শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১২:০৪, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ধোঁকাবাজির রাজনীতি! মোনাফেকির বাদশাহি!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ধোঁকাবাজির রাজনীতি! মোনাফেকির বাদশাহি!

শুরুতেই আল্লাহর রসুল (সা.)-এর একটি হাদিস বলে নিই। হুজুর (সা.) বলেন, সে আমার উম্মত নয় যে মানুষ তো দূরের কথা একটি অবোধ জানোয়ারের সঙ্গে ধোঁকাবাজি করে। মানুষের সঙ্গে প্রতারণা, ধোঁকাবাজি ইত্যাদি আমরা কমবেশি সবাই জানি। কিন্তু জন্তুজানোয়ারের সঙ্গে মানুষের ধোঁকাবাজি তাকে কীভাবে উম্মতে মোহাম্মাদি থেকে খারিজ করে দেয় তা ছোট্ট একটি কাহিনির মাধ্যমে বর্ণনা করছি। বহুকাল আগের কথা- সম্ভবত মধ্যযুগের কাহিনি। জনৈক বিখ্যাত বুজুর্গ আলেম তাঁর সঙ্গী-সাথিদের নিয়ে পবিত্র কাবা জিয়ারতে যাচ্ছেন। সুদীর্ঘ পথে তিনি বিভিন্ন জনপদে থামতেন এবং স্থানীয় লোকদের জিজ্ঞাসা করতেন তাদের এলাকায় জ্ঞানীগুণী বুজুর্গ আলেম আছেন কি না। লোকজনের মুখে বিস্তারিত জানার পর তিনি সেই আলেম-ওলামাদের সঙ্গে দেখা করে শরিয়তি এবং রুহানি ফায়েজ হাসিলের চেষ্টা করতেন। তো এভাবেই তিনি কোনো এক জনপদে গিয়ে মশহুর এক আলেমের কথা শুনলেন এবং আগ্রহভরে সেই আলেমের বাড়ির দরজায় হাজির হয়ে অদ্ভুত এক দৃশ্য দেখলেন।

তিনি লক্ষ করলেন, কথিত আলেম একটি বড়সড় থালি মাথার ওপর উঁচু করে হাঁটাহাঁটি করছে আর পেছনে তার পোষা ঘোড়াটি তাকে অনুসরণ করছে। থালিটি সামনের দিকে একটু ঝোলানো এবং পেছনের দিকে উঁচু করে সেই কথিত আলেম এভাবে হাঁটছে, যাতে করে তার সামনের লোক দেখতে পাবে যে ওটি শূন্য। কিন্তু তার পেছনে অনুসরণরত ঘোড়াটি মনে করবে থালিতে তার জন্য ঘাস রয়েছে এবং সেই ঘাসের আশায় সে থালির পেছনে ছুটছে।

উল্লিখিত দৃশ্য দেখার পর মুসাফির আলেম কথিত আলেমের সঙ্গে দেখা না করেই ফিরে গেলেন। সঙ্গী-সাথিরা ভারি আশ্চর্য হয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন হুজুর! এত কষ্ট করে গেলেন অথচ মোহতারামের সঙ্গে সাক্ষাৎ না করেই ফিরে যাচ্ছেন। জবাবে বুজুর্গ ব্যক্তি বললেন, আমার সাক্ষাৎ (জিয়ারত) হয়ে গেছে। যে লোক অবুঝ ও নির্বোধ জন্তুর সঙ্গে ধোঁকাবাজি করতে পারে তার সাক্ষাৎ আমার দরকার নেই এবং তার কাছ থেকে কোনো কিছু হাসিল করার প্রয়োজন নেই।

শিরোনাম প্রসঙ্গে আলোচনা করতে গিয়ে উল্লিখিত কাহিনির অবতারণা করলাম এ কারণে যে একটি অবোধ জন্তুর সঙ্গে ধোঁকাবাজি করলে যদি কোনো মানুষ ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যায় এবং আলেম-ওলামা কর্তৃক পরিত্যাজ্য হয়ে পড়ে তবে আল্লাহর সর্বোচ্চ নেয়ামত রাষ্ট্রক্ষমতা পেয়ে অথবা আশরাফুল মাখলুকাত হিসেবে মানুষের আচার-আচরণের সর্বোচ্চ স্তর রাজনীতিতে ধোঁকাবাজি করলে কী নির্মম ও নিষ্ঠুর পরিণতি মানুষের জন্য অপেক্ষা করে তা আমরা গত ছয়-সাত মাসে অর্থাৎ ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট থেকে আজ অবধি হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। আজকের আলোচনায় চলমান রাজনীতির ধোঁকাবাজি অথবা ধোঁকা দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতা লাভের লিপ্সাযুক্ত নরাধমদের নিয়ে কিছুু না বলে বরং মানুষের চরিত্র-মনমানসিকতা ও রাজনীতিতে কীভাবে ধোঁকাবাজি ঢুকে পড়ে তা নিয়ে আলোচনা করব।

আলোচনার শুরুতেই বলে নেওয়া ভালো যে মতবিভেদ-মতবিরোধ, হিংসা-দ্বেষ-ঈর্ষা-লোভলালসা ইত্যাদি মানবিক দোষগুণের অন্তর্র্ভুক্ত। এগুলো যখন মানুষ তার মন ও মস্তিষ্কে আবদ্ধ রেখে প্রতিপক্ষের সঙ্গে বুদ্ধিমত্তা রাজনীতিদিয়ে নিজের অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করে, সে ক্ষেত্রে মানুষের সফলতা কিংবা ব্যর্থতা নিশ্চিত হয় না, বরং ক্ষেত্রবিশেষে ইতিহাস তৈরি করে। কিন্তু মানুষ যখন চিন্তার স্তরকে বলপ্রয়োগ, জোরজুলুম এবং হাতিয়ারের ব্যবহার পর্যায়ে নিয়ে আসে তখন সেখানে বিশৃৃঙ্খলা তৈরি হয় এবং শ্রেষ্ঠতর মানুষের আচরণ থেকে ক্রমশ নিম্নতর মানুষের কুকর্মের পর্যায়ে চলে আসে। মানুষ যখন যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে তখন সেখানে মানবিকতা-সভ্যতা-ভব্যতা, বিবেকবুদ্ধি থাকে না। যুদ্ধ বলতে এককথায় পাশবিকতাকে বোঝায়। মানুষের জ্ঞানবু্িদ্ধ পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের চেষ্টাতদবির এবং ভাষা যখন ব্যর্থ হয় অথবা ওগুলোর কার্যকারিতা হারায় তখন মানুষ পশু হওয়ার জন্য লম্ফঝম্ফ শুরু করে এবং যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। যুদ্ধেরও কয়েকটি স্তর রয়েছে। প্রথমটি হলো, পক্ষ ও বিপক্ষের সরাসরি যুদ্ধ। দ্বিতীয় স্তরটি হলো, পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট। অর্থাৎ প্রতিপক্ষের সঙ্গে যুদ্ধে ব্যর্থ হয়ে যখন অন্য পক্ষ তার প্রতিপক্ষের জন্তুজানোয়ার, ফসল ও নারীশিশুদের ওপর নির্মমতা চালায়। তৃতীয় স্তরের কুকর্ম মানুষকে সরাসরি খোদায়ি গজবের মধ্যে ফেলে দেয়। যুদ্ধবাজরা যখন প্রতিপক্ষ অথবা তাদের আওতাধীন আত্মীয়পরিজন জন্তুজানোয়ার, উদ্ভিদকে না পেয়ে পোড়ামাটি নীতি গ্রহণ করে এবং জড়পদার্থের ওপর রাগ ঝাড়ে তখন তারা মূলত আল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ ঘোষণা করে।

অতীতের রাজাবাদশারা উল্লিখিত সমীকরণ মানতেন এবং কোনো অবস্থাতেই পরাজিত পক্ষের বাড়িঘর, প্রাসাদ, আসবাব, অলংকারাদির ওপর আক্রমণ চালাতেন না। ফলে পাঁচ হাজার বছরের মিসরীয় ফেরাউনদের জমানায় বহুবার রাষ্ট্রক্ষমতার পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু কেউ পিরামিডের গায়ে হাত দেয়নি। একইভাবে চীনের রাজামহারাজারা প্রায় ২ হাজার বছর ধরে যে মহাপ্রাচীর নির্মাণ করেছিলেন মুঘল জাতির আক্রমণ ঠেকানোর জন্য সেই মোঙ্গলরা চীন দখল করে মহাপ্রাচীর ধ্বংস না করে উল্টো মেরামত ও সংরক্ষণ করেছিলেন। এমনকি কোনো বিজয়ী শাসক কোনোকালে চীনের বিখ্যাত নিষিদ্ধ নগরীর প্রাসাদে ভাঙচুর চালাননি। মুঘলদের লালকেল্লা থেকে ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহ পরিচালিত হয়েছিল। ইংরেজরা বিজয়ী হয়ে মুঘলদের উচ্ছেদ করেছিল, কিন্তু লালকেল্লায় হাত দেয়নি।

উল্টো আজ অবধি রাষ্ট্রাচারের বির্মূত প্রতীক হিসেবে লালকেল্লাকে ব্যবহার করা হয়। উল্লিখিত উদাহরণের পাশাপাশি কয়েকটি পোড়ামাটির যুদ্ধের পরিণতি বলা আবশ্যক। প্রথমেই কার্থেজ নগরীর পতনের কাহিনি বলি। ফিনিসীয়দের রাজধানী কার্থেজ ছিল ধনেজ্ঞানে শক্তিমত্তায় প্রায় ৩০০ বছর ধরে পৃথিবীর এক নম্বর শহর। সমুদ্রের ওপারে রোম নগরীর শাসকরা কার্থেজের আধিপত্য কোনো অবস্থায় মানতে পারছিলেন না। ফলে তারা বারবার কার্থেজ আক্রমণ করেন। সেনাপতি হামিলকার অথবা তাঁর বীরপুত্র হানিবলের মতো দেশপ্রেমিক বীর শতাব্দী ধরে অনুষ্ঠিত চারটি বিশাল যুদ্ধ করে কার্থেজের পতন ঠেকিয়ে রাখেন। এরই মধ্যে হানিবল মানব ইতিহাসে প্রথমবার আল্পস পর্বতমালা অতিক্রম করে রোম আক্রমণ করেন এবং এক যুদ্ধে ৮০ হাজার রোমান সৈন্যকে হত্যা করে সর্বকালের সেরা কৌশলগত একটি সামরিক যুদ্ধের বিজয়ের ইতিহাস রচনা করেন। কিন্তু তিনি চূড়ান্তভাবে রোম বিজয় না করে স্পেনে ফিরে আসেন এবং ইউরোপে রোমের বিকল্প আরেকটি সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে নিজের দেশ কার্থেজে ফিরে আসেন।

রোমানরা ঐতিহাসিক ক্যান্নাই যুদ্ধের বিভীষিকাময় পরাজয়ের প্রতিশোধ গ্রহণের জন্য সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে কার্থেজ আক্রমণ করে। এবার এরা নানান ধোঁকাবাজি ও প্রতারণার মাধ্যমে আধুনিককালের সিআইএ, মোসাদের কিংবা এমআই সিক্সের আদলে কার্থেজ রাজদরবারে বেইমান-মোনাফেক নিয়োগ করে। ফলে কার্থেজে শুরু হয় ভ্রাতৃঘাতী সংঘর্ষ। চলে গুপ্তহত্যা এবং দেশপ্রেমিক বীরদের রাজকর্ম থেকে অপসারণ। ফলে ফিনিসীয় বাহিনী যখন চরম দুর্বল অবস্থায় পৌঁছে ঠিক তখন রোমানরা আক্রমণ চালায়। যুদ্ধের এক পর্যায়ে হত্যা করার মতো পশুপাখি, মানুষ না পেয়ে তারা প্রায় ৯০০ বছরের পুরোনো এবং ৩০০ বছরের সর্বশ্রেষ্ঠ নগরটির ইটপাথরে আক্রমণ চালায় এবং সম্পূর্ণ নগরীটি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেয়।

কার্থেজের মতো একই পরিণতি হয়েছিল মধ্যযুগের পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ নগরী গুরগাওয়ের। মোঙ্গল নেতা চেঙ্গিস খান গুরগাও দখল করে সেই প্রাচীন দুনিয়ার কার্থেজ পোড়াও নীতি অনুসরণ করেছিলেন। ফলে আজকের দুনিয়া গুরগাও কিংবা কার্থেজের ইতিহাস পড়ে শিহরিত হয় কিন্তু শহরের ভগ্নাবশেষ খুঁজে পায় না। আমাদের ভারতবর্ষের মহেঞ্জোদারো এবং হরপ্পা সভ্যতাও ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছিল বিজয়ী আর্য জাতি দ্বারা। ফলে কার্থেজ ধ্বংসকারী রোমান নেতৃবৃন্দ, চেঙ্গিস খান এবং আর্যরা কী ঐতিহাসিক অভিশাপের কবলে পড়েছিল, তা বলতে গেলে নতুন আরেকটি নিবন্ধ লিখতে হবে। তবে ওই সব পোড়ামাটি নীতির জনকেরা জীবদ্দশায় এতটা অপমানিত-লাঞ্ছিত হয়েছিলেন যা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। আমরা আজকের আলোচনার শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার শিরোনাম প্রসঙ্গে সংক্ষেপে কিছু বলে নিবন্ধের ইতি টানব।

প্রথমত, রাজনীতিতে ধোঁকাবাজি প্রকৃতি সহ্য করে না। ফলে হাজার হাজার বছরের ইতিহাসে যারা রাজনীতি করতে এসে ধোঁকাবাজি করেছেন, তারা কেউই সফল হতে পারেননি। চলমান সময়ে বা নিকট অতীতে যারা গোয়েন্দা সংস্থার টাকা নিয়ে অথবা মানুষের বিশ্বাস ও ভালোবাসার হাদিয়া নিয়ে ধোঁকাবাজির রাজনীতি করে চলেছেন, তারা কোনো দিন রাষ্ট্রক্ষমতা তো দূরের কথা, ক্ষমতার কাছাকাছিও যেতে পারবেন না। খোদায়ি গজব হিমালয়ের মতো দুর্ভেদ্য বাধা হয়ে রাজনীতি ও রাষ্ট্রক্ষমতার মধ্যে এমন বিভেদ তৈরি করবে যাতে করে ধোঁকাবাজরা পঙ্গপালের মতো প্রথমে ক্ষতিকারক তারপর আত্মঘাতী এবং সবার শেষে সর্বজনীন আক্রমণে ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে।

দ্বিতীয়ত রাষ্ট্রক্ষমতায় গিয়ে কেউ ধোঁকাবাজি ও মোনাফেকি করলে তাদের পরিণতি রাজপথের ধোঁকাবাজদের চেয়েও করুণ হয়ে পড়ে। কারণ ধোঁকাবাজ রাজনীতিবিদরা শয়তানের মতো মানুষকে বিভ্রান্ত করতে পারে কিন্তু দানবের মতো ধ্বংসলীলা সাধন করতে পারে না। কিন্তু রাষ্ট্রক্ষমতায় বসে ধোঁকাবাজি ও মোনাফেকি করলে পুরো রাষ্ট্রযন্ত্র আমজনতার জন্য মৃত্যুদূতে পরিণত হয়। মানুষ রাষ্ট্রশক্তির কাছে মজলুম হয়ে পড়ে এবং তাদের দীর্ঘশ্বাস-অশ্রু এবং হাহাকার আসমানের দরজা ভেদ করে আরশে আজিমে পৌঁছে যায়। ফলে নিয়তির লীলাখেলায় ধোঁকাবাজ ও মোনাফেক রাজাবাদশাদের এমন করুণ পরিণতি হয় যা তাদের পূর্বক্ষণ পর্যন্ত মানুষের মনমস্তিষ্ক কল্পনাও করতে পারে না।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ঈদযাত্রার চালচিত্র
ঈদযাত্রার চালচিত্র
গণতন্ত্র ও সুশাসন
গণতন্ত্র ও সুশাসন
লাইলাতুল কদর
লাইলাতুল কদর
নিরাপদ হোক ঈদযাত্রা
নিরাপদ হোক ঈদযাত্রা
সান্‌জীদা খালা ক্ষমা করবেন
সান্‌জীদা খালা ক্ষমা করবেন
কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার
কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার
প্রশিক্ষণে অপচয়
প্রশিক্ষণে অপচয়
মহান স্বাধীনতা দিবস
মহান স্বাধীনতা দিবস
স্বাধীনতা মহান আল্লাহর নিয়ামত
স্বাধীনতা মহান আল্লাহর নিয়ামত
একাত্তর থেকে চব্বিশ : সমরে-সগর্বে শহীদ জিয়া
একাত্তর থেকে চব্বিশ : সমরে-সগর্বে শহীদ জিয়া
লুটের টাকায় গড়ে উঠেছে লন্ডন ওয়াশিংটন
লুটের টাকায় গড়ে উঠেছে লন্ডন ওয়াশিংটন
কিডনি সুরক্ষা
কিডনি সুরক্ষা
সর্বশেষ খবর
ড. ইউনূসের সঙ্গে চীনা ভাইস প্রিমিয়ারের বৈঠক
ড. ইউনূসের সঙ্গে চীনা ভাইস প্রিমিয়ারের বৈঠক

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চাঁনখারপুলে গণহত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন এসেছে : চিফ প্রসিকিউটর
চাঁনখারপুলে গণহত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন এসেছে : চিফ প্রসিকিউটর

১ মিনিট আগে | জাতীয়

'একাত্তর ও চব্বিশের পরাজিত শক্তির সঙ্গে আপস নাই'
'একাত্তর ও চব্বিশের পরাজিত শক্তির সঙ্গে আপস নাই'

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে সিরিজে ল্যাথামকে হারালো নিউজিল্যান্ড
ওয়ানডে সিরিজে ল্যাথামকে হারালো নিউজিল্যান্ড

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিতে এশীয় নেতাদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিতে এশীয় নেতাদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে তুর্কি শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে তুর্কি শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনার বাংলাদেশে নিয়ে এলো গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডধারী স্মার্টফোন
অনার বাংলাদেশে নিয়ে এলো গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডধারী স্মার্টফোন

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খানসামায় হাসপাতাল উদ্বোধন হলেও চালু হয়নি চিকিৎসা সেবা
খানসামায় হাসপাতাল উদ্বোধন হলেও চালু হয়নি চিকিৎসা সেবা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত সফরের পরিকল্পনা করছেন পুতিন
ভারত সফরের পরিকল্পনা করছেন পুতিন

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামরাঙ্গীরচরে টিম্বার শ্রমিকের আত্মহত্যা
কামরাঙ্গীরচরে টিম্বার শ্রমিকের আত্মহত্যা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে চীনা উৎপাদনকেন্দ্র স্থানান্তরে সহায়তা করবে চীনের এক্সিম ব্যাংক
বাংলাদেশে চীনা উৎপাদনকেন্দ্র স্থানান্তরে সহায়তা করবে চীনের এক্সিম ব্যাংক

২৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

লালবাগে পারিবারিক কলহে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যা
লালবাগে পারিবারিক কলহে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বোলারদের মনোবিদ দেখাতে হবে; কেন বললেন অশ্বিন?
বোলারদের মনোবিদ দেখাতে হবে; কেন বললেন অশ্বিন?

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের কাছে ১.৯৬ বিলিয়ন ডলারের ড্রোন বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
কাতারের কাছে ১.৯৬ বিলিয়ন ডলারের ড্রোন বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় পৌর বিএনপির দোয়া ও ইফতার মাহফিল
বগুড়ায় পৌর বিএনপির দোয়া ও ইফতার মাহফিল

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক, অপ্রত্যাশিত কিছু ঘটবে না: স্বরাষ্ট্র সচিব
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক, অপ্রত্যাশিত কিছু ঘটবে না: স্বরাষ্ট্র সচিব

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় চিত্রাঙ্কন ও ক্রীড়া প্রতিযোগীতার পুরস্কার বিতরণ করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
বগুড়ায় চিত্রাঙ্কন ও ক্রীড়া প্রতিযোগীতার পুরস্কার বিতরণ করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘সুইসাইড ড্রোনের’ পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করলেন কিম জং উন
‘সুইসাইড ড্রোনের’ পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করলেন কিম জং উন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসি থাকলে আরও দুই-তিন গোল হজম করত ব্রাজিল : আলভারেস
মেসি থাকলে আরও দুই-তিন গোল হজম করত ব্রাজিল : আলভারেস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের টানা ছুটিতেও অর্থনীতি স্থবিরতায় পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
ঈদের টানা ছুটিতেও অর্থনীতি স্থবিরতায় পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাংকিংয়ে প্রথমবার সেরা পাঁচে ডাফি
র‍্যাংকিংয়ে প্রথমবার সেরা পাঁচে ডাফি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ৯ দিন বন্ধ থাকবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সোনামসজিদ স্থলবন্দর
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ৯ দিন বন্ধ থাকবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সোনামসজিদ স্থলবন্দর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে র‍্যাবের তিনস্তরের নিরাপত্তা
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে র‍্যাবের তিনস্তরের নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্য ফিরে যাচ্ছেন হামজা চৌধুরী
যুক্তরাজ্য ফিরে যাচ্ছেন হামজা চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মা যখন কাঁদতেন, কিছুই করার থাকত না: হিনা খান
মা যখন কাঁদতেন, কিছুই করার থাকত না: হিনা খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সমৃদ্ধ এশিয়া গড়তে সুস্পষ্ট রোডম্যাপ তৈরির আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
সমৃদ্ধ এশিয়া গড়তে সুস্পষ্ট রোডম্যাপ তৈরির আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দরিদ্র ও এতিম মাদ্রাসা ছাত্রদের জন্য শুভসংঘের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ
দরিদ্র ও এতিম মাদ্রাসা ছাত্রদের জন্য শুভসংঘের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারত থেকে এলো আমদানির সাড়ে ৯ হাজার টন চাল
ভারত থেকে এলো আমদানির সাড়ে ৯ হাজার টন চাল

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চুলের যত্নে যা করবেন
চুলের যত্নে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেনাপোল স্থলবন্দরে বন্ধ থাকবে টানা নয়দিন আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য
বেনাপোল স্থলবন্দরে বন্ধ থাকবে টানা নয়দিন আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বঙ্গভবনে নামাজে ইমামতি করলেন সেনাপ্রধান
বঙ্গভবনে নামাজে ইমামতি করলেন সেনাপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা উঠলে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে’
‘মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা উঠলে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
চীনে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র'কে নিষিদ্ধ করার সুপারিশ
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র'কে নিষিদ্ধ করার সুপারিশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে সরকার পতনের ডাক, বিপাকে এরদোয়ান
তুরস্কে সরকার পতনের ডাক, বিপাকে এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সংখ্যালঘু নিপীড়নের তথ্য মার্কিন সংস্থার প্রতিবেদনে
ভারতে সংখ্যালঘু নিপীড়নের তথ্য মার্কিন সংস্থার প্রতিবেদনে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি শিশুদের ‘মৃত্যুদণ্ড’র পরামর্শ, ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যে নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি শিশুদের ‘মৃত্যুদণ্ড’র পরামর্শ, ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যে নিন্দার ঝড়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি লিখেছেন ট্রাম্প
ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি লিখেছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের আদলে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে কমিউটার ট্রেন চালু
মেট্রোরেলের আদলে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে কমিউটার ট্রেন চালু

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছায় গেজেট বাতিলের আবেদন ১২ অমুক্তিযোদ্ধার
স্বেচ্ছায় গেজেট বাতিলের আবেদন ১২ অমুক্তিযোদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার এই জয় বাংলাদেশেরও : ফার্নান্দেস
আর্জেন্টিনার এই জয় বাংলাদেশেরও : ফার্নান্দেস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী : গোলাম পরওয়ার
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী : গোলাম পরওয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্সফোর্ডের অনারারি ফেলো হলেন প্রধান বিচারপতি
অক্সফোর্ডের অনারারি ফেলো হলেন প্রধান বিচারপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষেধাজ্ঞা না উঠলে রাশিয়া যুদ্ধবিরতিতে যাবে না
নিষেধাজ্ঞা না উঠলে রাশিয়া যুদ্ধবিরতিতে যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কিত প্রস্তাব গৃহীত
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কিত প্রস্তাব গৃহীত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতা দিবসে ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা
স্বাধীনতা দিবসে ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে 'ওয়াচ টাওয়ার' উদ্বোধন
গোপালগঞ্জে 'ওয়াচ টাওয়ার' উদ্বোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটে টিকে গেলেন থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
অনাস্থা ভোটে টিকে গেলেন থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ার বিলাসবহুল জমিদার বাড়িতে নেই ঈদ আনন্দ
বগুড়ার বিলাসবহুল জমিদার বাড়িতে নেই ঈদ আনন্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা এভাবে প্রতিপক্ষকে কখনো অসম্মান করিনি : ডি পল
আমরা এভাবে প্রতিপক্ষকে কখনো অসম্মান করিনি : ডি পল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় হামাসের মুখপাত্র নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হামাসের মুখপাত্র নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শবেকদরের মর্যাদা ও আমল
শবেকদরের মর্যাদা ও আমল

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে বাংলাদেশিকে হেনস্তা, ছেলেকে ছাড়াই পাঠানো হলো দেশে
ভারতে বাংলাদেশিকে হেনস্তা, ছেলেকে ছাড়াই পাঠানো হলো দেশে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়ার গাড়িতে বাসের ধাক্কা
ঐশ্বরিয়ার গাড়িতে বাসের ধাক্কা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আন্তঃনগর ট্রেনের সাপ্তাহিক বন্ধ বাতিল
আন্তঃনগর ট্রেনের সাপ্তাহিক বন্ধ বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিড়ে ধাক্কাধাক্কি, মেজাজ হারালেন শ্রাবন্তী
ভিড়ে ধাক্কাধাক্কি, মেজাজ হারালেন শ্রাবন্তী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্রান্সে প্রশিক্ষণ মহড়ায় দুটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
ফ্রান্সে প্রশিক্ষণ মহড়ায় দুটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্য ফিরে যাচ্ছেন হামজা চৌধুরী
যুক্তরাজ্য ফিরে যাচ্ছেন হামজা চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিথুয়ানিয়ায় হঠাৎ চার মার্কিন সৈন্য নিখোঁজ
লিথুয়ানিয়ায় হঠাৎ চার মার্কিন সৈন্য নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কৃষক দল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
চট্টগ্রামে কৃষক দল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতা
আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার
কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার

সম্পাদকীয়

হেরে না যাওয়ায় নিজেদের ভাগ্যবান বললেন ভারতীয় কোচ
হেরে না যাওয়ায় নিজেদের ভাগ্যবান বললেন ভারতীয় কোচ

মাঠে ময়দানে

টার্গেট কিলিংয়ে লাশের সারি
টার্গেট কিলিংয়ে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরে আশায় তিস্তাপাড়ের মানুষ
প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরে আশায় তিস্তাপাড়ের মানুষ

নগর জীবন

জরুরি সংস্কার প্রশাসনিকভাবেই
জরুরি সংস্কার প্রশাসনিকভাবেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রায় উত্তরাঞ্চলবাসীর ভোগান্তি বাড়ছে
ঈদযাত্রায় উত্তরাঞ্চলবাসীর ভোগান্তি বাড়ছে

নগর জীবন

আঁধার কেটে আলোর পথে
আঁধার কেটে আলোর পথে

মাঠে ময়দানে

ঈদযাত্রায় এখনো স্বাচ্ছন্দ্য
ঈদযাত্রায় এখনো স্বাচ্ছন্দ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক দাবি, এসিল্যান্ডকে অব্যাহতি
শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক দাবি, এসিল্যান্ডকে অব্যাহতি

নগর জীবন

২৬ মার্চ গৌরব ও অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস
২৬ মার্চ গৌরব ও অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার বছর পর ঈদ নাটকে আফজাল-মৌ
চার বছর পর ঈদ নাটকে আফজাল-মৌ

শোবিজ

ব্রাজিলকে গুঁড়িয়ে বিশ্বকাপে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
ব্রাজিলকে গুঁড়িয়ে বিশ্বকাপে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

তিন বছরের প্রকল্প ১০ বছরে!
তিন বছরের প্রকল্প ১০ বছরে!

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম্পত্য কলহ নিয়ে হানিফ সংকেত
দাম্পত্য কলহ নিয়ে হানিফ সংকেত

শোবিজ

র-এর ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় মার্কিন সংস্থা
র-এর ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় মার্কিন সংস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম রজনি শবেকদর
হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম রজনি শবেকদর

প্রথম পৃষ্ঠা

অষ্টম বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যালে সাবিনা ইয়াসমিন
অষ্টম বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যালে সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব

মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার মিশনে ভারত
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার মিশনে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের আগে ভারত সফর চেয়েছিলেন ড. ইউনূস
চীনের আগে ভারত সফর চেয়েছিলেন ড. ইউনূস

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু কিছু বিচার করে যেতে চাই
কিছু কিছু বিচার করে যেতে চাই

নগর জীবন

দেশে বিভাজন সৃষ্টি করছে
দেশে বিভাজন সৃষ্টি করছে

নগর জীবন

ভাত না খেয়ে ২১ বছর
ভাত না খেয়ে ২১ বছর

দেশগ্রাম

চীন সফরে ড. ইউনূস
চীন সফরে ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে অনেক সংস্কার সম্ভব
নির্বাহী আদেশে অনেক সংস্কার সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে পথচারী নিহত
চট্টগ্রামে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে পথচারী নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব মুসলিমদের প্রতি শুভেচ্ছা তারেক রহমানের
বিশ্ব মুসলিমদের প্রতি শুভেচ্ছা তারেক রহমানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইডির চেয়ার দখল করে চাকরি হারালেন বিএমডিএ প্রকৌশলী
ইডির চেয়ার দখল করে চাকরি হারালেন বিএমডিএ প্রকৌশলী

নগর জীবন