শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

দুর্নীতি : যেখানে ধোঁয়া সেখানেই আগুন

অধ্যাপক ডক্টর আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতি : যেখানে ধোঁয়া সেখানেই আগুন

১. রাষ্ট্রযন্ত্রের সর্বস্তরে দুর্নীতি অক্টোপাসের মতো জেঁকে বসে আছে। দুর্নীতি কে বা কারা করেছে দুদক তাদের চিহ্নিত করতে ব্যর্থ হলেও একটি নিরীহ প্রাণী ছাগল বলে দেয় কে দুর্নীতিবাজ। সম্প্রতি দুর্নীতি দমন সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেছেন, ‘দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) রাজনীতি ও আমলাতন্ত্রের কাছে জিম্মি।... এ দুই প্রভাবের কারণে সংস্থাটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারে না।’ তিনি বলেন, ‘দুদকের যে এক্তিয়ার, তার দুটি আঙ্গিক হচ্ছে প্রতিকার ও প্রতিরোধ।’ ২. এ প্রসঙ্গে সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান বাংলাদেশ সংবিধানে ৭৭ অনুচ্ছেদে ন্যায়পাল প্রতিষ্ঠার বিষয়টি বিবেচনায় নিতে পারেন। বাংলাদেশ সংবিধান সংরচন কমিটির চেয়ারম্যান ড. কামাল হোসেন বলেছিলেন, ‘ন্যায়পাল হবে দুর্নীতি উচ্ছেদের একটি শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান।’ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, ‘যদি দুর্নীতি বন্ধ করা যায় তাহলে শতকরা ৩০ ভাগ সমস্যা চলে যাবে, কাজ বেশি করা যাবে।’ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হলো। দুর্নীতি আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। এমনকি পৃথিবীতে আমরা দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন দেশ এবং সেই ধারা চলতে থাকে। দেশ এমন একটি পর্যায়ে এসেছে যেখানে দুর্নীতি রাষ্ট্রের নিরাপত্তা হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে। জনজীবন দুর্বিষহ, দূষিত পরিমন্ডলে নিপতিত। দুদক ঘুণে ধরা। প্রতিকারহীন অসহায়ত্ব। দুর্নীতি দমন কমিশন থেকে ‘দুর্নীতির ফাইল উধাও’ হয়ে যায় অথবা দুর্নীতি দমনের কর্মকর্তারা দুর্নীতির জন্য চাকরিচ্যুত হয়, এসব নজির দৃশ্যমান। মিডিয়াতে আসছে।

৩. ১৯৮০ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের উদ্যোগে ন্যায়পাল আইন সংসদে পাস হয়। আইনটি ২০০২ সালের ৬ জানুয়ারি সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে জারি করা হয়। কিন্তু তা কার্যকর করা কিংবা বিধিবিধান তৈরি করা হয়নি। ১৯৮০ সালের আইন অনুসারে পার্লামেন্টের সুপারিশক্রমে রাষ্ট্রপতি এমন একজনকে নিয়োগ দেবেন যিনি আইন সম্পর্কে অভিজ্ঞ, পারদর্শী ও একই সঙ্গে প্রশাসনিক দক্ষতা এবং ব্যক্তিত্বসম্পন্ন বরেণ্য ব্যক্তি। ওই আইনের মন্ত্রণালয়, বিধিবদ্ধ সংস্থা, কর্তৃপক্ষ এবং পাবলিক অফিসারদের অনিয়ম, অসৎ উপায়ে উপার্জিত অর্থ ও সম্পত্তি সম্পর্কে কোনো ব্যক্তির অভিযোগ উত্থাপনের দরজা খোলা ছিল। এ ক্ষেত্রে সুইডেনের ন্যায়পাল প্রতিষ্ঠানটি একটি চমৎকার উদাহরণ। যেমন সরকারি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যে কোনো নাগরিক বা ওই অফিসারের বিরুদ্ধে কর্মরত যে কোনো কর্মচারী এবং বিচারকের বিরুদ্ধে আইনজীবী কিংবা বিচারপতির বিরুদ্ধে অন্য বিচারপতি অভিযোগ দায়ের করতে পারেন। নিউজিল্যান্ডে ন্যায়পাল যে কোনো সিদ্ধান্তের বিষয়ে অনুসন্ধান করতে পারেন। ব্যবস্থা নিতে পারেন।

৪. বাংলাদেশে প্রণীত ন্যায়পাল আইনের ৮ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, যে কোনো সরকারি কর্মচারী বা ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ চূড়ান্ত করার আগে ওই ব্যক্তির সম্পর্কে অনুসন্ধান ও প্রমাণাদি সংগ্রহ করা হবে। প্রয়োজনে ন্যায়পাল সমন জারি করবেন। অভিযুক্ত ব্যক্তি হলফনামা দেবেন এবং প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্র দাখিলের বিধান করা হয়। প্রতিবছর স্থিরকৃত কার্যক্রম রাষ্ট্রপতির কাছে পেশ করবেন। রাষ্ট্রপতি তা পার্লামেন্টে উপস্থাপন করবেন। ন্যায়পালকে তার কার্যাদির জন্য দায়মুক্তি প্রদান করা হয়।

৫. দুর্নীতির অন্যতম ভিত্তি হলো দুর্নীতিবাজদের সিন্ডিকেট। যে বাজারে দুর্নীতির অবাধ প্রবাহ থাকে, সেই বাজার কোনো দিন নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না, সেটা সম্ভবও না। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দফায় দফায় বেতন বাড়ানো হয়েছে। সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো হয়েছে। অথচ তারা দুর্নীতি করে। কিন্তু দুর্নীতির অপরাধে তাদের শাস্তি হয় না। উল্টো তারা পদোন্নতি পান, পেনশন পান। তাদের নানাভাবে ছাড় দেওয়া হয়েছে। দুর্নীতির টাকা বিদেশে পাচার করছে। যেমনটি করেন বণিক চক্র ও রাজনীতিবিদরা।

৬. বিদ্যমান অবস্থায় দুর্নীতি উচ্ছেদ সম্ভব নয়। বরং কীভাবে দুর্নীতিকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় তার জন্য প্রয়োজন অবিলম্বে সাংবিধানিক দায় অনুযায়ী ন্যায়পাল কমিশন গঠন। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তাদের দ্বারা সংঘটিত দুর্নীতি ৮০ সালের আইনে ন্যায়পাল বিধানের এক্তিয়ারের বাইরে রাখা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এটা বলা শোভনীয় নয়, সবাই দুর্নীতিগ্রস্ত। তবে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক দুর্নীতিবাজ গড়ে তুলেছে সিন্ডিকেট এবং সরকারি কর্মচারী ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের ছত্রছায়ায় দুর্নীতির রাজত্ব কায়েম করেছে।

৭. বিচারকদের বিচারকার্য ও সিদ্ধান্ত কোনোক্রমেই ন্যায়পালের দ্বারা তদন্তের বিষয় হতে পারে না। এর জন্য রয়েছে আপিল কর্তৃপক্ষ। একজন বিচারক যদি একটি জমির প্লট পেয়ে তা উল্লেখ না করেন বা তার স্ত্রীর নামে ঢাকা শহরে কোনো বাড়ি নেই এরূপ মিথ্যা হলফনামা দেন সে ক্ষেত্রে বিচারিক ক্ষমতার বাইরে ওই বিচারককে ন্যায়পাল আইনে অন্তর্ভুক্ত করা যুক্তিযুক্ত; কেননা এর সঙ্গে বিচার কার্যক্রমের সম্পর্ক নেই।

৮. দুর্নীতি সম্পর্কে জিরো টলারেন্স নীতি প্রকৃত অর্থেই যদি বাস্তবায়ন করতে হয় তাহলে একটি শক্তিশালী ন্যায়পাল কমিশন গঠন, সাংবিধানিকভাবে তার আর্থিক স্বাধীনতা এবং একই সঙ্গে ন্যায়পালে কর্মরত ব্যক্তির অপসারণ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা যেভাবে অপসারিত হন সে অনুরূপ তাদের দায়মুক্তি ও চাকরির নিশ্চয়তার বিধান জরুরি। একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান তখনই শক্তিশালী হয় যখন সাংবিধানিক প্রধানদের নিয়ে বিশেষ কমিটি গঠন করে একজন ন্যায়পাল নিয়োগের বিধানকে প্রাধান্য দেওয়া হয়।

৯. যদি কোনো সরকারি কর্মকর্তাকে তার জ্ঞাত ও আইনসম্মত আয়ের উৎসের চেয়ে বেশি সম্পত্তির মালিকানা বা সম্পত্তির মালিকানা পাওয়া যায়, তাহলে একটি অনুমান করা যেতে পারে যে, উল্লিখিত সম্পত্তিটি দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে। ‘যেখানে ধোঁয়া আছে সেখানে আগুনের অস্তিত্ব থাকবেই।’ ন্যায়পালকে তদন্ত করার এমন ক্ষমতা দেওয়া উচিত যেন সংস্থাটি নির্বাহী বিভাগ, মন্ত্রিপরিষদ, আইনশৃঙ্খলা সংস্থা, স্বায়ত্তশাসিত বা আর্থিক খাত, বেসরকারি সংস্থায় নিয়োজিত কোনো ব্যক্তি তার জ্ঞাত এবং আইনসম্মত আয়ের উৎসের চেয়ে বেশি সম্পত্তির মালিক বা অধিকারী কি না তার তদন্ত ও ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতা রাখে। অবৈধভাবে অর্জিত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার ব্যবস্থা করা উচিত।

১০. দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক প্রতিষ্ঠিত আছে এবং সেই হিসেবে একটি প্রশ্ন উঠতে পারে যে, দুদক এবং ন্যায়পালের মধ্যে এক্তিয়ারের দ্বন্দ্ব দেখা দিতে পারে কি না। সংবিধানে ব্যক্ত জনগণের আকাক্সক্ষা অনুযায়ী সত্যিকারের কার্যকর ন্যায়পাল কমিশন প্রতিষ্ঠার জন্য সরকার যদি কঠোর নীতিগত সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে এই দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে যে কোনো বিষয়ের এক্তিয়ারের দ্বন্দ্ব রোধ করার জন্য একশত এক উপায় ও যন্ত্র রয়েছে। দুদকে নির্বাহী বিভাগের দুরন্ত প্রভাব। অশুভ ছায়ায় তার জন্ম।  নির্বাহী বিভাগের ইচ্ছা পূরণের যন্ত্র। কারণ দুদক স্বাধীন নয়। তার বাজেট-ব্যবস্থা স্বাধীন নয়। চাকরিরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সুরক্ষা না দেওয়ার ফলে দুদক দন্তহীন বাঘের পর্যায়ে চলে গেছে। দুর্নীতির উচ্ছেদের মতো জটিলতায় তাদের গা-ছাড়া ভাব। বর্তমান অনুকূল পরিবেশে ন্যায়পাল কমিশন দেশপ্রেমের দৃঢ় অঙ্গীকার নিয়ে এগিয়ে আসতে পারে। রাষ্ট্র-সংস্কারের যে মহতী উদ্যোগ অন্তর্বর্তী সরকার গ্রহণ করেছেন তার মধ্যে প্রতীয়মান হয়, বহুমাত্রিকতায় আকীর্ণ দুর্নীতি উচ্ছেদ বা নিয়ন্ত্রণ জটিলতম বিষয়। শুধু আইনি ব্যবস্থায় এর শেকড় উচ্ছেদ সম্ভব নয়। মনোজগতের গুণগত পরিবর্তন দরকার। এর জন্য অপরিহার্য হবে সামাজিক-সাংস্কৃতিক জাগরণ, যারা সাদাকে সাদা ও কালোকে কালো বলবে। দুর্নীতিবাজদের সামাজিকভাবে বয়কট করবে। সদ্য গঠিত দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান হিসেবে বরেণ্য, দক্ষ ও যোগ্য ব্যক্তিত্ব দায়িত্ব পেয়েছেন যার সৃজনশীলতা ও দেশপ্রেম সন্দেহাতীত। দেশবাসী আশার প্রদীপ হাতে দাঁড়িয়ে আছে। 

লেখক : ১৯৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী

লেখক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ