শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৩, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

নিচে নামতে কারও সাহায্য লাগে না

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
নিচে নামতে কারও সাহায্য লাগে না

ঘটনাটি একজন প্রবীণ রাজনীতিকের কাছ থেকে শোনা। বয়োবৃদ্ধ রাজনীতিবিদ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মঞ্চ থেকে নামছিলেন। কেউ একজন এসে তাঁর হাত ধরেন সাহায্য করার জন্য। তিনি সেই সাহায্যকারীকে বললেন, ‘সাহায্যের দরকার হয় ওপরে উঠতে, নিচে নামার সময় কারও সাহায্যের প্রয়োজন পড়ে না।’ প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর এ উক্তির তাৎপর্য বহুবিধ। মঞ্চ থেকে নামার সময় তিনি কথাটি বললেও এর ব্যাপ্তি ব্যক্তি, সমাজ বা রাজনীতি সব ক্ষেত্রেই বিস্তৃত। কারণ ওপরে ওঠা যত কষ্টসাধ্য, নিচে নামা ততই সহজ। সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন একদিন একান্ত আলাপে বলেছিলেন একটি ঘটনার কথা। গত শতাব্দীর ষাটের দশকে তিনি তখন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ২৬ নম্বর সেলে বন্দি।

একই সেলের ভিন্ন কক্ষে বন্দি ছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান। প্রত্যহ দুপুরের খাওয়ার পর শিষ্য শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন চলে যান নেতা শেখ মুজিবের কক্ষে। তেমনি একদিন চৌকিতে শুয়েছিলেন শেখ মুজিুবুর রহমান আর মেঝেতে শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন। শেখ মুজিব ছাদের দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে কিছু একটা ভাবছিলেন। শাহ মোয়াজ্জেম তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘লিডার কী ভাবছেন?’ শেখ মুজিব বললেন, ‘ভাবছি সেদিন যদি সোহরাওয়ার্দী সাহেবের সঙ্গে আমার দেখা না হতো, তাহলে আমি কী হতাম? বড়জোর গ্রাম্য কোনো মাতবর-সর্দার। কিন্তু তাঁর সঙ্গে দেখা হওয়ার পরই আমার জীবনের মোড়টা ঘুরে গেল। আজ আমি এখানে।’ উল্লেখ্য আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান তখন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বিশিষ্ট রাজনীতিকে পরিণত হয়েছেন।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে শেখ মুজিবের সাক্ষাতের সে ঘটনাটি তিনি তাঁর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তেও তুলে ধরেছেন। ঘটনাটি ১৯৩৭ সালের। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক তখন বাংলার প্রধানমন্ত্রী এবং হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী শ্রমমন্ত্রী। তাঁরা গোপালগঞ্জে আসবেন। বিরাট জনসভার আয়োজন হয়েছে। মুসলমানদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পড়েছে। কিন্তু কংগ্রেসের নির্দেশে স্থানীয় হিন্দু নেতারা দুই মুসলমান নেতা যাতে সভা করতে না পারেন, সেজন্য তৎপর হলেন। এ সময় হাইস্কুলের ছাত্র শেখ মুজিবের ওপর ভার পড়ল স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী গঠন করার। তিনি দেখলেন হিন্দু ছাত্ররা তাতে যোগদান থেকে বিরত থাকল। হিন্দুদের ষড়যন্ত্র টের পেয়ে শেখ মুজিব তাঁর সহপাঠী ও বন্ধুদের নিয়ে একটি শক্তিশালী স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী গঠন করে সংবর্ধনা সভা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন। তাঁর কর্মদক্ষতায় সন্তুষ্ট শহীদ সোহরাওয়ার্দী তাঁকে ডেকে পরিচয় জানতে চাইলেন। পরিচয় বলার পর সোহরাওয়ার্দী সাহেব নোটবুকে শেখ মুজিবের নাম-ঠিকানা লিখে নেন। এর কয়েক দিন পরেই সোহরাওয়ার্দীর চিঠি পান শেখ মুজিব। তাতে কলকাতায় গেলে শেখ মুজিবকে দেখা করতে বলেন। এরপর ১৯৪১ সালে ম্যাট্রিক পাস করার পর শেখ মুজিবুর রহমান কলকাতায় গেলে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী তাঁকে ইসলামিয়া কলেজে ভর্তি এবং বেকার হোস্টেলে থাকার ব্যবস্থা করে দেন। তারপর থেকে শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ছায়াসঙ্গী। রাজনৈতিক জীবনের পথচলায় শেখ মুজিবুর রহমান শহীদ সোহরাওয়ার্দীর কাছ থেকে যে আনুকূল্য পেয়েছিলেন, তার তুলনা হয় না। বস্তুত হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর স্নেহধন্য হয়েই শেখ মুজিবুর রহমান রাজনীতির রাজপথে হাঁটার সুযোগ পেয়েছিলেন। সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে সেদিন তাঁর সাক্ষাৎ না ঘটলে শেখ মুজিবুর রহমান এত বড় নেতা হওয়ার সুযোগ পেতেন কিনা, বলা যায় না। আর সেজন্য শেখ মুজিব আজীবন কৃতজ্ঞ থেকেছেন তাঁর ‘লিডার’ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর প্রতি।

শেখ মুজিবুর রহমান আরেকজন প্রাতঃস্মরণীয় নেতার স্নেহসান্নিধ্য পেয়েছিলেন। তিনি মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। আনুগত্য, নিষ্ঠা ও বিশ্বস্ততায় শেখ মুজিব তাঁর ‘হুজুরের’ অত্যন্ত কাছের কর্মীতে পরিণত হয়েছিলেন। যে কারণে ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠন করার সময় শেখ মুজিব জেলে থাকলেও মওলানা ভাসানীর ইচ্ছায় তাঁকে নবগঠিত দলটির যুগ্ম সম্পাদক করা হয়েছিল। মওলানা ভাসানী শেখ মুজিবকে পুত্রবৎ স্নেহ করতেন। যে জন্য আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় স্বৈরশাসক আইয়ুব খান যখন শেখ মুজিবকে ফাঁসিতে ঝোলানোর সব আয়োজন সম্পন্ন করে ফেলেছিল, পিতা ভাসানী ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন পুত্র শেখ মুজিবের মুক্তি আন্দোলনে। অবশ্য তাঁদের সেই মধুর সম্পর্ক শেষ পর্যন্ত অক্ষুণ্ন্ন থাকেনি। রাজনীতির নানা সমীকরণে তা মাঝেমধ্যেই জোয়ার-ভাটার শিকার হয়েছে। স্বাধীনতার পর শেখ মুজিব যখন প্রধানমন্ত্রী, সরকারের নানা অনিয়ম, দুর্নীতি ও অরাজকতার প্রতিবাদ করায় ‘হুজুরকে’ গৃহবন্দি করতে দ্বিধা করেননি তিনি। সোহরাওয়ার্দী-ভাসানীর হাত ধরে রাজনীতির সিঁড়ি ভেঙে শেখ মুজিব ওপরে উঠলেও নিচে নামার সময় কারও সহযোগিতার প্রয়োজন পড়েনি তাঁর। সরকার পরিচালনায় নিদারুণ ব্যর্থতা, বিরুদ্ধবাদীদের ওপর নির্যাতন, সর্বোপরি গণতন্ত্র হত্যার পরিণতিতে তাঁর পতনের সিঁড়ি আপনা আপনিই রচিত হয়ে গিয়েছিল।      

কবি সমুদ্র গুপ্তের একটি কবিতার শিরোনাম- ‘তোমার পতন দেখি’। কবিতাটির শেষ লাইন কটি এ রকম- ‘নামতে নামতে তুমি কত নিচে নামো, আমি দেখবো/ তুমিতো উপরে নিক্ষিপ্ত ঢিল/নিচে নামা ছাড়া তোমার আর কোনো গত্যন্তর নাই।’ সমুদ্রদা গত হয়েছেন বেশ কয়েক বছর হলো। তবে তাঁর কবিতাটি চিরন্তন সত্যের বাণীর মতো আজও দেদীপ্যমান। কোনো দল বা ব্যক্তির রাষ্ট্রক্ষমতার চূড়ায় উঠে যাওয়াকে তাই আমার কবি সমুদ্র গুপ্তের ভাষায় ‘উপরে নিক্ষিপ্ত ঢিল’ বলেই মনে হয়; নিচে নেমে আসা ছাড়া যার আর কোনো পথ থাকে না। প্রকৃতির বিধান অনুযায়ীই এ অধোগমন সম্পন্ন হয়। তবে কখনো তা হয় বড্ড অসম্মানজনকভাবে। আর সেটা ওপরে উঠে যাওয়া ব্যক্তি বা দলের কৃতকর্মের ফসল হিসেবেই। ২০০২ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরীর পদত্যাগে বাধ্য হওয়ার পর প্রখ্যাত সাংবাদিক-কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ একটি জাতীয় দৈনিকে লেখা তাঁর কলামে মন্তব্য করেছিলেন- ‘পাহাড়ের চূড়ায় উঠে কেউ যদি আরও ওপরে ওঠার জন্য লাফ দেয়, তাহলে গভীর খাদে নিপতিত হওয়া ছাড়া তার আর গত্যন্তর থাকে না।’ বস্তুত ওপরে উঠতে উঠতে ‘আরও ওপরে’ ওঠার অপরিণামদর্শী আকাঙ্ক্ষা যখন উন্মাদনায় পরিণত হয়, বিবেকবুদ্ধিকে করে ফেলে আচ্ছন্ন, তখনই ঘনিয়ে আসে পতন। নিপতিত হতে হয় গভীর খাদে।

রাজনীতিতে ওপরে ওঠার বিষয়টি বড়ই কষ্টসাধ্য। একজন ব্যক্তিকে কর্মী থেকে নেতায় পরিণত হতে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। জীবন-যৌবনের সোনালি সময়গুলো অকাতরে বিলিয়ে দিতে হয় রাজনীতি নামের প্রেমাস্পদের পদযুগলে। বিসর্জন দিতে হয় ব্যক্তিগত চাওয়াপাওয়া, স্বাদ-আহ্লাদের অনেক অনুষঙ্গ। মন জুগিয়ে চলতে হয় উপরস্থ নেতার বা নেতাদের। তামিল করতে হয় তার সব হুকুম-আহকাম। অবশ্য এখনকার কথা আলাদা। এখন কারও নেতা হতে কাঠখড় দূরের কথা, কাগজও পোড়াতে হয় না। বরং ব্যয় করতে হয় কিছু চকচকে কাগজ, যেগুলোতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের স্বাক্ষরসহ লেখা থাকে “চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে ‘অত টাকা’ দিতে বাধ্য থাকিবে”। এটা তো কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক ইস্যুকৃত নোটের ক্ষেত্রে নির্দেশনামা। আর রাজনীতির ক্ষেত্রে কাগজকলমে ও রকম নির্দেশনামা না থাকলেও ‘ফেল কড়ি মাখো তেল’ এখন বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলোর অলিখিত নিয়মে পরিণত হয়েছে। দলের সদস্য হওয়া, জেলা-উপজেলা কিংবা কেন্দ্রীয় কোনো ‘সম্মানজনক’ পদপ্রাপ্তি সবকিছু নির্ভর করে টঙ্কা কী রকম ডঙ্কা বাজাতে পারে তার ওপর। আর নির্বাচনে মনোনয়নের বেলায় তো রীতিমতো বেচাকেনার হাট বসে। কোটির অঙ্কের নিচে কোনো কথাই নেই। পাঁচ-দশ কোটি টাকা দিয়ে কেউ কেউ কিনে নেয় সংশ্লিষ্ট দলের সিলমোহর দেওয়া একটি চিঠি। তারপর আরও দশ-বিশ কোটি টাকা ব্যয় করে ভাগ্যবান কেউ কেউ বনে যান ‘মাননীয় সংসদ সদস্য’। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলো, সে ব্যক্তি হয়তো জানেই না, একজন সংসদ সদস্য, মানে মেম্বার অব পার্লামেন্টের কাজটা কী। সারা জীবন বৈধ-অবৈধ অর্থ উপার্জনে সময় ব্যয় করার কারণে যে লোকটি বইপত্রের মুখ দর্শন করার সময় পাননি, তিনি যে পার্লামেন্টারি কার্যপ্রণালি, রাষ্ট্রীয় আইন সম্পর্কে অজ্ঞ হবেন এবং এ-সংক্রান্ত গেজেট নোটিফিকেশন হাতে পেয়ে শূন্য দৃষ্টি সামনে মেলে তাকিয়ে থাকবেন তাতে অবশ্য অবাক হওয়ার কিছু নেই। টাকার জোরে আইন প্রণেতা বনে যাওয়া একজনকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, জাতীয় সংসদ ভবনে যে লাইব্রেরি আছে, সেটাতে তিনি যান কি না। বলেছিলেন, ‘কত কষ্টে সময় বের করে অধিবেশনে যাই! ‘লাইবেরিতে’ (ভদ্রলোক এটাই বলেছিলেন) যাওনের সময় কই?’ অবাক হইনি। যার ধ্যান-জ্ঞান যে কোনো উপায়ে ধনার্জন, তিনি কেন জ্ঞানার্জনে বৃথা সময় ব্যয় করবেন? গল্পটি মনে পড়ে গেল, শিক্ষক ক্লাসে তাঁর ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘ধরো, তোমার সামনে এক জায়গায় জ্ঞান, আরেক জায়গায় টাকা রাখা আছে। তুমি কোনটা নেবে?’ ছাত্রের ঝটপট উত্তর, টাকা নেব স্যার। শিক্ষক ধমক দিয়ে বললেন, ‘কেন, জ্ঞান নেবে না কেন? আমি হলে তো জ্ঞান নিতাম।’ ছাত্র শিক্ষককে হতভম্ব করে দিয়ে বলল, ‘যার যেটার অভাব স্যার, সে তো সেটাই নেবে।’

কথা শুরু করেছিলাম মানুষের ওপরে ওঠা নিচে নামার প্রসঙ্গ নিয়ে। চলে এসেছি মাননীয়দের আমলনামায়। অবশ্য এখানেও সেই ওপরে ওঠার বিষয়টি জড়িয়ে আছে। টাকার বিনিময়ে দলের মনোনয়ন নিয়ে এবং আরও অধিক পরিমাণ টাকা ব্যয় করে যারা মাননীয় (!) সংসদ সদস্য হন, তারা কিন্তু জাতে ওঠা, মানে ওপরে ওঠার জন্যই সেই অকাতর ‘অর্থ বলীদান’ করেন। তবে এ ধরনের ওপরে ওঠার ভিত্তিটা হয় বড্ড নড়বড়ে। একসময় তা ধসে পড়ে সাভারের ‘রানা প্লাজা’ কিংবা ‘স্পেকট্রাম্প টাওয়ারের’ মতো।

ব্যক্তির মতো রাজনৈতিক দলগুলোকেও অনেক কসরত করে ওপরের দিকে উঠতে হয়। মানুষের মন জয় করার জন্য নতুন নতুন চিত্তাকর্ষক কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামতে হয়, জনগণকে দেখাতে হয় স্বর্গসুখের স্বপ্ন। তারা ভোট দিয়ে সে রাজনৈতিক দলকে সরকারে পাঠায়, তাদের সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য। এভাবেই একটি রাজনৈতিক দল নিচ থেকে ওপরে ওঠে। এই ওপরে ওঠার ক্ষেত্রে দলটিকে সাহায্য-সহযোগিতা নিতে হয় জনগণের।

কিন্তু ওপরে ওঠার পর সে দলটির, মানে সরকারের  ভুল কর্মকাণ্ড, জনবিরোধী অবস্থান তার জনপ্রিয়তার বহুতল ভবনের ভিত্তিকে নড়বড়ে করে দেয়। যার ফলে সামান্য একটু ভূকম্পন তাকে ভূপাতিত করে এক লহমায়। তবে নির্মম সত্যি হলো, মানুষ কিংবা রাজনৈতিক দল, নিজেদের ওপরে ওঠার কষ্টকর স্মৃতি সহজেই বিস্মৃত হয়। সম্ভবত ‘সুখে থাকলে ভূতে কিলায়’ প্রবাদের যথার্থতার কারণেই। আর তাই ওপরে উঠে তারা ভুল করে। ভুল করতে করতে যখন ভুলের পাহাড় তৈরি হয়, তখন তা সশব্দে ধসে পড়ে অনেকটা তাদের অজান্তেই।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
প্রশিক্ষণে অপচয়
প্রশিক্ষণে অপচয়
মহান স্বাধীনতা দিবস
মহান স্বাধীনতা দিবস
স্বাধীনতা মহান আল্লাহর নিয়ামত
স্বাধীনতা মহান আল্লাহর নিয়ামত
একাত্তর থেকে চব্বিশ : সমরে-সগর্বে শহীদ জিয়া
একাত্তর থেকে চব্বিশ : সমরে-সগর্বে শহীদ জিয়া
লুটের টাকায় গড়ে উঠেছে লন্ডন ওয়াশিংটন
লুটের টাকায় গড়ে উঠেছে লন্ডন ওয়াশিংটন
কিডনি সুরক্ষা
কিডনি সুরক্ষা
নিম্নমানের কয়লা
নিম্নমানের কয়লা
যানজটে অবরুদ্ধ ঢাকা
যানজটে অবরুদ্ধ ঢাকা
লোকদেখানো জাকাতে দারিদ্র্য ঘুচবে না
লোকদেখানো জাকাতে দারিদ্র্য ঘুচবে না
একাত্তরের স্বাধীনতাযুদ্ধ ও সেনাবাহিনীর আত্মপ্রকাশ
একাত্তরের স্বাধীনতাযুদ্ধ ও সেনাবাহিনীর আত্মপ্রকাশ
পেছন পানে ফিরে চাওয়া
পেছন পানে ফিরে চাওয়া
অস্থির রোহিঙ্গা শিবির
অস্থির রোহিঙ্গা শিবির
সর্বশেষ খবর
শব্দদূষণে আগ্রাসী হয়ে উঠছে পাখিরা : গবেষণা
শব্দদূষণে আগ্রাসী হয়ে উঠছে পাখিরা : গবেষণা

১ মিনিট আগে | অন্যান্য

বান্দরবানে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
বান্দরবানে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
বগুড়ায় স্বাধীনতা দিবস উদযাপন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে উন্নয়ন হলে রাষ্ট্র পিছিয়ে থাকবে না’
‘শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে উন্নয়ন হলে রাষ্ট্র পিছিয়ে থাকবে না’

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শবে কদরে দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনায় তারেক রহমান
শবে কদরে দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনায় তারেক রহমান

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা উঠলে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে’
‘মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা উঠলে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে’

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
রংপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় স্বাধীনতা দিবস উদযাপন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নওগাঁয় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা
স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নওগাঁয় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আর্থিক সংকটে বিশ্বমঞ্চে যেতে অনিশ্চয়তায় শাবির ‘সাইনটক’
আর্থিক সংকটে বিশ্বমঞ্চে যেতে অনিশ্চয়তায় শাবির ‘সাইনটক’

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদক কারবারি আটক
মাদক কারবারি আটক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা দিবসে ফেনী রিপোর্টার্স ইউনিটির শ্রদ্ধা
স্বাধীনতা দিবসে ফেনী রিপোর্টার্স ইউনিটির শ্রদ্ধা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পরীক্ষামূলক বিটিআই লার্ভিসাইড প্রয়োগ কার্যক্রমের উদ্বোধন
চট্টগ্রামে পরীক্ষামূলক বিটিআই লার্ভিসাইড প্রয়োগ কার্যক্রমের উদ্বোধন

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেনীতে বিদেশি মদসহ গ্রেফতার ১
ফেনীতে বিদেশি মদসহ গ্রেফতার ১

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুবিতে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত
কুবিতে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে নানা আয়োজনে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
নীলফামারীতে নানা আয়োজনে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে যত বিলম্ব হবে, সরকার তত বিপদে পড়বে: গয়েশ্বর
নির্বাচনে যত বিলম্ব হবে, সরকার তত বিপদে পড়বে: গয়েশ্বর

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘ঈদে বকশিসের নামে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় হতে পারে ৮৩২ কোটি টাকা’
‘ঈদে বকশিসের নামে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় হতে পারে ৮৩২ কোটি টাকা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউবিতে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত
বাউবিতে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রেনের ধাক্কায় অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় স্মৃতিসৌধে রূপালী ব্যাংকের শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে রূপালী ব্যাংকের শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভাঙ্গায় গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবান জেলা আ.লীগ নেতা লক্ষ্মীপদ কারাগারে
বান্দরবান জেলা আ.লীগ নেতা লক্ষ্মীপদ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদুল ফিতরে বায়তুল মোকাররমে ৫ জামাত
ঈদুল ফিতরে বায়তুল মোকাররমে ৫ জামাত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ছাড়া সংবিধান পরিবর্তন কঠিন’
‘নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ছাড়া সংবিধান পরিবর্তন কঠিন’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ ওভারেই পাকিস্তানকে হারাল নিউজিল্যান্ড
১০ ওভারেই পাকিস্তানকে হারাল নিউজিল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর যেসব এলাকায় গ্যাস থাকবে না বৃহস্পতিবার
রাজধানীর যেসব এলাকায় গ্যাস থাকবে না বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে তিন শতাধিক বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ পরিবারকে সংবর্ধনা
চাঁদপুরে তিন শতাধিক বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ পরিবারকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম জয়ের খোঁজে আজ মুখোমুখি কলকাতা-রাজস্থান
প্রথম জয়ের খোঁজে আজ মুখোমুখি কলকাতা-রাজস্থান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা দিবসে বিএসএফকে মিষ্টি উপহার বিজিবির
স্বাধীনতা দিবসে বিএসএফকে মিষ্টি উপহার বিজিবির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযুদ্ধ এবং চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান এক নয়, তবে অদ্ভুত মিল আছে: মঞ্জু
মুক্তিযুদ্ধ এবং চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান এক নয়, তবে অদ্ভুত মিল আছে: মঞ্জু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শতাধিক গাড়িবহরের টাকার উৎস জানালেন সারজিস আলম
শতাধিক গাড়িবহরের টাকার উৎস জানালেন সারজিস আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘৯০ হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার অভিযোগ তদন্তের জন্য ডাটা এন্ট্রি চলছে’
‘৯০ হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার অভিযোগ তদন্তের জন্য ডাটা এন্ট্রি চলছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিষেকে নজর কাড়লেন হামজা, ভারত থেকে ড্র নিয়ে ফিরছে বাংলাদেশ
অভিষেকে নজর কাড়লেন হামজা, ভারত থেকে ড্র নিয়ে ফিরছে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারজিসের শতাধিক গাড়ির বহর নিয়ে প্রশ্ন তুললেন তাসনিম জারা
সারজিসের শতাধিক গাড়ির বহর নিয়ে প্রশ্ন তুললেন তাসনিম জারা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাভার থেকে ঢাকায় আনা হয়েছে তামিমকে
সাভার থেকে ঢাকায় আনা হয়েছে তামিমকে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনার ‘গোলবন্যায়’ বিধ্বস্ত ব্রাজিল
আর্জেন্টিনার ‘গোলবন্যায়’ বিধ্বস্ত ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘হিজাব পরিহিত’ আইফেল টাওয়ার, বিজ্ঞাপন ঘিরে উত্তাল ফ্রান্স
‘হিজাব পরিহিত’ আইফেল টাওয়ার, বিজ্ঞাপন ঘিরে উত্তাল ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নাম নিয়ে আপত্তি, নির্বাচন কমিশনে চিঠি
এনসিপির নাম নিয়ে আপত্তি, নির্বাচন কমিশনে চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য অস্পষ্ট : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য অস্পষ্ট : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাটি মেশানো কয়লায় মেঘনার জালিয়াতি ধরতে তদন্ত কমিটি
মাটি মেশানো কয়লায় মেঘনার জালিয়াতি ধরতে তদন্ত কমিটি

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এবারের ঈদে গান শোনাবেন না ড. মাহফুজুর রহমান
এবারের ঈদে গান শোনাবেন না ড. মাহফুজুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার পূর্ণাঙ্গ ভাষণ
প্রধান উপদেষ্টার পূর্ণাঙ্গ ভাষণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দিতে না পারায় ১২ মালিকের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দিতে না পারায় ১২ মালিকের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান দিল যে নতুন হুঁশিয়ারি
ইরান দিল যে নতুন হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের গোপন সামরিক পরিকল্পনা ফাঁস
যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের গোপন সামরিক পরিকল্পনা ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনার কাছে নাকানিচুবানি খাওয়ায় ক্ষমা চাইলেন ব্রাজিল অধিনায়ক
আর্জেন্টিনার কাছে নাকানিচুবানি খাওয়ায় ক্ষমা চাইলেন ব্রাজিল অধিনায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দামে আবারও রেকর্ড
স্বর্ণের দামে আবারও রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘আওয়ামী লিগ’ নামে নতুন দল, নিবন্ধন চেয়ে ইসিতে আবেদন
‘আওয়ামী লিগ’ নামে নতুন দল, নিবন্ধন চেয়ে ইসিতে আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের পর এশিয়া থেকে বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে ইরান
জাপানের পর এশিয়া থেকে বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বঙ্গবন্ধু এভিনিউ’ এখন ‘শহীদ আবরার ফাহাদ এভিনিউ’
‘বঙ্গবন্ধু এভিনিউ’ এখন ‘শহীদ আবরার ফাহাদ এভিনিউ’

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি শিশুদের ‘মৃত্যুদণ্ড’র পরামর্শ, ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যে নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি শিশুদের ‘মৃত্যুদণ্ড’র পরামর্শ, ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যে নিন্দার ঝড়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনে মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশের নিচে নেমে আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
জুনে মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশের নিচে নেমে আসবে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে বিমান হামলায় কয়েকশ’ মানুষ নিহত
সুদানে বিমান হামলায় কয়েকশ’ মানুষ নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’

৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

শয্যাশায়ী মাকে আবেগতাড়িত হয়ে যা বলেছিলেন শাহরুখ
শয্যাশায়ী মাকে আবেগতাড়িত হয়ে যা বলেছিলেন শাহরুখ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমজানে দ্রব্যমূল্য আগের তুলনায় কমেছে, জনগণ স্বস্তি পেয়েছে: ড. ইউনূস
রমজানে দ্রব্যমূল্য আগের তুলনায় কমেছে, জনগণ স্বস্তি পেয়েছে: ড. ইউনূস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তরে অর্জিত স্বাধীনতা রক্ষা করতেই চব্বিশের অভ্যুত্থান: আসিফ মাহমুদ
একাত্তরে অর্জিত স্বাধীনতা রক্ষা করতেই চব্বিশের অভ্যুত্থান: আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকাতির হটস্পট ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক, আতঙ্কে যাত্রী ও চালকরা
ডাকাতির হটস্পট ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক, আতঙ্কে যাত্রী ও চালকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা দিবসে ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা
স্বাধীনতা দিবসে ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে ফের বাংলাদেশ প্রসঙ্গ
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে ফের বাংলাদেশ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান স্বাধীনতা দিবস আজ
মহান স্বাধীনতা দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাঙল নিয়ে জাপায় আবার কাড়াকাড়ি
লাঙল নিয়ে জাপায় আবার কাড়াকাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধাক্কা সামলাতে ছোট হচ্ছে বাজেট
ধাক্কা সামলাতে ছোট হচ্ছে বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডিসেম্বর জুনের মধ্যে সংসদ নির্বাচন
ডিসেম্বর জুনের মধ্যে সংসদ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সূর্যসন্তানরা কি পথ হারিয়েছেন?
সূর্যসন্তানরা কি পথ হারিয়েছেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান দেশের ইতিহাসে যুগান্তকারী ঘটনা
জুলাই গণ অভ্যুত্থান দেশের ইতিহাসে যুগান্তকারী ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটের অর্থনীতিতে ঈদ পর্যটন
সিলেটের অর্থনীতিতে ঈদ পর্যটন

নগর জীবন

কিছু দল বলছে মুক্তিযুদ্ধ কোনো ঘটনাই ছিল না
কিছু দল বলছে মুক্তিযুদ্ধ কোনো ঘটনাই ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার সেই লক্কড়ঝক্কড়ে জীবনের ঝুঁকি
আবার সেই লক্কড়ঝক্কড়ে জীবনের ঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির নাম নিয়ে আপত্তি বিসিপির
এনসিপির নাম নিয়ে আপত্তি বিসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাময় ম্যাচে বাংলাদেশের ড্র
হামজাময় ম্যাচে বাংলাদেশের ড্র

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার কোটি ব্যাংক ঋণ নিলে আসতে হবে পুঁজিবাজারে
হাজার কোটি ব্যাংক ঋণ নিলে আসতে হবে পুঁজিবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী না থাকলে এই দেশটাই স্বাধীন হতো না
মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী না থাকলে এই দেশটাই স্বাধীন হতো না

স্বাধীনতা দিবস সংখ্যা

বেতন না দিলে মালিকদের বিদেশযাত্রা বন্ধ
বেতন না দিলে মালিকদের বিদেশযাত্রা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে তামিমের লাগবে তিন মাস
স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে তামিমের লাগবে তিন মাস

মাঠে ময়দানে

শিলংয়ে মুগ্ধতা ছড়ালেন হামজা
শিলংয়ে মুগ্ধতা ছড়ালেন হামজা

মাঠে ময়দানে

১৬ বছর পর বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ড
১৬ বছর পর বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

সন্‌জীদা খাতুন আর নেই
সন্‌জীদা খাতুন আর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রামে বিক্ষোভ সংঘর্ষ
ঢাকা-চট্টগ্রামে বিক্ষোভ সংঘর্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিগারেটের ধোঁয়া ঘিরে ওসমানীতে তুলকালাম
সিগারেটের ধোঁয়া ঘিরে ওসমানীতে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সুযোগ বহুদলীয় গণতন্ত্র পথচলা নিশ্চিতের
সুযোগ বহুদলীয় গণতন্ত্র পথচলা নিশ্চিতের

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার সৈনিক স্লোগান দিয়ে মাসউদের ওপর হামলা : এনসিপি
জিয়ার সৈনিক স্লোগান দিয়ে মাসউদের ওপর হামলা : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটের টাকায় গড়ে উঠেছে লন্ডন ওয়াশিংটন
লুটের টাকায় গড়ে উঠেছে লন্ডন ওয়াশিংটন

সম্পাদকীয়

রমজান পেয়েও যারা ক্ষতিগ্রস্ত
রমজান পেয়েও যারা ক্ষতিগ্রস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর থেকে চব্বিশ : সমরে-সগর্বে শহীদ জিয়া
একাত্তর থেকে চব্বিশ : সমরে-সগর্বে শহীদ জিয়া

সম্পাদকীয়

আমি একেবারেই বাঙালি কন্যা
আমি একেবারেই বাঙালি কন্যা

শোবিজ

অপূর্ব-ফারিণের এক ধ্রুবতারা
অপূর্ব-ফারিণের এক ধ্রুবতারা

শোবিজ