শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

বিপ্লব ও প্রতিবিপ্লব প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিপ্লব ও প্রতিবিপ্লব প্রসঙ্গ

আজ থেকে ঠিক ১০৮ বছর আগে (২৮ আগস্ট ১৯০৮ সাল) আমেরিকার টেক্সাস রাজ্যের ওয়াকো অঞ্চলে জন্মেছিলেন কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞানের অধ্যাপক ও প্রখ্যাত সমাজবিজ্ঞানী চার্লস রিট মিলস। তার লেখা বেশ কিছু সাড়া জাগানো বইয়ের মধ্যে ১৯৫৬ সালে লেখা ‘দি পাওয়ার এলিট’ (ক্ষমতাধর অভিজাত শ্রেণি’) তৎকালে অর্থাৎ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী পরিস্থিতিতে দেশে দেশে বিপ্লব ও ক্ষমতার পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে পৃথিবীময় সমাদৃত হয়েছিল। এই বইতে তিনি তুলে ধরেছেন কীভাবে রাজনৈতিক, সামরিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ক্ষমতাধর অভিজাতদের মধ্যে একটি ভিন্নমাত্রার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এমন তিন ধরনের অভিজাতরা সাধারণ মানুষকে একই দৃষ্টিতে দেখে এবং এই অভিজাতদের হাতেই সর্বময় ক্ষমতা কুক্ষিগত হয় বলেও তিনি দাবি করেন। তার বিশ্লেষণে রাজনৈতিক, সামরিক বা পুলিশি ব্যবস্থাপনা এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অভিজাতরা অর্থাৎ এই তিন ক্ষেত্রের নেতাদের নিজেদের মধ্যে ক্ষমতা, ধন-সম্পদ আদান-প্রদান হয় এবং তাদের ভিতরকার ঐক্য ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত ও কুক্ষিগত করে ফেলে। নতুন কেউ এদের বলয়ে ঢুকতে গেলে তাকে অবশ্যই তাদের (অভিজাতদের) মতোই হতে হয়। এই নব্য অভিজাতদের রিট মিলস ‘ক্লোন’ বা হুবহু প্রতিচ্ছবি বলে সংজ্ঞায়িত করেছেন। সরল বাংলায় এ পরিস্থিতিকে ‘যে যায় লঙ্কায় সেই হয় রাবণ’ বলা চলে।

এমন একটি সমাজ ব্যবস্থার কারণেই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাধবে বলে রিট মিলস তার ‘দি কজেস অব ওয়ার্ল্ড ওয়ার থ্রি’ (তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণ) বইতে সবাইকে সাবধান করেন। এমন পরিস্থিতির পূর্বলক্ষণ হলো একটি নিষ্ঠুর বাস্তবতা, যেখানে মানবিক মূল্যবোধ, মানবাধিকার তথা মানুষ এবং রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে পার্থক্য ও দূরত্ব সৃষ্টি হয়। এভাবে মানুষের চেয়ে রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান যখনই বড় হওয়ার ওঠে, তখনই বিপ্লব, যুদ্ধ এমনকি বিশ্বযুদ্ধ হয়। আর বিপ্লবের ওপর রিট মিলসের অমর পর্যবেক্ষণ হলো ‘সত্যিকারের বিপ্লব ঘটার প্রমাণ হলো প্রতিবিপ্লব ঘটা। প্রতিটি বিপ্লবকেই প্রতিবিপ্লবের বিরুদ্ধে সুরক্ষিত থাকতে হয়, অন্যথায় বিপ্লব ব্যর্থ হয়ে যায়।’

৬০-৭০ বছর আগে সমাজবিজ্ঞানী হিসেবে রিট মিলসের লিখে যাওয়া বইগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশে জুলাই-আগস্ট বিপ্লব-পূর্ববর্তী পরিস্থিতির অবিশ্বাস্য মিল সত্যি অবাক করার মতো। বিগত প্রায় ১৬ বছরে তিনটি অভিজাত শ্রেণি তথা রাজনীতিবিদ, আমলা (সামরিক, বেসামরিক ও পুলিশ) এবং ব্যবসায়ীরা এক হয়ে কুক্ষিগত করেছিল গোটা সমাজ ব্যবস্থাকে। ‘দি পাওয়ার এলিট’ বইটিতে রিট মিলস স্পষ্টত লিখেছেন যে, এই তিন অভিজাত শ্রেণির মানুষ সমাজের অন্যদের চেয়ে নিজেদের আলাদা ও শ্রেষ্ঠ ভেবে থাকে এবং নিজেদের মধ্যেই আবর্তিত হয়ে ক্ষমতার বলয় সুরক্ষিত রাখে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আমরা দেখেছি সকালের ব্যবসায়ী বা সামরিক-বেসামরিক ও পুলিশের আমলারা বিকালেই রাজনীতিবিদ হয়ে উঠতেন। এমনকি বিচারকরাও নিজেদের শপথবদ্ধ রাজনীতিবিদ আর বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন উপাচার্য নিজেকে রাজনৈতিক দলের যুব সংগঠনের সভাপতি ভাবতে বেশি পছন্দ করতেন। আবার সংসদ বা সংসদের বাইরে যারা রাজনীতি করতেন, তাদের সবারই নামে-বেনামে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকত। এই তথাকথিত ব্যবসার নামে তাদের সম্পদ শত সহস্র গুণ বেড়ে যেত। একই সময়ে সংশ্লিষ্ট দেশে যুদ্ধ ও মহামারির কারণে প্রকৃত ব্যবসায়ীরা নিজেদের ব্যবসা টিকিয়ে রাখতেই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতো। তবে এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হলো- রিট মিলস বিদেশে ব্যবসা তথা বিদেশে অর্থ পাচারের কথা সরাসরি কিছু লিখে যাননি। কিন্তু এক্ষেত্রে পাল্লা দিয়ে মহাকাব্য রচনা করেছেন বাংলাদেশের এই তিন অভিজাত শ্রেণির চিহ্নিত ও ঘৃণিত কিছু রাজনীতিবিদ, আমলা (সামরিক, বেসামরিক ও পুলিশ) ও ব্যবসায়ীরা। একদিকে মার্কসবাদে বর্ণিত সমাজতত্ত্ব ও সংঘাত মতবাদ (কনফ্লিক্ট থিউরি) আর অন্যদিকে রিট মিলস বর্ণিত সমাজ ব্যবস্থার মধ্যে যে মিল খুঁজে পাওয়া যায় তা হলো- উভয়ের তত্ত্বমতেই এমন তিন শ্রেণির অভিজাতরা নিখুঁত ও ধারাবাহিকভাবে ক্ষমতাধর এবং ক্ষমতাহীনদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করে আর গণযোগাযোগ মাধ্যম যথা মিডিয়াকে কুক্ষিগত ও প্রভাবিত করে এমন বিভাজনকে সব সময় আড়ালে রাখে। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের আগে এমনটাই ছিল বাংলাদেশের সামাজিক পরিস্থিতি।

এভাবে বিভিন্ন তুলনা, বিশ্লেষণ ও ইতিহাসের শিক্ষা মতে দেখা যায় যে, এদেশে যে জুলাই-আগস্টেই বিপ্লব হবে, অনেকেই হয়তো তা ভাবতেও পারেননি। কারণ মূলধারার গণমাধ্যম ২০৪১ সালের আগে আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার ক্ষমতা এতটুকু টলানোর মতো কেউ নেই মর্মে প্রচার করতে থাকে। অনেকে আবার আরেকটু এগিয়ে ২০৭১ কিংবা ২১০০ সাল পর্যন্ত তথাকথিত ‘ব-দ্বীপ’ পরিকল্পনার আলোকে দেশ চালানোর সব ব্যবস্থা করা আছে বলে মনে করত। তাদের কেউ কেউ মহান সংসদে গানের সুরে কিংবা আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে কবিতার ছন্দে ‘শেষ পর্যন্ত তোমাকে চাই-মৃত্যুর পরও তোমাকে চাই’ মর্মে নিম্নরুচির কাব্য রচনা করেছেন। তবে ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস-তারা সবাই আজ টাকার বদলে নিজের ঘাড়ের ওপর কয় মাথা তা গুনতে ব্যস্ত। অথচ একই সময়ে সরকারের সরাসরি তোষামোদি না করেও সফলভাবে ব্যবসা করেছেন অনেকেই।

রিট মিলসের আরেকটি অমর পর্যবেক্ষণ হলো ‘প্রতিবিপ্লবই বিপ্লবের আবশ্যিকতার যুক্তি তুলে ধরে এবং সমাজে যে সত্যিই বিপ্লব ঘটেছে, তা প্রমাণ করে।’ এ দেশের ইতিহাসের দিকে তাকালে রিট মিলস বর্ণিত তিন অভিজাত শ্রেণির শোষণের বিরুদ্ধে যুগে যুগে বিপ্লব ও প্রতিবিপ্লবের চিত্র খুঁজে পাওয়া যায়। ১৭৫৭ থেকে ১৯৪৭ পর্যন্ত ১৯০ বছর ব্রিটিশ বেনিয়া, জমিদার ও ব্যবসায়ী আবরণে ব্রিটিশদের দোসর এবং তাদেরই সৃষ্ট পুলিশ এবং লাঠিয়াল বাহিনী এদেশ শাসন ও শোষণ করেছে। ১৯৪৭ সালে ‘ব্রিটিশ খেদাও’ আন্দোলন সফল হলেও পরবর্তীতে দাঙ্গা-ফ্যাসাদ, লুটতরাজ, অগ্নিসংযোগ, নারী নির্যাতন ও জোরপূর্বক ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত ২৪ বছরের ইতিহাস এদেশে ভুট্টো আর তার দোসরদের কূটরাজনীতি, খান সেনাদের দৌরাত্ম্য আর ২২ পরিবারের হাতে ব্যবসা-বাণিজ্য তথা পুরো অর্থনীতি কুক্ষিগত থাকার ইতিহাস। মহান মুক্তিযুদ্ধ সেই দমবন্ধ পরিস্থিতির বিরুদ্ধে বিপ্লবেরই ফসল। তবে মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তীকালে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, বিভিন্ন বাহিনীর দৌরাত্ম্য আর কৃত্রিম দুর্ভিক্ষ ছিল প্রতি বিপ্লবেরই নামান্তর। এমনকি ১৯৭৫ সালের সামরিক অভ্যুত্থানকেও প্রতিবিপ্লব রূপে চিহ্নিত করেন অনেকেই। ১৯৯০ সালে এরশাদের ১০ বছরের প্রশাসনের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান হলেও সে সময়ে তেমন প্রতিবিপ্লব হয়নি। তবে তখন থেকে রাজনীতি ক্রমেই কঠিন হয়ে পড়ে। পুলিশ ও পোশাকধারীদের বেসামরিক প্রশাসন এবং ব্যবসা-বাণিজ্যে আধিপত্য বাড়ে। সর্বোপরি একশ্রেণির সরকারপন্থি নীতিভ্রষ্ট ব্যবসায়ী সমাজ গড়ে ওঠে। মাঝে সেনা সমর্থিত সরকারের মেয়াদ বাদ দিলে দেশের চিত্র প্রায় একই রকম ছিল ১৯৯১ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত। এই ৩৩ বছর কেউ কথা রাখেনি। এমন রাজনৈতিক চর্চার নামে স্বৈরাচারী প্রথার চরম রূপ ফুটে ওঠে সর্বশেষ আওয়ামী সরকারের আমলে।

২০২৪ সালে জুলাই-আগস্টে বাংলাদেশে যে ছাত্র-জনতার বিপ্লব হয়েছে, এ নিয়ে কারও কোনো দ্বিমত নেই। এর নেপথ্যে যেমন বহুমাত্রিক কারণ ছিল ঠিক তেমনিভাবে বিপ্লব-পরবর্তী ক্রান্তিকালে বহুমাত্রিক বিরূপ পরিস্থিতির উদ্ভব হওয়া প্রতিবিপ্লবেরই শামিল। দেশের বর্তমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের যৌক্তিকতা ও সাফল্যেরই আলামত বলে ধরে নেওয়া যায়। এমন ক্রান্তিকালে সবার আগে প্রয়োজন দেশবাসীর ঐক্য, জনআকাক্সক্ষার প্রতি পোশাকধারীদের সম্মান এবং রাজনীতিবিদ ও সুশীল সমাজের সঠিক সিদ্ধান্ত। সবার সম্মিলিত সমর্থনেই অন্তর্র্বর্তী সরকার সচিবালয়ে বিশৃঙ্খলা, আনসার অসন্তোষ, ধর্মভিত্তিক উত্তেজনা, বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অস্বাভাবিক পরিস্থিতি, শিল্পাঞ্চলের অস্থিরতা অচিরেই কাটিয়ে উঠবে- এটাই ইতিহাসের শিক্ষা।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : directoradmin2007@gmailcom

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

১ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা