শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০২৫

অলৌকিক ট্রেনের যাত্রী

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
অলৌকিক ট্রেনের যাত্রী

স্কুলে আমাদের ড্রয়িং টিচার ছিলেন আনোয়ার উল্লাহ। গুণী মানুষ। গান গাইতেন। ক্রিকেট খেলতেন। বার্ষিক মিলাদ মাহফিলের দিন খাওয়ানো হতো তাঁরই রান্না করা বিরিয়ানি। নিজের ইতিবাচক ব্যাপারগুলো তিনি তাঁর ছাত্রদের মধ্যে সঞ্চারণে সচেষ্ট থাকতেন। অন্যদের কথা জানি না, সুযোগ পেলে আজও বাহাদুরি দেখানোর মতলবে যে আঁকাআঁকি করি তা ওই অঙ্কনগুরু প্রদত্ত বিদ্যারই ছায়াপাত। স্টুডেন্টস কমনরুমের দেয়ালে ঝুলন্ত ফ্রেমবন্দি ছবি আর হিতকথাগুলোর অধিকাংশই তুলির ছোঁয়ায় শিল্পমণ্ডিত করেছেন আনোয়ার উল্লাহ স্যার।

দেয়ালশোভিত হিতকথার প্রায় সবই মুখস্থ করে ফেলেছিল সহপাঠী ফজলুল হাকিম। এ জন্য তার প্রতি খুবই প্রীতিভাব পোষণ করছিলেন আউস। আনোয়ারের ‘এ’+উল্লাহর ‘ইউ’+স্যারের ‘এস’। তিনে মিলে ‘আউস’ শব্দটির উদ্ভাবক ফজলুল রঙ্গ করে বলে- ‘আউস-এর মতো আর্টিস্ট হবাম/এটা আমার দীর্ঘকালের হাউস/আর্টিস্ট হইয়া আঁকুম ছবি ঢাউস ঢাউস।’

বিচ্ছুর বিচ্ছু ফজলুর রঙ্গতামাশার সংবাদ পেয়ে গেলেন আউস। নীতিনিষ্ঠ কড়ামেজাজি আনোয়ার উল্লাহ স্যার ফাজলামোর বিরুদ্ধে কুপিত হয়ে কী কী করতে পারেন, তার অলিখিত তালিকা প্রস্তুত। সম্ভাব্য হচ্ছে- পিরিয়ড শেষ না হওয়া পর্যন্ত ক্লাসের শেষ বেঞ্চটির ওপর ফজলুকে দাঁড় করিয়ে রাখা হবে। তা হলো না। কারুকাজখচিত পাঞ্জাবি পরা, সুবিন্যস্ত দাড়িভরা মুখে ‘মজা পেলাম’ স্টাইলের হাসি ফুটিয়ে স্যার বললেন, হয়ার ইজ মাই মিসগাইডেড হনুমান ফজলু? ভয়ার্ত ফজলু মাথা গুঁজে বসা ছিল লাস্ট বেঞ্চের আগের বেঞ্চে। শাস্তি হবে না, হলেও সেটা কঠিন হচ্ছে না, টের পেয়ে ফজলু আওয়াজ ছাড়ল ‘ইয়েস স্যার!’

সপাং সপাং বেত ঘুরিয়ে আনোয়ার উল্লাহ স্যার বলেন, তোর সিট তো সেকেন্ড রোতে। অত দূরে গিয়ে বসলি যে? ওখানে কী কড়ই গাছের ডাল ধরে ঝুলে পড়বার ফন্দি করছিস? সামনে আয়...। আয় বলছি... আজ তোর ইয়েস স্যারের তেরোটা বাজানোর আগে থামছি না।

স্যারের টেবিলের কাছে গিয়ে দাঁড়ায় আপাতত সুবোধ বালক ফজলুল হাকিম। তাকে এবং ক্লাসকে স্যার জানান, মহান পুরুষদের বাণী মুখস্থ করলে মহত্ত্ব অর্জনের অলৌকিক ট্রেনের যাত্রীসাধনবাসনা জাগ্রত হয় মনে করাটা ভুল। মুখে এক অন্তরে আরেক হওয়া তো এই ব-দ্বীপের জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্য। অধিবাসী মানুষ যেখানে ঐতিহ্যচ্যুত হওয়ার প্রয়োজনবোধ করে না, সেখানে একটা হনুমান সুন্দর সুন্দর কিছু কথা উচ্চারণ করে বলে তার লেজ খসতে শুরু করেছে ধরে নেওয়াটা বিরাট আহাম্মকি।

নিজের দুই কান নিজ হাতে ধরে রেখে লাস্ট বেঞ্চে দাঁড় করিয়ে রাখার শাস্তি-পদ্ধতি পরিহার করে ড্রয়িং স্যার ‘ডান হাতে ছয়/বাম হাতে ছয়’ বেত্রাঘাত রীতি প্রয়োগের সিদ্ধান্ত নেন। তিনি বলেন, সমস্যা হলো ডেপুটি সুপার অব পুলিশের ছেলে ফজলু একডজন বেতের ঘা পেয়েছে, এই দুঃখজনক খবর শহরে ছড়িয়ে পড়বে। বাবা-মার কানেও খরবটা পৌঁছাবে। তাঁরা মর্মাহত হবেন। এই পরিস্থিতি এড়ানোর উপায়ও একটা আছে। ক্লাসের সবাই বলে, কী স্যার! সেটা কী!

‘মহৎ পুরুষদের যেসব বাণী মুখস্থ করেছি নিজের জীবনে সেগুলো প্রয়োগের যথাসাধ্য চেষ্টা আমি করব’- এই অঙ্গীকার ঘোষণা করবে ফজলুল হাকিম। আমরা করতালি দিলাম। সহাস্যবদন স্যারও করতালি দেন। ফজলু অঙ্গীকার করলে আবার করতালি। সঙ্গে ছিল হর্ষধ্বনি। হঠাৎ ফজলুকে টান মেরে মঞ্চে (যেখানে স্যারের টেবিল-চেয়ার) ওঠান আউস। বলেন : এখন ফজলু আমাদের সাত মহৎপ্রাণের মুখনিঃসৃত বাণী শোনাবে।

ফজলু উচ্চারিত ওসব বাণীর পাঁচটি আজও আমার মনে আছে : (১) ‘ট্রাই টু লার্ন সামথিং অ্যাবাউট এভরিথিং অ্যান্ড এভরিথিং অ্যাবাউট সামথিং।’ (২) ‘লাইফ ইজ নট ফাইন্ডিং ইয়োরসেলফ। লাইফ ইজ অ্যাবাউট ক্রিয়েটিং ইয়োরসেলফ।’ (৩) ‘নিজ দায়িত্ব পালনে ব্রতী হও, অন্যে তোমার কাছে কৈফিয়ত চাইবে না।’ (৪) ‘কর্মই বিরক্তি, পাপ ও দারিদ্র্য’- এ তিন অমঙ্গল দূর করে। (৫) ‘গৌরব ক্ষণিকের কিন্তু অখ্যাতি চিরকালের।’

কথাগুলো বলে গেছেন : (১) টমাস হেনরি হাক্সলি, (২) জর্জ বার্নার্ড শ, (৩) হজরত আলী, (৪) ভলতেয়ার ও (৫) নেপোলিয়ন বোনাপার্ট।

প্রচণ্ড ধমক : একবার স্কুলে সাজ সাজ রোয়াব ওঠে। অনেক উঁচু, প্রায় পাঁচ ফুট ব্যাসের কাণ্ড দুই শিশু গাছকে দুই পাশে রেখে যে রাস্তাটি গেছে মূল ভবনের বারান্দা পর্যন্ত তার সংস্কার হলো। ফুল বাগান করা হয় পারিপাটি। স্কাউটরা যন্ত্রসুরের রেওয়াজ করছে কবি গোলাম মোস্তফা রচিত, ‘খাইবার দ্বারে তার পতাকাবাহী/মেঘনা কূলের যত বীর সিপাহী...।’ গান; সঙ্গে বাজছে ড্রাম। মিলনায়তনের মঞ্চে সমবেত কণ্ঠের ‘বরিষো ধরা মাঝে শান্তির বারি’ গানের অনুশীলন করাচ্ছেন বিখ্যাত গায়ক সত্য গোপাল নন্দী। সব আয়োজন এক ব্যক্তিকে তুষ্ট করার জন্য। তিনি চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিদ্যালয় পরিদর্শক। কিন্তু তাঁর মর্যাদা উচ্চতা ক্ষমতা আভিজাত্যের ইঙ্গিতবাহী শব্দ ‘রেন্জ ইনসপেক্টর’ আসছেন। রেন্জ ইনসপেক্টর আসছেন ধ্বনিত হচ্ছিল। নির্ধারিত দিনে তিনি এলেন।

ক্ষমতাধররা আসেন, দেখেন এবং নাকি জয় করেন। স্ফীত উদর, মোটাসোটা ফরসাদেহী মাঝারি উচ্চতায় রেন্জ ইনসপেক্টর (আর আই) এলেন, দেখলেন এবং ধমক মারলেন। প্রচণ্ড ধমক। শিক্ষকরা তাঁকে অতি বিনীত ভঙ্গিতে অভ্যর্থনা জানানোর পরপরই তিনি প্রতিটি ক্লাসে ঢুঁ মারেন। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলাপও করলেন। হোয়াটস ইয়োর নেম, হাউ ইয়োর স্কোর ইন দ্য লাস্ট একজাম, টেলমি হু ইজ দ্য প্রভিন্সিয়াল ওয়ার্কস মিনিস্টার ইত্যাদি।

পূর্তমন্ত্রী কে? প্রশ্নটি আমাকেই করা। উত্তরটা সঠিক দিতে পারায় বুক প্রসারিত হয়। কিন্তু মন করে খচখচ। শিক্ষালয় পরিদর্শক শিক্ষামন্ত্রীর নাম জানতে চাওয়া উচিত ছিল। আমি শিক্ষার্থী; আমি শিক্ষামন্ত্রী বুঝব- পূর্তমন্ত্রীর কাছে আমার কী কাম? তবে আল্লায় বাঁচাইছে। বাণিজ্য বা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নাম জানতে চাননি। কোনো কাম না থাকায় ওই দুজনের নাম ছিল অজানা।

এ ক্লাস, ও ক্লাস ঘুরে আর আই মহোদয়ের স্টুডেন্টস কমন রুমে প্রবেশ। স্যারদের পিছু পিছু আমরাও ওই রুমে। আর আই হেড স্যারের সঙ্গে কিছুক্ষণ পিংপং খেলার পর দেয়ালে শোভিত ছাত্রদের আঁকা বিভিন্ন ছবি দেখতে লাগলেন। দেখেন আর ফাইন! ভেরি নাইস। একসেলেন্ট বলেন। একটি ফ্রেমের সামনে এসে তিনি থমকে দাঁড়ান। প্রশ্ন করেন, ‘হু রোট দিস্?’ সামনে এগিয়ে গিয়ে আনোয়ার উল্লাহ সহাস্যে বলেন, ‘আমি স্যার।’

‘আপনি? আর ইউ ইনসেন?’ গর্জে ওঠেন আর আই, ‘নামান। এখনই নামান।’ ধমকের চোটে বিষণ্ন হয়ে গেলেন আউস। দ্রুত ফ্রেমটি নামানো হলে দেখি তাতে লেখা- ‘মৃত্যুই জীবনের অপরিহার্য পরিণাম।’ আর আই কটমট করে হেড স্যারের দিকে তাকিয়ে বলেন, “ছেলেপিলেদের হতাশা শেখানোর অধিকার কে আপনাদের দিয়েছে? চোখের সামনে বারবার ‘মৃত্যু মৃত্যু মৃত্যু’ লেখা দেখলে ওদের মনে ভয়ংকর প্রশ্ন জাগবে। ওরা তখন ভাববে- মরেই তো যাব, পড়ালেখা করে কী লাভ?”

উচিত-অনুচিত : মরণচিন্তা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। যা ঘটবেই তার জন্য উদ্বিগ্ন না হওয়ার পরামর্শ দেন মনোবিদরা। সমাজহিতৈষীদের কেউ কেউ বলেন, মরণচিন্তা পুরোপুরি বর্জন অনুচিত। মরণ আসন্ন, এই বোধ নাকি মানুষের লোভলালসার নিয়ন্ত্রক। মনে আছে, সেবা সংগঠন ‘বাঁচতে শেখো’র পরিচালক অ্যাঞ্জেলা গোমেজ ২০১৮ সালে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ প্রদত্ত সম্মাননা গ্রহণের পর দেওয়া ভাষণে আত্মকেন্দ্রিকতা পরিহার করে দুস্থের কল্যাণে নিবেদিত হওয়ার জন্য বিত্তবানদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন।

অ্যাঞ্জেলা বলেন, ‘একটা বালিকণা পৃথিবীতে যত কোটি বছর বেঁচে থাকে তার লাখ লাখ ভাগের এক ভাগ সময়ও মানুষ বাঁচে না। তাহলে অর্থবিত্তের জন্য মানুষের কেন এত লোভ? কেন এত হাহাকার?’

সময় জীবনকে দিয়ে অনেক কিছু করিয়ে নেয়। সময়ের নির্দেশে আমরা ‘খাই খাই/দাও দাও আরও দাও’ করি। চাওয়া আর চাওয়া ছাড়া যেন আর কোনো করণীয় নেই। ওই উদগ্র বাসনায় মানুষ এতটাই তাড়িত হয় যে ধেয়ে আসা অলৌকিক ট্রেন সে দেখতে পায় না। আধুনিক এক কবিতায় আছে-“কুয়াশার ভিতর দিয়ে ছুটে আসছে অলৌকিক ট্রেন/দাঁড়িয়ে আছি প্ল্যাটফর্মে তার অপেক্ষায়/তার যাত্রী হতেই হবে আমরা নিরুপায়/‘এসে গেছি, ভেতরপানে এসো’, হাঁক দেবে নিঃশব্দ এক সাইরেন।”

গেল বছর ১৪ সেপ্টেম্বর দুপুরে হঠাৎ কুয়াশাচ্ছন্ন হয়ে যায় আমার বোধ। সাইরেনের আওয়াজ পাই। নিজেকে বলি, আমায় আজই হয়তো হয়ে যেতে হবে অলৌকিক ট্রেনের যাত্রী। সহকর্মীরা আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে দেখি এক সহকর্মী-(যার নাম আর আমার নাম অভিন্ন) আমাকে আগলে রেখে দোয়া করছেন আর ফুঁ দিচ্ছেন। তবে কি রাব্বুল আলামিন তার প্রার্থনায় সাড়া দিয়ে ট্রেনটির গতি শ্লথ করে দিলেন?

ট্রেনে ওঠার প্রস্তুতি নেওয়ার রেওয়াজ আছে পাশ্চাত্যের দেশে দেশে। প্রস্তুতির অংশ হিসেবে কবরে ঢুকবার জন্য পছন্দসই জমি কিনে রাখা হয়। শংকর রচিত ভ্রমণকাহিনিতে আছে : গোরস্থানের এজেন্ট বলছেন, ‘স্যার এই প্লটটা নিন। চমৎকার কবর হবে। আরামে থাকবেন। মূল্য মাত্র আট হাজার ডলার।’ সম্ভাব্য ক্রেতা (বয়স ৮৫) বলেন, ‘গাছ কোথায়! ছায়া আসবে কোথা থেকে? গরমকালে সূর্যতাপ সোজা এসে আঘাত হানবে কবরে। গরমে যে সেদ্ধ হয়ে যাব। আট হাজার ডলারে আমি নিজেকে সেদ্ধ করবার জন্য ডেকচি কিনতে এসেছি ভেবেছেন?’

মহান সম্রাট জালালউদ্দিন মুহাম্মদ আকবর অলৌকিক ট্রেনে সহজে সওয়ার হওয়ার উপায় বাতলে দিয়ে বলেছেন, ‘দুনিয়া একটা সেতু। এটা পার হয়ে যেয়ো। এর উপর কোনো বাড়িঘর বানিয়ো না।’

লেখক :  সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মহান পয়লা মে
মহান পয়লা মে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম