শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১২:০৪, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ধোঁকাবাজির রাজনীতি! মোনাফেকির বাদশাহি!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ধোঁকাবাজির রাজনীতি! মোনাফেকির বাদশাহি!

শুরুতেই আল্লাহর রসুল (সা.)-এর একটি হাদিস বলে নিই। হুজুর (সা.) বলেন, সে আমার উম্মত নয় যে মানুষ তো দূরের কথা একটি অবোধ জানোয়ারের সঙ্গে ধোঁকাবাজি করে। মানুষের সঙ্গে প্রতারণা, ধোঁকাবাজি ইত্যাদি আমরা কমবেশি সবাই জানি। কিন্তু জন্তুজানোয়ারের সঙ্গে মানুষের ধোঁকাবাজি তাকে কীভাবে উম্মতে মোহাম্মাদি থেকে খারিজ করে দেয় তা ছোট্ট একটি কাহিনির মাধ্যমে বর্ণনা করছি। বহুকাল আগের কথা- সম্ভবত মধ্যযুগের কাহিনি। জনৈক বিখ্যাত বুজুর্গ আলেম তাঁর সঙ্গী-সাথিদের নিয়ে পবিত্র কাবা জিয়ারতে যাচ্ছেন। সুদীর্ঘ পথে তিনি বিভিন্ন জনপদে থামতেন এবং স্থানীয় লোকদের জিজ্ঞাসা করতেন তাদের এলাকায় জ্ঞানীগুণী বুজুর্গ আলেম আছেন কি না। লোকজনের মুখে বিস্তারিত জানার পর তিনি সেই আলেম-ওলামাদের সঙ্গে দেখা করে শরিয়তি এবং রুহানি ফায়েজ হাসিলের চেষ্টা করতেন। তো এভাবেই তিনি কোনো এক জনপদে গিয়ে মশহুর এক আলেমের কথা শুনলেন এবং আগ্রহভরে সেই আলেমের বাড়ির দরজায় হাজির হয়ে অদ্ভুত এক দৃশ্য দেখলেন।

তিনি লক্ষ করলেন, কথিত আলেম একটি বড়সড় থালি মাথার ওপর উঁচু করে হাঁটাহাঁটি করছে আর পেছনে তার পোষা ঘোড়াটি তাকে অনুসরণ করছে। থালিটি সামনের দিকে একটু ঝোলানো এবং পেছনের দিকে উঁচু করে সেই কথিত আলেম এভাবে হাঁটছে, যাতে করে তার সামনের লোক দেখতে পাবে যে ওটি শূন্য। কিন্তু তার পেছনে অনুসরণরত ঘোড়াটি মনে করবে থালিতে তার জন্য ঘাস রয়েছে এবং সেই ঘাসের আশায় সে থালির পেছনে ছুটছে।

উল্লিখিত দৃশ্য দেখার পর মুসাফির আলেম কথিত আলেমের সঙ্গে দেখা না করেই ফিরে গেলেন। সঙ্গী-সাথিরা ভারি আশ্চর্য হয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন হুজুর! এত কষ্ট করে গেলেন অথচ মোহতারামের সঙ্গে সাক্ষাৎ না করেই ফিরে যাচ্ছেন। জবাবে বুজুর্গ ব্যক্তি বললেন, আমার সাক্ষাৎ (জিয়ারত) হয়ে গেছে। যে লোক অবুঝ ও নির্বোধ জন্তুর সঙ্গে ধোঁকাবাজি করতে পারে তার সাক্ষাৎ আমার দরকার নেই এবং তার কাছ থেকে কোনো কিছু হাসিল করার প্রয়োজন নেই।

শিরোনাম প্রসঙ্গে আলোচনা করতে গিয়ে উল্লিখিত কাহিনির অবতারণা করলাম এ কারণে যে একটি অবোধ জন্তুর সঙ্গে ধোঁকাবাজি করলে যদি কোনো মানুষ ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যায় এবং আলেম-ওলামা কর্তৃক পরিত্যাজ্য হয়ে পড়ে তবে আল্লাহর সর্বোচ্চ নেয়ামত রাষ্ট্রক্ষমতা পেয়ে অথবা আশরাফুল মাখলুকাত হিসেবে মানুষের আচার-আচরণের সর্বোচ্চ স্তর রাজনীতিতে ধোঁকাবাজি করলে কী নির্মম ও নিষ্ঠুর পরিণতি মানুষের জন্য অপেক্ষা করে তা আমরা গত ছয়-সাত মাসে অর্থাৎ ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট থেকে আজ অবধি হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। আজকের আলোচনায় চলমান রাজনীতির ধোঁকাবাজি অথবা ধোঁকা দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতা লাভের লিপ্সাযুক্ত নরাধমদের নিয়ে কিছুু না বলে বরং মানুষের চরিত্র-মনমানসিকতা ও রাজনীতিতে কীভাবে ধোঁকাবাজি ঢুকে পড়ে তা নিয়ে আলোচনা করব।

আলোচনার শুরুতেই বলে নেওয়া ভালো যে মতবিভেদ-মতবিরোধ, হিংসা-দ্বেষ-ঈর্ষা-লোভলালসা ইত্যাদি মানবিক দোষগুণের অন্তর্র্ভুক্ত। এগুলো যখন মানুষ তার মন ও মস্তিষ্কে আবদ্ধ রেখে প্রতিপক্ষের সঙ্গে বুদ্ধিমত্তা রাজনীতিদিয়ে নিজের অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করে, সে ক্ষেত্রে মানুষের সফলতা কিংবা ব্যর্থতা নিশ্চিত হয় না, বরং ক্ষেত্রবিশেষে ইতিহাস তৈরি করে। কিন্তু মানুষ যখন চিন্তার স্তরকে বলপ্রয়োগ, জোরজুলুম এবং হাতিয়ারের ব্যবহার পর্যায়ে নিয়ে আসে তখন সেখানে বিশৃৃঙ্খলা তৈরি হয় এবং শ্রেষ্ঠতর মানুষের আচরণ থেকে ক্রমশ নিম্নতর মানুষের কুকর্মের পর্যায়ে চলে আসে। মানুষ যখন যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে তখন সেখানে মানবিকতা-সভ্যতা-ভব্যতা, বিবেকবুদ্ধি থাকে না। যুদ্ধ বলতে এককথায় পাশবিকতাকে বোঝায়। মানুষের জ্ঞানবু্িদ্ধ পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের চেষ্টাতদবির এবং ভাষা যখন ব্যর্থ হয় অথবা ওগুলোর কার্যকারিতা হারায় তখন মানুষ পশু হওয়ার জন্য লম্ফঝম্ফ শুরু করে এবং যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। যুদ্ধেরও কয়েকটি স্তর রয়েছে। প্রথমটি হলো, পক্ষ ও বিপক্ষের সরাসরি যুদ্ধ। দ্বিতীয় স্তরটি হলো, পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট। অর্থাৎ প্রতিপক্ষের সঙ্গে যুদ্ধে ব্যর্থ হয়ে যখন অন্য পক্ষ তার প্রতিপক্ষের জন্তুজানোয়ার, ফসল ও নারীশিশুদের ওপর নির্মমতা চালায়। তৃতীয় স্তরের কুকর্ম মানুষকে সরাসরি খোদায়ি গজবের মধ্যে ফেলে দেয়। যুদ্ধবাজরা যখন প্রতিপক্ষ অথবা তাদের আওতাধীন আত্মীয়পরিজন জন্তুজানোয়ার, উদ্ভিদকে না পেয়ে পোড়ামাটি নীতি গ্রহণ করে এবং জড়পদার্থের ওপর রাগ ঝাড়ে তখন তারা মূলত আল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ ঘোষণা করে।

অতীতের রাজাবাদশারা উল্লিখিত সমীকরণ মানতেন এবং কোনো অবস্থাতেই পরাজিত পক্ষের বাড়িঘর, প্রাসাদ, আসবাব, অলংকারাদির ওপর আক্রমণ চালাতেন না। ফলে পাঁচ হাজার বছরের মিসরীয় ফেরাউনদের জমানায় বহুবার রাষ্ট্রক্ষমতার পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু কেউ পিরামিডের গায়ে হাত দেয়নি। একইভাবে চীনের রাজামহারাজারা প্রায় ২ হাজার বছর ধরে যে মহাপ্রাচীর নির্মাণ করেছিলেন মুঘল জাতির আক্রমণ ঠেকানোর জন্য সেই মোঙ্গলরা চীন দখল করে মহাপ্রাচীর ধ্বংস না করে উল্টো মেরামত ও সংরক্ষণ করেছিলেন। এমনকি কোনো বিজয়ী শাসক কোনোকালে চীনের বিখ্যাত নিষিদ্ধ নগরীর প্রাসাদে ভাঙচুর চালাননি। মুঘলদের লালকেল্লা থেকে ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহ পরিচালিত হয়েছিল। ইংরেজরা বিজয়ী হয়ে মুঘলদের উচ্ছেদ করেছিল, কিন্তু লালকেল্লায় হাত দেয়নি।

উল্টো আজ অবধি রাষ্ট্রাচারের বির্মূত প্রতীক হিসেবে লালকেল্লাকে ব্যবহার করা হয়। উল্লিখিত উদাহরণের পাশাপাশি কয়েকটি পোড়ামাটির যুদ্ধের পরিণতি বলা আবশ্যক। প্রথমেই কার্থেজ নগরীর পতনের কাহিনি বলি। ফিনিসীয়দের রাজধানী কার্থেজ ছিল ধনেজ্ঞানে শক্তিমত্তায় প্রায় ৩০০ বছর ধরে পৃথিবীর এক নম্বর শহর। সমুদ্রের ওপারে রোম নগরীর শাসকরা কার্থেজের আধিপত্য কোনো অবস্থায় মানতে পারছিলেন না। ফলে তারা বারবার কার্থেজ আক্রমণ করেন। সেনাপতি হামিলকার অথবা তাঁর বীরপুত্র হানিবলের মতো দেশপ্রেমিক বীর শতাব্দী ধরে অনুষ্ঠিত চারটি বিশাল যুদ্ধ করে কার্থেজের পতন ঠেকিয়ে রাখেন। এরই মধ্যে হানিবল মানব ইতিহাসে প্রথমবার আল্পস পর্বতমালা অতিক্রম করে রোম আক্রমণ করেন এবং এক যুদ্ধে ৮০ হাজার রোমান সৈন্যকে হত্যা করে সর্বকালের সেরা কৌশলগত একটি সামরিক যুদ্ধের বিজয়ের ইতিহাস রচনা করেন। কিন্তু তিনি চূড়ান্তভাবে রোম বিজয় না করে স্পেনে ফিরে আসেন এবং ইউরোপে রোমের বিকল্প আরেকটি সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে নিজের দেশ কার্থেজে ফিরে আসেন।

রোমানরা ঐতিহাসিক ক্যান্নাই যুদ্ধের বিভীষিকাময় পরাজয়ের প্রতিশোধ গ্রহণের জন্য সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে কার্থেজ আক্রমণ করে। এবার এরা নানান ধোঁকাবাজি ও প্রতারণার মাধ্যমে আধুনিককালের সিআইএ, মোসাদের কিংবা এমআই সিক্সের আদলে কার্থেজ রাজদরবারে বেইমান-মোনাফেক নিয়োগ করে। ফলে কার্থেজে শুরু হয় ভ্রাতৃঘাতী সংঘর্ষ। চলে গুপ্তহত্যা এবং দেশপ্রেমিক বীরদের রাজকর্ম থেকে অপসারণ। ফলে ফিনিসীয় বাহিনী যখন চরম দুর্বল অবস্থায় পৌঁছে ঠিক তখন রোমানরা আক্রমণ চালায়। যুদ্ধের এক পর্যায়ে হত্যা করার মতো পশুপাখি, মানুষ না পেয়ে তারা প্রায় ৯০০ বছরের পুরোনো এবং ৩০০ বছরের সর্বশ্রেষ্ঠ নগরটির ইটপাথরে আক্রমণ চালায় এবং সম্পূর্ণ নগরীটি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেয়।

কার্থেজের মতো একই পরিণতি হয়েছিল মধ্যযুগের পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ নগরী গুরগাওয়ের। মোঙ্গল নেতা চেঙ্গিস খান গুরগাও দখল করে সেই প্রাচীন দুনিয়ার কার্থেজ পোড়াও নীতি অনুসরণ করেছিলেন। ফলে আজকের দুনিয়া গুরগাও কিংবা কার্থেজের ইতিহাস পড়ে শিহরিত হয় কিন্তু শহরের ভগ্নাবশেষ খুঁজে পায় না। আমাদের ভারতবর্ষের মহেঞ্জোদারো এবং হরপ্পা সভ্যতাও ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছিল বিজয়ী আর্য জাতি দ্বারা। ফলে কার্থেজ ধ্বংসকারী রোমান নেতৃবৃন্দ, চেঙ্গিস খান এবং আর্যরা কী ঐতিহাসিক অভিশাপের কবলে পড়েছিল, তা বলতে গেলে নতুন আরেকটি নিবন্ধ লিখতে হবে। তবে ওই সব পোড়ামাটি নীতির জনকেরা জীবদ্দশায় এতটা অপমানিত-লাঞ্ছিত হয়েছিলেন যা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। আমরা আজকের আলোচনার শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার শিরোনাম প্রসঙ্গে সংক্ষেপে কিছু বলে নিবন্ধের ইতি টানব।

প্রথমত, রাজনীতিতে ধোঁকাবাজি প্রকৃতি সহ্য করে না। ফলে হাজার হাজার বছরের ইতিহাসে যারা রাজনীতি করতে এসে ধোঁকাবাজি করেছেন, তারা কেউই সফল হতে পারেননি। চলমান সময়ে বা নিকট অতীতে যারা গোয়েন্দা সংস্থার টাকা নিয়ে অথবা মানুষের বিশ্বাস ও ভালোবাসার হাদিয়া নিয়ে ধোঁকাবাজির রাজনীতি করে চলেছেন, তারা কোনো দিন রাষ্ট্রক্ষমতা তো দূরের কথা, ক্ষমতার কাছাকাছিও যেতে পারবেন না। খোদায়ি গজব হিমালয়ের মতো দুর্ভেদ্য বাধা হয়ে রাজনীতি ও রাষ্ট্রক্ষমতার মধ্যে এমন বিভেদ তৈরি করবে যাতে করে ধোঁকাবাজরা পঙ্গপালের মতো প্রথমে ক্ষতিকারক তারপর আত্মঘাতী এবং সবার শেষে সর্বজনীন আক্রমণে ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে।

দ্বিতীয়ত রাষ্ট্রক্ষমতায় গিয়ে কেউ ধোঁকাবাজি ও মোনাফেকি করলে তাদের পরিণতি রাজপথের ধোঁকাবাজদের চেয়েও করুণ হয়ে পড়ে। কারণ ধোঁকাবাজ রাজনীতিবিদরা শয়তানের মতো মানুষকে বিভ্রান্ত করতে পারে কিন্তু দানবের মতো ধ্বংসলীলা সাধন করতে পারে না। কিন্তু রাষ্ট্রক্ষমতায় বসে ধোঁকাবাজি ও মোনাফেকি করলে পুরো রাষ্ট্রযন্ত্র আমজনতার জন্য মৃত্যুদূতে পরিণত হয়। মানুষ রাষ্ট্রশক্তির কাছে মজলুম হয়ে পড়ে এবং তাদের দীর্ঘশ্বাস-অশ্রু এবং হাহাকার আসমানের দরজা ভেদ করে আরশে আজিমে পৌঁছে যায়। ফলে নিয়তির লীলাখেলায় ধোঁকাবাজ ও মোনাফেক রাজাবাদশাদের এমন করুণ পরিণতি হয় যা তাদের পূর্বক্ষণ পর্যন্ত মানুষের মনমস্তিষ্ক কল্পনাও করতে পারে না।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
পিএসসি ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান নিক্ষেপ
পিএসসি ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান নিক্ষেপ

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘রাজনীতি করতে হলে শরীরের চেয়ে কলিজা বড় হতে হয়’
‘রাজনীতি করতে হলে শরীরের চেয়ে কলিজা বড় হতে হয়’

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের নারী সদস্য গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের নারী সদস্য গ্রেপ্তার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ধর্ষণে অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ধর্ষণে অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেপ্তার ৩
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেপ্তার ৩

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উচ্চ মাধ্যমিকে টেস্ট পরীক্ষা ‘আপাতত’ নয়
উচ্চ মাধ্যমিকে টেস্ট পরীক্ষা ‘আপাতত’ নয়

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে মতবিনিময় সভায় হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল
ঠাকুরগাঁওয়ে মতবিনিময় সভায় হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ২০৬ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য উদ্ধার: বিজিবি
অক্টোবরে ২০৬ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য উদ্ধার: বিজিবি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে জাল নোটসহ যুবক গ্রেফতার
শেরপুরে জাল নোটসহ যুবক গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে দুটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে দুটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বায়ুদূষণ রোধে মানববন্ধন
সাভারে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বায়ুদূষণ রোধে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রায়পুরে সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিককে হুমকি
রায়পুরে সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিককে হুমকি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ সালে ঈদুল ফিতরে ৫, আজহায় ৬ দিন ছুটি
২০২৬ সালে ঈদুল ফিতরে ৫, আজহায় ৬ দিন ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণফোরামের গোপালগঞ্জ সদর আসনে প্রার্থী ঘোষণা
গণফোরামের গোপালগঞ্জ সদর আসনে প্রার্থী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১৩ নভেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইসির সংলাপ
১৩ নভেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ. লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ. লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ বছর আমন মৌসুমে ৩৪ টাকায় ধান, ৪৯ টাকায় আতপ চাল কিনবে সরকার
এ বছর আমন মৌসুমে ৩৪ টাকায় ধান, ৪৯ টাকায় আতপ চাল কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি সর্বাধিক আসনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করবে : সেলিম
বিএনপি সর্বাধিক আসনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করবে : সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ডেনমার্ক ১৫ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার সীমিত করছে
ডেনমার্ক ১৫ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার সীমিত করছে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

তীব্র খরার মুখে পড়তে যাচ্ছে ইংল্যান্ড, জরুরি পদক্ষেপের প্রস্তুতি
তীব্র খরার মুখে পড়তে যাচ্ছে ইংল্যান্ড, জরুরি পদক্ষেপের প্রস্তুতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুমায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রুমায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নৈশপ্রহরীর সঙ্গে বাজার পাহারা দিতেন বেলাল, ঘুমন্ত অবস্থায় পিটিয়ে হত্যা
নৈশপ্রহরীর সঙ্গে বাজার পাহারা দিতেন বেলাল, ঘুমন্ত অবস্থায় পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মালয়েশিয়া-থাইল্যান্ড সীমান্তে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবি, শতাধিক নিখোঁজ
মালয়েশিয়া-থাইল্যান্ড সীমান্তে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবি, শতাধিক নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়