শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

বিপ্লব ও প্রতিবিপ্লব প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিপ্লব ও প্রতিবিপ্লব প্রসঙ্গ

আজ থেকে ঠিক ১০৮ বছর আগে (২৮ আগস্ট ১৯০৮ সাল) আমেরিকার টেক্সাস রাজ্যের ওয়াকো অঞ্চলে জন্মেছিলেন কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞানের অধ্যাপক ও প্রখ্যাত সমাজবিজ্ঞানী চার্লস রিট মিলস। তার লেখা বেশ কিছু সাড়া জাগানো বইয়ের মধ্যে ১৯৫৬ সালে লেখা ‘দি পাওয়ার এলিট’ (ক্ষমতাধর অভিজাত শ্রেণি’) তৎকালে অর্থাৎ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী পরিস্থিতিতে দেশে দেশে বিপ্লব ও ক্ষমতার পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে পৃথিবীময় সমাদৃত হয়েছিল। এই বইতে তিনি তুলে ধরেছেন কীভাবে রাজনৈতিক, সামরিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ক্ষমতাধর অভিজাতদের মধ্যে একটি ভিন্নমাত্রার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এমন তিন ধরনের অভিজাতরা সাধারণ মানুষকে একই দৃষ্টিতে দেখে এবং এই অভিজাতদের হাতেই সর্বময় ক্ষমতা কুক্ষিগত হয় বলেও তিনি দাবি করেন। তার বিশ্লেষণে রাজনৈতিক, সামরিক বা পুলিশি ব্যবস্থাপনা এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অভিজাতরা অর্থাৎ এই তিন ক্ষেত্রের নেতাদের নিজেদের মধ্যে ক্ষমতা, ধন-সম্পদ আদান-প্রদান হয় এবং তাদের ভিতরকার ঐক্য ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত ও কুক্ষিগত করে ফেলে। নতুন কেউ এদের বলয়ে ঢুকতে গেলে তাকে অবশ্যই তাদের (অভিজাতদের) মতোই হতে হয়। এই নব্য অভিজাতদের রিট মিলস ‘ক্লোন’ বা হুবহু প্রতিচ্ছবি বলে সংজ্ঞায়িত করেছেন। সরল বাংলায় এ পরিস্থিতিকে ‘যে যায় লঙ্কায় সেই হয় রাবণ’ বলা চলে।

এমন একটি সমাজ ব্যবস্থার কারণেই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাধবে বলে রিট মিলস তার ‘দি কজেস অব ওয়ার্ল্ড ওয়ার থ্রি’ (তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণ) বইতে সবাইকে সাবধান করেন। এমন পরিস্থিতির পূর্বলক্ষণ হলো একটি নিষ্ঠুর বাস্তবতা, যেখানে মানবিক মূল্যবোধ, মানবাধিকার তথা মানুষ এবং রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে পার্থক্য ও দূরত্ব সৃষ্টি হয়। এভাবে মানুষের চেয়ে রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান যখনই বড় হওয়ার ওঠে, তখনই বিপ্লব, যুদ্ধ এমনকি বিশ্বযুদ্ধ হয়। আর বিপ্লবের ওপর রিট মিলসের অমর পর্যবেক্ষণ হলো ‘সত্যিকারের বিপ্লব ঘটার প্রমাণ হলো প্রতিবিপ্লব ঘটা। প্রতিটি বিপ্লবকেই প্রতিবিপ্লবের বিরুদ্ধে সুরক্ষিত থাকতে হয়, অন্যথায় বিপ্লব ব্যর্থ হয়ে যায়।’

৬০-৭০ বছর আগে সমাজবিজ্ঞানী হিসেবে রিট মিলসের লিখে যাওয়া বইগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশে জুলাই-আগস্ট বিপ্লব-পূর্ববর্তী পরিস্থিতির অবিশ্বাস্য মিল সত্যি অবাক করার মতো। বিগত প্রায় ১৬ বছরে তিনটি অভিজাত শ্রেণি তথা রাজনীতিবিদ, আমলা (সামরিক, বেসামরিক ও পুলিশ) এবং ব্যবসায়ীরা এক হয়ে কুক্ষিগত করেছিল গোটা সমাজ ব্যবস্থাকে। ‘দি পাওয়ার এলিট’ বইটিতে রিট মিলস স্পষ্টত লিখেছেন যে, এই তিন অভিজাত শ্রেণির মানুষ সমাজের অন্যদের চেয়ে নিজেদের আলাদা ও শ্রেষ্ঠ ভেবে থাকে এবং নিজেদের মধ্যেই আবর্তিত হয়ে ক্ষমতার বলয় সুরক্ষিত রাখে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আমরা দেখেছি সকালের ব্যবসায়ী বা সামরিক-বেসামরিক ও পুলিশের আমলারা বিকালেই রাজনীতিবিদ হয়ে উঠতেন। এমনকি বিচারকরাও নিজেদের শপথবদ্ধ রাজনীতিবিদ আর বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন উপাচার্য নিজেকে রাজনৈতিক দলের যুব সংগঠনের সভাপতি ভাবতে বেশি পছন্দ করতেন। আবার সংসদ বা সংসদের বাইরে যারা রাজনীতি করতেন, তাদের সবারই নামে-বেনামে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকত। এই তথাকথিত ব্যবসার নামে তাদের সম্পদ শত সহস্র গুণ বেড়ে যেত। একই সময়ে সংশ্লিষ্ট দেশে যুদ্ধ ও মহামারির কারণে প্রকৃত ব্যবসায়ীরা নিজেদের ব্যবসা টিকিয়ে রাখতেই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতো। তবে এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হলো- রিট মিলস বিদেশে ব্যবসা তথা বিদেশে অর্থ পাচারের কথা সরাসরি কিছু লিখে যাননি। কিন্তু এক্ষেত্রে পাল্লা দিয়ে মহাকাব্য রচনা করেছেন বাংলাদেশের এই তিন অভিজাত শ্রেণির চিহ্নিত ও ঘৃণিত কিছু রাজনীতিবিদ, আমলা (সামরিক, বেসামরিক ও পুলিশ) ও ব্যবসায়ীরা। একদিকে মার্কসবাদে বর্ণিত সমাজতত্ত্ব ও সংঘাত মতবাদ (কনফ্লিক্ট থিউরি) আর অন্যদিকে রিট মিলস বর্ণিত সমাজ ব্যবস্থার মধ্যে যে মিল খুঁজে পাওয়া যায় তা হলো- উভয়ের তত্ত্বমতেই এমন তিন শ্রেণির অভিজাতরা নিখুঁত ও ধারাবাহিকভাবে ক্ষমতাধর এবং ক্ষমতাহীনদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করে আর গণযোগাযোগ মাধ্যম যথা মিডিয়াকে কুক্ষিগত ও প্রভাবিত করে এমন বিভাজনকে সব সময় আড়ালে রাখে। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের আগে এমনটাই ছিল বাংলাদেশের সামাজিক পরিস্থিতি।

এভাবে বিভিন্ন তুলনা, বিশ্লেষণ ও ইতিহাসের শিক্ষা মতে দেখা যায় যে, এদেশে যে জুলাই-আগস্টেই বিপ্লব হবে, অনেকেই হয়তো তা ভাবতেও পারেননি। কারণ মূলধারার গণমাধ্যম ২০৪১ সালের আগে আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার ক্ষমতা এতটুকু টলানোর মতো কেউ নেই মর্মে প্রচার করতে থাকে। অনেকে আবার আরেকটু এগিয়ে ২০৭১ কিংবা ২১০০ সাল পর্যন্ত তথাকথিত ‘ব-দ্বীপ’ পরিকল্পনার আলোকে দেশ চালানোর সব ব্যবস্থা করা আছে বলে মনে করত। তাদের কেউ কেউ মহান সংসদে গানের সুরে কিংবা আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে কবিতার ছন্দে ‘শেষ পর্যন্ত তোমাকে চাই-মৃত্যুর পরও তোমাকে চাই’ মর্মে নিম্নরুচির কাব্য রচনা করেছেন। তবে ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস-তারা সবাই আজ টাকার বদলে নিজের ঘাড়ের ওপর কয় মাথা তা গুনতে ব্যস্ত। অথচ একই সময়ে সরকারের সরাসরি তোষামোদি না করেও সফলভাবে ব্যবসা করেছেন অনেকেই।

রিট মিলসের আরেকটি অমর পর্যবেক্ষণ হলো ‘প্রতিবিপ্লবই বিপ্লবের আবশ্যিকতার যুক্তি তুলে ধরে এবং সমাজে যে সত্যিই বিপ্লব ঘটেছে, তা প্রমাণ করে।’ এ দেশের ইতিহাসের দিকে তাকালে রিট মিলস বর্ণিত তিন অভিজাত শ্রেণির শোষণের বিরুদ্ধে যুগে যুগে বিপ্লব ও প্রতিবিপ্লবের চিত্র খুঁজে পাওয়া যায়। ১৭৫৭ থেকে ১৯৪৭ পর্যন্ত ১৯০ বছর ব্রিটিশ বেনিয়া, জমিদার ও ব্যবসায়ী আবরণে ব্রিটিশদের দোসর এবং তাদেরই সৃষ্ট পুলিশ এবং লাঠিয়াল বাহিনী এদেশ শাসন ও শোষণ করেছে। ১৯৪৭ সালে ‘ব্রিটিশ খেদাও’ আন্দোলন সফল হলেও পরবর্তীতে দাঙ্গা-ফ্যাসাদ, লুটতরাজ, অগ্নিসংযোগ, নারী নির্যাতন ও জোরপূর্বক ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত ২৪ বছরের ইতিহাস এদেশে ভুট্টো আর তার দোসরদের কূটরাজনীতি, খান সেনাদের দৌরাত্ম্য আর ২২ পরিবারের হাতে ব্যবসা-বাণিজ্য তথা পুরো অর্থনীতি কুক্ষিগত থাকার ইতিহাস। মহান মুক্তিযুদ্ধ সেই দমবন্ধ পরিস্থিতির বিরুদ্ধে বিপ্লবেরই ফসল। তবে মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তীকালে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, বিভিন্ন বাহিনীর দৌরাত্ম্য আর কৃত্রিম দুর্ভিক্ষ ছিল প্রতি বিপ্লবেরই নামান্তর। এমনকি ১৯৭৫ সালের সামরিক অভ্যুত্থানকেও প্রতিবিপ্লব রূপে চিহ্নিত করেন অনেকেই। ১৯৯০ সালে এরশাদের ১০ বছরের প্রশাসনের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান হলেও সে সময়ে তেমন প্রতিবিপ্লব হয়নি। তবে তখন থেকে রাজনীতি ক্রমেই কঠিন হয়ে পড়ে। পুলিশ ও পোশাকধারীদের বেসামরিক প্রশাসন এবং ব্যবসা-বাণিজ্যে আধিপত্য বাড়ে। সর্বোপরি একশ্রেণির সরকারপন্থি নীতিভ্রষ্ট ব্যবসায়ী সমাজ গড়ে ওঠে। মাঝে সেনা সমর্থিত সরকারের মেয়াদ বাদ দিলে দেশের চিত্র প্রায় একই রকম ছিল ১৯৯১ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত। এই ৩৩ বছর কেউ কথা রাখেনি। এমন রাজনৈতিক চর্চার নামে স্বৈরাচারী প্রথার চরম রূপ ফুটে ওঠে সর্বশেষ আওয়ামী সরকারের আমলে।

২০২৪ সালে জুলাই-আগস্টে বাংলাদেশে যে ছাত্র-জনতার বিপ্লব হয়েছে, এ নিয়ে কারও কোনো দ্বিমত নেই। এর নেপথ্যে যেমন বহুমাত্রিক কারণ ছিল ঠিক তেমনিভাবে বিপ্লব-পরবর্তী ক্রান্তিকালে বহুমাত্রিক বিরূপ পরিস্থিতির উদ্ভব হওয়া প্রতিবিপ্লবেরই শামিল। দেশের বর্তমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের যৌক্তিকতা ও সাফল্যেরই আলামত বলে ধরে নেওয়া যায়। এমন ক্রান্তিকালে সবার আগে প্রয়োজন দেশবাসীর ঐক্য, জনআকাক্সক্ষার প্রতি পোশাকধারীদের সম্মান এবং রাজনীতিবিদ ও সুশীল সমাজের সঠিক সিদ্ধান্ত। সবার সম্মিলিত সমর্থনেই অন্তর্র্বর্তী সরকার সচিবালয়ে বিশৃঙ্খলা, আনসার অসন্তোষ, ধর্মভিত্তিক উত্তেজনা, বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অস্বাভাবিক পরিস্থিতি, শিল্পাঞ্চলের অস্থিরতা অচিরেই কাটিয়ে উঠবে- এটাই ইতিহাসের শিক্ষা।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : directoradmin2007@gmailcom

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী

৪৫ সেকেন্ড আগে | পরবাস

সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের
সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

৬ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ