শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৩, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

নিচে নামতে কারও সাহায্য লাগে না

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
নিচে নামতে কারও সাহায্য লাগে না

ঘটনাটি একজন প্রবীণ রাজনীতিকের কাছ থেকে শোনা। বয়োবৃদ্ধ রাজনীতিবিদ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মঞ্চ থেকে নামছিলেন। কেউ একজন এসে তাঁর হাত ধরেন সাহায্য করার জন্য। তিনি সেই সাহায্যকারীকে বললেন, ‘সাহায্যের দরকার হয় ওপরে উঠতে, নিচে নামার সময় কারও সাহায্যের প্রয়োজন পড়ে না।’ প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর এ উক্তির তাৎপর্য বহুবিধ। মঞ্চ থেকে নামার সময় তিনি কথাটি বললেও এর ব্যাপ্তি ব্যক্তি, সমাজ বা রাজনীতি সব ক্ষেত্রেই বিস্তৃত। কারণ ওপরে ওঠা যত কষ্টসাধ্য, নিচে নামা ততই সহজ। সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন একদিন একান্ত আলাপে বলেছিলেন একটি ঘটনার কথা। গত শতাব্দীর ষাটের দশকে তিনি তখন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ২৬ নম্বর সেলে বন্দি।

একই সেলের ভিন্ন কক্ষে বন্দি ছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান। প্রত্যহ দুপুরের খাওয়ার পর শিষ্য শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন চলে যান নেতা শেখ মুজিবের কক্ষে। তেমনি একদিন চৌকিতে শুয়েছিলেন শেখ মুজিুবুর রহমান আর মেঝেতে শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন। শেখ মুজিব ছাদের দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে কিছু একটা ভাবছিলেন। শাহ মোয়াজ্জেম তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘লিডার কী ভাবছেন?’ শেখ মুজিব বললেন, ‘ভাবছি সেদিন যদি সোহরাওয়ার্দী সাহেবের সঙ্গে আমার দেখা না হতো, তাহলে আমি কী হতাম? বড়জোর গ্রাম্য কোনো মাতবর-সর্দার। কিন্তু তাঁর সঙ্গে দেখা হওয়ার পরই আমার জীবনের মোড়টা ঘুরে গেল। আজ আমি এখানে।’ উল্লেখ্য আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান তখন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বিশিষ্ট রাজনীতিকে পরিণত হয়েছেন।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে শেখ মুজিবের সাক্ষাতের সে ঘটনাটি তিনি তাঁর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তেও তুলে ধরেছেন। ঘটনাটি ১৯৩৭ সালের। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক তখন বাংলার প্রধানমন্ত্রী এবং হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী শ্রমমন্ত্রী। তাঁরা গোপালগঞ্জে আসবেন। বিরাট জনসভার আয়োজন হয়েছে। মুসলমানদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পড়েছে। কিন্তু কংগ্রেসের নির্দেশে স্থানীয় হিন্দু নেতারা দুই মুসলমান নেতা যাতে সভা করতে না পারেন, সেজন্য তৎপর হলেন। এ সময় হাইস্কুলের ছাত্র শেখ মুজিবের ওপর ভার পড়ল স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী গঠন করার। তিনি দেখলেন হিন্দু ছাত্ররা তাতে যোগদান থেকে বিরত থাকল। হিন্দুদের ষড়যন্ত্র টের পেয়ে শেখ মুজিব তাঁর সহপাঠী ও বন্ধুদের নিয়ে একটি শক্তিশালী স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী গঠন করে সংবর্ধনা সভা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন। তাঁর কর্মদক্ষতায় সন্তুষ্ট শহীদ সোহরাওয়ার্দী তাঁকে ডেকে পরিচয় জানতে চাইলেন। পরিচয় বলার পর সোহরাওয়ার্দী সাহেব নোটবুকে শেখ মুজিবের নাম-ঠিকানা লিখে নেন। এর কয়েক দিন পরেই সোহরাওয়ার্দীর চিঠি পান শেখ মুজিব। তাতে কলকাতায় গেলে শেখ মুজিবকে দেখা করতে বলেন। এরপর ১৯৪১ সালে ম্যাট্রিক পাস করার পর শেখ মুজিবুর রহমান কলকাতায় গেলে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী তাঁকে ইসলামিয়া কলেজে ভর্তি এবং বেকার হোস্টেলে থাকার ব্যবস্থা করে দেন। তারপর থেকে শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ছায়াসঙ্গী। রাজনৈতিক জীবনের পথচলায় শেখ মুজিবুর রহমান শহীদ সোহরাওয়ার্দীর কাছ থেকে যে আনুকূল্য পেয়েছিলেন, তার তুলনা হয় না। বস্তুত হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর স্নেহধন্য হয়েই শেখ মুজিবুর রহমান রাজনীতির রাজপথে হাঁটার সুযোগ পেয়েছিলেন। সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে সেদিন তাঁর সাক্ষাৎ না ঘটলে শেখ মুজিবুর রহমান এত বড় নেতা হওয়ার সুযোগ পেতেন কিনা, বলা যায় না। আর সেজন্য শেখ মুজিব আজীবন কৃতজ্ঞ থেকেছেন তাঁর ‘লিডার’ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর প্রতি।

শেখ মুজিবুর রহমান আরেকজন প্রাতঃস্মরণীয় নেতার স্নেহসান্নিধ্য পেয়েছিলেন। তিনি মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। আনুগত্য, নিষ্ঠা ও বিশ্বস্ততায় শেখ মুজিব তাঁর ‘হুজুরের’ অত্যন্ত কাছের কর্মীতে পরিণত হয়েছিলেন। যে কারণে ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠন করার সময় শেখ মুজিব জেলে থাকলেও মওলানা ভাসানীর ইচ্ছায় তাঁকে নবগঠিত দলটির যুগ্ম সম্পাদক করা হয়েছিল। মওলানা ভাসানী শেখ মুজিবকে পুত্রবৎ স্নেহ করতেন। যে জন্য আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় স্বৈরশাসক আইয়ুব খান যখন শেখ মুজিবকে ফাঁসিতে ঝোলানোর সব আয়োজন সম্পন্ন করে ফেলেছিল, পিতা ভাসানী ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন পুত্র শেখ মুজিবের মুক্তি আন্দোলনে। অবশ্য তাঁদের সেই মধুর সম্পর্ক শেষ পর্যন্ত অক্ষুণ্ন্ন থাকেনি। রাজনীতির নানা সমীকরণে তা মাঝেমধ্যেই জোয়ার-ভাটার শিকার হয়েছে। স্বাধীনতার পর শেখ মুজিব যখন প্রধানমন্ত্রী, সরকারের নানা অনিয়ম, দুর্নীতি ও অরাজকতার প্রতিবাদ করায় ‘হুজুরকে’ গৃহবন্দি করতে দ্বিধা করেননি তিনি। সোহরাওয়ার্দী-ভাসানীর হাত ধরে রাজনীতির সিঁড়ি ভেঙে শেখ মুজিব ওপরে উঠলেও নিচে নামার সময় কারও সহযোগিতার প্রয়োজন পড়েনি তাঁর। সরকার পরিচালনায় নিদারুণ ব্যর্থতা, বিরুদ্ধবাদীদের ওপর নির্যাতন, সর্বোপরি গণতন্ত্র হত্যার পরিণতিতে তাঁর পতনের সিঁড়ি আপনা আপনিই রচিত হয়ে গিয়েছিল।      

কবি সমুদ্র গুপ্তের একটি কবিতার শিরোনাম- ‘তোমার পতন দেখি’। কবিতাটির শেষ লাইন কটি এ রকম- ‘নামতে নামতে তুমি কত নিচে নামো, আমি দেখবো/ তুমিতো উপরে নিক্ষিপ্ত ঢিল/নিচে নামা ছাড়া তোমার আর কোনো গত্যন্তর নাই।’ সমুদ্রদা গত হয়েছেন বেশ কয়েক বছর হলো। তবে তাঁর কবিতাটি চিরন্তন সত্যের বাণীর মতো আজও দেদীপ্যমান। কোনো দল বা ব্যক্তির রাষ্ট্রক্ষমতার চূড়ায় উঠে যাওয়াকে তাই আমার কবি সমুদ্র গুপ্তের ভাষায় ‘উপরে নিক্ষিপ্ত ঢিল’ বলেই মনে হয়; নিচে নেমে আসা ছাড়া যার আর কোনো পথ থাকে না। প্রকৃতির বিধান অনুযায়ীই এ অধোগমন সম্পন্ন হয়। তবে কখনো তা হয় বড্ড অসম্মানজনকভাবে। আর সেটা ওপরে উঠে যাওয়া ব্যক্তি বা দলের কৃতকর্মের ফসল হিসেবেই। ২০০২ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরীর পদত্যাগে বাধ্য হওয়ার পর প্রখ্যাত সাংবাদিক-কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ একটি জাতীয় দৈনিকে লেখা তাঁর কলামে মন্তব্য করেছিলেন- ‘পাহাড়ের চূড়ায় উঠে কেউ যদি আরও ওপরে ওঠার জন্য লাফ দেয়, তাহলে গভীর খাদে নিপতিত হওয়া ছাড়া তার আর গত্যন্তর থাকে না।’ বস্তুত ওপরে উঠতে উঠতে ‘আরও ওপরে’ ওঠার অপরিণামদর্শী আকাঙ্ক্ষা যখন উন্মাদনায় পরিণত হয়, বিবেকবুদ্ধিকে করে ফেলে আচ্ছন্ন, তখনই ঘনিয়ে আসে পতন। নিপতিত হতে হয় গভীর খাদে।

রাজনীতিতে ওপরে ওঠার বিষয়টি বড়ই কষ্টসাধ্য। একজন ব্যক্তিকে কর্মী থেকে নেতায় পরিণত হতে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। জীবন-যৌবনের সোনালি সময়গুলো অকাতরে বিলিয়ে দিতে হয় রাজনীতি নামের প্রেমাস্পদের পদযুগলে। বিসর্জন দিতে হয় ব্যক্তিগত চাওয়াপাওয়া, স্বাদ-আহ্লাদের অনেক অনুষঙ্গ। মন জুগিয়ে চলতে হয় উপরস্থ নেতার বা নেতাদের। তামিল করতে হয় তার সব হুকুম-আহকাম। অবশ্য এখনকার কথা আলাদা। এখন কারও নেতা হতে কাঠখড় দূরের কথা, কাগজও পোড়াতে হয় না। বরং ব্যয় করতে হয় কিছু চকচকে কাগজ, যেগুলোতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের স্বাক্ষরসহ লেখা থাকে “চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে ‘অত টাকা’ দিতে বাধ্য থাকিবে”। এটা তো কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক ইস্যুকৃত নোটের ক্ষেত্রে নির্দেশনামা। আর রাজনীতির ক্ষেত্রে কাগজকলমে ও রকম নির্দেশনামা না থাকলেও ‘ফেল কড়ি মাখো তেল’ এখন বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলোর অলিখিত নিয়মে পরিণত হয়েছে। দলের সদস্য হওয়া, জেলা-উপজেলা কিংবা কেন্দ্রীয় কোনো ‘সম্মানজনক’ পদপ্রাপ্তি সবকিছু নির্ভর করে টঙ্কা কী রকম ডঙ্কা বাজাতে পারে তার ওপর। আর নির্বাচনে মনোনয়নের বেলায় তো রীতিমতো বেচাকেনার হাট বসে। কোটির অঙ্কের নিচে কোনো কথাই নেই। পাঁচ-দশ কোটি টাকা দিয়ে কেউ কেউ কিনে নেয় সংশ্লিষ্ট দলের সিলমোহর দেওয়া একটি চিঠি। তারপর আরও দশ-বিশ কোটি টাকা ব্যয় করে ভাগ্যবান কেউ কেউ বনে যান ‘মাননীয় সংসদ সদস্য’। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলো, সে ব্যক্তি হয়তো জানেই না, একজন সংসদ সদস্য, মানে মেম্বার অব পার্লামেন্টের কাজটা কী। সারা জীবন বৈধ-অবৈধ অর্থ উপার্জনে সময় ব্যয় করার কারণে যে লোকটি বইপত্রের মুখ দর্শন করার সময় পাননি, তিনি যে পার্লামেন্টারি কার্যপ্রণালি, রাষ্ট্রীয় আইন সম্পর্কে অজ্ঞ হবেন এবং এ-সংক্রান্ত গেজেট নোটিফিকেশন হাতে পেয়ে শূন্য দৃষ্টি সামনে মেলে তাকিয়ে থাকবেন তাতে অবশ্য অবাক হওয়ার কিছু নেই। টাকার জোরে আইন প্রণেতা বনে যাওয়া একজনকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, জাতীয় সংসদ ভবনে যে লাইব্রেরি আছে, সেটাতে তিনি যান কি না। বলেছিলেন, ‘কত কষ্টে সময় বের করে অধিবেশনে যাই! ‘লাইবেরিতে’ (ভদ্রলোক এটাই বলেছিলেন) যাওনের সময় কই?’ অবাক হইনি। যার ধ্যান-জ্ঞান যে কোনো উপায়ে ধনার্জন, তিনি কেন জ্ঞানার্জনে বৃথা সময় ব্যয় করবেন? গল্পটি মনে পড়ে গেল, শিক্ষক ক্লাসে তাঁর ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘ধরো, তোমার সামনে এক জায়গায় জ্ঞান, আরেক জায়গায় টাকা রাখা আছে। তুমি কোনটা নেবে?’ ছাত্রের ঝটপট উত্তর, টাকা নেব স্যার। শিক্ষক ধমক দিয়ে বললেন, ‘কেন, জ্ঞান নেবে না কেন? আমি হলে তো জ্ঞান নিতাম।’ ছাত্র শিক্ষককে হতভম্ব করে দিয়ে বলল, ‘যার যেটার অভাব স্যার, সে তো সেটাই নেবে।’

কথা শুরু করেছিলাম মানুষের ওপরে ওঠা নিচে নামার প্রসঙ্গ নিয়ে। চলে এসেছি মাননীয়দের আমলনামায়। অবশ্য এখানেও সেই ওপরে ওঠার বিষয়টি জড়িয়ে আছে। টাকার বিনিময়ে দলের মনোনয়ন নিয়ে এবং আরও অধিক পরিমাণ টাকা ব্যয় করে যারা মাননীয় (!) সংসদ সদস্য হন, তারা কিন্তু জাতে ওঠা, মানে ওপরে ওঠার জন্যই সেই অকাতর ‘অর্থ বলীদান’ করেন। তবে এ ধরনের ওপরে ওঠার ভিত্তিটা হয় বড্ড নড়বড়ে। একসময় তা ধসে পড়ে সাভারের ‘রানা প্লাজা’ কিংবা ‘স্পেকট্রাম্প টাওয়ারের’ মতো।

ব্যক্তির মতো রাজনৈতিক দলগুলোকেও অনেক কসরত করে ওপরের দিকে উঠতে হয়। মানুষের মন জয় করার জন্য নতুন নতুন চিত্তাকর্ষক কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামতে হয়, জনগণকে দেখাতে হয় স্বর্গসুখের স্বপ্ন। তারা ভোট দিয়ে সে রাজনৈতিক দলকে সরকারে পাঠায়, তাদের সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য। এভাবেই একটি রাজনৈতিক দল নিচ থেকে ওপরে ওঠে। এই ওপরে ওঠার ক্ষেত্রে দলটিকে সাহায্য-সহযোগিতা নিতে হয় জনগণের।

কিন্তু ওপরে ওঠার পর সে দলটির, মানে সরকারের  ভুল কর্মকাণ্ড, জনবিরোধী অবস্থান তার জনপ্রিয়তার বহুতল ভবনের ভিত্তিকে নড়বড়ে করে দেয়। যার ফলে সামান্য একটু ভূকম্পন তাকে ভূপাতিত করে এক লহমায়। তবে নির্মম সত্যি হলো, মানুষ কিংবা রাজনৈতিক দল, নিজেদের ওপরে ওঠার কষ্টকর স্মৃতি সহজেই বিস্মৃত হয়। সম্ভবত ‘সুখে থাকলে ভূতে কিলায়’ প্রবাদের যথার্থতার কারণেই। আর তাই ওপরে উঠে তারা ভুল করে। ভুল করতে করতে যখন ভুলের পাহাড় তৈরি হয়, তখন তা সশব্দে ধসে পড়ে অনেকটা তাদের অজান্তেই।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক