শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩০, বুধবার, ০৫ মার্চ, ২০২৫

ভাসানী ও ঘাড় ধাক্কা খাওয়া এক প্রধানমন্ত্রী

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
ভাসানী ও ঘাড় ধাক্কা খাওয়া এক প্রধানমন্ত্রী

রাজনীতি হলো রাজার নীতি। রাজতন্ত্রের যুগে এটিই ছিল নিয়ম। প্রজাতন্ত্রের যুগে প্রজারাই দেশের মালিক মোক্তার। এমনকি এ আধুনিক যুগে যেসব দেশে সাংবিধানিক রাজতন্ত্র রয়েছে, সেখানেও রাজাকে চলতে হয় প্রজাদের কথায়। প্রজাদের দ্বারা নির্বাচিত পার্লামেন্ট নির্ধারণ করে দেয় রাজা বা রানি কত বেতন-ভাতা পাবেন। কী করবেন আর কী করবেন না। রাজতন্ত্রে কে রাজা হবেন তা নির্ধারণে প্রজাদের কোনো ভূমিকা নেই। রাজার পুত্র বা কন্যা রাজা বা রানি হবেন এটিই সুনির্ধারিত নিয়ম।

কিন্তু প্রজাতন্ত্র বা গণতন্ত্রের যুগে বস্তির ছেলেও জনসমর্থনের জোরে রাষ্ট্রপতি হওয়ার নজির রয়েছে। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট প্রেমদাসা ছিলেন বস্তির ছেলে। ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট ডি সিলভা লুলা ছিলেন হতদরিদ্র পরিবারের সন্তান। পঞ্চম শ্রেণির বেশি লেখাপড়া করতে পারেননি অর্থাভাবে। সেই লুলা প্রেসিডেন্ট হয়ে দেনার দায়ে দেউলিয়ার দ্বারপ্রান্তে দাঁড়ানো ব্রাজিলকে প্রায় আকাশে উঠিয়েছেন। তাঁর সুশাসনে ব্রাজিল পৃথিবীর অন্যতম বড় অর্থনীতির দেশ হিসেবে স্বীকৃত। রাস্তার ঝাড়ুদার হিসেবে তিনি কাজ করেছেন, তিনি জাম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট হয়েছেন জনসমর্থনের গুণে। নামিবিয়ার রাষ্ট্রপতি শ্যাম নাজোমো ছিলেন পেশায় নাপিত।

বাংলাদেশের রাজনীতির প্রবাদপুরুষ মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। এশিয়া, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার কণ্ঠস্বর হিসেবে ভাবা হতো এ নেতাকে। ভাসানীর জন্ম নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে। বিয়ে করেন জমিদারকন্যাকে। যিনি ছিলেন তাঁর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। অথচ এ মানুষটি আমৃত্যু গ্রামের অতিসাধারণ কৃষক কিংবা শহরের বস্তিবাসীর মতো জীবনযাপন করেছেন। শ্বশুরবাড়ির সূত্রে যে সম্পদ অর্জন করেছেন, তার সবই দান করে দিয়েছেন গরিবদের মধ্যে।

মওলানা ভাসানী ভারতের দেওবন্দ মাদরাসায় দুই বছর পড়াশোনা করলেও কোনো সনদ অর্জন করেননি। কৃষক শ্রমিক ও গরিব মানুষের জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন সারা জীবন। ভারতের আসামের বাঙালিদের অবস্থা যখন বিপন্ন তখন ছুটে গিয়েছেন তাদের পাশে। ভাসানচরে কৃষকদের সংগঠিত করেছেন। তাদের নেতৃত্ব দিয়ে বন্যার কবল থেকে বাঁচাতে বাঁধ তৈরি করেছেন। স্থাপন করেছেন মাদরাসা ও বিদ্যালয়। বাঙালিদের প্রতি আসাম সরকারের বৈষম্যের অবসান ঘটিয়েছেন। ভাসানচরের মানুষের কাছে তিনি ছিলেন পীর। ভাসানচরের মওলানা হিসেবেও তাঁর পরিচিতি গড়ে ওঠে। পৈতৃক নাম আবদুল হামিদ খানের সঙ্গে যুক্ত হয় ভাসানী শব্দটি।

মওলানা ভাসানী কংগ্রেস থেকে যোগ দেন মুসলিম লীগে। আসাম মুসলিম লীগের সভাপতি ও বিধানসভার সদস্যও নির্বাচিত হন। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হলে আসাম থেকে মওলানা ভাসানীকে বহিষ্কার করা হয়। তিনি চলে আসেন পূর্ব পাকিস্তানে। মুসলিম লীগের বড় মাপের নেতা হওয়া সত্ত্বেও কায়েমি স্বার্থবাদীরা তাকে দলের বাইরে রাখে নিজেদের নেতৃত্ব হারানোর ভয়ে। মওলানা ভাসানী টাঙ্গাইলের মুসলিম লীগ নেতা ও জমিদার পন্নীর বিরুদ্ধে জয়ী হন প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে। ষড়যন্ত্রমূলকভাবে সেই নির্বাচন বাতিল করে তাঁর জয় কেড়ে নেওয়া হয়। ১৯৪৯ সালে মওলানার নেতৃত্বে গড়ে ওঠে আওয়ামী মুসলিম লীগ। পরবর্তী সময়ে দলের নাম থেকে মুসলিম শব্দটি বাদ দেওয়া হয়। ১৯৫৪ সালের প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে নিয়ে যুক্তফ্রন্ট গঠন করেন তিনি।

ওই নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের কাছে মুসলিম লীগের ভরাডুবি ঘটে। প্রাদেশিক পরিষদে যুক্তফ্রন্ট যেখানে পায় ২২৮টি, মুসলিম লীগ পায় মাত্র ৯টি আসন। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে প্রাদেশিক সরকার গঠিত হয়। এ সময় মওলানা ভাসানী বিশ্ব শান্তি সম্মেলনে যোগ দিতে সুইডেন সফর করেন। ওই সময় ইউরোপের কয়েকটি দেশ ভ্রমণের সুযোগও হয় মওলানার। খন্দকার মোহাম্মদ ইলিয়াস তাঁর ভাসানী যখন ইউরোপে বইতে সে সফরের যে চিত্র তুলে ধরেছেন তা সত্যিকার অর্থেই অনন্য। এতে বলা হয়, লাগেজ বলতে মওলানা ভাসানীর আজীবনের সাথি একটি মাত্র স্যুটকেস। দৈর্ঘ্য ষোলো ইঞ্চি। সম্পদ বলতে তাঁর মধ্যে থাকে একটি গামছা, একটি লুঙ্গি, একটি খদ্দরের পাঞ্জাবি, মাথার একটা টুপি, কিছু তামাকপাতা ও চুনের একটি ডিব্বা। এসব নিয়েই পূর্ব বাংলার শহরে-গ্রামে সফর করেন এবং এসব নিয়েই তিনি গেছেন ইউরোপ সফরে। চিরসাথি স্যুটকেসটিতে তালা নেই। সেই বস্তু বিদায় নিয়েছে বহু দিন আগেই। ফলে চির উন্মুক্ত স্যুটকেসটি দড়ি বা শাড়ির পাড় দিয়ে বেঁধে নিয়ে এখানে-সেখানে যেতে হয়।

...ঢাকা থেকে যে দড়ি দিয়ে তাঁর একমাত্র লাগেজ বেঁধে আনা হয়েছিল লন্ডনে, একদিন সেটা হারিয়ে গেল। অনেক খোঁজাখুঁজির পর দেখা গেল সেটা ডাস্টবিনে শোভা পাচ্ছে। বাসার ঝাডুদার রাবিশ মনে করে সেটা ডাস্টবিনে ফেলে দিয়েছিলেন।

একদিন তাঁর ইউরোপ সফরসঙ্গীরা বলল, হুজুর, এটা ফেলে দিয়ে একটা নতুন স্যুটকেস কিনে নেন না কেন? উত্তরে তিনি বললেন, জীবনের বহুদিনের সঙ্গী আমার এ স্যুটকেসটি। বিদেশ-বিভুঁইয়ে ওকে না ফেলে দিয়ে দেশে গিয়েই না হয় বদলানো যাবে।

লন্ডন থেকে স্টকহোমে যাওয়ার পথেও ছেঁড়া লুঙ্গির একাংশ দিয়ে বেঁধে স্যুটকেসটি নিয়ে যাওয়া হলো। স্টকহোম থেকে পুনরায় লন্ডনে ফেরার পথেও সেই ছেঁড়া লুঙ্গির বাঁধন। কিন্তু লন্ডন এয়ারপোর্টে এসে রহস্যজনকভাবে স্যুটকেসটি হারিয়ে যায়। স্যুটকেসটি হারানোর ফলে সফরসঙ্গীরা খুব খুশি হন। সিদ্ধান্ত হলো, একটা নতুন স্যুটকেস ক্রয় করা হবে।

যেদিন স্যুটকেস কেনার জন্য বাসা থেকে বের হচ্ছিলেন ঠিক তখনই মওলানার সঙ্গে কয়েকবার জেলখাটা সেই স্যুটকেসটি নিয়ে হাজির ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের লোক।

বললেন, মনে কিছু করবেন না স্যার, স্যুটকেসটি ভুলক্রমে ব্রাসেলসে চলে গিয়েছিল। আমরা দুঃখিত। মওলানার তখনো বেলজিয়াম দেখার সুযোগ হয়নি অথচ তাঁর জেলখাটা স্যুটকেসটি সে দেশটা এক চক্কর ঘুরে এসেছে। পুরোনো সাথি পেয়ে হুজুরের আনন্দ আর ধরে না। তিনি আরও খুশি হলেন দেখে যে বিমান কোম্পানি তাঁর ভাঙা স্যুটকেসটি মেরামত করে তাতে একটা তালা লাগিয়ে এক জোড়া চাবি ঝুলিয়ে দিয়েছে।

আমাদের দেশের রাজনীতিতে পচন ধরেছে। এ নিয়ে দ্বিমত পোষণের কোনো সুযোগ নেই। শুধু মওলানা ভাসানী নয়, এ দেশে ছিলেন হাজী দানেশের মতো ত্যাগী রাজনীতিক। অধ্যাপক মোজাফফর আহমদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ যাঁরা, তাঁরাও তাঁর সততা নিয়ে কখনো প্রশ্ন করেননি। আওয়ামী লীগের পৌনে ১৬ বছরের শাসনামলে অনেক মন্ত্রী-এমপির বিরুদ্ধে দুর্নীতি-অসততার অভিযোগ উঠলেও মতিয়া চৌধুরী ও সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের ব্যক্তিগত সততা নিয়ে কেউ কখনো প্রশ্ন তোলেননি। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া থেকে ৮ দলীয় জোটের প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সিপিবি নেতা মোহাম্মদ ইউসুফ। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। সংসদ নির্বাচনে তিনি নিজের পকেট থেকে কোনো অর্থ ব্যয় করেননি। ব্যয় করার সামর্থ্যও তাঁর ছিল না। এলাকাবাসী চাঁদা দিয়ে তাঁকে সংসদে পাঠান রাঙ্গুনিয়ার পক্ষে কথা বলার জন্য। মৃত্যুকালে ধনসম্পদ দূরের কথা চিকিৎসা খরচ জোগানোরও অর্থ ছিল না। মোহাম্মদ ইউসুফের ভাই ছিলেন চায়ের দোকানদার। ভাইয়ের সংসারে দুই বেলা খাবার জুটলেও নিজের চিকিৎসার খরচ জোগানোর উপায় ছিল না। পাকিস্তান আমলে পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন আবু হোসেন সরকার। তাঁকেও বিনা চিকিৎসায় মরতে হয়েছে অসহায়ভাবে। একসময় রাজনীতিতে এমন নেতার অভাব না থাকলেও এখন টাউট-বাটপার আর লোভীরাই রাজনীতির নিয়ন্ত্রক। শুধু বাংলাদেশ নয়, একসময় আমাদের উপমহাদেশের রাজনীতিতে যাঁরা নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাঁদের প্রায় সবাই ছিলেন ত্যাগী। মহাত্মা গান্ধী ছিলেন ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান। কিন্তু তিনি গ্রামের একজন সাধারণ গরিব কৃষকের মতোই জীবনযাপন করতেন। পাকিস্তানের পাখতুন খোয়ার আবদুল গফফার খান ট্রেনে চলাচলের জন্য তৃতীয় শ্রেণির টিকিট কিনতেন। ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের চারবারের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন সিপিএম নেতা মানিক সরকার। ২০ বছর দায়িত্ব পালনের পর ২০১৮ সালে তিনি যখন মুখ্যমন্ত্রী পদ ছাড়েন তখন ঘর ভাড়া করে থাকার সামর্থ্যও ছিল না এ ত্যাগী নেতার। তিনি পার্টি অফিসে ওঠেন বসবাসের জন্য।

আর ভারতের দুইবারের প্রধানমন্ত্রী গুলজারিলাল নন্দ বাসা ভাড়া দিতে না পারায় বাড়িওয়ালা তাঁকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দেন বাসা থেকে। ৯৪ বছরের বৃদ্ধ সাবেক প্রধানমন্ত্রী এজন্য সংবাদ শিরোনামে পরিণত হন। গুলজারিলাল নন্দ দুবার ভারতের অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। মন্ত্রীও ছিলেন বহুদিন ধরে। অবসর জীবনে সরকারের পক্ষ থেকে তাঁকে মাসে ৫০০ টাকা ভাতা দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। বলেন, দেশের জন্য যে আত্মত্যাগ করেছি, তা টাকার বিনিময়ে বিক্রি করতে পারব না। সরকারি আবাসনসহ বিভিন্ন সুযোগসুবিধার প্রস্তাবও ফিরিয়ে দেন। বলেন, কদিন আর বাঁচব। এভাবেই জীবনটা কেটে যাক না। এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি। তারপর মুম্বাইয়ের সেন্ট্রাল কলেজের অর্থনীতির অধ্যাপক হন। দেশের স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন করতে গিয়ে বারবার কারাবরণ করেন।

আয়ের আর কোনো উৎস না থাকায় বন্ধুদের অনুরোধে কিছুটা বাধ্য হয়েই তিনি সরকারি ভাতা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু সেটাও সময়মতো হাতে পেতেন না। দুই মাস ভাতা না আসায় বাকি রয়ে যায় বাড়িভাড়া। কদিন ঠিকমতো খাওয়াদাওয়া হয়নি, টাকার অভাবে বন্ধ হয়ে যায় ওষুধ খাওয়া। সম্বল ছিল কেবল একটা ছেঁড়া মাদুর, পুরোনো চাদর, অ্যালুমিনিয়ামের একটা বাসন, একটা পেয়ালা, প্লাস্টিকের একটা বালতি আর একটা মগ। বাড়িওয়ালা ঘর থেকে বের করে দিলে কাকুতিমিনতি করে কয়েক দিন সময় চান গুলজারিলাল নন্দ। প্রতিবেশীদের অনুরোধে কিছুটা নরম হলেন বাড়িওয়ালা। সময় দেওয়া হলো আরও পনেরো দিন। রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় হইচই দেখে এক নবীন সাংবাদিক বিষয়টি লক্ষ করেন। জুতসই খবর হবে ভেবে বৃদ্ধের ও বাড়ির ছবি তুলে নিলেন সাংবাদিক। মনে মনে ভাবেন তাঁর প্রতিবেদনের শিরোনাম হবে, টাকার জন্য এক অসহায় বৃদ্ধকে বাড়ি থেকে বের করে দিলেন পাষাণ হৃদয়ের এক বাড়িওয়ালা।

পত্রিকা অফিসে গিয়ে সাংবাদিক সম্পাদককে ঘটনাটি জানান। ছবিগুলো দেখে সম্পাদক তো হতবাক।

পরদিন সকালে খবরের কাগজে ছবিসহ প্রকাশিত হলো, অসহায় অবস্থায় জীবনযাপন করে চলেছেন ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী।

গুলজারিলাল নন্দের দুরবস্থার খবর পৌঁছে যায় সে সময়ের প্রধানমন্ত্রী পি ভি নরসীমা রাওয়ের কাছে। মন্ত্রী-আমলাসহ তিনি হাজির হন বৃদ্ধ নেতার আস্তানায়। বাড়িওয়ালা বুঝতে পারলেন না, ঘটনাটা কী। পরে শুনলেন, তাঁর ভাড়াটে যে সে কেউ নন, ভারতের একজন স্বাধীনতাসংগ্রামী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী। সঙ্গে সঙ্গে তিনি গুলজারিলাল নন্দের কাছে ক্ষমা চান। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনি ক্ষমা চাচ্ছেন কেন, আপনার তো কোনো দোষ নেই। আমি ভাড়া দিতে পারিনি, সেটি তো আমার অপরাধ।

ভারতের রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালাম কখনো প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে জড়িত হননি। দেশের জন্য অসামান্য অবদানের পুরস্কার হিসেবে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হন তিনি। ভারতের এ সাবেক রাষ্ট্রপতি যখন মারা যান তখন তাঁর রেখে যাওয়া সম্পত্তি ছিল আড়াই হাজার বই, চারটি শার্ট, ছয়টি প্যান্ট, তিনটি স্যুট, ছেচল্লিশটি ডক্টরেট এবং পদ্মশ্রী, পদ্মভূষণ ও ভারতরত্ন পুরস্কার।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে
শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ