শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

দোয়া হলো সমস্ত ইবাদতের মগজ

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দোয়া হলো সমস্ত ইবাদতের মগজ

নামাজের পর দোয়া করতে হবে এমন কোনো শর্ত নেই। তবে ওলামায়ে কেরাম নামাজের পর দোয়া করতে এ জন্য বলেছেন যে, অনেক মানুষ একসঙ্গে নামাজ পড়েছে; এত মানুষের মধ্যে কয়েকজন হলেও তো মুখলিস বান্দা ও আল্লাহর ওলী থাকবেই, তাই দোয়া কবুলের প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। দোয়া নামাজের অংশ নয়, তবে নামাজের পর দোয়া কবুলের সময় হিসেবে দোয়া করা যেতে পারে। তবে দোয়া করার সময় এদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে যে, মাসবুকের নামাজের যেন কোনো ক্ষতি না হয়। জোরে দোয়া ওই সময় করা যায় যখন মানুষের তেলাওয়াত ও নামাজের কোনো অসুবিধা না হয়। এতে মানুষের মনে তৃপ্তি আসে, আর মানুষ উচ্চ আওয়াজে ‘আমিন’ বলে। হাদিস শরিফে এসেছে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন দোয়া করতেন তখন হজরত সাহাবায়ে কেরামগণ জোরে জোরে ‘আমিন’ বলতেন। এর দ্বারা বোঝা গেল যে, অনেক সময় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জোরে জোরে দোয়া করতেন।

আল্লামা মাজহারী, কুরতুবী, আলূসী (রহ.) তাদের স্ব স্ব তাফসিরের কিতাবে অনেক হাদিস এনেছেন, তার মধ্যে চমৎকার একটি হাদিসও এনেছেন। বলতে মনে চাচ্ছে না, তবুও ইসলাহের নিয়তে বলে দিচ্ছি। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, বান্দা যখন আল্লাহতায়ালাকে রব মেনে দোয়া করবে তখন তিনি তাদের দোয়া কবুল করবেন।

অনেকে দোয়ার ক্ষেত্রে গর্ব করে; মদিনা শরিফ, মক্কা শরিফ ও বায়তুল মুকাদ্দাস মসজিদে গিয়ে দোয়া করে, কিন্তু দোয়ার সুফল নেই। কারণ কী? কারণ, যে মুখে দোয়া করে সে মুখে শুধু হারাম খাদ্য ভক্ষণ করেছে। যার খাদ্য হারাম, শরীরের রক্ত হারাম, গোশত হারাম, হাড্ডি হারাম, তার দোয়া কবুল হয় না। আল্লাহপাক পবিত্র, তিনি পবিত্র মানুষের দোয়া কবুল করেন। যে দিলের মধ্যে আল্লাহর ভালোবাসা নেই, রসুলের ভালোবাসা নেই, সেই মানুষের দোয়া তিনি কবুল করেন না। সে যখন দোয়া করে তখন আল্লাহর রাগ বেড়ে যায়। বস্তুত এই হাদিসে দোয়া কবুল হওয়ার একটি বিশেষ শর্তের কথা বলা হয়েছে; তা হলো দোয়া কবুলের জন্য খানা হালাল হতে হবে। আমরা যে এত দোয়া করি তা কেন কবুল হয় না? আসলে না হওয়ার কারণ দুটি (১) আমরা দোয়া করি কিন্তু আমাদের খাবার হালাল নয়। (২) যাদের জন্য দোয়া করি তাদের খাবার হারাম। ঘুষ ও সুদের টাকায় যার জীবন চলে তার জন্য কোনো বড় হুজুর দ্বারা দোয়া করালেও লাভ নেই।

হজরত আবু সাঈদ খুদরি (রা.) একবার রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে প্রশ্ন করেছিলেন, ইয়া রসুলুল্লাহ! আমাকে এমন এক সহজ আমল বলে দিন, যা করলে জান্নাতে যেতে পারব। তবে শুধু আমার জন্য নয়, বরং আপনার সমগ্র উম্মতের জন্য। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, হে আবু সাঈদ! তুমি তিনটি কাজ করতে পারলে জান্নাতে যেতে পারবে। (১) হালাল খাদ্য খাবে। (২) সব আমল সুন্নত মোতাবেক করবে। (৩) মানুষ যেন তোমার দ্বারা কোনো প্রকার কষ্ট না পায়। হে আবু সাঈদ এই তিনটি (নবীয়ানা, সাহাবিয়ানা) কাজ যদি তুমি করতে পারো তাহলে তুমি জান্নাতে যেতে পারবে।

মোট কথা দোয়া কবুলের জন্য শর্ত হলো হালাল খাদ্য ভক্ষণ। দোয়া স্থান-কাল-পাত্র বিশেষে বেশি কবুল হয়। অর্থাৎ এমন বিশেষ জায়গা আছে যেখানে দোয়া বেশি কবুল হয়। এমন বিশেষ সময় আছে যখন দোয়া বেশি কবুল হয়। এমন বিশেষ ব্যক্তি আছে যার দোয়া বেশি কবুল হয়। যেমন দুনিয়াতে সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া কবুলের স্থানটি হলো বায়তুল্লাহ শরিফ। ওখানেও আবার শ্রেষ্ঠ স্থান হলো মাকামে ইব্রাহিম, মীযাবে রহমত ও মুলতাযাম। আল্লাহ পাক সকলকে সেখানে যাওয়ার তাওফিক দান করুন।

দোয়া কবুলের বিশেষ সময় হলো, জুমার রাত্রি, জুমার দিন আসরের পর, দুই ঈদের রাতে, লাইলাতুল কদরে, লাইলাতুল বরাতে ইত্যাদি। আর বিশেষ ব্যক্তি হলো ইয়াতিমের দোয়া, মজলুমের দোয়া। তদ্রুপ বিশেষ ইবাদতের পরেও দোয়া কবুল হয়। যেমন- নামাজের পর, কোরআন তেলাওয়াতের পর দোয়া কবুল হয়।

দোয়ার মাধ্যমে যেমন সহজেই আল্লাহর নৈকট্য হাছিল করা যায়, তেমনি আল্লাহর থেকে সহজে দূরত্ব সৃষ্টি হওয়ার একটি কারণ রয়েছে, তা হলো অহংকার। পূর্বোক্ত আয়াতের শেষাংশে বলা হয়েছে- যারা ইবাদতের ক্ষেত্রে অহংকার করে অচিরেই তারা জাহান্নামে প্রবেশ করবে। অহংকার একমাত্র আল্লাহর জন্যই শোভনীয়। কারণ তিনি সবচেয়ে বড়। আর অহংকার আল্লাহর জন্য ভালো গুণ। এটা হাদিসেও এসেছে। মানুষের মধ্যে অহংকার ও অহমিকা সৃষ্টি হয় জ্ঞানের কারণে, মালের কারণে, পদমর্যাদার কারণে। ধর্মীয় অঙ্গনে হাফেজ ও কারি সাহেবদের মাঝে অহংকার বেশি, কারণ তাদের অন্তরে আছে আল্লাহর পবিত্র কালাম। তারা তা সুন্দর করে পড়তে পারে। মাসয়ালা না জানার দরুন তাদের এ দশা। আর আলেমদের মাঝেও অহংকার আছে, কিন্তু মাসআলা জানা থাকার কারণে তারা তা দাবিয়ে রাখে। তবে যদি উত্তেজিত হয়ে যায় তাহলে আর ঠিক থাকতে পারে না। কারণ হলো, সমগ্র দুনিয়ার উত্তম জ্ঞান তাদের মাঝে। আর জ্ঞানের বাহ্যিক প্রকাশ হলো অহংকার। আলেমরা এত এহসান করছে উম্মতের ওপরে, এত মুজাহাদা ও কষ্ট করছে দীনের জন্য, ইসলামের জন্য, এর পরেও তাদের মূল্যায়ন নেই।

বুখারি শরিফের হাদিসে এসেছে, নেওয়ার জন্য যে হাত পাতে সে নিচে থাকবে আর যে দেওয়ার জন্য হাত বাড়ায় সে উপরে থাকবে। আমার এক উস্তাদ ছিলেন, তিনি মাদরাসা হতে বেতন নেওয়ার সময় হাত ওপরে রেখে বেতন নিতেন। কারণ জিজ্ঞাসা করলে বললেন, বেতন না নিয়ে তো পারি না; তবে হাদিসের কথা মনে করে হাত ওপরে উঠিয়ে নেই। নিচের দিক থেকে নিলে তো নিকৃষ্ট হয়ে যাব তাই ওপর দিক দিয়ে নেই। যা হোক আয়াতে আল্লাহ প্রথমে বললেন, আমার কাছে দোয়া করো আমি কবুল করবো। এরপরেই স্বাভাবিকভাবে এ কথা আসে যে, যারা দোয়া করে না তারা জাহান্নামে যাবে। কিন্তু আল্লাহতায়ালা তা বলেননি। আল্লাহ বললেন, যারা আমার ইবাদত করে না তারা মুতাকাব্বির তথা অহংকারী। অতিসত্বর তারা লাঞ্ছিত ও অপদস্থ হয়ে জাহান্নামে প্রবেশ করবে। এরূপ বলার কারণ হলো- দোয়াই তো একটা ইবাদত; শুধু ইবাদত নয় বরং হাদিসে এসেছে, ‘দোয়া হলো সমস্ত ইবাদতের মগজ।’

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক