শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:১১, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

মাইনাস টু নিয়ে আবার কেন আলোচনা

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
মাইনাস টু নিয়ে আবার কেন আলোচনা

কোনটি দিয়ে যে শুরু করব তা ভেবে পাচ্ছি না। আওয়ামী লীগের কথা বলব নাকি বিএনপির। অথবা জামায়াত কিংবা অন্তর্বর্তী সরকার। জনগণ আসলে কাদের কথা শুনতে চায়। তারা কী হেলিকপ্টার হুজুর-ভণ্ডপীর-মাজার ব্যবসায়ী কিংবা ইউটিউবে যারা পর্ন ভিডিও বানায় তাদের কথায় বেশি প্রভাবিত হয় নাকি নিজস্ব জ্ঞান-বুদ্ধি-বিবেক মানবতা ইত্যাদি দ্বারা পরিচালিত হয়। চলমান দুর্বোধ্য সময়ের কবলে পড়ে লাখো-কোটি আমজনতার মতো আমিও দিশাহারা হয়ে পড়েছি। ফলে যা দেখছি তা বিশ্বাস হচ্ছে না, যা শুনছি তা কর্ণরোগের কারণ হয়ে পড়ছে এবং জীবনজীবিকার স্বাভাবিক গতি স্তব্ধ করে দিচ্ছে। আর এসব জটিল পরিস্থিতির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে হাজারো গল্প-গুজব, গালাগাল-গলাবাজি এবং ছোট মুখের বড় আওয়াজ এবং বড় মুখের নীরবতা দৈনন্দিন জীবনে বেঁচে থাকার স্বাদ-আহ্লাদ কেড়ে নিয়ে একরাশ হতাশা আতঙ্ক-মনোবেদনা আমজনতার ওপর জেঁকে বসেছে।

উল্লিখিত অবস্থায়, হঠাৎ লালসালু উপন্যাসের কথা মনে পড়ল। ব্রিটিশ আমলে বাংলার ধর্ম ব্যবসায়ীদের ভণ্ডামি-নষ্টামি সমাজের যে সর্বনাশ করেছিল তা অমর কথাসাতিহ্যিক সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ তাঁর অনবদ্য সৃষ্টিকর্ম ‘লালসালু’ উপন্যাসে ফুটিয়ে তুলেছিলেন। ১৯৪৮ সালে প্রকাশিত লালসালুর বিষবাষ্প ২০২৪ সালে আমাদের কীভাবে গ্রাস করেছে তা যদি বলতে চাই তবে সেই গল্পের নায়ক ভণ্ড মাজার ব্যবসায়ী মসজিদের প্রেতাত্মারা হেলিকপ্টারে উড়ে এসে আমার বাড়ির ওপর কীভাবে আক্রমণ চালাতে পারে, তা কল্পনা করলে নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর ভাগ্য ভালো যে তিনি সুদূর ফ্রান্সে বসে ব্রিটিশ জমানায় এসব অমর উপন্যাস রচনা করেছিলেন এবং ১৯৭১ সালের অক্টোবর মাসে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে ইহধাম ত্যাগ করেছিলেন। তিনি যদি জীবিত থাকতেন অথবা বাংলার মাটিতে যদি তাঁর কবর থাকত তবে কথায় কথায় কাকের ফতোয়া দেওয়া ভণ্ডের দলেরা কী লঙ্কাকাণ্ড ঘটাত তা কেবল মহান আল্লাহই বলতে পারেন।

আলোচনার শুরুতে বলেছি, সমাজের সীমাহীন অস্থিরতা অন্য সবার মতো আমাকেও এলোমেলো করে দিয়েছে। ফলে শিরোনাম প্রসঙ্গে আলোচনা করতে গিয়ে কোন ফাঁকে যে অন্য আলোচনায় ঢুকে পড়েছি তা টেরও পাইনি। এখন মাইনাস টু এবং এর সঙ্গে উগ্রবাদ, জঙ্গিবাদ, ধর্ম ব্যবসা ইত্যাদির সংযোগ ঘটিয়ে কীভাবে একখানা গদ্য রচনা করব তা ভেবে পাচ্ছি না। তবে যেহেতু শুরু করেছি তাই আল্লাহর ওপর ভরসা করে এগোনোর চেষ্টা করি। আলোচনার গভীরে যাওয়ার আগে চলমান সময়ের উল্লেখযোগ্য ঘটনাবলি সংক্ষিপ্ত আকারে বলে নেওয়া আবশ্যক।

প্রায় দুই মাস ধরে নতুন করে মাইনাস টু, নতুন এক-এগারো বা দুই-বারো নিয়ে ব্যাপক আলোচনা, তর্কবিতর্ক চলছে। ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর মানুষের যে সীমাহীন আশা-আকাক্সক্ষা ছিল, তা ফিকে হতে হতে এখন ক্রমশ দুঃস্বপ্নে পরিণত হচ্ছে। সরকারের অনভিজ্ঞতা, অলসতা, অযোগ্যতা, অথর্বতা ইত্যাদি আড়াল করার জন্য তারা ইচ্ছে করে যেসব অপ্রয়োজনীয় এবং বাহুল্যময় প্রসঙ্গ নিয়ে টানাটানি করছে তার ফলে মানুষের সন্দেহ-অবিশ্বাস বেড়েই চলেছে। আইনশৃঙ্খলার অবনতি যে মানব সৃষ্ট এবং তা উন্নয়নের জন্য মানবের কোনো চেষ্টা-তদবির যে নেই তা রাস্তার বদ্ধ উন্মাদ-নাবালক থেকে শুরু করে পথেঘাটে খাদ্যের খোঁজে ঘুরে বেড়ানো প্রকৃতির অবোলা প্রাণীরাও বুঝতে পারে।

আপনি যদি দেখেন কোনো একটি ঘরে আগুন লেগেছে এবং ঘরের লোকজন তা নেভানোর চেষ্টা না করে শুধু নাচছে অথবা যদি দেখেন মাঝনদীতে নৌকা ফুটো হয়ে গেছে, যা মাইনাস টুজানার পরও কেউ ফুটো বন্ধ করছে না বরং ছেলেরা গান গাইছে এবং মেয়েরা চুল বাঁধছে, তখন আপনি কী বলবেন! এসব ঘটনা নিয়ে মনোবিজ্ঞানীরা বহু গবেষণা করেছেন এবং অনুসিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে ঘটনার আকস্মিকতায় মানুষ যখন ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে তখন ভয় কাটানোর জন্য তারা অদ্ভুত আচরণ করে। রোমান সম্রাট নিরো যখন দেখলেন তার রাজধানীতে আগুন লেগেছে তখন তিনি ততটা ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়লেন যে ভয় কাটানোর জন্য বাঁশি বাজাতে আরম্ভ করলেন। সম্রাট নিরোর সেই অদ্ভুত কাণ্ড নিয়ে আজ প্রায় দুই হাজার বছর ধরে বহু গল্প, কবিতা, উপন্যাস রচিত হয়েছে। প্রায় সব ক্ষেত্রে তাকে বদ্ধ উন্মাদ বলে বর্ণনা করা হয়েছে। অনেকে অভিযোগ করেছেন যে তিনি নিজেই রোম নগরীতে আগুন লাগিয়ে দিয়েছিলেন। ফলে আগুনের সর্বগ্রাসী লেলিহান শিখা দেখে মনের আনন্দে বাঁশি বাজিয়েছিলেন।

সম্রাট ফ্রডিয়াস নিরো ইতিহাসের অন্যতম সফলতম রাষ্ট্রনায়ক। তাঁর জমানায় রোমের যে উন্নয়ন, রাষ্ট্রের যে সংহতি এবং পুড়ে যাওয়া রোম নগরী বিনির্মাণে তিনি যে সফলতা দেখিয়েছেন, তা বিশ্ব ইতিহাসে বিরল। দ্বিতীয়ত তাঁর সৎপিতা এবং তাঁর শিক্ষক ছিলেন পৃথিবীর সর্বকালের সেরা দার্শনিক। বিশেষজ্ঞ তাঁর শিক্ষক সেনেকার শ্রেষ্ঠত্বের কারণে সম্রাট নিরোর যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন করার সুযোগ নেই। অথচ এত বড় একজন রাষ্ট্রনায়ক আকস্মিকভাবে কীভাবে বাঁশি বাজিয়েছিলেন, তা যদি ২০২৪ সালের বাংলাদেশের রাষ্ট্র পরিচালনায় নিযুক্ত ব্যক্তিরা ভাবতেন তবে নতুন এক-এগারো বা নতুন মাইনাস টু নিয়ে বিতর্ক শুরু হতো না।

মৃত্যুভয়ে সম্রাট নিরোর বাঁশি বাজানো ছাড়াও আরও একটি ঐতিহাসিক অর্কেস্ট্রার অর্থাৎ অনেকগুলো মোহনবাঁশি-বাদ্যযন্ত্রের সুরের ঘটনা আপনাদের বলব। আপনারা অনেকেই হলিউডের ব্লক ব্লাস্টার সিনেমা ‘টাইটানিক’ দেখেছেন। জাহাজের ক্যাপ্টেন যখন শতভাগ নিশ্চিত হলেন যে জাহাজটি ডুবে যাচ্ছে এবং বাঁচার কোনো উপায় নেই তখন মৃত্যুকে আনন্দমুখর করার জন্য তিনি একটি অর্কেস্ট্রার আয়োজন করেন। টাইটানিক ছাড়াও আরেকটি সিনেমার দৃশ্যের কথা বলছি। গৌতম ঘোষ পরিচালিত বিখ্যাত বাংলা সিনেমা ‘অন্তর্জলী যাত্রা’য় মৃত্যুপথযাত্রী বৃদ্ধকে শাস্তি দেওয়ার জন্য তাকে গঙ্গার তীরে নিয়ে যাওয়া এবং সেখানে শুরু হয় গানবাজনা।

২০২৪ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বর কিংবা-২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসের বাংলাদেশের পিলে চমকানো সব সমস্যার বিপরীতে বড় বড় কনসার্ট, বড় বড় ধর্মসভা এবং এই মুহূর্তে যার কোনো প্রয়োজন নেই সেসব বিষয় ও বস্তুকে গুরুত্বপূর্ণ আখ্যা দিয়ে তা বাস্তবায়নের জন্য যারা লম্ফঝম্ফ করছেন তারা কী নিজেদের ভয়কে জয় করার চেষ্টা করছেন নাকি নিজেদের ব্যর্থতা-অকর্মণ্যতা-অলসতাকে আড়াল করার জন্য অহেতুক ব্যস্ততা দেখাচ্ছেন তা নিয়ে বিস্তর আলোচনা-সমালোচনায় সারা দেশ মুখর।

আমরা আজকের আলোচনার প্রায় শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। উপসংস্থারে যাওয়ার আগে প্রকৃতির কিছু বিশেষ এবং মানুষের কিছু আচরণ নিয়ে আলোচনা করছি। আপনি যখন বেশি ভয় পাবেন এবং জ্ঞান হারানোর পর্যায়ে পৌঁছে যাবেন তখন হঠাৎ হঠাৎ খিলখিলিয়ে হেসে উঠবেন এবং মাঝেমধ্যে অকারণে কাঁদবেন। আপনি সবাইকে খুশি করার চেষ্টা করবেন এবং নিজের বুদ্ধিবিবেক বন্ধ করে যে যা বলে বিশেষত যারা ধমক দিতে পারে অথবা প্রহার করতে পারে তাদের খুশি করার জন্য যাচ্ছেতাই করবেন। অনেকে এসব পরিস্থিতিতে প্রহার থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য স্বেচ্ছায় নিজেদের পোশাক খুলে ফেলে এবং ত্রাস সৃষ্টিকারীর হুকুমে ধ্যাতাং ধ্যাতাং নাচতে থাকে।

ভয়ের কারণে মানুষ শুধু হাসিকান্নাই করে না। তারা হম্বিতম্বিও করে। মিথ্যা কথা বলে এবং সর্বশক্তি দিয়ে জুলুম অত্যাচার করে। বিষধর গোখরা সাপ যাদের দংশন করে সেখানে শতকরা ৯৯.৯৯% ক্ষেত্রে কোনো আঘাতপ্রাপ্ত না হয়ে কেবল আতঙ্ক বা ভয় থেকেই ছোবল মারে। ভয়ের কারণে মানুষের মধ্যে আরও কয়েকটি বিবর্তন দেখা দেয়। শিশুরা বৃদ্ধের মতো আচরণ করে আর বৃদ্ধরা অবুঝ শিশুর মতো যুক্তিহীন কথাবার্তা বলতে থাকে। নারীরা পুরুষের মতো ভাব নেয় আর পুরুষরা নারীর মতো লজ্জাবতী ও স্বল্পভাষী হয়ে পর্দার আড়ালে চলে যায়।

উল্লিখিত অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে সমাজ-সংস্কার রাষ্ট্রে নিদারুণ শূন্যতা দেখা দেয় এবং প্রকৃতি শূন্যতা একদম সহ্য করে না। ফলে নরমের পর গরম অথবা গরমের পর নরম দ্বারা প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করে। বাংলাদেশের অতীতের ্এক-এগারো বা অতীতের মাইনাস টু কোনো একক ব্যক্তির সৃষ্টি নয়। বহুজনের বহু কর্ম বহু জটিল পরিস্থিতি বহু অন্যায় বহু পাপের কারণে যে অরাজকতা-অস্থিরতা-শূন্যতা তৈরি হয়েছিল তা প্রকৃতির লীলাখেলায় এক-এগারো বা মাইনাস টুতে এসে ঠেকেছিল। তো অতীতের সেই গ্লানি আবার কেন নতুন করে দেখা দিচ্ছে তা বোধ করি ইতোমধ্যে সম্মানিত পাঠক বুঝতে পেরেছেন।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা