শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১২:০৪, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ধোঁকাবাজির রাজনীতি! মোনাফেকির বাদশাহি!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ধোঁকাবাজির রাজনীতি! মোনাফেকির বাদশাহি!

শুরুতেই আল্লাহর রসুল (সা.)-এর একটি হাদিস বলে নিই। হুজুর (সা.) বলেন, সে আমার উম্মত নয় যে মানুষ তো দূরের কথা একটি অবোধ জানোয়ারের সঙ্গে ধোঁকাবাজি করে। মানুষের সঙ্গে প্রতারণা, ধোঁকাবাজি ইত্যাদি আমরা কমবেশি সবাই জানি। কিন্তু জন্তুজানোয়ারের সঙ্গে মানুষের ধোঁকাবাজি তাকে কীভাবে উম্মতে মোহাম্মাদি থেকে খারিজ করে দেয় তা ছোট্ট একটি কাহিনির মাধ্যমে বর্ণনা করছি। বহুকাল আগের কথা- সম্ভবত মধ্যযুগের কাহিনি। জনৈক বিখ্যাত বুজুর্গ আলেম তাঁর সঙ্গী-সাথিদের নিয়ে পবিত্র কাবা জিয়ারতে যাচ্ছেন। সুদীর্ঘ পথে তিনি বিভিন্ন জনপদে থামতেন এবং স্থানীয় লোকদের জিজ্ঞাসা করতেন তাদের এলাকায় জ্ঞানীগুণী বুজুর্গ আলেম আছেন কি না। লোকজনের মুখে বিস্তারিত জানার পর তিনি সেই আলেম-ওলামাদের সঙ্গে দেখা করে শরিয়তি এবং রুহানি ফায়েজ হাসিলের চেষ্টা করতেন। তো এভাবেই তিনি কোনো এক জনপদে গিয়ে মশহুর এক আলেমের কথা শুনলেন এবং আগ্রহভরে সেই আলেমের বাড়ির দরজায় হাজির হয়ে অদ্ভুত এক দৃশ্য দেখলেন।

তিনি লক্ষ করলেন, কথিত আলেম একটি বড়সড় থালি মাথার ওপর উঁচু করে হাঁটাহাঁটি করছে আর পেছনে তার পোষা ঘোড়াটি তাকে অনুসরণ করছে। থালিটি সামনের দিকে একটু ঝোলানো এবং পেছনের দিকে উঁচু করে সেই কথিত আলেম এভাবে হাঁটছে, যাতে করে তার সামনের লোক দেখতে পাবে যে ওটি শূন্য। কিন্তু তার পেছনে অনুসরণরত ঘোড়াটি মনে করবে থালিতে তার জন্য ঘাস রয়েছে এবং সেই ঘাসের আশায় সে থালির পেছনে ছুটছে।

উল্লিখিত দৃশ্য দেখার পর মুসাফির আলেম কথিত আলেমের সঙ্গে দেখা না করেই ফিরে গেলেন। সঙ্গী-সাথিরা ভারি আশ্চর্য হয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন হুজুর! এত কষ্ট করে গেলেন অথচ মোহতারামের সঙ্গে সাক্ষাৎ না করেই ফিরে যাচ্ছেন। জবাবে বুজুর্গ ব্যক্তি বললেন, আমার সাক্ষাৎ (জিয়ারত) হয়ে গেছে। যে লোক অবুঝ ও নির্বোধ জন্তুর সঙ্গে ধোঁকাবাজি করতে পারে তার সাক্ষাৎ আমার দরকার নেই এবং তার কাছ থেকে কোনো কিছু হাসিল করার প্রয়োজন নেই।

শিরোনাম প্রসঙ্গে আলোচনা করতে গিয়ে উল্লিখিত কাহিনির অবতারণা করলাম এ কারণে যে একটি অবোধ জন্তুর সঙ্গে ধোঁকাবাজি করলে যদি কোনো মানুষ ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যায় এবং আলেম-ওলামা কর্তৃক পরিত্যাজ্য হয়ে পড়ে তবে আল্লাহর সর্বোচ্চ নেয়ামত রাষ্ট্রক্ষমতা পেয়ে অথবা আশরাফুল মাখলুকাত হিসেবে মানুষের আচার-আচরণের সর্বোচ্চ স্তর রাজনীতিতে ধোঁকাবাজি করলে কী নির্মম ও নিষ্ঠুর পরিণতি মানুষের জন্য অপেক্ষা করে তা আমরা গত ছয়-সাত মাসে অর্থাৎ ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট থেকে আজ অবধি হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। আজকের আলোচনায় চলমান রাজনীতির ধোঁকাবাজি অথবা ধোঁকা দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতা লাভের লিপ্সাযুক্ত নরাধমদের নিয়ে কিছুু না বলে বরং মানুষের চরিত্র-মনমানসিকতা ও রাজনীতিতে কীভাবে ধোঁকাবাজি ঢুকে পড়ে তা নিয়ে আলোচনা করব।

আলোচনার শুরুতেই বলে নেওয়া ভালো যে মতবিভেদ-মতবিরোধ, হিংসা-দ্বেষ-ঈর্ষা-লোভলালসা ইত্যাদি মানবিক দোষগুণের অন্তর্র্ভুক্ত। এগুলো যখন মানুষ তার মন ও মস্তিষ্কে আবদ্ধ রেখে প্রতিপক্ষের সঙ্গে বুদ্ধিমত্তা রাজনীতিদিয়ে নিজের অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করে, সে ক্ষেত্রে মানুষের সফলতা কিংবা ব্যর্থতা নিশ্চিত হয় না, বরং ক্ষেত্রবিশেষে ইতিহাস তৈরি করে। কিন্তু মানুষ যখন চিন্তার স্তরকে বলপ্রয়োগ, জোরজুলুম এবং হাতিয়ারের ব্যবহার পর্যায়ে নিয়ে আসে তখন সেখানে বিশৃৃঙ্খলা তৈরি হয় এবং শ্রেষ্ঠতর মানুষের আচরণ থেকে ক্রমশ নিম্নতর মানুষের কুকর্মের পর্যায়ে চলে আসে। মানুষ যখন যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে তখন সেখানে মানবিকতা-সভ্যতা-ভব্যতা, বিবেকবুদ্ধি থাকে না। যুদ্ধ বলতে এককথায় পাশবিকতাকে বোঝায়। মানুষের জ্ঞানবু্িদ্ধ পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের চেষ্টাতদবির এবং ভাষা যখন ব্যর্থ হয় অথবা ওগুলোর কার্যকারিতা হারায় তখন মানুষ পশু হওয়ার জন্য লম্ফঝম্ফ শুরু করে এবং যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। যুদ্ধেরও কয়েকটি স্তর রয়েছে। প্রথমটি হলো, পক্ষ ও বিপক্ষের সরাসরি যুদ্ধ। দ্বিতীয় স্তরটি হলো, পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট। অর্থাৎ প্রতিপক্ষের সঙ্গে যুদ্ধে ব্যর্থ হয়ে যখন অন্য পক্ষ তার প্রতিপক্ষের জন্তুজানোয়ার, ফসল ও নারীশিশুদের ওপর নির্মমতা চালায়। তৃতীয় স্তরের কুকর্ম মানুষকে সরাসরি খোদায়ি গজবের মধ্যে ফেলে দেয়। যুদ্ধবাজরা যখন প্রতিপক্ষ অথবা তাদের আওতাধীন আত্মীয়পরিজন জন্তুজানোয়ার, উদ্ভিদকে না পেয়ে পোড়ামাটি নীতি গ্রহণ করে এবং জড়পদার্থের ওপর রাগ ঝাড়ে তখন তারা মূলত আল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ ঘোষণা করে।

অতীতের রাজাবাদশারা উল্লিখিত সমীকরণ মানতেন এবং কোনো অবস্থাতেই পরাজিত পক্ষের বাড়িঘর, প্রাসাদ, আসবাব, অলংকারাদির ওপর আক্রমণ চালাতেন না। ফলে পাঁচ হাজার বছরের মিসরীয় ফেরাউনদের জমানায় বহুবার রাষ্ট্রক্ষমতার পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু কেউ পিরামিডের গায়ে হাত দেয়নি। একইভাবে চীনের রাজামহারাজারা প্রায় ২ হাজার বছর ধরে যে মহাপ্রাচীর নির্মাণ করেছিলেন মুঘল জাতির আক্রমণ ঠেকানোর জন্য সেই মোঙ্গলরা চীন দখল করে মহাপ্রাচীর ধ্বংস না করে উল্টো মেরামত ও সংরক্ষণ করেছিলেন। এমনকি কোনো বিজয়ী শাসক কোনোকালে চীনের বিখ্যাত নিষিদ্ধ নগরীর প্রাসাদে ভাঙচুর চালাননি। মুঘলদের লালকেল্লা থেকে ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহ পরিচালিত হয়েছিল। ইংরেজরা বিজয়ী হয়ে মুঘলদের উচ্ছেদ করেছিল, কিন্তু লালকেল্লায় হাত দেয়নি।

উল্টো আজ অবধি রাষ্ট্রাচারের বির্মূত প্রতীক হিসেবে লালকেল্লাকে ব্যবহার করা হয়। উল্লিখিত উদাহরণের পাশাপাশি কয়েকটি পোড়ামাটির যুদ্ধের পরিণতি বলা আবশ্যক। প্রথমেই কার্থেজ নগরীর পতনের কাহিনি বলি। ফিনিসীয়দের রাজধানী কার্থেজ ছিল ধনেজ্ঞানে শক্তিমত্তায় প্রায় ৩০০ বছর ধরে পৃথিবীর এক নম্বর শহর। সমুদ্রের ওপারে রোম নগরীর শাসকরা কার্থেজের আধিপত্য কোনো অবস্থায় মানতে পারছিলেন না। ফলে তারা বারবার কার্থেজ আক্রমণ করেন। সেনাপতি হামিলকার অথবা তাঁর বীরপুত্র হানিবলের মতো দেশপ্রেমিক বীর শতাব্দী ধরে অনুষ্ঠিত চারটি বিশাল যুদ্ধ করে কার্থেজের পতন ঠেকিয়ে রাখেন। এরই মধ্যে হানিবল মানব ইতিহাসে প্রথমবার আল্পস পর্বতমালা অতিক্রম করে রোম আক্রমণ করেন এবং এক যুদ্ধে ৮০ হাজার রোমান সৈন্যকে হত্যা করে সর্বকালের সেরা কৌশলগত একটি সামরিক যুদ্ধের বিজয়ের ইতিহাস রচনা করেন। কিন্তু তিনি চূড়ান্তভাবে রোম বিজয় না করে স্পেনে ফিরে আসেন এবং ইউরোপে রোমের বিকল্প আরেকটি সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে নিজের দেশ কার্থেজে ফিরে আসেন।

রোমানরা ঐতিহাসিক ক্যান্নাই যুদ্ধের বিভীষিকাময় পরাজয়ের প্রতিশোধ গ্রহণের জন্য সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে কার্থেজ আক্রমণ করে। এবার এরা নানান ধোঁকাবাজি ও প্রতারণার মাধ্যমে আধুনিককালের সিআইএ, মোসাদের কিংবা এমআই সিক্সের আদলে কার্থেজ রাজদরবারে বেইমান-মোনাফেক নিয়োগ করে। ফলে কার্থেজে শুরু হয় ভ্রাতৃঘাতী সংঘর্ষ। চলে গুপ্তহত্যা এবং দেশপ্রেমিক বীরদের রাজকর্ম থেকে অপসারণ। ফলে ফিনিসীয় বাহিনী যখন চরম দুর্বল অবস্থায় পৌঁছে ঠিক তখন রোমানরা আক্রমণ চালায়। যুদ্ধের এক পর্যায়ে হত্যা করার মতো পশুপাখি, মানুষ না পেয়ে তারা প্রায় ৯০০ বছরের পুরোনো এবং ৩০০ বছরের সর্বশ্রেষ্ঠ নগরটির ইটপাথরে আক্রমণ চালায় এবং সম্পূর্ণ নগরীটি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেয়।

কার্থেজের মতো একই পরিণতি হয়েছিল মধ্যযুগের পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ নগরী গুরগাওয়ের। মোঙ্গল নেতা চেঙ্গিস খান গুরগাও দখল করে সেই প্রাচীন দুনিয়ার কার্থেজ পোড়াও নীতি অনুসরণ করেছিলেন। ফলে আজকের দুনিয়া গুরগাও কিংবা কার্থেজের ইতিহাস পড়ে শিহরিত হয় কিন্তু শহরের ভগ্নাবশেষ খুঁজে পায় না। আমাদের ভারতবর্ষের মহেঞ্জোদারো এবং হরপ্পা সভ্যতাও ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছিল বিজয়ী আর্য জাতি দ্বারা। ফলে কার্থেজ ধ্বংসকারী রোমান নেতৃবৃন্দ, চেঙ্গিস খান এবং আর্যরা কী ঐতিহাসিক অভিশাপের কবলে পড়েছিল, তা বলতে গেলে নতুন আরেকটি নিবন্ধ লিখতে হবে। তবে ওই সব পোড়ামাটি নীতির জনকেরা জীবদ্দশায় এতটা অপমানিত-লাঞ্ছিত হয়েছিলেন যা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। আমরা আজকের আলোচনার শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার শিরোনাম প্রসঙ্গে সংক্ষেপে কিছু বলে নিবন্ধের ইতি টানব।

প্রথমত, রাজনীতিতে ধোঁকাবাজি প্রকৃতি সহ্য করে না। ফলে হাজার হাজার বছরের ইতিহাসে যারা রাজনীতি করতে এসে ধোঁকাবাজি করেছেন, তারা কেউই সফল হতে পারেননি। চলমান সময়ে বা নিকট অতীতে যারা গোয়েন্দা সংস্থার টাকা নিয়ে অথবা মানুষের বিশ্বাস ও ভালোবাসার হাদিয়া নিয়ে ধোঁকাবাজির রাজনীতি করে চলেছেন, তারা কোনো দিন রাষ্ট্রক্ষমতা তো দূরের কথা, ক্ষমতার কাছাকাছিও যেতে পারবেন না। খোদায়ি গজব হিমালয়ের মতো দুর্ভেদ্য বাধা হয়ে রাজনীতি ও রাষ্ট্রক্ষমতার মধ্যে এমন বিভেদ তৈরি করবে যাতে করে ধোঁকাবাজরা পঙ্গপালের মতো প্রথমে ক্ষতিকারক তারপর আত্মঘাতী এবং সবার শেষে সর্বজনীন আক্রমণে ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে।

দ্বিতীয়ত রাষ্ট্রক্ষমতায় গিয়ে কেউ ধোঁকাবাজি ও মোনাফেকি করলে তাদের পরিণতি রাজপথের ধোঁকাবাজদের চেয়েও করুণ হয়ে পড়ে। কারণ ধোঁকাবাজ রাজনীতিবিদরা শয়তানের মতো মানুষকে বিভ্রান্ত করতে পারে কিন্তু দানবের মতো ধ্বংসলীলা সাধন করতে পারে না। কিন্তু রাষ্ট্রক্ষমতায় বসে ধোঁকাবাজি ও মোনাফেকি করলে পুরো রাষ্ট্রযন্ত্র আমজনতার জন্য মৃত্যুদূতে পরিণত হয়। মানুষ রাষ্ট্রশক্তির কাছে মজলুম হয়ে পড়ে এবং তাদের দীর্ঘশ্বাস-অশ্রু এবং হাহাকার আসমানের দরজা ভেদ করে আরশে আজিমে পৌঁছে যায়। ফলে নিয়তির লীলাখেলায় ধোঁকাবাজ ও মোনাফেক রাজাবাদশাদের এমন করুণ পরিণতি হয় যা তাদের পূর্বক্ষণ পর্যন্ত মানুষের মনমস্তিষ্ক কল্পনাও করতে পারে না।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা