শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৪

তারেকের নেতৃত্বেই নিরাপদ আগামীর বাংলাদেশ

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. এ কে এম শামসুল ইসলাম, পিএসসি, জি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তারেকের নেতৃত্বেই নিরাপদ আগামীর বাংলাদেশ

২০০৭ সালের ওয়ান-ইলেভেন পরবর্তী সময় থেকে ২০২৪-এর ৫ আগস্ট পর্যন্ত সময়কাল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির জন্য কখনোই কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না। গত ৫ আগস্ট- পরবর্তী সময়েও বিএনপি যে কণ্টকমুক্ত পথ চলছে তেমন নয়। তবে এ পথচলা অপেক্ষাকৃত সহজতর হলেও সুগম নয় অদ্যাবধি। বহমান এ সময়ে যিনি আমাদের নির্দেশনা দিচ্ছেন, সাহস জোগাচ্ছেন, নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি সেনা সন্তান থেকে আজ একজন সফল জাতীয় নেতা হিসেবে ইতোমধ্যে দেশে-বিদেশে স্বীকৃত হয়েছেন। দীর্ঘ নির্বাসিত জীবন সত্ত্বেও, তিনি জনগণের কাছে ‘আগামীর নতুন বাংলাদেশের কাণ্ডারি হিসেবে সুপরিচিত; তার নাম- তারেক রহমান।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পিতা বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা, শহীদ প্রেসিডেন্ট লেফটেন্যান্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান বীরউত্তম, যাঁর উনিশ দফা ছিল দেশের রাজনৈতিক দর্শনে এক অনন্য স্বাক্ষর। ক্ষণজন্মা জীবনে শহীদ জিয়াউর রহমান তাঁর রাজনৈতিক দর্শনকে বাস্তবে রূপদান করেছিলেন তলাবিহীন ঝুড়ির অপবাদ ঘুচিয়ে বাংলাদেশকে তিনি করেছিলেন স্বাবলম্বী। নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন বিশ্ব নেতৃত্বের কাতারে।

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সুযোগ্য উত্তরাধিকারী তারেক রহমানের ধমনিতে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বপ্ন বাস্তবতায় প্রোথিত রাজনৈতিক দর্শন, আর হৃদয়মূলে গেঁথে আছে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের বহুধা বিস্তৃত এক মহিরুহ। অন্যদিকে, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের উজ্জ্বল গুণাবলিও তারেক রহমানকে করেছে আলোকিত।

স্বাধীনতার ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীরউত্তম, যাঁর উনিশ দফা ছিল দেশের রাজনৈতিক দর্শনে এক অনন্য স্বাক্ষর। ক্ষণজন্মা জীবনে শহীদ জিয়াউর রহমান তাঁর রাজনৈতিক দর্শনকে বাস্তবে রূপদান করেছিলেন তলাবিহীন ঝুড়ির অপবাদ ঘুচিয়ে বাংলাদেশকে তিনি করেছিলেন স্বাবলম্বী। নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন বিশ্ব নেতৃত্বের কাতারে

২০০৮ সালে নির্বাসনকাল হতে অদ্যাবধি লন্ডন প্রবাসেও বুকের ভিতর লাল-সবুজের বাংলাদেশকে ধারণ করে চলছেন তারেক রহমান। ওয়ান-ইলেভেনের কুশীলব এবং পরবর্তীতে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকার তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রযন্ত্রের সবরকম উপকরণ ব্যবহার করেও বিগত দেড় দশকের অব্যাহত চেষ্টার পরেও কোনো দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণ করতে পারেনি। বরং দেশের অপার সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক নেতা তারেক রহমানের সততা ও সত্যের পক্ষে রায় দেওয়ায় সেই বিচারক মোতাহার হোসেন জীবননাশের হুমকি মাথায় নিয়ে দেশান্তরী হন।

বললে অত্যুক্তি হবে না ২০০১ সালে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট সরকার রাষ্ট্রক্ষমতায় আসার পর থেকেই প্রতিবেশী দেশের একটি বিতর্কিত গোয়েন্দা সংস্থা এবং ‘আওয়ামী সফট পাওয়ার’-এর যোগসাজশে তারেক রহমান ও বিএনপিবিরোধী যে চক্রান্ত শুরু হয় সেটির ফলাফল ছিল ওয়ান-ইলেভেন। ওয়ান-ইলেভেন পরবর্তী সময়ে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আপসহীনতা ও অনমনীয় দেশপ্রেমের বিনিময়ে ওয়ান-ইলেভেনের কুশীলবরা, ভারত এবং পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ সরকার যা দিয়েছে তা হলো দেশনেত্রীকে অবৈধভাবে নিজের বাসভবন থেকে উচ্ছেদ, অন্যায়ভাবে কারাবাস, দুই সন্তান তারেক রহমান ও মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর নির্বাসিত জীবন (একপর্যায়ে কোকোর অকাল মৃত্যু) এবং রাজনৈতিক দল হিসেবে দীর্ঘ সময় বিএনপির এক শ্বাপদসংকুল পথে যাত্রা।

২০০৮ সালে লন্ডনে নির্বাসিত সময় থেকে অদ্যাবধি তারেক রহমানকে যিনি দ্বিধাহীন চিত্তে সমর্থন দিয়ে গেছেন তিনি তাঁর সহধর্মিণী বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. জোবাইদা রহমান। ডা. জোবাইদা রহমান হলেন সাবেক নৌবাহিনীপ্রধান রিয়ার এডমিরাল মাহবুব আলী খানের কনিষ্ঠ কন্যা। ডা. জোবাইদা রহমান ছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের স্নাতক, পরবর্তীতে যিনি পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন করেছেন ইম্পেরিয়াল কলেজ অব লন্ডন থেকে।

ওয়ান-ইলেভেন সরকারের নির্যাতনে গুরুতর অসুস্থ তারেক রহমানের সহচর, ছায়াসঙ্গী ও সহধর্মিণী ছিলেন ডা. জোবাইদা রহমান। পারিবারিক, মানসিক, রাজনৈতিক যে সমর্থন এবং দেশজুড়ে সেবামূলক কাজের যে স্বাক্ষর তিনি বহন করেছেন বাংলাদেশের কোনো রাজনৈতিক নেতার সহধর্মিণী হিসেবে সেটি রীতিমতো নজিরবিহীন। বিশ্ব বিখ্যাত ও সর্বজনমান্য বিপ্লবী নেতা নেলসন ম্যান্ডেলার সহধর্মিণী উইনি ম্যান্ডেলার অবদানের সঙ্গে তুলনীয় দল, দেশ, স্বামী, দেশনায়ক ও গণতন্ত্রের জন্য ডা. জোবাইদা রহমানের অবদান এবং সক্রিয়তা। যে পরিবারে তাঁর জন্ম ও বেড়ে ওঠা সেই পরিবারের পরিপ্রেক্ষিতে খুব সহজেই তিনি বেছে নিতে পারতেন এক স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ জীবনযাপন।

একদিকে মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট ও সাবেক সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমান এবং আপসহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠপুত্র তারেক রহমান আর অপরদিকে মহীয়সী নারী ডা. জোবাইদা রহমানের পিতা নৌবাহিনীপ্রধান মাহবুব আলী খান ও চাচা মহান মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক এম এ জি ওসমানী। আমরা মনে করি দেশপ্রেম, জীবন ও কর্মে তারা উভয়েই পূর্বসূরিদের কৃতিত্বের ধারক ও বাহক হয়ে তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সুচারুভাবে পালন করে যাচ্ছেন। আমরা যদি নির্মোহভাবে নির্বাসিত প্রবাসজীবনে সুদূর লন্ডন থেকে তারেক রহমানের রাজনৈতিক নির্দেশনা, বক্তব্য এবং রাজনৈতিক ক্রিয়াকলাপকে বিশ্লেষণ করি, তবে আমরা যে তারেক রহমানকে পাই সেটি তাঁর ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিত্ব এবং ব্যক্তিত্ব থেকে জাতীয় নেতা হয়ে ওঠার অবয়ব। তাঁর যে অবয়ব পরিলক্ষিত হয় আমাদের সামনে, সেই অবয়ব ধারণ করে নিখাদ এক বাংলাদেশকে এবং এভাবেই তিনি হয়ে ওঠেন বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ধারক, বাহক ও রক্ষক।

তিল তিল করে ত্যাগ ও তিতিক্ষার ভিতর দিয়ে যে দূরদর্শী তারেক রহমান তৈরি হয়ে উঠেছেন। সেই তারেক রহমান শুধু বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির নন, তিনি বাংলাদেশের তারেক রহমান, তিনি সর্বজনমান্য তারেক রহমান।

একজন তারেক রহমান বাংলাদেশকে ধারণ করেন বলেই সম্প্রতি ছাত্র-জনতার গণআন্দোলন থেকে শুরু করে সব জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট আন্দোলনে দ্বিধাহীনভাবে সমর্থন দেওয়ার পাশাপাশি নিজের রাজনৈতিক দলকে উদ্বুদ্ধ করেছেন ন্যায়ভিত্তিক প্রতিটি জনবান্ধব আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে।

২০২৪ সালের ১৫ জুলাই কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে যে গণআন্দোলন গড়ে ওঠে, সেই গণআন্দোলন একপর্যায়ে গণ অভ্যুত্থানে রূপ নেয়। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি গত দেড় দশক ধরে টানা গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ভিতর দিয়ে জোর করে রাষ্ট্রক্ষমতায় আঁকড়ে থাকা স্বৈরাচার

আওয়ামী লীগবিরোধী যে জনমত তৈরি করেছিল; সেই জনমত ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে প্রভাবিত করেছিল দারুণভাবে। শুধু প্রভাবিতই করেনি বরং আন্দোলনের গতিপথও প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে গণআন্দোলনের দিকে ধাবিত করেন তারেক রহমান।

গণআন্দোলন চলাকালে কখনো কখনো আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থা, ভারতীয় চরদের দ্বারা আক্রান্ত হয়ে দিশাহারা হয়ে গেছে। কিন্তু তারেক রহমানের নির্দেশে ও নেতৃত্বে বিএনপি এবং এর অঙ্গসংগঠন বিশেষ করে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, জাসাস ও শ্রমিক দল সার্বক্ষণিকভাবে রাজপথে থেকে অকাতরে জীবন বিসর্জন দিয়ে গণআন্দোলনকে গণবিপ্লবে রূপান্তরিত করেছে।

যার প্রমাণ ২০২৪-এর জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে শহীদ ৮৭৫ জনের মধ্যে ৪২২ জনই বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী। নিন্দুক বা সমালোচকেরা যাই বলুক না কেন বিএনপির মতো একটি বৃহৎ ও জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল ছাত্র-জনতার সঙ্গে সক্রিয়ভাবে অংশ না নিলে গণবিপ্লব অবশ্যই ব্যর্থ হয়ে যেত। আমরা যদি ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিভিন্ন বক্তব্য ও বিবৃতি বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখা যায়, সেখানে কোথাও জিঘাংসা চরিতার্থতা কিংবা প্রতিশোধের কথা নেই। অবৈধ ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা ওয়াজেদ কিংবা সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের প্রচার করতেন- ‘আওয়ামী লীগ বা হাসিনা শাহির পতন হলে তাদের ১০ লাখ লোক মারা যাবে!’

সেখানে তারেক রহমানের কঠোর নির্দেশনায় দেশে কোনো ধরনের হতাহত কিংবা মানুষের জানমালের ক্ষতি হয়নি।

বাংলাদেশে বর্তমানে একটি অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত রয়েছে। যেখানে বিভিন্ন দল, মত, পেশার সুবিধাবাদী লোকেরা এবং স্বৈরাচারের ল্যাসপেন্সাররা বিভিন্ন দাবি-দাওয়ার মধ্য দিয়ে এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি করার চেষ্টা করছে সেখানে তারেক রহমান তাঁর রাজনৈতিক দল

বিএনপির তরফ থেকে আন্তরিক সহযোগিতা করে যাচ্ছেন। রাষ্ট্রের বিভিন্ন স্তম্ভের সংস্কারের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সময় দেওয়া এবং সহযোগিতার বিষয়ে তারেক রহমান দ্বিধাহীন ও নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। সেনা সন্তান তারেক রহমান নিজের পিতা ও মাতার মতো একজন পরীক্ষিত দেশপ্রেমিক, দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ও নিবেদিত নেতা। যিনি নিজের জীবন এবং রাজনৈতিক সংগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপিকে এক নতুন রূপে সাজাতে অঙ্গীকারবদ্ধ। তারেক রহমানের ত্যাগ, ধৈর্য এবং দূরদর্শী নেতৃত্ব দলকে পুনরুজ্জীবিত করেছে এবং বাংলাদেশের ভবিষ্যৎকে নিরাপদ ও সুরক্ষিত করতে বদ্ধপরিকর।

তারেক রহমান শুধু বিএনপির নেতা নন, বরং সারা দেশের একজন সর্বজন গ্রহণযোগ্য নেতৃত্ব। যার লক্ষ্য- বাংলাদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, ন্যায়ভিত্তিক সমাজ এবং উৎপাদনের উন্নয়ন নিশ্চিত করা। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশ যে কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যের পথে এগিয়ে যাবে তা স্বপ্ন নয় বরং বাস্তবতা হতে চলেছে।

লেখক : সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
কক্সবাজার মহাসড়ক
কক্সবাজার মহাসড়ক
চাই কূটনৈতিক তৎপরতা
চাই কূটনৈতিক তৎপরতা
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
জীবন যেভাবে সুখের হয়
জীবন যেভাবে সুখের হয়
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত
চট্টগ্রামে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিঃস্বার্থ ভালোবাসার গল্প ‘বাবার ছায়া’
নিঃস্বার্থ ভালোবাসার গল্প ‘বাবার ছায়া’

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে মার্কিন হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বেশিরভাগ আমেরিকান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে মার্কিন হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বেশিরভাগ আমেরিকান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের যৌক্তিকতা দেখছেন না লা লিগা সভাপতি
ক্লাব বিশ্বকাপের যৌক্তিকতা দেখছেন না লা লিগা সভাপতি

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শপথ ছাড়াই ইশরাকের নানা ‘নির্দেশনা’, সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
শপথ ছাড়াই ইশরাকের নানা ‘নির্দেশনা’, সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
ইসরায়েলে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ইসরায়েলি হামলায় আরও ৮৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ইসরায়েলি হামলায় আরও ৮৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পাকিস্তানের নতুন হাইকমিশনার হচ্ছেন ইমরান হায়দার
ঢাকায় পাকিস্তানের নতুন হাইকমিশনার হচ্ছেন ইমরান হায়দার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ছাড়তে চাওয়া বাংলাদেশিদের জন্য দূতাবাসের জরুরি বার্তা
ইরান ছাড়তে চাওয়া বাংলাদেশিদের জন্য দূতাবাসের জরুরি বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতির নতুন হুমকি ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ
বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতির নতুন হুমকি ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭০
গাজায় খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যা করে বোরকা পরে পালালো স্বামী!
স্ত্রীকে হত্যা করে বোরকা পরে পালালো স্বামী!

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়
তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি
ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প
খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা
বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প
আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন
নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে
নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার
সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা