শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৪

ট্রাম্পের বিজয় ও আমেরিকান নারী

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পের বিজয় ও আমেরিকান নারী

আমেরিকার ৪৭তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন ট্রাম্প। আমেরিকার ইতিহাসে কোনো নারী প্রেসিডেন্ট এখনো আসেনি। সহজে আসবে বলেও মনে হয় না। নারীকে প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচন করার মতো এতটা উদার মানসিকতা আমেরিকানদের নেই বলে মনে হয়। ২০১৬ সালে ট্রাম্পের কাছেই হেরেছিলেন হিলারি ক্লিনটন। এবার হারলেন কমলা হ্যারিস। কিন্তু মাত্র কদিন আগে ৪৩টি অঙ্গরাজ্যে ভোট জরিপে উভয়ে জনপ্রিয় ভোট পেয়েছিলেন ৪৭%। অর্থাৎ সমান সমান। বাকি ছিল সাতটি রাজ্য। যাদের বলা হয় সুইং স্টেট। এই পরিস্থিতিতে ম্যাজিক দেখালেন ট্রাম্প। ক্ষমতায় ফিরলেন রাজার মতো। আমেরিকার ইতিহাসে তিনিই দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এলেন। সংগত কারণে প্রশ্ন আসে, কেন ক্ষমতার শীর্ষে যেতে পারছেন না আমেরিকান নারী! যোগ্যতা-দক্ষতা কোনো দিকেই তাঁরা কম নন। তারপরও কেন? তাহলে কী ভালো নেই আমেরিকান নারী! এত বড় মহাদেশ, ডলারে ইনকাম, সাদা রং, স্বাধীনতা ভোগ করে, ভালোই তো থাকার কথা।

আমেরিকার পরিবার আমাদের মতো নয়। ১৮ বছর বয়স হওয়ার পর ছেলেমেয়েরা স্বাধীন হয়ে নিজেদের মতো জায়গা খুঁজে নেন। বাবা-মায়ের তাদের ওপর দায়িত্ব থাকে না। বাবা-মা নিজেদের মতো জীবন কাটায়। অনেকেই শেষ বয়সে বৃদ্ধাশ্রমে যায়। মোটামুটি এটাই রুটিন। ব্যতিক্রম কিছু আছে।

ও দেশের বাবা-মা নিজেদের জীবনপাত করে, বঞ্চিত করে সন্তানের জন্য টাকা জমায় না। সম্পত্তি কেনে না। তাদের জীবন নিরাপদ করতে জীবনভর কষ্ট করে না। ওরা নিজেদের সাধ্যমতো সবচেয়ে ভালো জীবনযাপন করে, ছুটিতে ভ্রমণে যায়, ভালো খায়, ভালো পরে। জীবনকে চুটিয়ে উপভোগ করে। উত্তরাধিকার সূত্রে সন্তানরা সম্পত্তি পায় না বললেই চলে। নিজেরটা নিজেকেই করে নিতে হয়, গড়ে নিতে হয়। ও দেশে লেখাপড়ার খরচ অনেক। স্টাডি লোন নিয়ে পড়াশোনা করে কেউ কেউ। অনেকে হাই স্কুল শেষ না করেই কাজে লেগে যায়। অনেক মেয়ে স্কুলজীবনেই বিয়ে করে ফেলে। ছেলেরা বিয়ে করে সাধারণত কমবয়সি স্কুলের নিচু ক্লাসের কোনো ছাত্রীকে। যারা উচ্চশিক্ষায় যায়, পিএইচডি করে, তারা বিয়েটাকে ঠেকিয়ে রাখে। পঁয়ত্রিশ চল্লিশ কখনো পঞ্চাশে কমবয়সি মেয়ে বিয়ে করে। বেশি বয়সে কমবয়সি মেয়ে বিয়ে করাকে ব্যঙ্গ করে বলা হয় ‘সুগার ড্যাডি’। আমেরিকানরা হিসাব করে চলে। বিয়ের ঝক্কি অনেক। বিয়ের পর খরচ অনেক বেড়ে যায় বলে সহজে বিয়ে করতে চায় না। গার্লফ্রেন্ড বয়ফ্রেন্ড সম্পর্ক সমাজস্বীকৃত, স্বামী-স্ত্রীর মতোই। এরা খুব অল্প বয়সে যৌনজীবন শুরু করে বলে একসময় অনেকেই বিয়ের আগ্রহ হারিয়ে ফেলে।

মেয়েরা বিয়ের জন্য আগের দিনে পছন্দ করত লম্বা, শক্তসমর্থ্য পেশিবহুল কর্মক্ষম পুরুষ। যে খেতখামারে ভালো কাজ করে ফসল ফলাতে পারবে অথবা শিকার করতে পারবে। এখন ধারণা বদলে তারা পছন্দ করে টাকাওয়ালাদের। গরিবি হালে জীবন কাটানোর চেয়ে ‘সুগার ড্যাডি’ হলেও আপত্তি করে না।

সাদারা সাদাই পছন্দ করে প্রধানত। ধর্ম ও দেশে বড় ফ্যাক্টর। ধর্ম বা বর্ণ আলাদা হলে অনেক সময় ত্যাজ্য হতে হয়। এমনও শুনেছি, সাদা ছেলে যদি কালো মেয়ে বিয়ে করে তাহলে পাশের সাদারা বাড়ি বদলে চলে যায়। অন্য সাদারা সে বাড়ি কিনতে চায় না। এলাকার সম্পত্তির মূল্য কমে যায়। ধারণা করা হয় এভাবে সাদাদের নির্বাসনে দিয়ে জেঁকে বসবে কালোরা। যাকে বলে ‘হোয়াইট ফ্লাইট’। আমেরিকান সাদা ছেলেদের সবচেয়ে পছন্দ চাইনিজ মেয়ে। তাদের রং সাদা, ধর্ম নিয়ে খুঁতখুঁতি নেই, সহজেই ধর্মান্তরিত হয়। সব পরিবেশে মানিয়ে নেয়, সহজে ডিভোর্স দেয় না। তাই নিজেদের বাইরে বিয়ে করতে হলে তারা চীনা মেয়ের দিকেই ঝুঁকে থাকে বেশি। এরপর তালিকায় আছে কোরিয়ানরা। বিয়ে করার ব্যাপারে ওরা সতর্ক। অসুখী দাম্পত্য কাটানোর চেয়ে ওরা ডিভোর্সকে মূল্য দেয়। ওখানে ঘরে ঘরে ডিভোর্স। দ্বিতীয় স্বামী, তৃতীয় স্ত্রী, সৎ ছেলেমেয়ে ব্যাপারই না। ওরা এমন কাউকে বিয়ে করতে চেষ্টা করে যাতে ডিভোর্স না হয়। ঠিকঠাক বিয়ে না হলে পার্টনারকে হয় সারা জীবন ‘এলিমনি’ দিতে হবে নতুবা জীবন নরক হয়ে যাবে। ব্রোকেন ফ্যামিলিতে বড় হওয়া সন্তানদের মনোজগতে সমস্যা থাকে। তাই ওরা চায় সুসংহত পরিবার থেকে আসা পাত্রপাত্রী বিয়ে করতে। যাদের জীবনে ট্রমা নেই।

আমেরিকান নারীরা সন্তানদের ব্যাপারে তেমন মনোযোগী না, এমন শুনেছিলাম। বাস্তবে তেমনটা নয়। ওখানে অধিকাংশ বাস আর উবার ড্রাইভার নারী। তারা আত্মপ্রত্যয়ী এবং সচেতন। একদিন এক নারী ড্রাইভারকে স্যুটকেশ ধরতে বলেছিলাম। উনি বললেন, স্যরি আই এম প্রেগনেন্ট। অর্থাৎ তিনি তার প্রেগনেন্সির ব্যাপারে অত্যন্ত সতর্ক এবং মনোযোগী। আরেক দিন একজন নারী সারাটা পথ তার মেয়ের গল্প করলেন। মেয়ে কী করে, কী পছন্দ করে, কী পড়বে, মেয়েকে নিয়ে কী কী পরিকল্পনা ইত্যাদি ইত্যাদি। ঠিক যেভাবে একজন বাঙালি মা তার সন্তানের গল্প করেন, সেভাবেই। তিনি একজন স্কুল টিচার। অবসর সময়ে উবার চালান মেয়ের স্কুলের খরচ চালাতে। আরেকজনকে জানি, যিনি প্রতিদিন বাচ্চাকে স্কুলে দিয়ে আসেন। সন্তানদের সঙ্গে নিয়ে মাছ ধরেন, বাগান পরিচর্যা করেন। আমেরিকা যত বড় মহাদেশ, যত সুযোগসুবিধা ততটা সুবিধায় কিন্তু নারীরা নেই। আমেরিকান নারী স্বামীসহ মাত্র ১২ সপ্তাহের বিনা বেতনে মাতৃত্বকালীন ছুটি পান। একজন প্রেগনেন্ট মহিলাকে প্রেগনেন্সির পুরোটা সময় কাজ করতে হয় অথবা বিনা বেতনে ছুটি নিতে হয়। এটা সত্যিই বেদনার!

নারী-পুরুষের বেতন বৈষম্যও আছে ওখানে। একই কাজ করে নারী পুরুষের চেয়ে কম বেতন পায়। এ বিষয়ে অবশ্য কেউ কেউ যুক্তি দেখান, নারীরা শ্রমসাধ্য কাজ কম করতে পারে। তাহলে নারীকে সে কাজে নেওয়ার দরকার নেই। কাজে নিলে, একই সময় কাজ করলে বেতন সমান দিতে হবে এটাই ন্যায্যতা। ও দেশের সুপ্রিম কোর্ট পাস করেছে গর্ভপাতবিরোধী আইন। ইতোমধ্যে ২২টি রাজ্যে এই আইন কার্যকরও করা হয়েছে। কেড়ে নেওয়া হয়েছে নারীর গর্ভপাত করানোর সাংবিধানিক অধিকার। এই আইন যাতে কঠোরভাবে পালিত হয়, এক স্টেট থেকে আরেক স্টেটে গিয়ে গোপনে যাতে গর্ভপাত ঘটাতে না পারে, সে জন্য মেয়েদের পিরিয়ড অ্যাপস-এ কঠোরভাবে নজরদারি করছে সরকার। এটা নারীর শরীরের ওপর সরাসরি নিয়ন্ত্রণ। কারও হয়তো শারীরিক কারণেই ডিএনসি করা প্রয়োজন। এই আইনে আটকে যাচ্ছে সে। এই আইন জারির ফলে মেয়েরা যৌনমিলনে ভয় পাচ্ছে। তাদের স্বাভাবিক যৌনজীবন ব্যাহত হচ্ছে। গর্ভবতী হওয়ার ভয়ে গুটিয়ে থাকছে তারা। এটা কোনো প্রশংসনীয় পদক্ষেপ হতে পারে না।

এটাই প্রবল পরাক্রমশালী আমেরিকার মেয়েদের অবস্থা। কালোরা সংখ্যালঘু। আমেরিকায় ‘অ্যারিং ব্ল্যাক ওম্যান’ বা ‘রাগী কৃষাঙ্গ’ নারী বলে একটা কথা প্রচলিত আছে। কালো নারীদের অনারীসুলভ, যুক্তিহীন আর কঠোর হিসেবে তুলে ধরতে কথাটা প্রচলন করা হয়েছে। পাশাপাশি এ কথাও বলা হয়, নারীর প্রেসিডেন্ট বা ভাইস প্রেসিডেন্ট হওয়ার মতো সক্ষমতা নেই। তারা কঠিন মনের নন, তাদের চারিত্রিক দৃঢ়তা নেই। কিন্তু তারা যদি রাগই প্রকাশ না করতে পারেন, দৃঢ়তা দেখাবেন কী করে! কী বৈপরীত্য! কমলা হ্যারিস আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে বড় উল্লসিত হয়েছিলাম আমরা। কিন্তু তাঁকে কম বন্ধুর পথ পেরিয়ে আসতে হয়নি। তিনি জোরে কথা বললে প্রতিপক্ষ বলেছে বদমেজাজি, আস্তে কথা বললে বলেছে আত্মবিশ্বাসের অভাব। যে কথা বলে পুরুষ আত্মবিশ্বাসীর তকমা পেয়েছেন, একই কথা বলে তিনি তকমা পেয়েছেন ক্ষমতা জাহিরের। তাঁর প্রতিপক্ষ মি. পেন্স এমন ভাব করেছিলেন, যেন নারী ধর্তব্যের মধ্যেই না। নারীকে থামিয়ে দিয়ে কথা বলার প্রবৃত্তিও দেখা গেছে বারবার।

পুরুষ সব সময়ই যোগ্য পুরুষ বলেই। নারীর যোগ্যতা প্রমাণ করতে হয় বাড়তি কিছু করে। নারীর সংসারজীবনও আলোচনায় আসে। বিয়ে করলেন না কেন, বিয়ে করলে সন্তানদের কে দেখবে, সন্তানদের দেখাশোনা না করে রাজনীতিতে নামছেন কেন এটাও ইস্যু হয়। তাই কমলাকে বারবার বলতে হয়েছে, তাঁর দুজন সৎ সন্তান আছে, সৎ ছেলেরা তাঁকে ‘মোমালা’ ডাকে। তাঁর মা তাঁকে মানুষ করেছেন সিঙ্গেল মাদার হিসেবে ইত্যাদি ইত্যাদি। অর্থাৎ তাঁর পারিবারিক বন্ধন যে অটুট এবং মিশ্র জাতিগোষ্ঠীর পরিবার সেটাও প্রচার করতে হয়েছে। কোনো নারীর সন্তান না থাকলে, সংসার না থাকলে তিনি কী বলবেন! এটা কী তার অযোগ্যতা! পুরুষকে কেউ কখনো প্রশ্ন করে না, তিনি রাজনীতিতে নামলে তার সন্তানদের কে দেখবে, কে সংসার সামলাবে। কেউ তাকে প্রশ্ন করে না আপনার কাছে রাজনীতি বড় না পরিবার বড়।

শুধু কমলাই নন, ২০০৮ সালের ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান দলের প্রার্থী সারা পেলিনের বেলায়ও পরিবার নিয়ে বিতর্ক তোলা হয়েছিল। পেলিন তখন আলাস্কার গভর্নর। সে সময় পেলিনের পাঁচ সন্তানের মধ্যে এক শিশুসন্তানের ডাউন সিনড্রম নিয়ে ব্যাপক কাটাছেঁড়া করেছিল সংবাদমাধ্যম এবং কিছু ডেমোক্র্যাট সদস্য। সন্তানকে অবহেলা করে তিনি রাজনীতিতে নামছেন কি না, তা নিয়ে বিস্তর প্রশ্ন তুলেছিল সমালোচকরা। এ কারণে রাজনীতিতে নামতে হলে মেয়েদের বলা হতো, শিশুসন্তান থাকলে গোপন রাখতে, ঘর ভেঙে গেলে সেটা প্রকাশ না করতে বা আর্থিক দৈন্য থাকলে সেটা আড়াল করতে। এই ধ্যানধারণা আগের চেয়ে কিছুটা বদলালেও এখনো নারীরা এ থেকে সম্পূর্ণ মুক্তি পায়নি। এত সব বাধা ডিঙিয়েও রাজনীতিতে স্থান করে নিয়েছেন জেরাল্ডিন পেরারো থেকে শুরু করে সারা পেলিন, হিলারি ক্লিনটন, কমলা হ্যারিসসহ অনেকে। কিন্তু আজও আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে পারেননি কোনো নারী! এবারও পারলেন না কমলা।

২০১৮ সালের পর থেকে রাজনীতিতে নারীর অংশগ্রহণ বেড়েছে। নারীরা আগের চেয়েও আত্মবিশ্বাসী হয়েছেন। আমেরিকার সাবেক সেক্রেটারি অব স্টেটস কনডেলিৎসা রাইস আজও নারীর অধিকার বিষয়ে সোচ্চার। তিনি বলেছেন, কেউ আপনাকে ছোট করার চেষ্টা করলে মেনে নেবেন না, রুখে দাঁড়াবেন, প্রাপ্য বুঝে নেবেন। আমেরিকার সাবেক ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন বলেছেন, মেয়েদের যুদ্ধ এখনো চলছে।  ভাবতে ভালো লাগে, কিছু সীমাবদ্ধতা থাকার পরও আমাদের মেয়েরা, মা-বোনেরা ওদের চেয়ে ভালো আছি!

লেখক : কথাশিল্পী ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক শিক্ষা
প্রাথমিক শিক্ষা
ব্যাংক লুটপাট
ব্যাংক লুটপাট
কৃষিপণ্যের বিপণন ব্যবস্থাপনা
কৃষিপণ্যের বিপণন ব্যবস্থাপনা
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
আড়ি পাতা
আড়ি পাতা
দারিদ্র্য বাড়ছেই
দারিদ্র্য বাড়ছেই
মাদকে বিপথগামী লাখো মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখো মানুষ
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
সর্বশেষ খবর
সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে ভারতীয় বিভিন্ন মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে ভারতীয় বিভিন্ন মালামাল জব্দ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন মাসের জন্য মাঠের বাইরে কিউই ফাস্ট বোলার ও’রুর্ক
তিন মাসের জন্য মাঠের বাইরে কিউই ফাস্ট বোলার ও’রুর্ক

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩
জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ২৫
আফগানিস্তানে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ দেশের ৬ বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ দেশের ৬ বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক
রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ বুয়েটের
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ বুয়েটের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়াবাসহ কাভার্ডভ্যানের চালক-হেলপার গ্রেফতার
ইয়াবাসহ কাভার্ডভ্যানের চালক-হেলপার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষিকা নিহত
নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষিকা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স
ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের লুট হওয়া পিস্তল উদ্ধার, আটক ১
পুলিশের লুট হওয়া পিস্তল উদ্ধার, আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে বজ্রসহ ভারি বৃষ্টির আভাস
৬ বিভাগে বজ্রসহ ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে কিশোরী হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ৩
বাউফলে কিশোরী হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট হাসিনার নৃশংসতার প্রতিবাদে জেগে ওঠে ছাত্র-জনতা : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিস্ট হাসিনার নৃশংসতার প্রতিবাদে জেগে ওঠে ছাত্র-জনতা : মাহফুজ আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্স-স্পেনসহ চারটি দেশে ভোটার নিবন্ধনে সম্মতি পেয়েছে ইসি
ফ্রান্স-স্পেনসহ চারটি দেশে ভোটার নিবন্ধনে সম্মতি পেয়েছে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরকে আত্মহত্যার পথ বাতলে দেয়ায়  চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা
কিশোরকে আত্মহত্যার পথ বাতলে দেয়ায় চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিট প্রকল্পের উপ-প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ইউজিসির সঙ্গে ডুয়েটের চুক্তি
হিট প্রকল্পের উপ-প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ইউজিসির সঙ্গে ডুয়েটের চুক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে আরাফাত রহমান কোকো আন্তর্জাতিক ব্লিটজ দাবা প্রতিযোগিতা
নারায়ণগঞ্জে আরাফাত রহমান কোকো আন্তর্জাতিক ব্লিটজ দাবা প্রতিযোগিতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের আন্দোলন থেকে সরে এসে জনসংযোগ কর্মসূচির ঘোষণা
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের আন্দোলন থেকে সরে এসে জনসংযোগ কর্মসূচির ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপলো পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপলো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে ভয়াবহ বন্দুক হামলা, আহত অন্তত ২০
যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে ভয়াবহ বন্দুক হামলা, আহত অন্তত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ ও আহতদের পরিবারের মাঝে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
শহীদ ও আহতদের পরিবারের মাঝে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা নারীসহ আটক ২
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা নারীসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা
হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল
‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে
যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ
অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার
রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং
রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?
ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে
ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব
কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার
হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ
যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প
যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী
ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি
আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী
আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে
গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট
মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টাকা ছাপানো ও বিতরণে বছরে ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকা: গভর্নর
টাকা ছাপানো ও বিতরণে বছরে ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকা: গভর্নর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া
লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ
নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের
আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশ থেকে পৃথিবী কেমন দেখায় জানালেন নভোচারীরা
মহাকাশ থেকে পৃথিবী কেমন দেখায় জানালেন নভোচারীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত
৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আফ্রিদিকে বাঁচাতে ফাঁসানো হলো বসুন্ধরা এমডিকে
আফ্রিদিকে বাঁচাতে ফাঁসানো হলো বসুন্ধরা এমডিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন

সম্পাদকীয়

সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট
সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভেদের বরফ গলছে না
বিভেদের বরফ গলছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ
পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প
মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

নড়বড়ে সাঁকোই ভরসা দুই জেলাবাসীর
নড়বড়ে সাঁকোই ভরসা দুই জেলাবাসীর

দেশগ্রাম

নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা
নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা

প্রথম পৃষ্ঠা

৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন
৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০৭০ বস্তা সার জব্দ
১০৭০ বস্তা সার জব্দ

দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলে বিক্ষোভ, অবরোধ
গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলে বিক্ষোভ, অবরোধ

পূর্ব-পশ্চিম

আত্মহত্যায় সহায়তার অভিযোগে চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা
আত্মহত্যায় সহায়তার অভিযোগে চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা

পূর্ব-পশ্চিম

নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁধ খুলে দিল ভারত
বাঁধ খুলে দিল ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে অভিযানে নিহত ৪৭ সন্ত্রাসী
পাকিস্তানে অভিযানে নিহত ৪৭ সন্ত্রাসী

পূর্ব-পশ্চিম

মানবদেহে শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপন
মানবদেহে শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপন

পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প
ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও
উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

খেলার মাঠ দখলের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
খেলার মাঠ দখলের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়
আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়

পূর্ব-পশ্চিম

ছেঁড়া নোট নিয়ে দ্বন্দ্বে দোকানির মৃত্যু
ছেঁড়া নোট নিয়ে দ্বন্দ্বে দোকানির মৃত্যু

দেশগ্রাম

জম্মু-কাশ্মীরে বৈষ্ণদেবীর যাত্রাপথে ভূমিধস, নিহত ৩১
জম্মু-কাশ্মীরে বৈষ্ণদেবীর যাত্রাপথে ভূমিধস, নিহত ৩১

পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন
জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব পাটের ব্যাগ বিতরণ
পরিবেশবান্ধব পাটের ব্যাগ বিতরণ

দেশগ্রাম

অ্যান্ড্রয়েডের জন্য গুগল আনল ছয় ফিচার
অ্যান্ড্রয়েডের জন্য গুগল আনল ছয় ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে স্মার্টফোন নিষিদ্ধ করল দক্ষিণ কোরিয়া
স্কুলে স্মার্টফোন নিষিদ্ধ করল দক্ষিণ কোরিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

নজরুলের মৃত্যুবার্ষিকীতে নানান কর্মসূচি
নজরুলের মৃত্যুবার্ষিকীতে নানান কর্মসূচি

দেশগ্রাম