শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৩, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

নিচে নামতে কারও সাহায্য লাগে না

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
নিচে নামতে কারও সাহায্য লাগে না

ঘটনাটি একজন প্রবীণ রাজনীতিকের কাছ থেকে শোনা। বয়োবৃদ্ধ রাজনীতিবিদ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মঞ্চ থেকে নামছিলেন। কেউ একজন এসে তাঁর হাত ধরেন সাহায্য করার জন্য। তিনি সেই সাহায্যকারীকে বললেন, ‘সাহায্যের দরকার হয় ওপরে উঠতে, নিচে নামার সময় কারও সাহায্যের প্রয়োজন পড়ে না।’ প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর এ উক্তির তাৎপর্য বহুবিধ। মঞ্চ থেকে নামার সময় তিনি কথাটি বললেও এর ব্যাপ্তি ব্যক্তি, সমাজ বা রাজনীতি সব ক্ষেত্রেই বিস্তৃত। কারণ ওপরে ওঠা যত কষ্টসাধ্য, নিচে নামা ততই সহজ। সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন একদিন একান্ত আলাপে বলেছিলেন একটি ঘটনার কথা। গত শতাব্দীর ষাটের দশকে তিনি তখন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ২৬ নম্বর সেলে বন্দি।

একই সেলের ভিন্ন কক্ষে বন্দি ছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান। প্রত্যহ দুপুরের খাওয়ার পর শিষ্য শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন চলে যান নেতা শেখ মুজিবের কক্ষে। তেমনি একদিন চৌকিতে শুয়েছিলেন শেখ মুজিুবুর রহমান আর মেঝেতে শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন। শেখ মুজিব ছাদের দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে কিছু একটা ভাবছিলেন। শাহ মোয়াজ্জেম তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘লিডার কী ভাবছেন?’ শেখ মুজিব বললেন, ‘ভাবছি সেদিন যদি সোহরাওয়ার্দী সাহেবের সঙ্গে আমার দেখা না হতো, তাহলে আমি কী হতাম? বড়জোর গ্রাম্য কোনো মাতবর-সর্দার। কিন্তু তাঁর সঙ্গে দেখা হওয়ার পরই আমার জীবনের মোড়টা ঘুরে গেল। আজ আমি এখানে।’ উল্লেখ্য আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান তখন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বিশিষ্ট রাজনীতিকে পরিণত হয়েছেন।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে শেখ মুজিবের সাক্ষাতের সে ঘটনাটি তিনি তাঁর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তেও তুলে ধরেছেন। ঘটনাটি ১৯৩৭ সালের। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক তখন বাংলার প্রধানমন্ত্রী এবং হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী শ্রমমন্ত্রী। তাঁরা গোপালগঞ্জে আসবেন। বিরাট জনসভার আয়োজন হয়েছে। মুসলমানদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পড়েছে। কিন্তু কংগ্রেসের নির্দেশে স্থানীয় হিন্দু নেতারা দুই মুসলমান নেতা যাতে সভা করতে না পারেন, সেজন্য তৎপর হলেন। এ সময় হাইস্কুলের ছাত্র শেখ মুজিবের ওপর ভার পড়ল স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী গঠন করার। তিনি দেখলেন হিন্দু ছাত্ররা তাতে যোগদান থেকে বিরত থাকল। হিন্দুদের ষড়যন্ত্র টের পেয়ে শেখ মুজিব তাঁর সহপাঠী ও বন্ধুদের নিয়ে একটি শক্তিশালী স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী গঠন করে সংবর্ধনা সভা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন। তাঁর কর্মদক্ষতায় সন্তুষ্ট শহীদ সোহরাওয়ার্দী তাঁকে ডেকে পরিচয় জানতে চাইলেন। পরিচয় বলার পর সোহরাওয়ার্দী সাহেব নোটবুকে শেখ মুজিবের নাম-ঠিকানা লিখে নেন। এর কয়েক দিন পরেই সোহরাওয়ার্দীর চিঠি পান শেখ মুজিব। তাতে কলকাতায় গেলে শেখ মুজিবকে দেখা করতে বলেন। এরপর ১৯৪১ সালে ম্যাট্রিক পাস করার পর শেখ মুজিবুর রহমান কলকাতায় গেলে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী তাঁকে ইসলামিয়া কলেজে ভর্তি এবং বেকার হোস্টেলে থাকার ব্যবস্থা করে দেন। তারপর থেকে শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ছায়াসঙ্গী। রাজনৈতিক জীবনের পথচলায় শেখ মুজিবুর রহমান শহীদ সোহরাওয়ার্দীর কাছ থেকে যে আনুকূল্য পেয়েছিলেন, তার তুলনা হয় না। বস্তুত হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর স্নেহধন্য হয়েই শেখ মুজিবুর রহমান রাজনীতির রাজপথে হাঁটার সুযোগ পেয়েছিলেন। সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে সেদিন তাঁর সাক্ষাৎ না ঘটলে শেখ মুজিবুর রহমান এত বড় নেতা হওয়ার সুযোগ পেতেন কিনা, বলা যায় না। আর সেজন্য শেখ মুজিব আজীবন কৃতজ্ঞ থেকেছেন তাঁর ‘লিডার’ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর প্রতি।

শেখ মুজিবুর রহমান আরেকজন প্রাতঃস্মরণীয় নেতার স্নেহসান্নিধ্য পেয়েছিলেন। তিনি মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। আনুগত্য, নিষ্ঠা ও বিশ্বস্ততায় শেখ মুজিব তাঁর ‘হুজুরের’ অত্যন্ত কাছের কর্মীতে পরিণত হয়েছিলেন। যে কারণে ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠন করার সময় শেখ মুজিব জেলে থাকলেও মওলানা ভাসানীর ইচ্ছায় তাঁকে নবগঠিত দলটির যুগ্ম সম্পাদক করা হয়েছিল। মওলানা ভাসানী শেখ মুজিবকে পুত্রবৎ স্নেহ করতেন। যে জন্য আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় স্বৈরশাসক আইয়ুব খান যখন শেখ মুজিবকে ফাঁসিতে ঝোলানোর সব আয়োজন সম্পন্ন করে ফেলেছিল, পিতা ভাসানী ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন পুত্র শেখ মুজিবের মুক্তি আন্দোলনে। অবশ্য তাঁদের সেই মধুর সম্পর্ক শেষ পর্যন্ত অক্ষুণ্ন্ন থাকেনি। রাজনীতির নানা সমীকরণে তা মাঝেমধ্যেই জোয়ার-ভাটার শিকার হয়েছে। স্বাধীনতার পর শেখ মুজিব যখন প্রধানমন্ত্রী, সরকারের নানা অনিয়ম, দুর্নীতি ও অরাজকতার প্রতিবাদ করায় ‘হুজুরকে’ গৃহবন্দি করতে দ্বিধা করেননি তিনি। সোহরাওয়ার্দী-ভাসানীর হাত ধরে রাজনীতির সিঁড়ি ভেঙে শেখ মুজিব ওপরে উঠলেও নিচে নামার সময় কারও সহযোগিতার প্রয়োজন পড়েনি তাঁর। সরকার পরিচালনায় নিদারুণ ব্যর্থতা, বিরুদ্ধবাদীদের ওপর নির্যাতন, সর্বোপরি গণতন্ত্র হত্যার পরিণতিতে তাঁর পতনের সিঁড়ি আপনা আপনিই রচিত হয়ে গিয়েছিল।      

কবি সমুদ্র গুপ্তের একটি কবিতার শিরোনাম- ‘তোমার পতন দেখি’। কবিতাটির শেষ লাইন কটি এ রকম- ‘নামতে নামতে তুমি কত নিচে নামো, আমি দেখবো/ তুমিতো উপরে নিক্ষিপ্ত ঢিল/নিচে নামা ছাড়া তোমার আর কোনো গত্যন্তর নাই।’ সমুদ্রদা গত হয়েছেন বেশ কয়েক বছর হলো। তবে তাঁর কবিতাটি চিরন্তন সত্যের বাণীর মতো আজও দেদীপ্যমান। কোনো দল বা ব্যক্তির রাষ্ট্রক্ষমতার চূড়ায় উঠে যাওয়াকে তাই আমার কবি সমুদ্র গুপ্তের ভাষায় ‘উপরে নিক্ষিপ্ত ঢিল’ বলেই মনে হয়; নিচে নেমে আসা ছাড়া যার আর কোনো পথ থাকে না। প্রকৃতির বিধান অনুযায়ীই এ অধোগমন সম্পন্ন হয়। তবে কখনো তা হয় বড্ড অসম্মানজনকভাবে। আর সেটা ওপরে উঠে যাওয়া ব্যক্তি বা দলের কৃতকর্মের ফসল হিসেবেই। ২০০২ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরীর পদত্যাগে বাধ্য হওয়ার পর প্রখ্যাত সাংবাদিক-কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ একটি জাতীয় দৈনিকে লেখা তাঁর কলামে মন্তব্য করেছিলেন- ‘পাহাড়ের চূড়ায় উঠে কেউ যদি আরও ওপরে ওঠার জন্য লাফ দেয়, তাহলে গভীর খাদে নিপতিত হওয়া ছাড়া তার আর গত্যন্তর থাকে না।’ বস্তুত ওপরে উঠতে উঠতে ‘আরও ওপরে’ ওঠার অপরিণামদর্শী আকাঙ্ক্ষা যখন উন্মাদনায় পরিণত হয়, বিবেকবুদ্ধিকে করে ফেলে আচ্ছন্ন, তখনই ঘনিয়ে আসে পতন। নিপতিত হতে হয় গভীর খাদে।

রাজনীতিতে ওপরে ওঠার বিষয়টি বড়ই কষ্টসাধ্য। একজন ব্যক্তিকে কর্মী থেকে নেতায় পরিণত হতে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। জীবন-যৌবনের সোনালি সময়গুলো অকাতরে বিলিয়ে দিতে হয় রাজনীতি নামের প্রেমাস্পদের পদযুগলে। বিসর্জন দিতে হয় ব্যক্তিগত চাওয়াপাওয়া, স্বাদ-আহ্লাদের অনেক অনুষঙ্গ। মন জুগিয়ে চলতে হয় উপরস্থ নেতার বা নেতাদের। তামিল করতে হয় তার সব হুকুম-আহকাম। অবশ্য এখনকার কথা আলাদা। এখন কারও নেতা হতে কাঠখড় দূরের কথা, কাগজও পোড়াতে হয় না। বরং ব্যয় করতে হয় কিছু চকচকে কাগজ, যেগুলোতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের স্বাক্ষরসহ লেখা থাকে “চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে ‘অত টাকা’ দিতে বাধ্য থাকিবে”। এটা তো কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক ইস্যুকৃত নোটের ক্ষেত্রে নির্দেশনামা। আর রাজনীতির ক্ষেত্রে কাগজকলমে ও রকম নির্দেশনামা না থাকলেও ‘ফেল কড়ি মাখো তেল’ এখন বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলোর অলিখিত নিয়মে পরিণত হয়েছে। দলের সদস্য হওয়া, জেলা-উপজেলা কিংবা কেন্দ্রীয় কোনো ‘সম্মানজনক’ পদপ্রাপ্তি সবকিছু নির্ভর করে টঙ্কা কী রকম ডঙ্কা বাজাতে পারে তার ওপর। আর নির্বাচনে মনোনয়নের বেলায় তো রীতিমতো বেচাকেনার হাট বসে। কোটির অঙ্কের নিচে কোনো কথাই নেই। পাঁচ-দশ কোটি টাকা দিয়ে কেউ কেউ কিনে নেয় সংশ্লিষ্ট দলের সিলমোহর দেওয়া একটি চিঠি। তারপর আরও দশ-বিশ কোটি টাকা ব্যয় করে ভাগ্যবান কেউ কেউ বনে যান ‘মাননীয় সংসদ সদস্য’। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলো, সে ব্যক্তি হয়তো জানেই না, একজন সংসদ সদস্য, মানে মেম্বার অব পার্লামেন্টের কাজটা কী। সারা জীবন বৈধ-অবৈধ অর্থ উপার্জনে সময় ব্যয় করার কারণে যে লোকটি বইপত্রের মুখ দর্শন করার সময় পাননি, তিনি যে পার্লামেন্টারি কার্যপ্রণালি, রাষ্ট্রীয় আইন সম্পর্কে অজ্ঞ হবেন এবং এ-সংক্রান্ত গেজেট নোটিফিকেশন হাতে পেয়ে শূন্য দৃষ্টি সামনে মেলে তাকিয়ে থাকবেন তাতে অবশ্য অবাক হওয়ার কিছু নেই। টাকার জোরে আইন প্রণেতা বনে যাওয়া একজনকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, জাতীয় সংসদ ভবনে যে লাইব্রেরি আছে, সেটাতে তিনি যান কি না। বলেছিলেন, ‘কত কষ্টে সময় বের করে অধিবেশনে যাই! ‘লাইবেরিতে’ (ভদ্রলোক এটাই বলেছিলেন) যাওনের সময় কই?’ অবাক হইনি। যার ধ্যান-জ্ঞান যে কোনো উপায়ে ধনার্জন, তিনি কেন জ্ঞানার্জনে বৃথা সময় ব্যয় করবেন? গল্পটি মনে পড়ে গেল, শিক্ষক ক্লাসে তাঁর ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘ধরো, তোমার সামনে এক জায়গায় জ্ঞান, আরেক জায়গায় টাকা রাখা আছে। তুমি কোনটা নেবে?’ ছাত্রের ঝটপট উত্তর, টাকা নেব স্যার। শিক্ষক ধমক দিয়ে বললেন, ‘কেন, জ্ঞান নেবে না কেন? আমি হলে তো জ্ঞান নিতাম।’ ছাত্র শিক্ষককে হতভম্ব করে দিয়ে বলল, ‘যার যেটার অভাব স্যার, সে তো সেটাই নেবে।’

কথা শুরু করেছিলাম মানুষের ওপরে ওঠা নিচে নামার প্রসঙ্গ নিয়ে। চলে এসেছি মাননীয়দের আমলনামায়। অবশ্য এখানেও সেই ওপরে ওঠার বিষয়টি জড়িয়ে আছে। টাকার বিনিময়ে দলের মনোনয়ন নিয়ে এবং আরও অধিক পরিমাণ টাকা ব্যয় করে যারা মাননীয় (!) সংসদ সদস্য হন, তারা কিন্তু জাতে ওঠা, মানে ওপরে ওঠার জন্যই সেই অকাতর ‘অর্থ বলীদান’ করেন। তবে এ ধরনের ওপরে ওঠার ভিত্তিটা হয় বড্ড নড়বড়ে। একসময় তা ধসে পড়ে সাভারের ‘রানা প্লাজা’ কিংবা ‘স্পেকট্রাম্প টাওয়ারের’ মতো।

ব্যক্তির মতো রাজনৈতিক দলগুলোকেও অনেক কসরত করে ওপরের দিকে উঠতে হয়। মানুষের মন জয় করার জন্য নতুন নতুন চিত্তাকর্ষক কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামতে হয়, জনগণকে দেখাতে হয় স্বর্গসুখের স্বপ্ন। তারা ভোট দিয়ে সে রাজনৈতিক দলকে সরকারে পাঠায়, তাদের সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য। এভাবেই একটি রাজনৈতিক দল নিচ থেকে ওপরে ওঠে। এই ওপরে ওঠার ক্ষেত্রে দলটিকে সাহায্য-সহযোগিতা নিতে হয় জনগণের।

কিন্তু ওপরে ওঠার পর সে দলটির, মানে সরকারের  ভুল কর্মকাণ্ড, জনবিরোধী অবস্থান তার জনপ্রিয়তার বহুতল ভবনের ভিত্তিকে নড়বড়ে করে দেয়। যার ফলে সামান্য একটু ভূকম্পন তাকে ভূপাতিত করে এক লহমায়। তবে নির্মম সত্যি হলো, মানুষ কিংবা রাজনৈতিক দল, নিজেদের ওপরে ওঠার কষ্টকর স্মৃতি সহজেই বিস্মৃত হয়। সম্ভবত ‘সুখে থাকলে ভূতে কিলায়’ প্রবাদের যথার্থতার কারণেই। আর তাই ওপরে উঠে তারা ভুল করে। ভুল করতে করতে যখন ভুলের পাহাড় তৈরি হয়, তখন তা সশব্দে ধসে পড়ে অনেকটা তাদের অজান্তেই।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন