শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

দুর্নীতি : যেখানে ধোঁয়া সেখানেই আগুন

অধ্যাপক ডক্টর আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতি : যেখানে ধোঁয়া সেখানেই আগুন

১. রাষ্ট্রযন্ত্রের সর্বস্তরে দুর্নীতি অক্টোপাসের মতো জেঁকে বসে আছে। দুর্নীতি কে বা কারা করেছে দুদক তাদের চিহ্নিত করতে ব্যর্থ হলেও একটি নিরীহ প্রাণী ছাগল বলে দেয় কে দুর্নীতিবাজ। সম্প্রতি দুর্নীতি দমন সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেছেন, ‘দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) রাজনীতি ও আমলাতন্ত্রের কাছে জিম্মি।... এ দুই প্রভাবের কারণে সংস্থাটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারে না।’ তিনি বলেন, ‘দুদকের যে এক্তিয়ার, তার দুটি আঙ্গিক হচ্ছে প্রতিকার ও প্রতিরোধ।’ ২. এ প্রসঙ্গে সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান বাংলাদেশ সংবিধানে ৭৭ অনুচ্ছেদে ন্যায়পাল প্রতিষ্ঠার বিষয়টি বিবেচনায় নিতে পারেন। বাংলাদেশ সংবিধান সংরচন কমিটির চেয়ারম্যান ড. কামাল হোসেন বলেছিলেন, ‘ন্যায়পাল হবে দুর্নীতি উচ্ছেদের একটি শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান।’ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, ‘যদি দুর্নীতি বন্ধ করা যায় তাহলে শতকরা ৩০ ভাগ সমস্যা চলে যাবে, কাজ বেশি করা যাবে।’ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হলো। দুর্নীতি আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। এমনকি পৃথিবীতে আমরা দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন দেশ এবং সেই ধারা চলতে থাকে। দেশ এমন একটি পর্যায়ে এসেছে যেখানে দুর্নীতি রাষ্ট্রের নিরাপত্তা হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে। জনজীবন দুর্বিষহ, দূষিত পরিমন্ডলে নিপতিত। দুদক ঘুণে ধরা। প্রতিকারহীন অসহায়ত্ব। দুর্নীতি দমন কমিশন থেকে ‘দুর্নীতির ফাইল উধাও’ হয়ে যায় অথবা দুর্নীতি দমনের কর্মকর্তারা দুর্নীতির জন্য চাকরিচ্যুত হয়, এসব নজির দৃশ্যমান। মিডিয়াতে আসছে।

৩. ১৯৮০ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের উদ্যোগে ন্যায়পাল আইন সংসদে পাস হয়। আইনটি ২০০২ সালের ৬ জানুয়ারি সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে জারি করা হয়। কিন্তু তা কার্যকর করা কিংবা বিধিবিধান তৈরি করা হয়নি। ১৯৮০ সালের আইন অনুসারে পার্লামেন্টের সুপারিশক্রমে রাষ্ট্রপতি এমন একজনকে নিয়োগ দেবেন যিনি আইন সম্পর্কে অভিজ্ঞ, পারদর্শী ও একই সঙ্গে প্রশাসনিক দক্ষতা এবং ব্যক্তিত্বসম্পন্ন বরেণ্য ব্যক্তি। ওই আইনের মন্ত্রণালয়, বিধিবদ্ধ সংস্থা, কর্তৃপক্ষ এবং পাবলিক অফিসারদের অনিয়ম, অসৎ উপায়ে উপার্জিত অর্থ ও সম্পত্তি সম্পর্কে কোনো ব্যক্তির অভিযোগ উত্থাপনের দরজা খোলা ছিল। এ ক্ষেত্রে সুইডেনের ন্যায়পাল প্রতিষ্ঠানটি একটি চমৎকার উদাহরণ। যেমন সরকারি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যে কোনো নাগরিক বা ওই অফিসারের বিরুদ্ধে কর্মরত যে কোনো কর্মচারী এবং বিচারকের বিরুদ্ধে আইনজীবী কিংবা বিচারপতির বিরুদ্ধে অন্য বিচারপতি অভিযোগ দায়ের করতে পারেন। নিউজিল্যান্ডে ন্যায়পাল যে কোনো সিদ্ধান্তের বিষয়ে অনুসন্ধান করতে পারেন। ব্যবস্থা নিতে পারেন।

৪. বাংলাদেশে প্রণীত ন্যায়পাল আইনের ৮ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, যে কোনো সরকারি কর্মচারী বা ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ চূড়ান্ত করার আগে ওই ব্যক্তির সম্পর্কে অনুসন্ধান ও প্রমাণাদি সংগ্রহ করা হবে। প্রয়োজনে ন্যায়পাল সমন জারি করবেন। অভিযুক্ত ব্যক্তি হলফনামা দেবেন এবং প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্র দাখিলের বিধান করা হয়। প্রতিবছর স্থিরকৃত কার্যক্রম রাষ্ট্রপতির কাছে পেশ করবেন। রাষ্ট্রপতি তা পার্লামেন্টে উপস্থাপন করবেন। ন্যায়পালকে তার কার্যাদির জন্য দায়মুক্তি প্রদান করা হয়।

৫. দুর্নীতির অন্যতম ভিত্তি হলো দুর্নীতিবাজদের সিন্ডিকেট। যে বাজারে দুর্নীতির অবাধ প্রবাহ থাকে, সেই বাজার কোনো দিন নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না, সেটা সম্ভবও না। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দফায় দফায় বেতন বাড়ানো হয়েছে। সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো হয়েছে। অথচ তারা দুর্নীতি করে। কিন্তু দুর্নীতির অপরাধে তাদের শাস্তি হয় না। উল্টো তারা পদোন্নতি পান, পেনশন পান। তাদের নানাভাবে ছাড় দেওয়া হয়েছে। দুর্নীতির টাকা বিদেশে পাচার করছে। যেমনটি করেন বণিক চক্র ও রাজনীতিবিদরা।

৬. বিদ্যমান অবস্থায় দুর্নীতি উচ্ছেদ সম্ভব নয়। বরং কীভাবে দুর্নীতিকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় তার জন্য প্রয়োজন অবিলম্বে সাংবিধানিক দায় অনুযায়ী ন্যায়পাল কমিশন গঠন। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তাদের দ্বারা সংঘটিত দুর্নীতি ৮০ সালের আইনে ন্যায়পাল বিধানের এক্তিয়ারের বাইরে রাখা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এটা বলা শোভনীয় নয়, সবাই দুর্নীতিগ্রস্ত। তবে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক দুর্নীতিবাজ গড়ে তুলেছে সিন্ডিকেট এবং সরকারি কর্মচারী ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের ছত্রছায়ায় দুর্নীতির রাজত্ব কায়েম করেছে।

৭. বিচারকদের বিচারকার্য ও সিদ্ধান্ত কোনোক্রমেই ন্যায়পালের দ্বারা তদন্তের বিষয় হতে পারে না। এর জন্য রয়েছে আপিল কর্তৃপক্ষ। একজন বিচারক যদি একটি জমির প্লট পেয়ে তা উল্লেখ না করেন বা তার স্ত্রীর নামে ঢাকা শহরে কোনো বাড়ি নেই এরূপ মিথ্যা হলফনামা দেন সে ক্ষেত্রে বিচারিক ক্ষমতার বাইরে ওই বিচারককে ন্যায়পাল আইনে অন্তর্ভুক্ত করা যুক্তিযুক্ত; কেননা এর সঙ্গে বিচার কার্যক্রমের সম্পর্ক নেই।

৮. দুর্নীতি সম্পর্কে জিরো টলারেন্স নীতি প্রকৃত অর্থেই যদি বাস্তবায়ন করতে হয় তাহলে একটি শক্তিশালী ন্যায়পাল কমিশন গঠন, সাংবিধানিকভাবে তার আর্থিক স্বাধীনতা এবং একই সঙ্গে ন্যায়পালে কর্মরত ব্যক্তির অপসারণ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা যেভাবে অপসারিত হন সে অনুরূপ তাদের দায়মুক্তি ও চাকরির নিশ্চয়তার বিধান জরুরি। একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান তখনই শক্তিশালী হয় যখন সাংবিধানিক প্রধানদের নিয়ে বিশেষ কমিটি গঠন করে একজন ন্যায়পাল নিয়োগের বিধানকে প্রাধান্য দেওয়া হয়।

৯. যদি কোনো সরকারি কর্মকর্তাকে তার জ্ঞাত ও আইনসম্মত আয়ের উৎসের চেয়ে বেশি সম্পত্তির মালিকানা বা সম্পত্তির মালিকানা পাওয়া যায়, তাহলে একটি অনুমান করা যেতে পারে যে, উল্লিখিত সম্পত্তিটি দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে। ‘যেখানে ধোঁয়া আছে সেখানে আগুনের অস্তিত্ব থাকবেই।’ ন্যায়পালকে তদন্ত করার এমন ক্ষমতা দেওয়া উচিত যেন সংস্থাটি নির্বাহী বিভাগ, মন্ত্রিপরিষদ, আইনশৃঙ্খলা সংস্থা, স্বায়ত্তশাসিত বা আর্থিক খাত, বেসরকারি সংস্থায় নিয়োজিত কোনো ব্যক্তি তার জ্ঞাত এবং আইনসম্মত আয়ের উৎসের চেয়ে বেশি সম্পত্তির মালিক বা অধিকারী কি না তার তদন্ত ও ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতা রাখে। অবৈধভাবে অর্জিত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার ব্যবস্থা করা উচিত।

১০. দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক প্রতিষ্ঠিত আছে এবং সেই হিসেবে একটি প্রশ্ন উঠতে পারে যে, দুদক এবং ন্যায়পালের মধ্যে এক্তিয়ারের দ্বন্দ্ব দেখা দিতে পারে কি না। সংবিধানে ব্যক্ত জনগণের আকাক্সক্ষা অনুযায়ী সত্যিকারের কার্যকর ন্যায়পাল কমিশন প্রতিষ্ঠার জন্য সরকার যদি কঠোর নীতিগত সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে এই দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে যে কোনো বিষয়ের এক্তিয়ারের দ্বন্দ্ব রোধ করার জন্য একশত এক উপায় ও যন্ত্র রয়েছে। দুদকে নির্বাহী বিভাগের দুরন্ত প্রভাব। অশুভ ছায়ায় তার জন্ম।  নির্বাহী বিভাগের ইচ্ছা পূরণের যন্ত্র। কারণ দুদক স্বাধীন নয়। তার বাজেট-ব্যবস্থা স্বাধীন নয়। চাকরিরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সুরক্ষা না দেওয়ার ফলে দুদক দন্তহীন বাঘের পর্যায়ে চলে গেছে। দুর্নীতির উচ্ছেদের মতো জটিলতায় তাদের গা-ছাড়া ভাব। বর্তমান অনুকূল পরিবেশে ন্যায়পাল কমিশন দেশপ্রেমের দৃঢ় অঙ্গীকার নিয়ে এগিয়ে আসতে পারে। রাষ্ট্র-সংস্কারের যে মহতী উদ্যোগ অন্তর্বর্তী সরকার গ্রহণ করেছেন তার মধ্যে প্রতীয়মান হয়, বহুমাত্রিকতায় আকীর্ণ দুর্নীতি উচ্ছেদ বা নিয়ন্ত্রণ জটিলতম বিষয়। শুধু আইনি ব্যবস্থায় এর শেকড় উচ্ছেদ সম্ভব নয়। মনোজগতের গুণগত পরিবর্তন দরকার। এর জন্য অপরিহার্য হবে সামাজিক-সাংস্কৃতিক জাগরণ, যারা সাদাকে সাদা ও কালোকে কালো বলবে। দুর্নীতিবাজদের সামাজিকভাবে বয়কট করবে। সদ্য গঠিত দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান হিসেবে বরেণ্য, দক্ষ ও যোগ্য ব্যক্তিত্ব দায়িত্ব পেয়েছেন যার সৃজনশীলতা ও দেশপ্রেম সন্দেহাতীত। দেশবাসী আশার প্রদীপ হাতে দাঁড়িয়ে আছে। 

লেখক : ১৯৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী

লেখক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা