শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৩, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

নিচে নামতে কারও সাহায্য লাগে না

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
নিচে নামতে কারও সাহায্য লাগে না

ঘটনাটি একজন প্রবীণ রাজনীতিকের কাছ থেকে শোনা। বয়োবৃদ্ধ রাজনীতিবিদ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মঞ্চ থেকে নামছিলেন। কেউ একজন এসে তাঁর হাত ধরেন সাহায্য করার জন্য। তিনি সেই সাহায্যকারীকে বললেন, ‘সাহায্যের দরকার হয় ওপরে উঠতে, নিচে নামার সময় কারও সাহায্যের প্রয়োজন পড়ে না।’ প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর এ উক্তির তাৎপর্য বহুবিধ। মঞ্চ থেকে নামার সময় তিনি কথাটি বললেও এর ব্যাপ্তি ব্যক্তি, সমাজ বা রাজনীতি সব ক্ষেত্রেই বিস্তৃত। কারণ ওপরে ওঠা যত কষ্টসাধ্য, নিচে নামা ততই সহজ। সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন একদিন একান্ত আলাপে বলেছিলেন একটি ঘটনার কথা। গত শতাব্দীর ষাটের দশকে তিনি তখন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ২৬ নম্বর সেলে বন্দি।

একই সেলের ভিন্ন কক্ষে বন্দি ছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান। প্রত্যহ দুপুরের খাওয়ার পর শিষ্য শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন চলে যান নেতা শেখ মুজিবের কক্ষে। তেমনি একদিন চৌকিতে শুয়েছিলেন শেখ মুজিুবুর রহমান আর মেঝেতে শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন। শেখ মুজিব ছাদের দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে কিছু একটা ভাবছিলেন। শাহ মোয়াজ্জেম তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘লিডার কী ভাবছেন?’ শেখ মুজিব বললেন, ‘ভাবছি সেদিন যদি সোহরাওয়ার্দী সাহেবের সঙ্গে আমার দেখা না হতো, তাহলে আমি কী হতাম? বড়জোর গ্রাম্য কোনো মাতবর-সর্দার। কিন্তু তাঁর সঙ্গে দেখা হওয়ার পরই আমার জীবনের মোড়টা ঘুরে গেল। আজ আমি এখানে।’ উল্লেখ্য আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান তখন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বিশিষ্ট রাজনীতিকে পরিণত হয়েছেন।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে শেখ মুজিবের সাক্ষাতের সে ঘটনাটি তিনি তাঁর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তেও তুলে ধরেছেন। ঘটনাটি ১৯৩৭ সালের। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক তখন বাংলার প্রধানমন্ত্রী এবং হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী শ্রমমন্ত্রী। তাঁরা গোপালগঞ্জে আসবেন। বিরাট জনসভার আয়োজন হয়েছে। মুসলমানদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পড়েছে। কিন্তু কংগ্রেসের নির্দেশে স্থানীয় হিন্দু নেতারা দুই মুসলমান নেতা যাতে সভা করতে না পারেন, সেজন্য তৎপর হলেন। এ সময় হাইস্কুলের ছাত্র শেখ মুজিবের ওপর ভার পড়ল স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী গঠন করার। তিনি দেখলেন হিন্দু ছাত্ররা তাতে যোগদান থেকে বিরত থাকল। হিন্দুদের ষড়যন্ত্র টের পেয়ে শেখ মুজিব তাঁর সহপাঠী ও বন্ধুদের নিয়ে একটি শক্তিশালী স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী গঠন করে সংবর্ধনা সভা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন। তাঁর কর্মদক্ষতায় সন্তুষ্ট শহীদ সোহরাওয়ার্দী তাঁকে ডেকে পরিচয় জানতে চাইলেন। পরিচয় বলার পর সোহরাওয়ার্দী সাহেব নোটবুকে শেখ মুজিবের নাম-ঠিকানা লিখে নেন। এর কয়েক দিন পরেই সোহরাওয়ার্দীর চিঠি পান শেখ মুজিব। তাতে কলকাতায় গেলে শেখ মুজিবকে দেখা করতে বলেন। এরপর ১৯৪১ সালে ম্যাট্রিক পাস করার পর শেখ মুজিবুর রহমান কলকাতায় গেলে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী তাঁকে ইসলামিয়া কলেজে ভর্তি এবং বেকার হোস্টেলে থাকার ব্যবস্থা করে দেন। তারপর থেকে শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ছায়াসঙ্গী। রাজনৈতিক জীবনের পথচলায় শেখ মুজিবুর রহমান শহীদ সোহরাওয়ার্দীর কাছ থেকে যে আনুকূল্য পেয়েছিলেন, তার তুলনা হয় না। বস্তুত হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর স্নেহধন্য হয়েই শেখ মুজিবুর রহমান রাজনীতির রাজপথে হাঁটার সুযোগ পেয়েছিলেন। সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে সেদিন তাঁর সাক্ষাৎ না ঘটলে শেখ মুজিবুর রহমান এত বড় নেতা হওয়ার সুযোগ পেতেন কিনা, বলা যায় না। আর সেজন্য শেখ মুজিব আজীবন কৃতজ্ঞ থেকেছেন তাঁর ‘লিডার’ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর প্রতি।

শেখ মুজিবুর রহমান আরেকজন প্রাতঃস্মরণীয় নেতার স্নেহসান্নিধ্য পেয়েছিলেন। তিনি মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। আনুগত্য, নিষ্ঠা ও বিশ্বস্ততায় শেখ মুজিব তাঁর ‘হুজুরের’ অত্যন্ত কাছের কর্মীতে পরিণত হয়েছিলেন। যে কারণে ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠন করার সময় শেখ মুজিব জেলে থাকলেও মওলানা ভাসানীর ইচ্ছায় তাঁকে নবগঠিত দলটির যুগ্ম সম্পাদক করা হয়েছিল। মওলানা ভাসানী শেখ মুজিবকে পুত্রবৎ স্নেহ করতেন। যে জন্য আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় স্বৈরশাসক আইয়ুব খান যখন শেখ মুজিবকে ফাঁসিতে ঝোলানোর সব আয়োজন সম্পন্ন করে ফেলেছিল, পিতা ভাসানী ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন পুত্র শেখ মুজিবের মুক্তি আন্দোলনে। অবশ্য তাঁদের সেই মধুর সম্পর্ক শেষ পর্যন্ত অক্ষুণ্ন্ন থাকেনি। রাজনীতির নানা সমীকরণে তা মাঝেমধ্যেই জোয়ার-ভাটার শিকার হয়েছে। স্বাধীনতার পর শেখ মুজিব যখন প্রধানমন্ত্রী, সরকারের নানা অনিয়ম, দুর্নীতি ও অরাজকতার প্রতিবাদ করায় ‘হুজুরকে’ গৃহবন্দি করতে দ্বিধা করেননি তিনি। সোহরাওয়ার্দী-ভাসানীর হাত ধরে রাজনীতির সিঁড়ি ভেঙে শেখ মুজিব ওপরে উঠলেও নিচে নামার সময় কারও সহযোগিতার প্রয়োজন পড়েনি তাঁর। সরকার পরিচালনায় নিদারুণ ব্যর্থতা, বিরুদ্ধবাদীদের ওপর নির্যাতন, সর্বোপরি গণতন্ত্র হত্যার পরিণতিতে তাঁর পতনের সিঁড়ি আপনা আপনিই রচিত হয়ে গিয়েছিল।      

কবি সমুদ্র গুপ্তের একটি কবিতার শিরোনাম- ‘তোমার পতন দেখি’। কবিতাটির শেষ লাইন কটি এ রকম- ‘নামতে নামতে তুমি কত নিচে নামো, আমি দেখবো/ তুমিতো উপরে নিক্ষিপ্ত ঢিল/নিচে নামা ছাড়া তোমার আর কোনো গত্যন্তর নাই।’ সমুদ্রদা গত হয়েছেন বেশ কয়েক বছর হলো। তবে তাঁর কবিতাটি চিরন্তন সত্যের বাণীর মতো আজও দেদীপ্যমান। কোনো দল বা ব্যক্তির রাষ্ট্রক্ষমতার চূড়ায় উঠে যাওয়াকে তাই আমার কবি সমুদ্র গুপ্তের ভাষায় ‘উপরে নিক্ষিপ্ত ঢিল’ বলেই মনে হয়; নিচে নেমে আসা ছাড়া যার আর কোনো পথ থাকে না। প্রকৃতির বিধান অনুযায়ীই এ অধোগমন সম্পন্ন হয়। তবে কখনো তা হয় বড্ড অসম্মানজনকভাবে। আর সেটা ওপরে উঠে যাওয়া ব্যক্তি বা দলের কৃতকর্মের ফসল হিসেবেই। ২০০২ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরীর পদত্যাগে বাধ্য হওয়ার পর প্রখ্যাত সাংবাদিক-কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ একটি জাতীয় দৈনিকে লেখা তাঁর কলামে মন্তব্য করেছিলেন- ‘পাহাড়ের চূড়ায় উঠে কেউ যদি আরও ওপরে ওঠার জন্য লাফ দেয়, তাহলে গভীর খাদে নিপতিত হওয়া ছাড়া তার আর গত্যন্তর থাকে না।’ বস্তুত ওপরে উঠতে উঠতে ‘আরও ওপরে’ ওঠার অপরিণামদর্শী আকাঙ্ক্ষা যখন উন্মাদনায় পরিণত হয়, বিবেকবুদ্ধিকে করে ফেলে আচ্ছন্ন, তখনই ঘনিয়ে আসে পতন। নিপতিত হতে হয় গভীর খাদে।

রাজনীতিতে ওপরে ওঠার বিষয়টি বড়ই কষ্টসাধ্য। একজন ব্যক্তিকে কর্মী থেকে নেতায় পরিণত হতে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। জীবন-যৌবনের সোনালি সময়গুলো অকাতরে বিলিয়ে দিতে হয় রাজনীতি নামের প্রেমাস্পদের পদযুগলে। বিসর্জন দিতে হয় ব্যক্তিগত চাওয়াপাওয়া, স্বাদ-আহ্লাদের অনেক অনুষঙ্গ। মন জুগিয়ে চলতে হয় উপরস্থ নেতার বা নেতাদের। তামিল করতে হয় তার সব হুকুম-আহকাম। অবশ্য এখনকার কথা আলাদা। এখন কারও নেতা হতে কাঠখড় দূরের কথা, কাগজও পোড়াতে হয় না। বরং ব্যয় করতে হয় কিছু চকচকে কাগজ, যেগুলোতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের স্বাক্ষরসহ লেখা থাকে “চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে ‘অত টাকা’ দিতে বাধ্য থাকিবে”। এটা তো কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক ইস্যুকৃত নোটের ক্ষেত্রে নির্দেশনামা। আর রাজনীতির ক্ষেত্রে কাগজকলমে ও রকম নির্দেশনামা না থাকলেও ‘ফেল কড়ি মাখো তেল’ এখন বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলোর অলিখিত নিয়মে পরিণত হয়েছে। দলের সদস্য হওয়া, জেলা-উপজেলা কিংবা কেন্দ্রীয় কোনো ‘সম্মানজনক’ পদপ্রাপ্তি সবকিছু নির্ভর করে টঙ্কা কী রকম ডঙ্কা বাজাতে পারে তার ওপর। আর নির্বাচনে মনোনয়নের বেলায় তো রীতিমতো বেচাকেনার হাট বসে। কোটির অঙ্কের নিচে কোনো কথাই নেই। পাঁচ-দশ কোটি টাকা দিয়ে কেউ কেউ কিনে নেয় সংশ্লিষ্ট দলের সিলমোহর দেওয়া একটি চিঠি। তারপর আরও দশ-বিশ কোটি টাকা ব্যয় করে ভাগ্যবান কেউ কেউ বনে যান ‘মাননীয় সংসদ সদস্য’। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলো, সে ব্যক্তি হয়তো জানেই না, একজন সংসদ সদস্য, মানে মেম্বার অব পার্লামেন্টের কাজটা কী। সারা জীবন বৈধ-অবৈধ অর্থ উপার্জনে সময় ব্যয় করার কারণে যে লোকটি বইপত্রের মুখ দর্শন করার সময় পাননি, তিনি যে পার্লামেন্টারি কার্যপ্রণালি, রাষ্ট্রীয় আইন সম্পর্কে অজ্ঞ হবেন এবং এ-সংক্রান্ত গেজেট নোটিফিকেশন হাতে পেয়ে শূন্য দৃষ্টি সামনে মেলে তাকিয়ে থাকবেন তাতে অবশ্য অবাক হওয়ার কিছু নেই। টাকার জোরে আইন প্রণেতা বনে যাওয়া একজনকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, জাতীয় সংসদ ভবনে যে লাইব্রেরি আছে, সেটাতে তিনি যান কি না। বলেছিলেন, ‘কত কষ্টে সময় বের করে অধিবেশনে যাই! ‘লাইবেরিতে’ (ভদ্রলোক এটাই বলেছিলেন) যাওনের সময় কই?’ অবাক হইনি। যার ধ্যান-জ্ঞান যে কোনো উপায়ে ধনার্জন, তিনি কেন জ্ঞানার্জনে বৃথা সময় ব্যয় করবেন? গল্পটি মনে পড়ে গেল, শিক্ষক ক্লাসে তাঁর ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘ধরো, তোমার সামনে এক জায়গায় জ্ঞান, আরেক জায়গায় টাকা রাখা আছে। তুমি কোনটা নেবে?’ ছাত্রের ঝটপট উত্তর, টাকা নেব স্যার। শিক্ষক ধমক দিয়ে বললেন, ‘কেন, জ্ঞান নেবে না কেন? আমি হলে তো জ্ঞান নিতাম।’ ছাত্র শিক্ষককে হতভম্ব করে দিয়ে বলল, ‘যার যেটার অভাব স্যার, সে তো সেটাই নেবে।’

কথা শুরু করেছিলাম মানুষের ওপরে ওঠা নিচে নামার প্রসঙ্গ নিয়ে। চলে এসেছি মাননীয়দের আমলনামায়। অবশ্য এখানেও সেই ওপরে ওঠার বিষয়টি জড়িয়ে আছে। টাকার বিনিময়ে দলের মনোনয়ন নিয়ে এবং আরও অধিক পরিমাণ টাকা ব্যয় করে যারা মাননীয় (!) সংসদ সদস্য হন, তারা কিন্তু জাতে ওঠা, মানে ওপরে ওঠার জন্যই সেই অকাতর ‘অর্থ বলীদান’ করেন। তবে এ ধরনের ওপরে ওঠার ভিত্তিটা হয় বড্ড নড়বড়ে। একসময় তা ধসে পড়ে সাভারের ‘রানা প্লাজা’ কিংবা ‘স্পেকট্রাম্প টাওয়ারের’ মতো।

ব্যক্তির মতো রাজনৈতিক দলগুলোকেও অনেক কসরত করে ওপরের দিকে উঠতে হয়। মানুষের মন জয় করার জন্য নতুন নতুন চিত্তাকর্ষক কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামতে হয়, জনগণকে দেখাতে হয় স্বর্গসুখের স্বপ্ন। তারা ভোট দিয়ে সে রাজনৈতিক দলকে সরকারে পাঠায়, তাদের সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য। এভাবেই একটি রাজনৈতিক দল নিচ থেকে ওপরে ওঠে। এই ওপরে ওঠার ক্ষেত্রে দলটিকে সাহায্য-সহযোগিতা নিতে হয় জনগণের।

কিন্তু ওপরে ওঠার পর সে দলটির, মানে সরকারের  ভুল কর্মকাণ্ড, জনবিরোধী অবস্থান তার জনপ্রিয়তার বহুতল ভবনের ভিত্তিকে নড়বড়ে করে দেয়। যার ফলে সামান্য একটু ভূকম্পন তাকে ভূপাতিত করে এক লহমায়। তবে নির্মম সত্যি হলো, মানুষ কিংবা রাজনৈতিক দল, নিজেদের ওপরে ওঠার কষ্টকর স্মৃতি সহজেই বিস্মৃত হয়। সম্ভবত ‘সুখে থাকলে ভূতে কিলায়’ প্রবাদের যথার্থতার কারণেই। আর তাই ওপরে উঠে তারা ভুল করে। ভুল করতে করতে যখন ভুলের পাহাড় তৈরি হয়, তখন তা সশব্দে ধসে পড়ে অনেকটা তাদের অজান্তেই।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
ছাদ থেকে পানি পড়া নিয়ে বিরোধে ভাইদের হাতে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
ছাদ থেকে পানি পড়া নিয়ে বিরোধে ভাইদের হাতে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে
ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু
মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ
অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ

৪৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন
মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের
কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি
সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা
নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক
খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লুকা মদ্রিচের গোলে জয় পেল এসি মিলান
লুকা মদ্রিচের গোলে জয় পেল এসি মিলান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ইউনাইটেডকে উড়িয়ে দিল সিটি
ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ইউনাইটেডকে উড়িয়ে দিল সিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহ আমানত বিমানবন্দরে হারানো ব্যাগ ফেরত পেলেন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক
শাহ আমানত বিমানবন্দরে হারানো ব্যাগ ফেরত পেলেন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অভিনেতাকে নিয়ে আনুশকা-প্রিয়াঙ্কার তর্কাতর্কি
অভিনেতাকে নিয়ে আনুশকা-প্রিয়াঙ্কার তর্কাতর্কি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু
বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা
ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি
মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল
ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর
দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে উত্তর কোরিয়ার হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে উত্তর কোরিয়ার হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা