শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:১১, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

মাইনাস টু নিয়ে আবার কেন আলোচনা

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
মাইনাস টু নিয়ে আবার কেন আলোচনা

কোনটি দিয়ে যে শুরু করব তা ভেবে পাচ্ছি না। আওয়ামী লীগের কথা বলব নাকি বিএনপির। অথবা জামায়াত কিংবা অন্তর্বর্তী সরকার। জনগণ আসলে কাদের কথা শুনতে চায়। তারা কী হেলিকপ্টার হুজুর-ভণ্ডপীর-মাজার ব্যবসায়ী কিংবা ইউটিউবে যারা পর্ন ভিডিও বানায় তাদের কথায় বেশি প্রভাবিত হয় নাকি নিজস্ব জ্ঞান-বুদ্ধি-বিবেক মানবতা ইত্যাদি দ্বারা পরিচালিত হয়। চলমান দুর্বোধ্য সময়ের কবলে পড়ে লাখো-কোটি আমজনতার মতো আমিও দিশাহারা হয়ে পড়েছি। ফলে যা দেখছি তা বিশ্বাস হচ্ছে না, যা শুনছি তা কর্ণরোগের কারণ হয়ে পড়ছে এবং জীবনজীবিকার স্বাভাবিক গতি স্তব্ধ করে দিচ্ছে। আর এসব জটিল পরিস্থিতির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে হাজারো গল্প-গুজব, গালাগাল-গলাবাজি এবং ছোট মুখের বড় আওয়াজ এবং বড় মুখের নীরবতা দৈনন্দিন জীবনে বেঁচে থাকার স্বাদ-আহ্লাদ কেড়ে নিয়ে একরাশ হতাশা আতঙ্ক-মনোবেদনা আমজনতার ওপর জেঁকে বসেছে।

উল্লিখিত অবস্থায়, হঠাৎ লালসালু উপন্যাসের কথা মনে পড়ল। ব্রিটিশ আমলে বাংলার ধর্ম ব্যবসায়ীদের ভণ্ডামি-নষ্টামি সমাজের যে সর্বনাশ করেছিল তা অমর কথাসাতিহ্যিক সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ তাঁর অনবদ্য সৃষ্টিকর্ম ‘লালসালু’ উপন্যাসে ফুটিয়ে তুলেছিলেন। ১৯৪৮ সালে প্রকাশিত লালসালুর বিষবাষ্প ২০২৪ সালে আমাদের কীভাবে গ্রাস করেছে তা যদি বলতে চাই তবে সেই গল্পের নায়ক ভণ্ড মাজার ব্যবসায়ী মসজিদের প্রেতাত্মারা হেলিকপ্টারে উড়ে এসে আমার বাড়ির ওপর কীভাবে আক্রমণ চালাতে পারে, তা কল্পনা করলে নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর ভাগ্য ভালো যে তিনি সুদূর ফ্রান্সে বসে ব্রিটিশ জমানায় এসব অমর উপন্যাস রচনা করেছিলেন এবং ১৯৭১ সালের অক্টোবর মাসে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে ইহধাম ত্যাগ করেছিলেন। তিনি যদি জীবিত থাকতেন অথবা বাংলার মাটিতে যদি তাঁর কবর থাকত তবে কথায় কথায় কাকের ফতোয়া দেওয়া ভণ্ডের দলেরা কী লঙ্কাকাণ্ড ঘটাত তা কেবল মহান আল্লাহই বলতে পারেন।

আলোচনার শুরুতে বলেছি, সমাজের সীমাহীন অস্থিরতা অন্য সবার মতো আমাকেও এলোমেলো করে দিয়েছে। ফলে শিরোনাম প্রসঙ্গে আলোচনা করতে গিয়ে কোন ফাঁকে যে অন্য আলোচনায় ঢুকে পড়েছি তা টেরও পাইনি। এখন মাইনাস টু এবং এর সঙ্গে উগ্রবাদ, জঙ্গিবাদ, ধর্ম ব্যবসা ইত্যাদির সংযোগ ঘটিয়ে কীভাবে একখানা গদ্য রচনা করব তা ভেবে পাচ্ছি না। তবে যেহেতু শুরু করেছি তাই আল্লাহর ওপর ভরসা করে এগোনোর চেষ্টা করি। আলোচনার গভীরে যাওয়ার আগে চলমান সময়ের উল্লেখযোগ্য ঘটনাবলি সংক্ষিপ্ত আকারে বলে নেওয়া আবশ্যক।

প্রায় দুই মাস ধরে নতুন করে মাইনাস টু, নতুন এক-এগারো বা দুই-বারো নিয়ে ব্যাপক আলোচনা, তর্কবিতর্ক চলছে। ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর মানুষের যে সীমাহীন আশা-আকাক্সক্ষা ছিল, তা ফিকে হতে হতে এখন ক্রমশ দুঃস্বপ্নে পরিণত হচ্ছে। সরকারের অনভিজ্ঞতা, অলসতা, অযোগ্যতা, অথর্বতা ইত্যাদি আড়াল করার জন্য তারা ইচ্ছে করে যেসব অপ্রয়োজনীয় এবং বাহুল্যময় প্রসঙ্গ নিয়ে টানাটানি করছে তার ফলে মানুষের সন্দেহ-অবিশ্বাস বেড়েই চলেছে। আইনশৃঙ্খলার অবনতি যে মানব সৃষ্ট এবং তা উন্নয়নের জন্য মানবের কোনো চেষ্টা-তদবির যে নেই তা রাস্তার বদ্ধ উন্মাদ-নাবালক থেকে শুরু করে পথেঘাটে খাদ্যের খোঁজে ঘুরে বেড়ানো প্রকৃতির অবোলা প্রাণীরাও বুঝতে পারে।

আপনি যদি দেখেন কোনো একটি ঘরে আগুন লেগেছে এবং ঘরের লোকজন তা নেভানোর চেষ্টা না করে শুধু নাচছে অথবা যদি দেখেন মাঝনদীতে নৌকা ফুটো হয়ে গেছে, যা মাইনাস টুজানার পরও কেউ ফুটো বন্ধ করছে না বরং ছেলেরা গান গাইছে এবং মেয়েরা চুল বাঁধছে, তখন আপনি কী বলবেন! এসব ঘটনা নিয়ে মনোবিজ্ঞানীরা বহু গবেষণা করেছেন এবং অনুসিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে ঘটনার আকস্মিকতায় মানুষ যখন ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে তখন ভয় কাটানোর জন্য তারা অদ্ভুত আচরণ করে। রোমান সম্রাট নিরো যখন দেখলেন তার রাজধানীতে আগুন লেগেছে তখন তিনি ততটা ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়লেন যে ভয় কাটানোর জন্য বাঁশি বাজাতে আরম্ভ করলেন। সম্রাট নিরোর সেই অদ্ভুত কাণ্ড নিয়ে আজ প্রায় দুই হাজার বছর ধরে বহু গল্প, কবিতা, উপন্যাস রচিত হয়েছে। প্রায় সব ক্ষেত্রে তাকে বদ্ধ উন্মাদ বলে বর্ণনা করা হয়েছে। অনেকে অভিযোগ করেছেন যে তিনি নিজেই রোম নগরীতে আগুন লাগিয়ে দিয়েছিলেন। ফলে আগুনের সর্বগ্রাসী লেলিহান শিখা দেখে মনের আনন্দে বাঁশি বাজিয়েছিলেন।

সম্রাট ফ্রডিয়াস নিরো ইতিহাসের অন্যতম সফলতম রাষ্ট্রনায়ক। তাঁর জমানায় রোমের যে উন্নয়ন, রাষ্ট্রের যে সংহতি এবং পুড়ে যাওয়া রোম নগরী বিনির্মাণে তিনি যে সফলতা দেখিয়েছেন, তা বিশ্ব ইতিহাসে বিরল। দ্বিতীয়ত তাঁর সৎপিতা এবং তাঁর শিক্ষক ছিলেন পৃথিবীর সর্বকালের সেরা দার্শনিক। বিশেষজ্ঞ তাঁর শিক্ষক সেনেকার শ্রেষ্ঠত্বের কারণে সম্রাট নিরোর যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন করার সুযোগ নেই। অথচ এত বড় একজন রাষ্ট্রনায়ক আকস্মিকভাবে কীভাবে বাঁশি বাজিয়েছিলেন, তা যদি ২০২৪ সালের বাংলাদেশের রাষ্ট্র পরিচালনায় নিযুক্ত ব্যক্তিরা ভাবতেন তবে নতুন এক-এগারো বা নতুন মাইনাস টু নিয়ে বিতর্ক শুরু হতো না।

মৃত্যুভয়ে সম্রাট নিরোর বাঁশি বাজানো ছাড়াও আরও একটি ঐতিহাসিক অর্কেস্ট্রার অর্থাৎ অনেকগুলো মোহনবাঁশি-বাদ্যযন্ত্রের সুরের ঘটনা আপনাদের বলব। আপনারা অনেকেই হলিউডের ব্লক ব্লাস্টার সিনেমা ‘টাইটানিক’ দেখেছেন। জাহাজের ক্যাপ্টেন যখন শতভাগ নিশ্চিত হলেন যে জাহাজটি ডুবে যাচ্ছে এবং বাঁচার কোনো উপায় নেই তখন মৃত্যুকে আনন্দমুখর করার জন্য তিনি একটি অর্কেস্ট্রার আয়োজন করেন। টাইটানিক ছাড়াও আরেকটি সিনেমার দৃশ্যের কথা বলছি। গৌতম ঘোষ পরিচালিত বিখ্যাত বাংলা সিনেমা ‘অন্তর্জলী যাত্রা’য় মৃত্যুপথযাত্রী বৃদ্ধকে শাস্তি দেওয়ার জন্য তাকে গঙ্গার তীরে নিয়ে যাওয়া এবং সেখানে শুরু হয় গানবাজনা।

২০২৪ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বর কিংবা-২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসের বাংলাদেশের পিলে চমকানো সব সমস্যার বিপরীতে বড় বড় কনসার্ট, বড় বড় ধর্মসভা এবং এই মুহূর্তে যার কোনো প্রয়োজন নেই সেসব বিষয় ও বস্তুকে গুরুত্বপূর্ণ আখ্যা দিয়ে তা বাস্তবায়নের জন্য যারা লম্ফঝম্ফ করছেন তারা কী নিজেদের ভয়কে জয় করার চেষ্টা করছেন নাকি নিজেদের ব্যর্থতা-অকর্মণ্যতা-অলসতাকে আড়াল করার জন্য অহেতুক ব্যস্ততা দেখাচ্ছেন তা নিয়ে বিস্তর আলোচনা-সমালোচনায় সারা দেশ মুখর।

আমরা আজকের আলোচনার প্রায় শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। উপসংস্থারে যাওয়ার আগে প্রকৃতির কিছু বিশেষ এবং মানুষের কিছু আচরণ নিয়ে আলোচনা করছি। আপনি যখন বেশি ভয় পাবেন এবং জ্ঞান হারানোর পর্যায়ে পৌঁছে যাবেন তখন হঠাৎ হঠাৎ খিলখিলিয়ে হেসে উঠবেন এবং মাঝেমধ্যে অকারণে কাঁদবেন। আপনি সবাইকে খুশি করার চেষ্টা করবেন এবং নিজের বুদ্ধিবিবেক বন্ধ করে যে যা বলে বিশেষত যারা ধমক দিতে পারে অথবা প্রহার করতে পারে তাদের খুশি করার জন্য যাচ্ছেতাই করবেন। অনেকে এসব পরিস্থিতিতে প্রহার থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য স্বেচ্ছায় নিজেদের পোশাক খুলে ফেলে এবং ত্রাস সৃষ্টিকারীর হুকুমে ধ্যাতাং ধ্যাতাং নাচতে থাকে।

ভয়ের কারণে মানুষ শুধু হাসিকান্নাই করে না। তারা হম্বিতম্বিও করে। মিথ্যা কথা বলে এবং সর্বশক্তি দিয়ে জুলুম অত্যাচার করে। বিষধর গোখরা সাপ যাদের দংশন করে সেখানে শতকরা ৯৯.৯৯% ক্ষেত্রে কোনো আঘাতপ্রাপ্ত না হয়ে কেবল আতঙ্ক বা ভয় থেকেই ছোবল মারে। ভয়ের কারণে মানুষের মধ্যে আরও কয়েকটি বিবর্তন দেখা দেয়। শিশুরা বৃদ্ধের মতো আচরণ করে আর বৃদ্ধরা অবুঝ শিশুর মতো যুক্তিহীন কথাবার্তা বলতে থাকে। নারীরা পুরুষের মতো ভাব নেয় আর পুরুষরা নারীর মতো লজ্জাবতী ও স্বল্পভাষী হয়ে পর্দার আড়ালে চলে যায়।

উল্লিখিত অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে সমাজ-সংস্কার রাষ্ট্রে নিদারুণ শূন্যতা দেখা দেয় এবং প্রকৃতি শূন্যতা একদম সহ্য করে না। ফলে নরমের পর গরম অথবা গরমের পর নরম দ্বারা প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করে। বাংলাদেশের অতীতের ্এক-এগারো বা অতীতের মাইনাস টু কোনো একক ব্যক্তির সৃষ্টি নয়। বহুজনের বহু কর্ম বহু জটিল পরিস্থিতি বহু অন্যায় বহু পাপের কারণে যে অরাজকতা-অস্থিরতা-শূন্যতা তৈরি হয়েছিল তা প্রকৃতির লীলাখেলায় এক-এগারো বা মাইনাস টুতে এসে ঠেকেছিল। তো অতীতের সেই গ্লানি আবার কেন নতুন করে দেখা দিচ্ছে তা বোধ করি ইতোমধ্যে সম্মানিত পাঠক বুঝতে পেরেছেন।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা