শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

বিপ্লব ও প্রতিবিপ্লব প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিপ্লব ও প্রতিবিপ্লব প্রসঙ্গ

আজ থেকে ঠিক ১০৮ বছর আগে (২৮ আগস্ট ১৯০৮ সাল) আমেরিকার টেক্সাস রাজ্যের ওয়াকো অঞ্চলে জন্মেছিলেন কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞানের অধ্যাপক ও প্রখ্যাত সমাজবিজ্ঞানী চার্লস রিট মিলস। তার লেখা বেশ কিছু সাড়া জাগানো বইয়ের মধ্যে ১৯৫৬ সালে লেখা ‘দি পাওয়ার এলিট’ (ক্ষমতাধর অভিজাত শ্রেণি’) তৎকালে অর্থাৎ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী পরিস্থিতিতে দেশে দেশে বিপ্লব ও ক্ষমতার পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে পৃথিবীময় সমাদৃত হয়েছিল। এই বইতে তিনি তুলে ধরেছেন কীভাবে রাজনৈতিক, সামরিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ক্ষমতাধর অভিজাতদের মধ্যে একটি ভিন্নমাত্রার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এমন তিন ধরনের অভিজাতরা সাধারণ মানুষকে একই দৃষ্টিতে দেখে এবং এই অভিজাতদের হাতেই সর্বময় ক্ষমতা কুক্ষিগত হয় বলেও তিনি দাবি করেন। তার বিশ্লেষণে রাজনৈতিক, সামরিক বা পুলিশি ব্যবস্থাপনা এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অভিজাতরা অর্থাৎ এই তিন ক্ষেত্রের নেতাদের নিজেদের মধ্যে ক্ষমতা, ধন-সম্পদ আদান-প্রদান হয় এবং তাদের ভিতরকার ঐক্য ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত ও কুক্ষিগত করে ফেলে। নতুন কেউ এদের বলয়ে ঢুকতে গেলে তাকে অবশ্যই তাদের (অভিজাতদের) মতোই হতে হয়। এই নব্য অভিজাতদের রিট মিলস ‘ক্লোন’ বা হুবহু প্রতিচ্ছবি বলে সংজ্ঞায়িত করেছেন। সরল বাংলায় এ পরিস্থিতিকে ‘যে যায় লঙ্কায় সেই হয় রাবণ’ বলা চলে।

এমন একটি সমাজ ব্যবস্থার কারণেই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাধবে বলে রিট মিলস তার ‘দি কজেস অব ওয়ার্ল্ড ওয়ার থ্রি’ (তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণ) বইতে সবাইকে সাবধান করেন। এমন পরিস্থিতির পূর্বলক্ষণ হলো একটি নিষ্ঠুর বাস্তবতা, যেখানে মানবিক মূল্যবোধ, মানবাধিকার তথা মানুষ এবং রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে পার্থক্য ও দূরত্ব সৃষ্টি হয়। এভাবে মানুষের চেয়ে রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান যখনই বড় হওয়ার ওঠে, তখনই বিপ্লব, যুদ্ধ এমনকি বিশ্বযুদ্ধ হয়। আর বিপ্লবের ওপর রিট মিলসের অমর পর্যবেক্ষণ হলো ‘সত্যিকারের বিপ্লব ঘটার প্রমাণ হলো প্রতিবিপ্লব ঘটা। প্রতিটি বিপ্লবকেই প্রতিবিপ্লবের বিরুদ্ধে সুরক্ষিত থাকতে হয়, অন্যথায় বিপ্লব ব্যর্থ হয়ে যায়।’

৬০-৭০ বছর আগে সমাজবিজ্ঞানী হিসেবে রিট মিলসের লিখে যাওয়া বইগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশে জুলাই-আগস্ট বিপ্লব-পূর্ববর্তী পরিস্থিতির অবিশ্বাস্য মিল সত্যি অবাক করার মতো। বিগত প্রায় ১৬ বছরে তিনটি অভিজাত শ্রেণি তথা রাজনীতিবিদ, আমলা (সামরিক, বেসামরিক ও পুলিশ) এবং ব্যবসায়ীরা এক হয়ে কুক্ষিগত করেছিল গোটা সমাজ ব্যবস্থাকে। ‘দি পাওয়ার এলিট’ বইটিতে রিট মিলস স্পষ্টত লিখেছেন যে, এই তিন অভিজাত শ্রেণির মানুষ সমাজের অন্যদের চেয়ে নিজেদের আলাদা ও শ্রেষ্ঠ ভেবে থাকে এবং নিজেদের মধ্যেই আবর্তিত হয়ে ক্ষমতার বলয় সুরক্ষিত রাখে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আমরা দেখেছি সকালের ব্যবসায়ী বা সামরিক-বেসামরিক ও পুলিশের আমলারা বিকালেই রাজনীতিবিদ হয়ে উঠতেন। এমনকি বিচারকরাও নিজেদের শপথবদ্ধ রাজনীতিবিদ আর বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন উপাচার্য নিজেকে রাজনৈতিক দলের যুব সংগঠনের সভাপতি ভাবতে বেশি পছন্দ করতেন। আবার সংসদ বা সংসদের বাইরে যারা রাজনীতি করতেন, তাদের সবারই নামে-বেনামে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকত। এই তথাকথিত ব্যবসার নামে তাদের সম্পদ শত সহস্র গুণ বেড়ে যেত। একই সময়ে সংশ্লিষ্ট দেশে যুদ্ধ ও মহামারির কারণে প্রকৃত ব্যবসায়ীরা নিজেদের ব্যবসা টিকিয়ে রাখতেই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতো। তবে এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হলো- রিট মিলস বিদেশে ব্যবসা তথা বিদেশে অর্থ পাচারের কথা সরাসরি কিছু লিখে যাননি। কিন্তু এক্ষেত্রে পাল্লা দিয়ে মহাকাব্য রচনা করেছেন বাংলাদেশের এই তিন অভিজাত শ্রেণির চিহ্নিত ও ঘৃণিত কিছু রাজনীতিবিদ, আমলা (সামরিক, বেসামরিক ও পুলিশ) ও ব্যবসায়ীরা। একদিকে মার্কসবাদে বর্ণিত সমাজতত্ত্ব ও সংঘাত মতবাদ (কনফ্লিক্ট থিউরি) আর অন্যদিকে রিট মিলস বর্ণিত সমাজ ব্যবস্থার মধ্যে যে মিল খুঁজে পাওয়া যায় তা হলো- উভয়ের তত্ত্বমতেই এমন তিন শ্রেণির অভিজাতরা নিখুঁত ও ধারাবাহিকভাবে ক্ষমতাধর এবং ক্ষমতাহীনদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করে আর গণযোগাযোগ মাধ্যম যথা মিডিয়াকে কুক্ষিগত ও প্রভাবিত করে এমন বিভাজনকে সব সময় আড়ালে রাখে। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের আগে এমনটাই ছিল বাংলাদেশের সামাজিক পরিস্থিতি।

এভাবে বিভিন্ন তুলনা, বিশ্লেষণ ও ইতিহাসের শিক্ষা মতে দেখা যায় যে, এদেশে যে জুলাই-আগস্টেই বিপ্লব হবে, অনেকেই হয়তো তা ভাবতেও পারেননি। কারণ মূলধারার গণমাধ্যম ২০৪১ সালের আগে আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার ক্ষমতা এতটুকু টলানোর মতো কেউ নেই মর্মে প্রচার করতে থাকে। অনেকে আবার আরেকটু এগিয়ে ২০৭১ কিংবা ২১০০ সাল পর্যন্ত তথাকথিত ‘ব-দ্বীপ’ পরিকল্পনার আলোকে দেশ চালানোর সব ব্যবস্থা করা আছে বলে মনে করত। তাদের কেউ কেউ মহান সংসদে গানের সুরে কিংবা আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে কবিতার ছন্দে ‘শেষ পর্যন্ত তোমাকে চাই-মৃত্যুর পরও তোমাকে চাই’ মর্মে নিম্নরুচির কাব্য রচনা করেছেন। তবে ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস-তারা সবাই আজ টাকার বদলে নিজের ঘাড়ের ওপর কয় মাথা তা গুনতে ব্যস্ত। অথচ একই সময়ে সরকারের সরাসরি তোষামোদি না করেও সফলভাবে ব্যবসা করেছেন অনেকেই।

রিট মিলসের আরেকটি অমর পর্যবেক্ষণ হলো ‘প্রতিবিপ্লবই বিপ্লবের আবশ্যিকতার যুক্তি তুলে ধরে এবং সমাজে যে সত্যিই বিপ্লব ঘটেছে, তা প্রমাণ করে।’ এ দেশের ইতিহাসের দিকে তাকালে রিট মিলস বর্ণিত তিন অভিজাত শ্রেণির শোষণের বিরুদ্ধে যুগে যুগে বিপ্লব ও প্রতিবিপ্লবের চিত্র খুঁজে পাওয়া যায়। ১৭৫৭ থেকে ১৯৪৭ পর্যন্ত ১৯০ বছর ব্রিটিশ বেনিয়া, জমিদার ও ব্যবসায়ী আবরণে ব্রিটিশদের দোসর এবং তাদেরই সৃষ্ট পুলিশ এবং লাঠিয়াল বাহিনী এদেশ শাসন ও শোষণ করেছে। ১৯৪৭ সালে ‘ব্রিটিশ খেদাও’ আন্দোলন সফল হলেও পরবর্তীতে দাঙ্গা-ফ্যাসাদ, লুটতরাজ, অগ্নিসংযোগ, নারী নির্যাতন ও জোরপূর্বক ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত ২৪ বছরের ইতিহাস এদেশে ভুট্টো আর তার দোসরদের কূটরাজনীতি, খান সেনাদের দৌরাত্ম্য আর ২২ পরিবারের হাতে ব্যবসা-বাণিজ্য তথা পুরো অর্থনীতি কুক্ষিগত থাকার ইতিহাস। মহান মুক্তিযুদ্ধ সেই দমবন্ধ পরিস্থিতির বিরুদ্ধে বিপ্লবেরই ফসল। তবে মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তীকালে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, বিভিন্ন বাহিনীর দৌরাত্ম্য আর কৃত্রিম দুর্ভিক্ষ ছিল প্রতি বিপ্লবেরই নামান্তর। এমনকি ১৯৭৫ সালের সামরিক অভ্যুত্থানকেও প্রতিবিপ্লব রূপে চিহ্নিত করেন অনেকেই। ১৯৯০ সালে এরশাদের ১০ বছরের প্রশাসনের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান হলেও সে সময়ে তেমন প্রতিবিপ্লব হয়নি। তবে তখন থেকে রাজনীতি ক্রমেই কঠিন হয়ে পড়ে। পুলিশ ও পোশাকধারীদের বেসামরিক প্রশাসন এবং ব্যবসা-বাণিজ্যে আধিপত্য বাড়ে। সর্বোপরি একশ্রেণির সরকারপন্থি নীতিভ্রষ্ট ব্যবসায়ী সমাজ গড়ে ওঠে। মাঝে সেনা সমর্থিত সরকারের মেয়াদ বাদ দিলে দেশের চিত্র প্রায় একই রকম ছিল ১৯৯১ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত। এই ৩৩ বছর কেউ কথা রাখেনি। এমন রাজনৈতিক চর্চার নামে স্বৈরাচারী প্রথার চরম রূপ ফুটে ওঠে সর্বশেষ আওয়ামী সরকারের আমলে।

২০২৪ সালে জুলাই-আগস্টে বাংলাদেশে যে ছাত্র-জনতার বিপ্লব হয়েছে, এ নিয়ে কারও কোনো দ্বিমত নেই। এর নেপথ্যে যেমন বহুমাত্রিক কারণ ছিল ঠিক তেমনিভাবে বিপ্লব-পরবর্তী ক্রান্তিকালে বহুমাত্রিক বিরূপ পরিস্থিতির উদ্ভব হওয়া প্রতিবিপ্লবেরই শামিল। দেশের বর্তমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের যৌক্তিকতা ও সাফল্যেরই আলামত বলে ধরে নেওয়া যায়। এমন ক্রান্তিকালে সবার আগে প্রয়োজন দেশবাসীর ঐক্য, জনআকাক্সক্ষার প্রতি পোশাকধারীদের সম্মান এবং রাজনীতিবিদ ও সুশীল সমাজের সঠিক সিদ্ধান্ত। সবার সম্মিলিত সমর্থনেই অন্তর্র্বর্তী সরকার সচিবালয়ে বিশৃঙ্খলা, আনসার অসন্তোষ, ধর্মভিত্তিক উত্তেজনা, বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অস্বাভাবিক পরিস্থিতি, শিল্পাঞ্চলের অস্থিরতা অচিরেই কাটিয়ে উঠবে- এটাই ইতিহাসের শিক্ষা।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : directoradmin2007@gmailcom

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক