শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

বিপ্লব ও প্রতিবিপ্লব প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিপ্লব ও প্রতিবিপ্লব প্রসঙ্গ

আজ থেকে ঠিক ১০৮ বছর আগে (২৮ আগস্ট ১৯০৮ সাল) আমেরিকার টেক্সাস রাজ্যের ওয়াকো অঞ্চলে জন্মেছিলেন কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞানের অধ্যাপক ও প্রখ্যাত সমাজবিজ্ঞানী চার্লস রিট মিলস। তার লেখা বেশ কিছু সাড়া জাগানো বইয়ের মধ্যে ১৯৫৬ সালে লেখা ‘দি পাওয়ার এলিট’ (ক্ষমতাধর অভিজাত শ্রেণি’) তৎকালে অর্থাৎ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী পরিস্থিতিতে দেশে দেশে বিপ্লব ও ক্ষমতার পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে পৃথিবীময় সমাদৃত হয়েছিল। এই বইতে তিনি তুলে ধরেছেন কীভাবে রাজনৈতিক, সামরিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ক্ষমতাধর অভিজাতদের মধ্যে একটি ভিন্নমাত্রার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এমন তিন ধরনের অভিজাতরা সাধারণ মানুষকে একই দৃষ্টিতে দেখে এবং এই অভিজাতদের হাতেই সর্বময় ক্ষমতা কুক্ষিগত হয় বলেও তিনি দাবি করেন। তার বিশ্লেষণে রাজনৈতিক, সামরিক বা পুলিশি ব্যবস্থাপনা এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অভিজাতরা অর্থাৎ এই তিন ক্ষেত্রের নেতাদের নিজেদের মধ্যে ক্ষমতা, ধন-সম্পদ আদান-প্রদান হয় এবং তাদের ভিতরকার ঐক্য ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত ও কুক্ষিগত করে ফেলে। নতুন কেউ এদের বলয়ে ঢুকতে গেলে তাকে অবশ্যই তাদের (অভিজাতদের) মতোই হতে হয়। এই নব্য অভিজাতদের রিট মিলস ‘ক্লোন’ বা হুবহু প্রতিচ্ছবি বলে সংজ্ঞায়িত করেছেন। সরল বাংলায় এ পরিস্থিতিকে ‘যে যায় লঙ্কায় সেই হয় রাবণ’ বলা চলে।

এমন একটি সমাজ ব্যবস্থার কারণেই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাধবে বলে রিট মিলস তার ‘দি কজেস অব ওয়ার্ল্ড ওয়ার থ্রি’ (তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণ) বইতে সবাইকে সাবধান করেন। এমন পরিস্থিতির পূর্বলক্ষণ হলো একটি নিষ্ঠুর বাস্তবতা, যেখানে মানবিক মূল্যবোধ, মানবাধিকার তথা মানুষ এবং রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে পার্থক্য ও দূরত্ব সৃষ্টি হয়। এভাবে মানুষের চেয়ে রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান যখনই বড় হওয়ার ওঠে, তখনই বিপ্লব, যুদ্ধ এমনকি বিশ্বযুদ্ধ হয়। আর বিপ্লবের ওপর রিট মিলসের অমর পর্যবেক্ষণ হলো ‘সত্যিকারের বিপ্লব ঘটার প্রমাণ হলো প্রতিবিপ্লব ঘটা। প্রতিটি বিপ্লবকেই প্রতিবিপ্লবের বিরুদ্ধে সুরক্ষিত থাকতে হয়, অন্যথায় বিপ্লব ব্যর্থ হয়ে যায়।’

৬০-৭০ বছর আগে সমাজবিজ্ঞানী হিসেবে রিট মিলসের লিখে যাওয়া বইগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশে জুলাই-আগস্ট বিপ্লব-পূর্ববর্তী পরিস্থিতির অবিশ্বাস্য মিল সত্যি অবাক করার মতো। বিগত প্রায় ১৬ বছরে তিনটি অভিজাত শ্রেণি তথা রাজনীতিবিদ, আমলা (সামরিক, বেসামরিক ও পুলিশ) এবং ব্যবসায়ীরা এক হয়ে কুক্ষিগত করেছিল গোটা সমাজ ব্যবস্থাকে। ‘দি পাওয়ার এলিট’ বইটিতে রিট মিলস স্পষ্টত লিখেছেন যে, এই তিন অভিজাত শ্রেণির মানুষ সমাজের অন্যদের চেয়ে নিজেদের আলাদা ও শ্রেষ্ঠ ভেবে থাকে এবং নিজেদের মধ্যেই আবর্তিত হয়ে ক্ষমতার বলয় সুরক্ষিত রাখে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আমরা দেখেছি সকালের ব্যবসায়ী বা সামরিক-বেসামরিক ও পুলিশের আমলারা বিকালেই রাজনীতিবিদ হয়ে উঠতেন। এমনকি বিচারকরাও নিজেদের শপথবদ্ধ রাজনীতিবিদ আর বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন উপাচার্য নিজেকে রাজনৈতিক দলের যুব সংগঠনের সভাপতি ভাবতে বেশি পছন্দ করতেন। আবার সংসদ বা সংসদের বাইরে যারা রাজনীতি করতেন, তাদের সবারই নামে-বেনামে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকত। এই তথাকথিত ব্যবসার নামে তাদের সম্পদ শত সহস্র গুণ বেড়ে যেত। একই সময়ে সংশ্লিষ্ট দেশে যুদ্ধ ও মহামারির কারণে প্রকৃত ব্যবসায়ীরা নিজেদের ব্যবসা টিকিয়ে রাখতেই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতো। তবে এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হলো- রিট মিলস বিদেশে ব্যবসা তথা বিদেশে অর্থ পাচারের কথা সরাসরি কিছু লিখে যাননি। কিন্তু এক্ষেত্রে পাল্লা দিয়ে মহাকাব্য রচনা করেছেন বাংলাদেশের এই তিন অভিজাত শ্রেণির চিহ্নিত ও ঘৃণিত কিছু রাজনীতিবিদ, আমলা (সামরিক, বেসামরিক ও পুলিশ) ও ব্যবসায়ীরা। একদিকে মার্কসবাদে বর্ণিত সমাজতত্ত্ব ও সংঘাত মতবাদ (কনফ্লিক্ট থিউরি) আর অন্যদিকে রিট মিলস বর্ণিত সমাজ ব্যবস্থার মধ্যে যে মিল খুঁজে পাওয়া যায় তা হলো- উভয়ের তত্ত্বমতেই এমন তিন শ্রেণির অভিজাতরা নিখুঁত ও ধারাবাহিকভাবে ক্ষমতাধর এবং ক্ষমতাহীনদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করে আর গণযোগাযোগ মাধ্যম যথা মিডিয়াকে কুক্ষিগত ও প্রভাবিত করে এমন বিভাজনকে সব সময় আড়ালে রাখে। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের আগে এমনটাই ছিল বাংলাদেশের সামাজিক পরিস্থিতি।

এভাবে বিভিন্ন তুলনা, বিশ্লেষণ ও ইতিহাসের শিক্ষা মতে দেখা যায় যে, এদেশে যে জুলাই-আগস্টেই বিপ্লব হবে, অনেকেই হয়তো তা ভাবতেও পারেননি। কারণ মূলধারার গণমাধ্যম ২০৪১ সালের আগে আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার ক্ষমতা এতটুকু টলানোর মতো কেউ নেই মর্মে প্রচার করতে থাকে। অনেকে আবার আরেকটু এগিয়ে ২০৭১ কিংবা ২১০০ সাল পর্যন্ত তথাকথিত ‘ব-দ্বীপ’ পরিকল্পনার আলোকে দেশ চালানোর সব ব্যবস্থা করা আছে বলে মনে করত। তাদের কেউ কেউ মহান সংসদে গানের সুরে কিংবা আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে কবিতার ছন্দে ‘শেষ পর্যন্ত তোমাকে চাই-মৃত্যুর পরও তোমাকে চাই’ মর্মে নিম্নরুচির কাব্য রচনা করেছেন। তবে ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস-তারা সবাই আজ টাকার বদলে নিজের ঘাড়ের ওপর কয় মাথা তা গুনতে ব্যস্ত। অথচ একই সময়ে সরকারের সরাসরি তোষামোদি না করেও সফলভাবে ব্যবসা করেছেন অনেকেই।

রিট মিলসের আরেকটি অমর পর্যবেক্ষণ হলো ‘প্রতিবিপ্লবই বিপ্লবের আবশ্যিকতার যুক্তি তুলে ধরে এবং সমাজে যে সত্যিই বিপ্লব ঘটেছে, তা প্রমাণ করে।’ এ দেশের ইতিহাসের দিকে তাকালে রিট মিলস বর্ণিত তিন অভিজাত শ্রেণির শোষণের বিরুদ্ধে যুগে যুগে বিপ্লব ও প্রতিবিপ্লবের চিত্র খুঁজে পাওয়া যায়। ১৭৫৭ থেকে ১৯৪৭ পর্যন্ত ১৯০ বছর ব্রিটিশ বেনিয়া, জমিদার ও ব্যবসায়ী আবরণে ব্রিটিশদের দোসর এবং তাদেরই সৃষ্ট পুলিশ এবং লাঠিয়াল বাহিনী এদেশ শাসন ও শোষণ করেছে। ১৯৪৭ সালে ‘ব্রিটিশ খেদাও’ আন্দোলন সফল হলেও পরবর্তীতে দাঙ্গা-ফ্যাসাদ, লুটতরাজ, অগ্নিসংযোগ, নারী নির্যাতন ও জোরপূর্বক ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত ২৪ বছরের ইতিহাস এদেশে ভুট্টো আর তার দোসরদের কূটরাজনীতি, খান সেনাদের দৌরাত্ম্য আর ২২ পরিবারের হাতে ব্যবসা-বাণিজ্য তথা পুরো অর্থনীতি কুক্ষিগত থাকার ইতিহাস। মহান মুক্তিযুদ্ধ সেই দমবন্ধ পরিস্থিতির বিরুদ্ধে বিপ্লবেরই ফসল। তবে মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তীকালে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, বিভিন্ন বাহিনীর দৌরাত্ম্য আর কৃত্রিম দুর্ভিক্ষ ছিল প্রতি বিপ্লবেরই নামান্তর। এমনকি ১৯৭৫ সালের সামরিক অভ্যুত্থানকেও প্রতিবিপ্লব রূপে চিহ্নিত করেন অনেকেই। ১৯৯০ সালে এরশাদের ১০ বছরের প্রশাসনের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান হলেও সে সময়ে তেমন প্রতিবিপ্লব হয়নি। তবে তখন থেকে রাজনীতি ক্রমেই কঠিন হয়ে পড়ে। পুলিশ ও পোশাকধারীদের বেসামরিক প্রশাসন এবং ব্যবসা-বাণিজ্যে আধিপত্য বাড়ে। সর্বোপরি একশ্রেণির সরকারপন্থি নীতিভ্রষ্ট ব্যবসায়ী সমাজ গড়ে ওঠে। মাঝে সেনা সমর্থিত সরকারের মেয়াদ বাদ দিলে দেশের চিত্র প্রায় একই রকম ছিল ১৯৯১ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত। এই ৩৩ বছর কেউ কথা রাখেনি। এমন রাজনৈতিক চর্চার নামে স্বৈরাচারী প্রথার চরম রূপ ফুটে ওঠে সর্বশেষ আওয়ামী সরকারের আমলে।

২০২৪ সালে জুলাই-আগস্টে বাংলাদেশে যে ছাত্র-জনতার বিপ্লব হয়েছে, এ নিয়ে কারও কোনো দ্বিমত নেই। এর নেপথ্যে যেমন বহুমাত্রিক কারণ ছিল ঠিক তেমনিভাবে বিপ্লব-পরবর্তী ক্রান্তিকালে বহুমাত্রিক বিরূপ পরিস্থিতির উদ্ভব হওয়া প্রতিবিপ্লবেরই শামিল। দেশের বর্তমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের যৌক্তিকতা ও সাফল্যেরই আলামত বলে ধরে নেওয়া যায়। এমন ক্রান্তিকালে সবার আগে প্রয়োজন দেশবাসীর ঐক্য, জনআকাক্সক্ষার প্রতি পোশাকধারীদের সম্মান এবং রাজনীতিবিদ ও সুশীল সমাজের সঠিক সিদ্ধান্ত। সবার সম্মিলিত সমর্থনেই অন্তর্র্বর্তী সরকার সচিবালয়ে বিশৃঙ্খলা, আনসার অসন্তোষ, ধর্মভিত্তিক উত্তেজনা, বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অস্বাভাবিক পরিস্থিতি, শিল্পাঞ্চলের অস্থিরতা অচিরেই কাটিয়ে উঠবে- এটাই ইতিহাসের শিক্ষা।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : directoradmin2007@gmailcom

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

২৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

৫২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা