শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫

‘পুরানো সেই দিনের কথা’

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
‘পুরানো সেই দিনের কথা’

কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই। প্রয়াত কণ্ঠশিল্পী মান্না দের এ গানটি শুনলে স্মৃতিকাতর হন না, এমন কেউ আছেন বলে মনে হয় না। জীবনের কোনো না কোনো সময় বন্ধুবান্ধব, স্বজন-সুহৃদদের সঙ্গে যারা আড্ডায় মেতেছেন, তাদের মনের পর্দায় ভেসে ওঠে স্মৃতিময় সেসব চিত্র। সে পর্দায় জীবন্ত হয়ে ওঠে কতগুলো চেনা মুখ, যাদের কেউ হয়তো ইহজগৎ থেকে বিদায় নিয়েছেন, কেউবা হয়েছেন পরবাসী। কারও কারও সঙ্গে দেখা হয় না বছরের পর বছর। তারপরও স্মৃতির আয়নায় রয়েছে তাদের উজ্জ্বল উপস্থিতি। অবশ্য বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির সময়ে হারিয়ে যাওয়া অনেক বন্ধু-স্বজনের সন্ধান-সাক্ষাৎ মেলে ফেসবুক-মোহনায়।

ছাত্রজীবন বা কর্মজীবন হোক, বন্ধু-সহকর্মীদের সঙ্গে আড্ডা দেননি এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না। তবে সময়ের সঙ্গে যেমন মানুষের জীবনের গতিপথ বদলায়, তেমনি আড্ডাস্থল ও অংশীজনরাও বদলে যায়। অন্যের কথা বলে লাভ নেই, নিজের অভিজ্ঞতার কথাই বলি। মধ্য ষাট পেরিয়ে যাওয়া জীবনে বেশ কয়েকবার আড্ডার ধরন ও সঙ্গীদের পরিবর্তন হয়েছে। ছেলেবেলায় গ্রামে যাদের সঙ্গে আড্ডা দিতাম, পরবর্তী জীবনে সেভাবে আর একত্র হতে পারিনি। শৈশবে আমাদের আড্ডাস্থল ছিল গ্রামের ছোট্ট খেলার মাঠের এক কোণে অথবা কারও বাড়ির বড় কোনো বৃক্ষতলে। অলস দুপুর গাছের ছায়ায় কিংবা খেলাধুলা শেষে পড়ন্ত বিকাল থেকে সন্ধ্যার পর পর্যন্ত মাঠের সেই নির্মল আড্ডার কথা মনে হলে স্মৃতিকাতর হয়ে পড়ি। সেসব আড্ডায় নির্দিষ্ট কোনো আলোচ্যসূচি থাকত না। যখন শ্রীনগর হাইস্কুলে পড়তাম, তখন ক্লাস শুরুর আগে এবং টিফিন পিরিয়ডে আড্ডা জমত স্কুল চত্বরসংলগ্ন বিশাল দিঘির ঘাটলায়। সেখানে ছিল একটি শতবর্ষী বকুল গাছ। আমরা জায়গাটির নাম দিয়েছিলাম বকুলতলা। আর যখন শ্রীনগর কলেজে পড়ি, তখন আড্ডা হতো কলেজ শহীদ মিনারের পাদদেশে আম গাছের ছায়াতলে। সেসব আড্ডায় লেখাপড়া, সমাজ-সংস্কৃতি, নাটক-সিনেমা এবং রাজনৈতিক ঘটনাপ্রবাহ বিষয় হিসেবে স্থান পেত। সবই চলত অত্যন্ত সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে, খোলামনে। মতান্তর ছিল নিত্যনৈমিত্তিক, তবে মনান্তর হয়নি কখনোই। ওই সময় আমাদের আরেকটি আড্ডাস্থল ছিল শ্রীনগর বাজারের চকবাজারে শংকরদার সেলুন। ক্লাস টেন পর্যন্ত পড়াশোনা করা শংকরদা পৈতৃক পেশাকেই বেছে নিয়েছিলেন জীবিকা নির্বাহের অবলম্বন হিসেবে। আশি দশকের মাঝামাঝি সময়ে তিনি চলে যান ভারতের পশ্চিমবঙ্গে। তিনি চলে যাওয়ার পর তার শিস্য নিতাই সেলুনটি চালাত, এখনো চালু রেখেছে। শ্রীনগরে গেলে নিতাইয়ের সঙ্গে দেখা হয়। কিন্তু ওর সেলুনে বসে আড্ডা দেওয়া হয় না। একা কি আড্ডা দেওয়া যায়? একসময়ের আড্ডার অংশীজন-বন্ধুরা জীবন-নদীর খরস্র্রোতে একেকজন একেক দিকে ভেসে গেছি। কারও কারও সঙ্গে কালেভদ্রে দেখা হয়। যোগাযোগ হয় সেলফোনে।

এইচএসসির পাট চুকিয়ে ঢাকায় আসি ১৯৭৭ সালে। বড় ভাই বাসা নেন নারিন্দার ভজহরি সাহা স্ট্রিটে। এলাকাটি ভূতের গলি নামে পরিচিত। ঢাকায় অবশ্য আরেকটি ভূতের গলি আছে ধানমন্ডির হাতিরপুলে। ঢাকায় আসার পর নতুন কিছু বন্ধুবান্ধব জোটে। আমাদের বাসাটির উল্টো দিকে একটি অর্পিত সম্পত্তির বাড়িতে বসবাস করত কয়েকটি পরিবার। তারা সবাই নোয়াখালীর বসিন্দা, পরস্পর আত্মীয়। আশপাশের সবাই তাই ওটাকে বলত নোয়াখাইল্লা বাড়ি। বাড়িটি লিজ নিয়ে তারা বসবাস করত। এখনো সেই পুরোনো অবয়বেই আছে বাড়িটি। সেই বাড়ির সামনে একটু খোলা চত্বর ছিল, অবসরে আমরা সেখানে বসতাম। আগে ঢাকায় বেশির ভাগ আবাসিক বাড়ি ছিল দোতলা, বড়জোর তিনতলা। বাণিজ্যিক ভবন পাঁচ-ছয়তলা হতো। বহুতল আবাসিক ভবনের কালচার তখনো শুরু হযনি। তখন ঢাকা শহর বিভিন্ন মহল্লায় বিভক্ত ছিল। বহুতল আবাসিক ভবন চালু হওয়ার পর মহল্লা এখন অপস্রিয়মাণ। আগে মহল্লার প্রতিবেশীদের মধ্যে যে হৃদ্যতা-আন্তরিকতার সম্পর্ক ছিল এখনকার অ্যাপার্টমেন্ট ভবনে তা নেই। কেউ কারও খবর রাখে না। সবাই যেন বিচ্ছিন্ন দ্বীপ। আগে প্রতিটি বাড়ির সামনে একফালি খোলা বরান্দা থাকত, যা রোয়াক নামে পরিচিত। পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় বলে রক। পাড়া-মহল্লার কিশোর-তরুণ-যুবকরা সেসব রোয়াক বা রকে বসে আড্ডা দিত। কেউ কেউ মস্তানিও যে করত না, তা-ও নয়। তবে তারা হালজমানার সন্ত্রাসীদের মতো ছিল না। তাদের অস্ত্র ছিল চেলাকাঠ, হকিস্টিক, বড়জোর ডেগার, মানে চাকু। আজকালকার মতো হাতে হাতে আগ্নেয়াস্ত্র ছিল না। রকে বসা মস্তানদের কলকাতায় বলা হতো রকবাজ। স্বাধীনতার পর তারই অপভ্রংশ হিসেবে আমাদের দেশে রংবাজ শব্দটি চালু হয়।

রকে বসে আড্ডা দেওয়া ও তাকে কেন্দ্র করে ছোটখাটো বাহিনী গড়ে ওঠার চিত্র নিপুণভবে এঁকেছেন জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক ও পরিচালক হুমায়ূন আহমেদ তাঁর কোথাও কেউ নেই ধারাবাহিক নাটকে। সেই নাটকের বাকের ভাই চরিত্রটি ছিল তেমনি এক রকবাজ তথা রংবাজের প্রতিচ্ছবি। প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় এমন গ্রুপ থাকত। তবে এসব গ্রুপ কোনো বড় ধরনের অপরাধ করত না। বরং মহল্লায় কোনো অপরাধ যাতে সংঘটিত না হয়, সেদিকে নজর রেখে তা প্রতিরাধে তৎপর থাকত।

ভূতের গলিতে মন্টুদের বাড়ির রকে আমরা যারা বসতাম, তারা অবশ্য অমন কোনো গ্রুপ গড়ার চিন্তা করিনি। শ্রেফ সময় কাটানোর জন্য নির্মল আড্ডা দেওয়াই ছিল উদ্দেশ্য। আমরা কথাবার্তা, আচরণে এতটাই সংযত থাকতাম যে আশপাশের মুরব্বিরা কখনোই আপত্তি তোলেননি। মাঝেমধ্যে মন্টুর আব্বা মসজিদে আসর নামাজ পড়তে যাওয়ার সময় শুধু বলতেন, মিয়ারা খালি গপ্পো কইর না, নামাজ পইড়। মন্টু ছাড়াও সে আসরে নিয়মিত সদস্য ছিল মতি, স্বপন, পাপ্পু। মাঝেমধ্যে রাজার দেউড়ি থেকে এসে শরিক হতো বন্ধু হাদী। কয়েক বছর আগে সে না-ফেরার জগতের বাসিন্দা হয়েছে। স্বপনের পিতা এলাকায় পরিচিত ছিলেন বদু মেম্বার হিসেবে। তাঁর নাম ছিল বদরুদ্দিন। দাপুটে এবং রাগী মানুষ ছিলেন তিনি। সবাই তাঁকে সমীহ করত। ঢাকা পৌরসভা কিংবা পঞ্চায়েত কমিটির মেম্বার ছিলেন একসময়। আমাকে খুব স্নেহ করতেন। ভজহরি সাহা স্ট্রিট ও নারিন্দা রোডের সংযোগস্থলে তাঁর হোটেল মেসবাহ্ নামে একটি হোটেল কাম রেস্তোরাঁ ছিল। বৃষ্টিবাদলের দিনে আমরা বসতাম সে রেস্তোরাঁয়। তবে স্বপন আসত না। বাপকে ভীষণ ভয় পেত। বলত, আমি হালায় বাঘের সামনে যাইবার পারুম, মগর বদু মিয়ার সামনে না। কখনো কখনো আমরা বসতাম টিপু সুলতান রোডের মাথায় (এখন যেখানে আবদুর রহিম কমিউনিটি সেন্টার) সিঞ্জন সাংস্কৃতিক সংসদ অফিসে। সংগঠনটি এখন আছে কি না, জানি না। বন্ধু ফখরুল ইসলাম মন্টু জাপানে স্থায়ী নিবাস গেড়েছে, স্বপন অসুস্থ, মতি আছে ঢাকাতেই। কেউ কারও সঙ্গে আর আগের মতো সম্পর্কিত নেই।

এর কয়েক বছর পর বেসরকারি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে চাকরি নেই। আমার আবাসস্থল হয় ইসলামপুরের কুমারটুলির একটি মেসবাড়ি। নবাব আমলের পুরোনো বিল্ডিং, এই পড়ে কি সেই পড়ে অবস্থা। দোতলা ভবনটির নিচে গফুর সাহেবের প্রেস ও অফিস। পরিত্যক্ত এ বাড়িটির অলিখিত মালিক ছিলেন তিনিই। দেখভাল তিনিই করেন। চাচাত ভাই হাসানের মাধ্যমে তাঁর সঙ্গে পরিচয়। তাঁর অফিসে মাঝেমধ্যে আমরা গল্পে বসতাম। দেশে তখন এরশাদের সামরিক শাসন চলছে। বিএনপির কর্মী হিসেবে মিছিল-মিটিংয়ে যাই, হরতালে পিকেটিংয়ে বেরোই। পুলিশের ধাওয়া খেয়ে আশ্রয় নিই গফুর ভাইয়ের অফিসে। কারফিউ হলে বসে থাকি মেসের ঘরে। তখন জম্পেশ আড্ডা হয় নানা বিষয়ে। মেস-মুরব্বি খোকা কাকা শোনাতেন তাঁর আসাম থাকাকালীন নানা ঘটনার গল্প। আমরা মজা পাই। কখনো আড়ালে-আবডালে টিপ্পনী কাটি। এভাবেই চলে দিন। লেখালেখির সুবাদে যাতায়াত দৈনিক দেশ, দৈনিক বাংলা, সংবাদ অফিসে। তবে দৈনিক দেশেই সময় কাটাতাম বেশি। পত্রিকাটির  শ্রীনগর প্রতিনিধি ছিলাম তখন। সম্পাদক ছিলেন খ্যাতিমান সাংবাদিক সানাউল্লাহ নূরী। নজরুল গবেষক শেখ নূরুল ইসলাম ছিলেন অন্যতম সহকারী সম্পাদক। এলাকার ছেলে হিসেবে বিশেষ স্নেহ করতেন। মূলত সম্পাদকীয়, উপসম্পাদকীয় লেখার তালিম আমাকে তিনিই দিয়েছেন। ২০০৫ সালে তিনি ইন্তেকাল করেন। দৈনিক দেশ অফিসের সম্পাদকীয় বিভাগের কক্ষে সিনিয়রদের আড্ডা হতো। মুনশী আবদুল মান্নান, কবি মাহবুব হাসান, আনোয়ারুল হক, রফিকুল ইসলাম, শহীদুল হক খান (চলচ্চিত্র পরিচালক) প্রমুখ সে আসর জমাতেন। জুনিয়র আমি ছিলাম প্রধানত শ্রোতা সে আসরের।

কয়েক বছর আগে সিনিয়রদের তেমনি এক আসরে প্রবেশাধিকার পেয়েছিলাম। আমার সাবেক বস, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার প্রেস সচিব তাজুল ইসলামের সুবাদে সে আড্ডায় অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছিলাম। আসর বসত ধানমন্ডিতে নজরুল ইনস্টিটিউটের পাশে সাবেক সচিব আবদুল হান্নানের বাসায়। পেশাগত জীবনের শুরুতে সাংবাদিকতা ও কলেজে শিক্ষকতা করা এই সাবেক আমলা ছিলেন অত্যন্ত অভিজ্ঞ একজন জ্ঞানী মানুষ। প্রতি শনিবার তাঁরা সমবেত হতেন। তাই নাম দিয়েছিলেন শনির আড্ডা। যদিও কোনো শনি তাঁরা ঘটাননি বা ঘটানোর চেষ্টাও করেননি। আসরের মধ্যমণি ছিলেন ইয়াসিন আমিন ভাই। তিনি প্রখ্যাত সংবাদিক ও লেখক-গবেষক সৈয়দ আবুল মকসুদের সম্বন্ধী। আসতেন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সাবেক ডিজি ওয়ালিউর রহমান আপেল, সাপ্তাহিক হলিডের সহকারী সম্পাদক ফখরুদ্দিন আহমদ, উন্নয়ন কর্মী আবুল বশর প্রমুখ। সে আড্ডাটি এখন আর বসে না। হান্নান সাহেব,  ইয়াসিন ভাই, ফখরুদ্দিন ভাইয়ের ইন্তেকালের পর শনির আড্ডা ভেঙে গেছে।

বাঙালির আটপৌরে জীবনে আড্ডা একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। কাজের অবসরে ক্লান্তি দূর করতে আড্ডার মতো ধন্বন্তরি আর কিছু আছে বলে মনে হয় না। সারা দিনের কর্মক্লান্ত মানুষটি বন্ধু বা স্বজনদের সঙ্গে আড্ডায় শামিল হতে পারলে মুহূর্তেই ঝরঝরে হয়ে ওঠে। আমরা বন্ধুরা আড্ডাকে বলতাম একঘেয়েমি কাটানোর টনিক। এখন আর কোনো আড্ডায় নিয়মিত বসা হয় না। বন্ধুবান্ধবের সংখ্যাও কমে এসেছে। নিয়মিত গ্রামে যাই, কিন্তু আড্ডা দেওয়ার মতো লোক পাই না। এখন দুই-পাঁচজন মানুষ একসঙ্গে হলে দুই কথার পরেই তা হয়ে ওঠে রাজনৈতিক বিতর্ক সভা। নির্মল আড্ডা যাকে বলে, তা যেন উধাও হয়ে গেছে। যান্ত্রিক সময়ে মানুষও হয়ে উঠেছে যান্ত্রিক। অলস আড্ডায় সময় ব্যয় না করে বিত্ত-বেসাত বৃদ্ধির পেছনে সময় ব্যয় করাকেই তারা শ্রেয় মনে করে।

আড্ডার জন্য যখন মন আঁকুপাঁকু করে তখনই অবচেতন মনে কবিগুরুর গান শুনতে পাই- পুরানো সেই দিনের কথা ভুলবি কি রে হায়/ ও সেই চোখে দেখা প্রাণের কথা, সে কি ভোলা যায়/ আয় আর একটিবার আয় রে সখা প্রাণের মাঝে আয়/ মোরা সুখের দুঃখের কথা কব, প্রাণ জুড়াবে তায়...। নির্মম সত্যি হলো, পুরোনো সেই দিন আর ফিরে আসবে না, সুখ-দুঃখের কথাও কেউ শুনতে চায় না। সবাই এখন নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন
ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'
'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ
জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা
টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি
৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম