শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

বিপ্লব ও প্রতিবিপ্লব প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিপ্লব ও প্রতিবিপ্লব প্রসঙ্গ

আজ থেকে ঠিক ১০৮ বছর আগে (২৮ আগস্ট ১৯০৮ সাল) আমেরিকার টেক্সাস রাজ্যের ওয়াকো অঞ্চলে জন্মেছিলেন কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞানের অধ্যাপক ও প্রখ্যাত সমাজবিজ্ঞানী চার্লস রিট মিলস। তার লেখা বেশ কিছু সাড়া জাগানো বইয়ের মধ্যে ১৯৫৬ সালে লেখা ‘দি পাওয়ার এলিট’ (ক্ষমতাধর অভিজাত শ্রেণি’) তৎকালে অর্থাৎ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী পরিস্থিতিতে দেশে দেশে বিপ্লব ও ক্ষমতার পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে পৃথিবীময় সমাদৃত হয়েছিল। এই বইতে তিনি তুলে ধরেছেন কীভাবে রাজনৈতিক, সামরিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ক্ষমতাধর অভিজাতদের মধ্যে একটি ভিন্নমাত্রার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এমন তিন ধরনের অভিজাতরা সাধারণ মানুষকে একই দৃষ্টিতে দেখে এবং এই অভিজাতদের হাতেই সর্বময় ক্ষমতা কুক্ষিগত হয় বলেও তিনি দাবি করেন। তার বিশ্লেষণে রাজনৈতিক, সামরিক বা পুলিশি ব্যবস্থাপনা এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অভিজাতরা অর্থাৎ এই তিন ক্ষেত্রের নেতাদের নিজেদের মধ্যে ক্ষমতা, ধন-সম্পদ আদান-প্রদান হয় এবং তাদের ভিতরকার ঐক্য ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত ও কুক্ষিগত করে ফেলে। নতুন কেউ এদের বলয়ে ঢুকতে গেলে তাকে অবশ্যই তাদের (অভিজাতদের) মতোই হতে হয়। এই নব্য অভিজাতদের রিট মিলস ‘ক্লোন’ বা হুবহু প্রতিচ্ছবি বলে সংজ্ঞায়িত করেছেন। সরল বাংলায় এ পরিস্থিতিকে ‘যে যায় লঙ্কায় সেই হয় রাবণ’ বলা চলে।

এমন একটি সমাজ ব্যবস্থার কারণেই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাধবে বলে রিট মিলস তার ‘দি কজেস অব ওয়ার্ল্ড ওয়ার থ্রি’ (তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণ) বইতে সবাইকে সাবধান করেন। এমন পরিস্থিতির পূর্বলক্ষণ হলো একটি নিষ্ঠুর বাস্তবতা, যেখানে মানবিক মূল্যবোধ, মানবাধিকার তথা মানুষ এবং রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে পার্থক্য ও দূরত্ব সৃষ্টি হয়। এভাবে মানুষের চেয়ে রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান যখনই বড় হওয়ার ওঠে, তখনই বিপ্লব, যুদ্ধ এমনকি বিশ্বযুদ্ধ হয়। আর বিপ্লবের ওপর রিট মিলসের অমর পর্যবেক্ষণ হলো ‘সত্যিকারের বিপ্লব ঘটার প্রমাণ হলো প্রতিবিপ্লব ঘটা। প্রতিটি বিপ্লবকেই প্রতিবিপ্লবের বিরুদ্ধে সুরক্ষিত থাকতে হয়, অন্যথায় বিপ্লব ব্যর্থ হয়ে যায়।’

৬০-৭০ বছর আগে সমাজবিজ্ঞানী হিসেবে রিট মিলসের লিখে যাওয়া বইগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশে জুলাই-আগস্ট বিপ্লব-পূর্ববর্তী পরিস্থিতির অবিশ্বাস্য মিল সত্যি অবাক করার মতো। বিগত প্রায় ১৬ বছরে তিনটি অভিজাত শ্রেণি তথা রাজনীতিবিদ, আমলা (সামরিক, বেসামরিক ও পুলিশ) এবং ব্যবসায়ীরা এক হয়ে কুক্ষিগত করেছিল গোটা সমাজ ব্যবস্থাকে। ‘দি পাওয়ার এলিট’ বইটিতে রিট মিলস স্পষ্টত লিখেছেন যে, এই তিন অভিজাত শ্রেণির মানুষ সমাজের অন্যদের চেয়ে নিজেদের আলাদা ও শ্রেষ্ঠ ভেবে থাকে এবং নিজেদের মধ্যেই আবর্তিত হয়ে ক্ষমতার বলয় সুরক্ষিত রাখে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আমরা দেখেছি সকালের ব্যবসায়ী বা সামরিক-বেসামরিক ও পুলিশের আমলারা বিকালেই রাজনীতিবিদ হয়ে উঠতেন। এমনকি বিচারকরাও নিজেদের শপথবদ্ধ রাজনীতিবিদ আর বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন উপাচার্য নিজেকে রাজনৈতিক দলের যুব সংগঠনের সভাপতি ভাবতে বেশি পছন্দ করতেন। আবার সংসদ বা সংসদের বাইরে যারা রাজনীতি করতেন, তাদের সবারই নামে-বেনামে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকত। এই তথাকথিত ব্যবসার নামে তাদের সম্পদ শত সহস্র গুণ বেড়ে যেত। একই সময়ে সংশ্লিষ্ট দেশে যুদ্ধ ও মহামারির কারণে প্রকৃত ব্যবসায়ীরা নিজেদের ব্যবসা টিকিয়ে রাখতেই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতো। তবে এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হলো- রিট মিলস বিদেশে ব্যবসা তথা বিদেশে অর্থ পাচারের কথা সরাসরি কিছু লিখে যাননি। কিন্তু এক্ষেত্রে পাল্লা দিয়ে মহাকাব্য রচনা করেছেন বাংলাদেশের এই তিন অভিজাত শ্রেণির চিহ্নিত ও ঘৃণিত কিছু রাজনীতিবিদ, আমলা (সামরিক, বেসামরিক ও পুলিশ) ও ব্যবসায়ীরা। একদিকে মার্কসবাদে বর্ণিত সমাজতত্ত্ব ও সংঘাত মতবাদ (কনফ্লিক্ট থিউরি) আর অন্যদিকে রিট মিলস বর্ণিত সমাজ ব্যবস্থার মধ্যে যে মিল খুঁজে পাওয়া যায় তা হলো- উভয়ের তত্ত্বমতেই এমন তিন শ্রেণির অভিজাতরা নিখুঁত ও ধারাবাহিকভাবে ক্ষমতাধর এবং ক্ষমতাহীনদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করে আর গণযোগাযোগ মাধ্যম যথা মিডিয়াকে কুক্ষিগত ও প্রভাবিত করে এমন বিভাজনকে সব সময় আড়ালে রাখে। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের আগে এমনটাই ছিল বাংলাদেশের সামাজিক পরিস্থিতি।

এভাবে বিভিন্ন তুলনা, বিশ্লেষণ ও ইতিহাসের শিক্ষা মতে দেখা যায় যে, এদেশে যে জুলাই-আগস্টেই বিপ্লব হবে, অনেকেই হয়তো তা ভাবতেও পারেননি। কারণ মূলধারার গণমাধ্যম ২০৪১ সালের আগে আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার ক্ষমতা এতটুকু টলানোর মতো কেউ নেই মর্মে প্রচার করতে থাকে। অনেকে আবার আরেকটু এগিয়ে ২০৭১ কিংবা ২১০০ সাল পর্যন্ত তথাকথিত ‘ব-দ্বীপ’ পরিকল্পনার আলোকে দেশ চালানোর সব ব্যবস্থা করা আছে বলে মনে করত। তাদের কেউ কেউ মহান সংসদে গানের সুরে কিংবা আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে কবিতার ছন্দে ‘শেষ পর্যন্ত তোমাকে চাই-মৃত্যুর পরও তোমাকে চাই’ মর্মে নিম্নরুচির কাব্য রচনা করেছেন। তবে ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস-তারা সবাই আজ টাকার বদলে নিজের ঘাড়ের ওপর কয় মাথা তা গুনতে ব্যস্ত। অথচ একই সময়ে সরকারের সরাসরি তোষামোদি না করেও সফলভাবে ব্যবসা করেছেন অনেকেই।

রিট মিলসের আরেকটি অমর পর্যবেক্ষণ হলো ‘প্রতিবিপ্লবই বিপ্লবের আবশ্যিকতার যুক্তি তুলে ধরে এবং সমাজে যে সত্যিই বিপ্লব ঘটেছে, তা প্রমাণ করে।’ এ দেশের ইতিহাসের দিকে তাকালে রিট মিলস বর্ণিত তিন অভিজাত শ্রেণির শোষণের বিরুদ্ধে যুগে যুগে বিপ্লব ও প্রতিবিপ্লবের চিত্র খুঁজে পাওয়া যায়। ১৭৫৭ থেকে ১৯৪৭ পর্যন্ত ১৯০ বছর ব্রিটিশ বেনিয়া, জমিদার ও ব্যবসায়ী আবরণে ব্রিটিশদের দোসর এবং তাদেরই সৃষ্ট পুলিশ এবং লাঠিয়াল বাহিনী এদেশ শাসন ও শোষণ করেছে। ১৯৪৭ সালে ‘ব্রিটিশ খেদাও’ আন্দোলন সফল হলেও পরবর্তীতে দাঙ্গা-ফ্যাসাদ, লুটতরাজ, অগ্নিসংযোগ, নারী নির্যাতন ও জোরপূর্বক ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত ২৪ বছরের ইতিহাস এদেশে ভুট্টো আর তার দোসরদের কূটরাজনীতি, খান সেনাদের দৌরাত্ম্য আর ২২ পরিবারের হাতে ব্যবসা-বাণিজ্য তথা পুরো অর্থনীতি কুক্ষিগত থাকার ইতিহাস। মহান মুক্তিযুদ্ধ সেই দমবন্ধ পরিস্থিতির বিরুদ্ধে বিপ্লবেরই ফসল। তবে মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তীকালে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, বিভিন্ন বাহিনীর দৌরাত্ম্য আর কৃত্রিম দুর্ভিক্ষ ছিল প্রতি বিপ্লবেরই নামান্তর। এমনকি ১৯৭৫ সালের সামরিক অভ্যুত্থানকেও প্রতিবিপ্লব রূপে চিহ্নিত করেন অনেকেই। ১৯৯০ সালে এরশাদের ১০ বছরের প্রশাসনের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান হলেও সে সময়ে তেমন প্রতিবিপ্লব হয়নি। তবে তখন থেকে রাজনীতি ক্রমেই কঠিন হয়ে পড়ে। পুলিশ ও পোশাকধারীদের বেসামরিক প্রশাসন এবং ব্যবসা-বাণিজ্যে আধিপত্য বাড়ে। সর্বোপরি একশ্রেণির সরকারপন্থি নীতিভ্রষ্ট ব্যবসায়ী সমাজ গড়ে ওঠে। মাঝে সেনা সমর্থিত সরকারের মেয়াদ বাদ দিলে দেশের চিত্র প্রায় একই রকম ছিল ১৯৯১ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত। এই ৩৩ বছর কেউ কথা রাখেনি। এমন রাজনৈতিক চর্চার নামে স্বৈরাচারী প্রথার চরম রূপ ফুটে ওঠে সর্বশেষ আওয়ামী সরকারের আমলে।

২০২৪ সালে জুলাই-আগস্টে বাংলাদেশে যে ছাত্র-জনতার বিপ্লব হয়েছে, এ নিয়ে কারও কোনো দ্বিমত নেই। এর নেপথ্যে যেমন বহুমাত্রিক কারণ ছিল ঠিক তেমনিভাবে বিপ্লব-পরবর্তী ক্রান্তিকালে বহুমাত্রিক বিরূপ পরিস্থিতির উদ্ভব হওয়া প্রতিবিপ্লবেরই শামিল। দেশের বর্তমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের যৌক্তিকতা ও সাফল্যেরই আলামত বলে ধরে নেওয়া যায়। এমন ক্রান্তিকালে সবার আগে প্রয়োজন দেশবাসীর ঐক্য, জনআকাক্সক্ষার প্রতি পোশাকধারীদের সম্মান এবং রাজনীতিবিদ ও সুশীল সমাজের সঠিক সিদ্ধান্ত। সবার সম্মিলিত সমর্থনেই অন্তর্র্বর্তী সরকার সচিবালয়ে বিশৃঙ্খলা, আনসার অসন্তোষ, ধর্মভিত্তিক উত্তেজনা, বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অস্বাভাবিক পরিস্থিতি, শিল্পাঞ্চলের অস্থিরতা অচিরেই কাটিয়ে উঠবে- এটাই ইতিহাসের শিক্ষা।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : directoradmin2007@gmailcom

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম