শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১২:০৪, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ধোঁকাবাজির রাজনীতি! মোনাফেকির বাদশাহি!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ধোঁকাবাজির রাজনীতি! মোনাফেকির বাদশাহি!

শুরুতেই আল্লাহর রসুল (সা.)-এর একটি হাদিস বলে নিই। হুজুর (সা.) বলেন, সে আমার উম্মত নয় যে মানুষ তো দূরের কথা একটি অবোধ জানোয়ারের সঙ্গে ধোঁকাবাজি করে। মানুষের সঙ্গে প্রতারণা, ধোঁকাবাজি ইত্যাদি আমরা কমবেশি সবাই জানি। কিন্তু জন্তুজানোয়ারের সঙ্গে মানুষের ধোঁকাবাজি তাকে কীভাবে উম্মতে মোহাম্মাদি থেকে খারিজ করে দেয় তা ছোট্ট একটি কাহিনির মাধ্যমে বর্ণনা করছি। বহুকাল আগের কথা- সম্ভবত মধ্যযুগের কাহিনি। জনৈক বিখ্যাত বুজুর্গ আলেম তাঁর সঙ্গী-সাথিদের নিয়ে পবিত্র কাবা জিয়ারতে যাচ্ছেন। সুদীর্ঘ পথে তিনি বিভিন্ন জনপদে থামতেন এবং স্থানীয় লোকদের জিজ্ঞাসা করতেন তাদের এলাকায় জ্ঞানীগুণী বুজুর্গ আলেম আছেন কি না। লোকজনের মুখে বিস্তারিত জানার পর তিনি সেই আলেম-ওলামাদের সঙ্গে দেখা করে শরিয়তি এবং রুহানি ফায়েজ হাসিলের চেষ্টা করতেন। তো এভাবেই তিনি কোনো এক জনপদে গিয়ে মশহুর এক আলেমের কথা শুনলেন এবং আগ্রহভরে সেই আলেমের বাড়ির দরজায় হাজির হয়ে অদ্ভুত এক দৃশ্য দেখলেন।

তিনি লক্ষ করলেন, কথিত আলেম একটি বড়সড় থালি মাথার ওপর উঁচু করে হাঁটাহাঁটি করছে আর পেছনে তার পোষা ঘোড়াটি তাকে অনুসরণ করছে। থালিটি সামনের দিকে একটু ঝোলানো এবং পেছনের দিকে উঁচু করে সেই কথিত আলেম এভাবে হাঁটছে, যাতে করে তার সামনের লোক দেখতে পাবে যে ওটি শূন্য। কিন্তু তার পেছনে অনুসরণরত ঘোড়াটি মনে করবে থালিতে তার জন্য ঘাস রয়েছে এবং সেই ঘাসের আশায় সে থালির পেছনে ছুটছে।

উল্লিখিত দৃশ্য দেখার পর মুসাফির আলেম কথিত আলেমের সঙ্গে দেখা না করেই ফিরে গেলেন। সঙ্গী-সাথিরা ভারি আশ্চর্য হয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন হুজুর! এত কষ্ট করে গেলেন অথচ মোহতারামের সঙ্গে সাক্ষাৎ না করেই ফিরে যাচ্ছেন। জবাবে বুজুর্গ ব্যক্তি বললেন, আমার সাক্ষাৎ (জিয়ারত) হয়ে গেছে। যে লোক অবুঝ ও নির্বোধ জন্তুর সঙ্গে ধোঁকাবাজি করতে পারে তার সাক্ষাৎ আমার দরকার নেই এবং তার কাছ থেকে কোনো কিছু হাসিল করার প্রয়োজন নেই।

শিরোনাম প্রসঙ্গে আলোচনা করতে গিয়ে উল্লিখিত কাহিনির অবতারণা করলাম এ কারণে যে একটি অবোধ জন্তুর সঙ্গে ধোঁকাবাজি করলে যদি কোনো মানুষ ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যায় এবং আলেম-ওলামা কর্তৃক পরিত্যাজ্য হয়ে পড়ে তবে আল্লাহর সর্বোচ্চ নেয়ামত রাষ্ট্রক্ষমতা পেয়ে অথবা আশরাফুল মাখলুকাত হিসেবে মানুষের আচার-আচরণের সর্বোচ্চ স্তর রাজনীতিতে ধোঁকাবাজি করলে কী নির্মম ও নিষ্ঠুর পরিণতি মানুষের জন্য অপেক্ষা করে তা আমরা গত ছয়-সাত মাসে অর্থাৎ ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট থেকে আজ অবধি হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। আজকের আলোচনায় চলমান রাজনীতির ধোঁকাবাজি অথবা ধোঁকা দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতা লাভের লিপ্সাযুক্ত নরাধমদের নিয়ে কিছুু না বলে বরং মানুষের চরিত্র-মনমানসিকতা ও রাজনীতিতে কীভাবে ধোঁকাবাজি ঢুকে পড়ে তা নিয়ে আলোচনা করব।

আলোচনার শুরুতেই বলে নেওয়া ভালো যে মতবিভেদ-মতবিরোধ, হিংসা-দ্বেষ-ঈর্ষা-লোভলালসা ইত্যাদি মানবিক দোষগুণের অন্তর্র্ভুক্ত। এগুলো যখন মানুষ তার মন ও মস্তিষ্কে আবদ্ধ রেখে প্রতিপক্ষের সঙ্গে বুদ্ধিমত্তা রাজনীতিদিয়ে নিজের অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করে, সে ক্ষেত্রে মানুষের সফলতা কিংবা ব্যর্থতা নিশ্চিত হয় না, বরং ক্ষেত্রবিশেষে ইতিহাস তৈরি করে। কিন্তু মানুষ যখন চিন্তার স্তরকে বলপ্রয়োগ, জোরজুলুম এবং হাতিয়ারের ব্যবহার পর্যায়ে নিয়ে আসে তখন সেখানে বিশৃৃঙ্খলা তৈরি হয় এবং শ্রেষ্ঠতর মানুষের আচরণ থেকে ক্রমশ নিম্নতর মানুষের কুকর্মের পর্যায়ে চলে আসে। মানুষ যখন যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে তখন সেখানে মানবিকতা-সভ্যতা-ভব্যতা, বিবেকবুদ্ধি থাকে না। যুদ্ধ বলতে এককথায় পাশবিকতাকে বোঝায়। মানুষের জ্ঞানবু্িদ্ধ পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের চেষ্টাতদবির এবং ভাষা যখন ব্যর্থ হয় অথবা ওগুলোর কার্যকারিতা হারায় তখন মানুষ পশু হওয়ার জন্য লম্ফঝম্ফ শুরু করে এবং যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। যুদ্ধেরও কয়েকটি স্তর রয়েছে। প্রথমটি হলো, পক্ষ ও বিপক্ষের সরাসরি যুদ্ধ। দ্বিতীয় স্তরটি হলো, পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট। অর্থাৎ প্রতিপক্ষের সঙ্গে যুদ্ধে ব্যর্থ হয়ে যখন অন্য পক্ষ তার প্রতিপক্ষের জন্তুজানোয়ার, ফসল ও নারীশিশুদের ওপর নির্মমতা চালায়। তৃতীয় স্তরের কুকর্ম মানুষকে সরাসরি খোদায়ি গজবের মধ্যে ফেলে দেয়। যুদ্ধবাজরা যখন প্রতিপক্ষ অথবা তাদের আওতাধীন আত্মীয়পরিজন জন্তুজানোয়ার, উদ্ভিদকে না পেয়ে পোড়ামাটি নীতি গ্রহণ করে এবং জড়পদার্থের ওপর রাগ ঝাড়ে তখন তারা মূলত আল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ ঘোষণা করে।

অতীতের রাজাবাদশারা উল্লিখিত সমীকরণ মানতেন এবং কোনো অবস্থাতেই পরাজিত পক্ষের বাড়িঘর, প্রাসাদ, আসবাব, অলংকারাদির ওপর আক্রমণ চালাতেন না। ফলে পাঁচ হাজার বছরের মিসরীয় ফেরাউনদের জমানায় বহুবার রাষ্ট্রক্ষমতার পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু কেউ পিরামিডের গায়ে হাত দেয়নি। একইভাবে চীনের রাজামহারাজারা প্রায় ২ হাজার বছর ধরে যে মহাপ্রাচীর নির্মাণ করেছিলেন মুঘল জাতির আক্রমণ ঠেকানোর জন্য সেই মোঙ্গলরা চীন দখল করে মহাপ্রাচীর ধ্বংস না করে উল্টো মেরামত ও সংরক্ষণ করেছিলেন। এমনকি কোনো বিজয়ী শাসক কোনোকালে চীনের বিখ্যাত নিষিদ্ধ নগরীর প্রাসাদে ভাঙচুর চালাননি। মুঘলদের লালকেল্লা থেকে ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহ পরিচালিত হয়েছিল। ইংরেজরা বিজয়ী হয়ে মুঘলদের উচ্ছেদ করেছিল, কিন্তু লালকেল্লায় হাত দেয়নি।

উল্টো আজ অবধি রাষ্ট্রাচারের বির্মূত প্রতীক হিসেবে লালকেল্লাকে ব্যবহার করা হয়। উল্লিখিত উদাহরণের পাশাপাশি কয়েকটি পোড়ামাটির যুদ্ধের পরিণতি বলা আবশ্যক। প্রথমেই কার্থেজ নগরীর পতনের কাহিনি বলি। ফিনিসীয়দের রাজধানী কার্থেজ ছিল ধনেজ্ঞানে শক্তিমত্তায় প্রায় ৩০০ বছর ধরে পৃথিবীর এক নম্বর শহর। সমুদ্রের ওপারে রোম নগরীর শাসকরা কার্থেজের আধিপত্য কোনো অবস্থায় মানতে পারছিলেন না। ফলে তারা বারবার কার্থেজ আক্রমণ করেন। সেনাপতি হামিলকার অথবা তাঁর বীরপুত্র হানিবলের মতো দেশপ্রেমিক বীর শতাব্দী ধরে অনুষ্ঠিত চারটি বিশাল যুদ্ধ করে কার্থেজের পতন ঠেকিয়ে রাখেন। এরই মধ্যে হানিবল মানব ইতিহাসে প্রথমবার আল্পস পর্বতমালা অতিক্রম করে রোম আক্রমণ করেন এবং এক যুদ্ধে ৮০ হাজার রোমান সৈন্যকে হত্যা করে সর্বকালের সেরা কৌশলগত একটি সামরিক যুদ্ধের বিজয়ের ইতিহাস রচনা করেন। কিন্তু তিনি চূড়ান্তভাবে রোম বিজয় না করে স্পেনে ফিরে আসেন এবং ইউরোপে রোমের বিকল্প আরেকটি সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে নিজের দেশ কার্থেজে ফিরে আসেন।

রোমানরা ঐতিহাসিক ক্যান্নাই যুদ্ধের বিভীষিকাময় পরাজয়ের প্রতিশোধ গ্রহণের জন্য সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে কার্থেজ আক্রমণ করে। এবার এরা নানান ধোঁকাবাজি ও প্রতারণার মাধ্যমে আধুনিককালের সিআইএ, মোসাদের কিংবা এমআই সিক্সের আদলে কার্থেজ রাজদরবারে বেইমান-মোনাফেক নিয়োগ করে। ফলে কার্থেজে শুরু হয় ভ্রাতৃঘাতী সংঘর্ষ। চলে গুপ্তহত্যা এবং দেশপ্রেমিক বীরদের রাজকর্ম থেকে অপসারণ। ফলে ফিনিসীয় বাহিনী যখন চরম দুর্বল অবস্থায় পৌঁছে ঠিক তখন রোমানরা আক্রমণ চালায়। যুদ্ধের এক পর্যায়ে হত্যা করার মতো পশুপাখি, মানুষ না পেয়ে তারা প্রায় ৯০০ বছরের পুরোনো এবং ৩০০ বছরের সর্বশ্রেষ্ঠ নগরটির ইটপাথরে আক্রমণ চালায় এবং সম্পূর্ণ নগরীটি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেয়।

কার্থেজের মতো একই পরিণতি হয়েছিল মধ্যযুগের পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ নগরী গুরগাওয়ের। মোঙ্গল নেতা চেঙ্গিস খান গুরগাও দখল করে সেই প্রাচীন দুনিয়ার কার্থেজ পোড়াও নীতি অনুসরণ করেছিলেন। ফলে আজকের দুনিয়া গুরগাও কিংবা কার্থেজের ইতিহাস পড়ে শিহরিত হয় কিন্তু শহরের ভগ্নাবশেষ খুঁজে পায় না। আমাদের ভারতবর্ষের মহেঞ্জোদারো এবং হরপ্পা সভ্যতাও ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছিল বিজয়ী আর্য জাতি দ্বারা। ফলে কার্থেজ ধ্বংসকারী রোমান নেতৃবৃন্দ, চেঙ্গিস খান এবং আর্যরা কী ঐতিহাসিক অভিশাপের কবলে পড়েছিল, তা বলতে গেলে নতুন আরেকটি নিবন্ধ লিখতে হবে। তবে ওই সব পোড়ামাটি নীতির জনকেরা জীবদ্দশায় এতটা অপমানিত-লাঞ্ছিত হয়েছিলেন যা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। আমরা আজকের আলোচনার শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার শিরোনাম প্রসঙ্গে সংক্ষেপে কিছু বলে নিবন্ধের ইতি টানব।

প্রথমত, রাজনীতিতে ধোঁকাবাজি প্রকৃতি সহ্য করে না। ফলে হাজার হাজার বছরের ইতিহাসে যারা রাজনীতি করতে এসে ধোঁকাবাজি করেছেন, তারা কেউই সফল হতে পারেননি। চলমান সময়ে বা নিকট অতীতে যারা গোয়েন্দা সংস্থার টাকা নিয়ে অথবা মানুষের বিশ্বাস ও ভালোবাসার হাদিয়া নিয়ে ধোঁকাবাজির রাজনীতি করে চলেছেন, তারা কোনো দিন রাষ্ট্রক্ষমতা তো দূরের কথা, ক্ষমতার কাছাকাছিও যেতে পারবেন না। খোদায়ি গজব হিমালয়ের মতো দুর্ভেদ্য বাধা হয়ে রাজনীতি ও রাষ্ট্রক্ষমতার মধ্যে এমন বিভেদ তৈরি করবে যাতে করে ধোঁকাবাজরা পঙ্গপালের মতো প্রথমে ক্ষতিকারক তারপর আত্মঘাতী এবং সবার শেষে সর্বজনীন আক্রমণে ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে।

দ্বিতীয়ত রাষ্ট্রক্ষমতায় গিয়ে কেউ ধোঁকাবাজি ও মোনাফেকি করলে তাদের পরিণতি রাজপথের ধোঁকাবাজদের চেয়েও করুণ হয়ে পড়ে। কারণ ধোঁকাবাজ রাজনীতিবিদরা শয়তানের মতো মানুষকে বিভ্রান্ত করতে পারে কিন্তু দানবের মতো ধ্বংসলীলা সাধন করতে পারে না। কিন্তু রাষ্ট্রক্ষমতায় বসে ধোঁকাবাজি ও মোনাফেকি করলে পুরো রাষ্ট্রযন্ত্র আমজনতার জন্য মৃত্যুদূতে পরিণত হয়। মানুষ রাষ্ট্রশক্তির কাছে মজলুম হয়ে পড়ে এবং তাদের দীর্ঘশ্বাস-অশ্রু এবং হাহাকার আসমানের দরজা ভেদ করে আরশে আজিমে পৌঁছে যায়। ফলে নিয়তির লীলাখেলায় ধোঁকাবাজ ও মোনাফেক রাজাবাদশাদের এমন করুণ পরিণতি হয় যা তাদের পূর্বক্ষণ পর্যন্ত মানুষের মনমস্তিষ্ক কল্পনাও করতে পারে না।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন