শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

দুর্নীতি : যেখানে ধোঁয়া সেখানেই আগুন

অধ্যাপক ডক্টর আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতি : যেখানে ধোঁয়া সেখানেই আগুন

১. রাষ্ট্রযন্ত্রের সর্বস্তরে দুর্নীতি অক্টোপাসের মতো জেঁকে বসে আছে। দুর্নীতি কে বা কারা করেছে দুদক তাদের চিহ্নিত করতে ব্যর্থ হলেও একটি নিরীহ প্রাণী ছাগল বলে দেয় কে দুর্নীতিবাজ। সম্প্রতি দুর্নীতি দমন সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেছেন, ‘দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) রাজনীতি ও আমলাতন্ত্রের কাছে জিম্মি।... এ দুই প্রভাবের কারণে সংস্থাটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারে না।’ তিনি বলেন, ‘দুদকের যে এক্তিয়ার, তার দুটি আঙ্গিক হচ্ছে প্রতিকার ও প্রতিরোধ।’ ২. এ প্রসঙ্গে সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান বাংলাদেশ সংবিধানে ৭৭ অনুচ্ছেদে ন্যায়পাল প্রতিষ্ঠার বিষয়টি বিবেচনায় নিতে পারেন। বাংলাদেশ সংবিধান সংরচন কমিটির চেয়ারম্যান ড. কামাল হোসেন বলেছিলেন, ‘ন্যায়পাল হবে দুর্নীতি উচ্ছেদের একটি শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান।’ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, ‘যদি দুর্নীতি বন্ধ করা যায় তাহলে শতকরা ৩০ ভাগ সমস্যা চলে যাবে, কাজ বেশি করা যাবে।’ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হলো। দুর্নীতি আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। এমনকি পৃথিবীতে আমরা দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন দেশ এবং সেই ধারা চলতে থাকে। দেশ এমন একটি পর্যায়ে এসেছে যেখানে দুর্নীতি রাষ্ট্রের নিরাপত্তা হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে। জনজীবন দুর্বিষহ, দূষিত পরিমন্ডলে নিপতিত। দুদক ঘুণে ধরা। প্রতিকারহীন অসহায়ত্ব। দুর্নীতি দমন কমিশন থেকে ‘দুর্নীতির ফাইল উধাও’ হয়ে যায় অথবা দুর্নীতি দমনের কর্মকর্তারা দুর্নীতির জন্য চাকরিচ্যুত হয়, এসব নজির দৃশ্যমান। মিডিয়াতে আসছে।

৩. ১৯৮০ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের উদ্যোগে ন্যায়পাল আইন সংসদে পাস হয়। আইনটি ২০০২ সালের ৬ জানুয়ারি সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে জারি করা হয়। কিন্তু তা কার্যকর করা কিংবা বিধিবিধান তৈরি করা হয়নি। ১৯৮০ সালের আইন অনুসারে পার্লামেন্টের সুপারিশক্রমে রাষ্ট্রপতি এমন একজনকে নিয়োগ দেবেন যিনি আইন সম্পর্কে অভিজ্ঞ, পারদর্শী ও একই সঙ্গে প্রশাসনিক দক্ষতা এবং ব্যক্তিত্বসম্পন্ন বরেণ্য ব্যক্তি। ওই আইনের মন্ত্রণালয়, বিধিবদ্ধ সংস্থা, কর্তৃপক্ষ এবং পাবলিক অফিসারদের অনিয়ম, অসৎ উপায়ে উপার্জিত অর্থ ও সম্পত্তি সম্পর্কে কোনো ব্যক্তির অভিযোগ উত্থাপনের দরজা খোলা ছিল। এ ক্ষেত্রে সুইডেনের ন্যায়পাল প্রতিষ্ঠানটি একটি চমৎকার উদাহরণ। যেমন সরকারি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যে কোনো নাগরিক বা ওই অফিসারের বিরুদ্ধে কর্মরত যে কোনো কর্মচারী এবং বিচারকের বিরুদ্ধে আইনজীবী কিংবা বিচারপতির বিরুদ্ধে অন্য বিচারপতি অভিযোগ দায়ের করতে পারেন। নিউজিল্যান্ডে ন্যায়পাল যে কোনো সিদ্ধান্তের বিষয়ে অনুসন্ধান করতে পারেন। ব্যবস্থা নিতে পারেন।

৪. বাংলাদেশে প্রণীত ন্যায়পাল আইনের ৮ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, যে কোনো সরকারি কর্মচারী বা ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ চূড়ান্ত করার আগে ওই ব্যক্তির সম্পর্কে অনুসন্ধান ও প্রমাণাদি সংগ্রহ করা হবে। প্রয়োজনে ন্যায়পাল সমন জারি করবেন। অভিযুক্ত ব্যক্তি হলফনামা দেবেন এবং প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্র দাখিলের বিধান করা হয়। প্রতিবছর স্থিরকৃত কার্যক্রম রাষ্ট্রপতির কাছে পেশ করবেন। রাষ্ট্রপতি তা পার্লামেন্টে উপস্থাপন করবেন। ন্যায়পালকে তার কার্যাদির জন্য দায়মুক্তি প্রদান করা হয়।

৫. দুর্নীতির অন্যতম ভিত্তি হলো দুর্নীতিবাজদের সিন্ডিকেট। যে বাজারে দুর্নীতির অবাধ প্রবাহ থাকে, সেই বাজার কোনো দিন নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না, সেটা সম্ভবও না। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দফায় দফায় বেতন বাড়ানো হয়েছে। সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো হয়েছে। অথচ তারা দুর্নীতি করে। কিন্তু দুর্নীতির অপরাধে তাদের শাস্তি হয় না। উল্টো তারা পদোন্নতি পান, পেনশন পান। তাদের নানাভাবে ছাড় দেওয়া হয়েছে। দুর্নীতির টাকা বিদেশে পাচার করছে। যেমনটি করেন বণিক চক্র ও রাজনীতিবিদরা।

৬. বিদ্যমান অবস্থায় দুর্নীতি উচ্ছেদ সম্ভব নয়। বরং কীভাবে দুর্নীতিকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় তার জন্য প্রয়োজন অবিলম্বে সাংবিধানিক দায় অনুযায়ী ন্যায়পাল কমিশন গঠন। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তাদের দ্বারা সংঘটিত দুর্নীতি ৮০ সালের আইনে ন্যায়পাল বিধানের এক্তিয়ারের বাইরে রাখা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এটা বলা শোভনীয় নয়, সবাই দুর্নীতিগ্রস্ত। তবে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক দুর্নীতিবাজ গড়ে তুলেছে সিন্ডিকেট এবং সরকারি কর্মচারী ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের ছত্রছায়ায় দুর্নীতির রাজত্ব কায়েম করেছে।

৭. বিচারকদের বিচারকার্য ও সিদ্ধান্ত কোনোক্রমেই ন্যায়পালের দ্বারা তদন্তের বিষয় হতে পারে না। এর জন্য রয়েছে আপিল কর্তৃপক্ষ। একজন বিচারক যদি একটি জমির প্লট পেয়ে তা উল্লেখ না করেন বা তার স্ত্রীর নামে ঢাকা শহরে কোনো বাড়ি নেই এরূপ মিথ্যা হলফনামা দেন সে ক্ষেত্রে বিচারিক ক্ষমতার বাইরে ওই বিচারককে ন্যায়পাল আইনে অন্তর্ভুক্ত করা যুক্তিযুক্ত; কেননা এর সঙ্গে বিচার কার্যক্রমের সম্পর্ক নেই।

৮. দুর্নীতি সম্পর্কে জিরো টলারেন্স নীতি প্রকৃত অর্থেই যদি বাস্তবায়ন করতে হয় তাহলে একটি শক্তিশালী ন্যায়পাল কমিশন গঠন, সাংবিধানিকভাবে তার আর্থিক স্বাধীনতা এবং একই সঙ্গে ন্যায়পালে কর্মরত ব্যক্তির অপসারণ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা যেভাবে অপসারিত হন সে অনুরূপ তাদের দায়মুক্তি ও চাকরির নিশ্চয়তার বিধান জরুরি। একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান তখনই শক্তিশালী হয় যখন সাংবিধানিক প্রধানদের নিয়ে বিশেষ কমিটি গঠন করে একজন ন্যায়পাল নিয়োগের বিধানকে প্রাধান্য দেওয়া হয়।

৯. যদি কোনো সরকারি কর্মকর্তাকে তার জ্ঞাত ও আইনসম্মত আয়ের উৎসের চেয়ে বেশি সম্পত্তির মালিকানা বা সম্পত্তির মালিকানা পাওয়া যায়, তাহলে একটি অনুমান করা যেতে পারে যে, উল্লিখিত সম্পত্তিটি দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে। ‘যেখানে ধোঁয়া আছে সেখানে আগুনের অস্তিত্ব থাকবেই।’ ন্যায়পালকে তদন্ত করার এমন ক্ষমতা দেওয়া উচিত যেন সংস্থাটি নির্বাহী বিভাগ, মন্ত্রিপরিষদ, আইনশৃঙ্খলা সংস্থা, স্বায়ত্তশাসিত বা আর্থিক খাত, বেসরকারি সংস্থায় নিয়োজিত কোনো ব্যক্তি তার জ্ঞাত এবং আইনসম্মত আয়ের উৎসের চেয়ে বেশি সম্পত্তির মালিক বা অধিকারী কি না তার তদন্ত ও ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতা রাখে। অবৈধভাবে অর্জিত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার ব্যবস্থা করা উচিত।

১০. দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক প্রতিষ্ঠিত আছে এবং সেই হিসেবে একটি প্রশ্ন উঠতে পারে যে, দুদক এবং ন্যায়পালের মধ্যে এক্তিয়ারের দ্বন্দ্ব দেখা দিতে পারে কি না। সংবিধানে ব্যক্ত জনগণের আকাক্সক্ষা অনুযায়ী সত্যিকারের কার্যকর ন্যায়পাল কমিশন প্রতিষ্ঠার জন্য সরকার যদি কঠোর নীতিগত সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে এই দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে যে কোনো বিষয়ের এক্তিয়ারের দ্বন্দ্ব রোধ করার জন্য একশত এক উপায় ও যন্ত্র রয়েছে। দুদকে নির্বাহী বিভাগের দুরন্ত প্রভাব। অশুভ ছায়ায় তার জন্ম।  নির্বাহী বিভাগের ইচ্ছা পূরণের যন্ত্র। কারণ দুদক স্বাধীন নয়। তার বাজেট-ব্যবস্থা স্বাধীন নয়। চাকরিরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সুরক্ষা না দেওয়ার ফলে দুদক দন্তহীন বাঘের পর্যায়ে চলে গেছে। দুর্নীতির উচ্ছেদের মতো জটিলতায় তাদের গা-ছাড়া ভাব। বর্তমান অনুকূল পরিবেশে ন্যায়পাল কমিশন দেশপ্রেমের দৃঢ় অঙ্গীকার নিয়ে এগিয়ে আসতে পারে। রাষ্ট্র-সংস্কারের যে মহতী উদ্যোগ অন্তর্বর্তী সরকার গ্রহণ করেছেন তার মধ্যে প্রতীয়মান হয়, বহুমাত্রিকতায় আকীর্ণ দুর্নীতি উচ্ছেদ বা নিয়ন্ত্রণ জটিলতম বিষয়। শুধু আইনি ব্যবস্থায় এর শেকড় উচ্ছেদ সম্ভব নয়। মনোজগতের গুণগত পরিবর্তন দরকার। এর জন্য অপরিহার্য হবে সামাজিক-সাংস্কৃতিক জাগরণ, যারা সাদাকে সাদা ও কালোকে কালো বলবে। দুর্নীতিবাজদের সামাজিকভাবে বয়কট করবে। সদ্য গঠিত দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান হিসেবে বরেণ্য, দক্ষ ও যোগ্য ব্যক্তিত্ব দায়িত্ব পেয়েছেন যার সৃজনশীলতা ও দেশপ্রেম সন্দেহাতীত। দেশবাসী আশার প্রদীপ হাতে দাঁড়িয়ে আছে। 

লেখক : ১৯৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী

লেখক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়