শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:১২, সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৫

কনফিউজড! পুরো জাতি কনফিউজড!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কনফিউজড! পুরো জাতি কনফিউজড!

বহু আগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে একটি কাহিনি শুনিয়েছিলাম। ২০১৯ সালের কোনো এক সময়ে তাঁর সঙ্গে আমার সুদীর্ঘ আলোচনা হয়, যা শেষ অবধি ব্যক্তিগত আড্ডা বা খোশগল্পে পরিণত হয়। ২০১৮ সালের রাতের ভোটের পর বিএনপি ঘটনার আকস্মিকতায় হতভম্ব হয়ে পড়ে। আর আওয়ামী লীগ সেই সুযোগ নিয়ে যে পাল্টা আক্রমণ, অপপ্রচার, মামলা, হামলা দিয়ে এমন এক ভীতিকর অবস্থা তৈরি করে, যার কারণে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব থেকে শুরু করে তৃণমূলের সবাই কনফিউজ হয়ে পড়ে। এ ব্যাপারে বিস্তারিত বলার আগে কনফিউজড শব্দ নিয়ে কিছু বলা অবশ্যক এবং ২০১৯ সালে তারেক রহমানকে শোনানো একটি বড়সড় ঐতিহাসিক কাহিনি কেন ২০২৫ সালে এসে আপনাদের শোনাতে এসেছি, তা-ও ব্যাখ্যা করা জরুরি।

কনফিউজড একটি ইংরেজি শব্দ, যার বাংলা প্রতিশব্দ হলো বিভ্রান্ত। এটি একটি ক্রিয়াবাচক পদ। বিভ্রান্তি যখন কোনো প্রাণীকে গ্রাস করে এবং সে যখন অগ্রপশ্চাত কিছুই বুঝতে পারে না, কী করা উচিত কী বলা উচিত ইত্যাদি বিষয়ে যখন সিদ্ধান্ত নিতে পারে না, তখনই সে বিভ্রান্তিতে পড়ে। চলমান বাংলাদেশে আমরা সবাই যে বিভ্রান্তির মধ্যে পড়েছি, তা বিভিন্নরূপে বিভিন্ন সময়ে পৃথিবীর বহু জনপদের মানবকুল-পক্ষীকুল, জন্তু-জানোয়ারসহ অন্যান্য প্রাণীকে কনফিউজড বা বিভ্রান্ত করেছিল। কেবল লড়াকু বুদ্ধিমান এবং নেতৃত্বের গুণাবলিসম্পন্ন প্রাণীরা সেসব বিভ্রান্তি থেকে নিজেদের রক্ষা করতে সক্ষম হয়েছিল।

পৃথিবীতে লক্ষ-কোটি বিভ্রান্তি বা কনফিউশন রয়েছে যেগুলোর বিরাট অংশ মানবসৃষ্ট এবং বাকিগুলো প্রকৃতিগতভাবে হয়ে থাকে। প্রাকৃতিক বিভ্রান্তির মধ্যে মরীচিকার মতো ঘটনা যেরূপ রয়েছে তদ্রুপ নানান প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলেও প্রাণিকুল বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে। বর্তমানে মার্কিন মুলুকের লস অ্যাঞ্জেলেসের যে ভয়াবহ দাবানল তা কেবল আমেরিকাবাসীকে নয়, তামাম দুনিয়ার সভ্যতা-প্রযুক্তি-উন্নতি সবকিছুকে বিভ্রান্তির মধ্যে ফেলে দিয়েছে। মানবসৃষ্ট বিভ্রান্তির মধ্যে ইয়েমেন-ইসরায়েল, সৌদি আরব দ্বন্দ্ব যেমন ওই এলাকার বাসিন্দাদের কিংকর্তব্যবিমূঢ় পরিস্থিতির মধ্যে ফেলে দিয়েছে তদ্রুপ ২০২৫ সালে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার, রাজনৈতিক দলসমূহ, জনগণ তো বটেই এমনকি গরুছাগলও মারাত্মক বিভ্রান্তিতে পড়ে গেছে।

লড়াকু বুদ্ধিমানবিভ্রান্তি নিয়ে লম্বা আলোচনার মাঝে হঠাৎ কেন গরুছাগলের বিভ্রান্ত হওয়ার প্রসঙ্গ এলো, তা একটু পরিষ্কার করে নিই। পত্রিকায় খবর বের হয়েছে, নেতাকে খুশি করার জন্য কর্মী তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের গরু জোর করে ধরে এনে জবাই করে বিরাট ভোজের আয়োজন করেছে এবং একই ধরনের কয়েকটি ঘটনা দেশের অন্যান্য প্রান্তেও ঘটেছে। ৫ আগস্টের পর অবলা গরুছাগল লুট, পুকুরের মাছ লুটের মতো ঘটনা কেবল রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে যেভাবে হয়েছে, তা বাংলার ইতিহাসে ইতোপূর্বে ঘটেনি। এগুলোকে কী বলবেন- লুট, চুরি-ডাকাতি নাকি গনিমতের মাল, তা নিয়ে যেমন আপনার বিভ্রান্তি থাকতে পারে, তদ্রƒপ মোট কতগুলো গরু-ছাগল-মহিষ রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়েছে, কতগুলো বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে এবং কতগুলোর গলায় ছুরি চালানো হয়েছে, তা হিসাব করতে গেলে আপনাকে বিভ্রান্তি পেয়ে বসবে। বিশেষ করে প্রভুভক্ত গৃহপালিত গরুছাগল সাধারণ অবস্থায় মালিককে দেখলে মাথা নাড়িয়ে সম্ভাষণ জানায় এবং হাম্বা, রব বা ম্যা ম্যা রবে নিজেদের খুশি ব্যক্ত করে। অপরদিকে প্রতিপক্ষ শত্রু বা চোর-ডাকাত দেখলে চিৎকার শুরু করে এবং সাধ্যমতো গুঁতো দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু ২০২৪ সালের আগস্টের ৫ তারিখের পর গরুছাগলগুলো পর্যন্ত এতটা বিভ্রান্তের মধ্যে পড়েছে যে প্রাণীগুলোর একটিও সামান্য প্রতিবাদ করেছে বা গুঁতো দিয়ে দুর্বৃত্তদের আহত করেছে, অমন খবর শোনা যায়নি।

আলোচনার শুরুতেই বলেছিলাম যে পৃথিবীতে বহু রকমের বিভ্রান্তি রয়েছে। এসব বিভ্রান্তির মধ্যে রাজনৈতিক বিভ্রান্তির ক্ষতিকর দিক সবচেয়ে ভয়াবহ। রাজনীতিতে বিভ্রান্তির কারণে কোটি কোটি মানুষ মারা পড়ে। দেশে দেশে দুর্ভিক্ষ শুরু হয়- যুদ্ধবিগ্রহ, মারামারি, হানাহানি অনিবার্য হয়ে পড়ে। বিভ্রান্তি দীর্ঘ মেয়াদে চললে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব লুণ্ঠিত হয়। দেশ টুকরো টুকরো হয়ে যায়। গৃহযুদ্ধ-অরাজকতার কারণে কখনো কখনো জাতি গোষ্ঠী বিলুপ্ত হয়ে যায়। সুতরাং জাতীয় জীবনে যে কোনো প্রাকৃতিক বা মানবসৃষ্ট বিপর্যয়ের মধ্যে বিভ্রান্তি এমন একটি মহামারি, যা থেকে রক্ষা করার জন্য কেবল একজন রাজনৈতিক নেতার দৃঢ়তা, দূরদর্শিতা, নেতৃত্বের গুণাবলি, বিশ্বাসযোগ্যতা, সততা-ন্যায়নিষ্ঠ ও ন্যায়বিচারই হতে পারে একমাত্র মহৌষধ। ২০১৯ সালের বিভ্রান্তি আমরা কাটিয়ে উঠতে পারিনি। বরং তা ফুলে ফেঁপে ২০২৫ সালে এত বিকট আকার ধারণ করেছে যে পুরো জাতিগোষ্ঠী স্মরণকালের সবচেয়ে বড় এবং ভয়ংকর বিভ্রান্তির মধ্যে পড়ে গেছি। আমরা জানি না, আগামীকাল দেশের ভাগ্যে কী ঘটতে যাচ্ছে। উনি কি টুস করে ঢুকে পড়েবেন- ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ ভয়ংকরভাবে ফিরবে, এমন লেখা কেন বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের বিলবোর্ডে হঠাৎ হঠাৎ উদয় হয়। নির্বাচন কবে হবে, কীভাবে হবে। আগামীর প্রধানমন্ত্রী কে, রাষ্ট্রপতি কে এসব যেমন আমরা কেউ জানি না, তদ্রƒপ কেউ সাহস করে বলছেন না, আমি আগামীর প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি। এসব বিভ্রান্তির মধ্যে ব্যবসায়ীরা ভেবে পাচ্ছেন না, ব্যবসাপাতি বন্ধ করবেন নাকি চালিয়ে রাখবেন। ধনাঢ্য শ্রেণি সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না যে বাকি জীবন দেশে কাটাবে নাকি ধনসম্পত্তি নিয়ে নিরাপদ কোনো দেশে গিয়ে আশ্রয় নেবে। দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কোটি কোটি শ্রমজীবী যারা দিন আনেন দিন খান তারা আজ কাজ পেলেন কিন্তু আগামীকাল পাবেন কি না, তা জানেন না। আবার যিনি আজ কাজ না পেয়ে অভুক্ত থাকলেন তিনিও আগামীকাল খেতে পারবেন এমন কোনো স্বপ্ন দেখতে পাচ্ছেন না।

আমাদের জাতীয় বিভ্রান্তির মূল কারণ নেতৃত্বসংকট। নেতার জন্ম হয় নৈতিক গুণাবলি নিয়ে। কোনো গুন্ডা-বদমাশকে সারা জীবন ধর্মকর্ম শিক্ষা দিয়ে যেমন ধার্মিক বানানো যায় না, তদ্রƒপ নেতৃত্বের গুণাবলি নেই এমন কাউকে নেতার আসনে কিয়ামত পর্যন্ত বসিয়ে সারাক্ষণ জি হুজুর জি হুজুর করলেও তার মধ্যে একবিন্দু নেতৃত্বের গুণাবলি ঢোকানো সম্ভব নয়। বরং কোনো অযোগ্য লোক পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্রের নেতৃত্বে বসলে কী হয় তা বোধ করি বিস্তারিত আলোচনা ছাড়াই সম্মানিত পাঠক বুঝতে পারছেন। অযোগ্য নেতৃত্বের প্রধান দুর্বলতা সে নিজে বুঝতে পারে না, সে কী করছে এবং কী তার করা উচিত। দ্বিতীয়ত নেতার প্রধান গুণ হলো তার হুকুম করার ক্ষমতা ও বিশ্বাস। তার সৌন্দর্য হলো ন্যায়পরায়ণতা। তার ক্ষমতার চাবিকাঠি হলো কঠোরতা ও কোমলতার সমন্বয় করা। তার মর্যাদার প্রতীক হলো তার ন্যায়বিচার করার ক্ষমতা। তার সফলতা হলো স্থান-কাল-পাত্রভেদে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা। আর সার্থকতা হলো সাহসিকতা তথা বীরবিক্রমতা।

উল্লিখিত গুণাবলিসম্পন্ন মানুষের হাতে যখন জাতির নেতৃত্বের ভার অর্পিত হয় তখন জাতির মধ্যে কোনো রকম বিভ্রান্তি দেখা দেয় না। এসব নিয়ে ইতিহাসের জনক হিরোটাস যে আলোচনা করেছেন, সেখানে তিনি অসাধারণ একটি ঐতিহাসিক কাহিনি বর্ণনা করেছেন, যা আমি ২০১৯ সালে তারেক রহমানকে শুনিয়েছিলাম এবং আজকের নিবন্ধে আপনাদেরও শোনাব।

পারস্যের কিংবদন্তি সম্রাট দারায়সের মৃত্যুর পর তাঁর সন্তান যার্কসেস ৪৮৬ খ্রি. পূর্বাব্দের অক্টোবর মাসে সিংহাসনে বসেন। ক্ষমতা লাভের ছয় বছর পর তিনি গ্রিস দখলের জন্য যে ঐতিহাসিক যুদ্ধযাত্রা করেন, যা কিনা মহাকালের সবচেয়ে বড় যুদ্ধযাত্রা হিসেবে অভিহিত। প্রায় ৫৩ লাখ সৈন্য এবং যুদ্ধবহরের অন্যান্য সহকারীসহ প্রায় এক কোটি দশ লাখ লোকের সুবিশাল বহর নিয়ে যার্কসেস প্রাচীন হেলিসপন্ট অর্থাৎ দার্দানেলস প্রণালি অতিক্রম করে গ্রিসে উপস্থিত হন। তাঁর যুদ্ধবহরে যে পরিমাণ লোকবল ছিল তার সমপরিমাণ জনসংখ্যা তখন গ্রিসসহ আশপাশের ১০টি রাষ্ট্রেরও ছিল না। ফলে পুরো ইউরোপে ভীতি ছড়িয়ে পড়ল এবং শহর-বন্দর বিরান করে জনগণ পালাতে থাকল। যার্কসেস তাঁবু গেড়ে যুদ্ধের জন্য অপেক্ষা করতে থাকলেন এবং শত্রুপক্ষের দুর্বলতা ও অসহায়ত্ব দেখে পুলকিত হয়ে উঠলেন। তিনি মনের আনন্দে যুদ্ধ ময়দানের করণীয় ভুলে গেলেন এবং নিজে সিদ্ধান্ত না নিয়ে তাঁর অধীন সেনাপতিদের ওপর দায়িত্ব দিলেন কীভাবে যুদ্ধে অগ্রসর হওয়া যায়, তা নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার জন্য।

অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে শক্ত প্রতিপক্ষ না থাকা অথবা প্রতিপক্ষকে অতি দুর্বল বিবেচনা করে সম্রাট যার্কসেসের সেনাপতিরা সিদ্ধান্ত নিতে কালক্ষেপণ করতে করতে পুরো এক বছর পার করে দেন। ইতোমধ্যে গ্রিক সৈন্যরা গেরিলা আক্রমণ শুরু করেন। এ অবস্থায় জনৈক মহিলা সেনাপতি সম্রাটের সামনে হাজির হয়ে বললেন, ‘মহামান্য মালিক! আমরা সবাই আপনার হুকুমের দাসদাসী। আপনি আমাদের যুদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে বলেছেন। গত এক বছর চেষ্টা করেও আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারিনি এবং পরবর্তী এক বছর চেষ্টা করলেও তা সম্ভব নয়। কারণ মালিকের সামনে দাসদাসীর মস্তিষ্ক কাজ করে না। আমাদের জন্ম হয়েছে আপনার সেবার জন্য এবং আপনার হুকুম পালন ও সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য। সুতরাং আপনি আমাদের ওপর যে দায়িত্ব দিয়েছেন, তা ফিরিয়ে নিন এবং নিজে সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাদের হুকুম করুন।’ উল্লিখিত মহিলা সেনাপতির কথায় সম্রাট সংবিৎ ফিরে পান এবং কালবিলম্ব না করে যুদ্ধের হুকুম দেন। ইতিহাসে সম্রাট যার্কসেসকে একজন সফল এবং মহান রাষ্ট্রনায়ক বলা হয়। তাঁর বিপুল যুদ্ধ আয়োজন সত্ত্বেও কেবল অতি আত্মবিশ্বাস, সময়ক্ষেপণ, প্রতিপক্ষকে দুর্বল ভাবার কারণে তিনি গ্রিসের সেই যুদ্ধে শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়েছিলেন। তাঁর সময়ক্ষেপণের সুযোগ নিয়ে এথেন্স ও স্পার্টার রাজাদের নেতৃত্বে ১০টি ইউরোপীয় রাষ্ট্র প্রায় ৫ লাখ সৈন্য নিয়ে এগিয়ে আসে এবং তাদের চেয়ে ১০ গুণ বড় আকৃতির সৈন্যবাহিনীকে নাস্তানাবুদ করে ইউরোপ থেকে তাড়িয়ে দেয়।  ২০১৯ সালে উল্লিখিত গল্পটি তারেক রহমানকে কেন শুনিয়েছিলাম তা আজ আর মনে নেই। কিন্তু ২০২৫ সালে একই গল্প বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার মাধ্যমে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের কর্তাব্যক্তিদের কেন শোনাতে চাচ্ছি, তা-ও বুঝতে পারছি না। কারণ আমিও যে বাংলার ১৮ কোটি মানুষের মতো বিভ্রান্তির কবলে পড়ে হাবুডুবু খাচ্ছি।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
সর্বশেষ খবর
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে একদিনে আরও ১৫১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে একদিনে আরও ১৫১ ফিলিস্তিনি নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবি শিক্ষককে মারধরের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ, আটক ১
শাবি শিক্ষককে মারধরের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ, আটক ১

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরায় তিন হাজার বস্তা ভেজাল মাছের খাবার জব্দ, জরিমানা
সাতক্ষীরায় তিন হাজার বস্তা ভেজাল মাছের খাবার জব্দ, জরিমানা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে সর্বস্ব খোয়ালেন যুবক
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে সর্বস্ব খোয়ালেন যুবক

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের পাঞ্জাবে রেড এলার্ট জারি
পাকিস্তানের পাঞ্জাবে রেড এলার্ট জারি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় পুলিশ স্টেশনে গাড়িবোমা বিস্ফোরণ, ৩ নিরাপত্তা সদস্য নিহত
সিরিয়ায় পুলিশ স্টেশনে গাড়িবোমা বিস্ফোরণ, ৩ নিরাপত্তা সদস্য নিহত

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে শেখ হাসিনা-আইভীসহ ৬২ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শেখ হাসিনা-আইভীসহ ৬২ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বীরগঞ্জে ট্রাক-মাইক্রোবাস মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
বীরগঞ্জে ট্রাক-মাইক্রোবাস মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের উত্তরাখণ্ডে ৫ বাংলাদেশি আটকের দাবি
ভারতের উত্তরাখণ্ডে ৫ বাংলাদেশি আটকের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইডেন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে ‘দৃঢ়তা ও মর্যাদার সঙ্গে’ লড়বেন : ওবামা
বাইডেন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে ‘দৃঢ়তা ও মর্যাদার সঙ্গে’ লড়বেন : ওবামা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বম্ভরপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক আহত
বিশ্বম্ভরপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সবাইকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশটাকে গড়তে হবে : তারেক রহমান
সবাইকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশটাকে গড়তে হবে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লাস্টিক ডাম্পিংয়ের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বিরুদ্ধে চীনের শুল্কারোপ
প্লাস্টিক ডাম্পিংয়ের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বিরুদ্ধে চীনের শুল্কারোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কান উৎসবে এমার ফটোশুটে মৌমাছি বিভ্রাট
কান উৎসবে এমার ফটোশুটে মৌমাছি বিভ্রাট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নুসরাত ফারিয়াকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন
নুসরাত ফারিয়াকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাগুরায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণ, চাচা-চাচাতো ভাই গ্রেফতার
মাগুরায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণ, চাচা-চাচাতো ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ নগরভবন ব্লকেড ইশরাক সমর্থকদের
আজ নগরভবন ব্লকেড ইশরাক সমর্থকদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়াকে নেওয়া হয়েছে আদালতে
অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়াকে নেওয়া হয়েছে আদালতে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোমালিয়ায় আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত ১৩
সোমালিয়ায় আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত ১৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে বর্ষবরণ শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণকারীদের সনদপত্র প্রদান
ঢাবিতে বর্ষবরণ শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণকারীদের সনদপত্র প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাশ্মীর সীমান্তে নিজ রাইফেলের গুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীর সীমান্তে নিজ রাইফেলের গুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
আজও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রত্যাবর্তনের ম্যাচে গোল্ডেন ডাক ও উইকেটশূন্য সাকিব
প্রত্যাবর্তনের ম্যাচে গোল্ডেন ডাক ও উইকেটশূন্য সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনফিকার জার্সিতে আর দেখা যাবে না ডি মারিয়াকে
বেনফিকার জার্সিতে আর দেখা যাবে না ডি মারিয়াকে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা
২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর