শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বখতিয়ার খলজির পথে বারবার হেঁটেছে বাংলাদেশ

মো. আবুসালেহ সেকেন্দার
প্রিন্ট ভার্সন
বখতিয়ার খলজির পথে বারবার হেঁটেছে বাংলাদেশ

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শিক্ষা হচ্ছে মানুষ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয় না। ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি একইভাবে না ঘটলেও তার অন্তর্নিহিত কারণ ও শিক্ষা একই থাকে। তাই ইতিহাস বারবার ফিরে ফিরে আসে। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে ইতিহাসের পুনরাবৃত্তির কথা সবার আগে সামনে আসবে। শেখ মুজিব থেকে শেখ হাসিনা- ইতিহাস যেন একই পথে হেঁটেছে। শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতাপূর্ব জনপ্রিয়তার পারদ স্বাধীন বাংলাদেশে নড়বড়ে হয়ে যায়।  তিনি তাঁর শাসনামলের শেষ দিকে অনেকটা জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। কেন, কার বা কাদের কারণে তিনি জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিলেন, সেই ইতিহাস থেকে শিক্ষা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা নিয়েছেন বলে মনে হয়নি। তাদের অনেকের কার্যক্রম দেখে বখতিয়ার খলজির পথে বারবার হেঁটেছে বাংলাদেশ মনে হয় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত পুনরায় সরকার গঠনের পূর্ব পর্যন্ত দিনগুলোর চিত্রও তারা ১৯৯৬ সালে এবং ২০০৮ সালে ক্ষমতা গ্রহণ করার পর বেমালুম ভুলে যায়। ১৯৯৬ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত সময়ে তাদের শাসনকালের ইতিহাস ঘাঁটলে সেই কথার সত্যতা পাওয়া যাবে। যার পরিণতিতে ২০০১ সালে তাদের আবারও ক্ষমতা হারাতে হয়।

সৃষ্টিকর্তা আবারও আওয়ামী লীগের প্রতি মুখ তুলে চেয়েছিলেন ২০০৮ সালে। সেনা-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় বসে। কিন্তু সেই ক্ষমতা গ্রহণের পর তারা গণতন্ত্রকে সুসংহত করতে চরমভাবে ব্যর্থ হয়। সীমিত পরিসরের গণতান্ত্রিক ধারায় আওয়ামী লীগের গাড়ি আটকে যায়। সেই আটকানোর পরিণতি কতটা ভয়াবহ পতন ডেকে আনতে পারে, তা সারা বিশে^র মানুষ দেখেছে গত বছরের জুলাই-আগস্টে। ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনে আওয়ামী লীগের সাজানো বাগান তছনছ হয়ে গেছে। তারা  ছিটকে পড়ে ক্ষমতার বাইরে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রামে নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আজ গণহত্যায় বিচারের মুখোমুখি। অতি আত্মবিশ^াস ও আত্মন্ডঅহংকার আওয়ামী লীগের এই পরিণতির জন্য দায়ী।

শুধু আওয়ামী লীগের ক্ষেত্রে এই কথা প্রযোজ্য নয়। বাংলাদেশের অপরাপর রাজনৈতিক দলের খানা তল্লাশি করলেও একই পরিণতির শিক্ষা পাওয়া যায়। ক্ষমতার বাইরে থাকলে তাদের অনেকের এক রূপ, আর ক্ষমতায় গেলে তাদের অনেকের ভিন্ন রূপ চোখে পড়ে। ক্ষমতা যেন তাদের অন্ধ করে দেয়। তখন অনেকেই ধরাকে সরা জ্ঞান করেন না। ফলে তার পরিণতিতে পতন ঘটে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলের কর্মী-সমর্থকদের অনেকেই ক্ষমতার পট পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে তাদের অতীতকে ভুলে যান। তাদের বয়ান তারা পাল্টে ফেলেন।

যদিও তারা মুহাম্মদ বখতিয়ার আল খলজি থেকে শিক্ষা নিতে পারতেন। ১২০৪ সালে বখতিয়ার খলজি বাংলার তৎকালীন শাসক রাজা লক্ষ্মণ সেনের শাসিত নদীয়ায় বিজয়ী বেশে প্রবেশ করেন। এর মাত্র দুই বছর পর অর্থাৎ ১২০৬ সালে তাঁকে ইতিহাস সেরা পরাজয়ের মুখোমুখি হতে হয়। ১২০৪ সালে নদীয়া বিজয়ের কারণে বখতিয়ার খলজির সঙ্গে থাকা সৈন্যরা ও তাঁর পরিবারের চোখে তিনি নায়ক ছিলেন। কিন্তু মাত্র দুই বছরের মধ্যে তাঁর তিব্বত অভিযান ব্যর্থ হলে তিনি তাঁদের কাছে খলনায়কে পরিণত হন। ঐতিহাসিক মিনহাজ উদ্দিন সিরাজ তাঁর ‘তবকাত নাসিরি’ গ্রন্থে লিখেছেন : তিব্বত অভিযান থেকে পরাজিত হয়ে দেওকোটে ফেরত আসার পর বখতিয়ার খলজি অত্যধিক মানসিক যন্ত্রণায় রোগাক্রান্ত হয়ে পড়েন। তিব্বত অভিযানে নিহত সৈন্যদের স্ত্রী ও সন্তানদের সঙ্গে দেখা হলে তিনি লজ্জায় ঘোড়ায় চড়া থেকে বিরত থাকতেন।

মিনহাজের উপর্যুক্ত দাবি থেকে মনে হতে পারে যে বখতিয়ার খলজি তিব্বত অভিযানে নিহত সৈন্যদের স্ত্রী ও সন্তানদের প্রতি সম্মানার্থে ঘোড়ায় চড়তেন না। কিন্তু প্রকৃত কারণ ছিল ভিন্ন। তাঁর পক্ষে প্রকৃতপক্ষে ঘোড়ায় চড়া সম্ভব হতো না। মিনহাজের লেখা থেকেই তা স্পষ্ট হয়। মিনহাজের মতে, যখনই বখতিয়ার খলজি ঘোড়ায় চড়তেন তখনই তিব্বত অভিযানে নিহত সৈন্যদের স্ত্রী-সন্তানরা ঘর ও রাস্তায় থাকা সব লোক যাদের অধিকাংশ নারী ও শিশু তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ করতেন। বখতিয়ার খলজিকে অভিশাপ দিতেন এবং গালিগালাজ করতেন। বাধ্য হয়ে তিনি ঘোড়ায় চড়তে পারতেন না। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে চলে যায় যে একসময় তিনি ঘর থেকেই আর বের হতেন না।

১২০৪ সালে যে বখতিয়ার খলজি নায়ক বেশে নদীয়া প্রবেশ করেন সেই বখতিয়ার খলজির অমন পরিণতির কারণ ছিল নদীয়া বিজয় তাঁকে উচ্চাভিলাষী করে তুলেছিল। পরাক্রমশীল লক্ষ্মণ সেনের বিরুদ্ধে মাত্র ১৭-১৮ জন সৈন্য নিয়ে বিশাল জয় পাওয়ায় তিনি আত্ম-অহংকার আত্মগরিমায় ভুগছিলেন। অতি আত্মবিশ^াসে তিনি তিব্বত অভিযানে যান এবং ওই অভিযানে তাঁর পুরো সেনাবাহিনী ধ্বংস হয়ে যায়। শতাধিক সৈন্য নিয়ে তিনি দেওকোটে ফিরে আসেন।

তিব্বতে অভিযানের আগে যে ধরনের গোয়েন্দা তথ্য দরকার ছিল তা বখতিয়ার খলজির কাছে ছিল না। তাঁর তিব্বত অভিযানের পুরো সামরিক রণনীতি ও রণকৌশল বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে যে তিনি তিব্বত সম্পর্কে খুব বেশি জানতেন না। ফলে প্রকৃতি ও জনপ্রতিরোধে পড়ে তাঁর পরাজয় ঘটে। আর তাঁর চূড়ান্ত পরাজয় কামরূপে নিশ্চিত হয়। তাঁর দুইজন আমিরের অন্তঃকলহের কারণে তিব্বতের পর কামরূপেও তাঁর পরাজয় ঘটে।

মিনহাজের বিবরণ থেকে জানা যায়, বখতিয়ার খলজি তিব্বত অভিযান থেকে ফেরত আসার পথ শত্রুমুক্ত রাখতে কৌশলগত সামরিক দিক দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিল হাকো সেতু পাহারায় দুজন আমিরকে প্রচুর সৈন্যসহ নিযুক্ত করেন। ওই আমিরের মধ্যে একজন ছিলেন তুর্কি দাস। অন্যজন ছিলেন খলজি আমির। বখতিয়ার খলজি তিব্বতের দিকে অগ্রসর হওয়ার পর ওই তুর্কি ও খলজি আমির নিজেদের মধ্যে বিবাদে জড়িয়ে পড়েন। ওই বিবাদ এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায়, শেষ পর্যন্ত তা সামরিক সংঘাতে গড়ায়। ওই সংঘাতের ফলে তাঁরা গুরুত্বপূর্ণ সিল হাকো সেতু ও সেতুসংলগ্ন রাস্তার পাহারা ছেড়ে চলে যান। ওই সুযোগে কামরূপের রাজা পৃথু সেতুটি ধ্বংস করে দেন। ফলে তিব্বত অভিযান থেকে ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসার পথে খলজির পক্ষে নির্বিঘ্নে দেওকোটে ফেরত আসা সম্ভব হয়নি। তিনি কামরূপের রাজা কর্তৃক আক্রান্ত হন। ওই আক্রমণের ফলে তাঁর পুরো সেনাবাহিনী ধ্বংস হয়ে যায়। কামরূপের রাজা পৃথুর হঠাৎ আক্রমণে শতাধিক সৈন্যসহ বখতিয়ার খলজি প্রাণরক্ষা করতে সক্ষম হন। ১০ হাজার সৈন্য নিয়ে তিনি তিব্বত অভিযানে যান। কিন্তু দেওকোটে ফিরে আসেন শতাধিক সৈন্যসহ। বাকিরা তিব্বত ও কামরূপে প্রাণ হারান।

১২০৪ সালের নদীয় বিজয়ের নায়ক বখতিয়ার খলজি মাত্র দুই বছরের মধ্যে ১২০৬ সালে খলনায়কে পরিণত হন। তাঁর ওই নায়ক থেকে খলনায়কে পরিণত হওয়ার ঘটনার মধ্যে রাজনীতিবিদদের জন্য ঐতিহাসিক শিক্ষা রয়েছে। কিন্তু ইতিহাসের ঘটনার পরম্পরা বলে বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা কখনো বখতিয়ার খলজির খলনায়কে পরিণত হওয়ার ঘটনা থেকে শিক্ষা নেননি। তাই বাংলাদেশের রাজনীতিতে ইতিহাসের শিক্ষার বারবার পুনরাবৃত্তি ঘটেছে।  একদা যিনি নায়ক হিসেবে জনতা কর্তৃক নন্দিত হয়েছেন, পরবর্তীকালে তিনিই আবার জনতার কাছে খলনায়কে পরিণত হয়ে নিন্দিত হয়েছেন। অপ্রিয় হলেও বাংলাদেশের ইতিহাস ঘাঁটলে উপর্যুক্ত কথার সত্যতা যেন বারবার যুগে যুগে ফিরে ফিরে এসেছে।

♦ লেখক : সহকারী অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মহান পয়লা মে
মহান পয়লা মে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম