় হারের তথ্যভান্ডার ঘেঁটে যা পাওয়া যায় তাতে দেখা যায় ২০২২-এর মে মাসের ৮ তারিখের তুলনায় ২০২৩-এর ৮ মে পর্যন্ত টাকার অবমূল্যায়ন হয়েছে ২৫ দশমিক ২০ শতাংশ আর ২০২৩-এর ৮ মে থেকে চলতি বছরের ৮ মে পর্যন্ত আরও ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ অবমূল্যায়ন হয়েছে টাকার। সব মিলে দুই বছরের মধ্যে অবমূল্যায়ন ৩৭ দশমিক ৩১ শতাংশ। গত দুই বছরে টাকার উচ্চহারে অবমূল্যায়ন মূল্যস্ফীতিতে সরাসরি এবং সবচেয়ে বড় অবদান রেখেছে। ধরে নিলাম টাকার আর কোনো অবমূল্যায়ন যদি না-ও হয় সর্বশেষ অবমূল্যায়নটিও আরও এক বছর ধরে মূল্যস্ফীতি বাড়াতে থাকবে। এটিই অর্থনীতির বেঞ্চমার্ক ইফেক্ট। বাণিজ্যমন্ত্রী যতই বলুন না কেন ডলারের দাম বৃদ্ধিতে পণ্যমূল্যে প্রভাব ফেলবে না, সেটি পড়বেই। কারণ এটিই আধুনিক ও বিশ্বায়িত অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় মূল্যস্ফীতির জটিল সমীকরণ। জর্জ বার্নার্ড শ একবার বলেছিলেন, দেশের মুদ্রার মান কমে যাওয়ার যত ভালো দিকই দেখাক সরকার আপনি বুঝে নেবেন এটি মূল্যস্ফীতি বাড়ানোরই আয়োজন মাত্র।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

৫৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন