শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০২৪ আপডেট:

টাকার অবমূল্যায়ন : অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দৃষ্টিতে

জুলিয়া আলম
প্রিন্ট ভার্সন
টাকার অবমূল্যায়ন :  অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দৃষ্টিতে

আধুনিক অর্থনীতিতে কোনো দেশের মুদ্রা, বৈদেশিক বাণিজ্যের মূল্য পরিশোধে সে দেশের মুদ্রার শক্তি, সে দেশে অভ্যন্তরীণ ভোগ ও উৎপাদনের ব্যয় মেটানোর জন্য জোগাড় করা অর্থের মূল্যের মতো বিষয়গুলো অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এ বিষয়গুলোর প্রয়োজন ও কার্যকারিতা সমাজে আর্থিক ব্যবস্থার প্রচলনের প্রথম থেকেই ছিল, তবে আধুনিক সমাজে অর্থনীতির বহুমুখী আন্তসংযোগ এবং আন্তরাষ্ট্রীয় বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় এখন এগুলো অনেকটা অনিবার্য। উপরোক্ত ভূমিকার প্রেক্ষাপট হলো টাকার মূল্য এবং সুদের হার। বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও সরকার এ দুটি বিষয়ে অনেকটা সহসা, সাহসী এবং দুঃসাহসিক সাম্প্রতিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত ৮ মে বিকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে সুদহার নির্ধারণ বাজারভিত্তিক করে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। এর থেকেও বেশি এবং সর্বজনীন অর্থনৈতিক প্রভাবক আরেকটি সিদ্ধান্ত হলো এক দিনেই টাকার বড় ধরনের অবমূল্যায়ন। প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির গবেষক রিচার্ড এন কুপার বলেছিলেন, রাজনৈতিক অর্থনীতির দৃষ্টিকোণে মুদ্রার অবমূল্যায়ন হলো সরকারের সবচেয়ে ড্রামাটিক ও ট্রমাটিক সিদ্ধান্ত। বাংলাদেশ সরকারের ৮ মের সিদ্ধান্ত তাই মনে হয়েছে। একই দিনে ডলারের দাম ৭ টাকা বৃদ্ধি করে বৈদেশিক মুদ্রার অধিক উন্মুক্ত বাজার পদ্ধতিও চালু করা হয়। আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনেকটা ফিক্সড রেটে ডলারের রেট বেঁধে দিত কিন্তু ৮ মে থেকে ক্রলিং পেগ মিড রেঞ্জ বা সিপিএমআর পদ্ধতি চালু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। সরল করে বলতে গেলে এটি একটি মধ্যবর্তী দর। মানে আগে বেঁধে দেওয়া ১১০ টাকার দরের বেশিতে ডলার কিনলেই বাংলাদেশ ব্যাংক কোনো ব্যাংক ও বৈদেশিক মুদ্রার ডিলারকে শাস্তি দিতে পারত। এখন কেউ যদি ১১৮ বা ১১৯ টাকায়ও কেনে সে শাস্তি পাবে না।

টাকা নিয়ে সিদ্ধান্তটি সাধারণ কোনো দাফতরিক বিজ্ঞপ্তি হিসেবে দেখা যাবে না। এটি অর্থনীতি, রাজনৈতিক অর্থনীতি এবং একটি রাজনৈতিক দলের নীতি দর্শনের নিরিখে খুবই গভীর বিচার-বিশ্লেষণের দাবি রাখে। মাত্র দুই মাস আগেও বাংলাদেশ ব্যাংকের দাফতরিক নোটিসে ডলারের বিপরীতে টাকার দাম ২৫ পয়সা বা ৫০ পয়সা বাড়িয়ে সরকারের আর্থিক বিভাগ জনগণকে  বোঝাতে চেয়েছিল যে, টাকা আবার শক্তিশালী হয়েছে। সেই কাগুজে শক্তিবর্ধন বার্তা জনগণের কাছে দ্রুত ও ব্যাপকভাবে প্রচার করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকারের প্রচার বিভাগগুলো কত হন্তদন্ত ছিল তা আর্থিক খাত নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা। কিন্তু সে শক্তি যে আসলে অসার ছিল তা কেন্দ্রীয় ব্যাংকই নিজে প্রমাণ করল এক দিনে টাকার দাম সাড়ে ৬ শতাংশ কমিয়ে।

মুদ্রার অবমূল্যায়ন যৌক্তিক এবং বহুমুখী দৃষ্টিকোণে মূল্যায়ন করতে গেলে শুধু অর্থনৈতিক নয়, সরকারের রাজনৈতিক নীতি দর্শনেরও অনেক নাজুক, অদূরদর্শী এবং আত্মসমর্পণের দিকই স্পষ্ট হয়ে ওঠে। সমালোচকরা শুধু আইএমএফের নীতি ও নির্দেশনার কাছে সরকারের আত্মসমর্পণের কথাটাই বলছেন। এটি অবশ্যই একটি উল্লেখযোগ্য দিক। কিন্তু এটিই শেষ নয়, আরও অনেক মাত্রায় বিশ্লেষণ করতে হবে। অর্থনীতি সংশ্লিষ্ট সরকারের রাজনৈতিক নীতি দর্শনে বাস্তবায়ন ও অর্জনকে দেখতে হবে আওয়ামী লীগের অতীত দর্শন বিশ্লেষণ করে। কৃষক, শ্রমিক ও মেহনতি মানুষের স্বপ্নপূরণে বঙ্গবন্ধুর প্রতিশ্রুতিতে উদ্দীপ্ত হয়ে এক মহান মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে যে দেশের জন্ম সে দেশের মুদ্রার শক্তি আসলেই কতটা শক্তিশালী? মুদ্রার শক্তিকে অর্থনীতির নানা সূচকের শক্তির সঙ্গে তুলনা করে আমরা তা বিচার করতে চাই। টাকার অবমূল্যায়ন হলে রপ্তানি আয় বাড়বে আর প্রবাসী আয় বাড়বে এই দুই ন্যারেটিভকে প্রচারকরা বেছে নেন। ডোনাল্ড ট্রাম্প একবার বলেছিলেন, বেইজিং ইচ্ছাকৃতভাবে চীনা মুদ্রার দাম কমিয়ে দেয়, যাতে একই পরিমাণ ডলারে আগের চেয়ে বেশি পণ্য দিয়ে বিদেশি ক্রেতাদের ব্যাপকভাবে আকৃষ্ট করা যায়। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে সেটিও ঘটছে না কারণ গত দুই বছরে টাকার ব্যাপক অবমূল্যায়নের সঙ্গে তুলনামূলক হারে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় বাড়েনি। টাকার অবমূল্যায়নের আরেকটি বড় উদ্দেশ্য হিসেবে বলা হয় বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বৃদ্ধি। সেটিই কি হয়েছে? ২০২১-এর আগস্টে রিজার্ভ উঠেছিল রেকর্ড ৪৮ বিলিয়ন ডলারে। পরের বছর থেকে টাকার অবমূল্যায়ন শুরু হয়। কিন্তু তাতে রিজার্ভের ক্ষয় কি রোধ করা গেছে? না। ২০২২-এর আগস্ট মাসে রিজার্ভ নামে ৩৯ বিলিয়নে, ২০২৩-এর আগস্টে ২৯ বিলিয়নে। আর সর্বশেষ ২০২৪-এর মের ১০ তারিখে রিজার্ভ বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেকী হিসেবে ২৪ বিলিয়ন ডলারের মতো আইএমএফের হিসাবে ১৮ বিলিয়ন আর নিরপেক্ষ অর্থনীতিবিদদের চুলচেরা হিসাবে নিট ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ নাকি ১৩ বিলিয়নে নেমেছিল।

তারপরও অবমূল্যায়ন অর্থনীতির জন্য ভালো এমন প্রচার করে সরকারের চোখে ছানি দেবেন ন্যারেটিভসের প্রযোজক ও পরিচালকরা এটি অস্বাভাবিক কিছু নয়। রাষ্ট্র ও সমাজের হাজার বছরের ইতিহাসে তাই হয়েছে। কিন্তু এই ন্যারেটিভ সেবন করে ভুল ওষুধ না হলেও ভুল ডোজের ওষুধ খেয়ে রাজনীতিকরা ভুগছেন যদিও তারা বেশির ভাগই ভোগান্তির আগে টেরও পাননি। ন্যারেটিভওয়ালার তাদের দৃষ্টিতে ছানি দিয়ে রেখেছেন কিংবা ন্যারেটিভ-আফিম সেবন করিয়ে অনুভূতিহীন করে রেখেছিলেন। একটি দেশের মুদ্রার শক্তি হারানোর সহজ সরল অর্থ হলো সে দেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়া। এটি সীমিত আয়ের মানুষের ক্ষেত্রে কঠিন সত্য যদিও অসীম আয়ের মানুষের জন্য কোমল সত্য। ডলার টাকার বিনিময় হারের তথ্যভান্ডার ঘেঁটে যা পাওয়া যায় তাতে দেখা যায় ২০২২-এর মে মাসের ৮ তারিখের তুলনায় ২০২৩-এর ৮ মে পর্যন্ত টাকার অবমূল্যায়ন হয়েছে ২৫ দশমিক ২০ শতাংশ আর ২০২৩-এর ৮ মে থেকে চলতি বছরের ৮ মে পর্যন্ত আরও ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ অবমূল্যায়ন হয়েছে টাকার। সব মিলে দুই বছরের মধ্যে অবমূল্যায়ন ৩৭ দশমিক ৩১ শতাংশ। গত দুই বছরে টাকার উচ্চহারে অবমূল্যায়ন মূল্যস্ফীতিতে সরাসরি এবং সবচেয়ে বড় অবদান রেখেছে। ধরে নিলাম টাকার আর কোনো অবমূল্যায়ন যদি না-ও হয় সর্বশেষ অবমূল্যায়নটিও আরও এক বছর ধরে মূল্যস্ফীতি বাড়াতে থাকবে। এটিই অর্থনীতির বেঞ্চমার্ক ইফেক্ট। বাণিজ্যমন্ত্রী যতই বলুন না কেন ডলারের দাম বৃদ্ধিতে পণ্যমূল্যে প্রভাব ফেলবে না, সেটি পড়বেই। কারণ এটিই আধুনিক ও বিশ্বায়িত অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় মূল্যস্ফীতির জটিল সমীকরণ। জর্জ বার্নার্ড শ একবার বলেছিলেন, দেশের মুদ্রার মান কমে যাওয়ার যত ভালো দিকই দেখাক সরকার আপনি বুঝে নেবেন এটি মূল্যস্ফীতি বাড়ানোরই আয়োজন মাত্র।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে