শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

মব কর্তৃত্ব : গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির অবক্ষয়

সাঈদ খান
প্রিন্ট ভার্সন
মব কর্তৃত্ব : গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির অবক্ষয়

মব-কর্তৃত্ব গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি- আইন, স্বাধীনতা এবং ন্যায়বিচারের ওপর আঘাত হানে, যা গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির অবক্ষয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ ও জনমতের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করার পরিবর্তে, মব-কর্তৃত্ব অস্থিরতা ও ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। ফ্যাসিজম ঘরবাড়ি বা দালানে নয়, সিস্টেমে অবস্থান করে। স্বৈরাচার বা ফ্যাসিবাদকে আরেক স্বৈরাচারী বা ফ্যাসিবাদী কায়দায় মোকাবিলা কাম্য নয়। এ ধরনের ব্যবস্থার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ গণতান্ত্রিক পন্থায় লড়াই করতে হয়। এজন্য প্রয়োজন অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতন্ত্র ও সংস্কৃতির, যা রাষ্ট্র ও সমাজের প্রতিটি স্তরে নির্মাণ করতে হবে।

মব (mob) শব্দটি লাতিন mobile vulgus থেকে এসেছে, যার মানে ‘চলন্ত জনতা’ বা ‘উত্তেজিত জনগণ’। ১৭ শতকের দিকে এর ব্যবহার শুরু হয়। এটি সাধারণত উত্তেজিত বা বিশৃঙ্খল জনসমাগম বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, যখন তারা আইনি প্রক্রিয়া বা নিয়ম অগ্রাহ্য করে। মব কর্তৃত্ব বা জনরোষে মানুষ আইন ও সামাজিক কাঠামো উপেক্ষা করে নিজের হাতে ‘ন্যায়’ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে, যা গণতান্ত্রিক পদ্ধতির বিরোধী। সাধারণত এটি ক্ষোভ, অশান্তি বা অবিচারের প্রতিক্রিয়া হিসেবে ঘটে। কখনো কখনো নির্দিষ্ট শ্রেণি বা গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সহিংসতা সৃষ্টি হয়।  

মব জাস্টিস হলো এমন একটি পরিস্থিতি, যেখানে উত্তেজিত জনতা আইন নিজের হাতে তুলে নিয়ে অপরাধীকে শাস্তি দেয়, যা আইনানুগ বিচারপ্রক্রিয়ার পরিবর্তে ঘটে। এটি সাধারণত আইনের প্রতি অবিশ্বাস এবং দ্রুত প্রতিক্রিয়ার চাহিদার কারণে ঘটে। এর ফলে বেশির ভাগ সময়ই নিরীহ মানুষ এর শিকার হয়, যা ন্যায়বিচারের পরিপন্থি এবং সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। মব জাস্টিস গণতন্ত্রের অবক্ষয়ের একটি উদাহরণ, যেখানে প্রতিক্রিয়াশীল নাগরিক প্রক্রিয়া কার্যকরী হয়ে ওঠে। মবোক্র্যাসি এমন একটি পরিস্থিতি, যেখানে গণতান্ত্রিক পদ্ধতি বা আইন দুর্বল হয়ে যায় এবং জনতার উত্তেজনা বা ক্ষোভের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, যা আইনি প্রক্রিয়া ও ন্যায়বিচারের প্রতি শ্রদ্ধা ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং সমাজে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করে, ফলে জনগণ সঠিক বিচার পাওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়।

প্রাচীন গ্রিস ও রোমে আনুষ্ঠানিক বিচারব্যবস্থা থাকলেও ‘মব বিচার’ প্রচলিত ছিল। এথেন্সে ‘অস্ট্রাকিজম’-এর মাধ্যমে গণতন্ত্রের জন্য হুমকি মনে করা ব্যক্তিদের নির্বাসিত করা হতো এবং রোমে স্বৈরাচারী শাসকদের উৎখাত বা হত্যা করা হতো। মধ্যযুগে বিচারব্যবস্থা ছিল সামন্ত প্রভুদের নিয়ন্ত্রণে। তবে সাধারণ মানুষ সন্দেহভাজন অপরাধীদের শাস্তি দিত, বিশেষ করে ডাইনিদের হত্যা করা ছিল সাধারণ ঘটনা। পরবর্তী সময়ে কেন্দ্রীভূত শাসন প্রতিষ্ঠিত হলেও জনসমক্ষে মৃত্যুদণ্ড ও ধর্মীয় সহিংসতা মব বিচারের রূপে টিকে ছিল।

১৮ শতকের ফরাসি বিপ্লবে ‘জনগণের আদালত’ ও গিলোটিন ব্যবহারের মাধ্যমে বিপ্লবের শত্রুদের শাস্তি দেওয়া হতো। রুশবিপ্লবেও মব বিচার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়। যুক্তরাষ্ট্রে আইন প্রয়োগে দুর্বল থাকায় ‘ভিজিলেন্স কমিটি’ গঠিত হয়, যারা বিচার ছাড়াই শাস্তি দিত। গৃহযুদ্ধ-পরবর্তী দক্ষিণে শ্বেতাঙ্গ আধিপত্যবাদীদের ‘লিঞ্চিং’ ব্যাপক আকার ধারণ করে। ২০ শতকে ফ্যাসিবাদের উত্থানের সঙ্গে মব বিচারও বৃদ্ধি পায়। নাৎসি জার্মানির ‘ক্রিস্টালনাখট’ ছিল রাষ্ট্র-সমর্থিত সহিংসতার একটি নজির; যেখানে ইহুদিদের ওপর হামলা চালানো হয়। আধুনিক বিশ্বেও আরব বসন্ত, ক্যাপিটল হিল হামলা বা জার্মানিতে রাজনীতিকদের বিরুদ্ধে জনরোষ সহিংস রূপ নেয়।

বাংলাদেশেও বিভিন্ন সময় ‘মব বিচার’ স্বাধীনতা আন্দোলন, নব্বইয়ের স্বৈরাচার পতন থেকে সাম্প্রতিক সময় পর্যন্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় ইস্যুতে মব সহিংসতা লক্ষণীয়। ২০১৩ সালে শাহবাগ আন্দোলন, ২০১৮ সালের নিরাপদ সড়ক আন্দোলন, ২০২০ সালের ধর্মীয় উত্তেজনা, ২০২১ সালে ভাস্কর্য বিতর্ক ও গণপরিবহন খাতে অনিয়মের প্রতিবাদ মব বিচারের রূপ নেয়। ৫ আগস্ট ২০২৪-এর ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের পর ছয় মাস ধরে বিভিন্ন স্থানে মব ও বিক্ষোভ দেখা যায়। যা পরবর্তী সময়ে প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, রাতে ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনার সোশ্যাল মিডিয়ায় বক্তব্য বা বিবৃতির প্রতিবাদে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বাড়ি ভেঙে ফেলা হলো। ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, ভোলা, নোয়াখালী, কুমিল্লা, নাটোর ও পিরোজপুরসহ বিভিন্ন শহরে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ প্রসঙ্গে অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেছেন, ‘বাড়ি, চিহ্ন, প্রতীক ভেঙে রাগ দেখানো যায়, কিন্তু ফ্যাসিবাদ যায় না, বরং ফ্যাসিবাদের পুনরুৎপাদন হয়।’

বাম জোটের নেতারা বলেছেন, ২০২৪ সালের গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে গড়া গণতান্ত্রিক ও বৈষম্যমুক্ত সমাজের আকাক্সক্ষা সামনে রেখে সুষ্ঠু নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অগ্রসর হওয়ার প্রচেষ্টা চলছে। তবে কিছু উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড পরিস্থিতি জটিল করছে। শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ বিদেশে বসে উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে, যা জনগণকে ক্ষুব্ধ করছে। ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িতে ভাঙচুর ও বুলডোজার ব্যবহার সরকারের নিষ্ক্রিয়তা প্রদর্শন করছে। যদি সরকার নীরব থাকে তাহলে গণ অভ্যুত্থানের চেতনা প্রশ্নবিদ্ধ করা হতে পারে। তারা সব গণতান্ত্রিক দল ও সচেতন মহলকে অপতৎপরতার বিরুদ্ধে সজাগ থাকার আহ্বান জানান এবং ফ্যাসিবাদী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার আহ্বান জানান।

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ঢাকার ফজলুল হক মুসলিম হলে ছাত্রদের হাতে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা মব জাস্টিসের ভয়াবহ উদাহরণ হয়ে দাঁড়ায়। তখনো জনগণ বলেছিল, এ ধরনের ঘটনা থামাতে হবে। কিন্তু সরকার তা থামাতে পারেনি; তবে চেষ্টা দেখা গেছে। এর ফলে শিক্ষকরা পদত্যাগে বাধ্য হয়েছেন, ধর্মীয় স্থাপনা ও মাজারে হামলা, হত্যা ও ধর্ষণের ঘটনা বেড়েছে। গণপিটুনি, ব্যক্তিকে ছিনিয়ে মেরে ফেলা ও পদত্যাগে বাধ্য করা- এগুলো সবই অন্যায় বা মব জাস্টিসেরই উদাহরণ।

ড. ইউনূস বলেছিলেন, শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য যে কোনো সহিংসতা ও বৈষম্যকে অগ্রহণযোগ্য। তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম মন্তব্য করেছিলেন, নির্যাতনকারী ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে উত্তেজিত মব নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হবে। শিক্ষার্থীদেরও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে, কারণ মব জাস্টিস কখনো সমাধান আনবে না। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছিলেন, ঢাবি ও জাবিতে যে মব জাস্টিসের ঘটনা ঘটেছে, সে ঘটনায় সরকার মর্মাহত। এ ধরনের বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে এবং মব জাস্টিস দমনে কঠোর অবস্থানে থাকবে অন্তর্বর্তী সরকার।

সে কথা কতটুকু রেখেছে সরকার! মবের কর্তৃত্ব রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক শক্তির মাধ্যমে তৈরি হয়, যার মাধ্যমে জনতাকে তাদের স্বার্থে ব্যবহার করা হয়। রাষ্ট্র, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ধর্মীয় গোষ্ঠী, ব্যবসায়ী এবং গণমাধ্যম এ কর্তৃত্ব তৈরিতে সাহায্য করে। সোশ্যাল মিডিয়া ও প্রচারণার মাধ্যমে মব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক আন্দোলনে প্রভাব ফেলে। মব সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসা অত্যন্ত জরুরি। মব জাস্টিসের বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সমালোচনামূলক চিন্তা উৎসাহিত করা প্রয়োজন। শিক্ষাব্যবস্থায় বিশ্লেষণধর্মী চিন্তা ও গুজব সম্পর্কে সতর্কতা শেখানো উচিত। ডিজিটাল লিটারেসি ও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুয়া তথ্য শনাক্ত করার প্রশিক্ষণও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

আইনের কঠোর প্রয়োগ, সুশাসন এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের প্রতি জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার করতে হবে। পুলিশ বাহিনীকে শক্তিশালী ও দক্ষ করে অপরাধীদের দ্রুত আটকানোর ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি গুজব প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমে নজরদারি বাড়ানো উচিত। জনসাধারণের মধ্যে আইনি সচেতনতা বৃদ্ধি এবং নৈতিক শিক্ষার প্রচার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যাতে মানুষ বুঝতে পারে যে আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া অনৈতিক। সরকারের উচিত, মব জাস্টিসের বিরুদ্ধে শক্ত পদক্ষেপ নেওয়া।

দেশের চলমান পরিস্থিতিতে বিএনপি এক বিবৃতিতে বলেছে, অন্তর্বর্তী সরকার পলাতক ফ্যাসিস্ট এবং তাদের দোসরদের আইনের আওতায় আনতে এখনো যথেষ্ট সাফল্য দেখাতে পারেনি। ফলে অনেকেই বেআইনি কর্মকাণ্ডে উৎসাহিত হচ্ছে। সরকারের কাছে জনগণের প্রত্যাশা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, কিন্তু ‘মব কালচার’ ও প্রশাসনিক অব্যবস্থাপনা বেড়ে গেছে। সরকারের দায়িত্ব ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের শহীদদের সহায়তা, পলাতক নেতাদের দ্রুত বিচার এবং গণতন্ত্র ও মানবাধিকার নিশ্চিত করা। ফ্যাসিবাদী আদর্শের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ঐক্য গড়ে তোলা প্রয়োজন এবং দ্রুত নির্বাচনের আয়োজন করা সরকারের প্রধান দায়িত্ব।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মহান পয়লা মে
মহান পয়লা মে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম