শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১২:০৪, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ধোঁকাবাজির রাজনীতি! মোনাফেকির বাদশাহি!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ধোঁকাবাজির রাজনীতি! মোনাফেকির বাদশাহি!

শুরুতেই আল্লাহর রসুল (সা.)-এর একটি হাদিস বলে নিই। হুজুর (সা.) বলেন, সে আমার উম্মত নয় যে মানুষ তো দূরের কথা একটি অবোধ জানোয়ারের সঙ্গে ধোঁকাবাজি করে। মানুষের সঙ্গে প্রতারণা, ধোঁকাবাজি ইত্যাদি আমরা কমবেশি সবাই জানি। কিন্তু জন্তুজানোয়ারের সঙ্গে মানুষের ধোঁকাবাজি তাকে কীভাবে উম্মতে মোহাম্মাদি থেকে খারিজ করে দেয় তা ছোট্ট একটি কাহিনির মাধ্যমে বর্ণনা করছি। বহুকাল আগের কথা- সম্ভবত মধ্যযুগের কাহিনি। জনৈক বিখ্যাত বুজুর্গ আলেম তাঁর সঙ্গী-সাথিদের নিয়ে পবিত্র কাবা জিয়ারতে যাচ্ছেন। সুদীর্ঘ পথে তিনি বিভিন্ন জনপদে থামতেন এবং স্থানীয় লোকদের জিজ্ঞাসা করতেন তাদের এলাকায় জ্ঞানীগুণী বুজুর্গ আলেম আছেন কি না। লোকজনের মুখে বিস্তারিত জানার পর তিনি সেই আলেম-ওলামাদের সঙ্গে দেখা করে শরিয়তি এবং রুহানি ফায়েজ হাসিলের চেষ্টা করতেন। তো এভাবেই তিনি কোনো এক জনপদে গিয়ে মশহুর এক আলেমের কথা শুনলেন এবং আগ্রহভরে সেই আলেমের বাড়ির দরজায় হাজির হয়ে অদ্ভুত এক দৃশ্য দেখলেন।

তিনি লক্ষ করলেন, কথিত আলেম একটি বড়সড় থালি মাথার ওপর উঁচু করে হাঁটাহাঁটি করছে আর পেছনে তার পোষা ঘোড়াটি তাকে অনুসরণ করছে। থালিটি সামনের দিকে একটু ঝোলানো এবং পেছনের দিকে উঁচু করে সেই কথিত আলেম এভাবে হাঁটছে, যাতে করে তার সামনের লোক দেখতে পাবে যে ওটি শূন্য। কিন্তু তার পেছনে অনুসরণরত ঘোড়াটি মনে করবে থালিতে তার জন্য ঘাস রয়েছে এবং সেই ঘাসের আশায় সে থালির পেছনে ছুটছে।

উল্লিখিত দৃশ্য দেখার পর মুসাফির আলেম কথিত আলেমের সঙ্গে দেখা না করেই ফিরে গেলেন। সঙ্গী-সাথিরা ভারি আশ্চর্য হয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন হুজুর! এত কষ্ট করে গেলেন অথচ মোহতারামের সঙ্গে সাক্ষাৎ না করেই ফিরে যাচ্ছেন। জবাবে বুজুর্গ ব্যক্তি বললেন, আমার সাক্ষাৎ (জিয়ারত) হয়ে গেছে। যে লোক অবুঝ ও নির্বোধ জন্তুর সঙ্গে ধোঁকাবাজি করতে পারে তার সাক্ষাৎ আমার দরকার নেই এবং তার কাছ থেকে কোনো কিছু হাসিল করার প্রয়োজন নেই।

শিরোনাম প্রসঙ্গে আলোচনা করতে গিয়ে উল্লিখিত কাহিনির অবতারণা করলাম এ কারণে যে একটি অবোধ জন্তুর সঙ্গে ধোঁকাবাজি করলে যদি কোনো মানুষ ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যায় এবং আলেম-ওলামা কর্তৃক পরিত্যাজ্য হয়ে পড়ে তবে আল্লাহর সর্বোচ্চ নেয়ামত রাষ্ট্রক্ষমতা পেয়ে অথবা আশরাফুল মাখলুকাত হিসেবে মানুষের আচার-আচরণের সর্বোচ্চ স্তর রাজনীতিতে ধোঁকাবাজি করলে কী নির্মম ও নিষ্ঠুর পরিণতি মানুষের জন্য অপেক্ষা করে তা আমরা গত ছয়-সাত মাসে অর্থাৎ ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট থেকে আজ অবধি হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। আজকের আলোচনায় চলমান রাজনীতির ধোঁকাবাজি অথবা ধোঁকা দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতা লাভের লিপ্সাযুক্ত নরাধমদের নিয়ে কিছুু না বলে বরং মানুষের চরিত্র-মনমানসিকতা ও রাজনীতিতে কীভাবে ধোঁকাবাজি ঢুকে পড়ে তা নিয়ে আলোচনা করব।

আলোচনার শুরুতেই বলে নেওয়া ভালো যে মতবিভেদ-মতবিরোধ, হিংসা-দ্বেষ-ঈর্ষা-লোভলালসা ইত্যাদি মানবিক দোষগুণের অন্তর্র্ভুক্ত। এগুলো যখন মানুষ তার মন ও মস্তিষ্কে আবদ্ধ রেখে প্রতিপক্ষের সঙ্গে বুদ্ধিমত্তা রাজনীতিদিয়ে নিজের অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করে, সে ক্ষেত্রে মানুষের সফলতা কিংবা ব্যর্থতা নিশ্চিত হয় না, বরং ক্ষেত্রবিশেষে ইতিহাস তৈরি করে। কিন্তু মানুষ যখন চিন্তার স্তরকে বলপ্রয়োগ, জোরজুলুম এবং হাতিয়ারের ব্যবহার পর্যায়ে নিয়ে আসে তখন সেখানে বিশৃৃঙ্খলা তৈরি হয় এবং শ্রেষ্ঠতর মানুষের আচরণ থেকে ক্রমশ নিম্নতর মানুষের কুকর্মের পর্যায়ে চলে আসে। মানুষ যখন যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে তখন সেখানে মানবিকতা-সভ্যতা-ভব্যতা, বিবেকবুদ্ধি থাকে না। যুদ্ধ বলতে এককথায় পাশবিকতাকে বোঝায়। মানুষের জ্ঞানবু্িদ্ধ পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের চেষ্টাতদবির এবং ভাষা যখন ব্যর্থ হয় অথবা ওগুলোর কার্যকারিতা হারায় তখন মানুষ পশু হওয়ার জন্য লম্ফঝম্ফ শুরু করে এবং যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। যুদ্ধেরও কয়েকটি স্তর রয়েছে। প্রথমটি হলো, পক্ষ ও বিপক্ষের সরাসরি যুদ্ধ। দ্বিতীয় স্তরটি হলো, পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট। অর্থাৎ প্রতিপক্ষের সঙ্গে যুদ্ধে ব্যর্থ হয়ে যখন অন্য পক্ষ তার প্রতিপক্ষের জন্তুজানোয়ার, ফসল ও নারীশিশুদের ওপর নির্মমতা চালায়। তৃতীয় স্তরের কুকর্ম মানুষকে সরাসরি খোদায়ি গজবের মধ্যে ফেলে দেয়। যুদ্ধবাজরা যখন প্রতিপক্ষ অথবা তাদের আওতাধীন আত্মীয়পরিজন জন্তুজানোয়ার, উদ্ভিদকে না পেয়ে পোড়ামাটি নীতি গ্রহণ করে এবং জড়পদার্থের ওপর রাগ ঝাড়ে তখন তারা মূলত আল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ ঘোষণা করে।

অতীতের রাজাবাদশারা উল্লিখিত সমীকরণ মানতেন এবং কোনো অবস্থাতেই পরাজিত পক্ষের বাড়িঘর, প্রাসাদ, আসবাব, অলংকারাদির ওপর আক্রমণ চালাতেন না। ফলে পাঁচ হাজার বছরের মিসরীয় ফেরাউনদের জমানায় বহুবার রাষ্ট্রক্ষমতার পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু কেউ পিরামিডের গায়ে হাত দেয়নি। একইভাবে চীনের রাজামহারাজারা প্রায় ২ হাজার বছর ধরে যে মহাপ্রাচীর নির্মাণ করেছিলেন মুঘল জাতির আক্রমণ ঠেকানোর জন্য সেই মোঙ্গলরা চীন দখল করে মহাপ্রাচীর ধ্বংস না করে উল্টো মেরামত ও সংরক্ষণ করেছিলেন। এমনকি কোনো বিজয়ী শাসক কোনোকালে চীনের বিখ্যাত নিষিদ্ধ নগরীর প্রাসাদে ভাঙচুর চালাননি। মুঘলদের লালকেল্লা থেকে ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহ পরিচালিত হয়েছিল। ইংরেজরা বিজয়ী হয়ে মুঘলদের উচ্ছেদ করেছিল, কিন্তু লালকেল্লায় হাত দেয়নি।

উল্টো আজ অবধি রাষ্ট্রাচারের বির্মূত প্রতীক হিসেবে লালকেল্লাকে ব্যবহার করা হয়। উল্লিখিত উদাহরণের পাশাপাশি কয়েকটি পোড়ামাটির যুদ্ধের পরিণতি বলা আবশ্যক। প্রথমেই কার্থেজ নগরীর পতনের কাহিনি বলি। ফিনিসীয়দের রাজধানী কার্থেজ ছিল ধনেজ্ঞানে শক্তিমত্তায় প্রায় ৩০০ বছর ধরে পৃথিবীর এক নম্বর শহর। সমুদ্রের ওপারে রোম নগরীর শাসকরা কার্থেজের আধিপত্য কোনো অবস্থায় মানতে পারছিলেন না। ফলে তারা বারবার কার্থেজ আক্রমণ করেন। সেনাপতি হামিলকার অথবা তাঁর বীরপুত্র হানিবলের মতো দেশপ্রেমিক বীর শতাব্দী ধরে অনুষ্ঠিত চারটি বিশাল যুদ্ধ করে কার্থেজের পতন ঠেকিয়ে রাখেন। এরই মধ্যে হানিবল মানব ইতিহাসে প্রথমবার আল্পস পর্বতমালা অতিক্রম করে রোম আক্রমণ করেন এবং এক যুদ্ধে ৮০ হাজার রোমান সৈন্যকে হত্যা করে সর্বকালের সেরা কৌশলগত একটি সামরিক যুদ্ধের বিজয়ের ইতিহাস রচনা করেন। কিন্তু তিনি চূড়ান্তভাবে রোম বিজয় না করে স্পেনে ফিরে আসেন এবং ইউরোপে রোমের বিকল্প আরেকটি সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে নিজের দেশ কার্থেজে ফিরে আসেন।

রোমানরা ঐতিহাসিক ক্যান্নাই যুদ্ধের বিভীষিকাময় পরাজয়ের প্রতিশোধ গ্রহণের জন্য সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে কার্থেজ আক্রমণ করে। এবার এরা নানান ধোঁকাবাজি ও প্রতারণার মাধ্যমে আধুনিককালের সিআইএ, মোসাদের কিংবা এমআই সিক্সের আদলে কার্থেজ রাজদরবারে বেইমান-মোনাফেক নিয়োগ করে। ফলে কার্থেজে শুরু হয় ভ্রাতৃঘাতী সংঘর্ষ। চলে গুপ্তহত্যা এবং দেশপ্রেমিক বীরদের রাজকর্ম থেকে অপসারণ। ফলে ফিনিসীয় বাহিনী যখন চরম দুর্বল অবস্থায় পৌঁছে ঠিক তখন রোমানরা আক্রমণ চালায়। যুদ্ধের এক পর্যায়ে হত্যা করার মতো পশুপাখি, মানুষ না পেয়ে তারা প্রায় ৯০০ বছরের পুরোনো এবং ৩০০ বছরের সর্বশ্রেষ্ঠ নগরটির ইটপাথরে আক্রমণ চালায় এবং সম্পূর্ণ নগরীটি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেয়।

কার্থেজের মতো একই পরিণতি হয়েছিল মধ্যযুগের পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ নগরী গুরগাওয়ের। মোঙ্গল নেতা চেঙ্গিস খান গুরগাও দখল করে সেই প্রাচীন দুনিয়ার কার্থেজ পোড়াও নীতি অনুসরণ করেছিলেন। ফলে আজকের দুনিয়া গুরগাও কিংবা কার্থেজের ইতিহাস পড়ে শিহরিত হয় কিন্তু শহরের ভগ্নাবশেষ খুঁজে পায় না। আমাদের ভারতবর্ষের মহেঞ্জোদারো এবং হরপ্পা সভ্যতাও ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছিল বিজয়ী আর্য জাতি দ্বারা। ফলে কার্থেজ ধ্বংসকারী রোমান নেতৃবৃন্দ, চেঙ্গিস খান এবং আর্যরা কী ঐতিহাসিক অভিশাপের কবলে পড়েছিল, তা বলতে গেলে নতুন আরেকটি নিবন্ধ লিখতে হবে। তবে ওই সব পোড়ামাটি নীতির জনকেরা জীবদ্দশায় এতটা অপমানিত-লাঞ্ছিত হয়েছিলেন যা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। আমরা আজকের আলোচনার শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার শিরোনাম প্রসঙ্গে সংক্ষেপে কিছু বলে নিবন্ধের ইতি টানব।

প্রথমত, রাজনীতিতে ধোঁকাবাজি প্রকৃতি সহ্য করে না। ফলে হাজার হাজার বছরের ইতিহাসে যারা রাজনীতি করতে এসে ধোঁকাবাজি করেছেন, তারা কেউই সফল হতে পারেননি। চলমান সময়ে বা নিকট অতীতে যারা গোয়েন্দা সংস্থার টাকা নিয়ে অথবা মানুষের বিশ্বাস ও ভালোবাসার হাদিয়া নিয়ে ধোঁকাবাজির রাজনীতি করে চলেছেন, তারা কোনো দিন রাষ্ট্রক্ষমতা তো দূরের কথা, ক্ষমতার কাছাকাছিও যেতে পারবেন না। খোদায়ি গজব হিমালয়ের মতো দুর্ভেদ্য বাধা হয়ে রাজনীতি ও রাষ্ট্রক্ষমতার মধ্যে এমন বিভেদ তৈরি করবে যাতে করে ধোঁকাবাজরা পঙ্গপালের মতো প্রথমে ক্ষতিকারক তারপর আত্মঘাতী এবং সবার শেষে সর্বজনীন আক্রমণে ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে।

দ্বিতীয়ত রাষ্ট্রক্ষমতায় গিয়ে কেউ ধোঁকাবাজি ও মোনাফেকি করলে তাদের পরিণতি রাজপথের ধোঁকাবাজদের চেয়েও করুণ হয়ে পড়ে। কারণ ধোঁকাবাজ রাজনীতিবিদরা শয়তানের মতো মানুষকে বিভ্রান্ত করতে পারে কিন্তু দানবের মতো ধ্বংসলীলা সাধন করতে পারে না। কিন্তু রাষ্ট্রক্ষমতায় বসে ধোঁকাবাজি ও মোনাফেকি করলে পুরো রাষ্ট্রযন্ত্র আমজনতার জন্য মৃত্যুদূতে পরিণত হয়। মানুষ রাষ্ট্রশক্তির কাছে মজলুম হয়ে পড়ে এবং তাদের দীর্ঘশ্বাস-অশ্রু এবং হাহাকার আসমানের দরজা ভেদ করে আরশে আজিমে পৌঁছে যায়। ফলে নিয়তির লীলাখেলায় ধোঁকাবাজ ও মোনাফেক রাজাবাদশাদের এমন করুণ পরিণতি হয় যা তাদের পূর্বক্ষণ পর্যন্ত মানুষের মনমস্তিষ্ক কল্পনাও করতে পারে না।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক