শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

দুর্নীতি : যেখানে ধোঁয়া সেখানেই আগুন

অধ্যাপক ডক্টর আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতি : যেখানে ধোঁয়া সেখানেই আগুন

১. রাষ্ট্রযন্ত্রের সর্বস্তরে দুর্নীতি অক্টোপাসের মতো জেঁকে বসে আছে। দুর্নীতি কে বা কারা করেছে দুদক তাদের চিহ্নিত করতে ব্যর্থ হলেও একটি নিরীহ প্রাণী ছাগল বলে দেয় কে দুর্নীতিবাজ। সম্প্রতি দুর্নীতি দমন সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেছেন, ‘দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) রাজনীতি ও আমলাতন্ত্রের কাছে জিম্মি।... এ দুই প্রভাবের কারণে সংস্থাটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারে না।’ তিনি বলেন, ‘দুদকের যে এক্তিয়ার, তার দুটি আঙ্গিক হচ্ছে প্রতিকার ও প্রতিরোধ।’ ২. এ প্রসঙ্গে সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান বাংলাদেশ সংবিধানে ৭৭ অনুচ্ছেদে ন্যায়পাল প্রতিষ্ঠার বিষয়টি বিবেচনায় নিতে পারেন। বাংলাদেশ সংবিধান সংরচন কমিটির চেয়ারম্যান ড. কামাল হোসেন বলেছিলেন, ‘ন্যায়পাল হবে দুর্নীতি উচ্ছেদের একটি শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান।’ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, ‘যদি দুর্নীতি বন্ধ করা যায় তাহলে শতকরা ৩০ ভাগ সমস্যা চলে যাবে, কাজ বেশি করা যাবে।’ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হলো। দুর্নীতি আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। এমনকি পৃথিবীতে আমরা দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন দেশ এবং সেই ধারা চলতে থাকে। দেশ এমন একটি পর্যায়ে এসেছে যেখানে দুর্নীতি রাষ্ট্রের নিরাপত্তা হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে। জনজীবন দুর্বিষহ, দূষিত পরিমন্ডলে নিপতিত। দুদক ঘুণে ধরা। প্রতিকারহীন অসহায়ত্ব। দুর্নীতি দমন কমিশন থেকে ‘দুর্নীতির ফাইল উধাও’ হয়ে যায় অথবা দুর্নীতি দমনের কর্মকর্তারা দুর্নীতির জন্য চাকরিচ্যুত হয়, এসব নজির দৃশ্যমান। মিডিয়াতে আসছে।

৩. ১৯৮০ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের উদ্যোগে ন্যায়পাল আইন সংসদে পাস হয়। আইনটি ২০০২ সালের ৬ জানুয়ারি সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে জারি করা হয়। কিন্তু তা কার্যকর করা কিংবা বিধিবিধান তৈরি করা হয়নি। ১৯৮০ সালের আইন অনুসারে পার্লামেন্টের সুপারিশক্রমে রাষ্ট্রপতি এমন একজনকে নিয়োগ দেবেন যিনি আইন সম্পর্কে অভিজ্ঞ, পারদর্শী ও একই সঙ্গে প্রশাসনিক দক্ষতা এবং ব্যক্তিত্বসম্পন্ন বরেণ্য ব্যক্তি। ওই আইনের মন্ত্রণালয়, বিধিবদ্ধ সংস্থা, কর্তৃপক্ষ এবং পাবলিক অফিসারদের অনিয়ম, অসৎ উপায়ে উপার্জিত অর্থ ও সম্পত্তি সম্পর্কে কোনো ব্যক্তির অভিযোগ উত্থাপনের দরজা খোলা ছিল। এ ক্ষেত্রে সুইডেনের ন্যায়পাল প্রতিষ্ঠানটি একটি চমৎকার উদাহরণ। যেমন সরকারি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যে কোনো নাগরিক বা ওই অফিসারের বিরুদ্ধে কর্মরত যে কোনো কর্মচারী এবং বিচারকের বিরুদ্ধে আইনজীবী কিংবা বিচারপতির বিরুদ্ধে অন্য বিচারপতি অভিযোগ দায়ের করতে পারেন। নিউজিল্যান্ডে ন্যায়পাল যে কোনো সিদ্ধান্তের বিষয়ে অনুসন্ধান করতে পারেন। ব্যবস্থা নিতে পারেন।

৪. বাংলাদেশে প্রণীত ন্যায়পাল আইনের ৮ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, যে কোনো সরকারি কর্মচারী বা ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ চূড়ান্ত করার আগে ওই ব্যক্তির সম্পর্কে অনুসন্ধান ও প্রমাণাদি সংগ্রহ করা হবে। প্রয়োজনে ন্যায়পাল সমন জারি করবেন। অভিযুক্ত ব্যক্তি হলফনামা দেবেন এবং প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্র দাখিলের বিধান করা হয়। প্রতিবছর স্থিরকৃত কার্যক্রম রাষ্ট্রপতির কাছে পেশ করবেন। রাষ্ট্রপতি তা পার্লামেন্টে উপস্থাপন করবেন। ন্যায়পালকে তার কার্যাদির জন্য দায়মুক্তি প্রদান করা হয়।

৫. দুর্নীতির অন্যতম ভিত্তি হলো দুর্নীতিবাজদের সিন্ডিকেট। যে বাজারে দুর্নীতির অবাধ প্রবাহ থাকে, সেই বাজার কোনো দিন নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না, সেটা সম্ভবও না। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দফায় দফায় বেতন বাড়ানো হয়েছে। সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো হয়েছে। অথচ তারা দুর্নীতি করে। কিন্তু দুর্নীতির অপরাধে তাদের শাস্তি হয় না। উল্টো তারা পদোন্নতি পান, পেনশন পান। তাদের নানাভাবে ছাড় দেওয়া হয়েছে। দুর্নীতির টাকা বিদেশে পাচার করছে। যেমনটি করেন বণিক চক্র ও রাজনীতিবিদরা।

৬. বিদ্যমান অবস্থায় দুর্নীতি উচ্ছেদ সম্ভব নয়। বরং কীভাবে দুর্নীতিকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় তার জন্য প্রয়োজন অবিলম্বে সাংবিধানিক দায় অনুযায়ী ন্যায়পাল কমিশন গঠন। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তাদের দ্বারা সংঘটিত দুর্নীতি ৮০ সালের আইনে ন্যায়পাল বিধানের এক্তিয়ারের বাইরে রাখা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এটা বলা শোভনীয় নয়, সবাই দুর্নীতিগ্রস্ত। তবে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক দুর্নীতিবাজ গড়ে তুলেছে সিন্ডিকেট এবং সরকারি কর্মচারী ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের ছত্রছায়ায় দুর্নীতির রাজত্ব কায়েম করেছে।

৭. বিচারকদের বিচারকার্য ও সিদ্ধান্ত কোনোক্রমেই ন্যায়পালের দ্বারা তদন্তের বিষয় হতে পারে না। এর জন্য রয়েছে আপিল কর্তৃপক্ষ। একজন বিচারক যদি একটি জমির প্লট পেয়ে তা উল্লেখ না করেন বা তার স্ত্রীর নামে ঢাকা শহরে কোনো বাড়ি নেই এরূপ মিথ্যা হলফনামা দেন সে ক্ষেত্রে বিচারিক ক্ষমতার বাইরে ওই বিচারককে ন্যায়পাল আইনে অন্তর্ভুক্ত করা যুক্তিযুক্ত; কেননা এর সঙ্গে বিচার কার্যক্রমের সম্পর্ক নেই।

৮. দুর্নীতি সম্পর্কে জিরো টলারেন্স নীতি প্রকৃত অর্থেই যদি বাস্তবায়ন করতে হয় তাহলে একটি শক্তিশালী ন্যায়পাল কমিশন গঠন, সাংবিধানিকভাবে তার আর্থিক স্বাধীনতা এবং একই সঙ্গে ন্যায়পালে কর্মরত ব্যক্তির অপসারণ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা যেভাবে অপসারিত হন সে অনুরূপ তাদের দায়মুক্তি ও চাকরির নিশ্চয়তার বিধান জরুরি। একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান তখনই শক্তিশালী হয় যখন সাংবিধানিক প্রধানদের নিয়ে বিশেষ কমিটি গঠন করে একজন ন্যায়পাল নিয়োগের বিধানকে প্রাধান্য দেওয়া হয়।

৯. যদি কোনো সরকারি কর্মকর্তাকে তার জ্ঞাত ও আইনসম্মত আয়ের উৎসের চেয়ে বেশি সম্পত্তির মালিকানা বা সম্পত্তির মালিকানা পাওয়া যায়, তাহলে একটি অনুমান করা যেতে পারে যে, উল্লিখিত সম্পত্তিটি দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে। ‘যেখানে ধোঁয়া আছে সেখানে আগুনের অস্তিত্ব থাকবেই।’ ন্যায়পালকে তদন্ত করার এমন ক্ষমতা দেওয়া উচিত যেন সংস্থাটি নির্বাহী বিভাগ, মন্ত্রিপরিষদ, আইনশৃঙ্খলা সংস্থা, স্বায়ত্তশাসিত বা আর্থিক খাত, বেসরকারি সংস্থায় নিয়োজিত কোনো ব্যক্তি তার জ্ঞাত এবং আইনসম্মত আয়ের উৎসের চেয়ে বেশি সম্পত্তির মালিক বা অধিকারী কি না তার তদন্ত ও ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতা রাখে। অবৈধভাবে অর্জিত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার ব্যবস্থা করা উচিত।

১০. দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক প্রতিষ্ঠিত আছে এবং সেই হিসেবে একটি প্রশ্ন উঠতে পারে যে, দুদক এবং ন্যায়পালের মধ্যে এক্তিয়ারের দ্বন্দ্ব দেখা দিতে পারে কি না। সংবিধানে ব্যক্ত জনগণের আকাক্সক্ষা অনুযায়ী সত্যিকারের কার্যকর ন্যায়পাল কমিশন প্রতিষ্ঠার জন্য সরকার যদি কঠোর নীতিগত সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে এই দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে যে কোনো বিষয়ের এক্তিয়ারের দ্বন্দ্ব রোধ করার জন্য একশত এক উপায় ও যন্ত্র রয়েছে। দুদকে নির্বাহী বিভাগের দুরন্ত প্রভাব। অশুভ ছায়ায় তার জন্ম।  নির্বাহী বিভাগের ইচ্ছা পূরণের যন্ত্র। কারণ দুদক স্বাধীন নয়। তার বাজেট-ব্যবস্থা স্বাধীন নয়। চাকরিরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সুরক্ষা না দেওয়ার ফলে দুদক দন্তহীন বাঘের পর্যায়ে চলে গেছে। দুর্নীতির উচ্ছেদের মতো জটিলতায় তাদের গা-ছাড়া ভাব। বর্তমান অনুকূল পরিবেশে ন্যায়পাল কমিশন দেশপ্রেমের দৃঢ় অঙ্গীকার নিয়ে এগিয়ে আসতে পারে। রাষ্ট্র-সংস্কারের যে মহতী উদ্যোগ অন্তর্বর্তী সরকার গ্রহণ করেছেন তার মধ্যে প্রতীয়মান হয়, বহুমাত্রিকতায় আকীর্ণ দুর্নীতি উচ্ছেদ বা নিয়ন্ত্রণ জটিলতম বিষয়। শুধু আইনি ব্যবস্থায় এর শেকড় উচ্ছেদ সম্ভব নয়। মনোজগতের গুণগত পরিবর্তন দরকার। এর জন্য অপরিহার্য হবে সামাজিক-সাংস্কৃতিক জাগরণ, যারা সাদাকে সাদা ও কালোকে কালো বলবে। দুর্নীতিবাজদের সামাজিকভাবে বয়কট করবে। সদ্য গঠিত দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান হিসেবে বরেণ্য, দক্ষ ও যোগ্য ব্যক্তিত্ব দায়িত্ব পেয়েছেন যার সৃজনশীলতা ও দেশপ্রেম সন্দেহাতীত। দেশবাসী আশার প্রদীপ হাতে দাঁড়িয়ে আছে। 

লেখক : ১৯৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী

লেখক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম