শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৪

তারেকের নেতৃত্বেই নিরাপদ আগামীর বাংলাদেশ

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. এ কে এম শামসুল ইসলাম, পিএসসি, জি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তারেকের নেতৃত্বেই নিরাপদ আগামীর বাংলাদেশ

২০০৭ সালের ওয়ান-ইলেভেন পরবর্তী সময় থেকে ২০২৪-এর ৫ আগস্ট পর্যন্ত সময়কাল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির জন্য কখনোই কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না। গত ৫ আগস্ট- পরবর্তী সময়েও বিএনপি যে কণ্টকমুক্ত পথ চলছে তেমন নয়। তবে এ পথচলা অপেক্ষাকৃত সহজতর হলেও সুগম নয় অদ্যাবধি। বহমান এ সময়ে যিনি আমাদের নির্দেশনা দিচ্ছেন, সাহস জোগাচ্ছেন, নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি সেনা সন্তান থেকে আজ একজন সফল জাতীয় নেতা হিসেবে ইতোমধ্যে দেশে-বিদেশে স্বীকৃত হয়েছেন। দীর্ঘ নির্বাসিত জীবন সত্ত্বেও, তিনি জনগণের কাছে ‘আগামীর নতুন বাংলাদেশের কাণ্ডারি হিসেবে সুপরিচিত; তার নাম- তারেক রহমান।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পিতা বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা, শহীদ প্রেসিডেন্ট লেফটেন্যান্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান বীরউত্তম, যাঁর উনিশ দফা ছিল দেশের রাজনৈতিক দর্শনে এক অনন্য স্বাক্ষর। ক্ষণজন্মা জীবনে শহীদ জিয়াউর রহমান তাঁর রাজনৈতিক দর্শনকে বাস্তবে রূপদান করেছিলেন তলাবিহীন ঝুড়ির অপবাদ ঘুচিয়ে বাংলাদেশকে তিনি করেছিলেন স্বাবলম্বী। নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন বিশ্ব নেতৃত্বের কাতারে।

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সুযোগ্য উত্তরাধিকারী তারেক রহমানের ধমনিতে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বপ্ন বাস্তবতায় প্রোথিত রাজনৈতিক দর্শন, আর হৃদয়মূলে গেঁথে আছে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের বহুধা বিস্তৃত এক মহিরুহ। অন্যদিকে, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের উজ্জ্বল গুণাবলিও তারেক রহমানকে করেছে আলোকিত।

স্বাধীনতার ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীরউত্তম, যাঁর উনিশ দফা ছিল দেশের রাজনৈতিক দর্শনে এক অনন্য স্বাক্ষর। ক্ষণজন্মা জীবনে শহীদ জিয়াউর রহমান তাঁর রাজনৈতিক দর্শনকে বাস্তবে রূপদান করেছিলেন তলাবিহীন ঝুড়ির অপবাদ ঘুচিয়ে বাংলাদেশকে তিনি করেছিলেন স্বাবলম্বী। নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন বিশ্ব নেতৃত্বের কাতারে

২০০৮ সালে নির্বাসনকাল হতে অদ্যাবধি লন্ডন প্রবাসেও বুকের ভিতর লাল-সবুজের বাংলাদেশকে ধারণ করে চলছেন তারেক রহমান। ওয়ান-ইলেভেনের কুশীলব এবং পরবর্তীতে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকার তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রযন্ত্রের সবরকম উপকরণ ব্যবহার করেও বিগত দেড় দশকের অব্যাহত চেষ্টার পরেও কোনো দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণ করতে পারেনি। বরং দেশের অপার সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক নেতা তারেক রহমানের সততা ও সত্যের পক্ষে রায় দেওয়ায় সেই বিচারক মোতাহার হোসেন জীবননাশের হুমকি মাথায় নিয়ে দেশান্তরী হন।

বললে অত্যুক্তি হবে না ২০০১ সালে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট সরকার রাষ্ট্রক্ষমতায় আসার পর থেকেই প্রতিবেশী দেশের একটি বিতর্কিত গোয়েন্দা সংস্থা এবং ‘আওয়ামী সফট পাওয়ার’-এর যোগসাজশে তারেক রহমান ও বিএনপিবিরোধী যে চক্রান্ত শুরু হয় সেটির ফলাফল ছিল ওয়ান-ইলেভেন। ওয়ান-ইলেভেন পরবর্তী সময়ে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আপসহীনতা ও অনমনীয় দেশপ্রেমের বিনিময়ে ওয়ান-ইলেভেনের কুশীলবরা, ভারত এবং পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ সরকার যা দিয়েছে তা হলো দেশনেত্রীকে অবৈধভাবে নিজের বাসভবন থেকে উচ্ছেদ, অন্যায়ভাবে কারাবাস, দুই সন্তান তারেক রহমান ও মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর নির্বাসিত জীবন (একপর্যায়ে কোকোর অকাল মৃত্যু) এবং রাজনৈতিক দল হিসেবে দীর্ঘ সময় বিএনপির এক শ্বাপদসংকুল পথে যাত্রা।

২০০৮ সালে লন্ডনে নির্বাসিত সময় থেকে অদ্যাবধি তারেক রহমানকে যিনি দ্বিধাহীন চিত্তে সমর্থন দিয়ে গেছেন তিনি তাঁর সহধর্মিণী বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. জোবাইদা রহমান। ডা. জোবাইদা রহমান হলেন সাবেক নৌবাহিনীপ্রধান রিয়ার এডমিরাল মাহবুব আলী খানের কনিষ্ঠ কন্যা। ডা. জোবাইদা রহমান ছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের স্নাতক, পরবর্তীতে যিনি পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন করেছেন ইম্পেরিয়াল কলেজ অব লন্ডন থেকে।

ওয়ান-ইলেভেন সরকারের নির্যাতনে গুরুতর অসুস্থ তারেক রহমানের সহচর, ছায়াসঙ্গী ও সহধর্মিণী ছিলেন ডা. জোবাইদা রহমান। পারিবারিক, মানসিক, রাজনৈতিক যে সমর্থন এবং দেশজুড়ে সেবামূলক কাজের যে স্বাক্ষর তিনি বহন করেছেন বাংলাদেশের কোনো রাজনৈতিক নেতার সহধর্মিণী হিসেবে সেটি রীতিমতো নজিরবিহীন। বিশ্ব বিখ্যাত ও সর্বজনমান্য বিপ্লবী নেতা নেলসন ম্যান্ডেলার সহধর্মিণী উইনি ম্যান্ডেলার অবদানের সঙ্গে তুলনীয় দল, দেশ, স্বামী, দেশনায়ক ও গণতন্ত্রের জন্য ডা. জোবাইদা রহমানের অবদান এবং সক্রিয়তা। যে পরিবারে তাঁর জন্ম ও বেড়ে ওঠা সেই পরিবারের পরিপ্রেক্ষিতে খুব সহজেই তিনি বেছে নিতে পারতেন এক স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ জীবনযাপন।

একদিকে মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট ও সাবেক সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমান এবং আপসহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠপুত্র তারেক রহমান আর অপরদিকে মহীয়সী নারী ডা. জোবাইদা রহমানের পিতা নৌবাহিনীপ্রধান মাহবুব আলী খান ও চাচা মহান মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক এম এ জি ওসমানী। আমরা মনে করি দেশপ্রেম, জীবন ও কর্মে তারা উভয়েই পূর্বসূরিদের কৃতিত্বের ধারক ও বাহক হয়ে তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সুচারুভাবে পালন করে যাচ্ছেন। আমরা যদি নির্মোহভাবে নির্বাসিত প্রবাসজীবনে সুদূর লন্ডন থেকে তারেক রহমানের রাজনৈতিক নির্দেশনা, বক্তব্য এবং রাজনৈতিক ক্রিয়াকলাপকে বিশ্লেষণ করি, তবে আমরা যে তারেক রহমানকে পাই সেটি তাঁর ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিত্ব এবং ব্যক্তিত্ব থেকে জাতীয় নেতা হয়ে ওঠার অবয়ব। তাঁর যে অবয়ব পরিলক্ষিত হয় আমাদের সামনে, সেই অবয়ব ধারণ করে নিখাদ এক বাংলাদেশকে এবং এভাবেই তিনি হয়ে ওঠেন বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ধারক, বাহক ও রক্ষক।

তিল তিল করে ত্যাগ ও তিতিক্ষার ভিতর দিয়ে যে দূরদর্শী তারেক রহমান তৈরি হয়ে উঠেছেন। সেই তারেক রহমান শুধু বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির নন, তিনি বাংলাদেশের তারেক রহমান, তিনি সর্বজনমান্য তারেক রহমান।

একজন তারেক রহমান বাংলাদেশকে ধারণ করেন বলেই সম্প্রতি ছাত্র-জনতার গণআন্দোলন থেকে শুরু করে সব জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট আন্দোলনে দ্বিধাহীনভাবে সমর্থন দেওয়ার পাশাপাশি নিজের রাজনৈতিক দলকে উদ্বুদ্ধ করেছেন ন্যায়ভিত্তিক প্রতিটি জনবান্ধব আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে।

২০২৪ সালের ১৫ জুলাই কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে যে গণআন্দোলন গড়ে ওঠে, সেই গণআন্দোলন একপর্যায়ে গণ অভ্যুত্থানে রূপ নেয়। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি গত দেড় দশক ধরে টানা গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ভিতর দিয়ে জোর করে রাষ্ট্রক্ষমতায় আঁকড়ে থাকা স্বৈরাচার

আওয়ামী লীগবিরোধী যে জনমত তৈরি করেছিল; সেই জনমত ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে প্রভাবিত করেছিল দারুণভাবে। শুধু প্রভাবিতই করেনি বরং আন্দোলনের গতিপথও প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে গণআন্দোলনের দিকে ধাবিত করেন তারেক রহমান।

গণআন্দোলন চলাকালে কখনো কখনো আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থা, ভারতীয় চরদের দ্বারা আক্রান্ত হয়ে দিশাহারা হয়ে গেছে। কিন্তু তারেক রহমানের নির্দেশে ও নেতৃত্বে বিএনপি এবং এর অঙ্গসংগঠন বিশেষ করে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, জাসাস ও শ্রমিক দল সার্বক্ষণিকভাবে রাজপথে থেকে অকাতরে জীবন বিসর্জন দিয়ে গণআন্দোলনকে গণবিপ্লবে রূপান্তরিত করেছে।

যার প্রমাণ ২০২৪-এর জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে শহীদ ৮৭৫ জনের মধ্যে ৪২২ জনই বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী। নিন্দুক বা সমালোচকেরা যাই বলুক না কেন বিএনপির মতো একটি বৃহৎ ও জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল ছাত্র-জনতার সঙ্গে সক্রিয়ভাবে অংশ না নিলে গণবিপ্লব অবশ্যই ব্যর্থ হয়ে যেত। আমরা যদি ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিভিন্ন বক্তব্য ও বিবৃতি বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখা যায়, সেখানে কোথাও জিঘাংসা চরিতার্থতা কিংবা প্রতিশোধের কথা নেই। অবৈধ ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা ওয়াজেদ কিংবা সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের প্রচার করতেন- ‘আওয়ামী লীগ বা হাসিনা শাহির পতন হলে তাদের ১০ লাখ লোক মারা যাবে!’

সেখানে তারেক রহমানের কঠোর নির্দেশনায় দেশে কোনো ধরনের হতাহত কিংবা মানুষের জানমালের ক্ষতি হয়নি।

বাংলাদেশে বর্তমানে একটি অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত রয়েছে। যেখানে বিভিন্ন দল, মত, পেশার সুবিধাবাদী লোকেরা এবং স্বৈরাচারের ল্যাসপেন্সাররা বিভিন্ন দাবি-দাওয়ার মধ্য দিয়ে এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি করার চেষ্টা করছে সেখানে তারেক রহমান তাঁর রাজনৈতিক দল

বিএনপির তরফ থেকে আন্তরিক সহযোগিতা করে যাচ্ছেন। রাষ্ট্রের বিভিন্ন স্তম্ভের সংস্কারের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সময় দেওয়া এবং সহযোগিতার বিষয়ে তারেক রহমান দ্বিধাহীন ও নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। সেনা সন্তান তারেক রহমান নিজের পিতা ও মাতার মতো একজন পরীক্ষিত দেশপ্রেমিক, দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ও নিবেদিত নেতা। যিনি নিজের জীবন এবং রাজনৈতিক সংগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপিকে এক নতুন রূপে সাজাতে অঙ্গীকারবদ্ধ। তারেক রহমানের ত্যাগ, ধৈর্য এবং দূরদর্শী নেতৃত্ব দলকে পুনরুজ্জীবিত করেছে এবং বাংলাদেশের ভবিষ্যৎকে নিরাপদ ও সুরক্ষিত করতে বদ্ধপরিকর।

তারেক রহমান শুধু বিএনপির নেতা নন, বরং সারা দেশের একজন সর্বজন গ্রহণযোগ্য নেতৃত্ব। যার লক্ষ্য- বাংলাদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, ন্যায়ভিত্তিক সমাজ এবং উৎপাদনের উন্নয়ন নিশ্চিত করা। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশ যে কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যের পথে এগিয়ে যাবে তা স্বপ্ন নয় বরং বাস্তবতা হতে চলেছে।

লেখক : সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা
কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১
বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ
পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ
ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক
নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাল কার্ড দেখার পর নিজেকে নির্দোষ দাবি বার্সা কোচের
লাল কার্ড দেখার পর নিজেকে নির্দোষ দাবি বার্সা কোচের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাছের ডাল পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
গাছের ডাল পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিককে হত্যাচেষ্টায় কারাগারে
প্রেমিককে হত্যাচেষ্টায় কারাগারে

দেশগ্রাম

হোটেলে নাশতা খেয়ে ছয়জন অসুস্থ
হোটেলে নাশতা খেয়ে ছয়জন অসুস্থ

দেশগ্রাম

নেশার টাকার জন্য দাদাকে খুন
নেশার টাকার জন্য দাদাকে খুন

দেশগ্রাম

দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি শিশু
দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি শিশু

দেশগ্রাম

ভূমি অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি
ভূমি অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি

দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী
জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর লাশ উদ্ধার
রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্লিনিক সিলগালা, তদন্ত কমিটি গঠন
ক্লিনিক সিলগালা, তদন্ত কমিটি গঠন

দেশগ্রাম

ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করতে হবে
ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করতে হবে

নগর জীবন

জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অকেজো পাম্প, সেচ নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক
অকেজো পাম্প, সেচ নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রকারীরা জয়যুক্ত হবে না, জয়যুক্ত হবে ঐক্যবদ্ধ জনগণ
ষড়যন্ত্রকারীরা জয়যুক্ত হবে না, জয়যুক্ত হবে ঐক্যবদ্ধ জনগণ

নগর জীবন

ডেঙ্গুজ্বরে হাসপাতালে ভর্তি ৯৫০ জন
ডেঙ্গুজ্বরে হাসপাতালে ভর্তি ৯৫০ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাসপূজায় যেতে বন বিভাগের পাঁচটি রুট নির্ধারণ
রাসপূজায় যেতে বন বিভাগের পাঁচটি রুট নির্ধারণ

নগর জীবন

এনসিপি শাপলা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবে
এনসিপি শাপলা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবে

নগর জীবন

ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের আয়োজিত সেমিনার
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের আয়োজিত সেমিনার

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদ
শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু

দেশগ্রাম

দুর্নীতি ও বৈষম্য বাড়ায় দুর্ভোগ সীমাহীন
দুর্নীতি ও বৈষম্য বাড়ায় দুর্ভোগ সীমাহীন

নগর জীবন

দুই দশকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
দুই দশকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

নগর জীবন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিবাদ কর্মসূচি
প্রতিবাদ কর্মসূচি

নগর জীবন

‘সমৃদ্ধ অর্থনৈতিক লক্ষ্মীপুর গড়তে রেল যোগাযোগ দরকার’
‘সমৃদ্ধ অর্থনৈতিক লক্ষ্মীপুর গড়তে রেল যোগাযোগ দরকার’

নগর জীবন